শিরোনাম
প্রকাশ: ২২:০২, বৃহস্পতিবার, ৩০ সেপ্টেম্বর, ২০২১

তিন কেন্দ্রেই ভোটগণনা ৩ অক্টোবর

বাক্সবন্দী হলো মমতার ভাগ্য

বুথফেরতদের অভিমত ভবানীপুরে মমতার প্রতিদ্বন্দ্বী তিনি নিজেই
দীপক দেবনাথ, কলকাতা
অনলাইন ভার্সন
বাক্সবন্দী হলো মমতার ভাগ্য

শান্তিপূর্ণভাবেই শেষ হলো পশ্চিমবঙ্গের হাইপ্রোফাইল ‘ভবানীপুর’ বিধানসভা কেন্দ্রের উপনির্বাচন। সেইসাথে বৃহস্পতিবার রাজ্যটির মুর্শিদাবাদ জেলার সামসেরগঞ্জ ও জঙ্গিপুর বিধানসভা কেন্দ্র দুইটিতেও ভোট নেওয়া হয়। বৃহস্পতিবার কোভিড স্বাস্থ্যবিধি ও কঠোর নিরাপত্তার মধ্যে দিয়ে তিনটি কেন্দ্রে সকাল ৭টা থেকে ভোটগ্রহণ শুরু হয়, তা শেষ হয় সন্ধ্যা সাড়ে ৬টায়। নির্বাচন কমিশন থেকে প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী বিকাল ৫টা পর্যন্ত ভবানীপুরে ভোট পড়ে ৫৩.৩২ শতাংশ, সামসেরগঞ্জে ৭৮.৬০ এবং জঙ্গিপুরে ৭৬.১২ শতাংশ।

তবে সকলের নজর ছিল ভবানীপুর কেন্দ্রটির দিকেই। তার কারণ একটাই- দক্ষিণ কলকাতার এই কেন্দ্র থেকেই এবার ভাগ্য নির্ধারিত হবে রাজ্যটির ক্ষমতাসীন দল তৃণমূল কংগ্রেসের প্রধান ও মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যনার্জির। আর মুখ্যমন্ত্রীর গদি টিকিয়ে রাখতে হলে এই নির্বাচনে জেতাটা খুবই জরুরি। যদিও মমতার পক্ষে লড়াইটা খুব একটা সহজ নয় বলেই অভিমত রাজনৈতিক মহলের।

বুথফেরত ভোটারদের অভিমত এই কেন্দ্রে মমতার প্রতিদ্বন্দ্বী তিনি নিজেই। কারণ, মমতার প্রতিপক্ষ হিসেবে যে দুই প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী আছে- বিজেপি প্রার্থী আইনজীবী প্রিয়াঙ্কা টিবরেওয়াল ও সিপিআইএম’এর প্রার্থী শ্রীজীব বিশ্বাস, যিনিও পেশায় একজন আইনজীবী-তারা উভয়েই রাজনীতিকে অপেক্ষাকৃত নবাগত। 

মীনাক্ষি চক্রবর্তী নামে এক নারী ভোটার জানান ‘মমতা ব্যনার্জির জয়ের সম্ভাবনাই সবথেকে বেশি। তবে যেই জিতুক না কেন ভোট যেন শান্তিপূর্ণ হয়।’ 

আরেক ভোটার অনিন্দিতা চৌধুরী জানান ‘ভবানীপুরে মমতা ব্যানার্জিই একমাত্র প্রতিদ্বন্দ্বী। ওনার সাথেই ওনার লড়াই হচ্ছে। আমার মনে হয় না মমতার সাথে লড়াই করার মতো কেউ আছেন। নির্বাচন ব্যবস্থাপনা নিয়েও সন্তোষ প্রকাশ করেন ওই নারী ভোটার।

এদিন সকাল থেকেই ভবানীপুরের ৯৭ টি ভোটগ্রহণ কেন্দ্রের ২৮৭ টি বুথের প্রায় প্রতিটিতেই ভোটারদের লম্বা লাইন চোখে পড়ে। এরমধ্যে নতুন ভোটার যেমন ছিল, তেমনি ছিলেন ৯০ ঊর্ধ্ব ভোটারও। 

বিকাল ৩টা নাগাদ হরিশ মুখার্জি রোডের মিত্র ইনস্টিউশন স্কুলে ভোট দেন মমতা ব্যানার্জি। এরপর বেলা সাড়ে চারটা নাগাদ ওই বুথেই ভোট দেন তার ভাতিজা অভিষেক ব্যনার্জি। এছাড়াও চেতলা গার্লস হাইস্কুলে স্ত্রী ও দুই কন্যাকে নিয়ে সপরিবারে ভোট দেন মন্ত্রী ফিরহাদ হাকিম। যদিও ভোট নিয়ে মমতা বা অভিষেক এদিন কেউই কোন মন্তব্য করেননি। তাছাড়া রীতি অনুযায়ী ভোটের দিন বুথে বুথে ঘুরে ভোটারদের সাথে দেখা করেন প্রায় সমস্ত প্রার্থীরাই। কিন্তু এদিন বিজেপি ও সিপিআইএম প্রার্থীকে নিজেদের কেন্দ্রে দেখা গেলেও ভোট দেওয়া ছাড়া গোটা দিন নিজেকে আড়ালেই রেখেছিলেন মমতা। 

উপনির্বাচনকে কেন্দ্র করে বড় ধরনের কোনো গণ্ডগোল না হলেও বিক্ষিপ্ত কিছু ঘটনা ঘটেছে। তৃণমূল বিধায়ক মদন মিত্রের বিরুদ্ধে ইচ্ছাকৃতভাবে বুথ জ্যামের অভিযোগ তোলেন প্রিয়াঙ্কা টিবরেওয়াল। যদিও সেই অভিযোগ অস্বীকার করে পাল্ট প্রিয়াঙ্কাকে নিশানা করে ফিরহাদ হাকিম বলেন, ‘খুব সুন্দর ভোট হচ্ছে, মানুষ ভোট দিচ্ছেন। কোথাও বুথ জ্যাম হয়নি।’ 

অন্যদিকে খালসা হাইস্কুলে এক ভুয়া ভোটারকে ঘিরে তুমুল হট্টগোল, মারামারি শুরু হয়ে যায় তৃণমূল ও বিজেপির কর্মী-সমর্থকদের মধ্যে। বিজেপির অভিযোগ ভুয়া ভোটার এনে ভোট করাচ্ছে তৃণমূল। ক্ষমতাসীন দলের পাল্টা অভিযোগ ভুয়ো ভোটার এনে অশান্তি ছড়াচ্ছে বিজেপি। পরে বিশাল সংখ্যক কেন্দ্রীয় বাহিনীর জওয়ান ও পুলিশ বাহিনী গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। অন্য একটি ঘটনায় শরৎ বোস লেনে বিজেপি নেতা কল্যাণ চৌবের গাড়িতে ভাঙচুেেরর অভিযোগ ওঠে। 

এর পাশাপাশি ভোটের দিনই মন্ত্রী ফিরহাদ হাকিম ও সুব্রত মুখার্জির বিরুদ্ধে সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে ভবানীপুরের মানুষকে প্রভাবিত করার অভিযোগ উঠেছে। দুই মন্ত্রীকে আটক করারও দাবি তুলেছে বিজেপি। তবে দুই দলের মধ্যে অভিযোগ পাল্টা-অভিযোগের মধ্যেই ভিন্ন ছবিও ধরা পড়ে। রাজনৈতিক দ্বন্দ্ব ভুলে চেতলায় সিপিআইএম’এর ক্যাম্পে গিয়ে মাটির ভাঁর হাতে চা খেতে দেখা যায় মন্ত্রী ফিরহাদ হাকিমকে। চায়ে চুমুক দিতে দিতেই বলেন ‘আরে আমরা পাড়ার ছেলে। ছোট থেকেই বন্ধু। আমার বাবা, ওর বাবাও দুইজনে বন্ধু ছিলেন। রাজনৈতিক মতাদর্শ আলাদা হতেই পারে কিন্তু ব্যক্তিগত সম্পর্কের বিষয়টি আলাদা।’ সেখানে থাকা সিপিআইএম নেতাকেও বলতে শোনা যায় ‘আমাদের সম্পর্ক রাজনীতির নয়,  একটু অন্যরকম।’ 

গত মার্চ-এপ্রিল মাসে রাজ্য বিধানসভার নির্বাচন হলেও ‘ভবানীপুর’ এর বদলে কয়েকশত কিলোমিটার দূরে পূর্ব মেদিনীপুর জেলার ‘নন্দীগ্রাম’ কেন্দ্রে লড়াইয়ের সিদ্ধান্ত নেন মমতা। কিন্তু বিজেপি প্রার্থী শুভেন্দু অধিকারীর কাছে পরাজিত হন মমতা। তবে মমতার পরাজয়েও তৃতীয়বারের জন্য রাজ্যের ক্ষমতায় আসতে তার দল তৃণমূল কংগ্রেসকে কোনো বাধার মুখে পড়তে হয় নি। গোটা রাজ্যে (মোট কেন্দ্র ২৯৪) ভোট নেওয়া ২৯২ টি আসনের মধ্যে ২১৩ টি আসন পায় ঘাসফুস শিবির।  

আর মমতার ছেড়ে যাওয়া ভবানীপুর কেন্দ্র থেকে জয়ী হন সিনিয়র তৃণমূল নেতা শোভনদেব চট্টোপাধ্যায়। এরপর গত মে মাসে মুখ্যমন্ত্রী হিসাবে শপথ নেন মমতা সহ তার মন্ত্রিসভার অন্য সদস্যরা। সেক্ষেত্রে নিয়ম অনুযায়ী মন্ত্রী নির্বাচিত হওয়ার ছয় মাসের মধ্যেই মমতাকে যে কোন একটি বিধানসভা কেন্দ্র থেকে জিতে আসতে হতো। আর মমতার লড়াইয়ের পথ মসৃণ করতেই ‘ভবানীপুর’ কেন্দ্রে থেকে ইস্তফা দেন শোভনদেব। ফলে ওই কেন্দ্রে উপনির্বাচন জরুরি হয়ে পড়ে। সেক্ষেত্রে গত পাঁচ মাসের মধ্যে দ্বিতীয়বার ভোট দিলেন ভবানীপুর বিধানসভা কেন্দ্রের কয়েক লাখ ভোটার। 

‘ভবানীপুর’ ছাড়াও এদিন ভোট নেওয়া হয় মুর্শিদাবাদ জেলার সামসেরগঞ্জ ও জঙ্গিপুর বিধানসভা কেন্দ্র দুইটিতেও। করোনায় ওই দুই কেন্দ্রের সংযুক্ত মোর্চার প্রার্থীর মৃত্যুর কারণে সেখানে ভোট স্থগিত করা হয়েছিল। 

অবাধ ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচন করতে তিন কেন্দ্রেই ৭২ কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনীকে মোতায়েন করা হয়েছিল, যার মধ্যে কেবলমাত্র ভবানীপুরেই মোতায়েন ছিল ৩৫ কোম্পানি বহিনী। এ ছাড়া বুথের বাইরে নিরাপত্তার দায়িত্বে ছিল কলকাতা পুলিশ ও রাজ্য পুলিশের সদস্যরা। 

ভোট শেষ না হওয়া পর্যন্ত ভবানীপুর কেন্দ্রের দুইশত মিটারের মধ্যে ১৪৪ ধারা জারি করা হয়েছিল। গোাটা বিধানসভা কেন্দ্র জুড়ে ৩৮ টি পুলিশ পিকেট বসানো হয়েছিল। সব বুথেই ছিল ওয়েব কাস্টিং ও সিসিটিভি ক্যামেরা। এছাড়াও নজরদারির জন্য ছিল কুইক রেসপন্স টিম, ফ্লাইং স্কোয়াড- যার অর্থ হাইপ্রোফাইল নির্বাচনে নিরাপত্তার দিক থেকে কোনো খামতিই রাখতে চায়নি নির্বাচন কমিশন।  আগামী ৩ অক্টোবর তিন কেন্দ্রেই ভোটগণনা। 

বিডি প্রতিদিন/জুনাইদ আহমেদ

এই বিভাগের আরও খবর
অপ্রাপ্তবয়স্ক নারীসহ ভারতের গুজরাটে আটক ৫১ বাংলাদেশি
অপ্রাপ্তবয়স্ক নারীসহ ভারতের গুজরাটে আটক ৫১ বাংলাদেশি
ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তে কোটি টাকার স্বর্ণ জব্দ করেছে বিএসএফ
ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তে কোটি টাকার স্বর্ণ জব্দ করেছে বিএসএফ
প্রিয়াঙ্কা গান্ধীর সম্পত্তি প্রায় ১২ কোটি রুপি, স্বামীর ৬৫ কোটি
প্রিয়াঙ্কা গান্ধীর সম্পত্তি প্রায় ১২ কোটি রুপি, স্বামীর ৬৫ কোটি
সীমান্ত পেরোনোর আগেই ভারতের পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার ৪১ বাংলাদেশী
সীমান্ত পেরোনোর আগেই ভারতের পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার ৪১ বাংলাদেশী
হচ্ছে না বাংলাদেশ বইমেলা, কলকাতা বইমেলায় অংশগ্রহণ নিয়েও অনিশ্চয়তা
হচ্ছে না বাংলাদেশ বইমেলা, কলকাতা বইমেলায় অংশগ্রহণ নিয়েও অনিশ্চয়তা
হাসপাতালে একদিনে ১৮টি যমজ সন্তানের জন্ম!
হাসপাতালে একদিনে ১৮টি যমজ সন্তানের জন্ম!
হরিয়ানার মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিলেন সাইনি
হরিয়ানার মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিলেন সাইনি
মনে শোক নিয়েই দুর্গাপূজায় মেতে 
উঠেছে পশ্চিমবঙ্গের মানুষ
মনে শোক নিয়েই দুর্গাপূজায় মেতে উঠেছে পশ্চিমবঙ্গের মানুষ
দাম চড়া, বাংলাদেশি ইলিশ বিক্রিতে মন্দা হাওড়া পাইকারি বাজারে
দাম চড়া, বাংলাদেশি ইলিশ বিক্রিতে মন্দা হাওড়া পাইকারি বাজারে
পশ্চিমবঙ্গে বন্যার জন্য কেন্দ্রীয় সরকারকে দায়ী করলেন মমতা
পশ্চিমবঙ্গে বন্যার জন্য কেন্দ্রীয় সরকারকে দায়ী করলেন মমতা
অবশেষে আরজি কর মেডিকেলের সেই অধ্যক্ষ ও ওসি গ্রেফতার
অবশেষে আরজি কর মেডিকেলের সেই অধ্যক্ষ ও ওসি গ্রেফতার
ভারত বিরোধী পোস্ট করে বিপাকে বিশ্বভারতীর বাংলাদেশি শিক্ষার্থী
ভারত বিরোধী পোস্ট করে বিপাকে বিশ্বভারতীর বাংলাদেশি শিক্ষার্থী
সর্বশেষ খবর
প্রতিদিন একটি শসা খেলে মিলবে যে উপকার
প্রতিদিন একটি শসা খেলে মিলবে যে উপকার

২৫ মিনিট আগে | জীবন ধারা

রাশিয়ায় বিস্ফোরক কারখানায় বিস্ফোরণ, নিহত ৩
রাশিয়ায় বিস্ফোরক কারখানায় বিস্ফোরণ, নিহত ৩

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাজিলে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনায় নিহত ১৫
ব্রাজিলে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনায় নিহত ১৫

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হ্যারি কেইনের ৪০০ গোলের মাইলফলক
হ্যারি কেইনের ৪০০ গোলের মাইলফলক

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের মাঠ না ছাড়ার আহ্বান সামান্তা শারমিনের
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের মাঠ না ছাড়ার আহ্বান সামান্তা শারমিনের

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হামলা-হেনস্তায় মনোবল হারাচ্ছে পুলিশ বাহিনী
হামলা-হেনস্তায় মনোবল হারাচ্ছে পুলিশ বাহিনী

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১০ মাসে কর্মহীন ৬০ হাজার শ্রমিক
১০ মাসে কর্মহীন ৬০ হাজার শ্রমিক

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

২৫০ কারখানার পণ্য পুড়ে যাওয়ার আশঙ্কা করছেন বিজিএমইএ সভাপতি
২৫০ কারখানার পণ্য পুড়ে যাওয়ার আশঙ্কা করছেন বিজিএমইএ সভাপতি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের লক্ষ্য: আফগান-পাকিস্তান সংঘাত সমাধান হবে ‘নম্বর ৯’
ট্রাম্পের লক্ষ্য: আফগান-পাকিস্তান সংঘাত সমাধান হবে ‘নম্বর ৯’

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাজির-নাজির কেবল আল্লাহর গুণ
হাজির-নাজির কেবল আল্লাহর গুণ

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

এইচএসসির ফল দিয়ে নির্বাচনি ভাবনা
এইচএসসির ফল দিয়ে নির্বাচনি ভাবনা

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

‘আত্মহত্যা নয়, ঘুরে দাঁড়ানোই সমাধান’
‘আত্মহত্যা নয়, ঘুরে দাঁড়ানোই সমাধান’

৬ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

১২ হাজার কোটি টাকার ক্ষতি
১২ হাজার কোটি টাকার ক্ষতি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুর্ঘটনা নাকি নাশকতা
দুর্ঘটনা নাকি নাশকতা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওমানে নিহত সাত প্রবাসীর মরদেহ দেশে ফিরল
ওমানে নিহত সাত প্রবাসীর মরদেহ দেশে ফিরল

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আগুন নিয়ন্ত্রণে বড় বাধা ছিল বাতাস: ফায়ার সার্ভিসের ডিজি
আগুন নিয়ন্ত্রণে বড় বাধা ছিল বাতাস: ফায়ার সার্ভিসের ডিজি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার কক্সবাজারে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে আগুন
এবার কক্সবাজারে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে আগুন

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরে ১২০০ টন পণ্য নিয়ে জাহাজডুবি
চট্টগ্রাম বন্দরে ১২০০ টন পণ্য নিয়ে জাহাজডুবি

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

অ্যাপল উন্মোচন করলো নতুন আইপ্যাড প্রো এম৫
অ্যাপল উন্মোচন করলো নতুন আইপ্যাড প্রো এম৫

৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা
আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারামুক্ত বিএনপি নেতাকে কুমিল্লায় সংবর্ধনা
কারামুক্ত বিএনপি নেতাকে কুমিল্লায় সংবর্ধনা

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাহজালাল বিমানবন্দরে ফ্লাইট চলাচল শুরু
শাহজালাল বিমানবন্দরে ফ্লাইট চলাচল শুরু

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ম্যাচসেরা হয়ে যা বললেন রিশাদ
ম্যাচসেরা হয়ে যা বললেন রিশাদ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খুলনা কারাগারে দুই গ্রুপের সংঘর্ষ
খুলনা কারাগারে দুই গ্রুপের সংঘর্ষ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্যাডমিন্টন খেলতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে শিশুশিক্ষার্থীর মৃত্যু
ব্যাডমিন্টন খেলতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে শিশুশিক্ষার্থীর মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আফগানিস্তানে পাকিস্তানের বিমান হামলা: অন্তত ১০ নিহত, যুদ্ধবিরতি ভঙ্গ
আফগানিস্তানে পাকিস্তানের বিমান হামলা: অন্তত ১০ নিহত, যুদ্ধবিরতি ভঙ্গ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে ৫ সদস্যের কমিটি গঠন
বিমানবন্দরে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে ৫ সদস্যের কমিটি গঠন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাদ্রাসা সুপারের বেত্রাঘাত, অভিভাবক আহত!
মাদ্রাসা সুপারের বেত্রাঘাত, অভিভাবক আহত!

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুর-৩ আসনে মাওলানা এহসানুল হকের গণসংযোগ
গাজীপুর-৩ আসনে মাওলানা এহসানুল হকের গণসংযোগ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপের সম্ভাবনা
বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপের সম্ভাবনা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
শাহজালাল বিমানবন্দরে আগুনের সূত্রপাত যেখান থেকে
শাহজালাল বিমানবন্দরে আগুনের সূত্রপাত যেখান থেকে

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহজালাল বিমানবন্দরে কার্গো ভিলেজে ভয়াবহ আগুন
শাহজালাল বিমানবন্দরে কার্গো ভিলেজে ভয়াবহ আগুন

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আফগানিস্তানে ভয়াবহ বিমান হামলা পাকিস্তানের, নিহত বেড়ে ৪০
আফগানিস্তানে ভয়াবহ বিমান হামলা পাকিস্তানের, নিহত বেড়ে ৪০

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে ট্রাম্পের ‘দুর্বল জায়গায়’ আঘাত করল চীন
যেভাবে ট্রাম্পের ‘দুর্বল জায়গায়’ আঘাত করল চীন

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুদণ্ডের মুখোমুখি শেখ হাসিনা: দ্য টেলিগ্রাফ
মৃত্যুদণ্ডের মুখোমুখি শেখ হাসিনা: দ্য টেলিগ্রাফ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লেবাননে গাদ্দাফির ছেলে জামিন, তবে কার্যকরে দরকার ১১০ কোটি ডলার
লেবাননে গাদ্দাফির ছেলে জামিন, তবে কার্যকরে দরকার ১১০ কোটি ডলার

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগুন নিয়ন্ত্রণে রোবটের ব্যবহার
আগুন নিয়ন্ত্রণে রোবটের ব্যবহার

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাহিদ ইসলাম ‘সংগ্রামী নেতা’: জয়নুল আবদিন ফারুক
নাহিদ ইসলাম ‘সংগ্রামী নেতা’: জয়নুল আবদিন ফারুক

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শীর্ষ ৯ জেনারেলকে বরখাস্ত করলো চীনের কমিউনিস্ট পার্টি
শীর্ষ ৯ জেনারেলকে বরখাস্ত করলো চীনের কমিউনিস্ট পার্টি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘জুলাই সনদে স্বাক্ষর না করে এনসিপি রাজনীতি থেকে ছিটকে যায়নি’
‘জুলাই সনদে স্বাক্ষর না করে এনসিপি রাজনীতি থেকে ছিটকে যায়নি’

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা
আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিকাব নিষিদ্ধে পার্লামেন্টে বিল পাস করল পর্তুগাল
নিকাব নিষিদ্ধে পার্লামেন্টে বিল পাস করল পর্তুগাল

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরের ধীরগতির পিচে জয় বাংলাদেশের
মিরপুরের ধীরগতির পিচে জয় বাংলাদেশের

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নেতানিয়াহু ও গ্যালান্টের গ্রেফতারি পরোয়ানা বিষয়ে আপিল প্রত্যাখ্যান আইসিসির
নেতানিয়াহু ও গ্যালান্টের গ্রেফতারি পরোয়ানা বিষয়ে আপিল প্রত্যাখ্যান আইসিসির

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তানকে কড়া হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের
আফগানিস্তানকে কড়া হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষকদের ন্যায্য দাবির প্রতি বিএনপির সমর্থন, বিশৃঙ্খলা সৃষ্টিতে হুঁশিয়ারি
শিক্ষকদের ন্যায্য দাবির প্রতি বিএনপির সমর্থন, বিশৃঙ্খলা সৃষ্টিতে হুঁশিয়ারি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধে জেলেনস্কিকে চুক্তি করতে বললেন ট্রাম্প
যুদ্ধ বন্ধে জেলেনস্কিকে চুক্তি করতে বললেন ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনকে দূরপাল্লার টমাহক ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র দিচ্ছেন না ট্রাম্প
ইউক্রেনকে দূরপাল্লার টমাহক ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র দিচ্ছেন না ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১২ হাজার কোটি টাকার ক্ষতি
১২ হাজার কোটি টাকার ক্ষতি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার ৪ হাসপাতাল প্রস্তুত রাখা হয়েছে : স্বাস্থ্য অধিদপ্তর
ঢাকার ৪ হাসপাতাল প্রস্তুত রাখা হয়েছে : স্বাস্থ্য অধিদপ্তর

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘অন্য কেউ হলে আমার এই সব সহ্য করতো না’
‘অন্য কেউ হলে আমার এই সব সহ্য করতো না’

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ ম্যাচ চলাকালীন ট্রাফিক নির্দেশনা
বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ ম্যাচ চলাকালীন ট্রাফিক নির্দেশনা

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকাগামী ফ্লাইট নামছে চট্টগ্রাম ও সিলেটে
ঢাকাগামী ফ্লাইট নামছে চট্টগ্রাম ও সিলেটে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ অনুষ্ঠান ঘিরে সংঘর্ষ: ৯০০ জনের বিরুদ্ধে মামলা
জুলাই সনদ অনুষ্ঠান ঘিরে সংঘর্ষ: ৯০০ জনের বিরুদ্ধে মামলা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হঠাৎ বিয়ে করে চমকে দিলেন ‘দঙ্গল’ খ্যাত জায়রা ওয়াসিম
হঠাৎ বিয়ে করে চমকে দিলেন ‘দঙ্গল’ খ্যাত জায়রা ওয়াসিম

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

লঙ্কানদের উড়িয়ে বিশ্বকাপ সেমিফাইনালের আরও কাছে প্রোটিয়ারা
লঙ্কানদের উড়িয়ে বিশ্বকাপ সেমিফাইনালের আরও কাছে প্রোটিয়ারা

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘জুলাই সনদ’ বাংলাদেশের রাজনৈতিক পালাবদলের মাইলফলক : ইইউ
‘জুলাই সনদ’ বাংলাদেশের রাজনৈতিক পালাবদলের মাইলফলক : ইইউ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টায় আগুন অনেকটা নিয়ন্ত্রণে এসেছে: বেবিচক
সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টায় আগুন অনেকটা নিয়ন্ত্রণে এসেছে: বেবিচক

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গর্ভে সাত মাসের সন্তান নিয়ে ১০ কিলোমিটার দৌড়ালেন অ্যাথলেট
গর্ভে সাত মাসের সন্তান নিয়ে ১০ কিলোমিটার দৌড়ালেন অ্যাথলেট

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রবিবার ২টা থেকে শুরু হবে হাইকোর্ট বিভাগের বিচারিক কার্যক্রম
রবিবার ২টা থেকে শুরু হবে হাইকোর্ট বিভাগের বিচারিক কার্যক্রম

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
বেতন ৮০ হাজার, সম্পদ হাজার কোটি টাকার
বেতন ৮০ হাজার, সম্পদ হাজার কোটি টাকার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির নওশাদ, জামায়াতের ইকবাল, এনসিপির সারজিস
বিএনপির নওশাদ, জামায়াতের ইকবাল, এনসিপির সারজিস

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অমিতাভকে কেন চোখে চোখে রাখতেন জয়া বচ্চন
অমিতাভকে কেন চোখে চোখে রাখতেন জয়া বচ্চন

শোবিজ

এখনো সিঙ্গেল ইধিকা
এখনো সিঙ্গেল ইধিকা

শোবিজ

প্রদর্শকরা কেন প্রযোজনায় নেই
প্রদর্শকরা কেন প্রযোজনায় নেই

শোবিজ

মোশাররফ করিমের গল্প
মোশাররফ করিমের গল্প

শোবিজ

বাংলাদেশকে একাই জেতালেন রিশাদ
বাংলাদেশকে একাই জেতালেন রিশাদ

মাঠে ময়দানে

অভিনয় নিয়ে আফজাল
অভিনয় নিয়ে আফজাল

শোবিজ

মাছ ধরা উৎসব, হতাশ শিকারিরা
মাছ ধরা উৎসব, হতাশ শিকারিরা

দেশগ্রাম

ইউক্রেনকে দূরপাল্লার মিসাইল না দেওয়ার সিদ্ধান্ত ট্রাম্পের
ইউক্রেনকে দূরপাল্লার মিসাইল না দেওয়ার সিদ্ধান্ত ট্রাম্পের

পূর্ব-পশ্চিম

গাজা পুনর্গঠনে জরুরি পদক্ষেপের আহ্বান এরদোগানের
গাজা পুনর্গঠনে জরুরি পদক্ষেপের আহ্বান এরদোগানের

পূর্ব-পশ্চিম

ট্রেন চালু, যাত্রাবিরতির দাবি
ট্রেন চালু, যাত্রাবিরতির দাবি

দেশগ্রাম

কাজের লোকের কোদালের আঘাতে মৃত্যু, লাশ ফেলা হয় নলকূপে
কাজের লোকের কোদালের আঘাতে মৃত্যু, লাশ ফেলা হয় নলকূপে

দেশগ্রাম

পরমাণু কর্মসূচিতে আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞা মানবে না ইরান
পরমাণু কর্মসূচিতে আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞা মানবে না ইরান

পূর্ব-পশ্চিম

সড়কে প্রাণ গেল তিন মোটরসাইকেল আরোহীর
সড়কে প্রাণ গেল তিন মোটরসাইকেল আরোহীর

দেশগ্রাম

প্রেমিকের নানাবাড়িতে কিশোরীর লাশ
প্রেমিকের নানাবাড়িতে কিশোরীর লাশ

দেশগ্রাম

চীনে শীর্ষ ৯ জেনারেল বহিষ্কার
চীনে শীর্ষ ৯ জেনারেল বহিষ্কার

পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ গুলি, আহত ৩০
বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ গুলি, আহত ৩০

দেশগ্রাম

কবরস্থান সংকট দিল্লিতে!
কবরস্থান সংকট দিল্লিতে!

পূর্ব-পশ্চিম

ধান খেতে গৃহবধূর, ঘরে বৃদ্ধার গলা কাটা লাশ
ধান খেতে গৃহবধূর, ঘরে বৃদ্ধার গলা কাটা লাশ

দেশগ্রাম

আতঙ্কের নাম কিশোর গ্যাং
আতঙ্কের নাম কিশোর গ্যাং

দেশগ্রাম

মাঠজুড়ে সবুজের সমারোহ
মাঠজুড়ে সবুজের সমারোহ

দেশগ্রাম

নৌকাই ভরসা লাখো মানুষের
নৌকাই ভরসা লাখো মানুষের

দেশগ্রাম

উত্তরাঞ্চলে দিনে গরম রাতে ঠান্ডা
উত্তরাঞ্চলে দিনে গরম রাতে ঠান্ডা

দেশগ্রাম

সরকারবিরোধী বিক্ষোভে উত্তাল পেরু
সরকারবিরোধী বিক্ষোভে উত্তাল পেরু

পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ সময় ইলিশ শিকার ৫৪১ জেলের দন্ড
নিষিদ্ধ সময় ইলিশ শিকার ৫৪১ জেলের দন্ড

দেশগ্রাম

ইকসু রোডম্যাপের দাবিতে বিক্ষোভ
ইকসু রোডম্যাপের দাবিতে বিক্ষোভ

দেশগ্রাম

চলে গেলেন নোবেলজয়ী পদার্থবিদ চেন নিং
চলে গেলেন নোবেলজয়ী পদার্থবিদ চেন নিং

পূর্ব-পশ্চিম

ইয়েমেন উপকূলে জাহাজে হামলা
ইয়েমেন উপকূলে জাহাজে হামলা

পূর্ব-পশ্চিম