শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:০১, শনিবার, ১৮ জুলাই, ২০২০ আপডেট:

মহাসাগরের গভীরে যে রহস্যময় মেঘের আড়ালের বহু রহস্য ভেদ হয়নি আজও

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
মহাসাগরের গভীরে যে রহস্যময় মেঘের আড়ালের বহু রহস্য ভেদ হয়নি আজও

স্পেনের রাজা চতুর্থ ফিলিপের রানি ছিলেন মারিয়ানা। তার নামেই নামকরণ হয়েছিল প্রশান্তমহাসাগরীয় দ্বীপপুঞ্জের। ষোড়শ শতকে সেগুলো ছিল স্পেনীয় উপনিবেশ। উত্তর প্রশান্ত মহাসাগরের পশ্চিম অংশে এই দ্বীপগুলো আসলে ডুবে থাকা কিছু ঘুমন্ত আগ্নেয়গিরির চূড়া।

এই দ্বীপপুঞ্জ থেকে ২০০ কিমি পূর্বে বিস্তৃত বিশ্বের গভীরতম মহাসাগরীয় খাত। ২৫৫০ কিমি লম্বা এবং ৬৯ কিমি চওড়া এই সামুদ্রিক খাতের নাম দেওয়া হয়েছে নিকটবর্তী দ্বীপপুঞ্জের নামেই। ফলে গভীরতম খাত ‘মারিয়ানা ট্রেঞ্চ’-এর পরিচয়ের সঙ্গে জড়িয়ে গেছে স্পেনের রানির নাম।

সমুদ্রবিজ্ঞানীদের গবেষণায় জানা গেছে এই খাতের গভীরতম অংশের মাপ ১০, ৯৮৪ মিটার। মারিয়ানা ট্রেঞ্চের গভীরতম এই অঞ্চলের নাম দেওয়া হয়েছে চ্যালেঞ্জার ডিপ।

এর গভীরতা বোঝানোর জন্য বলা হয়, যদি মাউন্ট এভারেস্টকে এর মধ্যে বসিয়ে দেওয়া যায়, তাহলে আরও প্রায় দু’কিমি বা ১.৬ মিটারের মতো জায়গা বাড়তি পড়ে থাকবে। অর্থাৎ পৃথিবীর উচ্চতম শৃঙ্গের থেকেও আয়তনে বড় বিশ্বের গভীরতম খাত।

মারিয়ানা খাতের শেষ সীমায় তাপমাত্রা ঘোরাফেরা করে ১ ডিগ্রি থেকে ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াসের কাছাকাছি। এই অংশে জলস্তম্ভের চাপও স্বাভাবিকের তুলনায় অনেক বেশি। প্রতি বর্গ ইঞ্চিতে এই চাপের পরিমাণ প্রায় ৮ টন। সমুদ্রতলে স্বাভাবিক বায়ুমণ্ডলীয় চাপের তুলনায় এই পরিমাপ প্রায় হাজার গুণ বেশি। মারিয়ানা খাতে গভীরতার সঙ্গে সঙ্গে বৃদ্ধি পায় এই জলস্তম্ভের চাপ।

ভূতাত্ত্বিকদের মতে, পৃথিবীর অভ্যন্তরে যখন দু’টি টেকটনিক পাতের মধ্যে সংঘর্ষ হয়, তখন একটি পাত দ্বিতীয়টির নীচে ঢুকে গেলে মারিয়ানা ট্রেঞ্চের মতো গভীর সামুদ্রিক খাতের সৃষ্টি হয়।

১৮৭৫ খ্রিস্টাব্দে প্রথমবার মারিয়ানা ট্রেঞ্চের গভীরতা মাপে ব্রিটিশ জাহাজ এইচ এম এস চ্যালেঞ্জার। পরে বহু বার বিশ্বের গভীরতম খাত নিয়ে গবেষণা হয়েছে। বিভিন্ন সময়ে পরিবর্তিত হয়েছে এর গভীরতা সংক্রান্ত তথ্য।

আজ অবধি মাউন্ট এভারেস্টের শীর্ষবিন্দুতে অসংখ্য অভিযাত্রীর পা পড়েছে। কিন্তু মারিয়ানা ট্রেঞ্চের গভীরে পৌঁছতে পেরেছেন মাত্র নগণ্য সংখ্যক অভিযাত্রী।

এই দুই অভিযাত্রী ছিলেন জাক পিকার্ড এবং মার্কিন নৌবাহিনীর লেফটেন্যান্ট ডন ওয়ালশ। ১৯৬০ সালে মার্কিন নৌসেনার ব্যাথিস্কেপে সওয়ার হয়ে এই দুই দুঃসাহসী পৌঁছেছিলেন মারিয়ানা ট্রেঞ্চের গভীরে।

ব্যাথিস্কেপ হল সমুদ্রের গভীরে অভিযান চালানোর জলযান। ডুবোজাহাজের সঙ্গে এর অনেকটাই বৈসাদৃশ্য আছে। সুইস ও ইতালীয় প্রযুক্তিতে নির্মিত ব্যাথিস্কেপ ‘ত্রিয়েস্ত’-এর সাহায্যে বিশ্বের গভীরতম বিন্দুতে অভিযান চালিয়েছিলেন এই অভিযাত্রী জুটি।

পাঁচ ঘণ্টা ধরে অবতরণের পর গন্তব্যে পৌছতে পেরেছিলেন পিকার্ড এবং ওয়ালশ। কিন্তু চ্যালেঞ্জার ডিপ-এর গভীর বিন্দুতে থাকতে পেরেছিলেন মাত্র ২০ মিনিট। তারা ১০, ৯১৬ মিটার পর্যন্ত নামতে পেরেছিলেন।

তাদের যাত্রাপথে বা গভীরতম বিন্দুতে পৌঁছে কোনও ছবি তুলতেই পারেননি অভিযাত্রীরা। কারণ তাদের যাত্রাপথ ঘিরে ছিল ক্লাউড অব সিল্ট। কিন্তু মহাসাগরের গভীরে মেঘ এল কোথা থেকে?

আসলে এই মেঘ আকাশের জলীয় বাষ্পপূর্ণ কণার সমষ্টি নয়। এ হল বালি, কাদামাটি ও অন্যান্য উপকরণের সমষ্টি, যা পানির প্রবাহে ক্রমাগত জমতে থাকে মহাসগরের গভীর খাতে। সেই জমাটবদ্ধ বালি-কাদামাটির অংশকেই মেঘ বলে বর্ণনা করা হয়।

বিজ্ঞানীদের মূল প্রশ্ন ছিল, মারিয়ানা খাতের গভীরে কি প্রাণের অস্তিত্ব আছে? দুই অভিযাত্রীকে বারবার জিজ্ঞাসা করা হয়েছে। কিন্তু একে সেখানে নিকষ অন্ধকার। তার ওপর কাদামাটির জমাট মেঘ। ফলে অন্ধকার ভেদ করে ‘ত্রিয়েস্ত’-এর আলো রহস্যভেদ করতে পারেনি।

পিকার্ড বারবার দাবি করেন, তিনি গভীর খাতে একটি ফ্ল্যাটফিশ দেখেছিলেন। কিন্তু তার দাবির সঙ্গে সহমত হতে পারেননি অধিকাংশ বিজ্ঞানী।

তাদের মতে, জলস্তম্ভের অত চাপে কোনও প্রাণী জীবিত থাকতে পারে না। কারণ চাপের ফলে ক্যালসিয়াম দ্রবীভূত হয়ে যাবে। ক্যালসিয়াম গলে গেলে প্রাণীর হাড়ের গঠনও অসম্ভব।

