শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:১২, বুধবার, ০৩ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদ : গণতন্ত্রের অবিচল ভিত্তি

ব্রি. জেনারেল ড. এ কে এম শামছুল ইসলাম (অব.)
অনলাইন ভার্সন
বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদ : গণতন্ত্রের অবিচল ভিত্তি

বাংলাদেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্বের ভিত্তি হচ্ছে বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদ। এই জাতীয়তাবাদ কোনো সংকীর্ণ ভৌগোলিক ধারণা নয়; বরং তা মহান মুক্তিযুদ্ধে জনসাধারণের অভূতপূর্ব ঐক্যের অনুঘটক হিসেবে কাজ করেছিল। ১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধের মধ্য দিয়ে এই ভূখণ্ডকে একটি স্বাধীন রাষ্ট্রের মর্যাদা এনে দেয়। শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান যখন পাকিস্তানি সেনাদের গণহত্যার ভয়াবহতা প্রত্যক্ষ করে ১৯৭১ সালের ২৬ মার্চ স্বাধীনতার ঘোষণা দেন, তখন থেকেই এক নতুন জাতিরাষ্ট্রের আকাঙ্ক্ষার সূচনা হয়।

জনগণের সেই আকাঙ্ক্ষা ছিল স্বাধীনতা, স্বাধিকার এবং জাতীয় আত্মপরিচয় প্রতিষ্ঠার প্রত্যয়। কিন্তু দুর্ভাগ্যজনকভাবে স্বাধীনতার পর শেখ মুজিবুর রহমান গণতন্ত্রকে স্তব্ধ করে বাকশাল প্রবর্তন করলে সেই আকাঙ্ক্ষার অকালমৃত্যু ঘটে। বাকশালের মাধ্যমে বহুদলীয় গণতন্ত্র বিলুপ্ত হয়, মতপ্রকাশের স্বাধীনতা রুদ্ধ হয়, আর জনগণ আবার একদলীয় স্বৈরশাসনের শৃঙ্খলে আবদ্ধ হয়, যা বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদের প্রয়োজনীয়তাকে আরো তীব্র করে তোলে। এই প্রেক্ষাপটেই আবারও আবির্ভাব ঘটে মহান স্বাধীনতার ঘোষক শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের; যিনি একটি শক্তিশালী রাজনৈতিক দর্শন উপহার দেন, যার নাম ‘বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদ’।

শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান উপলব্ধি করেছিলেন যে স্বাধীনতা শুধু ভৌগোলিক নয়; বরং একটি জাতির আত্মপরিচয়, সংস্কৃতি, ঐতিহ্য, অর্থনীতি এবং রাজনৈতিক স্বাধীনতার সম্মিলিত রূপ। মুক্তিযুদ্ধোত্তর সময়ে জাতীয় পরিচয়কে শুধু ভাষাভিত্তিক বা জাতিগত পরিচয়ের মধ্যে সীমাবদ্ধ রাখার প্রবণতা বাংলাদেশকে সংকীর্ণতার দিকে ঠেলে দিচ্ছিল, শহীদ জিয়া এই সংকীর্ণতার জাল ছিঁড়ে ঘোষণা করে- ‘আমরা বাংলাদেশি’। যা প্রতিটি নাগরিককে একই পতাকার নিচে একত্র করে।

এই রাজনৈতিক দর্শনকে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দিতে জিয়াউর রহমান ১৯৭৮ সালের ১ সেপ্টেম্বর প্রতিষ্ঠা করেন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল- বিএনপি। বিএনপি প্রতিষ্ঠার পেছনে তাঁর মূল লক্ষ্য ছিল- একটি বহুদলীয় গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা চালু করা, যেখানে রাজনৈতিক দৃষ্টিভঙ্গির পার্থক্য  থাকলেও রাষ্ট্র পরিচালনার ভিত্তি হবে জনগণের অংশগ্রহণ ও মতপ্রকাশের স্বাধীনতা। বিএনপির রাজনৈতিক আদর্শের মূল ভিত্তি ছিল চারটি : ১. বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদ- যেখানে নাগরিক পরিচয়, ভৌগোলিক ঐক্য এবং মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনা জাতীয় পরিচয়ের ভিত্তি। ২. গণতন্ত্র- যেখানে জনগণ হবে ক্ষমতার উৎস, নির্বাচন হবে সরকারের বৈধতার একমাত্র ভিত্তি। ৩. অর্থনৈতিক মুক্তি ও উন্নয়ন- যেখানে গ্রামোন্নয়ন, কৃষি বিপ্লব, স্বনির্ভরতা ও শিল্পায়ন হবে রাষ্ট্রের অগ্রগতির মূল চালিকাশক্তি। ৪. আন্তর্জাতিক মর্যাদা ও কূটনীতি- যেখানে বাংলাদেশ থাকবে নিরপেক্ষ, তবে সার্বভৌম ও মর্যাদাবান, কোনো শক্তির মুখাপেক্ষী হয়ে নয়।

মুক্তিযুদ্ধোত্তর বাংলাদেশে দরকার ছিল এমন এক নেতৃত্ব, যা জাতিকে বিভক্তির রাজনীতি থেকে মুক্ত করে একটি অভিন্ন জাতীয় পরিচয়ের অধীনে একত্র করবে। গণতন্ত্রকে ফিরিয়ে আনবে। অর্থনৈতিক উন্নয়নের মাধ্যমে রাষ্ট্রকে শক্তিশালী করবে। সেই প্রয়োজন পূরণের নিরিখেই বিএনপির জন্ম। কিন্তু ইতিহাসের পথ সব সময়ই বন্ধুর, কঠিন ও অনিশ্চিত। ১৯৮১ সালের ৩০ মে চট্টগ্রামে রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান শাহাদাত বরণ করেন। জাতি আবারও এক শূন্যতার মধ্যে পড়ে। কিন্তু এই শূন্যতায়ও জাতীয়তাবাদের মশাল নিভে যায়নি। সেটি শক্ত হাতে তুলে নেন তাঁর সহধর্মিণী দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া। তাঁর অকুতোভয় নেতৃত্বের মাধ্যমেই সামরিক স্বৈরশাসনের বিরুদ্ধে লড়াই করে দেশের আপামর জনসাধারণ ও বিএনপিসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দল। গণতন্ত্র পুনঃপ্রবর্তনের সংগ্রামে তিনি জনগণকে ঐক্যবদ্ধ করেন এবং বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদকে দৃঢ়ভাবে উন্নীত করেন। তাঁর নেতৃত্বেই বিএনপি একাধিকবার ক্ষমতায় এসে দেশের অর্থনীতি, অবকাঠামো, শিক্ষা ও আন্তর্জাতিক সম্পর্ককে নতুন উচ্চতায় নিয়ে যায়।

বেগম খালেদা জিয়া প্রমাণ করেছেন যে ‘বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদ’ শুধু নিছক একটি দর্শন নয়, বরং সমগ্র দেশ ও  জাতির জন্য এটি এক প্রায়োগিক বাস্তবতা। তাঁর আপসহীন সংগ্রামের কারণে তিনি আজ গণতন্ত্রের প্রতীক হিসেবে স্বীকৃত। ১৯৯০ সালে স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলনে নেতৃত্ব দিয়ে তিনি গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার করেন। কিন্তু আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে ক্ষমতা দখলের প্রবণতা এবং বিদেশি শক্তির প্রতি নির্ভরশীলতা আবারও দেশের স্বাধীনতা ও গণতন্ত্রকে বিপন্ন করে তোলে। বিদেশি শক্তির মদদপুষ্ট শেখ হাসিনার শাসনামলে রাষ্ট্র পরিণত হয়েছিল একটি ফ্যাসিবাদী রাষ্ট্রব্যবস্থায়, যেখানে জনগণের ভোটাধিকার হরণ করা হয়। বাকস্বাধীনতা দমন করা হয়। বিরোধী দলগুলোকে নিশ্চিহ্ন করার জন্য রাষ্ট্রযন্ত্র ব্যবহার করা হয়। গণতান্ত্রিক ব্যবস্থার সব পথকে রুদ্ধ করার জন্য মিথ্যা মামলায় কারাগারে পাঠানো হয় গণতন্ত্রের  প্রতীক দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়াকে।

এই সময়ে শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদের আরেক উত্তরাধিকারী হিসেবে এগিয়ে আসেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। বিদেশে অবস্থান করেও তিনি দেশের গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার সংগ্রামে নেতৃত্ব দিচ্ছেন। তারেক রহমান দেশের জনগণকে স্মরণ করিয়ে দেন যে স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষার জন্য যেমন ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধ করতে হয়েছিল, তেমনি আজও গণতন্ত্র রক্ষার জন্য সংগ্রাম করতে হবে। ২০২৪ সালের ছাত্র-জনতার গণ-অভ্যুত্থান তারেক রহমানের নেতৃত্ব ও আহ্বানের ফলশ্রুতি, যা ফ্যাসিবাদী শাসনের বিরুদ্ধে জাতির জাগরণের প্রতীক।

তারেক রহমান নতুন প্রজন্মকে রাজনৈতিকভাবে সচেতন করছেন এবং বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ নেতৃত্ব হিসেবে তার অবস্থান দৃঢ় করছেন। তিনি বারবার ঘোষণা করেছেন-‘বাংলাদেশ কারো দান নয়, বাংলাদেশ মুক্তিযুদ্ধের রক্তক্ষয়ী সংগ্রামের ফসল।’ এই বক্তব্যের মধ্য দিয়েই তিনি প্রমাণ করেছেন যে জিয়ার বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদ আজও সমকালীন প্রেক্ষাপটে প্রাসঙ্গিক এবং অপরিহার্য।

শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদ এবং তাঁর প্রতিষ্ঠিত বিএনপি আজও জাতির স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব ও গণতন্ত্র রক্ষার প্রধান শক্তি। শহীদ জিয়া যে দর্শন দিয়ে রাজনৈতিক দল প্রতিষ্ঠা করেছিলেন, বেগম খালেদা জিয়া সেই দর্শনকে জীবিত রেখেছেন স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলনে। আর ২৪-এর ফ্যাসিবাদবিরোধী গণ-অভ্যুত্থান ও রাষ্ট্রকাঠামো মেরামতের মাধ্যমে গণতন্ত্রকে প্রাতিষ্ঠানিকভাবে প্রতিষ্ঠিত করার মধ্য দিয়ে তারেক রহমান সেই দর্শনকে নতুন প্রজন্মের হাতে পৌঁছে দিচ্ছেন।

বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদ নিছক ইতিহাস নয়, এটি বাংলাদেশের অস্তিত্বের সঙ্গে ওতপ্রোতভাবে যুক্ত। যত দিন বাংলাদেশ স্বাধীন ও সার্বভৌম রাষ্ট্র হিসেবে টিকে থাকবে, তত দিন বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদ রাজনৈতিক অস্তিত্বের সঙ্গে সম্পর্কিত থাকবে। আর এই বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদের রাজনৈতিক প্রতিনিধিত্ব করবে বিএনপি। কারণ এই দলটি গঠিত হয়েছে স্বাধীনতার মর্মকথা থেকে, আত্মপরিচয়ের সংগ্রাম থেকে এবং গণমানুষের অধিকার রক্ষার অঙ্গীকার থেকে। বিএনপি বাংলাদেশের রাষ্ট্রীয় ভিত্তিকে শক্তিশালী করেছে এবং জনগণের আশা- আকাঙ্ক্ষাকে রাজনৈতিক বাস্তবতায় রূপ দিয়েছে।

অতএব বাংলাদেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব আজ যেমন বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদের সঙ্গে সরাসরি সম্পৃক্ত, তেমনি এর ভবিষ্যৎও একই দর্শনের ওপর নির্ভরশীল। বাংলাদেশের জনগণ কখনোই সেই ইতিহাস ভুলবে না- বাকশালে নিমজ্জিত অন্ধকার দেশকে রক্ষা করেছে শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদের আলোকবর্তিকা। জনগণ স্মরণ রাখবে, বেগম খালেদা জিয়ার আপসহীন সংগ্রাম আর তারেক রহমানের দৃঢ় নেতৃত্বই আগামী দিনের বাংলাদেশকে সঠিক পথে এগিয়ে নেবে। সেই বিবেচনার নিরিখে বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদ শুধু রাজনৈতিক দর্শনমাত্র নয়; বরং এটি বাংলাদেশের অস্তিত্ব, স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব এবং গণমানুষের মুক্তির স্থায়ী নিশ্চয়তার সঙ্গে ওতপ্রোতভাবে জড়িত এক রাজনৈতিক বাস্তবতার নাম।

লেখক : রাজনীতি ও নিরাপত্তা বিশ্লেষক।

বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
ব্যবসা-বিনিয়োগে লাল বাতি
ব্যবসা-বিনিয়োগে লাল বাতি
একটি বন্য ছাগলের আত্মকথা
একটি বন্য ছাগলের আত্মকথা
কৃষি সমবায়ের সাফল্যগাথা ও ভবিষ্যৎ সম্ভাবনা
কৃষি সমবায়ের সাফল্যগাথা ও ভবিষ্যৎ সম্ভাবনা
বিনিয়োগের জন্য রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা প্রয়োজন
বিনিয়োগের জন্য রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা প্রয়োজন
হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তি চায় জাতি
হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তি চায় জাতি
আমাদের বিজ্ঞ রাজনীতিবিদদের সমস্যা!
আমাদের বিজ্ঞ রাজনীতিবিদদের সমস্যা!
ধূসর হয়ে পড়েছে যে স্বপ্ন
ধূসর হয়ে পড়েছে যে স্বপ্ন
সিসিফাসের পাথর ও রাজনৈতিক বাস্তবতা
সিসিফাসের পাথর ও রাজনৈতিক বাস্তবতা
ঐকমত্য কমিশনের নিরপেক্ষতা ভীষণভাবে নষ্ট হয়েছে
ঐকমত্য কমিশনের নিরপেক্ষতা ভীষণভাবে নষ্ট হয়েছে
রাজনীতির বিবর্তন! বানর থেকে বিজ্ঞানী
রাজনীতির বিবর্তন! বানর থেকে বিজ্ঞানী
কদাকার বিষোদ্‌গার : ছাড় নেই সেনাবাহিনীরও
কদাকার বিষোদ্‌গার : ছাড় নেই সেনাবাহিনীরও
আগামীর রাষ্ট্রনায়কের প্রতি তারুণ্যের আস্থা
আগামীর রাষ্ট্রনায়কের প্রতি তারুণ্যের আস্থা
সর্বশেষ খবর
স্ত্রীর সঙ্গে ঝগড়া, ছেলেকে বাংলাদেশ সীমান্তে রেখে পালালেন বাবা
স্ত্রীর সঙ্গে ঝগড়া, ছেলেকে বাংলাদেশ সীমান্তে রেখে পালালেন বাবা

১১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি প্রার্থী এরশাদ উল্লাহ না, টার্গেট ছিলেন বাবলা : সিএমপি কমিশনার
বিএনপি প্রার্থী এরশাদ উল্লাহ না, টার্গেট ছিলেন বাবলা : সিএমপি কমিশনার

৫৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিএনপির গণজোয়ারের বিরুদ্ধে কোনো ষড়যন্ত্রই আর টিকবে না : নবীউল্লাহ নবী
বিএনপির গণজোয়ারের বিরুদ্ধে কোনো ষড়যন্ত্রই আর টিকবে না : নবীউল্লাহ নবী

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএসএফের ছোঁড়া গ্রেনেডে সীমান্তে আতঙ্ক, বিজিবির প্রতিবাদ
বিএসএফের ছোঁড়া গ্রেনেডে সীমান্তে আতঙ্ক, বিজিবির প্রতিবাদ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‌‘চট্টগ্রামে জলাবদ্ধতা নিরসনে ৭৫ শতাংশ অগ্রগতি’
‌‘চট্টগ্রামে জলাবদ্ধতা নিরসনে ৭৫ শতাংশ অগ্রগতি’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রাম-৫ আসনে বিএনপি প্রার্থী মীর হেলালের নির্বাচনী প্রচারণা শুরু
চট্টগ্রাম-৫ আসনে বিএনপি প্রার্থী মীর হেলালের নির্বাচনী প্রচারণা শুরু

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রুবাবা দৌলাকে নিয়ে রসিকতা, তোপের মুখে অভিনেতা ইরফান সাজ্জাদ
রুবাবা দৌলাকে নিয়ে রসিকতা, তোপের মুখে অভিনেতা ইরফান সাজ্জাদ

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নারীর অধিকার ও গণতন্ত্রে ৩১ দফা গুরুত্বপূর্ণ : সেলিমা রহমান
নারীর অধিকার ও গণতন্ত্রে ৩১ দফা গুরুত্বপূর্ণ : সেলিমা রহমান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইউরোপীয় সামরিক জোটে অংশীদারের মর্যাদা পেল ইউক্রেন
ইউরোপীয় সামরিক জোটে অংশীদারের মর্যাদা পেল ইউক্রেন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাগেরহাটে পিঠা উৎসব
বাগেরহাটে পিঠা উৎসব

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে বিএনপি মনোনীত প্রার্থীকে গুলির ঘটনায় জামায়াত আমিরের নিন্দা
চট্টগ্রামে বিএনপি মনোনীত প্রার্থীকে গুলির ঘটনায় জামায়াত আমিরের নিন্দা

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বগুড়ায় ব্যবসায়ী খুন, স্ত্রী ও খালাতো ভাই গ্রেফতার
বগুড়ায় ব্যবসায়ী খুন, স্ত্রী ও খালাতো ভাই গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘আমজনতার দল’ শীর্ষ দশে না থাকলে রাজনীতি ছাড়বেন তারেক
‘আমজনতার দল’ শীর্ষ দশে না থাকলে রাজনীতি ছাড়বেন তারেক

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানে ৬৩৬ বিলিয়ন ডলারের স্বর্ণের মজুত আবিষ্কারের দাবি
পাকিস্তানে ৬৩৬ বিলিয়ন ডলারের স্বর্ণের মজুত আবিষ্কারের দাবি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের হুমকি ‘অনিবার্য’ : মামদানি
ট্রাম্পের হুমকি ‘অনিবার্য’ : মামদানি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কবিরহাটে ৬ জন নিহতের ঘটনায় মামলা, ট্রাকচালক গ্রেপ্তার
কবিরহাটে ৬ জন নিহতের ঘটনায় মামলা, ট্রাকচালক গ্রেপ্তার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ, একজন নিহত
বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ, একজন নিহত

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শ্রীমঙ্গলে শিয়ালের কামড়ে আহত ১৬
শ্রীমঙ্গলে শিয়ালের কামড়ে আহত ১৬

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গ্রাহকদের জন্য মানসম্পন্ন সংযোগ ও তরঙ্গের সুষম বণ্টন জরুরি : তৈয়্যব
গ্রাহকদের জন্য মানসম্পন্ন সংযোগ ও তরঙ্গের সুষম বণ্টন জরুরি : তৈয়্যব

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

বেরোবির সহযোগী অধ্যাপক ড. শাকিবুল ইসলামকে দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি
বেরোবির সহযোগী অধ্যাপক ড. শাকিবুল ইসলামকে দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যাত্রাবাড়ী ও ডেমরা থানা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটি গঠন
যাত্রাবাড়ী ও ডেমরা থানা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটি গঠন

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশে পুলিশ সংস্কারে সহায়তার প্রস্তাব আয়ারল্যান্ডের
বাংলাদেশে পুলিশ সংস্কারে সহায়তার প্রস্তাব আয়ারল্যান্ডের

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে ভারতের টেস্ট স্কোয়াড ঘোষণা
দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে ভারতের টেস্ট স্কোয়াড ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভোকেশনাল সমাপনী পরীক্ষা নিয়ে ডিএমপির জরুরি নির্দেশনা
ভোকেশনাল সমাপনী পরীক্ষা নিয়ে ডিএমপির জরুরি নির্দেশনা

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জুলাই যোদ্ধারা মিডিয়া ইকোসিস্টেমে যুক্ত হলে গুণগত পরিবর্তন আসবে
জুলাই যোদ্ধারা মিডিয়া ইকোসিস্টেমে যুক্ত হলে গুণগত পরিবর্তন আসবে

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দক্ষ জনশক্তি ও প্রশিক্ষণ সহযোগিতা বাড়াবে বাংলাদেশ-জাপান
দক্ষ জনশক্তি ও প্রশিক্ষণ সহযোগিতা বাড়াবে বাংলাদেশ-জাপান

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেয়েকে যে অভ্যাস পরিবর্তন করতে বললেন শাহরুখ
মেয়েকে যে অভ্যাস পরিবর্তন করতে বললেন শাহরুখ

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এরশাদ উল্লাহর ওপর হামলাকারীদের দ্রুত গ্রেফতারের দাবি মির্জা ফখরুলের
এরশাদ উল্লাহর ওপর হামলাকারীদের দ্রুত গ্রেফতারের দাবি মির্জা ফখরুলের

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেটে সড়কে প্রাণ গেল দুইজনের
সিলেটে সড়কে প্রাণ গেল দুইজনের

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আইজিপির সঙ্গে আয়ারল্যান্ড ও ইইউ প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ
আইজিপির সঙ্গে আয়ারল্যান্ড ও ইইউ প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
আমরা নির্বাচনে জোট করব না: জামায়াত আমির
আমরা নির্বাচনে জোট করব না: জামায়াত আমির

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মামদানির জয়ে যা বললেন ট্রাম্প
মামদানির জয়ে যা বললেন ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমার সৌভাগ্য হবে বেগম জিয়া এবং তারেক রহমানের পাশে সংসদে বসার: হুম্মাম কাদের
আমার সৌভাগ্য হবে বেগম জিয়া এবং তারেক রহমানের পাশে সংসদে বসার: হুম্মাম কাদের

২২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

দেশের বাজারে প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম কত
দেশের বাজারে প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম কত

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিসিবি থেকে পদত্যাগ করতে যাচ্ছেন সালাহউদ্দিন
বিসিবি থেকে পদত্যাগ করতে যাচ্ছেন সালাহউদ্দিন

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পদত্যাগ করে নির্বাচনে অংশ নিতে আগ্রহী অ্যাটর্নি জেনারেল
পদত্যাগ করে নির্বাচনে অংশ নিতে আগ্রহী অ্যাটর্নি জেনারেল

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিউইয়র্কের মেয়র পদে মামদানির ঐতিহাসিক বিজয়
নিউইয়র্কের মেয়র পদে মামদানির ঐতিহাসিক বিজয়

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উট ও স্বর্ণ থেকে সাম্রাজ্য: দাগোলোর হাতে এখন অর্ধেক সুদান
উট ও স্বর্ণ থেকে সাম্রাজ্য: দাগোলোর হাতে এখন অর্ধেক সুদান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আনিসুলের বান্ধবী তৌফিকার আয়কর নথি জব্দের আদেশ
আনিসুলের বান্ধবী তৌফিকার আয়কর নথি জব্দের আদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৬ আসনে ভোটে লড়বেন জোনায়েদ সাকি
ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৬ আসনে ভোটে লড়বেন জোনায়েদ সাকি

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘বিএনপির কাছে ২০ আসন চাওয়ার’ বিভ্রান্তিকর সংবাদে এনসিপির প্রতিবাদ
‘বিএনপির কাছে ২০ আসন চাওয়ার’ বিভ্রান্তিকর সংবাদে এনসিপির প্রতিবাদ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাইলটের উড্ডয়নের ত্রুটির কারণে মাইলস্টোনে বিমান বিধ্বস্ত হয়
পাইলটের উড্ডয়নের ত্রুটির কারণে মাইলস্টোনে বিমান বিধ্বস্ত হয়

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজীপুরে জবাইকৃত ঘোড়ার মাংস জব্দ, জীবিত উদ্ধার ৩৭টি
গাজীপুরে জবাইকৃত ঘোড়ার মাংস জব্দ, জীবিত উদ্ধার ৩৭টি

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তারেকের অনশনে রাজনৈতিক দলের নেতাদের সংহতি
তারেকের অনশনে রাজনৈতিক দলের নেতাদের সংহতি

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নতুনবাজার-রামপুরা ব্রিজ-কাকলী পর্যন্ত কাল থেকে যানজটের শঙ্কা
নতুনবাজার-রামপুরা ব্রিজ-কাকলী পর্যন্ত কাল থেকে যানজটের শঙ্কা

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাঁচ ইসলামিক ব্যাংক একীভূত হয়ে গঠিত হচ্ছে ‘সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংক’
পাঁচ ইসলামিক ব্যাংক একীভূত হয়ে গঠিত হচ্ছে ‘সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংক’

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গণসংযোগকালে বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ
গণসংযোগকালে বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জাকির নায়েককে আপাতত বাংলাদেশে আসার অনুমতি না দেওয়ার সিদ্ধান্ত
জাকির নায়েককে আপাতত বাংলাদেশে আসার অনুমতি না দেওয়ার সিদ্ধান্ত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোহাম্মদপুরে বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
মোহাম্মদপুরে বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যে কারণে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে পারবেন না মামদানি
যে কারণে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে পারবেন না মামদানি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে আরও ১৭ হাজার নারী সংগীত শিক্ষক প্রশিক্ষণ পাচ্ছেন
সৌদিতে আরও ১৭ হাজার নারী সংগীত শিক্ষক প্রশিক্ষণ পাচ্ছেন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি অন্যান্য রাজনৈতিক দলগুলোর থেকে বেশ এগিয়ে: জিল্লুর রহমান
বিএনপি অন্যান্য রাজনৈতিক দলগুলোর থেকে বেশ এগিয়ে: জিল্লুর রহমান

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগের কর্মসূচি প্রতিহতে কঠোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের কর্মসূচি প্রতিহতে কঠোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একটি বন্য ছাগলের আত্মকথা
একটি বন্য ছাগলের আত্মকথা

১৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

খামেনির ছবি পোড়ানোর পর যুবকের গুলিবিদ্ধ মরদেহ উদ্ধার
খামেনির ছবি পোড়ানোর পর যুবকের গুলিবিদ্ধ মরদেহ উদ্ধার

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান পাচ্ছে সৌদি আরব?
এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান পাচ্ছে সৌদি আরব?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কক্সবাজারে সড়ক দুর্ঘটনায় এক পরিবারের পাঁচজন নিহত
কক্সবাজারে সড়ক দুর্ঘটনায় এক পরিবারের পাঁচজন নিহত

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিজয়ী বক্তব্যে যা বললেন জোহরান মামদানি
বিজয়ী বক্তব্যে যা বললেন জোহরান মামদানি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএলে ৫ দল, শুরু ডিসেম্বরের মাঝামাঝিতে
বিপিএলে ৫ দল, শুরু ডিসেম্বরের মাঝামাঝিতে

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৯৩ আসনে প্রার্থী ঘোষণা গণসংহতি আন্দোলনের
৯৩ আসনে প্রার্থী ঘোষণা গণসংহতি আন্দোলনের

১০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

প্রিন্ট সর্বাধিক
এখন বিএনপির বাকি আসনের হিসাবনিকাশ
এখন বিএনপির বাকি আসনের হিসাবনিকাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

এ কেমন স্কুল ভবন!
এ কেমন স্কুল ভবন!

পেছনের পৃষ্ঠা

এটাই আমার শেষ নির্বাচন
এটাই আমার শেষ নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি উত্তাপে দেশ
নির্বাচনি উত্তাপে দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা শিগগিরই
জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা শিগগিরই

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলিন্ডার দুর্ঘটনার বড় ক্ষতি রোধে উদ্যোগ
সিলিন্ডার দুর্ঘটনার বড় ক্ষতি রোধে উদ্যোগ

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

১৮ মাসে এক কোটি চাকরি নিছক বাগ্মিতা নয় সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা
১৮ মাসে এক কোটি চাকরি নিছক বাগ্মিতা নয় সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা

নগর জীবন

অবৈধ সুবিধা দিলেই পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা
অবৈধ সুবিধা দিলেই পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা

পেছনের পৃষ্ঠা

অঙ্গ দিতে পারবেন ইমোশনাল ডোনার
অঙ্গ দিতে পারবেন ইমোশনাল ডোনার

প্রথম পৃষ্ঠা

২০০ বছরের রাস উৎসবে পুণ্যার্থীর ঢল
২০০ বছরের রাস উৎসবে পুণ্যার্থীর ঢল

দেশগ্রাম

এ কী কাণ্ড মাধুরীর
এ কী কাণ্ড মাধুরীর

শোবিজ

কুড়িগ্রামে ভাওয়াইয়ার সুরে মায়াভরা ইত্যাদি
কুড়িগ্রামে ভাওয়াইয়ার সুরে মায়াভরা ইত্যাদি

শোবিজ

জলবায়ু তহবিলের ২ হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ
জলবায়ু তহবিলের ২ হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

সম্পর্ক যাচাইয়ে আসছে নতুন পদ্ধতি
সম্পর্ক যাচাইয়ে আসছে নতুন পদ্ধতি

খবর

সংকট পিছু ছাড়ছে না সিইউএফএলের
সংকট পিছু ছাড়ছে না সিইউএফএলের

নগর জীবন

পারিশ্রমিক পেতে ফুটবলারদের তাগাদা
পারিশ্রমিক পেতে ফুটবলারদের তাগাদা

মাঠে ময়দানে

পোশাক রপ্তানি কমল টানা তিন মাস
পোশাক রপ্তানি কমল টানা তিন মাস

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশবাসী ইসলামের পক্ষে ঐক্যবদ্ধ
দেশবাসী ইসলামের পক্ষে ঐক্যবদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

মতের পার্থক্য যেন সংঘাতে রূপ না নেয়
মতের পার্থক্য যেন সংঘাতে রূপ না নেয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ
বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

১৬ বছর পর আসিফ
১৬ বছর পর আসিফ

শোবিজ

কার্গো কমপ্লেক্সের ভল্ট ভেঙে সাত অস্ত্র চুরি
কার্গো কমপ্লেক্সের ভল্ট ভেঙে সাত অস্ত্র চুরি

প্রথম পৃষ্ঠা

নিউমার্কেট মোড়ে বিকাল ৪টার আগে হকার বসতে পারবেন না
নিউমার্কেট মোড়ে বিকাল ৪টার আগে হকার বসতে পারবেন না

নগর জীবন

সংকট নিরসনে চাই ইসলামি অনুশাসন
সংকট নিরসনে চাই ইসলামি অনুশাসন

নগর জীবন

রূপবানের ভূত চেপেছিল সর্বত্র
রূপবানের ভূত চেপেছিল সর্বত্র

শোবিজ

আলাপের জন্য আলাপ
আলাপের জন্য আলাপ

রকমারি রম্য

ঐকমত্য কমিশন সিদ্ধান্ত চাপিয়ে দিতে চাচ্ছে
ঐকমত্য কমিশন সিদ্ধান্ত চাপিয়ে দিতে চাচ্ছে

নগর জীবন

নিবন্ধন পাচ্ছে নতুন তিন দল
নিবন্ধন পাচ্ছে নতুন তিন দল

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনে শীর্ষ নেতাদের পেয়ে বগুড়াজুড়ে আনন্দ উৎসব
নির্বাচনে শীর্ষ নেতাদের পেয়ে বগুড়াজুড়ে আনন্দ উৎসব

পেছনের পৃষ্ঠা