শিরোনাম
প্রকাশ: ০২:৫১, সোমবার, ৩০ জুন, ২০২৫ আপডেট: ০২:৫৩, সোমবার, ৩০ জুন, ২০২৫

বিশেষ লেখা

শান্তিদূতের জামানায় শান্তি কেন ফেরারি?

মোস্তফা কামাল
অনলাইন ভার্সন
শান্তিদূতের জামানায় শান্তি কেন ফেরারি?

কেবল বাংলাদেশ নয়, গোটা বিশ্বকে বদলে দেওয়ার অভিপ্রায় শান্তিতে নোবেলজয়ী প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনূসের। আর বদলে দেওয়ার মাধ্যমটা হচ্ছে বিজনেস, সোশ্যাল বিজনেস। দৃঢ়তার সঙ্গে বলেছেন, সোশ্যাল বিজনেস শুধু বাংলাদেশ নয়, পুরো বিশ্বকে বদলে দেওয়ার ক্ষমতা রাখে। শুক্রবার সাভারের জিরাবো সামাজিক কনভেনশন সেন্টারে দুই দিনের ‘সোশ্যাল বিজনেস ডে’-এর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে তিনি এ দৃঢ়তার কথা জানান।


সম্মেলনে শরিক হন বিশ্বের ৩৮টি দেশের এক হাজার ৪০০ জনেরও বেশি প্রতিনিধি।
যুদ্ধ-সংঘাতে মানুষ হতাশ হয়ে যাচ্ছে মন্তব্য করে ড. ইউনূস বলেছেন, এতে বিশ্ব এগিয়ে যাওয়ার বদলে পিছিয়ে পড়ছে। তার পরও নতুন বিশ্ব গড়ার স্বপ্ন দেখার আহবান জানিয়ে পৃথিবীকে বদলে দিতে সব জাতিকে ভূমিকা রাখার আহবান জানান তিনি। সোশ্যাল বিজনেসকে স্বাবলম্বী হওয়ার একটি বড় উপায় বলে আবারও উল্লেখ করেছেন তিনি।


দিবসটি পালনে বিগত সরকারের আপত্তি ছিল। ৫ আগস্টের পর এবারই প্রথম দিবসটি পালন করতে পারছে সবাই। স্বাবলম্বী, সক্ষমতা, সম্প্রীতির জন্য এটি অবশ্যই আশা জাগানিয়া ব্যাপার। কিন্তু অস্ট্রেলিয়ার সিডনিভিত্তিক আন্তর্জাতিক গবেষণা প্রতিষ্ঠান ইনস্টিটিউট ফর ইকোনমিকস অ্যান্ড পিস-আইইপি দিয়েছে হতাশার তথ্য।

তাদের প্রকাশিত এ বছরের গ্লোবাল পিস ইনডেক্স-জিপিআই, শান্তিসূচকে বাংলাদেশের অবস্থান নিম্নমুখী। এ সূচকে গতবারের চেয়ে ৩৩ ধাপ পিছিয়েছে বাংলাদেশ। বাংলাদেশের বর্তমান অবস্থান বৈশ্বিক শান্তি সূচকে ২.৩১৮ স্কোর নিয়ে ১২৩তম। গত বছর ১৬৩টি দেশের মধ্যে বাংলাদেশ ছিল ৯৩তম স্থানে। কী দাঁড়াল অবস্থাটা? শান্তিতে নোবেলজয়ী তথা শান্তিদূতের দেশেই শান্তি সূচকের অবনতি ড. ইউনূসের জন্য বেমানান, অসম্মানের।


চ্যালেঞ্জেরও। চাইলে তিনি চ্যালেঞ্জ নিতে পারেন সূচককে অসত্য প্রমাণের। আর চ্যালেঞ্জ জেতার একমাত্র পথ দেশকে শান্তির সিঁড়িতে নেওয়ার পদক্ষেপ গ্রহণ। দেশের মানুষ মন-প্রাণ সঁপে তাঁকে সেই ম্যান্ডেট দিয়েই রেখেছে। জরিপটিতে কিন্তু স্বস্তি বা যুক্তির একটু জায়গা রয়েছে। সেটা মেলে বিশ্বের সুপার পাওয়ার যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে তুলনা করলে। ২.৪৪৩ স্কোর নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র রয়েছে ১২৮তম স্থানে। নিজের তৃপ্তি নিজে খুঁজলে বলা যায়, শান্তিসূচকে যুক্তরাষ্ট্রের চেয়ে এগিয়ে আছে বাংলাদেশ।
বৈশ্বিক শান্তিসূচক নির্ণয়ে এবার আমলে নেওয়া হয়েছে ভূ-রাজনৈতিক উত্তেজনা এবং অর্থনৈতিক অনিশ্চয়তাকে। এতে বৈশ্বিক শান্তির গড় স্তর ০.৩৬ শতাংশ কমেছে। সূচক বলছে, শান্তিতে বরাবরের মতো শীর্ষে ইউরোপীয় দেশগুলো। টপ টেনের নাম্বার ওয়ানে  আইসল্যান্ড। দ্বিতীয় আয়ারল্যান্ড, তৃতীয় নিউজিল্যান্ড, চতুর্থ অস্ট্রিয়া, পঞ্চম সুইজারল্যান্ড। এরপর যথাক্রমে সিঙ্গাপুর, পর্তুগাল, ডেনমার্ক, স্লোভেনিয়া এবং দশম ফিনল্যান্ড। সবচেয়ে কম শান্তিপূর্ণ পাঁচ দেশ—সুদান, কঙ্গো, দক্ষিণ সুদান, ইয়েমেন ও আফগানিস্তান। অস্ট্রেলিয়াভিত্তিক প্রতিষ্ঠানটির মূল্যায়ন না করলেও কারো জানা-বোঝার বাকি থাকছে না, বিশ্বে দিন দিন শান্তি কমছে। দুনিয়ার নানা প্রান্তে নানা ধরনের অশান্তির বিস্তার ঘটছে। গত ১৭ বছরে গড় দেশভিত্তিক শান্তিসূচক ৫.৪ শতাংশ কমে গেছে, যা ২০০৮ সাল থেকে বৈশ্বিক শান্তির ধারাবাহিক পতনের ইঙ্গিত দেয়।

আইইপি বলছে, দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর থেকে শান্তির এমন অবনতি ঘটেনি। এর মাঝেও আশাব্যঞ্জক দিক হচ্ছে, চলতি বছর ৭৪টি দেশের শান্তিসূচকে উন্নতির লক্ষণ দেখা গেছে। আইসল্যান্ড টানা ২০০৮ সাল থেকে বিশ্বের সবচেয়ে শান্তিপূর্ণ দেশের মর্যাদা ধরে রেখেছে। অন্যদিকে মধ্যপ্রাচ্য ও উত্তর আফ্রিকা অঞ্চল টানা দশম বছরের মতো সবচেয়ে কম শান্তিপূর্ণ অঞ্চল হিসেবে চিহ্নিত হয়েছে। তা হওয়ারই কথা। কিন্তু আমাদের কেন এত অবনতি? কেন শান্তিসূচকে সবচেয়ে বেশি অবনতি বাংলাদেশের? এমন কী ঘটেছে যে ৩৩ ধাপ নিচে নেমে আসবে? যা এই সূচকের শুরু থেকে সর্বনিম্ন র‌্যাংকিং। এসব প্রশ্নের কিছু জবাব অবশ্যই আছে। গেল কয়েকটি বছর নানা যন্ত্রণা পোহাতে হয়েছে। গত বছর তো কেটেছে চরম অশান্তিতে। অশান্তির এ ধারাপাতের মাঝেই শান্তির নোবেল লরিয়েট ড. ইউনূসের রাষ্ট্রক্ষমতায় অভিষেক। নোবেল ছাড়াও আরো নানা গুণে-বিশেষণে বিশ্বমঞ্চে অনন্য উচ্চতা তাঁর। ক্ষমতার এক বছর হবে হবে অবস্থা। এ সময়ের স্কেলে শান্তির নমুনা বা আশার পারদ ছিল ওপরে। 

তবে কি ড. ইউনূসের ম্যাটিকুলাসে গোলমাল ঘটেছে? নাকি সেখানে নতুন কোনো ক্যালকুলাস ভর করেছে? ম্যাটিকুলাস তাঁর খুব পছন্দের শব্দ। কোনো রাখঢাক না রেখে সরল স্বীকারোক্তির মতো বলেছেন, জুলাই-আগস্টে শেখ হাসিনার সরকারবিরোধী আন্দোলনটি ছিল ম্যাটিকুলাস। মানে সুপরিকল্পিত। যে পরিকল্পনায় ভুল থাকে না। আবার ড. ইউনূসের টোটাল লাইফ স্টোরিও বেশ ম্যাটিকুলাস-গোছানো। কোনো কোনো ক্ষেত্রে ম্যাজিক্যালও। কিন্তু রাষ্ট্র পরিচালনায় তাঁর ক্যালকুলেশনে ম্যাটিকুলাসের ছাপ শুরু থেকেই কম। ক্রমেই ঘাটতি। ম্যাজিক ফলছে না, ম্যাটিকুলাস পরিকল্পনার দেখা মিলছে না দেশ পরিচালনায়। বাংলা অভিধানে ম্যাটিকুলাসের অর্থ-অতিরিক্ত যত্নবান, খুঁটিনাটি বিষয়ে মনোযোগী, নিখুঁতভাবে ইত্যাদি।

ম্যাটিকুলাস আর ক্যালকুলাস শব্দ দুটি বাংলা ভাষায় প্রায় কাছাকাছি অর্থে ব্যবহার হলেও আসলে দুটির মেজাজ যে ভিন্ন, তা দেখা যাচ্ছে নোবেল লরিয়েট বিশ্বজোড়া কীর্তিমান-খ্যাতিমান প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনূসের ক্ষেত্রে। ক্ষমতার প্রতি তাঁর কোনো মোহ নেই—এ কথা দেশে-বিদেশে বারবারই বলে আসছেন তিনি। এবার যুক্তরাজ্যে গিয়ে আরো যোগ করেছেন, ‘পরবর্তী সরকারের অংশ হওয়ার কোনো ইচ্ছা নেই তাঁর। জোর দিয়ে বললেন, তাঁর সরকারের কাজ হলো—সফল ও শান্তিপূর্ণভাবে ক্ষমতা হস্তান্তরের প্রক্রিয়া নিশ্চিত করা, যা নির্বাচন দ্বারা সম্পন্ন হবে। তাঁর কথায় শান্তির কথা বেশি বেশি আসে বরাবরই। আসে উন্নয়ন-উন্নতি, স্বাবলম্বী হওয়ার কথাও।

প্রধান উপদেষ্টা ব্যক্তি হিসেবে নির্মোহ বলে প্রচারিত। বিপরীতেও কথা আছে। সেখানে চলে আসে কর মাফ, মামলা বাদ, বিশ্ববিদ্যালয়, ট্রাভেল এজেন্সির লাইসেন্স, প্রামীণ ব্যাংকে সরকারের মালিকানা কমানোর কথা।  এসব কাজের কারণে তাঁর নিজের স্বার্থ আর জাতীয় স্বার্থ একাকার হয়ে যাওয়ার কথা উঠেছে। দীর্ঘদিন ধরে তিনি নিজেকে রাজনীতির ঊর্ধ্বে একজন ‘জাতির শুভাকাঙ্ক্ষী’ হিসেবে উপস্থাপিত হয়ে আসছিলেন। তিনি দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকে একটি বিষয় স্পষ্ট, ব্যক্তিগত সুবিধা এবং জাতীয় স্বার্থকে তিনি একসঙ্গে মেলাতে চেয়েছেন, কখনো কখনো জাতীয় স্বার্থকে নিজের সুবিধার পেছনে রেখে। ব্যক্তিগত কিছু সুবিধার বাস্তবায়ন তিনি ঘটিয়েছেন। ট্যাক্স মামলায় অব্যাহতি ও কর মওকুফ একদম প্রকাশ্যে। প্রধান উপদেষ্টার দায়িত্ব নেওয়ার পরপরই তাঁর বিরুদ্ধে থাকা আয়কর ফাঁকিসংক্রান্ত মামলায় অব্যাহতি দেওয়া হয়। বহু কোটি টাকার ট্যাক্স বকেয়া থাকা সত্ত্বেও একটি নির্বাহী আদেশের মাধ্যমে তাঁর ওপর থাকা কর মওকুফ করে দেওয়া হয়।

নোবেল পুরস্কারের কর মওকুফ আইন প্রণয়নও হয়েছে। যেখানে বলা হয়, আন্তর্জাতিক সম্মাননাপ্রাপ্ত ব্যক্তি করমুক্ত হবেন। এ ছাড়া গ্রামীণ ইউনিভার্সিটির অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। বহুদিন ধরে আটকে থাকা গ্রামীণ ইউনিভার্সিটির পূর্ণ অনুমোদন পাওয়া গেছে তাঁর দায়িত্ব গ্রহণের অল্প সময়ের মধ্যেই। এমনকি শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের পূর্ব আপত্তি থাকা সত্ত্বেও বিষয়টি দ্রুত নিষ্পত্তি করা হয়। গ্রামীণ ব্যাংকের সরকারি নিয়ন্ত্রণ হ্রাস ও শেয়ার সংখ্যা কমানো হয়েছে। দীর্ঘদিন ধরেই গ্রামীণ ব্যাংকের ওপর সরকারের নিয়ন্ত্রণ ছিল একটি বিতর্কিত ইস্যু। তাঁর নেতৃত্বে সরকার গ্রামীণ ব্যাংকে সরকারের শেয়ার কমিয়ে দেওয়ার উদ্যোগ নেয়, যাতে তাঁর প্রতিষ্ঠানের ওপর রাষ্ট্রীয় নজরদারি দুর্বল হয়। এতে ব্যাংকটির স্বচ্ছতা ও দায়বদ্ধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। গ্রামীণ ম্যানপাওয়ারের লাইসেন্স নবায়ন ও সম্প্রসারণও হয়েছে।

ড. ইউনূস সরকারের দায়িত্ব নেওয়ার পর জনশক্তি রপ্তানিতে কিছু অগ্রগতি হয়েছে। বিশেষত মধ্যপ্রাচ্য ও ইউরোপের নতুন বাজারে শ্রমিক পাঠানোর বিষয়ে আলোচনা শুরু হয়েছে। কিন্তু প্রশ্ন থেকে যায়, এই উন্নয়নের মূল উদ্দেশ্য কী শুধুই জাতীয় উন্নয়ন, নাকি এর পেছনে নিজস্ব প্রতিষ্ঠানের লাভবান হওয়ার কৌশলও কাজ করেছে? ড. ইউনূসের চব্বিশের সাহসী ম্যাটিকুলাস পদক্ষেপের কয়েক বাক্যের প্রশংসা হতে না হতেই প্রশ্ন ছোড়া হচ্ছে একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধকালে দৃশ্যমান কী ভূমিকা ছিল তাঁর? জানতে চাওয়া হচ্ছে, দক্ষিণপন্থীদের প্রতি তাঁর দুর্বলতার হেতু কোথায়?  জবাবে জানাতে হচ্ছে, একাত্তরে মুক্তিযুদ্ধকালে ইউনূস যুক্তরাষ্ট্রের মধ্য টেনিসে রাজ্য বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যাপনারত ছিলেন। সেখানে প্রবাসী বাংলাদেশিদের সঙ্গে নিয়ে মুক্তিযুদ্ধের জন্য সমর্থন জোগাতে তিনি বাংলাদেশ  ইনফরমেশন সেন্টার পরিচালনা করতেন। যুক্তরাষ্ট্রের ন্যাশভিলের তাঁর নিজ বাড়ি থেকে প্রকাশ করতেন ‘বাংলাদেশ নিউজলেটার’।

ড. ইউনূস মোটেই বাংলাদেশবিরোধী বা পাকিস্তানপন্থী ছিলেন না। কিন্তু অবস্থা কোথায় গড়ালে প্রশ্ন জন্ম নেয়? নতুন করে জানাতে হয় পুরনো তথ্য? মুক্তিযুদ্ধকালে তাঁর ঘটনাবহুল দিনের কথা তাঁর লেখা ‘গ্রামীণ ব্যাংক ও আমার জীবন’ আত্মজীবনীমূলক গ্রন্থেও রয়েছে, যা মোটেই অসত্য বা বানোয়াট নয়। কিন্তু ম্যাটিকুলাসে ক্যালকুলাস ভর করলে প্রচার-প্রসারেও তা রক্ষা করা যায় না। আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলের সাফল্য সরকার পরিচালনায়ও থাকলে এত প্রশ্ন আসত না। প্রধান উপদেষ্টা হিসেবে দায়িত্ব নেওয়ার গত ১০ মাসে তাঁর ডজনখানেক বিদেশ সফরও প্রশ্নমুক্ত নয়। এই সফরগুলোর মধ্যে শুধু চীন সফরই ছিল দ্বিপক্ষীয় সফর। বাকিগুলোর বেশ কয়েকটিই বাংলাদেশ সরকারের পক্ষ থেকে অতি উৎসাহে আয়োজন করা। এত বিদেশ সফর এই নোবেলজয়ীর জন্য বড় ঘটনা না হলেও প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূসের জন্য ঘটনা। প্রধান উপদেষ্টা হওয়ার আগে তিনি যখন নিজের খরচে বা আয়োজকদের খরচে বিদেশ ভ্রমণ করতেন, নানা পুরস্কার গ্রহণ করতেন, সেগুলো ছিল প্রশংসিত। এখন তা নয়। এ বাস্তবতা না বুঝলে, না মানলে ম্যাটিকুলাস নিরর্থক হয়ে যায়। এ দেশের মানুষ কাউকে মাথায় তুলতে সময় নেয় না, ছুড়ে ফেলতেও সময় নেয় না—এটি আরেক ক্যালকুলাস। তাঁর কাছ থেকে দেশপ্রেম ও ত্যাগের জনপ্রত্যাশার সঙ্গে না মেলার কারণেই এত কথা ও প্রশ্নবাণ, যা কারণে-অকারণে, যৌক্তিক-অযৌক্তিকে ভজঘট বাধিয়ে দিচ্ছে ড. ইউনূসের ম্যাটিকুলাস অভিযাত্রায়। 

লেখক : সাংবাদিক-কলামিস্ট; ডেপুটি হেড অব নিউজ, বাংলাভিশন

বিডি প্রতিদিন/নাজমুল

টপিক

এই বিভাগের আরও খবর
পণ্য-বাজারে বৈচিত্র্য ও বাণিজ্য সংস্কারে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিতে হবে
পণ্য-বাজারে বৈচিত্র্য ও বাণিজ্য সংস্কারে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিতে হবে
দেশ কাঁপানো ৩৬ দিন
দেশ কাঁপানো ৩৬ দিন
সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!
সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!
মবে ব্যর্থ রাষ্ট্রের আশঙ্কা
মবে ব্যর্থ রাষ্ট্রের আশঙ্কা
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
ব্যবসায়ী বিনিয়োগকারীদের নিয়ে এ কোন তামাশা
ব্যবসায়ী বিনিয়োগকারীদের নিয়ে এ কোন তামাশা
মব ভায়োলেন্স প্রতিরোধে সদিচ্ছার অভাব
মব ভায়োলেন্স প্রতিরোধে সদিচ্ছার অভাব
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
খেলাধুলার মানোন্নয়নে ক্রীড়া সাংবাদিকতার ভূমিকা
খেলাধুলার মানোন্নয়নে ক্রীড়া সাংবাদিকতার ভূমিকা
গণঅভ্যুত্থান : জাতীয় ঐক্য ও গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
গণঅভ্যুত্থান : জাতীয় ঐক্য ও গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বিদেশি পর্যটকদের চাহিদা বুঝতে হবে
বিদেশি পর্যটকদের চাহিদা বুঝতে হবে
সর্বশেষ খবর
নির্বাচনের আগে ডিসি-এসপি পদে রদবদল হবে
নির্বাচনের আগে ডিসি-এসপি পদে রদবদল হবে

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

সব ধরনের অপরাধ থেকে সুন্দরবনকে মুক্ত রাখতে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে পরিবেশ উপদেষ্টার নির্দেশ
সব ধরনের অপরাধ থেকে সুন্দরবনকে মুক্ত রাখতে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে পরিবেশ উপদেষ্টার নির্দেশ

৩৩ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

কুমিল্লা বোর্ডের বৃহস্পতিবারের এইচএসসি পরীক্ষা স্থগিত
কুমিল্লা বোর্ডের বৃহস্পতিবারের এইচএসসি পরীক্ষা স্থগিত

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

কুমিল্লায় ‘জাতীয় সনদ ও নাগরিক প্রত্যাশা’ শীর্ষক নাগরিক সংলাপ
কুমিল্লায় ‘জাতীয় সনদ ও নাগরিক প্রত্যাশা’ শীর্ষক নাগরিক সংলাপ

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নদীতে ভেসে এলো অজ্ঞাত মরদেহ
নদীতে ভেসে এলো অজ্ঞাত মরদেহ

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাবেক জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানের অফিস কক্ষ থেকে ৮ লাখ টাকা উদ্ধার
সাবেক জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানের অফিস কক্ষ থেকে ৮ লাখ টাকা উদ্ধার

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভোলায় গৃহবধূকে ধর্ষণের অভিযোগ
ভোলায় গৃহবধূকে ধর্ষণের অভিযোগ

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পদ্মায় ধরা পড়ল ২৫ কেজির পাঙ্গাস, ৪২ হাজারে বিক্রি
পদ্মায় ধরা পড়ল ২৫ কেজির পাঙ্গাস, ৪২ হাজারে বিক্রি

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টাঙ্গাইলে ধর্ষকের বিচার দাবিতে মানববন্ধন
টাঙ্গাইলে ধর্ষকের বিচার দাবিতে মানববন্ধন

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে টানা বৃষ্টিতে জলাবদ্ধতা, জন ভোগান্তি
বরিশালে টানা বৃষ্টিতে জলাবদ্ধতা, জন ভোগান্তি

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টাঙ্গাইলে ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
টাঙ্গাইলে ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোটের মার্কা শাপলা নয়, ইসির নীতিগত সিদ্ধান্ত
ভোটের মার্কা শাপলা নয়, ইসির নীতিগত সিদ্ধান্ত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টানা বৃষ্টিতে ডুবে গেছে কুমিল্লা নগরীর সড়ক-অলিগলি
টানা বৃষ্টিতে ডুবে গেছে কুমিল্লা নগরীর সড়ক-অলিগলি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আবারও পুতিনের ওপর ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
আবারও পুতিনের ওপর ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৫ মাস পর কবর থেকে 
লাশ উত্তোলন
১৫ মাস পর কবর থেকে  লাশ উত্তোলন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সোনারগাঁয়ে স্কুলছাত্রীকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণের অভিযোগ
সোনারগাঁয়ে স্কুলছাত্রীকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণের অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ চিরতরে নিষিদ্ধ করতে হবে: রাশেদ প্রধান
আওয়ামী লীগ চিরতরে নিষিদ্ধ করতে হবে: রাশেদ প্রধান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নিজস্ব আকাশ প্রতিরক্ষা আনল হুথি
নিজস্ব আকাশ প্রতিরক্ষা আনল হুথি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামীকাল থেকে বৃষ্টি কমতে পারে
আগামীকাল থেকে বৃষ্টি কমতে পারে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৮ জুলাই বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট পাবেন গ্রাহকরা
১৮ জুলাই বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট পাবেন গ্রাহকরা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বীরগঞ্জে দুই ডায়াগনস্টিক সেন্টারকে জরিমানা
বীরগঞ্জে দুই ডায়াগনস্টিক সেন্টারকে জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে মালামালসহ ৯ ডাকাত গ্রেফতার
বাগেরহাটে মালামালসহ ৯ ডাকাত গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফুলিয়ে ফাঁপিয়ে অতীতের মতো রেজাল্ট দেয়া হবে না: শিক্ষা উপদেষ্টা
ফুলিয়ে ফাঁপিয়ে অতীতের মতো রেজাল্ট দেয়া হবে না: শিক্ষা উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচনের সব প্রস্তুতি শেষ করার নির্দেশ ‍প্রধান উপদেষ্টার
ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচনের সব প্রস্তুতি শেষ করার নির্দেশ ‍প্রধান উপদেষ্টার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রবাসী বাংলাদেশিদের স্বার্থ রক্ষায় কুয়েত দূতাবাসের কঠোর পদক্ষেপ
প্রবাসী বাংলাদেশিদের স্বার্থ রক্ষায় কুয়েত দূতাবাসের কঠোর পদক্ষেপ

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মিরসরাইয়ে ঝরনায় পড়ে ২ বন্ধুর মৃত্যু
মিরসরাইয়ে ঝরনায় পড়ে ২ বন্ধুর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

যুক্তরাষ্ট্রসহ ৫ দেশে ভোটার নিবন্ধনে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সম্মতি
যুক্তরাষ্ট্রসহ ৫ দেশে ভোটার নিবন্ধনে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সম্মতি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রুটকে সরিয়ে টেস্ট ব্যাটিং র‍্যাঙ্কিংয়ের চূড়ায় ব্রুক
রুটকে সরিয়ে টেস্ট ব্যাটিং র‍্যাঙ্কিংয়ের চূড়ায় ব্রুক

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যমুনায় পানি বৃদ্ধি, ভারী বর্ষণে বিপাকে নিম্ন আয়ের মানুষ বিপাকে
যমুনায় পানি বৃদ্ধি, ভারী বর্ষণে বিপাকে নিম্ন আয়ের মানুষ বিপাকে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ভারতীয় নার্স প্রিয়ার মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করতে যাচ্ছে ইয়েমেন
ভারতীয় নার্স প্রিয়ার মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করতে যাচ্ছে ইয়েমেন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার পতনের খবর ছড়ানোর পরও যাত্রাবাড়ীতে ৫২ জনকে হত্যা করে পুলিশ
হাসিনার পতনের খবর ছড়ানোর পরও যাত্রাবাড়ীতে ৫২ জনকে হত্যা করে পুলিশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখন আর শেখ হাসিনার পালানোর পথ নেই : প্রেস সচিব
এখন আর শেখ হাসিনার পালানোর পথ নেই : প্রেস সচিব

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গড়ে প্রতিদিন ৪ লাখ যাত্রী মেট্রোতে, সবচেয়ে বেশি যে স্টেশনে
গড়ে প্রতিদিন ৪ লাখ যাত্রী মেট্রোতে, সবচেয়ে বেশি যে স্টেশনে

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনকারীদের ওপর গুলির নির্দেশ দিয়েছিলেন হাসিনা, অডিও বিশ্লেষণ করে জানাল বিবিসি
আন্দোলনকারীদের ওপর গুলির নির্দেশ দিয়েছিলেন হাসিনা, অডিও বিশ্লেষণ করে জানাল বিবিসি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকের সেই শরীফকে চাকরিতে পুনর্বহালের নির্দেশ
দুদকের সেই শরীফকে চাকরিতে পুনর্বহালের নির্দেশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের হামলার ক্ষতি দেখে ইসরায়েলের চক্ষু চড়ক গাছ!
ইরানের হামলার ক্ষতি দেখে ইসরায়েলের চক্ষু চড়ক গাছ!

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআর চেয়ারম্যানের কাছে ক্ষমা চেয়েছেন দুই শতাধিক কর্মকর্তা-কর্মচারী
এনবিআর চেয়ারম্যানের কাছে ক্ষমা চেয়েছেন দুই শতাধিক কর্মকর্তা-কর্মচারী

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের সঙ্গে যুদ্ধবিরতির পর এই প্রথম সৌদির সঙ্গে ইরানের বৈঠক
ইসরায়েলের সঙ্গে যুদ্ধবিরতির পর এই প্রথম সৌদির সঙ্গে ইরানের বৈঠক

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে বিমান ঘাঁটি ও গোলাবারুদের গুদাম তৈরি করছে যুক্তরাষ্ট্র
ইসরায়েলে বিমান ঘাঁটি ও গোলাবারুদের গুদাম তৈরি করছে যুক্তরাষ্ট্র

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা বৃষ্টিপাত চলবে আরও কয়েকদিন, জানাল আবহাওয়া অধিদপ্তর
টানা বৃষ্টিপাত চলবে আরও কয়েকদিন, জানাল আবহাওয়া অধিদপ্তর

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যেভাবে জানবেন এসএসসির ফল
যেভাবে জানবেন এসএসসির ফল

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরমাণু কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা খেয়েছে ইরান : ফরাসি গোয়েন্দা প্রধান
পরমাণু কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা খেয়েছে ইরান : ফরাসি গোয়েন্দা প্রধান

১৫ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ঋণের ভারে নুয়ে পড়া জনতা ব্যাংক ঘুরে দাঁড়াচ্ছে
ঋণের ভারে নুয়ে পড়া জনতা ব্যাংক ঘুরে দাঁড়াচ্ছে

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তৃতীয় বিয়ের ইঙ্গিত, গৌরীকে নিয়ে যা বললেন আমির
তৃতীয় বিয়ের ইঙ্গিত, গৌরীকে নিয়ে যা বললেন আমির

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হাসিনার কল রেকর্ড ফাঁস : ‘এটা ট্রেলার মাত্র, অনেক কিছু এখনো বাকি’
হাসিনার কল রেকর্ড ফাঁস : ‘এটা ট্রেলার মাত্র, অনেক কিছু এখনো বাকি’

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের ভেঙে পড়ল ভারতীয় যুদ্ধবিমান, পাইলট নিহত
ফের ভেঙে পড়ল ভারতীয় যুদ্ধবিমান, পাইলট নিহত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফুটবলার ঋতুপর্ণা চাকমার ক্যান্সার আক্রান্ত মায়ের পাশে তারেক রহমান
ফুটবলার ঋতুপর্ণা চাকমার ক্যান্সার আক্রান্ত মায়ের পাশে তারেক রহমান

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য জরুরি নির্দেশনা মাউশির
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য জরুরি নির্দেশনা মাউশির

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেনীতে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি, আশ্রয়কেন্দ্রে ছুটছে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার
ফেনীতে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি, আশ্রয়কেন্দ্রে ছুটছে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দীপিকার ‘৮ ঘণ্টা কাজ’ প্রসঙ্গ নিয়ে রাশমিকার খোঁচা!
দীপিকার ‘৮ ঘণ্টা কাজ’ প্রসঙ্গ নিয়ে রাশমিকার খোঁচা!

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাড়ে ৭ বিলিয়ন ডলারের বাজার হারানোর শঙ্কা
সাড়ে ৭ বিলিয়ন ডলারের বাজার হারানোর শঙ্কা

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গণহত্যার দায়ে শুধু হাসিনা নয়, আওয়ামী লীগেরও বিচার হওয়া উচিত: ফখরুল
গণহত্যার দায়ে শুধু হাসিনা নয়, আওয়ামী লীগেরও বিচার হওয়া উচিত: ফখরুল

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চীন-ভারতসহ ব্রিকস সদস্যদের ওপর অতিরিক্ত ১০ শতাংশ শুল্ক আরোপের হুমকি
চীন-ভারতসহ ব্রিকস সদস্যদের ওপর অতিরিক্ত ১০ শতাংশ শুল্ক আরোপের হুমকি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

র‌্যাগিংয়ের নামে জুনিয়রদের যৌন হেনস্তার অভিযোগে ৭ ইসরায়েলি সেনা আটক
র‌্যাগিংয়ের নামে জুনিয়রদের যৌন হেনস্তার অভিযোগে ৭ ইসরায়েলি সেনা আটক

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কক্সবাজার সৈকতে ভেসে এলো চবির আরেক শিক্ষার্থীর লাশ
কক্সবাজার সৈকতে ভেসে এলো চবির আরেক শিক্ষার্থীর লাশ

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরাজ বললেন: ‘এভাবে খেলে কখনো জিতব, কখনো হারব’
মিরাজ বললেন: ‘এভাবে খেলে কখনো জিতব, কখনো হারব’

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইতিহাসের সবচেয়ে বড় সামরিক মহড়া করেছে তাইওয়ান
ইতিহাসের সবচেয়ে বড় সামরিক মহড়া করেছে তাইওয়ান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফুলিয়ে ফাঁপিয়ে অতীতের মতো রেজাল্ট দেয়া হবে না: শিক্ষা উপদেষ্টা
ফুলিয়ে ফাঁপিয়ে অতীতের মতো রেজাল্ট দেয়া হবে না: শিক্ষা উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৪ ঘণ্টায় ঢাকায় ৪৫ মিলিমিটার বৃষ্টি, আজও বৃষ্টির আভাস
২৪ ঘণ্টায় ঢাকায় ৪৫ মিলিমিটার বৃষ্টি, আজও বৃষ্টির আভাস

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
জুলাই অভ্যুত্থান : কী পেলাম! কী হারালাম
জুলাই অভ্যুত্থান : কী পেলাম! কী হারালাম

সম্পাদকীয়

ফের ট্রাম্পের ট্যারিফ তাণ্ডব
ফের ট্রাম্পের ট্যারিফ তাণ্ডব

প্রথম পৃষ্ঠা

কই গেল দুই লাখ তাল গাছ
কই গেল দুই লাখ তাল গাছ

নগর জীবন

সন্তান খাঁচায় ভরে ভিক্ষা করছেন মা
সন্তান খাঁচায় ভরে ভিক্ষা করছেন মা

পেছনের পৃষ্ঠা

সিনেমা হল এখন কার নিয়ন্ত্রণে
সিনেমা হল এখন কার নিয়ন্ত্রণে

শোবিজ

শাবনূর কেন অনীকের স্ত্রী হতে চাননি
শাবনূর কেন অনীকের স্ত্রী হতে চাননি

শোবিজ

ঘরে পৌঁছাবে পদ্মার বিশুদ্ধ পানি
ঘরে পৌঁছাবে পদ্মার বিশুদ্ধ পানি

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

তাজুলের টাকার খনি ওয়াসা আর এলজিইডি
তাজুলের টাকার খনি ওয়াসা আর এলজিইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের
গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে গ্রেপ্তার আওয়ামী লীগ নেতা
ভারতে গ্রেপ্তার আওয়ামী লীগ নেতা

পেছনের পৃষ্ঠা

মিডিয়াকে হুমকি গণতন্ত্রের পরিপন্থি
মিডিয়াকে হুমকি গণতন্ত্রের পরিপন্থি

প্রথম পৃষ্ঠা

কেন বাড়ছে ডেঙ্গুতে মৃত্যু
কেন বাড়ছে ডেঙ্গুতে মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের প্রতিরক্ষা শিল্প বিকাশে সহায়তা দেবে তুরস্ক
বাংলাদেশের প্রতিরক্ষা শিল্প বিকাশে সহায়তা দেবে তুরস্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

থামছে না দাবি আদায়ের আন্দোলন
থামছে না দাবি আদায়ের আন্দোলন

প্রথম পৃষ্ঠা

ফরিদা পারভীনের শারীরিক অবস্থার আরও অবনতি
ফরিদা পারভীনের শারীরিক অবস্থার আরও অবনতি

শোবিজ

ছুটিই যেন কাবরেরার চাকরি
ছুটিই যেন কাবরেরার চাকরি

মাঠে ময়দানে

হতাশায় বিশ্বাস করি না
হতাশায় বিশ্বাস করি না

শোবিজ

দেশ গঠনে ব্যবসায়ীদের প্রয়োজন রয়েছে
দেশ গঠনে ব্যবসায়ীদের প্রয়োজন রয়েছে

নগর জীবন

বিব্রত শ্রদ্ধা...
বিব্রত শ্রদ্ধা...

শোবিজ

জয়ার পুতুল নাচের ইতিকথা
জয়ার পুতুল নাচের ইতিকথা

শোবিজ

বিকালে শ্লীলতাহানি রাতে অস্বাভাবিক মৃত্যু
বিকালে শ্লীলতাহানি রাতে অস্বাভাবিক মৃত্যু

দেশগ্রাম

ফাইনালের আগে ফাইনাল!
ফাইনালের আগে ফাইনাল!

মাঠে ময়দানে

জেলখানা থেকে বের হতে পারতেন না
জেলখানা থেকে বের হতে পারতেন না

নগর জীবন

জি এম কাদেরের বিরুদ্ধে পাল্টা তোপ বহিষ্কৃতদের
জি এম কাদেরের বিরুদ্ধে পাল্টা তোপ বহিষ্কৃতদের

প্রথম পৃষ্ঠা

তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থা বিলুপ্তি বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ
তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থা বিলুপ্তি বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

এবার কিংস অ্যারিনায় আফঈদাদের লড়াই
এবার কিংস অ্যারিনায় আফঈদাদের লড়াই

মাঠে ময়দানে

তারা আ.লীগকে ফেরাতে চায়
তারা আ.লীগকে ফেরাতে চায়

নগর জীবন

জোকোভিচ ১৬ সুয়াটেকের দ্বিতীয়
জোকোভিচ ১৬ সুয়াটেকের দ্বিতীয়

মাঠে ময়দানে

ন্যাশনাল ব্যাংকের এমডি আদিল চৌধুরী
ন্যাশনাল ব্যাংকের এমডি আদিল চৌধুরী

নগর জীবন