শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:৫১, সোমবার, ০২ সেপ্টেম্বর, ২০১৯ আপডেট:

স্মরণ

মামুন: নাড়া দিয়ে যাওয়া এক মৃত্যুর নাম

Not defined
অনলাইন ভার্সন
মামুন: নাড়া দিয়ে যাওয়া এক মৃত্যুর নাম

প্রথম বর্ষে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের ক্লাস রুম। বাংলাদেশের ইতিহাস বিষয়ে ক্লাস নিচ্ছেন প্রয়াত সিতারা পারভীন ম্যাডাম। হঠাৎ ম্যাডাম খেয়াল করলেন কে যেন ফিসফিস করে কথা বলছে। একটু খেয়াল করে দেখলেন মামুন (মামুনুর রশিদ)। তারপর-

সিতারা পারভীন ম্যাডাম (প্রয়াত) :  মামুন বলোতো, বদরুদ্দিন উমর কে?
মামুন:  ম্যাডাম, উনি বদর বাহিনীর প্রধান ছিলেন।
বদরুদ্দীন উমর সম্পর্কে মামুন কিন্তু খুব ভালো করেই জানতো। 
সিতারা পারভীন ম্যাডাম:  মামুন, তুমি আগামী ক্লাসে বদরুদ্দিন উমরের ওপর তিন পাতা লিখে নিয়ে আসবে। এটা তোমার অ্যাসাইনমেন্ট। 

কোন এক বর্ষের ফাইনাল পরীক্ষা হচ্ছে। পরীক্ষার হলে সামনের দিকে মামুনের সিট। ডেস্কের ওপর মোবাইল রাখার সময় ফাহমিদুল হক স্যারের চোখ গেল মামুনের মোবাইলের দিকে।
ফাহমিদুল হক স্যার:  মামুন, তুমি আইফোন কিনেছ?
মামুন : জি স্যার। 
মামুনের বন্ধু রাজীব (পেছন থেকে): স্যার, ওটা চীনা আইফোন। ৩ হাজার টাকা দিয়ে কিনছে। 
মামুন:  স্যার, ও আমার শত্রু। আমার বিরুদ্ধে অপপ্রচার চালায়।
মোবাইল ফোনটা আসলেই চাইনিজ ছিল।

পরিসংখ্যান পরীক্ষার তিন মাস আগে মামুন মনোযোগী ছাত্র। পরিসংখ্যান বিভাগের এক বড় ভাইয়ের কাছে প্রাইভেট পড়ছে মামুন। মামুনের কাছের বন্ধুরা মোটামুটি সবাই পরিসংখ্যান ইমপ্রুভমেন্ট রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। কিন্তু পরীক্ষার তিন দিন আগে মামুনের বাগড়া। সে সব শিখিয়ে দিবে, কোন ব্যাপার না। কি মনে করে ৫/৬ জন মামুনের কাছে পড়া শুরু করলো। মামুন শিক্ষক, তারা মনোযোগী ছাত্র। যারা মামুনকে চেনেন তারা বুঝবেন বিষয়টার মর্ম। যাই হোক পরীক্ষায় মামুনের বন্ধুরা সবাই ভালোভাবেই উতরে গেল। শুধু মামুন ইমপ্রুভমেন্ট রাখল।

কোন একদিন মামুনসহ বন্ধুরা সাংবাদিকতা বিভাগের করিডোরে। হঠাৎ রাজীবের নজর মামুনের জুতার দিকে। নতুন জুতা।
রাজীব : কিরে মামুইন্যা, জুতা কত নেছে?
মামুন : সাড়ে পাঁচ হাজার টাকা। 
রাজীব : চাপা মারস।
মামুন : পাঁচ হাজার টাকা নিছে।
রাজীব : কানারে হাইকোর্ট দেখাও।
মামুন : সাড়ে চাইর হাজার টাকা নিছে।
রাজীব : এই জুতার দাম এক হাজার টাকাও না। 
মামুন : সাড়ে তিন হাজার টাকা নিছে। আর কমাইতে পারমু না। কসম। 

