শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৪ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ আপডেট: ০০:৪৪, বৃহস্পতিবার, ০৪ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

শেষ পর্ব

নানকের শতাধিক গোপন বাড়ি এবং জমি

নানক : রাজনীতি মানেই দুর্নীতি
বিশেষ প্রতিনিধি
প্রিন্ট ভার্সন
নানকের শতাধিক গোপন বাড়ি এবং জমি

চাঁদাবাজি, সন্ত্রাস, লুণ্ঠন এবং দুর্নীতির মাধ্যমে হাজার হাজার কোটি টাকার অবৈধ সম্পদ বানিয়েছেন জাহাঙ্গীর কবির নানক। মজার ব্যাপার হলো, নানক তাঁর অবৈধ সম্পদ দিয়ে কোনো দৃশ্যমান বিশাল স্থাবর সম্পত্তি কেনেননি, বরং ছোট ছোট বিনিয়োগ করেছেন। এসব বিনিয়োগ এখনো অপ্রকাশিত। নানকের অবৈধ অর্থের একটি বড় অংশ ভারতে পাচার করা হয়েছিল। সেখানে তিনি বিভিন্ন ব্যবসায়ীর কাছে বিনিয়োগ করেছেন; যে বিনিয়োগে টাকা দিয়ে তিনি এখন কলকাতায় বিলাসী জীবন যাপন করছেন। আর একটি অংশের টাকা দিয়ে ঢাকা শহরে বিভিন্ন এলাকায় ফ্ল্যাট কিনেছেন, জমি কিনেছেন। তবে নানকের ঘনিষ্ঠ অনেকে মনে করেন এসব ফ্ল্যাট বা জমি নানক যতটা না কিনেছেন, তার চেয়ে বেশি দখল করেছেন। যেখানে বড় ধরনের কোনো নির্মাণকাজ শুরু হয়েছে, সেখানে গিয়ে তার হিস্সা নেওয়াটা ছিল নানকের জন্য একটা স্বাভাবিক ব্যাপার। ব্যবসায়ীরাও নানককে ভয় পেতেন। তাঁরা মনে করতেন শেষ পর্যন্ত নানককে যদি তাঁর চাহিদামতো ফ্ল্যাট, জমি না দেওয়া হয়, তাহলে তাঁদের ব্যবসা করা সম্ভব হবে না। এভাবেই নানক দুর্নীতির সাম্রাজ্য বৃহৎ বিস্তার করেছিলেন।

উত্তরা থেকে শুরু করে পুরান ঢাকা পর্যন্ত নানকের সম্পদের সন্ধান পাওয়া গেছে। যদিও দুর্নীতি দমন কমিশন কাগজে কলমে এসব সম্পদের কোনো কূলকিনারা এখন পর্যন্ত করতে পারেনি। কারণ এ ধরনের সম্পদের অধিকাংশই বেনামি। ছদ্ম মালিকের মাধ্যমে নানক এ সম্পদগুলো উপভোগ করছেন। উত্তরায় নানকের অন্তত ১০টি ফ্ল্যাট পাওয়া গেছে বলে একাধিক দায়িত্বশীল সূত্র নিশ্চিত করেছেন। উত্তরা ৯ নম্বর সেক্টর, ১৩ নম্বর সেক্টর এবং জসীমউদ্দীন সড়কে নানকের দোকান এবং ফ্ল্যাটের সন্ধান পাওয়া গেছে। এর মধ্যে অন্তত একজন বিল্ডার্স বাংলাদেশ প্রতিদিনকে নিশ্চিত জানিয়েছেন যে নানকের লোকজন এ প্রকল্পের কাজ শুরু হওয়ার সময় হুমকি দেন। এরপর তিনটি দোকান নানকের নামে বরাদ্দ দিতে হয়। নানক এ দোকানগুলো প্রথমে তাঁর মেয়ের নামে নেন। পরে তাঁর বিশেষ সহকারী বিপ্লবের নামে এসব রেজিস্ট্রি করেন। ৫ আগস্টের পর বিপ্লবের নামে থাকা এ দোকানগুলো জনৈক তালেবুর রহমানের নামে হস্তান্তর হয়েছে বলে দেখা যায়। উত্তরা ৯ নম্বর সেক্টরে জাহাঙ্গীর কবির নানকের নামে চারটি ফ্ল্যাটের সন্ধান পাওয়া গেছে। একটি নামী বিল্ডার্স প্রতিষ্ঠান নানককে এসব ফ্ল্যাট উপহার হিসেবে দিয়েছে বলে একাধিক দায়িত্বশীল সূত্র বাংলাদেশ প্রতিদিনকে জানিয়েছেন। এ ফ্ল্যাটগুলো নানক ২০২৩ সালে বেনামী হস্তান্তর করেছেন। উত্তরার ১৩ নম্বর সেক্টরে নানকের ছয়টি ফ্ল্যাটের সন্ধান পাওয়া গেছে। সেগুলোর নথি পর্যালোচনা করে দেখা যায়, জমির মালিক নানককে এ ফ্ল্যাটগুলো হিবা দলিলের মাধ্যমে হস্তান্তর করেন। পরে নানক জনৈক আলিমুদ্দিনের কাছে এ ফ্ল্যাটগুলো দানপত্রের মাধ্যমে হস্তান্তর করেন। কিন্তু বাংলাদেশ প্রতিদিনের অনুসন্ধানে জানা গেছে, এ ফ্ল্যাটগুলোর প্রকৃত মালিক নানকই। এগুলো বর্তমানে ভাড়া দেওয়া আছে। সরেজমিন দেখা যায়, এ ভাড়ার টাকা নানকের মেয়ের বর্তমান স্বামীর মাধ্যমে সংগ্রহ করা হয়। এ ছাড়া গুলশানে নানকের চারটি ফ্ল্যাট পাওয়া গেছে। গুলশানের ২১, ২৩ এবং ১০২ নম্বর সড়কে নানকের ফ্ল্যাটের সন্ধান পাওয়া গেছে; যেগুলো প্রথমে নানকের স্ত্রী নার্গিসের নামে ছিল।

লক্ষণীয় ব্যাপার হলো, যাঁরা এ ফ্ল্যাটগুলো নির্মাণ করেছেন, তাঁরা হিবা দলিলের মাধ্যমে নানকের স্ত্রীকে এগুলো হস্তান্তর করেন। পরে নানকের স্ত্রী রাবেয়া আক্তার নামে একজন অজ্ঞাতপরিচয় নারীর কাছে ফ্ল্যাট দানপত্রের মাধ্যমে হস্তান্তর করেন। কিন্তু এখন তদন্তে পাওয়া যাচ্ছে যে এ ফ্ল্যাটগুলোর মালিকানা এখনো নানকের। কাগজপত্রে এসব ফ্ল্যাট নানকের তা প্রমাণ করা অসম্ভব ব্যাপার। বনানীতে নানকের অন্তত ছয়টি ফ্ল্যাট রয়েছে। এখানে দেখা যায় নানকের গাড়িচালক সেকান্দার এবং দেহরক্ষী ও ব্যক্তিগত কর্মচারী বিপ্লবের নামে এ ফ্ল্যাটগুলো কেনা হয়েছিল। পরে বিপ্লবের কাছ থেকে জনৈক গিয়াসউল আলমকে এ ফ্ল্যাটগুলো হস্তান্তর করা হয়েছে। একই কায়দায় ধানমন্ডিতে নানকের ৩১টি ফ্ল্যাট রয়েছে। যেগুলো থেকে এখনো নিয়মিত ভাড়া আদায় হচ্ছে। নানকের লোকজন এ ভাড়ার টাকা তুলছেন। ৫ আগস্টের পর নানক বিদেশে চলে গেলেও ঢাকা শহরে যে তাঁর ১৬০টির মতো ফ্ল্যাট আছে, এর অধিকাংশই ভাড়া দেওয়া আছে এবং ভাড়ার টাকা নিয়মিত ওঠাচ্ছেন তাঁর লোকজন। সে টাকা নানকের কাছে চলে যাচ্ছে। একাধিক সূত্র বলছেন, মোহাম্মদপুর এবং ধানমন্ডিতে নানকের ফ্ল্যাটগুলোয় যাঁরা থাকেন, তাঁদের বলে দেওয়া হয়েছে এখন কোনো চেকের মাধ্যমে টাকা নেওয়া হবে না, দিতে হবে সব নগদ অর্থে। এ ছাড়া ধানমন্ডির চারটি মার্কেটে নানকের অন্তত ১২টি দোকানের সন্ধান পাওয়া গেছে।

এভাবে ফ্ল্যাট এবং দোকান কিনেই নানক ক্ষান্ত হননি। পুরো মোহাম্মদপুর, পিসি কালচার, বছিলা এবং কেরানীগঞ্জ জুড়ে নানকের জমির সন্ধান পাওয়া গেছে। নানকের জমির পরিমাণ ১০০ বিঘার বেশি। অধিকাংশই দখলকৃত বলে একাধিক দায়িত্বশীল সূত্র বলছেন। মোহাম্মদপুরে নানকের অন্তত ২০ বিঘা জমির সন্ধান পাওয়া গেছে। এর এক জায়গায় গরুর খামার তৈরি করা হয়েছে। যেটি একটি প্রতিষ্ঠানকে নানকের পক্ষ থেকে ভাড়া দেওয়া হয়েছে। বাকি জমিগুলোর মধ্যে কিছু এখনো দেয়ালঘেরা অবস্থায় পড়ে আছে। পিসি কালচারের বিভিন্ন এলাকায় সাইনবোর্ড দেখা যায়-‘এ জমির মালিক অমুক’। এসব সাইনবোর্ডের ব্যাপারে খোঁজ নিয়ে জানা যায়, জাহাঙ্গীর কবির নানকের লোকজনই এ জমিগুলোর মালিক। যেহেতু কাগজপত্রে কোথাও নানকের নাম নেই, সেজন্য নানককে এসব জমির জন্য আইনগতভাবে চিহ্নিত করা সম্ভব নয়। কিন্তু এলাকাবাসীর সবাই জানেন এসব জমির মালিক নানক। এখন পর্যন্ত অবৈধ পন্থায় অর্জিত এসব জমি অরক্ষিত অবস্থায় রয়েছে।

উল্লেখ্য, ২০০৯ সালে আওয়ামী লীগ ক্ষমতা আসার পর জাহাঙ্গীর কবির নানককে একটি পাওয়ার প্ল্যান্টের লাইসেন্স প্রদান করা হয়েছিল। এ লাইসেন্সটি নানক তিন দফা বিক্রি করেন বলে তথ্যপ্রমাণ পাওয়া গেছে। প্রথমে তিনি তাঁর রাজনৈতিক সহকর্মী এবং অন্যতম ক্যাডার প্রয়াত আসলামুল হকের কাছে বিক্রি করেছিলেন। আসলামুল হকের কাছ থেকে তিনি এ বাবদ ২০ কোটি টাকা নিয়েছিলেন বলে দুজনের মধ্যে সমঝোতা চুক্তিতে দেখা যায়। এরপর নানক একই পাওয়ার প্ল্যান্ট একটি ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানের কাছে বিক্রি করেন। সেখান থেকেও তিনি টাকা নেন। পরে ওই ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানের কাছ থেকে তুলে তিনি আরেকটি ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানের কাছে এটি বিক্রি করেন বলে তথ্য পাওয়া গেছে। সবচেয়ে মজার ব্যাপার হলো, এ পাওয়ার প্ল্যান্টের জন্য আসলামুল হককে তিনি একটি জমি দেন। তদন্তে দেখা যাচ্ছে এটি নদী ভরাটের জমি এবং সরকারি খাসজমি। সরকারি প্রায় ১০ বিঘা খাসজমি দখল করে আসলামুল হকের কাছে বিক্রি করেছিলেন নানক। বিভিন্ন সূত্র বলছেন, এভাবে সরকারি খাসজমি দখল করে ব্যবসায়ী এবং রাজনৈতিক কর্মীর কাছে মোটা অঙ্কের বিনিময়ে বিক্রি করা ছিল নানকের অবৈধ আয়ের অন্যতম উৎস। ফলে তাঁর এসব সম্পদ যারা কিনেছেন, তারা এখন বড় ধরনের বিপদে পড়েছেন। এভাবে সন্ত্রাস এবং ক্ষমতার দাপট দেখিয়ে অবৈধ পন্থায় ভূমি-ফ্ল্যাট দখল করে নানক হয়েছেন হাজার কোটি টাকার মালিক।

 

এই বিভাগের আরও খবর
গাজায় শক্তিশালী হামলার নির্দেশ নেতানিয়াহুর
গাজায় শক্তিশালী হামলার নির্দেশ নেতানিয়াহুর
নির্বাচন নিয়ে আলোচনায় ফখরুল-কুক
নির্বাচন নিয়ে আলোচনায় ফখরুল-কুক
নভেম্বরে গণভোটসহ ১৮ দাবি
নভেম্বরে গণভোটসহ ১৮ দাবি
অস্পষ্ট বলছে এনসিপি
অস্পষ্ট বলছে এনসিপি
আসিফ নজরুল প্রধান উপদেষ্টা হতে চেয়েছিলেন
আসিফ নজরুল প্রধান উপদেষ্টা হতে চেয়েছিলেন
আওয়ামী লীগ ২০১৪ সালের পর দেউলিয়া
আওয়ামী লীগ ২০১৪ সালের পর দেউলিয়া
নির্বাচনে বৃহৎ পর্যবেক্ষক দল পাঠাবে ইইউ
নির্বাচনে বৃহৎ পর্যবেক্ষক দল পাঠাবে ইইউ
এক লাফে সোনার দাম কমল সাড়ে ১০ হাজার টাকা
এক লাফে সোনার দাম কমল সাড়ে ১০ হাজার টাকা
সংস্কারের বিপক্ষের কারও সঙ্গে জোট করবে না এনসিপি
সংস্কারের বিপক্ষের কারও সঙ্গে জোট করবে না এনসিপি
তিন বিচারপতির কাছে ব্যাখ্যা নয় তথ্য চেয়েছেন
তিন বিচারপতির কাছে ব্যাখ্যা নয় তথ্য চেয়েছেন
সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাৎ পাকিস্তান যৌথ বাহিনী চেয়ারম্যানের
সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাৎ পাকিস্তান যৌথ বাহিনী চেয়ারম্যানের
কিছু উপদেষ্টা চক্রান্ত করছেন
কিছু উপদেষ্টা চক্রান্ত করছেন
সর্বশেষ খবর
রোহিঙ্গা শরণার্থীদের জরুরি সহায়তায় ইতালির ২৫ লাখ ইউরো অনুদান
রোহিঙ্গা শরণার্থীদের জরুরি সহায়তায় ইতালির ২৫ লাখ ইউরো অনুদান

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চ্যাটজিপিটিতে ব্যবহার করা যাবে জনপ্রিয় একাধিক অ্যাপ
চ্যাটজিপিটিতে ব্যবহার করা যাবে জনপ্রিয় একাধিক অ্যাপ

৪৯ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ড্রাইভিং লাইসেন্স ও ফিটনেস পরীক্ষা বেসরকারিকরণ নিরাপদ সড়কের অন্তরায়
ড্রাইভিং লাইসেন্স ও ফিটনেস পরীক্ষা বেসরকারিকরণ নিরাপদ সড়কের অন্তরায়

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

জার্মানিতে যুবদলের ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালন
জার্মানিতে যুবদলের ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালন

৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মাদুরোকে ধরার গুপ্তচর নাটক: পাইলটকে প্রলুব্ধ করে ব্যর্থ হলো যুক্তরাষ্ট্র
মাদুরোকে ধরার গুপ্তচর নাটক: পাইলটকে প্রলুব্ধ করে ব্যর্থ হলো যুক্তরাষ্ট্র

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুনরায় চালু হচ্ছে বেসিস-সিসিপ প্রোগ্রাম
পুনরায় চালু হচ্ছে বেসিস-সিসিপ প্রোগ্রাম

৪ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

বিবাহিত মেয়ের ওপর মা-বাবার হক
বিবাহিত মেয়ের ওপর মা-বাবার হক

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৯ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৯ অক্টোবর)

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে কুটুমবাড়ি রেস্তোরাঁকে ৩ লাখ টাকা জরিমানা
চট্টগ্রামে কুটুমবাড়ি রেস্তোরাঁকে ৩ লাখ টাকা জরিমানা

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিপর্যয় পেরিয়ে ইতিহাস: আবারও শীর্ষে অ্যাপল
বিপর্যয় পেরিয়ে ইতিহাস: আবারও শীর্ষে অ্যাপল

৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

জাপানের সাবেক প্রধানমন্ত্রীকে হত্যার দায় স্বীকার করল বন্দুকধারী
জাপানের সাবেক প্রধানমন্ত্রীকে হত্যার দায় স্বীকার করল বন্দুকধারী

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসপাতালে ভর্তি হাসান মাসুদ
হাসপাতালে ভর্তি হাসান মাসুদ

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সময় চেয়ে ৪ মাসেও প্রধান উপদেষ্টার সাক্ষাৎ পাননি বিজিএমইএ সভাপতি
সময় চেয়ে ৪ মাসেও প্রধান উপদেষ্টার সাক্ষাৎ পাননি বিজিএমইএ সভাপতি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জলবায়ু সম্মেলনের আগে রক্তাক্ত রিও, নিহত ২০
জলবায়ু সম্মেলনের আগে রক্তাক্ত রিও, নিহত ২০

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কলেজ ছাত্র তুহিন হত্যায় অভিযুক্তদের শাস্তির দাবি
কলেজ ছাত্র তুহিন হত্যায় অভিযুক্তদের শাস্তির দাবি

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় নতুন হামলার নির্দেশ নেতানিয়াহুর
গাজায় নতুন হামলার নির্দেশ নেতানিয়াহুর

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চসিকের চারজনের বিরুদ্ধে দুদকের চার্জশিট গ্রহণের শুনানি পেছাল
চসিকের চারজনের বিরুদ্ধে দুদকের চার্জশিট গ্রহণের শুনানি পেছাল

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হালদা নদীকে হেরিটেজ ঘোষণার গেজেট সংশোধন করা হবে : মৎস্য উপদেষ্টা
হালদা নদীকে হেরিটেজ ঘোষণার গেজেট সংশোধন করা হবে : মৎস্য উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নারায়ণগঞ্জে ইজিবাইক চালককে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ
নারায়ণগঞ্জে ইজিবাইক চালককে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ক্রিকেট ইতিহাসে বিরল কীর্তি গড়লেন অ্যাশলে গার্ডনার
ক্রিকেট ইতিহাসে বিরল কীর্তি গড়লেন অ্যাশলে গার্ডনার

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে যুবককে কুপিয়ে এক লাখ টাকা ছিনতাই
রাজধানীতে যুবককে কুপিয়ে এক লাখ টাকা ছিনতাই

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাসিনার ফ্যাসিবাদী যাত্রা শুরু হয় ২৮ অক্টোবরের রক্তাক্ত তাণ্ডব দিয়ে : রিজভী
হাসিনার ফ্যাসিবাদী যাত্রা শুরু হয় ২৮ অক্টোবরের রক্তাক্ত তাণ্ডব দিয়ে : রিজভী

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাপানের নতুন নেতৃত্ব থেকে ‘ইতিবাচক বার্তা’ লক্ষ্য করছে চীন
জাপানের নতুন নেতৃত্ব থেকে ‘ইতিবাচক বার্তা’ লক্ষ্য করছে চীন

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আইসিসির ওপর ভারতের প্রভাব’ নিয়ে মুখ খুললেন সাবেক ম্যাচ রেফারি
‘আইসিসির ওপর ভারতের প্রভাব’ নিয়ে মুখ খুললেন সাবেক ম্যাচ রেফারি

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘সাইয়ারা’র অভিনেত্রী এবার ভূতের সিনেমায়
‘সাইয়ারা’র অভিনেত্রী এবার ভূতের সিনেমায়

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারত হবে বিশ্বের সবচেয়ে ভয়ডরহীন দল : গম্ভীর
ভারত হবে বিশ্বের সবচেয়ে ভয়ডরহীন দল : গম্ভীর

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৯ বছর পর বগুড়ার শহীদ চান্দু স্টেডিয়ামে ফিরল ক্রিকেট
১৯ বছর পর বগুড়ার শহীদ চান্দু স্টেডিয়ামে ফিরল ক্রিকেট

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাবিতে জাতীয়তাবাদী শিক্ষক ফোরামের নেতৃত্বে অধ্যাপক শামছুল-জামাল-নজরুল
জাবিতে জাতীয়তাবাদী শিক্ষক ফোরামের নেতৃত্বে অধ্যাপক শামছুল-জামাল-নজরুল

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঢাকায় বজ্রবৃষ্টির আভাস
ঢাকায় বজ্রবৃষ্টির আভাস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে বৃহৎ নির্বাচন পর্যবেক্ষক দল পাঠাবে ইইউ: রাষ্ট্রদূত মিলার
বাংলাদেশে বৃহৎ নির্বাচন পর্যবেক্ষক দল পাঠাবে ইইউ: রাষ্ট্রদূত মিলার

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
ইনানী নয়, কক্সবাজার শহর থেকেই সেন্টমার্টিন যাবে জাহাজ
ইনানী নয়, কক্সবাজার শহর থেকেই সেন্টমার্টিন যাবে জাহাজ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের সঙ্গে ফের চালু হচ্ছে ইরান ও তুরস্কের সরাসরি ট্রেন সার্ভিস
পাকিস্তানের সঙ্গে ফের চালু হচ্ছে ইরান ও তুরস্কের সরাসরি ট্রেন সার্ভিস

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মস্কোকে মানচিত্র থেকে মুছে ফেলার হুমকি বেলজিয়ামের
মস্কোকে মানচিত্র থেকে মুছে ফেলার হুমকি বেলজিয়ামের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভুয়া ওয়ার্ক পারমিটে শ্রমবাজারের সর্বনাশ
ভুয়া ওয়ার্ক পারমিটে শ্রমবাজারের সর্বনাশ

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জাতীয় নির্বাচনের আগেই গণভোটের সুপারিশ ঐকমত্য কমিশনের
জাতীয় নির্বাচনের আগেই গণভোটের সুপারিশ ঐকমত্য কমিশনের

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গীর ইমাম মুহিবুল্লাহ মিয়াজীকে অপহরণের ঘটনা মিথ্যা : জিএমপি
টঙ্গীর ইমাম মুহিবুল্লাহ মিয়াজীকে অপহরণের ঘটনা মিথ্যা : জিএমপি

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সালমানের মৃত্যুর সঠিক তদন্ত ও ন্যায়বিচার চেয়ে যা বললেন শাবনূর
সালমানের মৃত্যুর সঠিক তদন্ত ও ন্যায়বিচার চেয়ে যা বললেন শাবনূর

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আসিফ নজরুলকে নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীর
আসিফ নজরুলকে নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীর

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এই মুহূর্তে আওয়ামী লীগ কোনো রাজনৈতিক শক্তি নয়: নাহিদ
এই মুহূর্তে আওয়ামী লীগ কোনো রাজনৈতিক শক্তি নয়: নাহিদ

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হুতি কারাগার থেকে পাঁচ বছর পর মুক্তি পেলেন ইয়েমেনি মডেল ইনতিসার
হুতি কারাগার থেকে পাঁচ বছর পর মুক্তি পেলেন ইয়েমেনি মডেল ইনতিসার

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নির্বাচনের দিনই গণভোট হতে হবে : আমীর খসরু
জাতীয় নির্বাচনের দিনই গণভোট হতে হবে : আমীর খসরু

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বকাপ নিয়ে মেসির ইঙ্গিত: খেলতে চান, তবে শর্ত একটাই!
বিশ্বকাপ নিয়ে মেসির ইঙ্গিত: খেলতে চান, তবে শর্ত একটাই!

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খালেদা জিয়াকে আপসহীন নেত্রী উল্লেখ করে স্মৃতিচারণ করলেন সাদিক কায়েম
খালেদা জিয়াকে আপসহীন নেত্রী উল্লেখ করে স্মৃতিচারণ করলেন সাদিক কায়েম

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অলিনের সেঞ্চুরিতে সিরিজে এগিয়ে গেল বাংলাদেশ
অলিনের সেঞ্চুরিতে সিরিজে এগিয়ে গেল বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নিয়োগ বিষয়ে জরুরি নির্দেশনা
এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নিয়োগ বিষয়ে জরুরি নির্দেশনা

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তত্ত্বাবধায়ক ফিরলেও নির্বাচন এ সরকারের অধীনেই হবে : শিশির মনির
তত্ত্বাবধায়ক ফিরলেও নির্বাচন এ সরকারের অধীনেই হবে : শিশির মনির

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অরুণাচলের কাছে চীনের ৩৬টি বিমান বাংকার, চিন্তায় ভারত
অরুণাচলের কাছে চীনের ৩৬টি বিমান বাংকার, চিন্তায় ভারত

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএলে দল নিতে আগ্রহী যে ১০ ফ্র্যাঞ্চাইজি
বিপিএলে দল নিতে আগ্রহী যে ১০ ফ্র্যাঞ্চাইজি

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পকে নোবেল পুরষ্কারে মনোনয়ন দেবেন জাপানি প্রধানমন্ত্রী
ট্রাম্পকে নোবেল পুরষ্কারে মনোনয়ন দেবেন জাপানি প্রধানমন্ত্রী

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ড্যাবের সভাপতি হারুন, মহাসচিব শাকিল
ড্যাবের সভাপতি হারুন, মহাসচিব শাকিল

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘কাঠগোলাপ’ প্রদর্শিত হলে আইনানুগ ব্যবস্থা
‘কাঠগোলাপ’ প্রদর্শিত হলে আইনানুগ ব্যবস্থা

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পারমাণবিক ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা না করে যুদ্ধ শেষ করুন, পুতিনকে ট্রাম্প
পারমাণবিক ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা না করে যুদ্ধ শেষ করুন, পুতিনকে ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ ২০১৪ সালের পর দেউলিয়া হয়ে গেছে : তথ্য উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগ ২০১৪ সালের পর দেউলিয়া হয়ে গেছে : তথ্য উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বোরকা বিতর্কে জোব্বা পরে কোরআন হাতে ক্লাস নিয়ে আরেক শিক্ষকের প্রতিবাদ
বোরকা বিতর্কে জোব্বা পরে কোরআন হাতে ক্লাস নিয়ে আরেক শিক্ষকের প্রতিবাদ

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভেবেছিলাম ৩০ পেরোলেই বিয়ে করব: তামান্না
ভেবেছিলাম ৩০ পেরোলেই বিয়ে করব: তামান্না

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অত্যাধুনিক যুদ্ধবিমানের দিকে চোখ তুরস্কের, যুক্তরাজ্যের সঙ্গে ১১ বিলিয়নের চুক্তি
অত্যাধুনিক যুদ্ধবিমানের দিকে চোখ তুরস্কের, যুক্তরাজ্যের সঙ্গে ১১ বিলিয়নের চুক্তি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অস্ত্র মামলায় সম্রাটের যাবজ্জীবন
অস্ত্র মামলায় সম্রাটের যাবজ্জীবন

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সংসদ ব্যর্থ হলে প্রস্তাবগুলো স্বয়ংক্রিয়ভাবে সংবিধানে যুক্ত হবে: আলী রীয়াজ
সংসদ ব্যর্থ হলে প্রস্তাবগুলো স্বয়ংক্রিয়ভাবে সংবিধানে যুক্ত হবে: আলী রীয়াজ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থা’ : ভারতের উপকূলীয় এলাকার স্কুল-কলেজ বন্ধ ঘোষণা
ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থা’ : ভারতের উপকূলীয় এলাকার স্কুল-কলেজ বন্ধ ঘোষণা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের অন্ধ্র উপকূলে ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় মন্থা, রেড অ্যালার্ট
ভারতের অন্ধ্র উপকূলে ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় মন্থা, রেড অ্যালার্ট

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
চরম ক্ষুব্ধ বিএনপি
চরম ক্ষুব্ধ বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আসিফ নজরুল প্রধান উপদেষ্টা হতে চেয়েছিলেন
আসিফ নজরুল প্রধান উপদেষ্টা হতে চেয়েছিলেন

প্রথম পৃষ্ঠা

এক লাফে সোনার দাম কমল সাড়ে ১০ হাজার টাকা
এক লাফে সোনার দাম কমল সাড়ে ১০ হাজার টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

পর্যটন বিকাশে হচ্ছে ‘বর্ডার ড্রাইভ’
পর্যটন বিকাশে হচ্ছে ‘বর্ডার ড্রাইভ’

নগর জীবন

বডি-ওর্ন ক্যামেরা কেনার নির্দেশ
বডি-ওর্ন ক্যামেরা কেনার নির্দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কিছু উপদেষ্টা চক্রান্ত করছেন
কিছু উপদেষ্টা চক্রান্ত করছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ট্রোকের চিকিৎসা ঢাকাকেন্দ্রিক
স্ট্রোকের চিকিৎসা ঢাকাকেন্দ্রিক

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ
দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রয়াত মন্ত্রী নাসিমের স্ত্রী-সন্তানসহ পাঁচজনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
প্রয়াত মন্ত্রী নাসিমের স্ত্রী-সন্তানসহ পাঁচজনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

খবর

বেশির ভাগ অবৈধ সম্পদ হিসাবের বাইরে
বেশির ভাগ অবৈধ সম্পদ হিসাবের বাইরে

প্রথম পৃষ্ঠা

লিটনদের ফেরার ম্যাচ আজ
লিটনদের ফেরার ম্যাচ আজ

মাঠে ময়দানে

ঝুঁকিপূর্ণ কাজে ১০ লক্ষাধিক শিশু
ঝুঁকিপূর্ণ কাজে ১০ লক্ষাধিক শিশু

পেছনের পৃষ্ঠা

বোরকা নিয়ে শিক্ষকের মন্তব্যে উত্তাল রাবি
বোরকা নিয়ে শিক্ষকের মন্তব্যে উত্তাল রাবি

নগর জীবন

শিমুল গাছের বয়স ২০০ বছর
শিমুল গাছের বয়স ২০০ বছর

পেছনের পৃষ্ঠা

সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাৎ পাকিস্তান যৌথ বাহিনী চেয়ারম্যানের
সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাৎ পাকিস্তান যৌথ বাহিনী চেয়ারম্যানের

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্যের অনৈক্যের সুপারিশ
ঐকমত্যের অনৈক্যের সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি-জামায়াত ছাড়া মাঠে নেই অন্য কেউ
বিএনপি-জামায়াত ছাড়া মাঠে নেই অন্য কেউ

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন প্রত্যাশী ১২ জন
বিএনপির মনোনয়ন প্রত্যাশী ১২ জন

নগর জীবন

হাইব্রিড মরিচে কৃষকের মুখে হাসি
হাইব্রিড মরিচে কৃষকের মুখে হাসি

পেছনের পৃষ্ঠা

এককভাবে সরকার গঠন করলে বেশি দিন টিকবে না
এককভাবে সরকার গঠন করলে বেশি দিন টিকবে না

নগর জীবন

সংশোধিত শ্রম আইনে শিল্পে অস্থিরতা বাড়বে
সংশোধিত শ্রম আইনে শিল্পে অস্থিরতা বাড়বে

প্রথম পৃষ্ঠা

চাকরি পেলেন গণপিটুনিতে নিহত প্রদীপ লালের ছেলে
চাকরি পেলেন গণপিটুনিতে নিহত প্রদীপ লালের ছেলে

নগর জীবন

ড্যাবের ২৭৬ সদস্যের কমিটি অনুমোদন
ড্যাবের ২৭৬ সদস্যের কমিটি অনুমোদন

নগর জীবন

স্প্যাম নিয়ন্ত্রণে হোয়াটসঅ্যাপের নতুন ফিচার
স্প্যাম নিয়ন্ত্রণে হোয়াটসঅ্যাপের নতুন ফিচার

টেকনোলজি

নির্বাচন যত ঘনিয়ে আসবে অস্ত্র উদ্ধার তত বাড়বে
নির্বাচন যত ঘনিয়ে আসবে অস্ত্র উদ্ধার তত বাড়বে

নগর জীবন

স্কুলে ভর্তিতে লটারি বাতিলের দাবি
স্কুলে ভর্তিতে লটারি বাতিলের দাবি

দেশগ্রাম

বিআরটিসির চলন্ত বাসে আগুন
বিআরটিসির চলন্ত বাসে আগুন

নগর জীবন

নির্বাচনের দুর্নাম করবে এমন পর্যবেক্ষক ডাকবে না সরকার
নির্বাচনের দুর্নাম করবে এমন পর্যবেক্ষক ডাকবে না সরকার

নগর জীবন

‘তরল বায়ুপ্রযুক্তি’ হতে পারে জীবাশ্ম জ্বালানির বিকল্প
‘তরল বায়ুপ্রযুক্তি’ হতে পারে জীবাশ্ম জ্বালানির বিকল্প

টেকনোলজি