শিরোনাম
প্রকাশ: ১৪:৫৭, শনিবার, ০৩ মে, ২০১৪

\\\'নিজেদের স্বার্থেই সম্পর্ক উন্নয়ন জরুরি\\\'

নিজস্ব প্রতিবেদক:
অনলাইন ভার্সন
\\\'নিজেদের স্বার্থেই সম্পর্ক উন্নয়ন জরুরি\\\'
ভারত-বাংলাদেশের নিজেদের স্বার্থেই সম্পর্ক ভাল রাখা উচিত। যদি প্রতিবেশী দুটি দেশ হয়ে আমরা সম্পর্ক ভাল রাখতে না পারি, তাহলে দেখা যাবে একসময় আঞ্চলিক সমস্যাগুলো আমাদের প্রভাবিত করবে। দক্ষিণ এশিয়ায় শান্তি প্রতিষ্ঠার ক্ষেত্রে বাংলাদেশ যে ভূমিকা পালন করেছে, তাতে ভারতে যে সরকারই ক্ষমতায় আসুক না কেন তাদেরকে বাংলাদেশের সঙ্গে অবশ্যই ভাল সম্পর্ক বজায় রাখতে হবে। দুই দেশের ন্যায্য অধিকারভিত্তিক চুক্তিগুলো সম্পন্ন হওয়া দরকার। এক্ষেত্রে ভারত সরকারকে আন্তরিকতার হাত বাড়িয়ে দিতে হবে। বাংলাদেশ সরকার তিস্তা চুক্তির জন্য ভারতের কোনো প্রদেশের নেতার সঙ্গে আলোচনা করেনি, বাংলাদেশের সরকার আলোচনা করেছে ভারতের কেন্দ্রীয় সরকারের সঙ্গে। কিন্তু, বাংলাদেশ সরকার যেটা খুবই সফলতার সঙ্গে করেছে, ভারত সেখানে চরমভাবে ব্যর্থ হয়েছেন।
শনিবার গুলশানের হোটেল লেকশোর হোটেলে ভারত নির্বাচন-২০১৪: বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক নিয়ে আয়োজিত গোলটেবিল আলোচনায় বক্তারা এসব কথা বলেন। ইনস্টিটিউট অফ কনফ্লিক্ট, ল অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট স্টাডিজ এ আলোচনা সভার আয়োজন করে। অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন সামিয়া জামান।
মোদী ভারতের প্রধানমন্ত্রী হতে পারবেন না বলে মন্তব্য করেছেন উপমহাদেশের বিশিষ্ট সাংবাদিক কুলদীপ নায়ার। আর প্রধানমন্ত্রী হলেও তা বাংলাদেশের জন্য ঝুঁকির কারণ হবে না বলেও জানান তিনি।
যুক্তি হিসেবে কুলদীপ নায়ার বলেন, ভারতে সংবিধানে সবার ওপরে গণতন্ত্র। গণতন্ত্র একক কারো বিষয় নয়, এটা সকলের বিষয়। গণতন্ত্র মানে বহুতন্ত্রবাদ। তাই এক মোদি চাইলেই সব কিছু হবে না। রয়েছে সুশীল সমাজ ও গণমাধ্যমের শক্ত অবস্থান। তিনি বলেন, মোদি ক্ষমতায় গেলেই বাংলাদেশিদের দেশে ফেরত পাঠাতে পারবে না। কারণ বাংলাদেশের যে মানুষেরা ভারতে থাকে তারা ভারতকে ধারণ করে। তিনি বলেন, মোদিকে বুঝতে হবে ভারতে ১৮০ মিলিয়নের মতো মুসলমান রয়েছে। দেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম জগগোষ্ঠীকে তিনি উপেক্ষা করতে পারেন না। তারা যেটা চায় না, মোদি সেটা করতে পারেন না।
কুলদীপ নায়ারের মতে, এবারের নির্বাচনে এতো সহজে ভারতে সরকার গঠন করতে পারছেন না মোদি। কারণ লোকসভার ৫৪৩ আসনের ২৭৩টি এককভাবে পাওয়া সম্ভব হবে না তার দলের জন্যে। এ ক্ষেত্রে জোটের শরণাপন্ন হতেই হবে। তিনি বলেন, ভারতে এ নির্বাচনে ধর্মনিরপেক্ষতা বা সেক্যুলারিজম একটি চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছে। গুজরাট দাঙ্গায় ৩ হাজারের মতো মুসলিম মারা গেলেও এ বিষয়ে মোদীর কোনো মন্তব্য না দেওয়ারও নিন্দা জানান কুলদীপ নায়ার।
তিনি বলেন, কংগ্রেস ক্ষমতায় থাকাকালে বাংলাদেশকে চাইলেও অনেক কিছু দিতে পারেননি। এ সময় তিস্তা ও ফারাক্কা বাঁধ সমস্যার সমাধানের সুযোগ ছিল। মনমোহন বেশ কিছু ফর্মুলা নিয়ে এসেছিলেন বাংলাদেশে। কিন্তু মমতার কারণে তিস্তার সমাধান হয়নি। তিস্তা সমস্যার অবশ্যই সমাধান করা উচিত।
তিনি ইউরোপের মতো দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোর মধ্যে ‘অভিন্ন বাজার’ বা ‘কমন মার্কেট’ চালু করা প্রয়োজন বলে মত দেন।
সুশাসনের জন্য দক্ষিণ এশিয়াকে অসমপ্রদায়িক হিসেবে গড়ে তুলতে হবে এ কথা উল্লেখ করে তিনি বলেন, ধর্ম ব্যক্তিগত বা প্রাইভেট বিষয়। প্রথমে আমি বাংলাদেশি বা ভারতীয়। তারপরের পরিচয় আমি হিন্দু বা মুসলিম।
ব্যারিস্টার আমির উল ইসলাম বলেছেন, ভারত-বাংলাদেশের নিজেদের স্বার্থেই সম্পর্ক ভাল রাখা উচিত। তিনি বলেন, যদি প্রতিবেশী দুটি দেশ হয়ে আমরা সম্পর্ক ভাল রাখতে না পারি, তাহলে দেখা যাবে একসময় আঞ্চলিক সমস্যাগুলো আমাদের প্রভাবিত করবে। আমাদের মনে রাখতে হবে, আমরা যদি ঐক্যবদ্ধ না থাকতে পারি তাহলে সন্ত্রাসবাদ ও জঙ্গিবাদের মতো সমস্যা আমাদের মোকাবেলা করা কঠিন হবে। কিন্তু যদি আমরা একসাথে কাজ করি তাহলে তা দু’দেশের জন্যই ভাল হবে বলে মনে করেন এই প্রবীন আইনজীবী।
অনুষ্ঠানে ভিডিও কনফারেন্সে অংশ নিয়ে ঢাকায় ভারতের সাবেক হাইকমিশনার বীনা সিক্রি বলেন, “ভারতে এখন নির্বাচনী প্রচারণা চলছে। যেই ক্ষমতার আসুক না কেন বাংলাদেশের সঙ্গে তাদের সম্পর্ক গুরুত্বপূর্ণ প্রসঙ্গ। ১৯৯২ সালে যখন খালেজা জিয়া ভারতে এসেছিলেন তখনও ভারতে অবস্থানকারী ‘অবৈধ’ বাংলাদেশিদের প্রসঙ্গটি আলোচিত হয়েছিল। আলোচনার মধ্য দিয়ে এ বিষয়ে সন্তোষজনক সমাধানে আসা সম্ভব।”
ঢাকাস্থ সাবেক ভারতীয় রাষ্ট্রদূত দেব মুখার্জি বলেন, দুই দেশের সম্পর্কের একটা দীর্ঘ ঐতিহ্য আছে। গণতান্ত্রিক দেশের নিয়মেই হচ্ছে সরকার বদলাবে। ফলে ভারতের এই লোকসভা নির্বাচনের মধ্য দিয়ে নতুন সরকার গঠন হলে রাতারাতি সেই সম্পর্ক পাল্টে যাবে এটা মনে হয় না।  দুই দেশের মানুষই আমরা একে-অপরের ব্যাপরে উত্সুক। তিনি বলেন, ২০০৮ সালের পর দুই দেশের সম্পর্কের ক্ষেত্রে বিরাট উন্নয়ন হয়েছে। বিশেষ করে, ভারত সন্ত্রাস দমনে বেশ ভালো সহায়তা পেয়েছে। তিনি বলেন, সীমান্ত চুক্তি বাস্তবায়ন হয়নি। সীমান্তের ছিটমহলে যেসব মানুষ বাস করে তাদের সম্পর্কে আমাদের দুই দেশকেই ভাবতে হবে।
ভারতের বিশিষ্ট সাংবাদিক জয়ন্ত ঘোষাল বলেন, ভারতে বাংলাদেশিদের অনুপ্রবেশ নিয়ে বিজেপি প্রধানমন্ত্রী প্রার্থী নরেন্দ্র মোদী যে মন্তব্য করেছেন সেই ইস্যুটিকে মানবিক দৃষ্টিকোণ থেকে দেখতে হবে। তিনি বলেন, “দক্ষিণ এশিয়ায় শান্তি প্রতিষ্ঠার ক্ষেত্রে বাংলাদেশ যে ভূমিকা পালন করেছে, তাতে ভারতে যে সরকারই ক্ষমতায় আসুক না কেন তাদেরকে বাংলাদেশের সঙ্গে অবশ্যই ভাল সম্পর্ক বজায় রাখতে হবে। কূটনীতির একটি নিজস্ব গতিধারা আছে। কূটনৈতিক দাবি মেনেই ভাল সম্পর্ক করতে হবে আমাদের। জয়ন্ত ঘোষাল বলেন, এখানে মোদীর দেওয়া বক্তব্যের জের ধরে অনুপ্রবেশ নিয়ে কথা হয়েছে। আমি আমার অভিজ্ঞতায় বলতে পারি, এক্ষেত্রে খুবই মানবিক আচরণ করতে হবে। মোদির বক্তব্যের প্রেক্ষিতে তিনি বলেন, আমি মনে করি, এটা বাঙালিদের উসকে দেওয়ার চেষ্টা।
ইংরেজি দৈনিক দ্য ডেইলি স্টারের সম্পাদক মাহফুজ আনাম বলেন, তিস্তার পানি চুক্তি না হওয়া বাংলাদেশ ভারত সম্পর্কে ভারতের দিক থেকে একটা চরম খারাপ নজির। তিনি বলেন, ‘‘গত ৪২ বছরে বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্কের ক্ষেত্রে অনেক ধরণের উত্থান-পতন হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী হিসেবে হাসিনা ভারত সফর করে যে বন্ধুত্বের বার্তা দিয়েছিলেন তা অভূতপূর্ব। বাংলাদেশ এটা আন্তরিকভাবে করেছিলো। এর মধ্য দিয়ে দুই দেশের সম্পর্কের কতগুলো সূচকে উন্নতি হয়েছে। কিন্তু ভারত কী করছে? ঠিক তার বিপরীত আচরণ  করেছে। তিস্তার পানি চুক্তি না হওয়া তার একটা চরম খারাপ নজির। এটা মনে রাখা দরকার, বাংলাদেশ সরকার এ চুক্তির জন্য ভারতের কোনো প্রদেশের নেতার সঙ্গে আলোচনা করেনি, বাংলাদেশের সরকার আলোচনা করেছে ভারতের কেন্দ্রীয় সরকারের সঙ্গে। তিনি বলেন, বাংলাদেশ বা হাসিনা সরকার যেটা খুবই সফলতার সঙ্গে করেছে, ভারত সেখানে চরমভাবে ব্যর্থ হয়েছেন।
এর আগে আলোচনায় অংশ নিয়ে বাংলাদেশ-ভারত সুসম্পর্ক রাখার ওপর গুরুত্বারোপ করেন বিশিষ্ট ব্যবসায়ী ও সাবেক এফিবিসিসিআই সভাপতি আনিসুল হক। তিনি বলেন, ভারত বাংলাদেশের মধ্যে অনেক বড় ধরনের বাণিজ্য বৈষম্য ঘাটতি আছে। তবু ভারতকে আমরা যে আগ্রহ নিয়ে বন্ধুত্বের হাত বাড়িয়ে দিয়েছিলাম ভারত কী তা দিয়েছে? ভারতের স্বার্থেই বাংলাদেশের সঙ্গে দেশটির সুসম্পর্ক রাখতে হবে। কারণ ভারতের নিজেদেরই অনেক সমস্যা রয়েছে।
এর আগে ভারতের নির্বাচনের প্রসঙ্গ টেনে পিস অ্যান্ড কনফ্লিক্ট ইন্সটিটিউট অব ইন্ডিয়ার প্রতিষ্ঠাতা মেজর জেনারেল (অব.) দীপঙ্কর ব্যানার্জী বলেন,  ভারতবর্ষে এই নির্বাচন নানা কারণেই অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। আমি ধারণা করছি, এই নির্বাচনের মধ্য দিয়ে একটি নতুন সরকার গঠনের সম্ভাবনা ব্যাপক। নেতারা তাদের মতো করে ভোটারদের কাছে বার্তা দিচ্ছেন। তিনি আরও বলেন, বাংলাদেশ-ভারতের মধ্যে অনেকগুলো ইস্যু আছে যা নিয়ে দুই দেশের সরকারের মধ্যে কাজ করতে হবে। এরমধ্যে অন্যতম প্রধান ইস্যু হচ্ছে, পানিসম্পদ, জনসম্পদ, উন্নয়ন, সীমান্ত সমস্যা, কানেকটিভির মতো বিষয়।
সলিমুল্লাহ খান বলেন, বলা হচ্ছে, ভারতীয় জনতা পার্টি- বিজেপি এবার ক্ষমতায় আসতে পারে। এবারই প্রথম তারা ক্ষমতায় আসছে না। এর আগেও তারা ক্ষমতায় এসেছে। কিন্তু একটি দল ক্ষমতায় আসলেই তারা যা খুশী তাই করতে পারে না। যেমন, এর আগে যখন ক্ষমতায় এসেছিল তখন বিজেপি বলেছিলো তারা সংবিধানের ৩৭০ ধারা বাতিল করে দিবে। কাশ্মীরের সম্পত্তি সম্পর্কিত এই ধারাটি কিন্তু তারা বাতিল করতে পারেনি। তিনি বলেন, যদি আমরা একটু পিছনের দিকে ফিরে তাকাই তাহলে দেখবো, ১৯৪৭ সালে এই বহুজাতিক ভূখণ্ডকে ভাগ করে বলা হলো-দ্বিজাতি তত্ত্ব। অর্থা‍ত্ এখানে মাত্র দুটি জাতি আছে। সামপ্রদায়িকতা দুই দেশেই আছে। দুই দেশের বিভিন্ন দলের মধ্যেও আছে। যেমন, কংগ্রেস যখন বলে, ২০০২ সালে বিজেপির নেতৃত্বে গুজরাটে দাঙ্গা হয়েছে, ঠিক তার পাল্টা অভিযোগে বিজেপিও বলে, ১৯৮৪ সালে কংগ্রেস শিখ হত্যা করেছে। কিন্তু মোদী যে বলেছেন, তারা ক্ষমতায় আসলে অবৈধ বাংলাদেশিদের সেখান থেকে বের করে দেবে সেটা অনেক বড় আশঙ্কার বিষয়।
এই বিভাগের আরও খবর
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ মে)
পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়
পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়
'উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে'
'উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে'
পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে
অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে
প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার
প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ
দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ
তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
সর্বশেষ খবর
ছুটির দিনে বায়ুদূষণের শীর্ষে ঢাকা
ছুটির দিনে বায়ুদূষণের শীর্ষে ঢাকা

৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

ইউটিউবে ব্যান্ড বে অব বেঙ্গলের 'পুতুল’
ইউটিউবে ব্যান্ড বে অব বেঙ্গলের 'পুতুল’

৩৪ মিনিট আগে | শোবিজ

নয়াপল্টনে আজ সমাবেশ করবে শ্রমিক দল
নয়াপল্টনে আজ সমাবেশ করবে শ্রমিক দল

৪০ মিনিট আগে | নগর জীবন

ইনজুরিতে ছিটকে গেলেন ম্যাক্সওয়েল, শেষ এবারের আইপিএল
ইনজুরিতে ছিটকে গেলেন ম্যাক্সওয়েল, শেষ এবারের আইপিএল

৪৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হ্যাট্রিক করলেন চাহাল, এক ওভারেই নিলেন ৪ উইকেট
হ্যাট্রিক করলেন চাহাল, এক ওভারেই নিলেন ৪ উইকেট

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ
খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাবি রেজিস্ট্রারের বাড়ির সামনে ককটেল বিস্ফোরণ
রাবি রেজিস্ট্রারের বাড়ির সামনে ককটেল বিস্ফোরণ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দেশ ও মানুষের কল্যাণে যোগ্য নেতৃত্বের গুরুত্ব
দেশ ও মানুষের কল্যাণে যোগ্য নেতৃত্বের গুরুত্ব

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রামপুরায় বাস থেকে ১৫৬০০ পিস ইয়াবা উদ্ধার, গ্রেফতার
রামপুরায় বাস থেকে ১৫৬০০ পিস ইয়াবা উদ্ধার, গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসলামের চোখে শ্রম ও শ্রমিক
ইসলামের চোখে শ্রম ও শ্রমিক

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ইসলামে শ্রমিকের মর্যাদা ও অধিকার
ইসলামে শ্রমিকের মর্যাদা ও অধিকার

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যুক্তরাষ্ট্রে আটক ফিলিস্তিনি শিক্ষার্থী মহসেন জামিনে মুক্ত
যুক্তরাষ্ট্রে আটক ফিলিস্তিনি শিক্ষার্থী মহসেন জামিনে মুক্ত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোয়াখালীতে গুলি করে হত্যা: থানায় মামলা ও অস্ত্র উদ্ধার
নোয়াখালীতে গুলি করে হত্যা: থানায় মামলা ও অস্ত্র উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তালতলীতে আরাফাত হত্যা: ঢাকা থেকে প্রধান আসামি গ্রেফতার
তালতলীতে আরাফাত হত্যা: ঢাকা থেকে প্রধান আসামি গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশাল নগরীতে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ
বরিশাল নগরীতে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নবীনগরে বজ্রপাতে অন্তঃসত্ত্বা নারীর মৃত্যু
নবীনগরে বজ্রপাতে অন্তঃসত্ত্বা নারীর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘মৎস্য ও প্রাণিসম্পদকে কৃষিখাত থেকে আলাদা করে সুবিধাবঞ্চিত করা হয়েছে’
‘মৎস্য ও প্রাণিসম্পদকে কৃষিখাত থেকে আলাদা করে সুবিধাবঞ্চিত করা হয়েছে’

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

প্রীতি ফুটবল ম্যাচ খেলতে নারী দল পাঠাবে চীন
প্রীতি ফুটবল ম্যাচ খেলতে নারী দল পাঠাবে চীন

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পোপ হওয়ার দৌড়ে এগিয়ে পিয়েত্রো পারোলিন
পোপ হওয়ার দৌড়ে এগিয়ে পিয়েত্রো পারোলিন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চ্যাম্পিয়নস লিগে বার্সা-ইন্টারের রোমাঞ্চকর ড্র
চ্যাম্পিয়নস লিগে বার্সা-ইন্টারের রোমাঞ্চকর ড্র

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ মে)

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা
জাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আমরা জানতাম ঘুরে দাঁড়াতে পারব: শান্ত
আমরা জানতাম ঘুরে দাঁড়াতে পারব: শান্ত

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন
দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত
এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়
পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে'
'উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে'

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি
পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি

১১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান
তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস
মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার
হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে
অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে ছুটির ৩ দিনে তিন জনসমাবেশ
রাজধানীতে ছুটির ৩ দিনে তিন জনসমাবেশ

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২০২৪-এর বন্যা স্বাভাবিক ছিল না: প্রধান উপদেষ্টা
২০২৪-এর বন্যা স্বাভাবিক ছিল না: প্রধান উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইন মন্ত্রণালয় দ্রুত সময়ে মতামত না দেওয়ায় ইশরাকের গেজেট প্রকাশ ইসির
আইন মন্ত্রণালয় দ্রুত সময়ে মতামত না দেওয়ায় ইশরাকের গেজেট প্রকাশ ইসির

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে কোনও আগ্রাসনের জবাব দিতে প্রস্তুত ইসলামাবাদ
যে কোনও আগ্রাসনের জবাব দিতে প্রস্তুত ইসলামাবাদ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগসড়ক
বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগসড়ক

নগর জীবন

সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি

পেছনের পৃষ্ঠা

ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে
ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে

পেছনের পৃষ্ঠা

পদ্মায় বিরল দৃশ্য, আতঙ্ক কৌতূহল
পদ্মায় বিরল দৃশ্য, আতঙ্ক কৌতূহল

পেছনের পৃষ্ঠা

এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই
এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই

সম্পাদকীয়

শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি
শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

রেললাইনে লাশ রহস্য
রেললাইনে লাশ রহস্য

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক
বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের
শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান
ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান

প্রথম পৃষ্ঠা

মহান মে দিবস আজ
মহান মে দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা
পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি
নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই
সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই

পেছনের পৃষ্ঠা

জেল থেকে ইমরানের বার্তা
জেল থেকে ইমরানের বার্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ
আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

গণপরিবহনে শৃঙ্খলা কতদূর
গণপরিবহনে শৃঙ্খলা কতদূর

রকমারি নগর পরিক্রমা

এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট
এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট

রকমারি নগর পরিক্রমা

আদানির সঙ্গে চুক্তিতে সাড়ে ৪ হাজার কোটি টাকার শুল্ক ফাঁকি
আদানির সঙ্গে চুক্তিতে সাড়ে ৪ হাজার কোটি টাকার শুল্ক ফাঁকি

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর
নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর

শোবিজ

যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী
যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ থেকে বজ্রসহ বৃষ্টির শঙ্কা
আজ থেকে বজ্রসহ বৃষ্টির শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না
জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ মিয়ানমার একমত হলে করিডর
বাংলাদেশ মিয়ানমার একমত হলে করিডর

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুলছে ২২ হাজার মামলা
ঝুলছে ২২ হাজার মামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

মাহির একাকিত্ব
মাহির একাকিত্ব

শোবিজ

কলকাতার হোটেলে আগুনে ১৪ জনের মৃত্যু
কলকাতার হোটেলে আগুনে ১৪ জনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে
সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে

নগর জীবন

উজ্জ্বলের আশাবাদ...
উজ্জ্বলের আশাবাদ...

শোবিজ