শিরোনাম
প্রকাশ: ১৪:৫৭, শনিবার, ০৩ মে, ২০১৪

\\\'নিজেদের স্বার্থেই সম্পর্ক উন্নয়ন জরুরি\\\'

নিজস্ব প্রতিবেদক:
অনলাইন ভার্সন
\\\'নিজেদের স্বার্থেই সম্পর্ক উন্নয়ন জরুরি\\\'
ভারত-বাংলাদেশের নিজেদের স্বার্থেই সম্পর্ক ভাল রাখা উচিত। যদি প্রতিবেশী দুটি দেশ হয়ে আমরা সম্পর্ক ভাল রাখতে না পারি, তাহলে দেখা যাবে একসময় আঞ্চলিক সমস্যাগুলো আমাদের প্রভাবিত করবে। দক্ষিণ এশিয়ায় শান্তি প্রতিষ্ঠার ক্ষেত্রে বাংলাদেশ যে ভূমিকা পালন করেছে, তাতে ভারতে যে সরকারই ক্ষমতায় আসুক না কেন তাদেরকে বাংলাদেশের সঙ্গে অবশ্যই ভাল সম্পর্ক বজায় রাখতে হবে। দুই দেশের ন্যায্য অধিকারভিত্তিক চুক্তিগুলো সম্পন্ন হওয়া দরকার। এক্ষেত্রে ভারত সরকারকে আন্তরিকতার হাত বাড়িয়ে দিতে হবে। বাংলাদেশ সরকার তিস্তা চুক্তির জন্য ভারতের কোনো প্রদেশের নেতার সঙ্গে আলোচনা করেনি, বাংলাদেশের সরকার আলোচনা করেছে ভারতের কেন্দ্রীয় সরকারের সঙ্গে। কিন্তু, বাংলাদেশ সরকার যেটা খুবই সফলতার সঙ্গে করেছে, ভারত সেখানে চরমভাবে ব্যর্থ হয়েছেন।
শনিবার গুলশানের হোটেল লেকশোর হোটেলে ভারত নির্বাচন-২০১৪: বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক নিয়ে আয়োজিত গোলটেবিল আলোচনায় বক্তারা এসব কথা বলেন। ইনস্টিটিউট অফ কনফ্লিক্ট, ল অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট স্টাডিজ এ আলোচনা সভার আয়োজন করে। অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন সামিয়া জামান।
মোদী ভারতের প্রধানমন্ত্রী হতে পারবেন না বলে মন্তব্য করেছেন উপমহাদেশের বিশিষ্ট সাংবাদিক কুলদীপ নায়ার। আর প্রধানমন্ত্রী হলেও তা বাংলাদেশের জন্য ঝুঁকির কারণ হবে না বলেও জানান তিনি।
যুক্তি হিসেবে কুলদীপ নায়ার বলেন, ভারতে সংবিধানে সবার ওপরে গণতন্ত্র। গণতন্ত্র একক কারো বিষয় নয়, এটা সকলের বিষয়। গণতন্ত্র মানে বহুতন্ত্রবাদ। তাই এক মোদি চাইলেই সব কিছু হবে না। রয়েছে সুশীল সমাজ ও গণমাধ্যমের শক্ত অবস্থান। তিনি বলেন, মোদি ক্ষমতায় গেলেই বাংলাদেশিদের দেশে ফেরত পাঠাতে পারবে না। কারণ বাংলাদেশের যে মানুষেরা ভারতে থাকে তারা ভারতকে ধারণ করে। তিনি বলেন, মোদিকে বুঝতে হবে ভারতে ১৮০ মিলিয়নের মতো মুসলমান রয়েছে। দেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম জগগোষ্ঠীকে তিনি উপেক্ষা করতে পারেন না। তারা যেটা চায় না, মোদি সেটা করতে পারেন না।
কুলদীপ নায়ারের মতে, এবারের নির্বাচনে এতো সহজে ভারতে সরকার গঠন করতে পারছেন না মোদি। কারণ লোকসভার ৫৪৩ আসনের ২৭৩টি এককভাবে পাওয়া সম্ভব হবে না তার দলের জন্যে। এ ক্ষেত্রে জোটের শরণাপন্ন হতেই হবে। তিনি বলেন, ভারতে এ নির্বাচনে ধর্মনিরপেক্ষতা বা সেক্যুলারিজম একটি চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছে। গুজরাট দাঙ্গায় ৩ হাজারের মতো মুসলিম মারা গেলেও এ বিষয়ে মোদীর কোনো মন্তব্য না দেওয়ারও নিন্দা জানান কুলদীপ নায়ার।
তিনি বলেন, কংগ্রেস ক্ষমতায় থাকাকালে বাংলাদেশকে চাইলেও অনেক কিছু দিতে পারেননি। এ সময় তিস্তা ও ফারাক্কা বাঁধ সমস্যার সমাধানের সুযোগ ছিল। মনমোহন বেশ কিছু ফর্মুলা নিয়ে এসেছিলেন বাংলাদেশে। কিন্তু মমতার কারণে তিস্তার সমাধান হয়নি। তিস্তা সমস্যার অবশ্যই সমাধান করা উচিত।
তিনি ইউরোপের মতো দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোর মধ্যে ‘অভিন্ন বাজার’ বা ‘কমন মার্কেট’ চালু করা প্রয়োজন বলে মত দেন।
সুশাসনের জন্য দক্ষিণ এশিয়াকে অসমপ্রদায়িক হিসেবে গড়ে তুলতে হবে এ কথা উল্লেখ করে তিনি বলেন, ধর্ম ব্যক্তিগত বা প্রাইভেট বিষয়। প্রথমে আমি বাংলাদেশি বা ভারতীয়। তারপরের পরিচয় আমি হিন্দু বা মুসলিম।
ব্যারিস্টার আমির উল ইসলাম বলেছেন, ভারত-বাংলাদেশের নিজেদের স্বার্থেই সম্পর্ক ভাল রাখা উচিত। তিনি বলেন, যদি প্রতিবেশী দুটি দেশ হয়ে আমরা সম্পর্ক ভাল রাখতে না পারি, তাহলে দেখা যাবে একসময় আঞ্চলিক সমস্যাগুলো আমাদের প্রভাবিত করবে। আমাদের মনে রাখতে হবে, আমরা যদি ঐক্যবদ্ধ না থাকতে পারি তাহলে সন্ত্রাসবাদ ও জঙ্গিবাদের মতো সমস্যা আমাদের মোকাবেলা করা কঠিন হবে। কিন্তু যদি আমরা একসাথে কাজ করি তাহলে তা দু’দেশের জন্যই ভাল হবে বলে মনে করেন এই প্রবীন আইনজীবী।
অনুষ্ঠানে ভিডিও কনফারেন্সে অংশ নিয়ে ঢাকায় ভারতের সাবেক হাইকমিশনার বীনা সিক্রি বলেন, “ভারতে এখন নির্বাচনী প্রচারণা চলছে। যেই ক্ষমতার আসুক না কেন বাংলাদেশের সঙ্গে তাদের সম্পর্ক গুরুত্বপূর্ণ প্রসঙ্গ। ১৯৯২ সালে যখন খালেজা জিয়া ভারতে এসেছিলেন তখনও ভারতে অবস্থানকারী ‘অবৈধ’ বাংলাদেশিদের প্রসঙ্গটি আলোচিত হয়েছিল। আলোচনার মধ্য দিয়ে এ বিষয়ে সন্তোষজনক সমাধানে আসা সম্ভব।”
ঢাকাস্থ সাবেক ভারতীয় রাষ্ট্রদূত দেব মুখার্জি বলেন, দুই দেশের সম্পর্কের একটা দীর্ঘ ঐতিহ্য আছে। গণতান্ত্রিক দেশের নিয়মেই হচ্ছে সরকার বদলাবে। ফলে ভারতের এই লোকসভা নির্বাচনের মধ্য দিয়ে নতুন সরকার গঠন হলে রাতারাতি সেই সম্পর্ক পাল্টে যাবে এটা মনে হয় না।  দুই দেশের মানুষই আমরা একে-অপরের ব্যাপরে উত্সুক। তিনি বলেন, ২০০৮ সালের পর দুই দেশের সম্পর্কের ক্ষেত্রে বিরাট উন্নয়ন হয়েছে। বিশেষ করে, ভারত সন্ত্রাস দমনে বেশ ভালো সহায়তা পেয়েছে। তিনি বলেন, সীমান্ত চুক্তি বাস্তবায়ন হয়নি। সীমান্তের ছিটমহলে যেসব মানুষ বাস করে তাদের সম্পর্কে আমাদের দুই দেশকেই ভাবতে হবে।
ভারতের বিশিষ্ট সাংবাদিক জয়ন্ত ঘোষাল বলেন, ভারতে বাংলাদেশিদের অনুপ্রবেশ নিয়ে বিজেপি প্রধানমন্ত্রী প্রার্থী নরেন্দ্র মোদী যে মন্তব্য করেছেন সেই ইস্যুটিকে মানবিক দৃষ্টিকোণ থেকে দেখতে হবে। তিনি বলেন, “দক্ষিণ এশিয়ায় শান্তি প্রতিষ্ঠার ক্ষেত্রে বাংলাদেশ যে ভূমিকা পালন করেছে, তাতে ভারতে যে সরকারই ক্ষমতায় আসুক না কেন তাদেরকে বাংলাদেশের সঙ্গে অবশ্যই ভাল সম্পর্ক বজায় রাখতে হবে। কূটনীতির একটি নিজস্ব গতিধারা আছে। কূটনৈতিক দাবি মেনেই ভাল সম্পর্ক করতে হবে আমাদের। জয়ন্ত ঘোষাল বলেন, এখানে মোদীর দেওয়া বক্তব্যের জের ধরে অনুপ্রবেশ নিয়ে কথা হয়েছে। আমি আমার অভিজ্ঞতায় বলতে পারি, এক্ষেত্রে খুবই মানবিক আচরণ করতে হবে। মোদির বক্তব্যের প্রেক্ষিতে তিনি বলেন, আমি মনে করি, এটা বাঙালিদের উসকে দেওয়ার চেষ্টা।
ইংরেজি দৈনিক দ্য ডেইলি স্টারের সম্পাদক মাহফুজ আনাম বলেন, তিস্তার পানি চুক্তি না হওয়া বাংলাদেশ ভারত সম্পর্কে ভারতের দিক থেকে একটা চরম খারাপ নজির। তিনি বলেন, ‘‘গত ৪২ বছরে বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্কের ক্ষেত্রে অনেক ধরণের উত্থান-পতন হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী হিসেবে হাসিনা ভারত সফর করে যে বন্ধুত্বের বার্তা দিয়েছিলেন তা অভূতপূর্ব। বাংলাদেশ এটা আন্তরিকভাবে করেছিলো। এর মধ্য দিয়ে দুই দেশের সম্পর্কের কতগুলো সূচকে উন্নতি হয়েছে। কিন্তু ভারত কী করছে? ঠিক তার বিপরীত আচরণ  করেছে। তিস্তার পানি চুক্তি না হওয়া তার একটা চরম খারাপ নজির। এটা মনে রাখা দরকার, বাংলাদেশ সরকার এ চুক্তির জন্য ভারতের কোনো প্রদেশের নেতার সঙ্গে আলোচনা করেনি, বাংলাদেশের সরকার আলোচনা করেছে ভারতের কেন্দ্রীয় সরকারের সঙ্গে। তিনি বলেন, বাংলাদেশ বা হাসিনা সরকার যেটা খুবই সফলতার সঙ্গে করেছে, ভারত সেখানে চরমভাবে ব্যর্থ হয়েছেন।
এর আগে আলোচনায় অংশ নিয়ে বাংলাদেশ-ভারত সুসম্পর্ক রাখার ওপর গুরুত্বারোপ করেন বিশিষ্ট ব্যবসায়ী ও সাবেক এফিবিসিসিআই সভাপতি আনিসুল হক। তিনি বলেন, ভারত বাংলাদেশের মধ্যে অনেক বড় ধরনের বাণিজ্য বৈষম্য ঘাটতি আছে। তবু ভারতকে আমরা যে আগ্রহ নিয়ে বন্ধুত্বের হাত বাড়িয়ে দিয়েছিলাম ভারত কী তা দিয়েছে? ভারতের স্বার্থেই বাংলাদেশের সঙ্গে দেশটির সুসম্পর্ক রাখতে হবে। কারণ ভারতের নিজেদেরই অনেক সমস্যা রয়েছে।
এর আগে ভারতের নির্বাচনের প্রসঙ্গ টেনে পিস অ্যান্ড কনফ্লিক্ট ইন্সটিটিউট অব ইন্ডিয়ার প্রতিষ্ঠাতা মেজর জেনারেল (অব.) দীপঙ্কর ব্যানার্জী বলেন,  ভারতবর্ষে এই নির্বাচন নানা কারণেই অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। আমি ধারণা করছি, এই নির্বাচনের মধ্য দিয়ে একটি নতুন সরকার গঠনের সম্ভাবনা ব্যাপক। নেতারা তাদের মতো করে ভোটারদের কাছে বার্তা দিচ্ছেন। তিনি আরও বলেন, বাংলাদেশ-ভারতের মধ্যে অনেকগুলো ইস্যু আছে যা নিয়ে দুই দেশের সরকারের মধ্যে কাজ করতে হবে। এরমধ্যে অন্যতম প্রধান ইস্যু হচ্ছে, পানিসম্পদ, জনসম্পদ, উন্নয়ন, সীমান্ত সমস্যা, কানেকটিভির মতো বিষয়।
সলিমুল্লাহ খান বলেন, বলা হচ্ছে, ভারতীয় জনতা পার্টি- বিজেপি এবার ক্ষমতায় আসতে পারে। এবারই প্রথম তারা ক্ষমতায় আসছে না। এর আগেও তারা ক্ষমতায় এসেছে। কিন্তু একটি দল ক্ষমতায় আসলেই তারা যা খুশী তাই করতে পারে না। যেমন, এর আগে যখন ক্ষমতায় এসেছিল তখন বিজেপি বলেছিলো তারা সংবিধানের ৩৭০ ধারা বাতিল করে দিবে। কাশ্মীরের সম্পত্তি সম্পর্কিত এই ধারাটি কিন্তু তারা বাতিল করতে পারেনি। তিনি বলেন, যদি আমরা একটু পিছনের দিকে ফিরে তাকাই তাহলে দেখবো, ১৯৪৭ সালে এই বহুজাতিক ভূখণ্ডকে ভাগ করে বলা হলো-দ্বিজাতি তত্ত্ব। অর্থা‍ত্ এখানে মাত্র দুটি জাতি আছে। সামপ্রদায়িকতা দুই দেশেই আছে। দুই দেশের বিভিন্ন দলের মধ্যেও আছে। যেমন, কংগ্রেস যখন বলে, ২০০২ সালে বিজেপির নেতৃত্বে গুজরাটে দাঙ্গা হয়েছে, ঠিক তার পাল্টা অভিযোগে বিজেপিও বলে, ১৯৮৪ সালে কংগ্রেস শিখ হত্যা করেছে। কিন্তু মোদী যে বলেছেন, তারা ক্ষমতায় আসলে অবৈধ বাংলাদেশিদের সেখান থেকে বের করে দেবে সেটা অনেক বড় আশঙ্কার বিষয়।
এই বিভাগের আরও খবর
ফ্যাসিবাদবিরোধী ঐক্য না থাকলে সকল অর্জন ব্যর্থ হবে: নজরুল ইসলাম খান
ফ্যাসিবাদবিরোধী ঐক্য না থাকলে সকল অর্জন ব্যর্থ হবে: নজরুল ইসলাম খান
জলবায়ু সংক্রান্ত আইসিজের মতামত বৈশ্বিক জলবায়ু নীতি পরিবর্তনে নৈতিক সাহস যোগাবে
জলবায়ু সংক্রান্ত আইসিজের মতামত বৈশ্বিক জলবায়ু নীতি পরিবর্তনে নৈতিক সাহস যোগাবে
কারখানা বন্ধের জন্য সরকার দায়ী না : শ্রম উপদেষ্টা
কারখানা বন্ধের জন্য সরকার দায়ী না : শ্রম উপদেষ্টা
রায়েরবাজার গণকবরের ১১৪ জুলাই শহীদের মরদেহ তোলা হবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
রায়েরবাজার গণকবরের ১১৪ জুলাই শহীদের মরদেহ তোলা হবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
টানা ৫ দিন অতিভারী বর্ষণের আভাস
টানা ৫ দিন অতিভারী বর্ষণের আভাস
জামায়াত আমিরের হার্টের বাইপাস সার্জারি সম্পন্ন
জামায়াত আমিরের হার্টের বাইপাস সার্জারি সম্পন্ন
দুই মাসে ৪৩৮ নারী ও কন্যাশিশু নির্যাতনের শিকার
দুই মাসে ৪৩৮ নারী ও কন্যাশিশু নির্যাতনের শিকার
জুলাই ঘোষণাপত্রের খসড়া চূড়ান্ত, ৫ আগস্ট জাতির সামনে উপস্থাপন
জুলাই ঘোষণাপত্রের খসড়া চূড়ান্ত, ৫ আগস্ট জাতির সামনে উপস্থাপন
আওয়ামী লীগ অপকর্ম করতে চাইলে কোনোভাবেই ছাড় পাবে না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগ অপকর্ম করতে চাইলে কোনোভাবেই ছাড় পাবে না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ডা. শফিকুর রহমানের হার্টের বাইপাস সার্জারি চলছে
ডা. শফিকুর রহমানের হার্টের বাইপাস সার্জারি চলছে
৫ আগস্টের আগেও জুলাই ঘোষণাপত্র হতে পারে : মাহফুজ আলম
৫ আগস্টের আগেও জুলাই ঘোষণাপত্র হতে পারে : মাহফুজ আলম
যুক্তরাষ্ট্র থেকে ফিরলেন আরও ৩৯ বাংলাদেশি
যুক্তরাষ্ট্র থেকে ফিরলেন আরও ৩৯ বাংলাদেশি
সর্বশেষ খবর
ফ্যাসিবাদবিরোধী ঐক্য না থাকলে সকল অর্জন ব্যর্থ হবে: নজরুল ইসলাম খান
ফ্যাসিবাদবিরোধী ঐক্য না থাকলে সকল অর্জন ব্যর্থ হবে: নজরুল ইসলাম খান

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

মালয়েশিয়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় আরও দুই বাংলাদেশি নিহত
মালয়েশিয়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় আরও দুই বাংলাদেশি নিহত

১ মিনিট আগে | পরবাস

গাজীপুরে রেমিট্যান্স যোদ্ধা দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা
গাজীপুরে রেমিট্যান্স যোদ্ধা দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শাহবাগে সমাবেশ: জনভোগান্তির আশঙ্কায় ঢাকাবাসীর প্রতি দুঃখ প্রকাশ ছাত্রদলের
শাহবাগে সমাবেশ: জনভোগান্তির আশঙ্কায় ঢাকাবাসীর প্রতি দুঃখ প্রকাশ ছাত্রদলের

২ মিনিট আগে | রাজনীতি

গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে শোক ও স্মৃতিচারণ
গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে শোক ও স্মৃতিচারণ

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দক্ষিণ আফ্রিকায় এক হাজার অবৈধ অভিবাসী খনি শ্রমিক গ্রেফতার
দক্ষিণ আফ্রিকায় এক হাজার অবৈধ অভিবাসী খনি শ্রমিক গ্রেফতার

১১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সরকারি প্রাথমিকের শিক্ষার্থী ছাড়া অন্যরা বৃত্তি পরীক্ষা দিতে পারবে না’
‘সরকারি প্রাথমিকের শিক্ষার্থী ছাড়া অন্যরা বৃত্তি পরীক্ষা দিতে পারবে না’

১১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

হবিগঞ্জে মহাসড়কে গাছ ফেলে ডাকাতির চেষ্টা
হবিগঞ্জে মহাসড়কে গাছ ফেলে ডাকাতির চেষ্টা

১৪ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

ঐক্যের বিকল্প নেই, ষড়যন্ত্রকারীদের পরিণতি হবে দুঃস্বপ্ন : ডা. জাহিদ
ঐক্যের বিকল্প নেই, ষড়যন্ত্রকারীদের পরিণতি হবে দুঃস্বপ্ন : ডা. জাহিদ

২২ মিনিট আগে | রাজনীতি

রাজধানীতে একজনকে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ
রাজধানীতে একজনকে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ

২৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

নেত্রকোনায় রেমিট্যান্স যোদ্ধা দিবস ও সম্মাননা প্রদান
নেত্রকোনায় রেমিট্যান্স যোদ্ধা দিবস ও সম্মাননা প্রদান

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজারে ট্রেনের ধাক্কা, নারী-শিশুসহ অটোরিকশার ৫ যাত্রী নিহত
কক্সবাজারে ট্রেনের ধাক্কা, নারী-শিশুসহ অটোরিকশার ৫ যাত্রী নিহত

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সংসদের বাইরে সংবিধান সংশোধনের কোনো সুযোগ নেই : আমীর খসরু
সংসদের বাইরে সংবিধান সংশোধনের কোনো সুযোগ নেই : আমীর খসরু

৪৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

ইলন মাস্কের টেসলাকে ২৪৩ মিলিয়ন ডলার জরিমানা
ইলন মাস্কের টেসলাকে ২৪৩ মিলিয়ন ডলার জরিমানা

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে অনির্বাচিত কারও দ্বারা সংবিধান সংশোধনের নজির নেই: হাফিজ উদ্দিন
বিশ্বে অনির্বাচিত কারও দ্বারা সংবিধান সংশোধনের নজির নেই: হাফিজ উদ্দিন

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যশোরে জুলাই শহীদদের স্মরণে ড্যাব’র ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প
যশোরে জুলাই শহীদদের স্মরণে ড্যাব’র ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মির্জাপুরে অপহরণ করে চাঁদা দাবি, নারীসহ গ্রেপ্তার ৬
মির্জাপুরে অপহরণ করে চাঁদা দাবি, নারীসহ গ্রেপ্তার ৬

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জলবায়ু সংক্রান্ত আইসিজের মতামত বৈশ্বিক জলবায়ু নীতি পরিবর্তনে নৈতিক সাহস যোগাবে
জলবায়ু সংক্রান্ত আইসিজের মতামত বৈশ্বিক জলবায়ু নীতি পরিবর্তনে নৈতিক সাহস যোগাবে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনের ড্রোন হামলায় রাশিয়ায় নিহত ৩
ইউক্রেনের ড্রোন হামলায় রাশিয়ায় নিহত ৩

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাবিতে নির্মাণাধীন ভবন থেকে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু, তদন্ত কমিটি গঠন
জাবিতে নির্মাণাধীন ভবন থেকে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু, তদন্ত কমিটি গঠন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাষ্ট্র-রাশিয়া উত্তেজনা: পারমাণবিক সাবমেরিন শক্তিতে কে এগিয়ে?
যুক্তরাষ্ট্র-রাশিয়া উত্তেজনা: পারমাণবিক সাবমেরিন শক্তিতে কে এগিয়ে?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নওগাঁয় ‘জুলাইয়ের মায়েরা’ শীর্ষক অভিভাবক সমাবেশ ও আলোচনা সভা
নওগাঁয় ‘জুলাইয়ের মায়েরা’ শীর্ষক অভিভাবক সমাবেশ ও আলোচনা সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মির্জাপুরে দুই মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
মির্জাপুরে দুই মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঠাকুরগাঁওয়ে জুলাই আন্দোলনের স্মৃতিচারণে কান্নায় ভেঙে পড়লেন শহীদদের মায়েরা
ঠাকুরগাঁওয়ে জুলাই আন্দোলনের স্মৃতিচারণে কান্নায় ভেঙে পড়লেন শহীদদের মায়েরা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বনাথে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
বিশ্বনাথে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কুড়িগ্রামে জাতীয় শিক্ষক ফোরামের মানববন্ধন ও সমাবেশ অনুষ্ঠিত
কুড়িগ্রামে জাতীয় শিক্ষক ফোরামের মানববন্ধন ও সমাবেশ অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় জাতীয় পার্টির কার্যালয়ে
আবারও হামলা
বগুড়ায় জাতীয় পার্টির কার্যালয়ে আবারও হামলা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কারখানা বন্ধের জন্য সরকার দায়ী না : শ্রম উপদেষ্টা
কারখানা বন্ধের জন্য সরকার দায়ী না : শ্রম উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রায়েরবাজার গণকবরের ১১৪ জুলাই শহীদের মরদেহ তোলা হবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
রায়েরবাজার গণকবরের ১১৪ জুলাই শহীদের মরদেহ তোলা হবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
আওয়ামী ক্যাডারদের প্রশিক্ষণ দেওয়া কে এই মেজর সাদিক?
আওয়ামী ক্যাডারদের প্রশিক্ষণ দেওয়া কে এই মেজর সাদিক?

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাধারণ যাত্রীর মতো লন্ডনে লোকাল বাসের অপেক্ষায় তারেক রহমান
সাধারণ যাত্রীর মতো লন্ডনে লোকাল বাসের অপেক্ষায় তারেক রহমান

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশটা তোমার বাপের নাকি’ গেয়ে পালিয়ে থাকতে হয়েছিল মৌসুমীকে
‘দেশটা তোমার বাপের নাকি’ গেয়ে পালিয়ে থাকতে হয়েছিল মৌসুমীকে

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আপনারা রিকশা থেকে বিএমডব্লিউতে চড়লেন কীভাবে : হাবিব উন নবী
আপনারা রিকশা থেকে বিএমডব্লিউতে চড়লেন কীভাবে : হাবিব উন নবী

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মালয়েশিয়া যেতে আগ্রহীদের সতর্ক করলো হাইকমিশন
মালয়েশিয়া যেতে আগ্রহীদের সতর্ক করলো হাইকমিশন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে মুখোশ পরে এসে প্রকাশ্যে মাথায় গুলি
রাজধানীতে মুখোশ পরে এসে প্রকাশ্যে মাথায় গুলি

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১০ দিন ধরে ইসরায়েলের নানা স্থানে রহস্যময় আগুন-বিস্ফোরণ
১০ দিন ধরে ইসরায়েলের নানা স্থানে রহস্যময় আগুন-বিস্ফোরণ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের বিয়ের পরিকল্পনা তানিয়া বৃষ্টির, অভিনয় ছেড়ে স্থায়ী হতে চান বিদেশে
ফের বিয়ের পরিকল্পনা তানিয়া বৃষ্টির, অভিনয় ছেড়ে স্থায়ী হতে চান বিদেশে

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বেনজীরের ডক্টরেট ডিগ্রি স্থগিত করল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
বেনজীরের ডক্টরেট ডিগ্রি স্থগিত করল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে কারণে ইসরায়েলি কূটনীতিকদের আরব আমিরাত ছাড়ার নির্দেশ
যে কারণে ইসরায়েলি কূটনীতিকদের আরব আমিরাত ছাড়ার নির্দেশ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের শুল্ক হ্রাসে ভারতের পোশাক খাতের শেয়ারে ধস
বাংলাদেশের শুল্ক হ্রাসে ভারতের পোশাক খাতের শেয়ারে ধস

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজায় বিমান থেকে খাবার ফেলল ছয় দেশ
গাজায় বিমান থেকে খাবার ফেলল ছয় দেশ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেলের গন্ধে বদলাচ্ছে বন্ধুত্ব: ভারতকে ফেলে পাকিস্তানে ঝুঁকছেন ট্রাম্প
তেলের গন্ধে বদলাচ্ছে বন্ধুত্ব: ভারতকে ফেলে পাকিস্তানে ঝুঁকছেন ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথমবারের মতো জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পাচ্ছেন শাহরুখ খান
প্রথমবারের মতো জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পাচ্ছেন শাহরুখ খান

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাংলাদেশের ওপর নিবিড়ভাবে নজর রাখছি
বাংলাদেশের ওপর নিবিড়ভাবে নজর রাখছি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমার হলুদের গল্প
আমার হলুদের গল্প

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

'মুক্তি তখনই চূড়ান্ত হবে যখন আওয়ামী লীগকে রাজনৈতিকভাবে নিশ্চিহ্ন করতে পারব'
'মুক্তি তখনই চূড়ান্ত হবে যখন আওয়ামী লীগকে রাজনৈতিকভাবে নিশ্চিহ্ন করতে পারব'

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্র থেকে ফিরলেন আরও ৩৯ বাংলাদেশি
যুক্তরাষ্ট্র থেকে ফিরলেন আরও ৩৯ বাংলাদেশি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের রহস্যময় দেশ তুর্কমিনিস্তান খুলছে পর্যটকদের জন্য দ্বার
বিশ্বের রহস্যময় দেশ তুর্কমিনিস্তান খুলছে পর্যটকদের জন্য দ্বার

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াত আমিরের হার্টের বাইপাস সার্জারি সম্পন্ন
জামায়াত আমিরের হার্টের বাইপাস সার্জারি সম্পন্ন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউএনও’র স্বাক্ষর জালিয়াতি, পদ হারালেন জামায়াত নেতা
ইউএনও’র স্বাক্ষর জালিয়াতি, পদ হারালেন জামায়াত নেতা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এলপি গ্যাসের নতুন দাম নির্ধারণ রবিবার
এলপি গ্যাসের নতুন দাম নির্ধারণ রবিবার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের এক সিদ্ধান্তেই পিছু হটল ভারত, সামনে বিপদ?
ট্রাম্পের এক সিদ্ধান্তেই পিছু হটল ভারত, সামনে বিপদ?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৮তলা থেকে পড়েও অলৌকিকভাবে বেঁচে গেল ৩ বছরের শিশু!
১৮তলা থেকে পড়েও অলৌকিকভাবে বেঁচে গেল ৩ বছরের শিশু!

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

রাশিয়ার কাছে পারমাণবিক সাবমেরিন মোতায়েন করে যে হুঁশিয়ারি দিলেন ট্রাম্প
রাশিয়ার কাছে পারমাণবিক সাবমেরিন মোতায়েন করে যে হুঁশিয়ারি দিলেন ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তিন অঞ্চলে একযোগে বেজে উঠল সাইরেন
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তিন অঞ্চলে একযোগে বেজে উঠল সাইরেন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সমাবেশ ঘিরে নেতাকর্মীদের উদ্দেশে ছাত্রদলের ৬ নির্দেশনা
সমাবেশ ঘিরে নেতাকর্মীদের উদ্দেশে ছাত্রদলের ৬ নির্দেশনা

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গুলশানে চাঁদাবাজি : কেন্দ্রীয় নেতাদের কেউ জড়িত কিনা জানতে তদন্ত চলছে
গুলশানে চাঁদাবাজি : কেন্দ্রীয় নেতাদের কেউ জড়িত কিনা জানতে তদন্ত চলছে

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দক্ষিণ এশিয়ায় পাকিস্তানের ওপরই সবচেয়ে কম শুল্ক চাপালেন ট্রাম্প!
দক্ষিণ এশিয়ায় পাকিস্তানের ওপরই সবচেয়ে কম শুল্ক চাপালেন ট্রাম্প!

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হওয়ার পথে কোনো বাধা দেখছি না : নজরুল ইসলাম
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হওয়ার পথে কোনো বাধা দেখছি না : নজরুল ইসলাম

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
ইবির ক্যাম্পাসজুড়ে বিষধর সাপ, আতঙ্ক
ইবির ক্যাম্পাসজুড়ে বিষধর সাপ, আতঙ্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

মোবাইল সার্ভিসিং ছেড়ে কনটেন্ট তৈরি
মোবাইল সার্ভিসিং ছেড়ে কনটেন্ট তৈরি

শনিবারের সকাল

বাংলাদেশের ওপর শুল্ক কমাল যুক্তরাষ্ট্র
বাংলাদেশের ওপর শুল্ক কমাল যুক্তরাষ্ট্র

প্রথম পৃষ্ঠা

সমন্বয়কদের মাদক সিন্ডিকেট
সমন্বয়কদের মাদক সিন্ডিকেট

প্রথম পৃষ্ঠা

আর্থিক খাতে আস্থার সংকট
আর্থিক খাতে আস্থার সংকট

পেছনের পৃষ্ঠা

বিদ্যুৎ খাতের নেপথ্যের লুটেরা
বিদ্যুৎ খাতের নেপথ্যের লুটেরা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আবারও সফল ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক - দেরি করে আসবেন
আবারও সফল ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক - দেরি করে আসবেন

শোবিজ

কুয়াকাটা সৈকতে ভেসে এলো মৃত ডলফিন
কুয়াকাটা সৈকতে ভেসে এলো মৃত ডলফিন

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘুম হারাম নদীপাড়ের মানুষের
ঘুম হারাম নদীপাড়ের মানুষের

পেছনের পৃষ্ঠা

সেনা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে তদন্ত আদালত গঠন
সেনা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে তদন্ত আদালত গঠন

প্রথম পৃষ্ঠা

গতিহীন সাগরে তেল-গ্যাস অনুসন্ধান
গতিহীন সাগরে তেল-গ্যাস অনুসন্ধান

পেছনের পৃষ্ঠা

সিনিয়র শিল্পীরা কেমন আছেন
সিনিয়র শিল্পীরা কেমন আছেন

শোবিজ

বাংলাদেশের ওপর নিবিড়ভাবে নজর রাখছি
বাংলাদেশের ওপর নিবিড়ভাবে নজর রাখছি

প্রথম পৃষ্ঠা

ছাত্রলীগের বিচার না করে ডাকসু ভোট হবে প্রশ্নবিদ্ধ
ছাত্রলীগের বিচার না করে ডাকসু ভোট হবে প্রশ্নবিদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশের মাটিতে বিদেশি আনারস
দেশের মাটিতে বিদেশি আনারস

শনিবারের সকাল

অ্যাডামসকে বাদ দিয়ে মোটা অঙ্ক গুনল বিসিবি
অ্যাডামসকে বাদ দিয়ে মোটা অঙ্ক গুনল বিসিবি

মাঠে ময়দানে

ক্ষমতার কাঠামো বদলাতে হবে
ক্ষমতার কাঠামো বদলাতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিষেককে নিয়ে ফের নিমরত
অভিষেককে নিয়ে ফের নিমরত

শোবিজ

ঐকমত্যে তিন চ্যালেঞ্জ
ঐকমত্যে তিন চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

দক্ষিণ আফ্রিকার সেরা ক্রিকেটার
দক্ষিণ আফ্রিকার সেরা ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

সোহরাওয়ার্দীতে মূর্ত রক্তাক্ত জুলাই
সোহরাওয়ার্দীতে মূর্ত রক্তাক্ত জুলাই

নগর জীবন

নিঃসঙ্গ মাহির গান
নিঃসঙ্গ মাহির গান

শোবিজ

বিশ্ব সাঁতারে সোনার পদক জয় কেট ডগলাস
বিশ্ব সাঁতারে সোনার পদক জয় কেট ডগলাস

মাঠে ময়দানে

বিশ্ব সাঁতারে ডাবল সোনা জয়
বিশ্ব সাঁতারে ডাবল সোনা জয়

মাঠে ময়দানে

স্বরলিপি
স্বরলিপি

শোবিজ

ক্রিকেটাররা এখন চোখে চোখ রেখে লড়াই করে
ক্রিকেটাররা এখন চোখে চোখ রেখে লড়াই করে

মাঠে ময়দানে

গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদের জানে আলম গ্রেপ্তার
গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদের জানে আলম গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

ওভালে বোলারদের দাপটে রোমাঞ্চের আভাস
ওভালে বোলারদের দাপটে রোমাঞ্চের আভাস

মাঠে ময়দানে

পিআর নিয়ে সুস্পষ্ট ঘোষণা পাইনি
পিআর নিয়ে সুস্পষ্ট ঘোষণা পাইনি

প্রথম পৃষ্ঠা