শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:২১, শনিবার, ২৫ এপ্রিল, ২০২০

ব্যাংক সুদ মওকুফই বাঁচাতে পারে শিল্প খাত

সরকার চাইলে সমন্বিত পলিসি নিয়ে কিছু ভর্তুকি দিতে পারে
মানিক মুনতাসির
অনলাইন ভার্সন
ব্যাংক সুদ মওকুফই বাঁচাতে পারে শিল্প খাত

বিশ্বব্যাপী মহামারী রূপ ধারণকারী করোনাভাইরাসের প্রভাবে বাংলাদেশে সব ধরনের ব্যবসা-বাণিজ্য প্রায় বন্ধ হয়ে গেছে। এ মহামারী ঠেকাতে দেশব্যাপী সাধারণ ছুটি চলছে। শিল্প খাতের প্রায় সব কারখানার উৎপাদনও বন্ধ রাখা হয়েছে। ইতিমধ্যে এসএমই, কৃষি, গার্মেন্ট ও শিল্প খাতের ব্যবসা-বাণিজ্যের ধস ঠেকাতে প্রণোদনা প্যাকেজ ঘোষণা করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। কিন্তু এই প্রণোদনা প্যাকেজ শিল্প খাতকে রক্ষার জন্য যথেষ্ট নয় বলে মনে করছেন এ খাত সংশ্লিষ্টরা। ইতিমধ্যে প্রায় সব ধরনের শিল্পঋণের কিস্তিও ৩০ মে পর্যন্ত স্থগিত করা হয়েছে। অর্থাৎ ৩০ মে এর পর বকেয়া কিস্তি পরিশোধ করতে হবে। যা এই মুহূর্তে সাময়িক স্বস্তিকর হলেও এটা স্থায়ী কোনো সমাধান নয়। এ জন্য সরকারের এই পলিসির পাশাপাশি শিল্প খাতকে রক্ষায় আগামী ডিসেম্বর-২০২০ পর্যন্ত ব্যাংক ঋণের সুদ মওকুফ করার দাবি জানিয়েছেন শিল্পোদ্যোক্তারা। সুদ মওকুফ করা হলে শিল্প খাতের বিপর্যয় ঠেকানো সহজ বলে মনে করেন সংশ্লিষ্টরা। এক্ষেত্রে সরকার, বাংলাদেশ ব্যাংক, ব্যবসায়ী, ব্যাংক কর্তৃপক্ষ সমন্বিতভাবে একটি অন্তর্বর্তীকালীন নীতি নির্ধারণের পরামর্শ দিয়েছেন শিল্প খাত সংশ্লিষ্টরা।

শিল্পোদ্যোক্তারা মনে করেন, শিল্প খাতকে রক্ষার জন্য ডিসেম্বর পর্যন্ত ব্যাংক ঋণের সুদ মওকুফ করলে ব্যবসা-বাণিজ্যের ক্ষেত্রে কিছুটা স্বস্তি আসবে। তবে এক্ষেত্রে সরকারকেই সিদ্ধান্ত নিতে হবে। এজন্য সরকার চাইলে করপোরেট করও কমিয়ে দিতে পারে। আবার সুদ বাবদ কিছুটা ভর্তুকিও দিতে পারে। অর্থাৎ সুদের একটা অংশ সরকার নিজের ঘাড়ে নিয়ে নিতে পারে। বাকিটা ব্যাংকগুলো মওকুফ করতে পারে। এতে করে ব্যাংকগুলোর যেমন মুনাফা কমবে না। তেমনি কর্মী ছাঁটাইয়ের মতো ঘটনাও ঘটবে না শিল্প কিংবা ব্যাংক খাতে। এক তরফাভাবে ব্যাংক ঋণের সুদ দিয়ে ব্যবসা পরিচালনা করতে গিয়ে করোনা পরবর্তীতে হয়তো অনেক শিল্প প্রতিষ্ঠান ব্যবসা টিকিয়ে রাখতে জনবল কমিয়ে আনার কথা ভাববে। অনেকেই হয়তো এই ধাক্কা সামাল দিতে গিয়ে টিকতেই পারবে না। আবার ব্যাংকগুলোর ব্যবসা ভালো না হলে তারাও জনবল কমিয়ে আনার কথা চিন্তা করতে পারে। ফলে ব্যবসা-বাণিজ্যসহ সব সেক্টরকে বাঁচাতে হলে একটি সমন্বিত পলিসি গ্রহণ করতে হবে। যার ফলে শিল্পোদ্যোক্তারাও বাঁচবেন আবার ব্যাংক কর্তৃপক্ষও মুনাফা করতে পারবেন। একইভাবে কোনো শিল্প বা ব্যবসা প্রতিষ্ঠান কর্মী ছাঁটাইয়ের মতো সিদ্ধান্ত থেকেও বিরত থাকবে। এতে সারা দেশের অর্থনীতিও সচল থাকবে বলে তারা মনে করেন।

এ প্রসঙ্গে ঢাকা চেম্বার অব কমার্সের (ডিসিসিআই) সাবেক প্রেসিডেন্ট ও এ কে খান অ্যান্ড কোম্পানির পরিচালক আবুল কাশেম খান বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, এখন এমন একটা পরিস্থিতি বিরাজ করছে যে, কেউই ভালো নেই। ব্যবসা-বাণিজ্য, শিল্পোদ্যোক্তা, সাধারণ মানুষ সবাই সংকটে রয়েছেন। তবে শিল্প খাতের উদ্যোক্তারা চরম উদ্বিগ্নতায় দিন কাটাচ্ছেন। একদিকে জনজীবন বিপর্যস্ত। অন্যদিকে ব্যবসা-বাণিজ্য বন্ধ। কিন্তু ব্যাংক ঋণের সুদ তো আর থেমে নেই। কিস্তি স্থগিত করা হয়েছে। কিন্তু সেটা তো পরবর্তীতে দিতেই হবে। ফলে এটা সাময়িক স্বস্তিদায়ক হলেও দীর্ঘস্থায়ী কোনো সমাধান নয়। এক্ষেত্রে সরকার চাইলে একটা সমন্বিত পলিসি নিয়ে সুদ বাবদ কিছু ভর্তুকি দিতে পারে। তাহলে শিল্প মালিকদের ওপর চাপ কিছুটা হলেও কমে আসবে। আবার একটা এসআরও জারি করে করপোরেট ট্যাক্সও কমিয়ে দিতে পারে। চাইলে ব্যাংকের সুদ বাবদ ভর্র্তুকিও দিতে পারে। পৃথিবীর অনেক দেশে কিন্তু পরিস্থিতি সামলাতে এমন ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। কেননা ব্যবসা-বাণিজ্য টিকিয়ে রাখতে হলে সরকার ঘোষিত প্রণোদনার বিকল্প কিছুও ভাবতে হবে। এক্ষেত্রে ব্যাংক ঋণের পুরো সুদ মওকুফ করা হলে ব্যাংকের ব্যবসার মুনাফা কমে যাবে। কেননা ব্যাংক চালানোও তো এক ধরনের ব্যবসা। তাদের তো আমানতের সুদ দিতে হয়। কর্মীদের বেতন-ভাতা দিতে হয়। ফলে এখানে সরকার চাইলে ভর্তুকি দিয়ে সহায়তা দিতে পারে। আবার শিল্প ও ব্যাংক খাতের জন্য করপোরেট ট্যাক্স কমিয়ে দিতে পারে। অন্যদিকে ব্যাংকগুলো চাইলে তাদের ভালো গ্রাহকদের বেছে বেছে ব্যাংক-গ্রাহক সম্পর্কের ভিত্তিতে সুদ ছাড় দিতে পারে। তবে এসবের জন্য বাংলাদেশ ব্যাংকের অনুমোদন লাগবে। আবার সরকারেরও নীতিগত অনুমোদন প্রয়োজন হবে। ব্যবসা-বাণিজ্যে বিপর্যয় ঠেকাতে হলে এটা আরও গভীরভাবে সরকারকে ভাবতে হবে বলে তিনি মনে করেন।
এদিকে করোনাভাইরাসের প্রভাবে ইতিমধ্যেই দেশের বেসরকারি খাতে ঋণের গতি কমে গেছে। গত ফেব্রুয়ারিতে এ খাতে ঋণের প্রবৃদ্ধি হয়েছে ৯ দশমিক ১৩ শতাংশ। গত আট মাস ধরেই টানা কমছে এ খাতের ঋণ। করোনাভাইরাস সংক্রমণে রাজস্ব আয় কমে যাওয়ায় ব্যাংক খাত থেকে সরকারের ঋণ বৃদ্ধি ও আগামী এপ্রিল থেকে এক অঙ্কের সুদহার কার্যকরের প্রভাবে চলতি মার্চে বেসরকারি খাতে ঋণপ্রবৃদ্ধি আরও কমবে বলে শঙ্কা তৈরি হয়েছে। যদিও ২৫ মার্চের পর বাংলাদেশ ব্যাংক শিল্প খাতের ঋণের তথ্য ওয়েবসাইটে আর হালনাগাদ করেনি। চলতি এপ্রিলে এই প্রবৃদ্ধি ঋণাত্মক পর্যায়ে চলে যেতে পারে বলে আশঙ্কা সংশ্লিষ্টদের। বাংলাদেশ ব্যাংকের সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, চলতি বছরের ফেব্রুয়ারি শেষে বেসরকারি খাতে ব্যাংকগুলোর বিতরণ করা মোট ঋণের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ১০ লাখ ৫৮ হাজার ৮৯৯ কোটি ৪০ লাখ টাকা, যা আগের বছরের একই সময়ে ছিল ৯ লাখ ৭০ হাজার ৩৪৮ কোটি ৭০ লাখ টাকা। অথচ করোনাভাইরাসের কারণে এটা এখন নেতিবাচক পর্যায়ে চলে যাওয়ার আশঙ্কা করা হচ্ছে।

বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্যমতে, ২০১৯-২০ অর্থবছরের মুদ্রানীতিতে বেসরকারি খাতের ঋণপ্রবৃদ্ধি ১৪ দশমিক ৮ শতাংশ লক্ষ্যমাত্রা ধার্য করে বাংলাদেশ ব্যাংক। কিন্তু অর্থবছরের গত আট মাসে বেসরকারি খাতের ঋণপ্রবৃদ্ধি লক্ষ্যমাত্রার অনেক নিচে অবস্থান করছে। চলতি জানুয়ারিতে বেসরকারি খাতের ঋণের প্রবৃদ্ধি ছিল ৯ দশমিক ২ শতাংশ, যা আগের মাসে ছিল ৯ দশমিক ৮৩ শতাংশ। গত বছর নভেম্বরে এ প্রবৃদ্ধি ছিল ৯ দশমিক ৮৭ শতাংশ। আর ফেব্রুয়ারি-২০২০ শেষে এটা নেমে দাঁড়িয়েছে ৯ দশমিক ১৩ শতাংশে।

এ প্রসঙ্গে এফবিসিসিআইর সিনিয়র সহসভাপতি মুনতাকিম আশরাফ বলেন, প্রত্যেকটি খাতেই বিপর্যয় নেমে এসেছে। তবে শিল্প খাতের সংকটটা হয়তো দীর্ঘস্থায়ী রূপ নেবে। খাদ্য ও পরিবহন খাতও সংকটে পড়েছে। খাদ্য সরবরাহ ঠিক রাখতে হবে। এসব বিষয় বিবেচনায় নিয়ে ব্যাংক ঋণের সুদ আগামী ডিসেম্বর পর্যন্ত মওকুফ হওয়া দরকার। অন্যথায় ব্যবসা-বাণিজ্য টিকিয়ে রাখা অসম্ভব হয়ে পড়বে। কেননা করোনাভাইরাসের প্রভাব দীর্ঘায়িত হবে। ইউরোপ-আমেরিকার মতো সুদ মুক্ত সুবিধা আমাদের ব্যবসায়ীরা পেলে ঘুরে দাঁড়াতে পারবেন। কারণ-ব্যবসায়ীরা যাতে ঋণ খেলাপি না হন, সেটা দেখতে হবে। এই বৈশ্বিক মন্দায় যাদের খাদ্য মজুদ থাকবে, তাদের অর্থনীতিতে ধাক্কা কম হবে বলেও মত দেন এই ব্যবসায়ী নেতা।

বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর ড. সালেহ উদ্দিন আহমেদ বলেন, যে কোনো সংকট মোকাবিলায় সরকারকে নীতিগত সহায়তা দিতে হয়। আবার আর্থিক প্রণোদনারও প্রয়োজন পড়ে। এবারের যে সংকট এটা একটা মহামারী। বৈশ্বিক সমস্যা। এটা সব খাতকেই বিপর্যস্ত করেছে। সারা বিশ্বই বিপর্যস্ত। ব্যবসা-বাণিজ্যের বিপর্যয় ঠেকাতে সরকারের উচিত হবে পলিসি সহায়তার পাশাপাশি আর্থিক সহায়তা দেওয়া যায় কিনা- সেটা ভেবে দেখা। তবে সুদ মওকুফের বিষয়টা বেশ জটিল। এটার সঙ্গে ব্যাংকের ব্যবসাও জড়িত। তবে করপোরেট ট্যাক্স কমিয়ে আনতে পারে সরকার। চাইলে এর পাশাপাশি সুদবাবদ ভর্তুকিও দিতে পারে বলে তিনি মনে করেন।

এই বিভাগের আরও খবর
বাংলাদেশের নিরাপত্তা গতিশীলতার উপর প্রভাব এবং ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা বিষয়ক সেমিনার
বাংলাদেশের নিরাপত্তা গতিশীলতার উপর প্রভাব এবং ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা বিষয়ক সেমিনার
শেখ হাসিনার মামলায় যুক্তিতর্ক শেষ, রায়ের দিন ধার্য হবে কাল
শেখ হাসিনার মামলায় যুক্তিতর্ক শেষ, রায়ের দিন ধার্য হবে কাল
ফেব্রুয়ারির নির্বাচন শান্তিপূর্ণ করতে সব ধরনের প্রস্তুতি নিচ্ছে সরকার : প্রধান উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির নির্বাচন শান্তিপূর্ণ করতে সব ধরনের প্রস্তুতি নিচ্ছে সরকার : প্রধান উপদেষ্টা
সাব-জেলের বন্দিরা কারা কর্তৃপক্ষের তত্ত্বাবধানে থাকবেন : আইজি প্রিজন
সাব-জেলের বন্দিরা কারা কর্তৃপক্ষের তত্ত্বাবধানে থাকবেন : আইজি প্রিজন
প্রবাসীরাই দেশ চালাচ্ছেন : সাখাওয়াত
প্রবাসীরাই দেশ চালাচ্ছেন : সাখাওয়াত
টেকসই উন্নয়নে ওআইসিভুক্ত দেশগুলোকে একসঙ্গে কাজ করতে হবে: রিজওয়ানা হাসান
টেকসই উন্নয়নে ওআইসিভুক্ত দেশগুলোকে একসঙ্গে কাজ করতে হবে: রিজওয়ানা হাসান
বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক আরো জোরদারে নেপাল রাষ্ট্রদূতের আহ্বান
বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক আরো জোরদারে নেপাল রাষ্ট্রদূতের আহ্বান
‘সড়ক থেকে ফিটনেসবিহীন গাড়ি তুলে দেওয়া হবে’
‘সড়ক থেকে ফিটনেসবিহীন গাড়ি তুলে দেওয়া হবে’
নিষেধাজ্ঞার মধ্যেও ইলিশ আহরণ করছে ভারতীয় জেলেরা : মৎস্য উপদেষ্টা
নিষেধাজ্ঞার মধ্যেও ইলিশ আহরণ করছে ভারতীয় জেলেরা : মৎস্য উপদেষ্টা
সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় গ্রেফতার সেলিম প্রধান
সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় গ্রেফতার সেলিম প্রধান
শপথ নিলেন পিএসসির নতুন সদস্য
শপথ নিলেন পিএসসির নতুন সদস্য
মাধ্যমিক শিক্ষার্থীদের জন্য ১২.৫৩ কোটি পাঠ্যবই সরবরাহ করবে সরকার
মাধ্যমিক শিক্ষার্থীদের জন্য ১২.৫৩ কোটি পাঠ্যবই সরবরাহ করবে সরকার
সর্বশেষ খবর
অটোরিকশার ধাক্কায় শিশুর মৃত্যু
অটোরিকশার ধাক্কায় শিশুর মৃত্যু

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে জাতীয় নিরাপদ সড়ক দিবসে র‌্যালি
দিনাজপুরে জাতীয় নিরাপদ সড়ক দিবসে র‌্যালি

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের নিরাপত্তা গতিশীলতার উপর প্রভাব এবং ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা বিষয়ক সেমিনার
বাংলাদেশের নিরাপত্তা গতিশীলতার উপর প্রভাব এবং ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা বিষয়ক সেমিনার

৪ মিনিট আগে | জাতীয়

আড়াইহাজারে ইমন হত্যায় দুই আসামির রিমান্ড মঞ্জুর
আড়াইহাজারে ইমন হত্যায় দুই আসামির রিমান্ড মঞ্জুর

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাবেক মেয়র আরিফের প্রচারণা শুরু
সাবেক মেয়র আরিফের প্রচারণা শুরু

১১ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

নির্বাচন কমিশনের আচরণ নিরপেক্ষ মনে হচ্ছে না : নাহিদ
নির্বাচন কমিশনের আচরণ নিরপেক্ষ মনে হচ্ছে না : নাহিদ

২০ মিনিট আগে | রাজনীতি

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের জন্য পেছালো লঙ্কা প্রিমিয়ার লিগ!
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের জন্য পেছালো লঙ্কা প্রিমিয়ার লিগ!

২৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পিসিবিতে যুক্ত হচ্ছেন মিসবাহ
পিসিবিতে যুক্ত হচ্ছেন মিসবাহ

৩১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

‘চাকরি না হওয়া পর্যন্ত বেকার ভাতা চালু রাখবে বিএনপি’
‘চাকরি না হওয়া পর্যন্ত বেকার ভাতা চালু রাখবে বিএনপি’

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জোবায়েদ হত্যাকাণ্ড নিয়ে ‘ত্রিভুজ প্রেমের গল্প’ সাজানোর অভিযোগ
জোবায়েদ হত্যাকাণ্ড নিয়ে ‘ত্রিভুজ প্রেমের গল্প’ সাজানোর অভিযোগ

৩৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

দুই মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
দুই মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকে জামায়াত
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকে জামায়াত

৫১ মিনিট আগে | রাজনীতি

লিভার ভালো রাখতে নিয়মিত খান এই ৫ খাবার
লিভার ভালো রাখতে নিয়মিত খান এই ৫ খাবার

৫৫ মিনিট আগে | জীবন ধারা

একের পর এক পরিকল্পিত অগ্নিকাণ্ড নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র : আব্দুস সালাম
একের পর এক পরিকল্পিত অগ্নিকাণ্ড নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র : আব্দুস সালাম

৫৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

হবিগঞ্জে অবৈধভাবে বালু উত্তোলনের দায়ে ৭ জনের জেল-জরিমানা
হবিগঞ্জে অবৈধভাবে বালু উত্তোলনের দায়ে ৭ জনের জেল-জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

গাজার তত্ত্বাবধানে মিশর কেন টনি ব্লেয়ারকেই চায়?
গাজার তত্ত্বাবধানে মিশর কেন টনি ব্লেয়ারকেই চায়?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নরওয়ের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে জেলেনস্কির বৈঠক
নরওয়ের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে জেলেনস্কির বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভালুকায় সড়কে শৃঙ্খলা ফেরাতে র‌্যাবের অভিযান
ভালুকায় সড়কে শৃঙ্খলা ফেরাতে র‌্যাবের অভিযান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সেন্টমার্টিনে পরিবেশবান্ধব পর্যটনের লক্ষ্যে নতুন ১২ নির্দেশনা
সেন্টমার্টিনে পরিবেশবান্ধব পর্যটনের লক্ষ্যে নতুন ১২ নির্দেশনা

১ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

গাইবান্ধায় জাতীয় নিরাপদ সড়ক দিবস পালিত
গাইবান্ধায় জাতীয় নিরাপদ সড়ক দিবস পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জার্মান চ্যান্সেলরের বিরুদ্ধে তরুণীদের বিক্ষোভ
জার্মান চ্যান্সেলরের বিরুদ্ধে তরুণীদের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মামলায় যুক্তিতর্ক শেষ, রায়ের দিন ধার্য হবে কাল
শেখ হাসিনার মামলায় যুক্তিতর্ক শেষ, রায়ের দিন ধার্য হবে কাল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্যবদ্ধ উদ্যোগ প্রয়োজন : শামসুজ্জামান দুদু
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্যবদ্ধ উদ্যোগ প্রয়োজন : শামসুজ্জামান দুদু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ওষুধ সরবরাহে কমে আসবে উচ্চ রক্তচাপের প্রকোপ
ওষুধ সরবরাহে কমে আসবে উচ্চ রক্তচাপের প্রকোপ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেব্রুয়ারির নির্বাচন শান্তিপূর্ণ করতে সব ধরনের প্রস্তুতি নিচ্ছে সরকার : প্রধান উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির নির্বাচন শান্তিপূর্ণ করতে সব ধরনের প্রস্তুতি নিচ্ছে সরকার : প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিনি শিশু হিন্দ রাজাব হত্যাকাণ্ডে জড়িত ইসরায়েলি সেনাদের তথ্য আইসিসিতে
ফিলিস্তিনি শিশু হিন্দ রাজাব হত্যাকাণ্ডে জড়িত ইসরায়েলি সেনাদের তথ্য আইসিসিতে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাব-জেলের বন্দিরা কারা কর্তৃপক্ষের তত্ত্বাবধানে থাকবেন : আইজি প্রিজন
সাব-জেলের বন্দিরা কারা কর্তৃপক্ষের তত্ত্বাবধানে থাকবেন : আইজি প্রিজন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রবাসীরাই দেশ চালাচ্ছেন : সাখাওয়াত
প্রবাসীরাই দেশ চালাচ্ছেন : সাখাওয়াত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাইবান্ধায় ইয়াবাসহ মাদক কারবারি গ্রেফতার
গাইবান্ধায় ইয়াবাসহ মাদক কারবারি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তান ইস্যুতে মোদিকে স্পষ্ট নির্দেশনা ট্রাম্পের
পাকিস্তান ইস্যুতে মোদিকে স্পষ্ট নির্দেশনা ট্রাম্পের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
মধ্যরাতে উত্তাল বুয়েট, বিক্ষোভ ঢাবিতেও
মধ্যরাতে উত্তাল বুয়েট, বিক্ষোভ ঢাবিতেও

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জামায়াতের রাষ্ট্রক্ষমতায় যাওয়ার প্রশ্নই আসে না: নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী
জামায়াতের রাষ্ট্রক্ষমতায় যাওয়ার প্রশ্নই আসে না: নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যেই বেতন কমিশনের সুপারিশ
নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যেই বেতন কমিশনের সুপারিশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে সভাপতি নিয়োগ বিষয়ক প্রজ্ঞাপন স্থগিত
এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে সভাপতি নিয়োগ বিষয়ক প্রজ্ঞাপন স্থগিত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ সেনা কর্মকর্তাকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ ট্রাইব্যুনালের
১৫ সেনা কর্মকর্তাকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ ট্রাইব্যুনালের

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিটি কর্পোরেশন হচ্ছে সাভার, কেরানীগঞ্জ পৌরসভা
সিটি কর্পোরেশন হচ্ছে সাভার, কেরানীগঞ্জ পৌরসভা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতীয় পণ্যে শুল্ক কমিয়ে ১৫-১৬ শতাংশ করছে যুক্তরাষ্ট্র: রিপোর্ট
ভারতীয় পণ্যে শুল্ক কমিয়ে ১৫-১৬ শতাংশ করছে যুক্তরাষ্ট্র: রিপোর্ট

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অন্তর্বর্তী সরকারকে তত্ত্বাবধায়কের ভূমিকায় যেতে হবে: মির্জা ফখরুল
অন্তর্বর্তী সরকারকে তত্ত্বাবধায়কের ভূমিকায় যেতে হবে: মির্জা ফখরুল

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৪ বলে ৩৯ রান, তবু সুপার ওভারে নেই রিশাদ! প্রতিপক্ষও অবাক
১৪ বলে ৩৯ রান, তবু সুপার ওভারে নেই রিশাদ! প্রতিপক্ষও অবাক

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘ড্রাইভিং লাইসেন্স পেতে ৬০ ঘণ্টার প্রশিক্ষণ বাধ্যতামূলক করা হচ্ছে’
‘ড্রাইভিং লাইসেন্স পেতে ৬০ ঘণ্টার প্রশিক্ষণ বাধ্যতামূলক করা হচ্ছে’

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামাস নির্মূলে গাজায় সেনা পাঠাতে প্রস্তুত মধ্যপ্রাচ্যের কয়েকটি দেশ, দাবি ট্রাম্পের
হামাস নির্মূলে গাজায় সেনা পাঠাতে প্রস্তুত মধ্যপ্রাচ্যের কয়েকটি দেশ, দাবি ট্রাম্পের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওয়াশিংটন সফরে যাচ্ছেন সৌদি ক্রাউন প্রিন্স, স্বাক্ষরিত হতে পারে প্রতিরক্ষা চুক্তি
ওয়াশিংটন সফরে যাচ্ছেন সৌদি ক্রাউন প্রিন্স, স্বাক্ষরিত হতে পারে প্রতিরক্ষা চুক্তি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচার প্রক্রিয়ায় সেনাবাহিনীর সহযোগিতা অত্যন্ত প্রশংসনীয় : আইন উপদেষ্টা
বিচার প্রক্রিয়ায় সেনাবাহিনীর সহযোগিতা অত্যন্ত প্রশংসনীয় : আইন উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টিকটকে আশ্লীলতা, আদালতের নির্দেশে বিয়ে করতে হচ্ছে দুই নাইজেরিয়ান ইনফ্লুয়েন্সারকে
টিকটকে আশ্লীলতা, আদালতের নির্দেশে বিয়ে করতে হচ্ছে দুই নাইজেরিয়ান ইনফ্লুয়েন্সারকে

১৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

পরমাণু ইস্যুতে খামেনির বক্তব্যের প্রতিক্রিয়ায় যা বলল যুক্তরাষ্ট্র
পরমাণু ইস্যুতে খামেনির বক্তব্যের প্রতিক্রিয়ায় যা বলল যুক্তরাষ্ট্র

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্টর্ম শ্যাডো ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে রুশ রাসায়নিক কারখানায় হামলা
স্টর্ম শ্যাডো ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে রুশ রাসায়নিক কারখানায় হামলা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ
যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভারতের সঙ্গে ১০ চুক্তি ‘বাতিলের’ তথ্য সঠিক নয়: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
ভারতের সঙ্গে ১০ চুক্তি ‘বাতিলের’ তথ্য সঠিক নয়: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্টেশনে ঢুকে মেট্রোরেলে না চড়লেও দিতে হবে ১০০ টাকা
স্টেশনে ঢুকে মেট্রোরেলে না চড়লেও দিতে হবে ১০০ টাকা

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সিঙ্গাপুরে ফিলিস্তিনপন্থী মিছিল করা তিন তরুণী খালাস পেলেন
সিঙ্গাপুরে ফিলিস্তিনপন্থী মিছিল করা তিন তরুণী খালাস পেলেন

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গিফট নিয়ে হয়ে গেলাম প্রতারক : তানজিন তিশা
গিফট নিয়ে হয়ে গেলাম প্রতারক : তানজিন তিশা

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সেনা কর্মকর্তাদের ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে
সেনা কর্মকর্তাদের ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুপার ওভারের রোমাঞ্চে সিরিজে ফিরল ওয়েস্ট ইন্ডিজ
সুপার ওভারের রোমাঞ্চে সিরিজে ফিরল ওয়েস্ট ইন্ডিজ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাতীয় চাঁদ দেখা কমিটির বৈঠক আজ
জাতীয় চাঁদ দেখা কমিটির বৈঠক আজ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৮৪ আসনে প্রার্থী ঘোষণা এলডিপির
৮৪ আসনে প্রার্থী ঘোষণা এলডিপির

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পিচ দেখে ভেবেছিলাম আমার টিভি নষ্ট: আকিল
পিচ দেখে ভেবেছিলাম আমার টিভি নষ্ট: আকিল

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেনাবাহিনীকে নয়, দায়ী করুন অপরাধীকে
সেনাবাহিনীকে নয়, দায়ী করুন অপরাধীকে

১০ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ অক্টোবর)

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে এনসিপির নেতৃত্বে নিষিদ্ধ ঘোষিত আওয়ামী লীগ কার্যালয় দখল
চট্টগ্রামে এনসিপির নেতৃত্বে নিষিদ্ধ ঘোষিত আওয়ামী লীগ কার্যালয় দখল

১৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মাত্র ৩ দিনেই ৬৬ কোটি, ঝড় তুলল ডুড
মাত্র ৩ দিনেই ৬৬ কোটি, ঝড় তুলল ডুড

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
আরামের আড়ালে মারণফাঁদ
আরামের আড়ালে মারণফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

চলতি মাসেই ২০০ প্রার্থী চূড়ান্ত বিএনপির
চলতি মাসেই ২০০ প্রার্থী চূড়ান্ত বিএনপির

প্রথম পৃষ্ঠা

শতাধিক আসনে বিশেষ গুরুত্ব জামায়াতের
শতাধিক আসনে বিশেষ গুরুত্ব জামায়াতের

প্রথম পৃষ্ঠা

ইলিয়াস কাঞ্চনের পরিবার
ইলিয়াস কাঞ্চনের পরিবার

শোবিজ

প্রশাসনের প্রশ্রয়ে আওয়ামী লীগ পুনর্বাসনে এ কে আজাদ
প্রশাসনের প্রশ্রয়ে আওয়ামী লীগ পুনর্বাসনে এ কে আজাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নারী, দখল, চাঁদাবাজি হারুনের যত কেলেঙ্কারি
নারী, দখল, চাঁদাবাজি হারুনের যত কেলেঙ্কারি

প্রথম পৃষ্ঠা

সিআইডির নজর মাফিয়া চক্রের ৯৬ অ্যাকাউন্টে
সিআইডির নজর মাফিয়া চক্রের ৯৬ অ্যাকাউন্টে

পেছনের পৃষ্ঠা

গৌরীকে শাহরুখের বিশেষ বার্তা
গৌরীকে শাহরুখের বিশেষ বার্তা

শোবিজ

শ্বাসরুদ্ধকর ম্যাচে হেরে গেল বাংলাদেশ
শ্বাসরুদ্ধকর ম্যাচে হেরে গেল বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুঁকি নিয়েই ভারত থেকে আমদানি হচ্ছে ‘মিথানল’
ঝুঁকি নিয়েই ভারত থেকে আমদানি হচ্ছে ‘মিথানল’

পেছনের পৃষ্ঠা

ইতিহাসের সাক্ষী হয়ে থাকল মিরপুর
ইতিহাসের সাক্ষী হয়ে থাকল মিরপুর

মাঠে ময়দানে

এনসিপিতে এখনো শুরু হয়নি প্রার্থী বাছাই
এনসিপিতে এখনো শুরু হয়নি প্রার্থী বাছাই

প্রথম পৃষ্ঠা

২৪ ব্যাংকের মূলধন ঘাটতি ১ লাখ ৫৫ হাজার কোটি টাকা
২৪ ব্যাংকের মূলধন ঘাটতি ১ লাখ ৫৫ হাজার কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

অন্তর্বর্তী হবে তত্ত্বাবধায়ক
অন্তর্বর্তী হবে তত্ত্বাবধায়ক

প্রথম পৃষ্ঠা

ত্রিভুজ প্রেমের বলি জবি ছাত্র জোবায়েদ
ত্রিভুজ প্রেমের বলি জবি ছাত্র জোবায়েদ

প্রথম পৃষ্ঠা

হিন্দু ভোটার টানতে তৎপর বিএনপি জামায়াত
হিন্দু ভোটার টানতে তৎপর বিএনপি জামায়াত

নগর জীবন

ঝুঁকিতে চট্টগ্রাম ফ্লাইওভার
ঝুঁকিতে চট্টগ্রাম ফ্লাইওভার

পেছনের পৃষ্ঠা

এ তুফান ভারী দিতে হবে পাড়ি
এ তুফান ভারী দিতে হবে পাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় ‘শাম-ই-নুসরাত’
ঢাকায় ‘শাম-ই-নুসরাত’

শোবিজ

উচ্ছ্বসিত কেন ঐশী
উচ্ছ্বসিত কেন ঐশী

শোবিজ

গলফার সামিরের আকাশছোঁয়া স্বপ্ন
গলফার সামিরের আকাশছোঁয়া স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

মারা গেছে রাঙামাটির বিরল গোলাপি হাতি
মারা গেছে রাঙামাটির বিরল গোলাপি হাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

ফার্মাসিউটিক্যাল খাতে ক্ষতি ৪ হাজার কোটি
ফার্মাসিউটিক্যাল খাতে ক্ষতি ৪ হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

সহপাঠীদের পিটুনিতে মৃত্যু শিক্ষার্থীর
সহপাঠীদের পিটুনিতে মৃত্যু শিক্ষার্থীর

পেছনের পৃষ্ঠা

দাবি পূরণ, আজ ক্লাসে ফিরছেন শিক্ষকরা
দাবি পূরণ, আজ ক্লাসে ফিরছেন শিক্ষকরা

প্রথম পৃষ্ঠা

আসরানির শেষ পোস্ট
আসরানির শেষ পোস্ট

শোবিজ

সাঁতারে দিনটি ছিল রাফির
সাঁতারে দিনটি ছিল রাফির

মাঠে ময়দানে

নারী হত্যার রহস্য উদ্‌ঘাটন গ্রেপ্তার ৩
নারী হত্যার রহস্য উদ্‌ঘাটন গ্রেপ্তার ৩

পেছনের পৃষ্ঠা

আফগানিস্তানের হোম ভেন্যু কিংস অ্যারিনা
আফগানিস্তানের হোম ভেন্যু কিংস অ্যারিনা

মাঠে ময়দানে