শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:১১, শুক্রবার, ১৬ মে, ২০২৫

বিশেষ সাক্ষাৎকার

স্থানীয় উদ্যোক্তাদের অস্বস্তি থাকলে বিদেশি বিনিয়োগ আসে না

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
স্থানীয় উদ্যোক্তাদের অস্বস্তি থাকলে বিদেশি বিনিয়োগ আসে না

অর্থনীতি এখন কোন পথে? ব্যবসা-বাণিজ্য কি মন্দায়? শিল্প-উদ্যোগ-বিনিয়োগে স্থবিরতা আর কত দীর্ঘায়িত হবে? অর্থনীতির শ্বেতপত্র বাস্তবায়িত হচ্ছে না কেন? এসব বিষয়ে খোলামেলা কথা বলেছেন বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক প্রধান অর্থনীতিবিদ ও যুক্তরাষ্ট্রের স্টেট ইউনিভার্সিটি অব নিউইয়র্ক অ্যাট কোর্টল্যান্ডের অধ্যাপক ড. বিরূপাক্ষ পাল। 

প্রশ্ন : অর্থনীতি একটা ক্রান্তিকাল পার করছে। আপনার মূল্যায়ন কী?

উত্তর : অর্থনীতির দুটি পাপ থাকে। একটি হচ্ছে বেকারত্ব আরেকটি হচ্ছে মূল্যস্ফীতি। বেকারত্ব হচ্ছে একটি মধ্যমেয়াদি সমস্যা।

রাতারাতি এর সমাধান করা যায় না। আর মূল্যস্ফীতিকে স্বল্প সময়ের মধ্যে সমাধান করতে হয়। এই দুটি পাপই সব সময় সরকারকে খেদায়। এটা আমেরিকায়ও হয়। যদি এই দুটি বেড়ে যায়, তাহলে সরকার অজনপ্রিয় হয়ে যায়।
বাংলাদেশে যে কোটা আন্দোলন হলো এটাও কিন্তু বেকারত্বের ফসল। এটা বেড়েছিল বলেই ছাত্ররা হতাশাগ্রস্ত হয়েছে। তারা চাকরি পাচ্ছিল না।

এ জন্য আন্দোলনে শামিল হয়েছে। আর বাংলাদেশ সরকারকে আরো অজনপ্রিয় করেছে কভিডের সময় থেকে যে উচ্চ মূল্যস্ফীতি, এটা সরকার নিয়ন্ত্রণ করতে পারেনি। তারা ওই সময় বেপরোয়াভাবে টাকা ছাপিয়েছে। এর মাধ্যমে সরকারের অযোগ্যতা বা ফিজিক্যাল গ্যাপটাকে পূরণের চেষ্টা করেছে। এখন এই দুটি বিষয়ের সমাধান করতে হবে।

ব্যবসা-বাণিজ্যের উন্নতি করলে মানুষ কিছু না কিছু কাজ দেবে। মানুষ যদি দুটি দোকানও করে, সেখানেও কিন্তু দুজন লোকের কাজের সুযোগ হয়। আমাদের দেশে তো অর্থনৈতিক কার্যক্রম ৮৫ শতাংশ ইনফরমাল খাতে হয়। আর ১৫ শতাংশ হয় ফরমাল খাতে। বেকারত্বের সমাধান যদি করা যায় তাহলে মূল্যস্ফীতি থাকলেও তা সহনীয় থাকে। কারণ তখন মূল্যস্ফীতি থাকলেও মানুষ যেহেতু কাজ পাচ্ছে, তাই সে কিনতে পারছে। তখন তার বেতন বাড়ছে, সে বাজারে গিয়ে কিনতে পারছে। এই সরকার ক্ষমতা নেওয়ার পরে প্রথম মনোযোগটা দরকার ছিল এই দিকে। আর অর্থনীতির দুর্বল হওয়ার আরেকটা কারণ ছিল আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি। নতুন সরকার এবং পরিবর্তিত পরিস্থিতির কারণে এটা হতে পারে। যেদিকে বেশি মনোযোগ দেওয়া দরকার ছিল তা হলো ব্যবসা-বাণিজ্যটাকে স্বাভাবিকভাবে চলতে দেওয়া উচিত ছিল। বিকল্প তৈরি না করে সব কিছুর মধ্যে একটা প্যানিক সৃষ্টি করা উচিত হয়নি। এ কারণে ব্যবসা-বাণিজ্যটা থমকে গেছে আর চাঁদাবাজি বেড়েছে। চাঁদাবাজিটা রাজনৈতিক কারণে হয়, কারণ অনেকে অভুক্ত ছিল গত ১৫ বছরে। তারা চাঁদাবাজি শুরু করেছে, যার জন্য সার্বিকভাবে ব্যবসা-বাণিজ্যটা খারাপ হয়েছে এবং শিল্প মালিকরা ছাঁটাই শুরু করেছেন। এরপর ব্যবসা-বাণিজ্য বন্ধ হয়েছে। এ সময় ব্যবসা-বাণিজ্য বন্ধ হওয়া মানে কাটা ঘায়ে নুনের ছিটার মতো। বাংলাদেশ এমন কোনো বিপর্যয়ে যায়নি যে সব কিছু বন্ধ করে দিতে হবে।

