শিরোনাম
প্রকাশ: ০১:১৪, শুক্রবার, ২৯ আগস্ট, ২০২৫ আপডেট: ০৯:৪২, শুক্রবার, ২৯ আগস্ট, ২০২৫

নির্বাচন হবে কী হবে না

ফাইজুস সালেহীন
অনলাইন ভার্সন
নির্বাচন হবে কী হবে না

আগামী ফেব্রুয়ারিতে জাতীয় সংসদ নির্বাচনের জোর প্রস্তুতি চলছে। ঘোষিত টাইমফ্রেমের মধ্যে নির্বাচন কমিশন ভোট করতে প্রস্তুত। সম্ভাব্য প্রার্থীরা জনসংযোগ করছেন। তা সত্ত্বেও ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হবে কি না, তা নিয়ে জনমনে সংশয় রয়েছে। এনসিপি সংবিধান পরিবর্তন ও সংস্কারের আগে নির্বাচন চায় না। দলীয়প্রধান তরুণ নেতা নাহিদ ইসলাম বিদেশে এক অনুষ্ঠানে বলেছেন, ফেব্রুয়ারিতে মনে হয় নির্বাচন হবে না। এটা হলো নির্বাচন প্রশ্নে এনসিপির অবস্থানের সফট ভাষ্য। দলের মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীর কথা ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হবে না। তার মানে হতে দেওয়া হবে না। দলটি সংসদ নির্বাচনের আগে গণপরিষদ নির্বাচন চায়। গণপরিষদ নতুন শাসনতন্ত্র প্রণয়ন করবে তারপর নির্বাচন। গণপরিষদ নির্বাচন কোন আইনের ভিত্তিতে হবে, সেটা অবশ্য তারা বলছেন না। বিদ্যমান সংবিধানে গণপরিষদ নির্বাচনের কোনো বিধান নেই। বর্তমানে সংশোধিত আকারে ১৯৭২ সালের সংবিধান বলবৎ রয়েছে। সংবিধানের বাইরে গিয়ে কীভাবে গণপরিষদ নির্বাচন করা হবে? বর্তমান সংবিধান স্থগিত করে ১৯৭০ সালের মতো লিগ্যাল ফ্রেমওয়ার্কের মাধ্যমে গণপরিষদ নির্বাচন হতে পারে। কিন্তু বহাল সংবিধানকে পাশ কাটিয়ে লিগ্যাল ফ্রেমওয়ার্ক ধরনের কোনো আদেশ জারি করার সুযোগ আছে বলে মনে হয় না।

পিআর পদ্ধতির ক্ষেত্রেও একই কথা। কাজেই জাতীয় সংসদ গঠন এবং পার্লামেন্ট কর্তৃক বিধিসম্মতভাবে সংবিধান সংশোধন না হওয়া পর্যন্ত গণপরিষদ বা পিআর পদ্ধতি অনুসরণের দাবি অযৌক্তিক ও অবাস্তব। এগুলো বোঝার জন্য সংবিধান বিশেষজ্ঞ হওয়ার প্রয়োজন নেই। যারা পিআর ও গণপরিষদ চাইছেন তারাও যে বিষয়টি বোঝেন না, তা-তো নয়। হয়তো জেনেবুঝেই তারা দাবিগুলো করছেন, যাতে সাধারণ নির্বাচন আটকে দেওয়া যায়। নির্বাচন না হলে বা বিলম্বিত হলেই বা তাদের কী লাভ? লাভক্ষতির অঙ্ক হয়তো তারা কষেও রেখেছেন, যা আমরা জানি না। এর সঙ্গে দক্ষিণ এশিয়ার আঞ্চলিক সম্পর্কের যোগসূত্র থাকা বিচিত্র নয়।

১৯৭১ ও মহান মুক্তিযুদ্ধের নবতর মূল্যায়ন ও ততোধিক নতুন উপসংহার রচনার চিন্তাভাবনাও কোনো কোনো মহলের থাকতে পারে। সমমর্যাদার ভিত্তিতে সব দেশের সঙ্গে সৌহার্দপূর্ণ সম্পর্ক বজায় রাখার যে বৈদেশিক নীতি বাংলাদেশ মেনে চলেছে, সেটা হয়তো তাদের পছন্দ নয়। তারা বাংলাদেশে একটা অনিশ্চিত পরিস্থিতি সৃষ্টি করার জন্য কাজ করছে না, তা-ও বলা যায় না। পানি ঘোলা করতে যুক্তির প্রয়োজন হয় না। ভারত ও পাকিস্তান সম্পর্ক অহিনকুল। পক্ষান্তরে ভারত আমাদের নিকট প্রতিবেশী।

বড় মানচিত্রের দেশ হিসেবে ইন্ডিয়া ফেব্রুয়ারিতে আমাদের ওপর খবরদারি করতে চায়। নিজের স্বার্থ ষোলো আনা আর বাংলাদেশের মাথায় হাত বুলিয়ে খুশি রাখা। বৃহৎ এই প্রতিবেশীর এ ধরনের স্বার্থপর নীতি আওয়ামী লীগের কাছে খারাপ না লাগলেও জনগণের এক বিরাট অংশ এমনটি মেনে নিতে প্রস্তুত নয়। তারা এই স্বার্থপর প্রতিবেশীর প্রতি বিরক্ত ক্ষেত্র বিশেষে বিদ্বিষ্ট। ভারতকে তারা ভালো ও নিরাপদ মিত্র মনে করেন না। কিন্তু দেশ হিসেবে বাংলাদেশ ও ভারতের সম্পর্ক যুদ্ধংদেহী নয়। কিন্তু এখনো যারা বাংলাদেশের স্বাধীনতা মেনে নিতে পারেননি, যারা ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের মানুষের বিপক্ষে পাকিস্তানের হয়ে অস্ত্র ধারণ করেছিল এবং এখনো সেই আদর্শের ছায়াতলে যারা রয়েছে তারা পাকিস্তানের চশমা পরে হয়তো ইতিহাসের নতুন পাঠ লিখতে চাইছে। তারা একাত্তরের প্রশ্নটিকে দুই ভাইয়ের মধ্যকার ভুলবোঝাবুঝির অবসানের মতো সমাধান চাইছে। দূরদেশে বসে অশালীন গালিগালাজে চ্যাম্পিয়ন একজন অনলাইন অ্যাকটিভিস্ট যখন বলেন মুক্তিযুদ্ধে ২ হাজার মানুষ মারা গেছে, তখন এমনটি মনে করার কোনো কারণ নেই যে এটা এক ফজুল লোকের চটুল কথা মাত্র।

নির্বাচন না চাওয়ার পেছনে অনেক কারণই থাকতে পারে। কারণ যা-ই হয়ে থাকুক না কেন, দেশের জন্য এটা মঙ্গলজনক হবে না। দেশ ও জনগণের ভালো চাইলে জাতীয় নির্বাচন হতে হবে। কোনো কারণে নির্বাচনের ট্রেন আটকে গেলে দেশ জটিল পরিস্থিতির মধ্যে পড়বে, যার ধকল সামলানো কঠিন। যারা নির্বাচন চাইছেন না বা নির্বাচন পিছিয়ে দিয়ে অন্য কোনো মতলব হাসিল করতে চান, আখেরে তারাও ক্ষতিগ্রস্ত হবেন। একুল-ওকুল দুকুলই হারাবেন। বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ যথার্থই বলেছেন, তারা রাজনীতি থেকে মাইনাস হয়ে যাবেন।

আশার কথা এই যে ড. মুহাম্মদ ইউনূস ও তাঁর সরকার ফেব্রুয়ারিতে জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠানে অবিচল বলেই প্রতীয়মান হয়। লন্ডনে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের সঙ্গে সাক্ষাৎ হওয়ার আগপর্যন্ত নির্বাচন প্রশ্নে প্রধান উপদেষ্টার অবস্থান পরিষ্কার ছিল না। যৌথ ঘোষণার পরও দোদুল্যমানতা ছিল বলে অনেকে মনে করেন। সরকারের ঘনিষ্ঠ কোনো কোনো সুশীল বলছিলেন যে সরকারের ভিতরে আরও একটি সরকার রয়েছে। ভিতরের সেই সরকার সম্ভবত ড. ইউনূসের কাঁধে বন্দুক রেখে উদ্দেশ্য হাসিল করতে চাইছিল। তারা বলতে চাইছিল যে এই সরকারই জনগণের ম্যান্ডেটপ্রাপ্ত। গণ অভ্যুত্থানকে তারা নির্বাচনের বিকল্প হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করতে চাইছিল। তারা অন্তত পাঁচ বছর এই সরকার থাকার তত্ত্ব প্রচার করছিল। দুয়েকজন উপদেষ্টাও অনুরূপ কথা বলতে শুরু করেছিলেন। প্রধান উপদেষ্টার এতে সায় ছিল কি না, সেটা বলা মুশকিল। তবে নতুন বাস্তবতা এই যে সরকারের ভিতরে কোনো সরকার থেকে থাকলেও তাদের শক্তি এখন বোধ হয় কমে এসেছে। সম্ভবত দুর্বল হয়ে মিলিয়ে যাচ্ছে। এটাই স্বাভাবিক।

জেন্টলম্যান ড. ইউনূস উদ্যমী, আশাবাদী এবং বিশ্ববরেণ্য একজন জ্ঞানী মানুষ। তিনি বিপ্লবী নন। আধাখেঁচড়া বিপ্লবী এবং হঠাৎ বিপ্লবী হয়ে ওঠা কিছু মানুষ হয়তো ভেবেছিল বিশ্ববরেণ্য নোবেল লরিয়েটকে সামনে রেখে মবোটিক ওয়েতে একটা বিপ্লব তারা এই সুযোগ করেই ফেলবে। কিন্তু ড. মুহাম্মদ ইউনূস কেন এই ঝুঁকি নেবেন! এই বাস্তবতা ‘বিপ্লবী’দের হতাশ করতেই পারে।

নির্বাচন কমিশনের অবস্থানও বিপ্লবীদের পার্টির পছন্দ নয়। তারা নতুন ইসি চায়। কিন্তু প্রধান নির্বাচন কমিশনার ফেয়ার নির্বাচন করতে বদ্ধপরিকর। যদি কেউ, কোনো মহল যেনতেন নির্বাচনের চিন্তা করে থাকে, তাদের উদ্দেশেও তিনি হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করেছেন। ২৩ আগস্ট রাজশাহীতে নির্বাচনি কর্মকর্তাদের সঙ্গে মতবিনিময় সভার একপর্যায়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে সিইসি এ এম এম নাসির উদ্দিন নির্বাচনকালীন আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি কেমন থাকবে, সে সম্পর্কে বলেন, তারা ঘুঘু দেখেছে ফাঁদ দেখেনি। এবার ফাঁদ দেখবে ইনশাআল্লাহ। অবৈধ অস্ত্র উদ্ধারে জোরদার অভিযান চলবে। যারা কেন্দ্র দখল, ব্যালট বাক্স ছিনতাই করে জেতার চিন্তা করছে, তারা সেটা পারবে না। সেনাবাহিনীকে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর অন্তর্ভুক্ত করা হবে। স্ট্রাইকিং ফোর্স হিসেবে নয়, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সঙ্গে থাকবে। অতীতে সেনাবাহিনী স্ট্রাইকিং ফোর্স হিসেবে থাকত। কিন্তু স্ট্রাইক করতে দেখা যায়নি। এবার সেটা হবে না। সরকার কোনো বেআইনি চাপ দিলে আপনারা আমাকে আর এই পদে দেখবেন না।

ওই সভায় সিইসি যে কঠোর মনোভাব প্রকাশ করেছেন বাস্তবে তার প্রতিফলন ঘটলে নির্বাচনে কোনো অনিয়ম হতে পারার কথা নয়। সেনাবাহিনী যদি সার্বক্ষণিক মোতায়েন থাকে তাহলে আশা করা যায়, ভোটে পেশিশক্তির ব্যবহার অসম্ভব হয়ে পড়বে। তবে শুধু নির্বাচনের দিন আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে থাকলে হবে না। ভোটার তালিকায় কোনো গলদও রাখা যাবে না। খসড়া ভোটার তালিকা প্রকাশ করা হয়েছে। আপত্তির সময় খুব কম দেওয়া হয়েছে। এটা বাড়াতে হবে। লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড নিশ্চিত করতে হবে। নির্বাচনে প্রার্থী হতে কিংবা জনসংযোগ করতে কোনো পক্ষ যাতে কোনোভাবেই বাধাগ্রস্ত না হয়, তারও নিশ্চয়তা বিধান করতে হবে। শেখ হাসিনার আমলে অনুষ্ঠিত নির্বাচনগুলোতে আওয়ামী লীগ নয়, এমন প্রার্থীদের মাঠেই নামতে দেওয়া হয়নি। ঠ্যাঙানো হয়েছে। অনেককে মনোনয়নপত্র জমা দিতেও বাধা দেওয়া হয়েছে। ভোটারদের কেন্দ্রে আসতে দেওয়া হয়নি। সেই অবস্থার পুনরাবৃত্তি যাতে না হয়, তা-ও দেখতে হবে।

এ প্রসঙ্গে মনে পড়ে প্রতিবেশী ভারতের সাবেক সিইসি টিএন সেশনের কথা। টিএন সেশনকে ভারতের সেই সময়ের ভঙ্গুর গণতন্ত্রের ত্রাণকর্তা বলা হয়ে থাকে। তিনি ক্ষমতাধর রাজনৈতিক নেতা এমনকি মন্ত্রী-মিনিস্টারদেরও বুঝিয়ে দিয়েছিলেন যে কত ধানে কত চাল। বিষয় যখন নির্বাচন তখন সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠান হিসেবে নির্বাচন কমিশনের হাত কতটা লম্বা তা-ও দেখিয়ে দিয়েছিলেন লোকসভা ও বিধানসভার নির্বাচনে। ভোটের প্রচারণায় সরকারি গাড়ি ব্যবহার করায় বেশ কয়েকজন মন্ত্রীর গাড়ি ইসি বাজেয়াপ্ত করেছিল। কে মন্ত্রী আর কে সাধারণ নাগরিক সেটা নির্বাচন কমিশনের দেখার বিষয় না। আইনের চোখে সবাই সমান। সেশন বাস্তবে সেটা প্রমাণও করেছিলেন। অবসরপ্রাপ্ত কেবিনেট সেক্রেটারি টিএন সেশন ১৯৯০ থেকে ১৯৯৬ সাল মেয়াদে ভারতের প্রধান নির্বাচন কমিশনার ছিলেন।

সেশনের প্রসঙ্গ এখানে উল্লেখ করলাম এই কথাটি বলার জন্য যে সিইসি ও ইসি চাইলে নির্বাচনে কারও পক্ষেই অনিয়ম করা সম্ভব নয়। কেননা এই সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠানটির হাত নির্বাচন পিরিয়ডে অনেক লম্বা। কিন্তু আমাদের দেশে অতীতে বারবার দেখেছি সিইসি ও ইসি সরকারের ভয়ে নিজের লম্বা ও শক্তিশালী হাতটি গুটিয়ে রাখতেই বেশি পছন্দ করেছে। সেটাকেই তারা নিরাপদ মনে করেছে। তবে এখন আশা করতে পারি যে অন্তর্বর্তী সরকারের আমলে নির্বাচন কমিশন তার বৈধ ক্ষমতা প্রয়োগে শৈথিল্য প্রদর্শন করবে না। আর সেটা না করলে নির্বাচন সর্বতোভাবে ফ্রি ও ফেয়ার হতে বাধ্য । নির্বাচন সুষ্ঠু হলে এবং মানুষ নির্ভয়ে ভোট দেওয়ার সুযোগ পেলে যোগ্য প্রার্থীদের বেছে নিতে কখনোই ভুল করবে না। প্রার্থী খারাপ ভালো যেমনই হোক শুধু মার্কা দেখে ভোট দেবে, সে আশা করা যায় না।

আসনভিত্তিক নির্বাচনে একালে মার্কার হুজুগে ভোট আদায় সম্ভব নয়। এত দিনে রাজনীতির কায়কারবার দেখে ও শুনে জনগণ সচেতন হয়ে গেছে। বিশেষ করে আসনভিত্তিক এমপি ইলেকশনে প্রার্থীরা ভোটারসাধারণের অপরিচিত নন। কে যোগ্য, কে গডফাদার, কে গুন্ডা-চাঁদাবাজ পালন করেন, কাজে ও কথায় কে কতটা সাধু- তা জেনে নেওয়া কঠিনও নয়। কাজেই এবারের নির্বাচন বড় দলের জন্যও সহজ হবে না। এমতাবস্থায় প্রার্থী বাছাইয়ে সর্বোচ্চ সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে। বৃহৎ দল বিএনপির সামনে অগ্নিপরীক্ষা। দল বড়, মনোনয়নপ্রত্যাশীর সংখ্যাও বেশি। জামায়াতের এ সমস্যা বোধ হয় তুলনামূলকভাবে কম। দলটি পিআর ও বিলম্বিত নির্বাচনের কথা বললেও নির্বাচন প্রচারণা শুরু করেছে আগেভাগেই। প্রার্থীও বাছাই করে রেখেছে। পক্ষান্তরে বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশীরা নানান কর্মসূচি পালন করে কেন্দ্রের দৃষ্টি আকর্ষণের চেষ্টা করছেন। দলের উচ্চপর্যায়ে প্রার্থী বাছাইয়ের প্রক্রিয়াও হয়তো চলমান রয়েছে। এ ক্ষেত্রে সাবধানি না হলে দল ক্ষতিগ্রস্ত হবে। এনসিপি নির্বাচনে আসবে কি না, এখনই তা বলা কঠিন। না এলে এই নবীন দলটির ছিটকে পড়ার আশঙ্কা রয়েছে। একবার ট্রেন মিস করলে পরের ট্রেনের অপেক্ষা করা, সে-ও কিন্তু সহজ নয়।

লেখক : সিনিয়র সাংবাদিক ও কথাসাহিত্যিক   

এই বিভাগের আরও খবর
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
সর্বশেষ খবর
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ
লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা
কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’
‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৪৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের
মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার
মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার
গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস
লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪
হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ
ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স
অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা
জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন
টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ
কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাবি কলা অনুষদের ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১৫৬ শিক্ষার্থী ও ১০ শিক্ষক
ঢাবি কলা অনুষদের ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১৫৬ শিক্ষার্থী ও ১০ শিক্ষক

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বোয়ালমারীতে সাপের কামড়ে গৃহবধূর মৃত্যু
বোয়ালমারীতে সাপের কামড়ে গৃহবধূর মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বোলিংয়ে রাবেয়া-ফাহিমার উন্নতি, ব্যাটিংয়ে মোস্তারির
বোলিংয়ে রাবেয়া-ফাহিমার উন্নতি, ব্যাটিংয়ে মোস্তারির

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কক্সবাজারে দেশীয় অস্ত্রসহ সিএনজি চালক গ্রেফতার
কক্সবাজারে দেশীয় অস্ত্রসহ সিএনজি চালক গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফরিদপুরে বাসের ধাক্কায় শিক্ষার্থী নিহত
ফরিদপুরে বাসের ধাক্কায় শিক্ষার্থী নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি
ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’
‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

১১ ঘণ্টা আগে | টক শো

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা যুদ্ধবিরতি চুক্তি স্বাক্ষর, কিন্তু রয়ে গেছে অনেক প্রশ্ন
গাজা যুদ্ধবিরতি চুক্তি স্বাক্ষর, কিন্তু রয়ে গেছে অনেক প্রশ্ন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন
গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ
শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর
মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা
বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ
রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের
আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাটা বাংলাদেশের প্রথম নারী এমডি ফারিয়া ইয়াসমিন
বাটা বাংলাদেশের প্রথম নারী এমডি ফারিয়া ইয়াসমিন

২৩ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’
চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক
স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?
কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাবিতে মধ্যরাতে র‍্যাগিং, ২৪ ঘণ্টার মধ্যে ১৬ শিক্ষার্থীকে সাময়িক বহিষ্কার
জাবিতে মধ্যরাতে র‍্যাগিং, ২৪ ঘণ্টার মধ্যে ১৬ শিক্ষার্থীকে সাময়িক বহিষ্কার

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮
বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮

নগর জীবন

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

নিষিদ্ধ সময়ে ইলিশ শিকার, আটক ৪৫
নিষিদ্ধ সময়ে ইলিশ শিকার, আটক ৪৫

দেশগ্রাম

ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন
ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন

নগর জীবন

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের
শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের

খবর

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

বিয়ে বাড়িতে পানিতে ডুবে মৃত্যু তিন শিশুর
বিয়ে বাড়িতে পানিতে ডুবে মৃত্যু তিন শিশুর

দেশগ্রাম

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত
মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত

খবর

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

আমার বন্ধু হাসান হাফিজ
আমার বন্ধু হাসান হাফিজ

সম্পাদকীয়

জমি নিয়ে বিরোধে কুপিয়ে হত্যা
জমি নিয়ে বিরোধে কুপিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা