শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৯ এপ্রিল, ২০২১

বিদেশি সুর প্রভাবিত নজরুলসংগীত

রশিদুন্ নবী
প্রিন্ট ভার্সন
বিদেশি সুর প্রভাবিত নজরুলসংগীত

বাংলা গানের ভান্ডার সমৃদ্ধির ক্ষেত্রে কাজী নজরুল ইসলামের (১৮৯৯-১৯৭৬) একটি উল্লেখযোগ্য অবদান হলো বিদেশি সুর সংগ্রহ এবং তার যথার্থ প্রয়োগ। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর (১৮৬১-১৯৪১) ও দ্বিজেন্দ্রলাল রায় (১৮৬৩-১৯১৩) তাঁদের গানে বিদেশি সুরের প্রয়োগ করেছেন। রবীন্দ্রনাথ তাঁর সংগীত রচনায় পাশ্চাত্য সংগীতের প্রভাব ও ঋণ বহুবার বিভিন্ন প্রসঙ্গে স্মরণ করেছেন। কিশোর রবীন্দ্রনাথ তাঁর দাদা জ্যোতিরিন্দ্রনাথ ঠাকুরের বিদেশি সুর-যন্ত্র অর্গান বাজানোর সময় সে সুরের বাণীরূপ দান করেছেন। দ্বিজেন্দ্রলাল তাঁর গানে পাশ্চাত্য সংগীতের প্রত্যক্ষ প্রভাবের স্বাক্ষর রেখেছেন। রবীন্দ্রনাথের বাল্মীকি প্রতিভা ও মায়ার খেলা গীতিনাট্যদ্বয়ের একাধিক গানে আইরিশ ও ইতালিয় সুরের আমেজ লেগেছে। আবার দ্বিজেন্দ্রলাল রায়ের কোরাস গানগুলোতে পাওয়া যায় ইউরোপীয় চার্চ মিউজিকের উঁচু-নিচু স্বরক্ষেপের প্রয়োগ। এই দুই সংগীত রচয়িতার পর বিদেশি সুরের প্রয়োগ দেখা যায় কাজী নজরুল ইসলামের গানে। বিদেশি সুর সঞ্চয়নে নজরুল তাঁদের উত্তরসাধক। তবে পার্থক্য এই যে, রবীন্দ্রনাথ ও দ্বিজেন্দ্রলাল দুজনেই গ্রহণ করেছেন পাশ্চাত্য সুর আর নজরুল গ্রহণ করেছেন প্রধানত মধ্যপ্রাচ্যের সুর। তাই নজরুলের অনেক গানেই পাওয়া যায় আরবীয়, ইরানীয়, তুর্কি, মিসরীয় প্রভৃতি সুর। পূর্বসূরিদের আমদানিকৃত পাশ্চাত্য সুরের সঙ্গে বাঙালির পরিচয় থাকলেও নজরুল এক নতুন দিগন্তের দ্বার উন্মোচন করেন। বিদেশি সুরকে দেশীয় সংগীতের সঙ্গে মিশিয়ে তিনি যে-সব গান রচনা করেন, তা সত্যিই অতুলনীয়। এ প্রসঙ্গে ডক্টর বাঁধন সেনগুপ্ত নজরুল কাব্যগীতি : বৈচিত্র্য ও মূল্যায়ন গ্রন্থে উল্লেখ করেন:

‘বিদেশি সুর-সম্পদকে তিনি দেশীয় সংগীতরসে নিষিক্ত করে যে প্রাণ-মাতানো গীতিগুচ্ছ রচনা করেন তার তুলনা আমাদের সংগীতে মেলা ভার। যেমন, ‘রুম্্ঝুম্্ ঝুম্্ঝুম্্ রুম্্ঝুম্্ ঝুম্্’ রচনাটি আরবি সংগীতের সুরকে অবলম্বন করে রচিত। বেদুইন ‘আরবি’ মেয়েদের মনোরঞ্জনী গানের সুরের প্রভাব এই রচনাটির বৈশিষ্ট্য। একই নিয়মে ‘বুলবুলি নীরব নার্গিস বনে’ গানটিতে ‘নৌরচকা’ জাতীয় গানের সুরকে অনুসরণ করা হয়েছে।’

নজরুল বাংলা গজল রচনা করেন পারসিক গজলের ভাবাদর্শে। তবে বিদেশি সুরের প্রয়োগে বাংলা গানকে সমৃদ্ধ করার ক্ষেত্রে পারস্যই তাঁর প্রেরণার একমাত্র উৎস ছিল না। অন্যান্য অনেক দেশ থেকেও তিনি প্রচুর পরিমাণে সুরের আদল গ্রহণ করেছেন। আরবি সুরে তাঁর একাধিক গান রয়েছে। তেমনি আছে জিপসিদের সুরের গান। জিপসিরা দেশে দেশে ঘুরে বেড়ায়। হাঙ্গেরি তাদের আদি বাসস্থান বলে ধারণা করা হয়। জিপসিরা যখন যে দেশে গেছে, সে দেশের সুর আপন কণ্ঠে ধারণ করেছে। এর ফলে তাদের গানের ঢঙে এসেছে একটা আন্তর্জাতিক সুরভঙ্গি। নজরুল তাঁর একাধিক বাংলা গানে এই মিশ্র আন্তর্জাতিক সুরভঙ্গিটি গ্রহণ করেছেন। আবার প্রশান্ত মহাসাগরীয় দক্ষিণ সমুদ্র দ্বীপগুলোর সুরেও তাঁর গান রয়েছে। তিনি একটি সচেতন প্রক্রিয়ার অংশ হিসেবে নানা দেশের সুরভঙ্গি গ্রহণের মাধ্যমে বাংলা গানের ভান্ডারকে পরিপুষ্ট করে তুলেছেন।

নজরুলের বিদেশি সুরের গানগুলোতে জনপ্রিয় বিলাপের সুরের প্রাধান্য লক্ষ করে গবেষক নারায়ণ চৌধুরী তাঁর কাজী নজরুলের গান শীর্ষক গ্রন্থে বলেন : ‘নজরুলের বিদেশি সুরভঙ্গিযুক্ত গানগুলির বৈশিষ্ট্য এই যে, সেগুলিতে জনপ্রিয় বিলাপের সুরের প্রাধান্য। একটা ধিরষরহম বা কান্নার ভাব গানগুলোর সুরের সঙ্গে জড়িয়ে-মিশিয়ে আছে, যেমন তা আছে আমাদের পূর্ববঙ্গের ভাটিয়ালি, ভাওয়াইয়া প্রভৃতি গান কিংবা আসামের বিহু গানের মধ্যে। এই কান্নার ভঙ্গিটি নজরুলের বিদেশি ধাঁচের গানগুলোকে একটা অনন্যতা দিয়েছে, যা আর কারও গানে সুলভ নয়। নজরুলের গান সুরে ভরা-সুরের মাদকতায় তাঁর গানের কোনো তুলনা হয় না।’

কাজী নজরুল ইসলাম তাঁর গানে কেবল বিদেশি সুরের প্রয়োগ করেননি, যখন যে দেশের সুর গ্রহণ করেছেন, তখন সে দেশের পরিবেশের অনুষঙ্গ রচনার জন্য তিনি যে বাণীর আশ্রয় নিয়েছেন তাও যথার্থ। এ প্রসঙ্গে বিশ্বনাথ দে সম্পাদিত নজরুল স্মৃতি শীর্ষক গ্রন্থে কবি-পুত্র কাজী অনিরুদ্ধের উক্তি স্মরণ করা যেতে পারে : ‘... বাংলা গানের ক্ষেত্রে তিনি যেন মধ্যপ্রাচ্যের সুরা ও সাকি, খেজুর গাছ, প্রখর রৌদ্র এবং ওয়েসিসের শ্যামলিমা নিয়ে হাজির হলেন। বাঙালির কাছে এর স্বাদ নতুন, সুর নতুনতর।’

শুধু বাংলা গান নয়, উত্তর ভারতীয় সংগীত নয়, বিদেশি সংগীত সম্বন্ধেও নজরুল প্রচুর জ্ঞানার্জন করেন। পারস্য সংগীত সম্বন্ধে তাঁর জ্ঞান কতটা গভীর ছিল সে সম্বন্ধে ড. বাঁধন সেনগুপ্ত নজরুল কাব্যগীতি : বৈচিত্র্য ও মূল্যায়ন গ্রন্থে বলেন : “পারস্য দেশের ‘মোকাম’ ও ‘গুম্বা’ আমাদের দেশে প্রথম দক্ষতার সঙ্গে নজরুল তাঁর কাব্যে প্রয়োগ করেছিলেন।...‘মোকাম’ বলতে আমাদের দেশের সংগীতের ‘ঠাট’ এর প্রতিরূপকেই বোঝায়। তাঁর গানে এই সব ঠাটের ব্যবহার ও তার সাহায্যে নবরাগের রূপায়ণ নজরুলের গানে সবিশেষ সার্থকতা লাভ করেছিল।”

কাজী নজরুল ইসলাম বিদেশি সুরের প্রভাবে যে-সব গান রচনা করেন নিম্নে তার একটি তালিকা দেওয়া হলো :

ক. আরবি সুরে : ১. চম্্কে চম্কে ধীর ভীরু পায় (লোকসংগীতের সুর), শিল্পী : হরিমতী, রেকর্ড নম্বর : এন. ৭১৭৩, প্রকাশকাল : ডিসেম্বর ১৯৩৩ ২. রুম্্ঝুম্্ ঝুম্্ঝুম্্ রুম্্ঝুম্্ ঝুম্্ খেজুর পাতায়, রেকর্ড নম্বর : এন.৭১৭৩, প্রকাশকাল : সেপ্টেম্বর ১৯৪২, ৩. রেশমি রুমালে কবরী বাঁধি, শিল্পী : অণিমা বাদল, রেকর্ড নম্বর : এন. ৯৭৮৭, প্রকাশকাল : অক্টোবর ১৯৩৬, ৪. শুকনো পাতার নূপুর পায়ে (লোকসংগীতের সুর)- তুর্কি, শিল্পী : হরিমতী, রেকর্ড নম্বর : এন. ৭১৭৩, প্রকাশকাল : ডিসেম্বর ১৯৩৩, ৫. ত্রিভুবনের প্রিয় মোহাম্মদ (লোকসংগীতের সুর)- তুর্কি, শিল্পী : আব্বাসউদ্দীন আহমদ, রেকর্ড নম্বর : এফটি. ৩৯৮০, প্রকাশকাল জুন ১৯৩৫।

শেষোক্ত ‘শুকনো পাতার নূপুর পায়ে’ ও ‘ত্রিভুবনের প্রিয় মোহাম্মদ’ শীর্ষক গান দুটি আরবের ঐতিহ্যবাহী জনপ্রিয় সংগীত ‘ইয়া বানাত উস্কান্দারীয়া’ গানের অনুসরণে কাজী নজরুল ইসলাম রচনা করেন। এ প্রসঙ্গে বিশিষ্ট নজরুল গবেষক আসাদুল হক ‘নজরুল ইনস্টিটিউট পত্রিকা’র ২৬তম সংখ্যায় লিখেছেন : ‘আমি নজরুলের গীতিগ্রন্থে দেখতে পাই, ‘শুকনো পাতার নূপুর পায়ে’ গানটির শীর্ষে নজরুলের হস্তাক্ষরে পাওয়া যায় ‘আরবি সুর’। অথচ আমি তুরস্কে থাকাকালে তারা আমায় বলেছিল এ সুর তাদের দেশের এবং এটি ৫০০ বছর পুরনো। আমি তাই লেবানন (বৈরুতে) কিংবা সিরিয়া (দামাস্কাস) অবস্থানকালে কোনো আরবি গান আছে কি-না তা খুঁজে বেড়াতাম। একদিন, মনে হয় আমার জন্য শুভ দিন, সন্ধ্যায় চলার পথে রাস্তার পাশে এক রেকর্ডের দোকানে প্রবেশ করে আমার ভাঙা আরবি ভাষায় দোকানদারকে বুঝাতে চাইলাম আমার কথা। দোকানদার আমার সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দিলেন এক বৃদ্ধ লোকের। তিনি দোকানের এককোণে চেয়ারে বসেছিলেন। আমার সঙ্গে হাত মিলিয়ে আমার কথা মন দিয়ে শুনে আমাকে সুরটি শোনাতে বললেন। আমি বাংলা ও তুর্কি গান দুটোই তাকে শোনালাম। তিনি বললেন, ‘না এটি আরবি সুর, এ সুর সিরিয়াতে পাওয়া গেছে ১০০০ বছর আগে। ... আমায় তিনি গানের যে চারটি লাইন গেয়ে শুনিয়েছিলেন আমি আমার নোট বইয়ে লিখে নিয়েছিলাম। ... লাইন চারটি নিম্নে উল্লেখ করলাম : গান (আরবি) :

ইয়া বানাত উস্কান্দারিয়া (ইস্তাম্বুল)/ ইশকাকুম হারাম/ দাবা ক্যালবি দাবা জিসমি/ কুুল্লো মিনাল হারাম (আমানআল্লাহ)॥’

খ. মিসরীয় নৃত্যের সুরে : মোমের পুতুল মমির দেশের মেয়ে নেচে যায়, শিল্পী : অণিমা বাদল, রেকর্ড নম্বর : এন. ৭২৯১, প্রকাশকাল : অক্টোবর ১৯৩৪

গ. ইরানি সুরে: ১.              পরি জাফরানি ঘাগরি, শিল্পী : অণিমা বাদল, রেকর্ড নম্বর : এন. ৯৭৮৭, প্রকাশকাল : অক্টোবর ১৯৩৬, ২. মম তনুর ময়ূর সিংহাসনে এসো, ৩. আনারকলি! আনারকলি!

ঘ. কিউবান (হাওয়াইয়ান) নৃত্যের সুরে: ১. দূর দ্বীপবাসিনী চিনি তোমারে চিনি, শিল্পী : অণিমা বাদল, রেকর্ড নম্বর : এন. ৭২৯১, প্রকাশকাল : অক্টোবর ১৯৩৪, ২. এই আমাদের বাংলাদেশ, শিল্পী : ধীরেন দাস ও সহশিল্পীবৃন্দ। ‘প্রতাপাদিত্য’ নাটকের গান।

ঙ. পাশ্চাত্য সুরে: ১. যাই গো চলে যাই, শিল্পী : তৃপ্তি সিংহ, রেকর্ড নম্বর : এইচ. ১১২৪, প্রকাশকাল : অক্টোবর ১৯৪২, ২. চল্ রে চপল তরুণ দল, শিল্পী : কমল দাশগুপ্ত, রেকর্ড নম্বর : এফটি. ২৯৬৭, প্রকাশকাল : জানুয়ারি ১৯৩৪, ৩. লম্্পম্্ লম্্পম্্ লম্্পম্্, শিল্পী : রঞ্জিত রায়, রেকর্ড নম্বর : এন. ১৭৯৪, প্রকাশকাল : সেপ্টেম্বর ১৯৩৮।

নজরুলের গানে শুধু বিদেশি সুরের প্রভাবই নয়, ভারতের অন্যান্য প্রদেশের সুরের প্রভাবও পরিলক্ষিত হয়। বিভিন্ন প্রাদেশিক সুরে তিনি যে-সব গান রচনা করেছেন, তার কয়েকটি উদাহরণ: ১. কাবেরী নদী জলে কে গো বালিকা (রাগ : কর্ণাটি সামন্ত), শিল্পী : সুপ্রভা ঘোষ, রেকর্ড নম্বর : এইচ. ৮৭৬, প্রকাশকাল : জানুয়ারি ১৯৪১, ২. এস চির-জনমের সাথী (রাগ : নাগ সরাবলী), শিল্পী : শৈল দেবী, রেকর্ড নম্বর : এন. কিউ. ১৮১, প্রকাশকাল : মে ১৯৪১, ৩. পরদেশী মেঘ যাও রে ফিরে (রাগ : সিংহেন্দ্র-মধ্যমা) ইত্যাদি, শিল্পী : রঞ্জিত রায়, রেকর্ড নম্বর : এন. ১৭৯৪, প্রকাশকাল : সেপ্টেম্বর ১৯৩৮। নজরুল এ ছাড়াও উত্তরপ্রদেশের কাজরি সুরের ভাবধারায় অনেকগুলো গান রচনা করেন। যেমন: ১.             শাওন আসিল ফিরে, শিল্পী : ধীরেন্দ্রচন্দ্র মিত্র, রেকর্ড নম্বর : এন. ২৭৩৭৮, প্রকাশকাল : জুন ১৯৩৪, ২. সখি বাঁধলো বাঁধলো ঝুলনিয়া, শিল্পী : পারুলবালা, রেকর্ড নম্বর : জেএনজি. ৮৭, প্রকাশকাল : ডিসেম্বর ১৯৩৩, ৩. কাজরি গাহিয়া এস গোপ-ললনা ইত্যাদি।

এ ছাড়াও নজরুল তাঁর অন্যতম ঘনিষ্ঠ বন্ধু কমরেড মুজফফর আহমদের অনুরোধে ‘ইন্টারন্যাশনাল সং’-এর বাংলা অনুবাদ করেন এবং এর নামকরণ করেন ‘অন্তর-ন্যাশনাল সংগীত’। তবে ইন্টারন্যাশনাল সং-এর অনুবাদ করলেও মূল সুর না পাওয়ার কারণে তিনি তাঁর অনূদিত গানে সুর সংযোজনা করতে পারেননি। এ প্রসঙ্গে মুজফ্ফর আহমদ তাঁর কাজী নজরুল ইসলাম : স্মৃতিকথা যে উক্তি করেন তা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ: ‘নজরুল ইসলাম ইন্টারন্যাশনাল সংগীতের নাম দিয়েছে অন্তর-ন্যাশনাল সংগীত। হয়তো সকলে জানেন না যে, ইন্টারন্যাশনাল সংগীতের একটা বিশেষ তাৎপর্য আছে। এই গানটির ভিতর দিয়েই মজুর শ্রেণির আন্তর্জাতিকতা বিশেষভাবে ফুটে ওঠে। সারা দুনিয়ার মজুর শ্রেণির মধ্যে যে একটা সংঘবদ্ধতা আছে তাও প্রকাশ পায় এই গানটির ভিতর দিয়ে। বিশ্বের বিভিন্ন দেশের বিভিন্ন ভাষায় এই গানটি গাওয়া হয় একই সুরে।... আমাদের কেউ তখন ইন্টারন্যাশনাল সংগীতের সুর জানতেন না, নজরুলও জানত না। নজরুল আমায় বলল, ‘এর স্বরলিপি (নোটেশন) জোগাড় করে দাও। তা হলে তা যন্ত্রে বাজিয়ে সেই সুরের চৌহুদ্দির ভিতরে গানটি আমি তরজমা করে দেব।’ কিন্তু আমাদের কেউ দিতে পারলেন না এই নোটেশন। শেষে নজরুল একদিন আমাদের অফিসে (৩৭, হ্যারিসন রোডে) আসতেই আমি তাকে বললাম, ‘নোটেশন ছাড়াই তুমি গানটির অনুবাদ করে দাও। প্রথমে একবার তা ‘গণবাণী’তে ছাপতে দিই, তারপরে দেখা যাবে কি করা যায়।’ তখনই সেখানে বসেই সে গানটির অনুবাদ করে দিল। বাংলা ভাষার সর্বোৎকৃষ্ট অনুবাদ তো বটেই, আমার বিশ্বাস ভারতীয় ভাষাগুলোতে যতসব অনুবাদ হয়েছে সে-সবেরও সেরা। ... তরজমা করার পরে নজরুল আবারও আমাদের বলে দিল যে তারপরেও যদি আমরা নোটেশন জোগাড় করে দিই তবে সে গানে সুর-সংযোগ করে দেবে। কিন্তু নোটেশন আমরা আর জোগাড় করতে পারলাম না। ... নজরুল কিন্তু তার তরজমার সুর-সংযোগ করার সুযোগ আর পায়নি।’

উপসংহারে গিয়ে এ-কথা বলা যায় যে, বিদেশি সুরের যথার্থ প্রয়োগের ফলে কাজী নজরুল ইসলামের গানে কেবল নতুন মাত্রা সংযোজিত হয়নি- বাংলা গানের ভুবনও হয়েছে সমৃদ্ধ।

এই বিভাগের আরও খবর
জেগে থাকার জন্য
জেগে থাকার জন্য
অগ্নিসখা
অগ্নিসখা
নাই কিছু নাই
নাই কিছু নাই
ঘুমিয়ে থাকা ঈশ্বর
ঘুমিয়ে থাকা ঈশ্বর
যে জীবনে কিছুই ঘটে না
যে জীবনে কিছুই ঘটে না
এক সাহিত্যিক বিপ্লব
এক সাহিত্যিক বিপ্লব
সাহিত্য পাতায় লেখা পাঠানোর ঠিকানা
সাহিত্য পাতায় লেখা পাঠানোর ঠিকানা
তপ্ত রৌদ্রময়
তপ্ত রৌদ্রময়
নাকে যার নথ নেই
নাকে যার নথ নেই
পলিকন্যা
পলিকন্যা
সময়
সময়
নীরার উৎসব
নীরার উৎসব
সর্বশেষ খবর
বাহরাইনের বিপক্ষে গোল প্রয়াত ভাইকে উৎসর্গ করে যা বললেন ঋতুপর্ণা
বাহরাইনের বিপক্ষে গোল প্রয়াত ভাইকে উৎসর্গ করে যা বললেন ঋতুপর্ণা

৩৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ জুলাই)

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ইতালির উপকূলে নৌকাডুবি, ৮৭ জনকে জীবিত উদ্ধার
ইতালির উপকূলে নৌকাডুবি, ৮৭ জনকে জীবিত উদ্ধার

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হজ শেষে ফিরেছেন ৬২ হাজার ২৭২ হাজি
হজ শেষে ফিরেছেন ৬২ হাজার ২৭২ হাজি

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাকা ও আশপাশের এলাকায় বৃষ্টির আভাস
ঢাকা ও আশপাশের এলাকায় বৃষ্টির আভাস

৫৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

আজ দেশের সব ব্যাংকে লেনদেন বন্ধ থাকবে
আজ দেশের সব ব্যাংকে লেনদেন বন্ধ থাকবে

৫৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

গাজরের পুষ্টিগুণ
গাজরের পুষ্টিগুণ

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বিটিভির পর্দায় মাসজুড়ে ‘৩৬ জুলাই
বিটিভির পর্দায় মাসজুড়ে ‘৩৬ জুলাই

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ড লেনদেনে শীর্ষে থাকা ভারত এখন ৬ষ্ঠ
বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ড লেনদেনে শীর্ষে থাকা ভারত এখন ৬ষ্ঠ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নরসিংদীতে ডিস ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে ও গুলি করে হত্যা
নরসিংদীতে ডিস ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে ও গুলি করে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বস্ত্র ও পোশাক খাতের জন্য স্বতন্ত্র মন্ত্রণালয় চায় বিজিএমইএ
বস্ত্র ও পোশাক খাতের জন্য স্বতন্ত্র মন্ত্রণালয় চায় বিজিএমইএ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সব বাধা অতিক্রম করে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করা হবে : রিজভী
সব বাধা অতিক্রম করে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করা হবে : রিজভী

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

উড়িয়ে দেওয়া হলো খান ইউনিসে ইসরায়েলি সেনাদের আশ্রয় নেওয়া বাড়ি
উড়িয়ে দেওয়া হলো খান ইউনিসে ইসরায়েলি সেনাদের আশ্রয় নেওয়া বাড়ি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশের অস্ত্র অপরাধীদের হাতে
পুলিশের অস্ত্র অপরাধীদের হাতে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতারে ৬০৩ হাফেজকে বিশেষ সম্মাননা প্রদান
কাতারে ৬০৩ হাফেজকে বিশেষ সম্মাননা প্রদান

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

জুনে বেড়েছে ধর্ষণ-গণপিটুনিতে হত্যা
জুনে বেড়েছে ধর্ষণ-গণপিটুনিতে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শরীরচর্চায় ইসলামের অনুপ্রেরণা ও অনুশীলন
শরীরচর্চায় ইসলামের অনুপ্রেরণা ও অনুশীলন

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় ‘নিস্তেজ’ পর্যটন
ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় ‘নিস্তেজ’ পর্যটন

২ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

সিরিয়া থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিল যুক্তরাষ্ট্র
সিরিয়া থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিল যুক্তরাষ্ট্র

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রায় ৫ লাখ নতুন ওয়ার্ক ভিসা ইস্যু করবে ইতালি
প্রায় ৫ লাখ নতুন ওয়ার্ক ভিসা ইস্যু করবে ইতালি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উখিয়ায় ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযান
উখিয়ায় ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযান

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগস্টে বাংলাদেশ সফরে আসতে পারেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী মেলোনি
আগস্টে বাংলাদেশ সফরে আসতে পারেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী মেলোনি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক ৭ মন্ত্রীসহ ২২ ভিআইপির মুক্তিযোদ্ধা সনদ তলব
সাবেক ৭ মন্ত্রীসহ ২২ ভিআইপির মুক্তিযোদ্ধা সনদ তলব

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পানিতে গলে যাওয়া স্মার্ট মেমোরি চিপ বানালেন কোরিয়ার বিজ্ঞানীরা
পানিতে গলে যাওয়া স্মার্ট মেমোরি চিপ বানালেন কোরিয়ার বিজ্ঞানীরা

৮ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

‘নারায়ণগঞ্জের ৫টি আসনে বিএনপির প্রার্থীকে নির্বাচিত করাতে হবে’
‘নারায়ণগঞ্জের ৫টি আসনে বিএনপির প্রার্থীকে নির্বাচিত করাতে হবে’

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই শহীদদের স্মৃতি স্মরণে ছাত্রদলের মোমবাতি প্রজ্বলন
জুলাই শহীদদের স্মৃতি স্মরণে ছাত্রদলের মোমবাতি প্রজ্বলন

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শারজায় প্রবাসী ফেনীবাসীদের মিলনমেলা
শারজায় প্রবাসী ফেনীবাসীদের মিলনমেলা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলি হামলায় গাজায় কপক্ষে ৮৫ জন নিহত
ইসরায়েলি হামলায় গাজায় কপক্ষে ৮৫ জন নিহত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জেলা প্রশাসক ফুটবলে চ্যাম্পিয়ন ‘নীলফামারী ক্যাপিটালস’
জেলা প্রশাসক ফুটবলে চ্যাম্পিয়ন ‘নীলফামারী ক্যাপিটালস’

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ
ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
আসিফের অস্ত্রের লাইসেন্স নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আসিফের অস্ত্রের লাইসেন্স নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নায়কের মুখে দুর্গন্ধ, অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন বিপাশা!
নায়কের মুখে দুর্গন্ধ, অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন বিপাশা!

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইরানের নিষেধাজ্ঞা তুলে নিতে যে শর্ত দিলেন ট্রাম্প
ইরানের নিষেধাজ্ঞা তুলে নিতে যে শর্ত দিলেন ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আদালতের কাঠগড়ায় হাসিমুখে তুহিন, নিশ্চুপ মমতাজ
আদালতের কাঠগড়ায় হাসিমুখে তুহিন, নিশ্চুপ মমতাজ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবির আড়ালে ষড়যন্ত্র রয়েছে : এ্যানি
পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবির আড়ালে ষড়যন্ত্র রয়েছে : এ্যানি

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

উড়িয়ে দেওয়া হলো খান ইউনিসে ইসরায়েলি সেনাদের আশ্রয় নেওয়া বাড়ি
উড়িয়ে দেওয়া হলো খান ইউনিসে ইসরায়েলি সেনাদের আশ্রয় নেওয়া বাড়ি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এইচএসসি পরীক্ষা দিতে বেরিয়ে নিখোঁজ মাহিরা উদ্ধার
এইচএসসি পরীক্ষা দিতে বেরিয়ে নিখোঁজ মাহিরা উদ্ধার

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তালগাছ কেটে পাঁচ শতাধিক বাবুই ছানা হত্যায় প্রধান আসামি গ্রেফতার
তালগাছ কেটে পাঁচ শতাধিক বাবুই ছানা হত্যায় প্রধান আসামি গ্রেফতার

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রায় ৫ লাখ নতুন ওয়ার্ক ভিসা ইস্যু করবে ইতালি
প্রায় ৫ লাখ নতুন ওয়ার্ক ভিসা ইস্যু করবে ইতালি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির সক্ষমতা এখনও আছে, ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান
ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির সক্ষমতা এখনও আছে, ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিআর ইস্যুতে যা বললেন মঈন খান
পিআর ইস্যুতে যা বললেন মঈন খান

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভাঙ্গায় এক্সপ্রেসওয়ের ফুটপাত দখলমুক্ত করতে উচ্ছেদ অভিযান
ভাঙ্গায় এক্সপ্রেসওয়ের ফুটপাত দখলমুক্ত করতে উচ্ছেদ অভিযান

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ
ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক ৭ মন্ত্রীসহ ২২ ভিআইপির মুক্তিযোদ্ধা সনদ তলব
সাবেক ৭ মন্ত্রীসহ ২২ ভিআইপির মুক্তিযোদ্ধা সনদ তলব

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অক্টোবরের আগে ভাঙা রাস্তা মেরামত, সরবে পুরনো বাস : পরিবেশ উপদেষ্টা
অক্টোবরের আগে ভাঙা রাস্তা মেরামত, সরবে পুরনো বাস : পরিবেশ উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ
ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশ কনস্টেবল নিয়োগ সার্কুলার ২০২৫, মঙ্গলবার থেকে আবেদন শুরু
পুলিশ কনস্টেবল নিয়োগ সার্কুলার ২০২৫, মঙ্গলবার থেকে আবেদন শুরু

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মঙ্গলবার ব্যাংকে লেনদেন বন্ধ থাকবে
মঙ্গলবার ব্যাংকে লেনদেন বন্ধ থাকবে

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন
৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমেরিকায় যেভাবে ভয়ানক আসক্তির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে ‘লাফিং গ্যাস’
আমেরিকায় যেভাবে ভয়ানক আসক্তির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে ‘লাফিং গ্যাস’

১৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ফোনালাপ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ফোনালাপ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের হামলায় গাজার মতো ধ্বংসস্তুপ হয়েছে ইসরায়েলের যে শহর
ইরানের হামলায় গাজার মতো ধ্বংসস্তুপ হয়েছে ইসরায়েলের যে শহর

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৮৮০ ইসরায়েলি সেনা নিহত
৮৮০ ইসরায়েলি সেনা নিহত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওজন কমাতে মেনে চলুন এই ৫টি সহজ নিয়ম
ওজন কমাতে মেনে চলুন এই ৫টি সহজ নিয়ম

২২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ইরানের পরমাণু সমৃদ্ধকরণ কখনওই বন্ধ হবে না: ইরাভানি
ইরানের পরমাণু সমৃদ্ধকরণ কখনওই বন্ধ হবে না: ইরাভানি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল আজ
৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল আজ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলোচনায় ফিরতে হলে হামলা না করার নিশ্চয়তা দিতে হবে, যুক্তরাষ্ট্রকে ইরান
আলোচনায় ফিরতে হলে হামলা না করার নিশ্চয়তা দিতে হবে, যুক্তরাষ্ট্রকে ইরান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচিত সরকারের সঙ্গে কাজ করতে মুখিয়ে আছে চীন : মির্জা ফখরুল
নির্বাচিত সরকারের সঙ্গে কাজ করতে মুখিয়ে আছে চীন : মির্জা ফখরুল

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ব্যাংক হলিডে মঙ্গলবার, বন্ধ থাকবে লেনদেন ও শেয়ারবাজার কার্যক্রম
ব্যাংক হলিডে মঙ্গলবার, বন্ধ থাকবে লেনদেন ও শেয়ারবাজার কার্যক্রম

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাজস্ব আদায় গতবারের চেয়ে বেশি হবে এটা নিশ্চিত: এনবিআর চেয়ারম্যান
রাজস্ব আদায় গতবারের চেয়ে বেশি হবে এটা নিশ্চিত: এনবিআর চেয়ারম্যান

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
থমথমে নির্বাচন কমিশন
থমথমে নির্বাচন কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ
সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ

শিল্প বাণিজ্য

কেমন আছে সেন্ট মার্টিন
কেমন আছে সেন্ট মার্টিন

পেছনের পৃষ্ঠা

গাজীপুরে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা
গাজীপুরে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই জুলাই শুরু আজ
সেই জুলাই শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট কেন্দ্র নীতিমালায় বড় পরিবর্তন
ভোট কেন্দ্র নীতিমালায় বড় পরিবর্তন

পেছনের পৃষ্ঠা

সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন
সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রাজশাহীতে চালের দামে দিশাহারা সাধারণ মানুষ
রাজশাহীতে চালের দামে দিশাহারা সাধারণ মানুষ

নগর জীবন

বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা
বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা

প্রথম পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজার থেকে লুট ২০ হাজার কোটি টাকা
শেয়ারবাজার থেকে লুট ২০ হাজার কোটি টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত থেকে ভিড়ছেন ব্রিটেনে
ভারত থেকে ভিড়ছেন ব্রিটেনে

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার মিরাজদের ওয়ানডে চ্যালেঞ্জ
এবার মিরাজদের ওয়ানডে চ্যালেঞ্জ

মাঠে ময়দানে

পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়
পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর
তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

ট্রেজারি বিলের মাধ্যমে রেকর্ড ঋণ
ট্রেজারি বিলের মাধ্যমে রেকর্ড ঋণ

শিল্প বাণিজ্য

বন্দরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সারি
বন্দরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সারি

নগর জীবন

প্রধান উপদেষ্টা ও মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ফোনালাপ
প্রধান উপদেষ্টা ও মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ফোনালাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!
মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের হুঁশিয়ারি

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকট জুলাই সনদ নিয়ে
সংকট জুলাই সনদ নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ তুললেন নাহিদ
সরকারের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ তুললেন নাহিদ

প্রথম পৃষ্ঠা

কনজুমার খাত ঝড়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে
কনজুমার খাত ঝড়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে

শিল্প বাণিজ্য

ফুল চাষে ভাগ্য বদল
ফুল চাষে ভাগ্য বদল

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকার সব ভবনের ছাদে সৌর প্যানেল স্থাপনের নির্দেশ
ঢাকার সব ভবনের ছাদে সৌর প্যানেল স্থাপনের নির্দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আসিফ মাহমুদের ব্যাগে ম্যাগাজিন নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আসিফ মাহমুদের ব্যাগে ম্যাগাজিন নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

পেছনের পৃষ্ঠা

আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী
আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে প্রকল্প বাতিলে উদ্বেগ চীনা বিনিয়োগকারীদের
বাংলাদেশে প্রকল্প বাতিলে উদ্বেগ চীনা বিনিয়োগকারীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

মিসাইল সঙ্গে রাখলেও আমি আপনি নিরাপদ নই
মিসাইল সঙ্গে রাখলেও আমি আপনি নিরাপদ নই

নগর জীবন

শিল্পী ফরিদা পারভীন গুরুতর অসুস্থ, রাষ্ট্রীয় সহযোগিতা কামনা
শিল্পী ফরিদা পারভীন গুরুতর অসুস্থ, রাষ্ট্রীয় সহযোগিতা কামনা

পেছনের পৃষ্ঠা