শিরোনাম
প্রকাশ: ১৪:০৬, রবিবার, ১৩ নভেম্বর, ২০১৬ আপডেট:

সাবধান! সামান্য ভুলেই কষ্ট পাবে আপনার সন্তান

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
সাবধান! সামান্য ভুলেই কষ্ট পাবে আপনার সন্তান

একটা ছোট্ট ভুল নষ্ট করে দেয় সন্তান সুখের আনন্দ। কষ্ট পায় সদ্যোজাত। রোগটি থ্যালাসেমিয়া। বিয়ের আগে অবশ্যই করিয়ে নিন টেস্ট। কেন না, প্রতিরোধে সচেতনতাই একমাত্র পথ। থ্যালাসেমিয়ায় আক্রান্ত শিশুর পৃথিবীতে আসার সংখ্যা প্রতিদিনই বাড়ছে।

যেভাবে আক্রান্ত হয় শিশু:
এটি একটি জিনগঠিত অসুখ। বাবা-মায়ের থেকে পরবর্তী প্রজন্মের মধ্যে এই রোগ বাহিত হয়। শরীরে ২৩ জোড়া ক্রোমোজম থাকে। প্রতিটি ক্রমোজমের কাজ আলাদা। ১১তম ক্রোমোজমটি হল থ্যালাসেমিয়া। এক একটি ক্রোমোজমে থাকে একজোড়া জিন। দু’টি জিনই ক্ষতিগ্রস্ত হলে তা হবে থ্যালাসেমিয়া ডিজিজ। আর একটি জিন ক্ষতিগ্রস্ত হলে তা হবে থ্যালাসেমিয়া কেরিয়ার। কোন শিশু থ্যালাসেমিয়ায় আক্রান্ত মানে তার দুটো জিনই ক্ষতিগ্রস্ত। বাবা-মায়ের একটি করে জিন ক্ষতিগ্রস্ত হলে অর্থাৎ থ্যালাসেমিয়া কেরিয়ার হলে তাদের শিশু থ্যালাসেমিয়ায় আক্রান্ত হবে।

তবে বাবা-মা দু’জনেরই থ্যালাসেমিয়া কেরিয়ার হলে ২৫ শতাংশ সম্ভাবনা থাকে সন্তানটির থ্যালাসেমিয়ায় আক্রান্ত হওয়ার, ৫০ শতাংশ সম্ভাবনা থাকে থ্যালাসেমিয়া কেরিয়ার হওয়ার ও ২৫ শতাংশ সম্ভাবনা থাকে স্বাভাবিক শিশু হওয়ার। বাবা-মায়ের মধ্যে কারও একজনের থ্যালাসেমিয়া কেরিয়ার, অন্যজনের কেরিয়ার যদি না হয়, সেক্ষেত্রে বাচ্চার থ্যালাসেমিয়ায় আক্রান্ত হওয়ার কোন সম্ভাবনা থাকে না। তবে থ্যালাসেমিয়া কেরিয়ার হওয়া কিন্তু কোন অসুখ নয়।

শিশু জন্মানোর পরে যা লক্ষণীয়:
শিশুর দেহ হবে জীর্ণ, কঙ্কালসার, বুকের পাঁজর গোনা যাবে, রক্তাল্পতা থাকবে, দেখতে হবে একটু অন্যরকম, মুখ হবে লম্বাটে, বাচ্চা মাতৃদুগ্ধ খাওয়ার সময খুব হাঁপিয়ে যাবে। জন্মানোর পর থেকে বাচ্চার শরীরে মায়ের রক্তই থাকে, তারপর আস্তে আস্তে নিজে নিজেই শরীর রক্ত তৈরি করে। শিশু ৩-৬ মাস পর থেকে নিজের মতো করে রক্ত তৈরি করতে পারে। তাই শিশু থ্যালাসেমিয়ায় আক্রান্ত কিনা তা সঠিক ভাবে নির্ধারণ করতে ১ বছর পর রক্ত পরীক্ষা করা উচিত।

থ্যালাসেমিয়ায় আক্রান্ত শিশুর চিকিৎসা:
থ্যালাসেমিয়া রোগের কোন চিকিৎসা হয় না। সমস্যা হল সাধারণ মানুষের শরীরে নিয়মিতভাবে যে রক্ত তৈরি হয়, থ্যালাসেমিয়ায় আক্রান্ত রোগীরা রক্ত তৈরি করতে পারে না। থ্যালাসেমিয়া রোগীদের মূল সমস্যা রক্তে প্রোটিনের সমস্যা। তাই থ্যালাসেমিয়া রোগীদের রক্তের হিমোগ্লোবিনের ‘গ্লোবিন’ অংশটি দরকার। অর্থাৎ রক্তের উপাদান আয়রন ও প্রোটিনের মধ্যে প্রোটিন অংশের প্রয়োজন শুধু। কিন্তু রক্তে এই আয়রন ও প্রোটিন অংশ আলাদা করা সম্ভব নয়। প্রোটিনের প্রয়োজন মেটাতে রক্তের মাধ্যমে প্রোটিনের পাশাপাশি শরীরে আয়রনও প্রবেশ করে। তাই প্রোটিনের চাহিদা পূরণ হলেও আয়রনের মাত্রা শরীরে বাড়তে থাকে। ফলে রোগীর দেহে প্লীহা, হার্ট, কিডনি ইত্যাদি অঙ্গে আয়রন জমতে থাকে। আয়রনের মাত্রা বাড়তে থাকলে রোগীর মৃত্যুও হতে পারে। রক্ত নেওয়ার ফলে শরীরে আয়রনের যে বৃ‌দ্ধি ঘটে তা ওষুধের মাধ্যমে বের করে দেওয়া হয়।

থ্যালাসেমিয়া খুবই ব্যয়বহুল চিকিৎসা, সেদিক থেকে সাধারণ মানুষ যেভাবে সাহায্য পেতে পারে- আমাদের অর্গানাইজেশন থ্যালাসেমিয়া রোগীদের ওষুধ ও চিকিৎসাক্ষেত্রে অনেক সাহায্য করে। তবে এই রোগে আক্রান্তদের চাহিদা, রোগীর সংখ্যা ও সাহায্যের জোগানের মধ্যে ভারসাম্য নেই। কারণ এই চিকিৎসায় খরচ অনেক। সেই তুলনায় এনজিও-র সংখ্যা কম। তবে বর্তমানে সরকারও এই রোগীদের পাশে দাঁড়িয়েছে।

এই রোগের চিকিৎসায় আধুনিক প্রযুক্তি:
যেহেতু এই রোগটি জিনগত তাই ওষুধ বা উন্নত চিকিৎসা পদ্ধতি দিয়ে সম্পূর্ণ রোগ নির্মূল হবে তা বলা যায় না। তবে বোনম্যারো ট্রান্সপ্ল্যান্টেশন করলে রোগীর সুস্থ থাকার পাশাপাশি আয়ুও বাড়বে। এছাড়া জিন রিপ্লেসমেন্ট করলে সম্পূর্ণ সুস্থ হওয়া যায়। কিন্তু এর চিকিৎসা বিদেশে করা হয় এবং তা খুবই খরচসাপেক্ষ।

থ্যালাসেমিয়া রোগেরও কি রকমফের হয়?
বিটা থ্যালাসেমিয়া, ই-বিটা থ্যালাসেমিয়া ধরা পড়লে তা খুবই মারাত্মক। একে থ্যালাসেমিয়া রোগ বলা হয়। এছাড়া আর এক ধরনের থ্যালাসেমিয়া আছে, যাকে বলা হয় ইথ্যালাসেমিয়া। এটি থ্যালাসেমিয়া রোগ নয়। একে বলা হবে হিমোগ্লেবিনপ্যাথি।

এই রোগ এড়াতে যা করবেন:
সুস্থ সন্তানের জন্ম দিতে বিবাহের আগে রক্ত পরীক্ষা জরুরি। যাকে বলা হয় থ্যালাসেমিয়া কেরিয়ার ডিটেকশন টেস্ট। পদ্ধতিটির নাম এইচপিএলসি (HPLC)। যদি দু’জনেরই থ্যালাসেমিয়া কেরিয়ার হয় সেক্ষেত্রেই সন্তানের থ্যালাসেমিয়ায় আক্রান্তের সম্ভাবনা থাকে। একজনের কেরিয়ার, অন্য জন স্বাভাবিক হলে ভয়ের কিছু নেই। তাই অন্তত একজনের থ্যালাসেমিয়া টেস্ট অত্যন্ত জরুরি।

সন্তান নেওয়ার প্রসঙ্গ:
স্বামী-স্ত্রী দু’জনেরই কেরিয়ার থাকলে সম্পূর্ণভাবে বলা যাবে না সন্তানটি থ্যালাসেমিয়ায় আক্রান্ত হবে। প্রত্যেক ইস্যুর ক্ষেত্রে ২৫ শতাংশ সম্ভাবনা ডিজিজ হওয়ার। তাই এক্ষেত্রে কনসিভ করার পর দেখে নিতে হবে সন্তানের থ্যালাসেমিয়ায় আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা কতটা। এক্ষেত্রে করতে হবে অ্যামনিয়োসে‌ন্থেসিস বা কর্ডোসে‌ন্থেসিস (সন্তান ধারণের ১৫ সপ্তাহ বাদে এই টেস্ট করুন)। এছাড়া আছে সিভিএস। এই তিনটি পদ্ধতির মধ্যে যে কোন একটি করলেই ধরা পড়ে সন্তানের থ্যালাসেমিয়ায় আক্রান্তের সম্ভাবনা কতটা। প্রতিক্ষেত্রেই আল্ট্রাসাউন্ড করে, ফ্লুইড নিয়ে সন্তানের ডিএনএ টেস্ট করে নির্ধারণ করা হয়। সবচেয়ে ভাল পদ্ধতি সিভিএস। এক্ষেত্রে অন্তঃসত্ত্বা হওয়ার মাত্র ১০-১১ সপ্তাহের মধ্যেই টেস্ট করে নির্ধারণ করা সম্ভব। তবে প্রতিটি পদ্ধতি খুবই জটিল, গর্ভস্থ শিশুর ক্ষতির সম্ভাবনা থাকে। তাই সুস্থ সন্তান চাইলে বিয়ের আগে টেস্ট জরুরি।


বিডি প্রতিদিন/১৩ নভেম্বর ২০১৬/হিমেল-১৭

এই বিভাগের আরও খবর
মন ভালো করার ইনডোর প্লান্ট
মন ভালো করার ইনডোর প্লান্ট
বর্ষায় সুস্থ থাকতে খেতে হবে যেসব প্রোটিনসমৃদ্ধ খাবার
বর্ষায় সুস্থ থাকতে খেতে হবে যেসব প্রোটিনসমৃদ্ধ খাবার
মুখের দুর্গন্ধ এড়াতে যা করবেন
মুখের দুর্গন্ধ এড়াতে যা করবেন
মশার উপদ্রবে নাজেহাল, ঘরোয়া টোটকাতেই রয়েছে সমাধান
মশার উপদ্রবে নাজেহাল, ঘরোয়া টোটকাতেই রয়েছে সমাধান
বিশেষজ্ঞদের পরামর্শে যেভাবে পাবেন ফ্রিজ-ফি ও স্বাস্থ্যকর চুল
বিশেষজ্ঞদের পরামর্শে যেভাবে পাবেন ফ্রিজ-ফি ও স্বাস্থ্যকর চুল
হেয়ার কালারে চুল কি দ্রুত পাকে?
হেয়ার কালারে চুল কি দ্রুত পাকে?
হেয়ার কালারে চুল কি দ্রুত পাকে?
হেয়ার কালারে চুল কি দ্রুত পাকে?
সকালে খালিপেটে কতটুকু পানি পান করা উচিত?
সকালে খালিপেটে কতটুকু পানি পান করা উচিত?
ঘরে বসে স্পার ছোঁয়া-নিখুঁত ফেসিয়ালের কৌশল!
ঘরে বসে স্পার ছোঁয়া-নিখুঁত ফেসিয়ালের কৌশল!
হজমের সমস্যার কথা জানান দেয় যেসব লক্ষণ
হজমের সমস্যার কথা জানান দেয় যেসব লক্ষণ
বর্ষায় তৈলাক্ত ত্বকের সমস্যার সমাধান
বর্ষায় তৈলাক্ত ত্বকের সমস্যার সমাধান
করলার তেতো ভাব কমাবেন যেভাবে
করলার তেতো ভাব কমাবেন যেভাবে
সর্বশেষ খবর
অটোরিকশা-ইজিবাইক সংঘর্ষে নিহত ১
অটোরিকশা-ইজিবাইক সংঘর্ষে নিহত ১

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

শেবাচিমের সংস্কারের দাবিতে প্রতীকী লাশ নিয়ে বিক্ষোভ
শেবাচিমের সংস্কারের দাবিতে প্রতীকী লাশ নিয়ে বিক্ষোভ

৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

আলফাডাঙ্গায় রাইসা মনির সমাধিতে বিমান বাহিনীর  শ্রদ্ধা নিবেদন
আলফাডাঙ্গায় রাইসা মনির সমাধিতে বিমান বাহিনীর  শ্রদ্ধা নিবেদন

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে সংসদীয় আসন কমানোর প্রতিবাদে সড়ক অবরোধ
বাগেরহাটে সংসদীয় আসন কমানোর প্রতিবাদে সড়ক অবরোধ

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আড়িয়াল খাঁ নদীতে পড়ে ৩ বছর বয়সী শিশু নিখোঁজ
আড়িয়াল খাঁ নদীতে পড়ে ৩ বছর বয়সী শিশু নিখোঁজ

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দুর্নীতির অভিযোগে বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক সাময়িক বরখাস্ত
দুর্নীতির অভিযোগে বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক সাময়িক বরখাস্ত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চার হাজার বছর আগের দাঁতের ছাপে ধরা পড়ল পান-খাওয়ার প্রমাণ
চার হাজার বছর আগের দাঁতের ছাপে ধরা পড়ল পান-খাওয়ার প্রমাণ

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

রাজৈরে পুলিশের অভিযানে মাদকসহ আটক ১, বিয়ার উদ্ধার
রাজৈরে পুলিশের অভিযানে মাদকসহ আটক ১, বিয়ার উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহেশখালীতে অস্ত্রসহ ডাকাত আটক
মহেশখালীতে অস্ত্রসহ ডাকাত আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শহীদ মায়েদের সম্মানে শেরপুরে ব্যতিক্রমী আয়োজন
শহীদ মায়েদের সম্মানে শেরপুরে ব্যতিক্রমী আয়োজন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নাটোরে ভ্যানচালক খুনের রহস্য উদঘাটন, গ্রেফতার ২
নাটোরে ভ্যানচালক খুনের রহস্য উদঘাটন, গ্রেফতার ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুরে ছাত্রশিবিরের র‌্যালি
লক্ষ্মীপুরে ছাত্রশিবিরের র‌্যালি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জুলাই শহিদদের বৈষম্যহীন রাষ্ট্রের স্বপ্ন বাস্তবায়ন করতে হবে’
‘জুলাই শহিদদের বৈষম্যহীন রাষ্ট্রের স্বপ্ন বাস্তবায়ন করতে হবে’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুবকের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
যুবকের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঠান্ডা মেজাজের রুটকে রাগানোর পরিকল্পনা ছিল ভারতের
ঠান্ডা মেজাজের রুটকে রাগানোর পরিকল্পনা ছিল ভারতের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রুপালি পর্দায় এবার মার্ক জাকারবার্গের চরিত্রে জেরেমি স্ট্রং
রুপালি পর্দায় এবার মার্ক জাকারবার্গের চরিত্রে জেরেমি স্ট্রং

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রে হার্টের বয়স নির্ধারণে বিনামূল্যে অনলাইন টুল চালু
যুক্তরাষ্ট্রে হার্টের বয়স নির্ধারণে বিনামূল্যে অনলাইন টুল চালু

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

চট্টগ্রামে জুলাই আন্দোলনের মামলার প্রথম চার্জশিট দিল পুলিশ
চট্টগ্রামে জুলাই আন্দোলনের মামলার প্রথম চার্জশিট দিল পুলিশ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রাজধানীতে কাল একাধিক কর্মসূচি, এড়িয়ে চলবেন যেসব সড়ক
রাজধানীতে কাল একাধিক কর্মসূচি, এড়িয়ে চলবেন যেসব সড়ক

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

'ডাকেটের সঙ্গে আকাশের ঘটানো কাণ্ডটা অদ্ভূত'
'ডাকেটের সঙ্গে আকাশের ঘটানো কাণ্ডটা অদ্ভূত'

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে সাপের কামড়ে দুইজনের মৃত্যু
চট্টগ্রামে সাপের কামড়ে দুইজনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সিলেটে রাতে নিখোঁজ, সকালে ধানক্ষেতে মিলল মরদেহ
সিলেটে রাতে নিখোঁজ, সকালে ধানক্ষেতে মিলল মরদেহ

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

চাঁদা না দেওয়ায় ব্যবসায়ীর বাসায় ঢুকে গুলি
চাঁদা না দেওয়ায় ব্যবসায়ীর বাসায় ঢুকে গুলি

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

দামুড়হুদায় বসুন্ধরা শুভসংঘ সেলাই প্রশিক্ষণের উদ্বোধন
দামুড়হুদায় বসুন্ধরা শুভসংঘ সেলাই প্রশিক্ষণের উদ্বোধন

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

জুলাইয়ের মায়েরা কাঁদলেন, কাঁদালেন
জুলাইয়ের মায়েরা কাঁদলেন, কাঁদালেন

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চাঁপাইনবাবগঞ্জ সীমান্তে অ্যাসিডে পোড়ানো মরদেহ উদ্ধার
চাঁপাইনবাবগঞ্জ সীমান্তে অ্যাসিডে পোড়ানো মরদেহ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নেত্রকোনায় রেমিট্যান্স যোদ্ধা দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা
নেত্রকোনায় রেমিট্যান্স যোদ্ধা দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লোহাগড়ায় যুবকের লাশ উদ্ধার
লোহাগড়ায় যুবকের লাশ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্কুলছাত্রীর লাশ উদ্ধার
স্কুলছাত্রীর লাশ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

‘জুলাই বিপ্লব তরুণদের চেতনার জাগরণ, এটি নতুন রাজনীতির সূচনা করেছে’
‘জুলাই বিপ্লব তরুণদের চেতনার জাগরণ, এটি নতুন রাজনীতির সূচনা করেছে’

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
সাধারণ যাত্রীর মতো লন্ডনে লোকাল বাসের অপেক্ষায় তারেক রহমান
সাধারণ যাত্রীর মতো লন্ডনে লোকাল বাসের অপেক্ষায় তারেক রহমান

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের বিয়ের পরিকল্পনা তানিয়া বৃষ্টির, অভিনয় ছেড়ে স্থায়ী হতে চান বিদেশে
ফের বিয়ের পরিকল্পনা তানিয়া বৃষ্টির, অভিনয় ছেড়ে স্থায়ী হতে চান বিদেশে

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আপনারা রিকশা থেকে বিএমডব্লিউতে চড়লেন কীভাবে : হাবিব উন নবী
আপনারা রিকশা থেকে বিএমডব্লিউতে চড়লেন কীভাবে : হাবিব উন নবী

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মালয়েশিয়া যেতে আগ্রহীদের সতর্ক করলো হাইকমিশন
মালয়েশিয়া যেতে আগ্রহীদের সতর্ক করলো হাইকমিশন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে মুখোশ পরে এসে প্রকাশ্যে মাথায় গুলি
রাজধানীতে মুখোশ পরে এসে প্রকাশ্যে মাথায় গুলি

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যে কারণে ইসরায়েলি কূটনীতিকদের আরব আমিরাত ছাড়ার নির্দেশ
যে কারণে ইসরায়েলি কূটনীতিকদের আরব আমিরাত ছাড়ার নির্দেশ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৮তলা থেকে পড়েও অলৌকিকভাবে বেঁচে গেল ৩ বছরের শিশু!
১৮তলা থেকে পড়েও অলৌকিকভাবে বেঁচে গেল ৩ বছরের শিশু!

৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বাংলাদেশের শুল্ক হ্রাসে ভারতের পোশাক খাতের শেয়ারে ধস
বাংলাদেশের শুল্ক হ্রাসে ভারতের পোশাক খাতের শেয়ারে ধস

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এলপি গ্যাসের নতুন দাম নির্ধারণ রবিবার
এলপি গ্যাসের নতুন দাম নির্ধারণ রবিবার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় বিমান থেকে খাবার ফেলল ছয় দেশ
গাজায় বিমান থেকে খাবার ফেলল ছয় দেশ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের ওপর নিবিড়ভাবে নজর রাখছি
বাংলাদেশের ওপর নিবিড়ভাবে নজর রাখছি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াত আমিরের হার্টের বাইপাস সার্জারি সম্পন্ন
জামায়াত আমিরের হার্টের বাইপাস সার্জারি সম্পন্ন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্র-রাশিয়া উত্তেজনা: পারমাণবিক সাবমেরিন শক্তিতে কে এগিয়ে?
যুক্তরাষ্ট্র-রাশিয়া উত্তেজনা: পারমাণবিক সাবমেরিন শক্তিতে কে এগিয়ে?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথমবারের মতো জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পাচ্ছেন শাহরুখ খান
প্রথমবারের মতো জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পাচ্ছেন শাহরুখ খান

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্র থেকে ফিরলেন আরও ৩৯ বাংলাদেশি
যুক্তরাষ্ট্র থেকে ফিরলেন আরও ৩৯ বাংলাদেশি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমার হলুদের গল্প
আমার হলুদের গল্প

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

'মুক্তি তখনই চূড়ান্ত হবে যখন আওয়ামী লীগকে রাজনৈতিকভাবে নিশ্চিহ্ন করতে পারব'
'মুক্তি তখনই চূড়ান্ত হবে যখন আওয়ামী লীগকে রাজনৈতিকভাবে নিশ্চিহ্ন করতে পারব'

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউএনও’র স্বাক্ষর জালিয়াতি, পদ হারালেন জামায়াত নেতা
ইউএনও’র স্বাক্ষর জালিয়াতি, পদ হারালেন জামায়াত নেতা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইলন মাস্কের টেসলাকে ২৪৩ মিলিয়ন ডলার জরিমানা
ইলন মাস্কের টেসলাকে ২৪৩ মিলিয়ন ডলার জরিমানা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তিন অঞ্চলে একযোগে বেজে উঠল সাইরেন
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তিন অঞ্চলে একযোগে বেজে উঠল সাইরেন

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়ার কাছে পারমাণবিক সাবমেরিন মোতায়েন করে যে হুঁশিয়ারি দিলেন ট্রাম্প
রাশিয়ার কাছে পারমাণবিক সাবমেরিন মোতায়েন করে যে হুঁশিয়ারি দিলেন ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের এক সিদ্ধান্তেই পিছু হটল ভারত, সামনে বিপদ?
ট্রাম্পের এক সিদ্ধান্তেই পিছু হটল ভারত, সামনে বিপদ?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই ঘোষণাপত্রের খসড়া চূড়ান্ত, ৫ আগস্ট জাতির সামনে উপস্থাপন
জুলাই ঘোষণাপত্রের খসড়া চূড়ান্ত, ৫ আগস্ট জাতির সামনে উপস্থাপন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রায়েরবাজার গণকবরের ১১৪ জুলাই শহীদের মরদেহ তোলা হবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
রায়েরবাজার গণকবরের ১১৪ জুলাই শহীদের মরদেহ তোলা হবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ পুলিশে ‘সুমাইয়া জাফরিন’ নামে কোনো কর্মকর্তা নেই : পুলিশ সদর দফতর
বাংলাদেশ পুলিশে ‘সুমাইয়া জাফরিন’ নামে কোনো কর্মকর্তা নেই : পুলিশ সদর দফতর

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুলশানে চাঁদাবাজি : কেন্দ্রীয় নেতাদের কেউ জড়িত কিনা জানতে তদন্ত চলছে
গুলশানে চাঁদাবাজি : কেন্দ্রীয় নেতাদের কেউ জড়িত কিনা জানতে তদন্ত চলছে

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কক্সবাজারে ট্রেনের ধাক্কা, নারী-শিশুসহ অটোরিকশার ৫ যাত্রী নিহত
কক্সবাজারে ট্রেনের ধাক্কা, নারী-শিশুসহ অটোরিকশার ৫ যাত্রী নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২ আগস্ট)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর পদ্ধতির পেছনে অন্য উদ্দেশ্য আছে : মির্জা আব্বাস
পিআর পদ্ধতির পেছনে অন্য উদ্দেশ্য আছে : মির্জা আব্বাস

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জুলাই ঘোষণাপত্র ৫ আগস্টের মধ্যেই : মাহফুজ আলম
জুলাই ঘোষণাপত্র ৫ আগস্টের মধ্যেই : মাহফুজ আলম

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ইবির ক্যাম্পাসজুড়ে বিষধর সাপ, আতঙ্ক
ইবির ক্যাম্পাসজুড়ে বিষধর সাপ, আতঙ্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

মোবাইল সার্ভিসিং ছেড়ে কনটেন্ট তৈরি
মোবাইল সার্ভিসিং ছেড়ে কনটেন্ট তৈরি

শনিবারের সকাল

সমন্বয়কদের মাদক সিন্ডিকেট
সমন্বয়কদের মাদক সিন্ডিকেট

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের ওপর শুল্ক কমাল যুক্তরাষ্ট্র
বাংলাদেশের ওপর শুল্ক কমাল যুক্তরাষ্ট্র

প্রথম পৃষ্ঠা

আর্থিক খাতে আস্থার সংকট
আর্থিক খাতে আস্থার সংকট

পেছনের পৃষ্ঠা

বিদ্যুৎ খাতের নেপথ্যের লুটেরা
বিদ্যুৎ খাতের নেপথ্যের লুটেরা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আবারও সফল ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক - দেরি করে আসবেন
আবারও সফল ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক - দেরি করে আসবেন

শোবিজ

কুয়াকাটা সৈকতে ভেসে এলো মৃত ডলফিন
কুয়াকাটা সৈকতে ভেসে এলো মৃত ডলফিন

পেছনের পৃষ্ঠা

সেনা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে তদন্ত আদালত গঠন
সেনা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে তদন্ত আদালত গঠন

প্রথম পৃষ্ঠা

গতিহীন সাগরে তেল-গ্যাস অনুসন্ধান
গতিহীন সাগরে তেল-গ্যাস অনুসন্ধান

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘুম হারাম নদীপাড়ের মানুষের
ঘুম হারাম নদীপাড়ের মানুষের

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের ওপর নিবিড়ভাবে নজর রাখছি
বাংলাদেশের ওপর নিবিড়ভাবে নজর রাখছি

প্রথম পৃষ্ঠা

ছাত্রলীগের বিচার না করে ডাকসু ভোট হবে প্রশ্নবিদ্ধ
ছাত্রলীগের বিচার না করে ডাকসু ভোট হবে প্রশ্নবিদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

সিনিয়র শিল্পীরা কেমন আছেন
সিনিয়র শিল্পীরা কেমন আছেন

শোবিজ

দেশের মাটিতে বিদেশি আনারস
দেশের মাটিতে বিদেশি আনারস

শনিবারের সকাল

অ্যাডামসকে বাদ দিয়ে মোটা অঙ্ক গুনল বিসিবি
অ্যাডামসকে বাদ দিয়ে মোটা অঙ্ক গুনল বিসিবি

মাঠে ময়দানে

ক্ষমতার কাঠামো বদলাতে হবে
ক্ষমতার কাঠামো বদলাতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্যে তিন চ্যালেঞ্জ
ঐকমত্যে তিন চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিষেককে নিয়ে ফের নিমরত
অভিষেককে নিয়ে ফের নিমরত

শোবিজ

সোহরাওয়ার্দীতে মূর্ত রক্তাক্ত জুলাই
সোহরাওয়ার্দীতে মূর্ত রক্তাক্ত জুলাই

নগর জীবন

দক্ষিণ আফ্রিকার সেরা ক্রিকেটার
দক্ষিণ আফ্রিকার সেরা ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

নিঃসঙ্গ মাহির গান
নিঃসঙ্গ মাহির গান

শোবিজ

বিশ্ব সাঁতারে ডাবল সোনা জয়
বিশ্ব সাঁতারে ডাবল সোনা জয়

মাঠে ময়দানে

বিশ্ব সাঁতারে সোনার পদক জয় কেট ডগলাস
বিশ্ব সাঁতারে সোনার পদক জয় কেট ডগলাস

মাঠে ময়দানে

স্বরলিপি
স্বরলিপি

শোবিজ

গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদের জানে আলম গ্রেপ্তার
গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদের জানে আলম গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্রিকেটাররা এখন চোখে চোখ রেখে লড়াই করে
ক্রিকেটাররা এখন চোখে চোখ রেখে লড়াই করে

মাঠে ময়দানে

পিআর নিয়ে সুস্পষ্ট ঘোষণা পাইনি
পিআর নিয়ে সুস্পষ্ট ঘোষণা পাইনি

প্রথম পৃষ্ঠা

ওভালে বোলারদের দাপটে রোমাঞ্চের আভাস
ওভালে বোলারদের দাপটে রোমাঞ্চের আভাস

মাঠে ময়দানে