শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:১৩, শুক্রবার, ৩১ জুলাই, ২০২০ আপডেট:

সময় টিভির প্রতিবেদন

খুলে দেওয়া হচ্ছে কক্সবাজার সমুদ্র সৈকত, তবে...

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
খুলে দেওয়া হচ্ছে কক্সবাজার সমুদ্র সৈকত, তবে...

খুলে দেওয়া হচ্ছে কক্সবাজার সমুদ্র সৈকত।  ঈদুল আজহার পরই উন্মুক্ত করা হবে বিশ্বের দীর্ঘতম এই সৈকত ও সেখানকার পর্যটন স্পট, হোটেল মোটেল রিপোর্ট, রেস্তোরা, বার্মিজ দোকানসমূহ।

তবে করোনা পরিস্থিতির কারণে আগত পর্যটকসহ পর্যটন ব্যবসায়ীদের মানতে হবে ৬৫ নির্দেশনা ও শর্তাবলী।

কক্সবাজারের পর্যটন শিল্প খুলে দেওয়ার জন্য প্রথম পর্যায়ে এসব নির্দেশনা ও শর্তাবলী খসড়া চূড়ান্ত করেছে কমিটি। আগামী ৩ আগস্ট অনুষ্ঠিতব্য প্রশাসনের সংশ্লিষ্ট পর্যায়ের এক সভায় এসব সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত করা হবে জানিয়েছেন জেলা প্রশাসক মো. কামাল হোসেন।

মো. কামাল হোসেন বলেন, ঈদুল আজহার পর স্বাস্থ্যবিধি মেনে হোটেল-মোটেল ও সমুদ্র সৈকতসহ কক্সবাজারের সব পর্যটনকেন্দ্র খুলে দেওয়া হবে। এ ব্যাপারে প্রশাসনের সংশ্লিষ্ট পর্যায়ে আলাপ-আলোচনা চলছে। ইতিমধ্যে জেলা প্রশাসনের পর্যটন সেলের দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে কথা বলে কিছু সুপারিশমালা তৈরি করেছে। আগামী ৩ আগস্ট অনুষ্ঠিতব্য প্রশাসনের এক সভায় উত্থাপিত সুপারিশগুলো আলাপ-আলোচনার মাধ্যমে সিদ্ধান্ত নিয়ে হোটেল-মোটেল ও সমুদ্র সৈকতসহ কক্সবাজারের পর্যটন কেন্দ্রগুলো খুলে দেওয়ার ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

এদিকে, সম্প্রতি অনুষ্ঠিত জেলা প্রশাসনের পর্যটন সেলের দায়িত্বে থাকা নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ইমরান জাহিদ খান পর্যটন সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে মতামতের ভিত্তিতে প্রাথমিকভাবে কিছুসংখ্যক নির্দেশনা ও শর্তাবলী প্রণয়ন করেছেন। মূলত আগামী ৩ আগস্ট অনুষ্ঠিতব্য প্রশাসনের সভায় এসব নির্দেশনা ও শর্তাবলী চূড়ান্ত হবে। আর এসব মানার ও পালনের শর্ত সাপেক্ষে খুলে দেওয়া হবে সমুদ্র সৈকতসহ কক্সবাজারের পর্যটন কেন্দ্রগুলো।

এ নিয়ে প্রশাসনের সংশ্লিষ্ট পর্যায়ের প্রাথমিকভাবে তৈরি সেক্টর ভিত্তিক বিভাজিত ১১টি সেক্টরে ৬৫টি নির্দেশনা ও শর্তাবলী আরোপ করা হয়েছে।

এতে দেখা গেছে হোটেল-মোটেল, গেস্ট হাউজ-রেস্ট হাউজ, কটেজ ও রিসোর্টের জন্য ১৫টি, রেস্টুরেন্ট ও রেস্তোরার জন্য ৭টি, গণপরিবহনের জন্য ৮টি, বিচ মার্কেট ও সৈকতের ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীদের জন্য ৪টি, বিচ-বাইক ও জেটস্কীর জন্য ৪টি, কিটকট ব্যবসায়ীদের জন্য ৬টি প্যারাসেলিংয়ের জন্য ২টি,  বিভিন্ন পর্যটন স্পটের (আদিনাথ মন্দির ও রেডিয়েন্ট ফিশ ওয়ার্ল্ড প্রভৃতি) ৪টি, ঘাট ও স্পিডবোটের জন্য ৪টি নির্দেশনা ও শর্তাবলী মেনে খুলে দেওয়ার নীতিমালা তৈরি করা হয়েছে। এছাড়া কক্সবাজারে বেড়াতে আসা পর্যটকদের জন্য তৈরি করা হয়েছে ১২টি বিশেষ শর্তাবলী।

এদের মধ্যে হোটেল-মোটেল, গেস্ট হাউজ-রেস্ট হাউজ, কটেজ ও রিসোর্টের জন্য তৈরি ১৫টি নির্দেশনা ও শর্তাবলী হল
১. প্রবেশমুখে হ্যান্ডওয়াশ ও পানির সুব্যবস্থার জন্য বেসিন সিস্টেম থাকতে হবে। ২. প্রবেশমুখে ডিসইনফেকশন ট্রে এর ব্যবস্থা রাখতে হবে এবং সেই ট্রে জীবাণুনাশক হিসেবে যেন ব্লিচিং পাউডার-পানির মিশ্রণ নিয়মিতভাবে দেয়া হয় তা সুনিশ্চিতকরণের ব্যবস্থা করতে হবে। এ লক্ষ্যে হোটেলে পর্যাপ্ত ব্লিচিং পাউডারের মজুদ রাখতে হবে। ৩. প্রবেশমুখে প্রবেশকারীদের তাপমাত্রা পরিমাপের ব্যবস্থা রাখতে হবে। কোন পর্যটকের শরীরে তাপমাত্রা বেশী হলে কিংবা করোনার অন্য যে কোন উপসর্গ পরিলক্ষিত হলে তাকে হোটেলে উঠতে না দিয়ে হাসপাতালে পাঠানোর ব্যবস্থা করতে হবে। ৪. যেসব হোটেলে গাড়ি পার্কিং এর ব্যবস্থা আছে সেগুলোতে গাড়িকে ব্লিচিং বা অন্য কোনো জীবাণুনাশক দ্বারা পরিষ্কার করার ব্যবস্থা রাখতে হবে। ৫. হোটেলের প্রবেশমুখ, লবিসহ বিভিন্ন স্থানে এবং সকল রুমে হ্যান্ড স্যানিটাইজারের ব্যবস্থা রাখতে হবে। ৬. হোটেলের বিভিন্ন কক্ষে বেড সংখ্যা যা-ই হোক না কেন, প্রতি কক্ষে সর্বোচ্চ একজন পর্যটক থাকতে পারবে। তবে স্বামী-স্ত্রী এর ক্ষেত্রে এবং নাবালক বাচ্চা থাকলে তাদের ক্ষেত্রে এই নিয়ম শিথিলযোগ্য। ৭. হোটেলে পর্যটক আসার পর তারা যেন গোসল করে সে পরামর্শ দিতে হবে এবং গোসল না হোটেল থেকে বের হয়ে হয়ে বিচে বা অন্য কোথাও ঘোরাঘুরি না করে তা নিশ্চিত করতে হবে। ৮. মাস্কবিহীন অবস্থায় কোন পর্যটক যেন হোটেল অভ্যন্তরে ঘোরাঘুরি না করে কিংবা হোটেল থেকে বের না হয়; সেটা নিশ্চিত করতে হবে। কক্সবাজারে চলমান ‘ নো মাস্ক, নো সার্ভিস’ সম্পর্কে পর্যটকদের অবহিত করতে হবে। এক্ষেত্রে হোটেলগুলো পর্যটকদের জন্য মাস্ক সরবরাহের ব্যবস্থা করতে হবে। ৯. কোন পর্যটক কোন রুম ত্যাগ করার পর, নূন্যতম একদিন পর তা অন্য পর্যটকদের ভাড়া দিতে হবে। এ সময়ে পূর্বের পর্যটকের ব্যবহৃত সকল বেডশিট, বালিশের কভার প্রভৃতি ধৌত করার উদ্দ্যেশে পরিবর্তন করে দিতে হবে এবং রুমের ব্যবহার্য আসবাবপত্র, দরজা, জানালা, ফ্লোর ভালোভাবে জীবাণুনাশক দ্বারা পরিষ্কার করতে হবে। ১০. হোটেলের সকল কর্মচারী অবশ্যই মাস্ক পরিহিত অবস্থায় থাকবে এবং তা অবশ্যই সঠিকভাবে পরতে হবে যেন নাক বা মুখ বের হয়ে না থাকে। 

১১. স্বাস্থ্যবিধি বিষয়ে হোটেলের কী করণীয় এবং করণীয় এবং পর্যটকদের কী পালনীয় তা হোটেলের বিভিন্ন দৃশ্যমান স্থানে প্রদর্শনের ব্যবস্থা করতে হবে। ১২.  করোনাকে পুঁজি করে কোন হোটেল যেন রুম ভাড়ায় অনিয়ম করে দীর্ঘমেয়াদে পর্যটন ব্যবসায় কক্সবাজারের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ণ করতে না পারে, তাই রুমের ভাড়ার তালিকা দৃশ্যমান স্থানে প্রদর্শনের ব্যবস্থা করতে  হবে। ১৩. স্বাস্থ্যবিধিসহ অন্যান্য ব্যাপারে হোটেলের কোন কর্মচারী কোন অবহেলা করছে কিনা তা জানানোর জন্য জন্য হোটেল কর্তৃপক্ষ তাদের কোন কর্মকর্তার মোবাইল নম্বর অভিযোগের জন্য প্রদর্শনের ব্যবস্থা করবে এবং যে  কোন অভিযোগ সমাধানে সে তড়িৎ পদক্ষেপ গ্রহণ করবে। হোটেল কর্তৃপক্ষ যদি কোন অভিযোগ আমলে না নেয় বা সমাধানে কোন পদক্ষেপ গ্রহণ না করে তাকে হোটেল কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে পর্যটকদের কোন অনিয়ম/অভিযোগ আছে কিনা তা জানানোর জন্য স্থানীয় প্রশাসনের হটলাইন নাম্বারও প্রদর্শনের ব্যবস্থা করতে হবে। ১৪. প্রতি সপ্তাহ অন্তর হোটেলের কর্মচারীরা কেউ করোনা আক্রান্ত হয়েছে কিনা সেটার পরীক্ষা করার ব্যবস্থা করতে হবে এবং কেউ আক্রান্ত পাওয়া গেলে দ্রুত তাকে আলাদা করে চিকিৎসার ব্যবস্থা করতে হবে। ১৫. জিমনেসিয়াম ও স্পা সুবিধা পর্যটকদের জন্য নিষিদ্ধ থাকবে।

রেস্টুরেন্ট ও রেস্তোরার জন্য ৭টি নির্দেশনা ও শর্তাবলী
১. প্রবেশমুখে সাবান ও পানির সুব্যবস্থার জন্য বেসিন সিস্টেম থাকতে হবে। ২. প্রবেশমুখে ডিসইনফেকশন ট্রে এর ব্যবস্থা রাখতে হবে এবং সেই ট্রে জীবাণুনাশক হিসেবে যেন ব্লিচিং পাউডার-পানির মিশ্রণ নিয়মিতভাবে দেয়া হয় তা সুনিশ্চিতকরণের ব্যবস্থা করতে হবে। এ লক্ষ্যে হোটেলে পর্যাপ্ত ব্লিচিং পাউডার এর মজুদ রাখতে হবে। ৩. প্রবেশমুখে প্রবেশকারীদের তাপমাত্রা পরিমাপের ব্যবস্থা রাখতে হবে। ৪. যেসব রেস্টুরেন্টের গাড়ী পার্কিং এর ব্যবস্থা রয়েছে সেগুলোতে গাড়ীকে ব্লিচিং বা অন্য কোন জীবাণুনাশক দ্বারা পরিস্কার করার ব্যবস্থা রাখতে হবে। ৫. রেস্টুরেন্টের সকল কর্মচারী অবশ্যই মাস্ক পরিহিত অবস্থায় থাকবে এবং তা অবশ্যই সঠিকভাবে পরতে হবে যেন নাক বা মুখ বের হয়ে না থাকে। ৬. রেস্টুরেন্টগুলো হোম ডেলিভারি সার্ভিস দিতে উৎসাহিত করবে। ৭. রেস্টুরেন্টে চেয়ার-টেবিলগুলো পর্যাপ্ত দুরুত্বে থাকবে এবং একই টেবিলে একই গ্রুপে ( একই পরিবার বা দল যারা একসাথে বসবাস করে ) সদস্যরা বসতে পারবে।

গণপরিবহণের ৮টি নির্দেশনা ও শর্তাবলী
১. কক্সবাজারগামী বাসে একই পরিবারের সদস্য নয় এমন ২ যাত্রীকে পাশাপাশি সিটে বসানো যাবে না। ২. বাসের দরজায় কক্সবাজারগামী যাত্রীদের তাপমাত্রা পরিমাপের ব্যবস্থা রাখতে হবে। কোন যাত্রীর শরীরের তাপমাত্রা বেশী হলে কিংবা করোনার অন্য কোন উপসর্গ পরিলক্ষিত হলে, তাকে বাসে উঠতে দেয়া যাবে না। ৩. স্থানীয় গণপরিবহনে ( রিক্সা, অটোরিক্সা, সিএনজি প্রভৃতি) একই সাথে লোকাল লোক এবং পর্যটক পরিবহন করা যাবে না। ৪. অটোরিক্সা, সিএনজি এবং পর্যটন সংশ্লিষ্ট অন্যান্য যানবাহন কোন অবস্থাতেই ড্রাইভারের পাশে কোন যাত্রী পরিবহন করতে পারবে না। ৫. অটোরিক্সার পেছনে সর্বোচ্চ ৩ জন এবং সিএনজির পেছনে সর্বোচ্চ ২ জন যাত্রী বসতে পারবে। একই গ্রুপের ( একই পরিবার বা দল যারা একসাথে বসবাস করে ) সদস্যদের জন্য এ নিয়ম শিথিলযোগ্য। ৬. সকল চালক এবং হেলপার অবশ্যই সঠিকভাবে মাস্ক পরিহিত অবস্থায় থাকবে  এবং তা অবশ্যই সঠিকভাবে পরতে হবে যেন নাক বা মুখ বের হয়ে না থাকে। ৭. মাস্কবিহীন কাউকে সার্ভিস দেয়া যাবে না। ৮. রেন্ট এ কার থেকে গাড়ী ভাড়া নিলে তা অপরিচিত কারো সাথে শেয়ার করা যাবে না।

বিচ মার্কেট ও ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীদের জন্য ৪টি নির্দেশনা ও শর্তাবলী হল
১. বিচের নিকটবর্তী পর্যটন সংশ্লিস্ট কিছু কিছু মার্কেট দোকানগুলো এত সন্নিকটে যে সেখানে সব দোকান এক সাথে খোলা থাকলে দূরত্ব বজায় রাখা দূরুহ হবে। সেক্ষেত্রে পাশাপাশি ২ টি দোকান একই দিনে খোলা না রাখা যেতে পারে এবং ক্রমান্বয়ে একদিন একটি খোলা রাখলে পাশের অন্যটি রাখা যেতে পারে। পরেরদিন বন্ধ রাখা দোকানটি খোলা রাখা যেতে পারে। ২. মার্কেটের সকল কর্মচারী অবশ্যই মাস্ক পরিহিত অবস্থায় থাকবে এবং তা অবশ্যই সঠিকভাবে পরতে হবে যেন নাক বা মুখ বের হয়ে না থাকে। ৩. বিক্রয়ের সময় পর্যটকদের বিভিন্ন পণ্য হাতে ধরে দেখাকে অনুৎসাহী করতে হবে এবং হাতে ধরে যদি দেখেই থাকে; তবে তা প্রয়োজনে স্যানিটাইজ করার ব্যবস্থা করবে। ৪. মাস্কবিহীন কাউকে সার্ভিস দেয়া যাবে না।

বিচ-বাইক ও জেটস্কীর জন্য ৪টি নির্দেশনা ও শর্তাবলী
১. বিচ-বাইক চালককে অবশ্যই মাস্ক, পিপিই পরিহিত অবস্থায় যাত্রী বহন করতে হবে। ২. একসাথে একজনের বেশী যাত্রী উঠানো যাবে না। ৩. একজন যাত্রী চড়া শেষে বাইকে ব্লিচিং পানি বা অন্য কোন জীবাণুনাশক দ্বারা পরিষ্কার করতে হবে। ৪. মাস্কবিহীন কোন সার্ভিস দেয়া যাবে না।

কিটকটের ক্ষেত্রে ৬টি নির্দেশনা ও শর্তাবলী
১. কিটকটগুলো একটি থেকে অপরটির নূন্যতম ৩ ফিট দূরত্বে থাকবে। ২. কোন কিটকটে একের অধিক ব্যক্তি সবতে পারবে না। ৩. প্রতিবার কিটকট কেউ ব্যবহার শেষে তা ব্লিচিং পানি বা অন্য কোন জীবাণুনাশক দ্বারা পরিষ্কার করতে হবে। ৪. কিটকটের দায়িত্বে থাকা ব্যক্তি অবশ্যই মাস্ক পরিহিত অবস্থায় থাকবে এবং তা অবশ্যই সঠিকভাবে পরতে হবে যেন নাক বা মুখ বের হয়ে না থাকে। ৫. স্থানীয় ও পর্যটকদের জন্য পৃথক কিটকটের ব্যবস্থা রাখতে হবে। ৬. মাস্কবিহীন কাউকে সার্ভিস দেয়া যাবে না।

প্যারাসেইলিং এর জন্য ২টি নির্দেশনা ও শর্তাবলী
১. সংশ্লিষ্ট সকলকে অবশ্যই মাস্ক, পিপিই পরিহিত অবস্থায় থাকতে হবে এবং অন্যান্য স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলতে হবে। ২. মাস্কবিহীন কাউকে সার্ভিস দেয়া যাবে না।

বিভিন্ন পর্যটন স্পট ( আদিনাথ মন্দির ও রেডিয়েন্ট ফিশ ওয়ার্ল্ড প্রভৃতি ) এর ক্ষেত্রে ৪ টি নির্দেশনা ও শর্তাবলী

১. সপ্তাহের কিছুদিন স্থানীয় লোকদের জন্য এবং কিছুদিন পর্যটকদের জন্য বরাদ্দ থাকবে। একই দিনে পর্যটক ও স্থানীয়রা পর্যটন স্পটগুলো ভ্রমণ করতে পারবে না। ২. এসব পর্যটন স্পটে কোনভাবেই যেন মাত্রাতিরিক্ত ভিড় যেন না হয় তা নিশ্চিত করতে হবে। ৩. দায়িত্বে থাকা সকল কর্মচারী অবশ্যই মাস্ক পরিহিত অবস্থায় থাকবে এবং তা অবশ্যই সঠিকভাবে পরতে হবে যেন নাক বা মুখ বের হয়ে না থাকে। ৪. মাস্কবিহীন কাউকে সার্ভিস দেয়া যাবে না।
ঘাট ও স্পিডবোটের জন্য ৪টি নির্দেশনা ও শর্তাবলী হল: ১. ঘাটের দায়িত্বে থাকা সকল কর্মচারী এবং সকল স্পিডবোট চালক অবশ্যই মাস্ক পরিহিত অবস্থায় থাকবে এবং তা অবশ্যই সঠিকভাবে পরতে হবে যেন নাক বা মুখ বের হয়ে না থাকে। ২. একই স্পিডবোটে একই সাথে স্থানীয় লোক ও পর্যটক উঠানো যাবে না। ৩. একটি স্পিডবোটে সর্বোচ্চ ৪ জন যাত্রী উঠানো যাবে। ৪. মাস্কবিহীন কাউকে সার্ভিস দেয়া যাবে না।

এছাড়া কক্সবাজারে বেড়াতে আসা পর্যটকদের জন্য ১২টি নির্দেশনা ও শর্তাবলী
১. কক্সবাজারে আসার পথে সাধারণ স্বাস্থ্যবিধির যেন কোন ব্যতয় না হয়, সেই দিকে সর্তক থাকতে হবে। অসুস্থ (জ্বর ও সর্দিসহ অন্য উপসর্গ প্রভৃতি) অবস্থায় কেউ কক্সবাজার ভ্রমণে আসতে পারবে না। ২. কক্সবাজার এসে হোটেল বা অন্য কোথাও উঠে প্রথমেই ভালোভাবে গোসল করে নিতে হবে; গোসল না করে এসেই ঘুরতে বের হওয়া যাবে না।৩. কক্সবাজারে ‘নো মাস্ক, নো সার্ভিস’ অবস্থা চলমান। ফলে মাস্কবিহীন অবস্থায় ঘোরাঘুরি করা যাবে না। আর কেউ মাস্কবিহীন অবস্থায় ঘোরাঘুরি করলে সে কোন পাবলিক সেবা পাবে না, উপরন্তু জরিমানা গুনতে হবে। ৪. পর্যটন পর্যটন সংশ্লিষ্ট সকল ক্ষেত্রেই (হোটেল, রেস্টুরেন্ট, বিচ সংলগ্ন মার্কেট, বিচের বিভিন্ন সার্ভিস) স্বাস্থ্যবিধির কিছু নীতিমালা রয়েছে, সেগুলো সকল ক্ষেত্রে মানতে হবে এবং অপরপক্ষকেও সেগুলো প্রতিপালনে সহায়তা করতে হবে। ৫. যথাসম্ভব রেস্টুরেন্ট/রেস্তোরায় বসে খাওয়া পরিহার করতে হবে, খাবার অর্ডার দিয়ে রুমে নিয়ে এসে খাওয়ার পরামর্শ দেয়া হচ্ছে। ৬. পর্যটকদের যাতায়াত হোটেল, বিচ এবং এসব এরিয়ার কাছাকাছি দোকানসমূহে সীমাবদ্ধ রাখতে হবে। বাজার কিংবা কোলাহলপূর্ণ অন্যান্য স্থানে যাতায়াতকে কঠোরভাবে নিষেধ করা হচ্ছে। ৭. পর্যটকদের নামায/প্রার্থনা রুমে বসে সম্পাদন করতে অনুরোধ করা হচ্ছে। ৮. স্থানীয় অটোরিক্সা, সিএনজি, রিক্সা প্রভৃতি গণপরিবহনে এবং ঘাট থেকে স্পিডবোট চলাচলের ক্ষেত্রে অপরিচিত কারো সাথে একই যানবাহনে ভ্রমণ নিষিদ্ধ করা হয়েছে। ৯. বিচে চলাচলের ক্ষেত্রে অপরিচিত কোন দলের কাছ থেকে ন্যূনতম ৩ ফিট দূরত্ব বজায় রাখতে হবে। ১০. হোটেল-মোটেল জোন ও মেরিন ড্রাইভ এবং তৎসংলগ্ন বিচ এবং নিকটবর্তী পর্যটন স্পট ব্যতিরেকে অন্যান্য দূরবর্তী পর্যটন স্পটসমূহ ভ্রমণকে নিষিদ্ধ না করা হলেও নিরুৎসাহিত করা হচ্ছে। ১১. অনলাইন প্লাটফর্ম (যেমন ফেইসবুক) এর মাধ্যমে অনেক সময় পরস্পর অপরিচিতরা দলবদ্ধ হয়ে বিভিন্ন ট্যুর আয়োজন করে, কক্সবাজারে এরূপ ভ্রমণ সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ। ১২. বিচ, হোটেল-মোটেল বা অন্য কোথাও জনসমাবেশ ঘটিয়ে কোন সভা, সমাবেশ, কনসার্ট কিংবা জন্মদিন, বিবাহ বার্ষিকী কিংবা অন্য যেকোনও অনুষ্ঠান আয়োজন করা সম্পূর্ণ নিষেধ।

বিডি প্রতিদিন/কালাম

এই বিভাগের আরও খবর
ভ্রাতৃত্বের বন্ধন অটুট রাখতে দৃঢ় অঙ্গীকারবদ্ধ বিএনপি : তারেক রহমান
ভ্রাতৃত্বের বন্ধন অটুট রাখতে দৃঢ় অঙ্গীকারবদ্ধ বিএনপি : তারেক রহমান
'ফেব্রুয়ারিতে উৎসবমুখর নির্বাচন আয়োজনে সরকারের প্রস্তুতি রয়েছে'
'ফেব্রুয়ারিতে উৎসবমুখর নির্বাচন আয়োজনে সরকারের প্রস্তুতি রয়েছে'
দেশে অনিবার্যভাবে নির্বাচন হবে: মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক উপদেষ্টা
দেশে অনিবার্যভাবে নির্বাচন হবে: মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক উপদেষ্টা
অন্তর্বর্তী সরকার সম্প্রীতির বন্ধনকে অটুট রাখতে বদ্ধপরিকর : প্রধান উপদেষ্টা
অন্তর্বর্তী সরকার সম্প্রীতির বন্ধনকে অটুট রাখতে বদ্ধপরিকর : প্রধান উপদেষ্টা
খালেদা জিয়াকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানালেন প্রধান উপদেষ্টা
খালেদা জিয়াকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানালেন প্রধান উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারিতেই নির্বাচন, কোনো শক্তি নেই বিলম্বিত করবে : প্রেস সচিব
ফেব্রুয়ারিতেই নির্বাচন, কোনো শক্তি নেই বিলম্বিত করবে : প্রেস সচিব
সারাদেশে ২৪ ঘণ্টায় বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১৯৯১
সারাদেশে ২৪ ঘণ্টায় বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১৯৯১
দেশের ৩ বিভাগে ভারী বর্ষণের আভাস
দেশের ৩ বিভাগে ভারী বর্ষণের আভাস
ভোরে হাঁসের মাংস খেতে নীলা মার্কেটে যাই, বন্ধ থাকলে যাই ওয়েস্টিনে: আসিফ মাহমুদ
ভোরে হাঁসের মাংস খেতে নীলা মার্কেটে যাই, বন্ধ থাকলে যাই ওয়েস্টিনে: আসিফ মাহমুদ
সুপ্রিম কোর্টসহ সব আদালত প্রাঙ্গণে আগ্নেয়াস্ত্র বহনে নিষেধাজ্ঞা
সুপ্রিম কোর্টসহ সব আদালত প্রাঙ্গণে আগ্নেয়াস্ত্র বহনে নিষেধাজ্ঞা
রাজধানীতে ঘরে বসে জিডি করবেন যেভাবে
রাজধানীতে ঘরে বসে জিডি করবেন যেভাবে
পাকিস্তান ও চীনের মতো ভারতের সঙ্গেও ভালো সম্পর্ক চায় বাংলাদেশ
পাকিস্তান ও চীনের মতো ভারতের সঙ্গেও ভালো সম্পর্ক চায় বাংলাদেশ
সর্বশেষ খবর
বিএনপিতে চাঁদাবাজ-দখলবাজদের ঠাঁই নেই : শামা ওবায়েদ
বিএনপিতে চাঁদাবাজ-দখলবাজদের ঠাঁই নেই : শামা ওবায়েদ

এই মাত্র | রাজনীতি

জীবন ও জগতে যত দ্বন্দ্ব এখন
জীবন ও জগতে যত দ্বন্দ্ব এখন

২৩ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

‘নতুন কুঁড়ি’র ক্রীড়া বিভাগ পুনরায় চালু করবে বিএনপি : আমিনুল হক
‘নতুন কুঁড়ি’র ক্রীড়া বিভাগ পুনরায় চালু করবে বিএনপি : আমিনুল হক

২৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

ভ্রাতৃত্বের বন্ধন অটুট রাখতে দৃঢ় অঙ্গীকারবদ্ধ বিএনপি : তারেক রহমান
ভ্রাতৃত্বের বন্ধন অটুট রাখতে দৃঢ় অঙ্গীকারবদ্ধ বিএনপি : তারেক রহমান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাগেরহাটে ইয়াবাসহ যুবক আটক
বাগেরহাটে ইয়াবাসহ যুবক আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘যে কারণে যুক্তরাষ্ট্রের মাটিতে গ্রেফতার করা সম্ভব নয় পুতিনকে’
‘যে কারণে যুক্তরাষ্ট্রের মাটিতে গ্রেফতার করা সম্ভব নয় পুতিনকে’

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোয়াখালীতে বুকে রড ঢুকে নির্মাণ শ্রমিকের মৃত্যু
নোয়াখালীতে বুকে রড ঢুকে নির্মাণ শ্রমিকের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০৪৭ সালের মধ্যে পারমাণবিক শক্তি ১০ গুণেরও বেশি বৃদ্ধির আশ্বাস মোদির
২০৪৭ সালের মধ্যে পারমাণবিক শক্তি ১০ গুণেরও বেশি বৃদ্ধির আশ্বাস মোদির

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'ফেব্রুয়ারিতে উৎসবমুখর নির্বাচন আয়োজনে সরকারের প্রস্তুতি রয়েছে'
'ফেব্রুয়ারিতে উৎসবমুখর নির্বাচন আয়োজনে সরকারের প্রস্তুতি রয়েছে'

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১০ মোটরসাইকেল নিয়ে রেস, প্রাণ গেল দুই বন্ধুর
১০ মোটরসাইকেল নিয়ে রেস, প্রাণ গেল দুই বন্ধুর

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪ হাজার বছর আগে পশুর মাধ্যমে ছড়ায় প্রাচীন প্লেগ, জানালেন বিজ্ঞানীরা
৪ হাজার বছর আগে পশুর মাধ্যমে ছড়ায় প্রাচীন প্লেগ, জানালেন বিজ্ঞানীরা

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সুনামগঞ্জে ফুটবলায় খেলায় গোল নিয়ে বিতর্ক, ছুরিকাঘাতে নিহত ২
সুনামগঞ্জে ফুটবলায় খেলায় গোল নিয়ে বিতর্ক, ছুরিকাঘাতে নিহত ২

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা বাস্তবায়নই বিএনপির প্রধান লক্ষ্য: আবুল হোসেন আজাদ
৩১ দফা বাস্তবায়নই বিএনপির প্রধান লক্ষ্য: আবুল হোসেন আজাদ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘ফ্যাসিবাদের জায়গায় গণতন্ত্রের সূচনা করবেন তারেক রহমান’
‘ফ্যাসিবাদের জায়গায় গণতন্ত্রের সূচনা করবেন তারেক রহমান’

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুতিনের সঙ্গে বৈঠকের আগে ট্রাম্প বললেন, ইউক্রেন নিয়ে আলোচনা করতে আসিনি
পুতিনের সঙ্গে বৈঠকের আগে ট্রাম্প বললেন, ইউক্রেন নিয়ে আলোচনা করতে আসিনি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাসদ ও বাসদের সঙ্গে জাতীয় কবিতা পরিষদের মতবিনিময়
জাসদ ও বাসদের সঙ্গে জাতীয় কবিতা পরিষদের মতবিনিময়

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাবেক এমপি মমতাজের পিএসসহ মানিকগঞ্জে গ্রেফতার ৬
সাবেক এমপি মমতাজের পিএসসহ মানিকগঞ্জে গ্রেফতার ৬

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অতিরিক্ত জনসংখ্যায় ভেঙে পড়ে এক সমাজ, ইঁদুর নিয়ে পরীক্ষায় ভয়ঙ্কর ইঙ্গিত
অতিরিক্ত জনসংখ্যায় ভেঙে পড়ে এক সমাজ, ইঁদুর নিয়ে পরীক্ষায় ভয়ঙ্কর ইঙ্গিত

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

কাতারের পর ‘গ্রেটার ইসরায়েল’ পরিকল্পনার তীব্র নিন্দা জানাল জর্ডান
কাতারের পর ‘গ্রেটার ইসরায়েল’ পরিকল্পনার তীব্র নিন্দা জানাল জর্ডান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভিসা সংস্কারের ঘোষণা দিল কুয়েত
ভিসা সংস্কারের ঘোষণা দিল কুয়েত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে অনিবার্যভাবে নির্বাচন হবে: মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক উপদেষ্টা
দেশে অনিবার্যভাবে নির্বাচন হবে: মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের আয়রন ডোম নকল করে সুদর্শন চক্র বানাচ্ছে ভারত!
ইসরায়েলের আয়রন ডোম নকল করে সুদর্শন চক্র বানাচ্ছে ভারত!

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বুড়িচংয়ে প্রশিক্ষণ কার্যক্রমের উদ্বোধন
বুড়িচংয়ে প্রশিক্ষণ কার্যক্রমের উদ্বোধন

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানে আকস্মিক বন্যায় কমপক্ষে ২০০ জন নিহত
পাকিস্তানে আকস্মিক বন্যায় কমপক্ষে ২০০ জন নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আত্মীয়ের মরদেহ বাড়ি নেয়ার পথে লাশ হয়ে ফিরলেন ইসমাইল
আত্মীয়ের মরদেহ বাড়ি নেয়ার পথে লাশ হয়ে ফিরলেন ইসমাইল

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাউবির নতুন রেজিস্ট্রার অধ্যাপক আনিসুর রহমান
বাউবির নতুন রেজিস্ট্রার অধ্যাপক আনিসুর রহমান

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জয়পুরহাটে জেলা প্রশাসক গোল্ডকাপ ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত
জয়পুরহাটে জেলা প্রশাসক গোল্ডকাপ ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জয়পুরহাট সরকারি কলেজ ছাত্রদলের দুই গ্রুপের পাল্টাপাল্টি ধাওয়া, আহত ৭
জয়পুরহাট সরকারি কলেজ ছাত্রদলের দুই গ্রুপের পাল্টাপাল্টি ধাওয়া, আহত ৭

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এশিয়া কাপ দলে জায়গা পাচ্ছেন না শুভমান গিল?
এশিয়া কাপ দলে জায়গা পাচ্ছেন না শুভমান গিল?

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খালেদা জিয়া আধিপত্যবাদের কাছে মাথা নত করেননি : প্রিন্স
খালেদা জিয়া আধিপত্যবাদের কাছে মাথা নত করেননি : প্রিন্স

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
কক্সবাজারকাণ্ডে উত্তপ্ত এনসিপির সাধারণ সভা
কক্সবাজারকাণ্ডে উত্তপ্ত এনসিপির সাধারণ সভা

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মহানবী (সা.) যেসব কথা বলতে নিষেধ করেছেন
মহানবী (সা.) যেসব কথা বলতে নিষেধ করেছেন

১৮ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভারতে ‘মেঘ বিস্ফোরণে’ নিহত বেড়ে ৪৬
ভারতে ‘মেঘ বিস্ফোরণে’ নিহত বেড়ে ৪৬

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোরে হাঁসের মাংস খেতে নীলা মার্কেটে যাই, বন্ধ থাকলে যাই ওয়েস্টিনে: আসিফ মাহমুদ
ভোরে হাঁসের মাংস খেতে নীলা মার্কেটে যাই, বন্ধ থাকলে যাই ওয়েস্টিনে: আসিফ মাহমুদ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নোবেল পাওয়ার আশায় নরওয়ের অর্থমন্ত্রীকে ট্রাম্পের ফোন!
নোবেল পাওয়ার আশায় নরওয়ের অর্থমন্ত্রীকে ট্রাম্পের ফোন!

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতেই নির্বাচন, কোনো শক্তি নেই বিলম্বিত করবে : প্রেস সচিব
ফেব্রুয়ারিতেই নির্বাচন, কোনো শক্তি নেই বিলম্বিত করবে : প্রেস সচিব

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজশাহীতে একই পরিবারের চারজনের লাশ উদ্ধার
রাজশাহীতে একই পরিবারের চারজনের লাশ উদ্ধার

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪০ মিনিট অ্যাম্বুল্যান্স আটকে রাখল সিন্ডিকেট, প্রাণ গেল নবজাতকের
৪০ মিনিট অ্যাম্বুল্যান্স আটকে রাখল সিন্ডিকেট, প্রাণ গেল নবজাতকের

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অস্ত্রসহ 'কোপা সামচু' গ্রেফতার
অস্ত্রসহ 'কোপা সামচু' গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চিকিৎসা নিতে লন্ডনের পথে ড. মোশাররফ
চিকিৎসা নিতে লন্ডনের পথে ড. মোশাররফ

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাশিয়ার ‘আলাস্কা’ যেভাবে যুক্তরাষ্ট্রের ভূখণ্ড হয়েছিল?
রাশিয়ার ‘আলাস্কা’ যেভাবে যুক্তরাষ্ট্রের ভূখণ্ড হয়েছিল?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে ঘরে বসে জিডি করবেন যেভাবে
রাজধানীতে ঘরে বসে জিডি করবেন যেভাবে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলাস্কায় ট্রাম্প ও পুতিনের বৈঠকের আগে যা বললেন জেলেনেস্কি
আলাস্কায় ট্রাম্প ও পুতিনের বৈঠকের আগে যা বললেন জেলেনেস্কি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ আগস্ট)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এআই তৈরি করল মানবদেহে বিষমুক্ত নতুন অ্যান্টিবায়োটিক
এআই তৈরি করল মানবদেহে বিষমুক্ত নতুন অ্যান্টিবায়োটিক

১৪ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

পাকিস্তান ও চীনের মতো ভারতের সঙ্গেও ভালো সম্পর্ক চায় বাংলাদেশ
পাকিস্তান ও চীনের মতো ভারতের সঙ্গেও ভালো সম্পর্ক চায় বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'প্রিজন সেলে অবহেলায় আল্লামা সাঈদীর মৃত্যু হয়'
'প্রিজন সেলে অবহেলায় আল্লামা সাঈদীর মৃত্যু হয়'

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সুপ্রিম কোর্টসহ সব আদালত প্রাঙ্গণে আগ্নেয়াস্ত্র বহনে নিষেধাজ্ঞা
সুপ্রিম কোর্টসহ সব আদালত প্রাঙ্গণে আগ্নেয়াস্ত্র বহনে নিষেধাজ্ঞা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুতিনের সঙ্গে বৈঠকের আগে ট্রাম্প বললেন, ইউক্রেন নিয়ে আলোচনা করতে আসিনি
পুতিনের সঙ্গে বৈঠকের আগে ট্রাম্প বললেন, ইউক্রেন নিয়ে আলোচনা করতে আসিনি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলাস্কায় ট্রাম্প-পুতিন বৈঠক আজ
আলাস্কায় ট্রাম্প-পুতিন বৈঠক আজ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'মেঘভাঙা বৃষ্টি'-তে যেভাবে কাশ্মীরে প্রাণ গেল অন্তত ৪৬ জনের
'মেঘভাঙা বৃষ্টি'-তে যেভাবে কাশ্মীরে প্রাণ গেল অন্তত ৪৬ জনের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘যে কারণে যুক্তরাষ্ট্রের মাটিতে গ্রেফতার করা সম্ভব নয় পুতিনকে’
‘যে কারণে যুক্তরাষ্ট্রের মাটিতে গ্রেফতার করা সম্ভব নয় পুতিনকে’

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভিসা সংস্কারের ঘোষণা দিল কুয়েত
ভিসা সংস্কারের ঘোষণা দিল কুয়েত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্ষণ মামলা এড়াতে মৃত্যুর নাটক, যেভাবে ধরা পড়ল ধর্ষক
ধর্ষণ মামলা এড়াতে মৃত্যুর নাটক, যেভাবে ধরা পড়ল ধর্ষক

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ধূমকেতু’র ঝড়: রাত ২টা ও সকাল ৭টার শো হাউসফুল
‘ধূমকেতু’র ঝড়: রাত ২টা ও সকাল ৭টার শো হাউসফুল

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বালু ও মাটির নিচে সাদাপাথরের খনি
বালু ও মাটির নিচে সাদাপাথরের খনি

৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কাতারের পর ‘গ্রেটার ইসরায়েল’ পরিকল্পনার তীব্র নিন্দা জানাল জর্ডান
কাতারের পর ‘গ্রেটার ইসরায়েল’ পরিকল্পনার তীব্র নিন্দা জানাল জর্ডান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উইজডেনের শতাব্দীর সেরা ১৫ টেস্ট সিরিজের দু’টিতে টাইগাররা
উইজডেনের শতাব্দীর সেরা ১৫ টেস্ট সিরিজের দু’টিতে টাইগাররা

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভোট গণনার আগ পর্যন্ত নির্বাচন নিয়ে শঙ্কা আছে: গয়েশ্বর
ভোট গণনার আগ পর্যন্ত নির্বাচন নিয়ে শঙ্কা আছে: গয়েশ্বর

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সংসদ নির্বাচন নিয়ে নতুন করে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে: দুলু
সংসদ নির্বাচন নিয়ে নতুন করে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে: দুলু

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফাঁদে পা দেবে না বিএনপি
ফাঁদে পা দেবে না বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ট্রাম্প-পুতিন বৈঠক শেষ হাসি কার?
ট্রাম্প-পুতিন বৈঠক শেষ হাসি কার?

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অফার লেটারের বন্যা, এক শিক্ষার্থীর সাফল্যের গল্প
অফার লেটারের বন্যা, এক শিক্ষার্থীর সাফল্যের গল্প

শনিবারের সকাল

নির্বাচনে অংশ নেব না, সংস্কারই অগ্রাধিকার
নির্বাচনে অংশ নেব না, সংস্কারই অগ্রাধিকার

প্রথম পৃষ্ঠা

মরে গেলাম ঋণের দায়ে আর খাওয়ার অভাবে
মরে গেলাম ঋণের দায়ে আর খাওয়ার অভাবে

প্রথম পৃষ্ঠা

চিহ্নিত শীর্ষ সন্ত্রাসীসহ গ্রেপ্তার ১৯৯১
চিহ্নিত শীর্ষ সন্ত্রাসীসহ গ্রেপ্তার ১৯৯১

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশি জাতের মুরগি পালনে ভাগ্যবদল
দেশি জাতের মুরগি পালনে ভাগ্যবদল

শনিবারের সকাল

আগুনে নিঃস্ব পাঁচ পরিবারের পাশে তারেক রহমান
আগুনে নিঃস্ব পাঁচ পরিবারের পাশে তারেক রহমান

নগর জীবন

লাগামহীন ডিম-পিঁয়াজের বাজার
লাগামহীন ডিম-পিঁয়াজের বাজার

নগর জীবন

রনি-কাফিসহ ৪২ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের
রনি-কাফিসহ ৪২ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের

খবর

চাকরির বাজারে হাহাকার
চাকরির বাজারে হাহাকার

প্রথম পৃষ্ঠা

সাদাপাথরের খনি বালু ও মাটির নিচে
সাদাপাথরের খনি বালু ও মাটির নিচে

প্রথম পৃষ্ঠা

সেনা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন
সেনা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্যার প্রভাব বাজারে
বন্যার প্রভাব বাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যাম্বুলেন্স আটকে রাখল চক্র, নবজাতকের মৃত্যু
অ্যাম্বুলেন্স আটকে রাখল চক্র, নবজাতকের মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

পদ্মার ৯ কেজি চিতল ২০ হাজারে বিক্রি
পদ্মার ৯ কেজি চিতল ২০ হাজারে বিক্রি

পেছনের পৃষ্ঠা

মুজিববাদ মানেই গুম হত্যা ধর্ষণ
মুজিববাদ মানেই গুম হত্যা ধর্ষণ

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়ার জন্মদিন পালিত
খালেদা জিয়ার জন্মদিন পালিত

প্রথম পৃষ্ঠা

চূড়ান্ত করতে শেষ মুহূর্তের কাটাছেঁড়া
চূড়ান্ত করতে শেষ মুহূর্তের কাটাছেঁড়া

প্রথম পৃষ্ঠা

শুভ জন্মাষ্টমী আজ
শুভ জন্মাষ্টমী আজ

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন ফেব্রুয়ারিতেই হবে
নির্বাচন ফেব্রুয়ারিতেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘোষিত সময়ে নির্বাচনে দেশ ও জাতির মঙ্গল
ঘোষিত সময়ে নির্বাচনে দেশ ও জাতির মঙ্গল

নগর জীবন

আওয়ামী লীগ সন্দেহে ধাওয়া, আটক ৭
আওয়ামী লীগ সন্দেহে ধাওয়া, আটক ৭

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়াকে কারাগারে নির্যাতন করা হয়েছে
খালেদা জিয়াকে কারাগারে নির্যাতন করা হয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফখরুদ্দীন-মইন উদ্দিনের সংস্কার এনেছিল হাসিনার দানব সরকার
ফখরুদ্দীন-মইন উদ্দিনের সংস্কার এনেছিল হাসিনার দানব সরকার

নগর জীবন

মালয়েশিয়ায় দুই বাংলাদেশির বিচার শুরু
মালয়েশিয়ায় দুই বাংলাদেশির বিচার শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

যারা বিলম্বে নির্বাচন চায় তারা দেশের মঙ্গল চায় না
যারা বিলম্বে নির্বাচন চায় তারা দেশের মঙ্গল চায় না

নগর জীবন

পশ্চিমবঙ্গে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১১
পশ্চিমবঙ্গে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১১

পেছনের পৃষ্ঠা

শরীয়তপুরে পরিত্যক্ত ঘরে মিলল ৩৫টি হাতবোমা
শরীয়তপুরে পরিত্যক্ত ঘরে মিলল ৩৫টি হাতবোমা

পেছনের পৃষ্ঠা