শিরোনাম
প্রকাশ: ১৯:২৮, শুক্রবার, ২৫ সেপ্টেম্বর, ২০২০

ইসরায়েলি যুবক সিমন আর বাংলাদেশি সাদিয়ার প্রতারণা ও বিশ্বাস ভঙ্গের গল্প

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
ইসরায়েলি যুবক সিমন আর বাংলাদেশি সাদিয়ার প্রতারণা ও বিশ্বাস ভঙ্গের গল্প

ইসরায়েলি এই যুবক ডেটিং-অ্যাপ ‘টিন্ডারের’ মাধ্যমে বিশ্বের বিভিন্ন দেশের সামর্থ্যবান তরুণীদের সঙ্গে সম্পর্ক পাতান। নিজেকে পরিচয় দেন বিরাট ধনী হিসেবে। এরপর পরিচয় হওয়া নারীদের সঙ্গে তিনি ডেটিং শুরু করেন।

ব্যক্তিগত উড়োজাহাজে তাদের নিয়ে এক দেশ থেকে আরেক দেশে ঘুরে বেড়ান। বিলাসবহুল হোটেলে থাকেন। সঙ্গে রাখেন ভাড়া করা বডিগার্ড। ভুয়া ব্যক্তিগত কর্মকর্তা ও ব্যবসায়িক সফরসঙ্গী। একেকজন নারীর সঙ্গে মাসের পর মাস বা বছর অবধি এই সম্পর্ক গড়াতে থাকে।

এক পর্যায়ে তিনি বিভিন্ন বিপদের কথা বলে প্রেমিকাদের কাছ থেকে বড় অঙ্কের টাকা ধার করতে শুরু করেন। তাকে উদ্ধারের জন্য কেউ কেউ ব্যাংক ঋণ করেও কয়েক কোটি টাকা ধার দেন। যেমন নরওয়ের সিসিলিয়ে। সিমনের জন্য তিনি দশটি ব্যাংক থেকে ঋণ করেছিলেন। পরবর্তীতে সেই টাকা পরিশোধের ভুয়া ডকুমেন্ট পাঠান সিমন সেসিলিয়ের কাছে। এর মধ্যেই সিমন পার্নিলা খয়াহোলম নামের আরেক সুইডিশ তরুণীর সঙ্গে সম্পর্কের ভিত গড়তে শুরু করে দিয়েছেন টিন্ডারে।

ভিজির অনুসন্ধানে দেখা যায়, সেসিলিয়ের পাঠানো টাকা থেকে সিমন পার্নিলাকে চার লাখ ক্রোনা আর সেই সঙ্গে ব্যাংকক যাওয়ার টিকেট কিনে পাঠিয়েছিলেন। সেসিলিয়ে কিংবা পার্নিলা যতক্ষণে তার অভিসন্ধি আঁচ করতে পারেন ততক্ষণে একজনকে ছেড়ে আরেকজনের সঙ্গে ডেটিং শুরু করেন সিমন। নতুন প্রেমিকার জন্য একই উপায়ে বিছান প্রতারণার জাল।

কয়েক বছর ধরে স্ক্যান্ডিনেভিয়ার বিভিন্ন দেশের একাধিক নারীকে এমন অভিনব প্রতারণার ফাঁদে ফেলেন সিমন। ২০১১ সালেই ইসরায়েলে তার বিরুদ্ধে চুরি, জালিয়াতি ও প্রতারণার মামলা হয়েছিল। কিন্তু গোটা ইউরোপ চষে বেড়ানো এই সিমনের টিকির দেখাও পাচ্ছিল না দেশটির আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। ২০১৫ সালে ফিনল্যান্ডে তিন নারীর সঙ্গে প্রতারনায়ও অভিযুক্ত হন তিনি।

শুধু ইসরায়েল বা ফিনল্যান্ড নয় সিমনকে হন্যে হয়ে খুঁজছিল সুইডেন, ইংল্যান্ড, জার্মানি, ডেনমার্ক আর নরওয়ের পুলিশও। অবশেষে তিনি ধরা পড়েন ২০১৯ সালের জুনে গ্রিক পুলিশের হাতে।

সম্প্রতি বাংলাদেশে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি) এক নারীকে গ্রেপ্তার করে। তার ছদ্মনাম জান্নাতুল ফেরদৌস। আসল নাম সাদিয়া জান্নাত। সাংবাদিক সম্মেলনে সিআইডির দেয়া তথ্য অনুযায়ী তিনি একাধিক ব্যক্তির কাছ থেকে ২৫-৩০ কোটি টাকা আত্মসাৎ করেছেন। সিমনের ফাঁদ পাতার মাধ্যম ছিল টিন্ডার অ্যাপ। আর সাদিয়ার ছিল সংবাদপত্রে কানাডা প্রবাসী ধণাঢ্য নারীর জন্য ‘ধার্মিক ও সুপাত্র’ চেয়ে বিজ্ঞাপন। বিয়ের পর সেই পাত্র পাবেন কানাডায় বসবাসের সুযোগ।

এই বিজ্ঞাপন দেয়ার পর সাদিয়াকে তার সম্ভাব্য ‘পাত্রদের’ পিছনে সিমনের মতো তেমন বড় অঙ্কের বিনিয়োগ করতে হয়নি। উন্নত দেশে পাড়ি জমানোর স্বপ্নে বিভোর যুবা, এমনকি বৃদ্ধরাও এসে ধরা দেন তার জালে। উল্টো তারাই কাড়ি কাড়ি টাকা তুলে দেন তার হাতে। হয়ে যান সর্বস্বান্ত। 

তার মধ্যে সবচেয়ে চমকপ্রদ ৭০ বছর বয়সি ঢাকার এক ব্যবসায়ীর প্রতারিত হওয়ার কাহিনি। সংবাদপত্রে প্রকাশিত বর্ণনা অনুযায়ী কানাডায় নিয়ে যাওয়ার কথা বলে তার কাছ থেকে তিন দফায় টাকা নেন সাদিয়া। ভিসা আবেদনের জন্য দেড় লাখ, ভিসার জন্য ৭০ হাজার, ট্রাভেল ডকুমেন্টস তৈরির জন্য ছয় লাখ, কানাডার সোশ্যাল সিকিউরিটির জন্য ৬০ লাখ টাকা তুলে দেন তিনি।

টাকা দেয়ার কিছুদিন পর সাদিয়া ঐ ব্যক্তিকে বলেন কানাডায় অনেক শীত, যে কারণে তিনি থাকতে পারবেন না। তার চেয়ে সাদিয়া তার নিজের ২০০ কোটি টাকাও কানাডা থেকে নিয়ে আসবেন। বিয়ে করে দু’জনে ঢাকাতেই বসবাস করবেন। এরপর শুরু হয় ঐ ব্যক্তির এবং সাদিয়ার কথিত টাকা ফেরত আনার প্রক্রিয়া।

এজন্য আরো তিন ধাপে সাদিয়াকে ২৩ লাখ, ৭২ লাখ ও ১০ লাখ টাকা দেন ব্যবসায়ী। একসময় সাদিয়া তাকে ২০০ কোটি টাকা দেয়ার কথা বলে একটি প্যাকেট তুলে দেন। বাসায় নিয়ে খোলার পর যেখানে পেয়েছেন ‘এ-ফোর সাইজের ৫০০ টি সাদা কাগজের একটি বান্ডিল’। এর মধ্যেই মোট এক কোটি ৭৯ লাখ ৫০ হাজার টাকা নাই হয়ে গেল সত্তরের প্রৌঢ় ব্যবসায়ীর।

সিমন আর সাদিয়া বিশ্বের দুই প্রান্তের দুই জন। তাদের প্রতারণার ধরনে আছে অনেক মিল আবার অনেক অমিলও। সিমন এক প্রেমিকার কাছ থেকে টাকা নিয়ে আরেক প্রেমিকার পেছনে খরচ করেন। নিজেও বিলাসবহুল জীবন যাপন করেন। সাদিয়ার কোনো বিনিয়োগ বা দেয়া-নেয়া নেই। পুরোটাই আত্মসাৎ করেন। সিমনের প্রেমিকারা ভালোবেসে প্রেমিককে বিপদ থেকে উদ্ধারের জন্য টাকা দেন।

আর সাদিয়ার ‘পাত্ররা’ তাকে টাকা দেন বিদেশে পাড়ি জমিয়ে উন্নত জীবনের স্বপ্নে বিভোর হয়ে। একটি কাহিনির চরিত্ররা ইউরোপের উন্নত দেশের আরেকটি এশিয়ার স্বল্পোন্নত (জাতিসংঘের তালিকায়) কিংবা স্বল্প মধ্যম আয়ের দেশের (বিশ্বব্যাংকের তালিকা)। যেখানে ৭০ বছরের একজন অবস্থাসম্পন্ন ব্যবসায়ীও বিদেশ পাড়ি জমাতে চান, প্রয়োজনে কাউকে বিয়ে করে হলেও।

শুধু পাত্র চাই বিজ্ঞাপন নয়, ঢাকার বিভিন্ন দেয়ালে, পত্রিকায়, লিফলেটে সহজে কানাডা-অ্যামেরিকা, ইউরোপ যাওয়ার লোভনীয় অফার চলে। সেই অফারে ঝাঁপ দিতে প্রস্তুত থাকেন কত হাজার, লাখোজন। কত রকমের প্রতারণা যে পথে পথে তাদের অপেক্ষায় থাকে তার খবর প্রায়ই মিলে। ইউরোপের স্বপ্ন থেমে যায় লিবিয়ায় কিংবা ভূমধ্যসাগরে। অনেকের পরিবার সর্বস্বান্ত হয় বন্দিদের জন্য দালাল, দস্যুদের মুক্তিপণের অর্থ দিতে দিতেই।

মালয়েশিয়ার স্বপ্ন আটকে যায় অনেকের থাইল্যান্ডের জঙ্গলে। এসব প্রতারণার বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করে ভিয়েতনাম কিংবা মধ্যপ্রাচ্য থেকে কেউ নিঃস্ব হয়ে ফিরলে বিহিত না করে রাষ্ট্রও যেন আরেক দফা প্রতারণা করে। প্রতারকদের না ধরে ভুক্তভোগীদেরই জেলে পোরে। বিশ্বাস ভঙ্গের ফাঁদ ব্যক্তি থেকে পরিবার, পরিবার থেকে প্রতিষ্ঠান, প্রতিষ্ঠান থেকে সরকার, হাত ধরাধরি করেই যেন আছে। সূত্র : ডয়চে ভেলে।

বিডি-প্রতিদিন/শফিক

এই বিভাগের আরও খবর
রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ
রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ
শেখ হাসিনার রায়কে ‘তাৎপর্যপূর্ণ অগ্রগতি’ বললেন আ স ম রব
শেখ হাসিনার রায়কে ‘তাৎপর্যপূর্ণ অগ্রগতি’ বললেন আ স ম রব
বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা
বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা
লালদিয়ায় ডেনমার্কের বিনিয়োগ বাংলাদেশের জন্য নতুন যুগের সূচনা: প্রধান উপদেষ্টা
লালদিয়ায় ডেনমার্কের বিনিয়োগ বাংলাদেশের জন্য নতুন যুগের সূচনা: প্রধান উপদেষ্টা
শাসক নয়, সেবক হয়ে উঠার রাজনীতি করুন: শিশির মনির
শাসক নয়, সেবক হয়ে উঠার রাজনীতি করুন: শিশির মনির
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
রায়কে ‘ঐতিহাসিক’ বলল অন্তর্বর্তী সরকার, জনগণকে শান্ত থাকার আহ্বান
রায়কে ‘ঐতিহাসিক’ বলল অন্তর্বর্তী সরকার, জনগণকে শান্ত থাকার আহ্বান
সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৭১২
সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৭১২
প্লট বরাদ্দে জালিয়াতি : শেখ হাসিনার দুর্নীতি মামলার যুক্তিতর্ক ২৩ নভেম্বর
প্লট বরাদ্দে জালিয়াতি : শেখ হাসিনার দুর্নীতি মামলার যুক্তিতর্ক ২৩ নভেম্বর
শেখ হাসিনার রায়ে জনমনে আতঙ্ক নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
শেখ হাসিনার রায়ে জনমনে আতঙ্ক নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
এ রায় প্রতিশোধ নয়, ন্যায়বিচারের প্রতিজ্ঞা: চিফ প্রসিকিউটর
এ রায় প্রতিশোধ নয়, ন্যায়বিচারের প্রতিজ্ঞা: চিফ প্রসিকিউটর
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
সর্বশেষ খবর
সোনারগাঁয়ে কৃতি শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা
সোনারগাঁয়ে কৃতি শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আফ্রিকার ছয় দেশে আছে রুশ সেনার উপস্থিতি: রাষ্ট্রীয় টিভি
আফ্রিকার ছয় দেশে আছে রুশ সেনার উপস্থিতি: রাষ্ট্রীয় টিভি

১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডে ন্যায়বিচার নিশ্চিত হয়েছে: হেফাজতে ইসলাম
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডে ন্যায়বিচার নিশ্চিত হয়েছে: হেফাজতে ইসলাম

১ মিনিট আগে | রাজনীতি

চুয়েটে ভলিবল প্রতিযোগিতা
চুয়েটে ভলিবল প্রতিযোগিতা

৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

উত্তরায় যুবকের গলাকাটা মরদেহ উদ্ধার
উত্তরায় যুবকের গলাকাটা মরদেহ উদ্ধার

৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

ট্রেনে কাটা পড়ে প্রাণ গেল নারীর
ট্রেনে কাটা পড়ে প্রাণ গেল নারীর

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল বৃদ্ধার
চট্টগ্রামে সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল বৃদ্ধার

১৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মার্কিন মেরিন কোরের সঙ্গে হাইতি গ্যাংয়ের বন্দুকযুদ্ধ
মার্কিন মেরিন কোরের সঙ্গে হাইতি গ্যাংয়ের বন্দুকযুদ্ধ

১৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

রায় ঘোষণার পর বরিশালে মিষ্টি বিতরণ, মিছিল
রায় ঘোষণার পর বরিশালে মিষ্টি বিতরণ, মিছিল

২৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

‘খালেদা জিয়াকে দেশের সেরা জয় উপহার দিতে চাই’
‘খালেদা জিয়াকে দেশের সেরা জয় উপহার দিতে চাই’

২৫ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ঠান্ডায় নাক দিয়ে অনবরত পানি পড়ছে?
ঠান্ডায় নাক দিয়ে অনবরত পানি পড়ছে?

২৮ মিনিট আগে | জীবন ধারা

টাকার জন্য কখনও নিজেকে বিলাইনি: দীপিকা
টাকার জন্য কখনও নিজেকে বিলাইনি: দীপিকা

২৯ মিনিট আগে | শোবিজ

নাসিরনগরে আওয়ামী লীগের ২ নেতা গ্রেফতার
নাসিরনগরে আওয়ামী লীগের ২ নেতা গ্রেফতার

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মিচেলকে নিয়ে অনিশ্চয়তায় মধ্যে কিউই দলে নিকোলস
মিচেলকে নিয়ে অনিশ্চয়তায় মধ্যে কিউই দলে নিকোলস

৩৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

৩৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

এখনও কেন জুবিনের জন্য কাঁদছে আসাম?
এখনও কেন জুবিনের জন্য কাঁদছে আসাম?

৩৪ মিনিট আগে | শোবিজ

উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া
উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া

৩৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজকের রায় প্রমাণ করে স্বৈরশাসকেরাও বিচারের ঊর্ধ্বে নয়: সাইফুল হক
আজকের রায় প্রমাণ করে স্বৈরশাসকেরাও বিচারের ঊর্ধ্বে নয়: সাইফুল হক

৪৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

‘একটি দল ক্ষমতায় যেতে প্রলাপ বকছে’
‘একটি দল ক্ষমতায় যেতে প্রলাপ বকছে’

৪৯ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

চলচ্চিত্র পরিবারের লোকজনও ছেলেদের অগ্রাধিকার দিয়ে থাকেন: কঙ্গনা
চলচ্চিত্র পরিবারের লোকজনও ছেলেদের অগ্রাধিকার দিয়ে থাকেন: কঙ্গনা

৫০ মিনিট আগে | শোবিজ

তরুণদের পারফরম্যান্সে সন্তুষ্ট ফরাসি কোচ
তরুণদের পারফরম্যান্সে সন্তুষ্ট ফরাসি কোচ

৫৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে কেরানীগঞ্জে আনন্দ মিছিল ও মিষ্টি বিতরণ
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে কেরানীগঞ্জে আনন্দ মিছিল ও মিষ্টি বিতরণ

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নভেম্বরের ১৬ দিনে এলো ১৭০ কোটি ডলার রেমিট্যান্স
নভেম্বরের ১৬ দিনে এলো ১৭০ কোটি ডলার রেমিট্যান্স

৫৪ মিনিট আগে | অর্থনীতি

চট্টগ্রামে নাশকতার অভিযোগে গ্রেফতার ২
চট্টগ্রামে নাশকতার অভিযোগে গ্রেফতার ২

৫৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

খাগড়াছড়িতে মহিলা দলের সমাবেশ
খাগড়াছড়িতে মহিলা দলের সমাবেশ

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি মহাসচিবের সঙ্গে নেজামে ইসলাম পার্টির বৈঠক
বিএনপি মহাসচিবের সঙ্গে নেজামে ইসলাম পার্টির বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিরিয়ায় শান্তি প্রতিষ্ঠায় পাশে থাকবে চীন
সিরিয়ায় শান্তি প্রতিষ্ঠায় পাশে থাকবে চীন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ৫ আগস্টের চূড়ান্ত বিজয়ের প্রতীক
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ৫ আগস্টের চূড়ান্ত বিজয়ের প্রতীক

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!
সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজকের রায় ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে মাইলফলক হিসেবে বিবেচিত হবে : প্রিন্স
আজকের রায় ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে মাইলফলক হিসেবে বিবেচিত হবে : প্রিন্স

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি,
মুখোমুখি ভারত-চীন
১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি, মুখোমুখি ভারত-চীন

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ
রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?
কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন
মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
শেখ হাসিনার রায় আজ
শেখ হাসিনার রায় আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ

সম্পাদকীয়

ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

অপেক্ষা ৬৩ আসনে
অপেক্ষা ৬৩ আসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের আগে পদোন্নতি নয়
ভোটের আগে পদোন্নতি নয়

পেছনের পৃষ্ঠা

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী
কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দেখা মিলল বকফুলের
দেখা মিলল বকফুলের

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি
নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা
সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা

প্রথম পৃষ্ঠা

এবার নতুন শাকিব খান
এবার নতুন শাকিব খান

শোবিজ

লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ
লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত
ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত

মাঠে ময়দানে

রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি
রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি

শোবিজ

সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি
সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি

নগর জীবন

নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ
নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

কার অপেক্ষায় মাহি?
কার অপেক্ষায় মাহি?

শোবিজ

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!
হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!

মাঠে ময়দানে

নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী
নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে
নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের
ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের

পেছনের পৃষ্ঠা

৯৩ রানে অলআউট ভারত
৯৩ রানে অলআউট ভারত

মাঠে ময়দানে

এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার
এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার

মাঠে ময়দানে

দর্শক মাতালেন কনা
দর্শক মাতালেন কনা

শোবিজ

১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট
১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট

মাঠে ময়দানে

সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল
সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল

মাঠে ময়দানে

শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা
শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা

শোবিজ

বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন
বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে