শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:১১, শুক্রবার, ১৬ মে, ২০২৫

বিশেষ সাক্ষাৎকার

স্থানীয় উদ্যোক্তাদের অস্বস্তি থাকলে বিদেশি বিনিয়োগ আসে না

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
স্থানীয় উদ্যোক্তাদের অস্বস্তি থাকলে বিদেশি বিনিয়োগ আসে না

অর্থনীতি এখন কোন পথে? ব্যবসা-বাণিজ্য কি মন্দায়? শিল্প-উদ্যোগ-বিনিয়োগে স্থবিরতা আর কত দীর্ঘায়িত হবে? অর্থনীতির শ্বেতপত্র বাস্তবায়িত হচ্ছে না কেন? এসব বিষয়ে খোলামেলা কথা বলেছেন বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক প্রধান অর্থনীতিবিদ ও যুক্তরাষ্ট্রের স্টেট ইউনিভার্সিটি অব নিউইয়র্ক অ্যাট কোর্টল্যান্ডের অধ্যাপক ড. বিরূপাক্ষ পাল। 

প্রশ্ন : অর্থনীতি একটা ক্রান্তিকাল পার করছে। আপনার মূল্যায়ন কী?

উত্তর : অর্থনীতির দুটি পাপ থাকে। একটি হচ্ছে বেকারত্ব আরেকটি হচ্ছে মূল্যস্ফীতি। বেকারত্ব হচ্ছে একটি মধ্যমেয়াদি সমস্যা।

রাতারাতি এর সমাধান করা যায় না। আর মূল্যস্ফীতিকে স্বল্প সময়ের মধ্যে সমাধান করতে হয়। এই দুটি পাপই সব সময় সরকারকে খেদায়। এটা আমেরিকায়ও হয়। যদি এই দুটি বেড়ে যায়, তাহলে সরকার অজনপ্রিয় হয়ে যায়।
বাংলাদেশে যে কোটা আন্দোলন হলো এটাও কিন্তু বেকারত্বের ফসল। এটা বেড়েছিল বলেই ছাত্ররা হতাশাগ্রস্ত হয়েছে। তারা চাকরি পাচ্ছিল না।

এ জন্য আন্দোলনে শামিল হয়েছে। আর বাংলাদেশ সরকারকে আরো অজনপ্রিয় করেছে কভিডের সময় থেকে যে উচ্চ মূল্যস্ফীতি, এটা সরকার নিয়ন্ত্রণ করতে পারেনি। তারা ওই সময় বেপরোয়াভাবে টাকা ছাপিয়েছে। এর মাধ্যমে সরকারের অযোগ্যতা বা ফিজিক্যাল গ্যাপটাকে পূরণের চেষ্টা করেছে। এখন এই দুটি বিষয়ের সমাধান করতে হবে।

ব্যবসা-বাণিজ্যের উন্নতি করলে মানুষ কিছু না কিছু কাজ দেবে। মানুষ যদি দুটি দোকানও করে, সেখানেও কিন্তু দুজন লোকের কাজের সুযোগ হয়। আমাদের দেশে তো অর্থনৈতিক কার্যক্রম ৮৫ শতাংশ ইনফরমাল খাতে হয়। আর ১৫ শতাংশ হয় ফরমাল খাতে। বেকারত্বের সমাধান যদি করা যায় তাহলে মূল্যস্ফীতি থাকলেও তা সহনীয় থাকে। কারণ তখন মূল্যস্ফীতি থাকলেও মানুষ যেহেতু কাজ পাচ্ছে, তাই সে কিনতে পারছে। তখন তার বেতন বাড়ছে, সে বাজারে গিয়ে কিনতে পারছে। এই সরকার ক্ষমতা নেওয়ার পরে প্রথম মনোযোগটা দরকার ছিল এই দিকে। আর অর্থনীতির দুর্বল হওয়ার আরেকটা কারণ ছিল আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি। নতুন সরকার এবং পরিবর্তিত পরিস্থিতির কারণে এটা হতে পারে। যেদিকে বেশি মনোযোগ দেওয়া দরকার ছিল তা হলো ব্যবসা-বাণিজ্যটাকে স্বাভাবিকভাবে চলতে দেওয়া উচিত ছিল। বিকল্প তৈরি না করে সব কিছুর মধ্যে একটা প্যানিক সৃষ্টি করা উচিত হয়নি। এ কারণে ব্যবসা-বাণিজ্যটা থমকে গেছে আর চাঁদাবাজি বেড়েছে। চাঁদাবাজিটা রাজনৈতিক কারণে হয়, কারণ অনেকে অভুক্ত ছিল গত ১৫ বছরে। তারা চাঁদাবাজি শুরু করেছে, যার জন্য সার্বিকভাবে ব্যবসা-বাণিজ্যটা খারাপ হয়েছে এবং শিল্প মালিকরা ছাঁটাই শুরু করেছেন। এরপর ব্যবসা-বাণিজ্য বন্ধ হয়েছে। এ সময় ব্যবসা-বাণিজ্য বন্ধ হওয়া মানে কাটা ঘায়ে নুনের ছিটার মতো। বাংলাদেশ এমন কোনো বিপর্যয়ে যায়নি যে সব কিছু বন্ধ করে দিতে হবে।

প্রশ্ন : সরকার কি ঠিকমতো মনোযোগ দেয়নি?

উত্তর : যদি বৈশ্বিক মন্দা শুরু হয়ে যেত তাহলে মানা যেত। বরং বিশ্ব অর্থনীতিটা এখন ধীরে ধীরে ভালোর দিকে যাচ্ছে। অর্থনীতির দিকে মনোযোগটা না বাড়ানোয় সংকট বেড়েছে। এর ফলে কিছু রাজনৈতিক, কিছু আদর্শিক, কিছু নৈতিক প্রশ্ন, কিছু ভাষাগত সংযোজন-বিয়োজন সেগুলোর পেছনে মনোযোগগুলো চলে গেছে। আর কিছুটা মব সংস্কৃতির কারণে সমাজে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি হয়েছে। তাতে ব্যবসায়ীরা যা কিছু ব্যবসা করত, তাতেও স্থবিরতা এসেছে। আর নতুন বিনিয়োগও হয়নি। এর ফলে অর্থনীতিতে দুই পাপ যেটাতে শুরু করেছিলাম সেটা প্রলম্বিত হয়েছে। এতে বেকারত্ব বেড়েছে। সরকার নিজে কোনো জরিপ না করলেও অন্য জরিপ থেকে দেখা যায় যে বেকারত্ব বেড়েছে। মূল্যস্ফীতি খুব না বাড়লেও সহনীয় মাত্রায় আসেনি। সুতরাং মোটাদাগে বলা যায়, এই দুটি জায়গায় উন্নতি হয়নি। মানে হলো অর্থনীতির এই ক্ষেত্রে বর্তমান সরকারের পারফরম্যান্স সন্তোষজনক নয়। সরকারের যদি ইতিবাচক কিছু দেওয়ার ক্ষমতা না-ও থাকে, তার পরও উচিত ছিল যাতে নেতিবাচক কিছু না হয়। মানে ‘ভিক্ষা চাই না কুত্তা সামলাও’-এর মতো অবস্থা আর কি। 

প্রশ্ন : জিডিপি প্রবৃদ্ধি কি ঠিক পথে আছে?

উত্তর :  জিডিপি মূল বিষয়। জিডিপি বাড়ল কি কমল এটা করিমন নসিমনদের কিছু যায় আসে না। এরা কাজ পেতে চায়। এরা রাইস মিলে যেতে চায়। যেকোনো মূল্যে তাদের আয়টা বাড়াতে চায়। ডাল-ভাত খেতে চায়। আগে যেমন তারা খেত। আর অপেক্ষা করতে চায় কবে নির্বাচনটা হবে, নতুন সরকার আসবে। তখন হয়তো এরা বুঝতে পারবে একটা পরিবর্তন হবে। সে জায়গাটায় সরকারের মনোযোগ বিক্ষিপ্ততা রয়েছে। অর্থনীতির যদি দুই পাপের কথা হিসাব করি, এই দুই পাপের ইন্ডিকেটর কোনোটাই ভালো নয়। মানুষ বলছে, ইনফ্লেশনটা যদিও বাড়েনি কিন্তু চরম আর উচ্চস্তরেই রয়েছে।

প্রশ্ন : শ্বেতপত্র নিয়ে আপনার পর্যবেক্ষণ কী?

উত্তর : আমার পর্যবেক্ষণ হলো সরকার আসার পর দুটি বিষয়ে মনোযোগ দিয়েছে। একটি হলো শ্বেতপত্র রচনা। বিগত সরকারের সময়ে যে অন্যায়গুলো হয়েছে সেটা বের করা। এ কাজটি অবশ্যই প্রশংসাযোগ্য। শ্বেতপত্র রচনাটি অত্যন্ত দ্রুত তৈরি করা হয়েছে। শ্বেতপত্র নিজেকে হাস্যকর করেছে কিছুটা। যেমন—বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর বলেছেন যে সেভেনটিন বিলিয়ন ডলার চলে গেছে। আবার গ্লোবাল ফিন্যানশিয়াল ইনটেগ্রিটি তাদের রিপোর্টে বলেছে যে বছরে তিন-চার বিলিয়ন ডলার পাচার হয়। তারা বিভিন্ন ধাপে হিসাবটা দেয়। আবার শ্বেতপত্র বলেছে ২৩৪ বিলিয়ন ডলার। আবার সরকার যখন জিডিপি দেয়, তখন সেভেন পার্সেন্ট বা সিক্স পয়েন্ট ফাইভ পার্সেন্ট বলে। বিশ্বব্যাংক বলে ৬.১ শতাংশ, এডিবি বলে ৬.২ শতাংশ। এতটা বৈপরীত্য হয় না। কোথায় ১৭ বিলিয়ন আর কোথায় ২৩৪ বিলিয়ন? এটা থেকে বোঝা যায় যে শ্বেতপত্র নিজের পায়ে নিজে কুড়াল মেরেছে। এই বিষয়গুলো তাদের চেক অ্যান্ড ব্যালান্স করে দেওয়া উচিত ছিল। এটা রূপকথা নয় যে শুনে শুনে দিয়ে দেওয়া যাবে।

প্রশ্ন : তাহলে কি শ্বেতপত্রও সরকারের মনোযোগে নেই?

উত্তর : পরিকল্পনা কমিশনও অর্থনীতির একটি টাস্কফোর্স করেছে। সেটার প্রধান বিআইডিএসের সাবেক মহাপরিচালক ড. কে এস মুর্শিদ। তিনি সম্প্রতি বলেছেন যে আমরা ৪০০ বা ৫০০ পৃষ্ঠার রিপোর্ট দিয়েছি। সরকারকে বলেছি, এগুলো এগুলো করতে হবে। কিন্তু কর্তাব্যক্তিরা বলেছেন, তাঁদের এত সময় নেই করার। এটা তো একটি তাবিজ না যে উনি ৪২০ পৃষ্ঠার একটি রিপোর্টকে কোনোভাবে দিয়ে দেবেন; সেটা পড়ে তারা চট করে বুঝে যাবে। এ রকম তাবিজ তো অর্থনীতিবিদদের হাতে থাকে না। সংস্কার কমিশনের প্রধানের হতাশা প্রমাণ করে যে সংস্কার তো হয়নি। এটা দিয়ে প্রমাণ করে যে আমার আর নতুন করে কিছু দেওয়ার নেই। সত্যিকার অর্থে সরকারের অর্থনীতির দিকে কোনো মনোযোগ ছিল না বরং অন্যদিকে বিশেষ করে সামাজিক দিকে বিশৃঙ্খলাকারীদের প্রশ্রয় দিয়েছে বা বাড়তে দিয়েছে। এতে ব্যবসায়ীরা ভয় পেয়েছেন।

প্রশ্ন : দেশে বিনিয়োগ হচ্ছে না কেন?

উত্তর : বিনিয়োগ তো এমনিতেই একটি স্থবিরতার মধ্যে ছিল। বেসরকারি বিনিয়োগ ২৪ শতাংশ। এটা যে রাতারাতি বাড়বে, সেটাও আমরা আশা করিনি। কিন্তু এখন যদি হিসাব নিয়ে দেখা যায়, তাহলে দেখা যাবে যে তাদের অংশগ্রহণ কমে গেছে। বিনিয়োগের জন্য স্থানীয় ব্যবসায়ীদের নিয়ে একটি সম্মেলন করা দরকার ছিল, বিদেশি বিনিয়োগকারীদের নিয়ে নয়। কারণ বিদেশিরা এমনিতেই বাংলাদেশকে ভালো বলবে সৌজন্যের খাতিরে। আদর আপ্যায়ন পেলে এমনি ভালো বলে। কিন্তু ওরা বিনিয়োগ করে না। স্থানীয় ব্যবসায়ীদের যদি ব্যবসা কমে যায়, তাদের যদি বিনিয়োগ কমে, তাহলে বিদেশিদের ডাকলেও হবে না। বার্তাটা হলো আগে ঘর ঠিক করতে হবে। মানে একটি স্থিতিশীলতা দরকার। ভিয়েতনাম সামরিক শাসিত হলেও সেখানে একটি স্থিতিশীলতা আছে। এ কারণে সেখানে বিনিয়োগ বেশি। স্থানীয় উদ্যোক্তাদের অস্বস্তি থাকলে বিদেশি বিনিয়োগকারীরাও আসে না। অনেকটা পাত্র দেখার মতো। গ্রামে যখন কেউ পাত্র দেখতে আসে তখন খোঁজখবর নেয়। তারা বাড়ির পাশের দোকানদারকে জিজ্ঞেস করে ছেলেটা কেমন। ছেলের পরিবার বলল, ছেলেটা সোনা, সোনার ছেলে। তার মতো আর ছেলেই হয় না। আর দোকানে গিয়ে খবর পাওয়া গেল ছেলে বাকি খায়। আবার গাঁজাও খায়। তখন আমরা বুঝি যে এই ছেলের কাছে মেয়ে দেওয়া যাবে না। বিদেশি বিনিয়োগকারীরাও এ রকম বিষয় দেখে। কিছু কিছু কম্পানি মিলিয়ন মিলিয়ন ডলার হয়তো বিনিয়োগ করেছে; কিন্তু এটাই যথেষ্ট নয়। অর্থনীতির আকার যে রকম বড় হয়েছে, সেখানে বিলিয়ন বিলিয়ন ডলার দরকার। মোটকথা হলো আমি বুঝাতে চাচ্ছি যে স্থানীয় বিনিয়োগকারীরা যদি স্বস্তিতে না থাকে, তারা যদি নির্বাচনের অপেক্ষায় থাকে, সে জায়গায় বিদেশি বিনিয়োগকারীও আসবে না। সুতরাং বিনিয়োগের ভালো পরিস্থিতি যদি সরকার তৈরি করতে না পারে তাহলে হবে না। এটা হচ্ছে ইন্ডিকেটর। ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীকে যদি আমি চাঙ্গা করতে না পারি তাহলে জিডিপি কমতে থাকবে। এই যে জিডিপি প্রবৃদ্ধি কমে আছে, এটা হলো অতীব স্থবিরতার লক্ষণ। এই পরিস্থিতিটাকে মোকাবেলা করার জন্য এক নম্বর প্রায়োরিটিতে আনতে হবে। অর্থনীতির স্বার্থে আইন-শৃঙ্খলাকে স্থিতিশীল রাখতে হয়। প্রতিটি স্থাপনা ভেঙে যাচ্ছে, দোকানপাট লুটপাট হচ্ছে, এগুলো ভালো বার্তা দেয় না।

এই বিভাগের আরও খবর
'বিশ্ববাসীকে পরিষ্কার বার্তা দিতে হবে, রোহিঙ্গা সমস্যা অত্যন্ত গুরুতর'
'বিশ্ববাসীকে পরিষ্কার বার্তা দিতে হবে, রোহিঙ্গা সমস্যা অত্যন্ত গুরুতর'
২০ বছরের বেশি পুরোনো বাস চলতে পারবে না, প্রজ্ঞাপন জারি
২০ বছরের বেশি পুরোনো বাস চলতে পারবে না, প্রজ্ঞাপন জারি
পাঁচ সচিবকে বাধ্যতামূলক অবসর
পাঁচ সচিবকে বাধ্যতামূলক অবসর
প্রায় সকল দলই রাষ্ট্রপতি নির্বাচন পদ্ধতি পরিবর্তনে আগ্রহী : আলী রীয়াজ
প্রায় সকল দলই রাষ্ট্রপতি নির্বাচন পদ্ধতি পরিবর্তনে আগ্রহী : আলী রীয়াজ
আড়িয়াল বিলের সব অপরিকল্পিত বাঁধ অপসারণের নির্দেশ পরিবেশ উপদেষ্টার
আড়িয়াল বিলের সব অপরিকল্পিত বাঁধ অপসারণের নির্দেশ পরিবেশ উপদেষ্টার
আহত পুলিশ সদস্যদের শয্যাপাশে আইজিপি
আহত পুলিশ সদস্যদের শয্যাপাশে আইজিপি
অর্থের বিনিময়ে নৌবাহিনীতে চাকরি দেওয়ার নামে প্রতারণা, ৩ সদস্য আটক
অর্থের বিনিময়ে নৌবাহিনীতে চাকরি দেওয়ার নামে প্রতারণা, ৩ সদস্য আটক
বিটিভি-বেতারের স্বায়ত্তশাসন নিশ্চিত ও গণমাধ্যম নীতিমালা পর্যালোচনায় ৫ সদস্যের কমিটি গঠন
বিটিভি-বেতারের স্বায়ত্তশাসন নিশ্চিত ও গণমাধ্যম নীতিমালা পর্যালোচনায় ৫ সদস্যের কমিটি গঠন
নতুন পররাষ্ট্রসচিব আসাদ আলম সিয়াম
নতুন পররাষ্ট্রসচিব আসাদ আলম সিয়াম
বিমান বাহিনী ফ্লাইং ইন্সট্রাক্টরস্ কোর্সের সনদপত্র বিতরণ অনুষ্ঠিত
বিমান বাহিনী ফ্লাইং ইন্সট্রাক্টরস্ কোর্সের সনদপত্র বিতরণ অনুষ্ঠিত
স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠান হচ্ছে বিটিভি-বাংলাদেশ বেতার
স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠান হচ্ছে বিটিভি-বাংলাদেশ বেতার
রোহিঙ্গাদের জন্য সুইডেনের ২.১ মিলিয়ন ডলার অনুদান ঘোষণা
রোহিঙ্গাদের জন্য সুইডেনের ২.১ মিলিয়ন ডলার অনুদান ঘোষণা
সর্বশেষ খবর
'বিশ্ববাসীকে পরিষ্কার বার্তা দিতে হবে, রোহিঙ্গা সমস্যা অত্যন্ত গুরুতর'
'বিশ্ববাসীকে পরিষ্কার বার্তা দিতে হবে, রোহিঙ্গা সমস্যা অত্যন্ত গুরুতর'

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ব্যাংক মালিকদের পেটে পৌনে দুই লাখ কোটি টাকা
ব্যাংক মালিকদের পেটে পৌনে দুই লাখ কোটি টাকা

৩৯ মিনিট আগে | অর্থনীতি

আওয়ামী লীগের মুখে জনগণ চুনকালি মেখেছে : খায়রুল কবির খোকন
আওয়ামী লীগের মুখে জনগণ চুনকালি মেখেছে : খায়রুল কবির খোকন

৫৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

সেই ছাত্রীকে বিয়ে করলেন নোবেল
সেই ছাত্রীকে বিয়ে করলেন নোবেল

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইরানে হামলার সিদ্ধান্তের আগে কূটনীতির জন্য দুই সপ্তাহ সময় দেবেন ট্রাম্প
ইরানে হামলার সিদ্ধান্তের আগে কূটনীতির জন্য দুই সপ্তাহ সময় দেবেন ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০ বছরের বেশি পুরোনো বাস চলতে পারবে না, প্রজ্ঞাপন জারি
২০ বছরের বেশি পুরোনো বাস চলতে পারবে না, প্রজ্ঞাপন জারি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাঁচ সচিবকে বাধ্যতামূলক অবসর
পাঁচ সচিবকে বাধ্যতামূলক অবসর

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিপিএলের নতুন চেয়ারম্যান মাহবুব আনাম
বিপিএলের নতুন চেয়ারম্যান মাহবুব আনাম

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কক্সবাজারে অস্ত্রসহ যুবদল নেতা গ্রেফতার
কক্সবাজারে অস্ত্রসহ যুবদল নেতা গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেনী সীমান্তে ১১ জনকে বিএসএফের পুশইন, নজরদারি জোরদার
ফেনী সীমান্তে ১১ জনকে বিএসএফের পুশইন, নজরদারি জোরদার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রায় সকল দলই রাষ্ট্রপতি নির্বাচন পদ্ধতি পরিবর্তনে আগ্রহী : আলী রীয়াজ
প্রায় সকল দলই রাষ্ট্রপতি নির্বাচন পদ্ধতি পরিবর্তনে আগ্রহী : আলী রীয়াজ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আড়িয়াল বিলের সব অপরিকল্পিত বাঁধ অপসারণের নির্দেশ পরিবেশ উপদেষ্টার
আড়িয়াল বিলের সব অপরিকল্পিত বাঁধ অপসারণের নির্দেশ পরিবেশ উপদেষ্টার

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আহত পুলিশ সদস্যদের শয্যাপাশে আইজিপি
আহত পুলিশ সদস্যদের শয্যাপাশে আইজিপি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টেস্ট মর্যাদা প্রাপ্তির ২৫ বছর: স্মরণীয় আয়োজনে অভিষেক দলের সংবর্ধনা
টেস্ট মর্যাদা প্রাপ্তির ২৫ বছর: স্মরণীয় আয়োজনে অভিষেক দলের সংবর্ধনা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই অভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে ‘গণমিনার’ নির্মাণের উদ্যোগ
জুলাই অভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে ‘গণমিনার’ নির্মাণের উদ্যোগ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বরগুনায় মেডিকেল কলেজ প্রতিষ্ঠাসহ ৭ দফা দাবিতে মানববন্ধন
বরগুনায় মেডিকেল কলেজ প্রতিষ্ঠাসহ ৭ দফা দাবিতে মানববন্ধন

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় ৮ লাখ ২৬ হাজার নকল
ব্যান্ডরোলসহ ৪ জন গ্রেফতার
বগুড়ায় ৮ লাখ ২৬ হাজার নকল ব্যান্ডরোলসহ ৪ জন গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রংপুরে ২৪ ঘণ্টায় তিনজন ডেঙ্গু রোগী শনাক্ত
রংপুরে ২৪ ঘণ্টায় তিনজন ডেঙ্গু রোগী শনাক্ত

৫ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনের চূড়ান্ত ফলে অনিয়ম ও বৈষম্যের অভিযোগ, পুনঃনিরীক্ষার দাবি
১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনের চূড়ান্ত ফলে অনিয়ম ও বৈষম্যের অভিযোগ, পুনঃনিরীক্ষার দাবি

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আবারও রহস্যজনক বার্তা দিলেন ট্রাম্প
আবারও রহস্যজনক বার্তা দিলেন ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুদকের মামলায় সাবেক 
এমপি নুর মোহাম্মদ জেলহাজতে
দুদকের মামলায় সাবেক  এমপি নুর মোহাম্মদ জেলহাজতে

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভালো আলোচনা হচ্ছে কিন্তু ঐকমত‍্য হচ্ছে না: এবি পার্টি
ভালো আলোচনা হচ্ছে কিন্তু ঐকমত‍্য হচ্ছে না: এবি পার্টি

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গলে শ্রীলঙ্কার বড় জুটি, বাংলাদেশের বোলারদের হতাশা
গলে শ্রীলঙ্কার বড় জুটি, বাংলাদেশের বোলারদের হতাশা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গণঅভ্যুত্থানের আকাঙ্খা অনুযায়ী বৈষম্যহীন রাষ্ট্র গঠন করতে হবে : প্রিন্স
গণঅভ্যুত্থানের আকাঙ্খা অনুযায়ী বৈষম্যহীন রাষ্ট্র গঠন করতে হবে : প্রিন্স

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টাইমস হায়ার এডুকেশন ইমপ্যাক্ট র‌্যাঙ্কিংয়ে
দেশের শীর্ষে গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়
টাইমস হায়ার এডুকেশন ইমপ্যাক্ট র‌্যাঙ্কিংয়ে দেশের শীর্ষে গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইরান ইস্যুতে ট্রাম্পকে পিছু হটার আহ্বান স্টারমারের
ইরান ইস্যুতে ট্রাম্পকে পিছু হটার আহ্বান স্টারমারের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিনে বিএনপি রাতে আওয়ামী লীগ করেছে তাদের সদস্য পদ নবায়ন হবে না: আমিনুল
দিনে বিএনপি রাতে আওয়ামী লীগ করেছে তাদের সদস্য পদ নবায়ন হবে না: আমিনুল

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুদ্ধের খরচে নাজেহাল ইসরায়েল, বিপর্যস্ত অর্থনীতি
যুদ্ধের খরচে নাজেহাল ইসরায়েল, বিপর্যস্ত অর্থনীতি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অর্থের বিনিময়ে নৌবাহিনীতে চাকরি দেওয়ার নামে প্রতারণা, ৩ সদস্য আটক
অর্থের বিনিময়ে নৌবাহিনীতে চাকরি দেওয়ার নামে প্রতারণা, ৩ সদস্য আটক

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জিয়াউর রহমানের শিক্ষাদর্শন ও কর্মসূচি নিয়ে পিএইচডি গবেষণা হতে পারে: মঈন খান
জিয়াউর রহমানের শিক্ষাদর্শন ও কর্মসূচি নিয়ে পিএইচডি গবেষণা হতে পারে: মঈন খান

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
হঠাৎ তেহরান থেকে ওমানে তিন বিমান
হঠাৎ তেহরান থেকে ওমানে তিন বিমান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে হামলার পরিকল্পনায় অনুমোদন ট্রাম্পের
ইরানে হামলার পরিকল্পনায় অনুমোদন ট্রাম্পের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন থেকে ‘রহস্যময়’ উড়োজাহাজের উড্ডয়ন, ইরানের কাছে গিয়ে ‘উধাও’!
চীন থেকে ‘রহস্যময়’ উড়োজাহাজের উড্ডয়ন, ইরানের কাছে গিয়ে ‘উধাও’!

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার মিসাইল নিক্ষেপ করল উত্তর কোরিয়া
এবার মিসাইল নিক্ষেপ করল উত্তর কোরিয়া

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল হলো মধ্যপ্রাচ্যের ক্যান্সার : উত্তর কোরিয়া
ইসরায়েল হলো মধ্যপ্রাচ্যের ক্যান্সার : উত্তর কোরিয়া

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান ইস্যুতে হস্তক্ষেপ করলে ভয়াবহ পরিণতি, যুক্তরাষ্ট্রকে হুঁশিয়ারি রাশিয়ার
ইরান ইস্যুতে হস্তক্ষেপ করলে ভয়াবহ পরিণতি, যুক্তরাষ্ট্রকে হুঁশিয়ারি রাশিয়ার

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি পরমাণু স্থাপনায় বোমাবর্ষণ চেরনোবিল-ফুকুশিমার মতো বিপর্যয় ডেকে আনবে না: বিবিসি
ইরানি পরমাণু স্থাপনায় বোমাবর্ষণ চেরনোবিল-ফুকুশিমার মতো বিপর্যয় ডেকে আনবে না: বিবিসি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের হামলার আশঙ্কা; মধ্যপ্রাচ্য থেকে যুদ্ধবিমান ও জাহাজ সরাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ইরানের হামলার আশঙ্কা; মধ্যপ্রাচ্য থেকে যুদ্ধবিমান ও জাহাজ সরাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সকালে কোন মিসাইল ব্যবহার করেছে ইরান, বুঝতেই পারছে না ইসরায়েল
সকালে কোন মিসাইল ব্যবহার করেছে ইরান, বুঝতেই পারছে না ইসরায়েল

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমন ক্ষেপণাস্ত্র মজুদ আছে- যা এখনও ব্যবহার করিনি, হুঁশিয়ারি ইরানের
এমন ক্ষেপণাস্ত্র মজুদ আছে- যা এখনও ব্যবহার করিনি, হুঁশিয়ারি ইরানের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধের খরচে নাজেহাল ইসরায়েল, বিপর্যস্ত অর্থনীতি
যুদ্ধের খরচে নাজেহাল ইসরায়েল, বিপর্যস্ত অর্থনীতি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ইরানে কোনো যুদ্ধ নয়’, হোয়াইট হাউসের সামনে মার্কিনিদের বিক্ষোভ
‘ইরানে কোনো যুদ্ধ নয়’, হোয়াইট হাউসের সামনে মার্কিনিদের বিক্ষোভ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের হামলায় ভাঙেনি ইরান, উল্টো বাড়ছে জাতীয় ঐক্য
ইসরায়েলের হামলায় ভাঙেনি ইরান, উল্টো বাড়ছে জাতীয় ঐক্য

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতের মধ্যে সম্ভাব্য ‘যুদ্ধের প্রস্তুতি’ নিচ্ছে তুরস্ক
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতের মধ্যে সম্ভাব্য ‘যুদ্ধের প্রস্তুতি’ নিচ্ছে তুরস্ক

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ইসরায়েলের হামলায় নিন্দা উত্তর কোরিয়ার
ইরানে ইসরায়েলের হামলায় নিন্দা উত্তর কোরিয়ার

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও রহস্যজনক বার্তা দিলেন ট্রাম্প
আবারও রহস্যজনক বার্তা দিলেন ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান ইস্যুতে ট্রাম্পকে পিছু হটার আহ্বান স্টারমারের
ইরান ইস্যুতে ট্রাম্পকে পিছু হটার আহ্বান স্টারমারের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অডিও ফাঁস নিয়ে তোলপাড়, পদচ্যুত হতে পারেন থাই প্রধানমন্ত্রী
অডিও ফাঁস নিয়ে তোলপাড়, পদচ্যুত হতে পারেন থাই প্রধানমন্ত্রী

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলজাজিরার সম্প্রচার নিষিদ্ধের পর এবার দর্শকদের বিরুদ্ধেও পদক্ষেপের হুমকি
আলজাজিরার সম্প্রচার নিষিদ্ধের পর এবার দর্শকদের বিরুদ্ধেও পদক্ষেপের হুমকি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ক্ষতিগ্রস্ত এলাকায় বিষাক্ত পদার্থ ছড়িয়ে পড়ার শঙ্কা
ইসরায়েলের ক্ষতিগ্রস্ত এলাকায় বিষাক্ত পদার্থ ছড়িয়ে পড়ার শঙ্কা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের এক রাতের হামলায় হাসপাতালে ২৭১ ইসরায়েলি
ইরানের এক রাতের হামলায় হাসপাতালে ২৭১ ইসরায়েলি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে আরও ৩০ মিসাইল হামলা ইরানের, আহত অন্তত ২০
ইসরায়েলে আরও ৩০ মিসাইল হামলা ইরানের, আহত অন্তত ২০

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিএসসিসিতে যেভাবে নাগরিক সেবা বিঘ্নিত হচ্ছে, আর বসে থাকার সুযোগ নেই: আসিফ মাহমুদ
ডিএসসিসিতে যেভাবে নাগরিক সেবা বিঘ্নিত হচ্ছে, আর বসে থাকার সুযোগ নেই: আসিফ মাহমুদ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ আগস্ট সরকারি ছুটি পালনের সিদ্ধান্ত : ফারুকী
৫ আগস্ট সরকারি ছুটি পালনের সিদ্ধান্ত : ফারুকী

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরান ইস্যুতে পুতিন- শি জিনপিংয়ের ফোনালাপ
ইরান ইস্যুতে পুতিন- শি জিনপিংয়ের ফোনালাপ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফোর্ডো ধ্বংসে যুক্তরাষ্ট্রের বাংকার বাস্টার চায় ইসরায়েল
ফোর্ডো ধ্বংসে যুক্তরাষ্ট্রের বাংকার বাস্টার চায় ইসরায়েল

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানকে চরম মূল্য দিতে হবে, হুঁশিয়ারি নেতানিয়াহুর
ইরানকে চরম মূল্য দিতে হবে, হুঁশিয়ারি নেতানিয়াহুর

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লজ্জা ভুলে ট্রেন্ড! ইরানের টিভি স্টুডিওতে হামলা নিয়ে ইসরায়েলে ব্যঙ্গ, বিশ্বব্যাপী নিন্দা
লজ্জা ভুলে ট্রেন্ড! ইরানের টিভি স্টুডিওতে হামলা নিয়ে ইসরায়েলে ব্যঙ্গ, বিশ্বব্যাপী নিন্দা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে হামলা নিয়ে দ্বিধাবিভক্ত যুক্তরাষ্ট্র: মার্কিন কূটনীতিক
ইরানে হামলা নিয়ে দ্বিধাবিভক্ত যুক্তরাষ্ট্র: মার্কিন কূটনীতিক

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভয় না পেয়ে জনগণকে দৃঢ় থাকার আহ্বান খামেনির
ভয় না পেয়ে জনগণকে দৃঢ় থাকার আহ্বান খামেনির

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ধ্বংসযজ্ঞ তেল আবিব তেহরানে
ধ্বংসযজ্ঞ তেল আবিব তেহরানে

প্রথম পৃষ্ঠা

সুইস ব্যাংকে ২০২৪ সালে জমা ৮,৫৭০ কোটি টাকা
সুইস ব্যাংকে ২০২৪ সালে জমা ৮,৫৭০ কোটি টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

এনটিআরসিএর ছেলেখেলা লাখো চাকরিপ্রার্থীর সঙ্গে
এনটিআরসিএর ছেলেখেলা লাখো চাকরিপ্রার্থীর সঙ্গে

নগর জীবন

জ্বালানি খাতে বিপুর দুর্নীতির পারিবারিক উৎসব
জ্বালানি খাতে বিপুর দুর্নীতির পারিবারিক উৎসব

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংগঠনিক বিশৃঙ্খলা বরদাশত করা হবে না
সাংগঠনিক বিশৃঙ্খলা বরদাশত করা হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ঘরোয়া ফুটবলে অশনিসংকেত
ঘরোয়া ফুটবলে অশনিসংকেত

মাঠে ময়দানে

জুভেন্টাস ফুটবলারদের একি বললেন ট্রাম্প
জুভেন্টাস ফুটবলারদের একি বললেন ট্রাম্প

মাঠে ময়দানে

গ্যাস বিপর্যয় দুর্ভোগে গ্রাহক
গ্যাস বিপর্যয় দুর্ভোগে গ্রাহক

পেছনের পৃষ্ঠা

হেডিংলিতে ইংল্যান্ডের সামনে নতুন ভারত
হেডিংলিতে ইংল্যান্ডের সামনে নতুন ভারত

মাঠে ময়দানে

আন্তর্জাতিক ট্রেকিংয়ে দেশের পাহাড়প্রেমীরা
আন্তর্জাতিক ট্রেকিংয়ে দেশের পাহাড়প্রেমীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যাটারদের দাপট অব্যাহত
ব্যাটারদের দাপট অব্যাহত

মাঠে ময়দানে

আস্থা রেখেছেন হোবার্ট হারিকেন্স
আস্থা রেখেছেন হোবার্ট হারিকেন্স

মাঠে ময়দানে

আরবীয় বাধায় আটকাল রিয়াল
আরবীয় বাধায় আটকাল রিয়াল

মাঠে ময়দানে

স্লোগানে উত্তাল নগর ভবন
স্লোগানে উত্তাল নগর ভবন

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশকে সমর্থনের আশ্বাস যুক্তরাষ্ট্রের
বাংলাদেশকে সমর্থনের আশ্বাস যুক্তরাষ্ট্রের

প্রথম পৃষ্ঠা

পারবেন কি সোনা জিততে
পারবেন কি সোনা জিততে

মাঠে ময়দানে

টেস্ট অভিষেকের রজতজয়ন্তী পালন করবে বিসিবি
টেস্ট অভিষেকের রজতজয়ন্তী পালন করবে বিসিবি

মাঠে ময়দানে

রাষ্ট্রপতির ক্ষমতা বাড়াতে ঐকমত্য
রাষ্ট্রপতির ক্ষমতা বাড়াতে ঐকমত্য

প্রথম পৃষ্ঠা

অলিভিয়া কেন অন্তরালে
অলিভিয়া কেন অন্তরালে

শোবিজ

ছাত্রদল নেতার মুক্তি দাবি বাবার
ছাত্রদল নেতার মুক্তি দাবি বাবার

দেশগ্রাম

৪০ টাকায় অরিজিৎ সিংয়ের আয়োজন
৪০ টাকায় অরিজিৎ সিংয়ের আয়োজন

শোবিজ

ক্যাপিটাল ড্রামায় মিথ্যে প্রেমের গল্প
ক্যাপিটাল ড্রামায় মিথ্যে প্রেমের গল্প

শোবিজ

ট্রাম্পের পাগলপন্থা ও ইরানি বাস্তবতা
ট্রাম্পের পাগলপন্থা ও ইরানি বাস্তবতা

সম্পাদকীয়

সম্পর্ক প্রসঙ্গে জয়া
সম্পর্ক প্রসঙ্গে জয়া

শোবিজ

বাংলাদেশ-পাকিস্তান একই গ্রুপে
বাংলাদেশ-পাকিস্তান একই গ্রুপে

মাঠে ময়দানে

রিপন মাহমুদের কথায় কুমার শানু
রিপন মাহমুদের কথায় কুমার শানু

শোবিজ

জোবেদা খানমের কুলখানি আজ
জোবেদা খানমের কুলখানি আজ

নগর জীবন

ইসরায়েল মধ্যপ্রাচ্যের ক্যানসার : উ. কোরিয়া
ইসরায়েল মধ্যপ্রাচ্যের ক্যানসার : উ. কোরিয়া

পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের টেস্ট ক্রিকেটে প্রথম হ্যাটট্রিক অলক কাপালির
বাংলাদেশের টেস্ট ক্রিকেটে প্রথম হ্যাটট্রিক অলক কাপালির

মাঠে ময়দানে