শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:২৩, বুধবার, ০৩ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

পথ দেখাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা

অদিতি করিম
অনলাইন ভার্সন
পথ দেখাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা

একটা সংকটকাল, দুর্যোগপূর্ণ মুহূর্ত; ঠিক সেই সময় যেন সাহসী কাণ্ডারি হয়ে দাঁড়িয়ে আছেন একজন। পুরো জাতি অনিশ্চয়তায় উৎকণ্ঠায়, আর সেখানে ধীর স্থির শান্ত অথচ দৃঢ়ভাবে পথ দেখাচ্ছেন একজন। তিনি জাতির অভিভাবক, আলোর দিশারি। প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। তিনি যেন জাতিকে নিয়ে যাচ্ছেন কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্যে। এই সংকট থেকে উত্তরণে অকুতোভয় এক সেনাপতির মতো জাতিকে নেতৃত্ব দিচ্ছেন।

৫ আগস্টের পর বাংলাদেশ এক বছরের বেশি সময় পার করেছে। এই সময়ে বাংলাদেশ নানা রকম সংকট মোকাবেলা করেছে প্রতিনিয়ত। এই সংকট ষড়যন্ত্রের অন্যতম লক্ষ্য হলো জুলাই বিপ্লবের মধ্য দিয়ে জনতার যে ঐক্য হয়েছিল, সেই ঐক্য বিনষ্ট করা এবং জুলাই বিপ্লবের চেতনাকে ধূলিসাৎ করে দেওয়া। সে জন্য শুরু হয়েছে নানামুখী তৎপরতা, গুজব, মিথ্যা অপপ্রচার। একদিকে নানা রকম মব সন্ত্রাস, অস্থিরতা; অন্যদিকে হতোদ্যম আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা বাহিনীর নিষ্ক্রিয়তা। সবকিছু মিলিয়ে বাংলাদেশ যেন এক অগ্নিপরীক্ষায়। কিন্তু এই সময়েও মানুষ আশাবাদী; আস্থা রাখছে একজন যোগ্য অভিভাবকের ওপর। তিনি হলেন ড. মুহাম্মদ ইউনূস। শান্তিতে নোবেলজয়ী এই বিশ্ববরেণ্য ব্যক্তিত্ব ৫ আগস্টের পর বাংলাদেশের হাল ধরেছেন। প্রধান উপদেষ্টা হিসেবে দায়িত্ব নিয়েছেন। দায়িত্ব নিয়ে তিনি বিপ্লবোত্তর বাংলাদেশের ঝঞ্ঝাবিক্ষুব্ধ সময় পার করছেন দৃঢ়ভাবে। বৈরী আবহাওয়ায় আগলে রাখছেন বাংলাদেশকে।

জুলাই বিপ্লবের এক বছর পূর্তিতে জাতির উদ্দেশে দেওয়া ভাষণে তিনি জাতীয় নির্বাচনের ঘোষণা দিয়েছেন। এটি ছিল জুলাই বিপ্লবের আকাঙ্ক্ষা। একটি গণতান্ত্রিক বাংলাদেশের জন্য গত ১৫ বছর লড়াই করেছে এ দেশের মানুষ। সেই লক্ষ্যেই আগামী ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আনুষ্ঠানিক ঘোষণা দেন প্রধান উপদেষ্টা। এই ঘোষণার পরই শুরু হয়েছে নতুন অস্থিরতা ও ষড়যন্ত্র। নানামুখী চক্রান্ত চলছে নির্বাচন বানচালের জন্য। কিন্তু এই সময়ে স্রোতের বিপরীতে দাঁড়িয়ে একদিকে ড. মুহাম্মদ ইউনূস যেমন জাতীয় ঐক্যের ডাক দিচ্ছেন, জাতিকে ঐক্যবদ্ধ রাখার জন্য অভিভাবকসুলভ ভূমিকা রাখছেন; ঠিক অন্যদিকে নির্বাচনের ব্যাপারে তিনি কোনো রকম আপস করছেন না। নির্বাচনের ব্যাপারে তাঁর দৃঢ় অবস্থান তাঁর দৃঢ়তার প্রমাণ। এটাই শান্তিতে নোবেলজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূসের বৈশিষ্ট্য। তিনি যেমন হাসিমুখে সবার বক্তব্য শোনেন, যুক্তিপূর্ণ সমালোচনা সাদরে গ্রহণ করেন, ভিন্নমত তিনি সহ্য করতে পারেন; অন্যদিকে নিজের লক্ষ্য ও আদর্শেও অটল থাকেন। সাম্প্রতিক সময়ে বাংলাদেশে বেশ কিছু অনভিপ্রেত দুর্ভাগ্যজনক ঘটনা ঘটেছে। স্পষ্টতই এই ঘটনাগুলো ঘটেছে নির্বাচন সামনে রেখে। নির্বাচনের পরিবেশ নষ্ট করার জন্য। এই সময়ে বাংলাদেশের জাতীয় ঐক্যের প্রতীক সশস্ত্র বাহিনীকে নিয়েও নানা রকম ষড়যন্ত্র ও চক্রান্ত হয়েছে। সশস্ত্র বাহিনী সম্পর্কে নানা রকম গুজব, গল্প ছড়িয়ে জনগণকে বিভ্রান্ত করার চেষ্টা করা হয়েছে। এই সবকিছু অত্যন্ত ঠাণ্ডা মাথায় সামাল দিয়ে লক্ষ্যে স্থির থেকেছেন প্রধান উপদেষ্টা। তিনি গত শুক্রবার সংঘটিত অনভিপ্রেত ঘটনার পর একদিকে যেমন এ ধরনের বাড়াবাড়ির সমালোচনা করেছেন, অন্যদিকে তিনি রাজনৈতিক ঐক্যের ওপর গুরুত্ব দিয়েছেন। তিনি পর্যায়ক্রমে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে বৈঠক করছেন। প্রথম দফায় তিনি বিএনপি, জামায়াত ও এনসিপির সঙ্গে বৈঠক করেন। গতকাল মঙ্গলবার তিনি আরো সাতটি রাজনৈতিক দলের সঙ্গে বৈঠক করেছেন। এইসব বৈঠকের মূলত লক্ষ্য হলো তিনটি।

প্রথমত, তিনি রাজনৈতিক দলগুলোকে স্পষ্টভাবে বলেছেন, তারা যেন জুলাই বিপ্লবের মাধ্যমে যে জাতীয় ঐক্য তৈরি হয়েছে, সেই ঐক্যের ধারা থেকে বিচ্যুত না হয়। বিভিন্ন রাজনৈতিক ইস্যুতে তাদের মধ্যে মতপার্থক্য থাকবে, কিন্তু মৌলিক জাতীয় প্রশ্নে তারা যেন একমত হয়।

দ্বিতীয়ত, তিনি মব সন্ত্রাস, চাঁদাবাজি, দখলদারি এবং আইন-শৃঙ্খলাসংক্রান্ত বিষয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর দায়িত্বশীল ভূমিকা প্রত্যাশা করেছেন। রাজনৈতিক দলগুলো যেন আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নতিতে অবদান রাখে, সে জন্য তিনি সবার প্রতি অনুরোধ জানিয়েছেন। দেশটা আমাদের সবার। আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নতি সরকারের একার কাজ না। এখানে সব রাজনৈতিক দলকে ভূমিকা রাখতে হবে। সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে সোচ্চার হতে হবে সব গণতান্ত্রিক শক্তিকে।

তৃতীয়ত, ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচনের ব্যাপারে তাঁর দৃঢ় অবস্থান পুনর্ব্যক্ত করেছেন। তিনি সুস্পষ্টভাবে বলেছেন, ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই। তিনি জাতির অভিভাবক এবং নিজ অভিপ্রায়ে প্রধান উপদেষ্টার পদ গ্রহণ করেননি; বরং গোটা জাতি ঐক্যবদ্ধভাবে ড. ইউনূসকে প্রধান উপদেষ্টা হিসেবে নির্বাচিত করেছে। কাজেই জাতির অভিভাবক হিসেবে সবাই তাঁর বক্তব্যের প্রতি শ্রদ্ধাশীল থাকবেন-এটাই প্রত্যাশিত। রাজনৈতিক দলগুলো নির্বাচনের ব্যাপারে তাদের যে অবস্থান, সেখান থেকে ড. ইউনূসের আহ্বানে তারা তাদের অবস্থান পুনর্বিবেচনা করবে বলেই দেশবাসীর প্রত্যাশা।

গত শুক্রবার (২৯ আগস্ট) সংঘটিত ঘটনার পর বাংলাদেশের গৌরবের প্রতীক, আমাদের সার্বভৌমত্বের রক্ষক সশস্ত্র বাহিনী সম্পর্কে নানা রকম গুজব ছড়ানো হচ্ছে পরিকল্পিতভাবে। কোনো কোনো মহল সশস্ত্র বাহিনী সম্পর্কে নানা রকম নেতিবাচক মন্তব্য করে উত্তেজনা সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে। এই সময় সেনাপ্রধানকে নিয়ে নানা রকম আপত্তিকর মন্তব্য করেছে কোনো কোনো মহল। এ রকম পরিস্থিতিতে প্রধান উপদেষ্টা দূরদৃষ্টিসম্পন্ন একজন জাতির অভিভাবকের ভূমিকা পালন করেছেন। তিনি সেনাপ্রধানের সঙ্গে বৈঠক করেছেন। এই বৈঠকে সেনাপ্রধান সুস্পষ্টভাবে বলেছেন যে, সরকারের প্রতি তাঁদের পূর্ণ আস্থা আছে। সশস্ত্র বাহিনী সরকারকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করবে। এর ফলে ষড়যন্ত্রকারীদের পরাজয় হলো। এতে গুজব সন্ত্রাস বন্ধ হবে বলেও আমাদের বিশ্বাস।

অন্তর্বর্তী সরকারের সঙ্গে সশস্ত্র বাহিনীর বিরোধ সৃষ্টির জন্য যে ধরনের গুজব ছড়ানো হয়েছিল, তা নির্বাচন বানচালের পরিকল্পিত ষড়যন্ত্রেরই একটি অংশ বলে রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা মনে করেন। এ ধরনের গুজব ছড়িয়ে সেনাবাহিনী ও সরকারকে মুখোমুখি দাঁড় করিয়ে ফ্যাসিবাদকে পুনর্বাসিত করার একটা নীলনকশা বাস্তবায়নের চেষ্টা হয়েছিল। কিন্তু প্রধান উপদেষ্টার দৃঢ়তা ও বিচক্ষণতার ফলে সেই উদ্যোগও ভেস্তে গেল। তাঁর সঙ্গে সেনাপ্রধানের গত সোমবারের (১ সেপ্টেম্বর) বৈঠক যেন সুস্পষ্ট একটি বার্তা। এর ফলে ড. মুহাম্মদ ইউনূস অত্যন্ত ধীরস্থিরভাবে, বিচক্ষণতার সঙ্গে রাজনৈতিক দলগুলোকে যেমন নির্বাচনের মহাসড়কে নিয়ে এলেন, তেমনি তিনি সশস্ত্র বাহিনীকেও আস্থায় নিলেন। সবচেয়ে বড় কথা, তিনি জনগণকে আশ্বস্ত করলেন। বাংলাদেশে এখন যে নাজুক আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি, এ রকম আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতিতে সশস্ত্র বাহিনীর ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। আগামী নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ করার ক্ষেত্রে সশস্ত্র বাহিনী একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে বলে দেশবাসী মনে করে।

ড. মুহাম্মদ ইউনূস গত ১৩ মাস দায়িত্বে থেকে একটি বিষয় সুস্পষ্ট করেছেন। তা হলো তিনি অত্যন্ত ধীরস্থিরভাবে সিদ্ধান্ত নেন। এই সিদ্ধান্ত গ্রহণের ক্ষেত্রে তিনি জনগণের মতামতকে প্রাধান্য দেন। জনগণের অভিপ্রায় তিনি অনুধাবন করার চেষ্টা করেন। জনগণের অভিপ্রায় অনুযায়ী তিনি সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেন। আর যেকোনো সিদ্ধান্ত তিনি জোর করে সবার ওপর চাপিয়ে দিতে চান না, বরং আলাপ-আলোচনার মাধ্যমে একটি জবাবদিহিমূলক ও গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় তিনি সিদ্ধান্তগুলো বাস্তবায়নের পথে এগিয়ে যান। ড. ইউনূসের দায়িত্ব পালনের সবচেয়ে বড় বৈশিষ্ট্য হলো, তিনি সবাইকে নিয়ে এগোতে চান। একা কোনো সিদ্ধান্ত চাপিয়ে দিয়ে সবাইকে সেটি করতে বাধ্য করেন না। নির্বাচনের ব্যাপারেও আমরা দেখেছি যে, বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নানা রকম মত আছে। এটি গণতান্ত্রিক ব্যবস্থায় থাকতেই পারে। কিন্তু তিনি তাদের সঙ্গে প্রতিপক্ষের মতো আচরণ না করে, তাদের সমালোচনা না করে, তাদের সঙ্গে আলাপ-আলোচনা করছেন। নির্বাচনের রোডম্যাপ ঘোষণার পর এ পর্যন্ত ড. মুহাম্মদ ইউনূস তিনবার রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে বৈঠক করলেন। এটিই একজন পথপ্রদর্শকের ভূমিকা হওয়া উচিত। যেহেতু জামায়াত বা এনসিপি তাঁর ঘোষিত তারিখে নির্বাচনের ব্যাপারে ভিন্নমত প্রকাশ করছে, সে জন্য তিনি জামায়াত ও এনসিপিকে প্রতিপক্ষ হিসেবে দাঁড় করাচ্ছেন না বা তাদের সমালোচনা করছেন না। বরং তাদের সঙ্গে আলাপ-আলোচনা করে ঐকমত্য সৃষ্টির একটি যুক্তিবাদী সংস্কৃতি চালু করছেন, যেখানে রাজনৈতিক দলগুলো বুঝতে পারছে দেশের বাস্তবতা, বৈশ্বিক বাস্তবতা।

আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় বাংলাদেশে একটি গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা দেখতে চায়। জনগণ একটি নির্বাচন চায়। এ রকম পরিস্থিতিতে রাজনৈতিক দলগুলো হয়তো তাদের অবস্থান থেকে অনেক সময় বাস্তবতা বোঝে না। কিন্তু ড. মুহাম্মদ ইউনূস এমন একজন ব্যক্তিত্ব, যিনি চারদিকের সবকিছু দেখছেন, বুঝছেন এবং অনুভব করছেন। সেই আলোকেই তিনি সিদ্ধান্ত নিচ্ছেন। কাজেই জনগণের ভাবনার সঙ্গে তিনি রাজনৈতিক দলগুলোর ভাবনার দূরত্ব আলাপ-আলোচনার মাধ্যমে সমাধান করেন। এর মাধ্যমে তিনি রাজনৈতিক দলগুলোকে পথ দেখান। সারা দেশে যখন গুজব, গুঞ্জন; সেই গুজব গুঞ্জনে জল ঢেলে দেওয়ার জন্য তিনি বিবৃতি দেন না বা যারা গুজব ছড়াচ্ছে তাদের সমালোচনা করেন না। বরং তিনি কাজ দিয়ে একটি স্বচ্ছতার মাধ্যমে এসব গুজবের অবসান ঘটান। এ কারণেই তিনি এখন পথপ্রদর্শক। সত্যিকারের অভিভাবক।

লেখক : নাট্যকার ও কলাম লেখক।

বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
বিচার বিভাগের স্বাধীনতার জন্য মাইলফলক
বিচার বিভাগের স্বাধীনতার জন্য মাইলফলক
বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদ : গণতন্ত্রের অবিচল ভিত্তি
বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদ : গণতন্ত্রের অবিচল ভিত্তি
বিএনপি প্রতিষ্ঠার তাৎপর্য ও জাতীয় উন্নয়নে অবদান
বিএনপি প্রতিষ্ঠার তাৎপর্য ও জাতীয় উন্নয়নে অবদান
বিএনপির প্রতিষ্ঠা ও আজকের রাজনীতি
বিএনপির প্রতিষ্ঠা ও আজকের রাজনীতি
জিয়ার খাল খনন কর্মসূচি : এক যুগান্তকারী উদ্যোগ
জিয়ার খাল খনন কর্মসূচি : এক যুগান্তকারী উদ্যোগ
বিএনপির প্রয়োজনীয়তা
বিএনপির প্রয়োজনীয়তা
সরকার-সেনাবাহিনী নিয়ে অতিকথন নির্বাচন ভণ্ডুলের অপচেষ্টা?
সরকার-সেনাবাহিনী নিয়ে অতিকথন নির্বাচন ভণ্ডুলের অপচেষ্টা?
মব জাস্টিস, চাঁদাবাজি-দখল ও নির্বাচন প্রসঙ্গ
মব জাস্টিস, চাঁদাবাজি-দখল ও নির্বাচন প্রসঙ্গ
নির্বাচনের অপেক্ষায় ১৮ কোটি মানুষ
নির্বাচনের অপেক্ষায় ১৮ কোটি মানুষ
পুরুষতান্ত্রিকতায় দুর্বিষহ নারীজীবন
পুরুষতান্ত্রিকতায় দুর্বিষহ নারীজীবন
নির্বাচন হবে কী হবে না
নির্বাচন হবে কী হবে না
বৈষম্য থাকলে অর্থনৈতিক উন্নয়ন হয় না
বৈষম্য থাকলে অর্থনৈতিক উন্নয়ন হয় না
সর্বশেষ খবর
হঠাৎ ভারতীয় বিয়ের অনুষ্ঠানে হাজির জাস্টিন বিবার
হঠাৎ ভারতীয় বিয়ের অনুষ্ঠানে হাজির জাস্টিন বিবার

১১ সেকেন্ড আগে | শোবিজ

সামুদ্রিক সম্পদ রক্ষায় বৈশ্বিক অংশীদারিত্ব জোরদারের আহ্বান পরিবেশ উপদেষ্টার
সামুদ্রিক সম্পদ রক্ষায় বৈশ্বিক অংশীদারিত্ব জোরদারের আহ্বান পরিবেশ উপদেষ্টার

২ মিনিট আগে | জাতীয়

বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে মোংলায় বর্ণাঢ্য র‍্যালি
বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে মোংলায় বর্ণাঢ্য র‍্যালি

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গ্রিসে বিএনপির ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালন
গ্রিসে বিএনপির ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালন

৬ মিনিট আগে | পরবাস

আফগানিস্তানের চেয়ে মানসিকভাবে পিছিয়ে পাকিস্তান : রমিজ রাজা
আফগানিস্তানের চেয়ে মানসিকভাবে পিছিয়ে পাকিস্তান : রমিজ রাজা

১৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রুমায় কেএনএ’র ঘাঁটিতে সেনা অভিযান, প্রশিক্ষণ সরঞ্জাম উদ্ধার
রুমায় কেএনএ’র ঘাঁটিতে সেনা অভিযান, প্রশিক্ষণ সরঞ্জাম উদ্ধার

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এক ইলিশ বিক্রি হলো ১২ হাজারে
এক ইলিশ বিক্রি হলো ১২ হাজারে

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কানাডায় শেষ হলো ৮ম টরন্টো মাল্টিকালচারাল ফিল্ম ফেস্টিভ্যাল
কানাডায় শেষ হলো ৮ম টরন্টো মাল্টিকালচারাল ফিল্ম ফেস্টিভ্যাল

২৭ মিনিট আগে | পরবাস

সাবেক স্বামী-শ্বশুরবাড়ি নিয়ে বিস্ফোরক অভিযোগ এষার
সাবেক স্বামী-শ্বশুরবাড়ি নিয়ে বিস্ফোরক অভিযোগ এষার

৩০ মিনিট আগে | শোবিজ

সাকিবের রেকর্ডে ভাগ বসালেন নবি
সাকিবের রেকর্ডে ভাগ বসালেন নবি

৪২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্ব নারকেল দিবসে আলোচনায় কোটি টাকার ‘ডাবল কোকোনাট’
বিশ্ব নারকেল দিবসে আলোচনায় কোটি টাকার ‘ডাবল কোকোনাট’

৪৭ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

ট্রাম্প পরিবারের ক্রিপ্টো সম্পদের মূল্য দাঁড়ালো ৫ বিলিয়ন ডলার
ট্রাম্প পরিবারের ক্রিপ্টো সম্পদের মূল্য দাঁড়ালো ৫ বিলিয়ন ডলার

৫৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক মিনিটের ভুলে বড় অঙ্কের জরিমানা ইংলিশ ক্লাবের
এক মিনিটের ভুলে বড় অঙ্কের জরিমানা ইংলিশ ক্লাবের

৫৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

অকার্যকর হয়ে পড়েছে বান্দরবান টানেল ওয়ে
অকার্যকর হয়ে পড়েছে বান্দরবান টানেল ওয়ে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দর: এনসিটিতে এক মাসে দুই রেকর্ড
চট্টগ্রাম বন্দর: এনসিটিতে এক মাসে দুই রেকর্ড

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এলজিইডির নতুন প্রধান প্রকৌশলী মো. আনোয়ার হোসেন
এলজিইডির নতুন প্রধান প্রকৌশলী মো. আনোয়ার হোসেন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পৃথিবীতে প্রাণের উপাদান এসেছে গ্রহাণুর সংঘর্ষে, দাবি বিজ্ঞানীদের!
পৃথিবীতে প্রাণের উপাদান এসেছে গ্রহাণুর সংঘর্ষে, দাবি বিজ্ঞানীদের!

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

শেষ ম্যাচে বাংলাদেশের একাদশে আসছে পরিবর্তন
শেষ ম্যাচে বাংলাদেশের একাদশে আসছে পরিবর্তন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এবার এলো ‘হালাল এআই’, আরবি ভাষায় হিউমাইন চ্যাটবট
এবার এলো ‘হালাল এআই’, আরবি ভাষায় হিউমাইন চ্যাটবট

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

মায়ের পদাঙ্কে জাহ্নবী, আসছে ‘চালবাজ’ সিনেমার রিমেক
মায়ের পদাঙ্কে জাহ্নবী, আসছে ‘চালবাজ’ সিনেমার রিমেক

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চাঁদপুরে সুজিত রায় নন্দীসহ ৬ জনের বিরুদ্ধে মামলা
চাঁদপুরে সুজিত রায় নন্দীসহ ৬ জনের বিরুদ্ধে মামলা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঠাকুরগাঁওয়ে নকল ওষুধ বিক্রির প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন
ঠাকুরগাঁওয়ে নকল ওষুধ বিক্রির প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পর্তুগালে বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন
পর্তুগালে বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মালয়েশিয়ায় অভিযানে ৩৭৭ বাংলাদেশিসহ ৭৭০ অভিবাসী আটক
মালয়েশিয়ায় অভিযানে ৩৭৭ বাংলাদেশিসহ ৭৭০ অভিবাসী আটক

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

অধিকাংশ অপরাধের নেপথ্যে মাদক: চাঁদপুরের এসপি
অধিকাংশ অপরাধের নেপথ্যে মাদক: চাঁদপুরের এসপি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছে চীন, রাশিয়া ও উত্তর কোরিয়া, অভিযোগ ট্রাম্পের
যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছে চীন, রাশিয়া ও উত্তর কোরিয়া, অভিযোগ ট্রাম্পের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় এক দিনে নিহত ১০৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় এক দিনে নিহত ১০৫

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেপালের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচ: হামজাকে ছাড়াই নামবে বাংলাদেশ
নেপালের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচ: হামজাকে ছাড়াই নামবে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রেন্ট ক্রিস্টেনসেনকে ঢাকার নতুন রাষ্ট্রদূত মনোনয়ন দিলেন ট্রাম্প
ব্রেন্ট ক্রিস্টেনসেনকে ঢাকার নতুন রাষ্ট্রদূত মনোনয়ন দিলেন ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজীপুরে ডাম্প ট্রাকে ট্রেনের ধাক্কা, নিহত ২
গাজীপুরে ডাম্প ট্রাকে ট্রেনের ধাক্কা, নিহত ২

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
মধ্যরাতে আটকা পড়ে ছাদে আগুন দিল চোর, উদ্ধারে ফায়ার সার্ভিস
মধ্যরাতে আটকা পড়ে ছাদে আগুন দিল চোর, উদ্ধারে ফায়ার সার্ভিস

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের অবসরের ৬ মাসের মধ্যে ভাতা দেওয়ার নির্দেশ
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের অবসরের ৬ মাসের মধ্যে ভাতা দেওয়ার নির্দেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সংবিধানের ১১৬ অনুচ্ছেদ অসাংবিধানিক, বিচার বিভাগের জন্য গঠন করতে হবে আলাদা সচিবালয়
সংবিধানের ১১৬ অনুচ্ছেদ অসাংবিধানিক, বিচার বিভাগের জন্য গঠন করতে হবে আলাদা সচিবালয়

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের বিরুদ্ধে এসসিও সদস্যপদ স্থগিতের অভিযোগ আজারবাইজানের
ভারতের বিরুদ্ধে এসসিও সদস্যপদ স্থগিতের অভিযোগ আজারবাইজানের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়ার তেল আমদানি, ৩৯ মাসে ভারতের লাভ ১২৬০ কোটি ডলার
রাশিয়ার তেল আমদানি, ৩৯ মাসে ভারতের লাভ ১২৬০ কোটি ডলার

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০ বছরের জন্য গাজার নিয়ন্ত্রণ চায় ট্রাম্প, বানাবেন পর্যটন কেন্দ্র
১০ বছরের জন্য গাজার নিয়ন্ত্রণ চায় ট্রাম্প, বানাবেন পর্যটন কেন্দ্র

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাবি শিবির সভাপতির বিরুদ্ধে রিটকারী ছাত্রীকে 'কুরুচিপূর্ণ' মন্তব্য, তদন্ত কমিটি গঠন
ঢাবি শিবির সভাপতির বিরুদ্ধে রিটকারী ছাত্রীকে 'কুরুচিপূর্ণ' মন্তব্য, তদন্ত কমিটি গঠন

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিশেষ ট্রেনে করে সীমান্ত পেরিয়ে চীন গেলেন উত্তর কোরিয়ার নেতা কিম
বিশেষ ট্রেনে করে সীমান্ত পেরিয়ে চীন গেলেন উত্তর কোরিয়ার নেতা কিম

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নুরকে দেখতে হাসপাতালে মির্জা ফখরুল
নুরকে দেখতে হাসপাতালে মির্জা ফখরুল

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চলন্ত বাস থেকে জাবির ছাত্রীকে ধাক্কা
চলন্ত বাস থেকে জাবির ছাত্রীকে ধাক্কা

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জেনারেল শাকিলের সঙ্গে হাসিনার কনভারসেশন শুনলে গা হিম হয়ে আসে: ফারুকী
জেনারেল শাকিলের সঙ্গে হাসিনার কনভারসেশন শুনলে গা হিম হয়ে আসে: ফারুকী

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে অভিযোগ তুলে অভিনয় ছাড়ার ঘোষণা দিলেন পাকিস্তানি অভিনেত্রী
যে অভিযোগ তুলে অভিনয় ছাড়ার ঘোষণা দিলেন পাকিস্তানি অভিনেত্রী

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারতীয় বিমানে ‘বার্ড স্ট্রাইক’, অল্পের জন্য প্রাণে বাঁচলেন দেড় শতাধিক যাত্রী
ভারতীয় বিমানে ‘বার্ড স্ট্রাইক’, অল্পের জন্য প্রাণে বাঁচলেন দেড় শতাধিক যাত্রী

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিলামে তোলপাড়: পাঁচ লাখ দিরহামে বিক্রি এক উট
নিলামে তোলপাড়: পাঁচ লাখ দিরহামে বিক্রি এক উট

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারের নির্ধারিত দাম ২২ টাকা, বিক্রি হচ্ছে ১৪ টাকা কেজি
সরকারের নির্ধারিত দাম ২২ টাকা, বিক্রি হচ্ছে ১৪ টাকা কেজি

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভেনেজুয়েলা থেকে আসা মাদকবাহী নৌকায় যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ১১
ভেনেজুয়েলা থেকে আসা মাদকবাহী নৌকায় যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ১১

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তারিক সিদ্দিকের মেয়ে বুশরার আয়কর নথি জব্দ
তারিক সিদ্দিকের মেয়ে বুশরার আয়কর নথি জব্দ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রামপাল তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্রে উৎপাদনে নতুন রেকর্ড
রামপাল তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্রে উৎপাদনে নতুন রেকর্ড

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নুরকে সুচিকিৎসার জন্য বিদেশে পাঠানোর নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার
নুরকে সুচিকিৎসার জন্য বিদেশে পাঠানোর নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিলেটে নিলামে উঠছে ভাঙা সাদাপাথর
সিলেটে নিলামে উঠছে ভাঙা সাদাপাথর

১৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

জাগপা সভাপতিকে দেখতে হাসপাতালে মির্জা ফখরুল
জাগপা সভাপতিকে দেখতে হাসপাতালে মির্জা ফখরুল

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলে চারটি হামলা চালিয়েছে হুথি
ইসরায়েলে চারটি হামলা চালিয়েছে হুথি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্টুডেন্ট ভিসায় যুক্তরাজ্যে এসে অ্যাসাইলাম নিলে বহিষ্কার
স্টুডেন্ট ভিসায় যুক্তরাজ্যে এসে অ্যাসাইলাম নিলে বহিষ্কার

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছে চীন, রাশিয়া ও উত্তর কোরিয়া, অভিযোগ ট্রাম্পের
যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছে চীন, রাশিয়া ও উত্তর কোরিয়া, অভিযোগ ট্রাম্পের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ম্যানহোলে পড়ে নারীর মৃত্যু: ১০ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ কেন নয়, রুল জারি
ম্যানহোলে পড়ে নারীর মৃত্যু: ১০ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ কেন নয়, রুল জারি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ইসরায়েলি হামলা নিয়ে নীরব জোলানি-এরদোয়ান?
কেন ইসরায়েলি হামলা নিয়ে নীরব জোলানি-এরদোয়ান?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রেন্ট ক্রিস্টেনসেনকে ঢাকার নতুন রাষ্ট্রদূত মনোনয়ন দিলেন ট্রাম্প
ব্রেন্ট ক্রিস্টেনসেনকে ঢাকার নতুন রাষ্ট্রদূত মনোনয়ন দিলেন ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরও ৪ কোটি ৭৫ লাখ ডলার কিনল বাংলাদেশ ব্যাংক
আরও ৪ কোটি ৭৫ লাখ ডলার কিনল বাংলাদেশ ব্যাংক

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জমি কিনে আইনি জটিলতায় শাহরুখ কন্যা
জমি কিনে আইনি জটিলতায় শাহরুখ কন্যা

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পাকিস্তানকে হারিয়ে ফাইনালে এক পা আফগানিস্তানের
পাকিস্তানকে হারিয়ে ফাইনালে এক পা আফগানিস্তানের

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
পেছাচ্ছে নতুন পে-স্কেল ঘোষণা
পেছাচ্ছে নতুন পে-স্কেল ঘোষণা

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা-কামালের নির্দেশে গণহত্যা
হাসিনা-কামালের নির্দেশে গণহত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্দোলনের প্রস্তুতি নিচ্ছে এনসিপি
আন্দোলনের প্রস্তুতি নিচ্ছে এনসিপি

পেছনের পৃষ্ঠা

আলু ব্যবসায়ী কৃষক সবার মাথায় হাত
আলু ব্যবসায়ী কৃষক সবার মাথায় হাত

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির প্রার্থী তিন, একক নিয়ে সরব জামায়াত
বিএনপির প্রার্থী তিন, একক নিয়ে সরব জামায়াত

নগর জীবন

রণক্ষেত্র উত্তরা ইপিজেড, এক শ্রমিক নিহত
রণক্ষেত্র উত্তরা ইপিজেড, এক শ্রমিক নিহত

প্রথম পৃষ্ঠা

হোয়াইটওয়াশের ম্যাচ আজ
হোয়াইটওয়াশের ম্যাচ আজ

মাঠে ময়দানে

আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা বুয়েট শিক্ষার্থীদের
আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা বুয়েট শিক্ষার্থীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনীতিতে সন্ত্রাসের গডফাদার
রাজনীতিতে সন্ত্রাসের গডফাদার

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপির ছয় প্রার্থী অন্য দলের একজন করে
মাঠে বিএনপির ছয় প্রার্থী অন্য দলের একজন করে

নগর জীবন

পরকীয়া সন্দেহে সাবেক স্বামীর হাতে স্ত্রী খুন
পরকীয়া সন্দেহে সাবেক স্বামীর হাতে স্ত্রী খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটের আগে তদবিরের পাহাড়
ভোটের আগে তদবিরের পাহাড়

পেছনের পৃষ্ঠা

পুরো গ্রাম নিশ্চিহ্ন বাঁচল শুধু একজন
পুরো গ্রাম নিশ্চিহ্ন বাঁচল শুধু একজন

প্রথম পৃষ্ঠা

পাখির কলরবে পাল্টেছে জীবন
পাখির কলরবে পাল্টেছে জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

স্কুলমাঠে ধান চাষ, বঞ্চিত শিক্ষার্থীরা
স্কুলমাঠে ধান চাষ, বঞ্চিত শিক্ষার্থীরা

দেশগ্রাম

ত্রিভুজ প্রেমের বলি চিকিৎসক আমিরুল
ত্রিভুজ প্রেমের বলি চিকিৎসক আমিরুল

পেছনের পৃষ্ঠা

বিচার বিভাগের নিয়ন্ত্রণ সুপ্রিম কোর্টে
বিচার বিভাগের নিয়ন্ত্রণ সুপ্রিম কোর্টে

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন করবেন বুলবুল
নির্বাচন করবেন বুলবুল

মাঠে ময়দানে

ক্রাইসিস হলে শুধু আমাদের ডাকেন
ক্রাইসিস হলে শুধু আমাদের ডাকেন

প্রথম পৃষ্ঠা

সবার ওপরে রশিদ খান
সবার ওপরে রশিদ খান

মাঠে ময়দানে

চটপটে তটিনী...
চটপটে তটিনী...

শোবিজ

আমি খুবই সুখী মানুষ, দুঃস্বপ্ন দেখি না
আমি খুবই সুখী মানুষ, দুঃস্বপ্ন দেখি না

শোবিজ

বাংলাদেশের ভিয়েতনাম পরীক্ষা
বাংলাদেশের ভিয়েতনাম পরীক্ষা

মাঠে ময়দানে

নানামুখী চ্যালেঞ্জ পোস্টাল ভোটে
নানামুখী চ্যালেঞ্জ পোস্টাল ভোটে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতেই হবে নির্বাচন
ফেব্রুয়ারিতেই হবে নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংবাদিক নির্যাতনে সেই ডিসি কারাগারে
সাংবাদিক নির্যাতনে সেই ডিসি কারাগারে

প্রথম পৃষ্ঠা

হামজাকে ছাড়েনি লেস্টার সিটি
হামজাকে ছাড়েনি লেস্টার সিটি

মাঠে ময়দানে

উত্তমকে নিয়ে যত আলোচনা
উত্তমকে নিয়ে যত আলোচনা

শোবিজ

অন্তর হাসানের নতুন গানচিত্র
অন্তর হাসানের নতুন গানচিত্র

শোবিজ