শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:৫৯, শনিবার, ৩০ আগস্ট, ২০২৫ আপডেট: ০১:৫৭, শনিবার, ৩০ আগস্ট, ২০২৫

পুরুষতান্ত্রিকতায় দুর্বিষহ নারীজীবন

সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী
অনলাইন ভার্সন
পুরুষতান্ত্রিকতায় দুর্বিষহ নারীজীবন

আমাদের পারিবারিক, সামাজিক, রাষ্ট্রীয়, প্রাকৃতিক, যত রকমের বিপদ-আপদ ঝড়ঝঞ্ঝাই দেখা দিক না কেন, প্রথম ধাক্কাটাই ঠিক ঠিক পড়ে গিয়ে মেয়েদের ওপরে। সেই যে হাওড়ে বিপন্ন হয় প্রায় দুই কোটি মানুষ, অবর্ণনীয় কষ্ট সবারই হয়, কিন্তু সবচেয়ে বেশি দুর্ভোগ যে পোহাতে হয় মেয়েদেরই, এতে কোনো সন্দেহ নেই। এনজিও ঋণ মহাজনী ঋণের চেয়ে কম দুর্বিষহ নয়। সেটা তো জানাই আছে আমাদের। কিন্তু ঘরের মানুষটি যে তার চেয়েও নির্মম হতে পারে সে-ও সত্য। জেনেছিল তা বগুড়ার সেই গৃহবধূটিও, স্বামী যাকে ঘরের ভিতরে জ্যান্ত পুঁতে ফেলার আয়োজন করেছিল। উদ্ধার করে এনজিওর লোক।

তারা ত্রাণকার্যে আসেনি, এসেছিল ঋণের কিস্তি উশুলের জন্য। মেয়েটি ঋণ করেছে এনজিও থেকে, সেই টাকা বিনিয়োগ করে আয়-উপার্জনের কিছু করত নিশ্চয়ই। কিন্তু স্বামী সন্তুষ্ট ছিল না, স্বামী চাপ দিত বাপের বাড়ি থেকে টাকা আনার। এনেছেও। বার কয়েক এনেছে। শেষে আর পারবে না বলায় স্বামী তাকে প্রহার করেছে, অজ্ঞান করে ফেলেছে এবং নিশ্চিহ্ন করে ফেলে দেবার জন্য ঘরের ভিতরে মাটিতে জ্যান্ত কবর দেওয়ার ব্যবস্থা সুসম্পন্ন করেছিল। সুদের টাকা আদায়ওয়ালারা সময়মতো উদিত না হলে ঘরের ভিতরই কবর হতো। অন্ধকারে। মৃতেরা কবর দাবি করে, কিন্তু জীবিতদেরও অনেকেই কবরেই থাকে, বিশেষ করে মেয়েরা।

অর্থের দাপট দেখেছেন, সেই দাপটের সঙ্গে পুরুষতান্ত্রিকতা যুক্ত হয়ে মেয়েদের জীবন কীভাবে দুর্বিষহ করে তুলেছে সেটা লক্ষ করেছেন? ক্ষমতাবানদের হাতে তারা কেমনভাবে সামগ্রী হিসেবে ব্যবহৃত, তা দেখে তার হৃদয়-পীড়ার কোনো সীমা ছিল না। সময় বদলেছে। আমাদের সমাজে মেয়েরা অনেক দূর এগিয়েছে। কিন্তু এখনো তারা পুরুষের সমান অধিকার ও সুযোগ পায়নি। মূল ক্ষমতা পুরুষের হাতেই। সম্পত্তি অর্থবিত্ত সবই পুরুষের পক্ষে, সামাজিক সংস্কারও পুরুষকেই সমর্থন করে। মেয়েরা বিদ্যালয়ে প্রথম হলেও হতে পারে, এখন হচ্ছে, কিন্তু তার বাইরে সর্বত্রই তারা দ্বিতীয়।

তবে আগের দিনের তুলনায় মেয়েরা এখন নিজেদের অধিকার সম্পর্কে অধিক সচেতন। এখন তারা করুণাপ্রার্থী নয়, ক্ষমতাপ্রার্থী। সমাজে কিছু কিছু পরিবর্তন ঘটেছে এটা নিশ্চয়ই বলা যাবে, কিন্তু সেসব অগ্রগতির পেছনেও মূল শক্তিটা পুরুষের। সেখানে করুণা ছিল না, ছিল অর্থনৈতিক বিন্যাসে পরিবর্তন। ওই পরিবর্তনই নারীকে পেশা, শিক্ষা ও উপার্জনের কোনো কোনো ক্ষেত্রে প্রবেশের সুযোগ করে দিয়েছে। ওইটুকুই, তার বেশি কিছু নয়।

ক্ষমতা পুরুষের হাতেই। পুরুষ তার ব্যক্তিগত সম্পত্তির সুযোগ নেয়, সেই সুযোগে নারীর ওপর কর্তৃত্ব করে। সন্তান ধারণের যে ক্ষমতা নারীর জন্য অসুবিধার কারণ হয় কিংবা হওয়ার আশঙ্কা থাকে, সেই অসুবিধার সুযোগও পুরুষ গ্রহণ করে এবং গ্রহণ করে নারীকে ভোগ্যসামগ্রীতে পরিণত করার ব্যাপারে উৎসাহী হয়ে ওঠে। মুক্তিযুদ্ধের সময় পাকিস্তানি হানাদাররা মেয়েদের ওপর যে লাঞ্ছনা ঘটিয়েছিল, সেটি ছিল ওই গণহত্যার নিকৃষ্টতম অধ্যায়। আজ স্বাধীন বাংলাদেশেও নারী নির্যাতনের কোনো অবধি নেই। ধর্ষণ এখন নিত্যনৈমিত্তিক ব্যাপারে পরিণত হয়েছে। আর ধর্ষণ যে কেবল বেআইনিভাবে হচ্ছে তা নয়, আইনিভাবেও হয়ে থাকে। ঘটে থাকে তা স্বামী-স্ত্রীর বৈবাহিক সম্পর্কের ভিতরে থেকেও। প্রতি বছর অসংখ্য নারী-শিশু বিদেশে পাচার হচ্ছে। পাচার করছে পুরুষরাই। টাকার লোভে।

মেয়েদের কাজের যথার্থ মূল্যায়ন যে প্রায় অসম্ভব, সেটাও ওই পুরুষতান্ত্রিকতার কারণেই। এমনকি মেয়েরাও মেনে নেয় পুরুষের মূল্যায়ন। একাত্তরের যুদ্ধে আমাদের বিজয়ের পেছনে মেয়েদের যে অবদান, সেটা যথাযথভাবে মূল্যায়িত হয়নি। হয়তো হবেও না। মাঝখানে আবার বীরাঙ্গনা নাম দিয়ে কাউকে কাউকে বিড়ম্বিত করা হয়েছে। মেয়েরা প্রাণ হারিয়েছে তো বটেই, সম্ভ্রমও হারিয়েছে, আত্মহত্যাও করেছে। পুরুষদের তবু সুযোগ ছিল সরে যাবার, আত্মগোপন করার, সীমান্ত অতিক্রম করে গিয়ে প্রাণ বাঁচাবার। মেয়েরা আটকে পড়ে গেছে। স্বামী, ভাই, পিতাকে না পেয়ে হানাদাররা শোধ তুলেছে মেয়েদের ওপর। ইতিহাস লেখার সময় এই অংশটাকে আমরা যেন না ভুলি।

একাত্তরের যুদ্ধের সূচনাপর্বে শেখ মুজিবুর রহমান সাতই মার্চের বক্তৃতায় বাঙালি জাতির একক প্রতিনিধিতে পরিণত হয়েছিলেন। রেসকোর্সের মাঠে সেদিন মেয়েরাও ছিল, দেশজুড়ে ছেলেদের সঙ্গে মেয়েরাও ওই বক্তৃতা শুনেছে। বক্তৃতাতে তিনি ভাইদেরই সম্বোধন করেছিলেন, ‘ভায়েরা আমার’ই বলেছিলেন। সেদিন ওই ভাই সম্বোধনে কোনো অপূর্ণতা ছিল বলে মনে হয়নি। কেননা নারী-পুরুষনির্বিশেষে সেদিন সবাই সবার ভাই। বিচ্ছিন্নতা ছিল না। কিন্তু পরে তো বিচ্ছিন্নতা ঠিকই দেখা দিয়েছে। হানাদারদের আক্রমণের মুখে মেয়েদের বিপদটা ছিল নিশ্চুপ ও অবগুণ্ঠিত। মেয়েরা নিজেরাও চায়নি তাদের ওপর দিয়ে কী ধরনের বিপদ ও দুর্ভোগ গেছে সেটা উন্মোচিত হোক। আত্মীয়স্বজনও চেয়েছে, ব্যাপারটা অজানাই থাকুক। ঐক্য ও সংকটের ওই বিশেষ মুহূর্তে ‘আমরা’ বলতে জনগণ আওয়ামী লীগ, বোঝেনি। সমগ্র জাতিকেই বুঝেছে। যে জাতির মধ্যে নারী-পুরুষ, হিন্দু-মুসলমান, গরিব-ধনী সবাই ছিল। বিচ্ছিন্নতা তখন ছিল না ঠিকই, কিন্তু পরে তা চলে এসেছে এটা তো সত্য। বিশেষ করে যুদ্ধ শেষে। তখন সব বাঙালি আর এক থাকেনি, নানাভাবে বিভক্ত হয়ে গেছে। এবং মূল বিভাজনটা ঘটেছে ক্ষমতার কারণেই। পদপদবি সবাই পায়নি, পেয়েছে অল্প কিছু মানুষ, বাদবাকিরা নিক্ষিপ্ত হয়েছে বঞ্চনার প্রাচীন অন্ধকারে। সাধারণভাবে বলতে গেলে নারী, সংখ্যালঘু সম্প্রদায় এবং সর্বোপরি গরিব মানুষ ক্ষমতা থেকে বঞ্চিত হয়েছে। এরা সমাজের দুর্বলতর অংশ হয়ে দাঁড়িয়েছে।

ক্ষমতায়নের প্রশ্নটা তাই সমস্যাই রয়ে গেল। তার মীমাংসা হয়নি। জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আজও মেয়েদের সঠিক প্রতিনিধিত্ব হয় না। এতে বিশেষভাবে তাদের রাজনৈতিক ক্ষমতার অভাবটা প্রতিফলিত হয়। সাধারণ আসনে তারা সাধারণত মনোনয়ন পায় না। কদাচিৎ মনোনয়ন পেলেও জয়ী হওয়া কষ্টকর হয়। মেয়েদের জন্য যে ৫০টি আসন সংরক্ষিত আছে, তাতে নির্বাচন নেই, মনোনয়ন রয়েছে। প্রধানত সরকারি দলের সদস্যরাই মনোনীত হয়ে ওই আসনের প্রায় সবটা পেয়ে যায়। সংসদে পাওয়া আসনের অনুপাতে নামমাত্র বণ্টন হয় অন্যদের মধ্যে। স্বভাবতই দাবি ওঠে আসনসংখ্যা বৃদ্ধির এবং সরাসরি নির্বাচনের। মেয়েরা যেহেতু সমানভাবে আসতে পারছে না, তাই প্রাথমিকভাবে প্রতি তিনটি সাধারণ আসনের বিপরীতে একটি অর্থাৎ সব মিলিয়ে ১০০ আসন তাদের জন্য সংরক্ষিত রাখা অযৌক্তিক মনে হয় না। এবং সে নির্বাচন অবশ্যই সরাসরি হতে হবে।

কিন্তু তাতে কি ক্ষমতায়নের সমস্যার সমাধান হবে? মোটেই না। ক্ষমতায়নের মূল বিষয়টা হলো সর্বক্ষেত্রে অধিকার ও সুযোগের সাম্য প্রতিষ্ঠা। সেটা গণতন্ত্রেরও মূল কথা বৈকি। মেয়েদের সমান অধিকারের কথা সংবিধানে সুন্দর করে লেখা আছে, কিন্তু বাস্তবে সেসব অধিকার মোটেই নেই। তাদের জন্য সুযোগও সামান্য। সুযোগ পেলে তারা যে পুরুষদের তুলনায় মোটেই পিছিয়ে থাকবে না তার প্রমাণ  বিভিন্ন ক্ষেত্রে তাদের ইতোমধ্যে অর্জিত সাফল্য। কিন্তু ওইটুকুই। তার বাইরে তারা কেবল বঞ্চিত নয়, রীতিমতো বিপন্ন। ক্ষমতাবান পুরুষ। বিদ্যাসাগরের ভাষায় পুরুষ জাতি তাদের নানাভাবে বঞ্চিত ও বিপন্ন করেছে।

নারীর ক্ষমতায়নের জন্য আর্থসামাজিক ব্যবস্থায় পরিবর্তন আনতে হবে। সেটাই হওয়া দরকার আমাদের চূড়ান্ত লক্ষ্য। সেই লক্ষ্য অর্জনে সংসদীয় গণতন্ত্র কী ধরনের ভূমিকা রাখবে, সে নিয়েও প্রশ্ন রয়েছে। ক্ষমতা বড়ই নৃশংস প্রাণী, সবকিছুকে সে তার ভোগের সামগ্রী করতে চায়। ক্ষমতার বিকেন্দ্রীকরণ ও দুর্বলের ক্ষমতায়ন যে সহজ ব্যাপার নয়, এবং তা যে সংগ্রাম ভিন্ন অর্জিত হয় না সেই নির্মম সত্যটি আমরা যেন কখনোই উপেক্ষা না করি। এ ব্যাপারে আপস বা অল্পে সন্তুষ্টির কোনো জায়গা নেই।

লেখক : ইমেরিটাস অধ্যাপক, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

এই বিভাগের আরও খবর
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
সর্বশেষ খবর
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ
লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা
কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’
‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৪৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের
মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার
মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার
গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস
লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪
হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ
ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স
অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা
জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন
টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ
কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাবি কলা অনুষদের ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১৫৬ শিক্ষার্থী ও ১০ শিক্ষক
ঢাবি কলা অনুষদের ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১৫৬ শিক্ষার্থী ও ১০ শিক্ষক

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বোয়ালমারীতে সাপের কামড়ে গৃহবধূর মৃত্যু
বোয়ালমারীতে সাপের কামড়ে গৃহবধূর মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বোলিংয়ে রাবেয়া-ফাহিমার উন্নতি, ব্যাটিংয়ে মোস্তারির
বোলিংয়ে রাবেয়া-ফাহিমার উন্নতি, ব্যাটিংয়ে মোস্তারির

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কক্সবাজারে দেশীয় অস্ত্রসহ সিএনজি চালক গ্রেফতার
কক্সবাজারে দেশীয় অস্ত্রসহ সিএনজি চালক গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফরিদপুরে বাসের ধাক্কায় শিক্ষার্থী নিহত
ফরিদপুরে বাসের ধাক্কায় শিক্ষার্থী নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি
ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’
‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

১১ ঘণ্টা আগে | টক শো

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা যুদ্ধবিরতি চুক্তি স্বাক্ষর, কিন্তু রয়ে গেছে অনেক প্রশ্ন
গাজা যুদ্ধবিরতি চুক্তি স্বাক্ষর, কিন্তু রয়ে গেছে অনেক প্রশ্ন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন
গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ
শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর
মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা
বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ
রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের
আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাটা বাংলাদেশের প্রথম নারী এমডি ফারিয়া ইয়াসমিন
বাটা বাংলাদেশের প্রথম নারী এমডি ফারিয়া ইয়াসমিন

২৩ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’
চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক
স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?
কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাবিতে মধ্যরাতে র‍্যাগিং, ২৪ ঘণ্টার মধ্যে ১৬ শিক্ষার্থীকে সাময়িক বহিষ্কার
জাবিতে মধ্যরাতে র‍্যাগিং, ২৪ ঘণ্টার মধ্যে ১৬ শিক্ষার্থীকে সাময়িক বহিষ্কার

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮
বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮

নগর জীবন

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

নিষিদ্ধ সময়ে ইলিশ শিকার, আটক ৪৫
নিষিদ্ধ সময়ে ইলিশ শিকার, আটক ৪৫

দেশগ্রাম

ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন
ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন

নগর জীবন

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের
শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের

খবর

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

বিয়ে বাড়িতে পানিতে ডুবে মৃত্যু তিন শিশুর
বিয়ে বাড়িতে পানিতে ডুবে মৃত্যু তিন শিশুর

দেশগ্রাম

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত
মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত

খবর

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

আমার বন্ধু হাসান হাফিজ
আমার বন্ধু হাসান হাফিজ

সম্পাদকীয়

জমি নিয়ে বিরোধে কুপিয়ে হত্যা
জমি নিয়ে বিরোধে কুপিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা