শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৭ জুন, ২০২৫

ঘুমিয়ে থাকা ঈশ্বর

সৌরভ হাছান হিমেল
প্রিন্ট ভার্সন
ঘুমিয়ে থাকা ঈশ্বর

গল্প

ঢাকার নবাবপুর রোডে অবস্থিত এক শতাব্দী প্রাচীন ভবনের সংস্কার কাজ চলছে। ভবনের নাম রণন কুঞ্জ। ভবনটি ছিল পুরোনো এক ব্যবসায়ীর বাড়ি। বহুদিন ধরে তালাবদ্ধ অবস্থায় পড়ে আছে। তার সন্তানসন্ততি এখন বাড়িটি মেরামত করে বিক্রি করার অভিপ্রায়ে আছে। বাড়িটির মালিক মারা গিয়েছিলেন অস্বাভাবিক মানসিক অবসাদের কারণে। বাড়ির দেয়ালে জমে আছে ছত্রাক, আর মেঝেতে পুরু ধুলোর আস্তরণ। চারদিকে গুমোট ঝুলের গন্ধ। শ্রমিকরা যখন মাটির গভীরে পুরোনো কাঠামোগুলো সরাচ্ছিল, তখন আচমকাই অনেকটা গভীরে পাওয়া গেল একটি কালো পাথরের অদ্ভুত মূর্তি। মূর্তির নিচে সবার জন্য অপেক্ষা করছিল আরেক বিস্ময়। একটি গোপন কক্ষ, যার দরজাটি বাইরে থেকে সিল করে রাখা হয়েছিল পিতলের শিক এবং লাল মোমের গালা সিলমোহর দিয়ে। দরজার গায়ে আঁকা ছিল ঘোলাটে সাদা রঙে অদ্ভুত চিহ্ন, যার ভাষা উপস্থিত কেউ চিনতে পারল না। কক্ষটি ভেঙে খুললে ভিতরে পাওয়া গেল একটি পাথরের বৃত্ত। বৃত্তের মাঝখানে সবাই দেখতে পান অচেনা ভাষায় লেখা একটি পাণ্ডুলিপি। মলিন, ছেঁড়া, অদ্ভুত আকৃতির।

খবর পেয়ে সেই বাড়িতে আসেন একজন শিল্প-সংগ্রাহক। পেশায় তিনি স্থপতি, নাম নরায়ণ বিশ্বাস, যার অদ্ভুত জিনিস সংগ্রহের শখ বহুদিনের। তিনি কোনো প্রশ্ন ছাড়াই সেই মূর্তিটি চুপচাপ চাওয়া দামেই কিনে নিয়ে চলে যান। বাড়ির বর্তমান বংশধর নির্মাল্য দত্ত পাণ্ডুলিপিটি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে দান করে দেন। নির্মাল্য দত্ত আমেরিকা প্রবাসী। যতদ্রুত সম্ভব তিনি নিজের পৈতৃক সম্পত্তি বিক্রি করে এখান থেকে পাততাড়ি গুটিয়ে একেবারে আমেরিকা চলে যেতে চান। তাই মূর্তি বা পাণ্ডুলিপি নিয়ে তিনি মাথা ঘামাতে চাইলেন না। যা হবে হোক, নির্মাল্য দত্ত জানে তার পূর্বপুরুষরা এমন কিছু সত্তার উপাসনা করতেন, যার জ্ঞান বা ধারণা সাধারণ জানাশোনা জগতের বাইরে। এসবের ভয়েই ছোটবেলায় তিনি ও তার মা আমেরিকা পাড়ি জমান। এখানে, রণন কুঞ্জে থেকে যান তার বাবা।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাচীন ভাষা ও গ্রন্থবিদ্যা বিভাগের অধ্যাপক রুমানা  হাতে পান একটি পাণ্ডুলিপি। পাণ্ডুলিপিটির ভাষা চেনা যায় না, কিন্তু চিহ্নগুলো অদ্ভুত। আমাদের পরিচিত সব সভ্যতার কোনো ভাষার সঙ্গেও ভাষাগুলো মেলে না। শুধু এতটুকু বোঝা যায় যে, ভাষাটা মিসরীয় হায়ারোগ্লিফিকের মতো ছবিভিত্তিক। প্রথম কয়েক দিন রুমানা এটিকে পরীক্ষা করে দেখেন। অক্ষরগুলো স্থির নয় কেমন যেন নড়াচড়া করে। একেকভাবে একেক কোণ থেকে দেখলে চিত্রগুলো বদলায়। মনে হচ্ছে অক্ষরের কাজ করা ছবিগুলো নিজ অক্ষের ওপর ঘুরছে। তার কানে একটা বিশাল সৌরঝড়ের শব্দ আসতে থাকে। একটা সময় তার ঘুম আসতে শুরু করে। তিনি ডেস্কের ওপর ঘুমিয়ে পড়েন। স্বপ্নে দেখেন- অন্ধকারে দাঁড়িয়ে আছে লম্বা এক ছায়া। কিন্তু ছায়াটার একটা স্পন্দন আছে। কিছুক্ষণ ভালো করে দেখলে ছায়াটাকে কোনো নিউট্রন তারকা পালসার বলে ভুল হতে পারে। যার মুখ নেই, ছায়াটি তাকে শব্দহীন ভাষায় ডাকে। তারপর তার ঘুম ভেঙে গেলে নিছক কল্পনা বা হ্যালুসিনেশন বলে ঘটনাটি তিনি ভুলে যান। তিন সপ্তাহ পর, ড. রুমানা পাণ্ডুলিপির একটি অংশ অনুবাদ করতে সক্ষম হন। তাও নিজের অজান্তে। সেখানে লেখা : ‘তারা, যারা নক্ষত্রের মাঝখানে ঘুমায়, তাদের ডেকো না। যাদের চিন্তা রেখার বাইরে, তাদের ভাষা বুঝবে না, তবু উচ্চারণ করবে। উচ্চারণই তোমার সীমার অবসান। ঘুমন্ত ছায়া কৃত্তিকার নিঃশ্বাস জাগবে, যেদিন সত্তাভোজী স্পর্শ করবে নিষিদ্ধ বৃত্ত’ তিনি কৌতূহল সামলাতে না পেরে উচ্চারণ করেন সম্পূর্ণ বাক্যটি। প্রতিদিনই তিনি একটা একটা করে নতুন বাক্য অনুবাদ করতে থাকেন। তারপর থেকে বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাসে অদ্ভুত ঘটনা ঘটতে শুরু করে। লাইব্রেরিতে বিভিন্ন বইয়ের অক্ষর নিজে নিজে বদলায়। ছাত্রছাত্রীরা কিছু স্বপ্ন দেখে। আকাশ ফেটে যাচ্ছে, গাছগুলো ফিসফিস করে কিছু বলছে। এবং কেউ তাদের চিন্তা বা আত্মা ‘চুরি করে’ নিচ্ছে। কিন্তু একজন গবেষক, সাঈদ লক্ষ্য করেন। যে রাতে পাণ্ডুলিপির উচ্চারণ করা হয়, সেদিন পৃথিবীর চৌম্বক ক্ষেত্র সাময়িকভাবে বিকৃত হয়। ড. রুমানা এক রাতে নিজের কক্ষ থেকে নিখোঁজ হন। কেবল একটি ভিডিও বার্তা পাওয়া যায়, যেখানে তিনি ক্যামেরার দিকে তাকিয়ে কিছু উদ্ভট কথাবার্তা বলেন। তিনি ধীরে ধীরে বলেন : ‘এই ভাষা আমাদের তৈরি করেনি। আমরা কেবল শব্দের ছায়া। যখন উচ্চারণ করি, ওরা আমাদের শোনে। ওরা এখন আসছে।’ সেই রাতের পর, পাণ্ডুলিপিটিও আর পাওয়া  যায়নি।

