শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:৩২, বৃহস্পতিবার, ০৫ ডিসেম্বর, ২০২৪

শীতে যেভাবে ধরে রাখবেন ত্বকের কোমলতা

লাইফস্টাইল ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
শীতে যেভাবে ধরে রাখবেন ত্বকের কোমলতা

শীতকালে বাতাসের আর্দ্রতা কমে যায়। ফলে বায়ুমণ্ডল ত্বক থেকে পানি শুষে নেয়। এতে ফাটতে থাকে ত্বক, ঠোঁট ও পায়ের তালু। মানবদেহের ৫৫ শতাংশ পানি। এর মধ্যে ত্বক নিজেই ধারণ করে ১০ ভাগ। ত্বক থেকে পানি বেরিয়ে গেলে ত্বক নির্জীব হয়ে পড়ে। 

আমাদের ত্বকে থাকে ঘর্ম ও তেলগ্রন্থি, যেখান থেকে অনবরত তেল ও ঘাম বের হয়। এই ঘাম ও তেল মিলে এক ধরনের আবরণী তৈরি করে, যা ত্বককে শুষ্কতা থেকে রক্ষা করে। শীতে ত্বকের গ্রন্থি থেকে ঘাম বা তেল কোনোটাই বেশি তৈরি হতে পারে না। তাই প্রয়োজন বিশেষ যত্ন। শুষ্ক আবহাওয়ায় দ্রুত আর্দ্রতা হারায় আমাদের ত্বক। ফলে ত্বকের রুক্ষতা বাড়ে। শীতে কীভাবে ত্বকের কোমলতা ধরে রাখবেন সেই বিষয়ে রইল বিস্তারিত-

ত্বক পরিষ্কার রাখুন

শীতে বাতাসে ধুলাবালির পরিমাণ বাড়ে। এই ধুলাবালির সংস্পর্শে এলে ত্বকে চুলকানি, ঘামাচিসহ বিভিন্ন ধরনের চর্মরোগের প্রাদুর্ভাব দেখা দিতে পারে। এ জন্য শীতেও নিয়ম করে প্রতিদিন গোসল করুন। ঠান্ডা পানিতে কষ্ট হলে গরম পানিতে গোসল করতে পারেন। তবে বেশি গরম একদমই নয়। দিনে কয়েকবার হাত, মুখ ও পা ধোয়াও জরুরি। শীতের রাতে ঘুমানোর আগে পায়ে গ্লিসারিন মেখে ঘুমান। পায়ের গোড়ালি ফাটার সমস্যা থেকে রেহাই পাবেন।

শীতেও সানস্ক্রিন

অনেকে মনে করেন, সানস্ক্রিন শুধু গরমকালে ব্যবহার করতে হয়। ধারণাটি ভুল। শীতে রোদ আরামদায়ক হলেও ত্বকের ওপর এর অতিবেগুনি রশ্মি বিরূপ প্রভাব ফেলে। শীতে রোদ যতই আরামদায়ক হোক, সানস্ক্রিন ব্যবহার করতে হবে। বাইরে বের হওয়ার আধঘণ্টা আগে এসপিএফ ১৫-৩০ সম্পন্ন সানস্ক্রিন লোশন ব্যবহার করুন। তবে সম্ভব হলো ভালো মানের ময়েশ্চারাইজারসমৃদ্ধ সানস্ক্রিন ব্যবহার করতে পারেন।

নিয়ম মেনে লোশন

শীতে ত্বকের আর্দ্রতা ধরে রেখে কোমলতা এনে দিতে ভালো উপকার দেয় প্রাকৃতিক উপাদানসমৃদ্ধ লোশন। গোসলের পর এবং প্রতিবার মুখ ধোয়ার পর ত্বক ভেজা অবস্থায় ময়েশ্চারাইজার বা লোশন ব্যবহার করুন। দিনে বা রাতে যে কোনো সময় লোশন ব্যবহার করা যায়। আবার রাতে ঘুমানোর আগে হাত-মুখ ধুয়ে লোশন মেখে নিন। ২৪ ঘণ্টা শুষ্কতা থেকে রেহাই পাবে আপনার ত্বক।

উইন্টার কেয়ার

১। বাজারে নানা ধরনের শীতকালীন প্রসাধনী পাওয়া যাচ্ছে। সেসব থেকে ভালো পণ্যটি বেছে নিতে ভুলবেন না। শীতকালীন সুরক্ষায় কোহিনূর কেমিক্যালের বিউটিনা এবং ফ্রুটির পণ্যগুলো হতে পারে সে ক্ষেত্রে বেস্ট অপশন।

২। শীত মৌসুমে ত্বকের আর্দ্রতা ধরে রাখতে এবং ফাটল রোধ করতে পমেড ব্যবহার করতে পারেন। এটি ত্বকের কালো দাগ দূর করে ত্বককে করে তোলে উজ্জ্বল ও লাবণ্যময়।

৩। অ্যালোভেরা এবং কোকোয়া বাটার সমৃদ্ধ ময়েশ্চারাইজার লোশন এ সময় বেশ কার্যকরী। এর ব্যবহারে ত্বক হয়ে উঠবে নরম, কোমল ও সতেজ।

৪। ত্বকের রুক্ষতা রোধে শতভাগ প্রাকৃতিক ও বিশুদ্ধ গ্লিসারিন ব্যবহার করতে পারেন। যা ত্বকের আর্দ্রতা ধরে রেখে আপনার ত্বককে করবে নরম, কোমল ও লাবণ্যময়।

৫। জোজোবা অয়েল ও ভিটামিন ই- সমৃদ্ধ পেট্রোলিয়াম জেলি বরাবরই ত্বকের ফাটল এবং ঠোঁটের সুরক্ষায় ভীষণ কার্যকরী। যা ত্বকের ফাটল রোধ করে আর্দ্রতা ধরে রাখে।

৬। ঠোঁট ফাটল ও শুষ্কতা রোধে কোকোয়া বাটার, ভিটামিন সি ও ভিটামিন সমৃদ্ধ লিপবাম ব্যবহার করতে পারেন। এটি ঠোঁটের সুরক্ষায় রক্ষাকবচ হিসেবে কাজ করবে।

৭। একইভাবে কোকোয়া বাটার সমৃদ্ধ লিপ জেল ঠোঁটের সুরক্ষায় দারুণ কার্যকরী। তাই শীত মৌসুমে পকেটে থাকুক এক টিউব লিপ জেল।

৮। বাড়তি সুরক্ষায় এসেনশিয়াল অয়েলের কয়েক পদ

ব্ল্যাক কামিন সিড অয়েল

প্রাচীন মিসর থেকে ব্ল্যাক কামিন সিড অয়েল বা কালো জিরা তেলের ব্যবহার হয়ে আসছে। এটি প্রদাহ উপশম করে, নিরাময় দ্রুত করে, সিবাম উৎপাদনে ভারসাম্য আনে ও ত্বকের লোমকূপকে পরিষ্কার করে। ব্রণের প্রাদুর্ভাব দমাতেও এ তেল কার্যকর। ত্বকের প্রাকৃতিক গর্ত বা লোমকূপ সহজে বন্ধ হয়ে গেলে অথবা ব্রণের প্রবণতা থাকলে ত্বকের সুরক্ষায় নিয়মিত ব্ল্যাক কামিন সিড অয়েল ব্যবহার করতে পারেন। ত্বকের দাগ দূর করতে এমন ফেস অয়েল ব্যবহার করতে পারেন যেখানে ব্ল্যাক কামিন সিড, স্যালিসাইলিক অ্যাসিড ও লিকোরিস রুটের সমন্বয় রয়েছে।

টি ট্রি অয়েল

যেসব তেল নিয়ে ভালোভাবে গবেষণা করা হয়েছে তাদের একটি হচ্ছে টি ট্রি অয়েল এবং ডার্মাটোলজিতে এই তেলের ব্যাপক ব্যবহার রয়েছে। এই শক্তিশালী অ্যান্টিসেপটিক ও অ্যান্টিফাঙ্গাল তেলটি সংগ্রহ করা হয় টি ট্রি এর পাতা থেকে (চা গাছ থেকে গ্রিন টি ও ব্ল্যাক টি তৈরি করা হয় সেটা নয়)। ব্রণের কার্যকর ঘরোয়া চিকিৎসা ও বেনজোয়েল পারঅক্সাইডের মৃদু বিকল্প হিসেবে তিন থেকে পাঁচ ফোঁটা টি ট্রি অয়েল ২০ থেকে ৪০ ফোঁটা হ্যাজেলের সঙ্গে মিশিয়ে ব্যবহার করতে পারেন। এটি ত্বকের সৌন্দর্য বেড়ে যায়, কিউটিকল বা নখের গোড়ার ত্বক নরম হয় ও অ্যাথলেটিস ফুট সেরে ওঠে।

রোজহিপ অয়েল

বিটা-ক্যারোটিন, রেটিনয়েক অ্যাসিড ও এসেনশিয়াল ফ্যাটি অ্যাসিডে (ওমেগা ৩ ও ওমেগা ৬) সমৃদ্ধ একটি তেল হচ্ছে রোজহিপ অয়েল। সাধারণত শুষ্কতা ও বয়সজনিত ত্বকের দুর্দশা কমাতে এ তেল ব্যবহার করা হয়। প্রকৃতপক্ষে ক্লিনিক্যাল গবেষণায় দেখা গেছে, অর্গানিক রোজহিপ অয়েল ত্বকের ক্ষতজনিত দাগ ও বলিরেখার উপস্থিতি কমাতে পারে। ত্বকে ময়েশ্চারাইজার প্রয়োগের আগে রোজহিপ অয়েল ব্যবহার করতে পারেন।

হিবিসকাস অয়েল

কোল্ড-প্রেসড হিবিসকাস অয়েল বা জবা তেল তৈরি করা হয় জবার পুষ্টিকর বীজ থেকে। এ তেলে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টি-অক্সিড্যান্ট, ভিটামিন ই ও এসেনশিয়াল ফ্যাটি অ্যাসিড রয়েছে- এসব কিছু ত্বককে তারুণ্যদীপ্ত রাখে। ত্বকে আর্দ্রতার মাত্রা বাড়াতে, ত্বকের ভাঁজ কমা ও নমনীয়তা বাড়াতে রাতে এ তেল মাখতে পারেন।

রঙিন শাক-সবজি খেতে হবে

শীতকালে প্রচুর শাক-সবজি পাওয়া যায়। এ সময় বেশি বেশি রঙিন শাক-সবজি খাওয়ার চেষ্টা করুন। শীতে পানি পানের পরিমাণ কমে যায়। তাই জোর করে হলেও পানি পান করুন।

লেখা : ফেরদৌস আরা


বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ
 

এই বিভাগের আরও খবর
কৃত্রিম চিনি কি মস্তিষ্ক ধ্বংস করছে? গবেষণার চাঞ্চল্যকর তথ্য
কৃত্রিম চিনি কি মস্তিষ্ক ধ্বংস করছে? গবেষণার চাঞ্চল্যকর তথ্য
প্রতিদিনের খাবারে হলুদ রাখুন, দূরে থাকুন হৃদরোগ থেকে
প্রতিদিনের খাবারে হলুদ রাখুন, দূরে থাকুন হৃদরোগ থেকে
স্মার্টফোনে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা পাবেন যেভাবে
স্মার্টফোনে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা পাবেন যেভাবে
শরীরে ঘুমের ঘাটতি জানান দেয় যেসব লক্ষণ
শরীরে ঘুমের ঘাটতি জানান দেয় যেসব লক্ষণ
ইনডোর প্ল্যান্টের যত্নে ৫ নিয়ম
ইনডোর প্ল্যান্টের যত্নে ৫ নিয়ম
ভ্রমণে গিয়ে এড়িয়ে চলুন এই ভুলগুলি
ভ্রমণে গিয়ে এড়িয়ে চলুন এই ভুলগুলি
সপ্তাহে অন্তত পাঁচ দিন কমপক্ষে ৩০ মিনিট করে হাঁটুন
সপ্তাহে অন্তত পাঁচ দিন কমপক্ষে ৩০ মিনিট করে হাঁটুন
সুস্থভাবে বাঁচতে হলে হাসতে শিখুন
সুস্থভাবে বাঁচতে হলে হাসতে শিখুন
খালি পেটে রসুন খাওয়ার উপকারিতা
খালি পেটে রসুন খাওয়ার উপকারিতা
মাসকারা তোলার সঠিক নিয়ম
মাসকারা তোলার সঠিক নিয়ম
ফেলে দেওয়া কলার খোসা ফিরিয়ে দেবে ত্বকের হারানো উজ্জ্বলতা
ফেলে দেওয়া কলার খোসা ফিরিয়ে দেবে ত্বকের হারানো উজ্জ্বলতা
আকর্ষণীয় চোখ
আকর্ষণীয় চোখ
সর্বশেষ খবর
প্রযুক্তিনির্ভর বন নজরদারিতে যাচ্ছে বাংলাদেশ : রিজওয়ানা হাসান
প্রযুক্তিনির্ভর বন নজরদারিতে যাচ্ছে বাংলাদেশ : রিজওয়ানা হাসান

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

সারাদেশে ডেঙ্গুতে ২৪ ঘণ্টায় ২ জনের মৃত্যু
সারাদেশে ডেঙ্গুতে ২৪ ঘণ্টায় ২ জনের মৃত্যু

৪ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

যুক্তরাজ্যে প্রথম মুসলিম নারী হিসেবে ইতিহাস গড়লেন শাবানা
যুক্তরাজ্যে প্রথম মুসলিম নারী হিসেবে ইতিহাস গড়লেন শাবানা

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জনগণকে সঙ্গে নিয়েই পরিবর্তন সম্ভব : আমিনুল
জনগণকে সঙ্গে নিয়েই পরিবর্তন সম্ভব : আমিনুল

৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

রংপুরে নিষিদ্ধ ঘোষিত ছাত্রলীগ ও যুবলীগ নেতা গ্রেফতার
রংপুরে নিষিদ্ধ ঘোষিত ছাত্রলীগ ও যুবলীগ নেতা গ্রেফতার

৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

বাছাইপর্ব পার হওয়াতেই থামতে চান না ইতালির কোচ
বাছাইপর্ব পার হওয়াতেই থামতে চান না ইতালির কোচ

৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

১৭ বছর পর ফয়সালাবাদে আন্তর্জাতিক ম্যাচ খেলবে পাকিস্তান
১৭ বছর পর ফয়সালাবাদে আন্তর্জাতিক ম্যাচ খেলবে পাকিস্তান

২০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সারা দেশ আমাদের দিকে তাকিয়ে আছে: ঢাবি উপাচার্য
সারা দেশ আমাদের দিকে তাকিয়ে আছে: ঢাবি উপাচার্য

২৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

লজ্জার হারের পর জরিমানার কবলে দক্ষিণ আফ্রিকা
লজ্জার হারের পর জরিমানার কবলে দক্ষিণ আফ্রিকা

২৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতে যাচ্ছে ১২০০ টন ইলিশ, রপ্তানির অনুমতি দিল বাণিজ্য মন্ত্রণালয়
ভারতে যাচ্ছে ১২০০ টন ইলিশ, রপ্তানির অনুমতি দিল বাণিজ্য মন্ত্রণালয়

২৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বিষাক্ত মাশরুম খাইয়ে শ্বশুর-শ্বাশুড়িসহ তিনজনকে হত্যা, অস্ট্রেলীয় নারীর যাবজ্জীবন
বিষাক্ত মাশরুম খাইয়ে শ্বশুর-শ্বাশুড়িসহ তিনজনকে হত্যা, অস্ট্রেলীয় নারীর যাবজ্জীবন

২৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৫ সেকেন্ডে ১৩ বার হাতুড়ির আঘাতে যুবককে খুন
১৫ সেকেন্ডে ১৩ বার হাতুড়ির আঘাতে যুবককে খুন

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যে কারণে ফেসবুক-ইউটিউবসহ ২৬টি অ্যাপ বন্ধ করে নেপাল সরকার
যে কারণে ফেসবুক-ইউটিউবসহ ২৬টি অ্যাপ বন্ধ করে নেপাল সরকার

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুদকের আরেক মামলায় শিবলী রুবাইয়াত গ্রেফতার
দুদকের আরেক মামলায় শিবলী রুবাইয়াত গ্রেফতার

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

সরকারের বিরুদ্ধে কেন ফুঁসে উঠেছে নেপালের জেন-জি প্রজন্ম?
সরকারের বিরুদ্ধে কেন ফুঁসে উঠেছে নেপালের জেন-জি প্রজন্ম?

৪২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় সাবেক সচিব শহীদ খান কারাগারে
সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় সাবেক সচিব শহীদ খান কারাগারে

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

রংপুরে আন্তর্জাতিক সাক্ষরতা দিবস পালিত
রংপুরে আন্তর্জাতিক সাক্ষরতা দিবস পালিত

৪৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

নেপালে অস্থিরতা, বাংলাদেশ দলের অনুশীলন বাতিল
নেপালে অস্থিরতা, বাংলাদেশ দলের অনুশীলন বাতিল

৪৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইমদাদুল হক মিলনের ৭০তম জন্মদিনে শুভসংঘের ৭০টি বৃক্ষরোপণ
ইমদাদুল হক মিলনের ৭০তম জন্মদিনে শুভসংঘের ৭০টি বৃক্ষরোপণ

৪৭ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

দিনাজপুরে শ্রমিকদের ২৬ দফা দাবিতে কর্মবিরতি ও মহাসড়ক অবরোধ
দিনাজপুরে শ্রমিকদের ২৬ দফা দাবিতে কর্মবিরতি ও মহাসড়ক অবরোধ

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশি উদ্যোক্তাদের প্রযুক্তিগত সক্ষমতা বাড়াতে চীনের সহযোগিতার আহ্বান
বাংলাদেশি উদ্যোক্তাদের প্রযুক্তিগত সক্ষমতা বাড়াতে চীনের সহযোগিতার আহ্বান

৫৫ মিনিট আগে | অর্থনীতি

‘জনগণের ভালোবাসা ছাড়া রাজনীতির মাঠে টিকে থাকা সম্ভব নয়’
‘জনগণের ভালোবাসা ছাড়া রাজনীতির মাঠে টিকে থাকা সম্ভব নয়’

৫৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

জেরুজালেমে বন্দুকধারীর গুলিতে হতাহত ১৭
জেরুজালেমে বন্দুকধারীর গুলিতে হতাহত ১৭

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেত্রকোনা পৌর শহরে যানজট নিরসনে করণীয় নিয়ে জরুরি মতবিনিময়
নেত্রকোনা পৌর শহরে যানজট নিরসনে করণীয় নিয়ে জরুরি মতবিনিময়

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মিঠামইনসহ বেশকিছু ইউজলেস প্রকল্প নেওয়া হয়েছিল
মিঠামইনসহ বেশকিছু ইউজলেস প্রকল্প নেওয়া হয়েছিল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিনি বন্দিদের পর্যাপ্ত খাবারও দিচ্ছে না ইসরায়েল: সুপ্রিম কোর্ট
ফিলিস্তিনি বন্দিদের পর্যাপ্ত খাবারও দিচ্ছে না ইসরায়েল: সুপ্রিম কোর্ট

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেত্রকোনায় আন্তর্জাতিক সাক্ষরতা দিবসে আলোচনা সভা
নেত্রকোনায় আন্তর্জাতিক সাক্ষরতা দিবসে আলোচনা সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও ২ মৃত্যু, হাসপাতালে ৫৭৩
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও ২ মৃত্যু, হাসপাতালে ৫৭৩

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

নেপালে ‘জেন-জি’ আন্দোলনে পুলিশের গুলি, নিহত বেড়ে ১৪
নেপালে ‘জেন-জি’ আন্দোলনে পুলিশের গুলি, নিহত বেড়ে ১৪

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রযুক্তির যুগে সাক্ষরতার প্রসারে জোর দিতে হবে
প্রযুক্তির যুগে সাক্ষরতার প্রসারে জোর দিতে হবে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
যৌনকর্মী থেকে চারবারের এমপি: ফিনিশ এমপির খোলামেলা স্বীকারোক্তি
যৌনকর্মী থেকে চারবারের এমপি: ফিনিশ এমপির খোলামেলা স্বীকারোক্তি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু ভিপিপ্রার্থী আবিদের আইডি ডিজেবল
ডাকসু ভিপিপ্রার্থী আবিদের আইডি ডিজেবল

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মোদির আমলে গরুর মাংস রফতানিতে ভারতের রেকর্ড
মোদির আমলে গরুর মাংস রফতানিতে ভারতের রেকর্ড

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক সচিব আবু আলম শহীদ খান গ্রেফতার
সাবেক সচিব আবু আলম শহীদ খান গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘ব্লাড মুন’ দেখল দেশবাসী
‘ব্লাড মুন’ দেখল দেশবাসী

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে নতুন আতঙ্ক মিরাটের ‘ন্যুড গ্যাং’, টার্গেট নারীরা
ভারতে নতুন আতঙ্ক মিরাটের ‘ন্যুড গ্যাং’, টার্গেট নারীরা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু নির্বাচনের দিন চক্রাকারে চলবে শাটল সার্ভিস
ডাকসু নির্বাচনের দিন চক্রাকারে চলবে শাটল সার্ভিস

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এলইডি স্ক্রিনে সরাসরি দেখানো হবে ডাকসুর ভোট গণনা
এলইডি স্ক্রিনে সরাসরি দেখানো হবে ডাকসুর ভোট গণনা

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পুতিনকে ‘তার চাওয়া পূরণ’ করে দিয়েছেন ট্রাম্প: জেলেনস্কি
পুতিনকে ‘তার চাওয়া পূরণ’ করে দিয়েছেন ট্রাম্প: জেলেনস্কি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার ইভনকে কুপিয়ে হত্যা
নারায়ণগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার ইভনকে কুপিয়ে হত্যা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলে ‘ব্যাপক’ ড্রোন হামলা চালালো ইয়েমেন
ইসরায়েলে ‘ব্যাপক’ ড্রোন হামলা চালালো ইয়েমেন

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সাথে সব সম্পর্ক ছিন্ন করার আহ্বান খামেনির
ইসরায়েলের সাথে সব সম্পর্ক ছিন্ন করার আহ্বান খামেনির

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তারেক রহমান ফিরলে ভোটের প্রচারের অর্ধেক কাজ হয়ে যাবে: সালাহউদ্দিন
তারেক রহমান ফিরলে ভোটের প্রচারের অর্ধেক কাজ হয়ে যাবে: সালাহউদ্দিন

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হামাসকে ‘শেষবারের মতো সতর্ক’ করলেন ট্রাম্প
হামাসকে ‘শেষবারের মতো সতর্ক’ করলেন ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু নির্বাচনে শান্তিপূর্ণ ও উৎসবমুখর পরিবেশ নিশ্চিতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
ডাকসু নির্বাচনে শান্তিপূর্ণ ও উৎসবমুখর পরিবেশ নিশ্চিতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুরিয়ারের মাধ্যমে ইতালি পাঠানো হচ্ছিল ভয়ঙ্কর মাদক ‘কিটামিন’
কুরিয়ারের মাধ্যমে ইতালি পাঠানো হচ্ছিল ভয়ঙ্কর মাদক ‘কিটামিন’

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এশিয়া কাপ ঝড় শুরু কাল: যা জেনে রাখা জরুরি
এশিয়া কাপ ঝড় শুরু কাল: যা জেনে রাখা জরুরি

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আওয়ামী লীগের জালিমদের বিচার বিএনপির চেয়ে বেশি কোনো দল চায় না : রুমিন ফারহানা
আওয়ামী লীগের জালিমদের বিচার বিএনপির চেয়ে বেশি কোনো দল চায় না : রুমিন ফারহানা

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুমিল্লার বাসায় মিলল বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রী ও মায়ের লাশ
কুমিল্লার বাসায় মিলল বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রী ও মায়ের লাশ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪০ বছর পর জাপানের রাজপরিবারে প্রথম প্রাপ্তবয়স্ক যুবরাজ
৪০ বছর পর জাপানের রাজপরিবারে প্রথম প্রাপ্তবয়স্ক যুবরাজ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাবিপ্রবিতে গাঁজার আসর থেকে বহিরাগতসহ ৪ শিক্ষার্থী আটক
শাবিপ্রবিতে গাঁজার আসর থেকে বহিরাগতসহ ৪ শিক্ষার্থী আটক

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আফগানদের গুঁড়িয়ে চ্যাম্পিয়ন পাকিস্তান
আফগানদের গুঁড়িয়ে চ্যাম্পিয়ন পাকিস্তান

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বরফ কেন পিচ্ছিল, গবেষকদের নতুন ব্যাখ্যা
বরফ কেন পিচ্ছিল, গবেষকদের নতুন ব্যাখ্যা

১৯ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ছুটির ঘণ্টা বাজিয়ে অবসরে গেলেন তিনি
ছুটির ঘণ্টা বাজিয়ে অবসরে গেলেন তিনি

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিক্ষোভকারীদের দখলে নেপালের পার্লামেন্ট, কারফিউ জারি
বিক্ষোভকারীদের দখলে নেপালের পার্লামেন্ট, কারফিউ জারি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘প্রয়োজন ৩০ বিলিয়ন ডলার, আইএমএফ থেকে এক-দেড় বিলিয়ন আনতেই জান বের হয়’
‘প্রয়োজন ৩০ বিলিয়ন ডলার, আইএমএফ থেকে এক-দেড় বিলিয়ন আনতেই জান বের হয়’

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নিউজিল্যান্ডে স্কুলে মোবাইল নিষিদ্ধের এক বছর: কী পেল শিক্ষার্থীরা
নিউজিল্যান্ডে স্কুলে মোবাইল নিষিদ্ধের এক বছর: কী পেল শিক্ষার্থীরা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কৃত্রিম চিনি কি মস্তিষ্ক ধ্বংস করছে? গবেষণার চাঞ্চল্যকর তথ্য
কৃত্রিম চিনি কি মস্তিষ্ক ধ্বংস করছে? গবেষণার চাঞ্চল্যকর তথ্য

৬ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ট্রাম্পের ‘শেষ সতর্কবার্তার’ পর আলোচনায় আগ্রহী হামাস
ট্রাম্পের ‘শেষ সতর্কবার্তার’ পর আলোচনায় আগ্রহী হামাস

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাশ দাফনের সময় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে দুজনের মৃত্যু
লাশ দাফনের সময় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে দুজনের মৃত্যু

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ত্রিমুখী লড়াইয়ের আভাস
ত্রিমুখী লড়াইয়ের আভাস

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন্নি কেন চলচ্চিত্র অভিনেত্রী হতে পারেননি
তিন্নি কেন চলচ্চিত্র অভিনেত্রী হতে পারেননি

শোবিজ

মৌসুমীর প্রেম
মৌসুমীর প্রেম

শোবিজ

মজলুমের হাতে জুলুমের তলোয়ার
মজলুমের হাতে জুলুমের তলোয়ার

সম্পাদকীয়

কওমি-তরিকতপন্থি দ্বন্দ্বের পেছনে আকিদাগত বিরোধ
কওমি-তরিকতপন্থি দ্বন্দ্বের পেছনে আকিদাগত বিরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজিতেই আয় হাজার কোটি
চাঁদাবাজিতেই আয় হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শিগগিরই ফিরছেন তারেক রহমান
শিগগিরই ফিরছেন তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

ডাকসু একটি ‘মিনি পার্লামেন্ট’, জাতীয় নেতৃত্ব তৈরি হয়
ডাকসু একটি ‘মিনি পার্লামেন্ট’, জাতীয় নেতৃত্ব তৈরি হয়

প্রথম পৃষ্ঠা

শিরোপার স্বপ্নে আবুধাবিতে লিটনরা
শিরোপার স্বপ্নে আবুধাবিতে লিটনরা

মাঠে ময়দানে

২৮ বছর পর বিএনপির বিজয়ের স্বপ্ন : মনোনয়ন দৌড়ে তিনজন
২৮ বছর পর বিএনপির বিজয়ের স্বপ্ন : মনোনয়ন দৌড়ে তিনজন

নগর জীবন

সীমানা নিয়ে ক্ষোভ-বিক্ষোভ
সীমানা নিয়ে ক্ষোভ-বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

কাঁচা মরিচবোঝাই ভারতীয় ট্রাকে পিস্তল গুলি, দুজন আটক
কাঁচা মরিচবোঝাই ভারতীয় ট্রাকে পিস্তল গুলি, দুজন আটক

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটের মাঠে বিএনপির ছয় নেতা, জামায়াতের এক
ভোটের মাঠে বিএনপির ছয় নেতা, জামায়াতের এক

নগর জীবন

ড্রয়েই স্বস্তি কাবরেরার
ড্রয়েই স্বস্তি কাবরেরার

মাঠে ময়দানে

কলেজে মাইকে ঘোষণা দিয়ে ছাত্রদল নেতার ওপর হামলা
কলেজে মাইকে ঘোষণা দিয়ে ছাত্রদল নেতার ওপর হামলা

দেশগ্রাম

আগস্টে মিয়ানমারে ফেরত পাঠানো হয়েছে ৫৪৬ জনকে
আগস্টে মিয়ানমারে ফেরত পাঠানো হয়েছে ৫৪৬ জনকে

খবর

৩৩ বছর পর মাটির গভীরে মিলল ডুবে যাওয়া কার্গো
৩৩ বছর পর মাটির গভীরে মিলল ডুবে যাওয়া কার্গো

পেছনের পৃষ্ঠা

নিজ রিসোর্ট থেকে সাবেক অতিরিক্ত আইজিপি গ্রেপ্তার
নিজ রিসোর্ট থেকে সাবেক অতিরিক্ত আইজিপি গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

জেলা বিএনপির সম্মেলন আজ
জেলা বিএনপির সম্মেলন আজ

দেশগ্রাম

রোনালদোর গোলের রেকর্ড
রোনালদোর গোলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

এশিয়ার সর্বকালের সেরা টি-২০ একাদশে সাকিব
এশিয়ার সর্বকালের সেরা টি-২০ একাদশে সাকিব

মাঠে ময়দানে

কাদের সিদ্দিকীর বাড়িতে ভাঙচুর
কাদের সিদ্দিকীর বাড়িতে ভাঙচুর

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে পৃথক সেনা অভিযানে অস্ত্র উদ্ধার গ্রেপ্তার ১
চট্টগ্রামে পৃথক সেনা অভিযানে অস্ত্র উদ্ধার গ্রেপ্তার ১

নগর জীবন

গাজা দখল বন্ধে ইসরায়েলকে বাধ্য করুন
গাজা দখল বন্ধে ইসরায়েলকে বাধ্য করুন

পেছনের পৃষ্ঠা

বাসাইলে কাদের সিদ্দিকীর মুক্তিযোদ্ধা সমাবেশে ১৪৪ ধারা জারি
বাসাইলে কাদের সিদ্দিকীর মুক্তিযোদ্ধা সমাবেশে ১৪৪ ধারা জারি

নগর জীবন

নদীপথে আলোর মিছিল
নদীপথে আলোর মিছিল

পেছনের পৃষ্ঠা

এক জীবনে অনেক কিছুই তো লেখা যায় না...
এক জীবনে অনেক কিছুই তো লেখা যায় না...

শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় হচ্ছে ‘যুদ্ধ মন্ত্রণালয়’
যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় হচ্ছে ‘যুদ্ধ মন্ত্রণালয়’

পেছনের পৃষ্ঠা

অর্থনীতি সম্প্রসারিত হলেও গতি মন্থর
অর্থনীতি সম্প্রসারিত হলেও গতি মন্থর

পেছনের পৃষ্ঠা