শিরোনাম
প্রকাশ: ২২:০২, বৃহস্পতিবার, ৩০ সেপ্টেম্বর, ২০২১

তিন কেন্দ্রেই ভোটগণনা ৩ অক্টোবর

বাক্সবন্দী হলো মমতার ভাগ্য

বুথফেরতদের অভিমত ভবানীপুরে মমতার প্রতিদ্বন্দ্বী তিনি নিজেই
দীপক দেবনাথ, কলকাতা
অনলাইন ভার্সন
বাক্সবন্দী হলো মমতার ভাগ্য

শান্তিপূর্ণভাবেই শেষ হলো পশ্চিমবঙ্গের হাইপ্রোফাইল ‘ভবানীপুর’ বিধানসভা কেন্দ্রের উপনির্বাচন। সেইসাথে বৃহস্পতিবার রাজ্যটির মুর্শিদাবাদ জেলার সামসেরগঞ্জ ও জঙ্গিপুর বিধানসভা কেন্দ্র দুইটিতেও ভোট নেওয়া হয়। বৃহস্পতিবার কোভিড স্বাস্থ্যবিধি ও কঠোর নিরাপত্তার মধ্যে দিয়ে তিনটি কেন্দ্রে সকাল ৭টা থেকে ভোটগ্রহণ শুরু হয়, তা শেষ হয় সন্ধ্যা সাড়ে ৬টায়। নির্বাচন কমিশন থেকে প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী বিকাল ৫টা পর্যন্ত ভবানীপুরে ভোট পড়ে ৫৩.৩২ শতাংশ, সামসেরগঞ্জে ৭৮.৬০ এবং জঙ্গিপুরে ৭৬.১২ শতাংশ।

তবে সকলের নজর ছিল ভবানীপুর কেন্দ্রটির দিকেই। তার কারণ একটাই- দক্ষিণ কলকাতার এই কেন্দ্র থেকেই এবার ভাগ্য নির্ধারিত হবে রাজ্যটির ক্ষমতাসীন দল তৃণমূল কংগ্রেসের প্রধান ও মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যনার্জির। আর মুখ্যমন্ত্রীর গদি টিকিয়ে রাখতে হলে এই নির্বাচনে জেতাটা খুবই জরুরি। যদিও মমতার পক্ষে লড়াইটা খুব একটা সহজ নয় বলেই অভিমত রাজনৈতিক মহলের।

বুথফেরত ভোটারদের অভিমত এই কেন্দ্রে মমতার প্রতিদ্বন্দ্বী তিনি নিজেই। কারণ, মমতার প্রতিপক্ষ হিসেবে যে দুই প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী আছে- বিজেপি প্রার্থী আইনজীবী প্রিয়াঙ্কা টিবরেওয়াল ও সিপিআইএম’এর প্রার্থী শ্রীজীব বিশ্বাস, যিনিও পেশায় একজন আইনজীবী-তারা উভয়েই রাজনীতিকে অপেক্ষাকৃত নবাগত। 

মীনাক্ষি চক্রবর্তী নামে এক নারী ভোটার জানান ‘মমতা ব্যনার্জির জয়ের সম্ভাবনাই সবথেকে বেশি। তবে যেই জিতুক না কেন ভোট যেন শান্তিপূর্ণ হয়।’ 

আরেক ভোটার অনিন্দিতা চৌধুরী জানান ‘ভবানীপুরে মমতা ব্যানার্জিই একমাত্র প্রতিদ্বন্দ্বী। ওনার সাথেই ওনার লড়াই হচ্ছে। আমার মনে হয় না মমতার সাথে লড়াই করার মতো কেউ আছেন। নির্বাচন ব্যবস্থাপনা নিয়েও সন্তোষ প্রকাশ করেন ওই নারী ভোটার।

এদিন সকাল থেকেই ভবানীপুরের ৯৭ টি ভোটগ্রহণ কেন্দ্রের ২৮৭ টি বুথের প্রায় প্রতিটিতেই ভোটারদের লম্বা লাইন চোখে পড়ে। এরমধ্যে নতুন ভোটার যেমন ছিল, তেমনি ছিলেন ৯০ ঊর্ধ্ব ভোটারও। 

বিকাল ৩টা নাগাদ হরিশ মুখার্জি রোডের মিত্র ইনস্টিউশন স্কুলে ভোট দেন মমতা ব্যানার্জি। এরপর বেলা সাড়ে চারটা নাগাদ ওই বুথেই ভোট দেন তার ভাতিজা অভিষেক ব্যনার্জি। এছাড়াও চেতলা গার্লস হাইস্কুলে স্ত্রী ও দুই কন্যাকে নিয়ে সপরিবারে ভোট দেন মন্ত্রী ফিরহাদ হাকিম। যদিও ভোট নিয়ে মমতা বা অভিষেক এদিন কেউই কোন মন্তব্য করেননি। তাছাড়া রীতি অনুযায়ী ভোটের দিন বুথে বুথে ঘুরে ভোটারদের সাথে দেখা করেন প্রায় সমস্ত প্রার্থীরাই। কিন্তু এদিন বিজেপি ও সিপিআইএম প্রার্থীকে নিজেদের কেন্দ্রে দেখা গেলেও ভোট দেওয়া ছাড়া গোটা দিন নিজেকে আড়ালেই রেখেছিলেন মমতা। 

উপনির্বাচনকে কেন্দ্র করে বড় ধরনের কোনো গণ্ডগোল না হলেও বিক্ষিপ্ত কিছু ঘটনা ঘটেছে। তৃণমূল বিধায়ক মদন মিত্রের বিরুদ্ধে ইচ্ছাকৃতভাবে বুথ জ্যামের অভিযোগ তোলেন প্রিয়াঙ্কা টিবরেওয়াল। যদিও সেই অভিযোগ অস্বীকার করে পাল্ট প্রিয়াঙ্কাকে নিশানা করে ফিরহাদ হাকিম বলেন, ‘খুব সুন্দর ভোট হচ্ছে, মানুষ ভোট দিচ্ছেন। কোথাও বুথ জ্যাম হয়নি।’ 

অন্যদিকে খালসা হাইস্কুলে এক ভুয়া ভোটারকে ঘিরে তুমুল হট্টগোল, মারামারি শুরু হয়ে যায় তৃণমূল ও বিজেপির কর্মী-সমর্থকদের মধ্যে। বিজেপির অভিযোগ ভুয়া ভোটার এনে ভোট করাচ্ছে তৃণমূল। ক্ষমতাসীন দলের পাল্টা অভিযোগ ভুয়ো ভোটার এনে অশান্তি ছড়াচ্ছে বিজেপি। পরে বিশাল সংখ্যক কেন্দ্রীয় বাহিনীর জওয়ান ও পুলিশ বাহিনী গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। অন্য একটি ঘটনায় শরৎ বোস লেনে বিজেপি নেতা কল্যাণ চৌবের গাড়িতে ভাঙচুেেরর অভিযোগ ওঠে। 

এর পাশাপাশি ভোটের দিনই মন্ত্রী ফিরহাদ হাকিম ও সুব্রত মুখার্জির বিরুদ্ধে সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে ভবানীপুরের মানুষকে প্রভাবিত করার অভিযোগ উঠেছে। দুই মন্ত্রীকে আটক করারও দাবি তুলেছে বিজেপি। তবে দুই দলের মধ্যে অভিযোগ পাল্টা-অভিযোগের মধ্যেই ভিন্ন ছবিও ধরা পড়ে। রাজনৈতিক দ্বন্দ্ব ভুলে চেতলায় সিপিআইএম’এর ক্যাম্পে গিয়ে মাটির ভাঁর হাতে চা খেতে দেখা যায় মন্ত্রী ফিরহাদ হাকিমকে। চায়ে চুমুক দিতে দিতেই বলেন ‘আরে আমরা পাড়ার ছেলে। ছোট থেকেই বন্ধু। আমার বাবা, ওর বাবাও দুইজনে বন্ধু ছিলেন। রাজনৈতিক মতাদর্শ আলাদা হতেই পারে কিন্তু ব্যক্তিগত সম্পর্কের বিষয়টি আলাদা।’ সেখানে থাকা সিপিআইএম নেতাকেও বলতে শোনা যায় ‘আমাদের সম্পর্ক রাজনীতির নয়,  একটু অন্যরকম।’ 

গত মার্চ-এপ্রিল মাসে রাজ্য বিধানসভার নির্বাচন হলেও ‘ভবানীপুর’ এর বদলে কয়েকশত কিলোমিটার দূরে পূর্ব মেদিনীপুর জেলার ‘নন্দীগ্রাম’ কেন্দ্রে লড়াইয়ের সিদ্ধান্ত নেন মমতা। কিন্তু বিজেপি প্রার্থী শুভেন্দু অধিকারীর কাছে পরাজিত হন মমতা। তবে মমতার পরাজয়েও তৃতীয়বারের জন্য রাজ্যের ক্ষমতায় আসতে তার দল তৃণমূল কংগ্রেসকে কোনো বাধার মুখে পড়তে হয় নি। গোটা রাজ্যে (মোট কেন্দ্র ২৯৪) ভোট নেওয়া ২৯২ টি আসনের মধ্যে ২১৩ টি আসন পায় ঘাসফুস শিবির।  

আর মমতার ছেড়ে যাওয়া ভবানীপুর কেন্দ্র থেকে জয়ী হন সিনিয়র তৃণমূল নেতা শোভনদেব চট্টোপাধ্যায়। এরপর গত মে মাসে মুখ্যমন্ত্রী হিসাবে শপথ নেন মমতা সহ তার মন্ত্রিসভার অন্য সদস্যরা। সেক্ষেত্রে নিয়ম অনুযায়ী মন্ত্রী নির্বাচিত হওয়ার ছয় মাসের মধ্যেই মমতাকে যে কোন একটি বিধানসভা কেন্দ্র থেকে জিতে আসতে হতো। আর মমতার লড়াইয়ের পথ মসৃণ করতেই ‘ভবানীপুর’ কেন্দ্রে থেকে ইস্তফা দেন শোভনদেব। ফলে ওই কেন্দ্রে উপনির্বাচন জরুরি হয়ে পড়ে। সেক্ষেত্রে গত পাঁচ মাসের মধ্যে দ্বিতীয়বার ভোট দিলেন ভবানীপুর বিধানসভা কেন্দ্রের কয়েক লাখ ভোটার। 

‘ভবানীপুর’ ছাড়াও এদিন ভোট নেওয়া হয় মুর্শিদাবাদ জেলার সামসেরগঞ্জ ও জঙ্গিপুর বিধানসভা কেন্দ্র দুইটিতেও। করোনায় ওই দুই কেন্দ্রের সংযুক্ত মোর্চার প্রার্থীর মৃত্যুর কারণে সেখানে ভোট স্থগিত করা হয়েছিল। 

অবাধ ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচন করতে তিন কেন্দ্রেই ৭২ কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনীকে মোতায়েন করা হয়েছিল, যার মধ্যে কেবলমাত্র ভবানীপুরেই মোতায়েন ছিল ৩৫ কোম্পানি বহিনী। এ ছাড়া বুথের বাইরে নিরাপত্তার দায়িত্বে ছিল কলকাতা পুলিশ ও রাজ্য পুলিশের সদস্যরা। 

ভোট শেষ না হওয়া পর্যন্ত ভবানীপুর কেন্দ্রের দুইশত মিটারের মধ্যে ১৪৪ ধারা জারি করা হয়েছিল। গোাটা বিধানসভা কেন্দ্র জুড়ে ৩৮ টি পুলিশ পিকেট বসানো হয়েছিল। সব বুথেই ছিল ওয়েব কাস্টিং ও সিসিটিভি ক্যামেরা। এছাড়াও নজরদারির জন্য ছিল কুইক রেসপন্স টিম, ফ্লাইং স্কোয়াড- যার অর্থ হাইপ্রোফাইল নির্বাচনে নিরাপত্তার দিক থেকে কোনো খামতিই রাখতে চায়নি নির্বাচন কমিশন।  আগামী ৩ অক্টোবর তিন কেন্দ্রেই ভোটগণনা। 

বিডি প্রতিদিন/জুনাইদ আহমেদ

এই বিভাগের আরও খবর
অপ্রাপ্তবয়স্ক নারীসহ ভারতের গুজরাটে আটক ৫১ বাংলাদেশি
অপ্রাপ্তবয়স্ক নারীসহ ভারতের গুজরাটে আটক ৫১ বাংলাদেশি
ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তে কোটি টাকার স্বর্ণ জব্দ করেছে বিএসএফ
ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তে কোটি টাকার স্বর্ণ জব্দ করেছে বিএসএফ
প্রিয়াঙ্কা গান্ধীর সম্পত্তি প্রায় ১২ কোটি রুপি, স্বামীর ৬৫ কোটি
প্রিয়াঙ্কা গান্ধীর সম্পত্তি প্রায় ১২ কোটি রুপি, স্বামীর ৬৫ কোটি
সীমান্ত পেরোনোর আগেই ভারতের পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার ৪১ বাংলাদেশী
সীমান্ত পেরোনোর আগেই ভারতের পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার ৪১ বাংলাদেশী
হচ্ছে না বাংলাদেশ বইমেলা, কলকাতা বইমেলায় অংশগ্রহণ নিয়েও অনিশ্চয়তা
হচ্ছে না বাংলাদেশ বইমেলা, কলকাতা বইমেলায় অংশগ্রহণ নিয়েও অনিশ্চয়তা
হাসপাতালে একদিনে ১৮টি যমজ সন্তানের জন্ম!
হাসপাতালে একদিনে ১৮টি যমজ সন্তানের জন্ম!
হরিয়ানার মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিলেন সাইনি
হরিয়ানার মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিলেন সাইনি
মনে শোক নিয়েই দুর্গাপূজায় মেতে 
উঠেছে পশ্চিমবঙ্গের মানুষ
মনে শোক নিয়েই দুর্গাপূজায় মেতে উঠেছে পশ্চিমবঙ্গের মানুষ
দাম চড়া, বাংলাদেশি ইলিশ বিক্রিতে মন্দা হাওড়া পাইকারি বাজারে
দাম চড়া, বাংলাদেশি ইলিশ বিক্রিতে মন্দা হাওড়া পাইকারি বাজারে
পশ্চিমবঙ্গে বন্যার জন্য কেন্দ্রীয় সরকারকে দায়ী করলেন মমতা
পশ্চিমবঙ্গে বন্যার জন্য কেন্দ্রীয় সরকারকে দায়ী করলেন মমতা
অবশেষে আরজি কর মেডিকেলের সেই অধ্যক্ষ ও ওসি গ্রেফতার
অবশেষে আরজি কর মেডিকেলের সেই অধ্যক্ষ ও ওসি গ্রেফতার
ভারত বিরোধী পোস্ট করে বিপাকে বিশ্বভারতীর বাংলাদেশি শিক্ষার্থী
ভারত বিরোধী পোস্ট করে বিপাকে বিশ্বভারতীর বাংলাদেশি শিক্ষার্থী
সর্বশেষ খবর
ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড
ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড

২৫ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুকুরে ডুবে শিক্ষার্থীর মৃত্যু
পুকুরে ডুবে শিক্ষার্থীর মৃত্যু

২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের মাস্টার্সে খাতা চ্যালেঞ্জের আবেদন শুরু
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের মাস্টার্সে খাতা চ্যালেঞ্জের আবেদন শুরু

৫ মিনিট আগে | জাতীয়

এমপিওভুক্ত এক লাখ পদে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
এমপিওভুক্ত এক লাখ পদে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

জামালপুরে কৃষক হত্যাকারীদের দ্রুত গ্রেফতার দাবি
জামালপুরে কৃষক হত্যাকারীদের দ্রুত গ্রেফতার দাবি

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অনূর্ধ্ব-১৭ জাতীয় গোল্ডকাপের উদ্বোধন
অনূর্ধ্ব-১৭ জাতীয় গোল্ডকাপের উদ্বোধন

২২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে কিশোরের ডান পা বিচ্ছিন্ন
ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে কিশোরের ডান পা বিচ্ছিন্ন

৩৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মোটরসাইকেল থেকে পড়ে নারীর মৃত্যু
মোটরসাইকেল থেকে পড়ে নারীর মৃত্যু

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রথমবারের মতো বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন হয়ে দ্বিতীয় স্থানে দক্ষিণ আফ্রিকা
প্রথমবারের মতো বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন হয়ে দ্বিতীয় স্থানে দক্ষিণ আফ্রিকা

৪৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বগুড়ায় উন্নয়নের দাবীতে মানববন্ধন ও স্মারকলিপি প্রদান
বগুড়ায় উন্নয়নের দাবীতে মানববন্ধন ও স্মারকলিপি প্রদান

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে আরও ২৩৪ জন হাসপাতালে ভর্তি
ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে আরও ২৩৪ জন হাসপাতালে ভর্তি

৫২ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধার
গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধার

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হবিগঞ্জে শিক্ষার্থীকে ধর্ষণ, গ্রেফতার বাস চালককে আদালতে প্রেরণ
হবিগঞ্জে শিক্ষার্থীকে ধর্ষণ, গ্রেফতার বাস চালককে আদালতে প্রেরণ

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভোটকেন্দ্র মেরামত করতে চার সচিবকে ইসির চিঠি
ভোটকেন্দ্র মেরামত করতে চার সচিবকে ইসির চিঠি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুর্নীতি মামলায় যবিপ্রবি’র সাবেক উপাচার্য ড. আব্দুস সাত্তার কারাগারে
দুর্নীতি মামলায় যবিপ্রবি’র সাবেক উপাচার্য ড. আব্দুস সাত্তার কারাগারে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে ইভটিজিং, বাল্যবিয়ে ও মাদকের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের শপথ
বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে ইভটিজিং, বাল্যবিয়ে ও মাদকের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের শপথ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

এক জনপ্রিয় ক্রিকেটার অবসর নিতে বলেছিলেন, অভিযোগ করুণ নায়ারের
এক জনপ্রিয় ক্রিকেটার অবসর নিতে বলেছিলেন, অভিযোগ করুণ নায়ারের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রংপুর এক্সপ্রেসসহ ১৪ আন্তঃনগর ট্রেন ছাড়ছে নির্দিষ্ট সময়ের পরে
রংপুর এক্সপ্রেসসহ ১৪ আন্তঃনগর ট্রেন ছাড়ছে নির্দিষ্ট সময়ের পরে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লেবাননে বসবাসরত বাংলাদেশি নাগরিকদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস
লেবাননে বসবাসরত বাংলাদেশি নাগরিকদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভ্যাপসা গরমে স্বস্তি পেতে জলকেলিতে মেতেছে শিশুরা
ভ্যাপসা গরমে স্বস্তি পেতে জলকেলিতে মেতেছে শিশুরা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলানিউজের নিউজরুম এডিটর তানজিদা পাপড়ির মৃত্যু
বাংলানিউজের নিউজরুম এডিটর তানজিদা পাপড়ির মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতা‌লি প্রবাসী বাংলাদেশিদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস
ইতা‌লি প্রবাসী বাংলাদেশিদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জয়পুরহাটে কষ্টিপাথরের বিষ্ণুমূর্তিসহ গ্রেফতার ২
জয়পুরহাটে কষ্টিপাথরের বিষ্ণুমূর্তিসহ গ্রেফতার ২

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হত্যা চেষ্টা মামলায় সাবেক এমপি সাফিয়া গ্রেফতার
হত্যা চেষ্টা মামলায় সাবেক এমপি সাফিয়া গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে স্কুলছাত্রের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে স্কুলছাত্রের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চিন্ময় দাসকে জেলগেটে জিজ্ঞাসাবাদের নির্দেশ
চিন্ময় দাসকে জেলগেটে জিজ্ঞাসাবাদের নির্দেশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মৌলভীবাজারে স্কুলছাত্রী হত্যার রহস্য উদঘাটন
মৌলভীবাজারে স্কুলছাত্রী হত্যার রহস্য উদঘাটন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা
দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার ভয়াবহতা দেখে যা বললেন নেতানিয়াহু
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার ভয়াবহতা দেখে যা বললেন নেতানিয়াহু

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে যা বলেছে তুরস্ক, ফ্রান্স, জার্মানি ও ইরাক
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে যা বলেছে তুরস্ক, ফ্রান্স, জার্মানি ও ইরাক

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর
ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু
‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ভয়ে নেতানিয়াহুর ছেলের বিয়ে স্থগিত
ইরানের ভয়ে নেতানিয়াহুর ছেলের বিয়ে স্থগিত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক
চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক

১১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান
নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা
সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত
ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন
ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের বন্দরনগরী হাইফায় ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলের বন্দরনগরী হাইফায় ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান থেকে নতুন করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু, ইসরায়েলে ফের সতর্কতা সাইরেন
ইরান থেকে নতুন করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু, ইসরায়েলে ফের সতর্কতা সাইরেন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপন হামলার প্রস্তুতির সময় ইরানে মোসাদের দুই সদস্য আটক
গোপন হামলার প্রস্তুতির সময় ইরানে মোসাদের দুই সদস্য আটক

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার
তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’
‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৮ ঘণ্টায় ভূপাতিত ৪৪টি ইসরায়েলি ড্রোন ও কোয়াডকপ্টার
৪৮ ঘণ্টায় ভূপাতিত ৪৪টি ইসরায়েলি ড্রোন ও কোয়াডকপ্টার

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা
ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা
নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃষ্টি ও তাপপ্রবাহ নিয়ে নতুন বার্তা
বৃষ্টি ও তাপপ্রবাহ নিয়ে নতুন বার্তা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল শিগগিরই চুক্তিতে আসছে— দাবি ট্রাম্পের
ইরান-ইসরায়েল শিগগিরই চুক্তিতে আসছে— দাবি ট্রাম্পের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত
ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলায় ইরানে দুই দিনে নিহত ১২৮
ইসরায়েলি হামলায় ইরানে দুই দিনে নিহত ১২৮

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা
ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত
ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
তারেক ফিরছেন দেড় মাসের মধ্যে
তারেক ফিরছেন দেড় মাসের মধ্যে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসরায়েলে ধ্বংসস্তূপ
ইসরায়েলে ধ্বংসস্তূপ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে নতুন বিপর্যয়ের শঙ্কা
দেশে নতুন বিপর্যয়ের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

আমের ‘ঢলন’ প্রথায় ক্ষতিগ্রস্ত চাষি
আমের ‘ঢলন’ প্রথায় ক্ষতিগ্রস্ত চাষি

নগর জীবন

কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা
কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা

সম্পাদকীয়

হামজাদের দেখে ভারতীয় দলেও প্রবাসী ফুটবলার
হামজাদের দেখে ভারতীয় দলেও প্রবাসী ফুটবলার

মাঠে ময়দানে

নাটক-সিনেমায় অনবদ্য তাসনিয়া ফারিণ
নাটক-সিনেমায় অনবদ্য তাসনিয়া ফারিণ

শোবিজ

সাত বছরে হলো কয়েকটি পিলার
সাত বছরে হলো কয়েকটি পিলার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাথায় হাত আলুচাষিদের
মাথায় হাত আলুচাষিদের

নগর জীবন

করোনা ঠেকাতে ব্যবস্থা নিচ্ছে সরকার
করোনা ঠেকাতে ব্যবস্থা নিচ্ছে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

এক ঘরে দুই পীর থাকতে পারে না
এক ঘরে দুই পীর থাকতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রোটিয়া ক্রিকেটের মহানায়ক টেম্বা বাভুমা
প্রোটিয়া ক্রিকেটের মহানায়ক টেম্বা বাভুমা

মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাম্পবিরোধী ব্যাপক বিক্ষোভ
যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাম্পবিরোধী ব্যাপক বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ ইসলামি ব্যাংক একীভূত হচ্ছে, চাকরি হারাবে না কেউ
পাঁচ ইসলামি ব্যাংক একীভূত হচ্ছে, চাকরি হারাবে না কেউ

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ ভোটকে হাস্যরসে পরিণত করে
আওয়ামী লীগ ভোটকে হাস্যরসে পরিণত করে

প্রথম পৃষ্ঠা

এটিএম বুথে কিশোরী ধর্ষণ, পলাতক নিরাপত্তাকর্মী
এটিএম বুথে কিশোরী ধর্ষণ, পলাতক নিরাপত্তাকর্মী

পেছনের পৃষ্ঠা

অর্থ পাচার ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন রোধে নতুন কৌশল
অর্থ পাচার ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন রোধে নতুন কৌশল

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার ব্যাংক থেকে ফেরার পথে ১০ লাখ টাকা ছিনতাই
এবার ব্যাংক থেকে ফেরার পথে ১০ লাখ টাকা ছিনতাই

প্রথম পৃষ্ঠা

সড়কে তবুও মেয়াদোত্তীর্ণ বাস
সড়কে তবুও মেয়াদোত্তীর্ণ বাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ইতিহাস গড়লেন রুকসানা
ইতিহাস গড়লেন রুকসানা

মাঠে ময়দানে

হদিস মেলেনি কোটি টাকার, কেউ হয়নি গ্রেপ্তার
হদিস মেলেনি কোটি টাকার, কেউ হয়নি গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

গণফোরাম সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন
গণফোরাম সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন

নগর জীবন

শাহিনের বক্তব্যে তোলপাড় বাফুফে
শাহিনের বক্তব্যে তোলপাড় বাফুফে

মাঠে ময়দানে

বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ
বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোচনার পর ভোটের তারিখ সরকারের দিকে তাকিয়ে ইসি
আলোচনার পর ভোটের তারিখ সরকারের দিকে তাকিয়ে ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা ইশরাকের
আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা ইশরাকের

প্রথম পৃষ্ঠা

সংস্কার ছাড়া নির্বাচন নয়
সংস্কার ছাড়া নির্বাচন নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত
জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত

সম্পাদকীয়

সরকারি পরিত্যক্ত ভবনে চামড়ার আড়ত, দুর্গন্ধে ভোগান্তি
সরকারি পরিত্যক্ত ভবনে চামড়ার আড়ত, দুর্গন্ধে ভোগান্তি

নগর জীবন