শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:৫১, বৃহস্পতিবার, ১৪ জানুয়ারি, ২০২১

ট্রাম্পের কূটচাল

রাজনৈতিক গিলোটিনে রিপাবলিকান নেতারা

ড. মোস্তফা সারওয়ার
অনলাইন ভার্সন

রাজনৈতিক গিলোটিনে 
রিপাবলিকান নেতারা

ব্যক্তিগত স্বার্থে টইটুম্বুর ডোনাল্ড ট্রাম্পের কূটচালে, রাজনৈতিক দল হিসেবে রিপাবলিকানরা অনিশ্চিত ভবিষ্যতের দিকে এগিয়ে চলেছে। ২২৬ বছর আগে ফরাসি বিপ্লবের সন্ত্রাসী পর্যায়ে জেকোবিন দলের নেতাদের করুণ মৃত্যু ঘটেছিল গিলোটিন নামের এক দানবীয় যন্ত্রের বিশাল করাতে। শেষ পরিণতি দেহ বিচ্ছিন্ন রক্তাক্ত মস্তক। জেকোবিন দলের উঁচুস্তরের নেতা রোবস্পিয়ের, ডেনটন, ক্যামিল দ্যমুলো, সেন্ট জাস্ট, এবেয়ারসহ অনেক নেতাকেই করুণ মৃত্যুবরণ করতে হয়েছিল গিলোটিনে-রাজনৈতিক অন্তর্দ্বন্দ্বে। অথচ এরা এক সময়ে ছিল কমরেড, বন্ধু ও রাজনৈতিক সহচারী। চিকিৎসক গিলোটিনের আবিষ্কৃত গিলোটিন যন্ত্রের নাম শুনলে এখনো ফরাসিদের হৃদয় কম্পন শুরু হয়।

বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রের পরিস্থিতি কোনোক্রমেই ফরাসি বিপ্লবের সাথে তুলনীয় নয়। তবে ডোনাল্ড ট্রাম্পের শাসনের পুরো চার বছরের তার একান্ত অনুগতদের অনেকেরই শারীরিক মৃত্যু নয়, রাজনৈতিক মৃত্যুর সম্ভাবনা উড়িয়ে দেওয়া যাচ্ছে না। রূপকল্প হিসেবে তাদের স্থান হতে পারে রাজনৈতিক গিলোটিনে। ট্রাম্পের ব্যক্তিস্বার্থ সংবলিত কূটচালে রিপাবলিকান দলে বিভাজনের ইঙ্গিত ক্রমশ স্পষ্ট হয়ে উঠছে। ট্রাম্পের উদ্দেশ্য হলো দলীয় প্রতিদ্বন্দ্বীদের উৎখাত করে নিজের একচ্ছত্র একনায়কত্ব কায়েম করা।

দলের নেতৃবৃন্দের কাছে দুটো পথ খোলা রয়েছে, নীতিরীতি মূল্যবোধ বিসর্জন দিয়ে ট্রাম্পের পা-চাটা সারমেয়তে পুরোপুরি রূপান্তর হওয়া অথবা রাজনৈতিক গিলোটিনে গমনকারী টামব্রিলে উঠে নিজের রাজনৈতিক জীবনের শেষকৃত্যে অংশগ্রহণ করা। ডোনাল্ড ট্রাম্পের অপকর্মে অনীহা প্রকাশ করলে তার অন্ধভক্ত রিপাবলিকান পার্টির তৃণমূল কর্মীরা ক্ষেপে যাবে। তৃণমূলে রয়েছে বর্ণবাদী নব্য ফ্যাসিস্ট শ্বেতাঙ্গ গরূপগুলো, ধর্মান্ধ ইভানজেলিকান খ্রিস্টান সম্প্রদায়, অবিভাসন বিরোধী শ্বেতাঙ্গরা এবং গ্রামীণ অশিক্ষিত জনগোষ্ঠী ডোনাল্ড ট্রাম্পের স্যান্সকুলট, ফরাসি বিপ্লবের সন্ত্রাসীদের প্রতিচ্ছায়ায়। এর বাইরেও রয়েছে ট্রাম্পের জোরালো সমর্থন যা হলো যুক্তরাষ্ট্রের অধিবাসীদের ২৫ থেকে ৩০ শতাংশ। রিপাবলিকান দলের রেজিস্টার্ড ভোটার সংখ্যা হলো ২৯ শতাংশ। ঝুঁকে থাকা সমর্থক ৪৪ শতাংশ, যার মধ্যে রয়েছে নিরপেক্ষ রেজিস্টার্ডকৃত ৩৪ শতাংশের অর্ধেকের খানিকটা কম। রিপাবলিকানদের সংখ্যাগরিষ্ঠ সমর্থকদের মধ্যে অদ্ভুত আশঙ্কা বিরাজ করে। তা হলো রেডিক্যাল সমাজতন্ত্র এবং অভিবাসন। তাদের ধারণা ডেমোক্র্যাটিক পার্টির মূল লক্ষ্য হলো সমাজতন্ত্র কায়েম এবং অশ্বেতাঙ্গ অভিবাসনের জন্য মুক্ত সীমান্ত। সামাজিক মাধ্যমের সুযোগ নিয়ে বর্ণবাদীদের ক্রমাগত প্রচার, রেডিও টকশো এবং ক্যাবল চ্যানেলের বিরামহীন প্রচারে রিপাবলিকানদের মস্তিষ্ক মোটামুটি ভালোভাবেই ধোলাই হয়ে গিয়েছে। অথচ ডেমোক্র্যাটিক পার্টি একটি গণতন্ত্রে বিশ্বাসী মধ্যপন্থার দল রয়েছে সামান্য বামপন্থি ঝোঁক। রেডিক্যাল সমাজতন্ত্রের ধারেকাছেই নয়।

এমনি এক অদ্ভুত পটভূমিতে রিপাবলিকান দলের তৃণমূলে রয়েছে ট্রাম্পের নিদারুণ প্রভাব। ট্রাম্প প্রকাশ্যে ঘোষণা করেছে মেক্সিকানরা ধর্ষণকারী বদমায়েশ, মুসলমানরা ক্রিমিনাল, যুক্তরাষ্ট্রের প্রথম কৃষ্ণাঙ্গ প্রেসিডেন্টের জন্ম কেনিয়ায়। এগুলো ডাহা মিথ্যা এবং ট্রাম্পের বর্ণবাদী হুঙ্কার। কিন্তু রিপাবলিকান তৃণমূলের সবচেয়ে ডানপন্থি বর্ণবাদীদের কাছে ট্রাম্পের বাণী অমৃততুল্য। রিপাবলিকান দলের অন্যপ্রান্তে রয়েছে চিরায়ত রক্ষণশীলতা। রয়েছে লিবারেটারিয়ান রাজনৈতিক মতবাদের অনুসারীরা। এদের মূল প্রতিপাদ্য হলো সংকোচিত ছোট আকারের সরকার, ন্যূনতম কর, ছোট বাজেট অর্থাৎ কম খরচ, জাতীয় ঋণের সংকোচন, শক্তিশালী সামরিক বাহিনী, অভিবাসন নিয়ন্ত্রণ, পরিবেশবান্ধব নিয়ন্ত্রণ আইনগুলোর যথাসম্ভব অপসারণ, মুক্তবাণিজ্য এবং ধনিক শ্রেণির পক্ষে আইন প্রণয়ন। অপরদিকে ট্রাম্প নীতিহীন সুযোগ সন্ধানী। রিপাবলিকান রক্ষণশীলদের প্রাণপ্রিয় মুক্তবাণিজ্য বাতিল করে ট্রাম্প বসিয়ে দিয়েছেন ট্যারিফ। সরকারি খরচ বাড়িয়ে জাতীয় ঋণকে করেছে অসহনীয়। তৃণমূলকে খুশি রাখার জন্য খরচ বাড়িয়েছেন। এগুলো জনপ্রিয় নীতি। রক্ষণশীলদের নীতি নয়। বর্ণবিদ্বেষী শ্বেতাঙ্গদের কাছে সবচেয়ে জনপ্রিয় অভিবাসনের নিদারুণ সংকোচন এবং বর্ণবিদ্বেষী ঘৃণা ও হুঙ্কার। এভাবেই ট্রাম্প মন জয় করেছেন রিপাবলিকান শ্বেতাঙ্গ তৃণমূলের। কোনো কোনো ধর্মান্ধ ইভানজেলিকাল খ্রিস্টান নেতা মিথ্যাবাদী, দুর্নীতিপরায়ণ ট্রাম্পকে যিশু খ্রিস্টের নব আবির্ভাব বলে ঘোষণা দিয়েছেন।

উপরের আলোচনার পরিপ্রেক্ষিতে আমরা বিশ্লেষণ করব চলমান দুটো গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা এবং সদ্য নাকচ হয়ে যাওয়া ট্রাম্পের ভেটো। মনে হচ্ছে রিপাবলিকান দল দ্বিধাবিভক্তির পথে চলছে। একদিকে রয়েছে দীর্ঘকালের পরীক্ষিত রক্ষণশীল ও করপোরেট ধনিক শ্রেণির স্বার্থরক্ষাকারী সিনেটের প্রধান মিচ ম্যাককনেল আর অন্যদিকে পপুলিস্ট নীতি বর্জিত ডোনাল্ড ট্রাম্প। দুজনেই দুজনার পিঠ চুলকিয়েছেন। ট্রাম্প ম্যাকনেলের স্ত্রী চৈনিক বংশোদ্ভূত ইলেন চাওকে বানিয়েছেন যানবাহন মন্ত্রী। চার বছর ধরে ম্যাককনেল ট্রাম্পের দালালি করেছেন। প্রথমবার নিম্নকক্ষে ডেমোক্র্যাটিক পার্টির সংখ্যাগরিষ্ঠতার জোরে ট্রাম্পকে ইমপিচ করা হয়েছিল। অপরাধ ছিল-বিদেশি রাষ্ট্রের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের নির্বাচন নিয়ে যোগসাজশ। আইন অনুযায়ী নিম্নকক্ষে ইমপিচমেন্ট পাস হওয়ার পর প্রেসিডেন্ট পদ থেকে অপসারণ করতে হলে উচ্চকক্ষ সিনেটের ১০০ জনের মধ্যে অন্তত ৬৭ ভোটের প্রয়োজন। মিচ ম্যাককেনল সিনেটের প্রধান হিসেবে দলবল দিয়ে সমর্থন করেছিলেন ট্রাম্পকে। সেই কারণে প্রেসিডেন্ট পদ থেকে ট্রাম্পকে অপসারণ করা সম্ভব হয়নি।

চার বছর ম্যাককনেল দালালি করেছেন বিশ্বস্ত ভৃত্যের মতো। কিন্তু এবার বাদ সাধলেন ধূর্ত রাজনীতিবিদ ম্যাককনেল। ৩ নভেম্বরের নির্বাচনে জনগণের বিপুল ভোটে বিজয়ী হয়েছে বাইডেন। এই ফলাফলকে আইন অনুযায়ী নাকচ করা যাবে না। কিন্তু বয়স্ক শিশু ট্রাম্প জিদ ধরেছেন তার প্রেসিডেন্ট পদের চকলেট খেতেই হবে। ম্যাককনেলের কাছে স্পষ্ট বাইডেনের বিজয়কে নস্যাৎ করা যাবে না। বাইডেনের বিজয়ের কয়েক সপ্তাহ পর অভিনন্দন জানিয়েছেন ম্যাককনেল। বয়স্ক শিশু ট্রাম্পের ট্যান্ট্রাম এখন উচ্চমার্গে। নির্বাচনের ফলাফল উলটে দেওয়ার জন্য ট্রাম্পের বিবিধ প্রচেষ্টা নস্যাৎ করে দিয়েছে স্টেট সুপ্রিম কোর্ট, ফেডারেল কোর্ট, যুক্তরাষ্ট্রের সুপ্রিম কোর্ট, বিভিন্ন স্টেটের নির্বাচন বোর্ড এবং সরকারি জাস্টিস বিভাগ। এমনকি অ্যাটর্নি জেনারেল উইলিয়াম বার বলেছেন, নির্বাচন সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন হয়েছে।

ক্রুদ্ধ ট্রাম্প ম্যাককনেলকে জব্দ করতে কয়েক দিন আগে কংগ্রেসের দুই কক্ষে উভয় দলের বিপুল ভোটে পাস করা প্রতিরক্ষা বিলে ভেটো বসিয়ে দিয়েছেন। ডেমোক্র্যাটদের সঙ্গে আঁতাত করে রিপাবলিকান ম্যাককনেল ট্রাম্পের ভেটো বাতিল করে দিলেন। চার বছরে এই প্রথম ট্রাম্পের ভেটোকে ডাস্টবিনে ছুড়ে দিলেন। কূটচালে ট্রাম্প জর্জিয়ার ৫ জানুয়ারির দুটো সিনেট নির্বাচনে রিপাবলিকানদের বিজয় নস্যাৎ করে দিলেন। জর্জিয়ার দুটো পদে ডেমোক্র্যাটদের বিজয়ে এখন দাঁড়াচ্ছে উভয়েরই ৫০। ভাইস প্রেসিডেন্ট কমলা হ্যারিসের টাই ব্রেকিং ভোটে ডেমোক্র্যাটদের বিভিন্ন আইন পাসে এবং উচ্চপদে নিয়োগের পথে বাধাগুলো অপসারিত হলো। এর ফলে নবাগত সিনেটে ম্যাককনেলের ক্ষমতা খর্ব হয়ে গেল। মনে হয়েছে, এটাই ছিল ট্রাম্পের মনোবাসনা। এই নির্বাচনের আগে ট্রাম্প জর্জিয়ার রিপাবলিকানদের মধ্যে বিভেদ সৃষ্টি করেছিলেন। নিজের প্রেসিডেন্ট পদের নির্বাচনে জর্জিয়ার পরাজয়ে তিনি দোষারোপ করেন নির্বাচনের দায়িত্বে নিয়োজিত গভর্নর কেম্প ও সেক্রেটারি অব স্টেট র‌্যাফেনস্পারগারকে। উভয়েই রিপাবলিকান। নির্বাচন বোর্ডের রিপাবলিকানপন্থি কর্মকর্তাদেরও তিনি তুলোধুনা করেছিলেন। 'মানসিকভাবে অস্থির' ট্রাম্প বলতে থাকলেন এসব রিপাবলিকান ডেমোক্র্যাটদের সঙ্গে ষড়যন্ত্র করে তাকে জর্জিয়ায় হারিয়ে দিয়েছেন। ট্রাম্পের ষড়যন্ত্র মতবাদের দুই আইনজীবী লিন উড এবং সিডনি পাওয়েল রিপাবলিকানদের বললেন, সিনেটের ভোট বর্জন করতে। এমনকি লিন উড প্রকাশ্যে ঘোষণা দিলেন : দেশদ্রোহের অপরাধে সিনেটের প্রধান মিচ ম্যাককনেল, সুপ্রিম কোর্টের চিফ জাস্টিস জন রবার্টস এবং ভাইস প্রেসিডেন্ট মাইক পেন্সকে ফায়ারিং স্কোয়াডে মৃত্যুদণ্ড দিতে হবে।  জর্জিয়ার গভর্নর ও সেক্রেটারি অব স্টেটকে বন্দী করে নিক্ষেপ করতে হবে কারাগারে। ট্রাম্পের মতে, জর্জিয়ার গভর্নর ও সেক্রেটারি অব স্টেটসহ অন্য রিপাবলিকানদের অপরাধ হলো তারা অসৎ উপায়ে ট্রাম্পকে জর্জিয়ার নির্বাচনে জিতিয়ে দেয়নি। জানুয়ারির ৩ তারিখে ওয়াশিংটন পোস্ট পত্রিকা ট্রাম্পের সঙ্গে জর্জিয়ার সেক্রেটারি অব স্টেট র‌্যাফেন্সপারগারের প্রায় এক ঘণ্টাব্যাপী ফোনালাপ ফাঁস করে দেয়। এই ফোনালাপে ট্রাম্প অনুরোধ, ভিক্ষা, ধমক এবং ভীতি প্রদর্শন ইত্যাদির মাধ্যমে র‌্যাফেন্সপারাগারকে ভোট চুরি করে ট্রাম্পকে জিতিয়ে দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছিলেন। যুক্তরাষ্ট্র ও জর্জিয়ার আইনে এটা মারাত্মক অপরাধ। জর্জিয়ার কোর্টে এটা প্রমাণ করা সহজ কাজ। কে জানে? ভবিষ্যতে ডোনাল্ড ট্রাম্পের বাসস্থান হতে পারে জর্জিয়ার কারাগার।

এ ফোনালাপের পর দিন ৪ জানুয়ারি সন্ধ্যায় ডোনাল্ড ট্রাম্প জর্জিয়ার ডালটন শহরে যোগদান করেছিলেন রিপাবলিকানদের আয়োজিত বিজয় সভায়। পাঠক, ভেবে দেখুন নির্বাচন ৫ জানুয়ারি আর রিপাবলিকানরা নির্বাচনের বিজয় সভা করল একদিন আগে। বিচিত্র আমেরিকা! আর ওই নির্বাচনে বিজয় হলো ডেমোক্র্যাটদের। নবনির্বাচিত সিনেটর হলেন রাফায়েল ওয়ারনক এবং জন অসফ। রিপাবলিকান প্রার্থী পারডু ও লফনার হেরে গেলেন। ডোনাল্ড ট্রাম্প তার বক্তৃতায় শুধু নিজের কথাই বললেন। অপবাদ দিলেন নির্বাচন বোর্ডের যেথায় একজন ছাড়া সব সদস্যই রিপাবলিকান। তার অন্ধ বিশ্বাসী অনুসারীরা বুঝতে পারল, 'ভোট দিয়ে লাভ নেই। জর্জিয়া নির্বাচন বোর্ড এবারেও ষড়যন্ত্র করবে। যেমন করেছিল ৩ নভেম্বর প্রেসিডেন্সিয়াল নির্বাচনে'- ট্রাম্পের মিথ্যা প্রচারণা অনুযায়ী। ট্রাম্পের ভাষণের গূঢ় অর্থ তারা বুঝে নিল। ভোটকেন্দ্রে না গিয়ে অনেকেই বন্ধুদের সঙ্গে পানীয় পান করে সময় কাটিয়ে দিল। জিতে গেল ডেমোক্র্যাটরা। ট্রাম্পের পরিকল্পনা সার্থক হলো। নিজের নাক কেটে তিনি ম্যাককনেলের যাত্রা ভঙ্গ করলেন। ম্যাককনেল আর থাকছেন না সিনেটের প্রধান পদে।

৬ জানুয়ারি কংগ্রেসের যৌথসভায় ইলেকট্রোরাল কলেজের ভোট গণনা করে বিজয়ী ঘোষণা করা হবে বাইডেনকে এবং ভাইস প্রেসিডেন্ট হিসেবে কমলা হ্যারিসকে। ট্রাম্প লেলিয়ে দিল তার সমর্থক সিনেটর এবং কংগ্রেসম্যানদের। তারা সুইং স্টেটগুলোর ইলেকক্টরদের খারিজ করার প্রস্তাব উত্থাপন করার সিদ্ধান্ত নিল। দুটো কক্ষের অনুমোদন ছাড়া এ প্রস্তাব বাতিল হতে বাধ্য। নিম্নকক্ষে সংখ্যাগরিষ্ঠ হলো ডেমোক্র্যাটিক দল। তারা একাট্টা হয়ে এ প্রস্তাব নাকচ করে দেবে। এই অবশ্যম্ভাবী পরাজয় অনুমান করেই ম্যাককনেল এবং তার ঘোর সমর্থক রিপাবলিকান সিনেটররা ট্রাম্পের সমর্থকদের খারিজ প্রস্তাবগুলোতে সমর্থন দেয়নি। খারিজ প্রস্তাবের পক্ষে থাকার অর্থ হলো লাখো কোটি ভোটারকে ভোটাধিকার থেকে বঞ্চিত করা। চিরায়ত রক্ষণশীল ম্যাকনেলের জন্য এতটা নিচে নামা সম্ভব হলো না। এ ছাড়া তিনি জানতেন, এতে কোনো লাভ হবে না। এদিকে ট্রাম্প উসকানি দিলেন তার সমর্থকদের ক্যাপিটাল হিলে বিক্ষোভ করতে। এটাই হলো কংগ্রেসের অফিস ভবন। ৬ জানুয়ারি ভোর থেকেই জড়ো হতে লাগল ট্রাম্পের সমর্থকরা। সকালে তাদের সামনে উত্তেজনাপূর্ণ ভাষণ দিলেন ট্রাম্প। দুপুরের কয়েক ঘণ্টা পরই ট্রাম্পের গুণ্ডার দল আক্রমণ করল ক্যাপিটাল হিল। কংগ্রেসের সভা পণ্ড হলো। গোলাগুলি হলো। জিনিসপত্র ধ্বংসসহ ৫ জনের মৃত্যু হলো। আমেরিকাসহ সারা বিশ্বে ট্রাম্পের বিরুদ্ধে ঘৃণার জোয়ার বইছে। উঠে এসেছে ২৫ ধারায় তার অপসারণের আলোচনা। দ্বিতীয়বারের মতো প্রতিনিধি পরিষদে অভিশংসিত হলেন। অবধারিত বিদায়ের আগে রিপাবলিকান দলে মেকনালের নেতৃত্ব ভণ্ডুল করে পুরো দলটিকে ট্রাম্প নৈরাজ্যের আঁস্তাকুড়ে নিক্ষেপ করেছেন বলে প্রতীয়মান হচ্ছে। 

লেখক: এমেরিটাস অধ্যাপক এবং প্রাক্তন উপ-উপাচার্য
ইউনিভার্সিটি অব নিউ অরলিয়েন্স 
ডিন এবং প্রাক্তন উপাচার্য-ডেলগাডো কমিউনিটি কলেজ, 
কমিশনার-রিজিওনাল ট্রানজিট অথরিটি, বিজ্ঞানী, কবি

বিডি প্রতিদিন/ফারজানা

এই বিভাগের আরও খবর
কানাডার কুইবেকে বিএনপির ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন
কানাডার কুইবেকে বিএনপির ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন
গ্রিসের হাইড্রা দ্বীপ: যেখানে মোটরযান নয়, ঘোড়াই ভরসা
গ্রিসের হাইড্রা দ্বীপ: যেখানে মোটরযান নয়, ঘোড়াই ভরসা
কানাডার মন্ট্রিয়লে দু’দিনব্যাপী ৩৯তম ফোবানা সম্মেলন শুরু
কানাডার মন্ট্রিয়লে দু’দিনব্যাপী ৩৯তম ফোবানা সম্মেলন শুরু
মালয়েশিয়ায় উদযাপিত হচ্ছে ৬৮তম স্বাধীনতা দিবস
মালয়েশিয়ায় উদযাপিত হচ্ছে ৬৮তম স্বাধীনতা দিবস
কুয়ালালামপুর বিমানবন্দরে আটকে দেওয়া হলো ১০৪ বিদেশির প্রবেশ
কুয়ালালামপুর বিমানবন্দরে আটকে দেওয়া হলো ১০৪ বিদেশির প্রবেশ
ইউএই বাংলাদেশ প্রেস ক্লাবের আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা
ইউএই বাংলাদেশ প্রেস ক্লাবের আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা
মালয়েশিয়ায় ইমিগ্রেশনের অভিযানে ৩৬ বাংলাদেশীসহ আটক ১০১
মালয়েশিয়ায় ইমিগ্রেশনের অভিযানে ৩৬ বাংলাদেশীসহ আটক ১০১
নিউ সাউথ ওয়েলস বিএনপির ৩১ সদস্যের পূর্ণাঙ্গ কমিটি ঘোষণা
নিউ সাউথ ওয়েলস বিএনপির ৩১ সদস্যের পূর্ণাঙ্গ কমিটি ঘোষণা
৬৮তম স্বাধীনতা দিবস উদযাপনে প্রস্তুত মালয়েশিয়া
৬৮তম স্বাধীনতা দিবস উদযাপনে প্রস্তুত মালয়েশিয়া
কানাডার মন্ট্রিয়লে দু’দিনব্যাপী ৩৯তম ফোবানা, প্রবাসীদের মিলনমেলা
কানাডার মন্ট্রিয়লে দু’দিনব্যাপী ৩৯তম ফোবানা, প্রবাসীদের মিলনমেলা
৫৯ শতাংশ আমেরিকানই সন্তান লালন-পালনের ব্যয় নির্বাহে ঋণগ্রস্ত
৫৯ শতাংশ আমেরিকানই সন্তান লালন-পালনের ব্যয় নির্বাহে ঋণগ্রস্ত
কানাডায় কোয়ান্টাম ইন্টারনেট গবেষণার নেতৃত্বে বাংলাদেশি বিজ্ঞানী শরীফ
কানাডায় কোয়ান্টাম ইন্টারনেট গবেষণার নেতৃত্বে বাংলাদেশি বিজ্ঞানী শরীফ
সর্বশেষ খবর
চারদিন বন্ধ থাকার পর মধ্যপাড়া খনিতে ফের পাথর উত্তোলন শুরু
চারদিন বন্ধ থাকার পর মধ্যপাড়া খনিতে ফের পাথর উত্তোলন শুরু

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুম্বাইয়ের রাস্তায় হামলার শিকার বলিউড অভিনেত্রী
মুম্বাইয়ের রাস্তায় হামলার শিকার বলিউড অভিনেত্রী

১৮ মিনিট আগে | শোবিজ

মোদিকে নিশানা করে আবারও আক্রমণাত্মক বক্তব্য ট্রাম্পের বাণিজ্য উপদেষ্টার
মোদিকে নিশানা করে আবারও আক্রমণাত্মক বক্তব্য ট্রাম্পের বাণিজ্য উপদেষ্টার

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাছের মগডাল থেকে একজনের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
গাছের মগডাল থেকে একজনের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে ময়মনসিংহে বর্ণাঢ্য র‍্যালি ও আলোচনা সভা
প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে ময়মনসিংহে বর্ণাঢ্য র‍্যালি ও আলোচনা সভা

৩৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

মৌসুমের শুরুতেই বরখাস্ত টেন হাগ, লেভারকুজেন অধ্যায়ের অবসান
মৌসুমের শুরুতেই বরখাস্ত টেন হাগ, লেভারকুজেন অধ্যায়ের অবসান

৩৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সংস্কার দাবিতে ছাত্র আন্দোলনে উত্তাল ইন্দোনেশিয়া
সংস্কার দাবিতে ছাত্র আন্দোলনে উত্তাল ইন্দোনেশিয়া

৩৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশেজুড়ে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১২২২
দেশেজুড়ে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১২২২

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

ট্রেনে চড়ে চীন যাচ্ছেন কিম জং উন
ট্রেনে চড়ে চীন যাচ্ছেন কিম জং উন

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খাগড়াছড়িতে বিএনপির ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালন
খাগড়াছড়িতে বিএনপির ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালন

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আগস্টে রেমিট্যান্স এলো ২৪২ কোটি ডলার
আগস্টে রেমিট্যান্স এলো ২৪২ কোটি ডলার

৫৬ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বর্ণাঢ্য আয়োজনে বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বর্ণাঢ্য আয়োজনে বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৯ সেপ্টেম্বরেই হবে ডাকসু নির্বাচন : ঢাবি প্রশাসন
৯ সেপ্টেম্বরেই হবে ডাকসু নির্বাচন : ঢাবি প্রশাসন

৫৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

‘মানুষ অনেক কিছু বলবে’— কেন বললেন নুসরাত ফারিয়া
‘মানুষ অনেক কিছু বলবে’— কেন বললেন নুসরাত ফারিয়া

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টস জিতে ফিল্ডিংয়ে বাংলাদেশ
টস জিতে ফিল্ডিংয়ে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীনগরে বাবার ছুরিকাঘাতে ছেলের মৃত্যু
শ্রীনগরে বাবার ছুরিকাঘাতে ছেলের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে বিসিবির ২১তম বোর্ড সভা
সিলেটে বিসিবির ২১তম বোর্ড সভা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নিজস্ব ভবনে ফিরলো লক্ষ্মীপুর পৌরসভা
নিজস্ব ভবনে ফিরলো লক্ষ্মীপুর পৌরসভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কোহলির ওয়ানডে ক্যারিয়ার শেষ, মন্তব্য ইরফান পাঠানের
কোহলির ওয়ানডে ক্যারিয়ার শেষ, মন্তব্য ইরফান পাঠানের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হত্যাচেষ্টা মামলায় রিমান্ডে ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় নেতা সিয়াম
হত্যাচেষ্টা মামলায় রিমান্ডে ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় নেতা সিয়াম

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ফি বৃদ্ধির প্রতিবাদে শেরপুরে মানববন্ধন
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ফি বৃদ্ধির প্রতিবাদে শেরপুরে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হবিগঞ্জে বিএনপির ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে র‌্যালি
হবিগঞ্জে বিএনপির ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে র‌্যালি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্ব সর্বোচ্চ ২ বার
স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্ব সর্বোচ্চ ২ বার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দক্ষিণ কোরিয়ার কাছে হেরে এশিয়া কাপ থেকে ছিটকে গেল বাংলাদেশ
দক্ষিণ কোরিয়ার কাছে হেরে এশিয়া কাপ থেকে ছিটকে গেল বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার বিরুদ্ধে ৩৫ জনের সাক্ষ্যগ্রহণ
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার বিরুদ্ধে ৩৫ জনের সাক্ষ্যগ্রহণ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাটোর চিনিকলের আখ রোপণ মৌসুমের উদ্বোধন
নাটোর চিনিকলের আখ রোপণ মৌসুমের উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ম্যানসিটিতে যাওয়ার খুব কাছাকাছি ডোনারুম্মা
ম্যানসিটিতে যাওয়ার খুব কাছাকাছি ডোনারুম্মা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুঁজিবাজারে পতনে সূচক, লেনদেনও কমেছে
পুঁজিবাজারে পতনে সূচক, লেনদেনও কমেছে

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মাগুরার সাবেক এমপি শিখরের ভাই গ্রেফতার
মাগুরার সাবেক এমপি শিখরের ভাই গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডেঙ্গুতে মৃত্যুহীন দিন, আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ৫৫২
ডেঙ্গুতে মৃত্যুহীন দিন, আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ৫৫২

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

সর্বাধিক পঠিত
‘মুনিয়ার ঘটনায় তৌহিদ আফ্রিদি রেহাই পেয়েছে পিএম অফিসের জন্য’
‘মুনিয়ার ঘটনায় তৌহিদ আফ্রিদি রেহাই পেয়েছে পিএম অফিসের জন্য’

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ডাকসু নির্বাচন স্থগিত
ডাকসু নির্বাচন স্থগিত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোটেল ওয়েস্টিনে মিলল মার্কিন নাগরিকের লাশ
হোটেল ওয়েস্টিনে মিলল মার্কিন নাগরিকের লাশ

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কে এই রহস্যময় আবু ওবায়দা?
কে এই রহস্যময় আবু ওবায়দা?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাছে আটকে ঝুলে ছিলেন পর্যটক, কক্সবাজার সৈকতে প্যারাসেলিং বন্ধের নির্দেশ
গাছে আটকে ঝুলে ছিলেন পর্যটক, কক্সবাজার সৈকতে প্যারাসেলিং বন্ধের নির্দেশ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাখি ডিম পাড়ায় এক মাসের জন্য স্টেডিয়াম বন্ধ!
পাখি ডিম পাড়ায় এক মাসের জন্য স্টেডিয়াম বন্ধ!

৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আফগানিস্তানে ভয়াবহ ভূমিকম্পে নিহত ৬০০ ছাড়ালো
আফগানিস্তানে ভয়াবহ ভূমিকম্পে নিহত ৬০০ ছাড়ালো

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাইকোর্টের আদেশ চেম্বার আদালতে স্থগিত, ডাকসু নির্বাচনে বাধা নেই
হাইকোর্টের আদেশ চেম্বার আদালতে স্থগিত, ডাকসু নির্বাচনে বাধা নেই

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলোচনা ফলপ্রসূ হয়েছে, ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচন: মির্জা ফখরুল
আলোচনা ফলপ্রসূ হয়েছে, ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচন: মির্জা ফখরুল

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চলতি সপ্তাহেই পাঁচ ব্যাংক মার্জারের সিদ্ধান্ত
চলতি সপ্তাহেই পাঁচ ব্যাংক মার্জারের সিদ্ধান্ত

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চীন সফর, মোদির সঙ্গে একই গাড়িতে চড়তে চেয়েছেন পুতিন
চীন সফর, মোদির সঙ্গে একই গাড়িতে চড়তে চেয়েছেন পুতিন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন নিয়ে কেউ বিকল্প ভাবলে তা হবে জাতির জন্য বিপজ্জনক : বলেছেন প্রধান উপদেষ্টা
নির্বাচন নিয়ে কেউ বিকল্প ভাবলে তা হবে জাতির জন্য বিপজ্জনক : বলেছেন প্রধান উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগার থেকেই ভার্চুয়ালি হাজিরা দিলেন ২৪ আসামি
কারাগার থেকেই ভার্চুয়ালি হাজিরা দিলেন ২৪ আসামি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সংস্কার একটি জীবন্ত প্রক্রিয়া, যা জনগণের কাছে পৌঁছে দিতে হবে : প্রধান বিচারপতি
সংস্কার একটি জীবন্ত প্রক্রিয়া, যা জনগণের কাছে পৌঁছে দিতে হবে : প্রধান বিচারপতি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভিন্ন ধর্মের হয়েও কেন গণেশপূজা করেন সালমান খান?
ভিন্ন ধর্মের হয়েও কেন গণেশপূজা করেন সালমান খান?

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হামাসের সামরিক শাখার মুখপাত্র আবু ওবায়দাকে হত্যার দাবি ইসরায়েলের
হামাসের সামরিক শাখার মুখপাত্র আবু ওবায়দাকে হত্যার দাবি ইসরায়েলের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রেমিকার ফোন ব্যস্ত পাওয়ায় গ্রামের বিদ্যুৎ সংযোগ কেটে দিল যুবক
প্রেমিকার ফোন ব্যস্ত পাওয়ায় গ্রামের বিদ্যুৎ সংযোগ কেটে দিল যুবক

২০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ সেপ্টেম্বর)

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় পার্টির সাংগঠনিক কার্যক্রম স্থগিত চায় এনসিপি
জাতীয় পার্টির সাংগঠনিক কার্যক্রম স্থগিত চায় এনসিপি

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠক করতে যমুনায় বিএনপি নেতারা
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠক করতে যমুনায় বিএনপি নেতারা

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এআই চ্যাটবটকে যে তথ্যগুলো কখনোই দেবেন না
এআই চ্যাটবটকে যে তথ্যগুলো কখনোই দেবেন না

৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আগস্টের ৩০ দিনে এলো ২৭ হাজার কোটি টাকার রেমিট্যান্স
আগস্টের ৩০ দিনে এলো ২৭ হাজার কোটি টাকার রেমিট্যান্স

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সিপিএলে ব্যাট হাতে তাণ্ডব চালালেন সাকিব
সিপিএলে ব্যাট হাতে তাণ্ডব চালালেন সাকিব

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হল ছাড়ছেন বাকৃবির শিক্ষার্থীরা, একাংশের বিক্ষোভ মিছিল
হল ছাড়ছেন বাকৃবির শিক্ষার্থীরা, একাংশের বিক্ষোভ মিছিল

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিয়ের পরদিনই নববধূকে দলবদ্ধ ধর্ষণের অভিযোগ, স্বামী কারাগারে
বিয়ের পরদিনই নববধূকে দলবদ্ধ ধর্ষণের অভিযোগ, স্বামী কারাগারে

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাকৃবি অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঘোষণা, হল ত্যাগের নির্দেশ
বাকৃবি অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঘোষণা, হল ত্যাগের নির্দেশ

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভোট দিতে হলে বাধ্যতামূলক ভোটার আইডি থাকতে হবে: ট্রাম্প
ভোট দিতে হলে বাধ্যতামূলক ভোটার আইডি থাকতে হবে: ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক প্রতিমন্ত্রী ডা. মুরাদ হাসানের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
সাবেক প্রতিমন্ত্রী ডা. মুরাদ হাসানের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আওয়ামী লীগের ভোট কারো কারো মাথাব্যথার কারণ হতে পারে’
‘আওয়ামী লীগের ভোট কারো কারো মাথাব্যথার কারণ হতে পারে’

৫ ঘণ্টা আগে | টক শো

গাজা ইস্যুতে তুরস্কের অবস্থান স্পষ্ট: প্রেসিডেন্ট এরদোয়ান
গাজা ইস্যুতে তুরস্কের অবস্থান স্পষ্ট: প্রেসিডেন্ট এরদোয়ান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আওয়ামী লীগের তিন কালের নয় কাহিনি
আওয়ামী লীগের তিন কালের নয় কাহিনি

সম্পাদকীয়

মন্ত্রী না হয়েও পেলেন টাকার খনি
মন্ত্রী না হয়েও পেলেন টাকার খনি

প্রথম পৃষ্ঠা

রণক্ষেত্র বিশ্ববিদ্যালয়
রণক্ষেত্র বিশ্ববিদ্যালয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত ইস্যুতে সরব মার্কিন সোশ্যাল মিডিয়া!
ভারত ইস্যুতে সরব মার্কিন সোশ্যাল মিডিয়া!

পেছনের পৃষ্ঠা

স্বস্তির সঙ্গে আছে শঙ্কাও
স্বস্তির সঙ্গে আছে শঙ্কাও

প্রথম পৃষ্ঠা

বেগম জিয়া না মজনু? প্রচারণায় অন্যান্য দল
বেগম জিয়া না মজনু? প্রচারণায় অন্যান্য দল

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পশ্চিমা বাজারের ওপর নির্ভরতা পোশাক খাতের বড় চ্যালেঞ্জ
পশ্চিমা বাজারের ওপর নির্ভরতা পোশাক খাতের বড় চ্যালেঞ্জ

পেছনের পৃষ্ঠা

রেড লেডি, ফার্স্ট লেডি জাতের পেঁপে চাষে লাভবান চাষিরা
রেড লেডি, ফার্স্ট লেডি জাতের পেঁপে চাষে লাভবান চাষিরা

পেছনের পৃষ্ঠা

গুজব সিন্ডিকেট আবারও সক্রিয় শেয়ারবাজারে
গুজব সিন্ডিকেট আবারও সক্রিয় শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

জিতলেই সিরিজ বাংলাদেশের
জিতলেই সিরিজ বাংলাদেশের

মাঠে ময়দানে

বিএনপির পাঁচ মনোনয়নপ্রত্যাশী জোর প্রচারণায় জামায়াত
বিএনপির পাঁচ মনোনয়নপ্রত্যাশী জোর প্রচারণায় জামায়াত

নগর জীবন

বিএনপি : রাজনীতির হ্যামিলনের বাঁশিওয়ালা
বিএনপি : রাজনীতির হ্যামিলনের বাঁশিওয়ালা

সম্পাদকীয়

দুর্বল ব্যাংক ঠিক করতে অগ্রাধিকার দেওয়া উচিত
দুর্বল ব্যাংক ঠিক করতে অগ্রাধিকার দেওয়া উচিত

প্রথম পৃষ্ঠা

আবার খুলছে সুন্দরবন
আবার খুলছে সুন্দরবন

পেছনের পৃষ্ঠা

৫৬ জেলে এখনো নিখোঁজ
৫৬ জেলে এখনো নিখোঁজ

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনাপুত্র জয়ের কারণে বছরে ২০০ কোটি টাকা রাজস্ব নেই
হাসিনাপুত্র জয়ের কারণে বছরে ২০০ কোটি টাকা রাজস্ব নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

জরাজীর্ণ আশ্রয়ণের ঘর বসবাসের অনুপযোগী
জরাজীর্ণ আশ্রয়ণের ঘর বসবাসের অনুপযোগী

নগর জীবন

বিয়ের পরদিনই ধর্ষণের শিকার
বিয়ের পরদিনই ধর্ষণের শিকার

দেশগ্রাম

শিক্ষার্থীর তুলনায় নারী প্রার্থী কম
শিক্ষার্থীর তুলনায় নারী প্রার্থী কম

পেছনের পৃষ্ঠা

ভয়াবহ হয়ে উঠছে নারী নির্যাতন
ভয়াবহ হয়ে উঠছে নারী নির্যাতন

নগর জীবন

১৩০ বছরের বৃদ্ধের পাশে তারেক রহমান
১৩০ বছরের বৃদ্ধের পাশে তারেক রহমান

পেছনের পৃষ্ঠা

দীন প্রতিষ্ঠার আন্দোলন করাও ফরজ
দীন প্রতিষ্ঠার আন্দোলন করাও ফরজ

নগর জীবন

অশুভ শক্তির তৎপরতা দৃশ্যমান : তারেক রহমান
অশুভ শক্তির তৎপরতা দৃশ্যমান : তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হবেই
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হবেই

প্রথম পৃষ্ঠা

তারা এখন পাটের ব্যাগ বানাবে
তারা এখন পাটের ব্যাগ বানাবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় ১২৩ সংগঠনের ১,৬০৪ বার অবরোধ
ঢাকায় ১২৩ সংগঠনের ১,৬০৪ বার অবরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

আগস্টে সাংবাদিকের ওপর সহিংসতা বেড়েছে তিন গুণ
আগস্টে সাংবাদিকের ওপর সহিংসতা বেড়েছে তিন গুণ

প্রথম পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গা ক্যাম্পে যৌন হয়রানি বড় উদ্বেগ
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে যৌন হয়রানি বড় উদ্বেগ

পেছনের পৃষ্ঠা

কাকরাইলে হামলার ঘটনায় মামলা করবেন নুর
কাকরাইলে হামলার ঘটনায় মামলা করবেন নুর

প্রথম পৃষ্ঠা