শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০৩ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ আপডেট: ০১:২২, বুধবার, ০৩ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

চতুর্থ পর্ব

রাজনীতিতে সন্ত্রাসের গডফাদার

নানক : রাজনীতি মানেই দুর্নীতি
বিশেষ প্রতিনিধি
প্রিন্ট ভার্সন
রাজনীতিতে সন্ত্রাসের গডফাদার

জাহাঙ্গীর কবির নানক রাজনীতিতে দুর্নীতি এবং সন্ত্রাস প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দিয়েছেন। রাজনীতি মানেই যে দুর্নীতি এবং সন্ত্রাস এটি বাস্তবে প্রমাণ করেছেন এই রাজনীতিবিদ। একদিকে যেমন যখন যেখানে যে পদে থেকেছেন সেখানে দেদার দুর্নীতি করেছেন, অন্যদিকে তিনি দুর্নীতি করার জন্য গড়ে তুলেছেন সন্ত্রাসী বাহিনী। রাজনৈতিক প্রতিপক্ষ দমনের জন্য সন্ত্রাস এবং ভয়ভীতি দেখানোর কৌশল প্রতিষ্ঠিত করেছেন নানক। এর ফলে বাংলাদেশের রাজনীতিতে সাম্প্রতিক সময়ে সবচেয়ে বড় সন্ত্রাসী রাজনীতিবিদ মনে করা হয় জাহাঙ্গীর কবির নানককে। তিনি বিরোধী বা সরকারি দল যেখানেই থাকুন না কেন, সেখানেই চাঁদাবাজি, সন্ত্রাসকে ওতপ্রোতভাবে যুক্ত করেছেন রাজনীতির সঙ্গে।

২০০১ সালে বিএনপি-জামায়াত জোট ক্ষমতায় আসে। এ সময় নানককে দেওয়া হয় যুবলীগের দায়িত্ব। আস্তে আস্তে তিনি যুবলীগকে গড়ে তোলেন একটি সন্ত্রাসী সংগঠন হিসেবে। যুবলীগের প্রধান কাজ ছিল বিভিন্ন আন্দোলনের কর্মসূচিতে জ্বালাও-পোড়াও এবং নাশকতা করা। অগ্নিসংযোগ, গানপাউডার দিয়ে বাস পুড়িয়ে নির্বিচার মানুষ হত্যার মাধ্যমে নানক সারা দেশে ভীতির রাজত্ব কায়েম করেছিলেন। তাঁর এ সন্ত্রাসের রাজনীতিবিদ হিসেবে গড়ে ওঠার ইতিহাস আরও পুরোনো।

আশির দশকেই নানক রাজনীতিতে শুরু করেন সন্ত্রাস কার্যক্রম। তিনি ছাত্রলীগের দায়িত্ব গ্রহণ করার পর সংগঠনটির মধ্যে একটি সশস্ত্র ক্যাডার গড়ে তোলেন। তাদের হাতে তুলে দেন অবৈধ অস্ত্র। এ অবৈধ অস্ত্র এবং সন্ত্রাস কার্যক্রমের দুটি লক্ষ্য ছিল। প্রথমত নানক চেয়েছিলেন সন্ত্রাসী কায়দায় বিরোধী রাজনৈতিক পক্ষকে দমন, নিঃশেষ এবং ক্যাম্পাসগুলোয় কর্তৃত্ব প্রতিষ্ঠা করতে। দ্বিতীয়ত এর মাধ্যমে তিনি চাঁদাবাজি এবং দুর্নীতির চর্চা শুরু করেন। ছাত্রলীগ ‘সন্ত্রাসী’ সংগঠনের পরিচয় পায় মূলত নানকের হাত ধরেই। যুবলীগের দায়িত্ব পেয়ে এটিকেও তিনি সন্ত্রাসী সংগঠনে রূপ দেন। আস্তে আস্তে তাঁর এ সন্ত্রাসী নেটওয়ার্ক বড় হতে থাকে। নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের তিনি অন্যতম নেতা, যাঁর নিজস্ব সন্ত্রাসী ক্যাডার বাহিনী রয়েছে। ২০০১ সালের পর থেকে তিনি সম্রাট, খালেদসহ বিভিন্ন সন্ত্রাসীকে জড়ো করেন। এসব সন্ত্রাসী দিয়ে একদিকে যেমন বিভিন্ন স্থানে চাঁদাবাজি এবং অপরাধ সংঘটিত করতেন, পাশাপাশি তিনি এ ক্যাডারদের দিয়ে রাজনৈতিক কর্মসূচিও পালন করাতেন। এভাবেই আওয়ামী লীগ ২০০১ থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত দেশের শান্তিশৃঙ্খলা এবং স্থিতিশীলতা নষ্টের চেষ্টা করেছে। এ সময় আওয়ামী লীগ বিরোধী দলে থাকলেও নানক ফুলেফেঁপে ওঠেন চাঁদাবাজি এবং সন্ত্রাসের মাধ্যমে।

২০০৬ সালে যখন বিএনপি শান্তিপূর্ণভাবে নির্দলীয় নিরপেক্ষ তত্ত্বাবধায়ক সরকারের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তরের সব আয়োজন সম্পন্ন করে, সে সময় শান্তিপূর্ণ ক্ষমতা হস্তান্তরের পথ সন্ত্রাসী কায়দায় বাধাগ্রস্ত করার জন্য একটি নীলনকশা প্রণয়ন করেন জাহাঙ্গীর কবির নানক। ২০০৬ সালের ২৭ অক্টোবর তিনি যুবলীগের পক্ষ থেকে লগি-বৈঠার কর্মসূচি ঘোষণা করেন। এ লগি-বৈঠার কর্মসূচি ছিল বাংলাদেশের রাজনৈতিক ইতিহাসে সবচেয়ে কলঙ্কজনক ঘটনাগুলোর একটি। শান্তিপূর্ণ ক্ষমতা হস্তান্তরের দিন বিনা অজুহাত ও উসকানিতে নানকের নেতৃত্বে সশস্ত্র ক্যাডাররা চড়াও হয় বিএনপি এবং জামায়াতের ওপর। শুরু হয় লগি-বৈঠা নিয়ে সাপের মতো মানুষ পিটিয়ে হত্যা করা। এ নারকীয় যজ্ঞের ফলে সারা দেশে একটি বিশৃঙ্খল পরিস্থিতি তৈরি হয়। অনেক রাজনীতি বিশ্লেষক মনে করেন, এ লগি-বৈঠার ঘটনাই এক-এগারো নিয়ে আসার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। এরপর নানক বিভিন্ন গণপরিবহনে গানপাউডার দিয়ে মানুষ হত্যা করেন। ফলে পুরো দেশে অরাজকতা এবং বিশৃঙ্খল পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়। যেখান থেকে ক্ষমতা গ্রহণ করে সেনাসমর্থিত এক-এগারো সরকার। এক-এগারো শুরু হলে নানক বাংলাদেশ থেকে পালিয়ে ভারতে আশ্রয় নেন। আবার ২০০৮ সালের নির্বাচনের আগে দেশে ফিরে আসেন। তাঁর বিরুদ্ধে একাধিক মামলা থাকলেও সেসব মামলায় তিনি অলৌকিকভাবে ছাড়া পেয়ে যান। নির্বাচনের পর আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলে তিনি ক্ষমতাসীন দলের একচ্ছত্র আধিপত্য বিস্তারের জন্য সন্ত্রাসী বাহিনীকে নতুন করে ব্যবহার শুরু করেন। সে সময় প্রতিমন্ত্রী হওয়ার পর কাগজে কলমে তিনি যুবলীগের চেয়ারম্যান ছিলেন না। শেখ হাসিনার আত্মীয় ওমর ফারুক চৌধুরীকে যুবলীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি করা হয়। কিন্তু ওমর ফারুক চৌধুরী যুবলীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি থাকলেও কাগজে কলমে যুবলীগ পরিচালনার দায়িত্ব পালন করতেন নানক। তাঁর নেতৃত্বে বিরোধী দলের ওপর আক্রমণ, খালেদা জিয়ার গাড়িবহরে হামলা এবং বিএনপি নেতা-কর্মীদের ওপর অকথ্য নির্যাতন শুরু হয়। তাঁর নেতৃত্বে ছাত্রলীগ-যুবলীগ নিয়ে গড়ে ওঠে হেলমেট বাহিনী, সন্ত্রাসী বাহিনী। নানকের কাজ ছিল মূলত বিরোধী দল কোনো কর্মসূচি দিলে তাতে বাধা দেওয়া, তাদের ওপর আক্রমণ এবং নির্যাতন-নিপীড়ন করা। এভাবে পুরো দেশে নানকের ক্যাডার বাহিনী সশস্ত্র কায়দায় বিরুদ্ধমত দমনের কাজ শুরু করে। এ কাজে তৎকালীন সরকার তাঁকে মদদ দিয়েছিল। এর ফলে নানক হয়ে ওঠেন রাজনীতিতে এক ত্রাসের নাম, সন্ত্রাসের নতুন গডফাদার। শামীম ওসমান কিংবা জয়নাল হাজারী বা তাহেরের মতো শীর্ষ সন্ত্রাসীদের পেছনে ফেলে নানক হয়ে ওঠেন বিরোধী রাজনৈতিক দলগুলোর ত্রাস। তিনি পুরো ঢাকা শহর কয়েকটি সন্ত্রাসী গ্রুপের হাতে দিয়ে দেন। তাঁর নেতৃত্বে শুরু হয় অবৈধ অস্ত্র এবং মাদকের কারবার। এর ফলে শুধু যে বিরোধী রাজনীতির ওপরই দমননীতি এসেছিল তা নয়, পাশাপাশি ঢাকাসহ সারা দেশে অবৈধ অস্ত্র এবং মাদক কারবারের পুরো নিয়ন্ত্রণ গ্রহণ করেন নানক। সেখান থেকে বিপুল পরিমাণ অবৈধ অর্থ উপার্জন করতেন তিনি।

রাজনীতি সন্ত্রাসমুক্ত করার জন্য বিভিন্ন মহলে সব সময় বলা হয়। কিন্তু বাস্তবে দেখা যাচ্ছে রাজনীতিতে সন্ত্রাস অনিবার্য এবং অপরিহার্য করেছিলেন নানক। তাঁর কারণেই বাংলাদেশের রাজনীতিতে প্রতিপক্ষকে গুম করা, হত্যা করা এবং প্রতিপক্ষের ওপর দমনপীড়ন-নির্যাতনের স্টিমরোলার চালানো শুরু হয়েছিল। নানকের কারণেই সম্রাট, খালেদের মতো সন্ত্রাসী গডফাদারদের জন্ম হয়। নতুন আন্ডারওয়ার্ল্ডের সিন্ডিকেট গড়ে তোলেন নানক। যার মাধ্যমে বড় বড় ব্যবসায়ীর কাছ থেকে চাঁদাবাজি, তাঁদের ভয়ভীতি-হুমকি দেখানোর ঘটনা ঘটতে থাকে প্রতিনিয়ত। নানক যার কাছে যে পরিমাণ অর্থ চাইতেন, সে পরিমাণ অর্থই তাঁদের দিতে হতো। আর যদি না দেওয়া হয়, তাহলে তাঁদের ওপর নেমে আসত নির্যাতন-নিপীড়ন। নানকের সশস্ত্র ক্যাডাররা সেসব ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানে নির্বিচার হামলা করত। এ রকম বহু উদাহরণ আছে, যেখানে অনেক ব্যবসায়ী বাধ্য হয়ে নানকের সন্ত্রাসীদের কাছে আত্মসমর্পণ করেছিলেন। তাদের নিয়মিত মাসোহারা দিতে রাজি হয়েছিলেন। কারণ সে সময় নানক হয়ে উঠেছিলেন প্রবল ক্ষমতাবান। বিশেষ করে বিডিআর বিদ্রোহের পর নানকের অবৈধ অস্ত্রধারী ক্যাডাররা অবাধে সন্ত্রাসের লাইসেন্স পেয়ে যান। সরকার তাদের যে কোনো অপরাধ করার অনুমতি দেয়। ফলে তারা যা-ই করুন না কেন আইন প্রয়োগকারী সংস্থা কিছুই করবে না, মুখ বুজে থাকবে, এমন একটি ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল বাংলাদেশে। যে ব্যবস্থার কারণে নানক ও তাঁর ক্যাডাররা হয়ে উঠেছিলেন অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসী। সন্ত্রাসের মাধ্যমেই তিনি দেশের রাজনীতিতে আওয়ামী লীগকে নিরঙ্কুশ করতে চেয়েছিলেন।

২০১৩ সালে যখন বিএনপি সারা দেশে নির্দলীয় নিরপেক্ষ তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দাবিতে আন্দোলন শুরু করে, তখন এ আন্দোলন দমনের দায়িত্ব দেওয়া হয় নানককে। নানকের নেতৃত্বেই সারা দেশে শুরু হয় বিরোধী দলের ওপর হেলমেট বাহিনীর আক্রমণ এবং নির্যাতন। নানক সে সময় পুরো এ সন্ত্রাসের কার্যক্রম তদারকি করতেন। যখনই বিএনপি কোনো রাজনৈতিক কর্মসূচি দিত, সে কর্মসূচি বানচাল করার জন্য নানকের হেলমেট বাহিনী চড়াও হতো। এ বাহিনীর আক্রমণের ভয়ে বিরোধী দল সব সময় অস্থির আতঙ্কে থাকত। আওয়ামী লীগ মনে করেছিল নানকের এ সশস্ত্র সন্ত্রাসী ক্যাডাররাই শেষ পর্যন্ত দলকে রক্ষা করতে পারবে। কিন্তু বাস্তবতা হলো সন্ত্রাসের মাধ্যমে কোনো দিন কোনো দল ক্ষমতায় টিকে থাকতে পারে না। নানক ২০০৯ থেকে ২০২৪ সাল পর্যন্ত যে সন্ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করেছিলেন, তার পরিণতি হয়েছে ভয়াবহ। বিশেষ করে চব্বিশের জুলাই গণ অভ্যুত্থানের পর নানক ঢাকা শহরে তাঁর হেলমেট বাহিনীকে লেলিয়ে দিয়েছিলেন। মোহাম্মদপুরে নানকের সহযোগীরা প্রকাশ্যে অবৈধ অস্ত্র দিয়ে ছাত্রদের ওপর গুলি চালিয়েছিল। বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাসে তারা নারকীয় কায়দায় অত্যাচার-নিপীড়ন করেছিল। কিন্তু সবকিছুর পরও আওয়ামী লীগের পতন হয়। নানকদের সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ায় ছাত্র-জনতা। দেশের ছাত্র-জনতা প্রমাণ করে দেয় সন্ত্রাস এবং শক্তি প্রয়োগ করে রাজনীতিতে চিরস্থায়ীভাবে টিকে থাকা যায় না।

 

এই বিভাগের আরও খবর
তত্ত্বাবধায়ক বিলুপ্তি করে একনায়কতন্ত্র কায়েম
তত্ত্বাবধায়ক বিলুপ্তি করে একনায়কতন্ত্র কায়েম
আমার দুই পায়ে ছয় রাউন্ড গুলি করে পুলিশ
আমার দুই পায়ে ছয় রাউন্ড গুলি করে পুলিশ
পলাতকরা প্রার্থী নন থাকছে ‘না’ ভোট
পলাতকরা প্রার্থী নন থাকছে ‘না’ ভোট
নির্বাচন কমিশনে ৩৬ দফা প্রস্তাব বিএনপির
নির্বাচন কমিশনে ৩৬ দফা প্রস্তাব বিএনপির
নীতিরও আমূল পরিবর্তন দরকার
নীতিরও আমূল পরিবর্তন দরকার
বাংলাদেশে গ্রহণযোগ্য নির্বাচন প্রয়োজন
বাংলাদেশে গ্রহণযোগ্য নির্বাচন প্রয়োজন
একটি দল সনদ স্বাক্ষরের সুযোগ খুঁজছে
একটি দল সনদ স্বাক্ষরের সুযোগ খুঁজছে
প্রধান উপদেষ্টার আকাঙ্ক্ষা সহযোগীরা এগিয়ে নিতে পারেননি
প্রধান উপদেষ্টার আকাঙ্ক্ষা সহযোগীরা এগিয়ে নিতে পারেননি
এনসিপি থেকে পদত্যাগ নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীর
এনসিপি থেকে পদত্যাগ নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীর
নির্বাচন পেছানোর চেষ্টা করছে কোনো কোনো দল
নির্বাচন পেছানোর চেষ্টা করছে কোনো কোনো দল
ডিসেম্বরে ঢাকায় আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী
ডিসেম্বরে ঢাকায় আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী
ট্রাম্প-মোদি বৈঠক বাতিল, অনিশ্চিত বাণিজ্য চুক্তি
ট্রাম্প-মোদি বৈঠক বাতিল, অনিশ্চিত বাণিজ্য চুক্তি
সর্বশেষ খবর
বিদেশি বিনিয়োগে মন্দা কাটছেই না
বিদেশি বিনিয়োগে মন্দা কাটছেই না

১৮ মিনিট আগে | অর্থনীতি

শপথ নিলেন চাকসুর বিজয়ীরা
শপথ নিলেন চাকসুর বিজয়ীরা

৪৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ফের বেড়েছে বিশ্ববাজারে সোনার দাম
ফের বেড়েছে বিশ্ববাজারে সোনার দাম

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজবাড়ী সংস্কারে মিলল শতবর্ষের লোহার কড়াই, স্থানীয়দের কৌতূহল
রাজবাড়ী সংস্কারে মিলল শতবর্ষের লোহার কড়াই, স্থানীয়দের কৌতূহল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলামোটরে ৪৩তম বিসিএস নন-ক্যাডার চাকরিপ্রত্যাশীদের সড়ক অবরোধ
বাংলামোটরে ৪৩তম বিসিএস নন-ক্যাডার চাকরিপ্রত্যাশীদের সড়ক অবরোধ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাবির নিয়োগে অনিয়ম, সুষ্ঠু তদন্তের দাবিতে অনশন
রাবির নিয়োগে অনিয়ম, সুষ্ঠু তদন্তের দাবিতে অনশন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চাকরির প্রলোভনে লাখ লাখ টাকা হাতিয়ে নিতেন এই শিক্ষক
চাকরির প্রলোভনে লাখ লাখ টাকা হাতিয়ে নিতেন এই শিক্ষক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অগ্নিনিরাপত্তা পরিদর্শন সপ্তাহ পালনের নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার
অগ্নিনিরাপত্তা পরিদর্শন সপ্তাহ পালনের নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিখোঁজ অটোচালকের মরদেহ উদ্ধার, চাওয়া হয়েছিল মুক্তিপণ
নিখোঁজ অটোচালকের মরদেহ উদ্ধার, চাওয়া হয়েছিল মুক্তিপণ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এ কে আজাদের গ্রেপ্তারের দাবিতে ফরিদপুরে বিএনপির মশাল মিছিল
এ কে আজাদের গ্রেপ্তারের দাবিতে ফরিদপুরে বিএনপির মশাল মিছিল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোহাম্মদপুরে বিভিন্ন অপরাধে গ্রেফতার ১৩
মোহাম্মদপুরে বিভিন্ন অপরাধে গ্রেফতার ১৩

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৩১ রুশ সেনার বিনিময়ে ১ হাজার ইউক্রেনীয় সেনার মরদেহ ফেরত
৩১ রুশ সেনার বিনিময়ে ১ হাজার ইউক্রেনীয় সেনার মরদেহ ফেরত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘১৭ বছর মারধর ও ১৫ মামলা খেয়েছি, তবুও দল ছাড়িনি’
‘১৭ বছর মারধর ও ১৫ মামলা খেয়েছি, তবুও দল ছাড়িনি’

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উষ্ণায়নে বিপাকে ক্রিল, হুমকিতে সমুদ্রের খাদ্যচক্র
উষ্ণায়নে বিপাকে ক্রিল, হুমকিতে সমুদ্রের খাদ্যচক্র

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

দেশের দুই বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস
দেশের দুই বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাসার বাংলাদেশ পর্ব বিজয়ীদের হাতে পুরস্কার তুলে দিলেন বেসিস প্রশাসক
নাসার বাংলাদেশ পর্ব বিজয়ীদের হাতে পুরস্কার তুলে দিলেন বেসিস প্রশাসক

৩ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আখাউড়ায় ছুরিকাঘাতে যুবকের মৃত্যু
আখাউড়ায় ছুরিকাঘাতে যুবকের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের ৪ শিক্ষার্থীকে বহিষ্কার
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের ৪ শিক্ষার্থীকে বহিষ্কার

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সরাইলে গৃহবধূর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার, স্বামী ও শ্বশুর পলাতক
সরাইলে গৃহবধূর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার, স্বামী ও শ্বশুর পলাতক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতে কার্বাইড বন্দুকের বিস্ফোরণে দৃষ্টিশক্তি হারাল ১৪ শিশু
ভারতে কার্বাইড বন্দুকের বিস্ফোরণে দৃষ্টিশক্তি হারাল ১৪ শিশু

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবকে কটাক্ষ করে মাফ চাইলেন ইসরায়েলি মন্ত্রী
সৌদি আরবকে কটাক্ষ করে মাফ চাইলেন ইসরায়েলি মন্ত্রী

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ মাস পর সিরিজ জিতে দলের প্রশংসায় মিরাজ
১৯ মাস পর সিরিজ জিতে দলের প্রশংসায় মিরাজ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাউথইস্ট ইউনিভার্সিটিতে নতুন শিক্ষার্থীদের নিয়ে নবীনবরণ
সাউথইস্ট ইউনিভার্সিটিতে নতুন শিক্ষার্থীদের নিয়ে নবীনবরণ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘চাই না আমার কথায় শাহরুখের সংসারে ঝড় উঠুক’
‘চাই না আমার কথায় শাহরুখের সংসারে ঝড় উঠুক’

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বালিয়াকান্দিতে বিএনপির কর্মী সম্মেলন
বালিয়াকান্দিতে বিএনপির কর্মী সম্মেলন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীতে ‘সুষ্ঠু নির্বাচনই সবচেয়ে বড় সংস্কার’ বিষয়ে তারুণ্যের ভাবনা বিতর্ক প্রতিযোগিতা
নোয়াখালীতে ‘সুষ্ঠু নির্বাচনই সবচেয়ে বড় সংস্কার’ বিষয়ে তারুণ্যের ভাবনা বিতর্ক প্রতিযোগিতা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশে বিশ্বের বৃহত্তম গণতান্ত্রিক নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে : জার্মান রাষ্ট্রদূত
বাংলাদেশে বিশ্বের বৃহত্তম গণতান্ত্রিক নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে : জার্মান রাষ্ট্রদূত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের ঊর্ধ্বতন ৬ কর্মকর্তাকে রদবদল
পুলিশের ঊর্ধ্বতন ৬ কর্মকর্তাকে রদবদল

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘৩১ দফা জনগণের অধিকার ও সুশাসন প্রতিষ্ঠার অঙ্গীকার’
‘৩১ দফা জনগণের অধিকার ও সুশাসন প্রতিষ্ঠার অঙ্গীকার’

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১১ দফা দাবিতে আলেকান্দা সরকারি কলেজ শিক্ষার্থীদের আন্দোলন
১১ দফা দাবিতে আলেকান্দা সরকারি কলেজ শিক্ষার্থীদের আন্দোলন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
হাসপাতালের মর্গের ভেতর তরুণীর মরদেহকে ধর্ষণ, আদালতে ডোমের স্বীকারোক্তি
হাসপাতালের মর্গের ভেতর তরুণীর মরদেহকে ধর্ষণ, আদালতে ডোমের স্বীকারোক্তি

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রুশ বোমারু বিমানের টহল, প্রথম পারমাণবিক মহড়ার প্রস্তুতি
রুশ বোমারু বিমানের টহল, প্রথম পারমাণবিক মহড়ার প্রস্তুতি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে কেন রাস্তায় নামছে না জেন জি প্রজন্ম?
ভারতে কেন রাস্তায় নামছে না জেন জি প্রজন্ম?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পশ্চিম তীর দখলের বিল পাসের বিরোধীতায় যুক্তরাষ্ট্র-সৌদি আরব-কাতার
পশ্চিম তীর দখলের বিল পাসের বিরোধীতায় যুক্তরাষ্ট্র-সৌদি আরব-কাতার

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চার শিক্ষানবিশ এএসপিকে চাকরি থেকে অপসারণ
চার শিক্ষানবিশ এএসপিকে চাকরি থেকে অপসারণ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় তুর্কি সেনাদের ঢুকতে দেবেন না নেতানিয়াহু
গাজায় তুর্কি সেনাদের ঢুকতে দেবেন না নেতানিয়াহু

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

করণ জোহরের জীর্ণ শরীরের রহস্য ফাঁস
করণ জোহরের জীর্ণ শরীরের রহস্য ফাঁস

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ অক্টোবর)

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলি হামলার শঙ্কাতেই কি তুরস্কের আকাশ শক্তি বাড়ানোর তোড়জোড়?
ইসরায়েলি হামলার শঙ্কাতেই কি তুরস্কের আকাশ শক্তি বাড়ানোর তোড়জোড়?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দ্রুতই হারানো ভূমির নিয়ন্ত্রণ নিচ্ছে মিয়ানমারের জান্তা, সাহায্য করছে কারা?
দ্রুতই হারানো ভূমির নিয়ন্ত্রণ নিচ্ছে মিয়ানমারের জান্তা, সাহায্য করছে কারা?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কমেছে স্বর্ণের দাম, আজ থেকে নতুন দামে বিক্রি
কমেছে স্বর্ণের দাম, আজ থেকে নতুন দামে বিক্রি

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মার্কিন বাহিনীকে মোকাবিলায় পাঁচ হাজার রুশ মিসাইল মোতায়েন ভেনেজুয়েলার
মার্কিন বাহিনীকে মোকাবিলায় পাঁচ হাজার রুশ মিসাইল মোতায়েন ভেনেজুয়েলার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরব সাগরে ১০০ কোটি ডলারের মাদক জব্দ করল পাকিস্তান নৌবাহিনী
আরব সাগরে ১০০ কোটি ডলারের মাদক জব্দ করল পাকিস্তান নৌবাহিনী

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের পদক্ষেপ রাশিয়ার বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা: মেদভেদেভ
ট্রাম্পের পদক্ষেপ রাশিয়ার বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা: মেদভেদেভ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবলীগ নেতা সম্রাটকে আদালতে হাজিরের নির্দেশ
যুবলীগ নেতা সম্রাটকে আদালতে হাজিরের নির্দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের ‌‘আশ্রিত রাজ্য’ নয় ইসরায়েল : নেতানিয়াহু
যুক্তরাষ্ট্রের ‌‘আশ্রিত রাজ্য’ নয় ইসরায়েল : নেতানিয়াহু

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বড় জয়ে সিরিজ বাংলাদেশের
বড় জয়ে সিরিজ বাংলাদেশের

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনা-কামালের মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে ১৩ নভেম্বর
হাসিনা-কামালের মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে ১৩ নভেম্বর

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাপানে ভালুকের আক্রমণে রেকর্ড মৃত্যু
জাপানে ভালুকের আক্রমণে রেকর্ড মৃত্যু

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রবাসী করদাতাদের অনলাইনে আয়কর রিটার্ন দাখিল সহজ করল এনবিআর
প্রবাসী করদাতাদের অনলাইনে আয়কর রিটার্ন দাখিল সহজ করল এনবিআর

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পশ্চিম তীর দখলের বিল পাসকে ‘বিরোধী দলের উস্কানি’ বলল নেতানিয়াহুর দল
পশ্চিম তীর দখলের বিল পাসকে ‘বিরোধী দলের উস্কানি’ বলল নেতানিয়াহুর দল

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইভিএম বাতিল, প্রার্থীর দেশি-বিদেশি আয়ের তথ্য প্রকাশ বাধ্যতামূলক
ইভিএম বাতিল, প্রার্থীর দেশি-বিদেশি আয়ের তথ্য প্রকাশ বাধ্যতামূলক

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘হাসিনাসহ আসামিদের শাস্তি না হলে শহীদ-আহতদের প্রতি অবিচার হবে’
‘হাসিনাসহ আসামিদের শাস্তি না হলে শহীদ-আহতদের প্রতি অবিচার হবে’

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফ্রন্টলাইনে যুদ্ধ থামাতে ট্রাম্পের প্রস্তাব ‘ভালো সমঝোতা’ : জেলেনস্কি
ফ্রন্টলাইনে যুদ্ধ থামাতে ট্রাম্পের প্রস্তাব ‘ভালো সমঝোতা’ : জেলেনস্কি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীপুরে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ
শ্রীপুরে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলের সংসদে পশ্চিম তীর দখলের বিল পাস
ইসরায়েলের সংসদে পশ্চিম তীর দখলের বিল পাস

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকার থেকে বিতর্কিত ব্যক্তিদের চলে যেতে হবে
সরকার থেকে বিতর্কিত ব্যক্তিদের চলে যেতে হবে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নামিয়া আনাম: নৃত্য থেকে প্রেম, প্রেম থেকে যেভাবে জেমসের জীবনসঙ্গী
নামিয়া আনাম: নৃত্য থেকে প্রেম, প্রেম থেকে যেভাবে জেমসের জীবনসঙ্গী

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সিইসির সঙ্গে বৈঠকে বিএনপি
সিইসির সঙ্গে বৈঠকে বিএনপি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পশ্চিম তীর সংযুক্তিকরণ নিয়ে ইসরায়েলকে সতর্ক করল যুক্তরাষ্ট্র
পশ্চিম তীর সংযুক্তিকরণ নিয়ে ইসরায়েলকে সতর্ক করল যুক্তরাষ্ট্র

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
এনসিপি থেকে পদত্যাগ নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীর
এনসিপি থেকে পদত্যাগ নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীর

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী কোকোর সহধর্মিণী শর্মিলা, জামায়াতের ড. মোস্তফা
বিএনপির প্রার্থী কোকোর সহধর্মিণী শর্মিলা, জামায়াতের ড. মোস্তফা

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হঠাৎ বিতর্কে উপদেষ্টারা
হঠাৎ বিতর্কে উপদেষ্টারা

প্রথম পৃষ্ঠা

ট্রাম্প-মোদি বৈঠক বাতিল, অনিশ্চিত বাণিজ্য চুক্তি
ট্রাম্প-মোদি বৈঠক বাতিল, অনিশ্চিত বাণিজ্য চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির গোলাম নবী ও হায়দার বিজেপির পার্থ জামায়াতের নজরুল
বিএনপির গোলাম নবী ও হায়দার বিজেপির পার্থ জামায়াতের নজরুল

নগর জীবন

স্বাস্থ্যে থাকবে শুধু তিনটি অধিদপ্তর
স্বাস্থ্যে থাকবে শুধু তিনটি অধিদপ্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

একটি দল সনদ স্বাক্ষরের সুযোগ খুঁজছে
একটি দল সনদ স্বাক্ষরের সুযোগ খুঁজছে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিচার শেষ আসছে রায়
বিচার শেষ আসছে রায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শুধু ’৭১ নয়, ’৪৭ থেকে সব ভুলের ক্ষমা চাই
শুধু ’৭১ নয়, ’৪৭ থেকে সব ভুলের ক্ষমা চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

মিরাজকে আরও সময় দিতে চান বুলবুল
মিরাজকে আরও সময় দিতে চান বুলবুল

মাঠে ময়দানে

অগ্নি ভালো
অগ্নি ভালো

সাহিত্য

রেকর্ড গড়ে বাংলাদেশের সিরিজ জয়
রেকর্ড গড়ে বাংলাদেশের সিরিজ জয়

মাঠে ময়দানে

লিটন ফিরলেন, বাদ পড়লেন সাইফউদ্দিন
লিটন ফিরলেন, বাদ পড়লেন সাইফউদ্দিন

মাঠে ময়দানে

নির্বাচন ও রাজনীতির গতিপ্রকৃতি
নির্বাচন ও রাজনীতির গতিপ্রকৃতি

সম্পাদকীয়

পোশাক খাতে অস্থিরতা
পোশাক খাতে অস্থিরতা

সম্পাদকীয়

বাস্তবে তেমন কিছু না
বাস্তবে তেমন কিছু না

নগর জীবন

কালো দাগ রেখেই নতুন বাংলাদেশের পথ চলা
কালো দাগ রেখেই নতুন বাংলাদেশের পথ চলা

সম্পাদকীয়

শেষ জমানার ফিতনা থেকে বাঁচুন
শেষ জমানার ফিতনা থেকে বাঁচুন

সম্পাদকীয়

মানবিক বাংলাদেশ গড়তে ধানের শীষে ভোট দিন
মানবিক বাংলাদেশ গড়তে ধানের শীষে ভোট দিন

নগর জীবন

অবিলম্বে জুলাই সনদ বাস্তবায়ন করতে হবে
অবিলম্বে জুলাই সনদ বাস্তবায়ন করতে হবে

নগর জীবন

বিএনপি মহাসচিবের নাম ভাঙিয়ে প্রভাব বিস্তার দলীয় কার্যালয়ে অভিযোগ
বিএনপি মহাসচিবের নাম ভাঙিয়ে প্রভাব বিস্তার দলীয় কার্যালয়ে অভিযোগ

নগর জীবন

ফেবারিটদের জয়ের রাত
ফেবারিটদের জয়ের রাত

মাঠে ময়দানে

২০ রেকর্ডে শেষ হলো জাতীয় সাঁতার
২০ রেকর্ডে শেষ হলো জাতীয় সাঁতার

মাঠে ময়দানে

কুয়েতে কেমন খেলবে বসুন্ধরা কিংস
কুয়েতে কেমন খেলবে বসুন্ধরা কিংস

মাঠে ময়দানে

চাপে নতি স্বীকার নয়
চাপে নতি স্বীকার নয়

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ-থাইল্যান্ড মুখোমুখি
বাংলাদেশ-থাইল্যান্ড মুখোমুখি

মাঠে ময়দানে

আজকের প্রশ্ন
আজকের প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে

রাশিয়ার তেলে ট্রাম্পের নিষেধাজ্ঞা
রাশিয়ার তেলে ট্রাম্পের নিষেধাজ্ঞা

পূর্ব-পশ্চিম

একসঙ্গে প্রার্থনায় পোপ লিও ও রাজা চার্লস
একসঙ্গে প্রার্থনায় পোপ লিও ও রাজা চার্লস

পূর্ব-পশ্চিম