শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:১২, বৃহস্পতিবার, ০৪ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

নবীজির নির্দেশ পালনে প্রিয়পাত্র হওয়া যায়

আল্লামা মাহ্‌মূদুল হাসান
অনলাইন ভার্সন
নবীজির নির্দেশ পালনে প্রিয়পাত্র হওয়া যায়

হজরত ওয়ায়েস করনির (রহ) আবেগ ছিল নবীজির সঙ্গে সাক্ষাৎ করে সাহাবির মর্যাদা অর্জন করার, কিন্তু নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের নির্দেশ হলো মায়ের সেবা করে মায়ের সন্তুষ্টি অর্জনের। তাই তিনি নিজের আবেগ কোরবানি করে নবীজির নির্দেশের ওপর আমল করেছেন। ফলে তিনি নবী (সা.)-এর প্রিয়পাত্র হয়ে যান। আল্লাহপাক আমাদেরকে নবী (সা.)-এর প্রিয়পাত্র হওয়ার তৌফিক দান করুন। তৃতীয় আরেকটি জামাত আছে যারা নবী (সা.) যুগে জন্মগ্রহণ করেননি, যেমন আলকামা বিন আসওয়াদ (রহ.) সম্পর্কে অনেকের ধারণা যে, তিনি নবীজির ওফাতের পর জন্মগ্রহণ করেছেন এবং ইমান এনেছেন। সাহাবিদের সঙ্গে চলাফেরা ও ওঠাবসা করেছেন। এমন লোকদের তাবেয়ি বলা হয়। সর্বজনস্বীকৃত চার মাজহাবের ইমামদের মধ্যে শুধু হানাফি মাজহাবের প্রবর্তক ইমাম আবু হানিফা (রহ.) তাবেয়ি ছিলেন, অন্য কেউ এ মর্যাদার আসনে সমাসীন হতে পারেননি। নবী করিম (সা.) ইরশাদ করেছেন-

আমার যুগ, সাহাবিদের যুগ এবং তাবেয়িদের যুগ- এ তিন যুগে কোনো গোমরাহি থাকবে না। এ তিন যুগে যারা ইসলাম ধর্মের কাজ করবে, তারা সত্যের ওপর প্রতিষ্ঠিত থাকবে। তোমরা তাদের কথা বিশ্বাস করবে এবং মেনে চলবে। ইমাম আবু হানিফা (রহ.) কুফার অধিবাসী ছিলেন। বয়সের দিক দিয়ে দ্বিতীয় পর্যায়ে ছিলেন হজরত ইমাম মালেক (রহ)। তিনি ছিলেন মদিনার ইমাম। মদিনার জান্নাতুল বাকিতে রসুল (সা.)-এর আদরের সাহেবজাদা হজরত ইবরাহিম (রা.) কবরের পাশেই তাঁর কবরটি অবস্থিত। সেখানে তাঁকে দাফন করা হয়েছে। তিনি তাবেয়ি ছিলেন। বয়সের দিক দিয়ে তৃতীয় ছিলেন ইমাম মুহাম্মাদ বিন ইদ্রিস শাফী (রহ)। তিনি জন্মগতভাবে মক্কার কুরাইশ বংশের ছিলেন; কিন্তু পরবর্তীতে তিনি দীন ইসলামের খাতিরে মিসর চলে যান এবং সেখানেই তাঁর মৃত্যু হয়। আর সেখানেই তাঁকে দাফন করা হয়েছে। চতুর্থ ইমাম হলেন ইমাম আহমাদ বিন হাম্বল (রহ.)। তিনি হাদিস ও ফিকাহ উভয় বিষয়েই ইমাম ছিলেন। তিনি বাগদাদের অধিবাসী ছিলেন এবং সেখানেই তাঁর কবর রয়েছে। তাঁর হাতে লিখিত ‘মুসনাদে আহমাদ’ নামে একটি হাদিসের কিতাব রয়েছে।

পৃথিবীর মধ্যে সবচেয়ে সফলকাম ব্যক্তি সে, যে নিষ্পাপ। অন্যরা পৃথিবীতে যত পদমর্যাদা, ক্ষমতা ও অর্থকড়ির মালিক হোক না কেন, তার মতো সফলকাম দ্বিতীয় কেউ নেই। কোনো ব্যক্তি দুনিয়ার সবকিছুর মালিক হলো কিন্তু গুনাহমুক্ত হতে পারল না, তাহলে সে প্রকৃতপক্ষে নিস্ফল ও ব্যর্থ হলো। পৃথিবীর সাধারণ মানুষ নিষ্পাপ নয়। কিন্তু আল্লাহ রব্বুল আলামিন চান যে, বান্দারা যখন আমার কাছে হাজির হবে, তখন নিষ্পাপ হয়ে হাজির হোক। এ কথাটা আল্লাহপাক  কোরআনের ভাষায় এভাবে উল্লেখ করেছেন- ‘খাঁটি মুসলমান হয়ে আমার কাছে উপস্থিত হও’ গুনাহ নিয়ে আমার কাছে এসো না, তাহলে চরম ক্ষতিগ্রস্ত হবে। আল্লাহপাক বড় দয়ালু, তিনি জানেন যে, বান্দাদের দ্বারা গুনাহ হয়ে যাবে, তাই তিনি গুনাহমুক্ত হওয়ার পদ্ধতি বলে দিয়েছেন, বলে দিয়েছেন গুনাহমুক্ত হওয়ার জন্য কী করতে হবে। পিতা-মাতা নিজ সন্তানকে যেমন নিরপরাধ রাখতে চায়, আল্লাহপাকও তেমনি তাঁর বান্দাদের গুনাহমুক্ত রাখতে চান।

হজরত আবুজর গিফারি (রা.) একজন আশ্চর্য ধরনের মানুষ ছিলেন। তিনি নবী করিম (সা.)-এর সঙ্গে থাকতেন আর বিভিন্ন ধরনের প্রশ্ন করতেন। একদিন তিনি প্রশ্ন করলেন, হে আল্লাহর রসুল! গুনাহ-মুক্তি ব্যতীত তো কেউ জান্নাতে যেতে পারবে না। তাই আমাদেরকে এমন একটি আমল শিখিয়ে দিন, যে আমল করে আমরা যে কোনো মুহূর্তে নিষ্পাপ অবস্থায় আল্লাহপাকের দরবারে হাজির হতে পারি। নবীজি তৎক্ষণাৎ তার প্রশ্নের কোন উত্তর দেননি। সম্মুখে অগ্রসর হতে থাকলেন, কিছুদূর অগ্রসর হওয়ার পর পথিমধ্যে একটি বৃক্ষের নিচে দাঁড়ালেন। পাশেই একটি শুকনা ডাল পড়ে ছিল। নবী (সা.) সেই ডালটি হাতে উঠিয়ে ঝাঁকি দিলেন, সঙ্গে সঙ্গে ডালের সব পাতা ঝরে গেল। এরপর নবীজি হজরত আবুজর গিফারি (রা.)-কে লক্ষ্য করে তিনবার বললেন, হে আবুজর! তিনিও তিনবার উত্তরে বললেন, আমার সৌভাগ্য যে, আমি আপনার পাশে আছি। অতঃপর নবী (সা.) বললেন, হে আবুজর! তুমি দেখেছ কীভাবে শুকনা ডালের পাতা ঝরে গেল? যে মুসলমান আল্লাহপাকের সন্তুষ্টি লাভের জন্য নামাজের ফরজ, ওয়াজিব, সুন্নত ও মুস্তাহাব সযত্নে আদায় করবে এবং বেদাত ও মুনকারাত বর্জন করবে, মনগড়াভাবে নামাজ পড়বে না, ভালোভাবে শিখে মশ্ক করে তার শক্তি-সামর্থ্য অনুযায়ী সহিহভাবে নামাজ আদায় করবে, সে আমার যে কোনো যুগের যে কোনো ধরনের উম্মত হোক- নামাজ পড়ার পর তার শরীরের সব গুনাহ শুকনা পাতার মতো ঝরে যাবে।

লেখক : আমির, আল হাইআতুল উলয়া ও বেফাকুল মাদারিসিল আরাবিয়া বাংলাদেশ

বিডি প্রতিদিন/এমআই
 

এই বিভাগের আরও খবর
ইসলামী ব্যাংকিংয়ের পথে ঘানা
ইসলামী ব্যাংকিংয়ের পথে ঘানা
মানবাধিকার প্রতিষ্ঠায় মহানবী (সা.)
মানবাধিকার প্রতিষ্ঠায় মহানবী (সা.)
হে যুবক খোদাকে চেন কি?
হে যুবক খোদাকে চেন কি?
মহানবী (সা.)কে অনুসরণে রয়েছে সর্বোত্তম কল্যাণ
মহানবী (সা.)কে অনুসরণে রয়েছে সর্বোত্তম কল্যাণ
আধুনিক যুগে মুসলিম নারীর কর্মসংস্থান
আধুনিক যুগে মুসলিম নারীর কর্মসংস্থান
হাসিমুখে কুশলবিনিময়ে দানের সওয়াব
হাসিমুখে কুশলবিনিময়ে দানের সওয়াব
রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর রাষ্ট্রনীতি
রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর রাষ্ট্রনীতি
ইসলামের দৃষ্টিতে সাইবার বুলিং ও ভার্চুয়াল মব
ইসলামের দৃষ্টিতে সাইবার বুলিং ও ভার্চুয়াল মব
মহানবী (সা.)-এর জীবনাচারে সরলতার সৌন্দর্য
মহানবী (সা.)-এর জীবনাচারে সরলতার সৌন্দর্য
সিরাত অধ্যয়নের মূলনীতি
সিরাত অধ্যয়নের মূলনীতি
মহানবী (সা.)-এর প্রতি ভালোবাসা প্রকাশের পদ্ধতি
মহানবী (সা.)-এর প্রতি ভালোবাসা প্রকাশের পদ্ধতি
ইসলামী বিধানে সহজীকরণ নীতি ও নজির
ইসলামী বিধানে সহজীকরণ নীতি ও নজির
সর্বশেষ খবর
আর্জেন্টিনায় ৫.৮ মাত্রার ভূমিকম্পের আঘাত
আর্জেন্টিনায় ৫.৮ মাত্রার ভূমিকম্পের আঘাত

এই মাত্র | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের সেরা ফোন, যে চীনা মোবাইল আমেরিকাও হ্যাক করতে পারে না: মাদুরো
বিশ্বের সেরা ফোন, যে চীনা মোবাইল আমেরিকাও হ্যাক করতে পারে না: মাদুরো

৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ আমলের মামলা থেকে মুক্ত প্রায় ৪৮ হাজার শ্রমিক
আওয়ামী লীগ আমলের মামলা থেকে মুক্ত প্রায় ৪৮ হাজার শ্রমিক

৬ মিনিট আগে | জাতীয়

খোলা ম্যানহোল ঢেকে দিতে, বেষ্টনী তৈরি ও সাইনবোর্ড লাগানোর নির্দেশ
খোলা ম্যানহোল ঢেকে দিতে, বেষ্টনী তৈরি ও সাইনবোর্ড লাগানোর নির্দেশ

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

৪০ বছর বয়সে বোপারার বিধ্বংসী সেঞ্চুরি
৪০ বছর বয়সে বোপারার বিধ্বংসী সেঞ্চুরি

১০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভাঙছে না গুগল, তবে ব্যবসার ধরন বদলাতে হবে
ভাঙছে না গুগল, তবে ব্যবসার ধরন বদলাতে হবে

২৫ মিনিট আগে | অর্থনীতি

চিলির বিপক্ষে ব্রাজিলের সম্ভাব্য একাদশ
চিলির বিপক্ষে ব্রাজিলের সম্ভাব্য একাদশ

২৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দুর্ঘটনার পর শোকস্তব্ধ পর্তুগাল
দুর্ঘটনার পর শোকস্তব্ধ পর্তুগাল

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জোটা ও তার ভাইকে সম্মান জানালো পর্তুগাল ফুটবল ফেডারেশন
জোটা ও তার ভাইকে সম্মান জানালো পর্তুগাল ফুটবল ফেডারেশন

৪৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ওয়েস্টিনে ‘গুরমে কাবাব ফেস্ট’
ওয়েস্টিনে ‘গুরমে কাবাব ফেস্ট’

৫১ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

ইয়াবা পাচারকালে দুুর্ঘটনায় নিহত ১, আটক ১
ইয়াবা পাচারকালে দুুর্ঘটনায় নিহত ১, আটক ১

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারত-পাকিস্তান ম্যাচের সর্বনিম্ন টিকিট মূল্য ১৫ হাজার টাকা
ভারত-পাকিস্তান ম্যাচের সর্বনিম্ন টিকিট মূল্য ১৫ হাজার টাকা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চীনের সামরিক মহড়া: ট্রাম্পের উচ্চ-ঝুঁকিপূর্ণ বাণিজ্য নীতির বিপদ স্পষ্ট
চীনের সামরিক মহড়া: ট্রাম্পের উচ্চ-ঝুঁকিপূর্ণ বাণিজ্য নীতির বিপদ স্পষ্ট

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপৎসীমার উপরে যমুনা নদীর পানি, দিল্লিতে বন্যা সতর্কতা
বিপৎসীমার উপরে যমুনা নদীর পানি, দিল্লিতে বন্যা সতর্কতা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কক্সবাজার সৈকতের ঝাউবনে ঝুলছিল যুবকের মরদেহ
কক্সবাজার সৈকতের ঝাউবনে ঝুলছিল যুবকের মরদেহ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলায় সব আসামির খালাসের রায় বহাল
২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলায় সব আসামির খালাসের রায় বহাল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধর্ষণের অভিযোগে ভারতীয় অভিনেতা গ্রেফতার
ধর্ষণের অভিযোগে ভারতীয় অভিনেতা গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

১৫০ বছর বেঁচে থাকা নিয়ে পুতিন ও শি জিনপিংয়ের আলোচনা
১৫০ বছর বেঁচে থাকা নিয়ে পুতিন ও শি জিনপিংয়ের আলোচনা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আর্জেন্টিনাসহ ৬ দেশকে ফিফার জরিমানা
আর্জেন্টিনাসহ ৬ দেশকে ফিফার জরিমানা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পশ্চিম তীর নিয়ে ইসরায়েলকে ‘রেড লাইন’ টেনে দিল আরব আমিরাত
পশ্চিম তীর নিয়ে ইসরায়েলকে ‘রেড লাইন’ টেনে দিল আরব আমিরাত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুপুরের মধ্যে দেশের ৭ অঞ্চলে ঝড়ের সম্ভাবনা
দুপুরের মধ্যে দেশের ৭ অঞ্চলে ঝড়ের সম্ভাবনা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাতসকালে গাজীপুরে মার্কেটে অগ্নিকাণ্ড
সাতসকালে গাজীপুরে মার্কেটে অগ্নিকাণ্ড

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জেলেনস্কিকে মস্কোয় আমন্ত্রণ পুতিনের
জেলেনস্কিকে মস্কোয় আমন্ত্রণ পুতিনের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সড়ক দুর্ঘটনায় রাবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু
সড়ক দুর্ঘটনায় রাবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত আরও ৭৩
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত আরও ৭৩

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি সংসার ভাঙছে মোনালি ঠাকুরের
সত্যিই কি সংসার ভাঙছে মোনালি ঠাকুরের

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পুতিনের সঙ্গে বৈঠকের পরই কিমের ডিএনএ মুছে ফেলেছে কর্মীরা (ভিডিও)
পুতিনের সঙ্গে বৈঠকের পরই কিমের ডিএনএ মুছে ফেলেছে কর্মীরা (ভিডিও)

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও এক হলো স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের দুই বিভাগ
আবারও এক হলো স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের দুই বিভাগ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসলামী ব্যাংকিংয়ের পথে ঘানা
ইসলামী ব্যাংকিংয়ের পথে ঘানা

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

মানবাধিকার প্রতিষ্ঠায় মহানবী (সা.)
মানবাধিকার প্রতিষ্ঠায় মহানবী (সা.)

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সর্বাধিক পঠিত
ভারত কোনো শুল্ক আরোপ না করার প্রস্তাব দিয়েছে: ট্রাম্প
ভারত কোনো শুল্ক আরোপ না করার প্রস্তাব দিয়েছে: ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কক্সবাজারে সাবেক মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার হাস
কক্সবাজারে সাবেক মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার হাস

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সেনারা বিগড়ে গেছে, বিপদে নেতানিয়াহু
সেনারা বিগড়ে গেছে, বিপদে নেতানিয়াহু

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের সঙ্গে বৈঠকের পরই কিমের ডিএনএ মুছে ফেলেছে কর্মীরা (ভিডিও)
পুতিনের সঙ্গে বৈঠকের পরই কিমের ডিএনএ মুছে ফেলেছে কর্মীরা (ভিডিও)

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ৫ দিন বজ্রসহ ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস
টানা ৫ দিন বজ্রসহ ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিন দেশের অমুসলিম শরণার্থীদের বিশেষ সুবিধা দেবে ভারত
তিন দেশের অমুসলিম শরণার্থীদের বিশেষ সুবিধা দেবে ভারত

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষার নীতিমালা প্রকাশ
জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষার নীতিমালা প্রকাশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পশ্চিম তীর নিয়ে ইসরায়েলকে ‘রেড লাইন’ টেনে দিল আরব আমিরাত
পশ্চিম তীর নিয়ে ইসরায়েলকে ‘রেড লাইন’ টেনে দিল আরব আমিরাত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সামরিক কুচকাওয়াজে বিশ্বকে নতুন যেসব অস্ত্র দেখাল চীন
সামরিক কুচকাওয়াজে বিশ্বকে নতুন যেসব অস্ত্র দেখাল চীন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালিবাগে সোহাগ পরিবহনের অপারেশন ম্যানেজারকে কুপিয়ে জখম
মালিবাগে সোহাগ পরিবহনের অপারেশন ম্যানেজারকে কুপিয়ে জখম

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হঠাৎ ভারতীয় বিয়ের অনুষ্ঠানে হাজির জাস্টিন বিবার
হঠাৎ ভারতীয় বিয়ের অনুষ্ঠানে হাজির জাস্টিন বিবার

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

১৬ ঘণ্টা পর ক্ষতিপূরণ দিয়ে জাবি ছাড়লো ২৮ বাস
১৬ ঘণ্টা পর ক্ষতিপূরণ দিয়ে জাবি ছাড়লো ২৮ বাস

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হার দিয়ে এশিয়া কাপ শুরু বাংলাদেশের
হার দিয়ে এশিয়া কাপ শুরু বাংলাদেশের

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক আইজিপি মামুনের জবানবন্দি হাসিনার দুঃশাসনের অকাট্য দলিল : চিফ প্রসিকিউটর
সাবেক আইজিপি মামুনের জবানবন্দি হাসিনার দুঃশাসনের অকাট্য দলিল : চিফ প্রসিকিউটর

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনের আগে ২ হাজার এএসআই নিয়োগ : আইজিপি
নির্বাচনের আগে ২ হাজার এএসআই নিয়োগ : আইজিপি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিএসসি’র প্রশ্নফাঁস চক্রের অন্যতম হোতা গ্রেফতার
পিএসসি’র প্রশ্নফাঁস চক্রের অন্যতম হোতা গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫০ বছর বেঁচে থাকা নিয়ে পুতিন ও শি জিনপিংয়ের আলোচনা
১৫০ বছর বেঁচে থাকা নিয়ে পুতিন ও শি জিনপিংয়ের আলোচনা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৯ সেপ্টেম্বর ডাকসু নির্বাচন হতে বাধা নেই : আপিল বিভাগ
৯ সেপ্টেম্বর ডাকসু নির্বাচন হতে বাধা নেই : আপিল বিভাগ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুড়িলে পোশাক শ্রমিকদের সড়ক অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ
কুড়িলে পোশাক শ্রমিকদের সড়ক অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জেলেনস্কিকে মস্কোয় আমন্ত্রণ পুতিনের
জেলেনস্কিকে মস্কোয় আমন্ত্রণ পুতিনের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্ববাজারে রেকর্ড উচ্চতায় স্বর্ণের দাম
বিশ্ববাজারে রেকর্ড উচ্চতায় স্বর্ণের দাম

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ বছরে ৩১ লাখ দক্ষ ভারতীয় কর্মী নেবে রাশিয়া
পাঁচ বছরে ৩১ লাখ দক্ষ ভারতীয় কর্মী নেবে রাশিয়া

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রিটকারী ছাত্রীকে ‘গণধর্ষণে’র হুমকিদাতা আলী হুসেনকে বহিষ্কার
রিটকারী ছাত্রীকে ‘গণধর্ষণে’র হুমকিদাতা আলী হুসেনকে বহিষ্কার

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পদ্মার দুই ইলিশ ১৬ হাজার টাকায় বিক্রি
পদ্মার দুই ইলিশ ১৬ হাজার টাকায় বিক্রি

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুতিন, শি ও কিম যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছেন: ট্রাম্প
পুতিন, শি ও কিম যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছেন: ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওয়ানডে র‍্যাঙ্কিংয়ের সিংহাসনে রাজা
ওয়ানডে র‍্যাঙ্কিংয়ের সিংহাসনে রাজা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেরারি আসামি নির্বাচনে অযোগ্য, ‘না ভোট’ বাধ্যতামূলক
ফেরারি আসামি নির্বাচনে অযোগ্য, ‘না ভোট’ বাধ্যতামূলক

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লালবাগে শাওন হত্যা মামলায় হাজী সেলিম গ্রেফতার
লালবাগে শাওন হত্যা মামলায় হাজী সেলিম গ্রেফতার

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলায় সব আসামির খালাসের রায় বহাল
২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলায় সব আসামির খালাসের রায় বহাল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পর্তুগালে ভয়াবহ ক্যাবল রেল দুর্ঘটনায় নিহত ১৫, আহত ১৮
পর্তুগালে ভয়াবহ ক্যাবল রেল দুর্ঘটনায় নিহত ১৫, আহত ১৮

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
কাটছেই না রাজনৈতিক সংকট
কাটছেই না রাজনৈতিক সংকট

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপির তিন হেভিওয়েট জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী
মাঠে বিএনপির তিন হেভিওয়েট জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

যাত্রী খরায় ভুগছে সদরঘাটের লঞ্চ
যাত্রী খরায় ভুগছে সদরঘাটের লঞ্চ

পেছনের পৃষ্ঠা

সর্বাধিক হাফ সেঞ্চুরির রেকর্ড লিটনের
সর্বাধিক হাফ সেঞ্চুরির রেকর্ড লিটনের

মাঠে ময়দানে

নানকের শতাধিক গোপন বাড়ি এবং জমি
নানকের শতাধিক গোপন বাড়ি এবং জমি

প্রথম পৃষ্ঠা

মেডিকেলে কমছে বিদেশি শিক্ষার্থী
মেডিকেলে কমছে বিদেশি শিক্ষার্থী

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

এবার জনগণের খেলার সময়
এবার জনগণের খেলার সময়

সম্পাদকীয়

বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী হাফ ডজন, জামায়াতে একক প্রার্থী
বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী হাফ ডজন, জামায়াতে একক প্রার্থী

নগর জীবন

বেপরোয়া মাদকচক্র : আসছে ১৮ জেলার ১০৫ পয়েন্ট দিয়ে
বেপরোয়া মাদকচক্র : আসছে ১৮ জেলার ১০৫ পয়েন্ট দিয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রার্থীদের মাঝে ফিরেছে উদ্যম
প্রার্থীদের মাঝে ফিরেছে উদ্যম

প্রথম পৃষ্ঠা

মহেশখালীতে নতুন শহরের জন্ম হবে
মহেশখালীতে নতুন শহরের জন্ম হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

দখলের কবলে ফ্লাইওভার
দখলের কবলে ফ্লাইওভার

রকমারি নগর পরিক্রমা

স্টোরেই মেয়াদোত্তীর্ণ আড়াই কোটির ওষুধ
স্টোরেই মেয়াদোত্তীর্ণ আড়াই কোটির ওষুধ

দেশগ্রাম

জাদুঘরটি কি রক্ষা পাবে?
জাদুঘরটি কি রক্ষা পাবে?

পেছনের পৃষ্ঠা

একদল মুক্তিযুদ্ধ বিক্রি করেছে আরেক দল চব্বিশ
একদল মুক্তিযুদ্ধ বিক্রি করেছে আরেক দল চব্বিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

মাদক নৌকায় যুক্তরাষ্ট্রের হামলা নিহত ১১
মাদক নৌকায় যুক্তরাষ্ট্রের হামলা নিহত ১১

খবর

ফেরারি আসামি ভোটে নয় বাড়ছে জামানত ও ব্যয়
ফেরারি আসামি ভোটে নয় বাড়ছে জামানত ও ব্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

দুই কারণে বাড়ছে দারিদ্র্য
দুই কারণে বাড়ছে দারিদ্র্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় নতুন মার্কিন রাষ্ট্রদূত ক্রাইস্টেনসেন
ঢাকায় নতুন মার্কিন রাষ্ট্রদূত ক্রাইস্টেনসেন

প্রথম পৃষ্ঠা

রুশ ড্রোন হামলায় ইউক্রেনে হাজারো মানুষ অন্ধকারে
রুশ ড্রোন হামলায় ইউক্রেনে হাজারো মানুষ অন্ধকারে

পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির দাবিতে উত্তাল ইসরায়েল
যুদ্ধবিরতির দাবিতে উত্তাল ইসরায়েল

পূর্ব-পশ্চিম

বেড়েছে ডায়রিয়া রোগী
বেড়েছে ডায়রিয়া রোগী

দেশগ্রাম

অস্ত্রসহ মহড়া দুই যুবক গ্রেপ্তার
অস্ত্রসহ মহড়া দুই যুবক গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

তারেক রহমানের সহযোগিতায় নতুন ভবন
তারেক রহমানের সহযোগিতায় নতুন ভবন

দেশগ্রাম

নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র চলছে
নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র চলছে

প্রথম পৃষ্ঠা

শিশুদের কাছে এনার্জি ড্রিংক বিক্রি নিষিদ্ধের উদ্যোগ
শিশুদের কাছে এনার্জি ড্রিংক বিক্রি নিষিদ্ধের উদ্যোগ

পূর্ব-পশ্চিম

করতোয়ায় স্কুল ছাত্রের লাশ
করতোয়ায় স্কুল ছাত্রের লাশ

দেশগ্রাম

আগুনে তিন বাড়ি ভস্মীভূত
আগুনে তিন বাড়ি ভস্মীভূত

দেশগ্রাম

টাকার বিনিময়ে বিএনপিতে আওয়ামী লীগ ও সন্ত্রাসী, প্রতিবাদ
টাকার বিনিময়ে বিএনপিতে আওয়ামী লীগ ও সন্ত্রাসী, প্রতিবাদ

প্রথম পৃষ্ঠা