শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৯ এপ্রিল, ২০২১

বিদেশি সুর প্রভাবিত নজরুলসংগীত

রশিদুন্ নবী
প্রিন্ট ভার্সন
বিদেশি সুর প্রভাবিত নজরুলসংগীত

বাংলা গানের ভান্ডার সমৃদ্ধির ক্ষেত্রে কাজী নজরুল ইসলামের (১৮৯৯-১৯৭৬) একটি উল্লেখযোগ্য অবদান হলো বিদেশি সুর সংগ্রহ এবং তার যথার্থ প্রয়োগ। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর (১৮৬১-১৯৪১) ও দ্বিজেন্দ্রলাল রায় (১৮৬৩-১৯১৩) তাঁদের গানে বিদেশি সুরের প্রয়োগ করেছেন। রবীন্দ্রনাথ তাঁর সংগীত রচনায় পাশ্চাত্য সংগীতের প্রভাব ও ঋণ বহুবার বিভিন্ন প্রসঙ্গে স্মরণ করেছেন। কিশোর রবীন্দ্রনাথ তাঁর দাদা জ্যোতিরিন্দ্রনাথ ঠাকুরের বিদেশি সুর-যন্ত্র অর্গান বাজানোর সময় সে সুরের বাণীরূপ দান করেছেন। দ্বিজেন্দ্রলাল তাঁর গানে পাশ্চাত্য সংগীতের প্রত্যক্ষ প্রভাবের স্বাক্ষর রেখেছেন। রবীন্দ্রনাথের বাল্মীকি প্রতিভা ও মায়ার খেলা গীতিনাট্যদ্বয়ের একাধিক গানে আইরিশ ও ইতালিয় সুরের আমেজ লেগেছে। আবার দ্বিজেন্দ্রলাল রায়ের কোরাস গানগুলোতে পাওয়া যায় ইউরোপীয় চার্চ মিউজিকের উঁচু-নিচু স্বরক্ষেপের প্রয়োগ। এই দুই সংগীত রচয়িতার পর বিদেশি সুরের প্রয়োগ দেখা যায় কাজী নজরুল ইসলামের গানে। বিদেশি সুর সঞ্চয়নে নজরুল তাঁদের উত্তরসাধক। তবে পার্থক্য এই যে, রবীন্দ্রনাথ ও দ্বিজেন্দ্রলাল দুজনেই গ্রহণ করেছেন পাশ্চাত্য সুর আর নজরুল গ্রহণ করেছেন প্রধানত মধ্যপ্রাচ্যের সুর। তাই নজরুলের অনেক গানেই পাওয়া যায় আরবীয়, ইরানীয়, তুর্কি, মিসরীয় প্রভৃতি সুর। পূর্বসূরিদের আমদানিকৃত পাশ্চাত্য সুরের সঙ্গে বাঙালির পরিচয় থাকলেও নজরুল এক নতুন দিগন্তের দ্বার উন্মোচন করেন। বিদেশি সুরকে দেশীয় সংগীতের সঙ্গে মিশিয়ে তিনি যে-সব গান রচনা করেন, তা সত্যিই অতুলনীয়। এ প্রসঙ্গে ডক্টর বাঁধন সেনগুপ্ত নজরুল কাব্যগীতি : বৈচিত্র্য ও মূল্যায়ন গ্রন্থে উল্লেখ করেন:

‘বিদেশি সুর-সম্পদকে তিনি দেশীয় সংগীতরসে নিষিক্ত করে যে প্রাণ-মাতানো গীতিগুচ্ছ রচনা করেন তার তুলনা আমাদের সংগীতে মেলা ভার। যেমন, ‘রুম্্ঝুম্্ ঝুম্্ঝুম্্ রুম্্ঝুম্্ ঝুম্্’ রচনাটি আরবি সংগীতের সুরকে অবলম্বন করে রচিত। বেদুইন ‘আরবি’ মেয়েদের মনোরঞ্জনী গানের সুরের প্রভাব এই রচনাটির বৈশিষ্ট্য। একই নিয়মে ‘বুলবুলি নীরব নার্গিস বনে’ গানটিতে ‘নৌরচকা’ জাতীয় গানের সুরকে অনুসরণ করা হয়েছে।’

নজরুল বাংলা গজল রচনা করেন পারসিক গজলের ভাবাদর্শে। তবে বিদেশি সুরের প্রয়োগে বাংলা গানকে সমৃদ্ধ করার ক্ষেত্রে পারস্যই তাঁর প্রেরণার একমাত্র উৎস ছিল না। অন্যান্য অনেক দেশ থেকেও তিনি প্রচুর পরিমাণে সুরের আদল গ্রহণ করেছেন। আরবি সুরে তাঁর একাধিক গান রয়েছে। তেমনি আছে জিপসিদের সুরের গান। জিপসিরা দেশে দেশে ঘুরে বেড়ায়। হাঙ্গেরি তাদের আদি বাসস্থান বলে ধারণা করা হয়। জিপসিরা যখন যে দেশে গেছে, সে দেশের সুর আপন কণ্ঠে ধারণ করেছে। এর ফলে তাদের গানের ঢঙে এসেছে একটা আন্তর্জাতিক সুরভঙ্গি। নজরুল তাঁর একাধিক বাংলা গানে এই মিশ্র আন্তর্জাতিক সুরভঙ্গিটি গ্রহণ করেছেন। আবার প্রশান্ত মহাসাগরীয় দক্ষিণ সমুদ্র দ্বীপগুলোর সুরেও তাঁর গান রয়েছে। তিনি একটি সচেতন প্রক্রিয়ার অংশ হিসেবে নানা দেশের সুরভঙ্গি গ্রহণের মাধ্যমে বাংলা গানের ভান্ডারকে পরিপুষ্ট করে তুলেছেন।

নজরুলের বিদেশি সুরের গানগুলোতে জনপ্রিয় বিলাপের সুরের প্রাধান্য লক্ষ করে গবেষক নারায়ণ চৌধুরী তাঁর কাজী নজরুলের গান শীর্ষক গ্রন্থে বলেন : ‘নজরুলের বিদেশি সুরভঙ্গিযুক্ত গানগুলির বৈশিষ্ট্য এই যে, সেগুলিতে জনপ্রিয় বিলাপের সুরের প্রাধান্য। একটা ধিরষরহম বা কান্নার ভাব গানগুলোর সুরের সঙ্গে জড়িয়ে-মিশিয়ে আছে, যেমন তা আছে আমাদের পূর্ববঙ্গের ভাটিয়ালি, ভাওয়াইয়া প্রভৃতি গান কিংবা আসামের বিহু গানের মধ্যে। এই কান্নার ভঙ্গিটি নজরুলের বিদেশি ধাঁচের গানগুলোকে একটা অনন্যতা দিয়েছে, যা আর কারও গানে সুলভ নয়। নজরুলের গান সুরে ভরা-সুরের মাদকতায় তাঁর গানের কোনো তুলনা হয় না।’

কাজী নজরুল ইসলাম তাঁর গানে কেবল বিদেশি সুরের প্রয়োগ করেননি, যখন যে দেশের সুর গ্রহণ করেছেন, তখন সে দেশের পরিবেশের অনুষঙ্গ রচনার জন্য তিনি যে বাণীর আশ্রয় নিয়েছেন তাও যথার্থ। এ প্রসঙ্গে বিশ্বনাথ দে সম্পাদিত নজরুল স্মৃতি শীর্ষক গ্রন্থে কবি-পুত্র কাজী অনিরুদ্ধের উক্তি স্মরণ করা যেতে পারে : ‘... বাংলা গানের ক্ষেত্রে তিনি যেন মধ্যপ্রাচ্যের সুরা ও সাকি, খেজুর গাছ, প্রখর রৌদ্র এবং ওয়েসিসের শ্যামলিমা নিয়ে হাজির হলেন। বাঙালির কাছে এর স্বাদ নতুন, সুর নতুনতর।’

শুধু বাংলা গান নয়, উত্তর ভারতীয় সংগীত নয়, বিদেশি সংগীত সম্বন্ধেও নজরুল প্রচুর জ্ঞানার্জন করেন। পারস্য সংগীত সম্বন্ধে তাঁর জ্ঞান কতটা গভীর ছিল সে সম্বন্ধে ড. বাঁধন সেনগুপ্ত নজরুল কাব্যগীতি : বৈচিত্র্য ও মূল্যায়ন গ্রন্থে বলেন : “পারস্য দেশের ‘মোকাম’ ও ‘গুম্বা’ আমাদের দেশে প্রথম দক্ষতার সঙ্গে নজরুল তাঁর কাব্যে প্রয়োগ করেছিলেন।...‘মোকাম’ বলতে আমাদের দেশের সংগীতের ‘ঠাট’ এর প্রতিরূপকেই বোঝায়। তাঁর গানে এই সব ঠাটের ব্যবহার ও তার সাহায্যে নবরাগের রূপায়ণ নজরুলের গানে সবিশেষ সার্থকতা লাভ করেছিল।”

কাজী নজরুল ইসলাম বিদেশি সুরের প্রভাবে যে-সব গান রচনা করেন নিম্নে তার একটি তালিকা দেওয়া হলো :

ক. আরবি সুরে : ১. চম্্কে চম্কে ধীর ভীরু পায় (লোকসংগীতের সুর), শিল্পী : হরিমতী, রেকর্ড নম্বর : এন. ৭১৭৩, প্রকাশকাল : ডিসেম্বর ১৯৩৩ ২. রুম্্ঝুম্্ ঝুম্্ঝুম্্ রুম্্ঝুম্্ ঝুম্্ খেজুর পাতায়, রেকর্ড নম্বর : এন.৭১৭৩, প্রকাশকাল : সেপ্টেম্বর ১৯৪২, ৩. রেশমি রুমালে কবরী বাঁধি, শিল্পী : অণিমা বাদল, রেকর্ড নম্বর : এন. ৯৭৮৭, প্রকাশকাল : অক্টোবর ১৯৩৬, ৪. শুকনো পাতার নূপুর পায়ে (লোকসংগীতের সুর)- তুর্কি, শিল্পী : হরিমতী, রেকর্ড নম্বর : এন. ৭১৭৩, প্রকাশকাল : ডিসেম্বর ১৯৩৩, ৫. ত্রিভুবনের প্রিয় মোহাম্মদ (লোকসংগীতের সুর)- তুর্কি, শিল্পী : আব্বাসউদ্দীন আহমদ, রেকর্ড নম্বর : এফটি. ৩৯৮০, প্রকাশকাল জুন ১৯৩৫।

শেষোক্ত ‘শুকনো পাতার নূপুর পায়ে’ ও ‘ত্রিভুবনের প্রিয় মোহাম্মদ’ শীর্ষক গান দুটি আরবের ঐতিহ্যবাহী জনপ্রিয় সংগীত ‘ইয়া বানাত উস্কান্দারীয়া’ গানের অনুসরণে কাজী নজরুল ইসলাম রচনা করেন। এ প্রসঙ্গে বিশিষ্ট নজরুল গবেষক আসাদুল হক ‘নজরুল ইনস্টিটিউট পত্রিকা’র ২৬তম সংখ্যায় লিখেছেন : ‘আমি নজরুলের গীতিগ্রন্থে দেখতে পাই, ‘শুকনো পাতার নূপুর পায়ে’ গানটির শীর্ষে নজরুলের হস্তাক্ষরে পাওয়া যায় ‘আরবি সুর’। অথচ আমি তুরস্কে থাকাকালে তারা আমায় বলেছিল এ সুর তাদের দেশের এবং এটি ৫০০ বছর পুরনো। আমি তাই লেবানন (বৈরুতে) কিংবা সিরিয়া (দামাস্কাস) অবস্থানকালে কোনো আরবি গান আছে কি-না তা খুঁজে বেড়াতাম। একদিন, মনে হয় আমার জন্য শুভ দিন, সন্ধ্যায় চলার পথে রাস্তার পাশে এক রেকর্ডের দোকানে প্রবেশ করে আমার ভাঙা আরবি ভাষায় দোকানদারকে বুঝাতে চাইলাম আমার কথা। দোকানদার আমার সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দিলেন এক বৃদ্ধ লোকের। তিনি দোকানের এককোণে চেয়ারে বসেছিলেন। আমার সঙ্গে হাত মিলিয়ে আমার কথা মন দিয়ে শুনে আমাকে সুরটি শোনাতে বললেন। আমি বাংলা ও তুর্কি গান দুটোই তাকে শোনালাম। তিনি বললেন, ‘না এটি আরবি সুর, এ সুর সিরিয়াতে পাওয়া গেছে ১০০০ বছর আগে। ... আমায় তিনি গানের যে চারটি লাইন গেয়ে শুনিয়েছিলেন আমি আমার নোট বইয়ে লিখে নিয়েছিলাম। ... লাইন চারটি নিম্নে উল্লেখ করলাম : গান (আরবি) :

ইয়া বানাত উস্কান্দারিয়া (ইস্তাম্বুল)/ ইশকাকুম হারাম/ দাবা ক্যালবি দাবা জিসমি/ কুুল্লো মিনাল হারাম (আমানআল্লাহ)॥’

খ. মিসরীয় নৃত্যের সুরে : মোমের পুতুল মমির দেশের মেয়ে নেচে যায়, শিল্পী : অণিমা বাদল, রেকর্ড নম্বর : এন. ৭২৯১, প্রকাশকাল : অক্টোবর ১৯৩৪

গ. ইরানি সুরে: ১.              পরি জাফরানি ঘাগরি, শিল্পী : অণিমা বাদল, রেকর্ড নম্বর : এন. ৯৭৮৭, প্রকাশকাল : অক্টোবর ১৯৩৬, ২. মম তনুর ময়ূর সিংহাসনে এসো, ৩. আনারকলি! আনারকলি!

ঘ. কিউবান (হাওয়াইয়ান) নৃত্যের সুরে: ১. দূর দ্বীপবাসিনী চিনি তোমারে চিনি, শিল্পী : অণিমা বাদল, রেকর্ড নম্বর : এন. ৭২৯১, প্রকাশকাল : অক্টোবর ১৯৩৪, ২. এই আমাদের বাংলাদেশ, শিল্পী : ধীরেন দাস ও সহশিল্পীবৃন্দ। ‘প্রতাপাদিত্য’ নাটকের গান।

ঙ. পাশ্চাত্য সুরে: ১. যাই গো চলে যাই, শিল্পী : তৃপ্তি সিংহ, রেকর্ড নম্বর : এইচ. ১১২৪, প্রকাশকাল : অক্টোবর ১৯৪২, ২. চল্ রে চপল তরুণ দল, শিল্পী : কমল দাশগুপ্ত, রেকর্ড নম্বর : এফটি. ২৯৬৭, প্রকাশকাল : জানুয়ারি ১৯৩৪, ৩. লম্্পম্্ লম্্পম্্ লম্্পম্্, শিল্পী : রঞ্জিত রায়, রেকর্ড নম্বর : এন. ১৭৯৪, প্রকাশকাল : সেপ্টেম্বর ১৯৩৮।

নজরুলের গানে শুধু বিদেশি সুরের প্রভাবই নয়, ভারতের অন্যান্য প্রদেশের সুরের প্রভাবও পরিলক্ষিত হয়। বিভিন্ন প্রাদেশিক সুরে তিনি যে-সব গান রচনা করেছেন, তার কয়েকটি উদাহরণ: ১. কাবেরী নদী জলে কে গো বালিকা (রাগ : কর্ণাটি সামন্ত), শিল্পী : সুপ্রভা ঘোষ, রেকর্ড নম্বর : এইচ. ৮৭৬, প্রকাশকাল : জানুয়ারি ১৯৪১, ২. এস চির-জনমের সাথী (রাগ : নাগ সরাবলী), শিল্পী : শৈল দেবী, রেকর্ড নম্বর : এন. কিউ. ১৮১, প্রকাশকাল : মে ১৯৪১, ৩. পরদেশী মেঘ যাও রে ফিরে (রাগ : সিংহেন্দ্র-মধ্যমা) ইত্যাদি, শিল্পী : রঞ্জিত রায়, রেকর্ড নম্বর : এন. ১৭৯৪, প্রকাশকাল : সেপ্টেম্বর ১৯৩৮। নজরুল এ ছাড়াও উত্তরপ্রদেশের কাজরি সুরের ভাবধারায় অনেকগুলো গান রচনা করেন। যেমন: ১.             শাওন আসিল ফিরে, শিল্পী : ধীরেন্দ্রচন্দ্র মিত্র, রেকর্ড নম্বর : এন. ২৭৩৭৮, প্রকাশকাল : জুন ১৯৩৪, ২. সখি বাঁধলো বাঁধলো ঝুলনিয়া, শিল্পী : পারুলবালা, রেকর্ড নম্বর : জেএনজি. ৮৭, প্রকাশকাল : ডিসেম্বর ১৯৩৩, ৩. কাজরি গাহিয়া এস গোপ-ললনা ইত্যাদি।

এ ছাড়াও নজরুল তাঁর অন্যতম ঘনিষ্ঠ বন্ধু কমরেড মুজফফর আহমদের অনুরোধে ‘ইন্টারন্যাশনাল সং’-এর বাংলা অনুবাদ করেন এবং এর নামকরণ করেন ‘অন্তর-ন্যাশনাল সংগীত’। তবে ইন্টারন্যাশনাল সং-এর অনুবাদ করলেও মূল সুর না পাওয়ার কারণে তিনি তাঁর অনূদিত গানে সুর সংযোজনা করতে পারেননি। এ প্রসঙ্গে মুজফ্ফর আহমদ তাঁর কাজী নজরুল ইসলাম : স্মৃতিকথা যে উক্তি করেন তা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ: ‘নজরুল ইসলাম ইন্টারন্যাশনাল সংগীতের নাম দিয়েছে অন্তর-ন্যাশনাল সংগীত। হয়তো সকলে জানেন না যে, ইন্টারন্যাশনাল সংগীতের একটা বিশেষ তাৎপর্য আছে। এই গানটির ভিতর দিয়েই মজুর শ্রেণির আন্তর্জাতিকতা বিশেষভাবে ফুটে ওঠে। সারা দুনিয়ার মজুর শ্রেণির মধ্যে যে একটা সংঘবদ্ধতা আছে তাও প্রকাশ পায় এই গানটির ভিতর দিয়ে। বিশ্বের বিভিন্ন দেশের বিভিন্ন ভাষায় এই গানটি গাওয়া হয় একই সুরে।... আমাদের কেউ তখন ইন্টারন্যাশনাল সংগীতের সুর জানতেন না, নজরুলও জানত না। নজরুল আমায় বলল, ‘এর স্বরলিপি (নোটেশন) জোগাড় করে দাও। তা হলে তা যন্ত্রে বাজিয়ে সেই সুরের চৌহুদ্দির ভিতরে গানটি আমি তরজমা করে দেব।’ কিন্তু আমাদের কেউ দিতে পারলেন না এই নোটেশন। শেষে নজরুল একদিন আমাদের অফিসে (৩৭, হ্যারিসন রোডে) আসতেই আমি তাকে বললাম, ‘নোটেশন ছাড়াই তুমি গানটির অনুবাদ করে দাও। প্রথমে একবার তা ‘গণবাণী’তে ছাপতে দিই, তারপরে দেখা যাবে কি করা যায়।’ তখনই সেখানে বসেই সে গানটির অনুবাদ করে দিল। বাংলা ভাষার সর্বোৎকৃষ্ট অনুবাদ তো বটেই, আমার বিশ্বাস ভারতীয় ভাষাগুলোতে যতসব অনুবাদ হয়েছে সে-সবেরও সেরা। ... তরজমা করার পরে নজরুল আবারও আমাদের বলে দিল যে তারপরেও যদি আমরা নোটেশন জোগাড় করে দিই তবে সে গানে সুর-সংযোগ করে দেবে। কিন্তু নোটেশন আমরা আর জোগাড় করতে পারলাম না। ... নজরুল কিন্তু তার তরজমার সুর-সংযোগ করার সুযোগ আর পায়নি।’

উপসংহারে গিয়ে এ-কথা বলা যায় যে, বিদেশি সুরের যথার্থ প্রয়োগের ফলে কাজী নজরুল ইসলামের গানে কেবল নতুন মাত্রা সংযোজিত হয়নি- বাংলা গানের ভুবনও হয়েছে সমৃদ্ধ।

এই বিভাগের আরও খবর
জার্নাল
জার্নাল
পাহাড়
পাহাড়
বুকের ভিতর ময়ূর নাচে
বুকের ভিতর ময়ূর নাচে
শাড়ির আঁচলে বাঁধা জীবন
শাড়ির আঁচলে বাঁধা জীবন
পাশে থাকা
পাশে থাকা
আমাদের কিছুই হলো না
আমাদের কিছুই হলো না
অন্তর্দৃষ্টি
অন্তর্দৃষ্টি
একটি বেদনার গল্প
একটি বেদনার গল্প
প্রস্থানবিন্দু
প্রস্থানবিন্দু
আকাল
আকাল
এবং দিনাজপুর
এবং দিনাজপুর
আকাশবাদ
আকাশবাদ
সর্বশেষ খবর
আল্লাহর কাছে যারা সবচেয়ে সম্মানিত
আল্লাহর কাছে যারা সবচেয়ে সম্মানিত

৯ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

রোমাঞ্চকর ক্রীড়া শহর বসুন্ধরা স্পোর্টস সিটি
রোমাঞ্চকর ক্রীড়া শহর বসুন্ধরা স্পোর্টস সিটি

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

গাজায় অস্ত্র হাতে হামাসের টহল
গাজায় অস্ত্র হাতে হামাসের টহল

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বসুন্ধরা স্মার্ট সিটিতে আস্থা বিনিয়োগকারীর
বসুন্ধরা স্মার্ট সিটিতে আস্থা বিনিয়োগকারীর

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

বসুন্ধরা আবাসিক এলাকা: এআই প্রযুক্তির নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তা সেবা
বসুন্ধরা আবাসিক এলাকা: এআই প্রযুক্তির নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তা সেবা

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

বিশ্বনেতাদের উপস্থিতিতে মিসরে গাজা শান্তিচুক্তি সই
বিশ্বনেতাদের উপস্থিতিতে মিসরে গাজা শান্তিচুক্তি সই

৪৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে ডিপ ফ্রিজ থেকে নারীর লাশ উদ্ধার, স্বামী পলাতক
রাজধানীতে ডিপ ফ্রিজ থেকে নারীর লাশ উদ্ধার, স্বামী পলাতক

৫৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

বিশ্বমানের আয়োজনের প্রাণকেন্দ্র আইসিসিবি
বিশ্বমানের আয়োজনের প্রাণকেন্দ্র আইসিসিবি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাকসু নির্বাচনে ‘ইমার্জেন্সি রেসপন্স টিম’ গঠনের দাবি
চাকসু নির্বাচনে ‘ইমার্জেন্সি রেসপন্স টিম’ গঠনের দাবি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রথম নিজস্ব এআই চিপ বানাচ্ছে ওপেনএআই
প্রথম নিজস্ব এআই চিপ বানাচ্ছে ওপেনএআই

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‘ফিলিস্তিন রাষ্ট্র  প্রতিষ্ঠা না হলে মধ্যপ্রাচ্য ধ্বংস হয়ে যাবে’
‘ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা না হলে মধ্যপ্রাচ্য ধ্বংস হয়ে যাবে’

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিদ্ধিরগঞ্জে হেরোইনসহ দুই মাদক কারবারি গ্রেপ্তার
সিদ্ধিরগঞ্জে হেরোইনসহ দুই মাদক কারবারি গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমিরাতে শুরু হচ্ছে প্রবাসী প্রিমিয়ার ফুটবল লীগ
আমিরাতে শুরু হচ্ছে প্রবাসী প্রিমিয়ার ফুটবল লীগ

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নতুন পরিচয়ে আসছেন তাসনিয়া ফারিণ
নতুন পরিচয়ে আসছেন তাসনিয়া ফারিণ

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

লড়াই করেও হারল টাইগ্রেসরা
লড়াই করেও হারল টাইগ্রেসরা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পালিয়েছেন প্রেসিডেন্ট, মাদাগাস্কারে মানুষের উল্লাস
পালিয়েছেন প্রেসিডেন্ট, মাদাগাস্কারে মানুষের উল্লাস

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তবুও অনিশ্চিত পথে গাজা?
তবুও অনিশ্চিত পথে গাজা?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোমে ব্রাজিলের প্রেসিডেন্টের সঙ্গে অধ্যাপক ইউনূসের বৈঠক
রোমে ব্রাজিলের প্রেসিডেন্টের সঙ্গে অধ্যাপক ইউনূসের বৈঠক

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিক্ষোভের মুখে দেশ ছেড়ে পালালেন মাদাগাস্কারের প্রেসিডেন্ট, দাবি রিপোর্টে
বিক্ষোভের মুখে দেশ ছেড়ে পালালেন মাদাগাস্কারের প্রেসিডেন্ট, দাবি রিপোর্টে

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘কিছু দুর্যোগ মোকাবিলায় বাংলাদেশ এখন বিশ্বে রোল মডেল’
‘কিছু দুর্যোগ মোকাবিলায় বাংলাদেশ এখন বিশ্বে রোল মডেল’

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সোনারগাঁয়ে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে গণসংযোগ
সোনারগাঁয়ে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে গণসংযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অসামাজিক কাজে রাজি না হওয়ায় প্রবাসীর স্ত্রীকে ধর্ষণচেষ্টার অভিযোগ
অসামাজিক কাজে রাজি না হওয়ায় প্রবাসীর স্ত্রীকে ধর্ষণচেষ্টার অভিযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এবার ভরিতে ৪৬১৮ টাকা বেড়েছে স্বর্ণের দাম
এবার ভরিতে ৪৬১৮ টাকা বেড়েছে স্বর্ণের দাম

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ট্রাম্পের গাজা পরিকল্পনা অস্পষ্ট: রাশিয়া
ট্রাম্পের গাজা পরিকল্পনা অস্পষ্ট: রাশিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রিয়াদে এক মঞ্চে বলিউডের তিন খান
রিয়াদে এক মঞ্চে বলিউডের তিন খান

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এমপিওভূক্ত শিক্ষকদের লাঠিপেটা অপ্রত্যাশিত : সাদা দল
এমপিওভূক্ত শিক্ষকদের লাঠিপেটা অপ্রত্যাশিত : সাদা দল

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দ্রুততম ফিফটির রেকর্ড গড়লেন স্বর্ণা
দ্রুততম ফিফটির রেকর্ড গড়লেন স্বর্ণা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৪ অক্টোবর ৫৬তম বিশ্ব মান দিবস
১৪ অক্টোবর ৫৬তম বিশ্ব মান দিবস

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিদ্যালয়ের কক্ষে প্রধান শিক্ষকের সংসার, মাঠ যেন গো-চারণভূমি
বিদ্যালয়ের কক্ষে প্রধান শিক্ষকের সংসার, মাঠ যেন গো-চারণভূমি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পেকুয়ায় নৌবাহিনীর তিন দিনব্যাপী বিনামূল্যে মেডিক্যাল ক্যাম্পেইন শুরু
পেকুয়ায় নৌবাহিনীর তিন দিনব্যাপী বিনামূল্যে মেডিক্যাল ক্যাম্পেইন শুরু

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
বিশ্বকাপে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড
বিশ্বকাপে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতির আহ্বান, ট্রাম্পের ভাষণ চলাকালে ইসরায়েলের পার্লামেন্টে হট্টগোল
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতির আহ্বান, ট্রাম্পের ভাষণ চলাকালে ইসরায়েলের পার্লামেন্টে হট্টগোল

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা যুদ্ধ শেষ: ট্রাম্প
গাজা যুদ্ধ শেষ: ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামাসের ‘নতুন করে অস্ত্রসজ্জিত’ হওয়ার বিষয়ে মার্কিন অনুমোদন রয়েছে: ট্রাম্প
হামাসের ‘নতুন করে অস্ত্রসজ্জিত’ হওয়ার বিষয়ে মার্কিন অনুমোদন রয়েছে: ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেটি পেরি ও ট্রুডোর রোমান্স প্রকাশ্যে
কেটি পেরি ও ট্রুডোর রোমান্স প্রকাশ্যে

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আফগানিস্তানের হামলার নিন্দায় পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী, কড়া জবাবের হুঁশিয়ারি
আফগানিস্তানের হামলার নিন্দায় পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী, কড়া জবাবের হুঁশিয়ারি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুর্নীতি ও গাড়িকাণ্ড : ঢাকার সাবেক সিএমএম রেজাউল বরখাস্ত
দুর্নীতি ও গাড়িকাণ্ড : ঢাকার সাবেক সিএমএম রেজাউল বরখাস্ত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের সব জিম্মিকে মুক্তি দিল হামাস
ইসরায়েলের সব জিম্মিকে মুক্তি দিল হামাস

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার ভরিতে ৪৬১৮ টাকা বেড়েছে স্বর্ণের দাম
এবার ভরিতে ৪৬১৮ টাকা বেড়েছে স্বর্ণের দাম

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইসরায়েলে পৌঁছালেন ট্রাম্প
ইসরায়েলে পৌঁছালেন ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেত্রী নয়, এবার যে পরিচয়ে আসছেন ফারিণ
অভিনেত্রী নয়, এবার যে পরিচয়ে আসছেন ফারিণ

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঢাবি-ঢাকা কলেজ শিক্ষার্থীদের মধ্যে মধ্যরাতে সংঘর্ষ
ঢাবি-ঢাকা কলেজ শিক্ষার্থীদের মধ্যে মধ্যরাতে সংঘর্ষ

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘অস্থায়ী কারাগার’ প্রসঙ্গে যা বললেন চিফ প্রসিকিউটর
‘অস্থায়ী কারাগার’ প্রসঙ্গে যা বললেন চিফ প্রসিকিউটর

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তবুও অনিশ্চিত পথে গাজা?
তবুও অনিশ্চিত পথে গাজা?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইস্তিগফারের উপকারিতা
ইস্তিগফারের উপকারিতা

২৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বিশ্বকাপে সরাসরি খেলার ভাগ্য নির্ধারণ করবে সামনে থাকা ২৪ ম্যাচ
বিশ্বকাপে সরাসরি খেলার ভাগ্য নির্ধারণ করবে সামনে থাকা ২৪ ম্যাচ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তান-আফগানিস্তান সংঘাত নিয়ে মুখ খুললেন ট্রাম্প
পাকিস্তান-আফগানিস্তান সংঘাত নিয়ে মুখ খুললেন ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারাদেশে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি শুরু
সারাদেশে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি শুরু

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথমদিনে টাইফয়েডের টিকা নিলো ১০ লাখ শিশু
প্রথমদিনে টাইফয়েডের টিকা নিলো ১০ লাখ শিশু

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামাসকে পুনরায় অস্ত্র সংগ্রহের অনুমতি দিলেন ট্রাম্প
হামাসকে পুনরায় অস্ত্র সংগ্রহের অনুমতি দিলেন ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০০ তালেবানকে হত্যার দাবি পাকিস্তানের
২০০ তালেবানকে হত্যার দাবি পাকিস্তানের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের শান্তি সম্মেলনে থাকছেন না হামাস-ইসরায়েল
ট্রাম্পের শান্তি সম্মেলনে থাকছেন না হামাস-ইসরায়েল

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিশরে শান্তি সম্মেলনে ট্রাম্পের সাথে থাকছেন যারা
মিশরে শান্তি সম্মেলনে ট্রাম্পের সাথে থাকছেন যারা

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্র চীনকে সাহায্য করতে চায়, ক্ষতি নয়: ট্রাম্প
যুক্তরাষ্ট্র চীনকে সাহায্য করতে চায়, ক্ষতি নয়: ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের নতুন কর্মসূচি ‘মার্চ টু সচিবালয়’
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের নতুন কর্মসূচি ‘মার্চ টু সচিবালয়’

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জরিমানা দিয়ে দেশে ফিরতে পারবেন মালয়েশিয়ার অবৈধ বাংলাদেশিরা
জরিমানা দিয়ে দেশে ফিরতে পারবেন মালয়েশিয়ার অবৈধ বাংলাদেশিরা

১৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ইতিহাস গড়লেন স্মৃতি মান্ধানা
ইতিহাস গড়লেন স্মৃতি মান্ধানা

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘ভুল বোঝাবুঝিটা আমার দিক থেকেই হয়েছিল’
‘ভুল বোঝাবুঝিটা আমার দিক থেকেই হয়েছিল’

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ট্রাম্প বিমান থেকে গাজার জিম্মি মুক্তির লাইভ স্ট্রিমিং দেখেছেন
ট্রাম্প বিমান থেকে গাজার জিম্মি মুক্তির লাইভ স্ট্রিমিং দেখেছেন

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিআর পদ্ধতির সিদ্ধান্ত আগামী সংসদের ওপর ছেড়ে দেওয়ার আহ্বান
পিআর পদ্ধতির সিদ্ধান্ত আগামী সংসদের ওপর ছেড়ে দেওয়ার আহ্বান

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
কিছুই থাকে না বিএনপির
কিছুই থাকে না বিএনপির

প্রথম পৃষ্ঠা

রাখাইন নয়, রোহিঙ্গাদের ভিন্ন জায়গা দিতে চায় মিয়ানমার
রাখাইন নয়, রোহিঙ্গাদের ভিন্ন জায়গা দিতে চায় মিয়ানমার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সয়াবিন তেলের দাম লিটারে বাড়ল ৬ টাকা
সয়াবিন তেলের দাম লিটারে বাড়ল ৬ টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভুটানের জলবিদ্যুতে লাভবান হবে বাংলাদেশ
ভুটানের জলবিদ্যুতে লাভবান হবে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াত বিষয়ে হেফাজত আমিরের বক্তব্য ব্যক্তিগত
জামায়াত বিষয়ে হেফাজত আমিরের বক্তব্য ব্যক্তিগত

পেছনের পৃষ্ঠা

সংসদ ভোট ও গণভোট একসঙ্গে হলে আম-ছালা দুটোই যাবে
সংসদ ভোট ও গণভোট একসঙ্গে হলে আম-ছালা দুটোই যাবে

নগর জীবন

ঢাকা সেনানিবাসের ভবনকে সাময়িক কারাগার ঘোষণা
ঢাকা সেনানিবাসের ভবনকে সাময়িক কারাগার ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপিকে ক্ষমতায় চান ব্যবসায়ীরা
বিএনপিকে ক্ষমতায় চান ব্যবসায়ীরা

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয় গেটে অবস্থান জুলাই যোদ্ধাদের
সচিবালয় গেটে অবস্থান জুলাই যোদ্ধাদের

প্রথম পৃষ্ঠা

এনসিপির মধ্যে কিংস পার্টির আচরণ
এনসিপির মধ্যে কিংস পার্টির আচরণ

নগর জীবন

অন্তর্বর্তী সরকার অভিশাপ হয়ে দাঁড়িয়েছে
অন্তর্বর্তী সরকার অভিশাপ হয়ে দাঁড়িয়েছে

নগর জীবন

মির্জা আব্বাসসহ বিএনপির ১৬৭ নেতা কর্মীকে অব্যাহতি
মির্জা আব্বাসসহ বিএনপির ১৬৭ নেতা কর্মীকে অব্যাহতি

পেছনের পৃষ্ঠা

মধ্যরাতে র‌্যাগিং, ১৬ শিক্ষার্থীকে সাময়িক বহিষ্কার
মধ্যরাতে র‌্যাগিং, ১৬ শিক্ষার্থীকে সাময়িক বহিষ্কার

নগর জীবন

আওয়ামী লীগ স্বাস্থ্যব্যবস্থা ধ্বংস করেছে
আওয়ামী লীগ স্বাস্থ্যব্যবস্থা ধ্বংস করেছে

নগর জীবন

বসুন্ধরায় আজ শুরু হচ্ছে জাতীয় ফার্নিচার মেলা
বসুন্ধরায় আজ শুরু হচ্ছে জাতীয় ফার্নিচার মেলা

নগর জীবন

আন্তর্জাতিক ঘোষণা কক্সবাজার বিমানবন্দরকে
আন্তর্জাতিক ঘোষণা কক্সবাজার বিমানবন্দরকে

প্রথম পৃষ্ঠা

দিনদুপুরে যুবককে গলা কেটে হত্যা
দিনদুপুরে যুবককে গলা কেটে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

সাময়িক বরখাস্ত সাবেক সিএমএম রেজাউল করিম
সাময়িক বরখাস্ত সাবেক সিএমএম রেজাউল করিম

পেছনের পৃষ্ঠা

সন্ধ্যা নামলেই ভূতুড়ে ভাঙ্গা গোলচত্বর
সন্ধ্যা নামলেই ভূতুড়ে ভাঙ্গা গোলচত্বর

পেছনের পৃষ্ঠা

নভেম্বরে গণভোট চায় জামায়াত
নভেম্বরে গণভোট চায় জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

উচ্চমাধ্যমিকের ফল ১৬ অক্টোবর
উচ্চমাধ্যমিকের ফল ১৬ অক্টোবর

নগর জীবন

পিআর ইস্যু আগামী সংসদের ওপর ছেড়ে দিতে হবে
পিআর ইস্যু আগামী সংসদের ওপর ছেড়ে দিতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

চমেক হাসপাতালে এসি বিস্ফোরণে দগ্ধ শ্রমিকের মৃত্যু
চমেক হাসপাতালে এসি বিস্ফোরণে দগ্ধ শ্রমিকের মৃত্যু

নগর জীবন

পাক-আফগান সংঘাতও বন্ধ করতে চান ট্রাম্প
পাক-আফগান সংঘাতও বন্ধ করতে চান ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

আমার কোনো সেফ এক্সিটের প্রয়োজন নেই
আমার কোনো সেফ এক্সিটের প্রয়োজন নেই

নগর জীবন

জুলাই আগস্টে মানবতাবিরোধী ব্যাপক অপরাধ
জুলাই আগস্টে মানবতাবিরোধী ব্যাপক অপরাধ

প্রথম পৃষ্ঠা

জনগণের সেবা নিশ্চিত করতে হবে
জনগণের সেবা নিশ্চিত করতে হবে

নগর জীবন

ঢাবির ভর্তি পরীক্ষা শুরু ২৮ নভেম্বর
ঢাবির ভর্তি পরীক্ষা শুরু ২৮ নভেম্বর

নগর জীবন

পরিচ্ছন্নতা অভিযান ও সামগ্রী বিতরণ
পরিচ্ছন্নতা অভিযান ও সামগ্রী বিতরণ

নগর জীবন