শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:২৫, সোমবার, ০১ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

জিয়ার খাল খনন কর্মসূচি : এক যুগান্তকারী উদ্যোগ

মোহাম্মদ সফি উল্যাহ
অনলাইন ভার্সন
জিয়ার খাল খনন কর্মসূচি : এক যুগান্তকারী উদ্যোগ

রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান ১৯৭৭ সালে বাংলাদেশের গ্রামীণ উন্নয়ন ও কৃষি পুনরুজ্জীবনের উদ্দেশ্যে খাল খনন কর্মসূচি চালু করেছিলেন। লক্ষ্য ছিল বর্ষাকালে অতিরিক্ত পানি ধরে রাখা এবং শুষ্ক মৌসুমে কৃষিকাজে সেচব্যবস্থা নিশ্চিত করে খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ একটি দেশের মডেল তৈরি করা, যাকে ‘জিয়া মডেল’ হিসেবে চিহ্নিত করা যায়। কর্মসূচিটি কাজের বিনিময়ে খাদ্যের  (কাবিখা) মাধ্যমে পরিচালিত হয়েছিল। এতে স্থানীয় জনগণ সরাসরি উন্নয়ন কর্মকাণ্ডে সম্পৃক্ত হয় এবং তাদের মধ্যে সহানুভূতি, আন্তরিকতা ও অংশগ্রহণের মনোভাব বৃদ্ধি পায়; বর্তমানে যেটিকে আমরা সায়েন্স এবং কমিউনিটি-বেইসড মডেল হিসেবে ব্যাখ্যা করি।

বর্তমানে আমাদের হাতে বিভিন্ন ধরনের জিওস্প্যাশিয়াল প্রযুক্তি রয়েছে। তাই আমরা বিভিন্ন চলক (variable) মডেলে রান করে ফলাফল সম্পর্কে অনুমান করতে পারি। কিন্তু রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান ওই সময় এ রকম একটি গুরুত্বপূর্ণ ও সমন্বিত মডেলের ধারণা কোনো ধরনের প্রযুক্তি ছাড়াই দিয়েছিলেন।
একাডেমিক ফিল্ডে আমরা যখন নিষ্কাশনব্যবস্থার মডেল; যেমন—ডেনড্রাইটিক, ট্রেলিস, রেডিয়াল বা আয়তক্ষেত্রাকার নিয়ে আলোচনা করি, তখন জিয়া মডেল একটি সফল উদাহরণ হিসেবে আমাদের সামনে উঠে আসে।

খাল খনন কর্মসূচিটি চলমান থাকলে বাংলাদেশে বর্ষাকালে প্রতিবছর যে বন্যা দেখা যাচ্ছে এবং শীতকালে বিভিন্ন অঞ্চলে পানির অপর্যাপ্ততা তৈরি হচ্ছে, তা এতটা প্রকট হতো না।
খাল খনন কর্মসূচি ১৯৭৭ থেকে ১৯৮১ সালের মধ্যে বাংলাদেশের গ্রামীণ উন্নয়ন ও কৃষি সম্প্রসারণে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রেখেছিল। বাংলাপিডিয়ার তথ্য অনুযায়ী, প্রায় দেড় বছরের (সম্ভবত ১৯৭৯-১৯৮০) মধ্যে এক হাজার ৫০০টির বেশি খাল খনন ও পুনরুদ্ধার করা হয়েছিল, যা সেচব্যবস্থার উন্নয়ন ও খাদ্য উৎপাদন বৃদ্ধিতে সহায়তা করেছিল। বিআইআইএসএস জার্নালের রিপোর্ট অনুযায়ী, ১৯৭৯-১৯৮১ সালের মধ্যে মোট ২৭৯টি প্রকল্পের মাধ্যমে প্রায় তিন হাজার ৬৩৬ মাইল খাল খনন করা হয়।

রিসার্চগেটের একটি দলিলে উল্লেখ করা হয়েছে যে খাল খনন কর্মসূচির ফলে ১৯৮০ সালে খাদ্য উৎপাদন ব্যাপক হারে বৃদ্ধি পায়।

ডিটিআইসির তথ্য অনুযায়ী, এই কর্মসূচি গ্রামীণ স্বনির্ভরতা বাড়াতে সহায়ক ছিল। এতে বিভিন্ন এলাকার মানুষ অংশগ্রহণ করেছিল, কর্মসংস্থান সৃষ্টি হয়েছিল এবং কৃষি বিপ্লবের অংশ হিসেবে বিভিন্ন সম্প্রদায়ের মধ্যে পারস্পরিক সহযোগিতা ও অংশগ্রহণ দৃঢ় করে।

তবে রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের মৃত্যুর পর এই কর্মসূচিটি বন্ধ হয়ে যায়। যদি এটি অব্যাহত থাকত, তবে জাতিসংঘ ঘোষিত টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা (SDG) বাস্তবায়নে এটি বড় ভূমিকা রাখতে পারত।

তাই বর্তমান সরকারের উচিত হবে এই কর্মসূচি পুনরায় চালু করা। আমরা আশা করব, ভবিষ্যৎ সরকারগুলোও এটিকে অগ্রাধিকার দিয়ে তাদের কর্মপরিকল্পনায় খাল খনন কর্মসূচি অন্তর্ভুক্ত করবে। এই কর্মসূচি বন্ধ হয়ে যাওয়ায় দেশের চরম ক্ষতি হয়েছে। উদাহরণস্বরূপ, ২০২৪ সালে ফেনীর বন্যা দীর্ঘস্থায়ী হওয়ার একটি প্রধান কারণ সেখানকার নিষ্কাশনব্যবস্থার ধ্বংস হয়ে যাওয়া। এ ছাড়া দেশের বরেন্দ্র অঞ্চল, মধ্যাঞ্চল ও দক্ষিণাঞ্চলেও এর প্রভাব স্পষ্টভাবে দেখা যায়।
২.

উত্তরের বরেন্দ্র অঞ্চলের খালগুলো শীতকালে সেচের জন্য বিশেষভাবে কার্যকর ছিল। বর্তমানে সেখানে পানির অভাব প্রকট আকার ধারণ করেছে, বিশেষ করে শুষ্ক মৌসুমে। আবার বর্ষাকালে বারবার বন্যা দেখা দিচ্ছে। যদি খালগুলো জীবিত রাখা যেত, তবে এই সংকট এতটা তীব্র হতো না। বর্তমানে ভূগর্ভস্থ পানির স্তর অনেক নিচে নেমে গেছে। ফলে শীতকালে সাধারণ মানুষ পর্যাপ্ত পানি পাচ্ছে না। অনেকে বাধ্য হয়ে সাবমার্সিবল পাম্প ব্যবহার করছে। যারা তা করতে পারছে না, তারা বাজার থেকে পানি কিনে ব্যবহার করছে। এতে পরিবারগুলোর আর্থিক চাপ বাড়ছে। যদি খালগুলো রক্ষিত থাকত, তবে ভূগর্ভস্থ পানি পুনর্নবায়ন হতো এবং সহজেই পানি সংরক্ষণ ও ব্যবহার করা যেত।

মধ্যাঞ্চলের নদী, খাল ও প্লাবনভূমি অতিরিক্ত বর্ষার পানি দ্রুত নিষ্কাশনে সাহায্য করত। একই সঙ্গে শীতকালে পানি ধরে রেখে সেচের সুবিধা নিশ্চিত করত। কিন্তু খালগুলো ভরাট হয়ে যাওয়া এবং নদীগুলোর নাব্যতা কমে যাওয়ার কারণে বর্তমানে বর্ষাকালে তীব্র বন্যা দেখা দেয় এবং শীতে পানির সংকট তৈরি হয়। স্থানীয় জনগোষ্ঠীর জীবনযাত্রায় নানা সমস্যা সৃষ্টি হচ্ছে। অন্যদিকে দক্ষিণাঞ্চলে দিন দিন লবণাক্ততা বেড়ে যাচ্ছে, যা মানুষের জীবনযাত্রাকে হুমকির মুখে ফেলছে। খাওয়ার পানি পাওয়া যাচ্ছে না, কৃষিজমিতেও ফসল উৎপাদন ব্যাহত হচ্ছে।

খাল খননের কর্মসূচি চালু থাকলে খালগুলো মিষ্টি পানি ধরে রাখতে সাহায্য করত এবং নদীগুলো সঠিকভাবে খনন করা হলে লবণাক্ততা এতটা বিস্তার লাভ করত না। খাল খননের মাধ্যমে উপকূলীয় এলাকায় মিষ্টি পানির সংরক্ষণ শুধু কৃষিতে নয়, মাছ চাষেও ইতিবাচক প্রভাব ফেলত।

৩.

জিয়ার খাল খনন কর্মসূচির ফলে শুষ্ক মৌসুমেও কৃষি উৎপাদন বৃদ্ধি পেয়েছিল এবং গ্রামীণ জনগণের জন্য কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি হয়েছিল। খাদ্যের বিনিময়ে কাজ করার সুযোগ শ্রমিক ও গরিব কৃষকদের জন্য বিশেষভাবে সহায়ক ছিল। এ ছাড়া প্রচলিত প্রশাসনিক ব্যবস্থার বাইরে ‘voluntary participation’ আদর্শ তৈরি হয়েছিল, যেখানে স্থানীয় পুলিশ, বয়স্ক ও যুবকরা স্বেচ্ছায় খাল খননে অংশগ্রহণ করতেন। যেমন মানিকগঞ্জে দেখা গেছে, গ্রামের মানুষ নিজ উদ্যোগে হাতের হেলান দিয়ে খাল খনন করছিল।

রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের খাল খনন কর্মসূচি ছিল এক যুগান্তকারী উদ্যোগ। বর্তমানে অনেক খাল ভরাট হয়ে গেছে বা দখল হয়ে গেছে। খাল, জলাশয় দখলমুক্ত রাখতেও এই কর্মসূচি সহায়ক ছিল। কিন্তু তাঁর মৃত্যুর পর রাজনৈতিক পরিবর্তনের কারণে কর্মসূচির ধারাবাহিকতা হারিয়ে ফেলে। ফলে কিছু সাফল্য থাকলেও খাল খননের দীর্ঘমেয়াদি প্রভাব বাধাগ্রস্ত হয়।

সাম্প্রতিক সময়ে বন্যা ও খরা প্রতিরোধে এবং খাদ্য নিরাপত্তার জন্য কৃষি উৎপাদন বৃদ্ধিতে খাল ও নদীর খনন ও পুনঃখনন কর্মসূচি শুরু করা জরুরি। এই কর্মসূচি শুরু হলে দেশের পানিসম্পদের সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনা সম্ভব হবে, কৃষিকাজে পানি সরবরাহ বৃদ্ধি পাবে এবং সুপেয় খাবারের পানির সহজলভ্যতা নিশ্চিত হবে। পাশাপাশি জিয়া মডেল আবার জনগণের কাছে পৌঁছে যাবে। সবচেয়ে বড় কথা, এই কর্মসূচির মাধ্যমে আমাদের নদ-নদী, খাল-বিল, জলাশয় দখলমুক্ত ও নাব্য রাখতে জনগণই এগিয়ে আসবে।

লেখক : অধ্যাপক, ভূগোল ও পরিবেশ বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

এই বিভাগের আরও খবর
বিএনপির প্রয়োজনীয়তা
বিএনপির প্রয়োজনীয়তা
সরকার-সেনাবাহিনী নিয়ে অতিকথন নির্বাচন ভণ্ডুলের অপচেষ্টা?
সরকার-সেনাবাহিনী নিয়ে অতিকথন নির্বাচন ভণ্ডুলের অপচেষ্টা?
মব জাস্টিস, চাঁদাবাজি-দখল ও নির্বাচন প্রসঙ্গ
মব জাস্টিস, চাঁদাবাজি-দখল ও নির্বাচন প্রসঙ্গ
নির্বাচনের অপেক্ষায় ১৮ কোটি মানুষ
নির্বাচনের অপেক্ষায় ১৮ কোটি মানুষ
পুরুষতান্ত্রিকতায় দুর্বিষহ নারীজীবন
পুরুষতান্ত্রিকতায় দুর্বিষহ নারীজীবন
নির্বাচন হবে কী হবে না
নির্বাচন হবে কী হবে না
বৈষম্য থাকলে অর্থনৈতিক উন্নয়ন হয় না
বৈষম্য থাকলে অর্থনৈতিক উন্নয়ন হয় না
অপশক্তি রুখতে হবে যে কোনো মূল্যে
অপশক্তি রুখতে হবে যে কোনো মূল্যে
ফ্যাসিস্ট আমলে গণমাধ্যম, বর্তমান অবস্থা : জনগণের প্রত্যাশা
ফ্যাসিস্ট আমলে গণমাধ্যম, বর্তমান অবস্থা : জনগণের প্রত্যাশা
রমরমা মাদক কারবার তারুণ্যের মহাসর্বনাশ
রমরমা মাদক কারবার তারুণ্যের মহাসর্বনাশ
বসুন্ধরা কিংসের বিরুদ্ধে অযৌক্তিক সমালোচনা
বসুন্ধরা কিংসের বিরুদ্ধে অযৌক্তিক সমালোচনা
নির্বাচন হোক সংশয়মুক্ত
নির্বাচন হোক সংশয়মুক্ত
সর্বশেষ খবর
চাঁদপুরে নদীতে গোসল করতে নেমে নিখোঁজ ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার
চাঁদপুরে নদীতে গোসল করতে নেমে নিখোঁজ ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার

৩ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

টঙ্গীর দুই থানার ও‌সি বদ‌লি
টঙ্গীর দুই থানার ও‌সি বদ‌লি

২ মিনিট আগে | নগর জীবন

নামিবিয়ায় পুলিশ ভ্যান ও কারাগার বাসের মুখোমুখি সংঘর্ষে নিহত ১৬
নামিবিয়ায় পুলিশ ভ্যান ও কারাগার বাসের মুখোমুখি সংঘর্ষে নিহত ১৬

৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এআই চ্যাটবটকে যে তথ্যগুলো কখনোই দেবেন না
এআই চ্যাটবটকে যে তথ্যগুলো কখনোই দেবেন না

১৭ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ছাইয়ে ঢেকে যেতে পারে টোকিও, এআই ভিডিওতে সতর্কবার্তা
ছাইয়ে ঢেকে যেতে পারে টোকিও, এআই ভিডিওতে সতর্কবার্তা

২২ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

গাছে আটকে ঝুলে ছিলেন পর্যটক, কক্সবাজার সৈকতে প্যারাসেলিং বন্ধের নির্দেশ
গাছে আটকে ঝুলে ছিলেন পর্যটক, কক্সবাজার সৈকতে প্যারাসেলিং বন্ধের নির্দেশ

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনাসহ ৩ জনের বিরুেদ্ধে সাক্ষ্যগ্রহণ আজ
শেখ হাসিনাসহ ৩ জনের বিরুেদ্ধে সাক্ষ্যগ্রহণ আজ

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

আফগানিস্তানে ভয়াবহ ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ২৫০
আফগানিস্তানে ভয়াবহ ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ২৫০

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিডনিতে রুশ কনস্যুলেটের গেটে গাড়ি ধাক্কা, একজন গ্রেপ্তার
সিডনিতে রুশ কনস্যুলেটের গেটে গাড়ি ধাক্কা, একজন গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোটালীপাড়ায় জাতীয় কবির প্রয়াণ দিবসে আলোচনা সভা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান
কোটালীপাড়ায় জাতীয় কবির প্রয়াণ দিবসে আলোচনা সভা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হল ছাড়ছেন বাকৃবির শিক্ষার্থীরা, একাংশের বিক্ষোভ মিছিল
হল ছাড়ছেন বাকৃবির শিক্ষার্থীরা, একাংশের বিক্ষোভ মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চট্টগ্রামে অটোরিকশার ধাক্কায় কলেজছাত্রীর মৃত্যু
চট্টগ্রামে অটোরিকশার ধাক্কায় কলেজছাত্রীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পাখি ডিম পাড়ায় এক মাসের জন্য স্টেডিয়াম বন্ধ!
পাখি ডিম পাড়ায় এক মাসের জন্য স্টেডিয়াম বন্ধ!

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

পাবনায় খালের পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
পাবনায় খালের পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিইসির সঙ্গে মার্কিন রাষ্ট্রদূতের বৈঠক দুপুরে
সিইসির সঙ্গে মার্কিন রাষ্ট্রদূতের বৈঠক দুপুরে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুয়েট দিবস আজ, নানা কর্মসূচি গ্রহণ
কুয়েট দিবস আজ, নানা কর্মসূচি গ্রহণ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মঙ্গলবার ২৪ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায়
মঙ্গলবার ২৪ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায়

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজ ঢাকার বাতাস কতটা অস্বাস্থ্যকর?
আজ ঢাকার বাতাস কতটা অস্বাস্থ্যকর?

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মেসিদের স্তব্ধ করে লিগস কাপ জিতল সিয়াটল
মেসিদের স্তব্ধ করে লিগস কাপ জিতল সিয়াটল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রাথমিকে শিক্ষক নিয়োগে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশে কমিটি গঠন
প্রাথমিকে শিক্ষক নিয়োগে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশে কমিটি গঠন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগস্টে গণপিটুনিতে ২৩ জনের মৃত্যু
আগস্টে গণপিটুনিতে ২৩ জনের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় ইসরায়েলের হামলায় একদিনে আরও ৭৮ ফিলিস্তিনি নিহত
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় একদিনে আরও ৭৮ ফিলিস্তিনি নিহত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের হয়ে সবচেয়ে বেশি ম্যাচ জয়ের রেকর্ড মোস্তাফিজের
দেশের হয়ে সবচেয়ে বেশি ম্যাচ জয়ের রেকর্ড মোস্তাফিজের

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে হামলার প্রতিবাদে শাবিতে মশাল মিছিল
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে হামলার প্রতিবাদে শাবিতে মশাল মিছিল

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইংল্যান্ডের উদ্দেশ্যে দেশ ছাড়ল অনূর্ধ্ব-১৯ ক্রিকেট দল
ইংল্যান্ডের উদ্দেশ্যে দেশ ছাড়ল অনূর্ধ্ব-১৯ ক্রিকেট দল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকায় বৃষ্টির আভাস, দিনের তাপমাত্রা বাড়তে পারে
ঢাকায় বৃষ্টির আভাস, দিনের তাপমাত্রা বাড়তে পারে

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাসিমুখে কুশলবিনিময়ে দানের সওয়াব
হাসিমুখে কুশলবিনিময়ে দানের সওয়াব

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সিপিএলে ব্যাট হাতে তাণ্ডব চালালেন সাকিব
সিপিএলে ব্যাট হাতে তাণ্ডব চালালেন সাকিব

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁদপুরে গ্যাস সরবরাহ বন্ধ থাকবে মঙ্গলবার
চাঁদপুরে গ্যাস সরবরাহ বন্ধ থাকবে মঙ্গলবার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জিয়ার খাল খনন কর্মসূচি : এক যুগান্তকারী উদ্যোগ
জিয়ার খাল খনন কর্মসূচি : এক যুগান্তকারী উদ্যোগ

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সর্বাধিক পঠিত
হাসনাত আবদুল্লাহর জন্য উপহার পাঠালেন রুমিন ফারহানা
হাসনাত আবদুল্লাহর জন্য উপহার পাঠালেন রুমিন ফারহানা

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রামদা দিয়ে কুপিয়ে ছাদ থেকে দুই শিক্ষার্থীকে ফেলে দিল 'স্থানীয়রা', উত্তপ্ত চবি
রামদা দিয়ে কুপিয়ে ছাদ থেকে দুই শিক্ষার্থীকে ফেলে দিল 'স্থানীয়রা', উত্তপ্ত চবি

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘মুনিয়ার ঘটনায় তৌহিদ আফ্রিদি রেহাই পেয়েছে পিএম অফিসের জন্য’
‘মুনিয়ার ঘটনায় তৌহিদ আফ্রিদি রেহাই পেয়েছে পিএম অফিসের জন্য’

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতকে কাঁদিয়ে বাংলাদেশের জয়
ভারতকে কাঁদিয়ে বাংলাদেশের জয়

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘জাতীয় পার্টির ভেতর দিয়ে আওয়ামী লীগকে ফেরানোর পরিকল্পনা চলছে’
‘জাতীয় পার্টির ভেতর দিয়ে আওয়ামী লীগকে ফেরানোর পরিকল্পনা চলছে’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উন্নত প্রযুক্তির স্যাটেলাইট উন্মোচন করল ইরান
উন্নত প্রযুক্তির স্যাটেলাইট উন্মোচন করল ইরান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছেলের সঙ্গে মারামারি গড়াল ডিএনএ পরীক্ষায়, জানলেন সন্তানদের বাবা নন তিনি
ছেলের সঙ্গে মারামারি গড়াল ডিএনএ পরীক্ষায়, জানলেন সন্তানদের বাবা নন তিনি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাকসু নির্বাচন ঘিরে দফায় দফায় সংঘর্ষ, আহত বেশ কয়েকজন
রাকসু নির্বাচন ঘিরে দফায় দফায় সংঘর্ষ, আহত বেশ কয়েকজন

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ছেলের জন্মদিনের উপহার নিয়ে ঝগড়া, স্ত্রী ও শাশুড়িকে হত্যা করল স্বামী
ছেলের জন্মদিনের উপহার নিয়ে ঝগড়া, স্ত্রী ও শাশুড়িকে হত্যা করল স্বামী

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চবি এলাকায় ১৪৪ ধারা জারি
চবি এলাকায় ১৪৪ ধারা জারি

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পূর্বাচলে হচ্ছে চার নতুন থানা
পূর্বাচলে হচ্ছে চার নতুন থানা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোটেল ওয়েস্টিনে মিলল মার্কিন নাগরিকের লাশ
হোটেল ওয়েস্টিনে মিলল মার্কিন নাগরিকের লাশ

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কে এই রহস্যময় আবু ওবায়দা?
কে এই রহস্যময় আবু ওবায়দা?

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যমুনায় এনসিপির প্রতিনিধি দল
যমুনায় এনসিপির প্রতিনিধি দল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাকে অমানবিক নির্যাতনের ভিডিও ভাইরাল, ছেলে-বউসহ আটক ৫
মাকে অমানবিক নির্যাতনের ভিডিও ভাইরাল, ছেলে-বউসহ আটক ৫

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাক্কোদার পাহাড়ে আজও ‘শোনা যায়’ ১৯৯ সেনার মৃত্যুর আর্তনাদ!
হাক্কোদার পাহাড়ে আজও ‘শোনা যায়’ ১৯৯ সেনার মৃত্যুর আর্তনাদ!

২০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আলোচনা ফলপ্রসূ হয়েছে, ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচন: মির্জা ফখরুল
আলোচনা ফলপ্রসূ হয়েছে, ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচন: মির্জা ফখরুল

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বিএনপির বৈঠকের সময় পরিবর্তন
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বিএনপির বৈঠকের সময় পরিবর্তন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইংল্যান্ডে গাড়ির কাঁচ মুছে টাকা দাবি, ‘ভারতীয়’ শিক্ষার্থীর ভিডিও ভাইরাল
ইংল্যান্ডে গাড়ির কাঁচ মুছে টাকা দাবি, ‘ভারতীয়’ শিক্ষার্থীর ভিডিও ভাইরাল

২০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

প্রিয়জন হারালেন রশিদ খান
প্রিয়জন হারালেন রশিদ খান

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সালমানের ব্যাটে ৬ বলে ৬ ছক্কা, ১২ বলে ১১: শেষ ২ ওভারে উঠল ৭১ রান
সালমানের ব্যাটে ৬ বলে ৬ ছক্কা, ১২ বলে ১১: শেষ ২ ওভারে উঠল ৭১ রান

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকার ভর্তুকি মূল্যে পাটের ব্যাগ সরবরাহের উদ্যোগ নিয়েছে: পরিবেশ উপদেষ্টা
সরকার ভর্তুকি মূল্যে পাটের ব্যাগ সরবরাহের উদ্যোগ নিয়েছে: পরিবেশ উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ডাকসু নির্বাচন: ফরহাদের প্রার্থিতা চ্যালেঞ্জ করে হাইকোর্টে রিট, শুনানির দিন ধার্য
ডাকসু নির্বাচন: ফরহাদের প্রার্থিতা চ্যালেঞ্জ করে হাইকোর্টে রিট, শুনানির দিন ধার্য

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নুরের শারীরিক অবস্থার খোঁজ নিলেন রাষ্ট্রপতি
নুরের শারীরিক অবস্থার খোঁজ নিলেন রাষ্ট্রপতি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৯৯ বছরের তাপমাত্রার রেকর্ড ভাঙল এশিয়া
৯৯ বছরের তাপমাত্রার রেকর্ড ভাঙল এশিয়া

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রাথমিকে শিক্ষক নিয়োগে কেন্দ্রীয় কমিটি গঠন
প্রাথমিকে শিক্ষক নিয়োগে কেন্দ্রীয় কমিটি গঠন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপিই একমাত্র দল যারা বাংলাদেশকে রক্ষা করতে পারে: মির্জা ফখরুল
বিএনপিই একমাত্র দল যারা বাংলাদেশকে রক্ষা করতে পারে: মির্জা ফখরুল

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইয়েমেনের ভারপ্রাপ্ত প্রধানমন্ত্রী মোহাম্মদ মুফতা
ইয়েমেনের ভারপ্রাপ্ত প্রধানমন্ত্রী মোহাম্মদ মুফতা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিক্ষোভের মুখে চীন সফর বাতিল করলেন ইন্দোনেশিয়ার প্রেসিডেন্ট
বিক্ষোভের মুখে চীন সফর বাতিল করলেন ইন্দোনেশিয়ার প্রেসিডেন্ট

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরও দুই হাজার চিকিৎসক নিয়োগের সুপারিশ জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে
আরও দুই হাজার চিকিৎসক নিয়োগের সুপারিশ জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
আওয়ামী লীগের তিন কালের নয় কাহিনি
আওয়ামী লীগের তিন কালের নয় কাহিনি

সম্পাদকীয়

রণক্ষেত্র বিশ্ববিদ্যালয়
রণক্ষেত্র বিশ্ববিদ্যালয়

প্রথম পৃষ্ঠা

মন্ত্রী না হয়েও পেলেন টাকার খনি
মন্ত্রী না হয়েও পেলেন টাকার খনি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বস্তির সঙ্গে আছে শঙ্কাও
স্বস্তির সঙ্গে আছে শঙ্কাও

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত ইস্যুতে সরব মার্কিন সোশ্যাল মিডিয়া!
ভারত ইস্যুতে সরব মার্কিন সোশ্যাল মিডিয়া!

পেছনের পৃষ্ঠা

পশ্চিমা বাজারের ওপর নির্ভরতা পোশাক খাতের বড় চ্যালেঞ্জ
পশ্চিমা বাজারের ওপর নির্ভরতা পোশাক খাতের বড় চ্যালেঞ্জ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বেগম জিয়া না মজনু? প্রচারণায় অন্যান্য দল
বেগম জিয়া না মজনু? প্রচারণায় অন্যান্য দল

নগর জীবন

জিতলেই সিরিজ বাংলাদেশের
জিতলেই সিরিজ বাংলাদেশের

মাঠে ময়দানে

রেড লেডি, ফার্স্ট লেডি জাতের পেঁপে চাষে লাভবান চাষিরা
রেড লেডি, ফার্স্ট লেডি জাতের পেঁপে চাষে লাভবান চাষিরা

পেছনের পৃষ্ঠা

৫৬ জেলে এখনো নিখোঁজ
৫৬ জেলে এখনো নিখোঁজ

পেছনের পৃষ্ঠা

গুজব সিন্ডিকেট আবারও সক্রিয় শেয়ারবাজারে
গুজব সিন্ডিকেট আবারও সক্রিয় শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

আবার খুলছে সুন্দরবন
আবার খুলছে সুন্দরবন

পেছনের পৃষ্ঠা

শিক্ষার্থীর তুলনায় নারী প্রার্থী কম
শিক্ষার্থীর তুলনায় নারী প্রার্থী কম

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির পাঁচ মনোনয়নপ্রত্যাশী জোর প্রচারণায় জামায়াত
বিএনপির পাঁচ মনোনয়নপ্রত্যাশী জোর প্রচারণায় জামায়াত

নগর জীবন

জরাজীর্ণ আশ্রয়ণের ঘর বসবাসের অনুপযোগী
জরাজীর্ণ আশ্রয়ণের ঘর বসবাসের অনুপযোগী

নগর জীবন

দুর্বল ব্যাংক ঠিক করতে অগ্রাধিকার দেওয়া উচিত
দুর্বল ব্যাংক ঠিক করতে অগ্রাধিকার দেওয়া উচিত

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনাপুত্র জয়ের কারণে বছরে ২০০ কোটি টাকা রাজস্ব নেই
হাসিনাপুত্র জয়ের কারণে বছরে ২০০ কোটি টাকা রাজস্ব নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভয়াবহ হয়ে উঠছে নারী নির্যাতন
ভয়াবহ হয়ে উঠছে নারী নির্যাতন

নগর জীবন

অশুভ শক্তির তৎপরতা দৃশ্যমান : তারেক রহমান
অশুভ শক্তির তৎপরতা দৃশ্যমান : তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

বিয়ের পরদিনই ধর্ষণের শিকার
বিয়ের পরদিনই ধর্ষণের শিকার

দেশগ্রাম

দীন প্রতিষ্ঠার আন্দোলন করাও ফরজ
দীন প্রতিষ্ঠার আন্দোলন করাও ফরজ

নগর জীবন

আগস্টে সাংবাদিকের ওপর সহিংসতা বেড়েছে তিন গুণ
আগস্টে সাংবাদিকের ওপর সহিংসতা বেড়েছে তিন গুণ

প্রথম পৃষ্ঠা

১৩০ বছরের বৃদ্ধের পাশে তারেক রহমান
১৩০ বছরের বৃদ্ধের পাশে তারেক রহমান

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকায় ১২৩ সংগঠনের ১,৬০৪ বার অবরোধ
ঢাকায় ১২৩ সংগঠনের ১,৬০৪ বার অবরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

কাকরাইলে হামলার ঘটনায় মামলা করবেন নুর
কাকরাইলে হামলার ঘটনায় মামলা করবেন নুর

প্রথম পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গা ক্যাম্পে যৌন হয়রানি বড় উদ্বেগ
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে যৌন হয়রানি বড় উদ্বেগ

পেছনের পৃষ্ঠা

কারাগারে দুই ভাইকে দেখতে এসে গাঁজাসহ আটক অপর ভাই
কারাগারে দুই ভাইকে দেখতে এসে গাঁজাসহ আটক অপর ভাই

পেছনের পৃষ্ঠা

ডাকসু নিয়ে উত্তাপ ক্যাম্পাসে
ডাকসু নিয়ে উত্তাপ ক্যাম্পাসে

প্রথম পৃষ্ঠা

চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ পেলেন র‌্যাব ও এসবি প্রধান
চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ পেলেন র‌্যাব ও এসবি প্রধান

পেছনের পৃষ্ঠা