শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০৩ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

দেশের বিজ্ঞাপনজগৎ : প্রজন্ম থেকে শিখছে প্রজন্ম

শাইখ সিরাজ
প্রিন্ট ভার্সন
দেশের বিজ্ঞাপনজগৎ : প্রজন্ম থেকে শিখছে প্রজন্ম

বিজ্ঞাপনের ইতিহাস মানবসভ্যতার অগ্রযাত্রার মতোই দীর্ঘ ও বিচিত্র। সভ্যতার প্রথম দিকেই মানুষ পণ্য ও সেবার প্রচারের প্রয়োজনীয়তা অনুভব করেছিল। প্রাচীন মিসরীয়রা প্যাপিরাসে হাতে লেখা বিজ্ঞপ্তি টাঙাত, প্রাচীন গ্রিসে বাজারে হেরাল্ডরা (ঘোষক) পণ্যের প্রশংসা করত উচ্চৈঃস্বরে, আর প্রাচীন রোমে দেয়াললিখন ও পোস্টার হয়ে উঠেছিল ব্যবসার পরিচিত কৌশল। কিন্তু আধুনিক অর্থে বিজ্ঞাপনের প্রথম রূপটি গড়ে ওঠে সংবাদপত্রের হাত ধরে। বিশ্বের প্রথম মুদ্রিত বিজ্ঞাপন প্রকাশিত হয়েছিল ১৪৭২ সালে ইংল্যান্ডে লন্ডনের একটি চার্চের দরজায় টাঙানো প্রার্থনার বইয়ের বিজ্ঞপ্তি ছিল সেটি। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে পত্রিকার বিজ্ঞাপন হয়ে উঠল জনসাধারণের কাছে পৌঁছানোর অন্যতম কার্যকর মাধ্যম।

২০ শতকের শুরুতে প্রযুক্তির অগ্রগতি বিজ্ঞাপনকে নতুন দিগন্তে নিয়ে গেল। রেডিওর আবিষ্কার বিজ্ঞাপনের জগতে বিপ্লব ঘটাল। ১৯২০ সালে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে প্রথম বাণিজ্যিক রেডিও বিজ্ঞাপন প্রচারিত হয়, যা দ্রুত বিশ্বজুড়ে জনপ্রিয় হয়ে ওঠে। সুরেলা কণ্ঠ, সংলাপ এবং সংগীত মিশিয়ে যে নতুন ধরনের আকর্ষণ তৈরি হলো, তা শ্রোতার মনে সরাসরি প্রভাব ফেলতে সক্ষম হয়। এরপর এলো টেলিভিশন, যেখানে শব্দ ও দৃশ্য মিলিয়ে বিজ্ঞাপন হয়ে উঠল সম্পূর্ণ ভিন্ন এক অভিজ্ঞতা। ১৯৪১ সালে নিউইয়র্কে প্রথম টিভি বিজ্ঞাপন সম্প্রচারিত হয়, বুলোভা ঘড়ির একটি ছোট্ট বিজ্ঞাপন। সেই মুহূর্ত থেকে বিজ্ঞাপন শুধু তথ্য পরিবেশনের মাধ্যম নয়, বরং সংস্কৃতি, বিনোদন ও ভোক্তার চালিকাশক্তি হয়ে উঠল। হু হু করে বাড়ল পণ্যের চাহিদা। ২০০৩ সালে হোন্ডার তৈরি টেলিভিশন বিজ্ঞাপন ‘Cog’ মাত্র ৩২ হাজার পাউন্ড খরচ করে বানানো হয়েছিল, কিন্তু এই বিজ্ঞাপন নির্মাণের ফলে হোন্ডার গাড়ি বিক্রিতে প্রায় ৪০০ মিলিয়ন পাউন্ড আয় হয়- যা বিজ্ঞাপন ইতিহাসে এখন পর্যন্ত এক বিরল রেকর্ড।

ভারতীয় উপমহাদেশে, বিশেষ করে কলকাতায় বিজ্ঞাপনের প্রভাবও ছড়িয়ে পড়ে সারা বাংলায়। বাংলার একমাত্র নোবেলজয়ী সাহিত্যিক বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর সরাসরি বিজ্ঞাপন নির্মাতা ছিলেন না, তবে ঠাকুর পরিবারের ব্যবসায়িক পণ্যের প্রচারে তিনি ছোট ছোট কবিতা ও ছড়া লিখেছিলেন, যা পত্রিকায় বিজ্ঞাপন হিসেবে ছাপা হতো। এতে তাঁর সাহিত্যিক ভাষা বিজ্ঞাপনের অংশ হয়ে উঠেছিল। যদিও তিনি কখনোই বিজ্ঞাপনকে পেশা হিসেবে বেছে নেননি। অন্যদিকে প্রখ্যাত চলচ্চিত্র পরিচালক সত্যজিৎ রায় পেশাগতভাবে বিজ্ঞাপন সংস্থায় কাজ শুরু করেন এবং গ্রাফিক ডিজাইন, ইলাস্ট্রেশন থেকে শুরু করে বিজ্ঞাপন ফিল্ম নির্মাণ পর্যন্ত সক্রিয় ছিলেন। বিজ্ঞাপনের অভিজ্ঞতা পরবর্তীকালে তাঁর চলচ্চিত্র নির্মাণে শিল্পনৈপুণ্য ও ভিজ্যুয়াল কল্পনাকে সমৃদ্ধ করে।

বাংলাদেশে বিজ্ঞাপনের ইতিহাসও বিশ্ব প্রেক্ষাপটের সঙ্গে মিশে এক অনন্য ধারা তৈরি করেছে। স্বাধীনতা-পূর্ববর্তী সময়ে সংবাদপত্রের বিজ্ঞাপনই ছিল মূল ভরসা, আর তখনকার বিজ্ঞাপন সংস্থাগুলোও ছিল সীমিত পরিসরে। কিন্তু স্বাধীনতার পর নতুন রাষ্ট্রে ব্যবসায়িক প্রচারের নতুন কাঠামো তৈরি হতে থাকে। আশির দশকের দিকে এসে বিজ্ঞাপনের জগতে আধুনিকতার ছোঁয়া আনে কিছু মেধাবী মানুষ, যারা শুধু ব্যবসা নয়, শিল্প ও সৃজনশীলতার মিশ্রণে বিজ্ঞাপনকে নতুন মর্যাদায় নিয়ে যায়। এই পরিবর্তনের অগ্রনায়ক ছিল ‘মাত্রা অ্যাডভার্টাইজিং লিমিটেড’-এর কর্ণধার বিশিষ্ট অভিনেতা আফজাল হোসেন ও সানাউল আরেফীন।  আফজালের সঙ্গে আমার পরিচয় টেলিভিশন সূত্রে। আমি তখন বাংলাদেশ টেলিভিশনে ‘শিল্পায়নে বাংলাদেশ’ নামে একটা অনুষ্ঠান উপস্থাপনা করি। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভূগোল বিভাগে পড়ছি। পাশাপাশি সাগর আর আমি বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউতে ওদের ‘খাবার-দাবার’ নামে রেস্তোরাঁ চালাই। দারুণ ব্যস্ততা আমাদের। সাগর যখন টেলিভিশনে আমি তখন রেস্তোরাঁয় বসি, আবার আমি হয়তো ক্লাসে কিংবা টিভিতে, সাগর তখন খাবার-দাবারে বসছে। কিন্তু বিকালে সবাই খাবার-দাবারে আড্ডায় বসতাম। আমাদের বন্ধু ইমদাদুল হক মিলন, আবদুর রহমান, মুহাম্মদ জুবায়ের, দিদারুল আলম প্রমুখ মিলে জম্পেস আড্ডা হতো। অনেকটা কফি হাউসের মতোই। খাবার দাবার-এ শুধু আমরা নই। আরও অনেকে এসে আড্ডা দিতেন। বিশেষ করে এটি হয়ে ওঠে সাংস্কৃতিক জগতের মানুষের একটা প্রিয় আড্ডাখানা। সে সময় এই খাবার-দাবারে বসেই টেলিভিশনের অনেক অনুষ্ঠান পরিকল্পনা হয়েছে। আমাদের ছোট্ট কাচঘেরা ঘরটিতে বসে কত নাটকের স্ক্রিপ্ট রচিত হয়েছে! আফজালও আসত খাবার-দাবারে।

সেখান থেকেই আফজালের সঙ্গে বন্ধুত্বের শুরু। আফজাল, আরেফীন আমার আর সাগরের ঘনিষ্ঠ বন্ধু। মাত্রার অফিস ছিল পল্টনে আর আমাদের টুয়েন্টিয়েথ সেঞ্চুরি ক্যাটসী-এর অফিসও ওদের অফিসের খুব কাছে ছিল। নিয়মিত আসাযাওয়া ছিল আমাদের। আর চলত ধুমসে আড্ডা। আফজালের ভিতর খেয়াল করতাম একটা ক্যারিশমা আছে, যা একদমই অন্যরকম। মিশতে গিয়ে দেখলাম তার আদ্যোপান্ত আমার মুখস্থ হয়ে গেছে। আফজাল একবার একটি নাটক বানাল। সেখানে আমাকেও কাস্ট করেছিল। নাটকের নাম, সেতুকাহিনি। বিষয় একটি বিজ্ঞাপনী সংস্থা। আমার চরিত্র ছিল ওই সংস্থার একজন অফিসার আর আমার বস হিসেবে অভিনয় করেছিল আমাদের আরেক বন্ধু তুমুল জনপ্রিয় অভিনয়শিল্পী হুমায়ুন ফরীদি। আফজালকে নিয়ে আমার স্মৃতির কোনো শেষ নেই। একবার বিজ্ঞাপনের সেটে সবকিছু রেডি, সব শিল্পী রেডি সকাল থেকে। অথচ আফজাল নিরুদ্দেশ। ঘণ্টার পর ঘণ্টা যাচ্ছে কিন্তু সে কোনোভাবেই হাজির হচ্ছে না। সবার ভিতরই চাপা বিরক্তি। অবশেষে সন্ধ্যার দিকে আফজাল খুবই ধীরেসুস্থে সেটে এলো। তাকে জিজ্ঞেস করতেই বলল, সেটের জন্য প্রয়োজনীয় প্রপস কিনতে সে বিভিন্ন দোকানে ঘুরে বেড়িয়েছে সারা দিন। একদম নিখুঁত না হলে সে কোনো কাজেই হাত দিত না। তাই তার আরেকটা নাম ছিল পারফেকশনিস্ট। আর নিজে সন্তুষ্ট না হওয়া অবধি সে কাজ শুরুই করত না। আমার মনে পড়ে আফজালের একটি কাজে আমি ভিএইচএস ক্যামেরা ওয়ার্কিং করেছিলাম।

বলা চলে মাত্রা অ্যাডভার্টাইজিংয়ের হাত ধরেই বাংলাদেশে আধুনিক বিজ্ঞাপনের সূচনা ঘটে। আফজাল হোসেন ও তার অংশীদার এবং সহকর্মীরা বুঝেছিল, একটি বিজ্ঞাপন কেবল পণ্য বিক্রির মাধ্যম নয়, বরং এটি একটি গল্প বলবার প্রচেষ্টা, একটি অনুভূতি, মনের ওপর একটি দীর্ঘস্থায়ী প্রভাব তৈরি করার উপযুক্ত কৌশল। তারা বিজ্ঞাপনকে কেবল ব্যবসার বাজারের পরিসরে সীমাবদ্ধ রাখেনি, বরং মানুষের দৈনন্দিন জীবনে পৌঁছে দিয়েছিল তা শিল্পের মতো করে। সেই সময়ের বিজ্ঞাপনগুলোতে নতুনত্ব ছিল ভাষা, ভঙ্গি ও ভিজ্যুয়াল উপস্থাপনায়। নাটক, চলচ্চিত্র এবং সাহিত্যের মিশ্রণে গড়ে ওঠা এই ধারায় বিজ্ঞাপন হয়ে ওঠে মানুষের হৃদয়ের কাছাকাছি। আরও মনে পড়ে আমিন জুয়েলার্স, এইডস নিয়ে সচেতনতামূলক টেলিভিশনের জন্য নির্মিত গান, ‘শোনো মানুষ’-এর কথা, যেখানে বাংলাদেশের তৎকালীন সব তারকা গানটিতে অংশ নিয়েছিলেন। আমারও সৌভাগ্য হয়েছিল সেই গানটিতে অংশ নেওয়ার। আজও মনে পড়ে অলিম্পিক ব্যাটারির মতো দুর্দান্ত সেই বিজ্ঞাপনটির কথা। জিঙ্গেল করেছিলেন প্রয়াত আইয়ুব বাচ্চু আর মডেল ছিলেন প্রয়াত মিতা নূর। আফজাল, আরেফীনদের হাত ধরেই আসতে থাকল একের পর এক চমক। আফজালের নির্মাণে বিখ্যাত আরও বিজ্ঞাপনগুলোর ভিতর ছিল, ইস্টার্ন ফেব্রিকস, পাকিজা, জুঁই নারিকেল তেল, পিয়ারসনস, ম্যানোলা, ডানকান টি এবং এরকম আরও অসংখ্য ভালো বিজ্ঞাপন। এশিয়াটিক-ও অসাধারণ সব কাজ নিয়ে হাজির হলো। আরও যেসব বিজ্ঞাপনী সংস্থা তখন দারুণ কাজ করছিল, তাদের মধ্যে এশিয়াটিক, ইন্টারস্পিড, এক্সপ্রেশনস, ইউনিট্রেন্ডের নাম বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য। সে সময় টেলিভিশনে বিনোদনের অন্যতম আকর্ষণে পরিণত হলো বিজ্ঞাপন। মানে সবাই মিলে বিজ্ঞাপন দেখাও যেন একটি অনুষ্ঠান দেখার মতো অনুভূতির সঞ্চার করল। আর এখন মানুষ বুঁদ হয়ে থাকে মোবাইল ফোনে। আর তখন একটা বিজ্ঞাপন না দেখা মানেই সব মিস। সময় কত দ্রুত বদলে যায় ভাবতেই অবাক লাগে।

আফজাল হোসেনের অবদান কেবল তার পেশাদারত্বে সীমাবদ্ধ নয়। সে তার চারপাশের মানুষদের সৃজনশীলতার যাত্রায় যুক্ত করেছিল। আফজাল হোসেন বিজ্ঞাপনের ক্যানভাসে মানুষের মনে আস্থা ও আবেগের বীজ বপন করছিল। এক ধরনের অনুপ্রেরণা ছিল তার কাজগুলো, যেখানে মিডিয়া, সংস্কৃতি ও বিজ্ঞাপন মিলেমিশে তৈরি করেছিল বাংলাদেশের আধুনিক বিজ্ঞাপনের ভিত। তার হাতেই বিজ্ঞাপনজগতে পা রেখেছেন পল্লব, নোবেল, তানিয়া, সুইটি, ফয়সালসহ আরও অনেকে।

বিজ্ঞাপন নির্মাতা আফজাল মানে একটি পারফেক্ট লাইফস্টাইল। ঢাকার চারুকলার পুরোটাই যেন তার ভিতর বাস করত। আফজাল শুধু একজন নির্মাতা ছিল না। একাধারে, সেট, মেকআপ, প্রপস, লাইট, কস্টিউম, লোকেশন ঠিক করা, শিল্পী নির্বাচন করা এবং স্ক্রিপ্ট লেখা ও ভয়েসওভার আর্টিস্ট হিসেবে ছিল অনবদ্য একজন মানুষ। বাংলাদেশের বিজ্ঞাপনজগতের এক কিংবদন্তি। বাংলাদেশের বিজ্ঞাপনের ইতিহাস কেবল একটি ব্যবসায়িক প্রক্রিয়ার ইতিহাস বা বিবরণ নয়। এটি এক দীর্ঘ সাংস্কৃতিক যাত্রা, যেখানে এক প্রজন্ম থেকে আরেক প্রজন্ম শিখেছে কীভাবে শিল্প, ভাষা এবং বাণিজ্যকে একসূত্রে গেঁথে মানুষের মনে গভীর প্রভাব ফেলা যায়। আফজাল হোসেন, সানাউল আরেফীন এবং তাদের সমসাময়িকরা যখন এই দেশে বিজ্ঞাপনের শৈল্পিক মর্যাদা প্রতিষ্ঠা করছিল, তখন মানুষের হৃদয়ে তারা এক অমোঘ ছাপ রেখে গেছে। আজ মাত্রা অ্যাডভার্টাইজিং লিমিটেড ৪০ বছরের পথে পা রাখল। তাদের প্রতি শুভকামনা জানাতে আমার কাছে যে ভাষা আছে, তা মোটেই যথেষ্ট নয়। শুধু এটুকুই বলতে পারি, বিজ্ঞাপন মানুষের মন ও অনুভূতিতে স্থায়ীভাবে থেকে যেতে পারে, আর সেই যাত্রার পথপ্রদর্শক হিসেবে সবার আগে যে নামটি মাথায় বারবার ফিরে আসে, সেটি হলো মাত্রা অ্যাডভার্টাইজিং লিমিটেড।

লেখক : মিডিয়াব্যক্তিত্ব

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
পরিচালনা পর্ষদ
পরিচালনা পর্ষদ
সেনাপ্রধানের আশ্বাস
সেনাপ্রধানের আশ্বাস
হে যুবক খোদাকে চেন কি?
হে যুবক খোদাকে চেন কি?
রাহুল সাংকৃত্যায়নের দৃষ্টিতে মুহাম্মদ (সা.)
রাহুল সাংকৃত্যায়নের দৃষ্টিতে মুহাম্মদ (সা.)
অশান্ত বিশ্ববিদ্যালয়
অশান্ত বিশ্ববিদ্যালয়
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
মহানবী (সা.)কে অনুসরণে রয়েছে সর্বোত্তম কল্যাণ
মহানবী (সা.)কে অনুসরণে রয়েছে সর্বোত্তম কল্যাণ
কালোহাতগুলোও সাদা হোক
কালোহাতগুলোও সাদা হোক
বিএসসি ও ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারদের পাল্টাপাল্টি দাবি
বিএসসি ও ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারদের পাল্টাপাল্টি দাবি
হাত অবশ করার প্রার্থনা
হাত অবশ করার প্রার্থনা
বিএনপি : রাজনীতির হ্যামিলনের বাঁশিওয়ালা
বিএনপি : রাজনীতির হ্যামিলনের বাঁশিওয়ালা
ত্রিভুবনের প্রিয় মুহাম্মদ (সা.)
ত্রিভুবনের প্রিয় মুহাম্মদ (সা.)
সর্বশেষ খবর
ফ্রান্সে হোটেলে পাঁচজনকে ছুরিকাঘাত, পুলিশের গুলিতে হামলাকারী নিহত
ফ্রান্সে হোটেলে পাঁচজনকে ছুরিকাঘাত, পুলিশের গুলিতে হামলাকারী নিহত

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলন্ত বাস থেকে জাবির ছাত্রীকে ধাক্কা
চলন্ত বাস থেকে জাবির ছাত্রীকে ধাক্কা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মধ্যরাতে আটকা পড়ে ছাদে আগুন দিল চোর, উদ্ধারে ফায়ার সার্ভিস
মধ্যরাতে আটকা পড়ে ছাদে আগুন দিল চোর, উদ্ধারে ফায়ার সার্ভিস

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাফিক পুলিশকে মারধরের অভিযোগে মুগদা হাসপাতালের চিকিৎসক গ্রেফতার
ট্রাফিক পুলিশকে মারধরের অভিযোগে মুগদা হাসপাতালের চিকিৎসক গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ক্যাম্পাস ও হল খোলার আশ্বাসে বাকৃবি শিক্ষার্থীদের আন্দোলন প্রত্যাহার
ক্যাম্পাস ও হল খোলার আশ্বাসে বাকৃবি শিক্ষার্থীদের আন্দোলন প্রত্যাহার

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩ সেপ্টেম্বর)

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন মানে একটা ধোঁকাবাজি : বুলু
পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন মানে একটা ধোঁকাবাজি : বুলু

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুর্গন্ধের উৎস খুঁজতে গিয়ে মিলল ঝুলন্ত লাশ
দুর্গন্ধের উৎস খুঁজতে গিয়ে মিলল ঝুলন্ত লাশ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগুনে বসতঘর পুড়ে যাওয়া পাঁচ পরিবারের মাঝে পিপি রাজ্জাকের ত্রাণ সহায়তা
আগুনে বসতঘর পুড়ে যাওয়া পাঁচ পরিবারের মাঝে পিপি রাজ্জাকের ত্রাণ সহায়তা

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভূমিকম্প কবলিত আফগানিস্তানে সাহায্য পাঠাচ্ছে ইইউ
ভূমিকম্প কবলিত আফগানিস্তানে সাহায্য পাঠাচ্ছে ইইউ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের জন্য ১০ লাখের বেশি কর্মকর্তাকে প্রশিক্ষণ দেবে ইসি
নির্বাচনের জন্য ১০ লাখের বেশি কর্মকর্তাকে প্রশিক্ষণ দেবে ইসি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় ৬০ লাখ টাকার অবৈধ জাল জব্দ
কলাপাড়ায় ৬০ লাখ টাকার অবৈধ জাল জব্দ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে ঢাবি শিক্ষার্থীদের সঙ্গে জেলা বিএনপির আহ্বায়কের মতবিনিময়
নারায়ণগঞ্জে ঢাবি শিক্ষার্থীদের সঙ্গে জেলা বিএনপির আহ্বায়কের মতবিনিময়

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে বিএনপির মাছের পোনা অবমুক্ত
বাগেরহাটে বিএনপির মাছের পোনা অবমুক্ত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘উত্তরাঞ্চল ছাত্র ফোরাম’র নতুন কমিটি ঘোষণা
‘উত্তরাঞ্চল ছাত্র ফোরাম’র নতুন কমিটি ঘোষণা

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতা চায় ইসি কর্মকর্তারা
ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতা চায় ইসি কর্মকর্তারা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাটোরে নৌকাডুবিতে নিখোঁজ যুবকের লাশ উদ্ধার
নাটোরে নৌকাডুবিতে নিখোঁজ যুবকের লাশ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারী নিপীড়নের প্রতিবাদে জবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ
নারী নিপীড়নের প্রতিবাদে জবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সুবিধাবাদী মুক্তিযোদ্ধারা কেন চুপ ছিল, প্রশ্ন টুকুর
সুবিধাবাদী মুক্তিযোদ্ধারা কেন চুপ ছিল, প্রশ্ন টুকুর

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাহাড়ে চোখ রাঙাচ্ছে ডেঙ্গু
পাহাড়ে চোখ রাঙাচ্ছে ডেঙ্গু

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

'ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে উৎসবমুখর পরিবেশে অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে'
'ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে উৎসবমুখর পরিবেশে অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে'

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাগেরহাটে বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে ১৪ মন পোনা মাছ অবমুক্ত
বাগেরহাটে বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে ১৪ মন পোনা মাছ অবমুক্ত

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলে চারটি হামলা চালিয়েছে হুথি
ইসরায়েলে চারটি হামলা চালিয়েছে হুথি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১,৫১৫ কোটি টাকা ব্যয়ে এক লাখ ৯৫ হাজার টন সার কিনবে সরকার
১,৫১৫ কোটি টাকা ব্যয়ে এক লাখ ৯৫ হাজার টন সার কিনবে সরকার

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

টাঙ্গাইলে বাসের ধাক্কায় পথচারীর মৃত্যু
টাঙ্গাইলে বাসের ধাক্কায় পথচারীর মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাকৃবিতে হামলার প্রতিবাদে পবিপ্রবি শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন
বাকৃবিতে হামলার প্রতিবাদে পবিপ্রবি শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুরমা নদীতে নৌকাডুবি, মাঝি নিখোঁজ
সুরমা নদীতে নৌকাডুবি, মাঝি নিখোঁজ

৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে মাছের পোনা অবমুক্ত
বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে মাছের পোনা অবমুক্ত

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে তাজা গুলি ও কার্তুজসহ গ্রেফতার ২
চট্টগ্রামে তাজা গুলি ও কার্তুজসহ গ্রেফতার ২

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আপিল বিভাগের অবকাশকালীন বিচারপতি মনোনয়ন
আপিল বিভাগের অবকাশকালীন বিচারপতি মনোনয়ন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
সিআইডি হেফাজতেও উচ্ছৃঙ্খল তৌহিদ আফ্রিদি, তদন্তে গুরুত্ব পাচ্ছে সোশ্যাল মিডিয়ার তথ্য
সিআইডি হেফাজতেও উচ্ছৃঙ্খল তৌহিদ আফ্রিদি, তদন্তে গুরুত্ব পাচ্ছে সোশ্যাল মিডিয়ার তথ্য

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনে বৈঠকের পর ইরানের পরমাণু কর্মসূচি নিয়ে নতুন বার্তা দিলেন পুতিন
চীনে বৈঠকের পর ইরানের পরমাণু কর্মসূচি নিয়ে নতুন বার্তা দিলেন পুতিন

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুদানে ভয়াবহ ভূমিধসে পুরো গ্রাম নিশ্চিহ্ন, সহস্রাধিক মানুষের প্রাণহানি
সুদানে ভয়াবহ ভূমিধসে পুরো গ্রাম নিশ্চিহ্ন, সহস্রাধিক মানুষের প্রাণহানি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ চায় পরিবার
২০ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ চায় পরিবার

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গ্রিনল্যান্ড বিক্রির জন্য নয়, ট্রাম্পকে কড়া হুঁশিয়ারি ফ্রান্সের
গ্রিনল্যান্ড বিক্রির জন্য নয়, ট্রাম্পকে কড়া হুঁশিয়ারি ফ্রান্সের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের অবসরের ৬ মাসের মধ্যে ভাতা দেওয়ার নির্দেশ
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের অবসরের ৬ মাসের মধ্যে ভাতা দেওয়ার নির্দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৪ বছর পর ফের তেল রপ্তানি শুরু করল সিরিয়া
১৪ বছর পর ফের তেল রপ্তানি শুরু করল সিরিয়া

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংবিধানের ১১৬ অনুচ্ছেদ অসাংবিধানিক, বিচার বিভাগের জন্য গঠন করতে হবে আলাদা সচিবালয়
সংবিধানের ১১৬ অনুচ্ছেদ অসাংবিধানিক, বিচার বিভাগের জন্য গঠন করতে হবে আলাদা সচিবালয়

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১০ বছরের জন্য গাজার নিয়ন্ত্রণ চায় ট্রাম্প, বানাবেন পর্যটন কেন্দ্র
১০ বছরের জন্য গাজার নিয়ন্ত্রণ চায় ট্রাম্প, বানাবেন পর্যটন কেন্দ্র

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেবে বেলজিয়াম, ইসরায়েলের উপর কঠোর নিষেধাজ্ঞা
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেবে বেলজিয়াম, ইসরায়েলের উপর কঠোর নিষেধাজ্ঞা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাবি শিবির সভাপতির বিরুদ্ধে রিটকারী ছাত্রীকে 'কুরুচিপূর্ণ' মন্তব্য, তদন্ত কমিটি গঠন
ঢাবি শিবির সভাপতির বিরুদ্ধে রিটকারী ছাত্রীকে 'কুরুচিপূর্ণ' মন্তব্য, তদন্ত কমিটি গঠন

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের বিরুদ্ধে এসসিও সদস্যপদ স্থগিতের অভিযোগ আজারবাইজানের
ভারতের বিরুদ্ধে এসসিও সদস্যপদ স্থগিতের অভিযোগ আজারবাইজানের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশেষ ট্রেনে করে সীমান্ত পেরিয়ে চীন গেলেন উত্তর কোরিয়ার নেতা কিম
বিশেষ ট্রেনে করে সীমান্ত পেরিয়ে চীন গেলেন উত্তর কোরিয়ার নেতা কিম

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নুরকে দেখতে হাসপাতালে মির্জা ফখরুল
নুরকে দেখতে হাসপাতালে মির্জা ফখরুল

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজধানীর আদাবরে পুলিশের ওপর কিশোর গ্যাংয়ের হামলা
রাজধানীর আদাবরে পুলিশের ওপর কিশোর গ্যাংয়ের হামলা

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জেনারেল শাকিলের সঙ্গে হাসিনার কনভারসেশন শুনলে গা হিম হয়ে আসে: ফারুকী
জেনারেল শাকিলের সঙ্গে হাসিনার কনভারসেশন শুনলে গা হিম হয়ে আসে: ফারুকী

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়ার তেল আমদানি, ৩৯ মাসে ভারতের লাভ ১২৬০ কোটি ডলার
রাশিয়ার তেল আমদানি, ৩৯ মাসে ভারতের লাভ ১২৬০ কোটি ডলার

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিলামে তোলপাড়: পাঁচ লাখ দিরহামে বিক্রি এক উট
নিলামে তোলপাড়: পাঁচ লাখ দিরহামে বিক্রি এক উট

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিকেলে ৭ দলের সঙ্গে বৈঠক করবেন প্রধান উপদেষ্টা
বিকেলে ৭ দলের সঙ্গে বৈঠক করবেন প্রধান উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২ সেপ্টেম্বর)

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরকারের নির্ধারিত দাম ২২ টাকা, বিক্রি হচ্ছে ১৪ টাকা কেজি
সরকারের নির্ধারিত দাম ২২ টাকা, বিক্রি হচ্ছে ১৪ টাকা কেজি

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যে অভিযোগ তুলে অভিনয় ছাড়ার ঘোষণা দিলেন পাকিস্তানি অভিনেত্রী
যে অভিযোগ তুলে অভিনয় ছাড়ার ঘোষণা দিলেন পাকিস্তানি অভিনেত্রী

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রামপাল তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্রে উৎপাদনে নতুন রেকর্ড
রামপাল তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্রে উৎপাদনে নতুন রেকর্ড

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাগপা সভাপতিকে দেখতে হাসপাতালে মির্জা ফখরুল
জাগপা সভাপতিকে দেখতে হাসপাতালে মির্জা ফখরুল

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেটে নিলামে উঠছে ভাঙা সাদাপাথর
সিলেটে নিলামে উঠছে ভাঙা সাদাপাথর

১৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আধুনিক যুগে মুসলিম নারীর কর্মসংস্থান
আধুনিক যুগে মুসলিম নারীর কর্মসংস্থান

২২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

তারিক সিদ্দিকের মেয়ে বুশরার আয়কর নথি জব্দ
তারিক সিদ্দিকের মেয়ে বুশরার আয়কর নথি জব্দ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে পরকীয়া সন্দেহে স্বামীর ছুরিকাঘাতে স্ত্রী নিহত
রাজধানীতে পরকীয়া সন্দেহে স্বামীর ছুরিকাঘাতে স্ত্রী নিহত

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হুথির হুঁশিয়ারি, ইসরায়েলের জন্য ভয়ংকর কিছু আসছে
হুথির হুঁশিয়ারি, ইসরায়েলের জন্য ভয়ংকর কিছু আসছে

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ম্যানহোলে পড়ে নারীর মৃত্যু: ১০ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ কেন নয়, রুল জারি
ম্যানহোলে পড়ে নারীর মৃত্যু: ১০ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ কেন নয়, রুল জারি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
পেছাচ্ছে নতুন পে-স্কেল ঘোষণা
পেছাচ্ছে নতুন পে-স্কেল ঘোষণা

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা-কামালের নির্দেশে গণহত্যা
হাসিনা-কামালের নির্দেশে গণহত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্দোলনের প্রস্তুতি নিচ্ছে এনসিপি
আন্দোলনের প্রস্তুতি নিচ্ছে এনসিপি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির প্রার্থী তিন, একক নিয়ে সরব জামায়াত
বিএনপির প্রার্থী তিন, একক নিয়ে সরব জামায়াত

নগর জীবন

আলু ব্যবসায়ী কৃষক সবার মাথায় হাত
আলু ব্যবসায়ী কৃষক সবার মাথায় হাত

নগর জীবন

হোয়াইটওয়াশের ম্যাচ আজ
হোয়াইটওয়াশের ম্যাচ আজ

মাঠে ময়দানে

রাজনীতিতে সন্ত্রাসের গডফাদার
রাজনীতিতে সন্ত্রাসের গডফাদার

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা বুয়েট শিক্ষার্থীদের
আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা বুয়েট শিক্ষার্থীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

রণক্ষেত্র উত্তরা ইপিজেড, এক শ্রমিক নিহত
রণক্ষেত্র উত্তরা ইপিজেড, এক শ্রমিক নিহত

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন করবেন বুলবুল
নির্বাচন করবেন বুলবুল

মাঠে ময়দানে

সবার ওপরে রশিদ খান
সবার ওপরে রশিদ খান

মাঠে ময়দানে

ভোটের আগে তদবিরের পাহাড়
ভোটের আগে তদবিরের পাহাড়

পেছনের পৃষ্ঠা

চার গ্রামবাসীর সংঘর্ষে যুবক নিহত, অর্ধশতাধিক আহত
চার গ্রামবাসীর সংঘর্ষে যুবক নিহত, অর্ধশতাধিক আহত

দেশগ্রাম

ক্রাইসিস হলে শুধু আমাদের ডাকেন
ক্রাইসিস হলে শুধু আমাদের ডাকেন

প্রথম পৃষ্ঠা

স্কুলমাঠে ধান চাষ, বঞ্চিত শিক্ষার্থীরা
স্কুলমাঠে ধান চাষ, বঞ্চিত শিক্ষার্থীরা

দেশগ্রাম

মাঠে বিএনপির ছয় প্রার্থী অন্য দলের একজন করে
মাঠে বিএনপির ছয় প্রার্থী অন্য দলের একজন করে

নগর জীবন

বিচার বিভাগের নিয়ন্ত্রণ সুপ্রিম কোর্টে
বিচার বিভাগের নিয়ন্ত্রণ সুপ্রিম কোর্টে

প্রথম পৃষ্ঠা

সীমান্তে গুলিতে নিহত যুবকের লাশ ফেরত দিল বিএসএফ
সীমান্তে গুলিতে নিহত যুবকের লাশ ফেরত দিল বিএসএফ

দেশগ্রাম

আমি খুবই সুখী মানুষ, দুঃস্বপ্ন দেখি না
আমি খুবই সুখী মানুষ, দুঃস্বপ্ন দেখি না

শোবিজ

পুরো গ্রাম নিশ্চিহ্ন বাঁচল শুধু একজন
পুরো গ্রাম নিশ্চিহ্ন বাঁচল শুধু একজন

প্রথম পৃষ্ঠা

নানামুখী চ্যালেঞ্জ পোস্টাল ভোটে
নানামুখী চ্যালেঞ্জ পোস্টাল ভোটে

প্রথম পৃষ্ঠা

ত্রিভুজ প্রেমের বলি চিকিৎসক আমিরুল
ত্রিভুজ প্রেমের বলি চিকিৎসক আমিরুল

পেছনের পৃষ্ঠা

আদাবরে পুলিশকে কুপিয়ে জখম
আদাবরে পুলিশকে কুপিয়ে জখম

প্রথম পৃষ্ঠা

ছাত্রদলের বিক্ষোভ
ছাত্রদলের বিক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

সেনাপ্রধানের আশ্বাস
সেনাপ্রধানের আশ্বাস

সম্পাদকীয়

ডাকসু নিয়ে শঙ্কা উত্তেজনা
ডাকসু নিয়ে শঙ্কা উত্তেজনা

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত বিচারে বাড়বে ট্রাইব্যুনাল
দ্রুত বিচারে বাড়বে ট্রাইব্যুনাল

প্রথম পৃষ্ঠা

পাখির কলরবে পাল্টেছে জীবন
পাখির কলরবে পাল্টেছে জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

হামজাকে ছাড়েনি লেস্টার সিটি
হামজাকে ছাড়েনি লেস্টার সিটি

মাঠে ময়দানে