শিরোনাম
প্রকাশ: ১৪:৫৭, শনিবার, ০৩ মে, ২০১৪

\\\'নিজেদের স্বার্থেই সম্পর্ক উন্নয়ন জরুরি\\\'

নিজস্ব প্রতিবেদক:
অনলাইন ভার্সন
\\\'নিজেদের স্বার্থেই সম্পর্ক উন্নয়ন জরুরি\\\'
ভারত-বাংলাদেশের নিজেদের স্বার্থেই সম্পর্ক ভাল রাখা উচিত। যদি প্রতিবেশী দুটি দেশ হয়ে আমরা সম্পর্ক ভাল রাখতে না পারি, তাহলে দেখা যাবে একসময় আঞ্চলিক সমস্যাগুলো আমাদের প্রভাবিত করবে। দক্ষিণ এশিয়ায় শান্তি প্রতিষ্ঠার ক্ষেত্রে বাংলাদেশ যে ভূমিকা পালন করেছে, তাতে ভারতে যে সরকারই ক্ষমতায় আসুক না কেন তাদেরকে বাংলাদেশের সঙ্গে অবশ্যই ভাল সম্পর্ক বজায় রাখতে হবে। দুই দেশের ন্যায্য অধিকারভিত্তিক চুক্তিগুলো সম্পন্ন হওয়া দরকার। এক্ষেত্রে ভারত সরকারকে আন্তরিকতার হাত বাড়িয়ে দিতে হবে। বাংলাদেশ সরকার তিস্তা চুক্তির জন্য ভারতের কোনো প্রদেশের নেতার সঙ্গে আলোচনা করেনি, বাংলাদেশের সরকার আলোচনা করেছে ভারতের কেন্দ্রীয় সরকারের সঙ্গে। কিন্তু, বাংলাদেশ সরকার যেটা খুবই সফলতার সঙ্গে করেছে, ভারত সেখানে চরমভাবে ব্যর্থ হয়েছেন।
শনিবার গুলশানের হোটেল লেকশোর হোটেলে ভারত নির্বাচন-২০১৪: বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক নিয়ে আয়োজিত গোলটেবিল আলোচনায় বক্তারা এসব কথা বলেন। ইনস্টিটিউট অফ কনফ্লিক্ট, ল অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট স্টাডিজ এ আলোচনা সভার আয়োজন করে। অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন সামিয়া জামান।
মোদী ভারতের প্রধানমন্ত্রী হতে পারবেন না বলে মন্তব্য করেছেন উপমহাদেশের বিশিষ্ট সাংবাদিক কুলদীপ নায়ার। আর প্রধানমন্ত্রী হলেও তা বাংলাদেশের জন্য ঝুঁকির কারণ হবে না বলেও জানান তিনি।
যুক্তি হিসেবে কুলদীপ নায়ার বলেন, ভারতে সংবিধানে সবার ওপরে গণতন্ত্র। গণতন্ত্র একক কারো বিষয় নয়, এটা সকলের বিষয়। গণতন্ত্র মানে বহুতন্ত্রবাদ। তাই এক মোদি চাইলেই সব কিছু হবে না। রয়েছে সুশীল সমাজ ও গণমাধ্যমের শক্ত অবস্থান। তিনি বলেন, মোদি ক্ষমতায় গেলেই বাংলাদেশিদের দেশে ফেরত পাঠাতে পারবে না। কারণ বাংলাদেশের যে মানুষেরা ভারতে থাকে তারা ভারতকে ধারণ করে। তিনি বলেন, মোদিকে বুঝতে হবে ভারতে ১৮০ মিলিয়নের মতো মুসলমান রয়েছে। দেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম জগগোষ্ঠীকে তিনি উপেক্ষা করতে পারেন না। তারা যেটা চায় না, মোদি সেটা করতে পারেন না।
কুলদীপ নায়ারের মতে, এবারের নির্বাচনে এতো সহজে ভারতে সরকার গঠন করতে পারছেন না মোদি। কারণ লোকসভার ৫৪৩ আসনের ২৭৩টি এককভাবে পাওয়া সম্ভব হবে না তার দলের জন্যে। এ ক্ষেত্রে জোটের শরণাপন্ন হতেই হবে। তিনি বলেন, ভারতে এ নির্বাচনে ধর্মনিরপেক্ষতা বা সেক্যুলারিজম একটি চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছে। গুজরাট দাঙ্গায় ৩ হাজারের মতো মুসলিম মারা গেলেও এ বিষয়ে মোদীর কোনো মন্তব্য না দেওয়ারও নিন্দা জানান কুলদীপ নায়ার।
তিনি বলেন, কংগ্রেস ক্ষমতায় থাকাকালে বাংলাদেশকে চাইলেও অনেক কিছু দিতে পারেননি। এ সময় তিস্তা ও ফারাক্কা বাঁধ সমস্যার সমাধানের সুযোগ ছিল। মনমোহন বেশ কিছু ফর্মুলা নিয়ে এসেছিলেন বাংলাদেশে। কিন্তু মমতার কারণে তিস্তার সমাধান হয়নি। তিস্তা সমস্যার অবশ্যই সমাধান করা উচিত।
তিনি ইউরোপের মতো দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোর মধ্যে ‘অভিন্ন বাজার’ বা ‘কমন মার্কেট’ চালু করা প্রয়োজন বলে মত দেন।
সুশাসনের জন্য দক্ষিণ এশিয়াকে অসমপ্রদায়িক হিসেবে গড়ে তুলতে হবে এ কথা উল্লেখ করে তিনি বলেন, ধর্ম ব্যক্তিগত বা প্রাইভেট বিষয়। প্রথমে আমি বাংলাদেশি বা ভারতীয়। তারপরের পরিচয় আমি হিন্দু বা মুসলিম।
ব্যারিস্টার আমির উল ইসলাম বলেছেন, ভারত-বাংলাদেশের নিজেদের স্বার্থেই সম্পর্ক ভাল রাখা উচিত। তিনি বলেন, যদি প্রতিবেশী দুটি দেশ হয়ে আমরা সম্পর্ক ভাল রাখতে না পারি, তাহলে দেখা যাবে একসময় আঞ্চলিক সমস্যাগুলো আমাদের প্রভাবিত করবে। আমাদের মনে রাখতে হবে, আমরা যদি ঐক্যবদ্ধ না থাকতে পারি তাহলে সন্ত্রাসবাদ ও জঙ্গিবাদের মতো সমস্যা আমাদের মোকাবেলা করা কঠিন হবে। কিন্তু যদি আমরা একসাথে কাজ করি তাহলে তা দু’দেশের জন্যই ভাল হবে বলে মনে করেন এই প্রবীন আইনজীবী।
অনুষ্ঠানে ভিডিও কনফারেন্সে অংশ নিয়ে ঢাকায় ভারতের সাবেক হাইকমিশনার বীনা সিক্রি বলেন, “ভারতে এখন নির্বাচনী প্রচারণা চলছে। যেই ক্ষমতার আসুক না কেন বাংলাদেশের সঙ্গে তাদের সম্পর্ক গুরুত্বপূর্ণ প্রসঙ্গ। ১৯৯২ সালে যখন খালেজা জিয়া ভারতে এসেছিলেন তখনও ভারতে অবস্থানকারী ‘অবৈধ’ বাংলাদেশিদের প্রসঙ্গটি আলোচিত হয়েছিল। আলোচনার মধ্য দিয়ে এ বিষয়ে সন্তোষজনক সমাধানে আসা সম্ভব।”
ঢাকাস্থ সাবেক ভারতীয় রাষ্ট্রদূত দেব মুখার্জি বলেন, দুই দেশের সম্পর্কের একটা দীর্ঘ ঐতিহ্য আছে। গণতান্ত্রিক দেশের নিয়মেই হচ্ছে সরকার বদলাবে। ফলে ভারতের এই লোকসভা নির্বাচনের মধ্য দিয়ে নতুন সরকার গঠন হলে রাতারাতি সেই সম্পর্ক পাল্টে যাবে এটা মনে হয় না।  দুই দেশের মানুষই আমরা একে-অপরের ব্যাপরে উত্সুক। তিনি বলেন, ২০০৮ সালের পর দুই দেশের সম্পর্কের ক্ষেত্রে বিরাট উন্নয়ন হয়েছে। বিশেষ করে, ভারত সন্ত্রাস দমনে বেশ ভালো সহায়তা পেয়েছে। তিনি বলেন, সীমান্ত চুক্তি বাস্তবায়ন হয়নি। সীমান্তের ছিটমহলে যেসব মানুষ বাস করে তাদের সম্পর্কে আমাদের দুই দেশকেই ভাবতে হবে।
ভারতের বিশিষ্ট সাংবাদিক জয়ন্ত ঘোষাল বলেন, ভারতে বাংলাদেশিদের অনুপ্রবেশ নিয়ে বিজেপি প্রধানমন্ত্রী প্রার্থী নরেন্দ্র মোদী যে মন্তব্য করেছেন সেই ইস্যুটিকে মানবিক দৃষ্টিকোণ থেকে দেখতে হবে। তিনি বলেন, “দক্ষিণ এশিয়ায় শান্তি প্রতিষ্ঠার ক্ষেত্রে বাংলাদেশ যে ভূমিকা পালন করেছে, তাতে ভারতে যে সরকারই ক্ষমতায় আসুক না কেন তাদেরকে বাংলাদেশের সঙ্গে অবশ্যই ভাল সম্পর্ক বজায় রাখতে হবে। কূটনীতির একটি নিজস্ব গতিধারা আছে। কূটনৈতিক দাবি মেনেই ভাল সম্পর্ক করতে হবে আমাদের। জয়ন্ত ঘোষাল বলেন, এখানে মোদীর দেওয়া বক্তব্যের জের ধরে অনুপ্রবেশ নিয়ে কথা হয়েছে। আমি আমার অভিজ্ঞতায় বলতে পারি, এক্ষেত্রে খুবই মানবিক আচরণ করতে হবে। মোদির বক্তব্যের প্রেক্ষিতে তিনি বলেন, আমি মনে করি, এটা বাঙালিদের উসকে দেওয়ার চেষ্টা।
ইংরেজি দৈনিক দ্য ডেইলি স্টারের সম্পাদক মাহফুজ আনাম বলেন, তিস্তার পানি চুক্তি না হওয়া বাংলাদেশ ভারত সম্পর্কে ভারতের দিক থেকে একটা চরম খারাপ নজির। তিনি বলেন, ‘‘গত ৪২ বছরে বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্কের ক্ষেত্রে অনেক ধরণের উত্থান-পতন হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী হিসেবে হাসিনা ভারত সফর করে যে বন্ধুত্বের বার্তা দিয়েছিলেন তা অভূতপূর্ব। বাংলাদেশ এটা আন্তরিকভাবে করেছিলো। এর মধ্য দিয়ে দুই দেশের সম্পর্কের কতগুলো সূচকে উন্নতি হয়েছে। কিন্তু ভারত কী করছে? ঠিক তার বিপরীত আচরণ  করেছে। তিস্তার পানি চুক্তি না হওয়া তার একটা চরম খারাপ নজির। এটা মনে রাখা দরকার, বাংলাদেশ সরকার এ চুক্তির জন্য ভারতের কোনো প্রদেশের নেতার সঙ্গে আলোচনা করেনি, বাংলাদেশের সরকার আলোচনা করেছে ভারতের কেন্দ্রীয় সরকারের সঙ্গে। তিনি বলেন, বাংলাদেশ বা হাসিনা সরকার যেটা খুবই সফলতার সঙ্গে করেছে, ভারত সেখানে চরমভাবে ব্যর্থ হয়েছেন।
এর আগে আলোচনায় অংশ নিয়ে বাংলাদেশ-ভারত সুসম্পর্ক রাখার ওপর গুরুত্বারোপ করেন বিশিষ্ট ব্যবসায়ী ও সাবেক এফিবিসিসিআই সভাপতি আনিসুল হক। তিনি বলেন, ভারত বাংলাদেশের মধ্যে অনেক বড় ধরনের বাণিজ্য বৈষম্য ঘাটতি আছে। তবু ভারতকে আমরা যে আগ্রহ নিয়ে বন্ধুত্বের হাত বাড়িয়ে দিয়েছিলাম ভারত কী তা দিয়েছে? ভারতের স্বার্থেই বাংলাদেশের সঙ্গে দেশটির সুসম্পর্ক রাখতে হবে। কারণ ভারতের নিজেদেরই অনেক সমস্যা রয়েছে।
এর আগে ভারতের নির্বাচনের প্রসঙ্গ টেনে পিস অ্যান্ড কনফ্লিক্ট ইন্সটিটিউট অব ইন্ডিয়ার প্রতিষ্ঠাতা মেজর জেনারেল (অব.) দীপঙ্কর ব্যানার্জী বলেন,  ভারতবর্ষে এই নির্বাচন নানা কারণেই অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। আমি ধারণা করছি, এই নির্বাচনের মধ্য দিয়ে একটি নতুন সরকার গঠনের সম্ভাবনা ব্যাপক। নেতারা তাদের মতো করে ভোটারদের কাছে বার্তা দিচ্ছেন। তিনি আরও বলেন, বাংলাদেশ-ভারতের মধ্যে অনেকগুলো ইস্যু আছে যা নিয়ে দুই দেশের সরকারের মধ্যে কাজ করতে হবে। এরমধ্যে অন্যতম প্রধান ইস্যু হচ্ছে, পানিসম্পদ, জনসম্পদ, উন্নয়ন, সীমান্ত সমস্যা, কানেকটিভির মতো বিষয়।
সলিমুল্লাহ খান বলেন, বলা হচ্ছে, ভারতীয় জনতা পার্টি- বিজেপি এবার ক্ষমতায় আসতে পারে। এবারই প্রথম তারা ক্ষমতায় আসছে না। এর আগেও তারা ক্ষমতায় এসেছে। কিন্তু একটি দল ক্ষমতায় আসলেই তারা যা খুশী তাই করতে পারে না। যেমন, এর আগে যখন ক্ষমতায় এসেছিল তখন বিজেপি বলেছিলো তারা সংবিধানের ৩৭০ ধারা বাতিল করে দিবে। কাশ্মীরের সম্পত্তি সম্পর্কিত এই ধারাটি কিন্তু তারা বাতিল করতে পারেনি। তিনি বলেন, যদি আমরা একটু পিছনের দিকে ফিরে তাকাই তাহলে দেখবো, ১৯৪৭ সালে এই বহুজাতিক ভূখণ্ডকে ভাগ করে বলা হলো-দ্বিজাতি তত্ত্ব। অর্থা‍ত্ এখানে মাত্র দুটি জাতি আছে। সামপ্রদায়িকতা দুই দেশেই আছে। দুই দেশের বিভিন্ন দলের মধ্যেও আছে। যেমন, কংগ্রেস যখন বলে, ২০০২ সালে বিজেপির নেতৃত্বে গুজরাটে দাঙ্গা হয়েছে, ঠিক তার পাল্টা অভিযোগে বিজেপিও বলে, ১৯৮৪ সালে কংগ্রেস শিখ হত্যা করেছে। কিন্তু মোদী যে বলেছেন, তারা ক্ষমতায় আসলে অবৈধ বাংলাদেশিদের সেখান থেকে বের করে দেবে সেটা অনেক বড় আশঙ্কার বিষয়।
এই বিভাগের আরও খবর
জাতিসংঘের গুম সম্পর্কিত কার্যনির্বাহী প্রতিনিধি দলের সঙ্গে আইন উপদেষ্টার বৈঠক
জাতিসংঘের গুম সম্পর্কিত কার্যনির্বাহী প্রতিনিধি দলের সঙ্গে আইন উপদেষ্টার বৈঠক
শেখ মুজিবের মতো হাসিনাও একদলীয় ব্যবস্থার পুনঃপ্রবর্তন করেছিল : তারেক রহমান
শেখ মুজিবের মতো হাসিনাও একদলীয় ব্যবস্থার পুনঃপ্রবর্তন করেছিল : তারেক রহমান
এইচএসসি পরীক্ষা কেন্দ্রে বাধ্যতামূলক মাস্ক-স্যানিটাইজার
এইচএসসি পরীক্ষা কেন্দ্রে বাধ্যতামূলক মাস্ক-স্যানিটাইজার
মানবতাবিরোধী অপরাধ: শেখ হাসিনাসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে শুনানি আজ
মানবতাবিরোধী অপরাধ: শেখ হাসিনাসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে শুনানি আজ
গণঅভ্যুত্থানে তাইম-হৃদয় হত্যা : ২ মাসের মধ্যে তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ
গণঅভ্যুত্থানে তাইম-হৃদয় হত্যা : ২ মাসের মধ্যে তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ জুন)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ জুন)
নিম্নমানের কাগজে বই ছেপে শতকোটি টাকা লুট
নিম্নমানের কাগজে বই ছেপে শতকোটি টাকা লুট
জর্দানে অবস্থানরত বাংলাদেশিদের জন্য জরুরি সতর্কবার্তা
জর্দানে অবস্থানরত বাংলাদেশিদের জন্য জরুরি সতর্কবার্তা
রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের প্রথম ইউনিট চালু এ বছরেই : রুশ রাষ্ট্রদূত
রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের প্রথম ইউনিট চালু এ বছরেই : রুশ রাষ্ট্রদূত
ইরান প্রবাসী বাংলাদেশিদের জন্য হটলাইন চালু
ইরান প্রবাসী বাংলাদেশিদের জন্য হটলাইন চালু
বৃষ্টি ও তাপপ্রবাহ নিয়ে নতুন বার্তা
বৃষ্টি ও তাপপ্রবাহ নিয়ে নতুন বার্তা
করোনা ও ডেঙ্গু রোধে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য জরুরি নির্দেশনা
করোনা ও ডেঙ্গু রোধে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য জরুরি নির্দেশনা
সর্বশেষ খবর
ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা
ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা

এই মাত্র | পূর্ব-পশ্চিম

জাতিসংঘের গুম সম্পর্কিত কার্যনির্বাহী প্রতিনিধি দলের সঙ্গে আইন উপদেষ্টার বৈঠক
জাতিসংঘের গুম সম্পর্কিত কার্যনির্বাহী প্রতিনিধি দলের সঙ্গে আইন উপদেষ্টার বৈঠক

৫ মিনিট আগে | জাতীয়

বিএনপি মহাসচিবের সঙ্গে ব্রিটিশ হাইকমিশনারের বৈঠক
বিএনপি মহাসচিবের সঙ্গে ব্রিটিশ হাইকমিশনারের বৈঠক

৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত
ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত

৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বয়স কেবল সংখ্যা! ৫৮ বছরেও মাঠ কাঁপিয়ে যাচ্ছেন জাপানের ‘কিং কাজু’
বয়স কেবল সংখ্যা! ৫৮ বছরেও মাঠ কাঁপিয়ে যাচ্ছেন জাপানের ‘কিং কাজু’

১৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

উত্তরাঞ্চলের মহাসড়ক নিরাপদ রাখতে মাঠে হাইওয়ে পুলিশ
উত্তরাঞ্চলের মহাসড়ক নিরাপদ রাখতে মাঠে হাইওয়ে পুলিশ

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার
তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার

২৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউটিউব আর চলবে না যেসব ফোনে
ইউটিউব আর চলবে না যেসব ফোনে

৩৭ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বোমা আতঙ্কে মাঝ আকাশে ভারত থেকে জার্মানিতে ফিরল বিমান
বোমা আতঙ্কে মাঝ আকাশে ভারত থেকে জার্মানিতে ফিরল বিমান

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস

৪৫ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

সড়ক দুর্ঘটনায় ইবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু
সড়ক দুর্ঘটনায় ইবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু

৫৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সব দ্রুত করার জন‍্য তাগিদ আলোন্সোর
সব দ্রুত করার জন‍্য তাগিদ আলোন্সোর

৫৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ মুজিবের মতো হাসিনাও একদলীয় ব্যবস্থার পুনঃপ্রবর্তন করেছিল : তারেক রহমান
শেখ মুজিবের মতো হাসিনাও একদলীয় ব্যবস্থার পুনঃপ্রবর্তন করেছিল : তারেক রহমান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের কোচের দায়িত্ব ছাড়ার কারণ জানালেন কার্স্টেন
পাকিস্তানের কোচের দায়িত্ব ছাড়ার কারণ জানালেন কার্স্টেন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এইচএসসি পরীক্ষা কেন্দ্রে বাধ্যতামূলক মাস্ক-স্যানিটাইজার
এইচএসসি পরীক্ষা কেন্দ্রে বাধ্যতামূলক মাস্ক-স্যানিটাইজার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কক্সবাজারে বাস-কাভার্ডভ্যানের সংঘর্ষে নিহত ৩
কক্সবাজারে বাস-কাভার্ডভ্যানের সংঘর্ষে নিহত ৩

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জেমিনির নতুন ফিচারে থাকছে যে নতুন সুবিধা
জেমিনির নতুন ফিচারে থাকছে যে নতুন সুবিধা

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত
ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মানবতাবিরোধী অপরাধ: শেখ হাসিনাসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে শুনানি আজ
মানবতাবিরোধী অপরাধ: শেখ হাসিনাসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে শুনানি আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত
ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪ ওভারে ৮১ রান দিয়ে দ্বিতীয় অবস্থানে ম্যাককার্থি
৪ ওভারে ৮১ রান দিয়ে দ্বিতীয় অবস্থানে ম্যাককার্থি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বরগুনায় ডেঙ্গুতে শিশুর মৃত্যু, নতুন আক্রান্ত ৭৯ জন
বরগুনায় ডেঙ্গুতে শিশুর মৃত্যু, নতুন আক্রান্ত ৭৯ জন

২ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কোন কারণে পার্টি এড়িয়ে চলেন কারিনা
কোন কারণে পার্টি এড়িয়ে চলেন কারিনা

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অ্যাতলেতিকো মাদ্রিদের জালে গোল উৎসব পিএসজির
অ্যাতলেতিকো মাদ্রিদের জালে গোল উৎসব পিএসজির

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাদক কারবারের টাকা নিয়ে দ্বন্দ্বে ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত
মাদক কারবারের টাকা নিয়ে দ্বন্দ্বে ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু
‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণঅভ্যুত্থানে তাইম-হৃদয় হত্যা : ২ মাসের মধ্যে তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ
গণঅভ্যুত্থানে তাইম-হৃদয় হত্যা : ২ মাসের মধ্যে তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকায় বজ্রবৃষ্টির পূর্বাভাস
ঢাকায় বজ্রবৃষ্টির পূর্বাভাস

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান
নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ জুন)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ জুন)

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার ভয়াবহতা দেখে যা বললেন নেতানিয়াহু
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার ভয়াবহতা দেখে যা বললেন নেতানিয়াহু

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে যা বলেছে তুরস্ক, ফ্রান্স, জার্মানি ও ইরাক
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে যা বলেছে তুরস্ক, ফ্রান্স, জার্মানি ও ইরাক

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে ১,৭০৫ বন্দিকে ক্ষমা করলেন খামেনি
যে কারণে ১,৭০৫ বন্দিকে ক্ষমা করলেন খামেনি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি হামলায় তছনছ ইসরায়েল, হতাহত দুই শতাধিক
ইরানি হামলায় তছনছ ইসরায়েল, হতাহত দুই শতাধিক

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ভয়ে নেতানিয়াহুর ছেলের বিয়ে স্থগিত
ইরানের ভয়ে নেতানিয়াহুর ছেলের বিয়ে স্থগিত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সরকার পরিবর্তনে’ এটিই সুযোগ, ইরানের সাবেক যুবরাজের উস্কানি
‘সরকার পরিবর্তনে’ এটিই সুযোগ, ইরানের সাবেক যুবরাজের উস্কানি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে ধ্বংস করতে ইরান যেসব ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে
ইসরায়েলকে ধ্বংস করতে ইরান যেসব ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান
নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু
‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত : একনজরে গত ২৪ ঘণ্টায় যা যা ঘটল
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত : একনজরে গত ২৪ ঘণ্টায় যা যা ঘটল

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাতভর মিসাইল বৃষ্টিতে বিপদে ইসরায়েল
রাতভর মিসাইল বৃষ্টিতে বিপদে ইসরায়েল

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান থেকে নতুন করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু, ইসরায়েলে ফের সতর্কতা সাইরেন
ইরান থেকে নতুন করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু, ইসরায়েলে ফের সতর্কতা সাইরেন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের বন্দরনগরী হাইফায় ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলের বন্দরনগরী হাইফায় ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে আরও ধ্বংসাত্মক হামলা চালানো হবে, ঘোষণা ইরানের
ইসরায়েলে আরও ধ্বংসাত্মক হামলা চালানো হবে, ঘোষণা ইরানের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন স্বার্থে হামলা চালালে ইরানকে যে ভয়ঙ্কর পরিণতির হুঁশিয়ারি দিলেন ট্রাম্প
মার্কিন স্বার্থে হামলা চালালে ইরানকে যে ভয়ঙ্কর পরিণতির হুঁশিয়ারি দিলেন ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পাঁচ ইসলামী ব্যাংক মিলে হবে এক ব্যাংক, চাকরি হারাবেন না কর্মীরা’
‘পাঁচ ইসলামী ব্যাংক মিলে হবে এক ব্যাংক, চাকরি হারাবেন না কর্মীরা’

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত
ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক
চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক

৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ইরান-ইসরায়েলের পাল্টাপাল্টি হামলার মধ্যেই জরুরি বৈঠকের ডাক বিশ্ব পরমাণু সংস্থার
ইরান-ইসরায়েলের পাল্টাপাল্টি হামলার মধ্যেই জরুরি বৈঠকের ডাক বিশ্ব পরমাণু সংস্থার

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপন হামলার প্রস্তুতির সময় ইরানে মোসাদের দুই সদস্য আটক
গোপন হামলার প্রস্তুতির সময় ইরানে মোসাদের দুই সদস্য আটক

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি দুই গুপ্তচরকে গ্রেফতারের দাবি ইরানের
ইসরায়েলি দুই গুপ্তচরকে গ্রেফতারের দাবি ইরানের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৮ ঘণ্টায় ভূপাতিত ৪৪টি ইসরায়েলি ড্রোন ও কোয়াডকপ্টার
৪৮ ঘণ্টায় ভূপাতিত ৪৪টি ইসরায়েলি ড্রোন ও কোয়াডকপ্টার

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পর্তুগালে স্ত্রী-কন্যার সামনেই গুলি করে বাংলাদেশিকে হত্যা
পর্তুগালে স্ত্রী-কন্যার সামনেই গুলি করে বাংলাদেশিকে হত্যা

২৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ইরানের সঙ্গে সমন্বয় করে ইসরায়েলে হামলা হুথিদের
ইরানের সঙ্গে সমন্বয় করে ইসরায়েলে হামলা হুথিদের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল ‘সবচেয়ে বড় হুমকি’ :  সৌদি যুবরাজকে ফোনে এরদোয়ান
ইসরায়েল ‘সবচেয়ে বড় হুমকি’ :  সৌদি যুবরাজকে ফোনে এরদোয়ান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহু বিশ্বকে আরও অস্থিতিশীল করে তুলেছেন: মার্কিন সিনেটর
নেতানিয়াহু বিশ্বকে আরও অস্থিতিশীল করে তুলেছেন: মার্কিন সিনেটর

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পাল্টা আক্রমণে ইসরায়েলের আকাশ প্রতিরক্ষা হুমকির মুখে
ইরানের পাল্টা আক্রমণে ইসরায়েলের আকাশ প্রতিরক্ষা হুমকির মুখে

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র ও তার নাগরিকদের সমর্থন চাইলেন নেতানিয়াহু
যুক্তরাষ্ট্র ও তার নাগরিকদের সমর্থন চাইলেন নেতানিয়াহু

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণফোরামের সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন
গণফোরামের সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
তারেক ফিরছেন দেড় মাসের মধ্যে
তারেক ফিরছেন দেড় মাসের মধ্যে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসরায়েলে ধ্বংসস্তূপ
ইসরায়েলে ধ্বংসস্তূপ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে নতুন বিপর্যয়ের শঙ্কা
দেশে নতুন বিপর্যয়ের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

আমের ‘ঢলন’ প্রথায় ক্ষতিগ্রস্ত চাষি
আমের ‘ঢলন’ প্রথায় ক্ষতিগ্রস্ত চাষি

নগর জীবন

কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা
কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা

সম্পাদকীয়

সাত বছরে হলো কয়েকটি পিলার
সাত বছরে হলো কয়েকটি পিলার

পেছনের পৃষ্ঠা

হামজাদের দেখে ভারতীয় দলেও প্রবাসী ফুটবলার
হামজাদের দেখে ভারতীয় দলেও প্রবাসী ফুটবলার

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নাটক-সিনেমায় অনবদ্য তাসনিয়া ফারিণ
নাটক-সিনেমায় অনবদ্য তাসনিয়া ফারিণ

শোবিজ

প্রোটিয়া ক্রিকেটের মহানায়ক টেম্বা বাভুমা
প্রোটিয়া ক্রিকেটের মহানায়ক টেম্বা বাভুমা

মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাম্পবিরোধী ব্যাপক বিক্ষোভ
যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাম্পবিরোধী ব্যাপক বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

মাথায় হাত আলুচাষিদের
মাথায় হাত আলুচাষিদের

নগর জীবন

করোনা ঠেকাতে ব্যবস্থা নিচ্ছে সরকার
করোনা ঠেকাতে ব্যবস্থা নিচ্ছে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

এক ঘরে দুই পীর থাকতে পারে না
এক ঘরে দুই পীর থাকতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ ভোটকে হাস্যরসে পরিণত করে
আওয়ামী লীগ ভোটকে হাস্যরসে পরিণত করে

প্রথম পৃষ্ঠা

পাঁচ ইসলামি ব্যাংক একীভূত হচ্ছে, চাকরি হারাবে না কেউ
পাঁচ ইসলামি ব্যাংক একীভূত হচ্ছে, চাকরি হারাবে না কেউ

প্রথম পৃষ্ঠা

অর্থ পাচার ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন রোধে নতুন কৌশল
অর্থ পাচার ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন রোধে নতুন কৌশল

পেছনের পৃষ্ঠা

সড়কে তবুও মেয়াদোত্তীর্ণ বাস
সড়কে তবুও মেয়াদোত্তীর্ণ বাস

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার ব্যাংক থেকে ফেরার পথে ১০ লাখ টাকা ছিনতাই
এবার ব্যাংক থেকে ফেরার পথে ১০ লাখ টাকা ছিনতাই

প্রথম পৃষ্ঠা

গণফোরাম সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন
গণফোরাম সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন

নগর জীবন

এটিএম বুথে কিশোরী ধর্ষণ, পলাতক নিরাপত্তাকর্মী
এটিএম বুথে কিশোরী ধর্ষণ, পলাতক নিরাপত্তাকর্মী

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ
বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

হদিস মেলেনি কোটি টাকার, কেউ হয়নি গ্রেপ্তার
হদিস মেলেনি কোটি টাকার, কেউ হয়নি গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

শাহিনের বক্তব্যে তোলপাড় বাফুফে
শাহিনের বক্তব্যে তোলপাড় বাফুফে

মাঠে ময়দানে

আলোচনার পর ভোটের তারিখ সরকারের দিকে তাকিয়ে ইসি
আলোচনার পর ভোটের তারিখ সরকারের দিকে তাকিয়ে ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা ইশরাকের
আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা ইশরাকের

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাস গড়লেন রুকসানা
ইতিহাস গড়লেন রুকসানা

মাঠে ময়দানে

সরকারি পরিত্যক্ত ভবনে চামড়ার আড়ত, দুর্গন্ধে ভোগান্তি
সরকারি পরিত্যক্ত ভবনে চামড়ার আড়ত, দুর্গন্ধে ভোগান্তি

নগর জীবন

সংস্কার ছাড়া নির্বাচন নয়
সংস্কার ছাড়া নির্বাচন নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত
জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত

সম্পাদকীয়