শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:২৪, বুধবার, ০৪ অক্টোবর, ২০২৩

নিউইয়র্কের মঞ্চে মূর্ত হলেন ‘হাছন জনের রাজা’

শিব্বীর আহমেদ
অনলাইন ভার্সন
নিউইয়র্কের মঞ্চে মূর্ত হলেন ‘হাছন জনের রাজা’

হাছন রাজার কত গান, কত গল্প তাকে নিয়ে। বর্ণিল, বৈচিত্র্যময় ঘটনাবহুল তার জীবন। হাছন রাজা (১৮৫৪-১৯২২) বর্তমান সুনামগঞ্জ জেলার একজন সামন্তপ্রভু ছিলেন। পিতা ও মাতা উভয়ের কাছ থেকে পাওয়া বিশাল জমিদারির মালিকানা চলে আসে কিশোর বয়েসে। 

অর্থ, বে-হিসাবী সম্পদ আর ক্ষমতার দাপটে বেপরোয়া জীবন যাপনে অভ্যস্ত হয়ে পড়েন। জাগতিক লোভ লালসা, ক্ষমতায়ন, জবরদখল করেও তিনি তার প্রতিপত্তি বাড়ানোর কাজে প্রবৃত্ত ছিলেন। কিন্তু একসময় তার ভেতরের ভ্রান্তি ঘুচে যায়। মধ্য পঞ্চাশে এসে তিনি ভিন্ন এক মানুষে পরিণত হয়ে যান। তার বোধ হয় যে এ জগত সংসারের সকল অনাচারের মূলে আছে অতিরিক্ত সম্পদ। কিছুদিনের জন্য অতিথি হয়ে আসা মানুষেরা আসলে মহাশক্তির কাছে একেবারেই নশ্বর। তিনি তার সম্পদ জনকল্যাণের জন্য উইল করে দিয়ে কয়েকজন সঙ্গিনীকে নিয়ে হাওরে হাওরে ভাসতে থাকেন আর এর মধ্যে খুঁজতে থাকেন সেই মহা পরাক্রমশালী স্রষ্টাকে। সৃষ্টিকর্তাকে খুঁজতে খুঁজতে একসময় আবিষ্কার করেন, তার নিজের মধ্যেই তার বাস। তার যে পিয়ারীকে সবাই হাছনজান বলে জানে, সে-ই আসল হাছন রাজা। জগতের মানুষের কাছে যিনি রাজা বলে চিহ্নিত ছিলেন, হাছন রাজার কাছে সে কেউই নয়, বরং পিয়ারী হাছনজানের ভেতরেই প্রকৃত হাছন রাজা বিরাজমান ছিলেন।

পহেলা অক্টোবর সন্ধ্যায় হাছন জানের রাজা মূর্ত হয়েছিলেন নিউইয়র্কের জামাইকাস্থ পারফর্মিং আর্টস সেন্টারে। বৃহত্তর ওয়াশিংটনের জনপ্রিয় নাট্যদল একতারা মঞ্চায়ন করেছে ‘হাছন জানের রাজা’। শাকুর মজিদের লেখা, শেখ মাওলা মিলনের পরিচালনা ও নির্দেশনায় মঞ্চস্থ হয় ‘হাছন জানের রাজা’। অনুষ্ঠানের সার্বিক দায়িত্বে ছিলেন রাচনা মিলন, কোরিওগ্রাফি ও নৃত্য পরিচালনা রোজমেরী মিতু রিবেইরো, সংগীত পরিচালনা কালাচাঁদ সরকার, নাসের চৌধুরী, বাঁশিতে বংশীবাদক মোহাম্মদ মাজিদ, তবলায় আশীষ বড়ুয়া, মন্দিরা সরোজ বড়ুয়া, পার্কাশন সুকুমার পিউরিফিকেশন এবং ঝিপিসিতে ছিলেন নীল।

হাছন জানের রাজার চরিত্রে অভিনয় করেন শেখ মাওলা মিলন। অন্যান্য চরিত্রে অভিনয় করেন শামীম চৌধুরী, আরিফুর রহমান স্বপন, মোহাম্মদ রাহমাতুল্লা, মীর দোজা, তিলক কুমার কর, হাসনাত সানি, আবু বকর সরকার, ছোটন বড়ুয়া, আফরিন ফেন্সি, আনিকা বড়ুয়া, শর্মিষ্ঠা চৌধুরী, ফাহমিদা হোসাইন, মোহাম্মদ আনোয়ার জামান, অহনাফুর রহমান, প্রজ্ঞা আহমেদ, সম্পদ পেরেরা, ও মুক্তা মেবেল রোজারিও। নৃত্যে ছিলেন পিটার, মেহেক, মেঘা, ঈশাল, সুকন্যা, এমিলি এবং মুজরা কোরিওগ্রাফি ও পরিবেশনায় ছিলেন রোকেয়া হাসি। কোরাসে কণ্ঠ দিয়েছেন রুমানা সুমি চৌধুরী, শিখা আহমেদ, আতিয়া মাহজাবীন, জেসমিন আবেদীন এবং সাবরিনা রহমান।

নাটক মঞ্চায়নে শব্দ নিয়ন্ত্রণে ছিলেন জামিল খান, আলোক নিয়ন্ত্রণ প্যাট্রিক গোমেজ, মঞ্চসজ্জা উৎপল সাহা এবং সহযোগিতায় ছিলেন হারুনুর রাশিদ ও আহসান কবির‌। চিত্রাঙ্কন ও আল্পনায় ফাতেমা ফারজানা, ভিডিও সংযোজন তাহাসিন আলম, জজ সাহেব ভূমিকার পাশাপাশি আবহসংগীত সংযোজনে আরিফুর রহমান স্বপন, আবহসংগীত প্রাঙ্গণে মোর নাট্য দল, কস্টিউম ডিজাইন মেহেরুন নাহার, শামসুন নাহার এবং দিল্লী থেকে ভিনাই ভোলা ও সাতিন্দার কর। কস্টিউম সেটিং, ফিটিং এন্ড ব্যাক স্টেজ ম্যানেজমেন্ট রেহানা দোজা, সিফাত খান, সুজান গোমেজ , মোসাম্মত পারভীন, ও রওনক আজাদ। ফটোগ্রাফি রাজীব বড়ুয়া, তারেকুল হাসান চপল, আব্দুল হাফিজ, ও দেওয়ান বিপ্লব, ভিডিওগ্রাফিতে ছিলেন নুরুজ্জামান হামিদ শুভ এবং শেখ রাব্বানী।

এছাড়াও হাছন জনের রাজা মঞ্চায়নের সার্বিক সহযোগিতায় ছিলেন খাইরুল ভূইয়াঁ পবন, মোহাম্মদ রহমান রিপন, তানজিন আলম, সৈয়দ আব্দুল হাই, ফারহানা হোসাইন, রিজওয়ানা কবির এবং শিমুল সাহা। ইশাত, মিথিলা, আনিকা, আসদিন, সারিম, সাফওয়ান, অংশুলা , হেমালি, মাহি, এডওয়ার্ড, ইউসফ, বুব্বা, সাফা, ফিলিপ, মোহামেদ, সামির প্রমুখ।

প্রগতিশীল ও লোকজ ধারার একনিষ্ঠ সংস্কৃতির চর্চার কেন্দ্র হিসাবে ‘একতারা’ প্রবাসের মাটিতে বিশেষ ভাবে বৃহত্তর ওয়াশিংটন ডিসি মেট্রোপলিটন এলাকায়  সংস্কৃতির বাতিঘর হিসেবে কাজ করে। গ্রাম বাংলার মাটি ও মানুষের কথা বলে যাওয়া লোকজ সংস্কৃতির এতিহ্যাশ্রয়ী নাচ, গান, নাটক সহ সবকটি আনুষঙ্গিক অনুভূতির মাধ্যমগুলো মানুষের কাছে তুলে ধরা ও তার সংরক্ষণের নিরন্তর প্রয়াস চালিয়ে যাচ্ছে ‘একতারা’। একটি স্বীকৃত ৫০১ (সি)(৩) সংগঠন হিসাবে নিছক বিনোদনের বাইরেও সমাজের উন্নয়ন ও ঐক্যবদ্ধ সামাজিক শক্তির ধারাকে শক্তিশালী করতে ভূমিকা রাখার ক্ষেত্রে সচেষ্ট থাকে। ‘একতারা’ এদেশে বেড়ে ওঠা নতুন প্রজন্মের মাঝে বাংলা সাংস্কৃতিক চর্চার জন্যে একটি শক্তিশালী প্লাটফর্ম রূপে ভূমিকা রাখতে পেরে গর্ববোধ করে। লোকসংস্কৃতি প্রতি সকল মানুষের সহজাত ভালোবাসার শক্তিময় অভিব্যক্তি আমাদের একতারার সম্মুখপানে চলার অজেয় শক্তির উৎস।

লাউয়ের শুকনো খোলের এক তারবিশিষ্ট লোকবাদ্যযন্ত্র  একতারার ঐন্দ্রজালিক সুরের মূর্ছনার মাঝে অবগাহন করে, বাংলার সোঁদা মাটির ঘ্রানে আবিষ্ট হয়ে, লোকসংস্কৃতির নাড়ির টানে আমাদের প্রিয় "একতারা" সংগঠনটির জন্ম। শুরু থেকেই আমাদের প্রচেষ্টা ছিল প্রবাসের মাটিতে বাংলা সংস্কৃতির প্রচার ও প্রসারে।  ২০০৪ সালে একতারার প্রথম অনুষ্ঠান ছিল বাংলাদেশের জননন্দিত টিভি শো 'ইত্যাদি'র আদলে লোক সঙ্গীত, আধুনিক ও লোকনৃত্য, ফ্যাশন শো, এবং কবি জসিম উদ্দিনের অনবদ্য কাব্যোপন্যাস ‘নকশী কাঁথার মাঠ’ এর রূপাই ও সাজুর প্রেম কাহিনীর উপর ভিত্তি করে নৃত্যনাট্য।

২০১০ সালে ‘একতারা’ ‘বায়োস্কোপ’ নামে একটি সফল প্রযোজনা করে যার প্রতিপাদ্য ছিল বাংলা চলচিত্রের রূপালী পর্দায় নানামুখী সামাজিক জীবনের সাংস্কৃতিক প্রতিফলনকে নিয়ে মঞ্চায়িত রূপ। এই অনুষ্ঠানের অন্যতম আকর্ষণ ছিল আরব্য রজনীর অন্যতম নক্ষত্র বিশ্বব্যাপী জনপ্রিয়  লোকগাথা ‘আলিবাবা ও চল্লিশ চোর’ এর গীতি-নৃত্য-নাট্য রূপ।

২০১১ সালে একতারা লোক উৎসব' আয়োজন করে যেখানে তুলে ধরা হয় কিংবদন্তী সাধক বাউল সম্রাট শাহ আব্দুল করিমের জীবন ও তার দর্শনের উপর ভিত্তি করে খ্যাতনামা লেখক শাকুর মজীদ রচিত ‘মহাজনের নাও’ গীতল নাটকটির প্রশংসিত প্রযোজনা। ২০১৫ সালে একতারা লোকনাট্য রীতিতে মঞ্চায়িত করে বাংলাদেশের পূর্ব ময়মনসিংহ অঞ্চলের মধ্যযুগের কবি দ্বিজ কানাই রচিত 'মহুয়া' র পালা নাটকের ডাকাত সর্দার হুমরা বাইদ্যা, মহুয়া সুন্দরী আর নদ্যার চাঁদ এর ত্রিমুখী সাংঘর্ষিক অভিযাত্রার সফল মঞ্চায়নের মাঝে।

২০১৮ সালে একতারা মঞ্চায়িত করে ষোড়শ শতাব্দীর বাংলা সাহিত্যের ইতিহাসে প্রথম বাঙালি মহিলা কবি চন্দ্রাবতীর  গীতল পালা নাটক "চন্দ্রাবতীর"। একতারা পরিবেশিত জয়ানন্দ-চন্দ্রাবতীর বিয়োগান্তক প্রেম কাহিনী "চন্দ্রাবতীর" মঞ্চায়ন প্রশংসিত হয়েছে নাট্য বোদ্ধাসহ সকল মহলে।

একালের মানস সরোবরের ভাবনায়, কল্পনায়, হাছনের বেপরোয়া জীবন এবং মায়ের মৃত্যুর পর জীবন সম্পর্কে তার উপলব্ধি, মরমি সাধক হয়ে ওঠার গল্প। একালে আমাদের অনেকের ভেতরে একজন ত্যাগী ও ভোগী, সংগীতপ্রিয় ও মাতৃভক্ত, আত্মানুসন্ধানী ও উদাসী বাউলা হাছন রাজা দুর্দান্ত প্রতাপ নিয়ে বসত করে। জ্যামাইকার পারফর্মিং আর্টস সেন্টারে গতানুগতিক ধারায় হাছন রাজার জীবনী তুলে ধরা হয়নি; বরং হাছন রাজা এসেছেন এই প্রজন্মের তারুণ্যের আড্ডায়, ফেসবুকে। তরুণেরা নৌকায় ভ্রমণে বের হন ভরা পূর্ণিমা রাতে। একসময় তাদের সঙ্গে দেখা হয় হাছন রাজার। তরুণদের সেই আড্ডায় সঙ্গিনীদের নিয়ে মিশে যান হাসন রাজা। কখনো তার সঙ্গে সেলফি তোলেন, তাকে নিয়ে ফেসবুকে লিখছেনও তরুণেরা! কখনো বাস্তবে, কখনো কল্পনায়।

গান-সংলাপ-আলো-ছায়ায় বাংলাদেশে ভাটি অঞ্চল হয়ে উঠেছিল মঞ্চ। সুনামগঞ্জ, কিশোরগঞ্জ, নেত্রকোনা, লক্ষ্মণছিড়ি আর রামপাশা মিলিয়ে যে বিশাল ভাটি বা হাওর অঞ্চল, সেখানকার পাঁচ লাখ বিঘায় জমিদারি ছিল যার, মঞ্চে দেখা যায় সেই দেওয়ান হাছন রাজা চৌধুরী জমিদারের বর্ণিল ও বৈচিত্র্যময় জীবন। সেই জীবনের এক প্রান্তে হাছন রাজা অত্যাচারী প্রেমিক, স্বেচ্ছাচারী, বেখেয়ালি। অন্য প্রান্তে হাছন ত্যাগী, মানবদরদি। বিশাল জমিদারি ভাগ-বাটোয়ারার মাধ্যমে জনহিতকর কাজের জন্য ওয়াক্ফ করে পিয়ারীর সন্ধানে ভাওয়ালি নৌকায় উঠে বসা। যার যাত্রার অন্তিম উপলব্ধি পিয়ারীর মাঝে নিজেকে এবং সৃষ্টিকর্তাকে খুঁজে পাওয়ার মধ্য দিয়ে। নাটকের শেষে দেখা যায়, আলো নিভে যাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে মিলিয়ে যেতে থাকেন হাছন রাজা। বাস্তবে ফিরে আসেন তরুণেরা, উপস্থিত দর্শকেরা।

নিউইয়র্কের জামাইকাস্থ পারফর্মিং আর্টস সেন্টারে ‌‘হাছন জনের রাজা’র পরিবেশনা একতারার দ্বিতীয় মঞ্চায়ন। এর আগে নাটকটি বৃহত্তর ওয়াশিংটন ডিসিতে মঞ্চায়ন করা হয় এবং দর্শক সমাদৃত হয়। বাংলা লোকসংস্কৃতির এক অভূতপূর্ব ধ্রুবতারা মরমী সাধক হাছন রাজার জীবন কাহিনী নিয়ে একতারার এই নাট্য মঞ্চায়নে নিউইয়র্ক প্রবাসীদের উপস্থিতি ও সহোযোগিতা একতারাকে অনুপ্রাণিত করেছে বলে জানিয়েছেন সংগঠনের কর্ণধার শেখ মাওলা মিলন। একতারার পক্ষ থেকে সবার প্রতি ভালোবাসাময় একরাশ শুভেচ্ছা ও অশেষ কৃতজ্ঞতা জানান তিনি।


বিডি প্রতিদিন/হিমেল

এই বিভাগের আরও খবর
টরেন্টোতে ফিফা বিশ্বকাপের টিকিট বিক্রি শুরু
টরেন্টোতে ফিফা বিশ্বকাপের টিকিট বিক্রি শুরু
মালয়েশিয়া হালাল শোকেসের ২১তম আসরে বাংলাদেশ
মালয়েশিয়া হালাল শোকেসের ২১তম আসরে বাংলাদেশ
মালয়েশিয়ায় ২১তম আন্তর্জাতিক হালাল শোকেস শুরু
মালয়েশিয়ায় ২১তম আন্তর্জাতিক হালাল শোকেস শুরু
কুয়েত চেম্বারে বাংলাদেশের ব্যবসায়িক প্রতিনিধিদলের বিশেষ সভা
কুয়েত চেম্বারে বাংলাদেশের ব্যবসায়িক প্রতিনিধিদলের বিশেষ সভা
নোভা স্কোশিয়ায় বাংলাদেশ কমিউনিটির আয়োজনে রবীন্দ্র-নজরুল সন্ধ্যা
নোভা স্কোশিয়ায় বাংলাদেশ কমিউনিটির আয়োজনে রবীন্দ্র-নজরুল সন্ধ্যা
মালয়েশিয়া দিবস: জাতীয় ঐক্যের বার্তা ও বহুসংস্কৃতির উদযাপন
মালয়েশিয়া দিবস: জাতীয় ঐক্যের বার্তা ও বহুসংস্কৃতির উদযাপন
মালয়েশিয়ায় প্রবাসীদের ভোটদান নিয়ে মতবিনিময় সভা
মালয়েশিয়ায় প্রবাসীদের ভোটদান নিয়ে মতবিনিময় সভা
প্যারিসে জমকালো আয়োজনে শুরু টেক্সটাইল সোর্সিং মেলা ২০২৫
প্যারিসে জমকালো আয়োজনে শুরু টেক্সটাইল সোর্সিং মেলা ২০২৫
লন্ডনে বর্ণবাদী হামলার শিকার বাংলাদেশি তরুণ
লন্ডনে বর্ণবাদী হামলার শিকার বাংলাদেশি তরুণ
বাংলাদেশ কানাডা অ্যাসোসিয়েশন অফ ক্যালগেরির বাংলা স্কুল নতুন উদ্যমে শুরু
বাংলাদেশ কানাডা অ্যাসোসিয়েশন অফ ক্যালগেরির বাংলা স্কুল নতুন উদ্যমে শুরু
মালয়েশিয়ায় প্রবাসী বাংলাদেশিদের জাতীয় পরিচয়পত্র বিতরণ
মালয়েশিয়ায় প্রবাসী বাংলাদেশিদের জাতীয় পরিচয়পত্র বিতরণ
সিডনির পাঞ্জবোলে নারায়ণগঞ্জ জালকুড়ির পুনর্মিলনী অনুষ্ঠিত
সিডনির পাঞ্জবোলে নারায়ণগঞ্জ জালকুড়ির পুনর্মিলনী অনুষ্ঠিত
সর্বশেষ খবর
দেশ-বিদেশে ভ্রমণের নানা অফার নিয়ে আইসিসিবিতে পর্যটন মেলা শুরু
দেশ-বিদেশে ভ্রমণের নানা অফার নিয়ে আইসিসিবিতে পর্যটন মেলা শুরু

এই মাত্র | অর্থনীতি

চট্টগ্রামের সড়ক যেন মৃত্যুকূপ, ছয় মাসে নিহত আড়াইশো
চট্টগ্রামের সড়ক যেন মৃত্যুকূপ, ছয় মাসে নিহত আড়াইশো

২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হবিগঞ্জে হাসপাতাল সিলগালা ও জরিমানা
হবিগঞ্জে হাসপাতাল সিলগালা ও জরিমানা

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঐক্যমত কমিশনের সিদ্ধান্তের আইনি বৈধতা চান এটিএম আজহারুল
ঐক্যমত কমিশনের সিদ্ধান্তের আইনি বৈধতা চান এটিএম আজহারুল

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় চ্যাম্পিয়নশীপ ফুটবলে টাঙ্গাইলকে ৪-১ গোলে হারাল নেত্রকোনা
জাতীয় চ্যাম্পিয়নশীপ ফুটবলে টাঙ্গাইলকে ৪-১ গোলে হারাল নেত্রকোনা

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

থাইল্যান্ড-কম্বোডিয়া সীমান্তে ফের উত্তেজনা, আহত ২৩
থাইল্যান্ড-কম্বোডিয়া সীমান্তে ফের উত্তেজনা, আহত ২৩

১৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও ৬ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৬৪৭
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও ৬ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৬৪৭

১৪ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

সাবেক ভূমিমন্ত্রীর অর্থপাচারের দুই ‘মাস্টারমাইন্ড’ গ্রেফতার
সাবেক ভূমিমন্ত্রীর অর্থপাচারের দুই ‘মাস্টারমাইন্ড’ গ্রেফতার

১৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রাঙামাটি লিগ্যাল এইডে সমাধান হবে ৮ মামলা
রাঙামাটি লিগ্যাল এইডে সমাধান হবে ৮ মামলা

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পানিতে ডুবে নিখোঁজের তিন দিন পর লাশ উদ্ধার
পানিতে ডুবে নিখোঁজের তিন দিন পর লাশ উদ্ধার

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ
কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে ২২৪ মন্ডপে দুর্গাপূজা
নারায়ণগঞ্জে ২২৪ মন্ডপে দুর্গাপূজা

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ক্যান্সার আক্রান্ত হয়েছেন ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো
ক্যান্সার আক্রান্ত হয়েছেন ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামালপুরের আওয়ামী লীগ ও ছাত্রলীগের নেতা ঢাকায় গ্রেফতার
জামালপুরের আওয়ামী লীগ ও ছাত্রলীগের নেতা ঢাকায় গ্রেফতার

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় ৭টি সংসদীয় আসনের খসড়া ভোটার ও কেন্দ্র তালিকা সম্পন্ন
বগুড়ায় ৭টি সংসদীয় আসনের খসড়া ভোটার ও কেন্দ্র তালিকা সম্পন্ন

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শ্রীপুরে বনের ভেতরের পুকুরে ভাসছিল লাশ
শ্রীপুরে বনের ভেতরের পুকুরে ভাসছিল লাশ

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

৩৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

দিনাজপুরে পিস্তলসহ গুলি উদ্ধার
দিনাজপুরে পিস্তলসহ গুলি উদ্ধার

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায় বিএনপি : আমীর খসরু
রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায় বিএনপি : আমীর খসরু

৪১ মিনিট আগে | রাজনীতি

নেপালের অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে ফোনে কথা বললেন মোদি
নেপালের অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে ফোনে কথা বললেন মোদি

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেত্রকোনায় দুই মাদক ব্যবসায়ী আটক
নেত্রকোনায় দুই মাদক ব্যবসায়ী আটক

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৯ দিনের সরকারি সফরে পাকিস্তান গেলেন স্বরাষ্ট্র সচিব
৯ দিনের সরকারি সফরে পাকিস্তান গেলেন স্বরাষ্ট্র সচিব

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ফেলানীর ছোট ভাইকে চাকরি দিলো বিজিবি
ফেলানীর ছোট ভাইকে চাকরি দিলো বিজিবি

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সৌদি সফর শেষে যুক্তরাজ্য যাচ্ছেন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী
সৌদি সফর শেষে যুক্তরাজ্য যাচ্ছেন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খাগড়াছড়ির পাহাড়ে পূজার আমেজ, প্রতিমা তৈরিতে ব্যস্ত মৃৎশিল্পীরা
খাগড়াছড়ির পাহাড়ে পূজার আমেজ, প্রতিমা তৈরিতে ব্যস্ত মৃৎশিল্পীরা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তান-সৌদি প্রতিরক্ষা চুক্তি, কি বলছেন বিশেষজ্ঞরা?
পাকিস্তান-সৌদি প্রতিরক্ষা চুক্তি, কি বলছেন বিশেষজ্ঞরা?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মাদকবিরোধী সচেতনতামূলক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মাদকবিরোধী সচেতনতামূলক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শারদীয় দুর্গোৎসবে সারা’র আয়োজন
শারদীয় দুর্গোৎসবে সারা’র আয়োজন

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য
ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ থেকেও দেখা যাবে ‘এইচবিও ম্যাক্স’
বাংলাদেশ থেকেও দেখা যাবে ‘এইচবিও ম্যাক্স’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

১৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা
ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল
রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল

২৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর
জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পিআর পদ্ধতির দাবি জনগণের প্রত্যাশার প্রতি মুনাফেকি’
‘পিআর পদ্ধতির দাবি জনগণের প্রত্যাশার প্রতি মুনাফেকি’

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আবারও রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল
আবারও রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক
যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস
কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ
বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি
বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস
উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস

মাঠে ময়দানে

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি
চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ
ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন