শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:০২, মঙ্গলবার, ০৩ ডিসেম্বর, ২০২৪ আপডেট: ১১:১৮, মঙ্গলবার, ০৩ ডিসেম্বর, ২০২৪

আলেমসমাজ ও দ্বিন প্রচারকদের দায়িত্ব মানুষকে সতর্ক করা

মুফতি ইবরাহিম সুলতান
আলেমসমাজ ও দ্বিন প্রচারকদের দায়িত্ব মানুষকে সতর্ক করা

সংঘাত-সহিংসতা ও নৈরাজ্যকর পরিস্থিতি থেকে দেশ ও দেশের মানুষকে রক্ষা করা, বিশেষভাবে বহিঃশক্তির ষড়যন্ত্রের ব্যাপারে জাতিকে সতর্ক করা নবীজির গুরুত্বপূর্ণ একটি সুন্নাহ। এ প্রসঙ্গে নবীজি একটি উপমার মাধ্যমে বিষয়টির গুরুত্ব বুঝিয়েছেন। এক বর্ণনায় তিনি বলেন, আমার ও আমাকে আল্লাহ যা কিছু দিয়ে পাঠিয়েছেন তার উদাহরণ হলো, এমন এক লোকের মতো যে কোনো এক সম্প্রদায়ের কাছে এসে বলল, হে সম্প্রদায়, আমি নিজের চোখে সেনাবাহিনীকে দেখে এসেছি। আমি সুস্পষ্ট সতর্ককারী।

কাজেই তোমরা আত্মরক্ষার চেষ্টা করো। ওই জাতির কিছু লোক তার কথা মেনে নিল। সুতরাং রাতের প্রথম প্রহরে তারা সে জায়গা ছেড়ে রওনা হলো এবং একটি নিরাপদ জায়গায় গিয়ে পৌঁছল। ফলে তারা রক্ষা পেল।

তাদের মধ্যকার আর একদল লোক তার কথা মিথ্যা জানল। ফলে তারা নিজেদের জায়গায়ই রয়ে গেল। সকালবেলায় শক্রবাহিনী তাদের ওপর আক্রমণ চালাল, তাদের ধ্বংস করে দিল এবং তাদের উৎপাটিত করে দিল। এই হলো তাদের উদাহরণ, যারা আমার আনুগত্য করে এবং আমি যা নিয়ে এসেছি তার অনুসরণ করে।

আর যারা আমার কথা অমান্য করে তাদের দৃষ্টান্ত হলো আমি যে সত্য নিয়ে এসেছি তাকে মিথ্যা প্রতিপন্ন করে। (বুখারি, হাদিস : ৭২৮৩)

হাদিসে বর্ণিত ‘নাজিরুল ওরইয়ানের’ ব্যাখ্যায় ইমাম নববি (রহ.) বলেন, আগের যুগে যখন কোনো ব্যক্তি  দূর থেকে নিজের সম্প্রদায়কে কোনো বহিঃশক্তির আক্রমণের সতর্কবার্তা পৌঁছাত তখন ওই ব্যক্তি এই বিষয়ের দিকে সবার মনে আকর্ষণ তৈরি করার জন্য নিজের কাপড় খুলে ফেলত। যাতে সবাই তার আনীত সংবাদের তাৎপর্য বুঝতে পারে। আর এই কাজ বেশির ভাগ সময় সীমান্তরক্ষী ও গোয়েন্দারা করে থাকে। তারা তাদের এই কাজের কারণ বর্ণনা করতে গিয়ে বলেন, এটা হলো দর্শকদের মনোযোগ লাভের জন্য সবচেয়ে সুস্পষ্ট বার্তা এবং দুর্লভ দৃশ্য, যা সবাইকে পরিস্থিতির গুরুত্ব বুঝাতে সক্ষম।

কেউ কেউ বলেন, এর অর্থ হলো আমি হলাম ওই ব্যক্তি, যাকে শত্রুসেনারা ধরে তার জামা-কাপড় খুলে রেখে দিয়েছে। তাই আমি তোমাদের উলঙ্গ অবস্থায় সতর্ক করছি। (শরহুন নববি : ১৫/৪৮)

হাদিসবিশারদরা এই হাদিসের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট একটি ঘটনা উল্লেখ করেন। তাহলো, খায়সাম গোত্রের এক লোক জুবাইদ গোত্রে বিবাহ করেছিল। অতঃপর বনু জুবাইদ বনু খায়সামের ওপর অতর্কিত আক্রমণ করতে চাইল। তখন সে তার জাতিকে এ ব্যাপারে সতর্ক করার পথ খুঁজছিল। কারণ তার শ্বশুরালয়ের লোকেরা তার কাপড় খুলে নিয়ে তাকে পাহারায় বন্দি বানিয়ে রেখেছিল। কিন্তু সে তাদের অন্যমনস্কতার সুযোগ নিয়ে পালিয়ে গিয়ে তার কওমকে সতর্ক করে দেয়। সে তাদের সম্মুখে এই পঙক্তিটি আওড়াতে থাকে—‘আমি হলাম বিবস্ত্র সতর্ককারী। যদি সত্য তোমার জন্য কাপড় ছিনিয়ে না নিত, তবে সেখানে অবিশ্বাসের সুযোগ থাকতে পারত।’

(আল-আদাবুন নববি : ১/২৯০)

তার পর থেকে এটি বিশ্বাসযোগ্য কোনো ব্যক্তির আকস্মিক কোনো ভীতিকর সংবাদের গুরুত্ব বুঝাতে পরিভাষা ব্যবহার হয়ে থাকে।

তা ছাড়া উল্লিখিত হাদিসের মধ্যে অনেক গুরুত্বপূর্ণ তত্ত্বজ্ঞান নিহিত রয়েছে। যেমন—

ক. শ্রোতাকে দর্শকের স্থানে রেখে তার বুঝশক্তি অনুযায়ী বিষয়টি উপস্থাপন করা, যাতে শ্রবণকারী  নিজের মনের মধ্যে মিছাল অনুযায়ী রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর অবস্থানের গুরুত্ব অনুভব করতে পারে। উল্লিখিত হাদিসে জাহান্নামের কঠিন শাস্তি থেকে ভীতি প্রদর্শনকে কোনো আক্রমণদ্যোত বিধ্বংসী সেনা দলের থেকে সতর্কীকরণের স্থানে রাখা হয়েছে। যদিও জাহান্নামের আগুন তার চেয়েও ভয়াবহ। কিন্তু এখানে শ্রোতার অনুভব শক্তির পরিসীমাকে পরিমাপ করে একটি উপমা পেশ করা হয়েছে; যাতে মানুষের মন নিজের সেই অনুভব শক্তিকে ব্যবহার করে তার মর্ম উদঘাটন করতে সক্ষম হয়। তাই আল্লাহর রাসুল (সা.) উপমা ও উপাকৃত বস্তুর মধ্যে আকাশ-পাতাল তফাত থাকা সত্ত্বেও শুধু উম্মতের বোঝার সুবিধার্থে এভাবে উদাহরণ পেশ করেছেন।

খ. আল্লাহ প্রদত্ত দ্বিনকে গ্রহণ করাতে আগ্রহী করে তোলা এবং তা অস্বীকারকারী ও গাফেল ব্যক্তিকে তার অশুভ ও ধ্বংসাত্মক পরিণাম থেকে সতর্ক করার জন্য উম্মতের প্রতি নবীজি (সা.)-এর পরিপূর্ণ স্নেহ-ভালোবাসা ও হিত কামনার বহিঃপ্রকাশ। উম্মতের জন্য আবশ্যক হলো তাঁর আনীত দ্বিনের প্রতি দৃঢ়বিশ্বাস রাখা, তাঁকে পরিপূর্ণভাবে সত্যায়ন করা, নিজের মুখ, অন্তর ও অঙ্গ-প্রত্যঙ্গের কার্য সঞ্চালনের মাধ্যমে পরিপূর্ণ ঈমান প্রকাশ করা। কারণ তিনি ইলমে ইয়াকিনের সংবাদদাতা। যেহেতু তিনি মিরাজের রাতে ঊর্ধ্বজগৎ ভ্রমণ করেছেন, নিজ চোখে জান্নাত-জাহান্নাম দেখেছেন, আরো ওপর গিয়ে সিদরাতুল মুনতাহার নুর অবলোকন করেছেন এবং ভাগ্য লিপিবদ্ধকারী কলমের খসখসানির শব্দ শুনেছেন; যেন তিনি ওই ব্যক্তির মতো যে নিজের চোখে শত্রুদলকে আসতে দেখেছে। সুতরাং এই ভীতি প্রদর্শন ও সতর্কীকরণের মধ্যে বিন্দু পরিমাণও সন্দেহের অবকাশ নেই।

গ. ‘নাজিরুল ওরইয়ান’ নিজের মধ্যে এমন সব অদ্ভুত অবস্থা সৃষ্টি করে যে সবাই তার কথা মানতে বাধ্য হয়। যেমন—ভয়াবহ অবস্থা দেখার পর হিতাহিত জ্ঞানশূন্য হয়ে কাপড় খুলে ফেলা, প্রত্যক্ষদর্শী বার্তাবাহক হওয়া, ওই সম্প্রদায়ের লোক হওয়া (যেহেতু তাদের লাভ-ক্ষতির প্রভাব তার ওপরও পড়বে), পরিস্থিতির ভয়াবহতার কারণে মুখ থেকে শুধু আন-নাজা আন-নাজা তথা মুক্তি মুক্তি বের হতে থাকা। সংবাদ দানের ক্ষেত্রে বিশ্বস্ত হওয়া, উলঙ্গ হওয়ার স্বভাব আগে থেকে না থাকা। এভাবে সে তার কথা-কাজ ও অবস্থা দ্বারা নিজ সম্প্রদায়ের জন্য নির্ভরযোগ্য ও বিশ্বস্ত সতর্ককারী। আর রাসুলুল্লাহ (সা.) জ্ঞানগর্ভ নসিহত, হিতাকাঙ্ক্ষী, বাগ্মী ও সত্য সংবাদ পৌঁছানোর ক্ষেত্রে সবচেয়ে ওপরে। কারণ তিনি তাঁর জীবন ও জীবনের পুরোটা সময়, সব ধনসম্পদ এ কাজেই ব্যয় করেছেন। তার পরও তাঁর সমর্থনে আরো অসংখ্য সুস্পষ্ট দলিল, উজ্জ্বল নিদর্শন ও আলামত আছে, যা তাঁর আনীত সংবাদকে সত্যায়িত করে।

ঘ. সতর্কসংকেত ঘোষণা করার পর মানুষ দুই ভাগে ভাগ হয়ে যায়। ১. সেই সংবাদ বিশ্বাস করে পরিস্থিতির গুরুত্ব বুঝতে পারে। পরবর্তী সময়ে সে অনুযায়ী নাজাতের পথ তালাশ করে। ঠাণ্ডা মাথায় সিদ্ধান্ত নিয়ে সে নিরাপদ হয়ে যায় এবং কাঙ্ক্ষিত গন্তব্যে পৌঁছতে পারে। আর যে ব্যক্তি সেই সতর্কবার্তাকে মিথ্যা প্রতিপন্ন করে, তার বিপরীত কাজ করে, সে ধ্বংসপ্রাপ্ত হয়, শত্রুর সামনে পরাস্ত হয়, আফসোস করা ছাড়া তার আর কোনো উপায় থাকে না। তাই মুমিনের জন্য উচিত হলো ঈমান ও আমলের মাধ্যমে সকাল-সন্ধ্যায় নাজাতের পথ অনুসন্ধান করা। এটাই এই উপমার উদ্দেশ্য। তা-ই হাদিসের শেষাংশে বলা হয়েছে।

ওপরোক্ত হাদিসকে সামনে রেখে যুগ যুগ ধরে আলেম-ওলামা ও উম্মতের দাঈরা নিজ নিজ অবস্থানে থেকে এই হাদিসের ওপর আমল করে আসছেন। নিজেদের হিকমতপূর্ণ সম্বোধন, জ্ঞানগর্ভ আলোচনা ও বুদ্ধিদীপ্ত কৌশলে তারা উম্মতের সর্বস্তরের মানুষকে গাফলতের ঘুম থেকে জাগিয়ে তুলতে এবং তাদের অলসতা-জড়তা কাটিয়ে উঠে পরকালীন শাস্তি ও দুনিয়ায় পরাজয়ের লাঞ্ছনা থেকে রক্ষা করে নাজাতের পথে অগ্রসর হওয়ার জন্য নিরলসভাবে একের পর এক চেষ্টা ও কাজ করে যাচ্ছেন।

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
হজ-ওমরাহ যাত্রীদের জন্য শাহজালাল বিমানবন্দরের জরুরি নির্দেশনা
হজ-ওমরাহ যাত্রীদের জন্য শাহজালাল বিমানবন্দরের জরুরি নির্দেশনা
মানব জাতির জন্য শ্রেষ্ঠ আদর্শ মুহাম্মদ রসুলুল্লাহ (সা.)
মানব জাতির জন্য শ্রেষ্ঠ আদর্শ মুহাম্মদ রসুলুল্লাহ (সা.)
অপরিচিতদের সালাম না দেওয়া কিয়ামতের আলামত
অপরিচিতদের সালাম না দেওয়া কিয়ামতের আলামত
ইসলামের দৃষ্টিতে অন্যায়ের পক্ষাবলম্বন
ইসলামের দৃষ্টিতে অন্যায়ের পক্ষাবলম্বন
আসমানি শিক্ষায় মানুষের চূড়ান্ত মুক্তি
আসমানি শিক্ষায় মানুষের চূড়ান্ত মুক্তি
উপার্জন হালাল হলে দোয়া কবুল হয়
উপার্জন হালাল হলে দোয়া কবুল হয়
কোরআনে বর্ণিত চার অজিফা
কোরআনে বর্ণিত চার অজিফা
পতনের পর স্পেনে মুসলমানের জীবন
পতনের পর স্পেনে মুসলমানের জীবন
যে পাঁচ কাজে মুমিনের আত্মমর্যাদা বৃদ্ধি পায়
যে পাঁচ কাজে মুমিনের আত্মমর্যাদা বৃদ্ধি পায়
প্রাকৃতিক দুর্যোগ আল্লাহর পক্ষ থেকে সতর্কবার্তা
প্রাকৃতিক দুর্যোগ আল্লাহর পক্ষ থেকে সতর্কবার্তা
নবীজির দুঃখের বছরে প্রশান্তি নিয়ে আসে মেরাজ
নবীজির দুঃখের বছরে প্রশান্তি নিয়ে আসে মেরাজ
নিরাপদ জীবনে নেক আমলের প্রভাব
নিরাপদ জীবনে নেক আমলের প্রভাব
সর্বশেষ খবর
মালয়েশিয়া বিএনপির উদ্যোগে জিয়াউর রহমানের জন্মবার্ষিকী পালন
মালয়েশিয়া বিএনপির উদ্যোগে জিয়াউর রহমানের জন্মবার্ষিকী পালন

২২ মিনিট আগে | পরবাস

জিয়াউর রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষ্যে স্পেনে যুবদলের দোয়া মাহফিল
জিয়াউর রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষ্যে স্পেনে যুবদলের দোয়া মাহফিল

২ ঘন্টা আগে | পরবাস

বিদায় নিলেন বাইডেন, স্ত্রীসহ হেলিকপ্টারে গন্তব্য ক্যালিফোর্নিয়া
বিদায় নিলেন বাইডেন, স্ত্রীসহ হেলিকপ্টারে গন্তব্য ক্যালিফোর্নিয়া

২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নওগাঁয় শীতার্তদের মাঝে বিএনপির শীতবস্ত্র বিতরণ
নওগাঁয় শীতার্তদের মাঝে বিএনপির শীতবস্ত্র বিতরণ

৩ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

উখিয়ায় মাটিতে পুঁতে রাখা শিশু অপহরণকারী আটক
উখিয়ায় মাটিতে পুঁতে রাখা শিশু অপহরণকারী আটক

৩ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

বহিরাগতদের ধূমপান নিষেধ করায় যশোর এমএম কলেজে রণক্ষেত্র
বহিরাগতদের ধূমপান নিষেধ করায় যশোর এমএম কলেজে রণক্ষেত্র

৩ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

টেকনাফে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে স্কুলছাত্রের মৃত্যু
টেকনাফে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে স্কুলছাত্রের মৃত্যু

৪ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

পানামা খাল পুনরুদ্ধারসহ আরও যে ঘোষণা দিলেন ট্রাম্প
পানামা খাল পুনরুদ্ধারসহ আরও যে ঘোষণা দিলেন ট্রাম্প

৪ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ্যাসিস্ট হাসিনার দমন-পীড়ন সত্ত্বেও বিএনপি টিকে আছে : ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু
ফ্যাসিস্ট হাসিনার দমন-পীড়ন সত্ত্বেও বিএনপি টিকে আছে : ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু

৪ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

শেষ মুহূর্তে পরিবারের সদস্যদের অগ্রিম ক্ষমা করলেন বাইডেন
শেষ মুহূর্তে পরিবারের সদস্যদের অগ্রিম ক্ষমা করলেন বাইডেন

৫ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমেরিকার স্বর্ণযুগ শুরু, শপথ পরবর্তী ভাষণে আরও যা বললেন ডোনাল্ড ট্রাম্প
আমেরিকার স্বর্ণযুগ শুরু, শপথ পরবর্তী ভাষণে আরও যা বললেন ডোনাল্ড ট্রাম্প

৬ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের ৪৭তম প্রেসিডেন্ট হিসেবে শপথ নিলেন ডোনাল্ড ট্রাম্প
যুক্তরাষ্ট্রের ৪৭তম প্রেসিডেন্ট হিসেবে শপথ নিলেন ডোনাল্ড ট্রাম্প

৬ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজশাহীকে বড় ব্যবধানে হারাল চিটাগাং
রাজশাহীকে বড় ব্যবধানে হারাল চিটাগাং

৭ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটের হাসপাতালে জার্মানির মোড়কে চায়নার মেশিন
সিলেটের হাসপাতালে জার্মানির মোড়কে চায়নার মেশিন

৭ ঘন্টা আগে | চায়ের দেশ

যুবদল নেতার বিরুদ্ধে বিএনপি সমর্থককে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ
যুবদল নেতার বিরুদ্ধে বিএনপি সমর্থককে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ

৭ ঘন্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বগুড়ায় হোটেল মালিককে জরিমানা
বগুড়ায় হোটেল মালিককে জরিমানা

৭ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে শীতার্তদের মাঝে বিএনপির কম্বল বিতরণ
মুন্সিগঞ্জে শীতার্তদের মাঝে বিএনপির কম্বল বিতরণ

৭ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

অবশেষে ট্রাম্পকে অভিনন্দন জানালেন পুতিন
অবশেষে ট্রাম্পকে অভিনন্দন জানালেন পুতিন

৭ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেলেগু সিনেমায় শিবরূপে অক্ষয়
তেলেগু সিনেমায় শিবরূপে অক্ষয়

৭ ঘন্টা আগে | শোবিজ

হজ-ওমরাহ যাত্রীদের জন্য শাহজালাল বিমানবন্দরের জরুরি নির্দেশনা
হজ-ওমরাহ যাত্রীদের জন্য শাহজালাল বিমানবন্দরের জরুরি নির্দেশনা

৭ ঘন্টা আগে | ইসলামী জীবন

পুতিনের সাথে দ্রুত ফোনালাপ চান ট্রাম্প, কারণ কি?
পুতিনের সাথে দ্রুত ফোনালাপ চান ট্রাম্প, কারণ কি?

৭ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষা ৩ মে
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষা ৩ মে

৮ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

খাগড়াছড়িতে নবাগত জেলা প্রশাসকের সাথে মতবিনিময়
খাগড়াছড়িতে নবাগত জেলা প্রশাসকের সাথে মতবিনিময়

৮ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের প্রশ্নে ঐক্য বিনষ্ট হতে দেওয়া যাবে না : ইশরাক
স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের প্রশ্নে ঐক্য বিনষ্ট হতে দেওয়া যাবে না : ইশরাক

৮ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

পার্বত্য চট্টগ্রাম উন্নয়ন বোর্ডে নতুন চেয়ারম্যান
পার্বত্য চট্টগ্রাম উন্নয়ন বোর্ডে নতুন চেয়ারম্যান

৮ ঘন্টা আগে | জাতীয়

প্রিমিয়ার বিশ্ববিদ্যালয়ে অডিট করা হবে : চসিক মেয়র
প্রিমিয়ার বিশ্ববিদ্যালয়ে অডিট করা হবে : চসিক মেয়র

৮ ঘন্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

অটোমেশনের দাবিতে প্রশাসনিক ভবনের সামনে জাবি শিক্ষার্থীদের অবস্থান
অটোমেশনের দাবিতে প্রশাসনিক ভবনের সামনে জাবি শিক্ষার্থীদের অবস্থান

৮ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

সংস্কারের নামে নির্বাচন পেছানোর চেষ্টা চলছে : সাইফুল ইসলাম
সংস্কারের নামে নির্বাচন পেছানোর চেষ্টা চলছে : সাইফুল ইসলাম

৮ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

‘বাংলাদেশিদের কাছে সবচেয়ে নিরাপদ আশ্রয়স্থল জিয়া পরিবার’
‘বাংলাদেশিদের কাছে সবচেয়ে নিরাপদ আশ্রয়স্থল জিয়া পরিবার’

৮ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

'সংস্কারের ধুয়া তুলে নির্বাচনে বিলম্ব করা যাবেনা'
'সংস্কারের ধুয়া তুলে নির্বাচনে বিলম্ব করা যাবেনা'

৮ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
পুলিশ, র‌্যাব ও আনসার বাহিনীর নতুন পোশাক চূড়ান্ত
পুলিশ, র‌্যাব ও আনসার বাহিনীর নতুন পোশাক চূড়ান্ত

১৬ ঘন্টা আগে | জাতীয়

হঠাৎ অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে লুৎফুজ্জামান বাবর
হঠাৎ অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে লুৎফুজ্জামান বাবর

২০ ঘন্টা আগে | জাতীয়

মুক্ত তিন ইসরায়েলি নারীকে ‘উপহারের ব্যাগ’ দিয়েছে হামাস
মুক্ত তিন ইসরায়েলি নারীকে ‘উপহারের ব্যাগ’ দিয়েছে হামাস

১৫ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শপথ নিয়েই ‘ডিপ স্টেট’ ভেঙে দেওয়ার পরিকল্পনা ট্রাম্পের
শপথ নিয়েই ‘ডিপ স্টেট’ ভেঙে দেওয়ার পরিকল্পনা ট্রাম্পের

১৯ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইয়েমেনের প্রত্যন্ত দ্বীপে রানওয়ে ঘিরে রহস্য, নেপথ্যে কারা
ইয়েমেনের প্রত্যন্ত দ্বীপে রানওয়ে ঘিরে রহস্য, নেপথ্যে কারা

১৯ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্ষমতাচ্যুত হাসিনা সরকারের পক্ষপাতদুষ্ট প্রতিবেদন প্রত্যাহার ব্রিটিশ এমপিদের
ক্ষমতাচ্যুত হাসিনা সরকারের পক্ষপাতদুষ্ট প্রতিবেদন প্রত্যাহার ব্রিটিশ এমপিদের

১৮ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন সন্তানের বাবা, তবু কেন স্বামীকে সমকামী ভাবতেন ফারাহ খান?
তিন সন্তানের বাবা, তবু কেন স্বামীকে সমকামী ভাবতেন ফারাহ খান?

২০ ঘন্টা আগে | শোবিজ

মেডিকেল ভর্তিতে কোটা বাতিলের সিদ্ধান্ত রাষ্ট্রের : প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী
মেডিকেল ভর্তিতে কোটা বাতিলের সিদ্ধান্ত রাষ্ট্রের : প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী

১৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

বিজিবিকে টিয়ারশেল ও সাউন্ড গ্রেনেড ব্যবহারের অনুমতি
বিজিবিকে টিয়ারশেল ও সাউন্ড গ্রেনেড ব্যবহারের অনুমতি

১৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

গাজা দখল না করলে সরকার উৎখাতের হুমকি দিলেন নেতানিয়াহুর মন্ত্রী
গাজা দখল না করলে সরকার উৎখাতের হুমকি দিলেন নেতানিয়াহুর মন্ত্রী

১৭ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামাসের সাথে চুক্তি ইসরায়েলকে ‘চরম মূল্য’ দিতে হয়েছে : ইসরায়েলি পররাষ্ট্রমন্ত্রী
হামাসের সাথে চুক্তি ইসরায়েলকে ‘চরম মূল্য’ দিতে হয়েছে : ইসরায়েলি পররাষ্ট্রমন্ত্রী

১৮ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথম দিনেই অবৈধ অভিবাসী তাড়ানোর হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের
প্রথম দিনেই অবৈধ অভিবাসী তাড়ানোর হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের

১৪ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক এমপি মোস্তফা জালাল মহিউদ্দিন গ্রেফতার
সাবেক এমপি মোস্তফা জালাল মহিউদ্দিন গ্রেফতার

১৭ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

হেরে গেছে জনগণ
হেরে গেছে জনগণ

২০ ঘন্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

চরিত্র না পাল্টে পোশাক পরিবর্তনে কোনো লাভ নেই : সারজিস
চরিত্র না পাল্টে পোশাক পরিবর্তনে কোনো লাভ নেই : সারজিস

১২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

বঞ্চিত উপসচিবরা পদোন্নতি পাচ্ছেন
বঞ্চিত উপসচিবরা পদোন্নতি পাচ্ছেন

১৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

বিশাল মহড়ায় ইরানের সামরিক বাহিনী
বিশাল মহড়ায় ইরানের সামরিক বাহিনী

১২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে ৩৩ হাজার ৬৪৮ বিদেশি অবৈধভাবে বসবাস করছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
দেশে ৩৩ হাজার ৬৪৮ বিদেশি অবৈধভাবে বসবাস করছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৬ ঘন্টা আগে | জাতীয়

মেডিকেলে ভর্তি : কোটা বাতিলের দাবিতে শহীদ মিনারে শিক্ষার্থীদের অবস্থান
মেডিকেলে ভর্তি : কোটা বাতিলের দাবিতে শহীদ মিনারে শিক্ষার্থীদের অবস্থান

১৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

মেডিকেল ভর্তির ফল পুনঃপ্রকাশ না করলে লাগাতার কর্মসূচির হুঁশিয়ারি
মেডিকেল ভর্তির ফল পুনঃপ্রকাশ না করলে লাগাতার কর্মসূচির হুঁশিয়ারি

১৬ ঘন্টা আগে | জাতীয়

দুদকের মামলায় স্ত্রীর সঙ্গে ফেঁসে গেলেন কবির বিন আনোয়ার
দুদকের মামলায় স্ত্রীর সঙ্গে ফেঁসে গেলেন কবির বিন আনোয়ার

১৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

হামাসের আর গাজা শাসন করার সুযোগ নেই:  ট্রাম্পের উপদেষ্টা
হামাসের আর গাজা শাসন করার সুযোগ নেই: ট্রাম্পের উপদেষ্টা

২১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আপত্তিকর ভিডিও: উর্বশী বললেন নিজেই ভাইরাল করেছি
আপত্তিকর ভিডিও: উর্বশী বললেন নিজেই ভাইরাল করেছি

১৫ ঘন্টা আগে | শোবিজ

যেভাবে গুগল ম্যাপের লাইভ লোকেশন সেন্ড করবেন
যেভাবে গুগল ম্যাপের লাইভ লোকেশন সেন্ড করবেন

১৫ ঘন্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ট্রাইব্যুনালে জিয়াউল আহসানকে অব্যাহতির শুনানির আদেশ বুধবার
ট্রাইব্যুনালে জিয়াউল আহসানকে অব্যাহতির শুনানির আদেশ বুধবার

১৪ ঘন্টা আগে | জাতীয়

মেডিকেলে ভর্তির সুযোগ পেলেন এক কলেজের ৫৩ শিক্ষার্থী
মেডিকেলে ভর্তির সুযোগ পেলেন এক কলেজের ৫৩ শিক্ষার্থী

২০ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

বনানীতে সড়ক অবরোধ সিএনজি চালকদের
বনানীতে সড়ক অবরোধ সিএনজি চালকদের

১৪ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাম্পকে শুভকামনা জানালেন প্রধান উপদেষ্টা
ট্রাম্পকে শুভকামনা জানালেন প্রধান উপদেষ্টা

১০ ঘন্টা আগে | জাতীয়

এসি তানজিলসহ ৩ পুলিশ সদস্যকে গ্রেফতার দেখিয়ে কারাগারে পাঠাল ট্রাইব্যুনাল
এসি তানজিলসহ ৩ পুলিশ সদস্যকে গ্রেফতার দেখিয়ে কারাগারে পাঠাল ট্রাইব্যুনাল

১৬ ঘন্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বকাপে নিউজিল্যান্ডকে হারিয়ে দিল নবাগত নাইজেরিয়া
বিশ্বকাপে নিউজিল্যান্ডকে হারিয়ে দিল নবাগত নাইজেরিয়া

১৫ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
উপরের আদেশে বন্ধ তদন্ত
উপরের আদেশে বন্ধ তদন্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

আচরণবিধি ও প্রচারে আসছে পরিবর্তন
আচরণবিধি ও প্রচারে আসছে পরিবর্তন

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ার গরুর মাংসের আচার এখন বিশ্ববাজারে
বগুড়ার গরুর মাংসের আচার এখন বিশ্ববাজারে

শিল্প বাণিজ্য

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শুকিয়ে যাচ্ছে প্রমত্তা পদ্মা
শুকিয়ে যাচ্ছে প্রমত্তা পদ্মা

পেছনের পৃষ্ঠা

ডানা থাকলেই পাখি হয় না
ডানা থাকলেই পাখি হয় না

সম্পাদকীয়

ভেসপায় ঘুরে বেড়ান জ্যাক, পালন হয় জন্মদিন!
ভেসপায় ঘুরে বেড়ান জ্যাক, পালন হয় জন্মদিন!

পেছনের পৃষ্ঠা

তিন বছরেও ব্রিকস ব্যাংকের সুবিধা পায়নি বাংলাদেশ
তিন বছরেও ব্রিকস ব্যাংকের সুবিধা পায়নি বাংলাদেশ

শিল্প বাণিজ্য

বিরামপুরে রখুনিকান্ত জমিদারবাড়ি
বিরামপুরে রখুনিকান্ত জমিদারবাড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

জরায়ুমুখ ক্যান্সারে বছরে মৃত্যু ৪৯৭১ জনের
জরায়ুমুখ ক্যান্সারে বছরে মৃত্যু ৪৯৭১ জনের

নগর জীবন

ডিসিকে সভাপতি না করায় অনুষ্ঠান স্থগিত!
ডিসিকে সভাপতি না করায় অনুষ্ঠান স্থগিত!

নগর জীবন

এ পর্যন্ত ১১ লাখের বেশি রিটার্ন জমা অনলাইনে
এ পর্যন্ত ১১ লাখের বেশি রিটার্ন জমা অনলাইনে

শিল্প বাণিজ্য

অর্থনৈতিক কর্মকান্ডে ধীরগতি হতে পারে
অর্থনৈতিক কর্মকান্ডে ধীরগতি হতে পারে

শিল্প বাণিজ্য

বিশ্ব ক্ষমতার মঞ্চে ফের ট্রাম্প
বিশ্ব ক্ষমতার মঞ্চে ফের ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

মেডিকেল শিক্ষার্থীকে ধর্ষণ-খুন অভিযুক্ত সঞ্জয়ের যাবজ্জীবন
মেডিকেল শিক্ষার্থীকে ধর্ষণ-খুন অভিযুক্ত সঞ্জয়ের যাবজ্জীবন

পূর্ব-পশ্চিম

তরুণদের দলের শেষ মুহূর্তের প্রস্তুতি
তরুণদের দলের শেষ মুহূর্তের প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

মেডিকেলে ভর্তির সুযোগ পেলেন এক কলেজের ৫৩ জন
মেডিকেলে ভর্তির সুযোগ পেলেন এক কলেজের ৫৩ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রস্তুত থাকুন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায়
প্রস্তুত থাকুন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায়

প্রথম পৃষ্ঠা

কোটায় নির্বাচিত ১৯৩ জনের ফল স্থগিত
কোটায় নির্বাচিত ১৯৩ জনের ফল স্থগিত

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই রিপোর্ট প্রত্যাহার ব্রিটিশ এমপিদের
সেই রিপোর্ট প্রত্যাহার ব্রিটিশ এমপিদের

প্রথম পৃষ্ঠা

চরিত্র না পাল্টে পোশাক পরিবর্তনে লাভ নেই
চরিত্র না পাল্টে পোশাক পরিবর্তনে লাভ নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘোষণাপত্র নিয়ে ফেব্রুয়ারিতেই ঐকমত্য হবে
ঘোষণাপত্র নিয়ে ফেব্রুয়ারিতেই ঐকমত্য হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

শিক্ষা প্রশাসনের শীর্ষ পদগুলো প্রশাসন ক্যাডারের দখলে
শিক্ষা প্রশাসনের শীর্ষ পদগুলো প্রশাসন ক্যাডারের দখলে

পেছনের পৃষ্ঠা

বাড়তে পারে ভোটের তাগাদা
বাড়তে পারে ভোটের তাগাদা

প্রথম পৃষ্ঠা

দিনদুপুরে যুবদল নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
দিনদুপুরে যুবদল নেতাকে কুপিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

সরকারের মেয়াদ অনির্দিষ্টকাল হতে পারে না
সরকারের মেয়াদ অনির্দিষ্টকাল হতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটার হতে হিজড়াদের লাগবে সমাজসেবা বা জনপ্রতিনিধির প্রত্যয়ন
ভোটার হতে হিজড়াদের লাগবে সমাজসেবা বা জনপ্রতিনিধির প্রত্যয়ন

পেছনের পৃষ্ঠা

বাহারের পরিবারের অস্বাভাবিক লেনদেন ৩০১ কোটি টাকা
বাহারের পরিবারের অস্বাভাবিক লেনদেন ৩০১ কোটি টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্বিতীয় ইনিংসে কী পরিবর্তন আসবে
দ্বিতীয় ইনিংসে কী পরিবর্তন আসবে

প্রথম পৃষ্ঠা

রাষ্ট্রপতির ক্ষমার ক্ষমতা চ্যালেঞ্জ করে রিট
রাষ্ট্রপতির ক্ষমার ক্ষমতা চ্যালেঞ্জ করে রিট

পেছনের পৃষ্ঠা