শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:০২, মঙ্গলবার, ০৩ ডিসেম্বর, ২০২৪ আপডেট: ১১:১৮, মঙ্গলবার, ০৩ ডিসেম্বর, ২০২৪

আলেমসমাজ ও দ্বিন প্রচারকদের দায়িত্ব মানুষকে সতর্ক করা

মুফতি ইবরাহিম সুলতান
অনলাইন ভার্সন
আলেমসমাজ ও দ্বিন প্রচারকদের দায়িত্ব মানুষকে সতর্ক করা

সংঘাত-সহিংসতা ও নৈরাজ্যকর পরিস্থিতি থেকে দেশ ও দেশের মানুষকে রক্ষা করা, বিশেষভাবে বহিঃশক্তির ষড়যন্ত্রের ব্যাপারে জাতিকে সতর্ক করা নবীজির গুরুত্বপূর্ণ একটি সুন্নাহ। এ প্রসঙ্গে নবীজি একটি উপমার মাধ্যমে বিষয়টির গুরুত্ব বুঝিয়েছেন। এক বর্ণনায় তিনি বলেন, আমার ও আমাকে আল্লাহ যা কিছু দিয়ে পাঠিয়েছেন তার উদাহরণ হলো, এমন এক লোকের মতো যে কোনো এক সম্প্রদায়ের কাছে এসে বলল, হে সম্প্রদায়, আমি নিজের চোখে সেনাবাহিনীকে দেখে এসেছি। আমি সুস্পষ্ট সতর্ককারী।

কাজেই তোমরা আত্মরক্ষার চেষ্টা করো। ওই জাতির কিছু লোক তার কথা মেনে নিল। সুতরাং রাতের প্রথম প্রহরে তারা সে জায়গা ছেড়ে রওনা হলো এবং একটি নিরাপদ জায়গায় গিয়ে পৌঁছল। ফলে তারা রক্ষা পেল।

তাদের মধ্যকার আর একদল লোক তার কথা মিথ্যা জানল। ফলে তারা নিজেদের জায়গায়ই রয়ে গেল। সকালবেলায় শক্রবাহিনী তাদের ওপর আক্রমণ চালাল, তাদের ধ্বংস করে দিল এবং তাদের উৎপাটিত করে দিল। এই হলো তাদের উদাহরণ, যারা আমার আনুগত্য করে এবং আমি যা নিয়ে এসেছি তার অনুসরণ করে।

আর যারা আমার কথা অমান্য করে তাদের দৃষ্টান্ত হলো আমি যে সত্য নিয়ে এসেছি তাকে মিথ্যা প্রতিপন্ন করে। (বুখারি, হাদিস : ৭২৮৩)

হাদিসে বর্ণিত ‘নাজিরুল ওরইয়ানের’ ব্যাখ্যায় ইমাম নববি (রহ.) বলেন, আগের যুগে যখন কোনো ব্যক্তি  দূর থেকে নিজের সম্প্রদায়কে কোনো বহিঃশক্তির আক্রমণের সতর্কবার্তা পৌঁছাত তখন ওই ব্যক্তি এই বিষয়ের দিকে সবার মনে আকর্ষণ তৈরি করার জন্য নিজের কাপড় খুলে ফেলত। যাতে সবাই তার আনীত সংবাদের তাৎপর্য বুঝতে পারে। আর এই কাজ বেশির ভাগ সময় সীমান্তরক্ষী ও গোয়েন্দারা করে থাকে। তারা তাদের এই কাজের কারণ বর্ণনা করতে গিয়ে বলেন, এটা হলো দর্শকদের মনোযোগ লাভের জন্য সবচেয়ে সুস্পষ্ট বার্তা এবং দুর্লভ দৃশ্য, যা সবাইকে পরিস্থিতির গুরুত্ব বুঝাতে সক্ষম।

কেউ কেউ বলেন, এর অর্থ হলো আমি হলাম ওই ব্যক্তি, যাকে শত্রুসেনারা ধরে তার জামা-কাপড় খুলে রেখে দিয়েছে। তাই আমি তোমাদের উলঙ্গ অবস্থায় সতর্ক করছি। (শরহুন নববি : ১৫/৪৮)

হাদিসবিশারদরা এই হাদিসের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট একটি ঘটনা উল্লেখ করেন। তাহলো, খায়সাম গোত্রের এক লোক জুবাইদ গোত্রে বিবাহ করেছিল। অতঃপর বনু জুবাইদ বনু খায়সামের ওপর অতর্কিত আক্রমণ করতে চাইল। তখন সে তার জাতিকে এ ব্যাপারে সতর্ক করার পথ খুঁজছিল। কারণ তার শ্বশুরালয়ের লোকেরা তার কাপড় খুলে নিয়ে তাকে পাহারায় বন্দি বানিয়ে রেখেছিল। কিন্তু সে তাদের অন্যমনস্কতার সুযোগ নিয়ে পালিয়ে গিয়ে তার কওমকে সতর্ক করে দেয়। সে তাদের সম্মুখে এই পঙক্তিটি আওড়াতে থাকে—‘আমি হলাম বিবস্ত্র সতর্ককারী। যদি সত্য তোমার জন্য কাপড় ছিনিয়ে না নিত, তবে সেখানে অবিশ্বাসের সুযোগ থাকতে পারত।’

(আল-আদাবুন নববি : ১/২৯০)

তার পর থেকে এটি বিশ্বাসযোগ্য কোনো ব্যক্তির আকস্মিক কোনো ভীতিকর সংবাদের গুরুত্ব বুঝাতে পরিভাষা ব্যবহার হয়ে থাকে।

তা ছাড়া উল্লিখিত হাদিসের মধ্যে অনেক গুরুত্বপূর্ণ তত্ত্বজ্ঞান নিহিত রয়েছে। যেমন—

ক. শ্রোতাকে দর্শকের স্থানে রেখে তার বুঝশক্তি অনুযায়ী বিষয়টি উপস্থাপন করা, যাতে শ্রবণকারী  নিজের মনের মধ্যে মিছাল অনুযায়ী রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর অবস্থানের গুরুত্ব অনুভব করতে পারে। উল্লিখিত হাদিসে জাহান্নামের কঠিন শাস্তি থেকে ভীতি প্রদর্শনকে কোনো আক্রমণদ্যোত বিধ্বংসী সেনা দলের থেকে সতর্কীকরণের স্থানে রাখা হয়েছে। যদিও জাহান্নামের আগুন তার চেয়েও ভয়াবহ। কিন্তু এখানে শ্রোতার অনুভব শক্তির পরিসীমাকে পরিমাপ করে একটি উপমা পেশ করা হয়েছে; যাতে মানুষের মন নিজের সেই অনুভব শক্তিকে ব্যবহার করে তার মর্ম উদঘাটন করতে সক্ষম হয়। তাই আল্লাহর রাসুল (সা.) উপমা ও উপাকৃত বস্তুর মধ্যে আকাশ-পাতাল তফাত থাকা সত্ত্বেও শুধু উম্মতের বোঝার সুবিধার্থে এভাবে উদাহরণ পেশ করেছেন।

খ. আল্লাহ প্রদত্ত দ্বিনকে গ্রহণ করাতে আগ্রহী করে তোলা এবং তা অস্বীকারকারী ও গাফেল ব্যক্তিকে তার অশুভ ও ধ্বংসাত্মক পরিণাম থেকে সতর্ক করার জন্য উম্মতের প্রতি নবীজি (সা.)-এর পরিপূর্ণ স্নেহ-ভালোবাসা ও হিত কামনার বহিঃপ্রকাশ। উম্মতের জন্য আবশ্যক হলো তাঁর আনীত দ্বিনের প্রতি দৃঢ়বিশ্বাস রাখা, তাঁকে পরিপূর্ণভাবে সত্যায়ন করা, নিজের মুখ, অন্তর ও অঙ্গ-প্রত্যঙ্গের কার্য সঞ্চালনের মাধ্যমে পরিপূর্ণ ঈমান প্রকাশ করা। কারণ তিনি ইলমে ইয়াকিনের সংবাদদাতা। যেহেতু তিনি মিরাজের রাতে ঊর্ধ্বজগৎ ভ্রমণ করেছেন, নিজ চোখে জান্নাত-জাহান্নাম দেখেছেন, আরো ওপর গিয়ে সিদরাতুল মুনতাহার নুর অবলোকন করেছেন এবং ভাগ্য লিপিবদ্ধকারী কলমের খসখসানির শব্দ শুনেছেন; যেন তিনি ওই ব্যক্তির মতো যে নিজের চোখে শত্রুদলকে আসতে দেখেছে। সুতরাং এই ভীতি প্রদর্শন ও সতর্কীকরণের মধ্যে বিন্দু পরিমাণও সন্দেহের অবকাশ নেই।

গ. ‘নাজিরুল ওরইয়ান’ নিজের মধ্যে এমন সব অদ্ভুত অবস্থা সৃষ্টি করে যে সবাই তার কথা মানতে বাধ্য হয়। যেমন—ভয়াবহ অবস্থা দেখার পর হিতাহিত জ্ঞানশূন্য হয়ে কাপড় খুলে ফেলা, প্রত্যক্ষদর্শী বার্তাবাহক হওয়া, ওই সম্প্রদায়ের লোক হওয়া (যেহেতু তাদের লাভ-ক্ষতির প্রভাব তার ওপরও পড়বে), পরিস্থিতির ভয়াবহতার কারণে মুখ থেকে শুধু আন-নাজা আন-নাজা তথা মুক্তি মুক্তি বের হতে থাকা। সংবাদ দানের ক্ষেত্রে বিশ্বস্ত হওয়া, উলঙ্গ হওয়ার স্বভাব আগে থেকে না থাকা। এভাবে সে তার কথা-কাজ ও অবস্থা দ্বারা নিজ সম্প্রদায়ের জন্য নির্ভরযোগ্য ও বিশ্বস্ত সতর্ককারী। আর রাসুলুল্লাহ (সা.) জ্ঞানগর্ভ নসিহত, হিতাকাঙ্ক্ষী, বাগ্মী ও সত্য সংবাদ পৌঁছানোর ক্ষেত্রে সবচেয়ে ওপরে। কারণ তিনি তাঁর জীবন ও জীবনের পুরোটা সময়, সব ধনসম্পদ এ কাজেই ব্যয় করেছেন। তার পরও তাঁর সমর্থনে আরো অসংখ্য সুস্পষ্ট দলিল, উজ্জ্বল নিদর্শন ও আলামত আছে, যা তাঁর আনীত সংবাদকে সত্যায়িত করে।

ঘ. সতর্কসংকেত ঘোষণা করার পর মানুষ দুই ভাগে ভাগ হয়ে যায়। ১. সেই সংবাদ বিশ্বাস করে পরিস্থিতির গুরুত্ব বুঝতে পারে। পরবর্তী সময়ে সে অনুযায়ী নাজাতের পথ তালাশ করে। ঠাণ্ডা মাথায় সিদ্ধান্ত নিয়ে সে নিরাপদ হয়ে যায় এবং কাঙ্ক্ষিত গন্তব্যে পৌঁছতে পারে। আর যে ব্যক্তি সেই সতর্কবার্তাকে মিথ্যা প্রতিপন্ন করে, তার বিপরীত কাজ করে, সে ধ্বংসপ্রাপ্ত হয়, শত্রুর সামনে পরাস্ত হয়, আফসোস করা ছাড়া তার আর কোনো উপায় থাকে না। তাই মুমিনের জন্য উচিত হলো ঈমান ও আমলের মাধ্যমে সকাল-সন্ধ্যায় নাজাতের পথ অনুসন্ধান করা। এটাই এই উপমার উদ্দেশ্য। তা-ই হাদিসের শেষাংশে বলা হয়েছে।

ওপরোক্ত হাদিসকে সামনে রেখে যুগ যুগ ধরে আলেম-ওলামা ও উম্মতের দাঈরা নিজ নিজ অবস্থানে থেকে এই হাদিসের ওপর আমল করে আসছেন। নিজেদের হিকমতপূর্ণ সম্বোধন, জ্ঞানগর্ভ আলোচনা ও বুদ্ধিদীপ্ত কৌশলে তারা উম্মতের সর্বস্তরের মানুষকে গাফলতের ঘুম থেকে জাগিয়ে তুলতে এবং তাদের অলসতা-জড়তা কাটিয়ে উঠে পরকালীন শাস্তি ও দুনিয়ায় পরাজয়ের লাঞ্ছনা থেকে রক্ষা করে নাজাতের পথে অগ্রসর হওয়ার জন্য নিরলসভাবে একের পর এক চেষ্টা ও কাজ করে যাচ্ছেন।

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আজকের নামাজের সময়সূচি, ১৪ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ১৪ নভেম্বর ২০২৫
প্রতিশোধ গ্রহণের শক্তি থাকা সত্ত্বেও ক্ষমা করা
প্রতিশোধ গ্রহণের শক্তি থাকা সত্ত্বেও ক্ষমা করা
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
পানির অপচয় থেকে বিরত থাকতে বলে ইসলাম
পানির অপচয় থেকে বিরত থাকতে বলে ইসলাম
আজকের নামাজের সময়সূচি, ১৩ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ১৩ নভেম্বর ২০২৫
ভুল হলে দ্রুত আল্লাহর কাছে ক্ষমা চাওয়া
ভুল হলে দ্রুত আল্লাহর কাছে ক্ষমা চাওয়া
যুদ্ধ ও শান্তিতে ইসলামের মানবাধিকারনীতি
যুদ্ধ ও শান্তিতে ইসলামের মানবাধিকারনীতি
আজকের নামাজের সময়সূচি, ১২ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ১২ নভেম্বর ২০২৫
ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব
ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব
হজ চুক্তি স্বাক্ষর, বাংলাদেশ থেকে সুযোগ পাবেন সাড়ে ৭৮ হাজার হজযাত্রী
হজ চুক্তি স্বাক্ষর, বাংলাদেশ থেকে সুযোগ পাবেন সাড়ে ৭৮ হাজার হজযাত্রী
আজকের নামাজের সময়সূচি, ১১ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ১১ নভেম্বর ২০২৫
সর্বশেষ খবর
ফাহাদ-নীড়দের জন্য গ্রান্ডমাস্টার টুর্নামেন্ট
ফাহাদ-নীড়দের জন্য গ্রান্ডমাস্টার টুর্নামেন্ট

৫০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ডেভিস কাপ টেনিসে ভালো ফলের প্রত্যাশা বাংলাদেশের
ডেভিস কাপ টেনিসে ভালো ফলের প্রত্যাশা বাংলাদেশের

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে কয়েদির মৃত্যু
ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে কয়েদির মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পরীক্ষার্থীদের জন্য নীরব পরিবেশ নিশ্চিতে সব ফ্লাইট বন্ধ রাখল দক্ষিণ কোরিয়া
পরীক্ষার্থীদের জন্য নীরব পরিবেশ নিশ্চিতে সব ফ্লাইট বন্ধ রাখল দক্ষিণ কোরিয়া

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা
মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বলিউডের বর্ষীয়ান অভিনেত্রী কামিনী কৌশলের মৃত্যু
বলিউডের বর্ষীয়ান অভিনেত্রী কামিনী কৌশলের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

খিলগাঁওয়ে কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
খিলগাঁওয়ে কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাকসু নির্বাচন ১৭ ডিসেম্বর
শাকসু নির্বাচন ১৭ ডিসেম্বর

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুমিল্লায় ৬২ স্কুলের দুই সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর বৃত্তি পরীক্ষা
কুমিল্লায় ৬২ স্কুলের দুই সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর বৃত্তি পরীক্ষা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন
প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মৃত্যুর দুই বছর পর বীর মুক্তিযোদ্ধার স্বীকৃতি
মৃত্যুর দুই বছর পর বীর মুক্তিযোদ্ধার স্বীকৃতি

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সুপার সাইক্লোন সিডর দিবস, বাগেরহাটে এখনো আতঙ্ক কাটেনি
সুপার সাইক্লোন সিডর দিবস, বাগেরহাটে এখনো আতঙ্ক কাটেনি

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কালিগঞ্জে মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে যুবক নিহত
কালিগঞ্জে মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে যুবক নিহত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিরোজপুর সরকারি কলেজে ভাঙচুর: ভিডিওধারণকারী ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার
পিরোজপুর সরকারি কলেজে ভাঙচুর: ভিডিওধারণকারী ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৯ দিনে এনসিপির ১০১১ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৯ দিনে এনসিপির ১০১১ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সীগঞ্জে তারেক রহমানের ৩১ দফা প্রচারে লিফলেট বিতরণ
মুন্সীগঞ্জে তারেক রহমানের ৩১ দফা প্রচারে লিফলেট বিতরণ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলকাতায় বুমরাহর পেসে কাঁপল দক্ষিণ আফ্রিকা
কলকাতায় বুমরাহর পেসে কাঁপল দক্ষিণ আফ্রিকা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ষড়যন্ত্রের পথ ছেড়ে ভোটের রাজনীতিতে ফিরে আসুন: মোশারফ হোসেন
ষড়যন্ত্রের পথ ছেড়ে ভোটের রাজনীতিতে ফিরে আসুন: মোশারফ হোসেন

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

অসুস্থ ধর্মেন্দ্রর ব্যক্তিগত ভিডিও ফাঁস, হাসপাতালের কর্মী গ্রেপ্তার
অসুস্থ ধর্মেন্দ্রর ব্যক্তিগত ভিডিও ফাঁস, হাসপাতালের কর্মী গ্রেপ্তার

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘লিটল স্টারের’ বিচারকের আসনে কারা?
‘লিটল স্টারের’ বিচারকের আসনে কারা?

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পুসকাস মনোনয়নে আছেন যারা
পুসকাস মনোনয়নে আছেন যারা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়
পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়

৮ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নাশকতার চেষ্টা, গ্রেফতার আওয়ামী লীগের ৫ নেতাকর্মী
নাশকতার চেষ্টা, গ্রেফতার আওয়ামী লীগের ৫ নেতাকর্মী

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাশিয়ায় যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়ে ২ পাইলট নিহত
রাশিয়ায় যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়ে ২ পাইলট নিহত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘দাঁড়িপাল্লার বিজয় নিশ্চিত করতে ময়দানে আপোষহীন থাকতে হবে’
‘দাঁড়িপাল্লার বিজয় নিশ্চিত করতে ময়দানে আপোষহীন থাকতে হবে’

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রকাশ হলো মাহমুদ মানজুরের বই ‘গীতিজীবন’
প্রকাশ হলো মাহমুদ মানজুরের বই ‘গীতিজীবন’

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক
বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা
স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর
আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর

১১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন
গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার
গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাড়ে ১৮ হাজার শ্রমিক পাঠিয়ে ৩১৪ কোটি টাকা লুট
সাড়ে ১৮ হাজার শ্রমিক পাঠিয়ে ৩১৪ কোটি টাকা লুট

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি
৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি

১২ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

সংবিধান সংশোধনে ক্ষুব্ধ হয়ে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির পদত্যাগ
সংবিধান সংশোধনে ক্ষুব্ধ হয়ে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির পদত্যাগ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত
কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত

১২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি
গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু
এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী
একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এক লাখ গাড়ি ফেরত নেবে টয়োটা
এক লাখ গাড়ি ফেরত নেবে টয়োটা

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ নভেম্বর)

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন
ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি
অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফিলিস্তিনি মসজিদে ইসরায়েলের আগুন ; নিন্দার ঝড়
ফিলিস্তিনি মসজিদে ইসরায়েলের আগুন ; নিন্দার ঝড়

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত
৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জেমস ও পাকিস্তানের আলী আজমতের কনসার্ট স্থগিত
জেমস ও পাকিস্তানের আলী আজমতের কনসার্ট স্থগিত

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রেমিকাকে ভিডিও কলে রেখে এমসি কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
প্রেমিকাকে ভিডিও কলে রেখে এমসি কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

১৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বাইসাইকেল গোল করা হামজার প্রশংসায় ফিফা
বাইসাইকেল গোল করা হামজার প্রশংসায় ফিফা

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছাত্রদের যৌন হয়রানির মামলায় ঢাবি অধ্যাপক কারাগারে
ছাত্রদের যৌন হয়রানির মামলায় ঢাবি অধ্যাপক কারাগারে

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন ক্যাডেটদের প্রথম পুনর্মিলনী উদযাপিত
জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন ক্যাডেটদের প্রথম পুনর্মিলনী উদযাপিত

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শনিবার হালুয়াঘাটে গারো সম্প্রদায়ের নবান্ন উৎসব ‘ওয়ানগালা’
শনিবার হালুয়াঘাটে গারো সম্প্রদায়ের নবান্ন উৎসব ‘ওয়ানগালা’

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আয়ারল্যান্ডকে ইনিংস ও ৪৭ রানে হারাল বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে ইনিংস ও ৪৭ রানে হারাল বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজা-জায়ানের চোটের শঙ্কা উড়িয়ে দিলেন কোচ কাবরেরা
হামজা-জায়ানের চোটের শঙ্কা উড়িয়ে দিলেন কোচ কাবরেরা

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

এখন শুধুই নির্বাচন
এখন শুধুই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক
স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...
আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...

শোবিজ

রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ
রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা
দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা

শোবিজ

স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট
স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট

মাঠে ময়দানে

১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক
১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক

মাঠে ময়দানে

এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত
এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত

মাঠে ময়দানে

বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার
বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার

দেশগ্রাম

হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন
হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স
এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স

মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে
বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে

মাঠে ময়দানে

সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার
সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব
তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব

প্রথম পৃষ্ঠা

ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা
ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার
চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার

পেছনের পৃষ্ঠা

সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ
শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ

শনিবারের সকাল

ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার
ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে
আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে
সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার
বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে প্রশংসিত বাংলাদেশি পুলিশ অফিসার
যুক্তরাষ্ট্রে প্রশংসিত বাংলাদেশি পুলিশ অফিসার

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা
ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা

পেছনের পৃষ্ঠা

সেই কাদের
সেই কাদের

শোবিজ

আমন খেতে ইঁদুরের হানা
আমন খেতে ইঁদুরের হানা

দেশগ্রাম

মেহেরপুর সীমান্তে ১২ জনকে ফেরত দিল বিএসএফ
মেহেরপুর সীমান্তে ১২ জনকে ফেরত দিল বিএসএফ

পেছনের পৃষ্ঠা