শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:৫৫, বুধবার, ১৮ মে, ২০১৬

এবারও কি দিদির দখলেই থাকবে বাংলা? জল্পনা তুঙ্গে

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
এবারও কি দিদির দখলেই থাকবে বাংলা? জল্পনা তুঙ্গে

১৯ মে'র পর পশ্চিমবঙ্গের শাসন ক্ষমতায় কে আসবে তা নিয়ে ইতোমধ্যেই বিস্তর জল্পনা শুরু হয়েছে। যদিও সোমবারের বুথ ফেরত জরিপে স্পষ্ট ইঙ্গিত মিলেছে যে, এবারেও দিদির দখলেই থাকবে বাংলা। যদিও বিরোধী রাজনৈতিক দলগুলি এই জরিপ মানতে নারাজ। বিরোধী জোটের দুই নেতা সিপিআইএম নেতা সূর্যকান্ত মিশ্র ও কংগ্রেসের অধীর চৌধুরী-দুইজনেরই দৃঢ় বিশ্বাস জোটই ক্ষমতায় আসছে। তবে ক্ষমতায় কে আসবে-তা নিয়ে যেমন যেমন কৌতুহলের শেষ নেই ঠিক তেমনি রাজ্যটিতে এবার নজরকাড়া কেন্দ্রগুলির হেভিওয়েট প্রার্থীদের কপালে কি আছে তা জানতেও ভোটাররা সমান আগ্রহী।

রাজ্যের ২৯৪টি আসনের অনেকগুলিতে এবার প্রতিটি রাজনৈতিক দলের তরফে একাধিক রাজনীতিবিদ, সেলিব্রেটি, বিদ্বজনেরা প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। এরমধ্যে হেভিওয়েট প্রার্থী বলতে যার নাম প্রথমেই আসে তিনি হলেন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দোপাধ্যায়। ২০১১ সালের বিধানসভার উপনির্বাচনে দক্ষিণ কলকাতার ভবানীপুর কেন্দ্র থেকে জিতেছিলেন মমতা। সেবার সিপিআইএম প্রার্থীকে অধ্যাপক নন্দিনী মুখোপাধ্যায়কে  ৫৪২১৩ ভোটে হারিয়ে জয়লাভ করেছিলেন তৃণমূল নেত্রী। এবারে এই কেন্দ্রে মমতার বিরুদ্ধে বাম-কংগ্রেসের জোট প্রার্থী হয়েছেন কংগ্রেসের সাবেক সাংসদ দীপা দাশমুন্সি, বিজেপি’র হয়ে লড়াই করেছেন নেতাজি সুভাষ চন্দ্রের নাতি চন্দ্র কুমার বসু। এতএব লড়াইটা যে একটু কঠিন তা সকলেই মেনে নিয়েছেন। তবে অনেকেই বলছেন, ভবানীপুর থেকে যিনিই দাঁড়ান না কেন মমতার বিরুদ্ধে, তিনি পরাজিত হবেনই। কিন্তু মমতার বিরুদ্ধে কেউ ধোপে টিকবে না বলে যারা দাবি করছেন তাদের মনে রাখা উচিত, ২০১১ সালে বুদ্ধদেব ভট্টাচার্যও কিন্তু পরাজিত হয়েছিলেন যাদবপুর থেকে। শুধু তাই নয়, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ও সিপিএমের হেভিওয়েট সোমনাথ চট্টপাধ্যায়কে হারিয়ে দিয়েছিলেন। তাই জোটের প্রভাবে এবং বিজেপির তুরুপের তাস চন্দ্র বসুর ভোট কাটাকাটিতে মমতা’র জেতার পথ কি আদৌ মসৃণ হবে সেদিকেই এখন নজর রাজ্যবাসীর। 

ভবানীপুরের পরই এবারের ভোটে যে কেন্দ্রটির দিকে নজর থাকবে তা হল কামারহাটি। পশ্চিমবঙ্গের রাজনৈতিক ইতিহাসে এই প্রথম কারাগারের মধ্যে থেকে নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন কোন প্রার্থী। সারদা আর্থিক কেলেঙ্কারির সাথে যুক্ত থাকার অভিযোগে মন্ত্রিত্ব খুইয়ে গত দুই বছর ধরে কারাগার-হাসপাতালের চার দেওয়ালের মধ্যে কাটাতে হয়েছে। এবার সেই মদনকেই প্রার্থী করেছেন মমতা। কারাগারে থেকে তার নির্দেশেই মদনের হয়ে প্রচারণায় নেমেছিলেন স্ত্রী, পুত্র, পুত্রবধূ। মদনকে হারাতে দুর্নীতিকে হাতিয়ার করে সর্বশক্তি দিয়ে প্রচারণা করেছিল সিপিআইএম প্রার্থী সাবেক বিধায়ক মানস মুখার্জি এবং বিজেপি’র কৃশানু মিত্রও। যদিও মদন মিত্র নিজে দাবি করেছেন, তিনি এবার ৫ হাজার ভোটে জিতবেন। সবকিছুর পরেও নির্বাচনে যদি সত্যিই মদনের জিত হয় তবে সেটাও ইতিহাস হয়ে থাকবে রাজ্যের রাজনীতিতে। 

পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার একটি কেন্দ্র নারায়ণগড়। বুথ ফেরত সমীক্ষায় বাংলার একটি বৈদ্যুতিন গণমাধ্যমে এই কেন্দ্র থেকে বাম-কংগ্রেস জোটের প্রধান নেতা, সিপিআইএম-এর বর্তমান বিধায়ক ও বিরোধী দলনেতা সূর্যকান্ত মিশ্র হারছেন বলে দেখানো হয়েছে। তবে সত্যিই তিনি হারছেন না কি তৃণমূল প্রার্থী প্রদ্যুৎ ঘোষ বাজিমাৎ করবেন সেদিকেই তাকিয়ে রাজ্যবাসী। 

উল্লেখযোগ্য কেন্দ্রগুলির মধ্যে আরেকটি অন্যতম হল হাওড়া উত্তর। এই কেন্দ্রের বিজেপি প্রার্থী রূপা গাঙ্গুলীর বিরুদ্ধে প্রার্থী হয়েছেন তৃণমূলের সাবেক ভারতীয় ক্রিকেটার লক্ষীরতন শুক্লা ও বাম-কংগ্রেস জোট প্রার্থী সন্তোষ পাঠক। রূপালী জগত থেকে বিজেপিতে নাম লেখানোর পরই দলের নারী নেত্রী হিসাবে জনপ্রিয় হয়ে উঠে মহাভারতের ‘দ্রৌপদী’। এখন রাজনীতিতেও ছাপ ফেলতে পারেন কি না সেটাই দেখার।

বসিরহাট দক্ষিণ কেন্দ্রে বিজেপির বর্তমান বিধায়ক সমীক ভট্টাচার্যকে এবার তৃণমূলের সেলিব্রিটি প্রার্থী দীপেন্দু বিশ্বাসের বিপক্ষে কঠিন লড়াইয়ের মুখোমুখি পড়তে হয়েছে বলেই ধারণা সকলের। ২০১৪ সালে উপনির্বাচনে অল্প সংখ্যক ভোটে জিতে একমাত্র সদস্য হিসাবে বিধানসভায় খাতা খুলেছিল বিজেপি। এবারও জয়ের সেই ধারা বজায় থাকবে কি না তা সময়ই বলবে।

খড়গপুর সদর থেকে এবার কঠিন প্রতিপক্ষের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে নেমেছেন বিজেপি’র পশ্চিমবঙ্গ শাখার সভাপতি দিলীপ ঘোষ। তার প্রধান প্রতিপক্ষ এই কেন্দ্র থেকেই ১০ বারের বিজয়ী কংগ্রেস বিধায়ক জ্ঞান সিং সোহনপাল, তৃলমূলের প্রার্থী হয়েছেন রামপ্রসাদ তিওয়ারি। 

নির্বাচনী ময়দানে এই প্রথম প্রার্থী হয়েছেন অভিনেত্রী লকেট চট্টোপাধ্যায়। বিজেপি’র টিকিটে তিনি লড়েছেন বীরভূমের ময়ূরেশ্বর কেন্দ্র থেকে। তার প্রতিপক্ষ তৃণমূলের অভিজিত রায় এবং সিপিআইএম-এর অরূপ বাগ। জেলার তৃণমূল নেতা অনুব্রত মন্ডলের হুমকিকে ডোন্ট কেয়ার করে যিনি দাপট নিয়ে ভোটের প্রচার করেছিলেন  সেই দাপটই তাঁকে আবার বিপাকেও ফেলেছিল। ভোটের দিন বুথের মধ্যে ঢুকে প্রিসাইডিং অফিসারের সঙ্গে খারাপ ব্যবহার করার জন্য এবং হুমকি দেওয়ার অভিযোগে কমিশন তাকে শোকজ ও করেছিল। 

একইভাবে নজর থাকবে সোহমের দিকেও। বাঁকুড়ার বড়জোড়া আসনে এই প্রথম নির্বাচনে লড়াই করেছেন তৃণমূলের সেলিব্রিটি প্রার্থী সোহম চক্রবর্তী। এই কেন্দ্রে তাঁর বিপক্ষে দাঁড়িয়েছেন সিপিআইএম’এর সুজিত চক্রবর্তী ও বিজেপি সুজিত অগাস্তি। 
শিলিগুড়ি কেন্দ্র থেকে এবার তৃণমূলের টিকিটে লড়ছেন ভারতীয় ফুটবলের সাবেক অধিনায়ক বাইচুং ভুটিয়া। এই কেন্দ্র থেকেই লড়াই করেছেন সাবেক মন্ত্রী সিপিআইএম’এর অশোক ভট্টাচার্য। এর আগে ২০১৪ সালে লোকসভার নির্বাচনে দার্জিলিং কেন্দ্র থেকে বিজেপি প্রার্থী এস.এস.আলুওয়ালিয়ার কাছে ১,৯৬,৭৯৫ ভোটে পরাজিত হয়েছিলেন বাইচুং। এবার কি হবে সেটাই দেখার।
কলকাতার চৌরঙ্গী কেন্দ্রে এবার নজর থাকবে কংগ্রেসের সিনিয়র নেতা সৌমেন মিত্র’এর দিকে। এই কেন্দ্রে  বর্তমান বিধায়ক তৃণমূলের অভিনেত্রী প্রার্থী নয়না বন্দোপাধ্যায়ের বিরুদ্ধে এবার লড়াইয়ে নেমেছিলেন সৌমেন মিত্র। পশ্চিমবঙ্গের সাবেক কংগ্রেস সভাপতি গত ২০০৯ সালে দল পরিবর্তন করে তৃণমূলের টিকিটে সাংসদ নির্বাচিত হয়েছিলেন কিন্তু পরে তৃণমূল ছেড়ে ফের পুরোনো দল কংগ্রেসেই ফিরে আসেন তিনি। 

কলকাতার জোড়াসাঁকো কেন্দ্রে বর্তমান বিধায়ক তৃণমূলের স্মিতা বক্সির বিরুদ্ধে প্রার্থী হয়েছিলেন রাজ্যটির সাবেক বিজেপি সভাপতি রাহুল সিনহা।

নজর থাকবে বেহালা পশ্চিম বিধানসভা কেন্দ্রের দিকেও। এই কেন্দ্রের প্রার্থী রাজ্যটির শিক্ষা মন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়। ২০০১ সাল থেকে এই কেন্দ্র থেকে জয়ী হয়ে আসছেন তিনি। এবার তার প্রতিপক্ষ সিপিআইএম’এর কৌস্তভ চ্যাটার্জি।

দক্ষিণ কলকাতার আরেকটি উল্লেখযোগ্য কেন্দ্র হল যাদবপুর। ২০১১ সালে এই কেন্দ্রের বিধায়ক রাজ্যটির সাবেক মুখ্যমন্ত্রী বুদ্ধদেব ভট্টাচার্যকে হারিয়ে লাইমলাইটে চলে আসেন তৃণমূল প্রার্থী সাবেক সচিব মণীশ গুপ্ত। এবার এই কেন্দ্র থেকে মণীশের বিপক্ষে লড়াইয়ে নেমেছিলেন সিপিআইএম’র সুজন চক্রবর্তী। ২০০৪ সালের লোকসভা নির্বাচনে এই কেন্দ্র থেকে সিপিআইএম’এর টিকিটে জয়ী হয়েছিলেন এই বাম নেতা।

অন্য কেন্দ্রগুলির সাথেই এবার নজর থাকবে সিঙ্গুর বিধানসভা কেন্দ্রের দিকেও। টাটাদের ছোট গাড়ি (ন্যানো) কারখানা গড়ে ওঠাকে কেন্দ্র করে একসময় উত্তপ্ত হয়ে উঠেছিল এই সিঙ্গুর। পরবর্তী সময়ে এই সিঙ্গুরের জমি আন্দোলনকে হাতিয়ার করেই রাজ্যে ক্ষমতায় এসেছিল মমতার তৃণমূল কংগ্রেস। কিন্তু ক্ষমতার পালা বদল হলেও টাটারাও আর ফিরে আসেনি, সিঙ্গুরের মানুষেরও কোন আমূল পরিবর্তন হয়নি। এবার এই কেন্দ্র থেকেই বর্তমান বিধায়ক তৃণমূলের মন্ত্রী রবীন্দ্রনাথ ভট্টাচার্যের বিপক্ষে লড়াই করেছেন সিপিআইএম-এর রবীন দেব এবং বিজেপির সুরেন পাত্র।

দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা জেলার রায়দিঘি কেন্দ্র থেকে তৃণমূলের অভিনেত্রী প্রার্থী দেবশ্রী রায় টানা দ্বিতীয়বারের জন্য বিধায়ক হন কি এবার সেদিকে তাকিয়ে আছে এলাকার মানুষ। ২০১১ সালে রাজ্যের তৎকালীন মন্ত্রী সিপিআইএম প্রার্থী কান্তি গাঙ্গুলীকে হারিয়ে প্রথমবারেই বাজিমাৎ করেছিলেন দেবশ্রী। এবারও মুখোমুখি লড়াইয়ে নেমেছিলেন তারা। কিন্তু স্থানীয়দের একাংশের অভিযোগ, ভোটের পর থেকে ওই কেন্দ্রে দেবশ্রীকে আর দেখা যায়নি। যা নিয়ে মানুষের মধ্যে ক্ষোভও রয়েছে। যার আঁচ পেয়েছেন দেবশ্রী নিজেও। এখন দেখা যাক দেবশ্রীকে পরাজিত করে ফের কান্তির ওপর মানুষ আস্থা রাখতে পারেন কি না। 

কুচবিহারের দিনহাটার দিকেও রয়েছে সবার নজর। কারণ এই কেন্দ্রে লড়াই করছেন দীর্ঘদিন বাম ঘরানার রাজনীতি করে আসা ফরওয়ার্ড ব্লকের নেতা উদয়ন গুহ। এবার দল ছেড়ে তৃণমূলে যোদ দিয়েছেন তিনি। তার বাবা কমল গুহ সাবেক বামফ্রন্ট সরকারের ক্যাবিনেট মন্ত্রীও ছিলেন। তাই বাবা নাকি নিজের ক্যারিশমার ওপর ভর করে এই আসনটিতে জেতেন সেদিকেই তাকিয়ে মানুষ।
দক্ষিণ পব্বিশ পরগনা জেলার ভাঙড় কেন্দ্রটিও এবারের নির্বাচনের অন্যতম আলোচনার কেন্দ্র। সিপিএমের দীর্ঘদিনের বিধায়ক এবং সাবেক মন্ত্রী ২০১৪ সালে দলবিরোধী কাজের জন্য সিপিআইএম থেকে বহিষ্কৃত হন রেজ্জাক মোল্লা(৭০)। এরপর চলতি বছরের গোড়ার দিকে ভোটের ঠিক আগে পুরোনো দল ছেড়ে তৃণমূলে যোগ দিয়েই তৃণমূলের টিকিকে এই কেন্দ্র থেকে প্রার্থী হন। যদিও প্রার্থী হওয়ার পরই ওই কেন্দ্রে গোষ্ঠীদ্বন্দ্ব প্রবল আকার নেয়। ভোটের দিনও রেজ্জাক মোল্লা এবং তার বিরোধী বলে চিহ্নিত আরাবুল ইসলামের অনুগামীদের মধ্যে বিবাদ শুরু হয়। এখন দেখার, তৃণমূলের দলীয় কোন্দলের জেরে ওই কেন্দ্র জোট প্রার্থী রশিদ গাজী কিংবা বিজেপি’র অবনী কুমার মণ্ডল বাজিমাৎ করতে পারে কি না।

 

বিডি-প্রতিদিন/ ১৮ মে, ২০১৬/ আফরোজ

এই বিভাগের আরও খবর
অপ্রাপ্তবয়স্ক নারীসহ ভারতের গুজরাটে আটক ৫১ বাংলাদেশি
অপ্রাপ্তবয়স্ক নারীসহ ভারতের গুজরাটে আটক ৫১ বাংলাদেশি
ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তে কোটি টাকার স্বর্ণ জব্দ করেছে বিএসএফ
ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তে কোটি টাকার স্বর্ণ জব্দ করেছে বিএসএফ
প্রিয়াঙ্কা গান্ধীর সম্পত্তি প্রায় ১২ কোটি রুপি, স্বামীর ৬৫ কোটি
প্রিয়াঙ্কা গান্ধীর সম্পত্তি প্রায় ১২ কোটি রুপি, স্বামীর ৬৫ কোটি
সীমান্ত পেরোনোর আগেই ভারতের পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার ৪১ বাংলাদেশী
সীমান্ত পেরোনোর আগেই ভারতের পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার ৪১ বাংলাদেশী
হচ্ছে না বাংলাদেশ বইমেলা, কলকাতা বইমেলায় অংশগ্রহণ নিয়েও অনিশ্চয়তা
হচ্ছে না বাংলাদেশ বইমেলা, কলকাতা বইমেলায় অংশগ্রহণ নিয়েও অনিশ্চয়তা
হাসপাতালে একদিনে ১৮টি যমজ সন্তানের জন্ম!
হাসপাতালে একদিনে ১৮টি যমজ সন্তানের জন্ম!
হরিয়ানার মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিলেন সাইনি
হরিয়ানার মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিলেন সাইনি
মনে শোক নিয়েই দুর্গাপূজায় মেতে 
উঠেছে পশ্চিমবঙ্গের মানুষ
মনে শোক নিয়েই দুর্গাপূজায় মেতে উঠেছে পশ্চিমবঙ্গের মানুষ
দাম চড়া, বাংলাদেশি ইলিশ বিক্রিতে মন্দা হাওড়া পাইকারি বাজারে
দাম চড়া, বাংলাদেশি ইলিশ বিক্রিতে মন্দা হাওড়া পাইকারি বাজারে
পশ্চিমবঙ্গে বন্যার জন্য কেন্দ্রীয় সরকারকে দায়ী করলেন মমতা
পশ্চিমবঙ্গে বন্যার জন্য কেন্দ্রীয় সরকারকে দায়ী করলেন মমতা
অবশেষে আরজি কর মেডিকেলের সেই অধ্যক্ষ ও ওসি গ্রেফতার
অবশেষে আরজি কর মেডিকেলের সেই অধ্যক্ষ ও ওসি গ্রেফতার
ভারত বিরোধী পোস্ট করে বিপাকে বিশ্বভারতীর বাংলাদেশি শিক্ষার্থী
ভারত বিরোধী পোস্ট করে বিপাকে বিশ্বভারতীর বাংলাদেশি শিক্ষার্থী
সর্বশেষ খবর
কাজাখস্তানকে উড়িয়ে বিশ্বকাপ বাছাই পর্বে বাংলাদেশ
কাজাখস্তানকে উড়িয়ে বিশ্বকাপ বাছাই পর্বে বাংলাদেশ

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

নোয়াখালীতে বিএনপির ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে সমাবেশ
নোয়াখালীতে বিএনপির ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে সমাবেশ

৫৩ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজারে ১৮ জেলে আটক
কক্সবাজারে ১৮ জেলে আটক

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মস্কোয় বৈঠকের প্রস্তাব নাকচ করলেন জেলেনস্কি
মস্কোয় বৈঠকের প্রস্তাব নাকচ করলেন জেলেনস্কি

৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রংপুরে অটোরিকশা চোর চক্রের ৫ সদস্য গ্রেফতার
রংপুরে অটোরিকশা চোর চক্রের ৫ সদস্য গ্রেফতার

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাগাতিপাড়ায় ভ্রাম্যমাণ আদালতে দুই সার ব্যবসায়ীকে জরিমানা
বাগাতিপাড়ায় ভ্রাম্যমাণ আদালতে দুই সার ব্যবসায়ীকে জরিমানা

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীর বিভিন্ন স্থানে সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ
রাজধানীর বিভিন্ন স্থানে সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ

২০ মিনিট আগে | নগর জীবন

এইচআইভি চিকিৎসায় সমন্বিত ব্যবস্থাপনার বিকল্প নেই
এইচআইভি চিকিৎসায় সমন্বিত ব্যবস্থাপনার বিকল্প নেই

২৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভাঙ্গায় শিক্ষার্থীদের মাঝে গাছের চারা বিতরণ
ভাঙ্গায় শিক্ষার্থীদের মাঝে গাছের চারা বিতরণ

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে নওগাঁয় ভিন্ন আয়োজন
বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে নওগাঁয় ভিন্ন আয়োজন

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নেত্রকোনায় পাল্টাপাল্টি হামলায় জোড়া খুন
নেত্রকোনায় পাল্টাপাল্টি হামলায় জোড়া খুন

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পাহাড়ে জীববৈচিত্র্য রক্ষায় পাড়াবনবাসীদের নিয়ে নতুন উদ্যোগ
পাহাড়ে জীববৈচিত্র্য রক্ষায় পাড়াবনবাসীদের নিয়ে নতুন উদ্যোগ

৩৯ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির বৃক্ষরোপণ
চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির বৃক্ষরোপণ

৪২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

“প্লাস্টিক নয়, বিকল্প ব্যবহার করুন”: গাইবান্ধায় সচেতনতামূলক কর্মসূচি
“প্লাস্টিক নয়, বিকল্প ব্যবহার করুন”: গাইবান্ধায় সচেতনতামূলক কর্মসূচি

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজায় অনাহারে মৃত্যু ৩৭০ জনে পৌঁছেছে
গাজায় অনাহারে মৃত্যু ৩৭০ জনে পৌঁছেছে

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনা-রেহানার দুর্নীতির ৩ মামলায় আরো পাঁচজনের সাক্ষ্য
হাসিনা-রেহানার দুর্নীতির ৩ মামলায় আরো পাঁচজনের সাক্ষ্য

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

‘হাড় নেই, চাপ দিবেন না’
‘হাড় নেই, চাপ দিবেন না’

৪৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

‘মানবতাবিরোধী মামলায় চার্জশিটভুক্ত ব্যক্তি নির্বাচন করতে পারবেন না’
‘মানবতাবিরোধী মামলায় চার্জশিটভুক্ত ব্যক্তি নির্বাচন করতে পারবেন না’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যবসায়ী শাওন হত্যা মামলায় রিমান্ডে আনিসুল হক
ব্যবসায়ী শাওন হত্যা মামলায় রিমান্ডে আনিসুল হক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে মাদক ও বাল্যবিয়ের বিরুদ্ধে লালকার্ড দেখাল শুভসংঘের শিক্ষার্থীরা
লক্ষ্মীপুরে মাদক ও বাল্যবিয়ের বিরুদ্ধে লালকার্ড দেখাল শুভসংঘের শিক্ষার্থীরা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

চাঁদপুরে অটোরিকশা চালককে হত্যা, আটক ৩
চাঁদপুরে অটোরিকশা চালককে হত্যা, আটক ৩

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আফগানিস্তানে ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা ছাড়াল ২২০০
আফগানিস্তানে ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা ছাড়াল ২২০০

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ্রান্সের জাদুঘর থেকে ৯৫ লাখ ইউরোর চীনামাটির বাসন চুরি
ফ্রান্সের জাদুঘর থেকে ৯৫ লাখ ইউরোর চীনামাটির বাসন চুরি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উপদেষ্টা পরিষদের সভায় ৩ নীতিমালার খসড়া অনুমোদন
উপদেষ্টা পরিষদের সভায় ৩ নীতিমালার খসড়া অনুমোদন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জে হত্যা মামলায় একজনের ফাঁসি, ১৭ জনের যাবজ্জীবন
নারায়ণগঞ্জে হত্যা মামলায় একজনের ফাঁসি, ১৭ জনের যাবজ্জীবন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফাইভ জি’র চেয়ে ১০ গুণ দ্রুত গতির চিপ উদ্ভাবন
ফাইভ জি’র চেয়ে ১০ গুণ দ্রুত গতির চিপ উদ্ভাবন

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হবিগঞ্জে জব্দ ৭৪ লক্ষাধিক টাকার অবৈধ পণ্য
হবিগঞ্জে জব্দ ৭৪ লক্ষাধিক টাকার অবৈধ পণ্য

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাপের কামড়ে প্রাণ গেল শিক্ষিকার
সাপের কামড়ে প্রাণ গেল শিক্ষিকার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে ৪৭শ' ফলদ গাছের চারা রোপণ
৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে ৪৭শ' ফলদ গাছের চারা রোপণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
পুতিনের সঙ্গে বৈঠকের পরই কিমের ডিএনএ মুছে ফেলেছে কর্মীরা (ভিডিও)
পুতিনের সঙ্গে বৈঠকের পরই কিমের ডিএনএ মুছে ফেলেছে কর্মীরা (ভিডিও)

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত কোনো শুল্ক আরোপ না করার প্রস্তাব দিয়েছে: ট্রাম্প
ভারত কোনো শুল্ক আরোপ না করার প্রস্তাব দিয়েছে: ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেনারা বিগড়ে গেছে, বিপদে নেতানিয়াহু
সেনারা বিগড়ে গেছে, বিপদে নেতানিয়াহু

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পশ্চিম তীর নিয়ে ইসরায়েলকে ‘রেড লাইন’ টেনে দিল আরব আমিরাত
পশ্চিম তীর নিয়ে ইসরায়েলকে ‘রেড লাইন’ টেনে দিল আরব আমিরাত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৫০ বছর বেঁচে থাকা নিয়ে পুতিন ও শি জিনপিংয়ের আলোচনা
১৫০ বছর বেঁচে থাকা নিয়ে পুতিন ও শি জিনপিংয়ের আলোচনা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালিবাগে সোহাগ পরিবহনের অপারেশন ম্যানেজারকে কুপিয়ে জখম
মালিবাগে সোহাগ পরিবহনের অপারেশন ম্যানেজারকে কুপিয়ে জখম

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাপানে পড়া পরমাণু বোমার চেয়ে ২০০ গুণ শক্তিশালী ক্ষেপণাস্ত্র দেখাল চীন
জাপানে পড়া পরমাণু বোমার চেয়ে ২০০ গুণ শক্তিশালী ক্ষেপণাস্ত্র দেখাল চীন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলায় সব আসামির খালাসের রায় বহাল
২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলায় সব আসামির খালাসের রায় বহাল

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হার দিয়ে এশিয়া কাপ শুরু বাংলাদেশের
হার দিয়ে এশিয়া কাপ শুরু বাংলাদেশের

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জেলেনস্কিকে মস্কোয় আমন্ত্রণ পুতিনের
জেলেনস্কিকে মস্কোয় আমন্ত্রণ পুতিনের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সামরিক কুচকাওয়াজে বিশ্বকে নতুন যেসব অস্ত্র দেখাল চীন
সামরিক কুচকাওয়াজে বিশ্বকে নতুন যেসব অস্ত্র দেখাল চীন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পদ্মার দুই ইলিশ ১৬ হাজার টাকায় বিক্রি
পদ্মার দুই ইলিশ ১৬ হাজার টাকায় বিক্রি

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সত্যিই কি সংসার ভাঙছে মোনালি ঠাকুরের
সত্যিই কি সংসার ভাঙছে মোনালি ঠাকুরের

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলার প্রকৃত অপরাধীদের বিচার শেখ হাসিনা চাননি: আসামিপক্ষ
২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলার প্রকৃত অপরাধীদের বিচার শেখ হাসিনা চাননি: আসামিপক্ষ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জি এম কাদের ও তার স্ত্রীর বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞা
জি এম কাদের ও তার স্ত্রীর বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞা

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘আওয়ামী লীগ আমলে দুর্নীতির ভাগ যারা পেয়েছে তারা আজও চারপাশে ঘুরছে’
‘আওয়ামী লীগ আমলে দুর্নীতির ভাগ যারা পেয়েছে তারা আজও চারপাশে ঘুরছে’

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আবারও এক হলো স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের দুই বিভাগ
আবারও এক হলো স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের দুই বিভাগ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুতিন, শি ও কিম যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছেন: ট্রাম্প
পুতিন, শি ও কিম যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছেন: ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হারানো এনআইডি তুলতে আর লাগবে না জিডি
হারানো এনআইডি তুলতে আর লাগবে না জিডি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেরারি আসামি নির্বাচনে অযোগ্য, ‘না ভোট’ বাধ্যতামূলক
ফেরারি আসামি নির্বাচনে অযোগ্য, ‘না ভোট’ বাধ্যতামূলক

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অবস্থা সংকটাপন্ন, নিবিড় পরিচর্যায় ফরিদা পারভীন
অবস্থা সংকটাপন্ন, নিবিড় পরিচর্যায় ফরিদা পারভীন

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিশ্বের সেরা ফোন, যে চীনা মোবাইল আমেরিকাও হ্যাক করতে পারে না: মাদুরো
বিশ্বের সেরা ফোন, যে চীনা মোবাইল আমেরিকাও হ্যাক করতে পারে না: মাদুরো

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পর্তুগালে ভয়াবহ ক্যাবল রেল দুর্ঘটনায় নিহত ১৫, আহত ১৮
পর্তুগালে ভয়াবহ ক্যাবল রেল দুর্ঘটনায় নিহত ১৫, আহত ১৮

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৪ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৪ সেপ্টেম্বর)

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতকে আরও এস-৪০০ ক্ষেপণাস্ত্রব্যবস্থা দিচ্ছে রাশিয়া
ভারতকে আরও এস-৪০০ ক্ষেপণাস্ত্রব্যবস্থা দিচ্ছে রাশিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাত পোহালেই দেশের মাটিতে মেসির শেষ ম্যাচ
রাত পোহালেই দেশের মাটিতে মেসির শেষ ম্যাচ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুপুরের মধ্যে দেশের ৭ অঞ্চলে ঝড়ের সম্ভাবনা
দুপুরের মধ্যে দেশের ৭ অঞ্চলে ঝড়ের সম্ভাবনা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহেশখালী-মাতারবাড়ীতে নতুন শহরের জন্ম হবে: প্রধান উপদেষ্টা
মহেশখালী-মাতারবাড়ীতে নতুন শহরের জন্ম হবে: প্রধান উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাছ ধরতে গিয়ে তিস্তায় নিখোঁজ, ৩০ ঘণ্টা পর লাশ উদ্ধার
মাছ ধরতে গিয়ে তিস্তায় নিখোঁজ, ৩০ ঘণ্টা পর লাশ উদ্ধার

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসিনা-জয়ের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলের রেড অ্যালার্ট চেয়ে দুদকের চিঠি
হাসিনা-জয়ের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলের রেড অ্যালার্ট চেয়ে দুদকের চিঠি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
কাটছেই না রাজনৈতিক সংকট
কাটছেই না রাজনৈতিক সংকট

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপির তিন হেভিওয়েট জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী
মাঠে বিএনপির তিন হেভিওয়েট জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

যাত্রী খরায় ভুগছে সদরঘাটের লঞ্চ
যাত্রী খরায় ভুগছে সদরঘাটের লঞ্চ

পেছনের পৃষ্ঠা

নানকের শতাধিক গোপন বাড়ি এবং জমি
নানকের শতাধিক গোপন বাড়ি এবং জমি

প্রথম পৃষ্ঠা

সর্বাধিক হাফ সেঞ্চুরির রেকর্ড লিটনের
সর্বাধিক হাফ সেঞ্চুরির রেকর্ড লিটনের

মাঠে ময়দানে

মেডিকেলে কমছে বিদেশি শিক্ষার্থী
মেডিকেলে কমছে বিদেশি শিক্ষার্থী

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

এবার জনগণের খেলার সময়
এবার জনগণের খেলার সময়

সম্পাদকীয়

বেপরোয়া মাদকচক্র : আসছে ১৮ জেলার ১০৫ পয়েন্ট দিয়ে
বেপরোয়া মাদকচক্র : আসছে ১৮ জেলার ১০৫ পয়েন্ট দিয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

দখলের কবলে ফ্লাইওভার
দখলের কবলে ফ্লাইওভার

রকমারি নগর পরিক্রমা

বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী হাফ ডজন, জামায়াতে একক প্রার্থী
বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী হাফ ডজন, জামায়াতে একক প্রার্থী

নগর জীবন

জাদুঘরটি কি রক্ষা পাবে?
জাদুঘরটি কি রক্ষা পাবে?

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রার্থীদের মাঝে ফিরেছে উদ্যম
প্রার্থীদের মাঝে ফিরেছে উদ্যম

প্রথম পৃষ্ঠা

মহেশখালীতে নতুন শহরের জন্ম হবে
মহেশখালীতে নতুন শহরের জন্ম হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

দুই কারণে বাড়ছে দারিদ্র্য
দুই কারণে বাড়ছে দারিদ্র্য

প্রথম পৃষ্ঠা

স্টোরেই মেয়াদোত্তীর্ণ আড়াই কোটির ওষুধ
স্টোরেই মেয়াদোত্তীর্ণ আড়াই কোটির ওষুধ

দেশগ্রাম

একদল মুক্তিযুদ্ধ বিক্রি করেছে আরেক দল চব্বিশ
একদল মুক্তিযুদ্ধ বিক্রি করেছে আরেক দল চব্বিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেরারি আসামি ভোটে নয় বাড়ছে জামানত ও ব্যয়
ফেরারি আসামি ভোটে নয় বাড়ছে জামানত ও ব্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

মাদক নৌকায় যুক্তরাষ্ট্রের হামলা নিহত ১১
মাদক নৌকায় যুক্তরাষ্ট্রের হামলা নিহত ১১

খবর

ঢাকায় নতুন মার্কিন রাষ্ট্রদূত ক্রাইস্টেনসেন
ঢাকায় নতুন মার্কিন রাষ্ট্রদূত ক্রাইস্টেনসেন

প্রথম পৃষ্ঠা

টাকার বিনিময়ে বিএনপিতে আওয়ামী লীগ ও সন্ত্রাসী, প্রতিবাদ
টাকার বিনিময়ে বিএনপিতে আওয়ামী লীগ ও সন্ত্রাসী, প্রতিবাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধবিরতির দাবিতে উত্তাল ইসরায়েল
যুদ্ধবিরতির দাবিতে উত্তাল ইসরায়েল

পূর্ব-পশ্চিম

তারেক রহমানের সহযোগিতায় নতুন ভবন
তারেক রহমানের সহযোগিতায় নতুন ভবন

দেশগ্রাম

বেপরোয়া মাদকচক্র : শতাধিক হটস্পট রোহিঙ্গা ক্যাম্পে
বেপরোয়া মাদকচক্র : শতাধিক হটস্পট রোহিঙ্গা ক্যাম্পে

পেছনের পৃষ্ঠা

রুশ ড্রোন হামলায় ইউক্রেনে হাজারো মানুষ অন্ধকারে
রুশ ড্রোন হামলায় ইউক্রেনে হাজারো মানুষ অন্ধকারে

পূর্ব-পশ্চিম

বেড়েছে ডায়রিয়া রোগী
বেড়েছে ডায়রিয়া রোগী

দেশগ্রাম

নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র চলছে
নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র চলছে

প্রথম পৃষ্ঠা

শিশুদের কাছে এনার্জি ড্রিংক বিক্রি নিষিদ্ধের উদ্যোগ
শিশুদের কাছে এনার্জি ড্রিংক বিক্রি নিষিদ্ধের উদ্যোগ

পূর্ব-পশ্চিম

অস্ত্রসহ মহড়া দুই যুবক গ্রেপ্তার
অস্ত্রসহ মহড়া দুই যুবক গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

করতোয়ায় স্কুল ছাত্রের লাশ
করতোয়ায় স্কুল ছাত্রের লাশ

দেশগ্রাম