শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:৫১, বৃহস্পতিবার, ১৪ জানুয়ারি, ২০২১

ট্রাম্পের কূটচাল

রাজনৈতিক গিলোটিনে রিপাবলিকান নেতারা

ড. মোস্তফা সারওয়ার
অনলাইন ভার্সন

রাজনৈতিক গিলোটিনে 
রিপাবলিকান নেতারা

ব্যক্তিগত স্বার্থে টইটুম্বুর ডোনাল্ড ট্রাম্পের কূটচালে, রাজনৈতিক দল হিসেবে রিপাবলিকানরা অনিশ্চিত ভবিষ্যতের দিকে এগিয়ে চলেছে। ২২৬ বছর আগে ফরাসি বিপ্লবের সন্ত্রাসী পর্যায়ে জেকোবিন দলের নেতাদের করুণ মৃত্যু ঘটেছিল গিলোটিন নামের এক দানবীয় যন্ত্রের বিশাল করাতে। শেষ পরিণতি দেহ বিচ্ছিন্ন রক্তাক্ত মস্তক। জেকোবিন দলের উঁচুস্তরের নেতা রোবস্পিয়ের, ডেনটন, ক্যামিল দ্যমুলো, সেন্ট জাস্ট, এবেয়ারসহ অনেক নেতাকেই করুণ মৃত্যুবরণ করতে হয়েছিল গিলোটিনে-রাজনৈতিক অন্তর্দ্বন্দ্বে। অথচ এরা এক সময়ে ছিল কমরেড, বন্ধু ও রাজনৈতিক সহচারী। চিকিৎসক গিলোটিনের আবিষ্কৃত গিলোটিন যন্ত্রের নাম শুনলে এখনো ফরাসিদের হৃদয় কম্পন শুরু হয়।

বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রের পরিস্থিতি কোনোক্রমেই ফরাসি বিপ্লবের সাথে তুলনীয় নয়। তবে ডোনাল্ড ট্রাম্পের শাসনের পুরো চার বছরের তার একান্ত অনুগতদের অনেকেরই শারীরিক মৃত্যু নয়, রাজনৈতিক মৃত্যুর সম্ভাবনা উড়িয়ে দেওয়া যাচ্ছে না। রূপকল্প হিসেবে তাদের স্থান হতে পারে রাজনৈতিক গিলোটিনে। ট্রাম্পের ব্যক্তিস্বার্থ সংবলিত কূটচালে রিপাবলিকান দলে বিভাজনের ইঙ্গিত ক্রমশ স্পষ্ট হয়ে উঠছে। ট্রাম্পের উদ্দেশ্য হলো দলীয় প্রতিদ্বন্দ্বীদের উৎখাত করে নিজের একচ্ছত্র একনায়কত্ব কায়েম করা।

দলের নেতৃবৃন্দের কাছে দুটো পথ খোলা রয়েছে, নীতিরীতি মূল্যবোধ বিসর্জন দিয়ে ট্রাম্পের পা-চাটা সারমেয়তে পুরোপুরি রূপান্তর হওয়া অথবা রাজনৈতিক গিলোটিনে গমনকারী টামব্রিলে উঠে নিজের রাজনৈতিক জীবনের শেষকৃত্যে অংশগ্রহণ করা। ডোনাল্ড ট্রাম্পের অপকর্মে অনীহা প্রকাশ করলে তার অন্ধভক্ত রিপাবলিকান পার্টির তৃণমূল কর্মীরা ক্ষেপে যাবে। তৃণমূলে রয়েছে বর্ণবাদী নব্য ফ্যাসিস্ট শ্বেতাঙ্গ গরূপগুলো, ধর্মান্ধ ইভানজেলিকান খ্রিস্টান সম্প্রদায়, অবিভাসন বিরোধী শ্বেতাঙ্গরা এবং গ্রামীণ অশিক্ষিত জনগোষ্ঠী ডোনাল্ড ট্রাম্পের স্যান্সকুলট, ফরাসি বিপ্লবের সন্ত্রাসীদের প্রতিচ্ছায়ায়। এর বাইরেও রয়েছে ট্রাম্পের জোরালো সমর্থন যা হলো যুক্তরাষ্ট্রের অধিবাসীদের ২৫ থেকে ৩০ শতাংশ। রিপাবলিকান দলের রেজিস্টার্ড ভোটার সংখ্যা হলো ২৯ শতাংশ। ঝুঁকে থাকা সমর্থক ৪৪ শতাংশ, যার মধ্যে রয়েছে নিরপেক্ষ রেজিস্টার্ডকৃত ৩৪ শতাংশের অর্ধেকের খানিকটা কম। রিপাবলিকানদের সংখ্যাগরিষ্ঠ সমর্থকদের মধ্যে অদ্ভুত আশঙ্কা বিরাজ করে। তা হলো রেডিক্যাল সমাজতন্ত্র এবং অভিবাসন। তাদের ধারণা ডেমোক্র্যাটিক পার্টির মূল লক্ষ্য হলো সমাজতন্ত্র কায়েম এবং অশ্বেতাঙ্গ অভিবাসনের জন্য মুক্ত সীমান্ত। সামাজিক মাধ্যমের সুযোগ নিয়ে বর্ণবাদীদের ক্রমাগত প্রচার, রেডিও টকশো এবং ক্যাবল চ্যানেলের বিরামহীন প্রচারে রিপাবলিকানদের মস্তিষ্ক মোটামুটি ভালোভাবেই ধোলাই হয়ে গিয়েছে। অথচ ডেমোক্র্যাটিক পার্টি একটি গণতন্ত্রে বিশ্বাসী মধ্যপন্থার দল রয়েছে সামান্য বামপন্থি ঝোঁক। রেডিক্যাল সমাজতন্ত্রের ধারেকাছেই নয়।

