শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:০৬, মঙ্গলবার, ০২ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ আপডেট: ০৮:১২, মঙ্গলবার, ০২ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

বিএনপি প্রতিষ্ঠার তাৎপর্য ও জাতীয় উন্নয়নে অবদান

ড. মোহা. হাছানাত আলী
অনলাইন ভার্সন
বিএনপি প্রতিষ্ঠার তাৎপর্য ও জাতীয় উন্নয়নে অবদান

বাংলাদেশের রাজনৈতিক ইতিহাস বহুমাত্রিক ও জটিল। মুক্তিযুদ্ধ-পরবর্তী রাষ্ট্র গঠনের অস্থিরতা, মতাদর্শিক বিভাজন এবং অর্থনৈতিক চ্যালেঞ্জের ভেতর দিয়ে জাতি অগ্রসর হয়েছে। এই ইতিহাসে বাংলাদেশের জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি) একটি গুরুত্বপূর্ণ মাইলফলক। ১৯৭৮ সালের ১ সেপ্টেম্বর তৎকালীন রাষ্ট্রপতি শহীদ জিয়াউর রহমান ‘বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদ’ দর্শনের ভিত্তিতে বিএনপির আত্মপ্রকাশ ঘটান।

এর মাধ্যমে বাংলাদেশের রাজনীতিতে নতুন ভারসাম্য সৃষ্টি হয়, যা কেবল রাজনৈতিক প্রতিদ্বন্দ্বিতা নয়, বরং বহুমুখী জাতীয় উন্নয়ন ও গণতান্ত্রিক বিকাশের পথ উন্মোচন করে।

মুক্তিযুদ্ধোত্তর বাংলাদেশ প্রথম কয়েক বছর গভীর অস্থিরতার মধ্য দিয়ে অতিক্রম করে। একদিকে যুদ্ধবিধ্বস্ত অর্থনীতি, খাদ্যসংকট ও দারিদ্র্য, অন্যদিকে একদলীয় শাসনব্যবস্থা ও গণতান্ত্রিক চর্চার সংকোচন, রাজনৈতিক সহিংসতা ও সামরিক অভ্যুত্থান—এসব পরিস্থিতি দেশের জনগণকে নতুন বিকল্পের সন্ধানে ঠেলে দেয়।

এই প্রেক্ষাপটে জিয়াউর রহমান বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদ ধারণা সামনে আনেন।

তাঁর মতে, জাতির পরিচয় শুধু ভাষাভিত্তিক নয়, বরং ভূখণ্ড, ধর্ম, সংস্কৃতি ও ঐতিহ্যের সমন্বয়ে গড়ে ওঠে। এই দর্শন আওয়ামী লীগের প্রচলিত ‘বাঙালি জাতীয়তাবাদ’ থেকে আলাদা এবং অনেকটা সময়োপযোগী বলে জনগণের কাছে গ্রহণযোগ্য হয়ে ওঠে।
১৯৭৮ সালে বিএনপি প্রতিষ্ঠার পর দলটি দ্রুত সংগঠিত হয়। কয়েক বছরের মধ্যে এটি বাংলাদেশের বৃহৎ দুটি রাজনৈতিক দলের একটিতে পরিণত হয়।

প্রতিষ্ঠার তাৎপর্য : বিএনপি প্রতিষ্ঠার আগে আওয়ামী লীগ কার্যত একক প্রভাব বিস্তার করছিল। বিএনপি জন্মের মাধ্যমে দ্বিদলীয় প্রতিদ্বন্দ্বিতা শুরু হয়, যা গণতান্ত্রিক ভারসাম্য রক্ষায় সহায়ক হয়। বিএনপি জাতীয় পরিচয়ের নতুন ব্যাখ্যা দেয়, যেখানে ভাষার পাশাপাশি ধর্ম, সংস্কৃতি, ঐতিহ্য ও ভূখণ্ডকে গুরুত্ব দেওয়া হয়। এতে সাধারণ মানুষ নিজেদের ঐতিহ্যের সঙ্গে রাজনৈতিকভাবে বেশি সম্পৃক্ত বোধ করে। ১৯৭৫-৭৮ পর্যন্ত দেশে কার্যত একদলীয় শাসন ছিল।

বিএনপি প্রতিষ্ঠা ও বহুদলীয় রাজনীতি পুনঃপ্রবর্তন জনগণকে আবারও গণতন্ত্রের পথে ফিরিয়ে আনে।
রাজনীতির বিকেন্দ্রীকরণের লক্ষ্যে দলটি গ্রাম থেকে শহর পর্যন্ত সংগঠন বিস্তার করে। স্থানীয় পর্যায়ে নেতাকর্মীদের সম্পৃক্ততা বাড়ায়, যা রাজনীতিকে প্রান্তিক মানুষের কাছে নিয়ে যায়। বিএনপির নেতৃত্বে বাংলাদেশ নতুন কূটনৈতিক মাত্রা পায়। বিশেষ করে মুসলিম বিশ্বের সঙ্গে সম্পর্ক জোরদার হয়, যা অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক স্বার্থে সহায়ক হয়। জাতীয় উন্নয়নে বিএনপির অবদান অপরিসীম। গণতন্ত্রের অগ্রযাত্রায় বিএনপির অবদান অপরিসীম। ১৯৯১ সালের নির্বাচনে বিএনপির বিজয়ের মাধ্যমে দেশে প্রথমবারের মতো শান্তিপূর্ণভাবে ক্ষমতার হস্তান্তর ঘটে। সেই সরকারই রাষ্ট্রপতি শাসন থেকে সংসদীয় গণতন্ত্র পুনঃপ্রবর্তন করে। এটি বাংলাদেশের ইতিহাসে এক গুরুত্বপূর্ণ মাইলফলক। বিএনপি সংসদীয় কাঠামোতে বিরোধী দলের অবস্থানকে মর্যাদা দেয়। বিএনপি গণমাধ্যমের স্বাধীনতা নিশ্চিতকরণে বেসরকারি টেলিভিশন ও সংবাদপত্রের প্রসারে সহায়ক ভূমিকা পালন করে। বিএনপির শাসনামলে স্থানীয় সরকারের ক্ষমতায়নে ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচন ও স্থানীয় উন্নয়নে জনগণের অংশগ্রহণ বাড়ানো হয়। অর্থনৈতিক অগ্রগতি সাধনে বিএনপি সরকার অর্থনীতিকে উন্মুক্ত করে দেয়।

বেসরকারি খাতের প্রসারে মুক্তবাজার অর্থনীতিকে উৎসাহিত করা হয়, যা শিল্পায়ন ত্বরান্বিত করে। তৈরি পোশাক শিল্পে নীতি সহায়তা প্রদান করা হয়, যা আজ দেশের প্রধান বৈদেশিক মুদ্রা আয়ের খাত। প্রবাসী শ্রমিকদের উৎসাহিত করতে সরকারি উদ্যোগ নেওয়া হয়।

কৃষি উন্নয়নে সেচ, সার ও প্রযুক্তি সহজলভ্য করে খাদ্য উৎপাদনে স্বয়ংসম্পূর্ণতার ভিত্তি গড়ে তোলা হয়। অবকাঠামো উন্নয়নে বিএনপির শাসনামলে একাধিক বড় প্রকল্প হাতে নেওয়া হয়। বিএনপি মহাসড়ক উন্নয়ন (ঢাকা-চট্টগ্রাম, ঢাকা-ময়মনসিংহ), বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতে বিনিয়োগ বৃদ্ধি করে। গ্রামীণ রাস্তা, সেতু ও কালভার্ট নির্মাণ, তথ্য-প্রযুক্তি খাতের বিকাশের উদ্যোগ গ্রহণ করে এবং তা ব্যাপকভাবে প্রশংসিত হয়। শিক্ষায় উপবৃত্তি কর্মসূচি চালুর মাধ্যমে প্রাথমিক শিক্ষায় দরিদ্র শিক্ষার্থীদের সহায়তা প্রদান করে গ্রামীণ জনগোষ্ঠীর মধ্যে শিক্ষার আলো ছড়াতে সক্ষম হয়। মেয়েদের মাধ্যমিক শিক্ষা উপবৃত্তি প্রদান করে নারীশিক্ষা প্রসারে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখে বিএনপি। উচ্চশিক্ষার সম্প্রসারণে নতুন নতুন বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা এবং বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় নীতিমালা প্রণয়ন করে উচ্চশিক্ষার প্রসার ঘটাতে সচেষ্ট ছিল বিএনপি। কারিগরি ও ভোকেশনাল বা কর্মমুখী শিক্ষা বিস্তারে তৎপর বিএনপি বহু কারিগরি ও ভোকেশনাল ইনস্টিটিউট প্রতিষ্ঠা করে। কূটনৈতিক সফলতা অর্জনে বিএনপির পররাষ্ট্রনীতি ছিল বাস্তববাদী। মুসলিম বিশ্বে সম্পর্ক দৃঢ়করণের অংশ হিসেবে সৌদি আরব, মধ্যপ্রাচ্য ও ওআইসি সদস্য রাষ্ট্রগুলোর সঙ্গে সম্পর্ক জোরদার করা ছিল বিএনপির পররাষ্ট্রনীতির বড় সফলতা। সার্কে নেতৃত্ব প্রদানের মাধ্যমে আঞ্চলিক সহযোগিতা বৃদ্ধি, যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপের সঙ্গে বাণিজ্য সহায়তা বৃদ্ধি বিএনপির দূরদর্শী রাজনীতির পরিচায়ক।

সামাজিক উন্নয়নে বিএনপি দারিদ্র্য বিমোচনে ক্ষুদ্রঋণ কর্মসূচি চালু, স্বাস্থ্য খাতে টিকাদান কর্মসূচি ও মাতৃ-শিশু সেবা বিস্তার, নারীর ক্ষমতায়নে বিভিন্ন কর্মসূচি হাতে নিয়েছিল দলটি, যার সুফল জাতি আজ ভোগ করছে। দেশ গঠনে বিএনপির অবদান যেমন অনস্বীকার্য, তেমনি কিছু সীমাবদ্ধতাও রয়েছে। অভ্যন্তরীণ নেতৃত্ব সংকট ও বিভাজন দলকে অনেক সময় দুর্বলও করেছে।

বাংলাদেশের রাজনীতিতে বিএনপির গুরুত্ব বোঝার জন্য তিনটি দিক বিশ্লেষণ করা যায় :

১. গণতান্ত্রিক প্রতিদ্বন্দ্বিতা : আওয়ামী লীগের পাশাপাশি বিএনপি থাকায় দেশে বহুদলীয় গণতন্ত্রচর্চা সম্ভব হয়েছে। একক আধিপত্য গণতন্ত্রকে দুর্বল করে, আর প্রতিদ্বন্দ্বিতা তাকে সক্রিয় রাখে।

২. অর্থনৈতিক নীতি : বিএনপি মূলত বাজারভিত্তিক অর্থনীতি ও বেসরকারি খাতনির্ভর উন্নয়নের ওপর জোর দেয়। এর ফলে জিডিপি প্রবৃদ্ধি বৃদ্ধি পেয়েছে এবং গার্মেন্টস খাত বিশ্ববাজারে জায়গা করে নিয়েছে।

৩. সামাজিক প্রভাব : শিক্ষা, স্বাস্থ্য ও নারীর ক্ষমতায়নে বিএনপির নীতিগুলো দীর্ঘ মেয়াদে ইতিবাচক প্রভাব ফেলেছে। যদিও সীমাবদ্ধতা ছিল, তবে প্রবণতা ছিল উন্নয়নমুখী।

ভবিষ্যৎ সম্ভাবনা ও করণীয় : আজকের বিশ্বে রাজনৈতিক দলগুলোর জন্য শুধু অতীতের অর্জন নয়, বর্তমানের চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা করাই বড় বিষয়। বিএনপির সামনে রয়েছে কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ করণীয়। সেগুলো হলো দলের ভেতরে গণতান্ত্রিক চর্চা ও যোগ্য নেতৃত্ব গড়ে তোলা, যুব ও নারীদের রাজনীতিতে আরো বেশি করে সম্পৃক্ত করা, প্রযুক্তি, জলবায়ু পরিবর্তন ও টেকসই উন্নয়নে নতুন নীতি গ্রহণ করা, রাজনৈতিক সহিষ্ণুতা ও সংলাপের মাধ্যমে জাতীয় ঐক্য গড়ে তোলার ওপর গুরুত্ব আরোপ করতে হবে।

বিএনপি প্রতিষ্ঠা বাংলাদেশের রাজনৈতিক ইতিহাসে একটি তাৎপর্যপূর্ণ ঘটনা। এর মাধ্যমে বহুদলীয় গণতন্ত্রের পুনঃপ্রবর্তন ঘটে, জাতীয় পরিচয়ের নতুন সংজ্ঞা সামনে আসে এবং অর্থনৈতিক ও সামাজিক উন্নয়নের ধারায় নতুন অধ্যায় যুক্ত হয়। যদিও সীমাবদ্ধতা ও সমালোচনা রয়েছে, তবু বিএনপি বাংলাদেশের উন্নয়নযাত্রায় একটি গুরুত্বপূর্ণ শক্তি। অতএব বলা যায়, বিএনপি শুধু একটি রাজনৈতিক দল নয়, বরং এটি বাংলাদেশের রাজনৈতিক বহুমাত্রিকতা, গণতান্ত্রিক ভারসাম্য ও জাতীয় উন্নয়নের অবিচ্ছেদ্য অংশ।

লেখক : উপাচার্য, নওগাঁ বিশ্ববিদ্যালয়

এই বিভাগের আরও খবর
বিএনপির প্রতিষ্ঠা ও আজকের রাজনীতি
বিএনপির প্রতিষ্ঠা ও আজকের রাজনীতি
জিয়ার খাল খনন কর্মসূচি : এক যুগান্তকারী উদ্যোগ
জিয়ার খাল খনন কর্মসূচি : এক যুগান্তকারী উদ্যোগ
বিএনপির প্রয়োজনীয়তা
বিএনপির প্রয়োজনীয়তা
সরকার-সেনাবাহিনী নিয়ে অতিকথন নির্বাচন ভণ্ডুলের অপচেষ্টা?
সরকার-সেনাবাহিনী নিয়ে অতিকথন নির্বাচন ভণ্ডুলের অপচেষ্টা?
মব জাস্টিস, চাঁদাবাজি-দখল ও নির্বাচন প্রসঙ্গ
মব জাস্টিস, চাঁদাবাজি-দখল ও নির্বাচন প্রসঙ্গ
নির্বাচনের অপেক্ষায় ১৮ কোটি মানুষ
নির্বাচনের অপেক্ষায় ১৮ কোটি মানুষ
পুরুষতান্ত্রিকতায় দুর্বিষহ নারীজীবন
পুরুষতান্ত্রিকতায় দুর্বিষহ নারীজীবন
নির্বাচন হবে কী হবে না
নির্বাচন হবে কী হবে না
বৈষম্য থাকলে অর্থনৈতিক উন্নয়ন হয় না
বৈষম্য থাকলে অর্থনৈতিক উন্নয়ন হয় না
অপশক্তি রুখতে হবে যে কোনো মূল্যে
অপশক্তি রুখতে হবে যে কোনো মূল্যে
ফ্যাসিস্ট আমলে গণমাধ্যম, বর্তমান অবস্থা : জনগণের প্রত্যাশা
ফ্যাসিস্ট আমলে গণমাধ্যম, বর্তমান অবস্থা : জনগণের প্রত্যাশা
রমরমা মাদক কারবার তারুণ্যের মহাসর্বনাশ
রমরমা মাদক কারবার তারুণ্যের মহাসর্বনাশ
সর্বশেষ খবর
ভুল মেইলে ক্লিক করলেই ফেসবুক গায়েব
ভুল মেইলে ক্লিক করলেই ফেসবুক গায়েব

১৭ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

রাজধানীতে ত্রিমুখী সংঘর্ষে প্রাণ গেল যুবকের
রাজধানীতে ত্রিমুখী সংঘর্ষে প্রাণ গেল যুবকের

২১ মিনিট আগে | নগর জীবন

রাজধানীতে আওয়ামী লীগের ৯ নেতাকর্মী গ্রেফতার
রাজধানীতে আওয়ামী লীগের ৯ নেতাকর্মী গ্রেফতার

২৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত পরিবারের মাঝে বিআরটিএ’র চেক বিতরণ
সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত পরিবারের মাঝে বিআরটিএ’র চেক বিতরণ

৩৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আজ ট্রাইব্যুনালে রাজসাক্ষী দেবেন সাবেক আইজিপি মামুন
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আজ ট্রাইব্যুনালে রাজসাক্ষী দেবেন সাবেক আইজিপি মামুন

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

সেবা পেতে আর্থিক লেনদেনের বিষয়ে যা বললো ডিএনসিসি
সেবা পেতে আর্থিক লেনদেনের বিষয়ে যা বললো ডিএনসিসি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চাঁপাইনবাবগঞ্জে ডেঙ্গু প্রতিরোধে মশক নিধন কার্যক্রম শুরু
চাঁপাইনবাবগঞ্জে ডেঙ্গু প্রতিরোধে মশক নিধন কার্যক্রম শুরু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় দুইদিনে সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল ৩ বাংলাদেশির
মালয়েশিয়ায় দুইদিনে সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল ৩ বাংলাদেশির

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

জুলাই-আগস্টের হত্যাযজ্ঞের বিচারের গতি সন্তোষজনক : আইন উপদেষ্টা
জুলাই-আগস্টের হত্যাযজ্ঞের বিচারের গতি সন্তোষজনক : আইন উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল পরিদর্শন করলেন দুই উপদেষ্টা
আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল পরিদর্শন করলেন দুই উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গ্রিনল্যান্ড বিক্রির জন্য নয়, ট্রাম্পকে কড়া হুঁশিয়ারি ফ্রান্সের
গ্রিনল্যান্ড বিক্রির জন্য নয়, ট্রাম্পকে কড়া হুঁশিয়ারি ফ্রান্সের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কালকিনিতে নিখোঁজ শিশু ওয়ালিদের মরদেহ উদ্ধার
কালকিনিতে নিখোঁজ শিশু ওয়ালিদের মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চীনে বৈঠকের পর ইরানের পরমাণু কর্মসূচি নিয়ে নতুন বার্তা দিলেন পুতিন
চীনে বৈঠকের পর ইরানের পরমাণু কর্মসূচি নিয়ে নতুন বার্তা দিলেন পুতিন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিকেলে ৭ দলের সঙ্গে বৈঠক করবেন প্রধান উপদেষ্টা
বিকেলে ৭ দলের সঙ্গে বৈঠক করবেন প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে পরকীয়া সন্দেহে স্বামীর ছুরিকাঘাতে স্ত্রী নিহত
রাজধানীতে পরকীয়া সন্দেহে স্বামীর ছুরিকাঘাতে স্ত্রী নিহত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেবে বেলজিয়াম, ইসরায়েলের উপর কঠোর নিষেধাজ্ঞা
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেবে বেলজিয়াম, ইসরায়েলের উপর কঠোর নিষেধাজ্ঞা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গায় বিলে নৌকা বাইচ অনুষ্ঠিত
ভাঙ্গায় বিলে নৌকা বাইচ অনুষ্ঠিত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীর আদাবরে পুলিশের ওপর কিশোর গ্যাংয়ের হামলা
রাজধানীর আদাবরে পুলিশের ওপর কিশোর গ্যাংয়ের হামলা

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সিআইডি হেফাজতেও উচ্ছৃঙ্খল তৌহিদ আফ্রিদি, তদন্তে গুরুত্ব পাচ্ছে সোশ্যাল মিডিয়ার তথ্য
সিআইডি হেফাজতেও উচ্ছৃঙ্খল তৌহিদ আফ্রিদি, তদন্তে গুরুত্ব পাচ্ছে সোশ্যাল মিডিয়ার তথ্য

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ ২৪ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায়
আজ ২৪ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায়

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকায় বৃষ্টি ও তাপমাত্রা নিয়ে নতুন বার্তা দিল আবহাওয়া অফিস
ঢাকায় বৃষ্টি ও তাপমাত্রা নিয়ে নতুন বার্তা দিল আবহাওয়া অফিস

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২ সেপ্টেম্বর)

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুদানে ভয়াবহ ভূমিধসে পুরো গ্রাম নিশ্চিহ্ন, সহস্রাধিক মানুষের প্রাণহানি
সুদানে ভয়াবহ ভূমিধসে পুরো গ্রাম নিশ্চিহ্ন, সহস্রাধিক মানুষের প্রাণহানি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ চায় পরিবার
২০ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ চায় পরিবার

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিএনপি প্রতিষ্ঠার তাৎপর্য ও জাতীয় উন্নয়নে অবদান
বিএনপি প্রতিষ্ঠার তাৎপর্য ও জাতীয় উন্নয়নে অবদান

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

আধুনিক যুগে মুসলিম নারীর কর্মসংস্থান
আধুনিক যুগে মুসলিম নারীর কর্মসংস্থান

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ববিতে রোডব্লক কর্মসূচির বদলে মশাল মিছিল
ববিতে রোডব্লক কর্মসূচির বদলে মশাল মিছিল

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুমিল্লায় পাওনা টাকা নিয়ে রাজমিস্ত্রির সহকর্মীকে খুন
কুমিল্লায় পাওনা টাকা নিয়ে রাজমিস্ত্রির সহকর্মীকে খুন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুই দফা দাবিতে জবি শিক্ষার্থীর লাগাতার অবস্থান
দুই দফা দাবিতে জবি শিক্ষার্থীর লাগাতার অবস্থান

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফেনীতে বর্ণাঢ্য আয়োজনে বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী
ফেনীতে বর্ণাঢ্য আয়োজনে বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
মোদি-শি-পুতিনের বৈঠকের পরই ভারতকে নিয়ে নতুন বার্তা দিলেন ট্রাম্প
মোদি-শি-পুতিনের বৈঠকের পরই ভারতকে নিয়ে নতুন বার্তা দিলেন ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু নির্বাচন স্থগিত
ডাকসু নির্বাচন স্থগিত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্ব সর্বোচ্চ ২ বার
স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্ব সর্বোচ্চ ২ বার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিআইডি হেফাজতেও উচ্ছৃঙ্খল তৌহিদ আফ্রিদি, তদন্তে গুরুত্ব পাচ্ছে সোশ্যাল মিডিয়ার তথ্য
সিআইডি হেফাজতেও উচ্ছৃঙ্খল তৌহিদ আফ্রিদি, তদন্তে গুরুত্ব পাচ্ছে সোশ্যাল মিডিয়ার তথ্য

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাইকোর্টের আদেশ চেম্বার আদালতে স্থগিত, ডাকসু নির্বাচনে বাধা নেই
হাইকোর্টের আদেশ চেম্বার আদালতে স্থগিত, ডাকসু নির্বাচনে বাধা নেই

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীন সফর, মোদির সঙ্গে একই গাড়িতে চড়তে চেয়েছেন পুতিন
চীন সফর, মোদির সঙ্গে একই গাড়িতে চড়তে চেয়েছেন পুতিন

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে গুঁড়িয়ে গেছে আফগানিস্তানের বহু গ্রাম
ভূমিকম্পে গুঁড়িয়ে গেছে আফগানিস্তানের বহু গ্রাম

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিনে ১৫শ’র বেশি ভিসা দিচ্ছে ভারত, প্রতারক থেকে সাবধান থাকার আহবান
দিনে ১৫শ’র বেশি ভিসা দিচ্ছে ভারত, প্রতারক থেকে সাবধান থাকার আহবান

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুদানে ভয়াবহ ভূমিধসে পুরো গ্রাম নিশ্চিহ্ন, সহস্রাধিক মানুষের প্রাণহানি
সুদানে ভয়াবহ ভূমিধসে পুরো গ্রাম নিশ্চিহ্ন, সহস্রাধিক মানুষের প্রাণহানি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনে বৈঠকের পর ইরানের পরমাণু কর্মসূচি নিয়ে নতুন বার্তা দিলেন পুতিন
চীনে বৈঠকের পর ইরানের পরমাণু কর্মসূচি নিয়ে নতুন বার্তা দিলেন পুতিন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভিন্ন ধর্মের হয়েও কেন গণেশপূজা করেন সালমান খান?
ভিন্ন ধর্মের হয়েও কেন গণেশপূজা করেন সালমান খান?

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কারাগার থেকেই ভার্চুয়ালি হাজিরা দিলেন ২৪ আসামি
কারাগার থেকেই ভার্চুয়ালি হাজিরা দিলেন ২৪ আসামি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রেনে চড়ে চীন যাচ্ছেন কিম জং উন
ট্রেনে চড়ে চীন যাচ্ছেন কিম জং উন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোনো ধরনের ব্লেম নিতে রাজি নই : সিইসি
কোনো ধরনের ব্লেম নিতে রাজি নই : সিইসি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ চায় পরিবার
২০ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ চায় পরিবার

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এলপি গ্যাসের নতুন দাম নির্ধারণ মঙ্গলবার
এলপি গ্যাসের নতুন দাম নির্ধারণ মঙ্গলবার

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জাগপা সভাপতি খন্দকার লুৎফরকে কুপিয়ে জখম
জাগপা সভাপতি খন্দকার লুৎফরকে কুপিয়ে জখম

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাবেক প্রতিমন্ত্রী ডা. মুরাদ হাসানের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
সাবেক প্রতিমন্ত্রী ডা. মুরাদ হাসানের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

র‌্যালি বাতিল, খাল-নালা পরিষ্কার করবে বিএনপি
র‌্যালি বাতিল, খাল-নালা পরিষ্কার করবে বিএনপি

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কোনো দলের পক্ষে নয়, সুষ্ঠু নির্বাচন চায় যুক্তরাষ্ট্র
কোনো দলের পক্ষে নয়, সুষ্ঠু নির্বাচন চায় যুক্তরাষ্ট্র

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোদিকে নিশানা করে আবারও আক্রমণাত্মক বক্তব্য ট্রাম্পের বাণিজ্য উপদেষ্টার
মোদিকে নিশানা করে আবারও আক্রমণাত্মক বক্তব্য ট্রাম্পের বাণিজ্য উপদেষ্টার

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হত্যা মামলায় গ্রেফতার সাবেক সিনিয়র সচিব জিয়াউল
হত্যা মামলায় গ্রেফতার সাবেক সিনিয়র সচিব জিয়াউল

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আওয়ামী লীগের ভোট কারো কারো মাথাব্যথার কারণ হতে পারে’
‘আওয়ামী লীগের ভোট কারো কারো মাথাব্যথার কারণ হতে পারে’

২২ ঘণ্টা আগে | টক শো

এক ম্যাচ হাতে রেখেই বাংলাদেশের সিরিজ জয়
এক ম্যাচ হাতে রেখেই বাংলাদেশের সিরিজ জয়

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বজ্রসহ ভারী বর্ষণ নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের নতুন বার্তা
বজ্রসহ ভারী বর্ষণ নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের নতুন বার্তা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সেনাপ্রধানের সাক্ষাৎ
রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সেনাপ্রধানের সাক্ষাৎ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাকার ‘বিনিময়ে নথি হস্তান্তর’, কর কর্মকর্তা বরখাস্ত
টাকার ‘বিনিময়ে নথি হস্তান্তর’, কর কর্মকর্তা বরখাস্ত

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ট্রাম্পের ইউটার্ন, চীনা শিক্ষার্থী ভিসা ইস্যুতে সমর্থকদের ক্ষোভ
ট্রাম্পের ইউটার্ন, চীনা শিক্ষার্থী ভিসা ইস্যুতে সমর্থকদের ক্ষোভ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেবে বেলজিয়াম, ইসরায়েলের উপর কঠোর নিষেধাজ্ঞা
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেবে বেলজিয়াম, ইসরায়েলের উপর কঠোর নিষেধাজ্ঞা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করলেন ইরানের প্রেসিডেন্ট
পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করলেন ইরানের প্রেসিডেন্ট

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
২২ দলের সভা পাঁচ সিদ্ধান্ত
২২ দলের সভা পাঁচ সিদ্ধান্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

দিনভর নাটকীয়তা
দিনভর নাটকীয়তা

প্রথম পৃষ্ঠা

দুই বছর সাধনার পর আকাশে উড়ল বিমান
দুই বছর সাধনার পর আকাশে উড়ল বিমান

নগর জীবন

ঘরে-বাইরে সংকটে জাপা
ঘরে-বাইরে সংকটে জাপা

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হাত উঁচিয়ে পরিচয় দেওয়ার পরও গুলি করে পুলিশ
হাত উঁচিয়ে পরিচয় দেওয়ার পরও গুলি করে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

মনোনয়ন ও কমিটি বাণিজ্যে হাজার কোটি টাকা
মনোনয়ন ও কমিটি বাণিজ্যে হাজার কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির দুর্গে হেভিওয়েট প্রার্থীর ছড়াছড়ি
বিএনপির দুর্গে হেভিওয়েট প্রার্থীর ছড়াছড়ি

নগর জীবন

বাজার নিয়ন্ত্রণ ক্ষমতা বাড়ছে প্রশাসনের
বাজার নিয়ন্ত্রণ ক্ষমতা বাড়ছে প্রশাসনের

পেছনের পৃষ্ঠা

সরকারকে পূর্ণ সহযোগিতা
সরকারকে পূর্ণ সহযোগিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

গুজব-গুঞ্জন নিয়ে বিচলিত হওয়ার কিছু নেই
গুজব-গুঞ্জন নিয়ে বিচলিত হওয়ার কিছু নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশের ওপর দিয়ে ঝড় বয়ে যাচ্ছে
দেশের ওপর দিয়ে ঝড় বয়ে যাচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী হাফ ডজন রয়েছে জামায়াত-জাপা
বিএনপির প্রার্থী হাফ ডজন রয়েছে জামায়াত-জাপা

নগর জীবন

দেশজুড়ে অস্থিরতা পরিকল্পিত ষড়যন্ত্র
দেশজুড়ে অস্থিরতা পরিকল্পিত ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

মজুতদারি ও অনলাইন প্রতারণায় কঠোর শাস্তি
মজুতদারি ও অনলাইন প্রতারণায় কঠোর শাস্তি

শিল্প বাণিজ্য

ম্যারাডোনার বিপক্ষে খেলেছি
ম্যারাডোনার বিপক্ষে খেলেছি

মাঠে ময়দানে

নিজের হাসপাতালে গলা কাটা লাশ চিকিৎসকের
নিজের হাসপাতালে গলা কাটা লাশ চিকিৎসকের

পেছনের পৃষ্ঠা

মব সংস্কৃতির অবসান ঘটাতে হবে
মব সংস্কৃতির অবসান ঘটাতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের হ্যাটট্রিক সিরিজ
বাংলাদেশের হ্যাটট্রিক সিরিজ

মাঠে ময়দানে

পিআর পদ্ধতিতে জামায়াত অনড়
পিআর পদ্ধতিতে জামায়াত অনড়

প্রথম পৃষ্ঠা

নেপথ্যে চলছে দেনদরবার
নেপথ্যে চলছে দেনদরবার

পেছনের পৃষ্ঠা

মেয়ের জন্মদিন রাঙাতে চান জকোভিচ
মেয়ের জন্মদিন রাঙাতে চান জকোভিচ

মাঠে ময়দানে

ভয়াবহ ভূমিকম্প আফগানিস্তানে
ভয়াবহ ভূমিকম্প আফগানিস্তানে

প্রথম পৃষ্ঠা

কোনো ব্যক্তি বা দলের পক্ষে নয় যুক্তরাষ্ট্র
কোনো ব্যক্তি বা দলের পক্ষে নয় যুক্তরাষ্ট্র

প্রথম পৃষ্ঠা

কিংসের ছেড়ে দেওয়া রবসন মোহনবাগানে
কিংসের ছেড়ে দেওয়া রবসন মোহনবাগানে

মাঠে ময়দানে

হামজাকে নিয়ে অনিশ্চয়তা
হামজাকে নিয়ে অনিশ্চয়তা

মাঠে ময়দানে

বিএনপি ফিনিক্স পাখির মতো ফিরে এসেছে
বিএনপি ফিনিক্স পাখির মতো ফিরে এসেছে

প্রথম পৃষ্ঠা

থমথমে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় চাপা আতঙ্ক
থমথমে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় চাপা আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতীয়করণ থেকে বাদ পড়া ২৭ মডেল স্কুল সরকারীকরণ দাবি
জাতীয়করণ থেকে বাদ পড়া ২৭ মডেল স্কুল সরকারীকরণ দাবি

খবর

দেশের ৯০ ভাগ মানুষ পিআর বোঝে না
দেশের ৯০ ভাগ মানুষ পিআর বোঝে না

নগর জীবন