শিরোনাম
প্রকাশ: ০২:২৩, রবিবার, ০১ জুন, ২০২৫

বিশেষ লেখা

সেনাপ্রধানের এখতিয়ার নিয়ে প্রশ্ন কাদের, কোন মতলবে

কাজী হাফিজ
অনলাইন ভার্সন
সেনাপ্রধানের এখতিয়ার নিয়ে প্রশ্ন কাদের, কোন মতলবে

সেনাপ্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামানের ‘এখতিয়ার’ নিয়ে কতগুলো প্রশ্ন ও তার উত্তর এখন জনপরিসরে ব্যাপক আলোচিত।

প্রশ্নগুলো হচ্ছে—গণ-অভ্যুত্থানের পর ৫ আগস্টে কার ভাষণ শোনার জন্য দেশবাসী অধীর আগ্রহে অপেক্ষায় ছিল? জাতির উদ্দেশে সেদিন কে ভাষণ দিয়েছিলেন? কার ডাকে ফ্যাসিবাদবিরোধী রাজনৈতিক দল ও শক্তির প্রতিনিধিরা সেনানিবাসে উপস্থিত হয়েছিলেন? জাতির উদ্দেশে কে বলেছিলেন, ‘আমার ওপর ভরসা রাখেন?’ উত্তরটি সবার জানা, ‘জেনারেল ওয়াকার’। তখন কি কেউ এই প্রশ্ন করেছিলেন, আপনি কে? কেন আপনার ওপর ভরসা রাখব? এসব কথা বলার এখতিয়ার কি আপনার আছে? এর সর্বজন স্বীকৃত উত্তর হচ্ছে, ‘না’। বরং প্রশংসায় ভেসেছিলেন জেনারেল ওয়াকার। সেনাবাহিনী তথা সশস্ত্র বাহিনী আবার দেশবাসীর আস্থার প্রতীকে পরিণত হয়েছিল।

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসও গণ-অভ্যুত্থান ও তার পরে দেশবাসীর কল্যাণে জেনারেল ওয়াকারের নেতৃত্বাধীন সেনাবাহিনীর প্রশংসনীয় ভূমিকার কথা কৃতজ্ঞতার সঙ্গে স্বীকার করেন।

গত ৬ অক্টোবর সেনাবাহিনীর সদর দপ্তরে ‘সেনা সদর নির্বাচনী পর্ষদ ২০২৪’-এর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেছিলেন, ‘দেশের ক্রান্তিলগ্নে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী দেশের মানুষের পাশে এসে দাঁড়িয়েছে এবং একটি অন্তর্বর্তী সরকার গঠনের প্রক্রিয়া ত্বরান্বিত করে দেশকে এক অস্থিতিশীল পরিস্থিতির হাত থেকে রক্ষা করেছে। ফলে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী আবারও দেশের মানুষের কাছে আস্থার প্রতীক হিসেবে স্বীকৃতি লাভ করেছে।’

অভ্যুত্থান-পরবর্তী দেশের বন্যা পরিস্থিতি মেকাবেলায় সশস্ত্র বাহিনী, বিশেষ করে সেনাবাহিনীর অক্লান্ত পরিশ্রম, আন্তরিকতা, মানবিকতার প্রশংসাতেও প্রধান উপদেষ্টার কার্পণ্য ছিল না। গত ১৪ সেপ্টেম্বর জাতির উদ্দেশে দেওয়া দ্বিতীয় ভাষণে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘আমি বিশেষ করে দেশপ্রেমিক সেনাবাহিনীকে আবারও ধন্যবাদ জানাচ্ছি। দেশের সব দুর্যোগকালে তারা সব সময় আন্তরিকভাবে এগিয়ে এসেছে। বিশেষ করে বন্যা ও শান্তি-শৃঙ্খলা রক্ষার কাজে তাদের সৈনিক এবং অফিসাররা দিনের পর দিন যেভাবে দায়িত্ব পালন করেছেন, তার কোনো তুলনা হয় না। জনজীবনে স্বস্তি ও ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠায় তাদের ভূমিকা অনন্য।’ 

অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস সেদিন সশস্ত্র বাহিনী সম্পর্কে আরো বলেন, ‘দেশের স্বাধীনতা সংগ্রাম থেকে শুরু করে বন্যা, খরা, ঝড়, বৃষ্টি, ঘূর্ণিঝড়সহ সব প্রাকৃতিক দুর্যোগে আপনারা সবার শেষ ভরসার স্থান। দেশের প্রতিটি ক্রান্তিলগ্নে আপনারা দেশের মানুষের পাশে থেকেছেন। দেশের স্বাধীনতার পক্ষে, সার্বভৌমত্বের পক্ষে অবস্থান নিয়েছেন। দেশ গঠনেও আপনারা সবার আগে এগিয়ে এসেছেন।

বিগত জুলাই থেকে শুরু হওয়া গণ-অভ্যুত্থান, বন্যা, নিরাপত্তা প্রদান, অস্ত্র উদ্ধারসহ সব কার্যক্রমে আপনারা সফলভাবে দিন-রাত কাজ করে যাচ্ছেন। সরকার ও জনগণের পক্ষ থেকে আমি আপনাদের প্রতি অনেক কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি।’

কিন্তু তার পরও সেনাপ্রধানের এখতিয়ার নিয়ে প্রশ্ন তুলে কারা দেশবাসীকে বিভ্রান্ত করতে চাইছে—এই প্রশ্ন তুলে সম্প্রতি একটি টেলিভিশন টক শোতে বলা হয়, ‘এখন যখন কারো মতলব পূরণের জন্য ওই ভদ্রলোক (সেনাপ্রধান) বাধা হয়ে দাঁড়াচ্ছেন, তখন বলা হচ্ছে, এটা উনি করতে পারেন না।’ 

অনেকের মূল্যায়ন, সেনাপ্রধান মনে করেন, দেশে বিরাজমান অস্থিতিশীল পরিস্থিতি থেকে উত্তরণ প্রয়োজন। দীর্ঘ সময় আইন-শৃঙ্খলা রক্ষায় সেনাবাহিনীকে সেনানিবাসের বাইরে রাখলে তাদের পেশাগত দক্ষতা ও সুনাম ক্ষুণ্নের আশঙ্কা থাকে। এই প্রয়োজনবোধ ও আশঙ্কা থেকেই তিনি আট মাস আগেই ১৮ মাসের মধ্যে বা ডিসেম্বরে জাতীয় নির্বাচন হওয়া উচিত বলে জানিয়েছেন। সেনাপ্রধান হিসেবে নিজ বাহিনীর স্বার্থে এবং একই সঙ্গে দেশের কল্যাণের জন্য তিনি এ কথা বলেছেন। তাঁর এই বক্তব্য দেশের গণতন্ত্রকামী সংখ্যাগরিষ্ঠ জনগণের প্রত্যাশার প্রতিধ্বনি বলেই মনে করেন অনেকে।

অনেকে বলেছেন, ১৮ মাস সংস্কার সম্পন্ন করে জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য যথেষ্ট সময়। কিন্তু ১০ মাস পেরিয়ে গেলেও সংস্কার এখন বাস্তবায়ন যোগ্য-অযোগ্য শত শত সুপারিশ আর এসব নিয়ে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে দলগুলোর এসিরুম সংলাপের মধ্যেই সীমাবদ্ধ। কিন্তু এই সীমাবদ্ধতা আড়াল করার চেষ্টা প্রবল।

প্রথমদিকে ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচনের পক্ষে সেনাপ্রধানের মনোভাব প্রকাশ ‘এখতিয়ারবহির্ভূত’ মনে না হলেও নির্বাচন ও গণতন্ত্র যাদের প্রত্যাশা পূরণের অন্তরায় তারা এখন নাখোশ। তারা তাদের উদ্দেশ্য পূরণের লক্ষ্যে সরকার এবং সশস্ত্র বাহিনীর মধ্যে দূরত্ব সৃষ্টির অপচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। 

এছাড়া অনেকেই বলছেন, জুলাই-আগস্টের সফল গণ-অভ্যুত্থানে জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামানের অবদান অনস্বীকার্য। কিন্তু এর সুফল ভোগকারীদের তালিকায় তিনি নেই। বরং তাঁকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা চলমান। অন্তর্বর্তী সরকারের একজন উপদেষ্টাও তাঁকে বিতর্কিত করার স্পর্ধা দেখিয়েছেন। তাতে সরকারের পক্ষ থেকে কোনো প্রতিক্রিয়া দেখানো হয়নি। বরং গত ২৪ মে দেশের পরিস্থিতি নিয়ে বৈঠক শেষে উপদেষ্টা পরিষদ থেকে যে বিবৃতি এসেছে তাতে ‘এখতিয়ারবহির্ভূত বক্তব্য’ নিয়েও আলোচনা হয়েছে বলে জানানো হয়। 

প্রকাশিত সংবাদ অনুসারে, গত ২১ মে অফিসার্স অ্যাড্রেসে সেনাপ্রধান সেনা কর্মকর্তাদের কাছে এই মত প্রকাশ করেন যে জাতীয় নির্বাচন আগামী ডিসেম্বরের মধ্যেই হওয়া উচিত। ওই অনুষ্ঠানে তিনি মায়ানমারের রাখাইন রাজ্যে মানবিক করিডরসংক্রান্ত প্রশ্নেরও জবাব দেন। সেনা কর্মকর্তাদের প্রশ্নের জবাবে তিনি জানান, বিভিন্ন জাতীয় গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে সরকার কী সিদ্ধান্ত নিচ্ছে বা কিভাবে নিচ্ছে সে বিষয়ে দেশবাসীর পাশাপাশি তিনি এবং সেনাবাহিনী অবগত নয়।

এছাড়া তিনি মব ভায়োলেন্সের বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থান নেওয়ার কথা জানান এবং বলেন, আগস্ট থেকে সেনাবাহিনীর ধারাবাহিক প্রচেষ্টা সত্ত্বেও কিছু মহল তাঁকে ও সেনাবাহিনীকে অন্যায্যভাবে লক্ষ্যবস্তুতে পরিণত করছে। সার্বভৌমত্বের জন্য ক্ষতিকর এমন কোনো কর্মকাণ্ডে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী কখনো যুক্ত হবে না। কাউকে তা করতেও দেওয়া হবে না। এই বাস্তবতায় সব পর্যায়ের সেনা সদস্যকে তিনি নিরপেক্ষ থাকার এবং ভবিষ্যতে নির্বাচনী দায়িত্ব সততা ও নিষ্ঠার সঙ্গে পালনের নির্দেশ দেন।

এছাড়া কিছুদিন ধরে প্রচার হচ্ছে, সশস্ত্র বাহিনীর সঙ্গে অন্তর্বর্তী সরকারের বিরোধ তৈরি হয়েছে। সংবাদপত্রে বিশিষ্টজনদের লেখায় এমন বক্তব্যও আসে, ‘অন্তর্বর্তী সরকার মানেই যহেতু অস্থায়ী সরকার, তার জন্য ১০ মাস মোটেই কম সময় নয়। এই কাজের জন্য প্রধান উপদেষ্টা অনভিজ্ঞদের নিয়ে (যদিও সবাই নয়) একটি টিম গঠন করেছেন। কিন্তু অধিনায়ক হিসেবে তিনি দক্ষতার সঙ্গে সেই টিম পরিচালনা করতে পারেননি।

সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হলো, তাঁর কয়েকজন উপদেষ্টা ক্ষমতার প্রতি এতটাই অভ্যস্ত হয়ে ওঠেন যে তাঁরা তাঁদের মূল দায়িত্ব পালনের চেয়ে সরকারের মেয়াদ বাড়ানোর দিকেই মনোযোগী হয়ে পড়েন। জাতীয় নিরাপত্তা ইস্যুতে সশস্ত্র বাহিনীকে সম্পৃক্ত না করার বিষয়ে সেনাপ্রধানের অভিযোগের বিষয়টি প্রধান উপদেষ্টা গুরুত্ব দিয়ে বিবেচনা করে মীমাংসা করতে পারেন। কারণ আমাদের সেনাবাহিনীও গণতান্ত্রিক রূপান্তরে সম্পূর্ণভাবে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।’

২১ মে সেনাপ্রধানের বক্তব্য বিষয়ে আইএসপিআর থেকে গণমাধ্যমকে কিছু জানানো হয়নি। আইএসপিআর থেকে বলা হয়েছিল, এ ধরনের ‘অফিসার্স অ্যাড্রেস’ সেনাবাহিনী ও সেনাপ্রধানের কাজের একটি অংশ; এ ধরনের অনুষ্ঠানের সংবাদ গণমাধ্যমকে জানানো হয় না। তবে গত ২৫ ফেব্রুয়ারি গণমাধ্যমের উপস্থিতিতেই সেনাপ্রধান ডিসেম্বরে নির্বাচন হওয়া উচিত বলে মন্তব্য করেছিলেন।

ওই দিন ‘জাতীয় শহীদ সেনা দিবস’ উপলক্ষে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে সেনাবাহিনী প্রধান দেশের পরিস্থিতি তুলে ধরে বলেছিলেন, ‘আমরা দেশে একটা ফ্রি, ফেয়ার অ্যান্ড ইনক্লুসিভ ইলেকশনের জন্য (সামনের) দিকে ধাবিত হচ্ছি। তার আগে যেসব সংস্কার করা প্রয়োজন, অবশ্যই সরকার এদিকে হেল্প করবে।’

সেদিন তিনি আরো বলেন, ‘ড. ইউনূস যথাসাধ্য চেষ্টা করে যাচ্ছেন দেশটাকে ইউনাইটেড রাখতে। কাজ করে যাচ্ছেন উনি, তাঁকে আমাদের সাহায্য করতে হবে, উনি যেন সফল হতে পারেন। সেদিকে আমরা সবাই চেষ্টা করব। আমরা একসঙ্গে ইনশাআল্লাহ কাজ করে যাব।’

গত ২১ মে অফিসার্স অ্যাড্রেসের পর গত ২৬ মে সেনা সদর আয়োজিত এক প্রেস ব্রিফিংয়ে সেনাবাহিনীর মিলিটারি অপারেশনসের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. নাজিম-উদ-দৌলা সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে বলেন, ‘মিডিয়াতে বিষয়টি যেভাবে আসছে—এ রকম আসলেই কিছু হয়নি। সরকার ও সেনাবাহিনী খুব সুন্দরভাবে একে অপরের সহযোগিতায় কাজ করছে। এটা ভুলভাবে ব্যাখ্যা করার কোনো সুযোগ নেই।’ 

পর্যবেক্ষক মহলের মতে, ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচনের প্রত্যাশা শুধু সেনাপ্রধানের না। ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন অনুষ্ঠানের দাবিতে দেশের প্রধান রাজনৈতিক দল বিএনপিসহ আরো অনেক দল। দেশের আর্থিক খাত বিশেষজ্ঞরাও দ্রুত নির্বাচন অনুষ্ঠানের পক্ষে। গত মঙ্গলবার গবেষণা প্রতিষ্ঠান সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি) নির্বাহী পরিচালক ফাহমিদা খাতুন এক সংবাদ সম্মেলনে বলেন, ‘স্থিতিশীলতা ও নির্বাচন প্রশ্নে বলতে হয়, অন্তর্বর্তী সরকারের এরই মধ্যে ৯ মাস চলে গেছে। এখন নির্বাচনের একটি সুনির্দিষ্ট তারিখ দেওয়া যুক্তিযুক্ত হবে।

বিশিষ্টজনরা যা বলছেন: সার্বিক এই পরিস্থিতির মধ্যে সেনাপ্রধানের এখতিয়ার নিয়ে প্রশ্ন তোলার বিষয়ে সুপ্রিম কোর্টের জ্যেষ্ঠ আইনজীবী ড. শাহদীন মালিক কালের কণ্ঠকে বলেন, ‘আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা সেনাবাহিনীর কাজ না। তবে প্রাকৃতিক দুর্যোগ মোকাবেলাসহ বিভিন্ন জাতীয় প্রয়োজনে বেসামরিক প্রশাসনকে সহায়তার জন্য তাদের ডাকা হয়। তবে তা অনির্দিষ্টকালের জন্য না। ২০০৭ সালে ওয়ান-ইলেভেনের পর প্রায় দুই বছর সেনাবাহিনীকে সারা দেশে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষার কাজে নিয়োজিত থাকতে হয়। তারা তখন ভালো অভিজ্ঞতা নিয়ে সেনানিবাসে ফিরতে পারেনি। সেনাবাহিনীর মধ্যে হয়তো এই চিন্তা আছে, দ্রুত তাদের দিয়ে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষার কাজ শেষ হোক। আবার নির্বাচিত রাজনৈতিক সরকার না এলেও তাদের এই কাজের সমাপ্তি ঘটবে না। সেনাপ্রধান হয়তো এই চিন্তা থেকেই ডিসেম্বরে জাতীয় নির্বাচনের পক্ষে নিজের মত প্রকাশ করেছেন। তাঁর এই মত প্রকাশের এখতিয়ার আছে কি না—এর ভালো-মন্দ মূল্যায়ন করার মাপকাঠি তো বর্তমান পরিস্থিতিতে নেই। কারণ, আইনি কাঠামোতে তো এখন দেশ চলছে না।’ 

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের সাবেক চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. নুরুল আমিন বেপারী জুলাই-আগস্টে গণ-অভ্যুত্থানে সেনাপ্রধানের অবদান সম্পর্কে এ প্রতিবেদককে বলেন, ‘৫ আগস্ট তিনি ঐতিহাসিক দায়িত্ব পালন করেছেন। জেনেছি, সেদিন চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় ফরজের নামাজ শেষে কোরআন তেলাওয়াতের পর মোনাজাতে বসে সেনাপ্রধানকে কাঁদতে দেখা গেছে। তিনি আল্লাহর কাছে সঠিক সিদ্ধান্ত নেওয়ার তৌফিক কামনা করেছিলেন। সেদিন সেনাপ্রধান ছাত্র-জনতার পক্ষে দাঁড়ানোর সিদ্ধান্ত না নিলে প্রচুর মানুষ হতাহত হতো, দেশে রক্তের স্রোত বয়ে যেত।’

সাবেক সেনা কর্মকর্তা ড. খান সুবায়েল বিন রফিক ২০০৯ সালে পিলখানায় সেনা কর্মকর্তাদের নির্মমভাবে হত্যার ঘটনার বিচার চেয়ে শেখ হাসিনার রোষানলে পড়েন এবং চাকরি হারান। অনেক নির্যাতন সহ্য করতে হয়েছে তাঁকে। তিনি কালের কণ্ঠকে বলেন, ‘জেনারেল ওয়াকার ক্ষমতা নিতে চাইলে গত বছর আগস্টেই নিতেন। কিন্তু তিনি তা চাননি। আজ যাঁরা তাঁর বিরুদ্ধে কথা বলছেন, তাঁদের এই সত্য মনে রাখতে হবে, জেনারেল ওয়াকার ৫ আগস্টের এক কঠিন পরীক্ষায় উত্তীর্ণ।’

এই বিভাগের আরও খবর
সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্কসংকেত
সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্কসংকেত
ক্রাইম জোন তিন সিটি
ক্রাইম জোন তিন সিটি
জাতীয়তাবাদী শক্তিকে ধ্বংসের চক্রান্ত চলছে : মির্জা ফখরুল
জাতীয়তাবাদী শক্তিকে ধ্বংসের চক্রান্ত চলছে : মির্জা ফখরুল
রিটার্নিং-প্রিজাইডিং অফিসার নিয়োগে পরিবর্তন আসছে : সিইসি
রিটার্নিং-প্রিজাইডিং অফিসার নিয়োগে পরিবর্তন আসছে : সিইসি
চানখাঁরপুলে ৬ জনকে গুলি করে হত্যা: বিচার শুরুর আদেশ আজ
চানখাঁরপুলে ৬ জনকে গুলি করে হত্যা: বিচার শুরুর আদেশ আজ
ঢাকাসহ ৬ বিভাগে বৃষ্টির সম্ভাবনা
ঢাকাসহ ৬ বিভাগে বৃষ্টির সম্ভাবনা
মেট্রোরেল চলাচলে বিশেষ নির্দেশনা
মেট্রোরেল চলাচলে বিশেষ নির্দেশনা
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ জুলাই)
বেসরকারি খাত পিছিয়ে, বিদেশি বিনিয়োগে জোর
বেসরকারি খাত পিছিয়ে, বিদেশি বিনিয়োগে জোর
আবু সাইদ হত্যা: পলাতক ২৪ জনের বিরুদ্ধে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের আদেশ
আবু সাইদ হত্যা: পলাতক ২৪ জনের বিরুদ্ধে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের আদেশ
জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তিতে পোস্টার ও পোস্টকার্ড প্রকাশ তথ্য মন্ত্রণালয়ের
জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তিতে পোস্টার ও পোস্টকার্ড প্রকাশ তথ্য মন্ত্রণালয়ের
চট্টগ্রাম বন্দরে কনটেইনার হ্যান্ডলিং বেড়েছে ৩৬ শতাংশ
চট্টগ্রাম বন্দরে কনটেইনার হ্যান্ডলিং বেড়েছে ৩৬ শতাংশ
সর্বশেষ খবর
গোপালগঞ্জে গাড়ির ধাক্কায় পথচারীর মৃত্যু
গোপালগঞ্জে গাড়ির ধাক্কায় পথচারীর মৃত্যু

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

রাজা চার্লসের আমন্ত্রণে যুক্তরাজ্য সফর করবেন ট্রাম্প
রাজা চার্লসের আমন্ত্রণে যুক্তরাজ্য সফর করবেন ট্রাম্প

৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাবিতে ছাত্রদল কর্মীর বিরুদ্ধে ফুডকার্ট হাতিয়ে নেওয়ার অভিযোগ
রাবিতে ছাত্রদল কর্মীর বিরুদ্ধে ফুডকার্ট হাতিয়ে নেওয়ার অভিযোগ

৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

রাজধানীতে গৃহকর্মীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
রাজধানীতে গৃহকর্মীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্কসংকেত
সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্কসংকেত

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

আয়কর রিটার্ন ছাড়া মিলবে না ৩৯ ধরনের সেবা
আয়কর রিটার্ন ছাড়া মিলবে না ৩৯ ধরনের সেবা

২৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

মোহাম্মদপুরে ছিনতাইকারী চক্রের ৫ সদস্য গ্রেফতার
মোহাম্মদপুরে ছিনতাইকারী চক্রের ৫ সদস্য গ্রেফতার

২৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

মার্কিন শুল্ক আলোচনার বাস্তবসম্মত সমাধানের আহ্বান জার্মানির
মার্কিন শুল্ক আলোচনার বাস্তবসম্মত সমাধানের আহ্বান জার্মানির

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ম্যাচ হেরে বাংলাদেশের প্রশংসায় লঙ্কান অধিনায়ক
ম্যাচ হেরে বাংলাদেশের প্রশংসায় লঙ্কান অধিনায়ক

৩৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রের গির্জায় সশস্ত্র হামলায় দুই নারী নিহত
যুক্তরাষ্ট্রের গির্জায় সশস্ত্র হামলায় দুই নারী নিহত

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাবির জগন্নাথ হলের ছাদ থেকে পড়ে শিক্ষার্থীর মৃত্যু
ঢাবির জগন্নাথ হলের ছাদ থেকে পড়ে শিক্ষার্থীর মৃত্যু

৪০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ক্রাইম জোন তিন সিটি
ক্রাইম জোন তিন সিটি

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

পোশাকশিল্পে সুষ্ঠু ও স্থিতিশীল শ্রম পরিবেশ বজায় রাখতে একসঙ্গে কাজ করার অঙ্গীকার
পোশাকশিল্পে সুষ্ঠু ও স্থিতিশীল শ্রম পরিবেশ বজায় রাখতে একসঙ্গে কাজ করার অঙ্গীকার

৪৬ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বান্দরবানে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে ৩ নারীর মৃত্যু
বান্দরবানে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে ৩ নারীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২৭ বছর পর গানে ফিরলেন আমির খান
২৭ বছর পর গানে ফিরলেন আমির খান

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জাতীয়তাবাদী শক্তিকে ধ্বংসের চক্রান্ত চলছে : মির্জা ফখরুল
জাতীয়তাবাদী শক্তিকে ধ্বংসের চক্রান্ত চলছে : মির্জা ফখরুল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরিয়ায় গোষ্ঠীগত সংঘর্ষে নিহত ৩০, আহত শতাধিক
সিরিয়ায় গোষ্ঠীগত সংঘর্ষে নিহত ৩০, আহত শতাধিক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্টেশন মাস্টারের ভুলে যাত্রী রেখে চলে গেলো চট্টলা এক্সপ্রেস!
স্টেশন মাস্টারের ভুলে যাত্রী রেখে চলে গেলো চট্টলা এক্সপ্রেস!

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণ-অভ্যুত্থানে নারীদের ভূমিকা নিয়ে আজ চলচ্চিত্র প্রদর্শনী ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান
গণ-অভ্যুত্থানে নারীদের ভূমিকা নিয়ে আজ চলচ্চিত্র প্রদর্শনী ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রিটার্নিং-প্রিজাইডিং অফিসার নিয়োগে পরিবর্তন আসছে : সিইসি
রিটার্নিং-প্রিজাইডিং অফিসার নিয়োগে পরিবর্তন আসছে : সিইসি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাকিবের নিষ্প্রভ দিনে দুবাইয়ের বড় হার
সাকিবের নিষ্প্রভ দিনে দুবাইয়ের বড় হার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর ইউরোপ সবচেয়ে বড় হুমকির মুখে : ম্যাক্রোঁ
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর ইউরোপ সবচেয়ে বড় হুমকির মুখে : ম্যাক্রোঁ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেস্টের শতবর্ষের ইতিহাসে সেরা বোলিং গড় এখন বোল্যান্ডের
টেস্টের শতবর্ষের ইতিহাসে সেরা বোলিং গড় এখন বোল্যান্ডের

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চানখাঁরপুলে ৬ জনকে গুলি করে হত্যা: বিচার শুরুর আদেশ আজ
চানখাঁরপুলে ৬ জনকে গুলি করে হত্যা: বিচার শুরুর আদেশ আজ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চ্যাটবট জেমিনিতে এলো নতুন ফিচার
চ্যাটবট জেমিনিতে এলো নতুন ফিচার

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

পাকিস্তানে ভারী বৃষ্টিপাত ও বন্যায় প্রাণহানির সংখ্যা ছাড়াল ১০০
পাকিস্তানে ভারী বৃষ্টিপাত ও বন্যায় প্রাণহানির সংখ্যা ছাড়াল ১০০

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বন্যা পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণে বিএনপির ‘মনিটরিং সেল’
বন্যা পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণে বিএনপির ‘মনিটরিং সেল’

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেনে প্যাট্রিয়ট ক্ষেপণাস্ত্র পাঠানোর ঘোষণা ট্রাম্পের
ইউক্রেনে প্যাট্রিয়ট ক্ষেপণাস্ত্র পাঠানোর ঘোষণা ট্রাম্পের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দ্রাবিড়কে ছাড়িয়ে গিল, টেস্ট সিরিজে গড়লেন নতুন রেকর্ড
দ্রাবিড়কে ছাড়িয়ে গিল, টেস্ট সিরিজে গড়লেন নতুন রেকর্ড

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ইসরায়েলের লাগামহীন বর্বরতা, নিহত ছাড়িয়ে গেল ৫৮ হাজার
গাজায় ইসরায়েলের লাগামহীন বর্বরতা, নিহত ছাড়িয়ে গেল ৫৮ হাজার

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
‌আজ থেকে সারা দেশে চিরুনি অভিযান
‌আজ থেকে সারা দেশে চিরুনি অভিযান

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামিন পেলেন চিত্রনায়িকা অপু বিশ্বাস
জামিন পেলেন চিত্রনায়িকা অপু বিশ্বাস

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সেনা কর্মকর্তাদের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেসির ক্ষমতা বাড়িয়ে প্রজ্ঞাপন
সেনা কর্মকর্তাদের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেসির ক্ষমতা বাড়িয়ে প্রজ্ঞাপন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিটফোর্ড হাসপাতাল ‘শাটডাউন’ ঘোষণা
মিটফোর্ড হাসপাতাল ‘শাটডাউন’ ঘোষণা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বনানীতে সড়ক অবরোধ সিএনজি চালকদের, তীব্র যানজটে দুর্ভোগ
বনানীতে সড়ক অবরোধ সিএনজি চালকদের, তীব্র যানজটে দুর্ভোগ

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মিয়ানমারে উলফার ঘাঁটিতে ভারতীয় সেনাবাহিনীর হামলার অভিযোগ, নিহত ১৯
মিয়ানমারে উলফার ঘাঁটিতে ভারতীয় সেনাবাহিনীর হামলার অভিযোগ, নিহত ১৯

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদিকে আম উপহার পাঠাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা
মোদিকে আম উপহার পাঠাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বেসরকারি শিক্ষক নিয়োগে পুলিশ ভেরিফিকেশনের নতুন পরিপত্র
বেসরকারি শিক্ষক নিয়োগে পুলিশ ভেরিফিকেশনের নতুন পরিপত্র

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্যারিসের প্রেমের সেতুতে তালা দিলেন মেহজাবীন
প্যারিসের প্রেমের সেতুতে তালা দিলেন মেহজাবীন

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুগান্তরের সম্পাদককে ৫ দিনের মধ্যে ক্ষমা চাইতে আইনি নোটিশ
যুগান্তরের সম্পাদককে ৫ দিনের মধ্যে ক্ষমা চাইতে আইনি নোটিশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লঙ্কানদের বড় ব্যবধানে হারিয়ে যা বললেন লিটন
লঙ্কানদের বড় ব্যবধানে হারিয়ে যা বললেন লিটন

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইতালির বিমানবন্দরে বিমানের ইঞ্জিনে ঝাঁপিয়ে মৃত্যু
ইতালির বিমানবন্দরে বিমানের ইঞ্জিনে ঝাঁপিয়ে মৃত্যু

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৯৭৮ হাজি ফেরত পাবেন ৮ কোটি ২৯ লাখ টাকা
৪৯৭৮ হাজি ফেরত পাবেন ৮ কোটি ২৯ লাখ টাকা

১৯ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

এনবিআরের আন্দোলনকে সরকারবিরোধী রূপ দেওয়ার ষড়যন্ত্র ছিল: জ্বালানি উপদেষ্টা
এনবিআরের আন্দোলনকে সরকারবিরোধী রূপ দেওয়ার ষড়যন্ত্র ছিল: জ্বালানি উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের রাজ্যসভায় মনোনীত চার সাংসদের নাম ঘোষণা
ভারতের রাজ্যসভায় মনোনীত চার সাংসদের নাম ঘোষণা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্পর্শকাতর সময়ে জাতীয় ঐক্যের ন্যূনতম জায়গাটা থাকা প্রয়োজন : জামায়াত আমির
স্পর্শকাতর সময়ে জাতীয় ঐক্যের ন্যূনতম জায়গাটা থাকা প্রয়োজন : জামায়াত আমির

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেট্রোরেল চলাচলে বিশেষ নির্দেশনা
মেট্রোরেল চলাচলে বিশেষ নির্দেশনা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিনিকেট নামে চাল বাজারজাত বন্ধের নির্দেশ ভোক্তা অধিদফতরের
মিনিকেট নামে চাল বাজারজাত বন্ধের নির্দেশ ভোক্তা অধিদফতরের

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঐকমত্যে পৌঁছে ৩০ জুলাইয়ের মধ্যে জাতীয় সনদ : আলী রীয়াজ
ঐকমত্যে পৌঁছে ৩০ জুলাইয়ের মধ্যে জাতীয় সনদ : আলী রীয়াজ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্বাসরুদ্ধকর ম্যাচে হোবার্টকে হারাল রংপুর রাইডার্স
শ্বাসরুদ্ধকর ম্যাচে হোবার্টকে হারাল রংপুর রাইডার্স

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভাঙারি ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যায় আরও দুই আসামি গ্রেফতার
ভাঙারি ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যায় আরও দুই আসামি গ্রেফতার

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পিএসজিকে গুঁড়িয়ে ক্লাব বিশ্বকাপ ফাইনালে চেলসি রূপকথা
পিএসজিকে গুঁড়িয়ে ক্লাব বিশ্বকাপ ফাইনালে চেলসি রূপকথা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শতবর্ষী মাহাথির ক্লান্তিজনিত কারণে হাসপাতালে ভর্তি
শতবর্ষী মাহাথির ক্লান্তিজনিত কারণে হাসপাতালে ভর্তি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রতীক হিসেবে থাকছে ‘নৌকা’, এখনই অন্তর্ভুক্ত হচ্ছে না ‘শাপলা’
প্রতীক হিসেবে থাকছে ‘নৌকা’, এখনই অন্তর্ভুক্ত হচ্ছে না ‘শাপলা’

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে কারণে কমেডিয়ান রোজির নাগরিকত্ব কেড়ে নিতে চান ট্রাম্প
যে কারণে কমেডিয়ান রোজির নাগরিকত্ব কেড়ে নিতে চান ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনে প্যাট্রিয়ট ক্ষেপণাস্ত্র পাঠানোর ঘোষণা ট্রাম্পের
ইউক্রেনে প্যাট্রিয়ট ক্ষেপণাস্ত্র পাঠানোর ঘোষণা ট্রাম্পের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেষ মুহূর্তের গোলে নেপালকে হারাল বাংলাদেশ
শেষ মুহূর্তের গোলে নেপালকে হারাল বাংলাদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলি হামলায় ইরানের প্রেসিডেন্ট আহত হয়েছিলেন?
ইসরায়েলি হামলায় ইরানের প্রেসিডেন্ট আহত হয়েছিলেন?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবদলের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা
যুবদলের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চলে গেলেন দক্ষিণের কিংবদন্তি অভিনেতা কোটা শ্রীনিবাস রাও
চলে গেলেন দক্ষিণের কিংবদন্তি অভিনেতা কোটা শ্রীনিবাস রাও

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
সতর্ক অবস্থানে বিএনপি
সতর্ক অবস্থানে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্ভট উটের পিঠে চলেছে স্বদেশ
উদ্ভট উটের পিঠে চলেছে স্বদেশ

সম্পাদকীয়

এক ট্রলারে ৬৫ মণ ইলিশ
এক ট্রলারে ৬৫ মণ ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

দিলদারের আব্দুল্লাহ্ ৫ কোটি টাকার ব্যবসা করেছিল
দিলদারের আব্দুল্লাহ্ ৫ কোটি টাকার ব্যবসা করেছিল

শোবিজ

বাবা মন্ত্রী, ছেলে ছায়া মন্ত্রী
বাবা মন্ত্রী, ছেলে ছায়া মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

চেয়েছিলাম অধিকার হয়ে গেলাম রাজাকার
চেয়েছিলাম অধিকার হয়ে গেলাম রাজাকার

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বসে থেকেই মশা মারার খরচ ৯২ কোটি টাকা
বসে থেকেই মশা মারার খরচ ৯২ কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

কোনো ব্যক্তি বা দলের চরিত্র হনন নিন্দনীয়
কোনো ব্যক্তি বা দলের চরিত্র হনন নিন্দনীয়

পেছনের পৃষ্ঠা

সাহসকে সালাম : মানবাধিকার প্রহরীদের ধন্যবাদ
সাহসকে সালাম : মানবাধিকার প্রহরীদের ধন্যবাদ

সম্পাদকীয়

স্বপ্নপূরণের সাথী হওয়ায় বসুন্ধরা গ্রুপের প্রতি কৃতজ্ঞতা
স্বপ্নপূরণের সাথী হওয়ায় বসুন্ধরা গ্রুপের প্রতি কৃতজ্ঞতা

নগর জীবন

বদলে যাচ্ছে রাজস্ব বোর্ডের নাম
বদলে যাচ্ছে রাজস্ব বোর্ডের নাম

পেছনের পৃষ্ঠা

এরশাদ : মানুষের হৃদয়ে কনক প্রদীপ
এরশাদ : মানুষের হৃদয়ে কনক প্রদীপ

সম্পাদকীয়

নানা চ্যালেঞ্জে কারখানা বন্ধের ঝুঁকি
নানা চ্যালেঞ্জে কারখানা বন্ধের ঝুঁকি

প্রথম পৃষ্ঠা

যেভাবে শুটিংয়ে যেতেন পূর্ণিমা
যেভাবে শুটিংয়ে যেতেন পূর্ণিমা

শোবিজ

স্বাস্থ্য খাতে বিপ্লব আনছে টিএমএসএস
স্বাস্থ্য খাতে বিপ্লব আনছে টিএমএসএস

নগর জীবন

সিমন্সের বেতন ১০ কোটিরও বেশি
সিমন্সের বেতন ১০ কোটিরও বেশি

মাঠে ময়দানে

সোহাগ হত্যায় সীমান্তে ধরা দুই আসামি
সোহাগ হত্যায় সীমান্তে ধরা দুই আসামি

প্রথম পৃষ্ঠা

বছর না ঘুরতেই উঠে যাচ্ছে কার্পেটিং
বছর না ঘুরতেই উঠে যাচ্ছে কার্পেটিং

নগর জীবন

ঢাকাই সিনেমার সোনালি দিন হারিয়েছে যেভাবে
ঢাকাই সিনেমার সোনালি দিন হারিয়েছে যেভাবে

শোবিজ

টার্গেট পূরণে ব্যর্থ ৪২ বৈদেশিক মিশন
টার্গেট পূরণে ব্যর্থ ৪২ বৈদেশিক মিশন

পেছনের পৃষ্ঠা

টি-২০তে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে সেরা বোলিং মুস্তাফিজের
টি-২০তে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে সেরা বোলিং মুস্তাফিজের

মাঠে ময়দানে

টিকিটের দাম বেড়ে সর্বনিম্ন ৩০০ সর্বোচ্চ ৩,৫০০ টাকা
টিকিটের দাম বেড়ে সর্বনিম্ন ৩০০ সর্বোচ্চ ৩,৫০০ টাকা

মাঠে ময়দানে

শামীম ও রিশাদের প্রশংসায় লিটন
শামীম ও রিশাদের প্রশংসায় লিটন

মাঠে ময়দানে

শেষ মুহূর্তে তৃষ্ণার গোলে বাংলাদেশের জয়
শেষ মুহূর্তে তৃষ্ণার গোলে বাংলাদেশের জয়

মাঠে ময়দানে

‘আনন্দমেলা’য় প্রথমবার প্রীতম
‘আনন্দমেলা’য় প্রথমবার প্রীতম

শোবিজ

টাকা শক্তিশালী হচ্ছে ডলারের দরপতন প্রায় ৩ টাকা
টাকা শক্তিশালী হচ্ছে ডলারের দরপতন প্রায় ৩ টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজ্যসভার সদস্য হর্ষবর্ধন
রাজ্যসভার সদস্য হর্ষবর্ধন

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউরোপা লিগ থেকে ক্রিস্টাল প্যালেসের অবনমন
ইউরোপা লিগ থেকে ক্রিস্টাল প্যালেসের অবনমন

মাঠে ময়দানে

১৮০ দিনে ২১৭ খুন রাজধানীতে
১৮০ দিনে ২১৭ খুন রাজধানীতে

প্রথম পৃষ্ঠা