শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৭ জুন, ২০২৫

ঘুমিয়ে থাকা ঈশ্বর

সৌরভ হাছান হিমেল
প্রিন্ট ভার্সন
ঘুমিয়ে থাকা ঈশ্বর

গল্প

ঢাকার নবাবপুর রোডে অবস্থিত এক শতাব্দী প্রাচীন ভবনের সংস্কার কাজ চলছে। ভবনের নাম রণন কুঞ্জ। ভবনটি ছিল পুরোনো এক ব্যবসায়ীর বাড়ি। বহুদিন ধরে তালাবদ্ধ অবস্থায় পড়ে আছে। তার সন্তানসন্ততি এখন বাড়িটি মেরামত করে বিক্রি করার অভিপ্রায়ে আছে। বাড়িটির মালিক মারা গিয়েছিলেন অস্বাভাবিক মানসিক অবসাদের কারণে। বাড়ির দেয়ালে জমে আছে ছত্রাক, আর মেঝেতে পুরু ধুলোর আস্তরণ। চারদিকে গুমোট ঝুলের গন্ধ। শ্রমিকরা যখন মাটির গভীরে পুরোনো কাঠামোগুলো সরাচ্ছিল, তখন আচমকাই অনেকটা গভীরে পাওয়া গেল একটি কালো পাথরের অদ্ভুত মূর্তি। মূর্তির নিচে সবার জন্য অপেক্ষা করছিল আরেক বিস্ময়। একটি গোপন কক্ষ, যার দরজাটি বাইরে থেকে সিল করে রাখা হয়েছিল পিতলের শিক এবং লাল মোমের গালা সিলমোহর দিয়ে। দরজার গায়ে আঁকা ছিল ঘোলাটে সাদা রঙে অদ্ভুত চিহ্ন, যার ভাষা উপস্থিত কেউ চিনতে পারল না। কক্ষটি ভেঙে খুললে ভিতরে পাওয়া গেল একটি পাথরের বৃত্ত। বৃত্তের মাঝখানে সবাই দেখতে পান অচেনা ভাষায় লেখা একটি পাণ্ডুলিপি। মলিন, ছেঁড়া, অদ্ভুত আকৃতির।

খবর পেয়ে সেই বাড়িতে আসেন একজন শিল্প-সংগ্রাহক। পেশায় তিনি স্থপতি, নাম নরায়ণ বিশ্বাস, যার অদ্ভুত জিনিস সংগ্রহের শখ বহুদিনের। তিনি কোনো প্রশ্ন ছাড়াই সেই মূর্তিটি চুপচাপ চাওয়া দামেই কিনে নিয়ে চলে যান। বাড়ির বর্তমান বংশধর নির্মাল্য দত্ত পাণ্ডুলিপিটি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে দান করে দেন। নির্মাল্য দত্ত আমেরিকা প্রবাসী। যতদ্রুত সম্ভব তিনি নিজের পৈতৃক সম্পত্তি বিক্রি করে এখান থেকে পাততাড়ি গুটিয়ে একেবারে আমেরিকা চলে যেতে চান। তাই মূর্তি বা পাণ্ডুলিপি নিয়ে তিনি মাথা ঘামাতে চাইলেন না। যা হবে হোক, নির্মাল্য দত্ত জানে তার পূর্বপুরুষরা এমন কিছু সত্তার উপাসনা করতেন, যার জ্ঞান বা ধারণা সাধারণ জানাশোনা জগতের বাইরে। এসবের ভয়েই ছোটবেলায় তিনি ও তার মা আমেরিকা পাড়ি জমান। এখানে, রণন কুঞ্জে থেকে যান তার বাবা।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাচীন ভাষা ও গ্রন্থবিদ্যা বিভাগের অধ্যাপক রুমানা  হাতে পান একটি পাণ্ডুলিপি। পাণ্ডুলিপিটির ভাষা চেনা যায় না, কিন্তু চিহ্নগুলো অদ্ভুত। আমাদের পরিচিত সব সভ্যতার কোনো ভাষার সঙ্গেও ভাষাগুলো মেলে না। শুধু এতটুকু বোঝা যায় যে, ভাষাটা মিসরীয় হায়ারোগ্লিফিকের মতো ছবিভিত্তিক। প্রথম কয়েক দিন রুমানা এটিকে পরীক্ষা করে দেখেন। অক্ষরগুলো স্থির নয় কেমন যেন নড়াচড়া করে। একেকভাবে একেক কোণ থেকে দেখলে চিত্রগুলো বদলায়। মনে হচ্ছে অক্ষরের কাজ করা ছবিগুলো নিজ অক্ষের ওপর ঘুরছে। তার কানে একটা বিশাল সৌরঝড়ের শব্দ আসতে থাকে। একটা সময় তার ঘুম আসতে শুরু করে। তিনি ডেস্কের ওপর ঘুমিয়ে পড়েন। স্বপ্নে দেখেন- অন্ধকারে দাঁড়িয়ে আছে লম্বা এক ছায়া। কিন্তু ছায়াটার একটা স্পন্দন আছে। কিছুক্ষণ ভালো করে দেখলে ছায়াটাকে কোনো নিউট্রন তারকা পালসার বলে ভুল হতে পারে। যার মুখ নেই, ছায়াটি তাকে শব্দহীন ভাষায় ডাকে। তারপর তার ঘুম ভেঙে গেলে নিছক কল্পনা বা হ্যালুসিনেশন বলে ঘটনাটি তিনি ভুলে যান। তিন সপ্তাহ পর, ড. রুমানা পাণ্ডুলিপির একটি অংশ অনুবাদ করতে সক্ষম হন। তাও নিজের অজান্তে। সেখানে লেখা : ‘তারা, যারা নক্ষত্রের মাঝখানে ঘুমায়, তাদের ডেকো না। যাদের চিন্তা রেখার বাইরে, তাদের ভাষা বুঝবে না, তবু উচ্চারণ করবে। উচ্চারণই তোমার সীমার অবসান। ঘুমন্ত ছায়া কৃত্তিকার নিঃশ্বাস জাগবে, যেদিন সত্তাভোজী স্পর্শ করবে নিষিদ্ধ বৃত্ত’ তিনি কৌতূহল সামলাতে না পেরে উচ্চারণ করেন সম্পূর্ণ বাক্যটি। প্রতিদিনই তিনি একটা একটা করে নতুন বাক্য অনুবাদ করতে থাকেন। তারপর থেকে বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাসে অদ্ভুত ঘটনা ঘটতে শুরু করে। লাইব্রেরিতে বিভিন্ন বইয়ের অক্ষর নিজে নিজে বদলায়। ছাত্রছাত্রীরা কিছু স্বপ্ন দেখে। আকাশ ফেটে যাচ্ছে, গাছগুলো ফিসফিস করে কিছু বলছে। এবং কেউ তাদের চিন্তা বা আত্মা ‘চুরি করে’ নিচ্ছে। কিন্তু একজন গবেষক, সাঈদ লক্ষ্য করেন। যে রাতে পাণ্ডুলিপির উচ্চারণ করা হয়, সেদিন পৃথিবীর চৌম্বক ক্ষেত্র সাময়িকভাবে বিকৃত হয়। ড. রুমানা এক রাতে নিজের কক্ষ থেকে নিখোঁজ হন। কেবল একটি ভিডিও বার্তা পাওয়া যায়, যেখানে তিনি ক্যামেরার দিকে তাকিয়ে কিছু উদ্ভট কথাবার্তা বলেন। তিনি ধীরে ধীরে বলেন : ‘এই ভাষা আমাদের তৈরি করেনি। আমরা কেবল শব্দের ছায়া। যখন উচ্চারণ করি, ওরা আমাদের শোনে। ওরা এখন আসছে।’ সেই রাতের পর, পাণ্ডুলিপিটিও আর পাওয়া  যায়নি।

বাংলাদেশের উত্তরাঞ্চলের ছোট এক বিভাগীয় জনপদ। নরায়ণ বিশ্বাসের গ্রামের বাড়ি এখানেই। তার বড় সাবেকি আমলের জমিদার বাড়িতে গড়ে তোলেন নিজের সংগ্রহশালা। কিন্তু তিনি বেশ কিছুদিন ধরে অবসাদগ্রস্ত। কিছুতে মন বসাতে পারছেন না। না নিজের পেশায় না শখের কাজে। সব কিছু চলছিল স্বাভাবিক, যতদিন না একদিন আকাশে দেখা গেল এক অচলনশীল কালো ছায়া। ছায়াটি কোনো মেঘ নয়। এটি জায়গা বদলায় না, তবে দিনে দিনে আস্তে আস্তে আকারে বড় হতে থাকে। সূর্যের আলো সেখানে পৌঁছে না, রাতেও তারার দেখা মেলে না। দিনের মধ্যে একসময় পুরো গ্রামের ওপর ছায়া নেমে আসে। চুপচাপ, ঠান্ডা আর অস্বাভাবিক নীরবতা নিয়ে। প্রথম কিছুদিন কেউ বিষয়টি আমলে নেয় না। মনে করেছিল হয়তো কোনো জলবায়ুগত পরিবর্তন। তবে এরপর আস্তে আস্তে গ্রামে শুরু হয় ভয়ংকর স্মৃতিলোপ। প্রথমে একজন বৃদ্ধ ভুলে যান নিজের ছেলেমেয়েকে। তারপর একে একে অনেকেই সব ভুলে যেতে থাকে। স্কুলশিক্ষক ভুলে যান বর্ণমালা। এক বৃদ্ধা নিজের নাম বলতে পারেন না। মানুষ তাদের পরিচয়, স্মৃতি, আত্মচেতনা হারাতে শুরু করে। এবং কদিন পরে দেখা যায় তারা কথা বলতেও ভুলে গিয়েছে। মাতৃভাষা তো কেউ কখনই ভোলে না। ডাক্তার ও গবেষক দল পাঠানো হয় বিষয়টি তদন্ত করার জন্য, কিন্তু তারাও ফিরে আসে না। তারাও ভুলে যায় সব কিছু। মনোবিজ্ঞানের অধ্যাপক তানভীর হাসান, যার ভাই ছিলেন গ্রামের স্কুলশিক্ষক। তার কথাতেই তিনি এখানে এসেছিলেন। এসে দেখলেন তার ভাইও সব ভুলে গিয়েছেন। তিনি আবিষ্কার করেন : ছায়ার নিচে থাকা মানুষদের চোখে কোনো আলোর প্রতিফলন নেই, যেন তারা আস্তে আস্তে মানব সত্তা হারিয়ে শূন্য পাত্রে পরিণত হচ্ছে। একদিন রাতে তানভীর আকাশের ছায়ার দিকে অনেকক্ষণ তাকিয়ে থাকেন। পরদিন সকালে তিনি নিজের নাম ভুলে যান। হাতে থাকে তার নিজের লেখা একটি চিরকুট : ‘ছায়াটি সত্তাভোজী। এটি কোনো বস্তু নয়, এটি একটি অস্তিত্ব। ছায়াটির আকৃতি নেই। ছায়াটি পর্যবেক্ষণ করলে একটা পালসার বলে ভ্রম হয়। আমরা আস্তে আস্তে ছায়ায় রূপ নিচ্ছি।’ খবরটি বাইরের কেউও জানতে পারে না। সরকার চাপের মুখে পড়বে বলে ওই অঞ্চলের সবার স্মৃতিলোপের বিষয়টি গোপনে চেপে যায়। একই দেশে থেকেও সবারই অজানা ঘটনাগুলো, নির্মাল্য দত্ত একজন প্রথিতযশা স্থপতি। জন্মের পর থেকেই আমেরিকা চলে যান মায়ের সঙ্গে। পড়াশোনা, বিয়ে সব কিছুই সেখানে। আমেরিকায় এখন তিনি বড় বড় প্রজেক্টের নকশা করেন। ২০২৪ সালের এপ্রিল মাসে তিনি বাংলাদেশে নিজের পৈতৃক সম্পদ সংস্কার কাজ করে আমেরিকায় ফিরে আসেন। স্ত্রীর শরীর খারাপ হয়ে যাওয়ায় তিনি আমেরিকা চলে আসেন। আসার পর থেকে নির্মাল্য প্রতি রাতে এক অদ্ভুত শহরের স্বপ্ন দেখতে শুরু করেন। স্বপ্নে তিনি একটি শহর দেখেন। সেই শহরে আকাশ নেই। শুধু আলোহীন ধূসর আকাশগাত্র। রাস্তাগুলো অসম্ভব দীর্ঘ, যেন শেষ হয় না এবং প্রতিটি ভবন বিকৃত জ্যামিতির। যেন মেপে নয়, জেগে উঠে গড়ে উঠেছে। কোথাও কোনো মানুষ নেই, কেবল ছায়ার মতো কিছু নড়াচড়া করে। সব জিনিস আকাশে ভাসছে। সমুদ্রের পানি আকাশে। শহরের অট্টালিকাগুলো পতঙ্গের মতো উড়ছে। পরস্পর পরস্পরের সঙ্গে ধাক্কা লেগে চৌচির হয়ে যাচ্ছে। প্রথমে তিনি ভেবেছিলেন এটি মানসিক চাপের ফল। কিন্তু ধীরে ধীরে অদ্ভুত মিল খুঁজে পান। ঢাকার এক মনোচিকিৎসক বন্ধুকে যখন বিষয়টি বলেন, ‘তিনি বিস্ময়ে জানায়, তার একাধিক রোগীও একই স্বপ্ন দেখছে। প্রথম রাতে তিনি যে স্বপ্নটি দেখেন, তা ছিল অস্পষ্ট। একটি শহর। আলোহীন, নির্জন, কুয়াশায় মোড়া। শহরের রাস্তাগুলো সোজা নয়, যেন ইচ্ছেমতো গড়ানো। ভবনগুলোর আকার ছিল বিকৃত। দেয়াল যেন বাঁকানো, জানালা গলিয়ে নিচে নামা, দরজাগুলো অদ্ভুতভাবে নিচু বা বেশি উঁচু। দ্বিতীয় রাতে তিনি ফের সেই শহরেই ফিরে যান। এবার তিনি কিছুটা পথ হাঁটেন। কিছু ভবনের গায়ে অচেনা প্রতীক আঁকা, চোখ-কান-মুখ ছাড়া মুখাবয়ব। কিন্তু আশ্চর্যভাবে, সেই প্রতীকগুলোর দিকে তাকালে তার মনে হয় সে এগুলো চেনে, অনেক আগে কোথাও দেখেছে। এই স্বপ্নের পুনরাবৃত্তি বাড়তে থাকে। প্রতিটি রাতেই নির্মাল্য সেই শহরে পৌঁছায়, প্রতিবারেই শহর তার কাছে একটু বেশি খুলে পড়ে। প্রতিবারেই কোনো এক অদৃশ্য সত্তা তাকে থামিয়ে দেয়। কখনো ঘড়ির কাঁটার মতো শব্দে, কখনো বাতাসে অদৃশ্য চাপের ভেতর। এরপর বাস্তবেও পরিবর্তন দেখা দেয়। নির্মাল্য আঁকা শুরু করে। কাগজে, দেয়ালে, কাঠে। কিন্তু তার আঁকা স্থাপনাগুলো কারও চোখে সহ্য হয় না। যেন মানুষের অস্তিত্বই এই শহরের বিরোধিতা।’ তার স্ত্রী সন্তানরাও নাকি একই স্বপ্ন দেখছে। তারপর অফিসের সব সহকর্মীর মুখেও শুনেছেন একই ঘটনা। তারপর একদিন টিভিতে আস্তে আস্তে বড় বড় সব নিউজে সবার একই স্বপ্ন দেখার নিউজ আসতে শুরু করে। দিনদিন মহামারিতে রূপ নিচ্ছে ঘটনাগুলো। তার বাবার কিছু পুরোনো কথা মনে পড়ে যায় তার। তাহলে কি পুরো পৃথিবী আবার ধ্বংস হবে? মানবজাতি ধ্বংস হবে? তার বাড়ি থেকে প্রপাত সেই মূর্তি আর পাণ্ডুলিপির ঘটনা কি তবে সত্য? নির্মাল্য তো ভেবেছিল সব তার বাবার প্রলাপ। তারপর এক সন্ধ্যায়, নির্মাল্য আয়নায় নিজেকে দেখতে গিয়ে এক মুহূর্তের জন্য চমকে ওঠে। তার চোখের মণি যেন কাঁপছে- বৃত্ত নয়, সর্পিল রেখার মতো ঘুরছে। সে বুঝতে পারে- স্বপ্ন তাকে বদলে দিচ্ছে। একদিন বিকেলে, হঠাৎ সে তারই টেবিলে দেখতে পায় সেই  পাণ্ডুলিপিটি। পুরোনো পাণ্ডুলিপির ভাঁজে খুঁজে পায় একটি বাক্য : ‘এই শহর স্বপ্নে জন্মায়, স্মৃতিতে বাঁচে, আর বাস্তবকে খেয়ে ফেলে। আবার জন্মায় আবার তৈরি হয় তাদের অনুকূলে’ সেই রাতেই নির্মাল্য আবার স্বপ্ন দেখে। চারদিকে ঘুরতে থাকা শত শত ছায়া মানুষের মতো, কিন্তু মূক, দৃষ্টিশূন্য। একটি ছায়া এগিয়ে এসে তার কানে ফিসফিস করে : ‘তুই এখন এখানকার। বাইরে যা ছিলি, তা ভুলে যা। এই শহর আমাদের নয়, তোর স্মৃতির গহ্বর থেকে উঠে এসেছে।’ আকাশে তাকায় নির্মাল্য। খুব বৃহৎ কিছু এসে পড়েছে পৃথিবীর কাছে। তীব্র আলো আর কান ফাটানো শব্দে নির্মাল্য বুঝতে পারে সে আর স্বপ্ন দেখছে না। আকাশে যে বড় ছায়াটা দেখা যাছে সেটা একটা প্রকাণ্ড নিউট্রন তারকা বা পালসার। আর পালসারটা জীবন্ত। এবার তার স্বপ্নে দেখা সব সত্য হয়ে যাচ্ছে। শহরের অট্টালিকাগুলো পতঙ্গের মতো উড়ছে। পরস্পর পরস্পরের সঙ্গে ধাক্কা লেগে চৌচির হয়ে যাচ্ছে। মানুষের দেহ কাচের মতো ভেঙে ভেঙে টুকরো হচ্ছে তারপর ধূলিকণার মতো উবে যাচ্ছে। সমুদ্রের পানি আর দূরের ছোট ছোট পাহাড় সব আকাশে ভাসছে। নির্মাল্য আজ তার বাবার কথা ভাবছে। তিনি সত্যই বলেছিলেন। আশ্চর্যজনকভাবে সেগুলো আজ মিলে যাচ্ছে। তাহলে তার বাবার কথামতো তো শেষ নয় তবে, সবে মাত্র শুরু। আমরা আবার স্মৃতির বিনিময়ে ফেরত আসব! তিনিও এখন কাচের মতো ভেঙে যাচ্ছেন, কিছুক্ষণ পর ধুলোর মতো উবে যাবেন মহাকাশের নির্দয় কালো হাতে। কৃত্তিকা আবার তাদের আগের অবস্থায় নিয়ে যাবে। মহাকাশের অন্য কোনো স্থানে। অন্য কোনো নক্ষত্রের পাশে। যেভাবে সব ভেঙেছে সেভাবেই সব গড়বে।

 * গল্পের সব স্থান, কাল, পাত্র কাল্পনিক।

এই বিভাগের আরও খবর
সাহিত্য বিভাগে লেখা পাঠানোর ঠিকানা
সাহিত্য বিভাগে লেখা পাঠানোর ঠিকানা
মৃত্যুর নামতা
মৃত্যুর নামতা
বাংলাচাষী
বাংলাচাষী
মুগ্ধতার মৃদু সুরস্মৃতি
মুগ্ধতার মৃদু সুরস্মৃতি
মল্লার
মল্লার
অনন্য শামসুর রাহমান
অনন্য শামসুর রাহমান
সাহিত্য বিভাগে লেখা পাঠানোর ঠিকানা
সাহিত্য বিভাগে লেখা পাঠানোর ঠিকানা
সবুজ খামের কবিতা
সবুজ খামের কবিতা
সম্ভাবনা
সম্ভাবনা
মিল অমিল
মিল অমিল
অপেক্ষা
অপেক্ষা
এই বর্ষায়
এই বর্ষায়
সর্বশেষ খবর
কিবলার দিক নির্ণয়ের নীতি ও পদ্ধতি
কিবলার দিক নির্ণয়ের নীতি ও পদ্ধতি

৪ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

নাসিরনগরে ‘খান্দুরা হাভেলির ইতিহাস’ বইয়ের মোড়ক উন্মোচন
নাসিরনগরে ‘খান্দুরা হাভেলির ইতিহাস’ বইয়ের মোড়ক উন্মোচন

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভোট গণনার আগ পর্যন্ত নির্বাচন নিয়ে শঙ্কা আছে: গয়েশ্বর
ভোট গণনার আগ পর্যন্ত নির্বাচন নিয়ে শঙ্কা আছে: গয়েশ্বর

১১ মিনিট আগে | রাজনীতি

এআই তৈরি করল মানবদেহে বিষমুক্ত নতুন অ্যান্টিবায়োটিক
এআই তৈরি করল মানবদেহে বিষমুক্ত নতুন অ্যান্টিবায়োটিক

১২ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

সুপ্রিম কোর্টসহ সব আদালত প্রাঙ্গণে আগ্নেয়াস্ত্র বহনে নিষেধাজ্ঞা
সুপ্রিম কোর্টসহ সব আদালত প্রাঙ্গণে আগ্নেয়াস্ত্র বহনে নিষেধাজ্ঞা

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

ফেসবুক অ্যাকাউন্টকে যেভাবে পেজে রূপান্তরিত করবেন
ফেসবুক অ্যাকাউন্টকে যেভাবে পেজে রূপান্তরিত করবেন

২৬ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সিলেটে বাস চাপায় ২ বন্ধুর মৃত্যু : সন্তানের মুখ দেখা হলো না নাজমুলের
সিলেটে বাস চাপায় ২ বন্ধুর মৃত্যু : সন্তানের মুখ দেখা হলো না নাজমুলের

৩০ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

‘ধূমকেতু’র ঝড়: রাত ২টা ও সকাল ৭টার শো হাউসফুল
‘ধূমকেতু’র ঝড়: রাত ২টা ও সকাল ৭টার শো হাউসফুল

৩০ মিনিট আগে | শোবিজ

রাজধানীতে ঘরে বসে জিডি করবেন যেভাবে
রাজধানীতে ঘরে বসে জিডি করবেন যেভাবে

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

প্রেক্ষাগৃহে ‘ওয়ার-২’, সিনেমা ঘিরে দর্শকের উন্মাদনা
প্রেক্ষাগৃহে ‘ওয়ার-২’, সিনেমা ঘিরে দর্শকের উন্মাদনা

৪২ মিনিট আগে | শোবিজ

প্রথম অ্যালবাম নিয়ে আসছেন এনজেল নূর
প্রথম অ্যালবাম নিয়ে আসছেন এনজেল নূর

৪৪ মিনিট আগে | শোবিজ

সিপিএল : নাইট রাইডার্সের নতুন অধিনায়ক পুরান
সিপিএল : নাইট রাইডার্সের নতুন অধিনায়ক পুরান

৫৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চিকিৎসা নিতে লন্ডনের পথে ড. মোশাররফ
চিকিৎসা নিতে লন্ডনের পথে ড. মোশাররফ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফিট থাকার রহস্য জানালেন শাহরুখ খান
ফিট থাকার রহস্য জানালেন শাহরুখ খান

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কক্সবাজারকাণ্ডে উত্তপ্ত এনসিপির সাধারণ সভা
কক্সবাজারকাণ্ডে উত্তপ্ত এনসিপির সাধারণ সভা

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

'মেঘভাঙা বৃষ্টি'-তে যেভাবে কাশ্মীরে প্রাণ গেল অন্তত ৪৬ জনের
'মেঘভাঙা বৃষ্টি'-তে যেভাবে কাশ্মীরে প্রাণ গেল অন্তত ৪৬ জনের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিপিএলে ফেরার দিনে বিবর্ণ সাকিব, হারলো অ্যান্টিগা
সিপিএলে ফেরার দিনে বিবর্ণ সাকিব, হারলো অ্যান্টিগা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আর্জেন্টিনায় দূষিত ফেন্টানিলে শতাধিকের উপরে মৃত্যু
আর্জেন্টিনায় দূষিত ফেন্টানিলে শতাধিকের উপরে মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গভীর নলকূপের ঘরে হাত-পা বাঁধা নৈশ প্রহরীর লাশ
গভীর নলকূপের ঘরে হাত-পা বাঁধা নৈশ প্রহরীর লাশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উখিয়ায় ৪ লাখ ৮০ হাজার ইয়াবা জব্দ
উখিয়ায় ৪ লাখ ৮০ হাজার ইয়াবা জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজশাহীতে একই পরিবারের চারজনের লাশ উদ্ধার
রাজশাহীতে একই পরিবারের চারজনের লাশ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিত্যপণ্যে ক্রেতার হাঁসফাঁস
নিত্যপণ্যে ক্রেতার হাঁসফাঁস

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

৪০ মিনিট অ্যাম্বুল্যান্স আটকে রাখল সিন্ডিকেট, প্রাণ গেল নবজাতকের
৪০ মিনিট অ্যাম্বুল্যান্স আটকে রাখল সিন্ডিকেট, প্রাণ গেল নবজাতকের

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তান ও চীনের মতো ভারতের সঙ্গেও ভালো সম্পর্ক চায় বাংলাদেশ
পাকিস্তান ও চীনের মতো ভারতের সঙ্গেও ভালো সম্পর্ক চায় বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খালেদা জিয়া : ইস্পাতদৃঢ় নেতৃত্বের প্রতীক
খালেদা জিয়া : ইস্পাতদৃঢ় নেতৃত্বের প্রতীক

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সোনামসজিদ স্থলবন্দর দিয়ে এলো ১০০ টন পেঁয়াজ
সোনামসজিদ স্থলবন্দর দিয়ে এলো ১০০ টন পেঁয়াজ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উপকূলে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত
উপকূলে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলাস্কায় ট্রাম্প-পুতিন বৈঠক আজ
আলাস্কায় ট্রাম্প-পুতিন বৈঠক আজ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিজেকে প্রমাণের আরেকটি সুযোগ পাচ্ছেন বিজয়
নিজেকে প্রমাণের আরেকটি সুযোগ পাচ্ছেন বিজয়

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকায় বৃষ্টি নিয়ে আবহাওয়া অফিসের বার্তা
ঢাকায় বৃষ্টি নিয়ে আবহাওয়া অফিসের বার্তা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের প্রশিক্ষণ ভাতা বাড়ল ৫০ শতাংশ
সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের প্রশিক্ষণ ভাতা বাড়ল ৫০ শতাংশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাদাপাথরে বিছিয়ে দেওয়া হলো জব্দকৃত ১২ হাজার ঘনফুট পাথর
সাদাপাথরে বিছিয়ে দেওয়া হলো জব্দকৃত ১২ হাজার ঘনফুট পাথর

২৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সাদাপাথর লুটের ঘটনায় ইউপি চেয়ারম্যান আলমগীর গ্রেফতার
সাদাপাথর লুটের ঘটনায় ইউপি চেয়ারম্যান আলমগীর গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

জামিনে মুক্ত সাবেক মন্ত্রী ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেন
জামিনে মুক্ত সাবেক মন্ত্রী ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরীর মৃত্যুদণ্ডের রায় লেখা হয় আইন মন্ত্রণালয়ে: হুম্মাম
সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরীর মৃত্যুদণ্ডের রায় লেখা হয় আইন মন্ত্রণালয়ে: হুম্মাম

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টিকটকার প্রিন্স মামুন আবারও গ্রেফতার
টিকটকার প্রিন্স মামুন আবারও গ্রেফতার

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার
কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার

২২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

আগামী সপ্তাহেই সংসদ নির্বাচনের রোডম্যাপ ঘোষণা: ইসি সচিব
আগামী সপ্তাহেই সংসদ নির্বাচনের রোডম্যাপ ঘোষণা: ইসি সচিব

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামিনে কারামুক্ত শমী কায়সার
জামিনে কারামুক্ত শমী কায়সার

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নতুন বিশেষ ভিসা চালু করছে চীন
নতুন বিশেষ ভিসা চালু করছে চীন

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহানবী (সা.) যেসব কথা বলতে নিষেধ করেছেন
মহানবী (সা.) যেসব কথা বলতে নিষেধ করেছেন

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যে কারণে মোদির ওপর নাখোশ ট্রাম্প, জানালেন ভারতীয় কূটনীতিক
যে কারণে মোদির ওপর নাখোশ ট্রাম্প, জানালেন ভারতীয় কূটনীতিক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদাবাজির ঘটনায় কোনো উপদেষ্টা জড়িত কিনা, স্পষ্ট করা দরকার : সালাহউদ্দিন
চাঁদাবাজির ঘটনায় কোনো উপদেষ্টা জড়িত কিনা, স্পষ্ট করা দরকার : সালাহউদ্দিন

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এবার নেতানিয়াহুকে গ্রেফতারের ঘোষণা দিল নরওয়ে
এবার নেতানিয়াহুকে গ্রেফতারের ঘোষণা দিল নরওয়ে

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লুট হওয়া ৪০ হাজার ঘনফুট পাথর সারুলিয়া থেকে উদ্ধার
লুট হওয়া ৪০ হাজার ঘনফুট পাথর সারুলিয়া থেকে উদ্ধার

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রেস সচিবের দায়িত্ব শেষে সাংবাদিকতায় ফিরে যাব: শফিকুল আলম
প্রেস সচিবের দায়িত্ব শেষে সাংবাদিকতায় ফিরে যাব: শফিকুল আলম

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৮ জেলায় বন্যার সতর্কতা
৮ জেলায় বন্যার সতর্কতা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে ‘মেঘ বিস্ফোরণে’ নিহত বেড়ে ৪৬
ভারতে ‘মেঘ বিস্ফোরণে’ নিহত বেড়ে ৪৬

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের পারমাণবিক হুমকির পাল্টা প্রতিক্রিয়ায় ভারতের হুঁশিয়ারি
পাকিস্তানের পারমাণবিক হুমকির পাল্টা প্রতিক্রিয়ায় ভারতের হুঁশিয়ারি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র বাহিনী গঠন করছে পাকিস্তান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র বাহিনী গঠন করছে পাকিস্তান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশের সামনে অস্ত্র বের করলে গুলির নির্দেশ সিএমপি কমিশনারের
পুলিশের সামনে অস্ত্র বের করলে গুলির নির্দেশ সিএমপি কমিশনারের

১৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আশুলিয়ায় শ্রমিকদের সড়ক অবরোধ, ১৫ কারখানা ছুটি ঘোষণা
আশুলিয়ায় শ্রমিকদের সড়ক অবরোধ, ১৫ কারখানা ছুটি ঘোষণা

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নীল নদ থেকে ফোরাত : আরব বিশ্বের জন্য হুমকি নেতানিয়াহুর যে সম্প্রসারণবাদী স্বপ্ন
নীল নদ থেকে ফোরাত : আরব বিশ্বের জন্য হুমকি নেতানিয়াহুর যে সম্প্রসারণবাদী স্বপ্ন

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাদা পাথর লুটের ঘটনায় করা রিটের শুনানি রবিবার
সাদা পাথর লুটের ঘটনায় করা রিটের শুনানি রবিবার

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে বাণিজ্য ঘাটতির রেকর্ড, ভীষণ চাপে অর্থনীতি
ভারতে বাণিজ্য ঘাটতির রেকর্ড, ভীষণ চাপে অর্থনীতি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার যমুনা সেতু অবরোধ করল শিক্ষার্থীরা, উত্তরবঙ্গ-ঢাকা যোগাযোগ বন্ধ
এবার যমুনা সেতু অবরোধ করল শিক্ষার্থীরা, উত্তরবঙ্গ-ঢাকা যোগাযোগ বন্ধ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সত্যিই কি ফিলিস্তিনিদের ‘বিশ্বের সবচেয়ে দরিদ্র’ দেশে পাঠাতে চায় ইসরায়েল
সত্যিই কি ফিলিস্তিনিদের ‘বিশ্বের সবচেয়ে দরিদ্র’ দেশে পাঠাতে চায় ইসরায়েল

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুন্নী সাহা ও তার স্বামীর সম্পদ বিবরণী দাখিলের আদেশ দুদকের
মুন্নী সাহা ও তার স্বামীর সম্পদ বিবরণী দাখিলের আদেশ দুদকের

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাইলস্টোন ট্রাজেডি: শিক্ষিকা মাহফুজাও মারা গেছেন
মাইলস্টোন ট্রাজেডি: শিক্ষিকা মাহফুজাও মারা গেছেন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্প-পুতিন বৈঠক ব্যর্থ হলে ভারতের ওপর আরও শুল্কের হুমকি আমেরিকার
ট্রাম্প-পুতিন বৈঠক ব্যর্থ হলে ভারতের ওপর আরও শুল্কের হুমকি আমেরিকার

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
কী থাকছে ভোটের রোডম্যাপে
কী থাকছে ভোটের রোডম্যাপে

প্রথম পৃষ্ঠা

এক বছরে দেড় লাখ ফোনকল রেকর্ড
এক বছরে দেড় লাখ ফোনকল রেকর্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

সাদাপাথরের কেরামতি
সাদাপাথরের কেরামতি

প্রথম পৃষ্ঠা

‘ত্রিরত্নে’র বিদেশে সম্পদের পাহাড়
‘ত্রিরত্নে’র বিদেশে সম্পদের পাহাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি থেকে লড়তে চান তিন নেতা জামায়াত খেলাফতের প্রার্থী চূড়ান্ত
বিএনপি থেকে লড়তে চান তিন নেতা জামায়াত খেলাফতের প্রার্থী চূড়ান্ত

নগর জীবন

ঘাম ঝরাচ্ছেন সম্ভাব্য প্রার্থীরা ছুটছেন গ্রাম থেকে গ্রামে
ঘাম ঝরাচ্ছেন সম্ভাব্য প্রার্থীরা ছুটছেন গ্রাম থেকে গ্রামে

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বাড়ছেই নদনদীর পানি, ডুবছে নতুন নতুন এলাকা
বাড়ছেই নদনদীর পানি, ডুবছে নতুন নতুন এলাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

কর্মচারীদের ধাওয়া হাসপাতাল ত্যাগ অনশনকারীদের
কর্মচারীদের ধাওয়া হাসপাতাল ত্যাগ অনশনকারীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

কিংসের শক্তি বেড়েছে কমেছে মোহামেডানের
কিংসের শক্তি বেড়েছে কমেছে মোহামেডানের

মাঠে ময়দানে

রেকর্ড আমদানি সত্ত্বেও খাদ্য নিরাপত্তা ঝুঁকিতে দেশ
রেকর্ড আমদানি সত্ত্বেও খাদ্য নিরাপত্তা ঝুঁকিতে দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

সারা দেশে বাড়ছে ডেঙ্গু চিকুনগুনিয়া
সারা দেশে বাড়ছে ডেঙ্গু চিকুনগুনিয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

ফুটবলে মেয়েদের চোখ আরেক ট্রফিতে
ফুটবলে মেয়েদের চোখ আরেক ট্রফিতে

মাঠে ময়দানে

আজ ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘উইশ কার্ড’
আজ ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘উইশ কার্ড’

শোবিজ

খালেদা জিয়ার জন্মদিন আজ
খালেদা জিয়ার জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

কক্সবাজারকাণ্ডে উত্তপ্ত এনসিপির সাধারণ সভা
কক্সবাজারকাণ্ডে উত্তপ্ত এনসিপির সাধারণ সভা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেক ফেসবুক আইডিতে বিব্রত তারকারা
ফেক ফেসবুক আইডিতে বিব্রত তারকারা

শোবিজ

প্লাস্টিকদূষণ চুক্তির খসড়া প্রত্যাখ্যান বাংলাদেশের
প্লাস্টিকদূষণ চুক্তির খসড়া প্রত্যাখ্যান বাংলাদেশের

প্রথম পৃষ্ঠা

২৬ বছর পর ক্যামেরার সামনে চিত্রনায়িকা শবনম
২৬ বছর পর ক্যামেরার সামনে চিত্রনায়িকা শবনম

শোবিজ

অবশেষে ফিরছেন তুষি
অবশেষে ফিরছেন তুষি

শোবিজ

সেই অপুর স্ত্রী যা বললেন
সেই অপুর স্ত্রী যা বললেন

প্রথম পৃষ্ঠা

৪ কোটি টাকা চাঁদা আদায় একজন গ্রেপ্তার
৪ কোটি টাকা চাঁদা আদায় একজন গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

রাষ্ট্রপতির শপথ নিয়ে সাত অ্যামিকাস কিউরি নিয়োগ
রাষ্ট্রপতির শপথ নিয়ে সাত অ্যামিকাস কিউরি নিয়োগ

প্রথম পৃষ্ঠা

হারে শুরু সোহানদের
হারে শুরু সোহানদের

মাঠে ময়দানে

বিএনপি ক্ষমতায় এলে গণতন্ত্র সুরক্ষিত রাখা হবে
বিএনপি ক্ষমতায় এলে গণতন্ত্র সুরক্ষিত রাখা হবে

নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রে জয়ের দুটি বাড়ির খোঁজ
যুক্তরাষ্ট্রে জয়ের দুটি বাড়ির খোঁজ

প্রথম পৃষ্ঠা

যুবাদের ইংল্যান্ড সফরের সূচি ঘোষণা
যুবাদের ইংল্যান্ড সফরের সূচি ঘোষণা

মাঠে ময়দানে

আজ ১৫ আগস্ট
আজ ১৫ আগস্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

টটেনহ্যামকে কাঁদিয়ে শিরোপা পিএসজির
টটেনহ্যামকে কাঁদিয়ে শিরোপা পিএসজির

মাঠে ময়দানে

উপদেষ্টা জড়িত কি না স্পষ্ট হওয়া দরকার
উপদেষ্টা জড়িত কি না স্পষ্ট হওয়া দরকার

প্রথম পৃষ্ঠা