বিমান বিধ্বস্ত হয়ে ওয়াগনার প্রধান ইয়েভগেনি প্রিগোজিন নিহত হয়েছে প্রায় ২৪ ঘণ্টা হলো। কিন্তু কিছু রাশিয়ান এই খবর বিশ্বাস করবেন কি করবেন তা নিয়ে দ্বিধাগ্রস্ত।
সিএনএন দুর্ঘটনার বিষয়ে বেশ কয়েকজনের সাথে কথা বলেছে। সকলেই কেবল তাদের নামের প্রথম অংশ প্রকাশ কথা বলতে রাজি হয়েছেন। তারা বলেছেন, এতে তারা প্রতিশোধের ভয় ছাড়াই অবাধে কথা বলতে পারবেন।
সিএনএন-এর সঙ্গে কথা বলা কেউই বিশ্বাস করেননি যে, ইউক্রেন এই দুর্ঘটনার জন্য দায়ী। অনেকে এর কারণ সম্পর্কে খোলাখুলিভাবে যে অনুমান করেছেন তার মধ্যে রয়েছে রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন জুনে প্রিগোজিনের ব্যর্থ বিদ্রোহের প্রতিশোধ হিসাবেবিমানটি ভূপাতিত করেছেন।
মস্কো থেকে অ্যালেক্সি বলেন, তিনি পুতিনের হাতে নিহত হয়েছেন। পুতিন বিশ্বাসঘাতকতাকে ক্ষমা করেন না। প্রথম ভিডিও শটে একটি ক্ষেপণাস্ত্রের চিহ্ন স্পষ্ট দেখা যায়।
অ্যালেক্সি আরও বলেন, পুতিন বিমানে ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপের পেছনে ছিলেন অথবা এটি তার পলিটব্যুরো করতে পারে। তবে অবশ্যই পুতিন জানতেন এবং অনুমোদন করেছিলেন।
এদিকে এই দুর্ঘটনায় ক্রেমলিন বা রাশিয়ার নিরাপত্তা বাহিনীর সম্পৃক্ততার কোনো প্রমাণ পাওয়া যায়নি। ঘটনার কারণ জানা যায়নি। রাশিয়ান কর্তৃপক্ষ একটি ফৌজদারি তদন্ত শুরু করেছে।
বিডিপ্রতিদিন/কবিরুল