শিরোনাম
প্রকাশ: ০২:৫১, সোমবার, ৩০ জুন, ২০২৫ আপডেট: ০২:৫৩, সোমবার, ৩০ জুন, ২০২৫

বিশেষ লেখা

শান্তিদূতের জামানায় শান্তি কেন ফেরারি?

মোস্তফা কামাল
অনলাইন ভার্সন
শান্তিদূতের জামানায় শান্তি কেন ফেরারি?

কেবল বাংলাদেশ নয়, গোটা বিশ্বকে বদলে দেওয়ার অভিপ্রায় শান্তিতে নোবেলজয়ী প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনূসের। আর বদলে দেওয়ার মাধ্যমটা হচ্ছে বিজনেস, সোশ্যাল বিজনেস। দৃঢ়তার সঙ্গে বলেছেন, সোশ্যাল বিজনেস শুধু বাংলাদেশ নয়, পুরো বিশ্বকে বদলে দেওয়ার ক্ষমতা রাখে। শুক্রবার সাভারের জিরাবো সামাজিক কনভেনশন সেন্টারে দুই দিনের ‘সোশ্যাল বিজনেস ডে’-এর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে তিনি এ দৃঢ়তার কথা জানান।


সম্মেলনে শরিক হন বিশ্বের ৩৮টি দেশের এক হাজার ৪০০ জনেরও বেশি প্রতিনিধি।
যুদ্ধ-সংঘাতে মানুষ হতাশ হয়ে যাচ্ছে মন্তব্য করে ড. ইউনূস বলেছেন, এতে বিশ্ব এগিয়ে যাওয়ার বদলে পিছিয়ে পড়ছে। তার পরও নতুন বিশ্ব গড়ার স্বপ্ন দেখার আহবান জানিয়ে পৃথিবীকে বদলে দিতে সব জাতিকে ভূমিকা রাখার আহবান জানান তিনি। সোশ্যাল বিজনেসকে স্বাবলম্বী হওয়ার একটি বড় উপায় বলে আবারও উল্লেখ করেছেন তিনি।


দিবসটি পালনে বিগত সরকারের আপত্তি ছিল। ৫ আগস্টের পর এবারই প্রথম দিবসটি পালন করতে পারছে সবাই। স্বাবলম্বী, সক্ষমতা, সম্প্রীতির জন্য এটি অবশ্যই আশা জাগানিয়া ব্যাপার। কিন্তু অস্ট্রেলিয়ার সিডনিভিত্তিক আন্তর্জাতিক গবেষণা প্রতিষ্ঠান ইনস্টিটিউট ফর ইকোনমিকস অ্যান্ড পিস-আইইপি দিয়েছে হতাশার তথ্য।

তাদের প্রকাশিত এ বছরের গ্লোবাল পিস ইনডেক্স-জিপিআই, শান্তিসূচকে বাংলাদেশের অবস্থান নিম্নমুখী। এ সূচকে গতবারের চেয়ে ৩৩ ধাপ পিছিয়েছে বাংলাদেশ। বাংলাদেশের বর্তমান অবস্থান বৈশ্বিক শান্তি সূচকে ২.৩১৮ স্কোর নিয়ে ১২৩তম। গত বছর ১৬৩টি দেশের মধ্যে বাংলাদেশ ছিল ৯৩তম স্থানে। কী দাঁড়াল অবস্থাটা? শান্তিতে নোবেলজয়ী তথা শান্তিদূতের দেশেই শান্তি সূচকের অবনতি ড. ইউনূসের জন্য বেমানান, অসম্মানের।


চ্যালেঞ্জেরও। চাইলে তিনি চ্যালেঞ্জ নিতে পারেন সূচককে অসত্য প্রমাণের। আর চ্যালেঞ্জ জেতার একমাত্র পথ দেশকে শান্তির সিঁড়িতে নেওয়ার পদক্ষেপ গ্রহণ। দেশের মানুষ মন-প্রাণ সঁপে তাঁকে সেই ম্যান্ডেট দিয়েই রেখেছে। জরিপটিতে কিন্তু স্বস্তি বা যুক্তির একটু জায়গা রয়েছে। সেটা মেলে বিশ্বের সুপার পাওয়ার যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে তুলনা করলে। ২.৪৪৩ স্কোর নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র রয়েছে ১২৮তম স্থানে। নিজের তৃপ্তি নিজে খুঁজলে বলা যায়, শান্তিসূচকে যুক্তরাষ্ট্রের চেয়ে এগিয়ে আছে বাংলাদেশ।
বৈশ্বিক শান্তিসূচক নির্ণয়ে এবার আমলে নেওয়া হয়েছে ভূ-রাজনৈতিক উত্তেজনা এবং অর্থনৈতিক অনিশ্চয়তাকে। এতে বৈশ্বিক শান্তির গড় স্তর ০.৩৬ শতাংশ কমেছে। সূচক বলছে, শান্তিতে বরাবরের মতো শীর্ষে ইউরোপীয় দেশগুলো। টপ টেনের নাম্বার ওয়ানে  আইসল্যান্ড। দ্বিতীয় আয়ারল্যান্ড, তৃতীয় নিউজিল্যান্ড, চতুর্থ অস্ট্রিয়া, পঞ্চম সুইজারল্যান্ড। এরপর যথাক্রমে সিঙ্গাপুর, পর্তুগাল, ডেনমার্ক, স্লোভেনিয়া এবং দশম ফিনল্যান্ড। সবচেয়ে কম শান্তিপূর্ণ পাঁচ দেশ—সুদান, কঙ্গো, দক্ষিণ সুদান, ইয়েমেন ও আফগানিস্তান। অস্ট্রেলিয়াভিত্তিক প্রতিষ্ঠানটির মূল্যায়ন না করলেও কারো জানা-বোঝার বাকি থাকছে না, বিশ্বে দিন দিন শান্তি কমছে। দুনিয়ার নানা প্রান্তে নানা ধরনের অশান্তির বিস্তার ঘটছে। গত ১৭ বছরে গড় দেশভিত্তিক শান্তিসূচক ৫.৪ শতাংশ কমে গেছে, যা ২০০৮ সাল থেকে বৈশ্বিক শান্তির ধারাবাহিক পতনের ইঙ্গিত দেয়।

আইইপি বলছে, দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর থেকে শান্তির এমন অবনতি ঘটেনি। এর মাঝেও আশাব্যঞ্জক দিক হচ্ছে, চলতি বছর ৭৪টি দেশের শান্তিসূচকে উন্নতির লক্ষণ দেখা গেছে। আইসল্যান্ড টানা ২০০৮ সাল থেকে বিশ্বের সবচেয়ে শান্তিপূর্ণ দেশের মর্যাদা ধরে রেখেছে। অন্যদিকে মধ্যপ্রাচ্য ও উত্তর আফ্রিকা অঞ্চল টানা দশম বছরের মতো সবচেয়ে কম শান্তিপূর্ণ অঞ্চল হিসেবে চিহ্নিত হয়েছে। তা হওয়ারই কথা। কিন্তু আমাদের কেন এত অবনতি? কেন শান্তিসূচকে সবচেয়ে বেশি অবনতি বাংলাদেশের? এমন কী ঘটেছে যে ৩৩ ধাপ নিচে নেমে আসবে? যা এই সূচকের শুরু থেকে সর্বনিম্ন র‌্যাংকিং। এসব প্রশ্নের কিছু জবাব অবশ্যই আছে। গেল কয়েকটি বছর নানা যন্ত্রণা পোহাতে হয়েছে। গত বছর তো কেটেছে চরম অশান্তিতে। অশান্তির এ ধারাপাতের মাঝেই শান্তির নোবেল লরিয়েট ড. ইউনূসের রাষ্ট্রক্ষমতায় অভিষেক। নোবেল ছাড়াও আরো নানা গুণে-বিশেষণে বিশ্বমঞ্চে অনন্য উচ্চতা তাঁর। ক্ষমতার এক বছর হবে হবে অবস্থা। এ সময়ের স্কেলে শান্তির নমুনা বা আশার পারদ ছিল ওপরে। 

তবে কি ড. ইউনূসের ম্যাটিকুলাসে গোলমাল ঘটেছে? নাকি সেখানে নতুন কোনো ক্যালকুলাস ভর করেছে? ম্যাটিকুলাস তাঁর খুব পছন্দের শব্দ। কোনো রাখঢাক না রেখে সরল স্বীকারোক্তির মতো বলেছেন, জুলাই-আগস্টে শেখ হাসিনার সরকারবিরোধী আন্দোলনটি ছিল ম্যাটিকুলাস। মানে সুপরিকল্পিত। যে পরিকল্পনায় ভুল থাকে না। আবার ড. ইউনূসের টোটাল লাইফ স্টোরিও বেশ ম্যাটিকুলাস-গোছানো। কোনো কোনো ক্ষেত্রে ম্যাজিক্যালও। কিন্তু রাষ্ট্র পরিচালনায় তাঁর ক্যালকুলেশনে ম্যাটিকুলাসের ছাপ শুরু থেকেই কম। ক্রমেই ঘাটতি। ম্যাজিক ফলছে না, ম্যাটিকুলাস পরিকল্পনার দেখা মিলছে না দেশ পরিচালনায়। বাংলা অভিধানে ম্যাটিকুলাসের অর্থ-অতিরিক্ত যত্নবান, খুঁটিনাটি বিষয়ে মনোযোগী, নিখুঁতভাবে ইত্যাদি।

ম্যাটিকুলাস আর ক্যালকুলাস শব্দ দুটি বাংলা ভাষায় প্রায় কাছাকাছি অর্থে ব্যবহার হলেও আসলে দুটির মেজাজ যে ভিন্ন, তা দেখা যাচ্ছে নোবেল লরিয়েট বিশ্বজোড়া কীর্তিমান-খ্যাতিমান প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনূসের ক্ষেত্রে। ক্ষমতার প্রতি তাঁর কোনো মোহ নেই—এ কথা দেশে-বিদেশে বারবারই বলে আসছেন তিনি। এবার যুক্তরাজ্যে গিয়ে আরো যোগ করেছেন, ‘পরবর্তী সরকারের অংশ হওয়ার কোনো ইচ্ছা নেই তাঁর। জোর দিয়ে বললেন, তাঁর সরকারের কাজ হলো—সফল ও শান্তিপূর্ণভাবে ক্ষমতা হস্তান্তরের প্রক্রিয়া নিশ্চিত করা, যা নির্বাচন দ্বারা সম্পন্ন হবে। তাঁর কথায় শান্তির কথা বেশি বেশি আসে বরাবরই। আসে উন্নয়ন-উন্নতি, স্বাবলম্বী হওয়ার কথাও।

প্রধান উপদেষ্টা ব্যক্তি হিসেবে নির্মোহ বলে প্রচারিত। বিপরীতেও কথা আছে। সেখানে চলে আসে কর মাফ, মামলা বাদ, বিশ্ববিদ্যালয়, ট্রাভেল এজেন্সির লাইসেন্স, প্রামীণ ব্যাংকে সরকারের মালিকানা কমানোর কথা।  এসব কাজের কারণে তাঁর নিজের স্বার্থ আর জাতীয় স্বার্থ একাকার হয়ে যাওয়ার কথা উঠেছে। দীর্ঘদিন ধরে তিনি নিজেকে রাজনীতির ঊর্ধ্বে একজন ‘জাতির শুভাকাঙ্ক্ষী’ হিসেবে উপস্থাপিত হয়ে আসছিলেন। তিনি দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকে একটি বিষয় স্পষ্ট, ব্যক্তিগত সুবিধা এবং জাতীয় স্বার্থকে তিনি একসঙ্গে মেলাতে চেয়েছেন, কখনো কখনো জাতীয় স্বার্থকে নিজের সুবিধার পেছনে রেখে। ব্যক্তিগত কিছু সুবিধার বাস্তবায়ন তিনি ঘটিয়েছেন। ট্যাক্স মামলায় অব্যাহতি ও কর মওকুফ একদম প্রকাশ্যে। প্রধান উপদেষ্টার দায়িত্ব নেওয়ার পরপরই তাঁর বিরুদ্ধে থাকা আয়কর ফাঁকিসংক্রান্ত মামলায় অব্যাহতি দেওয়া হয়। বহু কোটি টাকার ট্যাক্স বকেয়া থাকা সত্ত্বেও একটি নির্বাহী আদেশের মাধ্যমে তাঁর ওপর থাকা কর মওকুফ করে দেওয়া হয়।

নোবেল পুরস্কারের কর মওকুফ আইন প্রণয়নও হয়েছে। যেখানে বলা হয়, আন্তর্জাতিক সম্মাননাপ্রাপ্ত ব্যক্তি করমুক্ত হবেন। এ ছাড়া গ্রামীণ ইউনিভার্সিটির অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। বহুদিন ধরে আটকে থাকা গ্রামীণ ইউনিভার্সিটির পূর্ণ অনুমোদন পাওয়া গেছে তাঁর দায়িত্ব গ্রহণের অল্প সময়ের মধ্যেই। এমনকি শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের পূর্ব আপত্তি থাকা সত্ত্বেও বিষয়টি দ্রুত নিষ্পত্তি করা হয়। গ্রামীণ ব্যাংকের সরকারি নিয়ন্ত্রণ হ্রাস ও শেয়ার সংখ্যা কমানো হয়েছে। দীর্ঘদিন ধরেই গ্রামীণ ব্যাংকের ওপর সরকারের নিয়ন্ত্রণ ছিল একটি বিতর্কিত ইস্যু। তাঁর নেতৃত্বে সরকার গ্রামীণ ব্যাংকে সরকারের শেয়ার কমিয়ে দেওয়ার উদ্যোগ নেয়, যাতে তাঁর প্রতিষ্ঠানের ওপর রাষ্ট্রীয় নজরদারি দুর্বল হয়। এতে ব্যাংকটির স্বচ্ছতা ও দায়বদ্ধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। গ্রামীণ ম্যানপাওয়ারের লাইসেন্স নবায়ন ও সম্প্রসারণও হয়েছে।

ড. ইউনূস সরকারের দায়িত্ব নেওয়ার পর জনশক্তি রপ্তানিতে কিছু অগ্রগতি হয়েছে। বিশেষত মধ্যপ্রাচ্য ও ইউরোপের নতুন বাজারে শ্রমিক পাঠানোর বিষয়ে আলোচনা শুরু হয়েছে। কিন্তু প্রশ্ন থেকে যায়, এই উন্নয়নের মূল উদ্দেশ্য কী শুধুই জাতীয় উন্নয়ন, নাকি এর পেছনে নিজস্ব প্রতিষ্ঠানের লাভবান হওয়ার কৌশলও কাজ করেছে? ড. ইউনূসের চব্বিশের সাহসী ম্যাটিকুলাস পদক্ষেপের কয়েক বাক্যের প্রশংসা হতে না হতেই প্রশ্ন ছোড়া হচ্ছে একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধকালে দৃশ্যমান কী ভূমিকা ছিল তাঁর? জানতে চাওয়া হচ্ছে, দক্ষিণপন্থীদের প্রতি তাঁর দুর্বলতার হেতু কোথায়?  জবাবে জানাতে হচ্ছে, একাত্তরে মুক্তিযুদ্ধকালে ইউনূস যুক্তরাষ্ট্রের মধ্য টেনিসে রাজ্য বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যাপনারত ছিলেন। সেখানে প্রবাসী বাংলাদেশিদের সঙ্গে নিয়ে মুক্তিযুদ্ধের জন্য সমর্থন জোগাতে তিনি বাংলাদেশ  ইনফরমেশন সেন্টার পরিচালনা করতেন। যুক্তরাষ্ট্রের ন্যাশভিলের তাঁর নিজ বাড়ি থেকে প্রকাশ করতেন ‘বাংলাদেশ নিউজলেটার’।

ড. ইউনূস মোটেই বাংলাদেশবিরোধী বা পাকিস্তানপন্থী ছিলেন না। কিন্তু অবস্থা কোথায় গড়ালে প্রশ্ন জন্ম নেয়? নতুন করে জানাতে হয় পুরনো তথ্য? মুক্তিযুদ্ধকালে তাঁর ঘটনাবহুল দিনের কথা তাঁর লেখা ‘গ্রামীণ ব্যাংক ও আমার জীবন’ আত্মজীবনীমূলক গ্রন্থেও রয়েছে, যা মোটেই অসত্য বা বানোয়াট নয়। কিন্তু ম্যাটিকুলাসে ক্যালকুলাস ভর করলে প্রচার-প্রসারেও তা রক্ষা করা যায় না। আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলের সাফল্য সরকার পরিচালনায়ও থাকলে এত প্রশ্ন আসত না। প্রধান উপদেষ্টা হিসেবে দায়িত্ব নেওয়ার গত ১০ মাসে তাঁর ডজনখানেক বিদেশ সফরও প্রশ্নমুক্ত নয়। এই সফরগুলোর মধ্যে শুধু চীন সফরই ছিল দ্বিপক্ষীয় সফর। বাকিগুলোর বেশ কয়েকটিই বাংলাদেশ সরকারের পক্ষ থেকে অতি উৎসাহে আয়োজন করা। এত বিদেশ সফর এই নোবেলজয়ীর জন্য বড় ঘটনা না হলেও প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূসের জন্য ঘটনা। প্রধান উপদেষ্টা হওয়ার আগে তিনি যখন নিজের খরচে বা আয়োজকদের খরচে বিদেশ ভ্রমণ করতেন, নানা পুরস্কার গ্রহণ করতেন, সেগুলো ছিল প্রশংসিত। এখন তা নয়। এ বাস্তবতা না বুঝলে, না মানলে ম্যাটিকুলাস নিরর্থক হয়ে যায়। এ দেশের মানুষ কাউকে মাথায় তুলতে সময় নেয় না, ছুড়ে ফেলতেও সময় নেয় না—এটি আরেক ক্যালকুলাস। তাঁর কাছ থেকে দেশপ্রেম ও ত্যাগের জনপ্রত্যাশার সঙ্গে না মেলার কারণেই এত কথা ও প্রশ্নবাণ, যা কারণে-অকারণে, যৌক্তিক-অযৌক্তিকে ভজঘট বাধিয়ে দিচ্ছে ড. ইউনূসের ম্যাটিকুলাস অভিযাত্রায়। 

লেখক : সাংবাদিক-কলামিস্ট; ডেপুটি হেড অব নিউজ, বাংলাভিশন

বিডি প্রতিদিন/নাজমুল

টপিক

এই বিভাগের আরও খবর
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
সর্বশেষ খবর
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ
লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা
কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’
‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৫৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের
মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার
মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার
গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস
লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪
হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ
ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স
অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা
জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন
টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ
কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাবি কলা অনুষদের ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১৫৬ শিক্ষার্থী ও ১০ শিক্ষক
ঢাবি কলা অনুষদের ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১৫৬ শিক্ষার্থী ও ১০ শিক্ষক

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বোয়ালমারীতে সাপের কামড়ে গৃহবধূর মৃত্যু
বোয়ালমারীতে সাপের কামড়ে গৃহবধূর মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বোলিংয়ে রাবেয়া-ফাহিমার উন্নতি, ব্যাটিংয়ে মোস্তারির
বোলিংয়ে রাবেয়া-ফাহিমার উন্নতি, ব্যাটিংয়ে মোস্তারির

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কক্সবাজারে দেশীয় অস্ত্রসহ সিএনজি চালক গ্রেফতার
কক্সবাজারে দেশীয় অস্ত্রসহ সিএনজি চালক গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফরিদপুরে বাসের ধাক্কায় শিক্ষার্থী নিহত
ফরিদপুরে বাসের ধাক্কায় শিক্ষার্থী নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি
ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’
‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

১১ ঘণ্টা আগে | টক শো

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা যুদ্ধবিরতি চুক্তি স্বাক্ষর, কিন্তু রয়ে গেছে অনেক প্রশ্ন
গাজা যুদ্ধবিরতি চুক্তি স্বাক্ষর, কিন্তু রয়ে গেছে অনেক প্রশ্ন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন
গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ
শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর
মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা
বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ
রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের
আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাটা বাংলাদেশের প্রথম নারী এমডি ফারিয়া ইয়াসমিন
বাটা বাংলাদেশের প্রথম নারী এমডি ফারিয়া ইয়াসমিন

২৩ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’
চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক
স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?
কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ লাইভে এসে বিস্ফোরক মন্তব্য মাদাগাস্কারের পলাতক প্রেসিডেন্টের
হঠাৎ লাইভে এসে বিস্ফোরক মন্তব্য মাদাগাস্কারের পলাতক প্রেসিডেন্টের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮
বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮

নগর জীবন

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

নিষিদ্ধ সময়ে ইলিশ শিকার, আটক ৪৫
নিষিদ্ধ সময়ে ইলিশ শিকার, আটক ৪৫

দেশগ্রাম

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের
শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের

খবর

ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন
ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন

নগর জীবন

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত
মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত

খবর

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

বিয়ে বাড়িতে পানিতে ডুবে মৃত্যু তিন শিশুর
বিয়ে বাড়িতে পানিতে ডুবে মৃত্যু তিন শিশুর

দেশগ্রাম

পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

আমার বন্ধু হাসান হাফিজ
আমার বন্ধু হাসান হাফিজ

সম্পাদকীয়