কোন এক বর্ষ ফাইনাল পরীক্ষার আগের রাত। রাত ৮টা’র মতো বাজে। মামুন হলে থাকে না, বাসায় থাকে আগারগাঁও তালতলায়। হঠাৎ কোনো নোটিশ ছাড়াই ব্যাগ নিয়ে হলে উপস্থিত মামুন। এসেই ব্যাগ দেখিয়ে দাবি, পৃথিবীর সেরা নোট তার কাছে। একবার চোখ বুলালেই ফাস্ট ক্লাস নিশ্চিত। কিছুক্ষণের মধ্যেই বোঝা গেল সেগুলো আসে যুগ যুগ ধরে বিভাগের সবার হাতে ঘুরে বেড়ানো নিম্নমানের কিছু নোট। তা দেখেই...
রিয়াদ: লুই, তুই রুম থেইকা বাইর হ। তোরে হলে আইতে কইছে কে?
মামুন ব্যাগ নিয়ে এতক্ষণ কয়েকজনের সাথে ফ্লোরে বসেছিল। সাথে সাথে বিছানায় উঠে শুয়ে পড়ল : আমার ঠাণ্ডা। আমি নিচে শুইতে পারুম না। তোরা নিচে শো।

বিশ্বকাপ ফুটবল খেলা আসলেই আমরা কোন না কোন দলকে সমর্থন করি। মামুনও করতো। টিএসসিতে খেলা নিয়ে আড্ডা দিতে দিতে সবাই ব্যস্ত থাকতো নিজের দলকে সেরা প্রমাণ করতে। এ নিয়ে একপর্যায়ে ঝগড়াও লেগে যেত। মামুন ঝগড়া থামানোর জন্য কখনও ব্রাজিলের সমর্থন করতো, কখনও আর্জেন্টিনা, কখনও জার্মানি, কখনওবা ইতালির। তার এমন কার্যক্রম যখন সবার নজরে আসতো, আমরা ঝগড়া থামিয়ে হতবাক হয়ে যেতাম।    

এমন অসংখ্য গল্প আছে মামুনকে নিয়ে। শুধু তার বন্ধুদের কাছেই নয়। মামুনের সেই গল্প আছে, তার পরিচিত সবার কাছে। একবারই হয়তো দেখা হয়েছে, এমন অনেকেরও মামুনকে মনে রাখতে হয়েছে এমন কোন গল্পের কারণে। যত গুমোট পরিবেশই হোক না কেন, মামুন চুপচাপ আছে বা হাসছে না; এমন খুব কম হয়েছে। হয়তো কিছুক্ষণ তারপরই সেই চিরচেনা মামুন। চরম সিরিয়াস বিষয়গুলোও মামুন হালকা করে নিতে পারতো, ঐসব মুহূর্তে নিশ্চিন্তে হাসতে পারতো।

সেজন্য অনেক সময় সিনিয়র কারো কাছ থেকে হয়তো বকাও খেয়েছে। কিন্তু তারা কেউই মামুনকে দূরে ঠেলে দিতে পারেননি। কারণ তার সরলতা এবং একজন ভালো মনের মানুষ। যে কারো উৎসব কিংবা বিপদে মামুন ছিল সামনের সারিতে। কথায় কথায় যেই ছেলেটা হাসতে পারে তার মতো সহজ সরল আর কেই বা হতে পারে। মামুন শুধু হাসতে নয় হাসাতেও পারতো। মানুষ কারো কথায় প্রাণ খুলে হাসছে, সেও তো তার জীবনের বড় পাওয়া। মানুষকে হাসানো সহজ কাজ নয়। কিন্তু মামুনের মধ্যে সেই ক্ষমতা ছিল অদ্ভুত রকমের বেশী। অনায়াসে হাসাতে পারতো। যে কাউকে অনায়েসে কাছে টেনে নেয়ার, আপন করে নেয়ার অদ্ভুত ক্ষমতা ছিল তার।

যে ছেলেটা সারাদিন হাসতো, মানুষকে হাসাতো; সেই কিনা মারা গেল হার্ট অ্যাটাকে। কিন্তু হাসিখুশি থাকা মানুষের নাকি এমন কম হয়। আহ সেই কম মানুষের দলেই যে মামুন ছিল তা কে জানতো।

এই জীবন সংসারে নিত্যদিন সবার কত কিছু নিয়েই না ব্যস্ততা। কিন্তু মামুনের কখনোই তেমন ব্যস্ততা ছিল না কোন কিছু নিয়ে। কিন্তু ভেতরে ভেতরে জীবন যে মামুনকে নিয়ে ব্যস্ত হয়ে উঠেছিল, তা তো কারো বোঝার সাধ্য ছিল না।

ঠিক এক বছর আগে, আমাদের জীবন থেকে হারিয়ে গেছে মামুন। দিয়ে গেছে নতুন গল্প। সময়ের সাথে যে গল্পেরও বয়স বাড়ে, ধরন বদলায়। তবে যে গল্পটা এতদিন ততটা উঠেনি আড্ডায়, গল্পে, আলোচনায়, মামুনের মৃত্যুর পর থেকে তাও শুরু হয়েছে। এখন কত অবলীলায় সবাই মৃত্যুর গল্প করি, মামুনের মৃত্যুর। ভেতরে ভেতরে হয়তো অনেকে বুকচাপা কষ্ট লুকিয়ে রাখে, কারো চোখে গড়িয়ে পরে দুফোটা জল। আবার কারো হয়তো তেমন কিছু মনেই  পড়ে না। জীবনের বাস্তবতায় দৃশ্যমান অনেক কিছুই যখন দৃষ্টি এড়িয়ে যায়, তখন অদৃশ্য কিছু তো মনে নাই পড়তে পারে। তবে এটাও সত্য যে মামুনকে ভুলে যাওয়া কঠিন। মামুনের মতো কাউকে ভোলা সহজ নয়। তাইতো পরিচিতো সবার কাছে ভীষণ রকমের নাড়া দিয়ে যাওয়া এক মৃত্যুর নাম মামুন। আরো পরিণত হলে কতটুকু বদল হতো মামুনের কে জানে? তবে এখন সবার মনে চিরতরে আটকে যাওয়া মামুনের ছবিটা রয়ে যাবে হাসিমুখের। যেখানেই থাকুক হাসিমুখেই থাকুক আমাদের মামুন।

লেখক: আশরাফুল আলম খোকন, নাসিম রুপক, জয়দেব নন্দী, আশিক রনো, রোকন উদ্দিন, রাজীব আহমেদ, নাজমুল আলম, নাজমুল হোসেন।

বিডি প্রতিদিন/ফারজানা

এই বিভাগের আরও খবর
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
সশস্ত্র বাহিনী দিবস ও জাতির অস্তিত্ব রক্ষার অভিযাত্রা
সশস্ত্র বাহিনী দিবস ও জাতির অস্তিত্ব রক্ষার অভিযাত্রা
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
যাচ্ছি কোথায়, আদর্শের রাজনীতিতে, ত‍্যাগে না উচ্ছিষ্ট ভোগে!
যাচ্ছি কোথায়, আদর্শের রাজনীতিতে, ত‍্যাগে না উচ্ছিষ্ট ভোগে!
নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫
নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
সর্বশেষ খবর
সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল
সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল

১৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?
মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?

৩৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক
বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স
উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা
বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭
ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!
চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ
পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর
৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক
রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত
নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক
সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নোয়াখালীতে হত্যার বিচার দাবিতে মানববন্ধন
নোয়াখালীতে হত্যার বিচার দাবিতে মানববন্ধন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের বিপক্ষে ৫ উইকেট হারিয়ে চাপে পাকিস্তান
বাংলাদেশের বিপক্ষে ৫ উইকেট হারিয়ে চাপে পাকিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাউবির কৃষি ও পল্লী উন্নয়ন স্কুলের নতুন ডিন ড. সিরাজুল ইসলাম
বাউবির কৃষি ও পল্লী উন্নয়ন স্কুলের নতুন ডিন ড. সিরাজুল ইসলাম

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এই প্রথম গোলটি আমি সারাজীবন মনে রাখব: লেভানদোভস্কি
এই প্রথম গোলটি আমি সারাজীবন মনে রাখব: লেভানদোভস্কি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমার বিষয়ে সংবাদ প্রকাশ না করলেই খুশি হবো : সোহেল রানা
আমার বিষয়ে সংবাদ প্রকাশ না করলেই খুশি হবো : সোহেল রানা

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেরপুরে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব
শেরপুরে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বৈশ্বিক মান অর্জনে ইঞ্জিনিয়ারিং প্রোগ্রামের অ্যাক্রেডিটেশন জরুরি : ডুয়েট উপাচার্য
বৈশ্বিক মান অর্জনে ইঞ্জিনিয়ারিং প্রোগ্রামের অ্যাক্রেডিটেশন জরুরি : ডুয়েট উপাচার্য

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ধানের শীষে ভোট চেয়ে তৃপ্তির উঠোন বৈঠক
ধানের শীষে ভোট চেয়ে তৃপ্তির উঠোন বৈঠক

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

৩১ দফা বাস্তবায়নে বগুড়ায় লিফলেট বিতরণ
৩১ দফা বাস্তবায়নে বগুড়ায় লিফলেট বিতরণ

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মুন্সীগঞ্জে ছাত্রীকে ধর্ষণচেষ্টায় শিক্ষককে গণপিটুনি
মুন্সীগঞ্জে ছাত্রীকে ধর্ষণচেষ্টায় শিক্ষককে গণপিটুনি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়
সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

১১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

১২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়

১৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

২৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক