শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২১ জুলাই, ২০২৫ আপডেট: ০১:৫২, সোমবার, ২১ জুলাই, ২০২৫

শুঁটকিশিল্পে কঠিন সময়

মুহাম্মদ সেলিম, চট্টগ্রাম
প্রিন্ট ভার্সন
শুঁটকিশিল্পে কঠিন সময়

চট্টগ্রামের ঐতিহ্যবাহী শুঁটকিশিল্প এখন হুমকির মুখে। মাছের দুষ্প্রাপ্য, কাঁচা মাছের অস্বাভাবিক মূল্যবৃদ্ধি এবং ক্ষুদ্র উৎপাদকদের আর্থিক দুর্দশার কারণে এ শিল্প গভীর সংকটে পড়েছে। গত এক দশকে শুঁটকির প্রজাতি কমেছে দুই-তৃতীয়াংশ এবং একই হারে কমেছে শুঁটকিপল্লিও। এর ওপর ‘মড়ার ওপর খাঁড়ার ঘা’ হিসেবে দেখা দিয়েছে ভারত ও মিয়ানমার থেকে সস্তা শুঁটকি আমদানি, যা স্থানীয় বাজারকে ব্যাপকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত করছে। ফলে এ শিল্পের সঙ্গে জড়িত ক্ষুদ্র উৎপাদকরা পুঁজি হারিয়ে পেশা ছাড়তে বাধ্য হচ্ছেন। অন্যদিকে চট্টগ্রামের ঐতিহ্যবাহী শুঁটকিশিল্প তার জৌলুস হারাতে বসেছে। শুঁটকি উৎপাদনের হ্রাসের কথা স্বীকার করে চট্টগ্রাম জেলা মৎস্য কর্মকর্তা শ্রীভাস চন্দ্র চন্দ বলেন, বিগত যে কোনো সময়ের চেয়ে শুঁটকি আমদানি বেড়েছে। একই সঙ্গে শুঁটকির চেয়ে কাঁচা মাছ বিক্রি লাভজনক মনে করায় জেলেরা শুঁটকি উৎপাদনে নিরুৎসাহিত হচ্ছেন। এ ছাড়া জেলেরা পুঁজির জন্য মহাজনকে একপ্রকার বাধ্য হয়ে কাঁচা মাছ দিতে হচ্ছে। এসব কারণেই শুঁটকির উৎপাদন দিনদিন কমছে। গত কয়েক বছরে আশঙ্কাজনকভাবে কমছে শুঁটকি উৎপাদন। শুঁটকিশিল্পের বর্তমান সংকট উঠে এসেছে উৎপাদন হ্রাসের পরিসংখ্যানে। চট্টগ্রাম জেলা মৎস্য অফিসের তথ্যানুযায়ী, ২০২২-২৩ অর্থবছরে শুঁটকির মোট উৎপাদন ১ হাজার ৪২০ টন। ২০২৩-২৪ অর্থবছরে তা এসে দাঁড়িয়েছে মাত্র ৮৭০ টনে। গত মৌসুমে তা নেমে দাঁড়িয়েছে ৫ শ টনের ঘরে। প্রধান শুঁটকি উৎপাদন কেন্দ্রগুলোতেও মিলেছে উৎপাদন হ্রাসের ভয়ংকর চিত্র। এক সময় চট্টগ্রাম শহরের শুঁটকিপল্লিগুলোতে উৎপাদন হতো ২৭০ টন শুঁটকি। বর্তমানে তা কমে হয়েছে ১৭০ টন। আনোয়ারা উপজেলায় এক সময় ৪৩০ টন শুঁটকি উৎপাদন হলেও বর্তমানে তা নেমে হয়েছে ১৯০ টনে। একইভাবে বাঁশখালী উপজেলায় ৬১০ টন কমে হয়েছে ৪৪০ টন এবং কর্ণফুলী উপজেলার শুঁটকি ১১০ টন কমে হয়েছে ৭০ টনে। জানা যায়, উন্নতমানের শুঁটকির জন্য এক সময় দেশ-বিদেশে খ্যাত ছিল চট্টগ্রামের শুঁটকি। কিন্তু সময়ের সঙ্গে সঙ্গে গভীর সংকটে পড়েছে চট্টগ্রামের ঐতিহ্যবাহী শুঁটকিশিল্প। মাছের দুষ্প্রাপ্য, অস্বাভাবিক মূল্যবৃদ্ধি এবং ক্ষুদ্র উৎপাদকদের আর্থিক দুর্দশার মতো বহুবিধ চ্যালেঞ্জের কারণে এ শিল্প দ্রুত পথোন্মুখ। অথচ এক সময় ৪০ থেকে ৪৫ প্রজাতির মাছ থেকে শুঁটকি বানানো হলেও এখন তা কমছে দুই-তৃতীয়াংশ। বর্তমানে শুঁটকিপল্লিগুলোতে ফাইশ্যা, ছুরি, লইট্টা, মধুভাইস্যা, পোয়া মাছ, রূপচাঁদা, পোপা, বিভিন্ন প্রজাতির হাঙর মাছ, পাতা মাছসহ ১২ থেকে ১৫ প্রজাতির মাছ থেকে শুঁটকি তৈরি করা হচ্ছে। শুঁটকির প্রজাতির সঙ্গে সঙ্গে গত এক দশকে কমেছে শুঁটকির পল্লিও। এক দশক আগেও চট্টগ্রামের নোমান কলেজ এলাকায় ১৪০টির মতো শুঁটকিপল্লি ছিল। বর্তমানে তা কমে হয়েছে মাত্র ৩৫টি। এ ছাড়া কর্ণফুলীর দক্ষিণে ইছানগর, জুলধার আশপাশে ৬০ থেকে ৭০টির মতো শুঁটকিপল্লি ছিল। সেটা এখন ৩২টিতে নেমে এসেছে। উৎপাদন ও শুঁটকিপল্লি হ্রাস পেলেও বেড়েছে চাহিদা। যার প্রভাব পড়েছে আসাদগঞ্জের শুঁটকির পাইকার বাজারে। তিন বছর আগে চিংড়ি শুঁটকি ৭০০ থেকে ৮০০ টাকা কেজি বিক্রি হলেও বর্তমানে তা রকম ভেদে বিক্রি হচ্ছে কেজি ২২০০ থেকে ২৪০০ টাকা। একইভাবে ৫০০ টাকার ছুরি শুঁটকি বিক্রি হচ্ছে কেজি ১৬০০ থেকে ২৫০০ টাকায়। ৪০০ টাকার লইট্টা শুঁটকি বিক্রি হচ্ছে ১১৫০ থেকে ১৪০০ টাকা। অভিন্নভাবে দুই থেকে তিন গুণ বেড়েছে অন্যান্য শুঁটকির দাম। শুঁটকিশিল্পের এমন সংকটময় পরিস্থিতির মধ্যে ‘মড়ার ওপর খাঁড়া ঘা’ হয়ে দাঁড়িয়েছে প্রতিবেশী দেশগুলো থেকে শুঁটকি আমদানি। ভারত এবং মিয়ানমার থেকে সস্তা আমদানি করা শুঁটকির আগমন পরিস্থিতিকে আরও খারাপ করেছে, যা স্থানীয় উৎপাদক, ব্যবসায়ী এবং গুদাম মালিকদের জন্য বড় হুমকি সৃষ্টি করেছে। আসাদগঞ্জ শুঁটকিপল্লির ব্যবসায়ী নুর হোসেনের দাবি, চট্টগ্রামের শুঁটকির মান এখনো অনেক উন্নত। আমদানি করা পণ্যের তুলনামূলক সাশ্রয়ী মূল্য স্থানীয় বিক্রি এবং স্থানীয় পণ্যের বাজার সার্বিক অবস্থাকে ক্ষতিগ্রস্ত করছে। পূর্বে চট্টগ্রাম দেশের অভ্যন্তরে এবং বিদেশে শুঁটকির প্রধান সরবরাহকারী ছিল। এখন মিয়ানমার ও ভারত থেকে শুঁটকি আসছে। এ শিল্পের সঙ্গে সংশ্লিষ্টদের অভিযোগে, ঐতিহ্যবাহী শিল্পের প্রাণশক্তি ক্ষুদ্র উৎপাদকরা তীব্র আর্থিক সংকটে ভুগছেন। মাছের দাম বৃদ্ধি, সেই সঙ্গে পরিবহন ও শ্রম ব্যয়ের ঊর্ধ্বগতি উৎপাদনকে ক্রমেই অলাভজনক করে তুলছে। অনেক উৎপাদককে বাধ্য হয়ে বাকিতে পণ্য বিক্রি করতে হচ্ছে মাসের পর মাস। এমনকি বছরের পর বছর ধরে পেমেন্টের জন্য অপেক্ষা করতে হচ্ছে। যার ফলে মূলধন ক্ষয় হচ্ছে এবং অনেকেই এই পেশা ছেড়ে দিতে বাধ্য হচ্ছেন। চট্টগ্রাম ক্ষুদ্র শুঁটকি উৎপাদন ও বিপণন সমবায় সমিতির সদস্য সংখ্যা ১৮০ থেকে কমে মাত্র ৭৫-এ এসেছে।

এই বিভাগের আরও খবর
যুক্তরাষ্ট্রের পেটেন্ট পেল বাংলাদেশের কভিড টিকা বঙ্গভ্যাক্স
যুক্তরাষ্ট্রের পেটেন্ট পেল বাংলাদেশের কভিড টিকা বঙ্গভ্যাক্স
সরকারি গাড়িতে মেয়াদোত্তীর্ণ ওষুধ ধরলেন উপদেষ্টা
সরকারি গাড়িতে মেয়াদোত্তীর্ণ ওষুধ ধরলেন উপদেষ্টা
৮ হাজার কোটি টাকা লেনদেন হয়েছে : দুদক
৮ হাজার কোটি টাকা লেনদেন হয়েছে : দুদক
বাংলাদেশিদের জন্য চীনা ভিসা আবেদন প্রক্রিয়ায় নতুন নিয়ম
বাংলাদেশিদের জন্য চীনা ভিসা আবেদন প্রক্রিয়ায় নতুন নিয়ম
আত্মহত্যা ঋণের দায়ে, লাখ টাকা ধার করে চল্লিশা
আত্মহত্যা ঋণের দায়ে, লাখ টাকা ধার করে চল্লিশা
যমুনা ও সচিবালয় ঘেরাওয়ের হুঁশিয়ারি
যমুনা ও সচিবালয় ঘেরাওয়ের হুঁশিয়ারি
হাতল চাপা ছাড়াই যে কারণে ওপরে উঠছে নলকূপের পানি
হাতল চাপা ছাড়াই যে কারণে ওপরে উঠছে নলকূপের পানি
স্পিডবোট ডুবিতে নিখোঁজ চার লাশ উদ্ধার
স্পিডবোট ডুবিতে নিখোঁজ চার লাশ উদ্ধার
অন্তর্বর্তী সরকারকে উৎখাতের ষড়যন্ত্র
অন্তর্বর্তী সরকারকে উৎখাতের ষড়যন্ত্র
ফুলেল শ্রদ্ধায় চিরনিদ্রায় শায়িত ফরিদা পারভীন
ফুলেল শ্রদ্ধায় চিরনিদ্রায় শায়িত ফরিদা পারভীন
রাজধানীতে ভাইকে গুলি বোনকে ছুরিকাঘাত
রাজধানীতে ভাইকে গুলি বোনকে ছুরিকাঘাত
বিয়ের চাপ দেওয়ায় প্রেমিকাকে খুন
বিয়ের চাপ দেওয়ায় প্রেমিকাকে খুন
সর্বশেষ খবর
ফের উল্টো পথে শেয়ারবাজার
ফের উল্টো পথে শেয়ারবাজার

১৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠায় কাজ করতে হবে ঐক্যবদ্ধভাবে
গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠায় কাজ করতে হবে ঐক্যবদ্ধভাবে

১৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত
বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত

২৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বাবা-মায়ের কবরে সমাহিত ফরিদা পারভীন
বাবা-মায়ের কবরে সমাহিত ফরিদা পারভীন

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সালাহর শেষ মুহূর্তের গোলে লিভারপুলের জয়
সালাহর শেষ মুহূর্তের গোলে লিভারপুলের জয়

৫১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বৃষ্টির বাধায় সমতায় শেষ বাংলাদেশ-ইংল্যান্ড যুব সিরিজ
বৃষ্টির বাধায় সমতায় শেষ বাংলাদেশ-ইংল্যান্ড যুব সিরিজ

৫৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের কাছে পাকিস্তানের উত্তাপহীন হার
ভারতের কাছে পাকিস্তানের উত্তাপহীন হার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অবৈধ জুয়ার অ্যাপের প্রচার, উর্বশী-মিমিকে ইডির তলব
অবৈধ জুয়ার অ্যাপের প্রচার, উর্বশী-মিমিকে ইডির তলব

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টেকনাফে ১ লাখ ২০ হাজার ইয়াবাসহ দুই মাদক কারবারি আটক
টেকনাফে ১ লাখ ২০ হাজার ইয়াবাসহ দুই মাদক কারবারি আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাণিজ্য ঘাটতি কমাতে পারলে যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক হ্রাসের সম্ভাবনা রয়েছে : বাণিজ্য উপদেষ্টা
বাণিজ্য ঘাটতি কমাতে পারলে যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক হ্রাসের সম্ভাবনা রয়েছে : বাণিজ্য উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুমিল্লায় নিখোঁজের একদিন পর ঝোঁপ থেকে মরদেহ উদ্ধার
কুমিল্লায় নিখোঁজের একদিন পর ঝোঁপ থেকে মরদেহ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বৃষ্টি ও উজানের ঢলে ফুঁসছে তিস্তা, উত্তরাঞ্চলে বন্যার শঙ্কা
বৃষ্টি ও উজানের ঢলে ফুঁসছে তিস্তা, উত্তরাঞ্চলে বন্যার শঙ্কা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলি বিমানবন্দরে হুথির ড্রোন হামলা
ইসরায়েলি বিমানবন্দরে হুথির ড্রোন হামলা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফ্রিদির ক্যামিওতে পাকিস্তানের সম্মানজনক পুঁজি
আফ্রিদির ক্যামিওতে পাকিস্তানের সম্মানজনক পুঁজি

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আশুলিয়ায় ঘরে মিলল একই পরিবারের তিনজনের লাশ
আশুলিয়ায় ঘরে মিলল একই পরিবারের তিনজনের লাশ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আসামের ‌এনআইটি থেকে ৫ বাংলাদেশি শিক্ষার্থীকে বহিষ্কার
আসামের ‌এনআইটি থেকে ৫ বাংলাদেশি শিক্ষার্থীকে বহিষ্কার

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাকসু নির্বাচনে মনোনয়নপত্র বিতরণ শুরু, ভোটার ২৭ হাজার ৬৩৮
চাকসু নির্বাচনে মনোনয়নপত্র বিতরণ শুরু, ভোটার ২৭ হাজার ৬৩৮

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুড়িগ্রামে বাড়ছে নদীর পানি
কুড়িগ্রামে বাড়ছে নদীর পানি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফটিকছড়িতে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ
ফটিকছড়িতে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৬ বিভাগে ভারি বর্ষণের সতর্কতা, পাহাড়ধসের শঙ্কা
৬ বিভাগে ভারি বর্ষণের সতর্কতা, পাহাড়ধসের শঙ্কা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিএসসির নতুন সচিব আব্দুর রহমান
পিএসসির নতুন সচিব আব্দুর রহমান

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কক্সবাজার স্টেডিয়ামে ভাঙচুরের ঘটনায় মামলা, তদন্ত কমিটি গঠন
কক্সবাজার স্টেডিয়ামে ভাঙচুরের ঘটনায় মামলা, তদন্ত কমিটি গঠন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জীবিত নবজাতক কবরস্থান থেকে হাসপাতালে
জীবিত নবজাতক কবরস্থান থেকে হাসপাতালে

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বুড়িচংয়ে অপহৃত যুবক উদ্ধার, ৩ অপহরণকারী গ্রেফতার
বুড়িচংয়ে অপহৃত যুবক উদ্ধার, ৩ অপহরণকারী গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রিজার্ভ বেড়ে ৩০.৫৯ বিলিয়ন ডলার
রিজার্ভ বেড়ে ৩০.৫৯ বিলিয়ন ডলার

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মহেশপুর সীমান্তে নারী-শিশুসহ আটক ৩
মহেশপুর সীমান্তে নারী-শিশুসহ আটক ৩

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
চট্টগ্রামে ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

৬ উইকেট হারিয়ে ধুঁকছে পাকিস্তান
৬ উইকেট হারিয়ে ধুঁকছে পাকিস্তান

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ উইমেন জার্নালিস্ট ফোরামের নতুন কমিটি গঠন
বাংলাদেশ উইমেন জার্নালিস্ট ফোরামের নতুন কমিটি গঠন

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৩১ দফার আলোকে আগামীর বাংলাদেশ বিনির্মিত হবে: সাইফুল ইসলাম
৩১ দফার আলোকে আগামীর বাংলাদেশ বিনির্মিত হবে: সাইফুল ইসলাম

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
কাতারে হামলায় সৌদির আকাশপথ ব্যবহার করে ইসরায়েল, দাবি রিপোর্টে
কাতারে হামলায় সৌদির আকাশপথ ব্যবহার করে ইসরায়েল, দাবি রিপোর্টে

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেপালে সরকার পতনের পর হঠাৎ কেন আলোচনায় বলিউডের এই অভিনেত্রী
নেপালে সরকার পতনের পর হঠাৎ কেন আলোচনায় বলিউডের এই অভিনেত্রী

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে ভূমিকম্প অনুভূত
রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে ভূমিকম্প অনুভূত

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই ফারিয়াসহ তিনজন কারাগারে
সেই ফারিয়াসহ তিনজন কারাগারে

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্যারিস্টার ফুয়াদরা জানেন না কোথায় থামতে হবে : হামিম
ব্যারিস্টার ফুয়াদরা জানেন না কোথায় থামতে হবে : হামিম

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অক্টোবরের শুরুতেই চার দিনের সরকারি ছুটি
অক্টোবরের শুরুতেই চার দিনের সরকারি ছুটি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতারে হামাস নেতাদের হত্যায় স্থল অভিযান চালাতে অস্বীকৃতি জানায় মোসাদ
কাতারে হামাস নেতাদের হত্যায় স্থল অভিযান চালাতে অস্বীকৃতি জানায় মোসাদ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সমঝোতার ভিত্তিতেই ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচন: প্রধান উপদেষ্টা
সমঝোতার ভিত্তিতেই ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচন: প্রধান উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্ত্রের ভয় দেখিয়ে ছিনতাই, দুই ছিনতাইকারী জীবিত নেই
অস্ত্রের ভয় দেখিয়ে ছিনতাই, দুই ছিনতাইকারী জীবিত নেই

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলকে চ্যালেঞ্জ ছুড়ে গাজার পথে ছুটল জাহাজগুলো
ইসরায়েলকে চ্যালেঞ্জ ছুড়ে গাজার পথে ছুটল জাহাজগুলো

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকার ও উপদেষ্টারা মাহফুজদের যথেচ্ছ ব্যবহার করে এখন মৃত্যুর মুখে ঠেলে দিচ্ছে : নাহিদ ইসলাম
সরকার ও উপদেষ্টারা মাহফুজদের যথেচ্ছ ব্যবহার করে এখন মৃত্যুর মুখে ঠেলে দিচ্ছে : নাহিদ ইসলাম

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কাতারে জরুরি সম্মেলনে বসছে ইসলামিক দেশগুলো
কাতারে জরুরি সম্মেলনে বসছে ইসলামিক দেশগুলো

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি, তুরস্ক ও ইরাকের জন্যও অপেক্ষা করছে ইসরায়েলি বোমা: সাবেক আইআরজিসি প্রধান
সৌদি, তুরস্ক ও ইরাকের জন্যও অপেক্ষা করছে ইসরায়েলি বোমা: সাবেক আইআরজিসি প্রধান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গায় অবরোধের নেতৃত্ব দেওয়া প্রধান সমন্বয়ক আটক
ভাঙ্গায় অবরোধের নেতৃত্ব দেওয়া প্রধান সমন্বয়ক আটক

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ম্যাচ হারা নিয়ে যা বললেন লিটন
ম্যাচ হারা নিয়ে যা বললেন লিটন

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লন্ডনে উপদেষ্টা মাহফুজ আলমের ওপর হামলার চেষ্টা, সরকারের তীব্র নিন্দা
লন্ডনে উপদেষ্টা মাহফুজ আলমের ওপর হামলার চেষ্টা, সরকারের তীব্র নিন্দা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাকসুর প্রথম সভা অনুষ্ঠিত, সিনেট সদস্য হচ্ছেন ৫ ছাত্র প্রতিনিধি
ডাকসুর প্রথম সভা অনুষ্ঠিত, সিনেট সদস্য হচ্ছেন ৫ ছাত্র প্রতিনিধি

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যে কারণে রাশিয়ার ওপর বড় নিষেধাজ্ঞা দিতে পারছেন না ট্রাম্প
যে কারণে রাশিয়ার ওপর বড় নিষেধাজ্ঞা দিতে পারছেন না ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্ধারিত ছয় মাসের আগেই নতুন বেতন কাঠামো চূড়ান্ত হবে
নির্ধারিত ছয় মাসের আগেই নতুন বেতন কাঠামো চূড়ান্ত হবে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মদিনা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হলেন ৩ বাংলাদেশি আলেম
মদিনা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হলেন ৩ বাংলাদেশি আলেম

১৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যাবজ্জীবন সাজার মেয়াদ কমানোর উদ্যোগ সরকারের
যাবজ্জীবন সাজার মেয়াদ কমানোর উদ্যোগ সরকারের

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফরিদপুরে আজকের মধ্যে রাস্তা না ছাড়লে আইন প্রয়োগ : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফরিদপুরে আজকের মধ্যে রাস্তা না ছাড়লে আইন প্রয়োগ : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ টন চাল, ৬০০ কেজি পেঁয়াজ, এক কড়াইয়ে রেকর্ড রান্না
৫ টন চাল, ৬০০ কেজি পেঁয়াজ, এক কড়াইয়ে রেকর্ড রান্না

১৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

‘ঋণের দায়ে’ স্ত্রী-সন্তানদের হত্যার পর আত্মহত্যা: লাখ টাকা ধার করে চল্লিশা করলো পরিবার
‘ঋণের দায়ে’ স্ত্রী-সন্তানদের হত্যার পর আত্মহত্যা: লাখ টাকা ধার করে চল্লিশা করলো পরিবার

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফরিদা পারভীনকে শেষ শ্রদ্ধা শহীদ মিনারে, দাফন কুষ্টিয়ায়
ফরিদা পারভীনকে শেষ শ্রদ্ধা শহীদ মিনারে, দাফন কুষ্টিয়ায়

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন প্রক্রিয়া জটিল পর্যায়ে নেওয়া হচ্ছে : সালাহউদ্দিন আহমেদ
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন প্রক্রিয়া জটিল পর্যায়ে নেওয়া হচ্ছে : সালাহউদ্দিন আহমেদ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুপার ফোরে যাওয়ার আশা আছে, ট্রফি জিততেই এসেছি: জাকের
সুপার ফোরে যাওয়ার আশা আছে, ট্রফি জিততেই এসেছি: জাকের

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এবার রোমানিয়ায় ঢুকলো রাশিয়ার ড্রোন
এবার রোমানিয়ায় ঢুকলো রাশিয়ার ড্রোন

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৬ বিভাগে অতিভারি বর্ষণের আভাস, পাহাড়ধসের শঙ্কা
৬ বিভাগে অতিভারি বর্ষণের আভাস, পাহাড়ধসের শঙ্কা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাইগারকে নিয়ে সমালোচনার ঝড়, যা বললেন মা আয়েশা
টাইগারকে নিয়ে সমালোচনার ঝড়, যা বললেন মা আয়েশা

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
জুলাই সনদ নিয়ে নতুন বিতর্ক
জুলাই সনদ নিয়ে নতুন বিতর্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

উপদেষ্টা হওয়ার আগে আমিও বাধ্য হয়ে ঘুষ দিয়েছি
উপদেষ্টা হওয়ার আগে আমিও বাধ্য হয়ে ঘুষ দিয়েছি

প্রথম পৃষ্ঠা

মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা

সম্পাদকীয়

বিএনপির ছয়জন, বাকি দলের একজন করে
বিএনপির ছয়জন, বাকি দলের একজন করে

নগর জীবন

ডুবতে পারে ৯ জেলা
ডুবতে পারে ৯ জেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

ফখরুল, গয়েশ্বর ও আব্বাসসহ ৭০ জনকে অব্যাহতি
ফখরুল, গয়েশ্বর ও আব্বাসসহ ৭০ জনকে অব্যাহতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত
বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত

পেছনের পৃষ্ঠা

সীমানা নিয়ে এখনো উত্তাপ
সীমানা নিয়ে এখনো উত্তাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

হারিয়ে যাচ্ছে বাবুই পাখির বাসা
হারিয়ে যাচ্ছে বাবুই পাখির বাসা

পেছনের পৃষ্ঠা

আনারপুরায় কাগজকলে আগুন
আনারপুরায় কাগজকলে আগুন

নগর জীবন

চলতি বছর ডেঙ্গুতে ১৫০ জনের মৃত্যু
চলতি বছর ডেঙ্গুতে ১৫০ জনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

১২ অক্টোবর থেকে শুরু টাইফয়েডের টিকাদান
১২ অক্টোবর থেকে শুরু টাইফয়েডের টিকাদান

নগর জীবন

শীতলক্ষ্যায় নৌকাডুবি দুই মাদরাসাছাত্রের লাশ উদ্ধার
শীতলক্ষ্যায় নৌকাডুবি দুই মাদরাসাছাত্রের লাশ উদ্ধার

নগর জীবন

মেডিকেল ভর্তিতে অটোমেশন পদ্ধতি বাতিল দাবি
মেডিকেল ভর্তিতে অটোমেশন পদ্ধতি বাতিল দাবি

নগর জীবন

শুধু স্বৈরাচার নয়, পালিয়েছেন মসজিদের ইমাম-বিচারকও
শুধু স্বৈরাচার নয়, পালিয়েছেন মসজিদের ইমাম-বিচারকও

পেছনের পৃষ্ঠা

পার্লামেন্ট পুনর্বহালের দাবি
পার্লামেন্ট পুনর্বহালের দাবি

পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনের পক্ষে মন্তব্য করে বিতর্কে পরিচালক অন্নপূর্ণা
ফিলিস্তিনের পক্ষে মন্তব্য করে বিতর্কে পরিচালক অন্নপূর্ণা

পূর্ব-পশ্চিম

আট বছরে শিক্ষিত বেকার বেড়ে দ্বিগুণ
আট বছরে শিক্ষিত বেকার বেড়ে দ্বিগুণ

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদের চূড়ান্ত রূপ উগ্র সাম্প্রদায়িকতা
ফ্যাসিবাদের চূড়ান্ত রূপ উগ্র সাম্প্রদায়িকতা

নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রের মহড়া নিয়ে কড়া বার্তা উত্তর কোরিয়ার
যুক্তরাষ্ট্রের মহড়া নিয়ে কড়া বার্তা উত্তর কোরিয়ার

পূর্ব-পশ্চিম

বিএম কলেজের ছাত্র সংসদ নির্বাচনের দাবিতে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
বিএম কলেজের ছাত্র সংসদ নির্বাচনের দাবিতে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

নগর জীবন

সাদাপাথর লুটের ঘটনায় বিএনপি নেতা গ্রেপ্তার
সাদাপাথর লুটের ঘটনায় বিএনপি নেতা গ্রেপ্তার

নগর জীবন

প্রাইমারি স্কুলে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিন
প্রাইমারি স্কুলে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিন

নগর জীবন

কোনো মহল কর্মসূচি দিয়ে নির্বাচনের বিরোধিতা করছে
কোনো মহল কর্মসূচি দিয়ে নির্বাচনের বিরোধিতা করছে

নগর জীবন

নির্ধারিত সময়ের আগেই নতুন বেতন কাঠামো
নির্ধারিত সময়ের আগেই নতুন বেতন কাঠামো

নগর জীবন

রাশিয়ায় দুই ট্রেন লাইনচ্যুত রেললাইনে বিস্ফোরণ
রাশিয়ায় দুই ট্রেন লাইনচ্যুত রেললাইনে বিস্ফোরণ

পূর্ব-পশ্চিম

১২১ বার পেছাল প্রতিবেদন আদালতের অসন্তোষ
১২১ বার পেছাল প্রতিবেদন আদালতের অসন্তোষ

পেছনের পৃষ্ঠা

ডিবি পরিচয়ে ডাকাতি চক্রের তিনজন গ্রেপ্তার
ডিবি পরিচয়ে ডাকাতি চক্রের তিনজন গ্রেপ্তার

নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রের সমালোচনায় ভেনিজুয়েলা
যুক্তরাষ্ট্রের সমালোচনায় ভেনিজুয়েলা

পূর্ব-পশ্চিম

নিবন্ধন পেতে শেষ মুহূর্তে দলগুলোর দৌড়ঝাঁপ
নিবন্ধন পেতে শেষ মুহূর্তে দলগুলোর দৌড়ঝাঁপ

প্রথম পৃষ্ঠা