শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:৪৭, শুক্রবার, ০৫ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

মক্কায় মহানবী (সা.)-এর কর্মনীতি ও কৌশল

আলেমা হাবিবা আক্তার
অনলাইন ভার্সন
মক্কায় মহানবী (সা.)-এর কর্মনীতি ও কৌশল

মহানবী (সা.) পৃথিবীতে আগমন করেছিলেন আল্লাহর দ্বিন কায়েমের মাধ্যমে নতুন জীবনব্যবস্থা প্রতিষ্ঠার জন্য। একটি উম্মাহ বা জাতির রূপকার হিসেবে মুহাম্মদ (সা.)-এর অন্যতম প্রধান কাজ ছিল এমন একদল সহচর ও অনুসারী গড়ে তোলা, যারা আল্লাহর বিধানের সামনে সর্বোচ্চ ত্যাগ স্বীকারে প্রস্তুত থাকবে। আর তারা যেকোনো প্রতিকূলতা সামলে নিয়ে এগিয়ে যেতে পারবে। মক্কায় মুহাম্মদ (সা.) প্রধানত এ কাজটিই করেছেন।

মক্কায় দ্বিনি দাওয়াতের চার নীতি

মক্কায় মহানবী (সা.)-এর দাওয়াতি কার্যক্রম প্রধানত চারটি মূলনীতির ওপর প্রতিষ্ঠিত ছিল। তা হলো— 

১. প্রজ্ঞার সঙ্গে দাওয়াত : মক্কিজীবনে মহানবী (সা.) দাওয়াতি কার্যক্রমে সর্বোচ্চ প্রজ্ঞার পরিচয় দেন। তিনি এমন একটি কৌশল অবলম্বন করেন, যেন ইসলামের দাওয়াত অঙ্কুরেই বিনাশ হয়ে না যায়। মহান আল্লাহ বলেন, ‘আপনি আপনার প্রভুর পথে প্রজ্ঞা ও উত্তম উপদেশের মাধ্যমে আহবান করুন।

তাদের সঙ্গে সর্বোত্তম পন্থায় বিতর্ক করুন।’ (সুরা : নাহল, আয়াত : ১২৫)।

২. ক্ষমা ও উপেক্ষা : সব বাধা উপেক্ষা করা এবং সব অবিচার ক্ষমা করে দেওয়ার নীতি অবলম্বন করেই মহানবী (সা.) ও সাহাবিরা মক্কায় দ্বিনি দাওয়াত দেন। যেমনটি আল্লাহ বলেছেন, ‘তোমরা ক্ষমা করো এবং উপেক্ষা করো যতক্ষণ না আল্লাহ তাঁর বিধান দান করেন।’ (সুরা : বাকারাহ, আয়াত : ১০৯)

৩. ধৈর্য ও উত্তম প্রতিবিধান : মক্কিজীবনে রাসুলুল্লাহ (সা.) ও সাহাবায়ে কিরাম (রা.) সর্বোচ্চ ধৈর্যের পরিচয় দেন এবং তাঁরা মন্দের প্রতিদান ভালো দ্বারা দেওয়ার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেন। আল্লাহ তাঁদের প্রশংসা করে বলেন, ‘তাদেরকে দুইবার পারিশ্রমিক প্রদান করা হবে, যেহেতু তারা ধৈর্যশীল এবং তারা ভালোর দ্বারা মন্দের মোকাবেলা করে ও আমি তাদেরকে যে জীবিকা দিয়েছি তা থেকে তারা ব্যয় করে।’ (সুরা : কাসাস, আয়াত : ৫৪)

৪. বিরোধ না করে ইসলামে অবিচল থাকা : শত বাধা-বিপত্তির পরও মুশরিকদের সঙ্গে বিরোধে লিপ্ত না হওয়া, কিন্তু ঈমান ও ইসলামের ওপর অবিচল থাকা। আল্লাহ বলেন, ‘তারা যখন অসার বাক্য শোনে তখন তারা তা উপেক্ষা করে চলে এবং বলে, আমাদের কাজের ফল আমাদের জন্য এবং তোমাদের কাজের ফল তোমাদের জন্য; তোমাদের প্রতি সালাম। আমরা অজ্ঞদের সঙ্গ চাই না।’ (সুরা : কাসাস, আয়াত : ৫৫) 

মক্কিজীবনে নবীজি (সা.)-এর কর্মকৌশল

ইতিহাসে রাসুলুল্লাহ (সা.) নবুয়ত লাভের পর মক্কায় যেভাবে দ্বিনের দাওয়াত দিয়েছেন, তা শুধু তাত্ত্বিক শিক্ষাই নয়, বরং বাস্তব জীবনে প্রয়োগযোগ্য এক সুস্পষ্ট কর্মপন্থা। কঠিন প্রতিকূলতা, সীমাহীন বিরোধিতা এবং সামাজিক বয়কটের মধ্যেও তিনি যে ধৈর্য, কৌশল ও বিচক্ষণতার সঙ্গে কাজ করেছেন, তা আজও মুসলিম উম্মাহর জন্য পথনির্দেশক। তাঁর কর্মপন্থার কয়েকটি দিক তুলে ধরা হলো—

১. গোপন দাওয়াতে ভিত্তি গড়া : নবুয়তের সূচনায় রাসুলুল্লাহ (সা.) প্রথম তিন বছর দাওয়াত দেন গোপনে। এ পর্যায়ে তিনি সর্বপ্রথম তাঁর নিকটাত্মীয়, বন্ধু ও বিশ্বাসযোগ্য মানুষদের ইসলামের দিকে আহবান করেন। এতে একটি শক্ত ভিত্তি গড়ে ওঠে এবং প্রথম দিকের সাহাবিরা ছিলেন এই ভিত্তির স্তম্ভস্বরূপ। এই গড়ে ওঠা ক্ষুদ্র কাফেলা প্রস্তুত করেন, যারা পরবর্তী সময়ে ইসলামের দাওয়াতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। ড. আলী মুহাম্মদ সাল্লাবির বর্ণনা মতে, খাদিজা (রা.)-এর পর ইসলাম গ্রহণের ধারাক্রমটি নিম্নরূপ—২. আলী ইবনে আবি তালিব (রা.)—কিশোরদের মধ্যে তিনিই প্রথম ইসলাম গ্রহণ করেন, ৩. রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর পালকপুত্র জায়িদ বিন সাবিত (রা.), ৪. রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর চার কন্যা তথা জয়নব, উম্মে কুলসুম, ফাতিমা ও রুকাইয়া (রা.), ৫. আবু বকর (রা.)। আবু বকর সিদ্দিক (রা.)-এর প্রচেষ্টায় আরো পাঁচজন পুরুষ ইসলামের ছায়াতলে আশ্রয় গ্রহণ করেন। তাঁরা হলেন উসমান ইবনে আফফান, আবদুর রহমান ইবনে আউফ, সাদ ইবনে আবি ওয়াক্কাস, জুবায়ের ইবনে আউয়াম তালহা ইবনে উবাইদুল্লাহ (রা.)। (আস-সিরাতুন-নাবাবিয়্যা, পৃষ্ঠা-৮৬-৯০)

২. নিজ পরিবার ও গোত্রে দাওয়াতি কার্যক্রম : তিন বছর পর রাসুলুল্লাহ (সা.) প্রকাশ্য দাওয়াত শুরু করেন। আল্লাহর নির্দেশ অনুসারে তিনি দাওয়াতে নিজের পরিবার ও গোত্র কুরাইশকে বেছে নেন। আল্লাহ বলেন, ‘আপনি আপনার নিকটাত্মীয়দের সতর্ক করুন।’ (সুরা : শুআরা, আয়াত : ২১৪-১৫)

কেননা গোত্রের লোকেরাই তাঁর সততা, বিশ্বস্ততা ও নৈতিক গুণাবলি সম্পর্কে অধিক অবগত ছিল। এ ছাড়া তিনিও তাদের কাছ থেকে অধিক সহনশীল আচরণ আশা করেন।

৩. ধৈর্য ও সংযমের অনুশীলন : মক্কার কুরাইশরা রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর ওপর নানা রকম নির্যাতন চালায়। তাঁকে ও সাহাবিদের গালাগাল, শারীরিক আক্রমণ, সামাজিক বয়কট ও প্রাণনাশের হুমকির মুখে পড়তে হয়। কিন্তু তিনি কখনো পাল্টা আক্রমণ করেননি বা প্রতিশোধের পথে যাননি, বরং আল্লাহর প্রতি পূর্ণ আস্থা রেখে ধৈর্য ধারণ করতেন এবং সাহাবিদেরও সংযত থাকতে বলতেন। সবর ও তাওয়াক্কুলের শিক্ষা ছিল তাঁর এই মক্কিজীবনের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ শিক্ষা।

৪. ছোট পরিসরে প্রশিক্ষণ ও শিক্ষা কার্যক্রম : মক্কিজীবনে রাসুল (সা.) গোপনে ছোট ছোট দলে সাহাবিদের ইসলামী শিক্ষা ও আখলাক গঠনের কাজ করেন। এর জন্য তিনি সাহাবি আরকাম ইবনে আবিল আকরাম (রা.)-কে বেছে নেন। যা ইতিহাসে ‘দারুল আরকাম’ পরিচিত। এই শিক্ষাকেন্দ্রে ইসলামের মৌলিক শিক্ষা, কোরআন শিক্ষা ও চরিত্র গঠনের কাজ চলত। এই গোপন প্রশিক্ষণকেন্দ্রটি ছিল পরবর্তীকালের বৃহৎ ইসলামী রাষ্ট্রের প্রাথমিক ‘লিডারশিপ ট্রেনিং সেন্টার’। এর দ্বারা বোঝা যায়, কোনো আন্দোলনের সফলতার জন্য শুধু সংখ্যাগত বৃদ্ধি নয়, বরং আদর্শবান, শিক্ষিত ও পরিশীলিত কর্মী প্রস্তুত করা গুরুত্বপূর্ণ।

৫. ধারাবাহিক অগ্রগতি : রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর কর্মপন্থার অন্যতম বৈশিষ্ট্য ছিল তাদাররুজ ধাপে ধাপে কাজ করা। প্রথমে তিনি তাওহিদ (একত্ববাদ) প্রচারে মনোনিবেশ করেন। এরপর রিসালাত ও আখিরাতের বিশ্বাস প্রতিষ্ঠা করেন। এ সময়ে মহানবী (সা.)-এর ওপর ধীরে ধীরে বিধানগুলো অবতীর্ণ হতে থাকে এবং তিনি সাহাবিদের শেখাতে থাকেন।

৬. উত্তম পন্থায় অন্যায়ের প্রতিবাদ : যখন মুসলমানের সংখ্যা আরো বৃদ্ধি পেল এবং ঈমানের মৌলিক বিষয়গুলো শেখানো হয়ে গেল, তখন নবীজি (সা.) উত্তম পন্থায় সামাজিক জুলুম, কুসংস্কার ও অপবিশ্বাসের সমালোচনা শুরু করেন। যেমন—তিনি সামাজিক বৈষম্য, নারীর প্রতি জুলুম, মূর্তিপূজার অসারতা ইত্যাদি নিয়ে কথা বলেন।

৭. বিকল্প জনগোষ্ঠীর সন্ধান : কুরাইশরা যখন অবিরাম নবীজি (সা.)-এর বিরোধিতা করতে থাকল, তখন তিনি বিকল্প জনগোষ্ঠীর সন্ধান করেন। তিনি তাঁর দাওয়াতি মিশনকে মক্কার বাইরে ছড়িয়ে দেওয়ার চেষ্টা করেন। এর অংশ হিসেবে তিনি মক্কার পার্শ্ববর্তী বাজার ও মেলায় দ্বিনের দাওয়াত দেন, হজের সময় আগত অতিথিদের দাওয়াত দেন, পার্শ্ববর্তী গোত্র ও জনপথগুলোতে যান। যেমন—তায়েফ।

৮. অনুসারীদের জীবন রক্ষার প্রচেষ্টা : মক্কিজীবনে রাসুলুল্লাহ (সা.) তাঁর অনুসারীদের জীবন রক্ষায় নানা ধরনের পদক্ষেপ গ্রহণের পরামর্শ দেন। যেমন—ক. মনোবল ধরে রাখতে উৎসাহ দান। আম্মার ইবনে ইয়াসির (রা.)-এর পরিবারের উদ্দেশে তিনি বলেন, ‘হে ইয়াসির পরিবার! ধৈর্যধারণ করো, তোমাদের ঠিকানা হচ্ছে জান্নাত।’

খ. দাসদের মুক্তি : বেলাল (রা.) ছিলেন উমাইয়া ইবনে খালফের ক্রীতদাস। ইসলাম গ্রহণের অপরাধে বেলাল (রা.)-এর গলায় দড়ি বেঁধে উচ্ছৃঙ্খল বালকদের হাতে তুলে দিত, তাকে নির্মমভাবে প্রহার করত, উত্তপ্ত বালুর ওপর শুইয়ে বুকের ওপর ভারী পাথর চাপা দিয়ে রাখত। এমন কঠিন সময়েও তিনি ‘আহাদ’, ‘আহাদ’ (আল্লাহ এক, আল্লাহ এক) বলে চিৎকার করতেন। অত্যাচার সহ্য করতে না পেরে আবু বকর (রা.) তাঁকে কিনে স্বাধীন করে দেন।

গ. নিরাপদ আশ্রয়ে যাওয়ার পরামর্শ : মহানবী (সা.) নবুয়তের পঞ্চম বছর সাহাবিদের হাবশায় হিজরত করার পরামর্শ দেন।

৯. বিকল্প ভিত্তি প্রস্তুত : রাসুলুল্লাহ (সা.) বুঝতে পেরেছিলেন, দ্বিনি দাওয়াতের জন্য বিকল্প স্থান ও পরিবেশ প্রয়োজন। মক্কায় ইসলাম প্রসারের সম্ভাবনা কম, তখন তিনি হাজিদের ভেতর দাওয়াতি কার্যক্রম জোরদার করেন। সেই ধারাবাহিকতায় মদিনায় ইসলামের সুবাতাস বইতে শুরু করে। বাইআতে আকাবার মাধ্যমে মদিনায় ইসলামের জন্য একটি নিরাপদ আশ্রয়স্থল গড়ে ওঠে এবং পরবর্তী সময়ে হিজরতের পথ সুগম হয়।

১০. অনুসারীদের সঙ্গ দান : মহানবী (সা.) মক্কিজীবনের পুরো সময়ে সাহাবি ও অনুসারীদের সঙ্গে ছিলেন। কখনো তিনি তাঁদের ছেড়ে নিরাপদ জীবনের সন্ধান করেননি। এমনকি কুরাইশরা নবীপরিবার ও তাঁর গোত্রকে অবরুদ্ধ করলে স্ত্রী-কন্যাদের নিয়ে তিনি তাঁদের সঙ্গে অবরুদ্ধ দিন কাটান।

হে আল্লাহ! আপনি মুহাম্মদ (সা.), পরিবার ও অনুসারীদের ওপর শান্তি বর্ষণ করুন। আমিন।

বিডি প্রতিদিন/নাজিম

এই বিভাগের আরও খবর
সহজে জান্নাতে যেতে করণীয়
সহজে জান্নাতে যেতে করণীয়
নবীর জীবনী পাঠের গুরুত্ব ও অপরিহার্যতা
নবীর জীবনী পাঠের গুরুত্ব ও অপরিহার্যতা
মক্কায় মহানবী (সা.)-এর কর্মনীতি ও কৌশল
মক্কায় মহানবী (সা.)-এর কর্মনীতি ও কৌশল
হজের নিবন্ধন শেষ হবে ১২ অক্টোবর: ধর্ম মন্ত্রণালয়
হজের নিবন্ধন শেষ হবে ১২ অক্টোবর: ধর্ম মন্ত্রণালয়
সৃষ্টিজগৎ যাদের ভালোবাসে
সৃষ্টিজগৎ যাদের ভালোবাসে
নবীজির নির্দেশ পালনে প্রিয়পাত্র হওয়া যায়
নবীজির নির্দেশ পালনে প্রিয়পাত্র হওয়া যায়
ইসলামী ব্যাংকিংয়ের পথে ঘানা
ইসলামী ব্যাংকিংয়ের পথে ঘানা
মানবাধিকার প্রতিষ্ঠায় মহানবী (সা.)
মানবাধিকার প্রতিষ্ঠায় মহানবী (সা.)
হে যুবক খোদাকে চেন কি?
হে যুবক খোদাকে চেন কি?
মহানবী (সা.)কে অনুসরণে রয়েছে সর্বোত্তম কল্যাণ
মহানবী (সা.)কে অনুসরণে রয়েছে সর্বোত্তম কল্যাণ
আধুনিক যুগে মুসলিম নারীর কর্মসংস্থান
আধুনিক যুগে মুসলিম নারীর কর্মসংস্থান
হাসিমুখে কুশলবিনিময়ে দানের সওয়াব
হাসিমুখে কুশলবিনিময়ে দানের সওয়াব
সর্বশেষ খবর
ইনফ্লুয়েঞ্জা টিকাকে জাতীয় গাইডলাইনে অন্তর্ভুক্ত করার আহ্বান
ইনফ্লুয়েঞ্জা টিকাকে জাতীয় গাইডলাইনে অন্তর্ভুক্ত করার আহ্বান

৩১ সেকেন্ড আগে | হেলথ কর্নার

বিএফইউজে মহাসচিব কাদের গনি চৌধুরীর বড় ভাইয়ের জানাজা ও দাফন সম্পন্ন
বিএফইউজে মহাসচিব কাদের গনি চৌধুরীর বড় ভাইয়ের জানাজা ও দাফন সম্পন্ন

৫১ সেকেন্ড আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

দামি ঘড়ি-আইপ্যাড ফিরিয়ে দিলেন উপদেষ্টা ফাওজুল কবির
দামি ঘড়ি-আইপ্যাড ফিরিয়ে দিলেন উপদেষ্টা ফাওজুল কবির

১ মিনিট আগে | জাতীয়

আইভরি কোস্টে বড় স্বর্ণের খনি আবিষ্কার নিয়ে যা জানা গেল
আইভরি কোস্টে বড় স্বর্ণের খনি আবিষ্কার নিয়ে যা জানা গেল

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ১৫৮
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ১৫৮

৩ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

চাকরির প্রলোভনে ফাঁদে ফেলার অভিযোগ, গ্রেফতার ৩
চাকরির প্রলোভনে ফাঁদে ফেলার অভিযোগ, গ্রেফতার ৩

৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

হাসপাতালের বিছানাতেই মালাবদল করলেন বর-কনে
হাসপাতালের বিছানাতেই মালাবদল করলেন বর-কনে

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জো বাইডেনের ত্বকের ক্যানসার কোষ অপসারণে অস্ত্রোপচার
জো বাইডেনের ত্বকের ক্যানসার কোষ অপসারণে অস্ত্রোপচার

১১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেহেরপুরে বিএনপি কার্যালয়ে হামলা-ভাঙচুরের অভিযোগ
মেহেরপুরে বিএনপি কার্যালয়ে হামলা-ভাঙচুরের অভিযোগ

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফরিদা পারভীন আইসিইউতে
ফরিদা পারভীন আইসিইউতে

১৪ মিনিট আগে | শোবিজ

নির্বাচন ঘিরে একটি পক্ষ মব সৃষ্টি করছে : ফারুক
নির্বাচন ঘিরে একটি পক্ষ মব সৃষ্টি করছে : ফারুক

১৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

ডাক্তারদের কোনো দল থাকতে পারে না: উপদেষ্টা
ডাক্তারদের কোনো দল থাকতে পারে না: উপদেষ্টা

১৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিমানবন্দর থেকে ফেরত পাঠানো হলো লতিফ সিদ্দিকীর ভাইকে
বিমানবন্দর থেকে ফেরত পাঠানো হলো লতিফ সিদ্দিকীর ভাইকে

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

আবদুল কাদেরের পাশে থাকার প্রতিশ্রুতি ছাত্রদল সভাপতির
আবদুল কাদেরের পাশে থাকার প্রতিশ্রুতি ছাত্রদল সভাপতির

২৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

নিউজিল্যান্ড নয়! অবসর ভেঙ্গে যে দেশের হয়ে নামবেন রস টেলর
নিউজিল্যান্ড নয়! অবসর ভেঙ্গে যে দেশের হয়ে নামবেন রস টেলর

২৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

'হাসিনার শাসন বাংলাদেশের ইতিহাসের জঘন্য অধ্যায় হয়ে থাকবে'
'হাসিনার শাসন বাংলাদেশের ইতিহাসের জঘন্য অধ্যায় হয়ে থাকবে'

২৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

৭ সেপ্টেম্বর দেখা যাবে পূর্ণ চন্দ্রগ্রহণ
৭ সেপ্টেম্বর দেখা যাবে পূর্ণ চন্দ্রগ্রহণ

৩৩ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

যুক্তরাষ্ট্র থেকে দেশে ফিরলেন আরো ৩০ বাংলাদেশি
যুক্তরাষ্ট্র থেকে দেশে ফিরলেন আরো ৩০ বাংলাদেশি

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

থাইল্যান্ডের নতুন প্রধানমন্ত্রীর নাম ঘোষণা
থাইল্যান্ডের নতুন প্রধানমন্ত্রীর নাম ঘোষণা

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনে পশ্চিমা নিরাপত্তা বাহিনী মোতায়েনের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান পুতিনের
ইউক্রেনে পশ্চিমা নিরাপত্তা বাহিনী মোতায়েনের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান পুতিনের

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুনিয়ার বোনকে গ্রেফতারের দাবি ইলিয়াসের
মুনিয়ার বোনকে গ্রেফতারের দাবি ইলিয়াসের

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

বৈষম্যের ক্ষোভে উত্তাল ইন্দোনেশিয়া: বিক্ষোভকারীদের দাবিগুলো কী?
বৈষম্যের ক্ষোভে উত্তাল ইন্দোনেশিয়া: বিক্ষোভকারীদের দাবিগুলো কী?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নীলফামারীর সাবেক এমপি সাদ্দাম ঢাকায় গ্রেফতার
নীলফামারীর সাবেক এমপি সাদ্দাম ঢাকায় গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফোনে যেসব নম্বর থেকে কল পেলেই বুঝবেন জিমেইল হ্যাকের চেষ্টা চলছে
ফোনে যেসব নম্বর থেকে কল পেলেই বুঝবেন জিমেইল হ্যাকের চেষ্টা চলছে

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

শ্রীলঙ্কায় পাহাড় থেকে ছিটকে যাত্রীবাহী বাস খাদে, নিহত ১৫
শ্রীলঙ্কায় পাহাড় থেকে ছিটকে যাত্রীবাহী বাস খাদে, নিহত ১৫

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তান থেকে আফ্রিকা, কতটি যুদ্ধ বন্ধ করেছেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তান থেকে আফ্রিকা, কতটি যুদ্ধ বন্ধ করেছেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘নির্বাচনে দায়িত্ব পালনে দেড় লাখ পুলিশকে দেয়া হবে বিশেষ প্রশিক্ষণ’
‘নির্বাচনে দায়িত্ব পালনে দেড় লাখ পুলিশকে দেয়া হবে বিশেষ প্রশিক্ষণ’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেত্রকোনার পাহাড়ি জনপদে বিনামূল্যে চোখের আলো ফিরে পেলেন ৩৭৫ জন
নেত্রকোনার পাহাড়ি জনপদে বিনামূল্যে চোখের আলো ফিরে পেলেন ৩৭৫ জন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আদালতের রায়ের আগেই দেশ ছাড়লেন থাইল্যান্ডের সাবেক প্রধানমন্ত্রী
আদালতের রায়ের আগেই দেশ ছাড়লেন থাইল্যান্ডের সাবেক প্রধানমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে ব্যবসায়ীর আত্মহত্যা
ঝিনাইদহে ব্যবসায়ীর আত্মহত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
তারেক রহমানের ট্রাভেল ডকুমেন্ট নিয়ে সমস্যা থাকলে সমাধান করবো: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
তারেক রহমানের ট্রাভেল ডকুমেন্ট নিয়ে সমস্যা থাকলে সমাধান করবো: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ সংসদীয় আসনের সীমানা চূড়ান্ত করে প্রজ্ঞাপন
৩০০ সংসদীয় আসনের সীমানা চূড়ান্ত করে প্রজ্ঞাপন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনের ভূমি দিয়েই পশ্চিমাদের জব্দকৃত সম্পদ ফিরিয়ে আনা হবে: রাশিয়া
ইউক্রেনের ভূমি দিয়েই পশ্চিমাদের জব্দকৃত সম্পদ ফিরিয়ে আনা হবে: রাশিয়া

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তেজনা বাড়িয়ে মার্কিন যুদ্ধজাহাজের উপর দিয়ে ২ যুদ্ধবিমান উড়াল ভেনেজুয়েলা
উত্তেজনা বাড়িয়ে মার্কিন যুদ্ধজাহাজের উপর দিয়ে ২ যুদ্ধবিমান উড়াল ভেনেজুয়েলা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল, আটজন গ্রেফতার
রাজধানীতে আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল, আটজন গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দ্বিতীয়বার মেয়াদ বাড়িয়ে আইজিপি হওয়ায় অনাগ্রহ ছিল: জেরায় রাজসাক্ষী মামুন
দ্বিতীয়বার মেয়াদ বাড়িয়ে আইজিপি হওয়ায় অনাগ্রহ ছিল: জেরায় রাজসাক্ষী মামুন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পূর্ণ প্রস্তুতির কথা ঘোষণা করল ইরানের সশস্ত্র বাহিনী
পূর্ণ প্রস্তুতির কথা ঘোষণা করল ইরানের সশস্ত্র বাহিনী

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বামীর মোটরসাইকেল থেকে পড়ে গাড়িচাপায় স্ত্রীর মৃত্যু
স্বামীর মোটরসাইকেল থেকে পড়ে গাড়িচাপায় স্ত্রীর মৃত্যু

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় স্ত্রীর মৃত্যুর পর মারা গেলেন স্বামীও
সড়ক দুর্ঘটনায় স্ত্রীর মৃত্যুর পর মারা গেলেন স্বামীও

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইউক্রেনে পশ্চিমা সেনা মোতায়েনের ব্যাপারে রাশিয়ার ‘ভেটো’ ক্ষমতা নেই: ন্যাটো প্রধান
ইউক্রেনে পশ্চিমা সেনা মোতায়েনের ব্যাপারে রাশিয়ার ‘ভেটো’ ক্ষমতা নেই: ন্যাটো প্রধান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতিহাসের সর্বোচ্চ এলএনজি রফতানির রেকর্ড যুক্তরাষ্ট্রের
ইতিহাসের সর্বোচ্চ এলএনজি রফতানির রেকর্ড যুক্তরাষ্ট্রের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের মাটিতে বিদায়ী ম্যাচে মেসির জোড়া গোল, সহজ জয় আর্জেন্টিনার
দেশের মাটিতে বিদায়ী ম্যাচে মেসির জোড়া গোল, সহজ জয় আর্জেন্টিনার

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিক্ষোভে উত্তাল ইন্দোনেশিয়া, দুর্নীতির অভিযোগে সাবেক মন্ত্রী আটক
বিক্ষোভে উত্তাল ইন্দোনেশিয়া, দুর্নীতির অভিযোগে সাবেক মন্ত্রী আটক

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মানবতাবিরোধী মামলায় চার্জশিটভুক্ত ব্যক্তি নির্বাচন করতে পারবেন না’
‘মানবতাবিরোধী মামলায় চার্জশিটভুক্ত ব্যক্তি নির্বাচন করতে পারবেন না’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘হাড় নেই, চাপ দিবেন না’
‘হাড় নেই, চাপ দিবেন না’

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আগামী ৭ সেপ্টেম্বর পূর্ণগ্রাস চন্দ্রগ্রহণ
আগামী ৭ সেপ্টেম্বর পূর্ণগ্রাস চন্দ্রগ্রহণ

১৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

নেপালে ফেসবুকসহ একাধিক সোশ্যাল মিডিয়া বন্ধের ঘোষণা
নেপালে ফেসবুকসহ একাধিক সোশ্যাল মিডিয়া বন্ধের ঘোষণা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাজাখস্তানকে উড়িয়ে বিশ্বকাপ বাছাই পর্বে বাংলাদেশ
কাজাখস্তানকে উড়িয়ে বিশ্বকাপ বাছাই পর্বে বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চীনে বসেই ইউক্রেনকে নতুন হুমকি পুতিনের
চীনে বসেই ইউক্রেনকে নতুন হুমকি পুতিনের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মস্কোয় বৈঠকের প্রস্তাব নাকচ করলেন জেলেনস্কি
মস্কোয় বৈঠকের প্রস্তাব নাকচ করলেন জেলেনস্কি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রুশ তেল ক্রয় বন্ধ ও চীনের উপর চাপ বাড়াতে ইউরোপকে ট্রাম্পের আহ্বান
রুশ তেল ক্রয় বন্ধ ও চীনের উপর চাপ বাড়াতে ইউরোপকে ট্রাম্পের আহ্বান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠলো আফগানিস্তান
ফের শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠলো আফগানিস্তান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মারা গেছেন ইতালির খ্যাতনামা ফ্যাশন ডিজাইনার জর্জিও আরমানি
মারা গেছেন ইতালির খ্যাতনামা ফ্যাশন ডিজাইনার জর্জিও আরমানি

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জাতীয় পার্টিতে উত্তরাধিকারের রাজনীতি
জাতীয় পার্টিতে উত্তরাধিকারের রাজনীতি

১৯ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

খুলনার রূপসায় যুবককে গুলি করে হত্যা
খুলনার রূপসায় যুবককে গুলি করে হত্যা

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফখর জামানের ব্যাটিং তাণ্ডবে পাকিস্তানের জয়
ফখর জামানের ব্যাটিং তাণ্ডবে পাকিস্তানের জয়

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুলিশের ওপর হামলা চালিয়ে হাতকড়াসহ আসামি ছিনতাই
পুলিশের ওপর হামলা চালিয়ে হাতকড়াসহ আসামি ছিনতাই

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টানা ৩৪ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে ঢাবির সব প্রবেশপথ
টানা ৩৪ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে ঢাবির সব প্রবেশপথ

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উত্তরায় হত্যা মামলায় ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার
উত্তরায় হত্যা মামলায় ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চিলিকে বড় ব্যবধানে হারিয়ে পয়েন্ট টেবিলের দুইয়ে ব্রাজিল
চিলিকে বড় ব্যবধানে হারিয়ে পয়েন্ট টেবিলের দুইয়ে ব্রাজিল

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
আচরণবিধিতে ব্যাপক পরিবর্তন
আচরণবিধিতে ব্যাপক পরিবর্তন

প্রথম পৃষ্ঠা

বিসিবির নির্বাচনে অধিনায়কের মেলা
বিসিবির নির্বাচনে অধিনায়কের মেলা

মাঠে ময়দানে

পদ্মা সেতুতে শুরু হচ্ছে ইলেকট্রনিক টোল আদায়
পদ্মা সেতুতে শুরু হচ্ছে ইলেকট্রনিক টোল আদায়

পেছনের পৃষ্ঠা

হাড় নেই, চাপ দিবেন না
হাড় নেই, চাপ দিবেন না

পেছনের পৃষ্ঠা

পররাষ্ট্র সচিবের সঙ্গে ঘণ্টাব্যাপী বৈঠকে পিটার হাস
পররাষ্ট্র সচিবের সঙ্গে ঘণ্টাব্যাপী বৈঠকে পিটার হাস

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিঙ্গাপুরের শীর্ষ ধনীর তালিকায় এবার ৪৯তম আজিজ খান
সিঙ্গাপুরের শীর্ষ ধনীর তালিকায় এবার ৪৯তম আজিজ খান

পেছনের পৃষ্ঠা

ট্রাম্পের ভিসানীতির বিরূপ প্রভাব
ট্রাম্পের ভিসানীতির বিরূপ প্রভাব

পেছনের পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারির নির্বাচন পূর্ণ সমর্থনের অঙ্গীকার জাতিসংঘের
ফেব্রুয়ারির নির্বাচন পূর্ণ সমর্থনের অঙ্গীকার জাতিসংঘের

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন পেতে চার প্রার্থীর দৌড়ঝাঁপ
বিএনপির মনোনয়ন পেতে চার প্রার্থীর দৌড়ঝাঁপ

নগর জীবন

তারেক রহমান দেশে ফিরতে চাইলে সহায়তা
তারেক রহমান দেশে ফিরতে চাইলে সহায়তা

প্রথম পৃষ্ঠা

গলা কাটলেও বাংলায় কথা বলব
গলা কাটলেও বাংলায় কথা বলব

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশ্বমানের হালাল মাংসের কারখানা করতে চায় ব্রাজিল
বিশ্বমানের হালাল মাংসের কারখানা করতে চায় ব্রাজিল

পেছনের পৃষ্ঠা

বর্ষা শেষ হতে না হতেই পানি নেই যমুনা বাঙালি করতোয়ায়
বর্ষা শেষ হতে না হতেই পানি নেই যমুনা বাঙালি করতোয়ায়

নগর জীবন

ফের উত্তাল চবি পদত্যাগ দাবি প্রক্টরিয়াল বডির
ফের উত্তাল চবি পদত্যাগ দাবি প্রক্টরিয়াল বডির

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনা-জয়ের বিরুদ্ধে রেড নোটিস জারির ব্যবস্থা নিন
হাসিনা-জয়ের বিরুদ্ধে রেড নোটিস জারির ব্যবস্থা নিন

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যুত্থানের পর বাংলাদেশে কমেছে দুর্নীতি
অভ্যুত্থানের পর বাংলাদেশে কমেছে দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদ চূড়ান্ত, কিছুটা বদল
জুলাই সনদ চূড়ান্ত, কিছুটা বদল

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানসহ সব আসামি খালাসের রায় বহাল
তারেক রহমানসহ সব আসামি খালাসের রায় বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির একাধিক নেতা ময়দানে বিপরীতে তিন দলের একক প্রার্থী
বিএনপির একাধিক নেতা ময়দানে বিপরীতে তিন দলের একক প্রার্থী

নগর জীবন

কক্সবাজারে ঝাউগাছে ঝুলছিল সাংবাদিকের লাশ
কক্সবাজারে ঝাউগাছে ঝুলছিল সাংবাদিকের লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্রিজ থেকে লাফিয়ে আত্মহত্যা সাংবাদিক বুলুর
ব্রিজ থেকে লাফিয়ে আত্মহত্যা সাংবাদিক বুলুর

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন বানচাল হলে পরিণতি ভালো হবে না
নির্বাচন বানচাল হলে পরিণতি ভালো হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্বিতীয় মেয়াদে আগ্রহ ছিল না
দ্বিতীয় মেয়াদে আগ্রহ ছিল না

প্রথম পৃষ্ঠা

সংসদীয় আসন গাজীপুরে বাড়লেও কমেছে বাগেরহাটে
সংসদীয় আসন গাজীপুরে বাড়লেও কমেছে বাগেরহাটে

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রচার তুঙ্গে, সুষ্ঠু ভোট নিয়ে শঙ্কা, হুঁশিয়ারি প্রার্থীদের
প্রচার তুঙ্গে, সুষ্ঠু ভোট নিয়ে শঙ্কা, হুঁশিয়ারি প্রার্থীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে সাপের কামড়ে স্কুল শিক্ষিকার মৃত্যু
চট্টগ্রামে সাপের কামড়ে স্কুল শিক্ষিকার মৃত্যু

নগর জীবন

বাগমারায় পুলিশে চাকরি দেওয়ার নামে প্রতারণা শিক্ষকসহ গ্রেপ্তার ২
বাগমারায় পুলিশে চাকরি দেওয়ার নামে প্রতারণা শিক্ষকসহ গ্রেপ্তার ২

নগর জীবন

রাশিয়ার প্রতি পূর্ণ সমর্থনের প্রতিশ্রুতি কিমের
রাশিয়ার প্রতি পূর্ণ সমর্থনের প্রতিশ্রুতি কিমের

পূর্ব-পশ্চিম

ফ্রান্সের জাদুঘর থেকে চীনামাটির বাসন চুরি
ফ্রান্সের জাদুঘর থেকে চীনামাটির বাসন চুরি

পূর্ব-পশ্চিম