শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২১ জুলাই, ২০২৫ আপডেট: ০০:১২, সোমবার, ২১ জুলাই, ২০২৫

কানামাছি পলাপলি গোল্লাছুটের রাজনীতি

গোলাম মাওলা রনি
প্রিন্ট ভার্সন
কানামাছি পলাপলি গোল্লাছুটের রাজনীতি

আবহমান বাংলার শিশুতোষ ক্রীড়া কৌতুকের মধ্যে কানামাছি ভোঁ ভোঁ, গোল্লাছুট এবং পলাপলি বা পালাপালি খেলা যেমন জনপ্রিয় তেমনি বাঙালির আদি ও আসলরূপে বেড়ে ওঠার জন্য এই তিনটি খেলা অতীব জরুরি এবং গুরুত্বপূর্ণ। যারা এসব ক্রীড়া কৌতুকে শৈশব থেকেই দক্ষতা ও অভিজ্ঞতা লাভ করতে পারে তারা পরবর্তীকালে সমাজের তাপ-চাপ, কুটচাল এবং প্রতিযোগিতার দৌড়ে টিকে থাকতে পারে। কিন্তু যারা আমার মতো শৈশবে ওসব খেলায় একেবারেই আনাড়ি ছিলেন তাদের জীবনের প্রেম ভালোবাসা-বিয়েশাদি, ব্যবসাবাণিজ্য, রাজনীতি এবং প্রভাব-প্রতিপত্তিতে যে কী বিপত্তি হয়েছে বা ঘটে চলেছে, তা কেবল ভুক্তভোগীরাই বলতে পারবেন। বিষয়টিকে সহজবোধ্য করার জন্য আমার শৈশবের কিছু অভিজ্ঞতা বর্ণনা করা জরুরি।

আমার শৈশবে আমি কোনো খেলাতেই পারদর্শী ছিলাম না। ফলে কোনো খেলায় অংশগ্রহণ করার চেয়ে খেলা দেখতেই আমার ভালো লাগত। মাঝেমধ্যে ফুটবল খেলায় খেলোয়াড়ের অভাব হলে আমাকে জোর করে কয়েকবার মাঠে নামানো হয়েছিল এবং গোলকিপারের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছিল কিন্তু ফুটবল দেখলে আমার এত ভয় হতো যে প্রতিপক্ষের খেলোয়াড়রা বল নিয়ে গোলপোস্টের কাছে এলেই আমার বুক ধড়ফড় করত এবং আমি ভয়ে জড়োসড় হয়ে পড়তাম। আমার দলের খেলোয়াড়রা দল বেঁধে এসে আমাকে উদ্ধার করতেন। কানামাছি ভোঁ ভোঁ খেলার ক্ষেত্রে আমি প্রায়ই একটি কর্ম করতাম। যার চোখ বেঁধে বউ বানানো হতো তার জন্য আমার খুব মায়া হতো। সবাই এসে তাকে খোঁচা দিত আর সে অসহায়ের মতো চোখ বাঁধা অবস্থায় তাদের ধরতে চাইত। কিন্তু বেশির ভাগ ক্ষেত্রে ব্যর্থ হতো। এ অবস্থায় তাকে জিতিয়ে দেওয়ার জন্য আমি স্বেচ্ছায় ধরা দিতাম এবং পরিণতিতে আমার চোখ বেঁধে দুষ্টরা দলবেঁধে আমাকে খোঁচাত।

অন্যকে জিতিয়ে দিয়ে নিজে হেরে যাওয়ার খেলায় আমি যে পারদর্শিতা অর্জন করেছি, তা এখনো অব্যাহত। কানামাছির মতো পলাপলি, গোল্লাছুট ইত্যাদি খেলায় আমার বেহাল সম্ভবত আমার অনুরোধবংশগত ঐতিহ্য, আমার আব্বার দশাও একই রকম ছিল। আমার সাতটি ভাই মাশাল্লাহ জীবনের অনেক ক্ষেত্রে সফল হলেও আমার মতোই শিশুতোষ খেলায় ভীষণ আনাড়ি ছিল। আমার এক ভাই শৈশবে অনুরোধে ফুটবল খেলতে নেমে কী যে কাণ্ড করল যা স্মরণ করলে আজও হতভম্ব হয়ে যাই। সে খুব ভাব নিয়ে অন্য সব পাকা খেলোয়াড়ের মতো হেড করতে গেল। কিন্তু দুষ্ট বল তার মাথায় না পড়ে ডাইরেক্ট চোখের ওপর এসে পড়ল। ভাইটি আমার চিৎকার দিয়ে চিৎপটাং হলো। চোখ ফুলে ঢোল হয়ে গেল। পরে ঢাকায় এনে বহু দিন চিকিৎসা করে চোখের জ্যোতি ফিরিয়ে আনা হলো।

আমার পূর্বেকার বংশধরদের চেয়ে আমার পরবর্তী বংশধররা খেলাধুলায় বাবা, চাচা, দাদার অদক্ষতাকে এক নতুন মাত্রা দিয়েছে। আমার বেগম সাহেবা এবং তার বংশের লোকজনের ইতিহাস অবশ্য আমার পরিবারের ইতিহাসের ঠিক উল্টো। ফলে তিনি চাইতেন, আমাদের ছেলেমেয়েরা স্কুলের বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতায় পুরস্কার লাভ করুক। কিন্তু প্রতিযোগিতা-তা সে দৌড় কিংবা মোরগযুদ্ধ যা-ই হোক না কেন সে ক্ষেত্রে আমার ছেলেমেয়ে প্রথম ধাক্কায় কুপোকাত। ছেলেমেয়েরা যতই বলত, তাদের কী দোষ! পেছন থেকে দুষ্ট ছেলেমেয়ে এসে ধাক্কা দিয়ে ফেলে দিলে তারা কী করতে পারত। ছেলেমেয়েদের কথায় বেগম সাহেবার মেজাজ সর্বোচ্চ পর্যায় পৌঁছাত এবং ভাবিদের সামনে বীর পুত্র-কন্যার ক্রীড়া নৈপুণ্যের বেহালের জন্য আমার বংশীয় ঐতিহ্যের নিকুচি করে মনের ঝাল মেটাত।

উল্লিখিত বংশমর্যাদা নিয়ে যখন রাজনীতিতে এলাম তখন প্রাথমিক সফলতা যে কীভাবে এলো, তা টেরই পেলাম না। কিন্তু সফলতাকে কাজে লাগান এবং উত্তরোত্তর শ্রীবৃদ্ধির জন্য যে দম লাগে, কৌশল লাগে এবং চালাকির প্রয়োজন হয় তা আমার রক্তে না থাকার জন্য মানসম্মান থাকতেই আমি রাজনীতির খেলোয়াড় না হয়ে দর্শক হওয়ার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি সেই ২০১৪ সাল থেকে। মাঝে অবশ্য দুইবার অর্থাৎ একবার ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন নির্বাচন এবং ২০১৮ সালের রাতের ভোটের নির্বাচনে অংশ নিয়েছিলাম অনুরোধে ঢেঁকি গেলার সূত্রের কবলে পড়ে এবং উভয় ক্ষেত্রে ঐতিহাসিক শিক্ষা পাওয়ার পর আমি আবার দর্শকের সারিতে বসে রাজনীতির শিশুতোষ ক্রীড়া কৌতুক উপভোগ করে যাচ্ছি।

চলমান রাজনীতিতে যা কিছু হচ্ছে, তা বর্ণনা করার জন্য উল্লিখিত লম্বা ভূমিকা টানলাম এ কারণে যে সম্মানিত পাঠক যেন বুঝতে পারেন যে আমি সত্যিকার অর্থেই একজন বোদ্ধা দর্শক যার কি না, খেলার মাঠের বাস্তব রূপ হৃদয়-মন শরীর দিয়ে উপভোগ করার সুযোগ হয়েছে এবং বংশগত অপারগতার কারণে রাজনীতির ক্রীড়া কৌতুকের ব্যাপারে দর্শক হিসেবেই নিজেকে যোগ্য মনে হয়েছে। ২০০১ সাল থেকে জাতীয় রাজনীতির মাঠে রয়েছি। তার আগে দলীয় রাজনীতি এবং ছাত্ররাজনীতির প্রতিটি পর্বে পদপদবির জন্য ছুটিনি। কারণ ওখানে সফল হতে হলে কানামাছি, পলাপলি বা গোল্লাছুট খেলায় সফলতার কৌশল-দৌড়াদৌড়ি করার দম এবং অন্যকে খোঁচা দিয়ে দ্রুত সরে পড়া অথবা চোখ বাঁধা অবস্থায় কাউকে পাকড়াও করার যে দুর্বার শক্তির প্রয়োজন হয়, তা আমার ক্ষেত্র বিশেষে যেমন ছিল না। আবার ক্ষেত্রবিশেষে আমার প্রতিদ্বন্দ্বীদের অসহায়ত্ব, বিজয়ী হওয়ার লোভ এবং প্রতিযোগিতা করার অযোগ্যতা দেখে করুণা হয়েছে। ফলে অনেক ক্ষেত্রে অনেককে বিজয়ী করে স্বেচ্ছায় পরাজয়ের মালা গলায় ধারণ করে দর্শক সারিতে বসে মনের আনন্দে তালি বাজিয়েছি।

২০২৪ সালের আগস্ট মাসের ৫ তারিখ পর্যন্ত কানামাছি, পলাপলি এবং গোল্লাছুটের রাজনীতি দেখে চমকিত হয়েছি। তিন তিনটি কানামাছির নির্বাচন পলাপলির ভোটের ফল এবং দুই নম্বরি ক্ষমতার গোল্লাছুটের দাপাদাপি দমনপীড়ন এবং দম্ভ দেখে হতভম্ব হয়েছি। মজলুমের আর্তচিৎকার এবং জালিমের হুঙ্কারের মধ্যে প্রকৃতির বিচারের আশায় বারবার আকুল নেত্রে আকাশের পানে তাকিয়েছি- ধর্মালয় দেবালয় তীর্থস্থানের প্রতি বিশ্বাস ও আস্থা বাড়িয়েছি। রাজনীতির ইতিহাস পাঠ করেছি এবং ছলচাতুরী, লোক ঠকানো মোনাফেকি অথবা প্রতারণার রাজনীতির হাজার বছরের নির্মম পরিণতি জেনেছি এবং পরম আশায় বুক বেঁধে প্রহর গুনেছি একটি সুন্দর সকালের। ফলে ২০২৪ সালের আগস্ট মাসের ৫ তারিখের দুপুরবেলার ঘটনা দেখে যে উল্লাস অনুভব করেছি তা আমার জীবনে অতীতে কখনো ঘটেনি।

সাবেক সরকারের পতনের ২৪ ঘণ্টার মধ্যে যখন হুঁশ ফিরে পেয়েছি এবং রাজনীতির দর্শক হিসেবে অতীতের অভিজ্ঞতার আলোকে পরিস্থিতি মূল্যায়নের চেষ্টা করেছি তখন আতঙ্কে যেভাবে দিশাহারা হয়েছি তা জ্যামেতিক হারে গত ১১ মাসে বেড়েই চলেছে। শেখ হাসিনার হেলিকপ্টারে প্রকাশ্য দিবালোকে ভারত গমন কী পলায়ন নাকি পশ্চাৎপসরণ তা নিয়ে যেভাবে ক্রমাগত বিতর্ক হচ্ছে তদ্রুপ জুলাই-আগস্ট ঘটনাপুঞ্জি কি বিপ্লব নাকি গণ অভ্যুত্থান তা নিয়ে আমরা এখনো সিদ্ধান্ত নিতে পারিনি। তারপর যে বিতর্কগুলো আমাদের আতঙ্কের মধ্যে ফেলেছে সেগুলো হলো শেখ হাসিনার পদত্যাগ-পদত্যাগপত্র, ইউনূস সরকারের শপথ, বৈধতার ভিত্তি এবং সরকারের শ্রেণি চরিত্র, মেয়াদ ইত্যাদি।

গত ১১ মাসে সরকার যা করেছে সেগুলো আমরা জানি না কিন্তু যা করার চেষ্টা করছে তা আমাদের ঘুম হারাম করে দিয়েছে। সংস্কার কমিশন, ঐকমত্য কমিশন, নিরাপত্তা উপদেষ্টা নিয়োগ, চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের দিয়ে পরিচালনার প্রস্তাব, নারী-নীতি, জাতিসংঘের মানবাধিকার কমিশনের অফিস স্থাপন ইত্যাদি ঘটনা পুরো দেশকে ক্রমশ গরম করে তুলছে। প্রায় অর্ধশত কিংস পার্টি বা রাজকীয় অথবা রাজার দলের আবির্ভাব-কতিপয় রাজার দলের রাজকীয় চালচলন, সরকারের ছায়াসঙ্গীদের দাপট, অনেক ক্ষেত্রে দুর্নীতি, অনিয়ম, চাঁদাবাজির তাণ্ডব, রাজনৈতিক সংঘাত, খুন খারাবি, রাজনৈতিক দলগুলোর অভ্যন্তরীণ বিরোধ এবং এক দলের সঙ্গে অন্য দলের যুদ্ধাবস্থার মধ্যে মার্চ টু গোপালগঞ্জের ঘটনা দেশের মানুষের মনে শঙ্কা ও উদ্বেগ সৃষ্টি করেছে।

মব সন্ত্রাস বিশ্ব রেকর্ড তৈরি করেছে। বিচারহীনতা, অবিচার-অনাচার এবং সাধারণ মানুষের জানমালের নিরাপত্তাহীনতার কারণে জনজীবনের সাধারণ কোলাহল থেমে গেছে। মানুষের কাজ করার ক্ষমতা, চিন্তার ক্ষমতা ও স্বপ্ন দেখার ক্ষমতা রসাতলে গেছে। শ্রমের বাজারে হাহাকার শুরু হয়েছে। বেকারত্ব চরমে। শিল্প কলকারখানার চাকা ক্রমাগত বন্ধ হচ্ছে। অর্থনীতি মুখ থুবড়ে পড়েছে এবং কর্মসংস্থান ও বিনিয়োগ উল্টো পথে চলছে। সরকারির রাজস্ব আদায় নেতিবাচক। রাষ্ট্রীয় উন্নয়ন কর্ম বা পাবলিক ওয়ার্কস স্বাধীনতার পর সব নিম্নস্তরে নেমে গেছে। ফলে চলতি অর্থবছরে জিডিপির হার ৩ দশমিক ৫০ পার্সেন্টের নিচে নামার আশঙ্কা করা হচ্ছে।

আমদানি হ্রাস পেয়েছে, ব্যবসাবাণিজ্য সংকুচিত হচ্ছে এবং দেশ থেকে ধনিক শ্রেণি এবং মধ্যবিত্ত শ্রেণি বিলুপ্ত হতে চলেছে। রাস্তাঘাটে চুরি, ডাকাতি, ছিনতাই ভয়াবহ আকার ধারণ করেছে। গত বছর জুলাই-আগস্টে লুট হওয়া অনেক আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার করা যায়নি। ফলে মহলবিশেষ থেকে যখন যুদ্ধের হুমকি আসছে তখন মানুষের প্রাণ ওষ্ঠাগত হওয়ার উপক্রম হচ্ছে। সমাজ ও রাষ্ট্রে হররোজ এমন শব্দ হচ্ছে যা শ্রবণ করার চেয়ে বিষপানকে নিরাপদ মনে হচ্ছে। জনপদে এমন সব প্রাণীর পদচারণা এবং এমন সব প্রাণীর চেহারাসুরত দেখতে হচ্ছে যা মানুষের ধৈর্যের বাঁধ ভেঙে দিচ্ছে। রাজনীতির নামে যে ধোঁকাবাজি চলছে এবং ক্ষমতার লোভে কিছু প্রাণী যে উন্মত্ততা দেখাচ্ছে তার ফলে স্বৈরাচারী এরশাদ জমানায়  লেখা কবি রফিকুল্লাহর ‘সব শালা কবি হতে চায়’ কবিতার নিম্নোক্ত কথাগুলো মনে পড়ে যায়-

‘সব শালা কবি হবে; পিঁপড়ে গো ধরেছে, উড়বেই;

বন থেকে দাঁতাল রাজাসনে বসবেই।’

লেখক : সাবেক সংসদ সদস্য ও রাজনৈতিক বিশ্লেষক

এই বিভাগের আরও খবর
অভিবাদন জানাবার ইসলামি পদ্ধতি
অভিবাদন জানাবার ইসলামি পদ্ধতি
যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক
যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক
ফ্যাসিবাদের পুনর্বাসন
ফ্যাসিবাদের পুনর্বাসন
পাহাড়ি ঝরনার কান্না
পাহাড়ি ঝরনার কান্না
জুলাই সনদে জনপ্রত্যাশার প্রতিফলন চাই
জুলাই সনদে জনপ্রত্যাশার প্রতিফলন চাই
অশান্তি সৃষ্টির পাঁয়তারা
অশান্তি সৃষ্টির পাঁয়তারা
মানবাধিকার মিশন
মানবাধিকার মিশন
দায়িত্বশীলতার সঙ্গে কাজ অপরিহার্য
দায়িত্বশীলতার সঙ্গে কাজ অপরিহার্য
ট্যাগিং ট্রাবল
ট্যাগিং ট্রাবল
তারেক রহমানের প্রতীক্ষায় ১৮ কোটি মানুষ
তারেক রহমানের প্রতীক্ষায় ১৮ কোটি মানুষ
আওয়ামী রাজনীতি থেকে পরিত্রাণের উপায়
আওয়ামী রাজনীতি থেকে পরিত্রাণের উপায়
সৌরবিদ্যুৎ
সৌরবিদ্যুৎ
সর্বশেষ খবর
ইন্দোনেশিয়ায় মাঝসমুদ্রে যাত্রীবাহী জাহাজে অগ্নিকাণ্ড, নিহত অন্তত ৫
ইন্দোনেশিয়ায় মাঝসমুদ্রে যাত্রীবাহী জাহাজে অগ্নিকাণ্ড, নিহত অন্তত ৫

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হ্যাটট্রিক হারে বিদায় জিম্বাবুয়ের, ফাইনালে দক্ষিণ আফ্রিকা-নিউজিল্যান্ড
হ্যাটট্রিক হারে বিদায় জিম্বাবুয়ের, ফাইনালে দক্ষিণ আফ্রিকা-নিউজিল্যান্ড

৫০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গাজীপুরে তালাবদ্ধ ফ্ল্যাট থেকে যুবকের লাশ উদ্ধার
গাজীপুরে তালাবদ্ধ ফ্ল্যাট থেকে যুবকের লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুবককে আটকে বুথ থেকে সাড়ে ৬ লাখ টাকা তুলে নেওয়ার অভিযোগ
যুবককে আটকে বুথ থেকে সাড়ে ৬ লাখ টাকা তুলে নেওয়ার অভিযোগ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে দেশে ফেরার জন্য ২ হাজার বাংলাদেশির নিবন্ধন
লিবিয়া থেকে দেশে ফেরার জন্য ২ হাজার বাংলাদেশির নিবন্ধন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাবল টেলিস্কোপে ধরা পড়ল অদৃশ্য ডার্ক ম্যাটারের বিশাল জাল
হাবল টেলিস্কোপে ধরা পড়ল অদৃশ্য ডার্ক ম্যাটারের বিশাল জাল

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

জুলাই শহীদরা জানতো না, তাদের আত্মত্যাগে কারো মাঝে ক্ষমতার লোভ জাগবে : ইশরাক
জুলাই শহীদরা জানতো না, তাদের আত্মত্যাগে কারো মাঝে ক্ষমতার লোভ জাগবে : ইশরাক

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বেরোবিতে ছাত্ররাজনীতি বন্ধে ব্যর্থতায়
প্রক্টর ও ছাত্র উপদেষ্টাকে শাড়ি-চুড়ি উপহার
বেরোবিতে ছাত্ররাজনীতি বন্ধে ব্যর্থতায় প্রক্টর ও ছাত্র উপদেষ্টাকে শাড়ি-চুড়ি উপহার

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘বিরাজমান বৈষম্য দূর করতে প্রয়োজনীয় সবকিছু করবে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়’
‘বিরাজমান বৈষম্য দূর করতে প্রয়োজনীয় সবকিছু করবে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়’

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চট্টগ্রামে যাত্রীবাহী বাসে আগুন
চট্টগ্রামে যাত্রীবাহী বাসে আগুন

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিজয়নগরে ভারতীয় পণ্য জব্দ
বিজয়নগরে ভারতীয় পণ্য জব্দ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাকের ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
ট্রাকের ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিআরটিএ’র অভিযানে ১৭ মামলা দায়ের
বিআরটিএ’র অভিযানে ১৭ মামলা দায়ের

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

প্রথমবার যুক্তরাষ্ট্র সফরে অর্থহীন
প্রথমবার যুক্তরাষ্ট্র সফরে অর্থহীন

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কালীগঞ্জ পৌরসভায় প্রায় ৬২ কোটি টাকার বাজেট ঘোষণা
কালীগঞ্জ পৌরসভায় প্রায় ৬২ কোটি টাকার বাজেট ঘোষণা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দেশে সুশাসন প্রতিষ্ঠার নামে অরাজকতা চলছে : তৃপ্তি
দেশে সুশাসন প্রতিষ্ঠার নামে অরাজকতা চলছে : তৃপ্তি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুদকের নতুন সচিব খালেদ রহীমের যোগদান
দুদকের নতুন সচিব খালেদ রহীমের যোগদান

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খামেনির শীর্ষ উপদেষ্টার সঙ্গে হঠাৎ পুতিনের বৈঠক
খামেনির শীর্ষ উপদেষ্টার সঙ্গে হঠাৎ পুতিনের বৈঠক

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মানবপাচারে অভিযুক্ত ৭ বিয়ে করা সেই রবিজুল গ্রেপ্তার
মানবপাচারে অভিযুক্ত ৭ বিয়ে করা সেই রবিজুল গ্রেপ্তার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোবিন্দগঞ্জে সাবেক এপিপি অ্যাডভোকেট মিজান গ্রেফতার
গোবিন্দগঞ্জে সাবেক এপিপি অ্যাডভোকেট মিজান গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশের ইতিহাসে প্রথমবার ‘নন-ডিসক্লোজার অ্যাগ্রিমেন্ট’ দেখলাম: দেবপ্রিয়
দেশের ইতিহাসে প্রথমবার ‘নন-ডিসক্লোজার অ্যাগ্রিমেন্ট’ দেখলাম: দেবপ্রিয়

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

টেকনাফে ক্রিস্টাল মেথসহ মাদক কারবারি আটক
টেকনাফে ক্রিস্টাল মেথসহ মাদক কারবারি আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানকে হেসেখেলে হারাল বাংলাদেশ
পাকিস্তানকে হেসেখেলে হারাল বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাবিতে গণঅভ্যুত্থানে শহীদ পরিবার ও আহতদের সংবর্ধনা প্রদান
রাবিতে গণঅভ্যুত্থানে শহীদ পরিবার ও আহতদের সংবর্ধনা প্রদান

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পরীক্ষার মাঝে পলেস্তারা ধসে ৭ শিক্ষার্থী আহত
পরীক্ষার মাঝে পলেস্তারা ধসে ৭ শিক্ষার্থী আহত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রেনে কাটা পড়ে নারী নিহত
ট্রেনে কাটা পড়ে নারী নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কালীগঞ্জে মোবাইলের দোকানে চুরি
কালীগঞ্জে মোবাইলের দোকানে চুরি

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় আমনের মাঠ মাতাবে নতুন ধান
কুমিল্লায় আমনের মাঠ মাতাবে নতুন ধান

৫ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

টাইগারদের খেলা দেখতে স্টেডিয়ামে মির্জা ফখরুল
টাইগারদের খেলা দেখতে স্টেডিয়ামে মির্জা ফখরুল

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টি-টোয়েন্টিতে রেকর্ড গড়লেন মুস্তাফিজ
টি-টোয়েন্টিতে রেকর্ড গড়লেন মুস্তাফিজ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
চাকরি হারাবে ১০ লাখ মানুষ!
চাকরি হারাবে ১০ লাখ মানুষ!

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

২০ বছর কোমায় থাকা সৌদি প্রিন্স আল-ওয়ালিদকে মৃত ঘোষণা
২০ বছর কোমায় থাকা সৌদি প্রিন্স আল-ওয়ালিদকে মৃত ঘোষণা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রান্সজেন্ডার সেজে ২৮ বছর ভারতে ‘বাংলাদেশি যুবক’, দাবি রিপোর্টে
ট্রান্সজেন্ডার সেজে ২৮ বছর ভারতে ‘বাংলাদেশি যুবক’, দাবি রিপোর্টে

১৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ফাঁদে ৯ বৌদ্ধ ভিক্ষু, ১৪৩ কোটি টাকা আদায় তরুণীর
ফাঁদে ৯ বৌদ্ধ ভিক্ষু, ১৪৩ কোটি টাকা আদায় তরুণীর

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রহ্মপুত্রের উৎসে বিশ্বের বৃহত্তম বাঁধ নির্মাণ শুরু চীনের, চরম উদ্বেগে ভারত
ব্রহ্মপুত্রের উৎসে বিশ্বের বৃহত্তম বাঁধ নির্মাণ শুরু চীনের, চরম উদ্বেগে ভারত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টি-টোয়েন্টিতে রেকর্ড গড়লেন মুস্তাফিজ
টি-টোয়েন্টিতে রেকর্ড গড়লেন মুস্তাফিজ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এনসিপির নিবন্ধন আবেদনে ৬ ত্রুটি, সংশোধনে ইসির চিঠি
এনসিপির নিবন্ধন আবেদনে ৬ ত্রুটি, সংশোধনে ইসির চিঠি

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুয়েতে ভয়াবহ পরিচয়পত্র জালিয়াতি, হাজারো নাগরিকত্ব বাতিল
কুয়েতে ভয়াবহ পরিচয়পত্র জালিয়াতি, হাজারো নাগরিকত্ব বাতিল

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসিতে রেকর্ডসংখ্যক খাতা চ্যালেঞ্জ, যেভাবে মিলবে ফলাফল
এসএসসিতে রেকর্ডসংখ্যক খাতা চ্যালেঞ্জ, যেভাবে মিলবে ফলাফল

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উচ্চকক্ষ নিয়ে দু’-তিন দিনের মধ্যে সিদ্ধান্ত: আলী রীয়াজ
উচ্চকক্ষ নিয়ে দু’-তিন দিনের মধ্যে সিদ্ধান্ত: আলী রীয়াজ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরিয়ার নতুন প্রেসিডেন্টকেও বিশ্বাস করতে পারছে না ইসরায়েল
সিরিয়ার নতুন প্রেসিডেন্টকেও বিশ্বাস করতে পারছে না ইসরায়েল

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০ বছর কোমায় থাকার পর সৌদি প্রিন্সের মৃত্যু
২০ বছর কোমায় থাকার পর সৌদি প্রিন্সের মৃত্যু

২১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

‌‘রাজনৈতিক মতপার্থক্যের পর জামায়াত আমাদের সঙ্গে দূরত্ব বাড়িয়েছে’
‌‘রাজনৈতিক মতপার্থক্যের পর জামায়াত আমাদের সঙ্গে দূরত্ব বাড়িয়েছে’

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সব ধরনের গণপরিবহনে দ্রুতই যুক্ত হচ্ছে ‘র‍্যাপিড পাস’ কার্ড: উপদেষ্টা
সব ধরনের গণপরিবহনে দ্রুতই যুক্ত হচ্ছে ‘র‍্যাপিড পাস’ কার্ড: উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশসহ এশীয় দেশগুলোর পোশাক রপ্তানিতে চাঙাভাব
বাংলাদেশসহ এশীয় দেশগুলোর পোশাক রপ্তানিতে চাঙাভাব

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পুরোনো বন্দোবস্ত মচকে গেছে, কেন বললেন উপদেষ্টা মাহফুজ আলম?
পুরোনো বন্দোবস্ত মচকে গেছে, কেন বললেন উপদেষ্টা মাহফুজ আলম?

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দলের প্রধানের প্রধানমন্ত্রী হওয়ার সুযোগ রাখা উচিত: সালাহউদ্দিন
দলের প্রধানের প্রধানমন্ত্রী হওয়ার সুযোগ রাখা উচিত: সালাহউদ্দিন

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘সেনাসদর নির্বাচনী পর্ষদ’ আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করলেন প্রধান উপদেষ্টা
‘সেনাসদর নির্বাচনী পর্ষদ’ আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করলেন প্রধান উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে বাসে অগ্নিসংযোগের চেষ্টাকালে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের কর্মী গ্রেফতার
রাজধানীতে বাসে অগ্নিসংযোগের চেষ্টাকালে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের কর্মী গ্রেফতার

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আবারও বিতর্কে নোবেল: চালককে মারধর, আটক, জিজ্ঞাসাবাদের পর ছাড়
আবারও বিতর্কে নোবেল: চালককে মারধর, আটক, জিজ্ঞাসাবাদের পর ছাড়

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পাকিস্তানকে হেসেখেলে হারাল বাংলাদেশ
পাকিস্তানকে হেসেখেলে হারাল বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ জুলাই)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারফিউয়ের পর গোপালগঞ্জে আবারও ১৪৪ ধারা জারি
কারফিউয়ের পর গোপালগঞ্জে আবারও ১৪৪ ধারা জারি

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শক্তিশালী ভূমিকম্পে কাঁপল রাশিয়া, সুনামি সতর্কতা
শক্তিশালী ভূমিকম্পে কাঁপল রাশিয়া, সুনামি সতর্কতা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনা মানবজাতির কলঙ্ক, তাকে ক্ষমা করা যাবে না : মির্জা ফখরুল
হাসিনা মানবজাতির কলঙ্ক, তাকে ক্ষমা করা যাবে না : মির্জা ফখরুল

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২০২৬ সালের এসএসসি-এইচএসসি নিয়ে সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে জরুরি নির্দেশনা
২০২৬ সালের এসএসসি-এইচএসসি নিয়ে সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে জরুরি নির্দেশনা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুলিস্তান-আজিমপুরে বাস পোড়ানোর গুজব, বিভ্রান্ত না হওয়ার আহ্বান ডিএমপির
গুলিস্তান-আজিমপুরে বাস পোড়ানোর গুজব, বিভ্রান্ত না হওয়ার আহ্বান ডিএমপির

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আলহামদুলিল্লাহ, এখন অনেকটাই সুস্থ আছি: জামায়াত আমির
আলহামদুলিল্লাহ, এখন অনেকটাই সুস্থ আছি: জামায়াত আমির

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাকসু নির্বাচনের তফসিল ২৯ জুলাই, ভোটকেন্দ্র নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত
ডাকসু নির্বাচনের তফসিল ২৯ জুলাই, ভোটকেন্দ্র নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাসায় গিয়ে জামায়াত আমিরের খোঁজ নিলেন ধর্ম উপদেষ্টা
বাসায় গিয়ে জামায়াত আমিরের খোঁজ নিলেন ধর্ম উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
কানামাছি পলাপলি গোল্লাছুটের রাজনীতি
কানামাছি পলাপলি গোল্লাছুটের রাজনীতি

সম্পাদকীয়

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনে ছাড় দেবে না বিএনপি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনে ছাড় দেবে না বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

৮ হাজার কোটি টাকার আম বাণিজ্যের সম্ভাবনা
৮ হাজার কোটি টাকার আম বাণিজ্যের সম্ভাবনা

নগর জীবন

তিস্তার পানি বিপৎসীমা ছুঁইছুঁই, বন্যার আশঙ্কা
তিস্তার পানি বিপৎসীমা ছুঁইছুঁই, বন্যার আশঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

রোগীর বিদেশযাত্রা ঠেকাতে যত উদ্যোগ
রোগীর বিদেশযাত্রা ঠেকাতে যত উদ্যোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

এত নির্দোষ নিষ্পাপ সরকার দেখিনি
এত নির্দোষ নিষ্পাপ সরকার দেখিনি

প্রথম পৃষ্ঠা

কিছুতেই হচ্ছে না ঐক্য
কিছুতেই হচ্ছে না ঐক্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংক লুট ও চোরাচালানের টাকা পাচার বিদেশে
ব্যাংক লুট ও চোরাচালানের টাকা পাচার বিদেশে

প্রথম পৃষ্ঠা

শিক্ষককে পিটিয়ে হত্যা, গণপিটুনিতে হত্যাকারী নিহত
শিক্ষককে পিটিয়ে হত্যা, গণপিটুনিতে হত্যাকারী নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

ঝুঁকি বাড়াচ্ছে অনিরাপদ অপারেশন থিয়েটার
ঝুঁকি বাড়াচ্ছে অনিরাপদ অপারেশন থিয়েটার

নগর জীবন

নেত্রকোনায় স্বামী-স্ত্রীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
নেত্রকোনায় স্বামী-স্ত্রীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

দেশগ্রাম

রসিক কর্তৃপক্ষের গায়েবানা জানাজা
রসিক কর্তৃপক্ষের গায়েবানা জানাজা

নগর জীবন

জনগণ মবতন্ত্র থেকে মুক্তি চায় : এনপিপি
জনগণ মবতন্ত্র থেকে মুক্তি চায় : এনপিপি

নগর জীবন

জোট হলেও প্রতীক হবে আলাদা
জোট হলেও প্রতীক হবে আলাদা

প্রথম পৃষ্ঠা

পাঁচজনের মৃত্যু ভেজাল মদ বিক্রেতা গ্রেপ্তার
পাঁচজনের মৃত্যু ভেজাল মদ বিক্রেতা গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

পাহাড়ি ঝরনার কান্না
পাহাড়ি ঝরনার কান্না

সম্পাদকীয়

মাছ খাওয়ায় শিক্ষার্থী বহিষ্কার
মাছ খাওয়ায় শিক্ষার্থী বহিষ্কার

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদের পুনর্বাসন
ফ্যাসিবাদের পুনর্বাসন

সম্পাদকীয়

রেকর্ড গড়া জয় টাইগারদের
রেকর্ড গড়া জয় টাইগারদের

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবেক ৯ মন্ত্রীসহ ৪৫ জনের তদন্তে  তিন মাস সময়
সাবেক ৯ মন্ত্রীসহ ৪৫ জনের তদন্তে তিন মাস সময়

প্রথম পৃষ্ঠা

বাসে আগুন দেওয়ার চেষ্টা, নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ কর্মী গ্রেপ্তার
বাসে আগুন দেওয়ার চেষ্টা, নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ কর্মী গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

আদালত চত্বরে যুবলীগ নেতাকে পচা ডিম নিক্ষেপ
আদালত চত্বরে যুবলীগ নেতাকে পচা ডিম নিক্ষেপ

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার মামলা বিচারের জন্য বদলির আদেশ
হাসিনার মামলা বিচারের জন্য বদলির আদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক
যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক

সম্পাদকীয়

পানির দামে বিক্রি হচ্ছে রাজশাহীর মিঠা পান
পানির দামে বিক্রি হচ্ছে রাজশাহীর মিঠা পান

পেছনের পৃষ্ঠা

ষড়যন্ত্রকারীরা নির্বাচন ঠেকাতে পারবে না
ষড়যন্ত্রকারীরা নির্বাচন ঠেকাতে পারবে না

নগর জীবন

জুলাই সনদে জনপ্রত্যাশার প্রতিফলন চাই
জুলাই সনদে জনপ্রত্যাশার প্রতিফলন চাই

সম্পাদকীয়

আমেরিকা থেকে বছরে ৭ লাখ টন গম কিনবে বাংলাদেশ
আমেরিকা থেকে বছরে ৭ লাখ টন গম কিনবে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বদিকে গ্রেপ্তার দেখিয়ে কারাগারে পাঠালেন ট্রাইব্যুনাল
বদিকে গ্রেপ্তার দেখিয়ে কারাগারে পাঠালেন ট্রাইব্যুনাল

পেছনের পৃষ্ঠা