শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৪ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ আপডেট: ০১:০৩, বৃহস্পতিবার, ০৪ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

এবার জনগণের খেলার সময়

মন্‌জুরুল ইসলাম
প্রিন্ট ভার্সন
এবার জনগণের খেলার সময়

ফ্যাসিস্ট ও বৈষম্যমুক্ত নতুন বন্দোবস্তের জন্য নির্বাচিত সরকারের বিকল্প নেই। শান্তির জন্য দেশবাসী ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানকে অকুণ্ঠ সমর্থন দিয়েছে। সবার প্রত্যাশা ছিল ব্যক্তি, পরিবার, সমাজ ও রাষ্ট্রে শান্তি ফিরবে। আইনের শাসন প্রতিষ্ঠিত হবে। মানুষ নিরাপদ থাকবে। অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি, ব্যবসাবাণিজ্যের প্রসার ঘটবে। দেশে কর্মসংস্থান সৃষ্টি হবে-এ ধরনের ইতিবাচক প্রত্যাশায় ছিল সর্বস্তরের মানুষ। কিন্তু এক বছরের বেশি সময়ে দেশবাসীর বুকের ওপর পাথরের ভার আরও ভারী হচ্ছে। অতীত প্রত্যাখ্যান করে নতুনের তিক্ত স্বাদে সবার মুখ গোমড়া। কষ্ট কমল না বাড়ল, তা মুখ ফুটে বলতে পারছে না। দম বন্ধ হওয়া অস্বস্তিকর অবস্থা থেকে মুক্ত হতে একটি নির্বাচনের অপেক্ষা সবার। সরকার বলছে নির্বাচন ফেব্রুয়ারিতেই হবে। সরকারের প্রিয়ভাজনরা বলছেন তাদের শর্ত পূরণ না হলে নির্বাচন হবে না। নির্বাচন কমিশন আস্তে আস্তে প্রস্তুতি নিচ্ছে। তার পরও মনে হচ্ছে রাজনীতি বিপজ্জনক হয়ে উঠছে। নতুন বন্দোবস্তের নামে নতুন করে ধ্বংসের খেলায় মেতে উঠছে পর্দার আড়ালের খেলোয়াড়রা। সে খেলার যারা ঘুঁটি, তারা রক্তাক্ত হচ্ছে। নিজের শরীরের রক্ত ঝরিয়ে নষ্ট খেলায় ঝাঁপিয়ে পড়ছে। দেশ, দেশের মানুষ, দেশের উন্নয়ন-সমৃদ্ধির চেয়ে ব্যক্তিস্বার্থ প্রাধান্য দিয়ে বিপজ্জনক নষ্ট রাজনীতির লক্ষণগুলো দিনদিন স্পষ্ট হচ্ছে। আগামী দিনে কে ক্ষমতায় আসবে, সে সিদ্ধান্ত জনগণের ওপর ন্যস্ত না করে ফলাফল নির্বাচনের আগেই নির্ধারণ করার জন্য শুরু হয়েছে অপতৎপরতা। জাতীয় নির্বাচনের আগে বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে ছাত্র সংসদ নির্বাচন কেন্দ্র করে অস্বস্তিকর পরিস্থিতি সৃষ্টি হচ্ছে। চট্টগ্রামের এ পরিস্থিতি কি নিছক ছাত্র বনাম গ্রামবাসী, নাকি অন্য কিছু? গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুরের ওপর হামলা দুর্ঘটনা, নাকি নেপথ্যে আরও কিছু? নাকি নির্বাচন বানচালের কৌশল, তা নিয়ে এখন চলছে নানান পোস্টমর্টেম।

প্রধান উপদেষ্টা ৩১ আগস্ট রবিবার বিএনপি, জামায়াত ও এনসিপির সঙ্গে বৈঠক করেছেন। ওই বৈঠকে তিনি স্পষ্ট করে তিন দলকেই বলেছেন, ফেব্রুয়ারিতেই হবে নির্বাচন। বিকল্প কিছু ভাবা বিপজ্জনক। বৈঠক শেষে বিএনপি বলেছে, রোডম্যাপ অনুযায়ী ভোটের আশ্বাস পেয়েছি। জামায়াত বলেছে, জুলাই সনদ বাস্তবায়নের পর নির্বাচন। এনসিপি বলেছে, আগে দিতে হবে গণপরিষদ নির্বাচন। এদিকে দেশের ভিতরে আত্মগোপনে ও বিদেশে থাকা আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা প্রচার করছেন-নির্বাচন হবে ২০২৭ সালে। অত্যন্ত দৃঢ়তার সঙ্গে এ তথ্য তাঁরা বিভিন্ন মহলে প্রচার করছেন। তাহলে প্রশ্ন ফ্যাসিস্ট ও বৈষম্যমুক্ত নতুন বন্দোবস্তের জন্য নির্বাচিত সরকারের বিকল্পহচ্ছে-আগামী ফেব্রুয়ারিতে যাঁরা জাতীয় সংসদ নির্বাচন চাচ্ছেন না, অথবা নির্বাচন আটকে দেওয়ার জন্য নানান শর্ত দিচ্ছেন, তাঁদের অবস্থান কোন পক্ষে? পুরোনো বন্দোবস্ত বাদ দিয়ে আমরা নতুন বন্দোবস্তের জন্য প্রতিদিন যুদ্ধ করছি। রাস্তা বন্ধ করে আন্দোলন, ভাঙচুর, কথায় কথায় মব ফ্যাসিজম, চাঁদাবাজি, দখল, ফ্যাসিস্ট তকমা লাগানোসহ আরও কত কিছু যে হচ্ছে, তা শুধু ভুক্তভোগীরাই বুঝতে পারছেন। কোথাও কারও কোনো নিয়ন্ত্রণ নেই। আইন আছে কাগজকলমে, কিন্তু আইনের শাসন নেই। কেউ কাউকে মানছে না। সব ক্ষেত্রে বেয়াদবি, অসভ্য আচরণ, অশ্রাব্য গালাগাল আর মিথ্যাচারে ভেসে যাচ্ছে দেশ। সরকারের উপদেষ্টারা অনেকটা কাঠের পুতুল। অনেকে চুপচাপ। কেউ কেউ টিকে আছেন শুধু চাপাবাজির জোরে। কেউ কেউ ধান্দা, চান্দা আর কমিশন বাণিজ্যে ইতোমধ্যে সিদ্ধহস্ত হয়ে উঠেছেন। আমলারা দেখছেন আর ভাবছেন। ড. মুহাম্মদ ইউনূসও ইতোমধ্যে অনুধাবন করতে পারছেন, ২০২৪-এর ৮ আগস্টে তাঁর পায়ের নিচে মাটি যতটা শক্ত ছিল, ২০২৫-এর সেপ্টেম্বরে তা অনেক বেশি নরম ও পিচ্ছিল হয়ে গেছে। এমন এক পরিস্থিতিতে সরকারের সম্মানজনক বিদায় ও দেশের মধ্যে সকল পর্যায়ে শান্তি প্রতিষ্ঠার জন্য একটি নির্বাচিত রাজনৈতিক সরকারের বিকল্প নেই।

সরকারের পক্ষ থেকে বলা হচ্ছে, ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনে বিকল্প কিছু ভাবা বিপজ্জনক। বিপদের তাপ কেমন হতে পারে তা সরকার বুঝতে পারছে, কিন্তু কিছু রাজনৈতিক দল বুঝতে পারছে না। কোনো কোনো রাজনৈতিক নেতা দাবার ঘুঁটিতে পরিণত হচ্ছেন। সম্প্রতি নুরুল হক নুরের ওপর হামলা, জাতীয় পার্টির অফিসে আগুনের ঘটনা সম্পর্কে রাজনীতিসচেতন মানুষের মনে অনেক প্রশ্নের উদয় হয়েছে। এটা শুধুই রাজনৈতিক নেতা-কর্মী বনাম সেনাবাহিনী-পুলিশ সদস্যের মধ্যে পাল্টাপাল্টি ধাওয়া, মারামারি, নাকি অন্য কিছু? কেউ বলছেন নির্বাচন করার মতো পরিবেশ নেই- এমন অভিযোগ সামনে আনার জন্য এটা একটা পরিকল্পিত ঘটনা। যারা নির্বাচন চাচ্ছেন না, তারা নুরকে সামনে দিয়ে টেস্ট কেস করেছেন। কেউ বলছেন সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার এটা একটা অপকৌশল। আবার কেউ বলছেন ঘটনাটি জাতীয় পার্টির পক্ষ হয়েই ঘটানো হয়েছে। কারণ জাতীয় পার্টি এখন নিষিদ্ধ হওয়ার পথে। সেই সঙ্গে নতুন গ্রুপিং শুরু হয়েছে। সে কারণে কোনো ঘটনা ঘটিয়ে দলটি নিষিদ্ধ হলে সাপও মরল, লাঠিও ভাঙল না। জন্মের পর থেকে এখন পর্যন্ত জাতীয় পার্টি সাতবার ভাঙে। লাঙ্গল দাবিদার জাতীয় পার্টি এখন চারটি। দলটির প্রতিষ্ঠাতা হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের ছোট ভাই গোলাম মোহাম্মদ (জি এম) কাদের এক অংশের নেতা। ব্যারিস্টার আনিসুল ইসলাম মাহমুদ আরেক অংশের। এরশাদের স্ত্রী রওশন এরশাদ এক অংশের এবং মোস্তফা জামাল হায়দার আরেক অংশের নেতা। সাম্প্রতিক ভাঙনে জি এম কাদের এখন অনেকটা কোণঠাসা। কারণ কাছের সবাই তাঁকে ছেড়ে নতুন পক্ষ তৈরি করেছেন। অবশ্য নির্বাচন কমিশনে জাতীয় পার্টি এখনো জি এম কাদের ও মুজিবুল হক চুন্নুর নামেই আছে। আবার অনেকে আগামী নির্বাচনে জাতীয় পার্টির বাক্সে আওয়ামী লীগের ভোট যাওয়ার সম্ভাবনার হিসাবও কষছেন। জাতীয় পার্টি নিষিদ্ধ না হয়ে যদি নির্বাচনে অংশ নিতে পারে সে ক্ষেত্রে অনেকেরই আশায় গুড়ে বালি পড়তে পারে। অর্থাৎ ঘটনা একটা, প্রশ্ন অনেক। তবে প্রশ্ন হাজারটা থাকলেও নুরের ওপর যেভাবে হামলা হয়েছে, যেভাবে তাঁকে আহত করা হয়েছে, তা নিন্দনীয়।

নুরুল হক নুর ডাকসুর সাবেক ভিপি। স্বাধীনতার পর থেকে যাঁরা ডাকসুর ভিপি হয়েছেন তাঁদের মধ্যে নুরের যাত্রাটা অনেক কঠিন ছিল। অনেকেই বলেন, ছাত্রলীগ নুরকে পেটাতে পেটাতে ভিপি বানিয়েছে। অর্থাৎ নুর শারীরিক ও মানসিকভাবে এত নির্যাতনের শিকার হয়েছেন, যা অন্য কোনো ছাত্রনেতাকে হতে হয়নি। স্বাধীনতার পর ডাকসুর প্রথম ভিপি নির্বাচিত হন মুজাহিদুল ইসলাম সেলিম। তারপর মাহমুদুর রহমান মান্না, আখতারুজ্জামান, সুলতান মোহাম্মদ মনসুর আহমদ, আমান উল্লাহ আমান এবং সর্বশেষ নুরুল হক নুর। তাঁদের মধ্যে মাহমুদুর রহমান মান্না এবং নুর আলাদা রাজনৈতিক দল গঠন করেন। ভিপি নির্বাচিত হওয়ার পর নুর তাঁর একসময়ের সাংগঠনিক নেত্রী শেখ হাসিনাকে সালাম করার জন্য গণভবনে গিয়েছিলেন। সেদিনের বক্তব্যে তিনি বলেছিলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার চেহারায় তিনি তাঁর মাকে খুঁজে পান। সেই মায়ের চেহারার নেত্রীর বিরুদ্ধেও নুর সোচ্চার হয়েছিলেন। ভিপি হওয়ার পর তিনি বিভিন্ন গণমাধ্যম অফিসে সাংবাদিকদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন। তিনি অনুধাবন করতে পেরেছিলেন যে গণমাধ্যম তাঁকে নিরঙ্কুশ সমর্থন দিয়েছিল। একদিন তিনি এক পত্রিকা অফিসে গিয়েছিলেন নতুন একটি গাড়িতে চড়ে। ওই পত্রিকার সম্পাদক ও সিনিয়র সাংবাদিকদের সঙ্গে শুভেচ্ছাবিনিময় শেষে যখন বিদায় নিচ্ছিলেন তখন সম্পাদক সাহেব সৌজন্য প্রদর্শন করে বলেছিলেন, ‘তুমি কোথায় যাবে, তুমি চাইলে আমার গাড়িতে করে যেতে পারো। ড্রাইভারকে বলে দিচ্ছি।’ উত্তরে নুর বলেছিলেন, ‘ধন্যবাদ ভাই। আমার গাড়ি আছে।’ কৌতূহলবশত সম্পাদক জিজ্ঞেস করলেন, ‘নতুন গাড়ি? কিনেছো নাকি?’ উত্তরে নুুর বলেছিলেন, ‘না ভাই, কিনি নাই। আমার শুভাকাক্সক্ষীরা গিফট করেছেন।’ কয়েক মিনিট চুপ থেকে সম্পাদক বলেছিলেন, ‘তুমি খুব ভাগ্যবান ভিপি। তোমার শুভাকাক্সক্ষীরা তোমাকে নতুন গাড়ি গিফট করেছে। আর তোফায়েল ভাই, রব ভাই, সেলিম ভাই, মান্না ভাই, আখতার ভাইয়েরা রিকশায় চড়ে ভিপিগিরি করেছেন।’ এরপর কোনো কথা না বলে একটু হাসি বিনিময় করে সম্পাদকের কক্ষ ত্যাগ করেন নুর। ভিপি নুর সাহস করে অনেক সময় অনেক কথা বলেছেন। কখনো কঠিন সত্য বলেছেন, কখনো কখনো মতলবি কথাও বলেছেন বলে নিন্দুকেরা বলেন। সে কারণেই অপবাদ ও সমালোচনা তাঁর পিছু ছাড়েনি। তাঁর একসময়ের সহকর্মীদের কাছে তিনি ‘বিকাশ নুর’ নামেও পরিচিত। কোনো ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে সমাবেশে, টেলিভিশনে নুর যখন বক্তৃতা করেন তখন অনেকেই হাস্যরস করে বলেন, হয়তো সময়মতো ‘খাম’ আসেনি, ইত্যাদি। তবে আলোচনা-সমালোচনা যা-ই থাকুক না কেন, নুরের যদি প্রাণহানির মতো ঘটনা ঘটত তাহলে দেশের রাজনীতি কোন দিকে যেত, এর জন্য রাজনীতিবিদদের কতটা মূল্য দিতে হতো, ভাবলে শিহরিত হতে হয়।

