শিরোনাম
প্রকাশ: ২২:৫০, রবিবার, ০৩ জানুয়ারি, ২০২১ আপডেট:

ডোনাল্ড ট্রাম্প : উলঙ্গ সম্রাট

ড. মোস্তফা সারওয়ার
অনলাইন ভার্সন
ডোনাল্ড ট্রাম্প : উলঙ্গ সম্রাট

ডোনাল্ড ট্রাম্পের নার্সিসিস্টিক রুগ্ন ও আকস্মিত উত্তেজনা, তার অনুগত দুই ধান্দাবাজ প্রতারক এবং যুক্তরাষ্ট্র কংগ্রেস ও রিপাবলিকান দলের মেরুদ্ণ্ডহীন দ্বিপদ-জন্তুদের দেখলে মনে পড়ে আজ থেকে প্রায় দু’শত বছর আগের ডেনিশ লেখক হ্যান্স ক্রিশ্চিয়ান এন্ডারসনের শিশুতোষ পুস্তক ‘Emperor’s New Clothes’। যদিও তিনি লিখেছিলেন শিশুদের জন্য, শতবর্ষ ধরে ব্যবহার হচ্ছে রাজনীতিসহ বিবিধ বিষয়ে। বিভিন্ন সঙ্গীত নাট্য হয়েছে এই কাহিনীর ভিত্তিতে।

গল্পটির সারাংশ হচ্ছেঃ এক সময় এক সম্রাট ছিল নিদারুণ অহংকারী এবং নার্সিসিস্টিক - নিজেকে এবং নিজের রূপ নিয়েই বিভোর থাকতো। এক দিন দুই প্রতারক এল আজব প্রস্তাব নিয়ে। সম্রাটের জন্য এমন পোশাক বানাবে যা পৃথিবীর অন্য কারো ভাগ্যে জুটবে না। পোশাকটি হবে যাদুকরী। বোকারা এই পোশাক দেখতে পাবে না। একমাত্র বুদ্ধিমানের চোখে এর চাকচিক্য দৃষ্টি মধুর হবে। বিদূষক সভাসদরা সদা সর্বদা সম্রাটের গুণগান করতো। সম্রাটেরও পছন্দ সভাসদদের তোষামদ। সম্রাট রাজী হয়ে গেল। যেমন কথা তেমনি কাজ। দুই প্রতারকের পছন্দসই তাঁত, সুই, সুতা ইত্যাদি যোগাড় হল। সভাসদরা এল কাজের অগ্রগতি দেখার জন্য, সম্রাটও এল। তারা কাজের কোন অগ্রগতি দেখতে পেল না। শুধু তাঁত আছে, কিন্তু পোশাকের চিহ্ন নেই। কেউ কিছু বলল না, পাছে বোকা বনে যায়। সম্রাটও চুপ। ভাবলো যদি সে বলে, পোশাক দেখছে না তাহলে সবার কাছে সে বোকা বনে যাবে। বিদ্রোহ হবে। সাম্রাজ্যচূত হবে। প্রতারকরা একদিন সম্রাটকে উলঙ্গ করলো। নতুন পোশাক পরাবার ভঙ্গিমা করলো। তারপর সম্রাট এক জাঁকজমক প্যারেডের সামনে স্থান নিল। প্রজারা হতবাক। দেখল উলঙ্গ সম্রাট। কিন্তু ভয়ে কেউ হাসল না - সবাই চুপ। একটি শিশু সম্রাটকে উলঙ্গ দেখে হেসে লোটোপুটি। চিৎকার করে বলল 'ছিঃ ছিঃ সম্রাটের কোন পোশাক নেই, উলঙ্গ।'

এবার আসা যাক ডোনাল্ড ট্রাম্পের ব্য্যাপারে। ৩ নভেম্বরের যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ট্রাম্প হেরেছে বেশ ভালভাবেই- সাত মিলিয়ন ভোটের বেশি ব্যবধানে। যে ৫৩৮ জন নির্বাচিত প্রতিনিধিরা সর্বশেষ সিদ্ধান্ত নেবে তার ৩০৬ জন বাইডেনের - ২৩২ জন ট্রাম্পের। অতএব বাইডেনের বিজয় অতি পরিষ্কার। নার্সিসিস্টিক ট্রাম্প কিছুতেই হার মানবে না। এই সুযোগ নিল দুই প্রতারক।
নার্সিসিস্টকরা এক ধরনের মানসিক ব্যাধিতে ভোগে; নিজ গুরুত্বের কয়েকগুন বেশি অনুভব, মাত্রাতিরিক্ত প্রশংসার কাঙ্গাল, ভক্তি ও চাটুকারিতা লাভের অদম্য ইচ্ছা এবং দয়ামায়াহীন নিষ্ঠুর চরিত্র। অনেকটা ইতিহাসের ঘৃণিত নমরুদ ও ফেরাউনের মত - নিজেকে খোদা ভাবে। ট্রাম্পের ভাতিজী ড. মেরি ট্রাম্প তার পুস্তকে এই ইঙ্গিত দিয়েছেন, তার কাকাবাবু ডনাল্ড ট্রাম্প এই সমস্ত রোগে সম্ভবত আক্রান্ত। ড. মেরি ট্রাম্প মনোবিদ্যার চিকিৎসক। ট্রাম্পের এই রোগের কারণ হিসাবে দেখিয়েছেন, ছেলে বেলা থেকেই ডোনাল্ড ট্রাম্পের উপর তার নিষ্ঠুর পিতা ফ্রেড ট্রাম্পের অত্যাচার।

ডোনাল্ড ট্রাম্পকে পেয়ে বসল তার মানসিক ব্যাধি ও দুই প্রতারক। একজন হল প্রাক্তন মেয়র ও আইনজীবী গত এক যুগে যার ট্রাম্প ছাড়া আর কোন মক্কেল নাই। দালালী আর তদবিরে করেছে লাইসেন্স পারমিটের ব্যাবসা।
এ বছর ৩ নভেম্ভরের নির্বাচন ছিল যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে সবচেয়ে স্বচ্ছ ও সুষ্ঠু নির্বাচন। এই মতামত হল ভোট গ্রহণে নিয়োজিত কর্মকর্তাদের, কাউন্টি এবং অঙ্গরাজ্য পর্য্যায়ের ডেমোক্র্যাট ও রিপাবলিকান উভয় দলের নেতৃবৃন্দের।
ডোনাল্ড ট্রাম্প নির্বাচনে গরু হারা হেরেছে। ছলে বলে কলা কৌশলে যেমন করেই হোক গদি তার রাখতেই হবে। প্রতারক আইনজীবী ৬০টির মত ভূয়া মিথ্যা মামলা দায়ের করলো। ট্রাম্প নির্বাচন পাল্টে দেবে এই প্রচার চালিয়ে ভক্ত অনুরক্তদের কাছ থেকে প্রতারণার মাধ্যমে ২০০ মিলিয়ন ডলার তুলে নিয়েছে। প্রতারক আইনজীবীর দায়েরকৃত মামলাগুলো একে একে ভন্ডুল হয়ে গেল। প্রতারক আইনজীবী প্রতিশ্রুতি দিল ট্রাম্পকে -সে মামলা করে বিজয় এনে দিবে। কিন্তু বাধ সাধলেন বিচারকরা। তিরস্কারের ভাষা দিয়ে মামলাগুলো প্রত্যাখ্যান করলেন বিচারকরা যাদের - অনেকেই ট্রাম্পের নিজের দল রিপাবলিকান পার্টির সমর্থক এবং ট্রাম্প দ্বারা নিয়োগপ্রাপ্ত। পেনসিলভেনিয়া, মিশিগান, উইসকনসিন, জর্জিয়া, মিনেসোটা, নেভাদা এবং আরিজোনার বিচারকদের লোভ ও ভীতি প্রদর্শন করা হোল। তারা একাট্রা হয়ে ভুয়া মামলাগুলো প্রত্যখ্যান করলেন।
এমনকি কেন্দ্রীয় বিচারকরা মামলাগুলোর অন্তঃসারশূন্যতা বর্ণনা করে কঠিন ভাষায় নাকচ করেছেন। বরিশালের ফৌজদারি কোর্টে ছিঁচকে মামলা হতো। যেমন, মুরগী অথবা ছাগল চুরি। এইসব মামলায় কাউয়ার চরের ভূয়া স্বাক্ষী ধরে নিয়ে আসত। যুক্তরাষ্ট্রের এই মক্কেলহীন আইনজীবী ধরে নিয়ে এল ভুয়া স্বাক্ষীদের - ট্রাম্পের পক্ষে মিথ্যা এবং বানানো স্বাক্ষ্য দেবার জন্য। পুরো ব্য়্যাপারটা দাঁড়াল ভীষণ ভাঁড়ামি এবং কৌতুকময়। একদিন মিশিগানের মামলার সময় ঐ প্রতারক আইনজীবী এমনই ঘামাতে থাকলেন যে তার চুল রঙ করার ঘন বাদামী রঙ গলে গলে পড়তে লাগল। মনে হোল ওর শরীরের মধ্যে বসতকারী মিথ্যার পোকাগুলো পর্যন্ত বিদ্রোহ করেছে। ঘাম হয়ে সবগুলো একত্রে বেরিয়ে আসার চেষ্টায় রত। ভুয়া স্বাক্ষী এক সোনালী চুলের সাদা মহিলা মিথ্যা বলতে লাগল বিচারকের সামনে। পরের রাতে টেলিভিশনে কমেডিয়ানদের পোয়া বারো। প্রতারক আইনজীবী ও ভুয়া স্বাক্ষীকে অনুসরণ করে কমেডি শো করা হল। চারিদিকে অট্টহাসির জোয়ার এল। আইন পরিষদের সামনে প্রতিবেদনের সময় আইনজীবীর অমূলক মিথ্যা গলাবাজিতে আইনজীবীর নিজ দেহ যেন কৌতুকে ফেটে পড়লো। দু দুবার ধ্বণিত হোল আইনজীবীর পায়ুপথে বায়ু নির্গমনের বিকট শব্দ।
এর পর ট্রাম্প লেলিয়ে দিল টেক্সাসের আর এক প্রতারককে (গুজব অনুযায়ী)। এই লোক ঠেসে দিল আর এক মামলা। এবারে সরাসরি যুক্তরাষ্ট্রের সর্বোচ্চ সুপ্রিম কোর্টে। তার অলীক আবদার হল পেনসিলভেনিয়া, মিশিগান, উইসকনসিন ও জর্জিয়ার প্রায় দু কোটি নাগরিকের ভোট বাতিল করতে হবে। উল্লেখ্য, ও গুলোতে বিজয় হয়েছে বাইডেনের। মামা বাড়ীর আবদার বৈকি! সুপ্রিম কোর্ট সর্বসম্মতিক্রমে এই মামলাকে গ্রহণ করলো না - যেহেতু এটা এমনই এক মামলা যার কোন ভিত্তি নাই। সুপ্রিম কোর্টের ৯ জন বিচারকের মধ্যে ছিলেন ট্রাম্প এর নিয়োজিত গরসাস, কাভানাক এবং ব্যারেট। এরা সবাই রক্ষণশীল রিপাবলিকান দল পন্থী। ট্রাম্প আশা করেছিল তার দ্বারা নিয়োগ প্রাপ্ত তিন জন এবং আরও তিন রক্ষণশীল সর্বমোট ৬ জন তার পক্ষে অন্যায়ভাবে রায় প্রদান করবে। কয়েকমাস ধরে প্রকাশ্যে সে বলে আসছিল এটাই। কিন্তু তার আশায় গুড়ে বালি। নয়জন বিচারক তার মামলা নাকচে সই করলেন।
মানসিকভাবে রুগ্ন ট্রাম্প বুঝতে পারল না - বেআইনিভাবে জনগণের দেওয়া ভোট পাল্টাতে পারবে না। তবু তার অসৎ চেষ্টার শেষ নেই। সে এটর্নি জেনারেল উইলিয়াম বারকে চাপ দিল। সে যেন এফবিআই ও অন্যান্য এজেন্সির সাহায্যে জনগণের ভোটকে নস্যাৎ করে ট্রাম্পকে প্রেসিডেন্ট বানিয়ে দেয় ২য় টার্মে। উইলিয়াম বার ট্রাম্পের গৃহপালিত ভৃত্য হিসাবে পরিচিত। তাকে পর্যন্ত রাজী করানো গেল না। এতো বড় অন্যায় করলে তারও একদিন বিচার হতে পারে। তাই তিনি বললেন, নির্বাচনে এমন কোন ভুয়া ভোটের প্রমাণ পাওয়া যায়নি যার ভিত্তিতে  ফলাফল (অর্থাৎ বাইডেন বিজয়ী) উল্টে দেওয়া যাবে না। ১৫ ডিসেম্বর তিনি পদত্যাগের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। ২৩ ডিসেম্বর ছিল তার চাকরির শেষ দিন।
এতেও দমেননি উলঙ্গ সম্রাটের রূপক প্রতিকল্প ডোনাল্ড ট্রাম্প। একে একে খুলে যাচ্ছে তার জঘন্য মিথ্যাচারীতা ও প্রতারণার কাপড়গুলো। অচিরেই দেখা গেল তার সত্যিকার উলঙ্গ মূর্তি যার মধ্যে ঠেসে আছে মিথ্যাবাদিতা, প্রতারণা, চুরি, ছ্যাঁচড়ামি, নারী নির্যাতন আর বলাৎকার। ভুয়া প্রচারের রঙ্গিন পোশাকগুলো একে একে খসে পড়লো। সবাই দেখতে পেল এক কুৎসিত উলঙ্গ সম্রাট। তার উলঙ্গ দেহ নিয়ে এন্ডারসনের গল্পের সম্রাটের মতোই সে এখনো হাঁটছে একদল নব্য ফ্যাসিস্টদের প্যারেডের সামনে। নব্য ফ্যাসিস্ট জাতিবিদ্বেষী শ্বেতাঙ্গরা এতোই অকর্মা ও বোকা  ওরা দেখতে পেল না সম্রাটের অপরাধ ঢাকার কোন কাপড় নেই - সে উলঙ্গ।
এই বধ্য পাগলামির এখন ও শেষ নেই। জানুয়ারির ৬ তারিখে কংগ্রেসে তার কিছু চামচা দিয়ে সে নির্বাচনের ফলাফল অন্যায়ভাবে উল্টাতে চেষ্টা করবে। ঐদিন কংগ্রেসে সরকারিভাবে নির্বাচন প্রতিনিধিদের ভোট গণনা করা হবে। ১৫ ডিসেম্বর সিনেটের নেতা রিপাবলিকান মিচ মেককনাল বাইডেনকে প্রেসিডেন্ট-ইলেক্ট হিসাবে অভিনন্দন জানিয়েছে। ট্রাম্পের শেষ কামড়ের সার্থকতার সম্ভাবনা একেবারেই শূন্যে।

লেখক: এমিরিটাস অধ্যাপক এবং সাবেক উপ-উপাচার্য-ইউনিভার্সিটি অব নিউ অরলিয়েন্স, ডীন এবং সাবেক উপাচার্য-ডেলগাডো কমিউনিটি কলেজ, কমিশনার-রিজিওনাল ট্রানজিট অথরিটি, বিজ্ঞানী, কবি)  

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

 

এই বিভাগের আরও খবর
মালয়েশিয়ায় প্রবাসীদের আয়োজনে ৮ দলীয় ফুটসাল টুর্নামেন্ট
মালয়েশিয়ায় প্রবাসীদের আয়োজনে ৮ দলীয় ফুটসাল টুর্নামেন্ট
মালয়েশিয়ায় অনুষ্ঠিত হবে ‘বিজয় মেলা ও সাংস্কৃতিক ঐক্য ২০২৫’
মালয়েশিয়ায় অনুষ্ঠিত হবে ‘বিজয় মেলা ও সাংস্কৃতিক ঐক্য ২০২৫’
মালয়েশিয়ায় দুই বাংলাদেশি যুবকের মরদেহ উদ্ধার
মালয়েশিয়ায় দুই বাংলাদেশি যুবকের মরদেহ উদ্ধার
মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের
মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের
বাংলাদেশ প্রেসক্লাব কুয়েতের সভাপতি সুমন, সম্পাদক জুবেদ
বাংলাদেশ প্রেসক্লাব কুয়েতের সভাপতি সুমন, সম্পাদক জুবেদ
আসিয়ান শীর্ষ সম্মেলন উপলক্ষ্যে কুয়ালালামপুরে কঠোর নিরাপত্তা
আসিয়ান শীর্ষ সম্মেলন উপলক্ষ্যে কুয়ালালামপুরে কঠোর নিরাপত্তা
লিবিয়ার উপকূলে ৬১ অভিবাসীর মরদেহ উদ্ধার
লিবিয়ার উপকূলে ৬১ অভিবাসীর মরদেহ উদ্ধার
আমিরাতে শুরু হচ্ছে প্রবাসী প্রিমিয়ার ফুটবল লীগ
আমিরাতে শুরু হচ্ছে প্রবাসী প্রিমিয়ার ফুটবল লীগ
টরন্টোতে হিমাদ্রি রায়ের একক কবিতা সন্ধ্যা ‘কবিতাস্নাত জীবন’
টরন্টোতে হিমাদ্রি রায়ের একক কবিতা সন্ধ্যা ‘কবিতাস্নাত জীবন’
জরিমানা দিয়ে দেশে ফিরতে পারবেন মালয়েশিয়ার অবৈধ বাংলাদেশিরা
জরিমানা দিয়ে দেশে ফিরতে পারবেন মালয়েশিয়ার অবৈধ বাংলাদেশিরা
সিডনিতে সিসিএ-এর মেজবান পরবর্তী মিলনমেলা অনুষ্ঠিত
সিডনিতে সিসিএ-এর মেজবান পরবর্তী মিলনমেলা অনুষ্ঠিত
জার্মানিতে বাতিল হলো তিন বছরে নাগরিকত্ব পাওয়ার বিধান
জার্মানিতে বাতিল হলো তিন বছরে নাগরিকত্ব পাওয়ার বিধান
সর্বশেষ খবর
‘নারীর ক্ষমতায়ন ছাড়া রাষ্ট্র সংস্কার সম্ভব নয়’
‘নারীর ক্ষমতায়ন ছাড়া রাষ্ট্র সংস্কার সম্ভব নয়’

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

কিছু কিছু দল ডিস্টার্ব করছে : মির্জা আব্বাস
কিছু কিছু দল ডিস্টার্ব করছে : মির্জা আব্বাস

৩ সেকেন্ড আগে | রাজনীতি

বাগেরহাটে ট্রেনে কাটা পড়ে কৃষকের মৃত্যু
বাগেরহাটে ট্রেনে কাটা পড়ে কৃষকের মৃত্যু

৪১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

চমেক হাসপাতালে এসি বিস্ফোরণে দগ্ধ আরও এক শ্রমিকের মৃত্যু
চমেক হাসপাতালে এসি বিস্ফোরণে দগ্ধ আরও এক শ্রমিকের মৃত্যু

৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আরও ছয় সপ্তাহের জন্য মাঠের বাইরে চেলসি তারকা
আরও ছয় সপ্তাহের জন্য মাঠের বাইরে চেলসি তারকা

৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কলেজছাত্রী ধর্ষণ মামলায় কবিরাজ আটক
কলেজছাত্রী ধর্ষণ মামলায় কবিরাজ আটক

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফিফা র‌্যাংকিংয়ে উন্নতি বাংলাদেশ-আর্জেন্টিনার
ফিফা র‌্যাংকিংয়ে উন্নতি বাংলাদেশ-আর্জেন্টিনার

১৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জঙ্গলে বিমান বিধ্বস্ত, আরোহী সকলেই নিহত
জঙ্গলে বিমান বিধ্বস্ত, আরোহী সকলেই নিহত

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রংপুরে ডোবা থেকে অজ্ঞাত নারীর মরদেহ উদ্ধার
রংপুরে ডোবা থেকে অজ্ঞাত নারীর মরদেহ উদ্ধার

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাভারে শিক্ষার্থীকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা
সাভারে শিক্ষার্থীকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচনের জন্য রাজনৈতিক দলগুলোকে বসে সনদ করার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার
নির্বাচনের জন্য রাজনৈতিক দলগুলোকে বসে সনদ করার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

কী বলা হয়েছে জুলাই সনদের অঙ্গীকারনামায়
কী বলা হয়েছে জুলাই সনদের অঙ্গীকারনামায়

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ক্রিকেটারদের সোশ্যাল মিডিয়া থেকে দূরে থাকার পরামর্শ কোচের
ক্রিকেটারদের সোশ্যাল মিডিয়া থেকে দূরে থাকার পরামর্শ কোচের

৪১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গাজীপুরে মাদরাসা ছাত্রীকে ধর্ষণের প্রতিবাদে জবিতে বিক্ষোভ মিছিল
গাজীপুরে মাদরাসা ছাত্রীকে ধর্ষণের প্রতিবাদে জবিতে বিক্ষোভ মিছিল

৪৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

জুলাই সনদ এক সামাজিক চুক্তি, নতুন মোড় পরিবর্তনের সূচনা: আলী রীয়াজ
জুলাই সনদ এক সামাজিক চুক্তি, নতুন মোড় পরিবর্তনের সূচনা: আলী রীয়াজ

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

শনিবার যে কয়েকটি এলাকায় থাকছে না বিদ্যুৎ
শনিবার যে কয়েকটি এলাকায় থাকছে না বিদ্যুৎ

৫৫ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

ডিএমপির ঊর্ধ্বতন ৪ কর্মকর্তার রদবদল
ডিএমপির ঊর্ধ্বতন ৪ কর্মকর্তার রদবদল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরাজগঞ্জে ধর্ষণ মামলার আসামি গ্রেফতার
সিরাজগঞ্জে ধর্ষণ মামলার আসামি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্লাস্টিক আমাদের নগর পরিবেশের এক নম্বর শত্রু : মেয়র শাহাদাত
প্লাস্টিক আমাদের নগর পরিবেশের এক নম্বর শত্রু : মেয়র শাহাদাত

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নাসায় ৫৫০ কর্মী ছাঁটাই, হুমকিতে গুরুত্বপূর্ণ মহাকাশ মিশন
নাসায় ৫৫০ কর্মী ছাঁটাই, হুমকিতে গুরুত্বপূর্ণ মহাকাশ মিশন

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে ট্রাম্পবিরোধী সমাবেশ শনিবার
যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে ট্রাম্পবিরোধী সমাবেশ শনিবার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'আমরা বর্বরতা থেকে সভ্যতায় এলাম'
'আমরা বর্বরতা থেকে সভ্যতায় এলাম'

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদে স্বাক্ষর করলেন প্রধান উপদেষ্টা ও রাজনীতিবিদরা
জুলাই সনদে স্বাক্ষর করলেন প্রধান উপদেষ্টা ও রাজনীতিবিদরা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুড়িগ্রামে তিস্তা মেগা প্রকল্প বাস্তবায়নের দাবি
কুড়িগ্রামে তিস্তা মেগা প্রকল্প বাস্তবায়নের দাবি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রেম ভাঙল টম ক্রুজ ও আরমাসের
প্রেম ভাঙল টম ক্রুজ ও আরমাসের

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হবিগঞ্জে দুই গ্রামবাসীর সংঘর্ষে আহত ২৫
হবিগঞ্জে দুই গ্রামবাসীর সংঘর্ষে আহত ২৫

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অবশেষে মুক্তি পেল পপির শেষ সিনেমা ‘ডাইরেক্ট অ্যাটাক’
অবশেষে মুক্তি পেল পপির শেষ সিনেমা ‘ডাইরেক্ট অ্যাটাক’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দূর মহাকাশে সূর্যের চেয়ে ১০ লাখ গুণ ভারী রহস্যময় বস্তু আবিষ্কার
দূর মহাকাশে সূর্যের চেয়ে ১০ লাখ গুণ ভারী রহস্যময় বস্তু আবিষ্কার

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

‘মানুষ স্বাস্থ্যসেবা যেভাবে পাওয়ার কথা সেভাবে পায় না’
‘মানুষ স্বাস্থ্যসেবা যেভাবে পাওয়ার কথা সেভাবে পায় না’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ৫১০
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ৫১০

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

সর্বাধিক পঠিত
ওয়ানডেতে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড বাংলাদেশের
ওয়ানডেতে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড বাংলাদেশের

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মালিবাগে সেই ৫০০ ভরি স্বর্ণ চুরির রহস্য উদঘাটন, গ্রেফতার ৪
মালিবাগে সেই ৫০০ ভরি স্বর্ণ চুরির রহস্য উদঘাটন, গ্রেফতার ৪

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়াকে আমন্ত্রণ জানাল ঐকমত্য কমিশন
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়াকে আমন্ত্রণ জানাল ঐকমত্য কমিশন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলি হামলায় হুথির সামরিক প্রধান নিহত
ইসরায়েলি হামলায় হুথির সামরিক প্রধান নিহত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৬ সালের ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানিয়েছেন জ্যোতির্বিদরা
২০২৬ সালের ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানিয়েছেন জ্যোতির্বিদরা

২১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যেভাবে মিলবে একীভূত পাঁচ ব্যাংকের আমানত
যেভাবে মিলবে একীভূত পাঁচ ব্যাংকের আমানত

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ না নেওয়ার ঘোষণা এনসিপির
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ না নেওয়ার ঘোষণা এনসিপির

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বীর মুক্তিযোদ্ধা সাহাবুদ্দিন আহমেদের রাষ্ট্রীয় ফিউনারেল প্যারেড অনুষ্ঠিত
বীর মুক্তিযোদ্ধা সাহাবুদ্দিন আহমেদের রাষ্ট্রীয় ফিউনারেল প্যারেড অনুষ্ঠিত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাকুসতে ছাত্রদলের প্যানেলে থেকে একমাত্র বিজয়ী ফুটবলার নার্গিস
রাকুসতে ছাত্রদলের প্যানেলে থেকে একমাত্র বিজয়ী ফুটবলার নার্গিস

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভিপি-এজিএস শিবিরের মোস্তাকুর-সালমান, জিএস আম্মার
ভিপি-এজিএস শিবিরের মোস্তাকুর-সালমান, জিএস আম্মার

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সংশোধন করা হলো জুলাই সনদ অঙ্গীকারনামার পঞ্চম দফা
সংশোধন করা হলো জুলাই সনদ অঙ্গীকারনামার পঞ্চম দফা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাকসুতে বিজয়ীদের সংবর্ধনা দিলেন ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক
চাকসুতে বিজয়ীদের সংবর্ধনা দিলেন ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বসুন্ধরা কমিউনিটি পার্ক উদ্বোধন
বসুন্ধরা কমিউনিটি পার্ক উদ্বোধন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদের ৫ নম্বর দফা সংশোধনের প্রস্তাব সালাহউদ্দিন আহমদের
জুলাই সনদের ৫ নম্বর দফা সংশোধনের প্রস্তাব সালাহউদ্দিন আহমদের

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শতাব্দীর সেরা ডিভোর্সে ১ বিলিয়ন ডলার থেকে মুক্তি পেলেন দ. কোরিয়ার ধনকুবের
শতাব্দীর সেরা ডিভোর্সে ১ বিলিয়ন ডলার থেকে মুক্তি পেলেন দ. কোরিয়ার ধনকুবের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাখো মানুষের হাতে মশাল, ‘জাগো বাহে, তিস্তা বাঁচাই’ স্লোগানে উত্তাল উত্তরাঞ্চল
লাখো মানুষের হাতে মশাল, ‘জাগো বাহে, তিস্তা বাঁচাই’ স্লোগানে উত্তাল উত্তরাঞ্চল

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ছাত্রদলের ৪ নেতা বহিষ্কার
ছাত্রদলের ৪ নেতা বহিষ্কার

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নেত্রকোনায় প্রধান শিক্ষকের রহস্যজনক মৃত্যু, স্ত্রী গ্রেফতার
নেত্রকোনায় প্রধান শিক্ষকের রহস্যজনক মৃত্যু, স্ত্রী গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিয়ন্ত্রণে আসেনি সিইপিজেডের আগুন, ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে কারখানার ভবন
নিয়ন্ত্রণে আসেনি সিইপিজেডের আগুন, ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে কারখানার ভবন

২২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রাকসু নির্বাচনে কোন পদে কারা জয়ী
রাকসু নির্বাচনে কোন পদে কারা জয়ী

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কেনিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রীর লাশ দেখতে গিয়ে নিরাপত্তাবাহিনীর গুলিতে নিহত ৪
কেনিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রীর লাশ দেখতে গিয়ে নিরাপত্তাবাহিনীর গুলিতে নিহত ৪

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে তিন বাংলাদেশিকে পিটিয়ে হত্যায় ঢাকার তীব্র নিন্দা
ভারতে তিন বাংলাদেশিকে পিটিয়ে হত্যায় ঢাকার তীব্র নিন্দা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রায় ১৭ ঘণ্টা পর নিয়ন্ত্রণে সিইপিজেডের আগুন, ধসে গেছে ভবনের ছাদ
প্রায় ১৭ ঘণ্টা পর নিয়ন্ত্রণে সিইপিজেডের আগুন, ধসে গেছে ভবনের ছাদ

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রাকসু নির্বাচনে ভোট পড়েছে ৬৯.৮৩ শতাংশ, চলছে গণনা
রাকসু নির্বাচনে ভোট পড়েছে ৬৯.৮৩ শতাংশ, চলছে গণনা

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাকসুতে বিজয়ী হলেন জুলাই আন্দোলনে চোখ হারানো দ্বীপ মাহবুব
রাকসুতে বিজয়ী হলেন জুলাই আন্দোলনে চোখ হারানো দ্বীপ মাহবুব

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভেনেজুয়েলায় অভিযান চালাতে সিআইএ’কে অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় অভিযান চালাতে সিআইএ’কে অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতিসংঘের শুভেচ্ছাদূত হলেন হানিয়া আমির
জাতিসংঘের শুভেচ্ছাদূত হলেন হানিয়া আমির

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

স্থায়ী যুদ্ধবিরতির বল ‘আফগান তালেবানের কোর্টে’: পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী
স্থায়ী যুদ্ধবিরতির বল ‘আফগান তালেবানের কোর্টে’: পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান শুরু
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান শুরু

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
গাজায় ফের যুদ্ধের শঙ্কা
গাজায় ফের যুদ্ধের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন চান নারী নেত্রীসহ চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান নারী নেত্রীসহ চারজন

নগর জীবন

ছোট হয়েছে রুটি, বেড়েছে দাম
ছোট হয়েছে রুটি, বেড়েছে দাম

পেছনের পৃষ্ঠা

মালেক পরিবারের সবাই মিলে লুটপাট
মালেক পরিবারের সবাই মিলে লুটপাট

প্রথম পৃষ্ঠা

নিগারদের পাত্তাই দিল না অস্ট্রেলিয়া
নিগারদের পাত্তাই দিল না অস্ট্রেলিয়া

মাঠে ময়দানে

বিএনপির অর্ধডজন জামায়াতের একক প্রার্থী
বিএনপির অর্ধডজন জামায়াতের একক প্রার্থী

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নিখোঁজ হবিগঞ্জের ৩৫ যুবক থামছে না স্বজনদের কান্না
নিখোঁজ হবিগঞ্জের ৩৫ যুবক থামছে না স্বজনদের কান্না

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলাইয়ে কেউ মাস্টারমাইন্ড ছিল না
জুলাইয়ে কেউ মাস্টারমাইন্ড ছিল না

প্রথম পৃষ্ঠা

সিইপিজেডে ভয়াবহ আগুন
সিইপিজেডে ভয়াবহ আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

ডাকসু-জাকসু-চাকসুর প্রতিচ্ছবি আগামীতে জাতি দেখবে
ডাকসু-জাকসু-চাকসুর প্রতিচ্ছবি আগামীতে জাতি দেখবে

প্রথম পৃষ্ঠা

পাকিস্তানের হামলায় ক্ষতিগ্রস্ত বাড়ির ধ্বংসাবশেষ অপসারণ
পাকিস্তানের হামলায় ক্ষতিগ্রস্ত বাড়ির ধ্বংসাবশেষ অপসারণ

পেছনের পৃষ্ঠা

ঐকমত্য কমিশন জাতিকে বিভক্ত করেছে
ঐকমত্য কমিশন জাতিকে বিভক্ত করেছে

নগর জীবন

খালেদা জিয়া মেডিকেল বোর্ডের নিবিড় পর্যবেক্ষণে
খালেদা জিয়া মেডিকেল বোর্ডের নিবিড় পর্যবেক্ষণে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাস রক্ষা করাই আমাদের কাজ
ইতিহাস রক্ষা করাই আমাদের কাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবিকের ফলে ধস ইংরেজিতেও বিপর্যয়
মানবিকের ফলে ধস ইংরেজিতেও বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতভাগ পাসে নেই নামিদামি কলেজ
শতভাগ পাসে নেই নামিদামি কলেজ

নগর জীবন

আয়ুপথ
আয়ুপথ

সাহিত্য

ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল
ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল

সম্পাদকীয়

হাসিনার আমলে অনেক নেতার নামে মামলাও হয়নি
হাসিনার আমলে অনেক নেতার নামে মামলাও হয়নি

নগর জীবন

‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান
‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান

পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই হত্যাকাণ্ডের বিচার অবশ্যই হবে
জুলাই হত্যাকাণ্ডের বিচার অবশ্যই হবে

নগর জীবন

সমাজমাধ্যমে প্রচার প্রচারণায় মানতে হবে সাত নির্দেশনা
সমাজমাধ্যমে প্রচার প্রচারণায় মানতে হবে সাত নির্দেশনা

পেছনের পৃষ্ঠা

শুরু হচ্ছে ইসির সিরিজ বৈঠক
শুরু হচ্ছে ইসির সিরিজ বৈঠক

প্রথম পৃষ্ঠা

নতজানু
নতজানু

সাহিত্য

ভোট নিয়ে কোনো আপস নয়
ভোট নিয়ে কোনো আপস নয়

নগর জীবন

ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা
ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা

সম্পাদকীয়

আইসিসিবিতে জমজমাট দুই মেলা
আইসিসিবিতে জমজমাট দুই মেলা

নগর জীবন

নৌবাহিনীতে চাকরির নামে প্রতারণায় দুজন গ্রেপ্তার
নৌবাহিনীতে চাকরির নামে প্রতারণায় দুজন গ্রেপ্তার

নগর জীবন

ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘খুঁজি তোকে’
ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘খুঁজি তোকে’

শোবিজ