শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:১৬, রবিবার, ১৪ জানুয়ারি, ২০২৪ আপডেট:

হুথি বিদ্রোহীদের সামরিক শক্তি কেমন?

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
হুথি বিদ্রোহীদের সামরিক শক্তি কেমন?

ইয়েমেন, মধ্যপ্রাচ্যের একটি। বিশ্বের অন্যতম দরিদ্র দেশগুলোর একটি। ২০১৪ সালে শিয়া মুসলিম গোষ্ঠী হুথি বিদ্রোহীরা রাজধানী সানা দখল করে নেয়। এরপর থেকে গৃহযুদ্ধে পর্যুদস্ত হয়ে পড়েছে দেশটি।

এরপর হুথিদের বিরুদ্ধে সৌদি আরবের নেতৃত্বে যৌথ বাহিনীর আকাশ পথে হামলা আরও বেশি ধ্বংস ও দারিদ্র্যতা ডেকে এনেছে।

তারপরও হুথিরা গত নভেম্বর থেকে সাগরপথে পণ্য পরিবহনের জন্য হুমকি হয়ে উঠেছে এবং এখন যুক্তরাজ্য ও যু্ক্তরাষ্ট্র তাদের উপর পাল্টা হামলা করছে। এই সংঘাত বৈশ্বিক অর্থনীতিতে ব্যাপক প্রভাব ফেলতে পারে।

ইয়েমেনের অবস্থান কোথায় এবং এটি কৌশলগতভাবে গুরুত্বপূর্ণ কেন?

হুথিরা যে সাগরে পণ্য পরিবহনের ক্ষেত্রে হুমকি হয়ে দাঁড়িয়েছে, এর পেছনে তাদের বড় শক্তি হল- তারা যে অঞ্চলটা নিয়ন্ত্রণ করে সেটার অবস্থান।

২০১৪ সালে ক্ষমতা দখলের পর থেকে ইয়েমেনের বড় অংশ নিয়ন্ত্রণ করে আসছে ইরান সমর্থিত হুথিরা। যার মধ্যে আছে রাজধানী সানা, দেশটির উত্তর অংশ এবং লোহিত সাগরের উপকূল অঞ্চল।

আর এটাই তাদের লোহিত সাগরের প্রবেশপথ হিসেবে খ্যাত বাব আল-মানদেব প্রণাণির নিয়ন্ত্রণ দেয়, যা ইউরোপের সাথে এশিয়ার যোগাযোগের সংক্ষিপ্ততম পথ এবং এটি তাদের অস্ত্রের আওতার ভেতরে।

হুথিরা কেন জাহাজে হামলা করছে?

ইউএস মিলিটারি সেন্ট্রাল কমান্ডের হিসেবে, ১৯ নভেম্বর ২০২৩ থেকে ইয়েমেনের হুথি বিদ্রোহীরা দক্ষিণ লোহিত সাগর ও এডেন উপসাগরের মধ্যে পণ্য পরিবহনকারী জাহাজগুলোতে কমপক্ষে অন্তত ২৬টি হামলা করেছে।

হুথিদের দাবি, এই হামলাগুলো তারা করেছে গাজায় ইসরায়েলি আগ্রাসনের প্রতিবাদে। তারা বলছে, যে সমস্ত জাহাজের সাথে ইসরায়েলের সম্পর্ক আছে তারা সেসব জাহাজকেই লক্ষ্যবস্তু বানিয়েছে।

তবে পশ্চিমাদের দাবি, সাম্প্রতিক সময়ে যেসব জাহাজে তারা হামলা করেছে সেসব অনেকগুলোর সাথে ইসরায়েলের কোনও সম্পর্কই নেই।

তারা বলছে, হুথিরা আসলে গাজার বর্তমান পরিস্থিতির সুযোগে নিজেদের জনপ্রিয়তা বাড়াচ্ছে, নিজেদের শক্তিমত্তা প্রদর্শন করছে এবং ইরানের কাছে প্রমাণ দিচ্ছে যে তারা তাদের কার্যকরী মিত্র হিসেবে ভূমিকা রাখতে সক্ষম।

হুথিদের সামরিক সক্ষমতা কেমন?

লোহিত সাগরে জাহাজে হুথিদের সাম্প্রতিক হামলায় দেখা গেছে তারা ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র, ব্যালিস্টিক মিসাইল, ড্রোন (ইউএভি) ও চালকবিহীন জাহাজ (ইউএসভিস) ব্যবহার করেছে।

এছাড়া শুরুর দিকে হামলায় দেখা যায়, হুথিরা ছোট ছোট নৌকা বা হেলিকপ্টার নিয়ে বড় জাহাজে উঠে পড়ছে ও সেটা দখলের চেষ্টা চালাচ্ছে।

ইউএভি বা তথাকথিত “কামিকাজে ড্রোন”- যেটা হুথিরা ব্যবহার করছে, ধারণা করা হচ্ছে এগুলো কাসেফ ড্রোন, সেই সাথে আছে অনেক দূর পর্যন্ত হামলায় সক্ষম সামাদস যুদ্ধবিমান- লেজের দিকে যেটায় ভি আকৃতির পাখা থাকে। এই অস্ত্র হুথিরা ব্যবহার শুরু করে আসছে সৌদি আরবের সঙ্গে তাদের দীর্ঘদিনের সংঘাতে।

দ্য ওয়াশিংটন ইনস্টিটিউট ফর নিয়ার ইস্ট পলিসি বলছে, বিভিন্ন ধরনের জাহাজ বিধ্বংসী ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র রয়েছে হুথিদের, যেগুলো ৮০ কিলোমিটার থেকে ৩০০ কিলোমিটার দূর পর্যন্ত আঘাত হানতে সক্ষম। এর মধ্যে আছে সায়াদ এবং সেজ্জিল মিসাইল।

এই থিংকট্যাংক মনে করে, হুথি গোষ্ঠীর কাছে এমন জাহাজ বিধ্বংসী ব্যালিস্টিক মিসাইলও আছে যা ৩০০ কিলোমিটার দূর থেকে লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত হানতে পারে।

এই মিসাইলগুলোর অবস্থান নির্ণয় করাও কঠিন। কারণ তারা খুব দ্রুতগতির হয় এবং মূহুর্তের মধ্যে আক্রমণ করতে পারে। তবে এর জন্য দরকার হয় “ড্রোন, অন্য জাহাজ বা অস্ত্রের মাধ্যমে লক্ষ্যবস্তু সম্পর্কে বিশদ তথ্য।”

সমুদ্রের ইতিহাসবিদ সাল মারকোগলিয়ানো বলেন, ব্যালিস্টিক এবং ক্রুজ এই দুই ধরনের ক্ষেপণাস্ত্রই ড্রোনের চেয়ে অনেক বেশি শক্তিশালী, কারণ “তাদের সাথে বড় যুদ্ধাস্ত্র থাকে এবং আরও বেশি গতিশক্তি থাকে।”

মারকোগলিয়ানো বলেন, একমুখী ড্রোনগুলো সংখ্যায় অসংখ্য কারণ এগুলো খুবই সস্তা এবং সহজেই ব্যবহার করা যায়, তবে একটু ধীরগতির।

এই ড্রোনগুলো ঠিক পানির উপর জাহাজের ভেসে থাকা জায়গা বরাবর আঘাত করে এবং তা থেকে আগুন ধরে যাওয়াটা হল সবচেয়ে দুশ্চিন্তার।

তবে মারকোগলিয়ানোর বিশ্বাস ‘সবচেয়ে ভয়ের’ হল ইউএসভিস বা চালকবিহীন জাহাজ, “কারণ এটি পানির উপরে জাহাজে আঘাত করে, যার মাধ্যমে এটি ফুটো হয়ে ভেতরে পানি ঢোকে এবং জাহাজটি ডুবে যায়।”

ইউএস নেভি বলছে, চলমান সংঘাতে হুথিরা প্রথম এই চালকবিহীন জাহাজটি বিস্ফোরণ সহকারে ব্যবহার করে গত ৪ জানুয়ারি এবং সেটি জাহাজ চলাচলের আন্তর্জাতিক লেনে এসে বিস্ফোরিত হয়।

“সৌভাগ্যক্রমে কোনও হতাহত হয়নি বা কোন জাহাজকেও এটি আঘাত করতে পারেনি, কিন্তু এই একমুখী ইউএসভিস ব্যবহারের সূচনাটা চিন্তার কারণ,” বলেন ইউএস নেভি কমান্ডার ভাইস অ্যাডমিরাল ব্রাড কুপার।

তিনি বলেন, এরকম আক্রমণ তাদের “নতুন সক্ষমতা” সম্পর্কে জানান দেয়।

তবে সৌদি সরকার জানিয়েছে, হুথিরা এই এইএসভিস প্রথম ব্যবহার হয় ২০১৭ সালে জানুয়ারিতে সৌদি বাহিনীর আল-মদিনার উপর একটা হামলায়, আর এরপর “২০২০ সালে মার্চে এডেন উপসাগর দিয়ে একটা তেলবাহী জাহাজ ইয়েমেন যাওয়ার পথে সেটার উপর হামলার একটা ব্যর্থ চেষ্টা চালায় তারা।”

হুথিদের সাহায্য করছে কারা?

হুথিরা ইরানের দ্বারা সমর্থিত এবং তারা নিজেদের “এক্সিস অব রেসিসট্যান্স” বা প্রতিরোধ বলয়ের অংশ হিসেবে ঘোষণা করেছে, যার মধ্যে আছে লেবাননের হিজবুল্লাহ, সিরিয়ার আসাদ সরকার, গাজায় হামাস এবং ইরান সমর্থিত অন্যান্য সশস্ত্র গোষ্ঠী যারা যুক্তরাষ্ট্র ও ইসরায়েলের প্রতিপক্ষ শক্তি।

২০২৩ সালের ফেব্রুয়ারিতে যুক্তরাজ্য সরকার জানায়, তারা জাতিসংঘের কাছে “এমন প্রমাণ উত্থাপন করেছে যা ইরানের সাথে সৌদি আরব ও সংযুক্ত আরব আমিরাতের উপর হামলায় হুথিরা যে ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবস্থা ব্যবহার করেছিল তা চোরাচালানের একটা সংযোগ পাওয়া যায়।”

যুক্তরাজ্য সরকার জানিয়েছে, দ্য রয়্যাল নেভি শিপ এইচএমএস মনট্রোজ ২০২২ সালের শুরুর দিকে দুবার ইরানিয়ান অস্ত্র জব্দ করে যা স্পিডবোটে করে দক্ষিণ ইরানের আন্তর্জাতিক সমুদ্রসীমায় চোরাচালানকারীরা বহন করছিল।

তারা বলছে, এসব আটককৃত অস্ত্রের মধ্যে ছিল স্থল থেকে আকাশে ছোড়া ক্ষেপণাস্ত্র, ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্রের ইঞ্জিন এবং একটা নজরদারিতে ব্যবহৃত একটি বাণিজ্যিক কোয়াডকপ্টার ড্রোন।

যুক্তরাষ্ট্রের নেতৃত্বে হামলা কি হুথিদের থামাতে পারবে?

যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য ও আরেও প্রায় এক ডজন দেশ হুথিদের হামলা বন্ধ করার জন্য সতর্ক করে আসছে।

গত ডিসেম্বরে তারা যৌথভাবে একটা বাহিনী গঠন করে যার নাম “অপারেশন প্রোসপারিটি গার্ডিয়ান”, মূলত এডেন উপসাগর ও দক্ষিণ লোহিত সাগরে নিরাপত্তা নিশ্চিত করাই এই বাহিনীর লক্ষ্য।

গত ১১ জানুয়ারি রাতে এই যৌথ বাহিনী পাল্টা হামলা করে।

ইউএস এয়ার ফোর্স জানিয়েছে, “যুক্তরাষ্ট্রের বাহিনী যুক্তরাজ্য, অস্ট্রেলিয়া, বাহরাইন, কানাডা ও নেদারল্যান্ডসের সাথে মিলে ইয়েমেনের হুথি বিদ্রোহী অধ্যুষিত ১৬টি জায়গায় অন্তত ৬০টি লক্ষ্যবস্তুতে হামলা চালিয়েছে।”

কিন্তু বিশ্লেষকরা মনে করিয়ে দিচ্ছেন, কয়েক বছর ধরে সৌদি আরব ও তাদের মিত্রদের বিমান হামলা হুথিদের কখনওই পুরোপুরিভাবে পরাজিত করতে পারেনি। সূত্র: বিবিসি বাংলা

বিডি প্রতিদিন/আজাদ

এই বিভাগের আরও খবর
ইরান কখনোই আপোস করবে না: খামেনি
ইরান কখনোই আপোস করবে না: খামেনি
পাকিস্তানের সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাতের আগে মোদি-ট্রাম্প ফোনালাপ
পাকিস্তানের সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাতের আগে মোদি-ট্রাম্প ফোনালাপ
ইরান নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের ভূমিকার বিরোধিতা করে যা বললেন শি জিনপিং
ইরান নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের ভূমিকার বিরোধিতা করে যা বললেন শি জিনপিং
জাতিসংঘের উন্নয়ন অর্থায়ন সম্মেলনে যোগ দেবে না যুক্তরাষ্ট্র
জাতিসংঘের উন্নয়ন অর্থায়ন সম্মেলনে যোগ দেবে না যুক্তরাষ্ট্র
ইরান-ইসরাইল সংঘাতে বাড়ল তেলের দাম
ইরান-ইসরাইল সংঘাতে বাড়ল তেলের দাম
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতের মধ্যে ট্রাম্পের সঙ্গে আজ পাকিস্তান সেনাপ্রধানের বৈঠক
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতের মধ্যে ট্রাম্পের সঙ্গে আজ পাকিস্তান সেনাপ্রধানের বৈঠক
ইসরায়েলের বেন গুরিয়ন বিমানবন্দর আবারও সচল
ইসরায়েলের বেন গুরিয়ন বিমানবন্দর আবারও সচল
ইরানের সেন্ট্রিফিউজ উৎপাদন কেন্দ্রে ইসরায়েলের বিমান হামলা
ইরানের সেন্ট্রিফিউজ উৎপাদন কেন্দ্রে ইসরায়েলের বিমান হামলা
সত্যিই কি ইরানের ফোর্দো পারমাণবিক কেন্দ্রে হামলা চালাবে যুক্তরাষ্ট্র?
সত্যিই কি ইরানের ফোর্দো পারমাণবিক কেন্দ্রে হামলা চালাবে যুক্তরাষ্ট্র?
মার্কিন ঘাঁটিতে সম্ভাব্য হামলার জন্য ক্ষেপণাস্ত্র প্রস্তুত করছে ইরান
মার্কিন ঘাঁটিতে সম্ভাব্য হামলার জন্য ক্ষেপণাস্ত্র প্রস্তুত করছে ইরান
ইন্দোনেশিয়ায় আগ্নেয়গিরিতে উদগিরণ, ছাইয়ের মেঘ উঠল ১১ কি.মি. উঁচুতে
ইন্দোনেশিয়ায় আগ্নেয়গিরিতে উদগিরণ, ছাইয়ের মেঘ উঠল ১১ কি.মি. উঁচুতে
মোবাইল থেকে হোয়াটসঅ্যাপ মুছে ফেলতে বলছে ইরান
মোবাইল থেকে হোয়াটসঅ্যাপ মুছে ফেলতে বলছে ইরান
সর্বশেষ খবর
তথ্য গোপন করে জুলাই অভ্যুত্থানের সুবিধা নিলে দুই বছরের কারাদণ্ড
তথ্য গোপন করে জুলাই অভ্যুত্থানের সুবিধা নিলে দুই বছরের কারাদণ্ড

এই মাত্র | জাতীয়

গোসলে নেমে শিশুর মৃত্যু
গোসলে নেমে শিশুর মৃত্যু

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গল টেস্টে বৃষ্টির হানা, মুশফিক-লিটনের দাপট
গল টেস্টে বৃষ্টির হানা, মুশফিক-লিটনের দাপট

৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

তারেক জিয়া সাইবার ফোর্স গাইবান্ধা জেলা কমিটির অনুমোদন
তারেক জিয়া সাইবার ফোর্স গাইবান্ধা জেলা কমিটির অনুমোদন

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইরান কখনোই আপোস করবে না: খামেনি
ইরান কখনোই আপোস করবে না: খামেনি

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হত্যা মামলায় তুরিন আফরোজকে গ্রেফতার দেখানোর আদেশ
হত্যা মামলায় তুরিন আফরোজকে গ্রেফতার দেখানোর আদেশ

২৩ মিনিট আগে | জাতীয়

মানিকগঞ্জে যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত আসামি র‌্যাবের হাতে গ্রেফতার
মানিকগঞ্জে যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত আসামি র‌্যাবের হাতে গ্রেফতার

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানের সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাতের আগে মোদি-ট্রাম্প ফোনালাপ
পাকিস্তানের সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাতের আগে মোদি-ট্রাম্প ফোনালাপ

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গিলক্রিস্টকে ছাড়িয়ে মুশফিকের বিশ্বরেকর্ড
গিলক্রিস্টকে ছাড়িয়ে মুশফিকের বিশ্বরেকর্ড

৪১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁপাইনবাবগঞ্জ সীমান্তে ২০ জনকে পুশইন বিএসএফের
চাঁপাইনবাবগঞ্জ সীমান্তে ২০ জনকে পুশইন বিএসএফের

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইরান নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের ভূমিকার বিরোধিতা করে যা বললেন শি জিনপিং
ইরান নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের ভূমিকার বিরোধিতা করে যা বললেন শি জিনপিং

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাছির উপদ্রব থেকে রান্নাঘর সুরক্ষিত রাখবেন যেভাবে
মাছির উপদ্রব থেকে রান্নাঘর সুরক্ষিত রাখবেন যেভাবে

৫২ মিনিট আগে | জীবন ধারা

দেশব্যাপী নতুন কর্মসূচি ঘোষণা করলো এনসিপি
দেশব্যাপী নতুন কর্মসূচি ঘোষণা করলো এনসিপি

৫৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

ফাঁকা আসনে তৃতীয় ধাপে ভর্তি নিচ্ছে শাবিপ্রবি
ফাঁকা আসনে তৃতীয় ধাপে ভর্তি নিচ্ছে শাবিপ্রবি

৫৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সৌদি আরবের আন্তর্জাতিক কোরআন প্রতিযোগিতার নির্বাচনী পরীক্ষা কাল
সৌদি আরবের আন্তর্জাতিক কোরআন প্রতিযোগিতার নির্বাচনী পরীক্ষা কাল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাকিব খানের ‘তাণ্ডব’ সিনেমা পাইরেসির মূলহোতা গ্রেফতার
শাকিব খানের ‘তাণ্ডব’ সিনেমা পাইরেসির মূলহোতা গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দখল-চাঁদাবাজি করলে আপনিও আওয়ামী লীগ হয়ে গেলেন: মির্জা ফখরুল
দখল-চাঁদাবাজি করলে আপনিও আওয়ামী লীগ হয়ে গেলেন: মির্জা ফখরুল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নিরাপত্তা জোরদারে ঢাবিতে স্ট্রাইকিং ফোর্স মোতায়েনের সিদ্ধান্ত
নিরাপত্তা জোরদারে ঢাবিতে স্ট্রাইকিং ফোর্স মোতায়েনের সিদ্ধান্ত

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

'জাতীয় সাংবিধানিক কাউন্সিলের বিষয়ে আজ একটি সিদ্ধান্তে আসতে চাই'
'জাতীয় সাংবিধানিক কাউন্সিলের বিষয়ে আজ একটি সিদ্ধান্তে আসতে চাই'

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড. ইউনূস-তারেক রহমানের বৈঠক পছন্দ হয়নি বলেই নারাজ একটি দল : ফখরুল
ড. ইউনূস-তারেক রহমানের বৈঠক পছন্দ হয়নি বলেই নারাজ একটি দল : ফখরুল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাইবান্ধায় অনুমোদনহীন খাদ্যপণ্য কারখানায় অভিযান
গাইবান্ধায় অনুমোদনহীন খাদ্যপণ্য কারখানায় অভিযান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকুন্দিয়ায় বিএনপির দুই নেতাকে কুপিয়ে জখম
পাকুন্দিয়ায় বিএনপির দুই নেতাকে কুপিয়ে জখম

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজারে ইয়াবা পাচার মামলায় দুইজনের যাবজ্জীবন
কক্সবাজারে ইয়াবা পাচার মামলায় দুইজনের যাবজ্জীবন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজারে পাহাড় ধসে একজনের প্রাণহানি
কক্সবাজারে পাহাড় ধসে একজনের প্রাণহানি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাঙামাটিতে টানা বৃষ্টিতে আবারও পাহাড়ধসের শঙ্কা
রাঙামাটিতে টানা বৃষ্টিতে আবারও পাহাড়ধসের শঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্যবসায়ী হত্যা মামলায় ৫ দিনের রিমান্ডে আনিসুল হক
ব্যবসায়ী হত্যা মামলায় ৫ দিনের রিমান্ডে আনিসুল হক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধেয়ে আসছে সংকট, আমরা কতটা প্রস্তুত?
ধেয়ে আসছে সংকট, আমরা কতটা প্রস্তুত?

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

অবকাশ শেষে রবিবার থেকে হাইকোর্টের ৪৯ বেঞ্চে বিচারকাজ
অবকাশ শেষে রবিবার থেকে হাইকোর্টের ৪৯ বেঞ্চে বিচারকাজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঝিনাইদহে লাটাহাম্বারের সঙ্গে সংঘর্ষে মোটরসাইকেল চালক নিহত
ঝিনাইদহে লাটাহাম্বারের সঙ্গে সংঘর্ষে মোটরসাইকেল চালক নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোংলা বন্দরে চাল ও সারবাহী জাহাজের কার্যক্রম বন্ধ
মোংলা বন্দরে চাল ও সারবাহী জাহাজের কার্যক্রম বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ইরানে ইসরায়েলি হামলার পরিণতি ভয়াবহ হতে পারে: কাতার
ইরানে ইসরায়েলি হামলার পরিণতি ভয়াবহ হতে পারে: কাতার

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিউক্লিয়ার ভয়ের নাটক? ইরানে ইসরায়েলের হামলার প্রকৃত কারণ ফাঁস
নিউক্লিয়ার ভয়ের নাটক? ইরানে ইসরায়েলের হামলার প্রকৃত কারণ ফাঁস

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পরমাণু অগ্রগতি নিয়ে ইসরায়েলের দাবি সত্য নয়, যুক্তরাষ্ট্রের গোয়েন্দা মূল্যায়ন
ইরানের পরমাণু অগ্রগতি নিয়ে ইসরায়েলের দাবি সত্য নয়, যুক্তরাষ্ট্রের গোয়েন্দা মূল্যায়ন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান ইস্যুতে যুক্তরাষ্ট্রকে সতর্ক করে যা বললেন ম্যাক্রোঁ
ইরান ইস্যুতে যুক্তরাষ্ট্রকে সতর্ক করে যা বললেন ম্যাক্রোঁ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাজ্যের ঘাঁটি থেকে উড়াল দিল এফ-৩৫ মার্কিন যুদ্ধবিমান
যুক্তরাজ্যের ঘাঁটি থেকে উড়াল দিল এফ-৩৫ মার্কিন যুদ্ধবিমান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘যুদ্ধ শুরু’, বললেন খামেনি
‘যুদ্ধ শুরু’, বললেন খামেনি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাষ্ট্রদূতের রহস্যময় বার্তা: ইরানে কি পরমাণু বোমা ফেলতে যাচ্ছেন ট্রাম্প?
রাষ্ট্রদূতের রহস্যময় বার্তা: ইরানে কি পরমাণু বোমা ফেলতে যাচ্ছেন ট্রাম্প?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে ‘ঘি ঢাললেন’ ট্রাম্প : চীন
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে ‘ঘি ঢাললেন’ ট্রাম্প : চীন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা সম্পূর্ণরূপে সচল, ইসরায়েলি ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিহতের ভিডিও প্রকাশ
ইরানের প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা সম্পূর্ণরূপে সচল, ইসরায়েলি ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিহতের ভিডিও প্রকাশ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন ঘাঁটিতে সম্ভাব্য হামলার জন্য ক্ষেপণাস্ত্র প্রস্তুত করছে ইরান
মার্কিন ঘাঁটিতে সম্ভাব্য হামলার জন্য ক্ষেপণাস্ত্র প্রস্তুত করছে ইরান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের গোপন স্থাপনায় রাডার ফাঁকি দেওয়া ক্ষেপণাস্ত্র হামলা ইরানের
ইসরায়েলের গোপন স্থাপনায় রাডার ফাঁকি দেওয়া ক্ষেপণাস্ত্র হামলা ইরানের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ: কীভাবে কাজ করে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র?
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ: কীভাবে কাজ করে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান নিয়ে ট্রাম্পের সামনে যে তিনটি পথ খোলা
ইরান নিয়ে ট্রাম্পের সামনে যে তিনটি পথ খোলা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল যুদ্ধক্ষেত্র প্রসারিত করছে: জর্ডানের বাদশাহ
ইসরায়েল যুদ্ধক্ষেত্র প্রসারিত করছে: জর্ডানের বাদশাহ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল উত্তেজনায় তেহরান ফাঁকা, বাঙ্কারে ইসরায়েল
ইরান-ইসরায়েল উত্তেজনায় তেহরান ফাঁকা, বাঙ্কারে ইসরায়েল

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘নিঃশর্ত আত্মসমর্পণ’, ট্রাম্পের নতুন পোস্ট
‘নিঃশর্ত আত্মসমর্পণ’, ট্রাম্পের নতুন পোস্ট

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি ক্ষেপণাস্ত্রে গুড়িয়ে গেছে ইসরায়েলের ‘মস্তিষ্ক’ খ্যাত গবেষণা প্রতিষ্ঠান
ইরানি ক্ষেপণাস্ত্রে গুড়িয়ে গেছে ইসরায়েলের ‘মস্তিষ্ক’ খ্যাত গবেষণা প্রতিষ্ঠান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তবু আপন কর্তব্যে অবিচল সেনাবাহিনী
তবু আপন কর্তব্যে অবিচল সেনাবাহিনী

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতের মধ্যে ট্রাম্পের সঙ্গে আজ পাকিস্তান সেনাপ্রধানের বৈঠক
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতের মধ্যে ট্রাম্পের সঙ্গে আজ পাকিস্তান সেনাপ্রধানের বৈঠক

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘সংসদে গুরুত্বপূর্ণ চারটি স্থায়ী কমিটির সভাপতি পদ বিরোধী দলের’
‌‘সংসদে গুরুত্বপূর্ণ চারটি স্থায়ী কমিটির সভাপতি পদ বিরোধী দলের’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবারও ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে মিসাইলের বহর ছুড়েছে ইরান
আবারও ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে মিসাইলের বহর ছুড়েছে ইরান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ইসরায়েলের হামলা ‘অবৈধ’, রাশিয়ার বিবৃতি
ইরানে ইসরায়েলের হামলা ‘অবৈধ’, রাশিয়ার বিবৃতি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনির পরিণতি সাদ্দাম হোসেনের মতো হতে পারে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী
খামেনির পরিণতি সাদ্দাম হোসেনের মতো হতে পারে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হরমুজ প্রণালীর কাছে দুই ট্যাংকারের সংঘর্ষ, আগুন
হরমুজ প্রণালীর কাছে দুই ট্যাংকারের সংঘর্ষ, আগুন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোসাদের পরিকল্পনা কেন্দ্রে হামলা চালানোর দাবি আইআরজিসি’র
মোসাদের পরিকল্পনা কেন্দ্রে হামলা চালানোর দাবি আইআরজিসি’র

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি ইরানের ফোর্দো পারমাণবিক কেন্দ্রে হামলা চালাবে যুক্তরাষ্ট্র?
সত্যিই কি ইরানের ফোর্দো পারমাণবিক কেন্দ্রে হামলা চালাবে যুক্তরাষ্ট্র?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বুশের মতো ভুল করছেন ট্রাম্প: সিএআইআর
বুশের মতো ভুল করছেন ট্রাম্প: সিএআইআর

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরানের পশ্চিমাঞ্চলে ভয়াবহ বিস্ফোরণ
তেহরানের পশ্চিমাঞ্চলে ভয়াবহ বিস্ফোরণ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোবাইল থেকে হোয়াটসঅ্যাপ মুছে ফেলতে বলছে ইরান
মোবাইল থেকে হোয়াটসঅ্যাপ মুছে ফেলতে বলছে ইরান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সেন্ট্রিফিউজ উৎপাদন কেন্দ্রে ইসরায়েলের বিমান হামলা
ইরানের সেন্ট্রিফিউজ উৎপাদন কেন্দ্রে ইসরায়েলের বিমান হামলা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
সরাসরি যুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্র!
সরাসরি যুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্র!

প্রথম পৃষ্ঠা

শিক্ষার সর্বনাশ অটোপাস ও সংক্ষিপ্ত সিলেবাসে
শিক্ষার সর্বনাশ অটোপাস ও সংক্ষিপ্ত সিলেবাসে

পেছনের পৃষ্ঠা

বেকারত্বে বন্দি তরুণ প্রজন্ম
বেকারত্বে বন্দি তরুণ প্রজন্ম

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ঐকমত্য কমিশনের সংলাপ প্রতীকী বয়কট জামায়াতের
ঐকমত্য কমিশনের সংলাপ প্রতীকী বয়কট জামায়াতের

প্রথম পৃষ্ঠা

বিড়ালের খোঁজে থানায় জিডি মাইকিং পোস্টার
বিড়ালের খোঁজে থানায় জিডি মাইকিং পোস্টার

পেছনের পৃষ্ঠা

ড্রিমলাইনারে বাড়তি সতর্কতা বাংলাদেশ বিমানে
ড্রিমলাইনারে বাড়তি সতর্কতা বাংলাদেশ বিমানে

পেছনের পৃষ্ঠা

চোখ রাঙাচ্ছে সিলেটে, ডেডিকেটেড হাসপাতাল
চোখ রাঙাচ্ছে সিলেটে, ডেডিকেটেড হাসপাতাল

পেছনের পৃষ্ঠা

স্লোগানে উত্তাল নগর ভবন, উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবি
স্লোগানে উত্তাল নগর ভবন, উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাঁড়িভাঙায় মাতছে রংপুর
হাঁড়িভাঙায় মাতছে রংপুর

পেছনের পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজার কারসাজি করে ২৫৭ কোটি টাকা লোপাট
শেয়ারবাজার কারসাজি করে ২৫৭ কোটি টাকা লোপাট

পেছনের পৃষ্ঠা

বর্ষার শুরুতেই পানিতে ডুবুডুবু খুলনা
বর্ষার শুরুতেই পানিতে ডুবুডুবু খুলনা

নগর জীবন

সোনার লড়াইয়ে আবদুর রহমান
সোনার লড়াইয়ে আবদুর রহমান

মাঠে ময়দানে

৯৪ শতাংশ পথশিশু সরকারের কোনো সুবিধা পাচ্ছে না
৯৪ শতাংশ পথশিশু সরকারের কোনো সুবিধা পাচ্ছে না

পেছনের পৃষ্ঠা

লেডি ডন কৃতি স্যানন
লেডি ডন কৃতি স্যানন

শোবিজ

কাদেরের সিদ্ধান্ত নিয়ে প্রশ্ন আনিসুল ও হাওলাদারের
কাদেরের সিদ্ধান্ত নিয়ে প্রশ্ন আনিসুল ও হাওলাদারের

প্রথম পৃষ্ঠা

টেস্টে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ সেঞ্চুরি মুমিনুলের
টেস্টে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ সেঞ্চুরি মুমিনুলের

মাঠে ময়দানে

দুর্লভ কেলি কদমের ফুল ফুটলেও ফল ও চারা হয় না
দুর্লভ কেলি কদমের ফুল ফুটলেও ফল ও চারা হয় না

পেছনের পৃষ্ঠা

শেষবার সাদা পোশাকে ম্যাথিউস
শেষবার সাদা পোশাকে ম্যাথিউস

মাঠে ময়দানে

নাজমুল মুশফিকের রাজকীয় ব্যাটিং
নাজমুল মুশফিকের রাজকীয় ব্যাটিং

মাঠে ময়দানে

ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ : কোন পক্ষে আমরা
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ : কোন পক্ষে আমরা

সম্পাদকীয়

জনকল্যাণে নিবেদিত তারকারা
জনকল্যাণে নিবেদিত তারকারা

শোবিজ

কলকাতায় শুটিংয়ে জয়া
কলকাতায় শুটিংয়ে জয়া

শোবিজ

কী নিয়ে ব্যস্ত মিম
কী নিয়ে ব্যস্ত মিম

শোবিজ

ইউরোপ-লাতিন লড়াইয়ে ডি মারিয়া আলো
ইউরোপ-লাতিন লড়াইয়ে ডি মারিয়া আলো

মাঠে ময়দানে

কেমন হতে চলেছে পৃথিবী?
কেমন হতে চলেছে পৃথিবী?

সম্পাদকীয়

সংলাপে যেসব বিষয়ে ঐক্য হলো দলগুলোর
সংলাপে যেসব বিষয়ে ঐক্য হলো দলগুলোর

প্রথম পৃষ্ঠা

ইরানে ২ হাজার বাংলাদেশি, ৪০০ জনকে সরিয়ে নেওয়ার উদ্যোগ
ইরানে ২ হাজার বাংলাদেশি, ৪০০ জনকে সরিয়ে নেওয়ার উদ্যোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

জুবাইদার জন্মদিনে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি
জুবাইদার জন্মদিনে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা

নাজমুল-মুশফিকের জোড়া সেঞ্চুরিতে স্বস্তির দিন
নাজমুল-মুশফিকের জোড়া সেঞ্চুরিতে স্বস্তির দিন

প্রথম পৃষ্ঠা