শিরোনাম
প্রকাশ: ২০:৪৮, শুক্রবার, ১২ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

নবীজি (সা.)-এর ১০টি অনন্য বৈশিষ্ট্য

শায়খ আহমাদুল্লাহ
অনলাইন ভার্সন
নবীজি (সা.)-এর ১০টি অনন্য বৈশিষ্ট্য

মুহাম্মদ (সা.)-এর পবিত্র জীবনে এমন সব গুণ ও বৈশিষ্ট্যের সমাবেশ ঘটেছে, একসঙ্গে এতগুলো গুণ ও বৈশিষ্ট্যের সমাহার আর কারও মাঝে পাওয়া যায় না। বিশ্ববাসীর জন্য উত্তম আদর্শ হিসেবে আল্লাহ তাঁকে মনোনীত করেছেন। আর এ কারণে তাঁকে অসংখ্য বিশেষ বৈশিষ্ট্য দান করেছেন, যেন আমরা সেগুলো থেকে জীবনপথের পাথেয় সংগ্রহ করতে পারি। আজ আমরা নবীজির উল্লেখযোগ্য ১০টি বৈশিষ্ট্য সম্পর্কে আলোচনা করব। এক. সর্বোৎকৃষ্ট চরিত্রের অধিকারী। নবীজি এমন চরিত্রের অধিকারী ছিলেন, তার চেয়ে উত্তম চরিত্রের আর কোনো মানুষ হতে পারে না। স্বয়ং আল্লাহ তাঁর চরিত্রের ব্যাপারে বলেছেন, নিশ্চয়ই আপনি মহান চরিত্রের অধিকারী। (সুরা কলম)। শত্রুরা তাঁর ব্যাপারে নানা রকম অপপ্রচার চালিয়েছে। জাদুকর, পাগল, কবি, জিনগ্রস্ত ইত্যাদি অপবাদ দিয়েছে। কিন্তু তাঁর চরিত্র এতটাই পবিত্র ছিল, ঘোর শত্রুরাও অপপ্রচারের অংশ হিসেবেও কোনো দিন তাঁর চরিত্রের গায়ে কালিমা লেপন করতে পারেনি। দুই. সর্বোচ্চ জনপ্রিয় ব্যক্তিত্ব। রসুল (সা.) ছিলেন সর্বাধিক জনপ্রিয় ব্যক্তিত্ব। পৃথিবীতে আরও বহু জনপ্রিয় ব্যক্তি এসেছে, সামনেও আসবে। কিন্তু তাদের জনপ্রিয়তা বিশেষ কোনো পরিমণ্ডলে, বিশেষ কোনো দেশে সীমাবদ্ধ থাকে। আবার মৃত্যুর পর ধীরে ধীরে সব জনপ্রিয় ব্যক্তির জনপ্রিয়তা কমতে শুরু করে। কিন্তু রসুল (সা.) জীবদ্দশায়ও জনপ্রিয় ছিলেন, ইন্তেকালের প্রায় ১ হাজার ৫০০ বছর পরও পৃথিবীব্যাপী সবচেয়ে জনপ্রিয় ব্যক্তিত্ব তিনি। তিন. সর্বাধিক প্রশংসিত ব্যক্তিত্ব। তিনি পৃথিবীজুড়ে যে পরিমাণ প্রশংসিত, আর কোনো মানুষ তাঁর ধারেকাছেও অতটা প্রশংসিত নয়। তাঁর মুহাম্মদ নামটার অর্থই প্রশংসিত। তৎকালীন আরবে এই নামের কোনো প্রচলন ছিল না। দাদা আবদুল মোত্তালিব সমাজের প্রথা ভেঙে প্রিয় দৌহিত্রের জন্য এ নামটি নির্বাচন করেন। এটাও রসুল (সা.)-এর একটি বিশেষ বৈশিষ্ট্য। চার. বিশ্বস্ত ব্যক্তিত্ব। তাঁর মতো বিশ্বস্ত মানুষ পৃথিবীতে আর আসেনি, সামনেও আসবে না। বিশ্বস্ততার এই অনন্য গুণের কারণে কৈশোরেই তিনি আল-আমিন উপাধিতে সিক্ত হয়েছিলেন। তৎকালীন আরবে ডাকাতির কারণে সম্পদের নিরাপত্তা ছিল না। ফলে মক্কার অনেক মানুষ নবীজির কাছে সম্পদ গচ্ছিত রাখত। হিজরতের সময় রসুল (সা.) আলী (রা.)-কে মক্কায় রেখে যান এ উদ্দেশ্যে, তাঁর কাছে গচ্ছিত থাকা সম্পদ আলী যেন  পাওনাদারের কাছে পৌঁছে দেন। এটা এক অদ্ভুত ব্যাপার, যাদের অত্যাচারে অতিষ্ঠ হয়ে রসুল (সা.) মক্কা ত্যাগ করছেন, সেই শত্রুদের আমানত তখনো তাঁর ঘরে গচ্ছিত এবং সেই আমানতের খেয়ানত যেন না হয় সে ব্যাপারে তিনি সর্বোচ্চ সতর্ক। পাঁচ. তিনি ছিলেন পুরো জগতের জন্য রহমত। এ মর্মে মহান আল্লাহ বলেছেন, আর আমি তো  আপনাকে বিশ্বজগতের জন্য রহমত হিসেবেই পাঠিয়েছি। (সুরা আম্বিয়া)। আমরা অনেকে মনে করি, রসুল (সা.) শুধু মানুষের জন্য রহমত ছিলেন। আসলে তা নয়। রসুল (সা.) গোটা সৃষ্টির জন্য রহমত ছিলেন। তিনি অকারণে গাছ কাটতে, আগুন দিয়ে প্রাণী হত্যা করতে, জবাইয়ের সময় পশুকে অহেতুক কষ্ট দিতে নিষেধ করেছেন। মানুষের মতো তিনি জীব-জগৎ ও প্রকৃতির জন্যও রহমত ছিলেন। ছয়. তিনি ছিলেন বিশ্বনবী। রসুল (সা.) মক্কায় জন্মগ্রহণ করলেও তিনি শুধু আরবের নবী ছিলেন না। তিনি ছিলেন পৃথিবীবাসীর নবী। আরবদের এ কথা বলার কোনো ক্ষমতা নেই যে মুহাম্মদ (সা.) শুধু আমাদের নবী। বরং আফ্রিকার গহিন জঙ্গলে বসবাসকারী কোনো মানুষও যদি ইমান আনে, তবে মুহাম্মদ (সা.) তারও নবী। সে-ও বুকভরে বলতে পারে, তিনি আমার রসুল। সাত. আল্লাহ কোরআনে বিভিন্ন নবীকে নাম ধরে সম্বোধন করেছেন। কখনো বলেছেন, হে আদম। কখনো বলেছেন, হে ইবরাহিম। কিন্তু কোথাও তিনি বলেননি, হে মুহাম্মদ। বরং যেখানেই মুহাম্মদ (সা.)-কে সম্বোধন করে কোনো কথা বলার প্রয়োজন হয়েছে, তিনি বলেছেন, হে নবী অথবা হে রসুল। কোথাও আবার আদুরে সম্বোধন করে বলেছেন, হে কম্বলাবৃত, হে বস্ত্রাবৃত। একজন মানুষ কতটা সম্মানিত হলে খোদ আল্লাহও তাঁর প্রতি সম্মান প্রদর্শন করেন! আট. রসুল (সা.) ছিলেন সারসমৃদ্ধ কথার অধিকারী। অল্প কথায় তিনি গভীর মর্মসমৃদ্ধ বক্তব্য উপস্থাপন করতেন। উদাহরণস্বরূপ বিদায় হজের ভাষণের কথা বলা যায়। বিদায় হজের ভাষণ এতটাই সংক্ষিপ্ত, মুদ্রিত হলে এর জন্য এক পৃষ্ঠাই যথেষ্ট। অথচ সংক্ষিপ্ত এ ভাষণের মর্মার্থ সুবিস্তৃত। এর তাৎপর্য সুগভীর। নয়. হাউজে কাউসারের অধিকারী। পরকালের রসুল (সা.)-কে বিশেষ পুরস্কার হিসেবে হাউজে কাউসার দেওয়া হবে। আল্লাহ বলেছেন, নিশ্চয়ই আমি তোমাকে কাউসার দান করেছি। (সুরা কাউসার)। এর উপহার আমাদের নবীর জন্য খাস। অন্য কোনো নবীকে এটা দেওয়া হবে না। দশ. তিনি শেষ নবী। তাঁর পরে পৃথিবীতে আর কোনো নবী আসবে না। এটাও রসুল (সা.)-এর একটি বিশেষ বৈশিষ্ট্য। এখানে নবীজির অসংখ্য বৈশিষ্ট্যের ১০টি  নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে। আমরা যদি উভয় জগতে সফল হতে চাই, তবে নবীজির আদর্শ ধারণ করার বিকল্প নেই।    

জুমার মিম্বর থেকে

গ্রন্থনা : সাব্বির জাদিদ

বিডি প্রতিদিন/এমআই
 

এই বিভাগের আরও খবর
ক্রোয়েশিয়ায় বিকশিত হচ্ছে ইসলাম
ক্রোয়েশিয়ায় বিকশিত হচ্ছে ইসলাম
যে আলোর পরশে আলোকিত পৃথিবী
যে আলোর পরশে আলোকিত পৃথিবী
উদ্বেগ-উৎকণ্ঠা থেকে বাঁচার আমল
উদ্বেগ-উৎকণ্ঠা থেকে বাঁচার আমল
উদ্বেগ-উৎকণ্ঠা থেকে বাঁচার আমল
উদ্বেগ-উৎকণ্ঠা থেকে বাঁচার আমল
দান-সদকায় সম্পদ ও রিজিক বৃদ্ধি পায়
দান-সদকায় সম্পদ ও রিজিক বৃদ্ধি পায়
কোরআনি চরিত্রের এক জীবন্ত প্রতিচ্ছবি
কোরআনি চরিত্রের এক জীবন্ত প্রতিচ্ছবি
নৃশংসতা আল্লাহর অভিশাপ ডেকে আনে
নৃশংসতা আল্লাহর অভিশাপ ডেকে আনে
রসুল (সা.)-কে ভালোবাসার দাবি
রসুল (সা.)-কে ভালোবাসার দাবি
সাম্য ও শান্তি প্রতিষ্ঠায় মহানবী (সা.)-এর কর্মসূচি
সাম্য ও শান্তি প্রতিষ্ঠায় মহানবী (সা.)-এর কর্মসূচি
সত্যের পথে ধৈর্য ও দৃঢ়তা অত্যাবশ্যক
সত্যের পথে ধৈর্য ও দৃঢ়তা অত্যাবশ্যক
দ্বিনি বিষয়ে আলেমদের দ্বারস্থ হতে হবে
দ্বিনি বিষয়ে আলেমদের দ্বারস্থ হতে হবে
আসমানি কিতাবে রসুল (সা.)-এর পূর্বাভাস
আসমানি কিতাবে রসুল (সা.)-এর পূর্বাভাস
সর্বশেষ খবর
ওমানকে উড়িয়ে এশিয়া কাপে দারুণ শুরু পাকিস্তানের
ওমানকে উড়িয়ে এশিয়া কাপে দারুণ শুরু পাকিস্তানের

২৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে ছাত্রশিবিরের বিক্ষোভ
রাজধানীতে ছাত্রশিবিরের বিক্ষোভ

৩৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

ফারহান ফাইয়াজের মতো শহীদদের স্মরণে নতুন করে দেশ গড়ব
ফারহান ফাইয়াজের মতো শহীদদের স্মরণে নতুন করে দেশ গড়ব

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওমানে সড়ক দুর্ঘটনায় প্রবাসীর মৃত্যু
ওমানে সড়ক দুর্ঘটনায় প্রবাসীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার, ডাগআউটে ফিরছেন ফ্লিক
নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার, ডাগআউটে ফিরছেন ফ্লিক

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খুলনায় অবৈধ অস্ত্রসহ ইউপি চেয়ারম্যান আটক
খুলনায় অবৈধ অস্ত্রসহ ইউপি চেয়ারম্যান আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি জনগণের দল : প্রিন্স
বিএনপি জনগণের দল : প্রিন্স

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তিন দফা দাবিতে খুলনায় প্রকৌশলী শিক্ষার্থীদের মহাসমাবেশ
তিন দফা দাবিতে খুলনায় প্রকৌশলী শিক্ষার্থীদের মহাসমাবেশ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

খালিয়াজুরীতে স্পিডবোট ডুবে চার শিশু নিখোঁজ
খালিয়াজুরীতে স্পিডবোট ডুবে চার শিশু নিখোঁজ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নেপালের অন্তর্বর্তীকালীন প্রধানমন্ত্রী হচ্ছেন সুশীলা কার্কি
নেপালের অন্তর্বর্তীকালীন প্রধানমন্ত্রী হচ্ছেন সুশীলা কার্কি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খেলাধুলা শুধু বিনোদন নয়, জাতির প্রাণশক্তিও: ফারুক-ই-আজম
খেলাধুলা শুধু বিনোদন নয়, জাতির প্রাণশক্তিও: ফারুক-ই-আজম

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

অনিয়মের অভিযোগ তুলে পদত্যাগ করলেন জাকসু নির্বাচন কমিশনার
অনিয়মের অভিযোগ তুলে পদত্যাগ করলেন জাকসু নির্বাচন কমিশনার

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জাতীয় নির্বাচনে বিশ্ববিদ্যালয়ের নির্বাচন কোনো প্রভাব ফেলবে না : দুলু
জাতীয় নির্বাচনে বিশ্ববিদ্যালয়ের নির্বাচন কোনো প্রভাব ফেলবে না : দুলু

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পরিবেশ অধিদপ্তরের অভিযান: ৩৭৯৭ মামলা, জরিমানা ২৬ কোটি
পরিবেশ অধিদপ্তরের অভিযান: ৩৭৯৭ মামলা, জরিমানা ২৬ কোটি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঝটিকা মিছিলের প্রস্তুতিকালে আওয়ামী লীগের ১২ সদস্য গ্রেফতার
ঝটিকা মিছিলের প্রস্তুতিকালে আওয়ামী লীগের ১২ সদস্য গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় ১৪ জেলে আটক
কলাপাড়ায় ১৪ জেলে আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নুরাল পাগলের দরবারে হামলার এক সপ্তাহ পর ওসির বদলি
নুরাল পাগলের দরবারে হামলার এক সপ্তাহ পর ওসির বদলি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে ধানের ব্লাস্ট রোগ বিষয়ক কর্মশালা
বরিশালে ধানের ব্লাস্ট রোগ বিষয়ক কর্মশালা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজারে ফুটবল ম্যাচ ঘিরে সংঘর্ষে ইউএনওসহ আহত ৫০
কক্সবাজারে ফুটবল ম্যাচ ঘিরে সংঘর্ষে ইউএনওসহ আহত ৫০

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মানহীন রেস্টুরেন্ট ও খাবার দোকানের ছড়াছড়ি বরিশালে
মানহীন রেস্টুরেন্ট ও খাবার দোকানের ছড়াছড়ি বরিশালে

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জমি নিয়ে বিরোধে কুপিয়ে হত্যা
জমি নিয়ে বিরোধে কুপিয়ে হত্যা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নওগাঁয় বিষ্ণুমূর্তি উদ্ধার
নওগাঁয় বিষ্ণুমূর্তি উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‌‘শাপলা-গণহত্যায় শহীদদের জন্য রাষ্ট্রীয় ব্যবস্থাপনায় নিয়মিত ভাতা প্রদান করতে হবে’
‌‘শাপলা-গণহত্যায় শহীদদের জন্য রাষ্ট্রীয় ব্যবস্থাপনায় নিয়মিত ভাতা প্রদান করতে হবে’

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জালিয়াতি চক্রের দুই সদস্য গ্রেফতার
জালিয়াতি চক্রের দুই সদস্য গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জেলের জালে ধরা পড়ল ৩০ কেজি ওজনের ট্রেভ্যালি ফিশ
জেলের জালে ধরা পড়ল ৩০ কেজি ওজনের ট্রেভ্যালি ফিশ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সরাইলে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু
সরাইলে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে গৃহবধূর রহস্যজনক মৃত্যু
চট্টগ্রামে গৃহবধূর রহস্যজনক মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ব্রেস্ট ক্যান্সার সচেতনতায় চট্টগ্রাম নগর সাজবে পিংক কালারে
ব্রেস্ট ক্যান্সার সচেতনতায় চট্টগ্রাম নগর সাজবে পিংক কালারে

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

টেকনাফে মানব পাচারকারী চক্রের ৫ সদস্য আটক
টেকনাফে মানব পাচারকারী চক্রের ৫ সদস্য আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুব সমাজ কোনো রক্তচক্ষু মেনে নিবে না: হেলাল
যুব সমাজ কোনো রক্তচক্ষু মেনে নিবে না: হেলাল

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
অনিয়মের অভিযোগ তুলে পদত্যাগ করলেন জাকসু নির্বাচন কমিশনার
অনিয়মের অভিযোগ তুলে পদত্যাগ করলেন জাকসু নির্বাচন কমিশনার

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জাকসু নির্বাচনের দায়িত্ব পালনকালে শিক্ষিকার মৃত্যু
জাকসু নির্বাচনের দায়িত্ব পালনকালে শিক্ষিকার মৃত্যু

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসরায়েলি হামলা থেকে যেভাবে প্রাণে বেঁচে যান হামাস নেতারা
ইসরায়েলি হামলা থেকে যেভাবে প্রাণে বেঁচে যান হামাস নেতারা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল কি পুরো বিশ্বকেই যুদ্ধের ময়দান বানাচ্ছে?
ইসরায়েল কি পুরো বিশ্বকেই যুদ্ধের ময়দান বানাচ্ছে?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষক মোনামির কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন ছাত্রদল নেতা হামিম
শিক্ষক মোনামির কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন ছাত্রদল নেতা হামিম

৬ ঘণ্টা আগে | টক শো

ইরানের ক্ষতিগ্রস্ত স্থাপনার নিচে এখনো রয়েছে পারমাণবিক উপাদান : আব্বাস আরাঘচি
ইরানের ক্ষতিগ্রস্ত স্থাপনার নিচে এখনো রয়েছে পারমাণবিক উপাদান : আব্বাস আরাঘচি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাকসুর চূড়ান্ত ফল রাত ১১টার মধ্যে ঘোষণার আশা নির্বাচন কমিশনের
জাকসুর চূড়ান্ত ফল রাত ১১টার মধ্যে ঘোষণার আশা নির্বাচন কমিশনের

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কার্কিকে প্রধানমন্ত্রী করতে রাজি নেপালের রাষ্ট্রপতি, পার্লামেন্ট ভাঙতে আপত্তি
কার্কিকে প্রধানমন্ত্রী করতে রাজি নেপালের রাষ্ট্রপতি, পার্লামেন্ট ভাঙতে আপত্তি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বর্ণের স্মারক মুদ্রার দাম বেড়ে ১ লাখ ৭০ হাজার টাকা
স্বর্ণের স্মারক মুদ্রার দাম বেড়ে ১ লাখ ৭০ হাজার টাকা

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এমন কোনও নির্বাচন আয়োজন উচিত নয়, যা নিয়ে প্রশ্ন ওঠে : ডা. জাহিদ
এমন কোনও নির্বাচন আয়োজন উচিত নয়, যা নিয়ে প্রশ্ন ওঠে : ডা. জাহিদ

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কাতারে ইসরায়েলের প্রাণঘাতী হামলায় জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের নিন্দা
কাতারে ইসরায়েলের প্রাণঘাতী হামলায় জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের নিন্দা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন দিনেও ভোট গণনা শেষ হবে না, ক্ষোভ ঝাড়লেন রিটার্নিং কর্মকর্তা
তিন দিনেও ভোট গণনা শেষ হবে না, ক্ষোভ ঝাড়লেন রিটার্নিং কর্মকর্তা

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাজধানীর বাংলামোটরে আওয়ামী লীগের মিছিল, ছয়জন আটক
রাজধানীর বাংলামোটরে আওয়ামী লীগের মিছিল, ছয়জন আটক

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ড্রোন হামলার পর পোল্যান্ডের আকাশ সীমায় নিষেধাজ্ঞা
ড্রোন হামলার পর পোল্যান্ডের আকাশ সীমায় নিষেধাজ্ঞা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে মিছিলের প্রস্তুতিকালে আওয়ামী লীগের ১২ নেতাকর্মী গ্রেফতার
রাজধানীতে মিছিলের প্রস্তুতিকালে আওয়ামী লীগের ১২ নেতাকর্মী গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিচারপতি আখতারুজ্জামানের পদত্যাগপত্র গ্রহণ করেছেন রাষ্ট্রপতি
বিচারপতি আখতারুজ্জামানের পদত্যাগপত্র গ্রহণ করেছেন রাষ্ট্রপতি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাড়ে ৬ ঘণ্টায় ৪ হলের ভোট গণনা
সাড়ে ৬ ঘণ্টায় ৪ হলের ভোট গণনা

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফেব্রুয়ারির ১৫ তারিখের মধ্যেই নির্বাচন, এটি আমাদের কমিটমেন্ট : প্রেস সচিব
ফেব্রুয়ারির ১৫ তারিখের মধ্যেই নির্বাচন, এটি আমাদের কমিটমেন্ট : প্রেস সচিব

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শুক্রবার দুপুরের মধ্যে ফলাফল ঘোষণা সম্ভব : জাকসু নির্বাচন কমিশন
শুক্রবার দুপুরের মধ্যে ফলাফল ঘোষণা সম্ভব : জাকসু নির্বাচন কমিশন

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সাগরে আবার লঘুচাপের আভাস, বাড়তে পারে বৃষ্টি
সাগরে আবার লঘুচাপের আভাস, বাড়তে পারে বৃষ্টি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালে অন্তর্বর্তী সরকারপ্রধান হিসেবে জেন-জিদের প্রথম পছন্দ সুশীলা কার্কি
নেপালে অন্তর্বর্তী সরকারপ্রধান হিসেবে জেন-জিদের প্রথম পছন্দ সুশীলা কার্কি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু : কেন এমন হলো
ডাকসু : কেন এমন হলো

২১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মোদীর মণিপুর সফর ঘিরে পুলিশ-স্থানীয় জনতার সংঘাত
মোদীর মণিপুর সফর ঘিরে পুলিশ-স্থানীয় জনতার সংঘাত

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চড়া দামের কারণে বিক্রি হচ্ছে না ভারত–পাকিস্তান ম্যাচের টিকিট
চড়া দামের কারণে বিক্রি হচ্ছে না ভারত–পাকিস্তান ম্যাচের টিকিট

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘ইসরায়েলি বসতি বাড়ানোর পরিকল্পনার বিরুদ্ধে চাপ তৈরি করতে হবে’
‘ইসরায়েলি বসতি বাড়ানোর পরিকল্পনার বিরুদ্ধে চাপ তৈরি করতে হবে’

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১২ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১২ সেপ্টেম্বর)

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচনের কোন বিকল্প আমাদের হাতে নেই : প্রধান উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচনের কোন বিকল্প আমাদের হাতে নেই : প্রধান উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চার্লি কার্কের হত্যাকারীকে ধরিয়ে দিলে এক লাখ ডলার পুরস্কার
চার্লি কার্কের হত্যাকারীকে ধরিয়ে দিলে এক লাখ ডলার পুরস্কার

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেপালের অন্তর্বর্তীকালীন প্রধানমন্ত্রী হচ্ছেন সুশীলা কার্কি
নেপালের অন্তর্বর্তীকালীন প্রধানমন্ত্রী হচ্ছেন সুশীলা কার্কি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ফিলিস্তিন রাষ্ট্রের বিরোধীতায় নেতানিয়াহু
ফের ফিলিস্তিন রাষ্ট্রের বিরোধীতায় নেতানিয়াহু

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক