শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৮ অক্টোবর, ২০২৫ আপডেট: ০২:৩০, শনিবার, ১৮ অক্টোবর, ২০২৫

প্রয়োজন প্রযুক্তির দায়িত্বশীল ব্যবহার

শাইখ সিরাজ
প্রিন্ট ভার্সন
প্রয়োজন প্রযুক্তির দায়িত্বশীল ব্যবহার

আধুনিক সভ্যতা প্রযুক্তির গতিতে এগিয়ে চলেছে। কৃষি, চিকিৎসা, শিক্ষা থেকে শুরু করে অর্থনীতি কিংবা বিনোদন জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে প্রযুক্তি আজ অনিবার্য সঙ্গী। কিন্তু প্রযুক্তি যত সুযোগ সৃষ্টি করছে, তার সঙ্গে বাড়ছে ঝুঁকিও। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই এই সময়ে আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে। তবে প্রশ্ন একটাই, আমরা কি প্রযুক্তির ব্যবহারে যথেষ্ট দায়িত্বশীল? ২০২৫ সালের শুরুতে জি-৭ দেশগুলোর নেতারা জাপানের হিরোশিমায় এক গুরুত্বপূর্ণ বার্তা দিয়েছেন : কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার ব্যবহার নিয়ন্ত্রণ ও দায়িত্বশীলতার আওতায় আনতে হবে। তারা বলেছিলেন, ‘কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা এখন শুধু প্রযুক্তি নয়, এটি সামাজিক কাঠামো ও নীতির সঙ্গে সম্পর্কিত।’

জি-৭ দেশগুলো ২০২৩ সালে ‘হিরোশিমা এআই প্রসেস’ নামে একটি উদ্যোগ নেয়, যেখানে কপিরাইট লঙ্ঘন, ভুয়া তথ্য ছড়ানো, এবং কনটেন্ট নির্মাতাদের অধিকার সুরক্ষার বিষয়ে ওয়ার্কিং গ্রুপ গঠনের সিদ্ধান্ত হয়। ইউরোপিয়ান পার্লামেন্টও ChatGPT-সহ বিভিন্ন এআই প্ল্যাটফর্মের ওপর নিয়ন্ত্রণ আরোপের আইন প্রণয়ন প্রক্রিয়া শুরু করে।

যুক্তরাষ্ট্রে, ওপেনএআইয়ের সিইও স্যাম অল্টম্যান নিজেই মার্কিন সিনেটে সাক্ষ্য দিয়েছেন, এআই নিয়ন্ত্রণের প্রয়োজনীয়তা স্বীকার করে। অর্থাৎ প্রযুক্তির নির্মাতারাই এখন বলছেন, ‘অতিরিক্ত স্বাধীনতা নয়, প্রয়োজন দায়িত্বশীল সীমারেখা।’

এ যেন প্রযুক্তির এক নতুন যুগ, যেখানে বিশ্ব প্রযুক্তি ব্যবহার করবে, কিন্তু সতর্কভাবে। ২০২৪ সালে প্রকাশিত ‘ন্যাশনাল এআই পলিসি’র খসড়ায় বলা হয়েছে দেশের উন্নয়ন কাঠামোতে এআই ব্যবহারের ক্ষেত্র বাড়াতে হবে, তবে তার সঙ্গে থাকতে হবে ন্যায্যতা, স্বচ্ছতা, নিরাপত্তা ও মানবাধিকার রক্ষার দিকনির্দেশনা।

তবে বিশেষজ্ঞদের মতে, নীতির ভাষা এখনো অনেকটাই তাত্ত্বিক। বাস্তবে এআই ব্যবহারের ক্ষেত্রে দায়বদ্ধতা, স্বচ্ছতা, এবং তথ্য সুরক্ষার আইন স্পষ্ট নয়। উদাহরণস্বরূপ, বাংলাদেশসহ অনেকে দেশেই এখনো ‘এআই দ্বারা তৈরি কনটেন্ট’-এর মালিকানা সংজ্ঞায়িত হয়নি। একজন শিল্পী যদি বলেন, ‘আমার ছবির ধরন ব্যবহার করে এআই ছবি তৈরি করেছে’ তার আইনি প্রতিকার কোথায়?

প্রয়োজন প্রযুক্তির দায়িত্বশীল ব্যবহারএই জায়গায় আইন ও নীতিমালা দরকার। কারণ প্রযুক্তির উন্নয়ন মানে শুধু যন্ত্রের সক্ষমতা নয়, নৈতিক সুরক্ষাও।

এআইভিত্তিক অনলাইন লার্নিং ও পার্সোনালাইজড কোচিং প্ল্যাটফর্ম বাংলাদেশে ক্রমেই জনপ্রিয় হচ্ছে। ChatGPT ও Google Gemini-এর মতো টুল অনেক শিক্ষার্থী ব্যবহার করছে প্রবন্ধ লেখা, অনুবাদ বা গবেষণা সহায়তায়।

তবে এটি আবার এক নতুন ধরনের ‘নির্ভরতা’ তৈরি করছে। শিক্ষার্থীরা অনেক সময় নিজের চিন্তা বাদ দিয়ে এআই-এর চিন্তা গ্রহণ করছে। ফলে শেখার জায়গা সংকুচিত হচ্ছে।

অন্যদিকে এআইনির্ভর শিক্ষাপদ্ধতি গ্রামীণ শিক্ষার্থীদের কাছে পৌঁছানোর নতুন সুযোগও তৈরি করেছে। উদাহরণস্বরূপ এআইচালিত ভয়েস অ্যাসিস্ট্যান্ট এখন গ্রামীণ স্কুলে ইংরেজি উচ্চারণ শেখানোর কাজে ব্যবহৃত হচ্ছে।

কৃষি বাংলাদেশের প্রাণ। এখন সেই কৃষিও প্রযুক্তিনির্ভর হচ্ছে। এআইভিত্তিক ‘AgriTech’ সমাধান যেমন ‘KrishiBot’ ও ‘Smart Crop Advisory’ অ্যাপ, মাটির গুণমান বিশ্লেষণ ও ফলনের পূর্বাভাস দিতে পারে।

কিন্তু প্রশ্ন হলো, এই তথ্য সংগ্রহের সময় কৃষকের ব্যক্তিগত বা অর্থনৈতিক তথ্য কতটা সুরক্ষিত? এই ডেটা যদি বিদেশি কোম্পানির হাতে যায়, তবে কৃষি নীতিনির্ধারণে তা কেমন প্রভাব ফেলবে?

এআই আমাদের জীবন সহজ করছে, কিন্তু একই সঙ্গে আমাদের ওপর ‘নজরদারি’ও বাড়াচ্ছে। সামাজিক মাধ্যমের অ্যালগরিদম এখন জানে আপনি কী পছন্দ করেন, কোথায় যান, এমনকি কী ভাবেন। ডেটা হলো নতুন ‘রসদ’, কিন্তু এই রসদ যদি অসৎভাবে ব্যবহার হয়, তবে তা হয়ে দাঁড়াবে অস্ত্র।

এআইভিত্তিক ‘ডিপফেক’ ভিডিও এখন রাজনীতি ও সমাজে ভয়াবহ বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে। কারও মুখ বসিয়ে মিথ্যা ভিডিও বানানো বা ভুয়া সংবাদ ছড়ানোসহ অপরাধামূলক কাজে ব্যবহার হচ্ছে। এই ডিজিটাল প্রতারণা থামাতে এখনই নিয়ন্ত্রণ প্রয়োজন।

বিশ্ব অর্থনৈতিক ফোরামের সাম্প্রতিক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, আগামী পাঁচ বছরে বিশ্বজুড়ে প্রায় ৮৩ মিলিয়ন চাকরি বিলুপ্ত হবে, যার বড় অংশটি অটোমেশন ও এআই দ্বারা প্রতিস্থাপিত হবে।

বাংলাদেশেও ব্যাংক, বিমা, কল সেন্টার, ও প্রোডাকশন সেক্টরে এআই প্রয়োগের ফলে একই ধরনের ঝুঁকি তৈরি হবে। তবে এর বিকল্প পথও আছে। নতুন দক্ষতা শেখা, পুনঃপ্রশিক্ষণ, এবং মানবিক বুদ্ধিমত্তার (emotional intelligence) ওপর গুরুত্ব বাড়ানো।

প্রযুক্তি মানুষের জায়গা দখল করবে- এ ভয় বাস্তব নয়। বরং মানুষ যদি প্রযুক্তিকে বুঝতে না পারে, তখনই প্রযুক্তি তার বিপরীতে দাঁড়ায়।

দায়িত্বশীল প্রযুক্তি ব্যবহারের জন্য আমাদের কিছু মৌলিক দিক স্পষ্টভাবে নির্ধারণ করতে হবে। প্রথমত আইন প্রণয়ন ও সংস্কারের বিষয়টি এখন সময়ের দাবি। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ব্যবহারের জন্য একটি আলাদা ও আধুনিক আইন তৈরি করতে হবে, যেখানে স্বচ্ছতা, নিরীক্ষণ এবং মানব তত্ত্বাবধানের বাধ্যবাধকতা স্পষ্টভাবে উল্লেখ থাকবে। প্রযুক্তির দ্রুত অগ্রগতির সঙ্গে তাল মিলিয়ে এই আইনগুলোকে সময়োপযোগী রাখতে হবে, যাতে ব্যবহারকারীর অধিকার ও নিরাপত্তা উভয়ই সুরক্ষিত থাকে।

দ্বিতীয়ত ডেটা সুরক্ষা ও গোপনীয়তা নিশ্চিত করা অপরিহার্য। ব্যক্তিগত তথ্য সংগ্রহ, সংরক্ষণ ও ব্যবহারের ক্ষেত্রে স্পষ্ট নীতিমালা থাকতে হবে, যাতে নাগরিকের গোপনীয়তা বিঘ্নিত না হয়। এ ক্ষেত্রে ইউরোপীয় ইউনিয়নের জিডিপিআর (GDPR)-এর মতো কাঠামো অনুসরণ করা যেতে পারে, যা তথ্য ব্যবহারের নৈতিক ও আইনি মানদণ্ড নির্ধারণে বিশ্বজুড়ে একটি আদর্শ মডেল হিসেবে স্বীকৃত।

তৃতীয়ত শিক্ষা ও প্রশিক্ষণ খাতে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাবিষয়ক জ্ঞানকে অন্তর্ভুক্ত করা জরুরি। স্কুল থেকে বিশ্ববিদ্যালয় পর্যন্ত শিক্ষাক্রমে এআই-সম্পর্কিত মৌলিক ধারণা ও নৈতিকতা শেখানো উচিত। পাশাপাশি সরকারি ও বেসরকারি খাতের কর্মীদেরও নিয়মিত প্রশিক্ষণ ও দক্ষতা বৃদ্ধির সুযোগ দিতে হবে, যাতে তারা প্রযুক্তির পরিবর্তনশীল পরিবেশে সক্ষমভাবে কাজ করতে পারেন।

চতুর্থত জনগণের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করা গুরুত্বপূর্ণ। এআইসংক্রান্ত নীতি ও কাঠামো তৈরিতে শুধু প্রযুক্তিবিদ বা প্রশাসক নয়, সমাজবিজ্ঞানী, শিক্ষাবিদ, সাংবাদিক ও নাগরিক সমাজের প্রতিনিধিদেরও যুক্ত করতে হবে। এতে প্রযুক্তির সামাজিক ও মানবিক প্রভাব নিয়ে একটি ভারসাম্যপূর্ণ দৃষ্টিভঙ্গি তৈরি হবে।

সবশেষে আন্তর্জাতিক সহযোগিতার ক্ষেত্রেও বাংলাদেশকে সক্রিয় ভূমিকা নিতে হবে। জি-৭, ইউনেস্কো বা অন্যান্য আন্তর্জাতিক সংস্থার নীতিমালা ও অভিজ্ঞতা থেকে শিক্ষা নিয়ে বৈশ্বিক মানদণ্ডে নিজেদের সংযুক্ত করা জরুরি। কারণ প্রযুক্তি এখন আর কোনো একক দেশের সম্পদ নয়, এটি এক বৈশ্বিক বাস্তবতা, যার সঠিক ব্যবহার নিশ্চিত করতে সম্মিলিত প্রচেষ্টা ছাড়া বিকল্প নেই।

প্রযুক্তি নিজে ভালো বা মন্দ নয়। তার ব্যবহারই নির্ধারণ করে সে উন্নয়নের হাতিয়ার নাকি ধ্বংসের অস্ত্র। বাংলাদেশ এখন যে মোড়ে দাঁড়িয়ে আছে, সেখানে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা আমাদের উন্নয়নের গতি বহু গুণ বাড়াতে পারে। কিন্তু সেই সঙ্গে বাড়বে দায়িত্বের চাপ। আমরা যদি এখনই দায়িত্বশীল ব্যবহার, স্বচ্ছ নীতি এবং মানবিক দৃষ্টিভঙ্গি গ্রহণ না করি, তবে প্রযুক্তি আমাদের নিয়ন্ত্রণ করবে, আমরা নই।

অতএব প্রযুক্তিকে ভয় না পেয়ে, তাকে বুঝে, নিয়ন্ত্রণে এনে, দায়িত্বশীলভাবে ব্যবহার করা শিখতে হবে।

লেখক : মিডিয়াব্যক্তিত্ব

[email protected]

 

এই বিভাগের আরও খবর
মূল্যস্ফীতি ও কর্মহীনতা
মূল্যস্ফীতি ও কর্মহীনতা
ফল বিপর্যয়
ফল বিপর্যয়
কোথায় হারাল সেই কাচারিঘরগুলো
কোথায় হারাল সেই কাচারিঘরগুলো
ঘুম থেকে জেগে মুমিনের করণীয়
ঘুম থেকে জেগে মুমিনের করণীয়
ঐক্য ও সংগ্রামী চেতনার বিকাশ চাই
ঐক্য ও সংগ্রামী চেতনার বিকাশ চাই
রাজপথে শিক্ষকরা
রাজপথে শিক্ষকরা
জাতীয় সনদ
জাতীয় সনদ
ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল
ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল
ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা
ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা
নতুন ট্যারিফ
নতুন ট্যারিফ
গুদাম-গার্মেন্টে আগুন
গুদাম-গার্মেন্টে আগুন
বুড়িগঙ্গা বাঁচান
বুড়িগঙ্গা বাঁচান
সর্বশেষ খবর
গর্ভে সাত মাসের সন্তান নিয়ে ১০ কিলোমিটার দৌড়ালেন অ্যাথলেট
গর্ভে সাত মাসের সন্তান নিয়ে ১০ কিলোমিটার দৌড়ালেন অ্যাথলেট

১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ঘরের মাঠে জয়ে ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজ শুরু করতে চায় টাইগাররা
ঘরের মাঠে জয়ে ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজ শুরু করতে চায় টাইগাররা

৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নামাজের সময়সূচি: ১৮ অক্টোবর ২০২৫
নামাজের সময়সূচি: ১৮ অক্টোবর ২০২৫

১৭ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

রবিবার ২টা থেকে শুরু হবে হাইকোর্ট বিভাগের বিচারিক কার্যক্রম
রবিবার ২টা থেকে শুরু হবে হাইকোর্ট বিভাগের বিচারিক কার্যক্রম

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়ার নিয়ন্ত্রণে ইউক্রেনের আরও তিন গ্রাম
রাশিয়ার নিয়ন্ত্রণে ইউক্রেনের আরও তিন গ্রাম

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাংবাদিক হায়াত হত্যার প্রধান আসামি ইস্রাফিল গ্রেফতার
সাংবাদিক হায়াত হত্যার প্রধান আসামি ইস্রাফিল গ্রেফতার

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইউক্রেনকে দূরপাল্লার টমাহক ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র দিচ্ছেন না ট্রাম্প
ইউক্রেনকে দূরপাল্লার টমাহক ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র দিচ্ছেন না ট্রাম্প

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুষ্ঠু নির্বাচন : সেনাবাহিনীর আরো মানোন্নয়নের সুযোগ
সুষ্ঠু নির্বাচন : সেনাবাহিনীর আরো মানোন্নয়নের সুযোগ

৪৮ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

দুপুরের মধ্যে চট্টগ্রাম-কক্সবাজারে বজ্রবৃষ্টির আশঙ্কা
দুপুরের মধ্যে চট্টগ্রাম-কক্সবাজারে বজ্রবৃষ্টির আশঙ্কা

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

আফগানিস্তানে ভয়াবহ বিমান হামলা পাকিস্তানের, নিহত ৪০
আফগানিস্তানে ভয়াবহ বিমান হামলা পাকিস্তানের, নিহত ৪০

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এল ক্লাসিকোর আগে সুসংবাদ দিলেন বার্সা কোচ
এল ক্লাসিকোর আগে সুসংবাদ দিলেন বার্সা কোচ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ ঢাকায় বৃষ্টির সম্ভাবনা নেই, আংশিক মেঘলা থাকবে আকাশ
আজ ঢাকায় বৃষ্টির সম্ভাবনা নেই, আংশিক মেঘলা থাকবে আকাশ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সিলেট ও নড়াইলে আজ দীর্ঘ সময় বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ থাকবে
সিলেট ও নড়াইলে আজ দীর্ঘ সময় বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ থাকবে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হজ কার্যক্রমে সুবিধা দিতে আজ খোলা থাকবে ব্যাংক
হজ কার্যক্রমে সুবিধা দিতে আজ খোলা থাকবে ব্যাংক

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দক্ষিণ কোরিয়ায় এপেক সম্মেলনে ট্রাম্প-শি বৈঠক হবে
দক্ষিণ কোরিয়ায় এপেক সম্মেলনে ট্রাম্প-শি বৈঠক হবে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ ঢাকায় বাতাসের মান ‘অস্বাস্থ্যকর’
আজ ঢাকায় বাতাসের মান ‘অস্বাস্থ্যকর’

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নারী টি-টোয়েন্টিতে দ্রুততম সেঞ্চুরির বিশ্ব রেকর্ড গড়লেন নাভগিরে
নারী টি-টোয়েন্টিতে দ্রুততম সেঞ্চুরির বিশ্ব রেকর্ড গড়লেন নাভগিরে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে চাঁদপুরে জনসভা
বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে চাঁদপুরে জনসভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ অক্টোবর)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লঙ্কানদের উড়িয়ে বিশ্বকাপ সেমিফাইনালের আরও কাছে প্রোটিয়ারা
লঙ্কানদের উড়িয়ে বিশ্বকাপ সেমিফাইনালের আরও কাছে প্রোটিয়ারা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১০১ বছর বয়সে মারা গেলেন জাপানের সাবেক প্রধানমন্ত্রী মুরাইয়ামা
১০১ বছর বয়সে মারা গেলেন জাপানের সাবেক প্রধানমন্ত্রী মুরাইয়ামা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধ বন্ধে জেলেনস্কিকে চুক্তি করতে বললেন ট্রাম্প
যুদ্ধ বন্ধে জেলেনস্কিকে চুক্তি করতে বললেন ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়ায় নবনিযুক্ত হাইকমিশনারের পরিচয়পত্র পেশ
মালয়েশিয়ায় নবনিযুক্ত হাইকমিশনারের পরিচয়পত্র পেশ

৪ ঘণ্টা আগে | পরবাস

রুশ গ্র্যান্ডমাস্টারকে হারাল ১৪ বছর বয়সী সায়ান
রুশ গ্র্যান্ডমাস্টারকে হারাল ১৪ বছর বয়সী সায়ান

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তানের হামলায় ৩ ক্রিকেটার নিহত, ত্রিদেশীয় সিরিজ বর্জন আফগানিস্তানের
পাকিস্তানের হামলায় ৩ ক্রিকেটার নিহত, ত্রিদেশীয় সিরিজ বর্জন আফগানিস্তানের

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুদ্ধবিরতি ভেঙে আফগানিস্তানে বিমান হামলা পাকিস্তানের
যুদ্ধবিরতি ভেঙে আফগানিস্তানে বিমান হামলা পাকিস্তানের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুলিস্তানে চালককে কুপিয়ে অটোরিকশা ছিনতাই
গুলিস্তানে চালককে কুপিয়ে অটোরিকশা ছিনতাই

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চাইনিজ তাইপের কাছে বড় হারে স্বপ্নভঙ্গ বাংলাদেশের
চাইনিজ তাইপের কাছে বড় হারে স্বপ্নভঙ্গ বাংলাদেশের

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লালনের গানের মানবতার বাণী আজও সমানভাবে প্রাসঙ্গিক : ফরিদা আখতার
লালনের গানের মানবতার বাণী আজও সমানভাবে প্রাসঙ্গিক : ফরিদা আখতার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘুম থেকে জেগে মুমিনের করণীয়
ঘুম থেকে জেগে মুমিনের করণীয়

৮ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সর্বাধিক পঠিত
মালিবাগে সেই ৫০০ ভরি স্বর্ণ চুরির রহস্য উদঘাটন, গ্রেফতার ৪
মালিবাগে সেই ৫০০ ভরি স্বর্ণ চুরির রহস্য উদঘাটন, গ্রেফতার ৪

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কী বলা হয়েছে জুলাই সনদের অঙ্গীকারনামায়
কী বলা হয়েছে জুলাই সনদের অঙ্গীকারনামায়

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সংশোধন করা হলো জুলাই সনদ অঙ্গীকারনামার পঞ্চম দফা
সংশোধন করা হলো জুলাই সনদ অঙ্গীকারনামার পঞ্চম দফা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সিলেটে আবাসিক হোটেল থেকে চার তরুণ-তরুণী আটক
সিলেটে আবাসিক হোটেল থেকে চার তরুণ-তরুণী আটক

২১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

এনসিপিকে শাপলা প্রতীক দেয়ার সুযোগ নেই : ইসি আনোয়ারুল
এনসিপিকে শাপলা প্রতীক দেয়ার সুযোগ নেই : ইসি আনোয়ারুল

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাকুসতে ছাত্রদলের প্যানেলে থেকে একমাত্র বিজয়ী ফুটবলার নার্গিস
রাকুসতে ছাত্রদলের প্যানেলে থেকে একমাত্র বিজয়ী ফুটবলার নার্গিস

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সালাহউদ্দিনের মাথায় ছাতা ধরে প্রশংসিত মির্জা ফখরুল
সালাহউদ্দিনের মাথায় ছাতা ধরে প্রশংসিত মির্জা ফখরুল

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইপিএস অফিসারের ঘরে ‘টাকার পাহাড়’
আইপিএস অফিসারের ঘরে ‘টাকার পাহাড়’

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদের ৫ নম্বর দফা সংশোধনের প্রস্তাব সালাহউদ্দিন আহমদের
জুলাই সনদের ৫ নম্বর দফা সংশোধনের প্রস্তাব সালাহউদ্দিন আহমদের

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজধানীতে বিএনপির ব্যতিক্রমী মিছিল
রাজধানীতে বিএনপির ব্যতিক্রমী মিছিল

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাকসু নির্বাচনে কোন পদে কারা জয়ী
রাকসু নির্বাচনে কোন পদে কারা জয়ী

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভেনেজুয়েলায় অভিযান চালাতে সিআইএ’কে অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় অভিযান চালাতে সিআইএ’কে অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের হামলায় ৩ ক্রিকেটার নিহত, ত্রিদেশীয় সিরিজ বর্জন আফগানিস্তানের
পাকিস্তানের হামলায় ৩ ক্রিকেটার নিহত, ত্রিদেশীয় সিরিজ বর্জন আফগানিস্তানের

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্বাক্ষরিত হলো ঐতিহাসিক ‘জুলাই জাতীয় সনদ’
স্বাক্ষরিত হলো ঐতিহাসিক ‘জুলাই জাতীয় সনদ’

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জঙ্গলে বিমান বিধ্বস্ত, আরোহী সকলেই নিহত
জঙ্গলে বিমান বিধ্বস্ত, আরোহী সকলেই নিহত

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান শুরু
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান শুরু

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘জুলাই যোদ্ধা’দের সঙ্গে পুলিশের ধাওয়া-পাল্টাধাওয়া
‘জুলাই যোদ্ধা’দের সঙ্গে পুলিশের ধাওয়া-পাল্টাধাওয়া

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনের জন্য রাজনৈতিক দলগুলোকে বসে সনদ করার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার
নির্বাচনের জন্য রাজনৈতিক দলগুলোকে বসে সনদ করার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ নেয় ২৫ দল
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ নেয় ২৫ দল

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজনৈতিক দলগুলোকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল
রাজনৈতিক দলগুলোকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতে তিন বাংলাদেশিকে পিটিয়ে হত্যায় ঢাকার তীব্র নিন্দা
ভারতে তিন বাংলাদেশিকে পিটিয়ে হত্যায় ঢাকার তীব্র নিন্দা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাকসুতে বিজয়ী হলেন জুলাই আন্দোলনে চোখ হারানো দ্বীপ মাহবুব
রাকসুতে বিজয়ী হলেন জুলাই আন্দোলনে চোখ হারানো দ্বীপ মাহবুব

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ক্রিকেটে আসছে নতুন ফরম্যাট 'টেস্ট টোয়েন্টি'
ক্রিকেটে আসছে নতুন ফরম্যাট 'টেস্ট টোয়েন্টি'

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সবজির দাম আকাশছোঁয়া
সবজির দাম আকাশছোঁয়া

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুদ্ধবিরতি ভেঙে আফগানিস্তানে বিমান হামলা পাকিস্তানের
যুদ্ধবিরতি ভেঙে আফগানিস্তানে বিমান হামলা পাকিস্তানের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেইমারের সঙ্গে নতুন চুক্তির আলোচনা স্থগিত সান্তোসের
নেইমারের সঙ্গে নতুন চুক্তির আলোচনা স্থগিত সান্তোসের

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শনিবার যে কয়েকটি এলাকায় থাকছে না বিদ্যুৎ
শনিবার যে কয়েকটি এলাকায় থাকছে না বিদ্যুৎ

১৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজের ট্রফি উন্মোচন
বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজের ট্রফি উন্মোচন

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে এনসিপি থাকলে ভালো লাগত : আসিফ নজরুল
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে এনসিপি থাকলে ভালো লাগত : আসিফ নজরুল

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
কালো মাটির উইকেট দেখে বিস্মিত স্যামি
কালো মাটির উইকেট দেখে বিস্মিত স্যামি

মাঠে ময়দানে

ঐতিহাসিক জুলাই সনদ স্বাক্ষর
ঐতিহাসিক জুলাই সনদ স্বাক্ষর

প্রথম পৃষ্ঠা

অপেক্ষা শুধু প্রথম উড্ডয়নের
অপেক্ষা শুধু প্রথম উড্ডয়নের

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী সাবেক প্রতিমন্ত্রীসহ চারজন
বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী সাবেক প্রতিমন্ত্রীসহ চারজন

নগর জীবন

আড়াল থেকে কাঞ্চনকে দেখেছিলেন চম্পা
আড়াল থেকে কাঞ্চনকে দেখেছিলেন চম্পা

শোবিজ

পাসপোর্টেও লেখা আছে আমি ম্যারিড : মাহি
পাসপোর্টেও লেখা আছে আমি ম্যারিড : মাহি

শোবিজ

লক্ষ্যহীন পথে অর্থনীতি
লক্ষ্যহীন পথে অর্থনীতি

পেছনের পৃষ্ঠা

জন্মের খাটটি সংরক্ষণে রেখেছেন জয়া
জন্মের খাটটি সংরক্ষণে রেখেছেন জয়া

শোবিজ

ঝাল কমেছে মরিচে ঝাঁজ পিঁয়াজে
ঝাল কমেছে মরিচে ঝাঁজ পিঁয়াজে

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভগ্যচক্র
আজকের ভগ্যচক্র

আজকের রাশি

প্রেমের দেবী মধুবালা
প্রেমের দেবী মধুবালা

শোবিজ

মিরাজদের ঘুরে দাঁড়ানোর সিরিজ
মিরাজদের ঘুরে দাঁড়ানোর সিরিজ

মাঠে ময়দানে

আয়ের শীর্ষে রোনালদো
আয়ের শীর্ষে রোনালদো

মাঠে ময়দানে

নাটোরে বাবা-মেয়ের এইচএসসি পাস
নাটোরে বাবা-মেয়ের এইচএসসি পাস

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা কিংস অ্যাকাডেমি টুর্নামেন্ট উদ্বোধন
বসুন্ধরা কিংস অ্যাকাডেমি টুর্নামেন্ট উদ্বোধন

মাঠে ময়দানে

শেজাদের নেতৃত্বে বসুন্ধরার জয়
শেজাদের নেতৃত্বে বসুন্ধরার জয়

মাঠে ময়দানে

নায়িকার চোখের আয়নায় দাড়ি কাটছে নায়ক
নায়িকার চোখের আয়নায় দাড়ি কাটছে নায়ক

শোবিজ

নারী ফুটবলারদের প্রস্তুতি ক্যাম্প
নারী ফুটবলারদের প্রস্তুতি ক্যাম্প

মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা সিটিতে ইয়োয়োসো স্টোরের উদ্বোধন
বসুন্ধরা সিটিতে ইয়োয়োসো স্টোরের উদ্বোধন

নগর জীবন

চট্টগ্রামে সিএইচসিপিদের মানববন্ধন
চট্টগ্রামে সিএইচসিপিদের মানববন্ধন

খবর

ফিফায় এক ধাপ উন্নতি হামজাদের
ফিফায় এক ধাপ উন্নতি হামজাদের

মাঠে ময়দানে

জনগণের সঙ্গে প্রতারণা হচ্ছে
জনগণের সঙ্গে প্রতারণা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

পাখির জন্য ভালোবাসা
পাখির জন্য ভালোবাসা

শনিবারের সকাল

আবাসিক হোটেল থেকে আটক চার
আবাসিক হোটেল থেকে আটক চার

নগর জীবন

নির্বাচনে বাধা সৃষ্টি করতে চায় একটি মহল
নির্বাচনে বাধা সৃষ্টি করতে চায় একটি মহল

নগর জীবন

পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে জুলাই যোদ্ধারা
পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে জুলাই যোদ্ধারা

খবর

পরিত্যক্ত দোকানে যুবকের লাশ
পরিত্যক্ত দোকানে যুবকের লাশ

নগর জীবন

ঢাকা মেট্রো বাদ পড়ায় হতাশ ক্রিকেটাররা
ঢাকা মেট্রো বাদ পড়ায় হতাশ ক্রিকেটাররা

মাঠে ময়দানে

আবাসিক কক্ষে লাশ এনজিওকর্মীর
আবাসিক কক্ষে লাশ এনজিওকর্মীর

দেশগ্রাম

এনসিপিকে শাপলা প্রতীক দেওয়ার সুযোগ নেই
এনসিপিকে শাপলা প্রতীক দেওয়ার সুযোগ নেই

নগর জীবন