বাংলাদেশের উত্তরাঞ্চলের ছোট এক বিভাগীয় জনপদ। নরায়ণ বিশ্বাসের গ্রামের বাড়ি এখানেই। তার বড় সাবেকি আমলের জমিদার বাড়িতে গড়ে তোলেন নিজের সংগ্রহশালা। কিন্তু তিনি বেশ কিছুদিন ধরে অবসাদগ্রস্ত। কিছুতে মন বসাতে পারছেন না। না নিজের পেশায় না শখের কাজে। সব কিছু চলছিল স্বাভাবিক, যতদিন না একদিন আকাশে দেখা গেল এক অচলনশীল কালো ছায়া। ছায়াটি কোনো মেঘ নয়। এটি জায়গা বদলায় না, তবে দিনে দিনে আস্তে আস্তে আকারে বড় হতে থাকে। সূর্যের আলো সেখানে পৌঁছে না, রাতেও তারার দেখা মেলে না। দিনের মধ্যে একসময় পুরো গ্রামের ওপর ছায়া নেমে আসে। চুপচাপ, ঠান্ডা আর অস্বাভাবিক নীরবতা নিয়ে। প্রথম কিছুদিন কেউ বিষয়টি আমলে নেয় না। মনে করেছিল হয়তো কোনো জলবায়ুগত পরিবর্তন। তবে এরপর আস্তে আস্তে গ্রামে শুরু হয় ভয়ংকর স্মৃতিলোপ। প্রথমে একজন বৃদ্ধ ভুলে যান নিজের ছেলেমেয়েকে। তারপর একে একে অনেকেই সব ভুলে যেতে থাকে। স্কুলশিক্ষক ভুলে যান বর্ণমালা। এক বৃদ্ধা নিজের নাম বলতে পারেন না। মানুষ তাদের পরিচয়, স্মৃতি, আত্মচেতনা হারাতে শুরু করে। এবং কদিন পরে দেখা যায় তারা কথা বলতেও ভুলে গিয়েছে। মাতৃভাষা তো কেউ কখনই ভোলে না। ডাক্তার ও গবেষক দল পাঠানো হয় বিষয়টি তদন্ত করার জন্য, কিন্তু তারাও ফিরে আসে না। তারাও ভুলে যায় সব কিছু। মনোবিজ্ঞানের অধ্যাপক তানভীর হাসান, যার ভাই ছিলেন গ্রামের স্কুলশিক্ষক। তার কথাতেই তিনি এখানে এসেছিলেন। এসে দেখলেন তার ভাইও সব ভুলে গিয়েছেন। তিনি আবিষ্কার করেন : ছায়ার নিচে থাকা মানুষদের চোখে কোনো আলোর প্রতিফলন নেই, যেন তারা আস্তে আস্তে মানব সত্তা হারিয়ে শূন্য পাত্রে পরিণত হচ্ছে। একদিন রাতে তানভীর আকাশের ছায়ার দিকে অনেকক্ষণ তাকিয়ে থাকেন। পরদিন সকালে তিনি নিজের নাম ভুলে যান। হাতে থাকে তার নিজের লেখা একটি চিরকুট : ‘ছায়াটি সত্তাভোজী। এটি কোনো বস্তু নয়, এটি একটি অস্তিত্ব। ছায়াটির আকৃতি নেই। ছায়াটি পর্যবেক্ষণ করলে একটা পালসার বলে ভ্রম হয়। আমরা আস্তে আস্তে ছায়ায় রূপ নিচ্ছি।’ খবরটি বাইরের কেউও জানতে পারে না। সরকার চাপের মুখে পড়বে বলে ওই অঞ্চলের সবার স্মৃতিলোপের বিষয়টি গোপনে চেপে যায়। একই দেশে থেকেও সবারই অজানা ঘটনাগুলো, নির্মাল্য দত্ত একজন প্রথিতযশা স্থপতি। জন্মের পর থেকেই আমেরিকা চলে যান মায়ের সঙ্গে। পড়াশোনা, বিয়ে সব কিছুই সেখানে। আমেরিকায় এখন তিনি বড় বড় প্রজেক্টের নকশা করেন। ২০২৪ সালের এপ্রিল মাসে তিনি বাংলাদেশে নিজের পৈতৃক সম্পদ সংস্কার কাজ করে আমেরিকায় ফিরে আসেন। স্ত্রীর শরীর খারাপ হয়ে যাওয়ায় তিনি আমেরিকা চলে আসেন। আসার পর থেকে নির্মাল্য প্রতি রাতে এক অদ্ভুত শহরের স্বপ্ন দেখতে শুরু করেন। স্বপ্নে তিনি একটি শহর দেখেন। সেই শহরে আকাশ নেই। শুধু আলোহীন ধূসর আকাশগাত্র। রাস্তাগুলো অসম্ভব দীর্ঘ, যেন শেষ হয় না এবং প্রতিটি ভবন বিকৃত জ্যামিতির। যেন মেপে নয়, জেগে উঠে গড়ে উঠেছে। কোথাও কোনো মানুষ নেই, কেবল ছায়ার মতো কিছু নড়াচড়া করে। সব জিনিস আকাশে ভাসছে। সমুদ্রের পানি আকাশে। শহরের অট্টালিকাগুলো পতঙ্গের মতো উড়ছে। পরস্পর পরস্পরের সঙ্গে ধাক্কা লেগে চৌচির হয়ে যাচ্ছে। প্রথমে তিনি ভেবেছিলেন এটি মানসিক চাপের ফল। কিন্তু ধীরে ধীরে অদ্ভুত মিল খুঁজে পান। ঢাকার এক মনোচিকিৎসক বন্ধুকে যখন বিষয়টি বলেন, ‘তিনি বিস্ময়ে জানায়, তার একাধিক রোগীও একই স্বপ্ন দেখছে। প্রথম রাতে তিনি যে স্বপ্নটি দেখেন, তা ছিল অস্পষ্ট। একটি শহর। আলোহীন, নির্জন, কুয়াশায় মোড়া। শহরের রাস্তাগুলো সোজা নয়, যেন ইচ্ছেমতো গড়ানো। ভবনগুলোর আকার ছিল বিকৃত। দেয়াল যেন বাঁকানো, জানালা গলিয়ে নিচে নামা, দরজাগুলো অদ্ভুতভাবে নিচু বা বেশি উঁচু। দ্বিতীয় রাতে তিনি ফের সেই শহরেই ফিরে যান। এবার তিনি কিছুটা পথ হাঁটেন। কিছু ভবনের গায়ে অচেনা প্রতীক আঁকা, চোখ-কান-মুখ ছাড়া মুখাবয়ব। কিন্তু আশ্চর্যভাবে, সেই প্রতীকগুলোর দিকে তাকালে তার মনে হয় সে এগুলো চেনে, অনেক আগে কোথাও দেখেছে। এই স্বপ্নের পুনরাবৃত্তি বাড়তে থাকে। প্রতিটি রাতেই নির্মাল্য সেই শহরে পৌঁছায়, প্রতিবারেই শহর তার কাছে একটু বেশি খুলে পড়ে। প্রতিবারেই কোনো এক অদৃশ্য সত্তা তাকে থামিয়ে দেয়। কখনো ঘড়ির কাঁটার মতো শব্দে, কখনো বাতাসে অদৃশ্য চাপের ভেতর। এরপর বাস্তবেও পরিবর্তন দেখা দেয়। নির্মাল্য আঁকা শুরু করে। কাগজে, দেয়ালে, কাঠে। কিন্তু তার আঁকা স্থাপনাগুলো কারও চোখে সহ্য হয় না। যেন মানুষের অস্তিত্বই এই শহরের বিরোধিতা।’ তার স্ত্রী সন্তানরাও নাকি একই স্বপ্ন দেখছে। তারপর অফিসের সব সহকর্মীর মুখেও শুনেছেন একই ঘটনা। তারপর একদিন টিভিতে আস্তে আস্তে বড় বড় সব নিউজে সবার একই স্বপ্ন দেখার নিউজ আসতে শুরু করে। দিনদিন মহামারিতে রূপ নিচ্ছে ঘটনাগুলো। তার বাবার কিছু পুরোনো কথা মনে পড়ে যায় তার। তাহলে কি পুরো পৃথিবী আবার ধ্বংস হবে? মানবজাতি ধ্বংস হবে? তার বাড়ি থেকে প্রপাত সেই মূর্তি আর পাণ্ডুলিপির ঘটনা কি তবে সত্য? নির্মাল্য তো ভেবেছিল সব তার বাবার প্রলাপ। তারপর এক সন্ধ্যায়, নির্মাল্য আয়নায় নিজেকে দেখতে গিয়ে এক মুহূর্তের জন্য চমকে ওঠে। তার চোখের মণি যেন কাঁপছে- বৃত্ত নয়, সর্পিল রেখার মতো ঘুরছে। সে বুঝতে পারে- স্বপ্ন তাকে বদলে দিচ্ছে। একদিন বিকেলে, হঠাৎ সে তারই টেবিলে দেখতে পায় সেই  পাণ্ডুলিপিটি। পুরোনো পাণ্ডুলিপির ভাঁজে খুঁজে পায় একটি বাক্য : ‘এই শহর স্বপ্নে জন্মায়, স্মৃতিতে বাঁচে, আর বাস্তবকে খেয়ে ফেলে। আবার জন্মায় আবার তৈরি হয় তাদের অনুকূলে’ সেই রাতেই নির্মাল্য আবার স্বপ্ন দেখে। চারদিকে ঘুরতে থাকা শত শত ছায়া মানুষের মতো, কিন্তু মূক, দৃষ্টিশূন্য। একটি ছায়া এগিয়ে এসে তার কানে ফিসফিস করে : ‘তুই এখন এখানকার। বাইরে যা ছিলি, তা ভুলে যা। এই শহর আমাদের নয়, তোর স্মৃতির গহ্বর থেকে উঠে এসেছে।’ আকাশে তাকায় নির্মাল্য। খুব বৃহৎ কিছু এসে পড়েছে পৃথিবীর কাছে। তীব্র আলো আর কান ফাটানো শব্দে নির্মাল্য বুঝতে পারে সে আর স্বপ্ন দেখছে না। আকাশে যে বড় ছায়াটা দেখা যাছে সেটা একটা প্রকাণ্ড নিউট্রন তারকা বা পালসার। আর পালসারটা জীবন্ত। এবার তার স্বপ্নে দেখা সব সত্য হয়ে যাচ্ছে। শহরের অট্টালিকাগুলো পতঙ্গের মতো উড়ছে। পরস্পর পরস্পরের সঙ্গে ধাক্কা লেগে চৌচির হয়ে যাচ্ছে। মানুষের দেহ কাচের মতো ভেঙে ভেঙে টুকরো হচ্ছে তারপর ধূলিকণার মতো উবে যাচ্ছে। সমুদ্রের পানি আর দূরের ছোট ছোট পাহাড় সব আকাশে ভাসছে। নির্মাল্য আজ তার বাবার কথা ভাবছে। তিনি সত্যই বলেছিলেন। আশ্চর্যজনকভাবে সেগুলো আজ মিলে যাচ্ছে। তাহলে তার বাবার কথামতো তো শেষ নয় তবে, সবে মাত্র শুরু। আমরা আবার স্মৃতির বিনিময়ে ফেরত আসব! তিনিও এখন কাচের মতো ভেঙে যাচ্ছেন, কিছুক্ষণ পর ধুলোর মতো উবে যাবেন মহাকাশের নির্দয় কালো হাতে। কৃত্তিকা আবার তাদের আগের অবস্থায় নিয়ে যাবে। মহাকাশের অন্য কোনো স্থানে। অন্য কোনো নক্ষত্রের পাশে। যেভাবে সব ভেঙেছে সেভাবেই সব গড়বে।

 * গল্পের সব স্থান, কাল, পাত্র কাল্পনিক।

এই বিভাগের আরও খবর
নিজের মাটি
নিজের মাটি
কুমির
কুমির
ভুল দুয়ারে এক পশলা কবিতা
ভুল দুয়ারে এক পশলা কবিতা
ছায়া পোড়ার ধোঁয়া
ছায়া পোড়ার ধোঁয়া
সংহার
সংহার
মায়াবী নিঃসঙ্গ ওম
মায়াবী নিঃসঙ্গ ওম
আমি ও জীবনানন্দ
আমি ও জীবনানন্দ
স্কুলের বন্ধু
স্কুলের বন্ধু
কবিধাম-কবির শহর টাঙ্গাইল
কবিধাম-কবির শহর টাঙ্গাইল
জেগে থাকার জন্য
জেগে থাকার জন্য
অগ্নিসখা
অগ্নিসখা
নাই কিছু নাই
নাই কিছু নাই
সর্বশেষ খবর
বাবা-মায়ের পর মারা গেছে দগ্ধ শিশু রাফিয়াও
বাবা-মায়ের পর মারা গেছে দগ্ধ শিশু রাফিয়াও

৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন চাই:  নুর
পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন চাই:  নুর

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুষ্টিয়ায় ভুল প্রশ্নপত্র দেওয়ায় কেন্দ্রসচিবসহ ছয়জনকে অব্যাহতি
কুষ্টিয়ায় ভুল প্রশ্নপত্র দেওয়ায় কেন্দ্রসচিবসহ ছয়জনকে অব্যাহতি

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনার কন্যা পুতুলকে বাধ্যতামূলক ছুটিতে পাঠাল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা
শেখ হাসিনার কন্যা পুতুলকে বাধ্যতামূলক ছুটিতে পাঠাল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হজে গিয়ে এখন পর্যন্ত ৪৫ বাংলাদেশির মৃত্যু
হজে গিয়ে এখন পর্যন্ত ৪৫ বাংলাদেশির মৃত্যু

৩৮ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

জোকোভিচের স্বপ্নভঙ্গ, উইম্বলডনের ফাইনালে সিনার-আলকারাস
জোকোভিচের স্বপ্নভঙ্গ, উইম্বলডনের ফাইনালে সিনার-আলকারাস

৫৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সুনামগঞ্জ সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি নিহত
সুনামগঞ্জ সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি নিহত

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এয়ার ইন্ডিয়ার বিমান বিধ্বস্ত হওয়ার কারণ জানালো তদন্তকারীরা
এয়ার ইন্ডিয়ার বিমান বিধ্বস্ত হওয়ার কারণ জানালো তদন্তকারীরা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির ত্রাণ ও দুর্যোগ বিষয়ক কেন্দ্রীয় মনিটরিং সেল গঠন
বিএনপির ত্রাণ ও দুর্যোগ বিষয়ক কেন্দ্রীয় মনিটরিং সেল গঠন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চার দশকের সংঘাতের অবসান, অস্ত্র ধ্বংস করছে পিকেকে
চার দশকের সংঘাতের অবসান, অস্ত্র ধ্বংস করছে পিকেকে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নড়াইলে এক ব্যক্তিকে কুপিয়ে ও পায়ের রগ কেটে হত্যা
নড়াইলে এক ব্যক্তিকে কুপিয়ে ও পায়ের রগ কেটে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩৭ নম্বর সেঞ্চুরিতে রুটের যত রেকর্ড
৩৭ নম্বর সেঞ্চুরিতে রুটের যত রেকর্ড

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেঘলা থাকবে ঢাকার আকাশ
মেঘলা থাকবে ঢাকার আকাশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘৪০০ রানের বিশ্ব রেকর্ড ভাঙার চেষ্টা করা উচিত ছিল’
‘৪০০ রানের বিশ্ব রেকর্ড ভাঙার চেষ্টা করা উচিত ছিল’

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্র সফরে যাচ্ছেন ফিলিপাইনের প্রেসিডেন্ট মার্কোস
যুক্তরাষ্ট্র সফরে যাচ্ছেন ফিলিপাইনের প্রেসিডেন্ট মার্কোস

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতিহাস গড়ে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ইতালি
ইতিহাস গড়ে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ইতালি

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টেক্সাসে বন্যায় নিহত বেড়ে ১২৮, নিখোঁজ ১৬০— পরিদর্শনে ট্রাম্প
টেক্সাসে বন্যায় নিহত বেড়ে ১২৮, নিখোঁজ ১৬০— পরিদর্শনে ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইনস্টাগ্রাম পোস্টের লাইক সংখ্যা লুকাবেন যেভাবে
ইনস্টাগ্রাম পোস্টের লাইক সংখ্যা লুকাবেন যেভাবে

৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

গাজায় ক্ষুধা সংকট ভয়াবহ পর্যায়ে পৌঁছেছে : ডব্লিউএফপি
গাজায় ক্ষুধা সংকট ভয়াবহ পর্যায়ে পৌঁছেছে : ডব্লিউএফপি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সন্ত্রাস দমনে সরকারকে সহযোগিতায় সর্বদা প্রস্তুত বিএনপি : মাহদী আমিন
সন্ত্রাস দমনে সরকারকে সহযোগিতায় সর্বদা প্রস্তুত বিএনপি : মাহদী আমিন

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চাঁদপুরে পরিত্যক্ত বাগান থেকে যুবকের মরদেহ উদ্ধার
চাঁদপুরে পরিত্যক্ত বাগান থেকে যুবকের মরদেহ উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১২ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১২ জুলাই)

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩১ দফার লিফলেট বিতরণ বিএনপি নেতা ফয়সাল আলিমের
৩১ দফার লিফলেট বিতরণ বিএনপি নেতা ফয়সাল আলিমের

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয়তাবাদের উদ্বিগ্ন হৃদয়
জাতীয়তাবাদের উদ্বিগ্ন হৃদয়

৯ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

রেকর্ড বইয়ের পাতায় ইংল্যান্ডের স্মিথ
রেকর্ড বইয়ের পাতায় ইংল্যান্ডের স্মিথ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মিটফোর্ডে ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় জবি শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ মিছিল
মিটফোর্ডে ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় জবি শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ মিছিল

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপির আদর্শ ও রাজনীতির সঙ্গে সন্ত্রাস-বর্বরতার কোনো সম্পর্ক নেই : মির্জা ফখরুল
বিএনপির আদর্শ ও রাজনীতির সঙ্গে সন্ত্রাস-বর্বরতার কোনো সম্পর্ক নেই : মির্জা ফখরুল

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজধানীর মিরপুর থেকে ৫০টি দেশীয় বন্যপ্রাণী উদ্ধার
রাজধানীর মিরপুর থেকে ৫০টি দেশীয় বন্যপ্রাণী উদ্ধার

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভিন্নমত থাকবে, কিন্তু অপরের মতকে সম্মান করতে হবে : আমীর খসরু
ভিন্নমত থাকবে, কিন্তু অপরের মতকে সম্মান করতে হবে : আমীর খসরু

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতের হয়ে যে রেকর্ড এখন শুধুই বুমরাহর
ভারতের হয়ে যে রেকর্ড এখন শুধুই বুমরাহর

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
কাতারের মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানি হামলা, স্যাটেলাইট চিত্রে যা দেখা গেলো
কাতারের মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানি হামলা, স্যাটেলাইট চিত্রে যা দেখা গেলো

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী
ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিটফোর্ডে ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার ৪
মিটফোর্ডে ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার ৪

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রকাশ্য দিবালোকে ইউক্রেনের গোয়েন্দা কর্মকর্তাকে গুলি করে হত্যা
প্রকাশ্য দিবালোকে ইউক্রেনের গোয়েন্দা কর্মকর্তাকে গুলি করে হত্যা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর বর্তমান অবস্থা কি?
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর বর্তমান অবস্থা কি?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিমের বাজারে স্বস্তির হাওয়া, বেড়েছে বিক্রি
ডিমের বাজারে স্বস্তির হাওয়া, বেড়েছে বিক্রি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাপ্রধানের হুংকার, এক ইঞ্চি মাটিও ছাড়বে না ইরান
সেনাপ্রধানের হুংকার, এক ইঞ্চি মাটিও ছাড়বে না ইরান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারাগারে আবুল বারকাত
কারাগারে আবুল বারকাত

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জোয়ালে বেঁধে নব দম্পতিকে দিয়ে করানো হলো হালচাষ!
জোয়ালে বেঁধে নব দম্পতিকে দিয়ে করানো হলো হালচাষ!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পদ্মা সেতুর বোঝা এখনও টানছেন গ্রাহকরা, মোবাইল রিচার্জে কাটে সারচার্জ
পদ্মা সেতুর বোঝা এখনও টানছেন গ্রাহকরা, মোবাইল রিচার্জে কাটে সারচার্জ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিমানে ‘বোমা থাকার’ ফোনে থামল কাঠমান্ডুগামী ফ্লাইট
বিমানে ‘বোমা থাকার’ ফোনে থামল কাঠমান্ডুগামী ফ্লাইট

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খুলনায় বাসার সামনে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
খুলনায় বাসার সামনে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুদ্ধে ৫০০ ইসরায়েলি নিহত, দাবি ইরানি স্পিকারের
যুদ্ধে ৫০০ ইসরায়েলি নিহত, দাবি ইরানি স্পিকারের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ বলে ৫ উইকেট, ক্রিকেটে নতুন বিশ্বরেকর্ড গড়লেন ক্যাম্ফার
৫ বলে ৫ উইকেট, ক্রিকেটে নতুন বিশ্বরেকর্ড গড়লেন ক্যাম্ফার

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চিকিৎসাধীন শিল্পী ফরিদা পারভীনের খোঁজ নিলেন খালেদা জিয়া
চিকিৎসাধীন শিল্পী ফরিদা পারভীনের খোঁজ নিলেন খালেদা জিয়া

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির আদর্শ ও রাজনীতির সঙ্গে সন্ত্রাস-বর্বরতার কোনো সম্পর্ক নেই : মির্জা ফখরুল
বিএনপির আদর্শ ও রাজনীতির সঙ্গে সন্ত্রাস-বর্বরতার কোনো সম্পর্ক নেই : মির্জা ফখরুল

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষ-গোলাগুলির ঘটনায় ১০ নেতা বহিষ্কার
বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষ-গোলাগুলির ঘটনায় ১০ নেতা বহিষ্কার

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টেনিস খেলোয়াড় ‘মেয়েকে গুলি করে হত্যা’ করলেন বাবা
টেনিস খেলোয়াড় ‘মেয়েকে গুলি করে হত্যা’ করলেন বাবা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনার মেয়ে পুতুলকে বাধ্যতামূলক ছুটিতে পাঠাল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা
শেখ হাসিনার মেয়ে পুতুলকে বাধ্যতামূলক ছুটিতে পাঠাল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় ৮ ইসরায়েলি সেনা হতাহত
গাজায় ৮ ইসরায়েলি সেনা হতাহত

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খাবারের লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা শিশুদের হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী
খাবারের লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা শিশুদের হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসি পরীক্ষায় সেনাবাহিনী পরিচালিত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসমূহের অসাধারণ সাফল্য
এসএসসি পরীক্ষায় সেনাবাহিনী পরিচালিত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসমূহের অসাধারণ সাফল্য

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাফে শ্রীলঙ্কাকে ৯ গোলে বিধ্বস্ত করলো বাংলাদেশ
সাফে শ্রীলঙ্কাকে ৯ গোলে বিধ্বস্ত করলো বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গায়ানাকে গুঁড়িয়ে ৮ রানে জয় রংপুরের
গায়ানাকে গুঁড়িয়ে ৮ রানে জয় রংপুরের

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজা যুদ্ধ থেকে ফিরে আরেক ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা
গাজা যুদ্ধ থেকে ফিরে আরেক ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইচ্ছামতো সূর্যস্নান করতে পারবেন না ট্রাম্প, ড্রোন হামলা হতে পারে
ইচ্ছামতো সূর্যস্নান করতে পারবেন না ট্রাম্প, ড্রোন হামলা হতে পারে

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২১ জেলায় পানিতে ডুবেছে ৭২ হাজার হেক্টর জমির ফসল
২১ জেলায় পানিতে ডুবেছে ৭২ হাজার হেক্টর জমির ফসল

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এয়ার ইন্ডিয়ার বিমান বিধ্বস্ত হওয়ার কারণ জানালো তদন্তকারীরা
এয়ার ইন্ডিয়ার বিমান বিধ্বস্ত হওয়ার কারণ জানালো তদন্তকারীরা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসির ফলাফল পুনঃনিরীক্ষণ আবেদন শুরু
এসএসসির ফলাফল পুনঃনিরীক্ষণ আবেদন শুরু

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৫ বিভাগে ভারী বর্ষণের আভাস, বাড়বে গরমের অনুভূতি
৫ বিভাগে ভারী বর্ষণের আভাস, বাড়বে গরমের অনুভূতি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
নিথর দেহ টেনেহিঁচড়ে চলে উন্মত্ততা
নিথর দেহ টেনেহিঁচড়ে চলে উন্মত্ততা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রকাশ্যে গুলি ও রগ কেটে খুন
প্রকাশ্যে গুলি ও রগ কেটে খুন

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় মানবাধিকার কার্যালয় হতে দেব না
ঢাকায় মানবাধিকার কার্যালয় হতে দেব না

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্গন্ধযুক্ত আয়নাঘরে পারফিউমের ঘ্রাণ!
দুর্গন্ধযুক্ত আয়নাঘরে পারফিউমের ঘ্রাণ!

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজপথ যেন মরণফাঁদ
রাজপথ যেন মরণফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

অবসরে যাচ্ছেন মোদি
অবসরে যাচ্ছেন মোদি

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

এনসিপির দরজা খোলা, জামায়াতের সঙ্গে জোট নয়
এনসিপির দরজা খোলা, জামায়াতের সঙ্গে জোট নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বাঘ দম্পতি রোমিও জুলিয়েটের কোলে ডোনাল্ড ট্রাম্প
বাঘ দম্পতি রোমিও জুলিয়েটের কোলে ডোনাল্ড ট্রাম্প

পেছনের পৃষ্ঠা

খাল থেকে ১৫ কেজির বোয়াল শিকার
খাল থেকে ১৫ কেজির বোয়াল শিকার

পেছনের পৃষ্ঠা

অপরাধীরাই খানের টাকার খনি
অপরাধীরাই খানের টাকার খনি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পর্যটকে টইটম্বুর কক্সবাজারে আতঙ্ক গুপ্তখাল
পর্যটকে টইটম্বুর কক্সবাজারে আতঙ্ক গুপ্তখাল

নগর জীবন

ঘড়ির রাজকীয় ব্যবসা এখন ধুঁকছে
ঘড়ির রাজকীয় ব্যবসা এখন ধুঁকছে

শনিবারের সকাল

নেপালে বাড়ছে বাংলাদেশি পর্যটক
নেপালে বাড়ছে বাংলাদেশি পর্যটক

পেছনের পৃষ্ঠা

আগে দরকার সুশীল সমাজের সংস্কার
আগে দরকার সুশীল সমাজের সংস্কার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশি নায়িকা কেন পছন্দ শাকিবের
বিদেশি নায়িকা কেন পছন্দ শাকিবের

শোবিজ

আতঙ্কে ফেনী নোয়াখালীবাসী
আতঙ্কে ফেনী নোয়াখালীবাসী

পেছনের পৃষ্ঠা

আল্লু অর্জুনের চার নায়িকা
আল্লু অর্জুনের চার নায়িকা

শোবিজ

পঞ্চম শীর্ষ টেস্ট সেঞ্চুরিয়ান রুট
পঞ্চম শীর্ষ টেস্ট সেঞ্চুরিয়ান রুট

মাঠে ময়দানে

স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার লাশ
স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিষাক্ত ধোঁয়ায় মানুষ ক্যানসার আক্রান্ত
বিষাক্ত ধোঁয়ায় মানুষ ক্যানসার আক্রান্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

বৃষ্টিভেজা দিনে কাছাকাছি রাজ-শুভশ্রী
বৃষ্টিভেজা দিনে কাছাকাছি রাজ-শুভশ্রী

শোবিজ

উন্নত চিকিৎসা নিশ্চিতে খালেদা জিয়ার আহ্বান
উন্নত চিকিৎসা নিশ্চিতে খালেদা জিয়ার আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

জয়ে শুরু রংপুর রাইডার্সের
জয়ে শুরু রংপুর রাইডার্সের

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের দাপটে অসহায় শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশের দাপটে অসহায় শ্রীলঙ্কা

মাঠে ময়দানে

বন্যার প্রভাব বাজারে কাঁচা মরিচ ৩০০ টাকা
বন্যার প্রভাব বাজারে কাঁচা মরিচ ৩০০ টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা দিলীপ বিশ্বাস
সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা দিলীপ বিশ্বাস

শোবিজ

ব্যাটারদের টেকনিকে দুর্বলতা রয়েছে
ব্যাটারদের টেকনিকে দুর্বলতা রয়েছে

মাঠে ময়দানে

চিলড্রেন অব হ্যাভেন
চিলড্রেন অব হ্যাভেন

শোবিজ