শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:০২, মঙ্গলবার, ০৩ ডিসেম্বর, ২০২৪ আপডেট: ১১:১৮, মঙ্গলবার, ০৩ ডিসেম্বর, ২০২৪

আলেমসমাজ ও দ্বিন প্রচারকদের দায়িত্ব মানুষকে সতর্ক করা

মুফতি ইবরাহিম সুলতান
অনলাইন ভার্সন
আলেমসমাজ ও দ্বিন প্রচারকদের দায়িত্ব মানুষকে সতর্ক করা

সংঘাত-সহিংসতা ও নৈরাজ্যকর পরিস্থিতি থেকে দেশ ও দেশের মানুষকে রক্ষা করা, বিশেষভাবে বহিঃশক্তির ষড়যন্ত্রের ব্যাপারে জাতিকে সতর্ক করা নবীজির গুরুত্বপূর্ণ একটি সুন্নাহ। এ প্রসঙ্গে নবীজি একটি উপমার মাধ্যমে বিষয়টির গুরুত্ব বুঝিয়েছেন। এক বর্ণনায় তিনি বলেন, আমার ও আমাকে আল্লাহ যা কিছু দিয়ে পাঠিয়েছেন তার উদাহরণ হলো, এমন এক লোকের মতো যে কোনো এক সম্প্রদায়ের কাছে এসে বলল, হে সম্প্রদায়, আমি নিজের চোখে সেনাবাহিনীকে দেখে এসেছি। আমি সুস্পষ্ট সতর্ককারী।

কাজেই তোমরা আত্মরক্ষার চেষ্টা করো। ওই জাতির কিছু লোক তার কথা মেনে নিল। সুতরাং রাতের প্রথম প্রহরে তারা সে জায়গা ছেড়ে রওনা হলো এবং একটি নিরাপদ জায়গায় গিয়ে পৌঁছল। ফলে তারা রক্ষা পেল।

তাদের মধ্যকার আর একদল লোক তার কথা মিথ্যা জানল। ফলে তারা নিজেদের জায়গায়ই রয়ে গেল। সকালবেলায় শক্রবাহিনী তাদের ওপর আক্রমণ চালাল, তাদের ধ্বংস করে দিল এবং তাদের উৎপাটিত করে দিল। এই হলো তাদের উদাহরণ, যারা আমার আনুগত্য করে এবং আমি যা নিয়ে এসেছি তার অনুসরণ করে।

আর যারা আমার কথা অমান্য করে তাদের দৃষ্টান্ত হলো আমি যে সত্য নিয়ে এসেছি তাকে মিথ্যা প্রতিপন্ন করে। (বুখারি, হাদিস : ৭২৮৩)

হাদিসে বর্ণিত ‘নাজিরুল ওরইয়ানের’ ব্যাখ্যায় ইমাম নববি (রহ.) বলেন, আগের যুগে যখন কোনো ব্যক্তি  দূর থেকে নিজের সম্প্রদায়কে কোনো বহিঃশক্তির আক্রমণের সতর্কবার্তা পৌঁছাত তখন ওই ব্যক্তি এই বিষয়ের দিকে সবার মনে আকর্ষণ তৈরি করার জন্য নিজের কাপড় খুলে ফেলত। যাতে সবাই তার আনীত সংবাদের তাৎপর্য বুঝতে পারে। আর এই কাজ বেশির ভাগ সময় সীমান্তরক্ষী ও গোয়েন্দারা করে থাকে। তারা তাদের এই কাজের কারণ বর্ণনা করতে গিয়ে বলেন, এটা হলো দর্শকদের মনোযোগ লাভের জন্য সবচেয়ে সুস্পষ্ট বার্তা এবং দুর্লভ দৃশ্য, যা সবাইকে পরিস্থিতির গুরুত্ব বুঝাতে সক্ষম।

কেউ কেউ বলেন, এর অর্থ হলো আমি হলাম ওই ব্যক্তি, যাকে শত্রুসেনারা ধরে তার জামা-কাপড় খুলে রেখে দিয়েছে। তাই আমি তোমাদের উলঙ্গ অবস্থায় সতর্ক করছি। (শরহুন নববি : ১৫/৪৮)

হাদিসবিশারদরা এই হাদিসের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট একটি ঘটনা উল্লেখ করেন। তাহলো, খায়সাম গোত্রের এক লোক জুবাইদ গোত্রে বিবাহ করেছিল। অতঃপর বনু জুবাইদ বনু খায়সামের ওপর অতর্কিত আক্রমণ করতে চাইল। তখন সে তার জাতিকে এ ব্যাপারে সতর্ক করার পথ খুঁজছিল। কারণ তার শ্বশুরালয়ের লোকেরা তার কাপড় খুলে নিয়ে তাকে পাহারায় বন্দি বানিয়ে রেখেছিল। কিন্তু সে তাদের অন্যমনস্কতার সুযোগ নিয়ে পালিয়ে গিয়ে তার কওমকে সতর্ক করে দেয়। সে তাদের সম্মুখে এই পঙক্তিটি আওড়াতে থাকে—‘আমি হলাম বিবস্ত্র সতর্ককারী। যদি সত্য তোমার জন্য কাপড় ছিনিয়ে না নিত, তবে সেখানে অবিশ্বাসের সুযোগ থাকতে পারত।’

(আল-আদাবুন নববি : ১/২৯০)

তার পর থেকে এটি বিশ্বাসযোগ্য কোনো ব্যক্তির আকস্মিক কোনো ভীতিকর সংবাদের গুরুত্ব বুঝাতে পরিভাষা ব্যবহার হয়ে থাকে।

তা ছাড়া উল্লিখিত হাদিসের মধ্যে অনেক গুরুত্বপূর্ণ তত্ত্বজ্ঞান নিহিত রয়েছে। যেমন—

ক. শ্রোতাকে দর্শকের স্থানে রেখে তার বুঝশক্তি অনুযায়ী বিষয়টি উপস্থাপন করা, যাতে শ্রবণকারী  নিজের মনের মধ্যে মিছাল অনুযায়ী রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর অবস্থানের গুরুত্ব অনুভব করতে পারে। উল্লিখিত হাদিসে জাহান্নামের কঠিন শাস্তি থেকে ভীতি প্রদর্শনকে কোনো আক্রমণদ্যোত বিধ্বংসী সেনা দলের থেকে সতর্কীকরণের স্থানে রাখা হয়েছে। যদিও জাহান্নামের আগুন তার চেয়েও ভয়াবহ। কিন্তু এখানে শ্রোতার অনুভব শক্তির পরিসীমাকে পরিমাপ করে একটি উপমা পেশ করা হয়েছে; যাতে মানুষের মন নিজের সেই অনুভব শক্তিকে ব্যবহার করে তার মর্ম উদঘাটন করতে সক্ষম হয়। তাই আল্লাহর রাসুল (সা.) উপমা ও উপাকৃত বস্তুর মধ্যে আকাশ-পাতাল তফাত থাকা সত্ত্বেও শুধু উম্মতের বোঝার সুবিধার্থে এভাবে উদাহরণ পেশ করেছেন।

খ. আল্লাহ প্রদত্ত দ্বিনকে গ্রহণ করাতে আগ্রহী করে তোলা এবং তা অস্বীকারকারী ও গাফেল ব্যক্তিকে তার অশুভ ও ধ্বংসাত্মক পরিণাম থেকে সতর্ক করার জন্য উম্মতের প্রতি নবীজি (সা.)-এর পরিপূর্ণ স্নেহ-ভালোবাসা ও হিত কামনার বহিঃপ্রকাশ। উম্মতের জন্য আবশ্যক হলো তাঁর আনীত দ্বিনের প্রতি দৃঢ়বিশ্বাস রাখা, তাঁকে পরিপূর্ণভাবে সত্যায়ন করা, নিজের মুখ, অন্তর ও অঙ্গ-প্রত্যঙ্গের কার্য সঞ্চালনের মাধ্যমে পরিপূর্ণ ঈমান প্রকাশ করা। কারণ তিনি ইলমে ইয়াকিনের সংবাদদাতা। যেহেতু তিনি মিরাজের রাতে ঊর্ধ্বজগৎ ভ্রমণ করেছেন, নিজ চোখে জান্নাত-জাহান্নাম দেখেছেন, আরো ওপর গিয়ে সিদরাতুল মুনতাহার নুর অবলোকন করেছেন এবং ভাগ্য লিপিবদ্ধকারী কলমের খসখসানির শব্দ শুনেছেন; যেন তিনি ওই ব্যক্তির মতো যে নিজের চোখে শত্রুদলকে আসতে দেখেছে। সুতরাং এই ভীতি প্রদর্শন ও সতর্কীকরণের মধ্যে বিন্দু পরিমাণও সন্দেহের অবকাশ নেই।

গ. ‘নাজিরুল ওরইয়ান’ নিজের মধ্যে এমন সব অদ্ভুত অবস্থা সৃষ্টি করে যে সবাই তার কথা মানতে বাধ্য হয়। যেমন—ভয়াবহ অবস্থা দেখার পর হিতাহিত জ্ঞানশূন্য হয়ে কাপড় খুলে ফেলা, প্রত্যক্ষদর্শী বার্তাবাহক হওয়া, ওই সম্প্রদায়ের লোক হওয়া (যেহেতু তাদের লাভ-ক্ষতির প্রভাব তার ওপরও পড়বে), পরিস্থিতির ভয়াবহতার কারণে মুখ থেকে শুধু আন-নাজা আন-নাজা তথা মুক্তি মুক্তি বের হতে থাকা। সংবাদ দানের ক্ষেত্রে বিশ্বস্ত হওয়া, উলঙ্গ হওয়ার স্বভাব আগে থেকে না থাকা। এভাবে সে তার কথা-কাজ ও অবস্থা দ্বারা নিজ সম্প্রদায়ের জন্য নির্ভরযোগ্য ও বিশ্বস্ত সতর্ককারী। আর রাসুলুল্লাহ (সা.) জ্ঞানগর্ভ নসিহত, হিতাকাঙ্ক্ষী, বাগ্মী ও সত্য সংবাদ পৌঁছানোর ক্ষেত্রে সবচেয়ে ওপরে। কারণ তিনি তাঁর জীবন ও জীবনের পুরোটা সময়, সব ধনসম্পদ এ কাজেই ব্যয় করেছেন। তার পরও তাঁর সমর্থনে আরো অসংখ্য সুস্পষ্ট দলিল, উজ্জ্বল নিদর্শন ও আলামত আছে, যা তাঁর আনীত সংবাদকে সত্যায়িত করে।

ঘ. সতর্কসংকেত ঘোষণা করার পর মানুষ দুই ভাগে ভাগ হয়ে যায়। ১. সেই সংবাদ বিশ্বাস করে পরিস্থিতির গুরুত্ব বুঝতে পারে। পরবর্তী সময়ে সে অনুযায়ী নাজাতের পথ তালাশ করে। ঠাণ্ডা মাথায় সিদ্ধান্ত নিয়ে সে নিরাপদ হয়ে যায় এবং কাঙ্ক্ষিত গন্তব্যে পৌঁছতে পারে। আর যে ব্যক্তি সেই সতর্কবার্তাকে মিথ্যা প্রতিপন্ন করে, তার বিপরীত কাজ করে, সে ধ্বংসপ্রাপ্ত হয়, শত্রুর সামনে পরাস্ত হয়, আফসোস করা ছাড়া তার আর কোনো উপায় থাকে না। তাই মুমিনের জন্য উচিত হলো ঈমান ও আমলের মাধ্যমে সকাল-সন্ধ্যায় নাজাতের পথ অনুসন্ধান করা। এটাই এই উপমার উদ্দেশ্য। তা-ই হাদিসের শেষাংশে বলা হয়েছে।

ওপরোক্ত হাদিসকে সামনে রেখে যুগ যুগ ধরে আলেম-ওলামা ও উম্মতের দাঈরা নিজ নিজ অবস্থানে থেকে এই হাদিসের ওপর আমল করে আসছেন। নিজেদের হিকমতপূর্ণ সম্বোধন, জ্ঞানগর্ভ আলোচনা ও বুদ্ধিদীপ্ত কৌশলে তারা উম্মতের সর্বস্তরের মানুষকে গাফলতের ঘুম থেকে জাগিয়ে তুলতে এবং তাদের অলসতা-জড়তা কাটিয়ে উঠে পরকালীন শাস্তি ও দুনিয়ায় পরাজয়ের লাঞ্ছনা থেকে রক্ষা করে নাজাতের পথে অগ্রসর হওয়ার জন্য নিরলসভাবে একের পর এক চেষ্টা ও কাজ করে যাচ্ছেন।

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বদা পরকালের জন্য প্রস্তুত থাকার গুরুত্ব
সর্বদা পরকালের জন্য প্রস্তুত থাকার গুরুত্ব
ফিলিস্তিনে ইসহাক (আ.)-এর স্মৃতি ও সমাধি
ফিলিস্তিনে ইসহাক (আ.)-এর স্মৃতি ও সমাধি
রবিআহ ইবনে হারিছ (রা.) যেভাবে ইসলাম গ্রহণ করেন
রবিআহ ইবনে হারিছ (রা.) যেভাবে ইসলাম গ্রহণ করেন
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
আজকের নামাজের সময়সূচি, ২২ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ২২ নভেম্বর ২০২৫
যেসব বিষয় পরকালে বিশ্বাসের সম্পূরক
যেসব বিষয় পরকালে বিশ্বাসের সম্পূরক
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
দেখা যায়নি জমাদিউস সানি মাসের চাঁদ
দেখা যায়নি জমাদিউস সানি মাসের চাঁদ
আজকের নামাজের সময়সূচি, ২১ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ২১ নভেম্বর ২০২৫
যেসব খরচ বরকত বয়ে আনে
যেসব খরচ বরকত বয়ে আনে
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
সামর্থ্যের ধরন অনুযায়ী ইবাদতের বিধান
সামর্থ্যের ধরন অনুযায়ী ইবাদতের বিধান
সর্বশেষ খবর
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

এই মাত্র | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)

৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ক্ষতিগ্রস্ত ভবনগুলোর নিরাপত্তাঝুঁকি খতিয়ে দেখতে তদন্ত কমিটি
ক্ষতিগ্রস্ত ভবনগুলোর নিরাপত্তাঝুঁকি খতিয়ে দেখতে তদন্ত কমিটি

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়

২৭ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

সর্বদা পরকালের জন্য প্রস্তুত থাকার গুরুত্ব
সর্বদা পরকালের জন্য প্রস্তুত থাকার গুরুত্ব

৩৫ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ফিলিস্তিনে ইসহাক (আ.)-এর স্মৃতি ও সমাধি
ফিলিস্তিনে ইসহাক (আ.)-এর স্মৃতি ও সমাধি

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রবিআহ ইবনে হারিছ (রা.) যেভাবে ইসলাম গ্রহণ করেন
রবিআহ ইবনে হারিছ (রা.) যেভাবে ইসলাম গ্রহণ করেন

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ঘরের মাঠে ম্যানসিটিকে হারাল নিউক্যাসল
ঘরের মাঠে ম্যানসিটিকে হারাল নিউক্যাসল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুই গোলে পিছিয়ে থেকেও বায়ার্নের গোলবন্যা
দুই গোলে পিছিয়ে থেকেও বায়ার্নের গোলবন্যা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফারহানের ঝড়ো ইনিংসে উড়ে গেল শ্রীলঙ্কা
ফারহানের ঝড়ো ইনিংসে উড়ে গেল শ্রীলঙ্কা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়
কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা
ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ
উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ
বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত
মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা
আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের
টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত
মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’
‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব

৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা
তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

১৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

১৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০
ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