শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৫ আগস্ট, ২০২৫

মল্লার

মাসুদ আহমেদ
প্রিন্ট ভার্সন
মল্লার

গল্প

নওগাঁ সার্কিট হাউসের ভিআইপি রুমে ঢুকে রবি সাহেবের মনে পড়ল- তখন এই বিল্ডিং এবং রুমগুলো এমন ছিল না। দামি শাটিনের পর্দা, শেডেড ল্যাম্পের আলোছায়া, দামি কার্পেট আর পরিপাটি বিছানার বদলে তখন ছিল আটপৌরে সুতির পর্দা, সাধারণ চাদরে ঢাকা বিছানা এবং আবরণহীন, আবরণহীন ষাট ওয়াটের ইলেকট্রিক বাল্ব। রবি তখন ভিআইপি রুমের সাজসজ্জা তদারকি করতেন। তিনি শাহবাগের ট্রেনিং শেষে এই মহকুমায় সদ্য প্রথম পোস্টিং পেয়েছেন। তরুণ বয়স, নবীন প্রাণ, চারদিকে যা দেখেন প্রবল ভালো লাগে। প্রকৃতি, নদী, আকাশ, গান, নতুন জায়গা, মানব এবং মানবী-সব কিছুতেই খুঁজে পান তরতাজা আনন্দ। ২৫ বছর পর আজ রবি নিজেই ভিআইপি। সবদিকেই পরিবর্তন হয়েছে। চেহারায় চিক্কণতা, ব্যক্তিত্বে গুরুগাম্ভীর্য, পদে অনেক উত্তুঙ্গ। সঙ্গে সুশ্রী, গৌরবর্ণা স্ত্রী। আবার সেদিনের সাবডিভিশন এখন হয়েছে জেলা শহর। তিনি তখন যেসব কাজের দায়িত্ব পালন করতেন তার অনেকগুলো এখন অন্যেরা তাঁর জন্য করছে। আজ শহরে ঢোকার সময় জেলার প্রধান কর্তা তাঁকে একদল পুলিশসহ অভ্যর্থনা করে এখানে নিয়ে এসেছেন। সিঁড়িতে উঠার পরই ইউনিফর্মধারী শাস্ত্রী-সেপাই দলের গার্ড অব অনারে তিনি বরিত হয়েছেন। প্রটোকল অফিসার জিজ্ঞেস করেছিল,

-স্যার, সন্ধ্যায় কী করবেন?

-রেস্ট নেব।

-ডিনারের আগে কিছু করবেন, কোথাও যাবেন?

একটু ভেবে তিনি বলেছিলেন, কোথায় যাওয়া যায়?

স্যার এনডিসি সাহেব আছেন। যদি কোথাও যাওয়ার কথা ভাবেন বলবেন।

-ঠিক আছে। কালকের প্রোগ্রামটা দেখি।

-স্যার, ম্যাডাম কোথাও যাবেন? যদিও এ শহরে শপিং বা দেখার মতো তেমন কিছু ...

-আচ্ছা লাগলে বলব।

আজমেরী বেগম কাপড় বদলাতে ভেতরে গেছেন। রবি সোফায় বসে জুতোর ফিতেতে হাত দিলেন। আজমেরীর ওখানে সময় লাগে। রবি জুতা, মোজা, ট্রাউজার এবং জ্যাকেট খুলে পাজামা-পাঞ্জাবি পরলেন। রবি পশ্চিম দিকের জানালার ভারী গোলাপি পর্দাটা টেনে বাইরে তাকালেন। বাইরে চাঁদ উঠেছে। আজ দুপুরে বৃষ্টি হয়েছিল। আবহাওয়া ঠান্ডার দিকে। ছোট্ট শহর। তিনি ভালো করে তাকালেন। পরিষ্কার দেখতে না পেলেও তাঁর মনে পড়ল সেই বাসাটা ছিল এদিকেই দক্ষিণ-পশ্চিমে। পাড়ার নামটা যেন কী ছিল? ‘দাশোরা।’ রাস্তার নাম? রুদ্রাক্ষ ঘোষাল রোড। আর বাসাটা? ’৪৭-এ পরিত্যক্ত সম্পত্তি। মহকুমা প্রশাসন পরে বরাদ্দ করেছিল সৈয়দ আবুল মোহসীন নামের এক ভদ্রলোককে। ইতিহাস আর রাজনীতির এক কাকতালীয় সন্ধি। এই বাসা থেকে ভারতের পশ্চিমবঙ্গে চলে গিয়েছিল একটি পরিবার। আবার ওখান থেকে মোহসীন সাহেব তাঁর বাবা-মার হাত ধরে এখানে এসে ঠিক এই বাড়িটি পেয়েছিলেন। বাবা-মার পর মোহসীনের নিজের পরিবার হয়েছিল একদিন এবং ১৯৮৫ সালে একদিন ম্যাজিস্ট্রেট রবির সঙ্গে আদালতে একটি তরুণীর দেখা। এফিডেভিটের মামলা। উকিল, পিতা ও পুত্রীর সঙ্গে কথোপকথন। অনভিজ্ঞ, নিজের মূল্য সম্পর্কে অচেতন, চপল তরুণ মন। যে কোনো কিছুই ভালো লাগে।

