শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২৯ অক্টোবর, ২০২৪ আপডেট:

কর্ণফুলী টানেল নিয়ে স্বপ্নভঙ্গ

‘সাদা হাতি’ হয়ে থাকবে ১০ বছর আয় বাড়াতে নয়া পরিকল্পনা
রেজা মুজাম্মেল, চট্টগ্রাম
প্রিন্ট ভার্সন
কর্ণফুলী টানেল নিয়ে স্বপ্নভঙ্গ

কর্ণফুলী টানেল নিয়ে পরিচালিত জরিপে দৈনিক ২০ হাজার ৭১৯টি গাড়ি চলাচলের কথা বলা হয়েছিল। কিন্তু চালুর পর গত এক বছরে প্রতিদিন গড়ে গাড়ি চলাচল করে ৩ হাজার ৭০০-৮০০টি। যা লক্ষ্যমাত্রার ১৮-২০ শতাংশ। টানেলের উত্তর ও দক্ষিণ পাড়ে গড়ে ওঠেনি প্রত্যাশিত শিল্পকারখানা। ফলে শঙ্কায় পড়েছে ওয়ান সিটি টু টাউন নির্মাণের স্বপ্ন। রাজনৈতিক পট পরিবর্তনের পর টানেল নিয়ে স্বপ্নভঙ্গ হয়েছে। কেটে গেছে টানেল মোহ। তবে টানেলের আয় বাড়াতে কর্তৃপক্ষ এখন নয়া পরিকল্পনা গ্রহণ করেছে। ২০২৩ সালের ২৮ অক্টোবর প্রায় ১১ হাজার কোটি টাকা ব্যয়ে কর্ণফুলী নদীর ওপর দেশের প্রথম টানেলটি উদ্বোধন করা হয়।

টানেলে কৃত্রিম অক্সিজেন ও আলো সরবরাহ, সামগ্রিক নিরাপত্তা ও জরুরি নিরাপত্তা ব্যবস্থাসহ আনুষঙ্গিক খাতে প্রতিদিন গড়ে প্রায় ৩৭ লাখ ৫০ হাজার টাকা খরচ হয়। কিন্তু গত এক বছরে দৈনিক টোল আদায় হচ্ছে গড়ে প্রায় ১১ লাখ ৮০ হাজার টাকা। টানেলে বাইসাইকেল, অটোরিকশা ও মোটরসাইকেল পারাপারের সুযোগ নেই।

জানা যায়, ওয়ান সিটি টু টাউনের আদলে ব্যবসাবাণিজ্য সম্প্রসারণ ও নতুন সম্ভাবনার দ্বার উন্মোচনের স্বপ্ন ছিল। কিন্তু ইতোমধ্যে কিছুই বাস্তবায়ন হয়নি। নদীর উত্তরপ্রান্তে পতেঙ্গা টার্মিনাল, বে-টার্মিনাল, দক্ষিণে চায়না ইকোনমিক জোন এবং মহেশখালীর মাতারবাড়ি বিদ্যুৎ কেন্দ্রসহ শিল্পাঞ্চলের কাঙ্ক্ষিত অগ্রগতি নেই। আনোয়ারা প্রান্তে কোরিয়ান ইপিজেড ছাড়া নতুন করে শিল্পকারখানা নির্মাণ বা ব্যবসায়িক সম্ভাবনাও তৈরি হয়নি। ফলে টানেলকে কেন্দ্র করে কালাবিবির দিঘির মোড় এলাকায় নতুন যাত্রা করা সাতটি ব্যাংকেও প্রত্যাশিত লেনদেন হচ্ছে না। টানেল ঘিরে চীনা শিল্পজোন গড়ে তোলার লক্ষ্যে ভূমি অধিগ্রহণ করা হয়।

সরেজমিন খোঁজ নিয়ে দেখা যায়, আনোয়ারা প্রান্তে ছয়টি খাবারের দোকান খোলা হলেও দুটি বন্ধ। চালু থাকা দোকানগুলোও চলছে লাভ-লোকসান মিলিয়ে। ছোট-বড় মিলে ঝুপড়ি টাইপের অন্তত ৮০টি দোকান খোলা হয়। এখন দোকানগুলো মাসের ভাড়াও তুলতে পারছে না। চালুর পর প্রতিদিন দর্শনার্থীদের প্রচুর ভিড় হতো, এখন আর তা দেখা যায় না। কালাবিবির দিঘি এলাকায় গত এক বছরে সাতটি ব্যাংকের নতুন শাখা চালু করা হয়। প্রতিটি ব্যাংকে দৈনিক ১ কোটি টাকা লেনদেনের লক্ষ্যমাত্রা ছিল। কিন্তু এখন সাতটি মিলেই ২৫০ গ্রাহকের ১ কোটি টাকা লেনদেন হচ্ছে। এটি বড় একটি শাখার অর্ধেক লেনদেনের সমান। টানেল চালুর আগে-পরে প্রতি শতক জমির দাম ছিল মানভেদে ১০ থেকে ২০ লাখ টাকা। এখন প্রতি শতকে দাম কমেছে ১ থেকে ২ লাখ টাকা। বেঙ্গল ব্যাংক লি. কালাবিবির দিঘি শাখার ব্যবস্থাপক ওবায়দুল কাদের বলেন, প্রত্যাশার ২০-৩০ শতাংশ পূরণ হচ্ছে। এখানে শিল্পকারখানা প্রতিষ্ঠা না হলে ব্যাংক টিকিয়ে রাখা কঠিন হবে। অন্যান্য ব্যবসায়ীরাও শঙ্কায় আছেন।

নাম প্রকাশ না করে টানেলের একজন কর্মকর্তা বলেন, এখন দৈনিক ৩ হাজার ৭০০-৮০০টি গাড়ি চলাচল করছে। দৈনিক আয় হয় ১১ লাখ ৮০ হাজার টাকার মতো। চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের সাবেক অধ্যাপক ড. মঈনুল ইসলাম বলেন, আমি আগেও বলেছি টানেল একটি দূরদর্শী প্রকল্প। তবে এর জন্য আরও ৫ থেকে ১০ বছর অপেক্ষা করতে হবে। ততদিন পর্যন্ত এটি দেশের জন্য একটি সাদা হাতি প্রকল্প হবে। সরকারের পক্ষ থেকেই দৈনন্দিন ও প্রয়োজনীয় মেরামত করে যেতে হবে। তবে টানেলকে শতভাগ উপযোগী করতে হলে, মিরসরাই ইকোনমিক জোন থেকে ফৌজদার হাট-পতেঙ্গা রিং রোড-টানেল-আনোয়ারা-বাঁশখালী-মগনামা ঘাট-চকরিয়া-কক্সবাজার হয়ে মাতারবাড়ি পর্যন্ত সড়কটি নির্মাণ করতে হবে। একই সঙ্গে আনোয়ারা কোরিয়ান ইকোনমিক জোন এবং চায়না ইকোনমিক জোনকে পুরোপুরি কার্যকর করতে হবে। সড়ক বিশেষজ্ঞ প্রকৌশলী সুভাষ বড়ুয়া বলেন, টানেলের অনতিদূরেই কর্ণফুলী সেতু। সেতুর তুলনায় টানেলের টোল বেশি। ফলে যানবাহনগুলো সেতুই ব্যবহার করছে। টানেল ব্যবহার করতে হলে নতুন করে ভাবতে হবে। খোঁজ নিয়ে জানা যায়, টানেলের এমন লোকসানের মুখে গত শনিবার যোগাযোগ মন্ত্রণালয়ের সচিব সরেজমিন পরিদর্শনে আসেন। এর পর সার্কিট হাউসে সংশ্লিষ্ট সবাইকে নিয়ে বৈঠক করে আয় বাড়াতে আগামী ছয় মাসের জন্য একটি কর্মপরিকল্পনা নির্ধারণ করা হয়েছে। বৈঠকে কার-মাইক্রোর টোল কমানো, থ্রি হুইলার চালানো যায় কিনা তা চিন্তা করতে বলা হয়।

প্রকল্প সূত্রে জানা যায়, ২০১৭ সালে কর্ণফুলী টানেল চালু হবে ধরে নিয়ে সম্ভাব্যতা সমীক্ষায় যান চলাচলের প্রাক্কলন করেছিল চীনা ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান। সমীক্ষায় বলা হয়েছিল, ২০২০ সালে টানেল চালু হলে দিনে ২০ হাজার ৭১৯টি যানবাহন চলবে। প্রতি বছর তা ৬ দশমিক ৪ শতাংশ হারে বাড়বে। ২০২৫ সালে দৈনিক গড়ে ২৮ হাজার ৩০৫টি যানবাহন চলবে। ২০৩০ সালে সংখ্যাটি দাঁড়াবে দিনে প্রায় ৩৮ হাজার। তবে চালুর পর যানবাহন চলেছে গড়ে ৪ হাজার ৬১৩টি করে। টোল আদায় হচ্ছে দিনে গড়ে ১১ লাখ ৮০ হাজার টাকা। এর মধ্যে অধিকাংশই পর্যটকবাহী পরিবহন। চালুর শেষ ছয় মাস চলাচল করা যানবাহন আরও কমেছে।

খোঁজ নিয়ে জানা যায়, ঢাকা থেকে আসা যানবাহনগুলো কক্সবাজার-টেকনাফ পর্যন্ত আনোয়ারা-বাঁশখালী-মগনামা ঘাট-চকরিয়া হয়ে কক্সাবাজার যেতে পারলে সহজে দ্রুত যাওয়া যেত। কিন্তু এখন ঢাকা থেকে আসা যানগুলো আবার শিকলবাহা ওয়াই জংশন হয়ে পটিয়া-চন্দনাইশ সড়ক দিয়ে কক্সবাজার যাচ্ছে। কার্যত টানেলের কার্যকারিতা এখানে বড় ধাক্কা খায়। কারণ টানেলে যে পরিমাণ টোল লাগে তার অর্ধেকে কর্ণফুলী শাহ আমানত সেতু হয়ে কক্সবাজার যাওয়া যাচ্ছে। ফলে টানেলের প্রতি মানুষের আগ্রহ দিন দিন কমছে। কেউ কেউ দেখার জন্য একবার পার হলেও দ্বিতীয়বার আর যাচ্ছে না। কেবল শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে কিছু যাত্রী টানেল ব্যবহার করছে।

 

এই বিভাগের আরও খবর
বাগ্‌বিতণ্ডা পুলিশকে লক্ষ্য করে গুলি
বাগ্‌বিতণ্ডা পুলিশকে লক্ষ্য করে গুলি
এক বছরে ৩০ বিলিয়ন ডলার রেমিট্যান্সের মাইলফলক
এক বছরে ৩০ বিলিয়ন ডলার রেমিট্যান্সের মাইলফলক
ভারতে আরও ৯ পণ্যে নিষেধাজ্ঞা উদ্বিগ্ন ব্যবসায়ীরা
ভারতে আরও ৯ পণ্যে নিষেধাজ্ঞা উদ্বিগ্ন ব্যবসায়ীরা
ধুলায় দূষণ বাতাসে রাজধানী
ধুলায় দূষণ বাতাসে রাজধানী
কর্মস্থল থেকে উধাও ১৪ পুলিশ কর্মকর্তা বরখাস্ত
কর্মস্থল থেকে উধাও ১৪ পুলিশ কর্মকর্তা বরখাস্ত
রাজধানীতে পানির ট্যাংকি বিস্ফোরণে শিশুসহ দগ্ধ ৪
রাজধানীতে পানির ট্যাংকি বিস্ফোরণে শিশুসহ দগ্ধ ৪
ভ্যান চুরি নিয়ে সংঘর্ষ, ৫৬ জন হাসপাতালে ভর্তি
ভ্যান চুরি নিয়ে সংঘর্ষ, ৫৬ জন হাসপাতালে ভর্তি
ভারতে সমাজতন্ত্র ধর্মনিরপেক্ষতা বাদ দেওয়ার দাবি
ভারতে সমাজতন্ত্র ধর্মনিরপেক্ষতা বাদ দেওয়ার দাবি
করোনায় আরও ১৩ জন আক্রান্ত
করোনায় আরও ১৩ জন আক্রান্ত
বিচারের দাবিতে শিক্ষার্থীদের সড়ক অবরোধ
বিচারের দাবিতে শিক্ষার্থীদের সড়ক অবরোধ
হাত-পা বেঁধে তরুণীকে তুলে নেওয়ার ভিডিও ভাইরাল
হাত-পা বেঁধে তরুণীকে তুলে নেওয়ার ভিডিও ভাইরাল
ক্যান্টিন পরিচালনা নিয়ে মারামারির পর প্রতিবাদ বিক্ষোভ
ক্যান্টিন পরিচালনা নিয়ে মারামারির পর প্রতিবাদ বিক্ষোভ
সর্বশেষ খবর
ফিলাডেলফিয়ায় বৈশাখী মেলা
ফিলাডেলফিয়ায় বৈশাখী মেলা

এই মাত্র | পরবাস

উইলিয়ামসের সেঞ্চুরির পরেও হারের শঙ্কায় জিম্বাবুয়ে
উইলিয়ামসের সেঞ্চুরির পরেও হারের শঙ্কায় জিম্বাবুয়ে

৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ডোপিং নিষেধাজ্ঞা কাটিয়ে ‘নতুন জীবন’ শুরু পগবার
ডোপিং নিষেধাজ্ঞা কাটিয়ে ‘নতুন জীবন’ শুরু পগবার

১৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

৮ জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড় ও বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস
৮ জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড় ও বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

সরকারবিরোধী আন্দোলনে উত্তাল সার্বিয়া
সরকারবিরোধী আন্দোলনে উত্তাল সার্বিয়া

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিএমপির পুলিশ পরিদর্শক পদমর্যাদার ৭ কর্মকর্তার বদলি
ডিএমপির পুলিশ পরিদর্শক পদমর্যাদার ৭ কর্মকর্তার বদলি

৩০ মিনিট আগে | নগর জীবন

ভালোবেসে বিয়ে, স্ত্রী তালাক দেওয়ায় দুধ দিয়ে গোসল
ভালোবেসে বিয়ে, স্ত্রী তালাক দেওয়ায় দুধ দিয়ে গোসল

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ২৮
রাজধানীতে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ২৮

৫১ মিনিট আগে | নগর জীবন

হজ শেষে ফিরেছেন ৬০ হাজার ৫১৩ হাজি
হজ শেষে ফিরেছেন ৬০ হাজার ৫১৩ হাজি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হেলমেটে বলের আঘাতে মাঝপথেই টেস্ট শেষ বেনেটের
হেলমেটে বলের আঘাতে মাঝপথেই টেস্ট শেষ বেনেটের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রের হামলার ফলাফল অতিরঞ্জিত করেছেন ট্রাম্প: খামেনি
যুক্তরাষ্ট্রের হামলার ফলাফল অতিরঞ্জিত করেছেন ট্রাম্প: খামেনি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে বন্দুকধারীর গুলিতে দুই ফায়ারফাইটার নিহত
যুক্তরাষ্ট্রে বন্দুকধারীর গুলিতে দুই ফায়ারফাইটার নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়ায় এলিট গ্লোবাল বিজনেস অ্যাওয়ার্ড অনুষ্ঠিত
মালয়েশিয়ায় এলিট গ্লোবাল বিজনেস অ্যাওয়ার্ড অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নেতানিয়াহুকে ‘অবশ্যই চলে যেতে হবে’: সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী
নেতানিয়াহুকে ‘অবশ্যই চলে যেতে হবে’: সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের উত্তরাখণ্ডে আকস্মিক বন্যায় নিহত ২, নিখোঁজ ৭
ভারতের উত্তরাখণ্ডে আকস্মিক বন্যায় নিহত ২, নিখোঁজ ৭

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি আগ্রাসন : পাকিস্তানের ‘সাহসী অবস্থানের’ প্রশংসায় ইরানের সেনাপ্রধান
ইসরায়েলি আগ্রাসন : পাকিস্তানের ‘সাহসী অবস্থানের’ প্রশংসায় ইরানের সেনাপ্রধান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধানমন্ডি সোসাইটির সভাপতি মোসাদ্দেক, সম্পাদক নাজমুল
ধানমন্ডি সোসাইটির সভাপতি মোসাদ্দেক, সম্পাদক নাজমুল

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফ্লামেঙ্গোর স্বপ্নভঙ্গ, দাপুটে জয়ে কোয়ার্টারে বায়ার্ন
ফ্লামেঙ্গোর স্বপ্নভঙ্গ, দাপুটে জয়ে কোয়ার্টারে বায়ার্ন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মগবাজারে আবাসিক হোটেলে স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানের রহস্যজনক মৃত্যু
মগবাজারে আবাসিক হোটেলে স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানের রহস্যজনক মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩০ জুন)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩০ জুন)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা ও আশপাশের এলাকায় বৃষ্টির আভাস
ঢাকা ও আশপাশের এলাকায় বৃষ্টির আভাস

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সুফিসংগীতের মর্মকথা
সুফিসংগীতের মর্মকথা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

তানজানিয়ায় সংঘর্ষের পর বাস পুড়ে ৩৮ জনের মৃত্যু
তানজানিয়ায় সংঘর্ষের পর বাস পুড়ে ৩৮ জনের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রের ক্ষতি আসলে কতোটা?
ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রের ক্ষতি আসলে কতোটা?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ইরানকে উপড়ে ফেলার ইসরায়েলি চেষ্টা ব্যর্থ’
‘ইরানকে উপড়ে ফেলার ইসরায়েলি চেষ্টা ব্যর্থ’

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কক্সবাজারে বিদেশি পর্যটক আকর্ষণে বাধার পাহাড়
কক্সবাজারে বিদেশি পর্যটক আকর্ষণে বাধার পাহাড়

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিদেশি পর্যটকদের চাহিদা বুঝতে হবে
বিদেশি পর্যটকদের চাহিদা বুঝতে হবে

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শান্তিদূতের জামানায় শান্তি কেন ফেরারি?
শান্তিদূতের জামানায় শান্তি কেন ফেরারি?

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি
জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফরে ‘ব্যাগি গ্রিন’ টুপি হারিয়ে অস্বস্তিতে কামিন্স
ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফরে ‘ব্যাগি গ্রিন’ টুপি হারিয়ে অস্বস্তিতে কামিন্স

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
ইসফাহানের ভূগর্ভেই ইরানের পারমাণবিক শক্তি, যা ধ্বংসে অক্ষম মার্কিন ‘বাঙ্কার বাস্টার’
ইসফাহানের ভূগর্ভেই ইরানের পারমাণবিক শক্তি, যা ধ্বংসে অক্ষম মার্কিন ‘বাঙ্কার বাস্টার’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৯০ ডিগ্রি বাঁক! ‘অদ্ভুত’ সেতু নকশায় বরখাস্ত ৭ প্রকৌশলী
৯০ ডিগ্রি বাঁক! ‘অদ্ভুত’ সেতু নকশায় বরখাস্ত ৭ প্রকৌশলী

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইমাম-খতিবদের বেতন পে স্কেল অনুযায়ী দিতে মন্ত্রণালয়ে চিঠি
ইমাম-খতিবদের বেতন পে স্কেল অনুযায়ী দিতে মন্ত্রণালয়ে চিঠি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫০০ ধরনের ড্রোন-ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে ইউক্রেনে ভয়াবহ হামলা রাশিয়ার
৫০০ ধরনের ড্রোন-ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে ইউক্রেনে ভয়াবহ হামলা রাশিয়ার

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে যুদ্ধে ইসরায়েলের ক্ষয়ক্ষতি তিন বিলিয়ন ডলার
ইরানের সঙ্গে যুদ্ধে ইসরায়েলের ক্ষয়ক্ষতি তিন বিলিয়ন ডলার

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের জনগণ ও অর্থনীতির সুরক্ষায় সরকার কঠোর হতে বাধ্য হবে
দেশের জনগণ ও অর্থনীতির সুরক্ষায় সরকার কঠোর হতে বাধ্য হবে

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কয়েক মাসের মধ্যেই সমৃদ্ধ ইউরেনিয়াম উৎপাদন শুরু করতে পারে ইরান: আইএইএ
কয়েক মাসের মধ্যেই সমৃদ্ধ ইউরেনিয়াম উৎপাদন শুরু করতে পারে ইরান: আইএইএ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআরের আন্দোলনে নেতৃত্ব দেওয়া ৬ নেতার দুর্নীতি অনুসন্ধানে দুদক
এনবিআরের আন্দোলনে নেতৃত্ব দেওয়া ৬ নেতার দুর্নীতি অনুসন্ধানে দুদক

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বজনীন পেনশন স্কিমে অন্তর্ভুক্ত হয়েছেন ৩ লাখ ৭৩ হাজার
সর্বজনীন পেনশন স্কিমে অন্তর্ভুক্ত হয়েছেন ৩ লাখ ৭৩ হাজার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুরাদনগরের অপকর্মে আওয়ামী লীগ নেতা জড়িত : রিজভী
মুরাদনগরের অপকর্মে আওয়ামী লীগ নেতা জড়িত : রিজভী

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেফালির মৃত্যুর কারণ জানা গেল, পুলিশ বলছে 'তবু চলবে তদন্ত'
শেফালির মৃত্যুর কারণ জানা গেল, পুলিশ বলছে 'তবু চলবে তদন্ত'

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নিরাপত্তার স্বার্থে আমার লাইসেন্স করা বৈধ অস্ত্র আছে: আসিফ মাহমুদ
নিরাপত্তার স্বার্থে আমার লাইসেন্স করা বৈধ অস্ত্র আছে: আসিফ মাহমুদ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনে রুশ হামলায় এফ-১৬ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত, পাইলট নিহত
ইউক্রেনে রুশ হামলায় এফ-১৬ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত, পাইলট নিহত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্ষণসহ ২৩ অপরাধে অভিযুক্ত ভবিষ্যৎ রাজার পুত্র
ধর্ষণসহ ২৩ অপরাধে অভিযুক্ত ভবিষ্যৎ রাজার পুত্র

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ আগস্ট পালিত হবে ‘গণঅভ্যুত্থান দিবস’
৫ আগস্ট পালিত হবে ‘গণঅভ্যুত্থান দিবস’

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অবশেষে সিটি করপোরেশনের মর্যাদা পাচ্ছে বগুড়া পৌরসভা
অবশেষে সিটি করপোরেশনের মর্যাদা পাচ্ছে বগুড়া পৌরসভা

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইউক্রেনের আরেকটি এফ-১৬ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত, পাইলট নিহত
ইউক্রেনের আরেকটি এফ-১৬ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত, পাইলট নিহত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুষ্ট গরুর চেয়ে শূন্য গোয়াল ভালো : মির্জা আব্বাস
দুষ্ট গরুর চেয়ে শূন্য গোয়াল ভালো : মির্জা আব্বাস

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সরকার ব্যর্থ, জুলাই ঘোষণাপত্র ৩ আগস্টে দেবে এনসিপি : নাহিদ
সরকার ব্যর্থ, জুলাই ঘোষণাপত্র ৩ আগস্টে দেবে এনসিপি : নাহিদ

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আবু সাঈদের শাহাদাতবার্ষিকীতেই জুলাই সনদে স্বাক্ষরের আশা ছিল : আলী রীয়াজ
আবু সাঈদের শাহাদাতবার্ষিকীতেই জুলাই সনদে স্বাক্ষরের আশা ছিল : আলী রীয়াজ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুমিল্লার সেই ভিডিও সামাজিক মাধ্যম থেকে সরাতে হাইকোর্টের নির্দেশ
কুমিল্লার সেই ভিডিও সামাজিক মাধ্যম থেকে সরাতে হাইকোর্টের নির্দেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের সেই উপস্থাপিকাকে পুরস্কারে ভূষিত করলেন মাদুরো
ইরানের সেই উপস্থাপিকাকে পুরস্কারে ভূষিত করলেন মাদুরো

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সায়েন্সল্যাব মোড় অবরোধ আইডিয়ালের শিক্ষার্থীদের
সায়েন্সল্যাব মোড় অবরোধ আইডিয়ালের শিক্ষার্থীদের

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মধ্যরাতে রাজধানীর সড়কে ঝরল পাঁচ প্রাণ
মধ্যরাতে রাজধানীর সড়কে ঝরল পাঁচ প্রাণ

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শিক্ষার্থীদের প্রত্যক্ষ ভোটে চার বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রদল নেতা নির্বাচিত
শিক্ষার্থীদের প্রত্যক্ষ ভোটে চার বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রদল নেতা নির্বাচিত

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘ফের আগ্রাসন চালালে ইসরায়েলকে দাঁতভাঙা জবাব দেবে ইরান’
‘ফের আগ্রাসন চালালে ইসরায়েলকে দাঁতভাঙা জবাব দেবে ইরান’

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিথ্যাচারের মাধ্যমে মানুষের নজর ঘোরানোর সুযোগ নেই: আমীর খসরু
মিথ্যাচারের মাধ্যমে মানুষের নজর ঘোরানোর সুযোগ নেই: আমীর খসরু

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মগবাজারে আবাসিক হোটেলে স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানের রহস্যজনক মৃত্যু
মগবাজারে আবাসিক হোটেলে স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানের রহস্যজনক মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজ ৫০ মিনিট আগেই কেন্দ্রে পৌঁছান সেই আনিসা
আজ ৫০ মিনিট আগেই কেন্দ্রে পৌঁছান সেই আনিসা

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দ্বিতীয় দফার সপ্তম দিনের বৈঠকে ঐকমত্য কমিশন
দ্বিতীয় দফার সপ্তম দিনের বৈঠকে ঐকমত্য কমিশন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
পুনর্গঠন হচ্ছে নির্বাচন কমিশন
পুনর্গঠন হচ্ছে নির্বাচন কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

এক-এগারোর চেয়ে অনেক ভয়ংকর
এক-এগারোর চেয়ে অনেক ভয়ংকর

সম্পাদকীয়

লুটের টাকায় নতুন ঠিকানায় কামাল
লুটের টাকায় নতুন ঠিকানায় কামাল

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্কিন ডিটেনশন সেন্টারের ভয়াবহ চিত্র ফাঁস
মার্কিন ডিটেনশন সেন্টারের ভয়াবহ চিত্র ফাঁস

পেছনের পৃষ্ঠা

অবশেষে শাটডাউন প্রত্যাহার
অবশেষে শাটডাউন প্রত্যাহার

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিমানবন্দরে উপদেষ্টার ব্যাগে গুলিসহ ম্যাগাজিন
বিমানবন্দরে উপদেষ্টার ব্যাগে গুলিসহ ম্যাগাজিন

প্রথম পৃষ্ঠা

৩০০ বছরের সূর্যপুরী
৩০০ বছরের সূর্যপুরী

পেছনের পৃষ্ঠা

এই দেশটা কি সবার?
এই দেশটা কি সবার?

প্রথম পৃষ্ঠা

শৃঙ্খলা ফেরেনি গণপরিবহনে
শৃঙ্খলা ফেরেনি গণপরিবহনে

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট পিছিয়ে তারা জাতির সর্বনাশ করতে চাইছে
ভোট পিছিয়ে তারা জাতির সর্বনাশ করতে চাইছে

প্রথম পৃষ্ঠা

৬০ কোটি টাকা ব্যয়েও বিশুদ্ধ পানি জোটে না পৌরবাসীর
৬০ কোটি টাকা ব্যয়েও বিশুদ্ধ পানি জোটে না পৌরবাসীর

নগর জীবন

পারমাণবিক বোমা তৈরির সক্ষমতা ইরানের রয়েছে
পারমাণবিক বোমা তৈরির সক্ষমতা ইরানের রয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

কী ঘটেছিল মুরাদনগরে
কী ঘটেছিল মুরাদনগরে

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন বাংলাদেশ দিবস বাতিল
নতুন বাংলাদেশ দিবস বাতিল

প্রথম পৃষ্ঠা

সংস্কার করতে না পারলে সংকটে পড়বে বাংলাদেশ
সংস্কার করতে না পারলে সংকটে পড়বে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রয়োজনে ৩০০ আসনে প্রার্থী দেব
প্রয়োজনে ৩০০ আসনে প্রার্থী দেব

প্রথম পৃষ্ঠা

৩ আগস্ট জুলাই ঘোষণাপত্র দেবে এনসিপি
৩ আগস্ট জুলাই ঘোষণাপত্র দেবে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

হোটেলে এক পরিবারের তিন লাশ
হোটেলে এক পরিবারের তিন লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

হাত-পা বেঁধে তরুণীকে তুলে নেওয়ার ভিডিও ভাইরাল
হাত-পা বেঁধে তরুণীকে তুলে নেওয়ার ভিডিও ভাইরাল

পেছনের পৃষ্ঠা

গোপন ভিডিও ছাড়ার ভয় দেখিয়ে স্কুলছাত্রী ধর্ষণ
গোপন ভিডিও ছাড়ার ভয় দেখিয়ে স্কুলছাত্রী ধর্ষণ

দেশগ্রাম

রাষ্ট্র সংস্কার আলোচনা নিয়ে হতাশ কমিশন
রাষ্ট্র সংস্কার আলোচনা নিয়ে হতাশ কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

নৈতিকতার পতন : আদর্শবান তরুণ থেকে ঘুষখোর কর্মকর্তা
নৈতিকতার পতন : আদর্শবান তরুণ থেকে ঘুষখোর কর্মকর্তা

সম্পাদকীয়

যত শুনছেন ততই অবাক হচ্ছেন প্রবাসীরা
যত শুনছেন ততই অবাক হচ্ছেন প্রবাসীরা

মাঠে ময়দানে

পর্দা নামল প্যাডেল স্ল্যামের
পর্দা নামল প্যাডেল স্ল্যামের

মাঠে ময়দানে

নিখোঁজের তিন দিন পর শিক্ষার্থীর লাশ
নিখোঁজের তিন দিন পর শিক্ষার্থীর লাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ মিনিটেই মিলছে করোনার রিপোর্ট
১৫ মিনিটেই মিলছে করোনার রিপোর্ট

দেশগ্রাম

বাহরাইনকে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ
বাহরাইনকে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

ভেঙে পড়েছে চিকিৎসাসেবা
ভেঙে পড়েছে চিকিৎসাসেবা

দেশগ্রাম

ভোলাহাটে উসকানির অভিযোগে গ্রেপ্তার
ভোলাহাটে উসকানির অভিযোগে গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম