শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৪ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ আপডেট: ১১:৫৬, বৃহস্পতিবার, ০৪ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

নবীজির নির্দেশ পালনে প্রিয়পাত্র হওয়া যায়

আল্লামা মাহ্‌মূদুল হাসান
প্রিন্ট ভার্সন
নবীজির নির্দেশ পালনে প্রিয়পাত্র হওয়া যায়

হজরত ওয়ায়েস করনির (রহ) আবেগ ছিল নবীজির সঙ্গে সাক্ষাৎ করে সাহাবির মর্যাদা অর্জন করার, কিন্তু নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের নির্দেশ হলো মায়ের সেবা করে মায়ের সন্তুষ্টি অর্জনের। তাই তিনি নিজের আবেগ কোরবানি করে নবীজির নির্দেশের ওপর আমল করেছেন। ফলে তিনি নবী (সা.)-এর প্রিয়পাত্র হয়ে যান। আল্লাহপাক আমাদেরকে নবী (সা.)-এর প্রিয়পাত্র হওয়ার তৌফিক দান করুন। তৃতীয় আরেকটি জামাত আছে যারা নবী (সা.) যুগে জন্মগ্রহণ করেননি, যেমন আলকামা বিন আসওয়াদ (রহ.) সম্পর্কে অনেকের ধারণা যে, তিনি নবীজির ওফাতের পর জন্মগ্রহণ করেছেন এবং ইমান এনেছেন। সাহাবিদের সঙ্গে চলাফেরা ও ওঠাবসা করেছেন। এমন লোকদের তাবেয়ি বলা হয়। সর্বজনস্বীকৃত চার মাজহাবের ইমামদের মধ্যে শুধু হানাফি মাজহাবের প্রবর্তক ইমাম আবু হানিফা (রহ.) তাবেয়ি ছিলেন, অন্য কেউ এ মর্যাদার আসনে সমাসীন হতে পারেননি। নবী করিম (সা.) ইরশাদ করেছেন-

আমার যুগ, সাহাবিদের যুগ এবং তাবেয়িদের যুগ- এ তিন যুগে কোনো গোমরাহি থাকবে না। এ তিন যুগে যারা ইসলাম ধর্মের কাজ করবে, তারা সত্যের ওপর প্রতিষ্ঠিত থাকবে। তোমরা তাদের কথা বিশ্বাস করবে এবং মেনে চলবে। ইমাম আবু হানিফা (রহ.) কুফার অধিবাসী ছিলেন। বয়সের দিক দিয়ে দ্বিতীয় পর্যায়ে ছিলেন হজরত ইমাম মালেক (রহ)। তিনি ছিলেন মদিনার ইমাম। মদিনার জান্নাতুল বাকিতে রসুল (সা.)-এর আদরের সাহেবজাদা হজরত ইবরাহিম (রা.) কবরের পাশেই তাঁর কবরটি অবস্থিত। সেখানে তাঁকে দাফন করা হয়েছে। তিনি তাবেয়ি ছিলেন। বয়সের দিক দিয়ে তৃতীয় ছিলেন ইমাম মুহাম্মাদ বিন ইদ্রিস শাফী (রহ)। তিনি জন্মগতভাবে মক্কার কুরাইশ বংশের ছিলেন; কিন্তু পরবর্তীতে তিনি দীন ইসলামের খাতিরে মিসর চলে যান এবং সেখানেই তাঁর মৃত্যু হয়। আর সেখানেই তাঁকে দাফন করা হয়েছে। চতুর্থ ইমাম হলেন ইমাম আহমাদ বিন হাম্বল (রহ.)। তিনি হাদিস ও ফিকাহ উভয় বিষয়েই ইমাম ছিলেন। তিনি বাগদাদের অধিবাসী ছিলেন এবং সেখানেই তাঁর কবর রয়েছে। তাঁর হাতে লিখিত ‘মুসনাদে আহমাদ’ নামে একটি হাদিসের কিতাব রয়েছে।

পৃথিবীর মধ্যে সবচেয়ে সফলকাম ব্যক্তি সে, যে নিষ্পাপ। অন্যরা পৃথিবীতে যত পদমর্যাদা, ক্ষমতা ও অর্থকড়ির মালিক হোক না কেন, তার মতো সফলকাম দ্বিতীয় কেউ নেই। কোনো ব্যক্তি দুনিয়ার সবকিছুর মালিক হলো কিন্তু গুনাহমুক্ত হতে পারল না, তাহলে সে প্রকৃতপক্ষে নিস্ফল ও ব্যর্থ হলো। পৃথিবীর সাধারণ মানুষ নিষ্পাপ নয়। কিন্তু আল্লাহ রব্বুল আলামিন চান যে, বান্দারা যখন আমার কাছে হাজির হবে, তখন নিষ্পাপ হয়ে হাজির হোক। এ কথাটা আল্লাহপাক  কোরআনের ভাষায় এভাবে উল্লেখ করেছেন- ‘খাঁটি মুসলমান হয়ে আমার কাছে উপস্থিত হও’ গুনাহ নিয়ে আমার কাছে এসো না, তাহলে চরম ক্ষতিগ্রস্ত হবে। আল্লাহপাক বড় দয়ালু, তিনি জানেন যে, বান্দাদের দ্বারা গুনাহ হয়ে যাবে, তাই তিনি গুনাহমুক্ত হওয়ার পদ্ধতি বলে দিয়েছেন, বলে দিয়েছেন গুনাহমুক্ত হওয়ার জন্য কী করতে হবে। পিতা-মাতা নিজ সন্তানকে যেমন নিরপরাধ রাখতে চায়, আল্লাহপাকও তেমনি তাঁর বান্দাদের গুনাহমুক্ত রাখতে চান।

হজরত আবুজর গিফারি (রা.) একজন আশ্চর্য ধরনের মানুষ ছিলেন। তিনি নবী করিম (সা.)-এর সঙ্গে থাকতেন আর বিভিন্ন ধরনের প্রশ্ন করতেন। একদিন তিনি প্রশ্ন করলেন, হে আল্লাহর রসুল! গুনাহ-মুক্তি ব্যতীত তো কেউ জান্নাতে যেতে পারবে না। তাই আমাদেরকে এমন একটি আমল শিখিয়ে দিন, যে আমল করে আমরা যে কোনো মুহূর্তে নিষ্পাপ অবস্থায় আল্লাহপাকের দরবারে হাজির হতে পারি। নবীজি তৎক্ষণাৎ তার প্রশ্নের কোন উত্তর দেননি। সম্মুখে অগ্রসর হতে থাকলেন, কিছুদূর অগ্রসর হওয়ার পর পথিমধ্যে একটি বৃক্ষের নিচে দাঁড়ালেন। পাশেই একটি শুকনা ডাল পড়ে ছিল। নবী (সা.) সেই ডালটি হাতে উঠিয়ে ঝাঁকি দিলেন, সঙ্গে সঙ্গে ডালের সব পাতা ঝরে গেল। এরপর নবীজি হজরত আবুজর গিফারি (রা.)-কে লক্ষ্য করে তিনবার বললেন, হে আবুজর! তিনিও তিনবার উত্তরে বললেন, আমার সৌভাগ্য যে, আমি আপনার পাশে আছি। অতঃপর নবী (সা.) বললেন, হে আবুজর! তুমি দেখেছ কীভাবে শুকনা ডালের পাতা ঝরে গেল? যে মুসলমান আল্লাহপাকের সন্তুষ্টি লাভের জন্য নামাজের ফরজ, ওয়াজিব, সুন্নত ও মুস্তাহাব সযত্নে আদায় করবে এবং বেদাত ও মুনকারাত বর্জন করবে, মনগড়াভাবে নামাজ পড়বে না, ভালোভাবে শিখে মশ্ক করে তার শক্তি-সামর্থ্য অনুযায়ী সহিহভাবে নামাজ আদায় করবে, সে আমার যে কোনো যুগের যে কোনো ধরনের উম্মত হোক- নামাজ পড়ার পর তার শরীরের সব গুনাহ শুকনা পাতার মতো ঝরে যাবে।

লেখক : আমির, আল হাইআতুল উলয়া ও বেফাকুল মাদারিসিল আরাবিয়া বাংলাদেশ

এই বিভাগের আরও খবর
ঋণ প্রবৃদ্ধি
ঋণ প্রবৃদ্ধি
বিচার বিভাগ
বিচার বিভাগ
শিশু হাসপাতালটা কি হবে না?
শিশু হাসপাতালটা কি হবে না?
তারেক রহমানের প্রত্যাবর্তন কেন প্রয়োজন
তারেক রহমানের প্রত্যাবর্তন কেন প্রয়োজন
এবার জনগণের খেলার সময়
এবার জনগণের খেলার সময়
পরিচালনা পর্ষদ
পরিচালনা পর্ষদ
সেনাপ্রধানের আশ্বাস
সেনাপ্রধানের আশ্বাস
হে যুবক খোদাকে চেন কি?
হে যুবক খোদাকে চেন কি?
দেশের বিজ্ঞাপনজগৎ : প্রজন্ম থেকে শিখছে প্রজন্ম
দেশের বিজ্ঞাপনজগৎ : প্রজন্ম থেকে শিখছে প্রজন্ম
রাহুল সাংকৃত্যায়নের দৃষ্টিতে মুহাম্মদ (সা.)
রাহুল সাংকৃত্যায়নের দৃষ্টিতে মুহাম্মদ (সা.)
অশান্ত বিশ্ববিদ্যালয়
অশান্ত বিশ্ববিদ্যালয়
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
সর্বশেষ খবর
‘ফেব্রুয়ারির নির্বাচন ভণ্ডুল হলে দেশে অনাকাঙ্ক্ষিত পরিস্থিতি তৈরি হবে’
‘ফেব্রুয়ারির নির্বাচন ভণ্ডুল হলে দেশে অনাকাঙ্ক্ষিত পরিস্থিতি তৈরি হবে’

এই মাত্র | রাজনীতি

জবির আশপাশের অবৈধ বাসস্ট্যান্ড উচ্ছেদে প্রশাসনকে ৪৮ ঘণ্টার আল্টিমেটাম শিক্ষার্থীদের
জবির আশপাশের অবৈধ বাসস্ট্যান্ড উচ্ছেদে প্রশাসনকে ৪৮ ঘণ্টার আল্টিমেটাম শিক্ষার্থীদের

১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

রাঙামাটিতে কাঠুরিয়া গণহত্যার বিচার ও ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পুনর্বাসনের দাবিতে মানববন্ধন
রাঙামাটিতে কাঠুরিয়া গণহত্যার বিচার ও ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পুনর্বাসনের দাবিতে মানববন্ধন

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আত্রাই নদীতে অভিযানে চার হাজার মিটার জাল ও নৌকা জব্দ
আত্রাই নদীতে অভিযানে চার হাজার মিটার জাল ও নৌকা জব্দ

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কাজাখস্তানকে উড়িয়ে বিশ্বকাপ বাছাই পর্বে বাংলাদেশ
কাজাখস্তানকে উড়িয়ে বিশ্বকাপ বাছাই পর্বে বাংলাদেশ

১৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নোয়াখালীতে বিএনপির ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে সমাবেশ
নোয়াখালীতে বিএনপির ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে সমাবেশ

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজারে ১৮ জেলে আটক
কক্সবাজারে ১৮ জেলে আটক

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মস্কোয় বৈঠকের প্রস্তাব নাকচ করলেন জেলেনস্কি
মস্কোয় বৈঠকের প্রস্তাব নাকচ করলেন জেলেনস্কি

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রংপুরে অটোরিকশা চোর চক্রের ৫ সদস্য গ্রেফতার
রংপুরে অটোরিকশা চোর চক্রের ৫ সদস্য গ্রেফতার

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাগাতিপাড়ায় ভ্রাম্যমাণ আদালতে দুই সার ব্যবসায়ীকে জরিমানা
বাগাতিপাড়ায় ভ্রাম্যমাণ আদালতে দুই সার ব্যবসায়ীকে জরিমানা

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীর বিভিন্ন স্থানে সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ
রাজধানীর বিভিন্ন স্থানে সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ

৩৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

এইচআইভি চিকিৎসায় সমন্বিত ব্যবস্থাপনার বিকল্প নেই
এইচআইভি চিকিৎসায় সমন্বিত ব্যবস্থাপনার বিকল্প নেই

৪৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভাঙ্গায় শিক্ষার্থীদের মাঝে গাছের চারা বিতরণ
ভাঙ্গায় শিক্ষার্থীদের মাঝে গাছের চারা বিতরণ

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে নওগাঁয় ভিন্ন আয়োজন
বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে নওগাঁয় ভিন্ন আয়োজন

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নেত্রকোনায় পাল্টাপাল্টি হামলায় জোড়া খুন
নেত্রকোনায় পাল্টাপাল্টি হামলায় জোড়া খুন

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পাহাড়ে জীববৈচিত্র্য রক্ষায় পাড়াবনবাসীদের নিয়ে নতুন উদ্যোগ
পাহাড়ে জীববৈচিত্র্য রক্ষায় পাড়াবনবাসীদের নিয়ে নতুন উদ্যোগ

৫৫ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির বৃক্ষরোপণ
চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির বৃক্ষরোপণ

৫৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

“প্লাস্টিক নয়, বিকল্প ব্যবহার করুন”: গাইবান্ধায় সচেতনতামূলক কর্মসূচি
“প্লাস্টিক নয়, বিকল্প ব্যবহার করুন”: গাইবান্ধায় সচেতনতামূলক কর্মসূচি

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজায় অনাহারে মৃত্যু ৩৭০ জনে পৌঁছেছে
গাজায় অনাহারে মৃত্যু ৩৭০ জনে পৌঁছেছে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনা-রেহানার দুর্নীতির ৩ মামলায় আরো পাঁচজনের সাক্ষ্য
হাসিনা-রেহানার দুর্নীতির ৩ মামলায় আরো পাঁচজনের সাক্ষ্য

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘হাড় নেই, চাপ দিবেন না’
‘হাড় নেই, চাপ দিবেন না’

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘মানবতাবিরোধী মামলায় চার্জশিটভুক্ত ব্যক্তি নির্বাচন করতে পারবেন না’
‘মানবতাবিরোধী মামলায় চার্জশিটভুক্ত ব্যক্তি নির্বাচন করতে পারবেন না’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যবসায়ী শাওন হত্যা মামলায় রিমান্ডে আনিসুল হক
ব্যবসায়ী শাওন হত্যা মামলায় রিমান্ডে আনিসুল হক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে মাদক ও বাল্যবিয়ের বিরুদ্ধে লালকার্ড দেখাল শুভসংঘের শিক্ষার্থীরা
লক্ষ্মীপুরে মাদক ও বাল্যবিয়ের বিরুদ্ধে লালকার্ড দেখাল শুভসংঘের শিক্ষার্থীরা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

চাঁদপুরে অটোরিকশা চালককে হত্যা, আটক ৩
চাঁদপুরে অটোরিকশা চালককে হত্যা, আটক ৩

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আফগানিস্তানে ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা ছাড়াল ২২০০
আফগানিস্তানে ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা ছাড়াল ২২০০

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ্রান্সের জাদুঘর থেকে ৯৫ লাখ ইউরোর চীনামাটির বাসন চুরি
ফ্রান্সের জাদুঘর থেকে ৯৫ লাখ ইউরোর চীনামাটির বাসন চুরি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উপদেষ্টা পরিষদের সভায় ৩ নীতিমালার খসড়া অনুমোদন
উপদেষ্টা পরিষদের সভায় ৩ নীতিমালার খসড়া অনুমোদন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জে হত্যা মামলায় একজনের ফাঁসি, ১৭ জনের যাবজ্জীবন
নারায়ণগঞ্জে হত্যা মামলায় একজনের ফাঁসি, ১৭ জনের যাবজ্জীবন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফাইভ জি’র চেয়ে ১০ গুণ দ্রুত গতির চিপ উদ্ভাবন
ফাইভ জি’র চেয়ে ১০ গুণ দ্রুত গতির চিপ উদ্ভাবন

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সর্বাধিক পঠিত
পুতিনের সঙ্গে বৈঠকের পরই কিমের ডিএনএ মুছে ফেলেছে কর্মীরা (ভিডিও)
পুতিনের সঙ্গে বৈঠকের পরই কিমের ডিএনএ মুছে ফেলেছে কর্মীরা (ভিডিও)

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত কোনো শুল্ক আরোপ না করার প্রস্তাব দিয়েছে: ট্রাম্প
ভারত কোনো শুল্ক আরোপ না করার প্রস্তাব দিয়েছে: ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেনারা বিগড়ে গেছে, বিপদে নেতানিয়াহু
সেনারা বিগড়ে গেছে, বিপদে নেতানিয়াহু

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পশ্চিম তীর নিয়ে ইসরায়েলকে ‘রেড লাইন’ টেনে দিল আরব আমিরাত
পশ্চিম তীর নিয়ে ইসরায়েলকে ‘রেড লাইন’ টেনে দিল আরব আমিরাত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৫০ বছর বেঁচে থাকা নিয়ে পুতিন ও শি জিনপিংয়ের আলোচনা
১৫০ বছর বেঁচে থাকা নিয়ে পুতিন ও শি জিনপিংয়ের আলোচনা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালিবাগে সোহাগ পরিবহনের অপারেশন ম্যানেজারকে কুপিয়ে জখম
মালিবাগে সোহাগ পরিবহনের অপারেশন ম্যানেজারকে কুপিয়ে জখম

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাপানে পড়া পরমাণু বোমার চেয়ে ২০০ গুণ শক্তিশালী ক্ষেপণাস্ত্র দেখাল চীন
জাপানে পড়া পরমাণু বোমার চেয়ে ২০০ গুণ শক্তিশালী ক্ষেপণাস্ত্র দেখাল চীন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলায় সব আসামির খালাসের রায় বহাল
২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলায় সব আসামির খালাসের রায় বহাল

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হার দিয়ে এশিয়া কাপ শুরু বাংলাদেশের
হার দিয়ে এশিয়া কাপ শুরু বাংলাদেশের

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জেলেনস্কিকে মস্কোয় আমন্ত্রণ পুতিনের
জেলেনস্কিকে মস্কোয় আমন্ত্রণ পুতিনের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সামরিক কুচকাওয়াজে বিশ্বকে নতুন যেসব অস্ত্র দেখাল চীন
সামরিক কুচকাওয়াজে বিশ্বকে নতুন যেসব অস্ত্র দেখাল চীন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পদ্মার দুই ইলিশ ১৬ হাজার টাকায় বিক্রি
পদ্মার দুই ইলিশ ১৬ হাজার টাকায় বিক্রি

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সত্যিই কি সংসার ভাঙছে মোনালি ঠাকুরের
সত্যিই কি সংসার ভাঙছে মোনালি ঠাকুরের

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলার প্রকৃত অপরাধীদের বিচার শেখ হাসিনা চাননি: আসামিপক্ষ
২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলার প্রকৃত অপরাধীদের বিচার শেখ হাসিনা চাননি: আসামিপক্ষ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জি এম কাদের ও তার স্ত্রীর বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞা
জি এম কাদের ও তার স্ত্রীর বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞা

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘আওয়ামী লীগ আমলে দুর্নীতির ভাগ যারা পেয়েছে তারা আজও চারপাশে ঘুরছে’
‘আওয়ামী লীগ আমলে দুর্নীতির ভাগ যারা পেয়েছে তারা আজও চারপাশে ঘুরছে’

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আবারও এক হলো স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের দুই বিভাগ
আবারও এক হলো স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের দুই বিভাগ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হারানো এনআইডি তুলতে আর লাগবে না জিডি
হারানো এনআইডি তুলতে আর লাগবে না জিডি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুতিন, শি ও কিম যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছেন: ট্রাম্প
পুতিন, শি ও কিম যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছেন: ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেরারি আসামি নির্বাচনে অযোগ্য, ‘না ভোট’ বাধ্যতামূলক
ফেরারি আসামি নির্বাচনে অযোগ্য, ‘না ভোট’ বাধ্যতামূলক

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অবস্থা সংকটাপন্ন, নিবিড় পরিচর্যায় ফরিদা পারভীন
অবস্থা সংকটাপন্ন, নিবিড় পরিচর্যায় ফরিদা পারভীন

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিশ্বের সেরা ফোন, যে চীনা মোবাইল আমেরিকাও হ্যাক করতে পারে না: মাদুরো
বিশ্বের সেরা ফোন, যে চীনা মোবাইল আমেরিকাও হ্যাক করতে পারে না: মাদুরো

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পর্তুগালে ভয়াবহ ক্যাবল রেল দুর্ঘটনায় নিহত ১৫, আহত ১৮
পর্তুগালে ভয়াবহ ক্যাবল রেল দুর্ঘটনায় নিহত ১৫, আহত ১৮

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৪ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৪ সেপ্টেম্বর)

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতকে আরও এস-৪০০ ক্ষেপণাস্ত্রব্যবস্থা দিচ্ছে রাশিয়া
ভারতকে আরও এস-৪০০ ক্ষেপণাস্ত্রব্যবস্থা দিচ্ছে রাশিয়া

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাত পোহালেই দেশের মাটিতে মেসির শেষ ম্যাচ
রাত পোহালেই দেশের মাটিতে মেসির শেষ ম্যাচ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুপুরের মধ্যে দেশের ৭ অঞ্চলে ঝড়ের সম্ভাবনা
দুপুরের মধ্যে দেশের ৭ অঞ্চলে ঝড়ের সম্ভাবনা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহেশখালী-মাতারবাড়ীতে নতুন শহরের জন্ম হবে: প্রধান উপদেষ্টা
মহেশখালী-মাতারবাড়ীতে নতুন শহরের জন্ম হবে: প্রধান উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাছ ধরতে গিয়ে তিস্তায় নিখোঁজ, ৩০ ঘণ্টা পর লাশ উদ্ধার
মাছ ধরতে গিয়ে তিস্তায় নিখোঁজ, ৩০ ঘণ্টা পর লাশ উদ্ধার

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসিনা-জয়ের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলের রেড অ্যালার্ট চেয়ে দুদকের চিঠি
হাসিনা-জয়ের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলের রেড অ্যালার্ট চেয়ে দুদকের চিঠি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
কাটছেই না রাজনৈতিক সংকট
কাটছেই না রাজনৈতিক সংকট

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপির তিন হেভিওয়েট জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী
মাঠে বিএনপির তিন হেভিওয়েট জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

যাত্রী খরায় ভুগছে সদরঘাটের লঞ্চ
যাত্রী খরায় ভুগছে সদরঘাটের লঞ্চ

পেছনের পৃষ্ঠা

নানকের শতাধিক গোপন বাড়ি এবং জমি
নানকের শতাধিক গোপন বাড়ি এবং জমি

প্রথম পৃষ্ঠা

সর্বাধিক হাফ সেঞ্চুরির রেকর্ড লিটনের
সর্বাধিক হাফ সেঞ্চুরির রেকর্ড লিটনের

মাঠে ময়দানে

মেডিকেলে কমছে বিদেশি শিক্ষার্থী
মেডিকেলে কমছে বিদেশি শিক্ষার্থী

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

এবার জনগণের খেলার সময়
এবার জনগণের খেলার সময়

সম্পাদকীয়

বেপরোয়া মাদকচক্র : আসছে ১৮ জেলার ১০৫ পয়েন্ট দিয়ে
বেপরোয়া মাদকচক্র : আসছে ১৮ জেলার ১০৫ পয়েন্ট দিয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

দখলের কবলে ফ্লাইওভার
দখলের কবলে ফ্লাইওভার

রকমারি নগর পরিক্রমা

বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী হাফ ডজন, জামায়াতে একক প্রার্থী
বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী হাফ ডজন, জামায়াতে একক প্রার্থী

নগর জীবন

জাদুঘরটি কি রক্ষা পাবে?
জাদুঘরটি কি রক্ষা পাবে?

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রার্থীদের মাঝে ফিরেছে উদ্যম
প্রার্থীদের মাঝে ফিরেছে উদ্যম

প্রথম পৃষ্ঠা

মহেশখালীতে নতুন শহরের জন্ম হবে
মহেশখালীতে নতুন শহরের জন্ম হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

দুই কারণে বাড়ছে দারিদ্র্য
দুই কারণে বাড়ছে দারিদ্র্য

প্রথম পৃষ্ঠা

স্টোরেই মেয়াদোত্তীর্ণ আড়াই কোটির ওষুধ
স্টোরেই মেয়াদোত্তীর্ণ আড়াই কোটির ওষুধ

দেশগ্রাম

একদল মুক্তিযুদ্ধ বিক্রি করেছে আরেক দল চব্বিশ
একদল মুক্তিযুদ্ধ বিক্রি করেছে আরেক দল চব্বিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেরারি আসামি ভোটে নয় বাড়ছে জামানত ও ব্যয়
ফেরারি আসামি ভোটে নয় বাড়ছে জামানত ও ব্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

মাদক নৌকায় যুক্তরাষ্ট্রের হামলা নিহত ১১
মাদক নৌকায় যুক্তরাষ্ট্রের হামলা নিহত ১১

খবর

ঢাকায় নতুন মার্কিন রাষ্ট্রদূত ক্রাইস্টেনসেন
ঢাকায় নতুন মার্কিন রাষ্ট্রদূত ক্রাইস্টেনসেন

প্রথম পৃষ্ঠা

টাকার বিনিময়ে বিএনপিতে আওয়ামী লীগ ও সন্ত্রাসী, প্রতিবাদ
টাকার বিনিময়ে বিএনপিতে আওয়ামী লীগ ও সন্ত্রাসী, প্রতিবাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধবিরতির দাবিতে উত্তাল ইসরায়েল
যুদ্ধবিরতির দাবিতে উত্তাল ইসরায়েল

পূর্ব-পশ্চিম

তারেক রহমানের সহযোগিতায় নতুন ভবন
তারেক রহমানের সহযোগিতায় নতুন ভবন

দেশগ্রাম

বেপরোয়া মাদকচক্র : শতাধিক হটস্পট রোহিঙ্গা ক্যাম্পে
বেপরোয়া মাদকচক্র : শতাধিক হটস্পট রোহিঙ্গা ক্যাম্পে

পেছনের পৃষ্ঠা

রুশ ড্রোন হামলায় ইউক্রেনে হাজারো মানুষ অন্ধকারে
রুশ ড্রোন হামলায় ইউক্রেনে হাজারো মানুষ অন্ধকারে

পূর্ব-পশ্চিম

বেড়েছে ডায়রিয়া রোগী
বেড়েছে ডায়রিয়া রোগী

দেশগ্রাম

নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র চলছে
নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র চলছে

প্রথম পৃষ্ঠা

শিশুদের কাছে এনার্জি ড্রিংক বিক্রি নিষিদ্ধের উদ্যোগ
শিশুদের কাছে এনার্জি ড্রিংক বিক্রি নিষিদ্ধের উদ্যোগ

পূর্ব-পশ্চিম

অস্ত্রসহ মহড়া দুই যুবক গ্রেপ্তার
অস্ত্রসহ মহড়া দুই যুবক গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

করতোয়ায় স্কুল ছাত্রের লাশ
করতোয়ায় স্কুল ছাত্রের লাশ

দেশগ্রাম