এক বছরে দেশে নানা রকম খেলাধুলা হয়েছে। যে যেভাবে পেরেছে সেভাবেই খেলেছে। দিন যত যাচ্ছে খেলোয়াড়রা তত বেশি নষ্ট খেলা খেলছেন। এসব খেলায় জনগণ অতিষ্ঠ। তবে এখন দেশের স্বার্থে সবাইকেই খেলা থামাতে হবে। শান্তিপূর্ণ একটি নির্বাচন হতে হবে। রাজনৈতিক দলগুলোকে জনগণের কাছে গ্রহণযোগ্যতার পরীক্ষা দিতে হবে। নির্বাচন বানচাল বা হতে না দেওয়ার মতো নষ্ট, বিপজ্জনক খেলা খেললে জনগণ আর বসে থাকবে না। অনেক হয়েছে, আর নয়, এবার জনগণের খেলার সময়। ফেব্রুয়ারির ভোটের খেলার জন্য প্রস্তুত হচ্ছে জনগণ।

লেখক : নির্বাহী সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

[email protected] 

এই বিভাগের আরও খবর
নাশকতা-অরাজকতা
নাশকতা-অরাজকতা
খাদ্য নিরাপত্তা
খাদ্য নিরাপত্তা
কর্ণফুলীকে বাঁচাতে হবে
কর্ণফুলীকে বাঁচাতে হবে
সন্তানের প্রতিও অবিচার করা যাবে না
সন্তানের প্রতিও অবিচার করা যাবে না
জামায়াতের সামনে সুযোগ ও সংকট
জামায়াতের সামনে সুযোগ ও সংকট
ছফা-শামীম সিকদার সম্পর্কের মিথ
ছফা-শামীম সিকদার সম্পর্কের মিথ
সালাম প্রদানের ফজিলত
সালাম প্রদানের ফজিলত
অ্যান্টিবায়োটিক
অ্যান্টিবায়োটিক
ইউক্রেন যুদ্ধ
ইউক্রেন যুদ্ধ
যানজট কমাতে ‘মিনিবাস’
যানজট কমাতে ‘মিনিবাস’
নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার
নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার
আলো ঢাকতে ধোঁয়ার বড়াই
আলো ঢাকতে ধোঁয়ার বড়াই
সর্বশেষ খবর
চব্বিশের তরুণরা একাত্তরের শহীদদের উত্তরসূরি : সমাজকল্যাণ উপদেষ্টা
চব্বিশের তরুণরা একাত্তরের শহীদদের উত্তরসূরি : সমাজকল্যাণ উপদেষ্টা

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

সোশ্যাল মিডিয়ায় অপপ্রচার রোধে দুই সেল গঠনের চিন্তা
সোশ্যাল মিডিয়ায় অপপ্রচার রোধে দুই সেল গঠনের চিন্তা

৪২ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

কু‌ড়িগ্রামে গৃহবধূ নি‌খোঁজ, উদ্ধারে কাজ কর‌ছে ফায়ার সা‌র্ভিস
কু‌ড়িগ্রামে গৃহবধূ নি‌খোঁজ, উদ্ধারে কাজ কর‌ছে ফায়ার সা‌র্ভিস

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঝালকাঠিতে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১
ঝালকাঠিতে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৪৩২
সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৪৩২

৫ মিনিট আগে | জাতীয়

পঞ্চগড়ে গ্রাম আদালত কার্যক্রম বিষয়ে মতবিনিময়
পঞ্চগড়ে গ্রাম আদালত কার্যক্রম বিষয়ে মতবিনিময়

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

১০ বছর পর মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন বিএনপি-জামায়াতের ৪৭ নেতাকর্মী
১০ বছর পর মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন বিএনপি-জামায়াতের ৪৭ নেতাকর্মী

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাদক মুক্ত সমাজ ব্যবস্থা চালু করতে না পারলে পিছিয়ে যাব : এ্যানি
মাদক মুক্ত সমাজ ব্যবস্থা চালু করতে না পারলে পিছিয়ে যাব : এ্যানি

২১ মিনিট আগে | রাজনীতি

এবার পারমাণবিক সুপার টর্পেডোর পরীক্ষা চালালো রাশিয়া
এবার পারমাণবিক সুপার টর্পেডোর পরীক্ষা চালালো রাশিয়া

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টিকটক প্রতিনিধিদের সঙ্গে সিইসির বৈঠকে ‘অপপ্রচার’ ঠেকাতে আলোচনা
টিকটক প্রতিনিধিদের সঙ্গে সিইসির বৈঠকে ‘অপপ্রচার’ ঠেকাতে আলোচনা

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

ল’ রিপোর্টার্স ফোরামের সদস্যদের জন্য ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প
ল’ রিপোর্টার্স ফোরামের সদস্যদের জন্য ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প

২৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

দুই মাথাওয়ালা শিশুর জন্ম
দুই মাথাওয়ালা শিশুর জন্ম

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৬ আসন চেয়ে বিএনপির কাছে চিঠি বাংলাদেশ নেজামে ইসলাম পার্টির
৬ আসন চেয়ে বিএনপির কাছে চিঠি বাংলাদেশ নেজামে ইসলাম পার্টির

৩৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

বাকসু নির্বাচনের দাবিতে তিন শিক্ষার্থী অনশনে
বাকসু নির্বাচনের দাবিতে তিন শিক্ষার্থী অনশনে

৪১ মিনিট আগে | নগর জীবন

কি আছে ইরানের সিমোর্গে, কেন এই নামকরণ?
কি আছে ইরানের সিমোর্গে, কেন এই নামকরণ?

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অক্টোবরের ২৮ দিনে রেমিট্যান্স এলো ২৩৪ কোটি ডলার
অক্টোবরের ২৮ দিনে রেমিট্যান্স এলো ২৩৪ কোটি ডলার

৪৯ মিনিট আগে | অর্থনীতি

কেবি কলেজের শিক্ষার্থীদের মানসিকতা মুগ্ধ করেছে : বাকৃবি ভিসি
কেবি কলেজের শিক্ষার্থীদের মানসিকতা মুগ্ধ করেছে : বাকৃবি ভিসি

৫৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

এবার সামিরার মা লুসির দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
এবার সামিরার মা লুসির দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধর্ষণে ব্যর্থ হয়ে গৃহবধূর নগ্ন ভিডিও ধারণ, যুবক গ্রেফতার
ধর্ষণে ব্যর্থ হয়ে গৃহবধূর নগ্ন ভিডিও ধারণ, যুবক গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলা একাডেমিতে আল মাহমুদ কর্নার চালু
বাংলা একাডেমিতে আল মাহমুদ কর্নার চালু

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাইবান্ধায় ট্রাক্টর চাপায় বৃদ্ধা নিহত
গাইবান্ধায় ট্রাক্টর চাপায় বৃদ্ধা নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ত্বকচর্চায় শঙ্খচূর্ণ
ত্বকচর্চায় শঙ্খচূর্ণ

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বন্দরের বাড়তি ট্যারিফ নিয়ে শীঘ্রই স্টেকহোল্ডারদের সাথে বৈঠক হবে : আমীর হুমায়ুন
বন্দরের বাড়তি ট্যারিফ নিয়ে শীঘ্রই স্টেকহোল্ডারদের সাথে বৈঠক হবে : আমীর হুমায়ুন

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বরিশালে আগুনে পুড়ল দুই বসতঘর
বরিশালে আগুনে পুড়ল দুই বসতঘর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরিজে টিকে থাকতে বাংলাদেশের দরকার ১৫০ রান
সিরিজে টিকে থাকতে বাংলাদেশের দরকার ১৫০ রান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনকালে নিজ বা শ্বশুরবাড়ি এলাকায় পোস্টিং হবে না
নির্বাচনকালে নিজ বা শ্বশুরবাড়ি এলাকায় পোস্টিং হবে না

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিসা দূষণ প্রতিরোধ সপ্তাহে বরিশালে মানববন্ধন
সিসা দূষণ প্রতিরোধ সপ্তাহে বরিশালে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আজানের জন্য গান বন্ধ করে প্রশংসায় ভাসছেন সনু নিগম
আজানের জন্য গান বন্ধ করে প্রশংসায় ভাসছেন সনু নিগম

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

লাকসামে আইসক্রিম কারখানায় মিললো তরুণের মরদেহ
লাকসামে আইসক্রিম কারখানায় মিললো তরুণের মরদেহ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এক যুগ পর ইংল্যান্ডের বিপক্ষে ওয়ানডে সিরিজ জিতল কিউইরা
এক যুগ পর ইংল্যান্ডের বিপক্ষে ওয়ানডে সিরিজ জিতল কিউইরা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
মাদুরোকে ধরার গুপ্তচর নাটক: পাইলটকে প্রলুব্ধ করে ব্যর্থ হলো যুক্তরাষ্ট্র
মাদুরোকে ধরার গুপ্তচর নাটক: পাইলটকে প্রলুব্ধ করে ব্যর্থ হলো যুক্তরাষ্ট্র

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে পাঁচ দিন ভারী বৃষ্টির আভাস, তাপমাত্রা কমবে
দেশজুড়ে পাঁচ দিন ভারী বৃষ্টির আভাস, তাপমাত্রা কমবে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আসিফ নজরুলকে নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীর
আসিফ নজরুলকে নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীর

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

খালেদা জিয়াকে আপসহীন নেত্রী উল্লেখ করে স্মৃতিচারণ করলেন সাদিক কায়েম
খালেদা জিয়াকে আপসহীন নেত্রী উল্লেখ করে স্মৃতিচারণ করলেন সাদিক কায়েম

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বৃহস্পতিবার স্বয়ংক্রিয়ভাবে বন্ধ হয়ে যাবে অতিরিক্ত সিম
বৃহস্পতিবার স্বয়ংক্রিয়ভাবে বন্ধ হয়ে যাবে অতিরিক্ত সিম

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যেভাবে নিজের ক্যারিয়ার কবর দিলেন সাকিব আল হাসান
যেভাবে নিজের ক্যারিয়ার কবর দিলেন সাকিব আল হাসান

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাতীয় নির্বাচন নাও হতে পারে, সবার আগে জুলাই সনদ হতে হবে: তাহের
জাতীয় নির্বাচন নাও হতে পারে, সবার আগে জুলাই সনদ হতে হবে: তাহের

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে কুটুমবাড়ি রেস্তোরাঁকে ৩ লাখ টাকা জরিমানা
চট্টগ্রামে কুটুমবাড়ি রেস্তোরাঁকে ৩ লাখ টাকা জরিমানা

১৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

৪ হাজার কোটি টাকার মিল হাতিয়ে নেন পানির দরে
৪ হাজার কোটি টাকার মিল হাতিয়ে নেন পানির দরে

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাতিল হতে যাচ্ছে ১২৭ ‘জুলাই যোদ্ধার’ গেজেট
বাতিল হতে যাচ্ছে ১২৭ ‘জুলাই যোদ্ধার’ গেজেট

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অধ্যক্ষ-প্রধান শিক্ষক ও প্রভাষকদের শিক্ষাগত যোগ্যতা নিয়ে পরিপত্র জারি
অধ্যক্ষ-প্রধান শিক্ষক ও প্রভাষকদের শিক্ষাগত যোগ্যতা নিয়ে পরিপত্র জারি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিবাহিত মেয়ের ওপর মা-বাবার হক
বিবাহিত মেয়ের ওপর মা-বাবার হক

১৯ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভারতে আঘাত হানলো ঘূর্ণিঝড় মোন্থা
ভারতে আঘাত হানলো ঘূর্ণিঝড় মোন্থা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০০ টাকা মূল্যমানের প্রাইজবন্ডের ‘ড্র’ ২ নভেম্বর
১০০ টাকা মূল্যমানের প্রাইজবন্ডের ‘ড্র’ ২ নভেম্বর

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

১০০ বিলিয়ন ডলারের নগরী এখন ভূতুড়ে; জনশূন্য আকাশচুম্বী অট্টালিকা, জল ভরা কুমিরে!
১০০ বিলিয়ন ডলারের নগরী এখন ভূতুড়ে; জনশূন্য আকাশচুম্বী অট্টালিকা, জল ভরা কুমিরে!

৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

পাকিস্তানের সঙ্গে যুদ্ধ, আবারও মোদির বিরুদ্ধে ট্রাম্পের নতুন কটাক্ষ
পাকিস্তানের সঙ্গে যুদ্ধ, আবারও মোদির বিরুদ্ধে ট্রাম্পের নতুন কটাক্ষ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহে নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা, প্রস্তুতি সম্পন্নের নির্দেশ
ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহে নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা, প্রস্তুতি সম্পন্নের নির্দেশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেমন আছেন ইলিয়াস কাঞ্চন
কেমন আছেন ইলিয়াস কাঞ্চন

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সময় চেয়ে ৪ মাসেও প্রধান উপদেষ্টার সাক্ষাৎ পাননি বিজিএমইএ সভাপতি
সময় চেয়ে ৪ মাসেও প্রধান উপদেষ্টার সাক্ষাৎ পাননি বিজিএমইএ সভাপতি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সম্পত্তি ফেরত পেতে আন্তর্জাতিক সালিশি আদালতে মামলা এস আলমের
সম্পত্তি ফেরত পেতে আন্তর্জাতিক সালিশি আদালতে মামলা এস আলমের

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সংস্কারের পর নির্বাচনের ব্যত্যয় হলে দায় এই সরকারের : মির্জা ফখরুল
সংস্কারের পর নির্বাচনের ব্যত্যয় হলে দায় এই সরকারের : মির্জা ফখরুল

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৯ বছর পর বগুড়ার শহীদ চান্দু স্টেডিয়ামে ফিরল ক্রিকেট
১৯ বছর পর বগুড়ার শহীদ চান্দু স্টেডিয়ামে ফিরল ক্রিকেট

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছাত্র-জনতার আন্দোলনে প্রকাশ্যে গুলি, সাবেক ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার
ছাত্র-জনতার আন্দোলনে প্রকাশ্যে গুলি, সাবেক ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার

১১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মথ ডালকে মুগ হিসেবে বিক্রি, স্বাস্থ্যগত ঝুঁকি
মথ ডালকে মুগ হিসেবে বিক্রি, স্বাস্থ্যগত ঝুঁকি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে এনসিপি
জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে এনসিপি

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

খোলা বাজারে ডলার ১২৫ টাকায়, ব্যাংকেও বাড়ছে দাম
খোলা বাজারে ডলার ১২৫ টাকায়, ব্যাংকেও বাড়ছে দাম

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইতালিতে বসবাসের অনুমতিপ্রাপ্তদের মধ্যে শীর্ষে বাংলাদেশিরা
ইতালিতে বসবাসের অনুমতিপ্রাপ্তদের মধ্যে শীর্ষে বাংলাদেশিরা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৯ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৯ অক্টোবর)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসপাতালে ভর্তি হাসান মাসুদ
হাসপাতালে ভর্তি হাসান মাসুদ

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

১৫ বছরের চেষ্টায় নিজস্ব প্রযুক্তির কার্গো বিমান তৈরি করল ইরান
১৫ বছরের চেষ্টায় নিজস্ব প্রযুক্তির কার্গো বিমান তৈরি করল ইরান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আসিফ নজরুল প্রধান উপদেষ্টা হতে চেয়েছিলেন
আসিফ নজরুল প্রধান উপদেষ্টা হতে চেয়েছিলেন

প্রথম পৃষ্ঠা

চরম ক্ষুব্ধ বিএনপি
চরম ক্ষুব্ধ বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

পর্যটন বিকাশে হচ্ছে ‘বর্ডার ড্রাইভ’
পর্যটন বিকাশে হচ্ছে ‘বর্ডার ড্রাইভ’

নগর জীবন

এক লাফে সোনার দাম কমল সাড়ে ১০ হাজার টাকা
এক লাফে সোনার দাম কমল সাড়ে ১০ হাজার টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে যাবেন নতুন ডিসি
মাঠে যাবেন নতুন ডিসি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির মনোনয়ন প্রত্যাশী ১২ জন
বিএনপির মনোনয়ন প্রত্যাশী ১২ জন

নগর জীবন

স্ট্রোকের চিকিৎসা ঢাকাকেন্দ্রিক
স্ট্রোকের চিকিৎসা ঢাকাকেন্দ্রিক

পেছনের পৃষ্ঠা

কিছু উপদেষ্টা চক্রান্ত করছেন
কিছু উপদেষ্টা চক্রান্ত করছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি-জামায়াত ছাড়া মাঠে নেই অন্য কেউ
বিএনপি-জামায়াত ছাড়া মাঠে নেই অন্য কেউ

নগর জীবন

শিমুল গাছের বয়স ২০০ বছর
শিমুল গাছের বয়স ২০০ বছর

পেছনের পৃষ্ঠা

বডি-ওর্ন ক্যামেরা কেনার নির্দেশ
বডি-ওর্ন ক্যামেরা কেনার নির্দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাৎ পাকিস্তান যৌথ বাহিনী চেয়ারম্যানের
সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাৎ পাকিস্তান যৌথ বাহিনী চেয়ারম্যানের

প্রথম পৃষ্ঠা

বেশির ভাগ অবৈধ সম্পদ হিসাবের বাইরে
বেশির ভাগ অবৈধ সম্পদ হিসাবের বাইরে

প্রথম পৃষ্ঠা

হাইব্রিড মরিচে কৃষকের মুখে হাসি
হাইব্রিড মরিচে কৃষকের মুখে হাসি

পেছনের পৃষ্ঠা

ঝুঁকিপূর্ণ কাজে ১০ লক্ষাধিক শিশু
ঝুঁকিপূর্ণ কাজে ১০ লক্ষাধিক শিশু

পেছনের পৃষ্ঠা

বোরকা নিয়ে শিক্ষকের মন্তব্যে উত্তাল রাবি
বোরকা নিয়ে শিক্ষকের মন্তব্যে উত্তাল রাবি

নগর জীবন

সংশোধিত শ্রম আইনে শিল্পে অস্থিরতা বাড়বে
সংশোধিত শ্রম আইনে শিল্পে অস্থিরতা বাড়বে

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রয়াত মন্ত্রী নাসিমের স্ত্রী-সন্তানসহ পাঁচজনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
প্রয়াত মন্ত্রী নাসিমের স্ত্রী-সন্তানসহ পাঁচজনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

খবর

দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ
দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ

প্রথম পৃষ্ঠা

সালমান শাহর ১২ নায়িকা
সালমান শাহর ১২ নায়িকা

শোবিজ

ঐকমত্যের অনৈক্যের সুপারিশ
ঐকমত্যের অনৈক্যের সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

লিটনদের ফেরার ম্যাচ আজ
লিটনদের ফেরার ম্যাচ আজ

মাঠে ময়দানে

এককভাবে সরকার গঠন করলে বেশি দিন টিকবে না
এককভাবে সরকার গঠন করলে বেশি দিন টিকবে না

নগর জীবন

‘তেজাব’ ছবির নায়ক আমিই ছিলাম : আদিত্য পাঞ্চোলি
‘তেজাব’ ছবির নায়ক আমিই ছিলাম : আদিত্য পাঞ্চোলি

শোবিজ

ড্যাবের ২৭৬ সদস্যের কমিটি অনুমোদন
ড্যাবের ২৭৬ সদস্যের কমিটি অনুমোদন

নগর জীবন

চাকরি পেলেন গণপিটুনিতে নিহত প্রদীপ লালের ছেলে
চাকরি পেলেন গণপিটুনিতে নিহত প্রদীপ লালের ছেলে

নগর জীবন

সংস্কারের বিপক্ষের কারও সঙ্গে জোট করবে না এনসিপি
সংস্কারের বিপক্ষের কারও সঙ্গে জোট করবে না এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্কুলে ভর্তিতে লটারি বাতিলের দাবি
স্কুলে ভর্তিতে লটারি বাতিলের দাবি

দেশগ্রাম

শহীদ চান্দু স্টেডিয়ামে ১৯ বছর পর আন্তর্জাতিক ক্রিকেট
শহীদ চান্দু স্টেডিয়ামে ১৯ বছর পর আন্তর্জাতিক ক্রিকেট

মাঠে ময়দানে