কিন্তু প্রকৃতি বারবার ভুল প্রমাণ করেছে বিজ্ঞানীদের ধারণাকে। গবেষক ও সমুদ্রবিজ্ঞানীদের ধারণা, চ্যালেঞ্জার ডিপ-সহ মারিয়ানা খাতের বহু অংশের নিকষ অন্ধকারে বহু রহস্য অপেক্ষা করে আছে বাইরের পৃথিবীর জন্য। মারিয়ানা ট্রেঞ্চের বেশিরভাগ অংশের রক্ষণাবেক্ষণের দায়িত্বে এখন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। তাদের অনুমতি সাপেক্ষেই গবেষণা করা যায় বিশ্বের এই ভৌগোলিক বিস্ময়ে।

প্রথম অভিযানের পর অর্ধশতক বছর পেরিয়ে ২০১২ সালে ফের মানুষের অবতরণ মারিয়ানা খাতে। এবার সাব-ডাইভ দেন চিত্র পরিচালক  জেমস ক্য়ামেরন। তিনি পৌঁছাতে পেরেছিলেন ১০, ৯০৮ মিটার পর্যন্ত। একটুর জন্য বেঁচে যায় প্রথম দুই অভিযাত্রীর রেকর্ড। তবে সম্প্রতি আরেক অভিযাত্রী ভিক্টর ভেসকোভো পৌঁছেছেন ১০, ৯২৭ মিটার পর্যন্ত। তিনি প্রথম অভিযাত্রীদের রেকর্ড ভাঙতে পেরেছেন।

মারিয়ানা ট্রেঞ্চের তুলনামূলক অগভীর অংশে অ্যাম্ফিপড এবং হলোথুরিয়ান্সের মতো সামুদ্রিক প্রাণীর অস্তিত্ব আছে। তবে বিজ্ঞানীরা নিশ্চিত, প্রাণীবিজ্ঞানের আরও অনেক বিস্ময় অপেক্ষা করছে মারিয়ানা খাতের নিকষ অন্ধকারে। চরম পরিবেশে কী করে প্রাণীগুলো নিজেদের অস্তিত্ব টিকিয়ে রেখেছে, সেই রহস্য জানা গেলে বায়োমেডিসিন ও বায়োটেকনলজির অনেক বন্ধ দরজা খুলে যাবে।

বিজ্ঞানী মহলের আরও ধারণা, মারিয়ানা খাতের অন্ধকার ভবিষ্যতে আলো ফেলতে পারে পৃথিবীতে প্রাণসৃষ্টির রহস্যের ওপরেও। তবে দূষণের হাত থেকে রেহাই পায়নি এই গভীর বিন্দুও। এখানেও পাওয়া গেছে প্লাস্টিক! সূত্র: আনন্দবাজার

বিডি প্রতিদিন/কালাম

এই বিভাগের আরও খবর
কুকুরের আক্রমণে পিছু হটল চিতাবাঘ
কুকুরের আক্রমণে পিছু হটল চিতাবাঘ
চীনে মিলল ১২ কোটি বছরের পুরোনো দুই মাথাওয়ালা ডাইনোসরের জীবাশ্ম
চীনে মিলল ১২ কোটি বছরের পুরোনো দুই মাথাওয়ালা ডাইনোসরের জীবাশ্ম
জাপানের তোয়োকে শহরে স্মার্টফোন ব্যবহারে সময়সীমা নির্ধারণের প্রস্তাব
জাপানের তোয়োকে শহরে স্মার্টফোন ব্যবহারে সময়সীমা নির্ধারণের প্রস্তাব
লাড্ডু কম দেয়ায় পঞ্চায়েত থেকে মুখ্যমন্ত্রীর হেল্পলাইনে ফোন!
লাড্ডু কম দেয়ায় পঞ্চায়েত থেকে মুখ্যমন্ত্রীর হেল্পলাইনে ফোন!
পোকামাকড়কে বুদ্ধিমত্তায় ব্যবহার করে কিছু ফুল
পোকামাকড়কে বুদ্ধিমত্তায় ব্যবহার করে কিছু ফুল
প্রাচীন গরুর দাঁত খুলে দিল ইতিহাসের নতুন রহস্য
প্রাচীন গরুর দাঁত খুলে দিল ইতিহাসের নতুন রহস্য
শ্রেণিকক্ষে চড় মারায় শিক্ষককে গুলি ছাত্রের!
শ্রেণিকক্ষে চড় মারায় শিক্ষককে গুলি ছাত্রের!
মৃত্যুর কয়েক ঘণ্টা পরও ছোবল দিতে সক্ষম এসব সাপ
মৃত্যুর কয়েক ঘণ্টা পরও ছোবল দিতে সক্ষম এসব সাপ
যেভাবে বাড়ল সিঙ্গাপুরের নাগরিকদের গড় আয়ু
যেভাবে বাড়ল সিঙ্গাপুরের নাগরিকদের গড় আয়ু
নোরা ফাতেহির মতো স্ত্রী চাই, এরপর যে বিকৃত কাণ্ড ঘটালেন স্বামী
নোরা ফাতেহির মতো স্ত্রী চাই, এরপর যে বিকৃত কাণ্ড ঘটালেন স্বামী
কারাদণ্ড এড়াতে চার বছরে তিনবার গর্ভধারণ, অতঃপর...
কারাদণ্ড এড়াতে চার বছরে তিনবার গর্ভধারণ, অতঃপর...
বলিভিয়ায় ইনকা সাম্রাজ্যের আগের রহস্যময় সভ্যতার সন্ধান
বলিভিয়ায় ইনকা সাম্রাজ্যের আগের রহস্যময় সভ্যতার সন্ধান
সর্বশেষ খবর
মাইলস্টোন ট্র্যাজেডি: এক মাস পর আরও এক শিক্ষার্থীর মৃত্যু
মাইলস্টোন ট্র্যাজেডি: এক মাস পর আরও এক শিক্ষার্থীর মৃত্যু

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

মোটরসাইকেলের সিটে ২০ হাজার ইয়াবা, যুবক আটক
মোটরসাইকেলের সিটে ২০ হাজার ইয়াবা, যুবক আটক

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কেন পাল্লা দিয়ে দুবাইয়ে পাড়ি জমাচ্ছেন বিশ্বের ধনী ব্যক্তিরা?
কেন পাল্লা দিয়ে দুবাইয়ে পাড়ি জমাচ্ছেন বিশ্বের ধনী ব্যক্তিরা?

৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খুলনায় যুবককে কুপিয়ে হত্যা
খুলনায় যুবককে কুপিয়ে হত্যা

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নিখোঁজের একদিন পর পুকুরে মিলল যুবকের মরদেহ
নিখোঁজের একদিন পর পুকুরে মিলল যুবকের মরদেহ

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গোপালগঞ্জে যাত্রীবাহী বাস খাদে পড়ে আহত ২০
গোপালগঞ্জে যাত্রীবাহী বাস খাদে পড়ে আহত ২০

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যমুনা এক্সপ্রেস ট্রেন বিমানবন্দর রেলওয়ে স্টেশন এলাকায় লাইনচ্যুত
যমুনা এক্সপ্রেস ট্রেন বিমানবন্দর রেলওয়ে স্টেশন এলাকায় লাইনচ্যুত

৩৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

প্রতি মাসে পাচ্ছেন ঢাবির ছয় শতাধিক শিক্ষার্থী
প্রতি মাসে পাচ্ছেন ঢাবির ছয় শতাধিক শিক্ষার্থী

৩৯ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

রাশিয়াকে কঠোর আল্টিমেটাম ট্রাম্পের
রাশিয়াকে কঠোর আল্টিমেটাম ট্রাম্পের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাংবাদিক বিভুরঞ্জনের খোলা চিঠি
সাংবাদিক বিভুরঞ্জনের খোলা চিঠি

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

হাতি রক্ষায় ৪০ কোটি টাকার প্রকল্প রেলওয়ের, বসছে সেন্সরযুক্ত রোবটিক ক্যামেরা
হাতি রক্ষায় ৪০ কোটি টাকার প্রকল্প রেলওয়ের, বসছে সেন্সরযুক্ত রোবটিক ক্যামেরা

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

বগুড়ায় ফুটবল টুর্নামেন্টের উদ্বোধন
বগুড়ায় ফুটবল টুর্নামেন্টের উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুতিন-জেলেনস্কির মধ্যে বৈঠকের পরিকল্পনা হয়নি: রাশিয়া
পুতিন-জেলেনস্কির মধ্যে বৈঠকের পরিকল্পনা হয়নি: রাশিয়া

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চকরিয়া থানা হাজতে যুবকের মৃত্যু, তিন পুলিশ প্রত্যাহার
চকরিয়া থানা হাজতে যুবকের মৃত্যু, তিন পুলিশ প্রত্যাহার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খেলাপি ঋণ ও অব্যবস্থাপনায় বন্ধ হচ্ছে ৯ আর্থিক প্রতিষ্ঠান
খেলাপি ঋণ ও অব্যবস্থাপনায় বন্ধ হচ্ছে ৯ আর্থিক প্রতিষ্ঠান

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাঁধভাঙা বন্যা কেড়ে নিয়েছিল সাবা নগরীর সব সুখ
বাঁধভাঙা বন্যা কেড়ে নিয়েছিল সাবা নগরীর সব সুখ

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নতুন ফুটবলার কিনতে কারো চলে যাওয়ার অপেক্ষা করবে না ম্যানইউ: আমুরি
নতুন ফুটবলার কিনতে কারো চলে যাওয়ার অপেক্ষা করবে না ম্যানইউ: আমুরি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশের মাটিতে হাসিনার বিচার ও সর্বোচ্চ শাস্তি হতে হবে : মির্জা ফখরুল
দেশের মাটিতে হাসিনার বিচার ও সর্বোচ্চ শাস্তি হতে হবে : মির্জা ফখরুল

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ক্যামেরুনে অপহৃত ১০ শিশু উদ্ধার, আটক ৫০
ক্যামেরুনে অপহৃত ১০ শিশু উদ্ধার, আটক ৫০

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পণ্যের বদলে আসছে ইয়াবা
পণ্যের বদলে আসছে ইয়াবা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সব সম্পর্ক ও স্বার্থের ঊর্ধ্বে আল্লাহর ভালোবাসা
সব সম্পর্ক ও স্বার্থের ঊর্ধ্বে আল্লাহর ভালোবাসা

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় আরও ৭১ ফিলিস্তিনি নিহত
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় আরও ৭১ ফিলিস্তিনি নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ আগস্ট)

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার বৃষ্টি নিয়ে যা জানাল আবহাওয়া অফিস
ঢাকার বৃষ্টি নিয়ে যা জানাল আবহাওয়া অফিস

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক বছরে কতটা এগোল বাংলাদেশ?
এক বছরে কতটা এগোল বাংলাদেশ?

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ক্ষমতার বৈপ্লবিক রূপান্তর ভিন্ন মুক্তি নেই
ক্ষমতার বৈপ্লবিক রূপান্তর ভিন্ন মুক্তি নেই

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

যেসব কারণে কুসুম গরম পানি পান করবেন
যেসব কারণে কুসুম গরম পানি পান করবেন

৫ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ভারতের কাছে বাংলাদেশের হার
ভারতের কাছে বাংলাদেশের হার

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একটুতেই রেগে যান জয়া, কারণ জানালেন মেয়ে শ্বেতা
একটুতেই রেগে যান জয়া, কারণ জানালেন মেয়ে শ্বেতা

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইরানে হামলার ক্ষয়ক্ষতি নিয়ে ভিন্নমত, চাকরি হারালেন পেন্টাগনের গোয়েন্দা প্রধান
ইরানে হামলার ক্ষয়ক্ষতি নিয়ে ভিন্নমত, চাকরি হারালেন পেন্টাগনের গোয়েন্দা প্রধান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
আইনসিদ্ধ হোক বা না হোক, বিয়ে তো করেছিলাম : নুসরাত জাহান
আইনসিদ্ধ হোক বা না হোক, বিয়ে তো করেছিলাম : নুসরাত জাহান

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মেঘনা নদীতে পাওয়া গেছে সাংবাদিক বিভুরঞ্জন সরকারের মরদেহ : পুলিশ
মেঘনা নদীতে পাওয়া গেছে সাংবাদিক বিভুরঞ্জন সরকারের মরদেহ : পুলিশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে কারণে যুক্তরাজ্য তলব করলো ইসরাইলি রাষ্ট্রদূতকে
যে কারণে যুক্তরাজ্য তলব করলো ইসরাইলি রাষ্ট্রদূতকে

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'ফ্যাসিবাদী বিজেপি' ও মোদির বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করলেন থালাপতি বিজয়
'ফ্যাসিবাদী বিজেপি' ও মোদির বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করলেন থালাপতি বিজয়

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারত থেকে চাল আমদানি শুরু, বাজারে দাম কমার আশা
ভারত থেকে চাল আমদানি শুরু, বাজারে দাম কমার আশা

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এক ভারতীয়র কারণে যুক্তরাষ্ট্রে বন্ধ ট্রাকচালকদের ভিসা
এক ভারতীয়র কারণে যুক্তরাষ্ট্রে বন্ধ ট্রাকচালকদের ভিসা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার উসকানিমূলক বক্তব্য প্রচার করলে তাৎক্ষণিক আইনি ব্যবস্থা
হাসিনার উসকানিমূলক বক্তব্য প্রচার করলে তাৎক্ষণিক আইনি ব্যবস্থা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এশিয়া কাপের দল ঘোষণা, ফিরলেন সোহান
এশিয়া কাপের দল ঘোষণা, ফিরলেন সোহান

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টানা ১০ দিন ভারী বর্ষণের পূর্বাভাস
টানা ১০ দিন ভারী বর্ষণের পূর্বাভাস

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমিরাতে ভিসা সংকটে বড় হুমকির মুখে বাংলাদেশি শ্রমবাজার
আমিরাতে ভিসা সংকটে বড় হুমকির মুখে বাংলাদেশি শ্রমবাজার

১৯ ঘণ্টা আগে | পরবাস

কিশোরগঞ্জে যুবদলের দুই গ্রুপের সংঘর্ষে একজন নিহত
কিশোরগঞ্জে যুবদলের দুই গ্রুপের সংঘর্ষে একজন নিহত

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বেতন নিয়ে নতুন নির্দেশনা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বেতন নিয়ে নতুন নির্দেশনা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানে হামলার ক্ষয়ক্ষতি নিয়ে ভিন্নমত, চাকরি হারালেন পেন্টাগনের গোয়েন্দা প্রধান
ইরানে হামলার ক্ষয়ক্ষতি নিয়ে ভিন্নমত, চাকরি হারালেন পেন্টাগনের গোয়েন্দা প্রধান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাবির বিভিন্ন গ্রুপে গুজব-অপতথ্য ছড়ানো হচ্ছে: আবিদুল ইসলাম
ঢাবির বিভিন্ন গ্রুপে গুজব-অপতথ্য ছড়ানো হচ্ছে: আবিদুল ইসলাম

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উদ্বোধনের পরদিনই বৈদ্যুতিক তার চুরি, অন্ধকারে স্বপ্নের মওলানা ভাসানী সেতু
উদ্বোধনের পরদিনই বৈদ্যুতিক তার চুরি, অন্ধকারে স্বপ্নের মওলানা ভাসানী সেতু

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নৌ মহড়ায় সফলভাবে লক্ষ্যবস্তুকে ধ্বংস করল ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র
নৌ মহড়ায় সফলভাবে লক্ষ্যবস্তুকে ধ্বংস করল ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কার সাবেক প্রেসিডেন্ট ও ৬ বারের প্রধানমন্ত্রী রনিল বিক্রমাসিংহে গ্রেফতার
শ্রীলঙ্কার সাবেক প্রেসিডেন্ট ও ৬ বারের প্রধানমন্ত্রী রনিল বিক্রমাসিংহে গ্রেফতার

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একসঙ্গে দাবানল আরবের পাঁচ দেশে
একসঙ্গে দাবানল আরবের পাঁচ দেশে

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একের পর এক বিশ্ব রেকর্ড গড়ছেন ম্যাথু ব্রিটজকে
একের পর এক বিশ্ব রেকর্ড গড়ছেন ম্যাথু ব্রিটজকে

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে সাড়ে ৫ কোটি ভিসাধারীর নথি পর্যালোচনা
যুক্তরাষ্ট্রে সাড়ে ৫ কোটি ভিসাধারীর নথি পর্যালোচনা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে গাজায় ‘মৌলিক চাহিদা’ নিশ্চিত করতে হবে : রেডক্রস
ইসরায়েলকে গাজায় ‘মৌলিক চাহিদা’ নিশ্চিত করতে হবে : রেডক্রস

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাড়ি ভাড়া নেওয়ার কথা বলে প্রবেশ, লুটপাট শেষে বৃদ্ধাকে হত্যা
বাড়ি ভাড়া নেওয়ার কথা বলে প্রবেশ, লুটপাট শেষে বৃদ্ধাকে হত্যা

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় দুর্ভিক্ষ, প্রথমবারের মতো স্বীকার করলো জাতিসংঘ
গাজায় দুর্ভিক্ষ, প্রথমবারের মতো স্বীকার করলো জাতিসংঘ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তারেক রহমানের নেতৃত্বে দেশ গড়ার চ্যালেঞ্জ হাতে নিয়েছি : এ্যানি
তারেক রহমানের নেতৃত্বে দেশ গড়ার চ্যালেঞ্জ হাতে নিয়েছি : এ্যানি

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাশিয়াকে কঠোর আল্টিমেটাম ট্রাম্পের
রাশিয়াকে কঠোর আল্টিমেটাম ট্রাম্পের

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৪ ঘণ্টা সিসিটিভির আওতায় থাকবে সাদাপাথর পর্যটনকেন্দ্র
২৪ ঘণ্টা সিসিটিভির আওতায় থাকবে সাদাপাথর পর্যটনকেন্দ্র

১২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা অংশে ১৫ কিলোমিটার যানজট
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা অংশে ১৫ কিলোমিটার যানজট

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘জুলাই সনদ’ নিয়ে মতামত দেয়নি ৭ রাজনৈতিক দল
‘জুলাই সনদ’ নিয়ে মতামত দেয়নি ৭ রাজনৈতিক দল

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সবজি ও ডিমের ঊর্ধ্বমুখী দামে ক্রেতারা বিপাকে
সবজি ও ডিমের ঊর্ধ্বমুখী দামে ক্রেতারা বিপাকে

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন আমরা হাসিনাকে এ ভারতে আশ্রয় দিয়েছি, প্রশ্ন ওয়েইসির
কেন আমরা হাসিনাকে এ ভারতে আশ্রয় দিয়েছি, প্রশ্ন ওয়েইসির

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
উপদেষ্টা মাহফুজের বাবা ইউনিয়ন বিএনপির সম্পাদক
উপদেষ্টা মাহফুজের বাবা ইউনিয়ন বিএনপির সম্পাদক

প্রথম পৃষ্ঠা

শত বছরে অক্ষত হীরা জহরতে ভরা রূপজান বিবির কবর
শত বছরে অক্ষত হীরা জহরতে ভরা রূপজান বিবির কবর

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনীতিতে মনোনয়ন পেতে দৌড়ঝাঁপ
রাজনীতিতে মনোনয়ন পেতে দৌড়ঝাঁপ

প্রথম পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণে কঠোর পুলিশ
আইনশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণে কঠোর পুলিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

লুটের টাকায় বিভিন্ন দেশে বিনিয়োগ
লুটের টাকায় বিভিন্ন দেশে বিনিয়োগ

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজশাহী মেডিকেল ক্যাম্পাসের শত শত গাছ লুট
রাজশাহী মেডিকেল ক্যাম্পাসের শত শত গাছ লুট

পেছনের পৃষ্ঠা

পর্দায় শক্তিশালী কিছু নারী চরিত্র
পর্দায় শক্তিশালী কিছু নারী চরিত্র

শোবিজ

ওয়ান স্টুডেন্ট ওয়ান বেড ওয়ান টেবিল
ওয়ান স্টুডেন্ট ওয়ান বেড ওয়ান টেবিল

প্রথম পৃষ্ঠা

কিশোরকে পিটিয়ে ভাইরাল সেই ইউএনও ওএসডি
কিশোরকে পিটিয়ে ভাইরাল সেই ইউএনও ওএসডি

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনের জট খুলবে কবে?
রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনের জট খুলবে কবে?

পেছনের পৃষ্ঠা

গণতান্ত্রিক সহাবস্থানের দৃষ্টান্ত গড়ব
গণতান্ত্রিক সহাবস্থানের দৃষ্টান্ত গড়ব

প্রথম পৃষ্ঠা

কাজ করব মৌলিক অধিকার আদায়ে
কাজ করব মৌলিক অধিকার আদায়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

কর্মমুখী শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পরিণত করব
কর্মমুখী শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পরিণত করব

প্রথম পৃষ্ঠা

বিচারককে ঘুষ দেওয়ার চেষ্টা, জামায়াত নেতাকে দল থেকে অব্যাহতি
বিচারককে ঘুষ দেওয়ার চেষ্টা, জামায়াত নেতাকে দল থেকে অব্যাহতি

পেছনের পৃষ্ঠা

বিশ্ববিদ্যালয়ে আমাদের ক্লাব
বিশ্ববিদ্যালয়ে আমাদের ক্লাব

সম্পাদকীয়

পিআর বোঝে না রংপুরের মানুষ
পিআর বোঝে না রংপুরের মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকায় ইসলামী ঐক্য আন্দোলনের বিক্ষোভ
ঢাকায় ইসলামী ঐক্য আন্দোলনের বিক্ষোভ

নগর জীবন

ফের চড়া চালডালের বাজার
ফের চড়া চালডালের বাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

সাদাপাথর লুটকাণ্ড
সাদাপাথর লুটকাণ্ড

সম্পাদকীয়

শান্তির পথ দেখায় রসুল (সা.)-এর সুন্নত
শান্তির পথ দেখায় রসুল (সা.)-এর সুন্নত

সম্পাদকীয়

শাকিবের আগামী পরিকল্পনা
শাকিবের আগামী পরিকল্পনা

শোবিজ

নিরাপত্তার অধিকার সবার
নিরাপত্তার অধিকার সবার

সম্পাদকীয়

নদীতে নেই ইলিশ দাম ঊর্ধ্বমুখী
নদীতে নেই ইলিশ দাম ঊর্ধ্বমুখী

পেছনের পৃষ্ঠা

৫৩ বছর দেশে সুষ্ঠু রাজনীতি হয়নি
৫৩ বছর দেশে সুষ্ঠু রাজনীতি হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামীবিরোধীদের কাদা ছোড়াছুড়ি বন্ধ করতে হবে
আওয়ামীবিরোধীদের কাদা ছোড়াছুড়ি বন্ধ করতে হবে

নগর জীবন

প্রাইভেট কারের ওপর উল্টে পড়ল কাভার্ড ভ্যান, নিহত ৪
প্রাইভেট কারের ওপর উল্টে পড়ল কাভার্ড ভ্যান, নিহত ৪

প্রথম পৃষ্ঠা

থানা হাজত থেকে যুবকের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
থানা হাজত থেকে যুবকের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

শোক সংবাদ
শোক সংবাদ

খবর

হরিণের মাংসসহ শিকারি আটক
হরিণের মাংসসহ শিকারি আটক

দেশগ্রাম