এমনি এক অদ্ভুত পটভূমিতে রিপাবলিকান দলের তৃণমূলে রয়েছে ট্রাম্পের নিদারুণ প্রভাব। ট্রাম্প প্রকাশ্যে ঘোষণা করেছে মেক্সিকানরা ধর্ষণকারী বদমায়েশ, মুসলমানরা ক্রিমিনাল, যুক্তরাষ্ট্রের প্রথম কৃষ্ণাঙ্গ প্রেসিডেন্টের জন্ম কেনিয়ায়। এগুলো ডাহা মিথ্যা এবং ট্রাম্পের বর্ণবাদী হুঙ্কার। কিন্তু রিপাবলিকান তৃণমূলের সবচেয়ে ডানপন্থি বর্ণবাদীদের কাছে ট্রাম্পের বাণী অমৃততুল্য। রিপাবলিকান দলের অন্যপ্রান্তে রয়েছে চিরায়ত রক্ষণশীলতা। রয়েছে লিবারেটারিয়ান রাজনৈতিক মতবাদের অনুসারীরা। এদের মূল প্রতিপাদ্য হলো সংকোচিত ছোট আকারের সরকার, ন্যূনতম কর, ছোট বাজেট অর্থাৎ কম খরচ, জাতীয় ঋণের সংকোচন, শক্তিশালী সামরিক বাহিনী, অভিবাসন নিয়ন্ত্রণ, পরিবেশবান্ধব নিয়ন্ত্রণ আইনগুলোর যথাসম্ভব অপসারণ, মুক্তবাণিজ্য এবং ধনিক শ্রেণির পক্ষে আইন প্রণয়ন। অপরদিকে ট্রাম্প নীতিহীন সুযোগ সন্ধানী। রিপাবলিকান রক্ষণশীলদের প্রাণপ্রিয় মুক্তবাণিজ্য বাতিল করে ট্রাম্প বসিয়ে দিয়েছেন ট্যারিফ। সরকারি খরচ বাড়িয়ে জাতীয় ঋণকে করেছে অসহনীয়। তৃণমূলকে খুশি রাখার জন্য খরচ বাড়িয়েছেন। এগুলো জনপ্রিয় নীতি। রক্ষণশীলদের নীতি নয়। বর্ণবিদ্বেষী শ্বেতাঙ্গদের কাছে সবচেয়ে জনপ্রিয় অভিবাসনের নিদারুণ সংকোচন এবং বর্ণবিদ্বেষী ঘৃণা ও হুঙ্কার। এভাবেই ট্রাম্প মন জয় করেছেন রিপাবলিকান শ্বেতাঙ্গ তৃণমূলের। কোনো কোনো ধর্মান্ধ ইভানজেলিকাল খ্রিস্টান নেতা মিথ্যাবাদী, দুর্নীতিপরায়ণ ট্রাম্পকে যিশু খ্রিস্টের নব আবির্ভাব বলে ঘোষণা দিয়েছেন।

উপরের আলোচনার পরিপ্রেক্ষিতে আমরা বিশ্লেষণ করব চলমান দুটো গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা এবং সদ্য নাকচ হয়ে যাওয়া ট্রাম্পের ভেটো। মনে হচ্ছে রিপাবলিকান দল দ্বিধাবিভক্তির পথে চলছে। একদিকে রয়েছে দীর্ঘকালের পরীক্ষিত রক্ষণশীল ও করপোরেট ধনিক শ্রেণির স্বার্থরক্ষাকারী সিনেটের প্রধান মিচ ম্যাককনেল আর অন্যদিকে পপুলিস্ট নীতি বর্জিত ডোনাল্ড ট্রাম্প। দুজনেই দুজনার পিঠ চুলকিয়েছেন। ট্রাম্প ম্যাকনেলের স্ত্রী চৈনিক বংশোদ্ভূত ইলেন চাওকে বানিয়েছেন যানবাহন মন্ত্রী। চার বছর ধরে ম্যাককনেল ট্রাম্পের দালালি করেছেন। প্রথমবার নিম্নকক্ষে ডেমোক্র্যাটিক পার্টির সংখ্যাগরিষ্ঠতার জোরে ট্রাম্পকে ইমপিচ করা হয়েছিল। অপরাধ ছিল-বিদেশি রাষ্ট্রের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের নির্বাচন নিয়ে যোগসাজশ। আইন অনুযায়ী নিম্নকক্ষে ইমপিচমেন্ট পাস হওয়ার পর প্রেসিডেন্ট পদ থেকে অপসারণ করতে হলে উচ্চকক্ষ সিনেটের ১০০ জনের মধ্যে অন্তত ৬৭ ভোটের প্রয়োজন। মিচ ম্যাককেনল সিনেটের প্রধান হিসেবে দলবল দিয়ে সমর্থন করেছিলেন ট্রাম্পকে। সেই কারণে প্রেসিডেন্ট পদ থেকে ট্রাম্পকে অপসারণ করা সম্ভব হয়নি।

চার বছর ম্যাককনেল দালালি করেছেন বিশ্বস্ত ভৃত্যের মতো। কিন্তু এবার বাদ সাধলেন ধূর্ত রাজনীতিবিদ ম্যাককনেল। ৩ নভেম্বরের নির্বাচনে জনগণের বিপুল ভোটে বিজয়ী হয়েছে বাইডেন। এই ফলাফলকে আইন অনুযায়ী নাকচ করা যাবে না। কিন্তু বয়স্ক শিশু ট্রাম্প জিদ ধরেছেন তার প্রেসিডেন্ট পদের চকলেট খেতেই হবে। ম্যাককনেলের কাছে স্পষ্ট বাইডেনের বিজয়কে নস্যাৎ করা যাবে না। বাইডেনের বিজয়ের কয়েক সপ্তাহ পর অভিনন্দন জানিয়েছেন ম্যাককনেল। বয়স্ক শিশু ট্রাম্পের ট্যান্ট্রাম এখন উচ্চমার্গে। নির্বাচনের ফলাফল উলটে দেওয়ার জন্য ট্রাম্পের বিবিধ প্রচেষ্টা নস্যাৎ করে দিয়েছে স্টেট সুপ্রিম কোর্ট, ফেডারেল কোর্ট, যুক্তরাষ্ট্রের সুপ্রিম কোর্ট, বিভিন্ন স্টেটের নির্বাচন বোর্ড এবং সরকারি জাস্টিস বিভাগ। এমনকি অ্যাটর্নি জেনারেল উইলিয়াম বার বলেছেন, নির্বাচন সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন হয়েছে।

ক্রুদ্ধ ট্রাম্প ম্যাককনেলকে জব্দ করতে কয়েক দিন আগে কংগ্রেসের দুই কক্ষে উভয় দলের বিপুল ভোটে পাস করা প্রতিরক্ষা বিলে ভেটো বসিয়ে দিয়েছেন। ডেমোক্র্যাটদের সঙ্গে আঁতাত করে রিপাবলিকান ম্যাককনেল ট্রাম্পের ভেটো বাতিল করে দিলেন। চার বছরে এই প্রথম ট্রাম্পের ভেটোকে ডাস্টবিনে ছুড়ে দিলেন। কূটচালে ট্রাম্প জর্জিয়ার ৫ জানুয়ারির দুটো সিনেট নির্বাচনে রিপাবলিকানদের বিজয় নস্যাৎ করে দিলেন। জর্জিয়ার দুটো পদে ডেমোক্র্যাটদের বিজয়ে এখন দাঁড়াচ্ছে উভয়েরই ৫০। ভাইস প্রেসিডেন্ট কমলা হ্যারিসের টাই ব্রেকিং ভোটে ডেমোক্র্যাটদের বিভিন্ন আইন পাসে এবং উচ্চপদে নিয়োগের পথে বাধাগুলো অপসারিত হলো। এর ফলে নবাগত সিনেটে ম্যাককনেলের ক্ষমতা খর্ব হয়ে গেল। মনে হয়েছে, এটাই ছিল ট্রাম্পের মনোবাসনা। এই নির্বাচনের আগে ট্রাম্প জর্জিয়ার রিপাবলিকানদের মধ্যে বিভেদ সৃষ্টি করেছিলেন। নিজের প্রেসিডেন্ট পদের নির্বাচনে জর্জিয়ার পরাজয়ে তিনি দোষারোপ করেন নির্বাচনের দায়িত্বে নিয়োজিত গভর্নর কেম্প ও সেক্রেটারি অব স্টেট র‌্যাফেনস্পারগারকে। উভয়েই রিপাবলিকান। নির্বাচন বোর্ডের রিপাবলিকানপন্থি কর্মকর্তাদেরও তিনি তুলোধুনা করেছিলেন। 'মানসিকভাবে অস্থির' ট্রাম্প বলতে থাকলেন এসব রিপাবলিকান ডেমোক্র্যাটদের সঙ্গে ষড়যন্ত্র করে তাকে জর্জিয়ায় হারিয়ে দিয়েছেন। ট্রাম্পের ষড়যন্ত্র মতবাদের দুই আইনজীবী লিন উড এবং সিডনি পাওয়েল রিপাবলিকানদের বললেন, সিনেটের ভোট বর্জন করতে। এমনকি লিন উড প্রকাশ্যে ঘোষণা দিলেন : দেশদ্রোহের অপরাধে সিনেটের প্রধান মিচ ম্যাককনেল, সুপ্রিম কোর্টের চিফ জাস্টিস জন রবার্টস এবং ভাইস প্রেসিডেন্ট মাইক পেন্সকে ফায়ারিং স্কোয়াডে মৃত্যুদণ্ড দিতে হবে।  জর্জিয়ার গভর্নর ও সেক্রেটারি অব স্টেটকে বন্দী করে নিক্ষেপ করতে হবে কারাগারে। ট্রাম্পের মতে, জর্জিয়ার গভর্নর ও সেক্রেটারি অব স্টেটসহ অন্য রিপাবলিকানদের অপরাধ হলো তারা অসৎ উপায়ে ট্রাম্পকে জর্জিয়ার নির্বাচনে জিতিয়ে দেয়নি। জানুয়ারির ৩ তারিখে ওয়াশিংটন পোস্ট পত্রিকা ট্রাম্পের সঙ্গে জর্জিয়ার সেক্রেটারি অব স্টেট র‌্যাফেন্সপারগারের প্রায় এক ঘণ্টাব্যাপী ফোনালাপ ফাঁস করে দেয়। এই ফোনালাপে ট্রাম্প অনুরোধ, ভিক্ষা, ধমক এবং ভীতি প্রদর্শন ইত্যাদির মাধ্যমে র‌্যাফেন্সপারাগারকে ভোট চুরি করে ট্রাম্পকে জিতিয়ে দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছিলেন। যুক্তরাষ্ট্র ও জর্জিয়ার আইনে এটা মারাত্মক অপরাধ। জর্জিয়ার কোর্টে এটা প্রমাণ করা সহজ কাজ। কে জানে? ভবিষ্যতে ডোনাল্ড ট্রাম্পের বাসস্থান হতে পারে জর্জিয়ার কারাগার।

এ ফোনালাপের পর দিন ৪ জানুয়ারি সন্ধ্যায় ডোনাল্ড ট্রাম্প জর্জিয়ার ডালটন শহরে যোগদান করেছিলেন রিপাবলিকানদের আয়োজিত বিজয় সভায়। পাঠক, ভেবে দেখুন নির্বাচন ৫ জানুয়ারি আর রিপাবলিকানরা নির্বাচনের বিজয় সভা করল একদিন আগে। বিচিত্র আমেরিকা! আর ওই নির্বাচনে বিজয় হলো ডেমোক্র্যাটদের। নবনির্বাচিত সিনেটর হলেন রাফায়েল ওয়ারনক এবং জন অসফ। রিপাবলিকান প্রার্থী পারডু ও লফনার হেরে গেলেন। ডোনাল্ড ট্রাম্প তার বক্তৃতায় শুধু নিজের কথাই বললেন। অপবাদ দিলেন নির্বাচন বোর্ডের যেথায় একজন ছাড়া সব সদস্যই রিপাবলিকান। তার অন্ধ বিশ্বাসী অনুসারীরা বুঝতে পারল, 'ভোট দিয়ে লাভ নেই। জর্জিয়া নির্বাচন বোর্ড এবারেও ষড়যন্ত্র করবে। যেমন করেছিল ৩ নভেম্বর প্রেসিডেন্সিয়াল নির্বাচনে'- ট্রাম্পের মিথ্যা প্রচারণা অনুযায়ী। ট্রাম্পের ভাষণের গূঢ় অর্থ তারা বুঝে নিল। ভোটকেন্দ্রে না গিয়ে অনেকেই বন্ধুদের সঙ্গে পানীয় পান করে সময় কাটিয়ে দিল। জিতে গেল ডেমোক্র্যাটরা। ট্রাম্পের পরিকল্পনা সার্থক হলো। নিজের নাক কেটে তিনি ম্যাককনেলের যাত্রা ভঙ্গ করলেন। ম্যাককনেল আর থাকছেন না সিনেটের প্রধান পদে।

৬ জানুয়ারি কংগ্রেসের যৌথসভায় ইলেকট্রোরাল কলেজের ভোট গণনা করে বিজয়ী ঘোষণা করা হবে বাইডেনকে এবং ভাইস প্রেসিডেন্ট হিসেবে কমলা হ্যারিসকে। ট্রাম্প লেলিয়ে দিল তার সমর্থক সিনেটর এবং কংগ্রেসম্যানদের। তারা সুইং স্টেটগুলোর ইলেকক্টরদের খারিজ করার প্রস্তাব উত্থাপন করার সিদ্ধান্ত নিল। দুটো কক্ষের অনুমোদন ছাড়া এ প্রস্তাব বাতিল হতে বাধ্য। নিম্নকক্ষে সংখ্যাগরিষ্ঠ হলো ডেমোক্র্যাটিক দল। তারা একাট্টা হয়ে এ প্রস্তাব নাকচ করে দেবে। এই অবশ্যম্ভাবী পরাজয় অনুমান করেই ম্যাককনেল এবং তার ঘোর সমর্থক রিপাবলিকান সিনেটররা ট্রাম্পের সমর্থকদের খারিজ প্রস্তাবগুলোতে সমর্থন দেয়নি। খারিজ প্রস্তাবের পক্ষে থাকার অর্থ হলো লাখো কোটি ভোটারকে ভোটাধিকার থেকে বঞ্চিত করা। চিরায়ত রক্ষণশীল ম্যাকনেলের জন্য এতটা নিচে নামা সম্ভব হলো না। এ ছাড়া তিনি জানতেন, এতে কোনো লাভ হবে না। এদিকে ট্রাম্প উসকানি দিলেন তার সমর্থকদের ক্যাপিটাল হিলে বিক্ষোভ করতে। এটাই হলো কংগ্রেসের অফিস ভবন। ৬ জানুয়ারি ভোর থেকেই জড়ো হতে লাগল ট্রাম্পের সমর্থকরা। সকালে তাদের সামনে উত্তেজনাপূর্ণ ভাষণ দিলেন ট্রাম্প। দুপুরের কয়েক ঘণ্টা পরই ট্রাম্পের গুণ্ডার দল আক্রমণ করল ক্যাপিটাল হিল। কংগ্রেসের সভা পণ্ড হলো। গোলাগুলি হলো। জিনিসপত্র ধ্বংসসহ ৫ জনের মৃত্যু হলো। আমেরিকাসহ সারা বিশ্বে ট্রাম্পের বিরুদ্ধে ঘৃণার জোয়ার বইছে। উঠে এসেছে ২৫ ধারায় তার অপসারণের আলোচনা। দ্বিতীয়বারের মতো প্রতিনিধি পরিষদে অভিশংসিত হলেন। অবধারিত বিদায়ের আগে রিপাবলিকান দলে মেকনালের নেতৃত্ব ভণ্ডুল করে পুরো দলটিকে ট্রাম্প নৈরাজ্যের আঁস্তাকুড়ে নিক্ষেপ করেছেন বলে প্রতীয়মান হচ্ছে। 

লেখক: এমেরিটাস অধ্যাপক এবং প্রাক্তন উপ-উপাচার্য
ইউনিভার্সিটি অব নিউ অরলিয়েন্স 
ডিন এবং প্রাক্তন উপাচার্য-ডেলগাডো কমিউনিটি কলেজ, 
কমিশনার-রিজিওনাল ট্রানজিট অথরিটি, বিজ্ঞানী, কবি

বিডি প্রতিদিন/ফারজানা

এই বিভাগের আরও খবর
বিশিষ্ট ব্যক্তিত্ব এ কে এম বদরুদ্দোজা আর নেই
বিশিষ্ট ব্যক্তিত্ব এ কে এম বদরুদ্দোজা আর নেই
কুলাউড়া ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশন ফ্রান্সের নতুন কমিটি গঠন
কুলাউড়া ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশন ফ্রান্সের নতুন কমিটি গঠন
কাতারে ৬০৩ হাফেজকে বিশেষ সম্মাননা প্রদান
কাতারে ৬০৩ হাফেজকে বিশেষ সম্মাননা প্রদান
সিডনিতে ‘ভবের হাটে’ বাউল গানে মুগ্ধ প্রবাসীরা
সিডনিতে ‘ভবের হাটে’ বাউল গানে মুগ্ধ প্রবাসীরা
ফিলাডেলফিয়ায় বৈশাখী মেলা
ফিলাডেলফিয়ায় বৈশাখী মেলা
মালয়েশিয়ায় এলিট গ্লোবাল বিজনেস অ্যাওয়ার্ড অনুষ্ঠিত
মালয়েশিয়ায় এলিট গ্লোবাল বিজনেস অ্যাওয়ার্ড অনুষ্ঠিত
আমিরাতে হাটহাজারী সমিতির অভিষেক অনুষ্ঠিত
আমিরাতে হাটহাজারী সমিতির অভিষেক অনুষ্ঠিত
টরন্টোতে ঋত্বিক ঘটকের শতবর্ষ উদযাপন
টরন্টোতে ঋত্বিক ঘটকের শতবর্ষ উদযাপন
আজমান বাংলাদেশ সমিতিতে কনস্যুলেট সেবা উদ্বোধন
আজমান বাংলাদেশ সমিতিতে কনস্যুলেট সেবা উদ্বোধন
মালয়েশিয়ায় বর্ণীল আয়োজনে 'বাংলাদেশ উৎসব' উদযাপন
মালয়েশিয়ায় বর্ণীল আয়োজনে 'বাংলাদেশ উৎসব' উদযাপন
বাংলাদেশ-কানাডা অ্যাসোসিয়েশন অব ক্যালগেরির বার্ষিক সাধারণ সভা অনুষ্ঠিত
বাংলাদেশ-কানাডা অ্যাসোসিয়েশন অব ক্যালগেরির বার্ষিক সাধারণ সভা অনুষ্ঠিত
অস্ট্রেলিয়া-বাংলাদেশ বাণিজ্য এক্সপো নিয়ে বিজিএমইএ প্রেসিডেন্টের সাথে বৈঠক
অস্ট্রেলিয়া-বাংলাদেশ বাণিজ্য এক্সপো নিয়ে বিজিএমইএ প্রেসিডেন্টের সাথে বৈঠক
সর্বশেষ খবর
গাজায় ২৪ ঘণ্টায় নিহত ৫১
গাজায় ২৪ ঘণ্টায় নিহত ৫১

এই মাত্র | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআরের আরও ৫ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে অনুসন্ধান করছে দুদক
এনবিআরের আরও ৫ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে অনুসন্ধান করছে দুদক

৫৩ সেকেন্ড আগে | অর্থনীতি

‘নারীকে অধিকারহীন রেখে কোনভাবেই রাষ্ট্রের উন্নয়ন সম্ভব নয়’
‘নারীকে অধিকারহীন রেখে কোনভাবেই রাষ্ট্রের উন্নয়ন সম্ভব নয়’

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিরিয়া কি ইসরায়েলের সাথে সম্পর্ক স্বাভাবিক করবে?
সিরিয়া কি ইসরায়েলের সাথে সম্পর্ক স্বাভাবিক করবে?

১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রাম বন্দর পরিচালনার দায়িত্ব নিয়ে সিদ্ধান্ত বুধবার : নৌ উপদেষ্টা
চট্টগ্রাম বন্দর পরিচালনার দায়িত্ব নিয়ে সিদ্ধান্ত বুধবার : নৌ উপদেষ্টা

২ মিনিট আগে | জাতীয়

৫৬ বন্দির সাজা মওকুফ করে মুক্তির আদেশ
৫৬ বন্দির সাজা মওকুফ করে মুক্তির আদেশ

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার
আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে আরও ১৫ জনের করোনা শনাক্ত
চট্টগ্রামে আরও ১৫ জনের করোনা শনাক্ত

১২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনের দায়ে ১৯৯৫ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনের দায়ে ১৯৯৫ মামলা

১৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

রাঙামাটিতে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১
রাঙামাটিতে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাগুরায় আন্তঃজেলা চোর চক্রের ৮ সদস্য গ্রেপ্তার
মাগুরায় আন্তঃজেলা চোর চক্রের ৮ সদস্য গ্রেপ্তার

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্কুলছাত্র-পর্যটক-রিসোর্টে মাদক সরবরাহকারী আটক
স্কুলছাত্র-পর্যটক-রিসোর্টে মাদক সরবরাহকারী আটক

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৫০ হাজার ইয়াবাসহ কাঠের নৌকা জব্দ
৫০ হাজার ইয়াবাসহ কাঠের নৌকা জব্দ

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আখাউড়ায় ট্রেনের টিকিটসহ কালোবাজারি গ্রেপ্তার
আখাউড়ায় ট্রেনের টিকিটসহ কালোবাজারি গ্রেপ্তার

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রাক্তন স্ত্রীকে হত্যার পর স্বামীর আত্মহত্যার অভিযোগ
প্রাক্তন স্ত্রীকে হত্যার পর স্বামীর আত্মহত্যার অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনলাইনে ১৭ লাখের বেশি করদাতার রিটার্ন দাখিল
অনলাইনে ১৭ লাখের বেশি করদাতার রিটার্ন দাখিল

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আল হিলালের বিপক্ষে সুযোগ নষ্টে গার্দিওলার হতাশা
আল হিলালের বিপক্ষে সুযোগ নষ্টে গার্দিওলার হতাশা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জয়পুরহাটে ভূমিসেবা সহায়তা কেন্দ্রের উদ্বোধন
জয়পুরহাটে ভূমিসেবা সহায়তা কেন্দ্রের উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ক্লিনিকে প্রসূতির মৃত্যু; সংবাদ প্রকাশের পর তদন্তে পিবিআই
ক্লিনিকে প্রসূতির মৃত্যু; সংবাদ প্রকাশের পর তদন্তে পিবিআই

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মসজিদের জমি উদ্ধার করল প্রশাসন
মসজিদের জমি উদ্ধার করল প্রশাসন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

করোনায় মৃত্যুশূন্য দিনে শনাক্ত ১৩
করোনায় মৃত্যুশূন্য দিনে শনাক্ত ১৩

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

জামালপুরে প্রভাষকের বদলির আদেশ প্রত্যাহারের দাবি
জামালপুরে প্রভাষকের বদলির আদেশ প্রত্যাহারের দাবি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘পদ্মা সেতুর পরামর্শক নিয়োগে প্রাথমিকভাবে দুর্নীতির প্রমাণ মিলেছে’
‘পদ্মা সেতুর পরামর্শক নিয়োগে প্রাথমিকভাবে দুর্নীতির প্রমাণ মিলেছে’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১০০ কোটির ক্লাবে আমির খানের ‘সিতারে জমিন পার’
১০০ কোটির ক্লাবে আমির খানের ‘সিতারে জমিন পার’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৈয়দপুরে পৃথক ঘটনায় দুই নারীর মরদেহ উদ্ধার
সৈয়দপুরে পৃথক ঘটনায় দুই নারীর মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই সনদের দাবিতে ফেনীতে অবস্থান কর্মসূচি
জুলাই সনদের দাবিতে ফেনীতে অবস্থান কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এক লাখ ১০ হাজার মেট্রিক টন সার কিনবে সরকার
এক লাখ ১০ হাজার মেট্রিক টন সার কিনবে সরকার

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তালতলীতে বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষে আহত ২০
তালতলীতে বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষে আহত ২০

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
উড়িয়ে দেওয়া হলো খান ইউনিসে ইসরায়েলি সেনাদের আশ্রয় নেওয়া বাড়ি
উড়িয়ে দেওয়া হলো খান ইউনিসে ইসরায়েলি সেনাদের আশ্রয় নেওয়া বাড়ি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রায় ৫ লাখ নতুন ওয়ার্ক ভিসা ইস্যু করবে ইতালি
প্রায় ৫ লাখ নতুন ওয়ার্ক ভিসা ইস্যু করবে ইতালি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি পাকিস্তানে একযোগে হামলা চালাতে চায় ভারত-ইসরায়েল?
সত্যিই কি পাকিস্তানে একযোগে হামলা চালাতে চায় ভারত-ইসরায়েল?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ড লেনদেনে শীর্ষে থাকা ভারত এখন ৬ষ্ঠ
বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ড লেনদেনে শীর্ষে থাকা ভারত এখন ৬ষ্ঠ

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সাবেক ৭ মন্ত্রীসহ ২২ ভিআইপির মুক্তিযোদ্ধা সনদ তলব
সাবেক ৭ মন্ত্রীসহ ২২ ভিআইপির মুক্তিযোদ্ধা সনদ তলব

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া
জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা
মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা

৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ
ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা
স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন
৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমেরিকায় যেভাবে ভয়ানক আসক্তির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে ‘লাফিং গ্যাস’
আমেরিকায় যেভাবে ভয়ানক আসক্তির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে ‘লাফিং গ্যাস’

২৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

৮৮০ ইসরায়েলি সেনা নিহত
৮৮০ ইসরায়েলি সেনা নিহত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ
ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’
ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ফোনালাপ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ফোনালাপ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত
ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের
ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারি চাকরিতে ৪ লাখ ৬৮ হাজার পদ খালি
সরকারি চাকরিতে ৪ লাখ ৬৮ হাজার পদ খালি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরিয়া থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিল যুক্তরাষ্ট্র
সিরিয়া থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিল যুক্তরাষ্ট্র

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর
যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি
ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু
শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রায় মেনে ভারতকে সিন্ধু পানি চুক্তি বাস্তবায়নের আহ্বান জানাল পাকিস্তান
রায় মেনে ভারতকে সিন্ধু পানি চুক্তি বাস্তবায়নের আহ্বান জানাল পাকিস্তান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা যুদ্ধে সেনা হতাহতের সংখ্যা জানাল ইসরায়েল
গাজা যুদ্ধে সেনা হতাহতের সংখ্যা জানাল ইসরায়েল

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার
কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার

৮ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩
যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় ‘নিস্তেজ’ পর্যটন
ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় ‘নিস্তেজ’ পর্যটন

১১ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের
যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি স্বয়ংক্রিয় সফটওয়্যারে শুরু জুলাইয়ে
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি স্বয়ংক্রিয় সফটওয়্যারে শুরু জুলাইয়ে

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার নিউইয়র্কের তহবিল বন্ধের হুমকি দিলেন ট্রাম্প
এবার নিউইয়র্কের তহবিল বন্ধের হুমকি দিলেন ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
থমথমে নির্বাচন কমিশন
থমথমে নির্বাচন কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ
সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ

শিল্প বাণিজ্য

কেমন আছে সেন্ট মার্টিন
কেমন আছে সেন্ট মার্টিন

পেছনের পৃষ্ঠা

গাজীপুরে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা
গাজীপুরে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই জুলাই শুরু আজ
সেই জুলাই শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন
সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট কেন্দ্র নীতিমালায় বড় পরিবর্তন
ভোট কেন্দ্র নীতিমালায় বড় পরিবর্তন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত থেকে ভিড়ছেন ব্রিটেনে
ভারত থেকে ভিড়ছেন ব্রিটেনে

পেছনের পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজার থেকে লুট ২০ হাজার কোটি টাকা
শেয়ারবাজার থেকে লুট ২০ হাজার কোটি টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা
বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে চালের দামে দিশাহারা সাধারণ মানুষ
রাজশাহীতে চালের দামে দিশাহারা সাধারণ মানুষ

নগর জীবন

ট্রেজারি বিলের মাধ্যমে রেকর্ড ঋণ
ট্রেজারি বিলের মাধ্যমে রেকর্ড ঋণ

শিল্প বাণিজ্য

এবার মিরাজদের ওয়ানডে চ্যালেঞ্জ
এবার মিরাজদের ওয়ানডে চ্যালেঞ্জ

মাঠে ময়দানে

তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর
তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়
পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্দরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সারি
বন্দরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সারি

নগর জীবন

মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!
মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের হুঁশিয়ারি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টা ও মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ফোনালাপ
প্রধান উপদেষ্টা ও মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ফোনালাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকার সব ভবনের ছাদে সৌর প্যানেল স্থাপনের নির্দেশ
ঢাকার সব ভবনের ছাদে সৌর প্যানেল স্থাপনের নির্দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

শিল্পী ফরিদা পারভীন গুরুতর অসুস্থ, রাষ্ট্রীয় সহযোগিতা কামনা
শিল্পী ফরিদা পারভীন গুরুতর অসুস্থ, রাষ্ট্রীয় সহযোগিতা কামনা

পেছনের পৃষ্ঠা

কনজুমার খাত ঝড়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে
কনজুমার খাত ঝড়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে

শিল্প বাণিজ্য

সংকট জুলাই সনদ নিয়ে
সংকট জুলাই সনদ নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ তুললেন নাহিদ
সরকারের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ তুললেন নাহিদ

প্রথম পৃষ্ঠা

আগের গভর্নররা এজেন্টের কাজ করেছেন
আগের গভর্নররা এজেন্টের কাজ করেছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী
আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

ফুল চাষে ভাগ্য বদল
ফুল চাষে ভাগ্য বদল

পেছনের পৃষ্ঠা

মিসাইল সঙ্গে রাখলেও আমি আপনি নিরাপদ নই
মিসাইল সঙ্গে রাখলেও আমি আপনি নিরাপদ নই

নগর জীবন

আসিফ মাহমুদের ব্যাগে ম্যাগাজিন নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আসিফ মাহমুদের ব্যাগে ম্যাগাজিন নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

পেছনের পৃষ্ঠা