শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:৩১, শুক্রবার, ২৩ মে, ২০২৫ আপডেট: ১১:৩৪, শুক্রবার, ২৩ মে, ২০২৫

সশস্ত্র বাহিনীকে অন্ধকারে রাখা অনুচিত

জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান সঠিক কথা বলেছেন। যার যে দায়িত্ব তাকে সেই দায়িত্ব পালন করতে দিতে হবে : মে. জে. (অব.) ড. মো. নাঈম আশফাক চৌধুরী
অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
সশস্ত্র বাহিনীকে অন্ধকারে রাখা অনুচিত

সশস্ত্রবাহিনীকে অন্ধকারে রেখে রাষ্ট্রের সার্বভৌমত্বের ক্ষেত্রে স্পর্শকাতর বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়ার উদ্যোগ অবিবেচনাপ্রসূত। রাষ্ট্রের সংস্কারের বিষয়ে সশস্ত্র বাহিনীকে অন্ধকারে রাখা হবে—এটাও কাম্য নয়। এ ক্ষেত্রে সেনাপ্রধান যে কনসার্ন ব্যক্ত করেছেন তা যথার্থ। জাতীয় স্বার্থ রক্ষায় সবাইকে নিজ নিজ অবস্থানে থেকে যথাযথ দায়িত্ব পালন করা দরকার।

যার যে দায়িত্ব তাকে সেই দায়িত্ব পালন করতে দিতে হবে। কাউকে অবজ্ঞা করা উচিত না। দেশের অগ্রগতি চাইলে সরকার পরিচালনার ক্ষেত্রে সবাইকে নিয়েই কাজ করতে হবে। দেশের বর্তমান পরিস্থিতি সম্পর্কে সেনাপ্রধান তাঁর বাহিনীর সদস্যদের যা জানিয়েছেন, জাতীয় নির্বাচন সম্পর্কে যা বলেছেন, তাও সঠিক।

তাঁর বক্তব্য ইতিবাচকভাবে নিয়ে সংকট নিরসনে সবাইকে  দেশের স্বার্থে কাজ করতে হবে। নির্বাচন ডিসেম্বরেই হতে হবে। নির্বাচিত সরকারের মাধ্যমেই দেশ পরিচালনা হওয়া দরকার। নানা অজুহাতে সময় ক্ষেপণে সংকট বাড়বে।
সেনাপ্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান সঠিক কথা বলেছেন। 

এসব মন্তব্য রাষ্ট্রবিজ্ঞানী, সামরিক বিশেষজ্ঞসহ বিশিষ্ট নাগরিকদের। তাঁরা জানান, দেশের বর্তমান পরিস্থিতিতে দেশি ও বিদেশি অনেকে চায় সার্বিক সংকট থেকে বাংলাদেশের উত্তরণ যেন না হয়। এ ধরনের একটি অপচেষ্টা চলমান। সেই অপচেষ্টা যেন কোনোভাবেই সফল না হতে পারে সেভাবেই সবার কাজ করা দরকার।

গত বুধবার ঢাকা সেনানিবাসের সেনা প্রাঙ্গণে অফিসার্স অ্যাড্রেসে সেনাপ্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান তাঁঁর বাহিনীর সদস্যদের কাছে দেশের সার্বিক পরিস্থিতি তুলে ধরে বলেন, সার্বভৌমত্বের জন্য ক্ষতিকর এমন কোনো কর্মকাণ্ডে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী কখনো যুক্ত হবে না। কাউকে তা করতেও দেওয়া হবে না। তিনি সব পর্যায়ের সেনাসদস্যকে নিরপেক্ষ থাকার এবং ভবিষ্যতে নির্বাচনী দায়িত্ব সততা ও নিষ্ঠার সঙ্গে পালনের নির্দেশ দেন।

বিভিন্ন সংবাদ মাধ্যমে প্রকাশিত তথ্য অনুসারে ওই অনুষ্ঠানে নির্বাচন ছাড়াও মানবিক করিডর, বন্দর, সংস্কারসহ সমসাময়িক বিভিন্ন বিষয় উঠে আসে। সেনাপ্রধান জাতীয় নির্বাচন আগামী ডিসেম্বরের মধ্যেই হওয়া উচিত বলে জানান।

সেনাপ্রধান বলেন, সার্বিকভাবে দেশে একটি অরাজক পরিস্থিতি বিরাজ করছে এবং এই পরিস্থিতির আরো অবনতি হচ্ছে। আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা বাহিনী, বেসামরিক প্রশাসনসহ সব সংস্থা প্রত্যাশা অনুসারে পুনর্গঠিত হতে পারছে না। মায়ানমারের রাখাইন রাজ্যে মানবিক করিডরসংক্রান্ত এক প্রশ্নের জবাবে সেনাপ্রধান বলেন, এটি ক্রিস্টাল ক্লিয়ার না। বিষয়টি স্পর্শকাতর, ঝুঁকিপূর্ণ ও অসম্ভব।

তিনি বলেন, মানবিক করিডর বিষয়ে সিদ্ধান্ত একটি নির্বাচিত সরকার থেকেই আসতে হবে এবং তা বৈধ প্রক্রিয়া অনুসরণ করেই হতে হবে। এখানে জাতীয় স্বার্থ দেখতে হবে, যা করার জাতীয় স্বার্থ রক্ষা করেই করতে হবে। যা-ই করা হোক না কেন, পলিটিক্যাল কনসেনসাসের (রাজনৈতিক ঐকমত্য) মাধ্যমে সেটা হতে হবে।

সেনাপ্রধান বলেন, আগস্ট থেকে সেনাবাহিনীর ধারাবাহিক প্রচেষ্টা সত্ত্বেও কিছু মহল তাঁকে ও সেনাবাহিনীকে অন্যায্যভাবে লক্ষ্যবস্তুতে পরিণত করছে।

‘মব ভায়োলেন্স’ বা উচ্ছৃঙ্খল জনতার সংঘবদ্ধ বিশৃঙ্খলা বা আক্রমণের বিরুদ্ধেও কঠোর বার্তা দেন জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান।

সংস্কার প্রসঙ্গে সেনাপ্রধান বলেন, কী সংস্কার হচ্ছে, কিভাবে হচ্ছে, এ বিষয়ে তাঁর কিছু জানা নেই। এ বিষয়ে তাঁর সঙ্গে কোনো পরামর্শ বা আলোচনা করা হয়নি। পাশাপাশি বলেন, ‘অন্তর্বর্তী সরকারকে আমরা সহযোগিতা করছি। সহযোগিতা করে যাব।’

এর আগেও সেনাপ্রধান ডিসেম্বরের মধ্যেই জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠান হওয়া উচিত বলে মন্তব্য করেছেন। ৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে শেখ হাসিনার ফ্যাসিবাদী সরকারের পতনের পর সেনাপ্রধান বিভিন্ন অনুষ্ঠানে, দেশ গঠনে, দেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব ও সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির পক্ষে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকার আহবান জানিয়ে আসছেন। সংবাদমাধ্যমে বলেছেন, আমি সেনাবাহিনীকে রাজনৈতিক পরিমণ্ডলে হস্তক্ষেপ করতে দেব না—এটা আমার স্পষ্ট অঙ্গীকার। অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টাও চব্বিশের ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থান এবং পরবর্তী সময়ে  দেশ সেবায় সেনাবাহিনীর ভূমিকার ব্যাপক প্রশংসা করেন। গত ৬ অক্টোবর সেনাবাহিনীর সদর দপ্তরে ‘সেনা সদর নির্বাচনী পর্ষদ ২০২৪’-এর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেন, ‘দেশের ক্রান্তিলগ্নে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী দেশের মানুষের পাশে এসে দাঁড়িয়েছে এবং একটি অন্তর্বর্তী সরকার গঠনের প্রক্রিয়া ত্বরান্বিত করে দেশকে এক অস্থিতিশীল পরিস্থিতির হাত থেকে রক্ষা করেছে। ফলে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী আবারও দেশের মানুষের কাছে আস্থার প্রতীক হিসেবে স্বীকৃতি লাভ করেছে।’ কিন্তু তার পরও বাংলাদেশকে অস্থিতিশীল রাখতে দেশি-বিদেশি চক্রান্তের অন্ত নেই। চলছে বিভেদ বাড়ানোর অপচেষ্টা।

বুধবারের অফিসার্স অ্যড্রেসে সেনাপ্রধানের বক্তব্য সম্পর্কে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ইতিবাচক প্রতিক্রিয়ায় বেশি। বিশিষ্টজনদের অনেকেরই ধারণা, সেনাপ্রধান সঠিক কথাই বলেছেন। 

সামিরক বিশেষজ্ঞ মে. জে. (অব.) ড. মো. নাঈম আশফাক চৌধুরী সংস্কার এবং রাষ্ট্রের নিরাপত্তাগত গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে সশস্ত্র বাহিনীকে অন্ধকারে রাখা সম্পর্কে গতকাল বৃহস্পতিবার বলেন, ‘সকল পর্যায়ে সবাইকে একটি লক্ষ্যে কাজ করা দরকার। সেটি হচ্ছে জাতীয় স্বার্থ রক্ষা। নিজ নিজ অবস্থানে থেকে যার যে দায়িত্ব সে দায়িত্ব পালন করতে হবে। যার যে দায়িত্ব তাকে সেই দায়িত্ব পালন করতে দিতে হবে। কাউকে অবজ্ঞা করা উচিত না। দেশের অগ্রগতি চাইলে সরকার পরিচালনার ক্ষেত্রে সবাইকে নিয়েই কাজ করা উচিত। আপনি প্রত্যেকটা কম্পোনেন্টকে কিভাবে হ্যান্ডেল করছেন, তার ওপর সফলতা নির্ভর করে। আমরা ন্যাশনাল পাওয়ার বলি। এর বিভিন্ন এলিমেন্ট থাকে। ন্যাশনাল পাওয়ারের সব এলিমেন্ট যখন পুরো কাজে লাগাতে পারবেন তখনই আপনি সফল। কাউকে বাদ দিয়ে, দমন করে, একজনের দায়িত্বে অন্যজনকে বসিয়ে যখন কিছু অর্জন করতে চাওয়া হয়, তখন ন্যাশনাল পাওয়ার ক্ষতিগ্রস্ত হয়।

তিনি আরো বলেন, দেশের বর্তমান পরিস্থিতিতে দেশি ও বিদেশি অনেকে চায় সার্বিক সংকট থেকে বাংলাদেশের উত্তরণ যেন না হয়। এ ধরনের একটি অপচেষ্টা চলছে। সেই অপচেষ্টা যেন কোনোভাবেই সফল হতে না পারে সেভাবেই সবার কাজ করা দরকার। সবার বলতে সরকার ও সরকারের সব এলিমেন্টই শুধু নয়, জনসাধারণের কথাও বলছি। জনগণের মধ্য থেকে  কারো বিরুদ্ধে কোনো মন্তব্য করতে হলে, লিখতে হলে এই চিন্তা-ভাবনা করা উচিত, এটি আমাদের দেশের পক্ষে যাচ্ছে কি না। এ বিষয়েও জনসচেতনতা তৈরি করা দরকার। জনগণ সচেতন হলে বিভাজনের ইঙ্গিত যেগুলো দেখতে পাচ্ছি তা থেকে সরে এসে দেশের স্বার্থে ঐক্যবদ্ধ হতে পারব।

সাবেক সচিব আবু আলম শহীদ খানের মূল্যায়ন, ‘অন্তর্বর্তী সরকার যেসব সংস্কার এবং যেসব স্পর্শকাতর বিষয় নিয়ে কাজ করছে বলে আলোচনা হচ্ছে, সেসব নিয়ে সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানগুলোর মতামত তেমনভাবে নেওয়া হচ্ছে বলে মনে হয় না। সরকারের  গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গগুলো এখানে অনেকটাই উপেক্ষিত। এ ক্ষেত্রে সশস্ত্র বাহিনীসহ রাষ্ট্রের অন্য প্রতিষ্ঠানগুলোর মতামত গ্রহণ বাঞ্ছনীয় ছিল। সংস্কার কমিটিগুলোতে তাদের প্রতিনিধিত্ব প্রয়োজন ছিল। এসব প্রতিষ্ঠানের কর্মরতরা সবাই গণকর্মচারী। কিন্তু তাদের চাকরবাকর হিসেবে দেখা হবে, অবজ্ঞা করা হবে এটা হতে পারে না। তাঁরা শুধু অন্ধের মতো সরকারের নির্দেশ পালন করবেন তা নয়, দেশ গঠনে তাঁদেরও মতামত রাখার সুযোগ দিতে হবে। সেনাপ্রধান ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন হওয়া উচিত এবং নির্বাচন শেষে সেনাবাহিনীকে দ্রুত সেনানিবাসে ফিরতে হবে বলেছেন। আগেও তিনি এ কথা বলেছেন। এটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ কথা। সেনাবাহিনীসহ সশস্ত্রবাহিনীর সদস্যদের বেসামরিক প্রশাসনকে সহায়তার জন্য বেশি দিন বাইরে রাখলে তাতে বাহিনীর ক্ষতি হয়। ডিসেম্বরের মধ্যেই জাতীয় নির্বাচন হওয়া দরকার—এটা আমিও সমর্থন করি। এ বিষয়ে সবাইকে ঐকমত্যে পৌঁছাতে হবে। তবে এ বিষয়ে সরকারের যে প্রচেষ্টা তাতে সন্দেহ দেখা দিয়েছে। যদি বিশেষ একটি দলকে সংগঠিত করার এবং সে দলকে নানা সুযোগ ও সময় দেওয়ার পরিকল্পনা থাকে তাহলে ঐকমত্যে পৌঁছানোতে সমস্যা হবে।  

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক ড. সাব্বীর আহমেদ বলেন, বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমে সেনাপ্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামানের বক্তব্যে দেশের যে পারিস্থিতির কথা প্রকাশ পেয়েছে তার সঙ্গে আমি একমত। চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থানের সময় সেনাপ্রধানের দূরদর্শী ইতিবাচক ভূমিকার কথা অবিস্মরণীয়। তাঁঁর নেতৃত্বে সেনাবাহিনী জনগণের পাশে এসে দাঁড়িয়েছিল এবং এখনো দেশের আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাসহ নানা বিপর্যয় মোকাবেলায় নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে। নৌ এবং বিমান বাহিনীও একই ভূমিকার কারণে প্রশংসা পাচ্ছে। কিন্তু এই সশস্ত্র বাহিনীকে অন্ধকারে রেখে রাষ্ট্রের সার্বভৌমত্বের ক্ষেত্রে স্পর্শকাতর বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়ার উদ্যোগ অবিবেচনাপ্রসূত। অন্তর্বর্তী সরকার এ ক্ষেত্রে বিচক্ষণতার পরিচয় দেয়নি। দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষার দায়িত্ব যাদের ওপর ন্যস্ত, সেই সশস্ত্র বাহিনীর মতামত না নিয়ে মায়ানমারের রাখাইন রাজ্যের জন্য মানবিক করিডর বা ত্রাণ সহায়তা দিতে যাওয়ার উদ্যোগ যুক্তিযুক্ত না। এ ক্ষেত্রে সেনাপ্রধান যে কনসার্ন ব্যক্ত করেছেন, তা যথার্থ। রাষ্ট্রের সংস্কারে সশস্ত্র বাহিনীকে যুক্ত করা যেত। কারণ সশস্ত্র বাহিনীরও সংস্কার প্রয়োজন। দেশের বর্তমান পরিস্থিতি সম্পর্কে সেনাপ্রধান তাঁর বাহিনীর সদস্যদের যা জানিয়েছেন, জাতীয় নির্বাচন সম্পর্কে যা বলেছেন, তাও সঠিক। তাঁর বক্তব্য ইতিবাচকভাবে নিয়ে সংকট নিরসনে সবাইকে দেশের স্বার্থে কাজ করতে হবে। নির্বাচন ডিসেম্বরেই হতে হবে। নির্বাচিত সরকারের মাধ্যমেই দেশ পরিচালনা হওয়া দরকার। নানা অজুহাতে সময় ক্ষেপণে সংকট বাড়বে।

এই বিভাগের আরও খবর
অতিরিক্ত সচিবসহ তিনজন ওএসডি
অতিরিক্ত সচিবসহ তিনজন ওএসডি
ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচনের প্রস্তুতি সম্পন্ন করতে চাই: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচনের প্রস্তুতি সম্পন্ন করতে চাই: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
‘নির্বাচনের আগেই আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নয়নে বদ্ধপরিকর সরকার’
‘নির্বাচনের আগেই আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নয়নে বদ্ধপরিকর সরকার’
'জাতির সংকটে আল মাহমুদের কবিতা মুক্তির পথনির্দেশ করেছে'
'জাতির সংকটে আল মাহমুদের কবিতা মুক্তির পথনির্দেশ করেছে'
সম্পূর্ণ সত্য বললে চৌধুরী মামুনকে ক্ষমার বিষয়টি বিবেচনা করা হবে : ট্রাইব্যুনাল
সম্পূর্ণ সত্য বললে চৌধুরী মামুনকে ক্ষমার বিষয়টি বিবেচনা করা হবে : ট্রাইব্যুনাল
গণঅভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তিতে ঢাবিতে কনসার্ট ও ড্রোন শো
গণঅভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তিতে ঢাবিতে কনসার্ট ও ড্রোন শো
গোয়েন্দা সংস্থা এলাকা ভিত্তিক তালিকা করে অপরাধীদের চিহ্নিত করছে: আইজিপি
গোয়েন্দা সংস্থা এলাকা ভিত্তিক তালিকা করে অপরাধীদের চিহ্নিত করছে: আইজিপি
টেকসই উন্নয়নের জন্য বিপুল পরিমাণে গাছ লাগাতে হবে: রিজওয়ানা হাসান
টেকসই উন্নয়নের জন্য বিপুল পরিমাণে গাছ লাগাতে হবে: রিজওয়ানা হাসান
‘জবাবদিহিতার একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রথম পদক্ষেপ হিসেবে দেখছি’
‘জবাবদিহিতার একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রথম পদক্ষেপ হিসেবে দেখছি’
প্রথমবারের মতো আইএমও সম্মাননা পেলো বাংলাদেশ কোস্ট গার্ড
প্রথমবারের মতো আইএমও সম্মাননা পেলো বাংলাদেশ কোস্ট গার্ড
মিটফোর্ড হাসপাতালের সামনে হত্যাকাণ্ডে জড়িতদের গ্রেফতারে অভিযান অব্যাহত : র‌্যাব
মিটফোর্ড হাসপাতালের সামনে হত্যাকাণ্ডে জড়িতদের গ্রেফতারে অভিযান অব্যাহত : র‌্যাব
ছেলের পরকীয়া ঠেকাতে মা ফোন করে বলেন বিমানে বোমা আছে: র‌্যাব
ছেলের পরকীয়া ঠেকাতে মা ফোন করে বলেন বিমানে বোমা আছে: র‌্যাব
সর্বশেষ খবর
মাটিরাঙ্গায় বাস-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে  নিহত ১
মাটিরাঙ্গায় বাস-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে  নিহত ১

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

নৌকা থেকে নদীতে পড়ে কলেজছাত্র নিখোঁজ
নৌকা থেকে নদীতে পড়ে কলেজছাত্র নিখোঁজ

১২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

‘কোন মব সন্ত্রাসীকেই সরকার বা রাজনৈতিক দলের প্রশ্রয় দেওয়ার কোন সুযোগ নেই’
‘কোন মব সন্ত্রাসীকেই সরকার বা রাজনৈতিক দলের প্রশ্রয় দেওয়ার কোন সুযোগ নেই’

২ মিনিট আগে | রাজনীতি

কক্সবাজার আ. লীগ অফিস এখন পৌর স্বাস্থ্যকেন্দ্র
কক্সবাজার আ. লীগ অফিস এখন পৌর স্বাস্থ্যকেন্দ্র

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কাহারোলে গরুর হাঁটের ট্রাকের দখলে রাস্তা, দুর্ভোগ
কাহারোলে গরুর হাঁটের ট্রাকের দখলে রাস্তা, দুর্ভোগ

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ধুনটে পুলিশকে কুপিয়ে হ্যান্ডকাপসহ পালানো সেই আসামি গ্রেপ্তার
ধুনটে পুলিশকে কুপিয়ে হ্যান্ডকাপসহ পালানো সেই আসামি গ্রেপ্তার

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাবেক যুবদল নেতা হত্যায় অংশ নেওয়া তিনজন শনাক্ত
সাবেক যুবদল নেতা হত্যায় অংশ নেওয়া তিনজন শনাক্ত

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জমকালো আয়োজনে এনবিএর বার্ষিক সাধারণ সভা ও সাংস্কৃতিক সন্ধ্যা অনুষ্ঠিত
জমকালো আয়োজনে এনবিএর বার্ষিক সাধারণ সভা ও সাংস্কৃতিক সন্ধ্যা অনুষ্ঠিত

১৬ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

ইউনিভার্সিটি অব এশিয়া প্যাসিফিকে স্প্রিং-২০২৫ সেমিস্টারের নবীনবরণ অনুষ্ঠিত
ইউনিভার্সিটি অব এশিয়া প্যাসিফিকে স্প্রিং-২০২৫ সেমিস্টারের নবীনবরণ অনুষ্ঠিত

১৯ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

জুলাই স্মৃতিতে উত্তর সিটি এলাকায় হবে গেট, মুক্তমঞ্চ, ছবি ও পোস্টার প্রদর্শনী
জুলাই স্মৃতিতে উত্তর সিটি এলাকায় হবে গেট, মুক্তমঞ্চ, ছবি ও পোস্টার প্রদর্শনী

২১ মিনিট আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে কাভার্ড ভ্যানের ধাক্কায় কিশোর নিহত
চট্টগ্রামে কাভার্ড ভ্যানের ধাক্কায় কিশোর নিহত

২২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কিছু দল অস্থিতিশীল পরিস্থিতি সৃষ্টি করে ফায়দা নিতে তৎপর : প্রিন্স
কিছু দল অস্থিতিশীল পরিস্থিতি সৃষ্টি করে ফায়দা নিতে তৎপর : প্রিন্স

২৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

বগুড়ায় শিক্ষার মানোন্নয়ন বিষয়ক পরামর্শ সভা
বগুড়ায় শিক্ষার মানোন্নয়ন বিষয়ক পরামর্শ সভা

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হবিগঞ্জে দুই মাদক কারবারি আটক
হবিগঞ্জে দুই মাদক কারবারি আটক

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চীনের অর্থায়নে বিশেষায়িত হাসপাতাল ঝিনাইদহে স্থাপন করার দাবি
চীনের অর্থায়নে বিশেষায়িত হাসপাতাল ঝিনাইদহে স্থাপন করার দাবি

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ছাত্রদল শহীদ পরিবারের পাশে সন্তানের মতো থাকবে : রাকিব
ছাত্রদল শহীদ পরিবারের পাশে সন্তানের মতো থাকবে : রাকিব

৪১ মিনিট আগে | রাজনীতি

মিডফোর্ড হত্যাকাণ্ড গ্রহণযোগ্য নয়: রাশেদ প্রধান
মিডফোর্ড হত্যাকাণ্ড গ্রহণযোগ্য নয়: রাশেদ প্রধান

৪৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

হবিগঞ্জে ১৩৫ জনের বিরুদ্ধে হত্যা মামলা
হবিগঞ্জে ১৩৫ জনের বিরুদ্ধে হত্যা মামলা

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পুরান ঢাকায় সোহাগ হত্যা: আসামি রবিনের স্বীকারোক্তি, ৫ দিনের রিমান্ডে টিটন
পুরান ঢাকায় সোহাগ হত্যা: আসামি রবিনের স্বীকারোক্তি, ৫ দিনের রিমান্ডে টিটন

৫৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

চুয়েটে ছাত্রদলের কমিটিতে থাকা নয় শিক্ষার্থীকে কারণ দর্শানোর নোটিশ
চুয়েটে ছাত্রদলের কমিটিতে থাকা নয় শিক্ষার্থীকে কারণ দর্শানোর নোটিশ

৫৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

৭০০ কোটি বছরের পুরনো ধূমকেতু শনাক্ত
৭০০ কোটি বছরের পুরনো ধূমকেতু শনাক্ত

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৩৯১
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৩৯১

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

মালয়েশিয়ায় আন্তর্জাতিক মেশিনারি মেলায় অংশ নিল বাংলাদেশ
মালয়েশিয়ায় আন্তর্জাতিক মেশিনারি মেলায় অংশ নিল বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

কক্সবাজারে সবজি ব্যবসায়ীর লাশ উদ্ধার
কক্সবাজারে সবজি ব্যবসায়ীর লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অতিরিক্ত সচিবসহ তিনজন ওএসডি
অতিরিক্ত সচিবসহ তিনজন ওএসডি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঝিনাইদহে বিএনপির সদস্য নবায়ন ও নতুন সদস্য সংগ্রহ কর্মসূচির উদ্বোধন
ঝিনাইদহে বিএনপির সদস্য নবায়ন ও নতুন সদস্য সংগ্রহ কর্মসূচির উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিশুকে ধর্ষণের অভিযোগে শিক্ষক গ্রেফতার
শিশুকে ধর্ষণের অভিযোগে শিক্ষক গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রংপুরে বেড়েছে চালের দাম
রংপুরে বেড়েছে চালের দাম

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টাঙ্গাইলে ১৫শ’ রোগীকে বিনামূল্যে চিকিৎসা সেবা
টাঙ্গাইলে ১৫শ’ রোগীকে বিনামূল্যে চিকিৎসা সেবা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণধর্ষণ মামলার আসামি গ্রেফতার
গণধর্ষণ মামলার আসামি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
ছেলের পরকীয়া ঠেকাতে মা ফোন করে বলেন বিমানে বোমা আছে: র‌্যাব
ছেলের পরকীয়া ঠেকাতে মা ফোন করে বলেন বিমানে বোমা আছে: র‌্যাব

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনাকন্যা পুতুলকে বাধ্যতামূলক ছুটিতে পাঠাল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা
হাসিনাকন্যা পুতুলকে বাধ্যতামূলক ছুটিতে পাঠাল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতারের মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানি হামলা, স্যাটেলাইট চিত্রে যা দেখা গেলো
কাতারের মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানি হামলা, স্যাটেলাইট চিত্রে যা দেখা গেলো

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিটফোর্ডে ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার ৪
মিটফোর্ডে ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার ৪

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেনাপ্রধানের হুংকার, এক ইঞ্চি মাটিও ছাড়বে না ইরান
সেনাপ্রধানের হুংকার, এক ইঞ্চি মাটিও ছাড়বে না ইরান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লেনদেনের দ্বন্দ্বে ভাঙারি ব্যবসায়ীকে হত্যা : ডিএমপি
লেনদেনের দ্বন্দ্বে ভাঙারি ব্যবসায়ীকে হত্যা : ডিএমপি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এয়ার ইন্ডিয়ার বিমান বিধ্বস্ত হওয়ার কারণ জানালো তদন্তকারীরা
এয়ার ইন্ডিয়ার বিমান বিধ্বস্ত হওয়ার কারণ জানালো তদন্তকারীরা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জোয়ালে বেঁধে নব দম্পতিকে দিয়ে করানো হলো হালচাষ!
জোয়ালে বেঁধে নব দম্পতিকে দিয়ে করানো হলো হালচাষ!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিটফোর্ড হাসপাতালের সামনে হত্যাকাণ্ডে জড়িতদের গ্রেফতারে অভিযান অব্যাহত : র‌্যাব
মিটফোর্ড হাসপাতালের সামনে হত্যাকাণ্ডে জড়িতদের গ্রেফতারে অভিযান অব্যাহত : র‌্যাব

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরিবারের ইচ্ছায় ধর্ষককে প্রকাশ্যে ফাঁসিতে ঝুলাল ইরান
পরিবারের ইচ্ছায় ধর্ষককে প্রকাশ্যে ফাঁসিতে ঝুলাল ইরান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল
পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইতিহাস গড়ে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ইতালি
ইতিহাস গড়ে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ইতালি

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মার্কিন নাগরিককে পিটিয়ে হত্যা ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদের
মার্কিন নাগরিককে পিটিয়ে হত্যা ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদাবাজির অভিযোগে যুবদল নেতা ফাহিমকে বহিষ্কার, আইনি ব্যবস্থা নেয়ার আহ্বান
চাঁদাবাজির অভিযোগে যুবদল নেতা ফাহিমকে বহিষ্কার, আইনি ব্যবস্থা নেয়ার আহ্বান

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপির আদর্শ ও রাজনীতির সঙ্গে সন্ত্রাস-বর্বরতার কোনো সম্পর্ক নেই : মির্জা ফখরুল
বিএনপির আদর্শ ও রাজনীতির সঙ্গে সন্ত্রাস-বর্বরতার কোনো সম্পর্ক নেই : মির্জা ফখরুল

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিমানে ‘বোমা থাকার’ ফোনে থামল কাঠমান্ডুগামী ফ্লাইট
বিমানে ‘বোমা থাকার’ ফোনে থামল কাঠমান্ডুগামী ফ্লাইট

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার মুদ্রার উল্টোপিঠ দেখলেন সাকিব
এবার মুদ্রার উল্টোপিঠ দেখলেন সাকিব

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চার দশকের সংঘাতের অবসান, অস্ত্র ধ্বংস করছে পিকেকে
চার দশকের সংঘাতের অবসান, অস্ত্র ধ্বংস করছে পিকেকে

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষ-গোলাগুলির ঘটনায় ১০ নেতা বহিষ্কার
বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষ-গোলাগুলির ঘটনায় ১০ নেতা বহিষ্কার

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় ব্যবস্থা নিচ্ছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় ব্যবস্থা নিচ্ছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরিয়ার বিস্তীর্ণ কৃষিজমিতে আগুন ধরিয়ে দিল ইসরায়েলি বাহিনী
সিরিয়ার বিস্তীর্ণ কৃষিজমিতে আগুন ধরিয়ে দিল ইসরায়েলি বাহিনী

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙারি ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যায় আরও এক আসামি গ্রেফতার
ভাঙারি ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যায় আরও এক আসামি গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চাঁদা না দেওয়ায় বাসস্ট্যান্ডে গেলেই গাড়ি ভাঙচুর সেই ফাহিমের
চাঁদা না দেওয়ায় বাসস্ট্যান্ডে গেলেই গাড়ি ভাঙচুর সেই ফাহিমের

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এসএসসি পরীক্ষায় সেনাবাহিনী পরিচালিত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসমূহের অসাধারণ সাফল্য
এসএসসি পরীক্ষায় সেনাবাহিনী পরিচালিত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসমূহের অসাধারণ সাফল্য

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১২ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১২ জুলাই)

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৃষ্টি ও তাপমাত্রা নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের নতুন বার্তা
বৃষ্টি ও তাপমাত্রা নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের নতুন বার্তা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গরম মোকাবিলায় হাতে তৈরি এয়ার কুলার ব্যবহার করছেন আফগান ট্যাক্সি চালকরা
গরম মোকাবিলায় হাতে তৈরি এয়ার কুলার ব্যবহার করছেন আফগান ট্যাক্সি চালকরা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই হীরার শহর এখন ভূতুড়ে অতীত
সেই হীরার শহর এখন ভূতুড়ে অতীত

২৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

গোয়েন্দা সংস্থা এলাকা ভিত্তিক তালিকা করে অপরাধীদের চিহ্নিত করছে: আইজিপি
গোয়েন্দা সংস্থা এলাকা ভিত্তিক তালিকা করে অপরাধীদের চিহ্নিত করছে: আইজিপি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুরান ঢাকায় সোহাগ হত্যা: আসামি রবিনের স্বীকারোক্তি, ৫ দিনের রিমান্ডে টিটন
পুরান ঢাকায় সোহাগ হত্যা: আসামি রবিনের স্বীকারোক্তি, ৫ দিনের রিমান্ডে টিটন

৫৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
নিথর দেহ টেনেহিঁচড়ে চলে উন্মত্ততা
নিথর দেহ টেনেহিঁচড়ে চলে উন্মত্ততা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রকাশ্যে গুলি ও রগ কেটে খুন
প্রকাশ্যে গুলি ও রগ কেটে খুন

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্গন্ধযুক্ত আয়নাঘরে পারফিউমের ঘ্রাণ!
দুর্গন্ধযুক্ত আয়নাঘরে পারফিউমের ঘ্রাণ!

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় মানবাধিকার কার্যালয় হতে দেব না
ঢাকায় মানবাধিকার কার্যালয় হতে দেব না

প্রথম পৃষ্ঠা

অবসরে যাচ্ছেন মোদি
অবসরে যাচ্ছেন মোদি

প্রথম পৃষ্ঠা

এনসিপির দরজা খোলা, জামায়াতের সঙ্গে জোট নয়
এনসিপির দরজা খোলা, জামায়াতের সঙ্গে জোট নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

অপরাধীরাই খানের টাকার খনি
অপরাধীরাই খানের টাকার খনি

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজপথ যেন মরণফাঁদ
রাজপথ যেন মরণফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাঘ দম্পতি রোমিও জুলিয়েটের কোলে ডোনাল্ড ট্রাম্প
বাঘ দম্পতি রোমিও জুলিয়েটের কোলে ডোনাল্ড ট্রাম্প

পেছনের পৃষ্ঠা

খাল থেকে ১৫ কেজির বোয়াল শিকার
খাল থেকে ১৫ কেজির বোয়াল শিকার

পেছনের পৃষ্ঠা

পর্যটকে টইটম্বুর কক্সবাজারে আতঙ্ক গুপ্তখাল
পর্যটকে টইটম্বুর কক্সবাজারে আতঙ্ক গুপ্তখাল

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ঘড়ির রাজকীয় ব্যবসা এখন ধুঁকছে
ঘড়ির রাজকীয় ব্যবসা এখন ধুঁকছে

শনিবারের সকাল

নেপালে বাড়ছে বাংলাদেশি পর্যটক
নেপালে বাড়ছে বাংলাদেশি পর্যটক

পেছনের পৃষ্ঠা

আগে দরকার সুশীল সমাজের সংস্কার
আগে দরকার সুশীল সমাজের সংস্কার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশি নায়িকা কেন পছন্দ শাকিবের
বিদেশি নায়িকা কেন পছন্দ শাকিবের

শোবিজ

আল্লু অর্জুনের চার নায়িকা
আল্লু অর্জুনের চার নায়িকা

শোবিজ

উন্নত চিকিৎসা নিশ্চিতে খালেদা জিয়ার আহ্বান
উন্নত চিকিৎসা নিশ্চিতে খালেদা জিয়ার আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কে ফেনী নোয়াখালীবাসী
আতঙ্কে ফেনী নোয়াখালীবাসী

পেছনের পৃষ্ঠা

জোনাকির আলোয় বৈদ্যুতিক বাতির বিকল্প!
জোনাকির আলোয় বৈদ্যুতিক বাতির বিকল্প!

পরিবেশ ও জীবন

বিষাক্ত ধোঁয়ায় মানুষ ক্যানসার আক্রান্ত
বিষাক্ত ধোঁয়ায় মানুষ ক্যানসার আক্রান্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

পড়াশোনায় ছিল অনাগ্রহ চেষ্টা ছিল অটোপাসের
পড়াশোনায় ছিল অনাগ্রহ চেষ্টা ছিল অটোপাসের

পেছনের পৃষ্ঠা

স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার লাশ
স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বৃষ্টিভেজা দিনে কাছাকাছি রাজ-শুভশ্রী
বৃষ্টিভেজা দিনে কাছাকাছি রাজ-শুভশ্রী

শোবিজ

পঞ্চম শীর্ষ টেস্ট সেঞ্চুরিয়ান রুট
পঞ্চম শীর্ষ টেস্ট সেঞ্চুরিয়ান রুট

মাঠে ময়দানে

দুর্নীতি মামলায় আবুল বারকাত কারাগারে
দুর্নীতি মামলায় আবুল বারকাত কারাগারে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের দাপটে অসহায় শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশের দাপটে অসহায় শ্রীলঙ্কা

মাঠে ময়দানে

জয়ে শুরু রংপুর রাইডার্সের
জয়ে শুরু রংপুর রাইডার্সের

মাঠে ময়দানে

সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা দিলীপ বিশ্বাস
সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা দিলীপ বিশ্বাস

শোবিজ