শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:৪৫, শুক্রবার, ১৫ আগস্ট, ২০২৫

জন্মদিনের শ্রদ্ধাঞ্জলি

খালেদা জিয়া : ইস্পাতদৃঢ় নেতৃত্বের প্রতীক

সাঈদ খান
অনলাইন ভার্সন
খালেদা জিয়া : ইস্পাতদৃঢ় নেতৃত্বের প্রতীক

যুদ্ধের সময় এক মা তাঁর দুই শিশুপুত্রকে নিয়ে অনিশ্চিত অমানিশার ভেতর দিনযাপন শুরু করেন। চট্টগ্রামে বেশ কিছুদিন আত্মগোপনে থাকার পর বড় বোন খুরশীদ জাহান হকের সঙ্গে যোগাযোগ করে ১৯৭১ সালের ১৬ মে লঞ্চযোগে দুই সন্তানকে নিয়ে নারায়ণগঞ্জে পৌঁছেন। তবে বেশিদিন পালিয়ে থাকা সম্ভব হয়নি। ঢাকার বিভিন্ন স্থানে আশ্রয় নিলেও শেষ পর্যন্ত পাকিস্তানি বাহিনী তাঁর খোঁজ পেয়ে যায়।


২ জুলাই এস কে আব্দুল্লাহর সিদ্ধেশ্বরীর বাসভবন থেকে মা ও তাঁর দুই সন্তানকে তারা গ্রেপ্তার করে। ১৬ ডিসেম্বর ১৯৭১ পর্যন্ত তাঁরা সামরিক হেফাজতেই বন্দি ছিলেন।
কেন তাঁরা বন্দি হয়েছিলেন? কারণ সন্তান দুটির বাবা নিজের পরিবার নয়, সাড়ে সাত কোটি মানুষের মুক্তির কথা ভেবে ১৯৭১ সালের ২৬ মার্চ বাংলাদেশের স্বাধীনতা ঘোষণা করে মুক্তিযুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন।

রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের মৃত্যুর পর ১৯৮২ সালের ৩ জানুয়ারি খালেদা জিয়া বিএনপির প্রাথমিক সদস্য পদ গ্রহণ করে আনুষ্ঠানিকভাবে রাজনীতিতে প্রবেশ করেন।


মাত্র তিন মাস পর ২৪ মার্চ সেনাপ্রধান লেফটেন্যান্ট জেনারেল এরশাদ অভ্যুত্থান ঘটিয়ে গণতান্ত্রিক সরকারকে উত্খাত করে ক্ষমতা দখল করেন। খালেদা জিয়া এই অবৈধ ক্ষমতা দখলের তীব্র বিরোধিতা করেন।
১৯৮৩ সালের মার্চে খালেদা জিয়া বিএনপির সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান হন এবং ১ এপ্রিল দলের বর্ধিত সভায় প্রথম বক্তব্য দেন। তাঁর উদ্যোগে সাতদলীয় ঐক্যজোট গঠিত হয় এবং এরশাদের বিরুদ্ধে দুর্বার গণ-আন্দোলন শুরু হয়।


১৯৮৪ সালের ১০ মে তিনি দলের চেয়ারপারসন নির্বাচিত হন এবং তাঁর নেতৃত্বেই বিএনপির রাজনীতি পূর্ণ বিকাশ লাভ করে।
১৯৮২ সালে এরশাদের শিক্ষামন্ত্রী ড. মজিদ খানের প্রস্তাবিত শিক্ষানীতির বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীরা আন্দোলন শুরু করে। ছাত্রসমাজ দাবি তোলে অবৈতনিক ও বৈষম্যহীন শিক্ষানীতির। ১৯৮২ সালের ১৭ সেপ্টেম্বর শিক্ষা দিবসে অনুষ্ঠিত মিছিলে ছাত্রদলের ব্যানারে প্রথমবার লেখা হয়—‘এরশাদের পতন চাই’।

১৯৮৩ সালের ১৪ ফেব্রুয়ারি ছাত্ররা সচিবালয় ঘেরাও কর্মসূচি দেয়।


ওই দিন পুলিশের গুলিতে জাফর, জয়নাল, দীপালি, আইয়ুব, ফারুক, কাঞ্চনসহ বহু শিক্ষার্থী শহীদ হয় এবং শতাধিক গ্রেপ্তার হয়। খালেদা জিয়া তবুও শহীদ মিনারে যান এবং বিভিন্ন সভা-সমাবেশে অংশ নেন। ১৯৮৪-৮৫ সালে এরশাদের প্রহসনের নির্বাচন প্রতিহত এবং সামরিক শাসনবিরোধী কর্মসূচিতে তিনি একাধিকবার গৃহবন্দি ও গ্রেপ্তার হন।
১৯৮৬ সালে নির্বাচনী পরিবেশ সুষ্ঠু না হওয়ায় খালেদা জিয়া পাঁচ দফা দাবিতে আপসহীন অবস্থান নেন এবং নির্বাচনে অংশ না নেওয়ার ঘোষণা দেন। শেখ হাসিনার নির্বাচনে অংশ নেওয়ার সিদ্ধান্তে বিরোধী ঐক্যে ফাটল ধরলেও খালেদা জিয়া নির্বাচন বর্জন করেন। এই সময় থেকেই তিনি ‘আপসহীন নেত্রী’ হিসেবে পরিচিতি পান।

১৯৮৭ সালে তিনি ‘এরশাদ হটাও’ এক দফার আন্দোলন শুরু করেন, যা তীব্র আকার ধারণ করে। বিএনপি ও মিত্র জোটগুলো দেশব্যাপী হরতাল, মিছিল, সমাবেশ চালিয়ে যায়। এরশাদবিরোধী আন্দোলনে ছাত্রদল নেতা মাহবুবুল হক বাবলু হত্যার পর আন্দোলন আরো বেগবান হয়।

১৯৮৮ সালে এরশাদ ঘোষিত একতরফা নির্বাচন প্রতিহতের ডাক দেন খালেদা জিয়া এবং দেশব্যাপী জনসংযোগ ও আন্দোলন চালান। তিন জোটই নির্বাচন বর্জন করে, কিন্তু সরকার প্রহসনের মাধ্যমে জাতীয় পার্টিকে বিজয়ী ঘোষণা করে। ১৯৮৯ সালে বিএনপির জাতীয় কাউন্সিলে তিনি তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দাবিতে আন্দোলনের ধারাবাহিকতা বজায় রাখেন এবং ফারাক্কা অভিমুখে মিছিল, প্রতীকী অনশনসহ বিভিন্ন কর্মসূচি পালন করেন।

১৯৯০ সালের ৬ ডিসেম্বর খালেদা জিয়ার আপসহীন নেতৃত্বে স্বৈরাচারী এরশাদ পদত্যাগ করে প্রধান বিচারপতি সাহাবুদ্দীনের নেতৃত্বে নির্দলীয় সরকারের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর করেন।

১৯৯১ সালের ২৭ ফেব্রুয়ারি অনুষ্ঠিত জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিএনপি ১৪০টি আসন পেয়ে সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জন করে। খালেদা জিয়া পাঁচটি আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে সব কটিতে জয়ী হন এবং জামায়াতে ইসলামীসহ অন্যান্য দলের সমর্থনে সরকার গঠন করেন। ২০ মার্চ তিনি ৩২ সদস্যবিশিষ্ট মন্ত্রিসভা নিয়ে প্রধানমন্ত্রী হিসেবে শপথ নেন।

১৯৯১ থেকে ২০০৮ সাল পর্যন্ত পাঁচ দফা জাতীয় নির্বাচনে তিনি বিপুল ভোটে বিজয়ী হন—চারবার পাঁচটি আসনে এবং একবার তিনটি আসনে জয়ী হয়ে বিশ্বরাজনীতিতেও এক অনন্য রেকর্ড গড়েন।

শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের রাজনৈতিক দর্শন—সততা, দেশপ্রেম, উন্নয়ন ও গণমানুষের কল্যাণ—খালেদা জিয়ার রাজনৈতিক জীবন ও নেতৃত্বে প্রতিফলিত হয়েছে। রাজপথের দীর্ঘ সংগ্রামের মধ্য দিয়ে তিনি দলের আইকন হয়ে ওঠেন। দেশের গণতন্ত্র, উন্নয়ন ও উৎপাদন এবং স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব রক্ষাই তাঁর রাজনৈতিক দর্শনের মূলভিত্তি। তিনি বিশ্বাস করেন, গণতন্ত্র ছাড়া কোনো দেশ বা জাতির উন্নয়ন সম্ভব নয়। ২০১১ সালে যুক্তরাষ্ট্রের নিউজার্সি স্টেট সিনেট তাঁকে ‘গণতন্ত্রের যোদ্ধা’ উপাধিতে ভূষিত করে।

দলের নেতৃত্বেও তিনি গণতান্ত্রিক চর্চার দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন। যোগ্যতা ও কাজের ভিত্তিতে নেতৃত্ব নির্বাচন, কমিটি গঠন এবং যৌথ সিদ্ধান্ত গ্রহণে তিনি সবার মতামত গুরুত্বসহকারে শোনেন ও তা বাস্তবায়ন করেন। একবার সিদ্ধান্ত নিলে তা থেকে তিনি পিছিয়ে আসেন না, যার প্রমাণ তাঁর রাজনৈতিক জীবনে নানা মিথ্যা মামলা, কারাবাস ও নির্যাতন সহ্য করেও আপসহীন অবস্থান। তাঁর মতে, ‘বাংলাদেশ ভালো থাকলে আমি ভালো থাকি’ এবং ‘এ দেশই আমার ঠিকানা’। জনগণ দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করে, গণতন্ত্র রক্ষায় তিনি অদ্বিতীয়।

১৯৯১ সালে প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করে তিনি সংবিধানের দ্বাদশ সংশোধনীর মাধ্যমে সংসদীয় পদ্ধতির সরকার চালু করেন। ১৯৯৬ সালে ত্রয়োদশ সংশোধনীর মাধ্যমে নিরপেক্ষ তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থার প্রবর্তন করেন, যা দেশের নির্বাচনী ব্যবস্থায় মাইলফলক হিসেবে বিবেচিত। তাঁর সরকার ৬০টি সংসদীয় কমিটি গঠন করে, যেখানে বিরোধীদলীয় সদস্যদেরও সক্রিয়ভাবে অন্তর্ভুক্ত করা হয়।

নারীশিক্ষা ও নারীর ক্ষমতায়নের জন্য ২০০৫ সালে বিশ্বের সবচেয়ে ক্ষমতাধর নারীদের তালিকায় তাঁর স্থান হয় ২৯তম। সব মিলিয়ে খালেদা জিয়া রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক ও সামাজিক ক্ষেত্রে বাংলাদেশের ইতিহাসে এক অনন্য ভূমিকা রেখেছেন।

বাধ্যতামূলক প্রাথমিক শিক্ষা আইন, মাদরাসা শিক্ষার উন্নয়ন, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা, দূরশিক্ষণ পদ্ধতি, নারীদের জন্য এশিয়ান বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা, জাতীয় শিক্ষা কমিশন গঠন, ইপসা (IPSA) প্রতিষ্ঠা, নকল প্রতিরোধ, মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিরক্ষার উদ্যোগ, দুর্নীতি দমন কমিশন, অর্থনৈতিক ব্যবস্থাপনা, অর্থনৈতিক উন্নতি, কৃষি আধুনিকায়ন, কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি, যোগাযোগব্যবস্থার উন্নয়ন, সুশাসন প্রতিষ্ঠা, রোহিঙ্গা সমস্যা সমাধান এবং দুর্যোগ ব্যবস্থাপনায় তাঁর অবদান অনস্বীকার্য।

বিচার বিভাগ স্বাধীনকরণ, জাতিসংঘ শান্তি রক্ষা মিশনে অংশগ্রহণ বাড়ান এবং প্রবাসী কল্যাণ মন্ত্রণালয় গঠন করেন। পরিবেশ রক্ষায় পলিথিন ব্যাগ ও দুই স্ট্রোক বেবিট্যাক্সি নিষিদ্ধ করেন এবং বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি, সামাজিক নিরাপত্তা বেষ্টনী, মুক্তিযোদ্ধা কল্যাণ, পাহাড়ি ও উপজাতীয় উন্নয়ন কার্যক্রম জোরদার করেন।

আন্তর্জাতিক অঙ্গনে তিনি গঙ্গার পানির ন্যায্য হিস্যার দাবি জাতিসংঘে উত্থাপন করেন এবং রোহিঙ্গা ইস্যুতে হোয়াইট হাউসে বক্তব্য দেন। তাঁর নেতৃত্বে মায়ানমারের সঙ্গে রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন চুক্তিও বাস্তবায়িত হয়। তিনি দুইবার সার্ক চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব পালন করে আঞ্চলিক কূটনীতিতে অবদান রাখেন।

২০০৭ সালের ১১ জানুয়ারি সেনা সমর্থিত জরুরি অবস্থা জারি হয় এবং ফখরুদ্দীন আহমদের নেতৃত্বে ‘অন্তর্বর্তীকালীন’ সরকার গঠিত হয়। এই সরকার দুর্নীতি দমনের নামে ‘মাইনাস টু ফর্মুলা’ বাস্তবায়নের চেষ্টা চালায়, যেখানে বিএনপি ও জিয়া পরিবারই ছিল মূল টার্গেট।

৭ মার্চ বিএনপির তৎকালীন সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব তারেক রহমানকে গ্রেপ্তার করা হয়। এপ্রিল মাসে খালেদা জিয়াকে জোর করে বিদেশ পাঠানোর চেষ্টা ব্যর্থ হলে ছোট ছেলে আরাফাত রহমান কোকোকে অজ্ঞাত স্থানে নিয়ে যাওয়া হয় এবং খালেদা জিয়ার পাসপোর্ট জব্দ করা হয়। এরপর তাঁকে কার্যত গৃহবন্দি করা হয় এবং তাঁর দুই ছেলে নির্বাসনে যেতে বাধ্য হন। সেপ্টেম্বরে খালেদা জিয়া ও কোকোকে গ্রেপ্তার করা হয়।

কারাগারে থেকেও খালেদা জিয়া দলীয় নেতৃত্ব বজায় রাখেন। ২০০৮ সালের ১১ সেপ্টেম্বর তিনি মুক্তি পান, কিন্তু তৎকালীন সরকারের গোপন সমঝোতার প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করেন। নির্বাচনের প্রস্তুতি না থাকা সত্ত্বেও কেবল গণতন্ত্রের স্বার্থে বিএনপিকে নির্বাচনে অংশগ্রহণে নেতৃত্ব দেন। তবে ২০০৮ সালের ২৯ ডিসেম্বরের বিতর্কিত নির্বাচনে বিএনপি মাত্র ২৯টি আসন পায়।

২০০৯ সালের পর মহাজোট সরকার বিএনপি ও খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে রাজনৈতিক হয়রানি শুরু করে। তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা বাতিলের পর তিনি গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের আন্দোলনে নেতৃত্ব দেন। দীর্ঘ আন্দোলন-সংগ্রামে তিনি গৃহবন্দি, জেল, উচ্ছেদ, মামলার মুখোমুখি হয়েছেন; ছোট ছেলে কোকোর মৃত্যু ও বড় ছেলে তারেক রহমানের দীর্ঘ নির্বাসন সহ্য করেছেন।

২০১৮ সালের ৮ ফেব্রুয়ারি জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট মামলায় খালেদা জিয়াকে পাঁচ বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়, যা আন্তর্জাতিক মহল রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত বলে আখ্যা দেয়। পরে জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট মামলায় আরো সাত বছরের সাজা হয়। অসুস্থ অবস্থায় দীর্ঘদিন তাঁকে বন্দি রাখা হয় এবং বিদেশে চিকিৎসায় বাধা দেওয়া হয়।

২০২৪ সালের ৫ আগস্ট শেখ হাসিনার ক্ষমতাচ্যুতির পরদিন রাষ্ট্রপতির আদেশে খালেদা জিয়ার শাস্তি মওকুফ ও মুক্তির ঘোষণা দেওয়া হয়। মুক্তির পরদিন ৭ আগস্ট বিএনপির মহাসমাবেশে তিনি অংশ নেন। দীর্ঘদিন আটক থাকা নেতাকর্মীরা মুক্তি পেয়ে রাজনীতিতে সক্রিয় হন। ফলে বিএনপি পুনরায় শক্তিশালী হয়ে ওঠে।

বাংলাদেশের স্বৈরশাসন থেকে গণতন্ত্রের উত্তরণের অগ্নিবারুদ লড়াই-সংগ্রামে যাঁর ভূমিকা অনস্বীকার্য, তিনি খালেদা জিয়া। জনগণের অধিকার রক্ষার তিনি এক অনমনীয় নেতৃত্বের প্রতীক। তিনি বাংলাদেশের রাজনীতিতে গণতন্ত্রের আলো জ্বালিয়ে রাখা এক অদম্য নেত্রী, যিনি গণমানুষের প্রত্যাশার বাতিঘর। দলের সীমা ছাড়িয়ে তিনি উপনীত হয়েছেন জাতীয় ঐক্যের প্রতীকে।

শুভ জন্মদিন প্রিয় নেত্রী—গণতন্ত্রের প্রতিচ্ছবি, শ্রদ্ধা, সম্মান ও ভালোবাসা।

লেখক : যুগ্ম সম্পাদক, কালের কণ্ঠ

এই বিভাগের আরও খবর
নিত্যপণ্যের মূল্যবৃদ্ধিতে খাদ্য নিরাপত্তাহীনতা, কষ্ট বেড়েছে মানুষের
নিত্যপণ্যের মূল্যবৃদ্ধিতে খাদ্য নিরাপত্তাহীনতা, কষ্ট বেড়েছে মানুষের
বিনিয়োগে মন্দাবস্থা
বিনিয়োগে মন্দাবস্থা
নির্বাচনের পথে সবারই এগিয়ে আসা প্রয়োজন
নির্বাচনের পথে সবারই এগিয়ে আসা প্রয়োজন
খাদ্য নিরাপত্তায় ঘাটতি এবং মূল্যস্ফীতি
খাদ্য নিরাপত্তায় ঘাটতি এবং মূল্যস্ফীতি
আরাফাত রহমান কোকো : এক নিভৃতচারী অমর ক্রীড়াশিল্পী
আরাফাত রহমান কোকো : এক নিভৃতচারী অমর ক্রীড়াশিল্পী
উদ্বেগ-উৎকণ্ঠায় দেশের গণমাধ্যম
উদ্বেগ-উৎকণ্ঠায় দেশের গণমাধ্যম
নাগরিক পার্টি কি পারবে ঐক্যবদ্ধ নেতৃত্ব দিতে
নাগরিক পার্টি কি পারবে ঐক্যবদ্ধ নেতৃত্ব দিতে
রাষ্ট্রনায়কদের কর্মদোষেও অনেক অর্জন ব্যর্থ হয়
রাষ্ট্রনায়কদের কর্মদোষেও অনেক অর্জন ব্যর্থ হয়
হতাশা প্ররোচিত করে আত্মসমর্পণে
হতাশা প্ররোচিত করে আত্মসমর্পণে
সেনায় গণতন্ত্রে উত্তরণ অপেক্ষায় নির্বাচন
সেনায় গণতন্ত্রে উত্তরণ অপেক্ষায় নির্বাচন
বসুন্ধরা কিংসের খেলোয়াড় তৈরির কারখানা
বসুন্ধরা কিংসের খেলোয়াড় তৈরির কারখানা
ব্যবসা ও বিনিয়োগের জন্য ইতিবাচক বার্তা
ব্যবসা ও বিনিয়োগের জন্য ইতিবাচক বার্তা
সর্বশেষ খবর
চিকিৎসা নিতে লন্ডনের পথে ড. মোশাররফ
চিকিৎসা নিতে লন্ডনের পথে ড. মোশাররফ

এই মাত্র | রাজনীতি

ফিট থাকার রহস্য জানালেন শাহরুখ খান
ফিট থাকার রহস্য জানালেন শাহরুখ খান

৩ সেকেন্ড আগে | শোবিজ

কক্সবাজারকাণ্ডে উত্তপ্ত এনসিপির সাধারণ সভা
কক্সবাজারকাণ্ডে উত্তপ্ত এনসিপির সাধারণ সভা

১০ মিনিট আগে | রাজনীতি

'মেঘভাঙা বৃষ্টি'-তে যেভাবে কাশ্মীরে প্রাণ গেল অন্তত ৪৬ জনের
'মেঘভাঙা বৃষ্টি'-তে যেভাবে কাশ্মীরে প্রাণ গেল অন্তত ৪৬ জনের

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিপিএলে ফেরার দিনে বিবর্ণ সাকিব, হারলো অ্যান্টিগা
সিপিএলে ফেরার দিনে বিবর্ণ সাকিব, হারলো অ্যান্টিগা

১৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আর্জেন্টিনায় দূষিত ফেন্টানিলে শতাধিকের উপরে মৃত্যু
আর্জেন্টিনায় দূষিত ফেন্টানিলে শতাধিকের উপরে মৃত্যু

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গভীর নলকূপের ঘরে হাত-পা বাঁধা নৈশ প্রহরীর লাশ
গভীর নলকূপের ঘরে হাত-পা বাঁধা নৈশ প্রহরীর লাশ

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

উখিয়ায় ৪ লাখ ৮০ হাজার ইয়াবা জব্দ
উখিয়ায় ৪ লাখ ৮০ হাজার ইয়াবা জব্দ

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজশাহীতে একই পরিবারের চারজনের লাশ উদ্ধার
রাজশাহীতে একই পরিবারের চারজনের লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিত্যপণ্যে ক্রেতার হাঁসফাঁস
নিত্যপণ্যে ক্রেতার হাঁসফাঁস

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

৪০ মিনিট অ্যাম্বুল্যান্স আটকে রাখল সিন্ডিকেট, প্রাণ গেল নবজাতকের
৪০ মিনিট অ্যাম্বুল্যান্স আটকে রাখল সিন্ডিকেট, প্রাণ গেল নবজাতকের

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তান ও চীনের মতো ভারতের সঙ্গেও ভালো সম্পর্ক চায় বাংলাদেশ
পাকিস্তান ও চীনের মতো ভারতের সঙ্গেও ভালো সম্পর্ক চায় বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খালেদা জিয়া : ইস্পাতদৃঢ় নেতৃত্বের প্রতীক
খালেদা জিয়া : ইস্পাতদৃঢ় নেতৃত্বের প্রতীক

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সোনামসজিদ স্থলবন্দর দিয়ে এলো ১০০ টন পেঁয়াজ
সোনামসজিদ স্থলবন্দর দিয়ে এলো ১০০ টন পেঁয়াজ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উপকূলে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত
উপকূলে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলাস্কায় ট্রাম্প-পুতিন বৈঠক আজ
আলাস্কায় ট্রাম্প-পুতিন বৈঠক আজ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিজেকে প্রমাণের আরেকটি সুযোগ পাচ্ছেন বিজয়
নিজেকে প্রমাণের আরেকটি সুযোগ পাচ্ছেন বিজয়

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকায় বৃষ্টি নিয়ে আবহাওয়া অফিসের বার্তা
ঢাকায় বৃষ্টি নিয়ে আবহাওয়া অফিসের বার্তা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে ‘মেঘ বিস্ফোরণে’ নিহত বেড়ে ৪৬
ভারতে ‘মেঘ বিস্ফোরণে’ নিহত বেড়ে ৪৬

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জে সহিংসতা: তদন্ত কমিশনের মেয়াদ বাড়লো ১৪ দিন
গোপালগঞ্জে সহিংসতা: তদন্ত কমিশনের মেয়াদ বাড়লো ১৪ দিন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তান শাহিনসের কাছে বড় ব্যবধানে হারলো বাংলাদেশ ‘এ’ দল
পাকিস্তান শাহিনসের কাছে বড় ব্যবধানে হারলো বাংলাদেশ ‘এ’ দল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলি হামলায় গাজায় নিহত ৩২, অপুষ্টিতে আরো ৪ মৃত্যু
ইসরায়েলি হামলায় গাজায় নিহত ৩২, অপুষ্টিতে আরো ৪ মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথম ১০ দিনেই ১ লাখ ই-রিটার্ন দাখিল
প্রথম ১০ দিনেই ১ লাখ ই-রিটার্ন দাখিল

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ আগস্ট)

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহানবী (সা.) যেসব কথা বলতে নিষেধ করেছেন
মহানবী (সা.) যেসব কথা বলতে নিষেধ করেছেন

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সুন্দরবনে হরিণের মাংস ও কাঁকড়াসহ আটক ৮
সুন্দরবনে হরিণের মাংস ও কাঁকড়াসহ আটক ৮

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শরীয়তপুরে পরিত্যক্ত ঘরে মিলল ৩৫টি হাতবোমা
শরীয়তপুরে পরিত্যক্ত ঘরে মিলল ৩৫টি হাতবোমা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অ্যাম্বুলেন্স আটকে রাখলো চালক সিন্ডিকেট, ভেতরে নবজাতকের মৃত্যু
অ্যাম্বুলেন্স আটকে রাখলো চালক সিন্ডিকেট, ভেতরে নবজাতকের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আজ ১৬ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায়
আজ ১৬ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায়

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

'প্রিজন সেলে অবহেলায় আল্লামা সাঈদীর মৃত্যু হয়'
'প্রিজন সেলে অবহেলায় আল্লামা সাঈদীর মৃত্যু হয়'

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
সাদাপাথরে বিছিয়ে দেওয়া হলো জব্দকৃত ১২ হাজার ঘনফুট পাথর
সাদাপাথরে বিছিয়ে দেওয়া হলো জব্দকৃত ১২ হাজার ঘনফুট পাথর

২২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের প্রশিক্ষণ ভাতা বাড়ল ৫০ শতাংশ
সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের প্রশিক্ষণ ভাতা বাড়ল ৫০ শতাংশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাদাপাথর লুটের ঘটনায় ইউপি চেয়ারম্যান আলমগীর গ্রেফতার
সাদাপাথর লুটের ঘটনায় ইউপি চেয়ারম্যান আলমগীর গ্রেফতার

২১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

জামিনে মুক্ত সাবেক মন্ত্রী ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেন
জামিনে মুক্ত সাবেক মন্ত্রী ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরীর মৃত্যুদণ্ডের রায় লেখা হয় আইন মন্ত্রণালয়ে: হুম্মাম
সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরীর মৃত্যুদণ্ডের রায় লেখা হয় আইন মন্ত্রণালয়ে: হুম্মাম

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টিকটকার প্রিন্স মামুন আবারও গ্রেফতার
টিকটকার প্রিন্স মামুন আবারও গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার
কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার

২১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

আগামী সপ্তাহেই সংসদ নির্বাচনের রোডম্যাপ ঘোষণা: ইসি সচিব
আগামী সপ্তাহেই সংসদ নির্বাচনের রোডম্যাপ ঘোষণা: ইসি সচিব

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামিনে কারামুক্ত শমী কায়সার
জামিনে কারামুক্ত শমী কায়সার

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যে কারণে মোদির ওপর নাখোশ ট্রাম্প, জানালেন ভারতীয় কূটনীতিক
যে কারণে মোদির ওপর নাখোশ ট্রাম্প, জানালেন ভারতীয় কূটনীতিক

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদাবাজির ঘটনায় কোনো উপদেষ্টা জড়িত কিনা, স্পষ্ট করা দরকার : সালাহউদ্দিন
চাঁদাবাজির ঘটনায় কোনো উপদেষ্টা জড়িত কিনা, স্পষ্ট করা দরকার : সালাহউদ্দিন

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নতুন বিশেষ ভিসা চালু করছে চীন
নতুন বিশেষ ভিসা চালু করছে চীন

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার নেতানিয়াহুকে গ্রেফতারের ঘোষণা দিল নরওয়ে
এবার নেতানিয়াহুকে গ্রেফতারের ঘোষণা দিল নরওয়ে

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রেস সচিবের দায়িত্ব শেষে সাংবাদিকতায় ফিরে যাব: শফিকুল আলম
প্রেস সচিবের দায়িত্ব শেষে সাংবাদিকতায় ফিরে যাব: শফিকুল আলম

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহানবী (সা.) যেসব কথা বলতে নিষেধ করেছেন
মহানবী (সা.) যেসব কথা বলতে নিষেধ করেছেন

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

লুট হওয়া ৪০ হাজার ঘনফুট পাথর সারুলিয়া থেকে উদ্ধার
লুট হওয়া ৪০ হাজার ঘনফুট পাথর সারুলিয়া থেকে উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৮ জেলায় বন্যার সতর্কতা
৮ জেলায় বন্যার সতর্কতা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের পারমাণবিক হুমকির পাল্টা প্রতিক্রিয়ায় ভারতের হুঁশিয়ারি
পাকিস্তানের পারমাণবিক হুমকির পাল্টা প্রতিক্রিয়ায় ভারতের হুঁশিয়ারি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশুলিয়ায় শ্রমিকদের সড়ক অবরোধ, ১৫ কারখানা ছুটি ঘোষণা
আশুলিয়ায় শ্রমিকদের সড়ক অবরোধ, ১৫ কারখানা ছুটি ঘোষণা

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পুলিশের সামনে অস্ত্র বের করলে গুলির নির্দেশ সিএমপি কমিশনারের
পুলিশের সামনে অস্ত্র বের করলে গুলির নির্দেশ সিএমপি কমিশনারের

১২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র বাহিনী গঠন করছে পাকিস্তান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র বাহিনী গঠন করছে পাকিস্তান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নীল নদ থেকে ফোরাত : আরব বিশ্বের জন্য হুমকি নেতানিয়াহুর যে সম্প্রসারণবাদী স্বপ্ন
নীল নদ থেকে ফোরাত : আরব বিশ্বের জন্য হুমকি নেতানিয়াহুর যে সম্প্রসারণবাদী স্বপ্ন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাদা পাথর লুটের ঘটনায় করা রিটের শুনানি রবিবার
সাদা পাথর লুটের ঘটনায় করা রিটের শুনানি রবিবার

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার যমুনা সেতু অবরোধ করল শিক্ষার্থীরা, উত্তরবঙ্গ-ঢাকা যোগাযোগ বন্ধ
এবার যমুনা সেতু অবরোধ করল শিক্ষার্থীরা, উত্তরবঙ্গ-ঢাকা যোগাযোগ বন্ধ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে বাণিজ্য ঘাটতির রেকর্ড, ভীষণ চাপে অর্থনীতি
ভারতে বাণিজ্য ঘাটতির রেকর্ড, ভীষণ চাপে অর্থনীতি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে ‘মেঘ বিস্ফোরণে’ নিহত বেড়ে ৪৬
ভারতে ‘মেঘ বিস্ফোরণে’ নিহত বেড়ে ৪৬

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি ফিলিস্তিনিদের ‘বিশ্বের সবচেয়ে দরিদ্র’ দেশে পাঠাতে চায় ইসরায়েল
সত্যিই কি ফিলিস্তিনিদের ‘বিশ্বের সবচেয়ে দরিদ্র’ দেশে পাঠাতে চায় ইসরায়েল

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুন্নী সাহা ও তার স্বামীর সম্পদ বিবরণী দাখিলের আদেশ দুদকের
মুন্নী সাহা ও তার স্বামীর সম্পদ বিবরণী দাখিলের আদেশ দুদকের

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাইলস্টোন ট্রাজেডি: শিক্ষিকা মাহফুজাও মারা গেছেন
মাইলস্টোন ট্রাজেডি: শিক্ষিকা মাহফুজাও মারা গেছেন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্প-পুতিন বৈঠক ব্যর্থ হলে ভারতের ওপর আরও শুল্কের হুমকি আমেরিকার
ট্রাম্প-পুতিন বৈঠক ব্যর্থ হলে ভারতের ওপর আরও শুল্কের হুমকি আমেরিকার

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
কী থাকছে ভোটের রোডম্যাপে
কী থাকছে ভোটের রোডম্যাপে

প্রথম পৃষ্ঠা

এক বছরে দেড় লাখ ফোনকল রেকর্ড
এক বছরে দেড় লাখ ফোনকল রেকর্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

সাদাপাথরের কেরামতি
সাদাপাথরের কেরামতি

প্রথম পৃষ্ঠা

‘ত্রিরত্নে’র বিদেশে সম্পদের পাহাড়
‘ত্রিরত্নে’র বিদেশে সম্পদের পাহাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি থেকে লড়তে চান তিন নেতা জামায়াত খেলাফতের প্রার্থী চূড়ান্ত
বিএনপি থেকে লড়তে চান তিন নেতা জামায়াত খেলাফতের প্রার্থী চূড়ান্ত

নগর জীবন

ঘাম ঝরাচ্ছেন সম্ভাব্য প্রার্থীরা ছুটছেন গ্রাম থেকে গ্রামে
ঘাম ঝরাচ্ছেন সম্ভাব্য প্রার্থীরা ছুটছেন গ্রাম থেকে গ্রামে

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কর্মচারীদের ধাওয়া হাসপাতাল ত্যাগ অনশনকারীদের
কর্মচারীদের ধাওয়া হাসপাতাল ত্যাগ অনশনকারীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

বাড়ছেই নদনদীর পানি, ডুবছে নতুন নতুন এলাকা
বাড়ছেই নদনদীর পানি, ডুবছে নতুন নতুন এলাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

সারা দেশে বাড়ছে ডেঙ্গু চিকুনগুনিয়া
সারা দেশে বাড়ছে ডেঙ্গু চিকুনগুনিয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

রেকর্ড আমদানি সত্ত্বেও খাদ্য নিরাপত্তা ঝুঁকিতে দেশ
রেকর্ড আমদানি সত্ত্বেও খাদ্য নিরাপত্তা ঝুঁকিতে দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ফুটবলে মেয়েদের চোখ আরেক ট্রফিতে
ফুটবলে মেয়েদের চোখ আরেক ট্রফিতে

মাঠে ময়দানে

কিংসের শক্তি বেড়েছে কমেছে মোহামেডানের
কিংসের শক্তি বেড়েছে কমেছে মোহামেডানের

মাঠে ময়দানে

আজ ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘উইশ কার্ড’
আজ ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘উইশ কার্ড’

শোবিজ

খালেদা জিয়ার জন্মদিন আজ
খালেদা জিয়ার জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেক ফেসবুক আইডিতে বিব্রত তারকারা
ফেক ফেসবুক আইডিতে বিব্রত তারকারা

শোবিজ

প্লাস্টিকদূষণ চুক্তির খসড়া প্রত্যাখ্যান বাংলাদেশের
প্লাস্টিকদূষণ চুক্তির খসড়া প্রত্যাখ্যান বাংলাদেশের

প্রথম পৃষ্ঠা

২৬ বছর পর ক্যামেরার সামনে চিত্রনায়িকা শবনম
২৬ বছর পর ক্যামেরার সামনে চিত্রনায়িকা শবনম

শোবিজ

কক্সবাজারকাণ্ডে উত্তপ্ত এনসিপির সাধারণ সভা
কক্সবাজারকাণ্ডে উত্তপ্ত এনসিপির সাধারণ সভা

প্রথম পৃষ্ঠা

অবশেষে ফিরছেন তুষি
অবশেষে ফিরছেন তুষি

শোবিজ

সেই অপুর স্ত্রী যা বললেন
সেই অপুর স্ত্রী যা বললেন

প্রথম পৃষ্ঠা

রাষ্ট্রপতির শপথ নিয়ে সাত অ্যামিকাস কিউরি নিয়োগ
রাষ্ট্রপতির শপথ নিয়ে সাত অ্যামিকাস কিউরি নিয়োগ

প্রথম পৃষ্ঠা

৪ কোটি টাকা চাঁদা আদায় একজন গ্রেপ্তার
৪ কোটি টাকা চাঁদা আদায় একজন গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

হারে শুরু সোহানদের
হারে শুরু সোহানদের

মাঠে ময়দানে

বিএনপি ক্ষমতায় এলে গণতন্ত্র সুরক্ষিত রাখা হবে
বিএনপি ক্ষমতায় এলে গণতন্ত্র সুরক্ষিত রাখা হবে

নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রে জয়ের দুটি বাড়ির খোঁজ
যুক্তরাষ্ট্রে জয়ের দুটি বাড়ির খোঁজ

প্রথম পৃষ্ঠা

যুবাদের ইংল্যান্ড সফরের সূচি ঘোষণা
যুবাদের ইংল্যান্ড সফরের সূচি ঘোষণা

মাঠে ময়দানে

আজ ১৫ আগস্ট
আজ ১৫ আগস্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

টটেনহ্যামকে কাঁদিয়ে শিরোপা পিএসজির
টটেনহ্যামকে কাঁদিয়ে শিরোপা পিএসজির

মাঠে ময়দানে

উপদেষ্টা জড়িত কি না স্পষ্ট হওয়া দরকার
উপদেষ্টা জড়িত কি না স্পষ্ট হওয়া দরকার

প্রথম পৃষ্ঠা