শিরোনাম
প্রকাশ: ০১:১৪, শুক্রবার, ২৯ আগস্ট, ২০২৫ আপডেট: ০১:৩৭, শুক্রবার, ২৯ আগস্ট, ২০২৫

নির্বাচন হবে কী হবে না

ফাইজুস সালেহীন
অনলাইন ভার্সন
নির্বাচন হবে কী হবে না

আগামী ফেব্রুয়ারিতে জাতীয় সংসদ নির্বাচনের জোর প্রস্তুতি চলছে। ঘোষিত টাইমফ্রেমের মধ্যে নির্বাচন কমিশন ভোট করতে প্রস্তুত। সম্ভাব্য প্রার্থীরা জনসংযোগ করছেন। তা সত্ত্বেও ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হবে কি না, তা নিয়ে জনমনে সংশয় রয়েছে। এনসিপি সংবিধান পরিবর্তন ও সংস্কারের আগে নির্বাচন চায় না। দলীয়প্রধান তরুণ নেতা নাহিদ ইসলাম বিদেশে এক অনুষ্ঠানে বলেছেন, ফেব্রুয়ারিতে মনে হয় নির্বাচন হবে না। এটা হলো নির্বাচন প্রশ্নে এনসিপির অবস্থানের সফট ভাষ্য। দলের মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীর কথা ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হবে না। তার মানে হতে দেওয়া হবে না। দলটি সংসদ নির্বাচনের আগে গণপরিষদ নির্বাচন চায়। গণপরিষদ নতুন শাসনতন্ত্র প্রণয়ন করবে তারপর নির্বাচন। গণপরিষদ নির্বাচন কোন আইনের ভিত্তিতে হবে, সেটা অবশ্য তারা বলছেন না। বিদ্যমান সংবিধানে গণপরিষদ নির্বাচনের কোনো বিধান নেই। বর্তমানে সংশোধিত আকারে ১৯৭২ সালের সংবিধান বলবৎ রয়েছে। সংবিধানের বাইরে গিয়ে কীভাবে গণপরিষদ নির্বাচন করা হবে? বর্তমান সংবিধান স্থগিত করে ১৯৭০ সালের মতো লিগ্যাল ফ্রেমওয়ার্কের মাধ্যমে গণপরিষদ নির্বাচন হতে পারে। কিন্তু বহাল সংবিধানকে পাশ কাটিয়ে লিগ্যাল ফ্রেমওয়ার্ক ধরনের কোনো আদেশ জারি করার সুযোগ আছে বলে মনে হয় না।

পিআর পদ্ধতির ক্ষেত্রেও একই কথা। কাজেই জাতীয় সংসদ গঠন এবং পার্লামেন্ট কর্তৃক বিধিসম্মতভাবে সংবিধান সংশোধন না হওয়া পর্যন্ত গণপরিষদ বা পিআর পদ্ধতি অনুসরণের দাবি অযৌক্তিক ও অবাস্তব। এগুলো বোঝার জন্য সংবিধান বিশেষজ্ঞ হওয়ার প্রয়োজন নেই। যারা পিআর ও গণপরিষদ চাইছেন তারাও যে বিষয়টি বোঝেন না, তা-তো নয়। হয়তো জেনেবুঝেই তারা দাবিগুলো করছেন, যাতে সাধারণ নির্বাচন আটকে দেওয়া যায়। নির্বাচন না হলে বা বিলম্বিত হলেই বা তাদের কী লাভ? লাভক্ষতির অঙ্ক হয়তো তারা কষেও রেখেছেন, যা আমরা জানি না। এর সঙ্গে দক্ষিণ এশিয়ার আঞ্চলিক সম্পর্কের যোগসূত্র থাকা বিচিত্র নয়।

১৯৭১ ও মহান মুক্তিযুদ্ধের নবতর মূল্যায়ন ও ততোধিক নতুন উপসংহার রচনার চিন্তাভাবনাও কোনো কোনো মহলের থাকতে পারে। সমমর্যাদার ভিত্তিতে সব দেশের সঙ্গে সৌহার্দপূর্ণ সম্পর্ক বজায় রাখার যে বৈদেশিক নীতি বাংলাদেশ মেনে চলেছে, সেটা হয়তো তাদের পছন্দ নয়। তারা বাংলাদেশে একটা অনিশ্চিত পরিস্থিতি সৃষ্টি করার জন্য কাজ করছে না, তা-ও বলা যায় না। পানি ঘোলা করতে যুক্তির প্রয়োজন হয় না। ভারত ও পাকিস্তান সম্পর্ক অহিনকুল। পক্ষান্তরে ভারত আমাদের নিকট প্রতিবেশী।

বড় মানচিত্রের দেশ হিসেবে ইন্ডিয়া ফেব্রুয়ারিতে আমাদের ওপর খবরদারি করতে চায়। নিজের স্বার্থ ষোলো আনা আর বাংলাদেশের মাথায় হাত বুলিয়ে খুশি রাখা। বৃহৎ এই প্রতিবেশীর এ ধরনের স্বার্থপর নীতি আওয়ামী লীগের কাছে খারাপ না লাগলেও জনগণের এক বিরাট অংশ এমনটি মেনে নিতে প্রস্তুত নয়। তারা এই স্বার্থপর প্রতিবেশীর প্রতি বিরক্ত ক্ষেত্র বিশেষে বিদ্বিষ্ট। ভারতকে তারা ভালো ও নিরাপদ মিত্র মনে করেন না। কিন্তু দেশ হিসেবে বাংলাদেশ ও ভারতের সম্পর্ক যুদ্ধংদেহী নয়। কিন্তু এখনো যারা বাংলাদেশের স্বাধীনতা মেনে নিতে পারেননি, যারা ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের মানুষের বিপক্ষে পাকিস্তানের হয়ে অস্ত্র ধারণ করেছিল এবং এখনো সেই আদর্শের ছায়াতলে যারা রয়েছে তারা পাকিস্তানের চশমা পরে হয়তো ইতিহাসের নতুন পাঠ লিখতে চাইছে। তারা একাত্তরের প্রশ্নটিকে দুই ভাইয়ের মধ্যকার ভুলবোঝাবুঝির অবসানের মতো সমাধান চাইছে। দূরদেশে বসে অশালীন গালিগালাজে চ্যাম্পিয়ন একজন অনলাইন অ্যাকটিভিস্ট যখন বলেন মুক্তিযুদ্ধে ২ হাজার মানুষ মারা গেছে, তখন এমনটি মনে করার কোনো কারণ নেই যে এটা এক ফজুল লোকের চটুল কথা মাত্র।

নির্বাচন না চাওয়ার পেছনে অনেক কারণই থাকতে পারে। কারণ যা-ই হয়ে থাকুক না কেন, দেশের জন্য এটা মঙ্গলজনক হবে না। দেশ ও জনগণের ভালো চাইলে জাতীয় নির্বাচন হতে হবে। কোনো কারণে নির্বাচনের ট্রেন আটকে গেলে দেশ জটিল পরিস্থিতির মধ্যে পড়বে, যার ধকল সামলানো কঠিন। যারা নির্বাচন চাইছেন না বা নির্বাচন পিছিয়ে দিয়ে অন্য কোনো মতলব হাসিল করতে চান, আখেরে তারাও ক্ষতিগ্রস্ত হবেন। একুল-ওকুল দুকুলই হারাবেন। বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ যথার্থই বলেছেন, তারা রাজনীতি থেকে মাইনাস হয়ে যাবেন।

আশার কথা এই যে ড. মুহাম্মদ ইউনূস ও তাঁর সরকার ফেব্রুয়ারিতে জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠানে অবিচল বলেই প্রতীয়মান হয়। লন্ডনে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের সঙ্গে সাক্ষাৎ হওয়ার আগপর্যন্ত নির্বাচন প্রশ্নে প্রধান উপদেষ্টার অবস্থান পরিষ্কার ছিল না। যৌথ ঘোষণার পরও দোদুল্যমানতা ছিল বলে অনেকে মনে করেন। সরকারের ঘনিষ্ঠ কোনো কোনো সুশীল বলছিলেন যে সরকারের ভিতরে আরও একটি সরকার রয়েছে। ভিতরের সেই সরকার সম্ভবত ড. ইউনূসের কাঁধে বন্দুক রেখে উদ্দেশ্য হাসিল করতে চাইছিল। তারা বলতে চাইছিল যে এই সরকারই জনগণের ম্যান্ডেটপ্রাপ্ত। গণ অভ্যুত্থানকে তারা নির্বাচনের বিকল্প হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করতে চাইছিল। তারা অন্তত পাঁচ বছর এই সরকার থাকার তত্ত্ব প্রচার করছিল। দুয়েকজন উপদেষ্টাও অনুরূপ কথা বলতে শুরু করেছিলেন। প্রধান উপদেষ্টার এতে সায় ছিল কি না, সেটা বলা মুশকিল। তবে নতুন বাস্তবতা এই যে সরকারের ভিতরে কোনো সরকার থেকে থাকলেও তাদের শক্তি এখন বোধ হয় কমে এসেছে। সম্ভবত দুর্বল হয়ে মিলিয়ে যাচ্ছে। এটাই স্বাভাবিক।

জেন্টলম্যান ড. ইউনূস উদ্যমী, আশাবাদী এবং বিশ্ববরেণ্য একজন জ্ঞানী মানুষ। তিনি বিপ্লবী নন। আধাখেঁচড়া বিপ্লবী এবং হঠাৎ বিপ্লবী হয়ে ওঠা কিছু মানুষ হয়তো ভেবেছিল বিশ্ববরেণ্য নোবেল লরিয়েটকে সামনে রেখে মবোটিক ওয়েতে একটা বিপ্লব তারা এই সুযোগ করেই ফেলবে। কিন্তু ড. মুহাম্মদ ইউনূস কেন এই ঝুঁকি নেবেন! এই বাস্তবতা ‘বিপ্লবী’দের হতাশ করতেই পারে।

নির্বাচন কমিশনের অবস্থানও বিপ্লবীদের পার্টির পছন্দ নয়। তারা নতুন ইসি চায়। কিন্তু প্রধান নির্বাচন কমিশনার ফেয়ার নির্বাচন করতে বদ্ধপরিকর। যদি কেউ, কোনো মহল যেনতেন নির্বাচনের চিন্তা করে থাকে, তাদের উদ্দেশেও তিনি হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করেছেন। ২৩ আগস্ট রাজশাহীতে নির্বাচনি কর্মকর্তাদের সঙ্গে মতবিনিময় সভার একপর্যায়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে সিইসি এ এম এম নাসির উদ্দিন নির্বাচনকালীন আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি কেমন থাকবে, সে সম্পর্কে বলেন, তারা ঘুঘু দেখেছে ফাঁদ দেখেনি। এবার ফাঁদ দেখবে ইনশাআল্লাহ। অবৈধ অস্ত্র উদ্ধারে জোরদার অভিযান চলবে। যারা কেন্দ্র দখল, ব্যালট বাক্স ছিনতাই করে জেতার চিন্তা করছে, তারা সেটা পারবে না। সেনাবাহিনীকে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর অন্তর্ভুক্ত করা হবে। স্ট্রাইকিং ফোর্স হিসেবে নয়, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সঙ্গে থাকবে। অতীতে সেনাবাহিনী স্ট্রাইকিং ফোর্স হিসেবে থাকত। কিন্তু স্ট্রাইক করতে দেখা যায়নি। এবার সেটা হবে না। সরকার কোনো বেআইনি চাপ দিলে আপনারা আমাকে আর এই পদে দেখবেন না।

ওই সভায় সিইসি যে কঠোর মনোভাব প্রকাশ করেছেন বাস্তবে তার প্রতিফলন ঘটলে নির্বাচনে কোনো অনিয়ম হতে পারার কথা নয়। সেনাবাহিনী যদি সার্বক্ষণিক মোতায়েন থাকে তাহলে আশা করা যায়, ভোটে পেশিশক্তির ব্যবহার অসম্ভব হয়ে পড়বে। তবে শুধু নির্বাচনের দিন আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে থাকলে হবে না। ভোটার তালিকায় কোনো গলদও রাখা যাবে না। খসড়া ভোটার তালিকা প্রকাশ করা হয়েছে। আপত্তির সময় খুব কম দেওয়া হয়েছে। এটা বাড়াতে হবে। লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড নিশ্চিত করতে হবে। নির্বাচনে প্রার্থী হতে কিংবা জনসংযোগ করতে কোনো পক্ষ যাতে কোনোভাবেই বাধাগ্রস্ত না হয়, তারও নিশ্চয়তা বিধান করতে হবে। শেখ হাসিনার আমলে অনুষ্ঠিত নির্বাচনগুলোতে আওয়ামী লীগ নয়, এমন প্রার্থীদের মাঠেই নামতে দেওয়া হয়নি। ঠ্যাঙানো হয়েছে। অনেককে মনোনয়নপত্র জমা দিতেও বাধা দেওয়া হয়েছে। ভোটারদের কেন্দ্রে আসতে দেওয়া হয়নি। সেই অবস্থার পুনরাবৃত্তি যাতে না হয়, তা-ও দেখতে হবে।

এ প্রসঙ্গে মনে পড়ে প্রতিবেশী ভারতের সাবেক সিইসি টিএন সেশনের কথা। টিএন সেশনকে ভারতের সেই সময়ের ভঙ্গুর গণতন্ত্রের ত্রাণকর্তা বলা হয়ে থাকে। তিনি ক্ষমতাধর রাজনৈতিক নেতা এমনকি মন্ত্রী-মিনিস্টারদেরও বুঝিয়ে দিয়েছিলেন যে কত ধানে কত চাল। বিষয় যখন নির্বাচন তখন সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠান হিসেবে নির্বাচন কমিশনের হাত কতটা লম্বা তা-ও দেখিয়ে দিয়েছিলেন লোকসভা ও বিধানসভার নির্বাচনে। ভোটের প্রচারণায় সরকারি গাড়ি ব্যবহার করায় বেশ কয়েকজন মন্ত্রীর গাড়ি ইসি বাজেয়াপ্ত করেছিল। কে মন্ত্রী আর কে সাধারণ নাগরিক সেটা নির্বাচন কমিশনের দেখার বিষয় না। আইনের চোখে সবাই সমান। সেশন বাস্তবে সেটা প্রমাণও করেছিলেন। অবসরপ্রাপ্ত কেবিনেট সেক্রেটারি টিএন সেশন ১৯৯০ থেকে ১৯৯৬ সাল মেয়াদে ভারতের প্রধান নির্বাচন কমিশনার ছিলেন।

সেশনের প্রসঙ্গ এখানে উল্লেখ করলাম এই কথাটি বলার জন্য যে সিইসি ও ইসি চাইলে নির্বাচনে কারও পক্ষেই অনিয়ম করা সম্ভব নয়। কেননা এই সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠানটির হাত নির্বাচন পিরিয়ডে অনেক লম্বা। কিন্তু আমাদের দেশে অতীতে বারবার দেখেছি সিইসি ও ইসি সরকারের ভয়ে নিজের লম্বা ও শক্তিশালী হাতটি গুটিয়ে রাখতেই বেশি পছন্দ করেছে। সেটাকেই তারা নিরাপদ মনে করেছে। তবে এখন আশা করতে পারি যে অন্তর্বর্তী সরকারের আমলে নির্বাচন কমিশন তার বৈধ ক্ষমতা প্রয়োগে শৈথিল্য প্রদর্শন করবে না। আর সেটা না করলে নির্বাচন সর্বতোভাবে ফ্রি ও ফেয়ার হতে বাধ্য । নির্বাচন সুষ্ঠু হলে এবং মানুষ নির্ভয়ে ভোট দেওয়ার সুযোগ পেলে যোগ্য প্রার্থীদের বেছে নিতে কখনোই ভুল করবে না। প্রার্থী খারাপ ভালো যেমনই হোক শুধু মার্কা দেখে ভোট দেবে, সে আশা করা যায় না।

আসনভিত্তিক নির্বাচনে একালে মার্কার হুজুগে ভোট আদায় সম্ভব নয়। এত দিনে রাজনীতির কায়কারবার দেখে ও শুনে জনগণ সচেতন হয়ে গেছে। বিশেষ করে আসনভিত্তিক এমপি ইলেকশনে প্রার্থীরা ভোটারসাধারণের অপরিচিত নন। কে যোগ্য, কে গডফাদার, কে গুন্ডা-চাঁদাবাজ পালন করেন, কাজে ও কথায় কে কতটা সাধু- তা জেনে নেওয়া কঠিনও নয়। কাজেই এবারের নির্বাচন বড় দলের জন্যও সহজ হবে না। এমতাবস্থায় প্রার্থী বাছাইয়ে সর্বোচ্চ সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে। বৃহৎ দল বিএনপির সামনে অগ্নিপরীক্ষা। দল বড়, মনোনয়নপ্রত্যাশীর সংখ্যাও বেশি। জামায়াতের এ সমস্যা বোধ হয় তুলনামূলকভাবে কম। দলটি পিআর ও বিলম্বিত নির্বাচনের কথা বললেও নির্বাচন প্রচারণা শুরু করেছে আগেভাগেই। প্রার্থীও বাছাই করে রেখেছে। পক্ষান্তরে বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশীরা নানান কর্মসূচি পালন করে কেন্দ্রের দৃষ্টি আকর্ষণের চেষ্টা করছেন। দলের উচ্চপর্যায়ে প্রার্থী বাছাইয়ের প্রক্রিয়াও হয়তো চলমান রয়েছে। এ ক্ষেত্রে সাবধানি না হলে দল ক্ষতিগ্রস্ত হবে। এনসিপি নির্বাচনে আসবে কি না, এখনই তা বলা কঠিন। না এলে এই নবীন দলটির ছিটকে পড়ার আশঙ্কা রয়েছে। একবার ট্রেন মিস করলে পরের ট্রেনের অপেক্ষা করা, সে-ও কিন্তু সহজ নয়।

লেখক : সিনিয়র সাংবাদিক ও কথাসাহিত্যিক   

এই বিভাগের আরও খবর
বৈষম্য থাকলে অর্থনৈতিক উন্নয়ন হয় না
বৈষম্য থাকলে অর্থনৈতিক উন্নয়ন হয় না
অপশক্তি রুখতে হবে যে কোনো মূল্যে
অপশক্তি রুখতে হবে যে কোনো মূল্যে
ফ্যাসিস্ট আমলে গণমাধ্যম, বর্তমান অবস্থা : জনগণের প্রত্যাশা
ফ্যাসিস্ট আমলে গণমাধ্যম, বর্তমান অবস্থা : জনগণের প্রত্যাশা
রমরমা মাদক কারবার তারুণ্যের মহাসর্বনাশ
রমরমা মাদক কারবার তারুণ্যের মহাসর্বনাশ
বসুন্ধরা কিংসের বিরুদ্ধে অযৌক্তিক সমালোচনা
বসুন্ধরা কিংসের বিরুদ্ধে অযৌক্তিক সমালোচনা
নির্বাচন হোক সংশয়মুক্ত
নির্বাচন হোক সংশয়মুক্ত
সাংবাদিক বিভুরঞ্জনের খোলা চিঠি
সাংবাদিক বিভুরঞ্জনের খোলা চিঠি
এক বছরে কতটা এগোল বাংলাদেশ?
এক বছরে কতটা এগোল বাংলাদেশ?
ক্ষমতার বৈপ্লবিক রূপান্তর ভিন্ন মুক্তি নেই
ক্ষমতার বৈপ্লবিক রূপান্তর ভিন্ন মুক্তি নেই
চাঁদাবাজি-মাদক দমনে এখনই সুবর্ণ সুযোগ
চাঁদাবাজি-মাদক দমনে এখনই সুবর্ণ সুযোগ
ষড়যন্ত্রকারীদের রুখতে হবে
ষড়যন্ত্রকারীদের রুখতে হবে
ঋণ পুনঃ তফসিল : সিদ্ধান্তটি আরও বিস্তৃত হওয়া প্রয়োজন
ঋণ পুনঃ তফসিল : সিদ্ধান্তটি আরও বিস্তৃত হওয়া প্রয়োজন
সর্বশেষ খবর
বায়ু দূষণের কারণে বাংলাদেশিদের গড় আয়ু কমছে সাড়ে ৫ বছর
বায়ু দূষণের কারণে বাংলাদেশিদের গড় আয়ু কমছে সাড়ে ৫ বছর

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

রাকসু নির্বাচন : প্রথম দিন ডোপ টেস্টের নমুনা দিলেন ৮৭ জন
রাকসু নির্বাচন : প্রথম দিন ডোপ টেস্টের নমুনা দিলেন ৮৭ জন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নির্বাচন হবে কী হবে না
নির্বাচন হবে কী হবে না

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

স্বাস্থ্য পরীক্ষা শেষে বাসায় ফিরলেন খালেদা জিয়া
স্বাস্থ্য পরীক্ষা শেষে বাসায় ফিরলেন খালেদা জিয়া

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লন্ডন থেকে দেশে ফিরেছেন ড. খন্দকার মোশাররফ
লন্ডন থেকে দেশে ফিরেছেন ড. খন্দকার মোশাররফ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শিক্ষার্থীদের ওপর বলপ্রয়োগ : তদন্তে ডিএমপির ৩ সদস্যের কমিটি
শিক্ষার্থীদের ওপর বলপ্রয়োগ : তদন্তে ডিএমপির ৩ সদস্যের কমিটি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষক নিয়োগে নতুন বিধিমালা জারি
প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষক নিয়োগে নতুন বিধিমালা জারি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজার দুর্ভিক্ষে মন কাঁদছে হাল্ক অভিনেতার
গাজার দুর্ভিক্ষে মন কাঁদছে হাল্ক অভিনেতার

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জেমস ওয়েব টেলিস্কোপে ভিনগ্রহে প্রাণের ইঙ্গিত
জেমস ওয়েব টেলিস্কোপে ভিনগ্রহে প্রাণের ইঙ্গিত

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

রাজশাহীতে ফুফুকে গলা কেটে হত্যার অভিযোগ
রাজশাহীতে ফুফুকে গলা কেটে হত্যার অভিযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বকাপ বাছাইয়ের শেষ দুই ম্যাচের দল ঘোষণা আর্জেন্টিনার
বিশ্বকাপ বাছাইয়ের শেষ দুই ম্যাচের দল ঘোষণা আর্জেন্টিনার

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুলিশের ধাওয়ায় পালালেন যুবক, পিস্তল-গুলি উদ্ধার
পুলিশের ধাওয়ায় পালালেন যুবক, পিস্তল-গুলি উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে ৮ কেজি গাঁজাসহ মাদককারবারি গ্রেফতার
বাগেরহাটে ৮ কেজি গাঁজাসহ মাদককারবারি গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ড্রোন হামলা চালিয়ে ইউক্রেনের যুদ্ধজাহাজ ডুবিয়ে দিল রাশিয়া
ড্রোন হামলা চালিয়ে ইউক্রেনের যুদ্ধজাহাজ ডুবিয়ে দিল রাশিয়া

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীপুরে যমুনা এক্সপ্রেস ট্রেনের বগি লাইনচ্যুত
শ্রীপুরে যমুনা এক্সপ্রেস ট্রেনের বগি লাইনচ্যুত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একাদশ ভর্তির দ্বিতীয় ধাপের ফল প্রকাশ
একাদশ ভর্তির দ্বিতীয় ধাপের ফল প্রকাশ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উপকূলে ঝড়ের আশঙ্কা : সমুদ্রবন্দরে ৩, নদীবন্দরে এক নম্বর সতর্কতা
উপকূলে ঝড়ের আশঙ্কা : সমুদ্রবন্দরে ৩, নদীবন্দরে এক নম্বর সতর্কতা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁদপুরে শীর্ষ মাদক কারবারি গ্রেফতার
চাঁদপুরে শীর্ষ মাদক কারবারি গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বোয়ালখালীতে গৃহবধূর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
বোয়ালখালীতে গৃহবধূর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সংসার ভাঙার পর নতুন করে বাগদান সারলেন দুবাইয়ের রাজকন্যা
সংসার ভাঙার পর নতুন করে বাগদান সারলেন দুবাইয়ের রাজকন্যা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৮ মাসে ১ কোটি চাকরি সৃষ্টিতে বিএনপির পূর্ণ প্রস্তুতি রয়েছে : আমীর খসরু
১৮ মাসে ১ কোটি চাকরি সৃষ্টিতে বিএনপির পূর্ণ প্রস্তুতি রয়েছে : আমীর খসরু

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আগামী দিনের ক্রিকেট তারকারা স্কুল মাঠেই লুকিয়ে আছে: বিসিবি সভাপতি
আগামী দিনের ক্রিকেট তারকারা স্কুল মাঠেই লুকিয়ে আছে: বিসিবি সভাপতি

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডুয়েট ও বিআইএমের মধ্যে সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত
ডুয়েট ও বিআইএমের মধ্যে সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইন্দোনেশিয়ায় গ্রেফতার শ্রীলঙ্কার মোস্ট ওয়ান্টেড ব্যক্তি
ইন্দোনেশিয়ায় গ্রেফতার শ্রীলঙ্কার মোস্ট ওয়ান্টেড ব্যক্তি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেরপুরে ৬৫ বছরের বৃদ্ধের বিরুদ্ধে শিশুকে ধর্ষণের অভিযোগ
শেরপুরে ৬৫ বছরের বৃদ্ধের বিরুদ্ধে শিশুকে ধর্ষণের অভিযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উপসচিব হলেন ২৬৮ কর্মকর্তা
উপসচিব হলেন ২৬৮ কর্মকর্তা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চার বছর ধরে সেইফ হোমে বাক ও মানসিক প্রতিবন্ধী নারী
চার বছর ধরে সেইফ হোমে বাক ও মানসিক প্রতিবন্ধী নারী

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এশিয়া কাপের আগে সিলেটের মাঠে খেলা বাড়তি সুবিধা হবে : লিটন
এশিয়া কাপের আগে সিলেটের মাঠে খেলা বাড়তি সুবিধা হবে : লিটন

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুর পৌরসভার সড়কের বেহাল দশা, জনদুর্ভোগের শেষ নেই
শেরপুর পৌরসভার সড়কের বেহাল দশা, জনদুর্ভোগের শেষ নেই

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বুড়িচংয়ে বিশাল অজগর উদ্ধার, বন বিভাগে হস্তান্তর
বুড়িচংয়ে বিশাল অজগর উদ্ধার, বন বিভাগে হস্তান্তর

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ঈদে মিলাদুন্নবীর ছুটির তারিখ পুনঃনির্ধারণ
ঈদে মিলাদুন্নবীর ছুটির তারিখ পুনঃনির্ধারণ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা হতে ২০০ কোটির চেক, সেই চিকিৎসকের কার্যালয়ে দুদকের অভিযান
উপদেষ্টা হতে ২০০ কোটির চেক, সেই চিকিৎসকের কার্যালয়ে দুদকের অভিযান

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রোডম্যাপ প্রকাশ: রোজার আগে ভোট, ডিসেম্বরেই তফসিল
রোডম্যাপ প্রকাশ: রোজার আগে ভোট, ডিসেম্বরেই তফসিল

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‌‘ইসরায়েলের বহুস্তরীয় ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা ভেদ করেছে ইরান’
‌‘ইসরায়েলের বহুস্তরীয় ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা ভেদ করেছে ইরান’

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘মঞ্চ ৭১’র অনুষ্ঠানে উত্তেজনা, সাবেক মন্ত্রী লতিফ সিদ্দিকী আটক
‌‘মঞ্চ ৭১’র অনুষ্ঠানে উত্তেজনা, সাবেক মন্ত্রী লতিফ সিদ্দিকী আটক

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সংসার ভাঙার পর নতুন করে বাগদান সারলেন দুবাইয়ের রাজকন্যা
সংসার ভাঙার পর নতুন করে বাগদান সারলেন দুবাইয়ের রাজকন্যা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নির্বাচনের রোডম্যাপে যা আছে
জাতীয় নির্বাচনের রোডম্যাপে যা আছে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের শুল্ক এড়াতে আমিরাতে ব্যবসা সরাচ্ছেন ভারতীয়রা
ট্রাম্পের শুল্ক এড়াতে আমিরাতে ব্যবসা সরাচ্ছেন ভারতীয়রা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক স্থাপনায় হামলার ধ্বংসাবশেষ সরাচ্ছে ইরান, দাবি রিপোর্টে
পারমাণবিক স্থাপনায় হামলার ধ্বংসাবশেষ সরাচ্ছে ইরান, দাবি রিপোর্টে

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্লট বরাদ্দ পেতে ভাসমান-অসহায়-গরীব পরিচয় দেন শেখ রেহানা-টিউলিপ-আজমিনা
প্লট বরাদ্দ পেতে ভাসমান-অসহায়-গরীব পরিচয় দেন শেখ রেহানা-টিউলিপ-আজমিনা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা নগরী খালি করতেই হবে, হুঁশিয়ারি ইসরায়েলের
গাজা নগরী খালি করতেই হবে, হুঁশিয়ারি ইসরায়েলের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনে সামরিক কুচকাওয়াজে যোগ দিচ্ছেন কিম জং উন, থাকবেন পুতিনও
চীনে সামরিক কুচকাওয়াজে যোগ দিচ্ছেন কিম জং উন, থাকবেন পুতিনও

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উপসচিব হলেন ২৬৮ কর্মকর্তা
উপসচিব হলেন ২৬৮ কর্মকর্তা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইএসপিএলে বলিউড তারকাদের দল কেনার হিড়িক
আইএসপিএলে বলিউড তারকাদের দল কেনার হিড়িক

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চীন সফর শেষে দেশে ফিরলেন সেনাবাহিনী প্রধান
চীন সফর শেষে দেশে ফিরলেন সেনাবাহিনী প্রধান

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৯৬ ভারী ট্রাক দিয়ে বিশ্বের সর্বোচ্চ সেতুর সক্ষমতা পরীক্ষা করল চীন
৯৬ ভারী ট্রাক দিয়ে বিশ্বের সর্বোচ্চ সেতুর সক্ষমতা পরীক্ষা করল চীন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শি জিনপিংয়ের আমন্ত্রণে চীন যাচ্ছেন কিম-পুতিনসহ ২৬ বিশ্বনেতা
শি জিনপিংয়ের আমন্ত্রণে চীন যাচ্ছেন কিম-পুতিনসহ ২৬ বিশ্বনেতা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ না করলে ছাড় পাবে না ভারত, মার্কিন কর্মকর্তার হুঁশিয়ারি
রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ না করলে ছাড় পাবে না ভারত, মার্কিন কর্মকর্তার হুঁশিয়ারি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুপুরের মধ্যে ৬ অঞ্চলে ঝড়ের আভাস
দুপুরের মধ্যে ৬ অঞ্চলে ঝড়ের আভাস

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ আসলে মোদির যুদ্ধ'
'রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ আসলে মোদির যুদ্ধ'

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশি শিক্ষার্থীদের যুক্তরাষ্ট্রে থাকার সময়সীমা সীমিত করছেন ট্রাম্প
বিদেশি শিক্ষার্থীদের যুক্তরাষ্ট্রে থাকার সময়সীমা সীমিত করছেন ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চোট থেকে ফিরেই মেসির জোড়া গোল, ফাইনালে মায়ামি
চোট থেকে ফিরেই মেসির জোড়া গোল, ফাইনালে মায়ামি

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষক নিয়োগে নতুন বিধিমালা জারি
প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষক নিয়োগে নতুন বিধিমালা জারি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগারগাঁও ‘ব্লকেড’ কর্মসূচির ঘোষণা শেকৃবি শিক্ষার্থীদের
আগারগাঁও ‘ব্লকেড’ কর্মসূচির ঘোষণা শেকৃবি শিক্ষার্থীদের

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নির্বাচনী প্রচারণায় ইট-পাটকেলের তোপের মুখে পালালেন আর্জেন্টিনার প্রেসিডেন্ট
নির্বাচনী প্রচারণায় ইট-পাটকেলের তোপের মুখে পালালেন আর্জেন্টিনার প্রেসিডেন্ট

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ড্রোন হামলা চালিয়ে ইউক্রেনের যুদ্ধজাহাজ ডুবিয়ে দিল রাশিয়া
ড্রোন হামলা চালিয়ে ইউক্রেনের যুদ্ধজাহাজ ডুবিয়ে দিল রাশিয়া

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ার ফাহিমা হত্যায় ঢাকায় স্বামী গ্রেপ্তার
বগুড়ার ফাহিমা হত্যায় ঢাকায় স্বামী গ্রেপ্তার

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চ্যাম্পিয়ন্স লিগের ৩৬ দল চূড়ান্ত
চ্যাম্পিয়ন্স লিগের ৩৬ দল চূড়ান্ত

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রংপুরের পীরগাছায় অ্যানথ্রাক্স আতঙ্ক, এক মাসে ২০০-র বেশি আক্রান্ত
রংপুরের পীরগাছায় অ্যানথ্রাক্স আতঙ্ক, এক মাসে ২০০-র বেশি আক্রান্ত

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বে প্রথম কার্যকরী এইডস টিকা তৈরি করছে রাশিয়া, দাবি রিপোর্টে
বিশ্বে প্রথম কার্যকরী এইডস টিকা তৈরি করছে রাশিয়া, দাবি রিপোর্টে

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বহু নারীর জীবন নষ্টে তৌহিদ আফ্রিদি
বহু নারীর জীবন নষ্টে তৌহিদ আফ্রিদি

পেছনের পৃষ্ঠা

পুকুর যেন সাদাপাথরের খনি
পুকুর যেন সাদাপাথরের খনি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজমির শরিফে অন্যরকম দৃশ্য
আজমির শরিফে অন্যরকম দৃশ্য

পেছনের পৃষ্ঠা

আবারও মব রাজধানীতে
আবারও মব রাজধানীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ডিবি হারুনের স্ত্রীর নামে যুক্তরাষ্ট্রে বাড়ি
ডিবি হারুনের স্ত্রীর নামে যুক্তরাষ্ট্রে বাড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

রোগীদের জন্য ১৭ কোটি টাকার ওষুধ এনে দিলেন শীর্ষ শ্রেয়ান
রোগীদের জন্য ১৭ কোটি টাকার ওষুধ এনে দিলেন শীর্ষ শ্রেয়ান

নগর জীবন

রংপুরে আতঙ্ক ছড়াচ্ছে অ্যানথ্রাক্স
রংপুরে আতঙ্ক ছড়াচ্ছে অ্যানথ্রাক্স

নগর জীবন

মনোনয়ন চান বিএনপির সাত নেতা, প্রার্থী চূড়ান্ত জামায়াতের
মনোনয়ন চান বিএনপির সাত নেতা, প্রার্থী চূড়ান্ত জামায়াতের

নগর জীবন

একক প্রার্থী বিএনপিসহ সব দলের
একক প্রার্থী বিএনপিসহ সব দলের

নগর জীবন

কমপ্লিট শাটডাউন
কমপ্লিট শাটডাউন

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-মালয়েশিয়া মুখোমুখি
বাংলাদেশ-মালয়েশিয়া মুখোমুখি

মাঠে ময়দানে

কেন ছবির পোস্টার ছিঁড়ে ফেলেন শর্মিলা
কেন ছবির পোস্টার ছিঁড়ে ফেলেন শর্মিলা

শোবিজ

সাত মাসে যুক্তরাষ্ট্র থেকে বহিষ্কার বাংলাদেশিসহ ২ লাখ অভিবাসী
সাত মাসে যুক্তরাষ্ট্র থেকে বহিষ্কার বাংলাদেশিসহ ২ লাখ অভিবাসী

পেছনের পৃষ্ঠা

অবশেষে ভোটের রোডম্যাপ
অবশেষে ভোটের রোডম্যাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

নিজেদের অসহায় পরিচয় দিয়ে প্লট নেন রেহানা-টিউলিপ
নিজেদের অসহায় পরিচয় দিয়ে প্লট নেন রেহানা-টিউলিপ

পেছনের পৃষ্ঠা

ছাত্র সংসদ নির্বাচন জাতীয় নির্বাচনের মহড়া
ছাত্র সংসদ নির্বাচন জাতীয় নির্বাচনের মহড়া

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের পরিবেশ সৃষ্টির প্রক্রিয়ায় র‌্যাব
নির্বাচনের পরিবেশ সৃষ্টির প্রক্রিয়ায় র‌্যাব

প্রথম পৃষ্ঠা

বাহারি প্রতিশ্রুতি কৌশলী প্রচার
বাহারি প্রতিশ্রুতি কৌশলী প্রচার

প্রথম পৃষ্ঠা

কক্সবাজারে আন্তর্জাতিক বিমান চলাচল শুরু অক্টোবরে
কক্সবাজারে আন্তর্জাতিক বিমান চলাচল শুরু অক্টোবরে

নগর জীবন

‘রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ না করলে ছাড় পাবে না ভারত’
‘রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ না করলে ছাড় পাবে না ভারত’

পূর্ব-পশ্চিম

পাহাড়ি অরণ্যে মিলল গোলবাহার অজগর
পাহাড়ি অরণ্যে মিলল গোলবাহার অজগর

নগর জীবন

শির আমন্ত্রণে চীন যাচ্ছেন বিশ্বনেতারা
শির আমন্ত্রণে চীন যাচ্ছেন বিশ্বনেতারা

পূর্ব-পশ্চিম

ব্যাংকের ভল্ট ভেঙে নগদ টাকা লুট
ব্যাংকের ভল্ট ভেঙে নগদ টাকা লুট

নগর জীবন

প্রাথমিক শিক্ষকদের ন্যায্য দাবি মেনে নিন
প্রাথমিক শিক্ষকদের ন্যায্য দাবি মেনে নিন

নগর জীবন

আরাকান আর্মিকে বাংলাদেশ ভূখণ্ডে কোনো তৎপরতা চালাতে দেওয়া হবে না
আরাকান আর্মিকে বাংলাদেশ ভূখণ্ডে কোনো তৎপরতা চালাতে দেওয়া হবে না

নগর জীবন

সাইফুজ্জামান ও তার পরিবারের ১২০ ব্যাংক অ্যাকাউন্ট অবরুদ্ধ
সাইফুজ্জামান ও তার পরিবারের ১২০ ব্যাংক অ্যাকাউন্ট অবরুদ্ধ

নগর জীবন

শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের নতুন সচিব
শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের নতুন সচিব

নগর জীবন

ফের মোহনীয়রূপে জয়া
ফের মোহনীয়রূপে জয়া

শোবিজ

মার্কিন সিডিসি প্রধান বরখাস্ত
মার্কিন সিডিসি প্রধান বরখাস্ত

পূর্ব-পশ্চিম