শিরোনাম
প্রকাশ: ২২:৫০, রবিবার, ০৩ জানুয়ারি, ২০২১ আপডেট:

ডোনাল্ড ট্রাম্প : উলঙ্গ সম্রাট

ড. মোস্তফা সারওয়ার
অনলাইন ভার্সন
ডোনাল্ড ট্রাম্প : উলঙ্গ সম্রাট

ডোনাল্ড ট্রাম্পের নার্সিসিস্টিক রুগ্ন ও আকস্মিত উত্তেজনা, তার অনুগত দুই ধান্দাবাজ প্রতারক এবং যুক্তরাষ্ট্র কংগ্রেস ও রিপাবলিকান দলের মেরুদ্ণ্ডহীন দ্বিপদ-জন্তুদের দেখলে মনে পড়ে আজ থেকে প্রায় দু’শত বছর আগের ডেনিশ লেখক হ্যান্স ক্রিশ্চিয়ান এন্ডারসনের শিশুতোষ পুস্তক ‘Emperor’s New Clothes’। যদিও তিনি লিখেছিলেন শিশুদের জন্য, শতবর্ষ ধরে ব্যবহার হচ্ছে রাজনীতিসহ বিবিধ বিষয়ে। বিভিন্ন সঙ্গীত নাট্য হয়েছে এই কাহিনীর ভিত্তিতে।

গল্পটির সারাংশ হচ্ছেঃ এক সময় এক সম্রাট ছিল নিদারুণ অহংকারী এবং নার্সিসিস্টিক - নিজেকে এবং নিজের রূপ নিয়েই বিভোর থাকতো। এক দিন দুই প্রতারক এল আজব প্রস্তাব নিয়ে। সম্রাটের জন্য এমন পোশাক বানাবে যা পৃথিবীর অন্য কারো ভাগ্যে জুটবে না। পোশাকটি হবে যাদুকরী। বোকারা এই পোশাক দেখতে পাবে না। একমাত্র বুদ্ধিমানের চোখে এর চাকচিক্য দৃষ্টি মধুর হবে। বিদূষক সভাসদরা সদা সর্বদা সম্রাটের গুণগান করতো। সম্রাটেরও পছন্দ সভাসদদের তোষামদ। সম্রাট রাজী হয়ে গেল। যেমন কথা তেমনি কাজ। দুই প্রতারকের পছন্দসই তাঁত, সুই, সুতা ইত্যাদি যোগাড় হল। সভাসদরা এল কাজের অগ্রগতি দেখার জন্য, সম্রাটও এল। তারা কাজের কোন অগ্রগতি দেখতে পেল না। শুধু তাঁত আছে, কিন্তু পোশাকের চিহ্ন নেই। কেউ কিছু বলল না, পাছে বোকা বনে যায়। সম্রাটও চুপ। ভাবলো যদি সে বলে, পোশাক দেখছে না তাহলে সবার কাছে সে বোকা বনে যাবে। বিদ্রোহ হবে। সাম্রাজ্যচূত হবে। প্রতারকরা একদিন সম্রাটকে উলঙ্গ করলো। নতুন পোশাক পরাবার ভঙ্গিমা করলো। তারপর সম্রাট এক জাঁকজমক প্যারেডের সামনে স্থান নিল। প্রজারা হতবাক। দেখল উলঙ্গ সম্রাট। কিন্তু ভয়ে কেউ হাসল না - সবাই চুপ। একটি শিশু সম্রাটকে উলঙ্গ দেখে হেসে লোটোপুটি। চিৎকার করে বলল 'ছিঃ ছিঃ সম্রাটের কোন পোশাক নেই, উলঙ্গ।'

এবার আসা যাক ডোনাল্ড ট্রাম্পের ব্য্যাপারে। ৩ নভেম্বরের যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ট্রাম্প হেরেছে বেশ ভালভাবেই- সাত মিলিয়ন ভোটের বেশি ব্যবধানে। যে ৫৩৮ জন নির্বাচিত প্রতিনিধিরা সর্বশেষ সিদ্ধান্ত নেবে তার ৩০৬ জন বাইডেনের - ২৩২ জন ট্রাম্পের। অতএব বাইডেনের বিজয় অতি পরিষ্কার। নার্সিসিস্টিক ট্রাম্প কিছুতেই হার মানবে না। এই সুযোগ নিল দুই প্রতারক।
নার্সিসিস্টকরা এক ধরনের মানসিক ব্যাধিতে ভোগে; নিজ গুরুত্বের কয়েকগুন বেশি অনুভব, মাত্রাতিরিক্ত প্রশংসার কাঙ্গাল, ভক্তি ও চাটুকারিতা লাভের অদম্য ইচ্ছা এবং দয়ামায়াহীন নিষ্ঠুর চরিত্র। অনেকটা ইতিহাসের ঘৃণিত নমরুদ ও ফেরাউনের মত - নিজেকে খোদা ভাবে। ট্রাম্পের ভাতিজী ড. মেরি ট্রাম্প তার পুস্তকে এই ইঙ্গিত দিয়েছেন, তার কাকাবাবু ডনাল্ড ট্রাম্প এই সমস্ত রোগে সম্ভবত আক্রান্ত। ড. মেরি ট্রাম্প মনোবিদ্যার চিকিৎসক। ট্রাম্পের এই রোগের কারণ হিসাবে দেখিয়েছেন, ছেলে বেলা থেকেই ডোনাল্ড ট্রাম্পের উপর তার নিষ্ঠুর পিতা ফ্রেড ট্রাম্পের অত্যাচার।

ডোনাল্ড ট্রাম্পকে পেয়ে বসল তার মানসিক ব্যাধি ও দুই প্রতারক। একজন হল প্রাক্তন মেয়র ও আইনজীবী গত এক যুগে যার ট্রাম্প ছাড়া আর কোন মক্কেল নাই। দালালী আর তদবিরে করেছে লাইসেন্স পারমিটের ব্যাবসা।
এ বছর ৩ নভেম্ভরের নির্বাচন ছিল যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে সবচেয়ে স্বচ্ছ ও সুষ্ঠু নির্বাচন। এই মতামত হল ভোট গ্রহণে নিয়োজিত কর্মকর্তাদের, কাউন্টি এবং অঙ্গরাজ্য পর্য্যায়ের ডেমোক্র্যাট ও রিপাবলিকান উভয় দলের নেতৃবৃন্দের।
ডোনাল্ড ট্রাম্প নির্বাচনে গরু হারা হেরেছে। ছলে বলে কলা কৌশলে যেমন করেই হোক গদি তার রাখতেই হবে। প্রতারক আইনজীবী ৬০টির মত ভূয়া মিথ্যা মামলা দায়ের করলো। ট্রাম্প নির্বাচন পাল্টে দেবে এই প্রচার চালিয়ে ভক্ত অনুরক্তদের কাছ থেকে প্রতারণার মাধ্যমে ২০০ মিলিয়ন ডলার তুলে নিয়েছে। প্রতারক আইনজীবীর দায়েরকৃত মামলাগুলো একে একে ভন্ডুল হয়ে গেল। প্রতারক আইনজীবী প্রতিশ্রুতি দিল ট্রাম্পকে -সে মামলা করে বিজয় এনে দিবে। কিন্তু বাধ সাধলেন বিচারকরা। তিরস্কারের ভাষা দিয়ে মামলাগুলো প্রত্যাখ্যান করলেন বিচারকরা যাদের - অনেকেই ট্রাম্পের নিজের দল রিপাবলিকান পার্টির সমর্থক এবং ট্রাম্প দ্বারা নিয়োগপ্রাপ্ত। পেনসিলভেনিয়া, মিশিগান, উইসকনসিন, জর্জিয়া, মিনেসোটা, নেভাদা এবং আরিজোনার বিচারকদের লোভ ও ভীতি প্রদর্শন করা হোল। তারা একাট্রা হয়ে ভুয়া মামলাগুলো প্রত্যখ্যান করলেন।
এমনকি কেন্দ্রীয় বিচারকরা মামলাগুলোর অন্তঃসারশূন্যতা বর্ণনা করে কঠিন ভাষায় নাকচ করেছেন। বরিশালের ফৌজদারি কোর্টে ছিঁচকে মামলা হতো। যেমন, মুরগী অথবা ছাগল চুরি। এইসব মামলায় কাউয়ার চরের ভূয়া স্বাক্ষী ধরে নিয়ে আসত। যুক্তরাষ্ট্রের এই মক্কেলহীন আইনজীবী ধরে নিয়ে এল ভুয়া স্বাক্ষীদের - ট্রাম্পের পক্ষে মিথ্যা এবং বানানো স্বাক্ষ্য দেবার জন্য। পুরো ব্য়্যাপারটা দাঁড়াল ভীষণ ভাঁড়ামি এবং কৌতুকময়। একদিন মিশিগানের মামলার সময় ঐ প্রতারক আইনজীবী এমনই ঘামাতে থাকলেন যে তার চুল রঙ করার ঘন বাদামী রঙ গলে গলে পড়তে লাগল। মনে হোল ওর শরীরের মধ্যে বসতকারী মিথ্যার পোকাগুলো পর্যন্ত বিদ্রোহ করেছে। ঘাম হয়ে সবগুলো একত্রে বেরিয়ে আসার চেষ্টায় রত। ভুয়া স্বাক্ষী এক সোনালী চুলের সাদা মহিলা মিথ্যা বলতে লাগল বিচারকের সামনে। পরের রাতে টেলিভিশনে কমেডিয়ানদের পোয়া বারো। প্রতারক আইনজীবী ও ভুয়া স্বাক্ষীকে অনুসরণ করে কমেডি শো করা হল। চারিদিকে অট্টহাসির জোয়ার এল। আইন পরিষদের সামনে প্রতিবেদনের সময় আইনজীবীর অমূলক মিথ্যা গলাবাজিতে আইনজীবীর নিজ দেহ যেন কৌতুকে ফেটে পড়লো। দু দুবার ধ্বণিত হোল আইনজীবীর পায়ুপথে বায়ু নির্গমনের বিকট শব্দ।
এর পর ট্রাম্প লেলিয়ে দিল টেক্সাসের আর এক প্রতারককে (গুজব অনুযায়ী)। এই লোক ঠেসে দিল আর এক মামলা। এবারে সরাসরি যুক্তরাষ্ট্রের সর্বোচ্চ সুপ্রিম কোর্টে। তার অলীক আবদার হল পেনসিলভেনিয়া, মিশিগান, উইসকনসিন ও জর্জিয়ার প্রায় দু কোটি নাগরিকের ভোট বাতিল করতে হবে। উল্লেখ্য, ও গুলোতে বিজয় হয়েছে বাইডেনের। মামা বাড়ীর আবদার বৈকি! সুপ্রিম কোর্ট সর্বসম্মতিক্রমে এই মামলাকে গ্রহণ করলো না - যেহেতু এটা এমনই এক মামলা যার কোন ভিত্তি নাই। সুপ্রিম কোর্টের ৯ জন বিচারকের মধ্যে ছিলেন ট্রাম্প এর নিয়োজিত গরসাস, কাভানাক এবং ব্যারেট। এরা সবাই রক্ষণশীল রিপাবলিকান দল পন্থী। ট্রাম্প আশা করেছিল তার দ্বারা নিয়োগ প্রাপ্ত তিন জন এবং আরও তিন রক্ষণশীল সর্বমোট ৬ জন তার পক্ষে অন্যায়ভাবে রায় প্রদান করবে। কয়েকমাস ধরে প্রকাশ্যে সে বলে আসছিল এটাই। কিন্তু তার আশায় গুড়ে বালি। নয়জন বিচারক তার মামলা নাকচে সই করলেন।
মানসিকভাবে রুগ্ন ট্রাম্প বুঝতে পারল না - বেআইনিভাবে জনগণের দেওয়া ভোট পাল্টাতে পারবে না। তবু তার অসৎ চেষ্টার শেষ নেই। সে এটর্নি জেনারেল উইলিয়াম বারকে চাপ দিল। সে যেন এফবিআই ও অন্যান্য এজেন্সির সাহায্যে জনগণের ভোটকে নস্যাৎ করে ট্রাম্পকে প্রেসিডেন্ট বানিয়ে দেয় ২য় টার্মে। উইলিয়াম বার ট্রাম্পের গৃহপালিত ভৃত্য হিসাবে পরিচিত। তাকে পর্যন্ত রাজী করানো গেল না। এতো বড় অন্যায় করলে তারও একদিন বিচার হতে পারে। তাই তিনি বললেন, নির্বাচনে এমন কোন ভুয়া ভোটের প্রমাণ পাওয়া যায়নি যার ভিত্তিতে  ফলাফল (অর্থাৎ বাইডেন বিজয়ী) উল্টে দেওয়া যাবে না। ১৫ ডিসেম্বর তিনি পদত্যাগের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। ২৩ ডিসেম্বর ছিল তার চাকরির শেষ দিন।
এতেও দমেননি উলঙ্গ সম্রাটের রূপক প্রতিকল্প ডোনাল্ড ট্রাম্প। একে একে খুলে যাচ্ছে তার জঘন্য মিথ্যাচারীতা ও প্রতারণার কাপড়গুলো। অচিরেই দেখা গেল তার সত্যিকার উলঙ্গ মূর্তি যার মধ্যে ঠেসে আছে মিথ্যাবাদিতা, প্রতারণা, চুরি, ছ্যাঁচড়ামি, নারী নির্যাতন আর বলাৎকার। ভুয়া প্রচারের রঙ্গিন পোশাকগুলো একে একে খসে পড়লো। সবাই দেখতে পেল এক কুৎসিত উলঙ্গ সম্রাট। তার উলঙ্গ দেহ নিয়ে এন্ডারসনের গল্পের সম্রাটের মতোই সে এখনো হাঁটছে একদল নব্য ফ্যাসিস্টদের প্যারেডের সামনে। নব্য ফ্যাসিস্ট জাতিবিদ্বেষী শ্বেতাঙ্গরা এতোই অকর্মা ও বোকা  ওরা দেখতে পেল না সম্রাটের অপরাধ ঢাকার কোন কাপড় নেই - সে উলঙ্গ।
এই বধ্য পাগলামির এখন ও শেষ নেই। জানুয়ারির ৬ তারিখে কংগ্রেসে তার কিছু চামচা দিয়ে সে নির্বাচনের ফলাফল অন্যায়ভাবে উল্টাতে চেষ্টা করবে। ঐদিন কংগ্রেসে সরকারিভাবে নির্বাচন প্রতিনিধিদের ভোট গণনা করা হবে। ১৫ ডিসেম্বর সিনেটের নেতা রিপাবলিকান মিচ মেককনাল বাইডেনকে প্রেসিডেন্ট-ইলেক্ট হিসাবে অভিনন্দন জানিয়েছে। ট্রাম্পের শেষ কামড়ের সার্থকতার সম্ভাবনা একেবারেই শূন্যে।

লেখক: এমিরিটাস অধ্যাপক এবং সাবেক উপ-উপাচার্য-ইউনিভার্সিটি অব নিউ অরলিয়েন্স, ডীন এবং সাবেক উপাচার্য-ডেলগাডো কমিউনিটি কলেজ, কমিশনার-রিজিওনাল ট্রানজিট অথরিটি, বিজ্ঞানী, কবি)  

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

 

এই বিভাগের আরও খবর
শ্রদ্ধা ও ভালোবাসায় নিউইয়র্কে 'মা দিবস' পালিত
শ্রদ্ধা ও ভালোবাসায় নিউইয়র্কে 'মা দিবস' পালিত
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের খবরে নিউ ইয়র্কে মিষ্টি বিতরণ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের খবরে নিউ ইয়র্কে মিষ্টি বিতরণ
‘সেবা দিতে ব্যর্থ হলে দূতাবাসের কর্মকর্তাদের অবশ্যই জবাবদিহি করতে হবে’
‘সেবা দিতে ব্যর্থ হলে দূতাবাসের কর্মকর্তাদের অবশ্যই জবাবদিহি করতে হবে’
কানাডায় কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জন্মদিন উদযাপিত
কানাডায় কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জন্মদিন উদযাপিত
মে দিবস উপলক্ষ্যে বাংলাদেশ কমিউনিটি প্রেসক্লাব মালয়েশিয়ার আলোচনা
মে দিবস উপলক্ষ্যে বাংলাদেশ কমিউনিটি প্রেসক্লাব মালয়েশিয়ার আলোচনা
কানাডায় মহান মে দিবস পালিত
কানাডায় মহান মে দিবস পালিত
পুত্রবধূসহ বেগম জিয়ার স্বদেশ প্রত্যাবর্তনকে
স্বাগত জানিয়ে নিউইয়র্কে আনন্দ-সমাবেশ
পুত্রবধূসহ বেগম জিয়ার স্বদেশ প্রত্যাবর্তনকে স্বাগত জানিয়ে নিউইয়র্কে আনন্দ-সমাবেশ
কানাডার ক্যালগেরিতে সংগীত সন্ধ্যা
কানাডার ক্যালগেরিতে সংগীত সন্ধ্যা
সিডনিতে অনুষ্ঠিত হলো ‘গুড মর্নিং বাংলাদেশ’ এর বিগেস্ট মর্নিং টি
সিডনিতে অনুষ্ঠিত হলো ‘গুড মর্নিং বাংলাদেশ’ এর বিগেস্ট মর্নিং টি
টরন্টোয় ঘাসফড়িং-এর সাহিত্য আড্ডা
টরন্টোয় ঘাসফড়িং-এর সাহিত্য আড্ডা
শ্রমিক অধিকারের প্রতি সম্মান ও ঐক্যের বার্তা ফিনল্যান্ডে
শ্রমিক অধিকারের প্রতি সম্মান ও ঐক্যের বার্তা ফিনল্যান্ডে
জাঁকজমকপূর্ণ পরিবেশে ইসলামাবাদে বাংলা নববর্ষ উদযাপন
জাঁকজমকপূর্ণ পরিবেশে ইসলামাবাদে বাংলা নববর্ষ উদযাপন
সর্বশেষ খবর
বাংলাদেশের কোচ হয়ে যা বললেন টেইট
বাংলাদেশের কোচ হয়ে যা বললেন টেইট

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

সৌদি আরবে পৌঁছেছেন ৪০ হাজার ৬০৮ হজযাত্রী
সৌদি আরবে পৌঁছেছেন ৪০ হাজার ৬০৮ হজযাত্রী

৭ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ফারিণের এক হাতে ফুল, অন্য হাতে কুড়াল
ফারিণের এক হাতে ফুল, অন্য হাতে কুড়াল

৯ মিনিট আগে | শোবিজ

চিকিৎসার জন্য ব্যাংকক গেলেন মির্জা ফখরুল
চিকিৎসার জন্য ব্যাংকক গেলেন মির্জা ফখরুল

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

কাতারের বিমান উপহার পাওয়া নিয়ে মুখ খুললেন ট্রাম্প
কাতারের বিমান উপহার পাওয়া নিয়ে মুখ খুললেন ট্রাম্প

৪২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনাল নিশ্চিত করল শেফিল্ড; ফিরতি লেগেও দুর্দান্ত হামজা
ফাইনাল নিশ্চিত করল শেফিল্ড; ফিরতি লেগেও দুর্দান্ত হামজা

৫২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শনিবার থেকে আবারও শুরু হচ্ছে আইপিএল
শনিবার থেকে আবারও শুরু হচ্ছে আইপিএল

৫৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকার আবহাওয়া যেমন থাকবে আজ
ঢাকার আবহাওয়া যেমন থাকবে আজ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সিলেটে বিপুল ইয়াবাসহ আটক ২
সিলেটে বিপুল ইয়াবাসহ আটক ২

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় আরও ৩৯ ফিলিস্তিনি নিহত
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় আরও ৩৯ ফিলিস্তিনি নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৩ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৩ মে)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুপুরের মধ্যে চার অঞ্চলে ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের আভাস
দুপুরের মধ্যে চার অঞ্চলে ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আশুলিয়া থানা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাধারণ সম্পাদক গ্রেফতার
আশুলিয়া থানা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাধারণ সম্পাদক গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমলকির স্বাস্থ্য উপকারিতা
আমলকির স্বাস্থ্য উপকারিতা

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

কোরআনের আয়াতগুলো একে অন্যের ব্যাখ্যা করে
কোরআনের আয়াতগুলো একে অন্যের ব্যাখ্যা করে

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

১০ কাজে হজের প্রস্তুতি
১০ কাজে হজের প্রস্তুতি

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নদীতে ফিক্সড জাল পেতে মাছ ধরায় ফেনীতে ৪ জনের অর্থ ও কারাদণ্ড
নদীতে ফিক্সড জাল পেতে মাছ ধরায় ফেনীতে ৪ জনের অর্থ ও কারাদণ্ড

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনবিআর ভেঙে হলো দুই বিভাগ, অধ্যাদেশ জারি
এনবিআর ভেঙে হলো দুই বিভাগ, অধ্যাদেশ জারি

৮ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

যুক্তরাষ্ট্র-চীনের বাণিজ্য সমঝোতা, শেয়ার বাজার চাঙা
যুক্তরাষ্ট্র-চীনের বাণিজ্য সমঝোতা, শেয়ার বাজার চাঙা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুয়াডাঙ্গায় শিক্ষার্থীকে কুপিয়ে হত্যা
চুয়াডাঙ্গায় শিক্ষার্থীকে কুপিয়ে হত্যা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার
সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাসানচর থেকে পালিয়ে এলো ৪০ রোহিঙ্গা
ভাসানচর থেকে পালিয়ে এলো ৪০ রোহিঙ্গা

১০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

৫৪ বছরের সবচেয়ে বড় দুটি অর্জন ৭১ আর ২৪ : তারেক রহমান
৫৪ বছরের সবচেয়ে বড় দুটি অর্জন ৭১ আর ২৪ : তারেক রহমান

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগ নেতাকে হেনস্থা, বিএনপি নেতাকে শোকজ
আওয়ামী লীগ নেতাকে হেনস্থা, বিএনপি নেতাকে শোকজ

১১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

রেস্টুরেন্ট নয়, এ যেন মরণফাঁদ!
রেস্টুরেন্ট নয়, এ যেন মরণফাঁদ!

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২৫ দিনেও খোঁজ মেলেনি স্কুলছাত্র লিমনের
২৫ দিনেও খোঁজ মেলেনি স্কুলছাত্র লিমনের

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিদ্যুৎ বিভ্রাটে অচল লন্ডনের পাতাল রেল ব্যবস্থা
বিদ্যুৎ বিভ্রাটে অচল লন্ডনের পাতাল রেল ব্যবস্থা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন যুদ্ধ থামাল ভারত-পাকিস্তান, রহস্য ফাঁস করলেন ট্রাম্প
কেন যুদ্ধ থামাল ভারত-পাকিস্তান, রহস্য ফাঁস করলেন ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পঞ্চগড়ে ট্যুরিজম নিয়ে কনসালটেশন সভা
পঞ্চগড়ে ট্যুরিজম নিয়ে কনসালটেশন সভা

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বশেষ জীবিত মার্কিন-ইসরায়েলি জিম্মিকে মুক্তি দিল হামাস
সর্বশেষ জীবিত মার্কিন-ইসরায়েলি জিম্মিকে মুক্তি দিল হামাস

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকত্ব নিলেন হাসিনাপুত্র জয়, নিয়েছেন শপথ
যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকত্ব নিলেন হাসিনাপুত্র জয়, নিয়েছেন শপথ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন যুদ্ধ থামাল ভারত-পাকিস্তান, রহস্য ফাঁস করলেন ট্রাম্প
কেন যুদ্ধ থামাল ভারত-পাকিস্তান, রহস্য ফাঁস করলেন ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার
সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ কোনও বলিউড মুভি নয়,  কেন বললেন ভারতের সাবেক সেনাপ্রধান
যুদ্ধ কোনও বলিউড মুভি নয়,  কেন বললেন ভারতের সাবেক সেনাপ্রধান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘যুদ্ধবিরতির অনুরোধ এসেছে ভারতের পক্ষ থেকে’
‘যুদ্ধবিরতির অনুরোধ এসেছে ভারতের পক্ষ থেকে’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে নিয়ে জাতির উদ্দেশে ভাষণে যা বললেন মোদি
পাকিস্তানকে নিয়ে জাতির উদ্দেশে ভাষণে যা বললেন মোদি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পকে বিলাসবহুল জেট ‘উপহার’ দিচ্ছে কাতার? ঘনীভূত হচ্ছে বিতর্ক
ট্রাম্পকে বিলাসবহুল জেট ‘উপহার’ দিচ্ছে কাতার? ঘনীভূত হচ্ছে বিতর্ক

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের যাবতীয় কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন জারি
আওয়ামী লীগের যাবতীয় কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন জারি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের আড়ালে দেশে নাটকীয়তা চলছে : মির্জা আব্বাস
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের আড়ালে দেশে নাটকীয়তা চলছে : মির্জা আব্বাস

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‌‌‘সূর্য উঠলে দেখতে পাবেন’, আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বাতিল প্রসঙ্গে সিইসি
‌‌‘সূর্য উঠলে দেখতে পাবেন’, আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বাতিল প্রসঙ্গে সিইসি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের নিবন্ধন স্থগিত: ইসি সচিব
আওয়ামী লীগের নিবন্ধন স্থগিত: ইসি সচিব

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনবিআর ভেঙে হলো দুই বিভাগ, অধ্যাদেশ জারি
এনবিআর ভেঙে হলো দুই বিভাগ, অধ্যাদেশ জারি

৮ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

যে কারণে ইসরায়েল থেকে বিনিয়োগ প্রত্যাহার করে নিচ্ছে নরওয়ে
যে কারণে ইসরায়েল থেকে বিনিয়োগ প্রত্যাহার করে নিচ্ছে নরওয়ে

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'ফেসবুক-ইউটিউবে আওয়ামী লীগের পক্ষে কথা বললেই গ্রেপ্তার'
'ফেসবুক-ইউটিউবে আওয়ামী লীগের পক্ষে কথা বললেই গ্রেপ্তার'

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন ভিসা ও অভিবাসন নীতি চালু করেছে যুক্তরাজ্য
নতুন ভিসা ও অভিবাসন নীতি চালু করেছে যুক্তরাজ্য

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতাকর্মীদের ধৈর্যের আহ্বান জামায়াত আমিরের
নেতাকর্মীদের ধৈর্যের আহ্বান জামায়াত আমিরের

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পরীক্ষার মুখে ভারতের কূটনৈতিক উচ্চাকাঙ্ক্ষা, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
পরীক্ষার মুখে ভারতের কূটনৈতিক উচ্চাকাঙ্ক্ষা, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুপরিকল্পিতভাবে পুশইন করছে বিএসএফ : বিজিবি মহাপরিচালক
সুপরিকল্পিতভাবে পুশইন করছে বিএসএফ : বিজিবি মহাপরিচালক

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাকিবুল-আকবরের ঝড়ে বাংলাদেশের রোমাঞ্চকর জয়
রাকিবুল-আকবরের ঝড়ে বাংলাদেশের রোমাঞ্চকর জয়

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্বর্ণের দাম আরও কমেছে
স্বর্ণের দাম আরও কমেছে

১২ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

শেওড়াপাড়ায় দুই বোনকে হত্যায় সিসিটিভিতে দেখতে পাওয়া ব্যক্তি গ্রেফতার
শেওড়াপাড়ায় দুই বোনকে হত্যায় সিসিটিভিতে দেখতে পাওয়া ব্যক্তি গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজা যুদ্ধ নিয়ে নেতানিয়াহুকে এক হাত নিলেন ইসরায়েলের সাবেক সেনাপ্রধান
গাজা যুদ্ধ নিয়ে নেতানিয়াহুকে এক হাত নিলেন ইসরায়েলের সাবেক সেনাপ্রধান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চার দশকের বিদ্রোহের অবসান, নিজেদের বিলুপ্ত ঘোষণা করল কুর্দিরা
চার দশকের বিদ্রোহের অবসান, নিজেদের বিলুপ্ত ঘোষণা করল কুর্দিরা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘সংঘাতের কৌশল’ না নিতে ইউরোপীয় শক্তিগুলোকে ইরানের হুঁশিয়ারি
‌‘সংঘাতের কৌশল’ না নিতে ইউরোপীয় শক্তিগুলোকে ইরানের হুঁশিয়ারি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেনজীরের স্ত্রীর দুবাইয়ের দুই ফ্ল্যাট জব্দের আদেশ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
বেনজীরের স্ত্রীর দুবাইয়ের দুই ফ্ল্যাট জব্দের আদেশ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিয়ানমার জান্তার বিমান হামলায় ১৭ শিক্ষার্থী নিহত: রিপোর্ট
মিয়ানমার জান্তার বিমান হামলায় ১৭ শিক্ষার্থী নিহত: রিপোর্ট

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বশেষ জীবিত মার্কিন-ইসরায়েলি জিম্মিকে মুক্তি দিল হামাস
সর্বশেষ জীবিত মার্কিন-ইসরায়েলি জিম্মিকে মুক্তি দিল হামাস

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেনীতে বিজিবির কড়া নজরদারি, টহল জোরদার
ফেনীতে বিজিবির কড়া নজরদারি, টহল জোরদার

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হেলিকপ্টার-ড্রোন-মারণাস্ত্র দিয়ে আন্দোলনকারীদের নিশ্চিহ্ন করার নির্দেশ ছিল হাসিনার
হেলিকপ্টার-ড্রোন-মারণাস্ত্র দিয়ে আন্দোলনকারীদের নিশ্চিহ্ন করার নির্দেশ ছিল হাসিনার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনুরোধ নয়, কোহলিকে জানানো হয় টেস্টে জায়গা অনিশ্চিত!
অনুরোধ নয়, কোহলিকে জানানো হয় টেস্টে জায়গা অনিশ্চিত!

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
অর্থ পাচারে সেভেন স্টার
অর্থ পাচারে সেভেন স্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউপিডিএফ নিষিদ্ধের দাবিতে রাঙামাটিতে মহাসমাবেশ
ইউপিডিএফ নিষিদ্ধের দাবিতে রাঙামাটিতে মহাসমাবেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিশ্বকে পথ দেখাল সশস্ত্র বাহিনী
বিশ্বকে পথ দেখাল সশস্ত্র বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

জয় এখন মার্কিন নাগরিক গ্রহণ করেছেন পাসপোর্ট!
জয় এখন মার্কিন নাগরিক গ্রহণ করেছেন পাসপোর্ট!

প্রথম পৃষ্ঠা

আখের সঙ্গে ধান চাষে বদলে যাবে কৃষি অর্থনীতি
আখের সঙ্গে ধান চাষে বদলে যাবে কৃষি অর্থনীতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে শিগগিরই পিএইচডি
বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে শিগগিরই পিএইচডি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার বিরুদ্ধে পাঁচ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে পাঁচ অভিযোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রতিকূল পরিবেশেও বিশ্বে বাড়ছে বাংলাদেশি ডেনিমের চাহিদা
প্রতিকূল পরিবেশেও বিশ্বে বাড়ছে বাংলাদেশি ডেনিমের চাহিদা

পেছনের পৃষ্ঠা

জবাবদিহি ও শৃঙ্খলা প্রয়োজন চিকিৎসা খাতে
জবাবদিহি ও শৃঙ্খলা প্রয়োজন চিকিৎসা খাতে

প্রথম পৃষ্ঠা

শাহবাগে গরু ছাগল জবাই
শাহবাগে গরু ছাগল জবাই

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের আড়ালে নাটক
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের আড়ালে নাটক

প্রথম পৃষ্ঠা

চুরি দেখে ফেলায় দুই খালাকে খুন করে ১৪ বছরের ভাগনে!
চুরি দেখে ফেলায় দুই খালাকে খুন করে ১৪ বছরের ভাগনে!

প্রথম পৃষ্ঠা

কণ্ঠশিল্পী ও সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার
কণ্ঠশিল্পী ও সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

আকস্মিক ঢাকা ত্যাগ পাকিস্তান হাইকমিশনারের
আকস্মিক ঢাকা ত্যাগ পাকিস্তান হাইকমিশনারের

পেছনের পৃষ্ঠা

ইনসাফের প্রতি দৃঢ় থাকার আহ্বান জামায়াত আমিরের
ইনসাফের প্রতি দৃঢ় থাকার আহ্বান জামায়াত আমিরের

প্রথম পৃষ্ঠা

নিবন্ধন স্থগিত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন
নিবন্ধন স্থগিত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন

প্রথম পৃষ্ঠা

কঠিন হলো ব্রিটেনে আসা ও স্থায়ী হওয়া
কঠিন হলো ব্রিটেনে আসা ও স্থায়ী হওয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

দুই অতিরিক্ত কমিশনারের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু
দুই অতিরিক্ত কমিশনারের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

সংঘর্ষে যুবলীগ নেতা নিহত বাড়িঘর ভাঙচুর আগুন
সংঘর্ষে যুবলীগ নেতা নিহত বাড়িঘর ভাঙচুর আগুন

পেছনের পৃষ্ঠা

যে স্বপ্ন পূরণ হলো না শাকিব খানের
যে স্বপ্ন পূরণ হলো না শাকিব খানের

শোবিজ

শুভাঢ্যা খাল খননের কাজ করবে সেনাবাহিনী
শুভাঢ্যা খাল খননের কাজ করবে সেনাবাহিনী

নগর জীবন

যেমন আছেন নাটকের সিনিয়র শিল্পীরা
যেমন আছেন নাটকের সিনিয়র শিল্পীরা

শোবিজ

ঘুষ-দুর্নীতির ৯০৯ অভিযোগ-পরামর্শ
ঘুষ-দুর্নীতির ৯০৯ অভিযোগ-পরামর্শ

প্রথম পৃষ্ঠা

দূরে তাকিয়ে সিদ্ধান্ত নিন, না হলে বিপদ হতে পারে
দূরে তাকিয়ে সিদ্ধান্ত নিন, না হলে বিপদ হতে পারে

নগর জীবন

স্বাধীনতাবিরোধীদের অবস্থান ব্যাখ্যা করার আহ্বান এনসিপির
স্বাধীনতাবিরোধীদের অবস্থান ব্যাখ্যা করার আহ্বান এনসিপির

প্রথম পৃষ্ঠা

১০ বছর পর খালাস পেলেন দুলু
১০ বছর পর খালাস পেলেন দুলু

নগর জীবন

পোশাককর্মী হত্যা মামলায় আইভীর জামিন নামঞ্জুর
পোশাককর্মী হত্যা মামলায় আইভীর জামিন নামঞ্জুর

পেছনের পৃষ্ঠা

সার্বভৌমত্বে হস্তক্ষেপকারীদের ছাড় দেব না
সার্বভৌমত্বে হস্তক্ষেপকারীদের ছাড় দেব না

নগর জীবন

বিএনপিকে আরও ত্যাগ স্বীকার করতে হবে
বিএনপিকে আরও ত্যাগ স্বীকার করতে হবে

নগর জীবন