শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:৫৫, বুধবার, ১৮ মে, ২০১৬

এবারও কি দিদির দখলেই থাকবে বাংলা? জল্পনা তুঙ্গে

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
এবারও কি দিদির দখলেই থাকবে বাংলা? জল্পনা তুঙ্গে

১৯ মে'র পর পশ্চিমবঙ্গের শাসন ক্ষমতায় কে আসবে তা নিয়ে ইতোমধ্যেই বিস্তর জল্পনা শুরু হয়েছে। যদিও সোমবারের বুথ ফেরত জরিপে স্পষ্ট ইঙ্গিত মিলেছে যে, এবারেও দিদির দখলেই থাকবে বাংলা। যদিও বিরোধী রাজনৈতিক দলগুলি এই জরিপ মানতে নারাজ। বিরোধী জোটের দুই নেতা সিপিআইএম নেতা সূর্যকান্ত মিশ্র ও কংগ্রেসের অধীর চৌধুরী-দুইজনেরই দৃঢ় বিশ্বাস জোটই ক্ষমতায় আসছে। তবে ক্ষমতায় কে আসবে-তা নিয়ে যেমন যেমন কৌতুহলের শেষ নেই ঠিক তেমনি রাজ্যটিতে এবার নজরকাড়া কেন্দ্রগুলির হেভিওয়েট প্রার্থীদের কপালে কি আছে তা জানতেও ভোটাররা সমান আগ্রহী।

রাজ্যের ২৯৪টি আসনের অনেকগুলিতে এবার প্রতিটি রাজনৈতিক দলের তরফে একাধিক রাজনীতিবিদ, সেলিব্রেটি, বিদ্বজনেরা প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। এরমধ্যে হেভিওয়েট প্রার্থী বলতে যার নাম প্রথমেই আসে তিনি হলেন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দোপাধ্যায়। ২০১১ সালের বিধানসভার উপনির্বাচনে দক্ষিণ কলকাতার ভবানীপুর কেন্দ্র থেকে জিতেছিলেন মমতা। সেবার সিপিআইএম প্রার্থীকে অধ্যাপক নন্দিনী মুখোপাধ্যায়কে  ৫৪২১৩ ভোটে হারিয়ে জয়লাভ করেছিলেন তৃণমূল নেত্রী। এবারে এই কেন্দ্রে মমতার বিরুদ্ধে বাম-কংগ্রেসের জোট প্রার্থী হয়েছেন কংগ্রেসের সাবেক সাংসদ দীপা দাশমুন্সি, বিজেপি’র হয়ে লড়াই করেছেন নেতাজি সুভাষ চন্দ্রের নাতি চন্দ্র কুমার বসু। এতএব লড়াইটা যে একটু কঠিন তা সকলেই মেনে নিয়েছেন। তবে অনেকেই বলছেন, ভবানীপুর থেকে যিনিই দাঁড়ান না কেন মমতার বিরুদ্ধে, তিনি পরাজিত হবেনই। কিন্তু মমতার বিরুদ্ধে কেউ ধোপে টিকবে না বলে যারা দাবি করছেন তাদের মনে রাখা উচিত, ২০১১ সালে বুদ্ধদেব ভট্টাচার্যও কিন্তু পরাজিত হয়েছিলেন যাদবপুর থেকে। শুধু তাই নয়, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ও সিপিএমের হেভিওয়েট সোমনাথ চট্টপাধ্যায়কে হারিয়ে দিয়েছিলেন। তাই জোটের প্রভাবে এবং বিজেপির তুরুপের তাস চন্দ্র বসুর ভোট কাটাকাটিতে মমতা’র জেতার পথ কি আদৌ মসৃণ হবে সেদিকেই এখন নজর রাজ্যবাসীর। 

ভবানীপুরের পরই এবারের ভোটে যে কেন্দ্রটির দিকে নজর থাকবে তা হল কামারহাটি। পশ্চিমবঙ্গের রাজনৈতিক ইতিহাসে এই প্রথম কারাগারের মধ্যে থেকে নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন কোন প্রার্থী। সারদা আর্থিক কেলেঙ্কারির সাথে যুক্ত থাকার অভিযোগে মন্ত্রিত্ব খুইয়ে গত দুই বছর ধরে কারাগার-হাসপাতালের চার দেওয়ালের মধ্যে কাটাতে হয়েছে। এবার সেই মদনকেই প্রার্থী করেছেন মমতা। কারাগারে থেকে তার নির্দেশেই মদনের হয়ে প্রচারণায় নেমেছিলেন স্ত্রী, পুত্র, পুত্রবধূ। মদনকে হারাতে দুর্নীতিকে হাতিয়ার করে সর্বশক্তি দিয়ে প্রচারণা করেছিল সিপিআইএম প্রার্থী সাবেক বিধায়ক মানস মুখার্জি এবং বিজেপি’র কৃশানু মিত্রও। যদিও মদন মিত্র নিজে দাবি করেছেন, তিনি এবার ৫ হাজার ভোটে জিতবেন। সবকিছুর পরেও নির্বাচনে যদি সত্যিই মদনের জিত হয় তবে সেটাও ইতিহাস হয়ে থাকবে রাজ্যের রাজনীতিতে। 

পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার একটি কেন্দ্র নারায়ণগড়। বুথ ফেরত সমীক্ষায় বাংলার একটি বৈদ্যুতিন গণমাধ্যমে এই কেন্দ্র থেকে বাম-কংগ্রেস জোটের প্রধান নেতা, সিপিআইএম-এর বর্তমান বিধায়ক ও বিরোধী দলনেতা সূর্যকান্ত মিশ্র হারছেন বলে দেখানো হয়েছে। তবে সত্যিই তিনি হারছেন না কি তৃণমূল প্রার্থী প্রদ্যুৎ ঘোষ বাজিমাৎ করবেন সেদিকেই তাকিয়ে রাজ্যবাসী। 

উল্লেখযোগ্য কেন্দ্রগুলির মধ্যে আরেকটি অন্যতম হল হাওড়া উত্তর। এই কেন্দ্রের বিজেপি প্রার্থী রূপা গাঙ্গুলীর বিরুদ্ধে প্রার্থী হয়েছেন তৃণমূলের সাবেক ভারতীয় ক্রিকেটার লক্ষীরতন শুক্লা ও বাম-কংগ্রেস জোট প্রার্থী সন্তোষ পাঠক। রূপালী জগত থেকে বিজেপিতে নাম লেখানোর পরই দলের নারী নেত্রী হিসাবে জনপ্রিয় হয়ে উঠে মহাভারতের ‘দ্রৌপদী’। এখন রাজনীতিতেও ছাপ ফেলতে পারেন কি না সেটাই দেখার।

বসিরহাট দক্ষিণ কেন্দ্রে বিজেপির বর্তমান বিধায়ক সমীক ভট্টাচার্যকে এবার তৃণমূলের সেলিব্রিটি প্রার্থী দীপেন্দু বিশ্বাসের বিপক্ষে কঠিন লড়াইয়ের মুখোমুখি পড়তে হয়েছে বলেই ধারণা সকলের। ২০১৪ সালে উপনির্বাচনে অল্প সংখ্যক ভোটে জিতে একমাত্র সদস্য হিসাবে বিধানসভায় খাতা খুলেছিল বিজেপি। এবারও জয়ের সেই ধারা বজায় থাকবে কি না তা সময়ই বলবে।

খড়গপুর সদর থেকে এবার কঠিন প্রতিপক্ষের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে নেমেছেন বিজেপি’র পশ্চিমবঙ্গ শাখার সভাপতি দিলীপ ঘোষ। তার প্রধান প্রতিপক্ষ এই কেন্দ্র থেকেই ১০ বারের বিজয়ী কংগ্রেস বিধায়ক জ্ঞান সিং সোহনপাল, তৃলমূলের প্রার্থী হয়েছেন রামপ্রসাদ তিওয়ারি। 

নির্বাচনী ময়দানে এই প্রথম প্রার্থী হয়েছেন অভিনেত্রী লকেট চট্টোপাধ্যায়। বিজেপি’র টিকিটে তিনি লড়েছেন বীরভূমের ময়ূরেশ্বর কেন্দ্র থেকে। তার প্রতিপক্ষ তৃণমূলের অভিজিত রায় এবং সিপিআইএম-এর অরূপ বাগ। জেলার তৃণমূল নেতা অনুব্রত মন্ডলের হুমকিকে ডোন্ট কেয়ার করে যিনি দাপট নিয়ে ভোটের প্রচার করেছিলেন  সেই দাপটই তাঁকে আবার বিপাকেও ফেলেছিল। ভোটের দিন বুথের মধ্যে ঢুকে প্রিসাইডিং অফিসারের সঙ্গে খারাপ ব্যবহার করার জন্য এবং হুমকি দেওয়ার অভিযোগে কমিশন তাকে শোকজ ও করেছিল। 

একইভাবে নজর থাকবে সোহমের দিকেও। বাঁকুড়ার বড়জোড়া আসনে এই প্রথম নির্বাচনে লড়াই করেছেন তৃণমূলের সেলিব্রিটি প্রার্থী সোহম চক্রবর্তী। এই কেন্দ্রে তাঁর বিপক্ষে দাঁড়িয়েছেন সিপিআইএম’এর সুজিত চক্রবর্তী ও বিজেপি সুজিত অগাস্তি। 
শিলিগুড়ি কেন্দ্র থেকে এবার তৃণমূলের টিকিটে লড়ছেন ভারতীয় ফুটবলের সাবেক অধিনায়ক বাইচুং ভুটিয়া। এই কেন্দ্র থেকেই লড়াই করেছেন সাবেক মন্ত্রী সিপিআইএম’এর অশোক ভট্টাচার্য। এর আগে ২০১৪ সালে লোকসভার নির্বাচনে দার্জিলিং কেন্দ্র থেকে বিজেপি প্রার্থী এস.এস.আলুওয়ালিয়ার কাছে ১,৯৬,৭৯৫ ভোটে পরাজিত হয়েছিলেন বাইচুং। এবার কি হবে সেটাই দেখার।
কলকাতার চৌরঙ্গী কেন্দ্রে এবার নজর থাকবে কংগ্রেসের সিনিয়র নেতা সৌমেন মিত্র’এর দিকে। এই কেন্দ্রে  বর্তমান বিধায়ক তৃণমূলের অভিনেত্রী প্রার্থী নয়না বন্দোপাধ্যায়ের বিরুদ্ধে এবার লড়াইয়ে নেমেছিলেন সৌমেন মিত্র। পশ্চিমবঙ্গের সাবেক কংগ্রেস সভাপতি গত ২০০৯ সালে দল পরিবর্তন করে তৃণমূলের টিকিটে সাংসদ নির্বাচিত হয়েছিলেন কিন্তু পরে তৃণমূল ছেড়ে ফের পুরোনো দল কংগ্রেসেই ফিরে আসেন তিনি। 

কলকাতার জোড়াসাঁকো কেন্দ্রে বর্তমান বিধায়ক তৃণমূলের স্মিতা বক্সির বিরুদ্ধে প্রার্থী হয়েছিলেন রাজ্যটির সাবেক বিজেপি সভাপতি রাহুল সিনহা।

নজর থাকবে বেহালা পশ্চিম বিধানসভা কেন্দ্রের দিকেও। এই কেন্দ্রের প্রার্থী রাজ্যটির শিক্ষা মন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়। ২০০১ সাল থেকে এই কেন্দ্র থেকে জয়ী হয়ে আসছেন তিনি। এবার তার প্রতিপক্ষ সিপিআইএম’এর কৌস্তভ চ্যাটার্জি।

দক্ষিণ কলকাতার আরেকটি উল্লেখযোগ্য কেন্দ্র হল যাদবপুর। ২০১১ সালে এই কেন্দ্রের বিধায়ক রাজ্যটির সাবেক মুখ্যমন্ত্রী বুদ্ধদেব ভট্টাচার্যকে হারিয়ে লাইমলাইটে চলে আসেন তৃণমূল প্রার্থী সাবেক সচিব মণীশ গুপ্ত। এবার এই কেন্দ্র থেকে মণীশের বিপক্ষে লড়াইয়ে নেমেছিলেন সিপিআইএম’র সুজন চক্রবর্তী। ২০০৪ সালের লোকসভা নির্বাচনে এই কেন্দ্র থেকে সিপিআইএম’এর টিকিটে জয়ী হয়েছিলেন এই বাম নেতা।

অন্য কেন্দ্রগুলির সাথেই এবার নজর থাকবে সিঙ্গুর বিধানসভা কেন্দ্রের দিকেও। টাটাদের ছোট গাড়ি (ন্যানো) কারখানা গড়ে ওঠাকে কেন্দ্র করে একসময় উত্তপ্ত হয়ে উঠেছিল এই সিঙ্গুর। পরবর্তী সময়ে এই সিঙ্গুরের জমি আন্দোলনকে হাতিয়ার করেই রাজ্যে ক্ষমতায় এসেছিল মমতার তৃণমূল কংগ্রেস। কিন্তু ক্ষমতার পালা বদল হলেও টাটারাও আর ফিরে আসেনি, সিঙ্গুরের মানুষেরও কোন আমূল পরিবর্তন হয়নি। এবার এই কেন্দ্র থেকেই বর্তমান বিধায়ক তৃণমূলের মন্ত্রী রবীন্দ্রনাথ ভট্টাচার্যের বিপক্ষে লড়াই করেছেন সিপিআইএম-এর রবীন দেব এবং বিজেপির সুরেন পাত্র।

দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা জেলার রায়দিঘি কেন্দ্র থেকে তৃণমূলের অভিনেত্রী প্রার্থী দেবশ্রী রায় টানা দ্বিতীয়বারের জন্য বিধায়ক হন কি এবার সেদিকে তাকিয়ে আছে এলাকার মানুষ। ২০১১ সালে রাজ্যের তৎকালীন মন্ত্রী সিপিআইএম প্রার্থী কান্তি গাঙ্গুলীকে হারিয়ে প্রথমবারেই বাজিমাৎ করেছিলেন দেবশ্রী। এবারও মুখোমুখি লড়াইয়ে নেমেছিলেন তারা। কিন্তু স্থানীয়দের একাংশের অভিযোগ, ভোটের পর থেকে ওই কেন্দ্রে দেবশ্রীকে আর দেখা যায়নি। যা নিয়ে মানুষের মধ্যে ক্ষোভও রয়েছে। যার আঁচ পেয়েছেন দেবশ্রী নিজেও। এখন দেখা যাক দেবশ্রীকে পরাজিত করে ফের কান্তির ওপর মানুষ আস্থা রাখতে পারেন কি না। 

কুচবিহারের দিনহাটার দিকেও রয়েছে সবার নজর। কারণ এই কেন্দ্রে লড়াই করছেন দীর্ঘদিন বাম ঘরানার রাজনীতি করে আসা ফরওয়ার্ড ব্লকের নেতা উদয়ন গুহ। এবার দল ছেড়ে তৃণমূলে যোদ দিয়েছেন তিনি। তার বাবা কমল গুহ সাবেক বামফ্রন্ট সরকারের ক্যাবিনেট মন্ত্রীও ছিলেন। তাই বাবা নাকি নিজের ক্যারিশমার ওপর ভর করে এই আসনটিতে জেতেন সেদিকেই তাকিয়ে মানুষ।
দক্ষিণ পব্বিশ পরগনা জেলার ভাঙড় কেন্দ্রটিও এবারের নির্বাচনের অন্যতম আলোচনার কেন্দ্র। সিপিএমের দীর্ঘদিনের বিধায়ক এবং সাবেক মন্ত্রী ২০১৪ সালে দলবিরোধী কাজের জন্য সিপিআইএম থেকে বহিষ্কৃত হন রেজ্জাক মোল্লা(৭০)। এরপর চলতি বছরের গোড়ার দিকে ভোটের ঠিক আগে পুরোনো দল ছেড়ে তৃণমূলে যোগ দিয়েই তৃণমূলের টিকিকে এই কেন্দ্র থেকে প্রার্থী হন। যদিও প্রার্থী হওয়ার পরই ওই কেন্দ্রে গোষ্ঠীদ্বন্দ্ব প্রবল আকার নেয়। ভোটের দিনও রেজ্জাক মোল্লা এবং তার বিরোধী বলে চিহ্নিত আরাবুল ইসলামের অনুগামীদের মধ্যে বিবাদ শুরু হয়। এখন দেখার, তৃণমূলের দলীয় কোন্দলের জেরে ওই কেন্দ্র জোট প্রার্থী রশিদ গাজী কিংবা বিজেপি’র অবনী কুমার মণ্ডল বাজিমাৎ করতে পারে কি না।

 

বিডি-প্রতিদিন/ ১৮ মে, ২০১৬/ আফরোজ

এই বিভাগের আরও খবর
অপ্রাপ্তবয়স্ক নারীসহ ভারতের গুজরাটে আটক ৫১ বাংলাদেশি
অপ্রাপ্তবয়স্ক নারীসহ ভারতের গুজরাটে আটক ৫১ বাংলাদেশি
ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তে কোটি টাকার স্বর্ণ জব্দ করেছে বিএসএফ
ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তে কোটি টাকার স্বর্ণ জব্দ করেছে বিএসএফ
প্রিয়াঙ্কা গান্ধীর সম্পত্তি প্রায় ১২ কোটি রুপি, স্বামীর ৬৫ কোটি
প্রিয়াঙ্কা গান্ধীর সম্পত্তি প্রায় ১২ কোটি রুপি, স্বামীর ৬৫ কোটি
সীমান্ত পেরোনোর আগেই ভারতের পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার ৪১ বাংলাদেশী
সীমান্ত পেরোনোর আগেই ভারতের পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার ৪১ বাংলাদেশী
হচ্ছে না বাংলাদেশ বইমেলা, কলকাতা বইমেলায় অংশগ্রহণ নিয়েও অনিশ্চয়তা
হচ্ছে না বাংলাদেশ বইমেলা, কলকাতা বইমেলায় অংশগ্রহণ নিয়েও অনিশ্চয়তা
হাসপাতালে একদিনে ১৮টি যমজ সন্তানের জন্ম!
হাসপাতালে একদিনে ১৮টি যমজ সন্তানের জন্ম!
হরিয়ানার মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিলেন সাইনি
হরিয়ানার মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিলেন সাইনি
মনে শোক নিয়েই দুর্গাপূজায় মেতে 
উঠেছে পশ্চিমবঙ্গের মানুষ
মনে শোক নিয়েই দুর্গাপূজায় মেতে উঠেছে পশ্চিমবঙ্গের মানুষ
দাম চড়া, বাংলাদেশি ইলিশ বিক্রিতে মন্দা হাওড়া পাইকারি বাজারে
দাম চড়া, বাংলাদেশি ইলিশ বিক্রিতে মন্দা হাওড়া পাইকারি বাজারে
পশ্চিমবঙ্গে বন্যার জন্য কেন্দ্রীয় সরকারকে দায়ী করলেন মমতা
পশ্চিমবঙ্গে বন্যার জন্য কেন্দ্রীয় সরকারকে দায়ী করলেন মমতা
অবশেষে আরজি কর মেডিকেলের সেই অধ্যক্ষ ও ওসি গ্রেফতার
অবশেষে আরজি কর মেডিকেলের সেই অধ্যক্ষ ও ওসি গ্রেফতার
ভারত বিরোধী পোস্ট করে বিপাকে বিশ্বভারতীর বাংলাদেশি শিক্ষার্থী
ভারত বিরোধী পোস্ট করে বিপাকে বিশ্বভারতীর বাংলাদেশি শিক্ষার্থী
সর্বশেষ খবর
সাংবাদিকদের সর্বদা সত্যের পক্ষে কথা বলতে হবে: ডা. জাহিদ
সাংবাদিকদের সর্বদা সত্যের পক্ষে কথা বলতে হবে: ডা. জাহিদ

এই মাত্র | রাজনীতি

বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বোচাগঞ্জের ওসিকে অপসারণ দাবিতে মানববন্ধন
বোচাগঞ্জের ওসিকে অপসারণ দাবিতে মানববন্ধন

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চিন্ময়কে জেলগেটে জিজ্ঞাসাবাদের নির্দেশ
চিন্ময়কে জেলগেটে জিজ্ঞাসাবাদের নির্দেশ

৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সঙ্গে ধাক্কা, নিহত ১
মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সঙ্গে ধাক্কা, নিহত ১

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

উপদেষ্টার নির্দেশে বনবিভাগের অভিযান, উদ্ধার হলো সেই বানরছানা
উপদেষ্টার নির্দেশে বনবিভাগের অভিযান, উদ্ধার হলো সেই বানরছানা

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়কে পরিবেশবান্ধব শিক্ষাঙ্গন হিসেবে গড়ে তুলতে হবে : পরিবেশ উপদেষ্টা
রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়কে পরিবেশবান্ধব শিক্ষাঙ্গন হিসেবে গড়ে তুলতে হবে : পরিবেশ উপদেষ্টা

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ
শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ

১৭ মিনিট আগে | জাতীয়

নওগাঁয় আমের দাম কম, সিন্ডিকেটকে দায়ী করছেন কৃষকরা
নওগাঁয় আমের দাম কম, সিন্ডিকেটকে দায়ী করছেন কৃষকরা

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘গণতান্ত্রিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় ফ্যাসিস্টের দোসরদের বয়কট করতে হবে’
‘গণতান্ত্রিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় ফ্যাসিস্টের দোসরদের বয়কট করতে হবে’

৩৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান
ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে দুর্ঘটনায় মুদি দোকানির মৃত্যু
বরিশালে দুর্ঘটনায় মুদি দোকানির মৃত্যু

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সরকার ৫ দেশে নতুন মিশন খুলছে
সরকার ৫ দেশে নতুন মিশন খুলছে

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

পোশাক শিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধ : বিজিএমইএ সভাপতি
পোশাক শিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধ : বিজিএমইএ সভাপতি

৪২ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় পিস্তল ও গুলিসহ শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
বগুড়ায় পিস্তল ও গুলিসহ শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের দ্বিতীয় পর্যায়ের আলোচনা শুরু হচ্ছে মঙ্গলবার
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের দ্বিতীয় পর্যায়ের আলোচনা শুরু হচ্ছে মঙ্গলবার

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় শিয়াল শিকারের অপরাধে জরিমানা
কলাপাড়ায় শিয়াল শিকারের অপরাধে জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণপিটুনিতে যুবকের মৃত্যু
গণপিটুনিতে যুবকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় জাতীয় নাগরিক পার্টির সমন্বয় কমিটি ঘোষণা
বগুড়ায় জাতীয় নাগরিক পার্টির সমন্বয় কমিটি ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশিদের বিদেশে নিয়োগ সংক্রান্ত উপদেষ্টা কমিটি গঠন
বাংলাদেশিদের বিদেশে নিয়োগ সংক্রান্ত উপদেষ্টা কমিটি গঠন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড
ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুকুরে ডুবে শিক্ষার্থীর মৃত্যু
পুকুরে ডুবে শিক্ষার্থীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের মাস্টার্সে খাতা চ্যালেঞ্জের আবেদন শুরু
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের মাস্টার্সে খাতা চ্যালেঞ্জের আবেদন শুরু

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমপিওভুক্ত এক লাখ পদে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
এমপিওভুক্ত এক লাখ পদে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামালপুরে কৃষক হত্যাকারীদের দ্রুত গ্রেফতার দাবি
জামালপুরে কৃষক হত্যাকারীদের দ্রুত গ্রেফতার দাবি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনূর্ধ্ব-১৭ জাতীয় গোল্ডকাপের উদ্বোধন
অনূর্ধ্ব-১৭ জাতীয় গোল্ডকাপের উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে কিশোরের ডান পা বিচ্ছিন্ন
ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে কিশোরের ডান পা বিচ্ছিন্ন

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মোটরসাইকেল থেকে পড়ে নারীর মৃত্যু
মোটরসাইকেল থেকে পড়ে নারীর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রথমবারের মতো বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন হয়ে দ্বিতীয় স্থানে দক্ষিণ আফ্রিকা
প্রথমবারের মতো বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন হয়ে দ্বিতীয় স্থানে দক্ষিণ আফ্রিকা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার ভয়াবহতা দেখে যা বললেন নেতানিয়াহু
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার ভয়াবহতা দেখে যা বললেন নেতানিয়াহু

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর
ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে যা বলেছে তুরস্ক, ফ্রান্স, জার্মানি ও ইরাক
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে যা বলেছে তুরস্ক, ফ্রান্স, জার্মানি ও ইরাক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু
‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ভয়ে নেতানিয়াহুর ছেলের বিয়ে স্থগিত
ইরানের ভয়ে নেতানিয়াহুর ছেলের বিয়ে স্থগিত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক
চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক

১২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান
নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা
সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন
ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত
ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের বন্দরনগরী হাইফায় ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলের বন্দরনগরী হাইফায় ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান থেকে নতুন করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু, ইসরায়েলে ফের সতর্কতা সাইরেন
ইরান থেকে নতুন করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু, ইসরায়েলে ফের সতর্কতা সাইরেন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’
‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার
তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৮ ঘণ্টায় ভূপাতিত ৪৪টি ইসরায়েলি ড্রোন ও কোয়াডকপ্টার
৪৮ ঘণ্টায় ভূপাতিত ৪৪টি ইসরায়েলি ড্রোন ও কোয়াডকপ্টার

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা
ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা
নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃষ্টি ও তাপপ্রবাহ নিয়ে নতুন বার্তা
বৃষ্টি ও তাপপ্রবাহ নিয়ে নতুন বার্তা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা
দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা
ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল শিগগিরই চুক্তিতে আসছে— দাবি ট্রাম্পের
ইরান-ইসরায়েল শিগগিরই চুক্তিতে আসছে— দাবি ট্রাম্পের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত
ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলায় ইরানে দুই দিনে নিহত ১২৮
ইসরায়েলি হামলায় ইরানে দুই দিনে নিহত ১২৮

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত
ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
তারেক ফিরছেন দেড় মাসের মধ্যে
তারেক ফিরছেন দেড় মাসের মধ্যে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসরায়েলে ধ্বংসস্তূপ
ইসরায়েলে ধ্বংসস্তূপ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে নতুন বিপর্যয়ের শঙ্কা
দেশে নতুন বিপর্যয়ের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

আমের ‘ঢলন’ প্রথায় ক্ষতিগ্রস্ত চাষি
আমের ‘ঢলন’ প্রথায় ক্ষতিগ্রস্ত চাষি

নগর জীবন

হামজাদের দেখে ভারতীয় দলেও প্রবাসী ফুটবলার
হামজাদের দেখে ভারতীয় দলেও প্রবাসী ফুটবলার

মাঠে ময়দানে

কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা
কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা

সম্পাদকীয়

নাটক-সিনেমায় অনবদ্য তাসনিয়া ফারিণ
নাটক-সিনেমায় অনবদ্য তাসনিয়া ফারিণ

শোবিজ

সাত বছরে হলো কয়েকটি পিলার
সাত বছরে হলো কয়েকটি পিলার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাথায় হাত আলুচাষিদের
মাথায় হাত আলুচাষিদের

নগর জীবন

করোনা ঠেকাতে ব্যবস্থা নিচ্ছে সরকার
করোনা ঠেকাতে ব্যবস্থা নিচ্ছে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

এক ঘরে দুই পীর থাকতে পারে না
এক ঘরে দুই পীর থাকতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রোটিয়া ক্রিকেটের মহানায়ক টেম্বা বাভুমা
প্রোটিয়া ক্রিকেটের মহানায়ক টেম্বা বাভুমা

মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাম্পবিরোধী ব্যাপক বিক্ষোভ
যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাম্পবিরোধী ব্যাপক বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ ইসলামি ব্যাংক একীভূত হচ্ছে, চাকরি হারাবে না কেউ
পাঁচ ইসলামি ব্যাংক একীভূত হচ্ছে, চাকরি হারাবে না কেউ

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ ভোটকে হাস্যরসে পরিণত করে
আওয়ামী লীগ ভোটকে হাস্যরসে পরিণত করে

প্রথম পৃষ্ঠা

এটিএম বুথে কিশোরী ধর্ষণ, পলাতক নিরাপত্তাকর্মী
এটিএম বুথে কিশোরী ধর্ষণ, পলাতক নিরাপত্তাকর্মী

পেছনের পৃষ্ঠা

অর্থ পাচার ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন রোধে নতুন কৌশল
অর্থ পাচার ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন রোধে নতুন কৌশল

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার ব্যাংক থেকে ফেরার পথে ১০ লাখ টাকা ছিনতাই
এবার ব্যাংক থেকে ফেরার পথে ১০ লাখ টাকা ছিনতাই

প্রথম পৃষ্ঠা

সড়কে তবুও মেয়াদোত্তীর্ণ বাস
সড়কে তবুও মেয়াদোত্তীর্ণ বাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ইতিহাস গড়লেন রুকসানা
ইতিহাস গড়লেন রুকসানা

মাঠে ময়দানে

হদিস মেলেনি কোটি টাকার, কেউ হয়নি গ্রেপ্তার
হদিস মেলেনি কোটি টাকার, কেউ হয়নি গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

গণফোরাম সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন
গণফোরাম সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন

নগর জীবন

শাহিনের বক্তব্যে তোলপাড় বাফুফে
শাহিনের বক্তব্যে তোলপাড় বাফুফে

মাঠে ময়দানে

বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ
বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোচনার পর ভোটের তারিখ সরকারের দিকে তাকিয়ে ইসি
আলোচনার পর ভোটের তারিখ সরকারের দিকে তাকিয়ে ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা ইশরাকের
আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা ইশরাকের

প্রথম পৃষ্ঠা

সংস্কার ছাড়া নির্বাচন নয়
সংস্কার ছাড়া নির্বাচন নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত
জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত

সম্পাদকীয়

সরকারি পরিত্যক্ত ভবনে চামড়ার আড়ত, দুর্গন্ধে ভোগান্তি
সরকারি পরিত্যক্ত ভবনে চামড়ার আড়ত, দুর্গন্ধে ভোগান্তি

নগর জীবন