প্রশ্ন : সরকার কি ঠিকমতো মনোযোগ দেয়নি?

উত্তর : যদি বৈশ্বিক মন্দা শুরু হয়ে যেত তাহলে মানা যেত। বরং বিশ্ব অর্থনীতিটা এখন ধীরে ধীরে ভালোর দিকে যাচ্ছে। অর্থনীতির দিকে মনোযোগটা না বাড়ানোয় সংকট বেড়েছে। এর ফলে কিছু রাজনৈতিক, কিছু আদর্শিক, কিছু নৈতিক প্রশ্ন, কিছু ভাষাগত সংযোজন-বিয়োজন সেগুলোর পেছনে মনোযোগগুলো চলে গেছে। আর কিছুটা মব সংস্কৃতির কারণে সমাজে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি হয়েছে। তাতে ব্যবসায়ীরা যা কিছু ব্যবসা করত, তাতেও স্থবিরতা এসেছে। আর নতুন বিনিয়োগও হয়নি। এর ফলে অর্থনীতিতে দুই পাপ যেটাতে শুরু করেছিলাম সেটা প্রলম্বিত হয়েছে। এতে বেকারত্ব বেড়েছে। সরকার নিজে কোনো জরিপ না করলেও অন্য জরিপ থেকে দেখা যায় যে বেকারত্ব বেড়েছে। মূল্যস্ফীতি খুব না বাড়লেও সহনীয় মাত্রায় আসেনি। সুতরাং মোটাদাগে বলা যায়, এই দুটি জায়গায় উন্নতি হয়নি। মানে হলো অর্থনীতির এই ক্ষেত্রে বর্তমান সরকারের পারফরম্যান্স সন্তোষজনক নয়। সরকারের যদি ইতিবাচক কিছু দেওয়ার ক্ষমতা না-ও থাকে, তার পরও উচিত ছিল যাতে নেতিবাচক কিছু না হয়। মানে ‘ভিক্ষা চাই না কুত্তা সামলাও’-এর মতো অবস্থা আর কি। 

প্রশ্ন : জিডিপি প্রবৃদ্ধি কি ঠিক পথে আছে?

উত্তর :  জিডিপি মূল বিষয়। জিডিপি বাড়ল কি কমল এটা করিমন নসিমনদের কিছু যায় আসে না। এরা কাজ পেতে চায়। এরা রাইস মিলে যেতে চায়। যেকোনো মূল্যে তাদের আয়টা বাড়াতে চায়। ডাল-ভাত খেতে চায়। আগে যেমন তারা খেত। আর অপেক্ষা করতে চায় কবে নির্বাচনটা হবে, নতুন সরকার আসবে। তখন হয়তো এরা বুঝতে পারবে একটা পরিবর্তন হবে। সে জায়গাটায় সরকারের মনোযোগ বিক্ষিপ্ততা রয়েছে। অর্থনীতির যদি দুই পাপের কথা হিসাব করি, এই দুই পাপের ইন্ডিকেটর কোনোটাই ভালো নয়। মানুষ বলছে, ইনফ্লেশনটা যদিও বাড়েনি কিন্তু চরম আর উচ্চস্তরেই রয়েছে।

প্রশ্ন : শ্বেতপত্র নিয়ে আপনার পর্যবেক্ষণ কী?

উত্তর : আমার পর্যবেক্ষণ হলো সরকার আসার পর দুটি বিষয়ে মনোযোগ দিয়েছে। একটি হলো শ্বেতপত্র রচনা। বিগত সরকারের সময়ে যে অন্যায়গুলো হয়েছে সেটা বের করা। এ কাজটি অবশ্যই প্রশংসাযোগ্য। শ্বেতপত্র রচনাটি অত্যন্ত দ্রুত তৈরি করা হয়েছে। শ্বেতপত্র নিজেকে হাস্যকর করেছে কিছুটা। যেমন—বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর বলেছেন যে সেভেনটিন বিলিয়ন ডলার চলে গেছে। আবার গ্লোবাল ফিন্যানশিয়াল ইনটেগ্রিটি তাদের রিপোর্টে বলেছে যে বছরে তিন-চার বিলিয়ন ডলার পাচার হয়। তারা বিভিন্ন ধাপে হিসাবটা দেয়। আবার শ্বেতপত্র বলেছে ২৩৪ বিলিয়ন ডলার। আবার সরকার যখন জিডিপি দেয়, তখন সেভেন পার্সেন্ট বা সিক্স পয়েন্ট ফাইভ পার্সেন্ট বলে। বিশ্বব্যাংক বলে ৬.১ শতাংশ, এডিবি বলে ৬.২ শতাংশ। এতটা বৈপরীত্য হয় না। কোথায় ১৭ বিলিয়ন আর কোথায় ২৩৪ বিলিয়ন? এটা থেকে বোঝা যায় যে শ্বেতপত্র নিজের পায়ে নিজে কুড়াল মেরেছে। এই বিষয়গুলো তাদের চেক অ্যান্ড ব্যালান্স করে দেওয়া উচিত ছিল। এটা রূপকথা নয় যে শুনে শুনে দিয়ে দেওয়া যাবে।

প্রশ্ন : তাহলে কি শ্বেতপত্রও সরকারের মনোযোগে নেই?

উত্তর : পরিকল্পনা কমিশনও অর্থনীতির একটি টাস্কফোর্স করেছে। সেটার প্রধান বিআইডিএসের সাবেক মহাপরিচালক ড. কে এস মুর্শিদ। তিনি সম্প্রতি বলেছেন যে আমরা ৪০০ বা ৫০০ পৃষ্ঠার রিপোর্ট দিয়েছি। সরকারকে বলেছি, এগুলো এগুলো করতে হবে। কিন্তু কর্তাব্যক্তিরা বলেছেন, তাঁদের এত সময় নেই করার। এটা তো একটি তাবিজ না যে উনি ৪২০ পৃষ্ঠার একটি রিপোর্টকে কোনোভাবে দিয়ে দেবেন; সেটা পড়ে তারা চট করে বুঝে যাবে। এ রকম তাবিজ তো অর্থনীতিবিদদের হাতে থাকে না। সংস্কার কমিশনের প্রধানের হতাশা প্রমাণ করে যে সংস্কার তো হয়নি। এটা দিয়ে প্রমাণ করে যে আমার আর নতুন করে কিছু দেওয়ার নেই। সত্যিকার অর্থে সরকারের অর্থনীতির দিকে কোনো মনোযোগ ছিল না বরং অন্যদিকে বিশেষ করে সামাজিক দিকে বিশৃঙ্খলাকারীদের প্রশ্রয় দিয়েছে বা বাড়তে দিয়েছে। এতে ব্যবসায়ীরা ভয় পেয়েছেন।

প্রশ্ন : দেশে বিনিয়োগ হচ্ছে না কেন?

উত্তর : বিনিয়োগ তো এমনিতেই একটি স্থবিরতার মধ্যে ছিল। বেসরকারি বিনিয়োগ ২৪ শতাংশ। এটা যে রাতারাতি বাড়বে, সেটাও আমরা আশা করিনি। কিন্তু এখন যদি হিসাব নিয়ে দেখা যায়, তাহলে দেখা যাবে যে তাদের অংশগ্রহণ কমে গেছে। বিনিয়োগের জন্য স্থানীয় ব্যবসায়ীদের নিয়ে একটি সম্মেলন করা দরকার ছিল, বিদেশি বিনিয়োগকারীদের নিয়ে নয়। কারণ বিদেশিরা এমনিতেই বাংলাদেশকে ভালো বলবে সৌজন্যের খাতিরে। আদর আপ্যায়ন পেলে এমনি ভালো বলে। কিন্তু ওরা বিনিয়োগ করে না। স্থানীয় ব্যবসায়ীদের যদি ব্যবসা কমে যায়, তাদের যদি বিনিয়োগ কমে, তাহলে বিদেশিদের ডাকলেও হবে না। বার্তাটা হলো আগে ঘর ঠিক করতে হবে। মানে একটি স্থিতিশীলতা দরকার। ভিয়েতনাম সামরিক শাসিত হলেও সেখানে একটি স্থিতিশীলতা আছে। এ কারণে সেখানে বিনিয়োগ বেশি। স্থানীয় উদ্যোক্তাদের অস্বস্তি থাকলে বিদেশি বিনিয়োগকারীরাও আসে না। অনেকটা পাত্র দেখার মতো। গ্রামে যখন কেউ পাত্র দেখতে আসে তখন খোঁজখবর নেয়। তারা বাড়ির পাশের দোকানদারকে জিজ্ঞেস করে ছেলেটা কেমন। ছেলের পরিবার বলল, ছেলেটা সোনা, সোনার ছেলে। তার মতো আর ছেলেই হয় না। আর দোকানে গিয়ে খবর পাওয়া গেল ছেলে বাকি খায়। আবার গাঁজাও খায়। তখন আমরা বুঝি যে এই ছেলের কাছে মেয়ে দেওয়া যাবে না। বিদেশি বিনিয়োগকারীরাও এ রকম বিষয় দেখে। কিছু কিছু কম্পানি মিলিয়ন মিলিয়ন ডলার হয়তো বিনিয়োগ করেছে; কিন্তু এটাই যথেষ্ট নয়। অর্থনীতির আকার যে রকম বড় হয়েছে, সেখানে বিলিয়ন বিলিয়ন ডলার দরকার। মোটকথা হলো আমি বুঝাতে চাচ্ছি যে স্থানীয় বিনিয়োগকারীরা যদি স্বস্তিতে না থাকে, তারা যদি নির্বাচনের অপেক্ষায় থাকে, সে জায়গায় বিদেশি বিনিয়োগকারীও আসবে না। সুতরাং বিনিয়োগের ভালো পরিস্থিতি যদি সরকার তৈরি করতে না পারে তাহলে হবে না। এটা হচ্ছে ইন্ডিকেটর। ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীকে যদি আমি চাঙ্গা করতে না পারি তাহলে জিডিপি কমতে থাকবে। এই যে জিডিপি প্রবৃদ্ধি কমে আছে, এটা হলো অতীব স্থবিরতার লক্ষণ। এই পরিস্থিতিটাকে মোকাবেলা করার জন্য এক নম্বর প্রায়োরিটিতে আনতে হবে। অর্থনীতির স্বার্থে আইন-শৃঙ্খলাকে স্থিতিশীল রাখতে হয়। প্রতিটি স্থাপনা ভেঙে যাচ্ছে, দোকানপাট লুটপাট হচ্ছে, এগুলো ভালো বার্তা দেয় না।

এই বিভাগের আরও খবর
চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত
চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২ জুলাই)
কর্মকর্তা-কর্মচারীদের উদ্দেশে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের নতুন নির্দেশনা
কর্মকর্তা-কর্মচারীদের উদ্দেশে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের নতুন নির্দেশনা
এনবিআরের আরো পাঁচ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান শুরু
এনবিআরের আরো পাঁচ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান শুরু
জুলাই শহীদের তালিকায় আরও ১০ শহীদের নাম
জুলাই শহীদের তালিকায় আরও ১০ শহীদের নাম
‘‘ঢাকার বায়ুদূষণ নিয়ন্ত্রণে ‘ডিগ্রেডেড এয়ারশেড’ চিহ্নিত করা হবে’’
‘‘ঢাকার বায়ুদূষণ নিয়ন্ত্রণে ‘ডিগ্রেডেড এয়ারশেড’ চিহ্নিত করা হবে’’
চট্টগ্রাম বন্দর পরিচালনার দায়িত্ব নিয়ে সিদ্ধান্ত বুধবার : নৌ উপদেষ্টা
চট্টগ্রাম বন্দর পরিচালনার দায়িত্ব নিয়ে সিদ্ধান্ত বুধবার : নৌ উপদেষ্টা
৫৬ বন্দির সাজা মওকুফ করে মুক্তির আদেশ
৫৬ বন্দির সাজা মওকুফ করে মুক্তির আদেশ
আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার
আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার
‘পদ্মা সেতুর পরামর্শক নিয়োগে প্রাথমিকভাবে দুর্নীতির প্রমাণ মিলেছে’
‘পদ্মা সেতুর পরামর্শক নিয়োগে প্রাথমিকভাবে দুর্নীতির প্রমাণ মিলেছে’
‘জুলাই শহীদদের আত্মত্যাগ জাতিকে চিরদিন প্রেরণা জোগাবে’
‘জুলাই শহীদদের আত্মত্যাগ জাতিকে চিরদিন প্রেরণা জোগাবে’
জুলাই ঘোষণাপত্র নিয়ে তালবাহানা সহ্য করা হবে না: নাহিদ ইসলাম
জুলাই ঘোষণাপত্র নিয়ে তালবাহানা সহ্য করা হবে না: নাহিদ ইসলাম
সর্বশেষ খবর
উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬
উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভরপেট খেলেও মোটা হবেন না, জানুন কোন খাবারগুলো নিরাপদ
ভরপেট খেলেও মোটা হবেন না, জানুন কোন খাবারগুলো নিরাপদ

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ
দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ

৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

টিএসসিতে রিকশার ভেতরেই মিলল চালকের মরদেহ
টিএসসিতে রিকশার ভেতরেই মিলল চালকের মরদেহ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মাইলফলকের সামনে শান্ত
মাইলফলকের সামনে শান্ত

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত
চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২ জুলাই)

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রেমে ব্যর্থ হলে বাথরুম পরিষ্কার করেন যে অভিনেতা
প্রেমে ব্যর্থ হলে বাথরুম পরিষ্কার করেন যে অভিনেতা

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কর্মকর্তা-কর্মচারীদের উদ্দেশে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের নতুন নির্দেশনা
কর্মকর্তা-কর্মচারীদের উদ্দেশে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের নতুন নির্দেশনা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীকে ভিডিও কলে রেখে স্বামীর আত্মহত্যা
স্ত্রীকে ভিডিও কলে রেখে স্বামীর আত্মহত্যা

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু
ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভয়াবহ ঝড়ে ফ্রান্স-ইতালি ট্রেন চলাচল বন্ধ
ভয়াবহ ঝড়ে ফ্রান্স-ইতালি ট্রেন চলাচল বন্ধ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নৌকা থেকে পড়ে নিখোঁজ কিশোরের লাশ উদ্ধার
নৌকা থেকে পড়ে নিখোঁজ কিশোরের লাশ উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাঙামাটিতে ফ্ল্যাট থেকে বিচারকের স্ত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
রাঙামাটিতে ফ্ল্যাট থেকে বিচারকের স্ত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘পিআর ইস্যু নিয়ে রাজনীতিতে দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করবেন না’
‘পিআর ইস্যু নিয়ে রাজনীতিতে দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করবেন না’

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফি দিতে না পারায় পরীক্ষার্থীকে থাপ্পড় দিয়ে খাতা কেড়ে নিলো মাদরাসা সুপার
ফি দিতে না পারায় পরীক্ষার্থীকে থাপ্পড় দিয়ে খাতা কেড়ে নিলো মাদরাসা সুপার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজারের সাবেক ডিসি ও জেলা জজসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে বিচার শুরুর আদেশ
কক্সবাজারের সাবেক ডিসি ও জেলা জজসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে বিচার শুরুর আদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

এনবিআরের আরো পাঁচ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান শুরু
এনবিআরের আরো পাঁচ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান শুরু

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে নিয়ে আলাদা পরিকল্পনা সাজাচ্ছে শ্রীলঙ্কা
মুস্তাফিজকে নিয়ে আলাদা পরিকল্পনা সাজাচ্ছে শ্রীলঙ্কা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অভিনয়ের শখ ছেলের, বাধা হয়ে দাঁড়ান উত্তম কুমার!
অভিনয়ের শখ ছেলের, বাধা হয়ে দাঁড়ান উত্তম কুমার!

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইনসাফভিত্তিক মানবিক দেশ প্রতিষ্ঠার এখনই সময়: তারেক রহমান
ইনসাফভিত্তিক মানবিক দেশ প্রতিষ্ঠার এখনই সময়: তারেক রহমান

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অপুষ্টিতে ভুগছে গাজার শিশুরা
অপুষ্টিতে ভুগছে গাজার শিশুরা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘাটাইলে গজারি বনে অবৈধ দুই সীসা কারখানা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন
ঘাটাইলে গজারি বনে অবৈধ দুই সীসা কারখানা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস’ পালনে বাউবির কর্মসূচি
‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস’ পালনে বাউবির কর্মসূচি

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লস অ্যাঞ্জেলেস মাতালেন জেমস
লস অ্যাঞ্জেলেস মাতালেন জেমস

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শাবিপ্রবিতে যুক্ত হচ্ছে নতুন ৩টি দ্বিতল বাস
শাবিপ্রবিতে যুক্ত হচ্ছে নতুন ৩টি দ্বিতল বাস

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে কাঁঠালের বাজার রমরমা, সপ্তাহে বিক্রি অর্ধ কোটি
টাঙ্গাইলে কাঁঠালের বাজার রমরমা, সপ্তাহে বিক্রি অর্ধ কোটি

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
উড়িয়ে দেওয়া হলো খান ইউনিসে ইসরায়েলি সেনাদের আশ্রয় নেওয়া বাড়ি
উড়িয়ে দেওয়া হলো খান ইউনিসে ইসরায়েলি সেনাদের আশ্রয় নেওয়া বাড়ি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি পাকিস্তানে একযোগে হামলা চালাতে চায় ভারত-ইসরায়েল?
সত্যিই কি পাকিস্তানে একযোগে হামলা চালাতে চায় ভারত-ইসরায়েল?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ড লেনদেনে শীর্ষে থাকা ভারত এখন ৬ষ্ঠ
বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ড লেনদেনে শীর্ষে থাকা ভারত এখন ৬ষ্ঠ

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা
মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা

১৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া
জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা
স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’
ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার
আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের
ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার
কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার

১৯ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত
ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি
ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়া থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিল যুক্তরাষ্ট্র
সিরিয়া থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিল যুক্তরাষ্ট্র

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর
যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু
শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় ‘নিস্তেজ’ পর্যটন
ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় ‘নিস্তেজ’ পর্যটন

২১ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের
যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩
যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির
আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক
নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ জুলাই)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগামী সপ্তাহের যেকোনও সময় গাজায় যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্প
আগামী সপ্তাহের যেকোনও সময় গাজায় যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪ তম বিসিএস পুলিশে প্রথম শাবিপ্রবির শরিফ
৪৪ তম বিসিএস পুলিশে প্রথম শাবিপ্রবির শরিফ

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগদানের সম্ভাবনা নেই পাকিস্তানের
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগদানের সম্ভাবনা নেই পাকিস্তানের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লুহানস্ক পুরোপুরি রাশিয়ার দখলে?
লুহানস্ক পুরোপুরি রাশিয়ার দখলে?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৮তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা ১৮ জুলাই
৪৮তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা ১৮ জুলাই

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তীব্র তাপপ্রবাহে বিপর্যস্ত ইউরোপ, জারি হলো রেড অ্যালার্ট
তীব্র তাপপ্রবাহে বিপর্যস্ত ইউরোপ, জারি হলো রেড অ্যালার্ট

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি

প্রথম পৃষ্ঠা

এশিয়ার বিস্ময় আল হিলাল
এশিয়ার বিস্ময় আল হিলাল

মাঠে ময়দানে

নতুন বাংলাদেশ গড়তে হবে
নতুন বাংলাদেশ গড়তে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইরানের সঙ্গে পারমাণবিক আলোচনা শুরুর আহ্বান
ইরানের সঙ্গে পারমাণবিক আলোচনা শুরুর আহ্বান

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনি প্রস্তুতি শুরু পুলিশের
নির্বাচনি প্রস্তুতি শুরু পুলিশের

পেছনের পৃষ্ঠা

জনশক্তি রপ্তানিতে কামালের পারিবারিক প্রতারণা
জনশক্তি রপ্তানিতে কামালের পারিবারিক প্রতারণা

প্রথম পৃষ্ঠা

মুদ্রাস্ফীতির কবলে চায়ের আড্ডা
মুদ্রাস্ফীতির কবলে চায়ের আড্ডা

পেছনের পৃষ্ঠা

মিয়ানমার চ্যালেঞ্জে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ
মিয়ানমার চ্যালেঞ্জে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

ওরা গায়ের জোরে প্রতিবেদন দিয়েছে
ওরা গায়ের জোরে প্রতিবেদন দিয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রতারণায় শুরু, দাম চূড়ান্ত হয়নি কয়লার, চাচ্ছে মনগড়া বিল
প্রতারণায় শুরু, দাম চূড়ান্ত হয়নি কয়লার, চাচ্ছে মনগড়া বিল

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজধানীতে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
রাজধানীতে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেমের টানে সুদূর চীন থেকে গোপালগঞ্জে
প্রেমের টানে সুদূর চীন থেকে গোপালগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

স্বৈরাচার যেন আর ফিরে আসতে না পারে
স্বৈরাচার যেন আর ফিরে আসতে না পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়
জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়

প্রথম পৃষ্ঠা

এনডিপির সভাপতি সোহেল, মহাসচিব জামিল
এনডিপির সভাপতি সোহেল, মহাসচিব জামিল

নগর জীবন

যশোরে বারান্দা ভেঙে দুই প্রকৌশলীসহ তিনজনের মৃত্যু
যশোরে বারান্দা ভেঙে দুই প্রকৌশলীসহ তিনজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি
আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু
ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু

নগর জীবন

নির্বাচনি বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না
নির্বাচনি বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ সংবাদপত্রের স্বাধীনতা হরণ করেছিল
আওয়ামী লীগ সংবাদপত্রের স্বাধীনতা হরণ করেছিল

নগর জীবন

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা কমল
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা কমল

পেছনের পৃষ্ঠা

সংস্কারের পক্ষে জোট চায় এবি পার্টি
সংস্কারের পক্ষে জোট চায় এবি পার্টি

নগর জীবন

সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব এ কে এম বদরুদ্দোজা আর নেই
সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব এ কে এম বদরুদ্দোজা আর নেই

নগর জীবন

জুলাই স্মরণে মাসব্যাপী কর্মসূচি
জুলাই স্মরণে মাসব্যাপী কর্মসূচি

নগর জীবন

এক মাস শূন্য বিএমডিএর চেয়ারম্যান পদ
এক মাস শূন্য বিএমডিএর চেয়ারম্যান পদ

নগর জীবন

চট্টগ্রামে ধান-চাল সংগ্রহে রেকর্ড
চট্টগ্রামে ধান-চাল সংগ্রহে রেকর্ড

নগর জীবন

নাসির-তামিমার মামলায় আত্মপক্ষ সমর্থন ১৪ জুলাই
নাসির-তামিমার মামলায় আত্মপক্ষ সমর্থন ১৪ জুলাই

নগর জীবন

এনবিআর সার্ভারে ধীরগতি, বেনাপোলে ব্যাহত আমদানি-রপ্তানি
এনবিআর সার্ভারে ধীরগতি, বেনাপোলে ব্যাহত আমদানি-রপ্তানি

নগর জীবন