 

লাল পর্দা, চারপাশে অসংখ্য অজ্ঞ লোকের ভক্তিভরা দৃষ্টি, নিজের হাতে দণ্ডবিধানের ক্ষমতা, বয়সে বড় আইনজীবীর ‘ইওর অনার’, পেশকার এর ‘স্যার’ সম্বোধন এবং সশস্ত্র পুলিশের অভিবাদনের কোনো কিছুই রবির কানে ঢুকছিল না সেদিন। মন, প্রাণ, চোখ, মস্তিষ্ক, কর্ণ সবকিছু প্রবল মনোযোগ দিয়ে দেখছিল একজন মাত্র মানুষকে। কাঠের বেড়ার মধ্যে দণ্ডায়মান তরুণীটিকে। এত আকর্ষণীয়া। আইনজীবীর কথায় তাঁর সম্বিত ফিরে এসেছিল।

 

-স্যার।

 

-বলুন?

 

-বয়স কমাতে চায় মেয়েটি।

 

-কেন?

-জন্ম তারিখ ভুল ছিল ভর্তির সময়। এই যে পিতার মুচলেকা আর ডাক্তারের প্রত্যয়নপত্র।

মুহূর্তে মঞ্জুরি আদেশ জারি হয়ে গিয়েছিল। এরপর শুধু ঘোর, আর ঘোর। স্কুলের কজনাই বা চেনে শহরে নতুন আসা তরুণ ম্যাজিস্ট্রেটকে। অতএব স্কুল ছুটির সময় রবি যে করেই হোক দরজায় উপস্থিত। একদিন, দুদিন, সাতদিন, দুমাস...। ভালো লাগা আর ভালোবাসার দুর্দান্ত বহ্নিগতি। মফস্বলী কানাঘুষা, তাতে কী? মহকুমা প্রশাসনে জড়িত মানুষ। কাজেই ফিসফাস এর বেশি এগোয়নি। তা ছাড়া বিষয় দ্বিপাক্ষিক। আপত্তি কার? চিন্তা একটি বিষয় নিয়ে। অপ্রাপ্তবয়স্কা। কবে আইএসসি পাস করবে? অপেক্ষা যে গুরুভার। তাও একদিন শেষ হলো। কিন্তু তারপরও। ঝড় এলো বৈশাখে ...

আজমেরীর হয়ে গেছে। তিনি ড্রেসিংরুমের কাজ সেরে রবির কাছে গেলেন।

-কী ভাবছ?

-বাইরের দৃশ্য দেখছিলাম।

রবি সত্যও বললেন, মিথ্যেও বললেন। তিনি অতীতের কথাও ভাবছিলেন,

যা স্ত্রীকে কখনো বলেননি।

-ডিনারের আগে কি বাইরে যাবে আর?

-চল একটা পার্ক আছে। আমি যখন এখানে ছিলাম

তখনই ওটা করিয়েছিলাম।

এখনো জন বা যানদানব এ শহরকে আক্রান্ত করেনি। এখান থেকে সোজা একটা রাস্তা ধরে জায়গাটায় যাওয়া যায়। কিন্তু রবি ড্রাইভারকে বললেন একটু ঘুরো পথে যেতে। তিনি বাঁ দিকে তাকিয়ে দেখতে থাকলেন। সিভিল সার্জনের অফিস, কৃষি শুমারির ছোট হলুদ বিল্ডিং। গাড়ি থামানো যায় না। স্ত্রী কিছু ভাবতে পারেন। তবুও এরই ফাঁকে রবি গলির প্রথম বাড়িটার দিকে চট্ করে তাকিয়ে নিলেন। ঠিকই দেখতে পেলেন জায়গাটা। নতুন বাসা আর দোকান তৈরি হওয়াতে যদিও সামনেটা ঢাকা পড়েছে। নিজেই বুঝতে পারলেন মানুষমাত্রেরই স্ববিরোধিতা আছে। একসময়, এখান থেকে, এসব থেকে রোদেলাদের উঠোন, উঠোনের বকুল গাছ আর হাস্নাহেনা থেকে দূরে চলে যেতে চেয়েছিলেন। কিন্তু আজ আবার ওসব দেখতে ইচ্ছে করছে। ওগুলো কেমন আছে, ওদের বাসায় কে আছে?

একটু পর ওরা পার্কে এসে ঢুকলেন। রবি মনে করার চেষ্টা করলেন অনেক বছর আগে এখানের কোন্ লোহার বেঞ্চিটাতে দুজনে দুদিক হলেও বসেছেন। চোখে, মুখে, মনে স্বপ্ন নিয়ে অনাগত দিনের কথা ভেবেছেন সোনালি স্বপ্নডানায় ভেসে ভেসে। রবি মনে করতে পারলেন বেঞ্চটার কথা। একটা শ্বেতপাথরে একজন পাঞ্জাবি সিএসপি এসডিওর নাম খোদাই করা ছিল। রবি আর রোদেলা সেই শ্বেতপাথরের সামনের বেঞ্চিটাই পছন্দ করতেন। একেবারে নিরিবিলি ঝোপঝাড়ের আড়ালে। দূর থেকে ছোট যমুনার ক্ষীণ স্রোত দেখা যেত।

রবিরা ওখানে বসলেন। এখানে আসতে চেয়েছিলেন। এখানেই বসতে চেয়েছিলেন। কিন্তু এখন আর আনন্দ লাগছে না। নিজেকে অপরাধী মনে হলো। ঠিক পূর্ণিমা না হলেও আজও শুক্লপক্ষের চাঁদ। এতক্ষণ নিওন সাইনের বাল্ব ছিল। লোডশেডিং আরম্ভ হওয়াতে এখন দেখলেন চাঁদের আলোয় জায়গাটা ভরে উঠেছে। বেঞ্চির পায়ের কাছে ঝরাফুলে ছাওয়া। আজমেরী বললেন, ‘কী ভাবছ?’

-এই যে এই সুন্দর জায়গাটার কথা। ঢাকায় তো এসব উঠে গেছে অনেক বছর হলো।

স্বামীর আন্তরিক কণ্ঠে স্ত্রী অন্য কিছু ভাবলেন না। বললেন, ‘হ্যাঁ ঠিক বলেছ। ভালো করেছ এ জায়গাটায় নিয়ে এসে।’

ঢাকায় এসব চোখে পড়ে না।

কিন্তু রবির এখন মনে হতে থাকল সেসব কথা। কী হয়েছিল রোদেলার? এই শহরেই ওরা আছে? পশ্চিম বাংলার যারা, তারা ‘খুঁজে’- ঘুরেফিরে নিজেদের মধ্যেই থাকতে চায়। অথচ খোঁজ নিতে ইচ্ছা হয়নি। সেই পার্বতীর মতো।

খাবারের সময় হয়ে গেলে ওরা উঠলেন।

পরদিন সকাল ১০টা। লাল, নীল, বেগুনি পতাকা আর বেলুন, ঝোলানো হয়েছে শামিয়ানার নিচে। ডিসি ফুটবল মাঠে সাদা চক দিয়ে মাঠের চারদিক চিহ্নিত করে চেয়ার আর সোফা পাতা হয়েছে বিশিষ্ট ব্যক্তিদের জন্য। কয়েক সারি চেয়ার সাধারণ অভ্যাগতদের জন্য। সভাপতি, প্রধান অতিথি, আসন গ্রহণ করলেন। একজন ঘোষিকার অনুষ্ঠান ঘোষণার ক্রম অনুসরণ শেষে প্রধান অতিথির ভাষণের পালা। ঘোষিকা বলল, “সরকারের মান্যবর সচিব রবিউল আলম চৌধুরী এবং আজকের অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথিকে নওগাঁ শিশু পুষ্টি প্রকল্প ‘সোনামণিদের জন্য’ সম্পর্কে বক্তব্য প্রদান এবং প্রকল্পের শুভ উদ্বোধন ঘোষণা করতে সবিনয় অনুরোধ জানাচ্ছি।’

তিনি মাইক্রোফোনের সামনে এসে বক্তব্য দেওয়া শুরু করলেন।

দর্শকের দ্বিতীয় সারিতে শহরের প্রধান বালিকা বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষিকা বসেছিলেন। তাঁর বয়স চল্লিশ পার হয়েছে। কিন্তু দেখতে প্রায় পঞ্চাশ মনে হয়।

এখন এই শ্রেণির যে কোনো নারী চুলে নানা রকম রং দেন। পারলারে গিয়ে অনুষ্ঠানে আসার আগে বিউটি স্লিপে কিছুক্ষণ মগ্ন থাকেন। নানারকম এজ ডিফাইং ক্রিম দেওয়ার ফলে তাদের মুখ ও হাতের চামড়া মসৃণ থাকে। এদের মধ্যে যারা জন্মগতভাবেই সুশ্রী হন, তাদের বয়স তাদের কারও কারও কন্যাদের থেকে কম মনে হয়। কিন্তু এই প্রধান শিক্ষিকা এসবের কিছুই করেননি। ফলে তাঁর চুল এ অপরাহ্ণের এবং মুখে চোখে স্নান সন্ধ্যার আঁচড় স্পষ্ট। এমন অনুষ্ঠানে তিনি নিয়মিতই দাওয়াত পান, তাই সব নিমন্ত্রণপত্রের খুঁটিনাটি পড়া হয়ে ওঠে না। তবে সঙ্গে আনতে হয়। মান্যবরের নাম ঘোষণার পর তিনি কার্ডটি ব্যাগ থেকে বের করে পড়লেন।

অনেক বছর আগের কথা। ও সবের ওপর ক্রমে ধুলো পড়ে গিয়েছিল, জমেছিল শ্যাওলা। বক্তাকে চিনতে পেরে এতদিন পর সেই ধুলো একটু একটু উড়া আর কীসের আঘাতে সবুজ শ্যাওলা ভেসে গিয়ে পাকা শানের কোণা উঁকি দেওয়া শুরু করেছিল। একটিমাত্র অনুভূতি দিয়ে তিনি সেগুলোকে স্বস্থানে ফিরিয়ে দেওয়া শুরু করলেন। সেটির নাম আত্মসম্মান। তিনি মনে মনে বললেন, ‘স্বচ্ছতা, দায়বদ্ধতার মতো শব্দপুঞ্জ তোমার মুখেই মানায়। বিশেষ করে পণরক্ষায় সর্বস্ব ত্যাগের সংকল্পের নিনাদও তোমাতেই শোভা পায়। ওই যে মঞ্চে তোমার পার্শ্ববর্তিনীকে দেখতে পাচ্ছি। একসময় দেখতে আমি ওর চেয়ে খারাপ ছিলাম না। কিন্তু শিকড়হীন উদ্বাস্তু পিতার কন্যা যে! ঢাকার প্রতিষ্ঠিত উচ্চপদাসীন যে কারও কন্যাই তো তোমার যোগ্য। এ কথা বুঝতে তোমার খুব সময় লাগেনি। বরং আমারই সময় লেগেছে অনেক মরুপথ পার হওয়ার পর। সেই ভয়াবহ আবিষ্কারের পরও জলভরা চোখে অপেক্ষা করেছি অবুঝ আমি। তবু ভালো, প্রতারণা করেছ কিন্তু করুণা করনি। তাতে আমার নারীত্বের আরও অবমাননা হতো।’

ঘোষিকা এবার অনুষ্ঠানের সমাপ্তি ঘোষণা করে অভ্যাগতদের আপ্যায়নের আহ্বান জানালেন। প্রধান অতিথি এখন এদিকটায় আসছেন।

আসন থেকে উঠে দাঁড়িয়ে, কাউকে কিছু না বলে অনূঢ়া রোদেলা মোহসীন সভাস্থল ত্যাগ করলেন।

এই বিভাগের আরও খবর
জার্নাল
জার্নাল
পাহাড়
পাহাড়
বুকের ভিতর ময়ূর নাচে
বুকের ভিতর ময়ূর নাচে
শাড়ির আঁচলে বাঁধা জীবন
শাড়ির আঁচলে বাঁধা জীবন
পাশে থাকা
পাশে থাকা
আমাদের কিছুই হলো না
আমাদের কিছুই হলো না
অন্তর্দৃষ্টি
অন্তর্দৃষ্টি
একটি বেদনার গল্প
একটি বেদনার গল্প
প্রস্থানবিন্দু
প্রস্থানবিন্দু
আকাল
আকাল
এবং দিনাজপুর
এবং দিনাজপুর
আকাশবাদ
আকাশবাদ
সর্বশেষ খবর
মেলোনির সৌন্দর্যের প্রশংসায় পঞ্চমুখ ট্রাম্প
মেলোনির সৌন্দর্যের প্রশংসায় পঞ্চমুখ ট্রাম্প

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নারী শিক্ষা ও ক্ষমতায়নে বিশ্বাসী : প্রিন্স
বিএনপি নারী শিক্ষা ও ক্ষমতায়নে বিশ্বাসী : প্রিন্স

১১ মিনিট আগে | রাজনীতি

রাঙামাটি কাপ্তাই হ্রদে ডুবে প্রাণ গেল অন্তঃসত্ত্বা নারীর
রাঙামাটি কাপ্তাই হ্রদে ডুবে প্রাণ গেল অন্তঃসত্ত্বা নারীর

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৪৫০ কোটি টাকার মাইলফলকে কান্তারা চ্যাপ্টার ১
৪৫০ কোটি টাকার মাইলফলকে কান্তারা চ্যাপ্টার ১

১৬ মিনিট আগে | শোবিজ

গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষকের বাড়িতে পাখির মেলা
শিক্ষকের বাড়িতে পাখির মেলা

২১ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ফিফা বিশ্বকাপের নিরাপত্তায় যুক্তরাষ্ট্রের ৬০ হাজার কোটি টাকার মহাপরিকল্পনা
ফিফা বিশ্বকাপের নিরাপত্তায় যুক্তরাষ্ট্রের ৬০ হাজার কোটি টাকার মহাপরিকল্পনা

২২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বগুড়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল জামায়াত নেতার
বগুড়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল জামায়াত নেতার

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্বীকৃতি পেল ‌‘টাইপ ৫’ ডায়াবেটিস
স্বীকৃতি পেল ‌‘টাইপ ৫’ ডায়াবেটিস

৩৯ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের সাবেক সহ-সম্পাদকসহ গ্রেফতার ৪
নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের সাবেক সহ-সম্পাদকসহ গ্রেফতার ৪

৪২ মিনিট আগে | নগর জীবন

চাপাইনবাবগঞ্জে দু’গ্রুপের সংঘর্ষে আহত ১০
চাপাইনবাবগঞ্জে দু’গ্রুপের সংঘর্ষে আহত ১০

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নবীনগরে বিলে কাজ করার সময় পানিতে ভেসে নিখোঁজ ১
নবীনগরে বিলে কাজ করার সময় পানিতে ভেসে নিখোঁজ ১

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শেষ ওয়ানডেতে টস হেরে ফিল্ডিংয়ে বাংলাদেশ, একাদশে চার পরিবর্তন
শেষ ওয়ানডেতে টস হেরে ফিল্ডিংয়ে বাংলাদেশ, একাদশে চার পরিবর্তন

৫৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাকচাপায় নিহত শিবচরের দুই ছাত্রদল নেতার বাড়িতে শোকের মাতম
ট্রাকচাপায় নিহত শিবচরের দুই ছাত্রদল নেতার বাড়িতে শোকের মাতম

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইতিহাস গড়ে বিশ্বকাপে আটলান্টিকের ছোট দ্বীপদেশ
ইতিহাস গড়ে বিশ্বকাপে আটলান্টিকের ছোট দ্বীপদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাগেরহাটে একদিনে যুবদল নেতাসহ ৩ খুন
বাগেরহাটে একদিনে যুবদল নেতাসহ ৩ খুন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একই সময়ে ১৬৩৮ ক্রেডিট কার্ড সচল রেখে গিনেস রেকর্ড!
একই সময়ে ১৬৩৮ ক্রেডিট কার্ড সচল রেখে গিনেস রেকর্ড!

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

যখনই নির্বাচন হোক বিএনপির ভূমিধস বিজয় হবে : দুদু
যখনই নির্বাচন হোক বিএনপির ভূমিধস বিজয় হবে : দুদু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও ৫ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৮৪১
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও ৫ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৮৪১

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

বগুড়ার বক্ষব্যাধি হাসপাতাল নিজেই ‘সর্দি কাশিতে আক্রান্ত’
বগুড়ার বক্ষব্যাধি হাসপাতাল নিজেই ‘সর্দি কাশিতে আক্রান্ত’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে যে রাস্তায় গাড়ি চলাচলে নিষেধাজ্ঞা দিল পুলিশ
সিলেটে যে রাস্তায় গাড়ি চলাচলে নিষেধাজ্ঞা দিল পুলিশ

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?
কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি: সারজিস আলম
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি: সারজিস আলম

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুর্নীতিবাজদের সেফ এক্সিট দরকার হয়, আমাদের নয় : ধর্ম উপদেষ্টা
দুর্নীতিবাজদের সেফ এক্সিট দরকার হয়, আমাদের নয় : ধর্ম উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে ভেজালবিরোধী অভিযানে জরিমানা গুনলো দুই রেস্টেুরেন্ট
চট্টগ্রামে ভেজালবিরোধী অভিযানে জরিমানা গুনলো দুই রেস্টেুরেন্ট

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারত থেকে অস্ত্র-মাদক আনেন তারা, একজনের নামে ১৮ ও অন্যজনের ৭ মামলা
ভারত থেকে অস্ত্র-মাদক আনেন তারা, একজনের নামে ১৮ ও অন্যজনের ৭ মামলা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সেরা অভিনেতার পুরস্কার ঐশ্বরিয়াকে উৎসর্গ করলেন অভিষেক
সেরা অভিনেতার পুরস্কার ঐশ্বরিয়াকে উৎসর্গ করলেন অভিষেক

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইনুর মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলার অভিযোগ গঠনের শুনানি ২৩ অক্টোবর
ইনুর মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলার অভিযোগ গঠনের শুনানি ২৩ অক্টোবর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ প্রেসক্লাব কুয়েতের সভাপতি সুমন, সম্পাদক জুবেদ
বাংলাদেশ প্রেসক্লাব কুয়েতের সভাপতি সুমন, সম্পাদক জুবেদ

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

কোন পদ্ধতিতে ভোট হবে সিদ্ধান্ত নেবে জনগণ : ডা. জাহিদ
কোন পদ্ধতিতে ভোট হবে সিদ্ধান্ত নেবে জনগণ : ডা. জাহিদ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
বিশ্বকাপে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড
বিশ্বকাপে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এবার ভরিতে ৪৬১৮ টাকা বেড়েছে স্বর্ণের দাম
এবার ভরিতে ৪৬১৮ টাকা বেড়েছে স্বর্ণের দাম

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বনেতাদের উপস্থিতিতে মিসরে গাজা শান্তিচুক্তি সই
বিশ্বনেতাদের উপস্থিতিতে মিসরে গাজা শান্তিচুক্তি সই

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক ফ্রেমে শাকিব-ববি
এক ফ্রেমে শাকিব-ববি

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজায় অস্ত্র হাতে হামাসের টহল
গাজায় অস্ত্র হাতে হামাসের টহল

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিক্ষোভের মুখে দেশ ছেড়ে পালালেন মাদাগাস্কারের প্রেসিডেন্ট, দাবি রিপোর্টে
বিক্ষোভের মুখে দেশ ছেড়ে পালালেন মাদাগাস্কারের প্রেসিডেন্ট, দাবি রিপোর্টে

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’
‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রিয়াদে এক মঞ্চে বলিউডের তিন খান
রিয়াদে এক মঞ্চে বলিউডের তিন খান

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাজধানীতে ডিপ ফ্রিজ থেকে নারীর লাশ উদ্ধার, স্বামী পলাতক
রাজধানীতে ডিপ ফ্রিজ থেকে নারীর লাশ উদ্ধার, স্বামী পলাতক

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘ফিলিস্তিন রাষ্ট্র  প্রতিষ্ঠা না হলে মধ্যপ্রাচ্য ধ্বংস হয়ে যাবে’
‘ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা না হলে মধ্যপ্রাচ্য ধ্বংস হয়ে যাবে’

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তবুও অনিশ্চিত পথে গাজা?
তবুও অনিশ্চিত পথে গাজা?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান-আফগানিস্তান সংঘাত নিয়ে মুখ খুললেন ট্রাম্প
পাকিস্তান-আফগানিস্তান সংঘাত নিয়ে মুখ খুললেন ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৭৫ কোটি পারিশ্রমিকে আল্লু অর্জুন!
১৭৫ কোটি পারিশ্রমিকে আল্লু অর্জুন!

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

৪ ঘণ্টা আগে | টক শো

চীনকে ঠেকাতে ভারতের নতুন বাঁধ নির্মাণের ঘোষণা
চীনকে ঠেকাতে ভারতের নতুন বাঁধ নির্মাণের ঘোষণা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা যুদ্ধবিরতি চুক্তি স্বাক্ষর, কিন্তু রয়ে গেছে অনেক প্রশ্ন
গাজা যুদ্ধবিরতি চুক্তি স্বাক্ষর, কিন্তু রয়ে গেছে অনেক প্রশ্ন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন
গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল্লাহর কাছে যারা সবচেয়ে সম্মানিত
আল্লাহর কাছে যারা সবচেয়ে সম্মানিত

১৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

পালিয়েছেন প্রেসিডেন্ট, মাদাগাস্কারে মানুষের উল্লাস
পালিয়েছেন প্রেসিডেন্ট, মাদাগাস্কারে মানুষের উল্লাস

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র ছাড়া মধ্যপ্রাচ্য ‌‘ধ্বংস’ হবে : জর্ডানের বাদশাহ
ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র ছাড়া মধ্যপ্রাচ্য ‌‘ধ্বংস’ হবে : জর্ডানের বাদশাহ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন পরিচয়ে আসছেন তাসনিয়া ফারিণ
নতুন পরিচয়ে আসছেন তাসনিয়া ফারিণ

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর
মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লড়াই করেও হারল টাইগ্রেসরা
লড়াই করেও হারল টাইগ্রেসরা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের গাজা পরিকল্পনা অস্পষ্ট: রাশিয়া
ট্রাম্পের গাজা পরিকল্পনা অস্পষ্ট: রাশিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের
আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ
রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
কিছুই থাকে না বিএনপির
কিছুই থাকে না বিএনপির

প্রথম পৃষ্ঠা

রাখাইন নয়, রোহিঙ্গাদের ভিন্ন জায়গা দিতে চায় মিয়ানমার
রাখাইন নয়, রোহিঙ্গাদের ভিন্ন জায়গা দিতে চায় মিয়ানমার

পেছনের পৃষ্ঠা

কতটা প্রস্তুত হামজারা?
কতটা প্রস্তুত হামজারা?

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

টিকা মানেই টাকা
টিকা মানেই টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভুটানের জলবিদ্যুতে লাভবান হবে বাংলাদেশ
ভুটানের জলবিদ্যুতে লাভবান হবে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

মধ্যরাতে র‌্যাগিং ১৬ শিক্ষার্থী বহিষ্কার
মধ্যরাতে র‌্যাগিং ১৬ শিক্ষার্থী বহিষ্কার

পেছনের পৃষ্ঠা

অস্থির শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান
অস্থির শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির পাঁচ মনোনয়নপ্রত্যাশী জামায়াত প্রার্থীর জোর প্রচার
বিএনপির পাঁচ মনোনয়নপ্রত্যাশী জামায়াত প্রার্থীর জোর প্রচার

নগর জীবন

জুতোয় ঢোকার অধিকার
জুতোয় ঢোকার অধিকার

সম্পাদকীয়

নির্বাচনে শক্তিশালী দল হবে এনসিপি
নির্বাচনে শক্তিশালী দল হবে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াত বিষয়ে হেফাজত আমিরের বক্তব্য ব্যক্তিগত
জামায়াত বিষয়ে হেফাজত আমিরের বক্তব্য ব্যক্তিগত

পেছনের পৃষ্ঠা

সচিবালয় গেটে অবস্থান জুলাই যোদ্ধাদের
সচিবালয় গেটে অবস্থান জুলাই যোদ্ধাদের

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন
মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন

নগর জীবন

এনসিপির মধ্যে কিংস পার্টির আচরণ
এনসিপির মধ্যে কিংস পার্টির আচরণ

নগর জীবন

বিমসটেক অঞ্চলে ক্রসবর্ডার লেনদেনের উদ্যোগ
বিমসটেক অঞ্চলে ক্রসবর্ডার লেনদেনের উদ্যোগ

শিল্প বাণিজ্য

বিএনপিকে ক্ষমতায় চান ব্যবসায়ীরা
বিএনপিকে ক্ষমতায় চান ব্যবসায়ীরা

প্রথম পৃষ্ঠা

আরেক দফা পরিবর্তন আসছে অঙ্গীকারনামায়
আরেক দফা পরিবর্তন আসছে অঙ্গীকারনামায়

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকা সেনানিবাসের ভবনকে সাময়িক কারাগার ঘোষণা
ঢাকা সেনানিবাসের ভবনকে সাময়িক কারাগার ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

রাবিতে শেষ মুহূর্তে জমজমাট প্রচার
রাবিতে শেষ মুহূর্তে জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার ইসির কাছে শাপলা প্রতীকের জন্য আবদার বাংলাদেশ কংগ্রেসের
এবার ইসির কাছে শাপলা প্রতীকের জন্য আবদার বাংলাদেশ কংগ্রেসের

পেছনের পৃষ্ঠা

সয়াবিন তেলের দাম লিটারে বাড়ল ৬ টাকা
সয়াবিন তেলের দাম লিটারে বাড়ল ৬ টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রতিদিন ৩ কোটি লিটার পানি অপচয়
প্রতিদিন ৩ কোটি লিটার পানি অপচয়

নগর জীবন

রাষ্ট্র পরিচালনার দায়িত্ব পেলে সেবক হতে চাই
রাষ্ট্র পরিচালনার দায়িত্ব পেলে সেবক হতে চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্তর্জাতিক ঘোষণা কক্সবাজার বিমানবন্দরকে
আন্তর্জাতিক ঘোষণা কক্সবাজার বিমানবন্দরকে

প্রথম পৃষ্ঠা

দিনদুপুরে যুবককে গলা কেটে হত্যা
দিনদুপুরে যুবককে গলা কেটে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

মির্জা আব্বাসসহ বিএনপির ১৬৭ নেতা কর্মীকে অব্যাহতি
মির্জা আব্বাসসহ বিএনপির ১৬৭ নেতা কর্মীকে অব্যাহতি

পেছনের পৃষ্ঠা

নভেম্বরে গণভোট চায় জামায়াত
নভেম্বরে গণভোট চায় জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

সাময়িক বরখাস্ত সাবেক সিএমএম রেজাউল করিম
সাময়িক বরখাস্ত সাবেক সিএমএম রেজাউল করিম

পেছনের পৃষ্ঠা

রাস্তায় প্রকাশ্যে যুবককে গলা কেটে হত্যা
রাস্তায় প্রকাশ্যে যুবককে গলা কেটে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা