শিরোনাম
প্রকাশ: ১৪:০৬, রবিবার, ১৩ নভেম্বর, ২০১৬ আপডেট:

সাবধান! সামান্য ভুলেই কষ্ট পাবে আপনার সন্তান

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
সাবধান! সামান্য ভুলেই কষ্ট পাবে আপনার সন্তান

একটা ছোট্ট ভুল নষ্ট করে দেয় সন্তান সুখের আনন্দ। কষ্ট পায় সদ্যোজাত। রোগটি থ্যালাসেমিয়া। বিয়ের আগে অবশ্যই করিয়ে নিন টেস্ট। কেন না, প্রতিরোধে সচেতনতাই একমাত্র পথ। থ্যালাসেমিয়ায় আক্রান্ত শিশুর পৃথিবীতে আসার সংখ্যা প্রতিদিনই বাড়ছে।

যেভাবে আক্রান্ত হয় শিশু:
এটি একটি জিনগঠিত অসুখ। বাবা-মায়ের থেকে পরবর্তী প্রজন্মের মধ্যে এই রোগ বাহিত হয়। শরীরে ২৩ জোড়া ক্রোমোজম থাকে। প্রতিটি ক্রমোজমের কাজ আলাদা। ১১তম ক্রোমোজমটি হল থ্যালাসেমিয়া। এক একটি ক্রোমোজমে থাকে একজোড়া জিন। দু’টি জিনই ক্ষতিগ্রস্ত হলে তা হবে থ্যালাসেমিয়া ডিজিজ। আর একটি জিন ক্ষতিগ্রস্ত হলে তা হবে থ্যালাসেমিয়া কেরিয়ার। কোন শিশু থ্যালাসেমিয়ায় আক্রান্ত মানে তার দুটো জিনই ক্ষতিগ্রস্ত। বাবা-মায়ের একটি করে জিন ক্ষতিগ্রস্ত হলে অর্থাৎ থ্যালাসেমিয়া কেরিয়ার হলে তাদের শিশু থ্যালাসেমিয়ায় আক্রান্ত হবে।

তবে বাবা-মা দু’জনেরই থ্যালাসেমিয়া কেরিয়ার হলে ২৫ শতাংশ সম্ভাবনা থাকে সন্তানটির থ্যালাসেমিয়ায় আক্রান্ত হওয়ার, ৫০ শতাংশ সম্ভাবনা থাকে থ্যালাসেমিয়া কেরিয়ার হওয়ার ও ২৫ শতাংশ সম্ভাবনা থাকে স্বাভাবিক শিশু হওয়ার। বাবা-মায়ের মধ্যে কারও একজনের থ্যালাসেমিয়া কেরিয়ার, অন্যজনের কেরিয়ার যদি না হয়, সেক্ষেত্রে বাচ্চার থ্যালাসেমিয়ায় আক্রান্ত হওয়ার কোন সম্ভাবনা থাকে না। তবে থ্যালাসেমিয়া কেরিয়ার হওয়া কিন্তু কোন অসুখ নয়।

শিশু জন্মানোর পরে যা লক্ষণীয়:
শিশুর দেহ হবে জীর্ণ, কঙ্কালসার, বুকের পাঁজর গোনা যাবে, রক্তাল্পতা থাকবে, দেখতে হবে একটু অন্যরকম, মুখ হবে লম্বাটে, বাচ্চা মাতৃদুগ্ধ খাওয়ার সময খুব হাঁপিয়ে যাবে। জন্মানোর পর থেকে বাচ্চার শরীরে মায়ের রক্তই থাকে, তারপর আস্তে আস্তে নিজে নিজেই শরীর রক্ত তৈরি করে। শিশু ৩-৬ মাস পর থেকে নিজের মতো করে রক্ত তৈরি করতে পারে। তাই শিশু থ্যালাসেমিয়ায় আক্রান্ত কিনা তা সঠিক ভাবে নির্ধারণ করতে ১ বছর পর রক্ত পরীক্ষা করা উচিত।

থ্যালাসেমিয়ায় আক্রান্ত শিশুর চিকিৎসা:
থ্যালাসেমিয়া রোগের কোন চিকিৎসা হয় না। সমস্যা হল সাধারণ মানুষের শরীরে নিয়মিতভাবে যে রক্ত তৈরি হয়, থ্যালাসেমিয়ায় আক্রান্ত রোগীরা রক্ত তৈরি করতে পারে না। থ্যালাসেমিয়া রোগীদের মূল সমস্যা রক্তে প্রোটিনের সমস্যা। তাই থ্যালাসেমিয়া রোগীদের রক্তের হিমোগ্লোবিনের ‘গ্লোবিন’ অংশটি দরকার। অর্থাৎ রক্তের উপাদান আয়রন ও প্রোটিনের মধ্যে প্রোটিন অংশের প্রয়োজন শুধু। কিন্তু রক্তে এই আয়রন ও প্রোটিন অংশ আলাদা করা সম্ভব নয়। প্রোটিনের প্রয়োজন মেটাতে রক্তের মাধ্যমে প্রোটিনের পাশাপাশি শরীরে আয়রনও প্রবেশ করে। তাই প্রোটিনের চাহিদা পূরণ হলেও আয়রনের মাত্রা শরীরে বাড়তে থাকে। ফলে রোগীর দেহে প্লীহা, হার্ট, কিডনি ইত্যাদি অঙ্গে আয়রন জমতে থাকে। আয়রনের মাত্রা বাড়তে থাকলে রোগীর মৃত্যুও হতে পারে। রক্ত নেওয়ার ফলে শরীরে আয়রনের যে বৃ‌দ্ধি ঘটে তা ওষুধের মাধ্যমে বের করে দেওয়া হয়।

থ্যালাসেমিয়া খুবই ব্যয়বহুল চিকিৎসা, সেদিক থেকে সাধারণ মানুষ যেভাবে সাহায্য পেতে পারে- আমাদের অর্গানাইজেশন থ্যালাসেমিয়া রোগীদের ওষুধ ও চিকিৎসাক্ষেত্রে অনেক সাহায্য করে। তবে এই রোগে আক্রান্তদের চাহিদা, রোগীর সংখ্যা ও সাহায্যের জোগানের মধ্যে ভারসাম্য নেই। কারণ এই চিকিৎসায় খরচ অনেক। সেই তুলনায় এনজিও-র সংখ্যা কম। তবে বর্তমানে সরকারও এই রোগীদের পাশে দাঁড়িয়েছে।

এই রোগের চিকিৎসায় আধুনিক প্রযুক্তি:
যেহেতু এই রোগটি জিনগত তাই ওষুধ বা উন্নত চিকিৎসা পদ্ধতি দিয়ে সম্পূর্ণ রোগ নির্মূল হবে তা বলা যায় না। তবে বোনম্যারো ট্রান্সপ্ল্যান্টেশন করলে রোগীর সুস্থ থাকার পাশাপাশি আয়ুও বাড়বে। এছাড়া জিন রিপ্লেসমেন্ট করলে সম্পূর্ণ সুস্থ হওয়া যায়। কিন্তু এর চিকিৎসা বিদেশে করা হয় এবং তা খুবই খরচসাপেক্ষ।

থ্যালাসেমিয়া রোগেরও কি রকমফের হয়?
বিটা থ্যালাসেমিয়া, ই-বিটা থ্যালাসেমিয়া ধরা পড়লে তা খুবই মারাত্মক। একে থ্যালাসেমিয়া রোগ বলা হয়। এছাড়া আর এক ধরনের থ্যালাসেমিয়া আছে, যাকে বলা হয় ইথ্যালাসেমিয়া। এটি থ্যালাসেমিয়া রোগ নয়। একে বলা হবে হিমোগ্লেবিনপ্যাথি।

