শিরোনাম
- শিগগিরই তুরাগ নদী দখল ও দূষণমুক্ত করার কার্যক্রম শুরু হবে : রিজওয়ানা
- রেলওয়ে পূর্বাঞ্চলে আরএনবি প্রত্যাহার, ট্রেনে নিরাপত্তা শঙ্কায় যাত্রীরা
- নির্বাচন দাবি করে নারায়ণগঞ্জে বৈষম্যবিরোধী শিক্ষার্থীর পদত্যাগ
- নানা ধরনের চ্যালেঞ্জের মধ্যে রয়েছি : অর্থ উপদেষ্টা
- ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী হামাসের পক্ষ নিয়েছেন: নেতানিয়াহু
- ‘সন্ত্রাসমুক্ত পরিবেশ সৃষ্টি করে নির্বাচন দিতে হবে’
- রাবি শিক্ষকের চেম্বারে ছাত্রী, একাডেমিক কার্যক্রম থেকে উভয়কে অব্যাহতি
- আমেরিকা থেকে দেশে ফিরে বিমানবন্দরে গ্রেফতার আওয়ামী লীগ নেতা
- সংকট উত্তরণের পথ জাতীয় সনদ ও নির্বাচন : আ স ম রব
- বিএমডিএ চেয়ারম্যান ড. আসাদুজ্জামান আর নেই
- জঙ্গলের আইনে পরিচালিত হচ্ছে পাকিস্তান: ইমরান খান
- ‘বিএনপি ক্ষমতায় এলে জুলাই শহীদ-আহতদের পরিবারের দায়িত্ব নেবে রাষ্ট্র’
- গোপালগঞ্জে ২৭ মামলার দুই আসামি গ্রেফতার
- জাপানে মুদ্রাস্ফীতির ঊর্ধ্বগতি, চালের দাম বেড়ে প্রায় দ্বিগুণ
- এআই কণ্ঠে মেলানিয়ার অডিওবই
- চার দাবিতে বায়তুল মোকাররম এলাকায় হেফাজতের বিক্ষোভ
- আপনি বাংলাদেশের ১৮ কোটির ইউনূস, আমরা পদত্যাগ চাই না : ফারুক
- ব্যবসায়ীর কাছে ৫ লাখ টাকা চাঁদা দাবি, গুলি করে হত্যার হুমকি
- এক-এগারোর পুনরাবৃত্তি হতে দেওয়া ঠিক হবে না: ইকবাল করিম
- তুরস্কে ৬৩ সেনা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
ডা. নাজনীন হত্যা মামলায় আসামির মৃত্যুদণ্ড বহাল
অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন

রাজধানীর ল্যাব এইড হাসপাতালের চিকিৎসক নাজনীন আক্তার ও তার গৃহকর্মীকে হত্যার ঘটনায় আসামি আমিনুল ইসলামের মৃত্যুদণ্ড বহাল রেখেছেন আপিল বিভাগ। আজ সোমবার (১২ জুলাই) মৃত্যুদণ্ডের বিরুদ্ধে করা জেল আপিল খারিজ করে এই রায় দেন প্রধান বিচারপতি সৈয়দ মাহমুদ হোসেনের নেতৃত্বে ছয় বিচারপতির ভার্চুয়াল আপিল বেঞ্চ।
আদালতে আবেদনের পক্ষে ছিলেন রাষ্ট্র নিযুক্ত আইনজীবী এ বি এম বায়েজীদ। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল বিশ্বজিৎ দেবনাথ।
ল্যাব এইডের চিকিৎসক ছিলেন নাজনীন আক্তারের স্বামী আসারুজ্জামানের আপন ভাগ্নে আমিনুলকে লেখাপড়া করানোর জন্য ঢাকায় নিয়ে আসেন। ভর্তি করেন মোহাম্মদপুর কেন্দ্রীয় কলেজে। কিন্তু ২০০৫ সালের ৭ মার্চ হাসপাতাল থেকে বাসায় ফেরার পর নাজনীনকে কুপিয়ে হত্যা করেন ভাগিনা আমিনুল। পারুল নামে গৃহকর্মী তা দেখে ফেলায় তাকেও কুপিয়ে হত্যা করেন তিনি। এরপর তিনি বগুড়ায় চলে যান। সেখান থেকে ফরিদপুর জেলায়, তার কয়েকদিন পর পুলিশ তাঁকে গ্রেফতার করে।
ওই ঘটনায় ধানমন্ডি থানায় করা হত্যা মামলায় ২০০৮ সালে ঢাকার দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনাল-৪ আমিনুলকে মৃত্যুদণ্ড দেন। এ মৃত্যুদণ্ডদেশ অনুমোদনের ডেথ রেফারেন্স হাইকোর্টে পাঠানো হয়। পাশাপাশি আপিল করে আমিনুল। শুনানি শেষে হাইকোর্ট ২০১৩ সালে মৃত্যুদণ্ডের রায় বহাল রাখেন।
হাইকোর্টের রায়ের বিরুদ্ধে জেল আপিল করে আমিনুল। শুনানি শেষে সোমবার আপিল খারিজ করে দেন আপিল বিভাগ।
বিডি প্রতিদিন/হিমেল
এই বিভাগের আরও খবর