এই রোগ এড়াতে যা করবেন:
সুস্থ সন্তানের জন্ম দিতে বিবাহের আগে রক্ত পরীক্ষা জরুরি। যাকে বলা হয় থ্যালাসেমিয়া কেরিয়ার ডিটেকশন টেস্ট। পদ্ধতিটির নাম এইচপিএলসি (HPLC)। যদি দু’জনেরই থ্যালাসেমিয়া কেরিয়ার হয় সেক্ষেত্রেই সন্তানের থ্যালাসেমিয়ায় আক্রান্তের সম্ভাবনা থাকে। একজনের কেরিয়ার, অন্য জন স্বাভাবিক হলে ভয়ের কিছু নেই। তাই অন্তত একজনের থ্যালাসেমিয়া টেস্ট অত্যন্ত জরুরি।

সন্তান নেওয়ার প্রসঙ্গ:
স্বামী-স্ত্রী দু’জনেরই কেরিয়ার থাকলে সম্পূর্ণভাবে বলা যাবে না সন্তানটি থ্যালাসেমিয়ায় আক্রান্ত হবে। প্রত্যেক ইস্যুর ক্ষেত্রে ২৫ শতাংশ সম্ভাবনা ডিজিজ হওয়ার। তাই এক্ষেত্রে কনসিভ করার পর দেখে নিতে হবে সন্তানের থ্যালাসেমিয়ায় আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা কতটা। এক্ষেত্রে করতে হবে অ্যামনিয়োসে‌ন্থেসিস বা কর্ডোসে‌ন্থেসিস (সন্তান ধারণের ১৫ সপ্তাহ বাদে এই টেস্ট করুন)। এছাড়া আছে সিভিএস। এই তিনটি পদ্ধতির মধ্যে যে কোন একটি করলেই ধরা পড়ে সন্তানের থ্যালাসেমিয়ায় আক্রান্তের সম্ভাবনা কতটা। প্রতিক্ষেত্রেই আল্ট্রাসাউন্ড করে, ফ্লুইড নিয়ে সন্তানের ডিএনএ টেস্ট করে নির্ধারণ করা হয়। সবচেয়ে ভাল পদ্ধতি সিভিএস। এক্ষেত্রে অন্তঃসত্ত্বা হওয়ার মাত্র ১০-১১ সপ্তাহের মধ্যেই টেস্ট করে নির্ধারণ করা সম্ভব। তবে প্রতিটি পদ্ধতি খুবই জটিল, গর্ভস্থ শিশুর ক্ষতির সম্ভাবনা থাকে। তাই সুস্থ সন্তান চাইলে বিয়ের আগে টেস্ট জরুরি।


বিডি প্রতিদিন/১৩ নভেম্বর ২০১৬/হিমেল-১৭

এই বিভাগের আরও খবর
বদহজমের সমস্যা আছে যেভাবে বুঝবেন
বদহজমের সমস্যা আছে যেভাবে বুঝবেন
দ্রুত ওজন কমাতে লেবু-মধুর পানি ভালো, নাকি শরীরচর্চা?
দ্রুত ওজন কমাতে লেবু-মধুর পানি ভালো, নাকি শরীরচর্চা?
দীর্ঘ জীবন পেতে চাইলে কী খাবেন?
দীর্ঘ জীবন পেতে চাইলে কী খাবেন?
থানকুনি পাতার উপকারিতা
থানকুনি পাতার উপকারিতা
চুল ধোয়ার ক্ষেত্রে যে ভুলগুলো এড়িয়ে চলতে হবে
চুল ধোয়ার ক্ষেত্রে যে ভুলগুলো এড়িয়ে চলতে হবে
গরমে সুস্থ থাকতে যেসব খাবার খাওয়া উচিত
গরমে সুস্থ থাকতে যেসব খাবার খাওয়া উচিত
অস্বস্তিকর সামাজিক পরিস্থিতিতে কী করবেন, হার্ভার্ড-গ্রাজুয়েটের পরামর্শ
অস্বস্তিকর সামাজিক পরিস্থিতিতে কী করবেন, হার্ভার্ড-গ্রাজুয়েটের পরামর্শ
খাসির মাংসের মজাদার দুই রেসিপি
খাসির মাংসের মজাদার দুই রেসিপি
মজাদার রেসিপি : লেবু পাতা দিয়ে গরুর মাংস
মজাদার রেসিপি : লেবু পাতা দিয়ে গরুর মাংস
ওজন কমাতে সাহায্য করবে যেসব প্রাকৃতিক সবজি
ওজন কমাতে সাহায্য করবে যেসব প্রাকৃতিক সবজি
ঈদের দিনে গরুর মাংসের ভুনা খিচুড়ি
ঈদের দিনে গরুর মাংসের ভুনা খিচুড়ি
যেসব ভুলে বাড়ছে মানসিক চাপ
যেসব ভুলে বাড়ছে মানসিক চাপ
সর্বশেষ খবর
উপদেষ্টার নির্দেশে বনবিভাগের অভিযান, উদ্ধার হলো সেই বানরছানা
উপদেষ্টার নির্দেশে বনবিভাগের অভিযান, উদ্ধার হলো সেই বানরছানা

এই মাত্র | জাতীয়

রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়কে পরিবেশবান্ধব শিক্ষাঙ্গন হিসেবে গড়ে তুলতে হবে : পরিবেশ উপদেষ্টা
রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়কে পরিবেশবান্ধব শিক্ষাঙ্গন হিসেবে গড়ে তুলতে হবে : পরিবেশ উপদেষ্টা

৪৪ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ
শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ

২ মিনিট আগে | জাতীয়

নওগাঁয় আমের দাম কম, সিন্ডিকেটকে দায়ী করছেন কৃষকরা
নওগাঁয় আমের দাম কম, সিন্ডিকেটকে দায়ী করছেন কৃষকরা

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘গণতান্ত্রিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় ফ্যাসিস্টের দোসরদের বয়কট করতে হবে’
‘গণতান্ত্রিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় ফ্যাসিস্টের দোসরদের বয়কট করতে হবে’

১৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান
ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান

১৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে দুর্ঘটনায় মুদি দোকানির মৃত্যু
বরিশালে দুর্ঘটনায় মুদি দোকানির মৃত্যু

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সরকার ৫ দেশে নতুন মিশন খুলছে
সরকার ৫ দেশে নতুন মিশন খুলছে

২৩ মিনিট আগে | জাতীয়

পোশাক শিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধ : বিজিএমইএ সভাপতি
পোশাক শিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধ : বিজিএমইএ সভাপতি

২৬ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় পিস্তল ও গুলিসহ শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
বগুড়ায় পিস্তল ও গুলিসহ শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের দ্বিতীয় পর্যায়ের আলোচনা শুরু হচ্ছে মঙ্গলবার
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের দ্বিতীয় পর্যায়ের আলোচনা শুরু হচ্ছে মঙ্গলবার

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় শিয়াল শিকারের অপরাধে জরিমানা
কলাপাড়ায় শিয়াল শিকারের অপরাধে জরিমানা

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গণপিটুনিতে যুবকের মৃত্যু
গণপিটুনিতে যুবকের মৃত্যু

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় জাতীয় নাগরিক পার্টির সমন্বয় কমিটি ঘোষণা
বগুড়ায় জাতীয় নাগরিক পার্টির সমন্বয় কমিটি ঘোষণা

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশিদের বিদেশে নিয়োগ সংক্রান্ত উপদেষ্টা কমিটি গঠন
বাংলাদেশিদের বিদেশে নিয়োগ সংক্রান্ত উপদেষ্টা কমিটি গঠন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড
ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুকুরে ডুবে শিক্ষার্থীর মৃত্যু
পুকুরে ডুবে শিক্ষার্থীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের মাস্টার্সে খাতা চ্যালেঞ্জের আবেদন শুরু
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের মাস্টার্সে খাতা চ্যালেঞ্জের আবেদন শুরু

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমপিওভুক্ত এক লাখ পদে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
এমপিওভুক্ত এক লাখ পদে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামালপুরে কৃষক হত্যাকারীদের দ্রুত গ্রেফতার দাবি
জামালপুরে কৃষক হত্যাকারীদের দ্রুত গ্রেফতার দাবি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনূর্ধ্ব-১৭ জাতীয় গোল্ডকাপের উদ্বোধন
অনূর্ধ্ব-১৭ জাতীয় গোল্ডকাপের উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে কিশোরের ডান পা বিচ্ছিন্ন
ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে কিশোরের ডান পা বিচ্ছিন্ন

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মোটরসাইকেল থেকে পড়ে নারীর মৃত্যু
মোটরসাইকেল থেকে পড়ে নারীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রথমবারের মতো বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন হয়ে দ্বিতীয় স্থানে দক্ষিণ আফ্রিকা
প্রথমবারের মতো বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন হয়ে দ্বিতীয় স্থানে দক্ষিণ আফ্রিকা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বগুড়ায় উন্নয়নের দাবীতে মানববন্ধন ও স্মারকলিপি প্রদান
বগুড়ায় উন্নয়নের দাবীতে মানববন্ধন ও স্মারকলিপি প্রদান

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে আরও ২৩৪ জন হাসপাতালে ভর্তি
ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে আরও ২৩৪ জন হাসপাতালে ভর্তি

২ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধার
গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হবিগঞ্জে শিক্ষার্থীকে ধর্ষণ, গ্রেফতার বাস চালককে আদালতে প্রেরণ
হবিগঞ্জে শিক্ষার্থীকে ধর্ষণ, গ্রেফতার বাস চালককে আদালতে প্রেরণ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোটকেন্দ্র মেরামত করতে চার সচিবকে ইসির চিঠি
ভোটকেন্দ্র মেরামত করতে চার সচিবকে ইসির চিঠি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার ভয়াবহতা দেখে যা বললেন নেতানিয়াহু
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার ভয়াবহতা দেখে যা বললেন নেতানিয়াহু

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর
ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে যা বলেছে তুরস্ক, ফ্রান্স, জার্মানি ও ইরাক
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে যা বলেছে তুরস্ক, ফ্রান্স, জার্মানি ও ইরাক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু
‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ভয়ে নেতানিয়াহুর ছেলের বিয়ে স্থগিত
ইরানের ভয়ে নেতানিয়াহুর ছেলের বিয়ে স্থগিত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক
চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক

১২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান
নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা
সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন
ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত
ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের বন্দরনগরী হাইফায় ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলের বন্দরনগরী হাইফায় ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান থেকে নতুন করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু, ইসরায়েলে ফের সতর্কতা সাইরেন
ইরান থেকে নতুন করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু, ইসরায়েলে ফের সতর্কতা সাইরেন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’
‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার
তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৮ ঘণ্টায় ভূপাতিত ৪৪টি ইসরায়েলি ড্রোন ও কোয়াডকপ্টার
৪৮ ঘণ্টায় ভূপাতিত ৪৪টি ইসরায়েলি ড্রোন ও কোয়াডকপ্টার

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা
ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা
নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃষ্টি ও তাপপ্রবাহ নিয়ে নতুন বার্তা
বৃষ্টি ও তাপপ্রবাহ নিয়ে নতুন বার্তা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা
দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা
ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল শিগগিরই চুক্তিতে আসছে— দাবি ট্রাম্পের
ইরান-ইসরায়েল শিগগিরই চুক্তিতে আসছে— দাবি ট্রাম্পের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত
ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলায় ইরানে দুই দিনে নিহত ১২৮
ইসরায়েলি হামলায় ইরানে দুই দিনে নিহত ১২৮

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত
ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
তারেক ফিরছেন দেড় মাসের মধ্যে
তারেক ফিরছেন দেড় মাসের মধ্যে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসরায়েলে ধ্বংসস্তূপ
ইসরায়েলে ধ্বংসস্তূপ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে নতুন বিপর্যয়ের শঙ্কা
দেশে নতুন বিপর্যয়ের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

আমের ‘ঢলন’ প্রথায় ক্ষতিগ্রস্ত চাষি
আমের ‘ঢলন’ প্রথায় ক্ষতিগ্রস্ত চাষি

নগর জীবন

হামজাদের দেখে ভারতীয় দলেও প্রবাসী ফুটবলার
হামজাদের দেখে ভারতীয় দলেও প্রবাসী ফুটবলার

মাঠে ময়দানে

কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা
কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা

সম্পাদকীয়

নাটক-সিনেমায় অনবদ্য তাসনিয়া ফারিণ
নাটক-সিনেমায় অনবদ্য তাসনিয়া ফারিণ

শোবিজ

সাত বছরে হলো কয়েকটি পিলার
সাত বছরে হলো কয়েকটি পিলার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাথায় হাত আলুচাষিদের
মাথায় হাত আলুচাষিদের

নগর জীবন

করোনা ঠেকাতে ব্যবস্থা নিচ্ছে সরকার
করোনা ঠেকাতে ব্যবস্থা নিচ্ছে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

এক ঘরে দুই পীর থাকতে পারে না
এক ঘরে দুই পীর থাকতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রোটিয়া ক্রিকেটের মহানায়ক টেম্বা বাভুমা
প্রোটিয়া ক্রিকেটের মহানায়ক টেম্বা বাভুমা

মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাম্পবিরোধী ব্যাপক বিক্ষোভ
যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাম্পবিরোধী ব্যাপক বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ ইসলামি ব্যাংক একীভূত হচ্ছে, চাকরি হারাবে না কেউ
পাঁচ ইসলামি ব্যাংক একীভূত হচ্ছে, চাকরি হারাবে না কেউ

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ ভোটকে হাস্যরসে পরিণত করে
আওয়ামী লীগ ভোটকে হাস্যরসে পরিণত করে

প্রথম পৃষ্ঠা

এটিএম বুথে কিশোরী ধর্ষণ, পলাতক নিরাপত্তাকর্মী
এটিএম বুথে কিশোরী ধর্ষণ, পলাতক নিরাপত্তাকর্মী

পেছনের পৃষ্ঠা

অর্থ পাচার ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন রোধে নতুন কৌশল
অর্থ পাচার ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন রোধে নতুন কৌশল

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার ব্যাংক থেকে ফেরার পথে ১০ লাখ টাকা ছিনতাই
এবার ব্যাংক থেকে ফেরার পথে ১০ লাখ টাকা ছিনতাই

প্রথম পৃষ্ঠা

সড়কে তবুও মেয়াদোত্তীর্ণ বাস
সড়কে তবুও মেয়াদোত্তীর্ণ বাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ইতিহাস গড়লেন রুকসানা
ইতিহাস গড়লেন রুকসানা

মাঠে ময়দানে

হদিস মেলেনি কোটি টাকার, কেউ হয়নি গ্রেপ্তার
হদিস মেলেনি কোটি টাকার, কেউ হয়নি গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

গণফোরাম সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন
গণফোরাম সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন

নগর জীবন

শাহিনের বক্তব্যে তোলপাড় বাফুফে
শাহিনের বক্তব্যে তোলপাড় বাফুফে

মাঠে ময়দানে

বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ
বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোচনার পর ভোটের তারিখ সরকারের দিকে তাকিয়ে ইসি
আলোচনার পর ভোটের তারিখ সরকারের দিকে তাকিয়ে ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা ইশরাকের
আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা ইশরাকের

প্রথম পৃষ্ঠা

সংস্কার ছাড়া নির্বাচন নয়
সংস্কার ছাড়া নির্বাচন নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত
জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত

সম্পাদকীয়

সরকারি পরিত্যক্ত ভবনে চামড়ার আড়ত, দুর্গন্ধে ভোগান্তি
সরকারি পরিত্যক্ত ভবনে চামড়ার আড়ত, দুর্গন্ধে ভোগান্তি

নগর জীবন