শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৫ আগস্ট, ২০২৫

মল্লার

মাসুদ আহমেদ
প্রিন্ট ভার্সন
মল্লার

গল্প

নওগাঁ সার্কিট হাউসের ভিআইপি রুমে ঢুকে রবি সাহেবের মনে পড়ল- তখন এই বিল্ডিং এবং রুমগুলো এমন ছিল না। দামি শাটিনের পর্দা, শেডেড ল্যাম্পের আলোছায়া, দামি কার্পেট আর পরিপাটি বিছানার বদলে তখন ছিল আটপৌরে সুতির পর্দা, সাধারণ চাদরে ঢাকা বিছানা এবং আবরণহীন, আবরণহীন ষাট ওয়াটের ইলেকট্রিক বাল্ব। রবি তখন ভিআইপি রুমের সাজসজ্জা তদারকি করতেন। তিনি শাহবাগের ট্রেনিং শেষে এই মহকুমায় সদ্য প্রথম পোস্টিং পেয়েছেন। তরুণ বয়স, নবীন প্রাণ, চারদিকে যা দেখেন প্রবল ভালো লাগে। প্রকৃতি, নদী, আকাশ, গান, নতুন জায়গা, মানব এবং মানবী-সব কিছুতেই খুঁজে পান তরতাজা আনন্দ। ২৫ বছর পর আজ রবি নিজেই ভিআইপি। সবদিকেই পরিবর্তন হয়েছে। চেহারায় চিক্কণতা, ব্যক্তিত্বে গুরুগাম্ভীর্য, পদে অনেক উত্তুঙ্গ। সঙ্গে সুশ্রী, গৌরবর্ণা স্ত্রী। আবার সেদিনের সাবডিভিশন এখন হয়েছে জেলা শহর। তিনি তখন যেসব কাজের দায়িত্ব পালন করতেন তার অনেকগুলো এখন অন্যেরা তাঁর জন্য করছে। আজ শহরে ঢোকার সময় জেলার প্রধান কর্তা তাঁকে একদল পুলিশসহ অভ্যর্থনা করে এখানে নিয়ে এসেছেন। সিঁড়িতে উঠার পরই ইউনিফর্মধারী শাস্ত্রী-সেপাই দলের গার্ড অব অনারে তিনি বরিত হয়েছেন। প্রটোকল অফিসার জিজ্ঞেস করেছিল,

-স্যার, সন্ধ্যায় কী করবেন?

-রেস্ট নেব।

-ডিনারের আগে কিছু করবেন, কোথাও যাবেন?

একটু ভেবে তিনি বলেছিলেন, কোথায় যাওয়া যায়?

স্যার এনডিসি সাহেব আছেন। যদি কোথাও যাওয়ার কথা ভাবেন বলবেন।

-ঠিক আছে। কালকের প্রোগ্রামটা দেখি।

-স্যার, ম্যাডাম কোথাও যাবেন? যদিও এ শহরে শপিং বা দেখার মতো তেমন কিছু ...

-আচ্ছা লাগলে বলব।

আজমেরী বেগম কাপড় বদলাতে ভেতরে গেছেন। রবি সোফায় বসে জুতোর ফিতেতে হাত দিলেন। আজমেরীর ওখানে সময় লাগে। রবি জুতা, মোজা, ট্রাউজার এবং জ্যাকেট খুলে পাজামা-পাঞ্জাবি পরলেন। রবি পশ্চিম দিকের জানালার ভারী গোলাপি পর্দাটা টেনে বাইরে তাকালেন। বাইরে চাঁদ উঠেছে। আজ দুপুরে বৃষ্টি হয়েছিল। আবহাওয়া ঠান্ডার দিকে। ছোট্ট শহর। তিনি ভালো করে তাকালেন। পরিষ্কার দেখতে না পেলেও তাঁর মনে পড়ল সেই বাসাটা ছিল এদিকেই দক্ষিণ-পশ্চিমে। পাড়ার নামটা যেন কী ছিল? ‘দাশোরা।’ রাস্তার নাম? রুদ্রাক্ষ ঘোষাল রোড। আর বাসাটা? ’৪৭-এ পরিত্যক্ত সম্পত্তি। মহকুমা প্রশাসন পরে বরাদ্দ করেছিল সৈয়দ আবুল মোহসীন নামের এক ভদ্রলোককে। ইতিহাস আর রাজনীতির এক কাকতালীয় সন্ধি। এই বাসা থেকে ভারতের পশ্চিমবঙ্গে চলে গিয়েছিল একটি পরিবার। আবার ওখান থেকে মোহসীন সাহেব তাঁর বাবা-মার হাত ধরে এখানে এসে ঠিক এই বাড়িটি পেয়েছিলেন। বাবা-মার পর মোহসীনের নিজের পরিবার হয়েছিল একদিন এবং ১৯৮৫ সালে একদিন ম্যাজিস্ট্রেট রবির সঙ্গে আদালতে একটি তরুণীর দেখা। এফিডেভিটের মামলা। উকিল, পিতা ও পুত্রীর সঙ্গে কথোপকথন। অনভিজ্ঞ, নিজের মূল্য সম্পর্কে অচেতন, চপল তরুণ মন। যে কোনো কিছুই ভালো লাগে।

 

লাল পর্দা, চারপাশে অসংখ্য অজ্ঞ লোকের ভক্তিভরা দৃষ্টি, নিজের হাতে দণ্ডবিধানের ক্ষমতা, বয়সে বড় আইনজীবীর ‘ইওর অনার’, পেশকার এর ‘স্যার’ সম্বোধন এবং সশস্ত্র পুলিশের অভিবাদনের কোনো কিছুই রবির কানে ঢুকছিল না সেদিন। মন, প্রাণ, চোখ, মস্তিষ্ক, কর্ণ সবকিছু প্রবল মনোযোগ দিয়ে দেখছিল একজন মাত্র মানুষকে। কাঠের বেড়ার মধ্যে দণ্ডায়মান তরুণীটিকে। এত আকর্ষণীয়া। আইনজীবীর কথায় তাঁর সম্বিত ফিরে এসেছিল।

 

-স্যার।

 

-বলুন?

 

-বয়স কমাতে চায় মেয়েটি।

 

-কেন?

-জন্ম তারিখ ভুল ছিল ভর্তির সময়। এই যে পিতার মুচলেকা আর ডাক্তারের প্রত্যয়নপত্র।

মুহূর্তে মঞ্জুরি আদেশ জারি হয়ে গিয়েছিল। এরপর শুধু ঘোর, আর ঘোর। স্কুলের কজনাই বা চেনে শহরে নতুন আসা তরুণ ম্যাজিস্ট্রেটকে। অতএব স্কুল ছুটির সময় রবি যে করেই হোক দরজায় উপস্থিত। একদিন, দুদিন, সাতদিন, দুমাস...। ভালো লাগা আর ভালোবাসার দুর্দান্ত বহ্নিগতি। মফস্বলী কানাঘুষা, তাতে কী? মহকুমা প্রশাসনে জড়িত মানুষ। কাজেই ফিসফাস এর বেশি এগোয়নি। তা ছাড়া বিষয় দ্বিপাক্ষিক। আপত্তি কার? চিন্তা একটি বিষয় নিয়ে। অপ্রাপ্তবয়স্কা। কবে আইএসসি পাস করবে? অপেক্ষা যে গুরুভার। তাও একদিন শেষ হলো। কিন্তু তারপরও। ঝড় এলো বৈশাখে ...

আজমেরীর হয়ে গেছে। তিনি ড্রেসিংরুমের কাজ সেরে রবির কাছে গেলেন।

-কী ভাবছ?

-বাইরের দৃশ্য দেখছিলাম।

রবি সত্যও বললেন, মিথ্যেও বললেন। তিনি অতীতের কথাও ভাবছিলেন,

যা স্ত্রীকে কখনো বলেননি।

-ডিনারের আগে কি বাইরে যাবে আর?

-চল একটা পার্ক আছে। আমি যখন এখানে ছিলাম

তখনই ওটা করিয়েছিলাম।

এখনো জন বা যানদানব এ শহরকে আক্রান্ত করেনি। এখান থেকে সোজা একটা রাস্তা ধরে জায়গাটায় যাওয়া যায়। কিন্তু রবি ড্রাইভারকে বললেন একটু ঘুরো পথে যেতে। তিনি বাঁ দিকে তাকিয়ে দেখতে থাকলেন। সিভিল সার্জনের অফিস, কৃষি শুমারির ছোট হলুদ বিল্ডিং। গাড়ি থামানো যায় না। স্ত্রী কিছু ভাবতে পারেন। তবুও এরই ফাঁকে রবি গলির প্রথম বাড়িটার দিকে চট্ করে তাকিয়ে নিলেন। ঠিকই দেখতে পেলেন জায়গাটা। নতুন বাসা আর দোকান তৈরি হওয়াতে যদিও সামনেটা ঢাকা পড়েছে। নিজেই বুঝতে পারলেন মানুষমাত্রেরই স্ববিরোধিতা আছে। একসময়, এখান থেকে, এসব থেকে রোদেলাদের উঠোন, উঠোনের বকুল গাছ আর হাস্নাহেনা থেকে দূরে চলে যেতে চেয়েছিলেন। কিন্তু আজ আবার ওসব দেখতে ইচ্ছে করছে। ওগুলো কেমন আছে, ওদের বাসায় কে আছে?

একটু পর ওরা পার্কে এসে ঢুকলেন। রবি মনে করার চেষ্টা করলেন অনেক বছর আগে এখানের কোন্ লোহার বেঞ্চিটাতে দুজনে দুদিক হলেও বসেছেন। চোখে, মুখে, মনে স্বপ্ন নিয়ে অনাগত দিনের কথা ভেবেছেন সোনালি স্বপ্নডানায় ভেসে ভেসে। রবি মনে করতে পারলেন বেঞ্চটার কথা। একটা শ্বেতপাথরে একজন পাঞ্জাবি সিএসপি এসডিওর নাম খোদাই করা ছিল। রবি আর রোদেলা সেই শ্বেতপাথরের সামনের বেঞ্চিটাই পছন্দ করতেন। একেবারে নিরিবিলি ঝোপঝাড়ের আড়ালে। দূর থেকে ছোট যমুনার ক্ষীণ স্রোত দেখা যেত।

রবিরা ওখানে বসলেন। এখানে আসতে চেয়েছিলেন। এখানেই বসতে চেয়েছিলেন। কিন্তু এখন আর আনন্দ লাগছে না। নিজেকে অপরাধী মনে হলো। ঠিক পূর্ণিমা না হলেও আজও শুক্লপক্ষের চাঁদ। এতক্ষণ নিওন সাইনের বাল্ব ছিল। লোডশেডিং আরম্ভ হওয়াতে এখন দেখলেন চাঁদের আলোয় জায়গাটা ভরে উঠেছে। বেঞ্চির পায়ের কাছে ঝরাফুলে ছাওয়া। আজমেরী বললেন, ‘কী ভাবছ?’

-এই যে এই সুন্দর জায়গাটার কথা। ঢাকায় তো এসব উঠে গেছে অনেক বছর হলো।

স্বামীর আন্তরিক কণ্ঠে স্ত্রী অন্য কিছু ভাবলেন না। বললেন, ‘হ্যাঁ ঠিক বলেছ। ভালো করেছ এ জায়গাটায় নিয়ে এসে।’

ঢাকায় এসব চোখে পড়ে না।

কিন্তু রবির এখন মনে হতে থাকল সেসব কথা। কী হয়েছিল রোদেলার? এই শহরেই ওরা আছে? পশ্চিম বাংলার যারা, তারা ‘খুঁজে’- ঘুরেফিরে নিজেদের মধ্যেই থাকতে চায়। অথচ খোঁজ নিতে ইচ্ছা হয়নি। সেই পার্বতীর মতো।

খাবারের সময় হয়ে গেলে ওরা উঠলেন।

পরদিন সকাল ১০টা। লাল, নীল, বেগুনি পতাকা আর বেলুন, ঝোলানো হয়েছে শামিয়ানার নিচে। ডিসি ফুটবল মাঠে সাদা চক দিয়ে মাঠের চারদিক চিহ্নিত করে চেয়ার আর সোফা পাতা হয়েছে বিশিষ্ট ব্যক্তিদের জন্য। কয়েক সারি চেয়ার সাধারণ অভ্যাগতদের জন্য। সভাপতি, প্রধান অতিথি, আসন গ্রহণ করলেন। একজন ঘোষিকার অনুষ্ঠান ঘোষণার ক্রম অনুসরণ শেষে প্রধান অতিথির ভাষণের পালা। ঘোষিকা বলল, “সরকারের মান্যবর সচিব রবিউল আলম চৌধুরী এবং আজকের অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথিকে নওগাঁ শিশু পুষ্টি প্রকল্প ‘সোনামণিদের জন্য’ সম্পর্কে বক্তব্য প্রদান এবং প্রকল্পের শুভ উদ্বোধন ঘোষণা করতে সবিনয় অনুরোধ জানাচ্ছি।’

তিনি মাইক্রোফোনের সামনে এসে বক্তব্য দেওয়া শুরু করলেন।

দর্শকের দ্বিতীয় সারিতে শহরের প্রধান বালিকা বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষিকা বসেছিলেন। তাঁর বয়স চল্লিশ পার হয়েছে। কিন্তু দেখতে প্রায় পঞ্চাশ মনে হয়।

এখন এই শ্রেণির যে কোনো নারী চুলে নানা রকম রং দেন। পারলারে গিয়ে অনুষ্ঠানে আসার আগে বিউটি স্লিপে কিছুক্ষণ মগ্ন থাকেন। নানারকম এজ ডিফাইং ক্রিম দেওয়ার ফলে তাদের মুখ ও হাতের চামড়া মসৃণ থাকে। এদের মধ্যে যারা জন্মগতভাবেই সুশ্রী হন, তাদের বয়স তাদের কারও কারও কন্যাদের থেকে কম মনে হয়। কিন্তু এই প্রধান শিক্ষিকা এসবের কিছুই করেননি। ফলে তাঁর চুল এ অপরাহ্ণের এবং মুখে চোখে স্নান সন্ধ্যার আঁচড় স্পষ্ট। এমন অনুষ্ঠানে তিনি নিয়মিতই দাওয়াত পান, তাই সব নিমন্ত্রণপত্রের খুঁটিনাটি পড়া হয়ে ওঠে না। তবে সঙ্গে আনতে হয়। মান্যবরের নাম ঘোষণার পর তিনি কার্ডটি ব্যাগ থেকে বের করে পড়লেন।

অনেক বছর আগের কথা। ও সবের ওপর ক্রমে ধুলো পড়ে গিয়েছিল, জমেছিল শ্যাওলা। বক্তাকে চিনতে পেরে এতদিন পর সেই ধুলো একটু একটু উড়া আর কীসের আঘাতে সবুজ শ্যাওলা ভেসে গিয়ে পাকা শানের কোণা উঁকি দেওয়া শুরু করেছিল। একটিমাত্র অনুভূতি দিয়ে তিনি সেগুলোকে স্বস্থানে ফিরিয়ে দেওয়া শুরু করলেন। সেটির নাম আত্মসম্মান। তিনি মনে মনে বললেন, ‘স্বচ্ছতা, দায়বদ্ধতার মতো শব্দপুঞ্জ তোমার মুখেই মানায়। বিশেষ করে পণরক্ষায় সর্বস্ব ত্যাগের সংকল্পের নিনাদও তোমাতেই শোভা পায়। ওই যে মঞ্চে তোমার পার্শ্ববর্তিনীকে দেখতে পাচ্ছি। একসময় দেখতে আমি ওর চেয়ে খারাপ ছিলাম না। কিন্তু শিকড়হীন উদ্বাস্তু পিতার কন্যা যে! ঢাকার প্রতিষ্ঠিত উচ্চপদাসীন যে কারও কন্যাই তো তোমার যোগ্য। এ কথা বুঝতে তোমার খুব সময় লাগেনি। বরং আমারই সময় লেগেছে অনেক মরুপথ পার হওয়ার পর। সেই ভয়াবহ আবিষ্কারের পরও জলভরা চোখে অপেক্ষা করেছি অবুঝ আমি। তবু ভালো, প্রতারণা করেছ কিন্তু করুণা করনি। তাতে আমার নারীত্বের আরও অবমাননা হতো।’

ঘোষিকা এবার অনুষ্ঠানের সমাপ্তি ঘোষণা করে অভ্যাগতদের আপ্যায়নের আহ্বান জানালেন। প্রধান অতিথি এখন এদিকটায় আসছেন।

আসন থেকে উঠে দাঁড়িয়ে, কাউকে কিছু না বলে অনূঢ়া রোদেলা মোহসীন সভাস্থল ত্যাগ করলেন।

এই বিভাগের আরও খবর
সাহিত্য বিভাগে লেখা পাঠানোর ঠিকানা
সাহিত্য বিভাগে লেখা পাঠানোর ঠিকানা
মৃত্যুর নামতা
মৃত্যুর নামতা
বাংলাচাষী
বাংলাচাষী
মুগ্ধতার মৃদু সুরস্মৃতি
মুগ্ধতার মৃদু সুরস্মৃতি
অনন্য শামসুর রাহমান
অনন্য শামসুর রাহমান
সাহিত্য বিভাগে লেখা পাঠানোর ঠিকানা
সাহিত্য বিভাগে লেখা পাঠানোর ঠিকানা
সবুজ খামের কবিতা
সবুজ খামের কবিতা
সম্ভাবনা
সম্ভাবনা
মিল অমিল
মিল অমিল
অপেক্ষা
অপেক্ষা
এই বর্ষায়
এই বর্ষায়
রক্তক্ষয়
রক্তক্ষয়
সর্বশেষ খবর
লুট হওয়া ৪০ হাজার ঘনফুট পাথর সারুলিয়া থেকে উদ্ধার
লুট হওয়া ৪০ হাজার ঘনফুট পাথর সারুলিয়া থেকে উদ্ধার

৪২ সেকেন্ড আগে | নগর জীবন

বগুড়া মিডিয়া অ্যান্ড কালচারাল সোসাইটি ঢাকার পূর্ণাঙ্গ কমিটি গঠন
বগুড়া মিডিয়া অ্যান্ড কালচারাল সোসাইটি ঢাকার পূর্ণাঙ্গ কমিটি গঠন

৪৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

নারী উন্নয়ন শক্তির ৩৩তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন
নারী উন্নয়ন শক্তির ৩৩তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন

৫৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

জামিনে কারামুক্ত শমী কায়সার
জামিনে কারামুক্ত শমী কায়সার

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ডিএমপির সব থানায় অনলাইন জিডি চালু
ডিএমপির সব থানায় অনলাইন জিডি চালু

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাবিতে ছাত্র রাজনীতির সমন্বিত রূপরেখা প্রণয়নে কমিটি গঠন
ঢাবিতে ছাত্র রাজনীতির সমন্বিত রূপরেখা প্রণয়নে কমিটি গঠন

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জেনেভায় প্লাস্টিক দূষণ রোধে বৈশ্বিক চুক্তি অনিশ্চিত
জেনেভায় প্লাস্টিক দূষণ রোধে বৈশ্বিক চুক্তি অনিশ্চিত

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

নাটোরে গোসলে নেমে প্রাণ গেল দুই মাদ্রাসা শিক্ষার্থীর
নাটোরে গোসলে নেমে প্রাণ গেল দুই মাদ্রাসা শিক্ষার্থীর

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উদ্ভাবন ও কর্মসংস্থান সৃষ্টিতে কমনওয়েলথ স্কলারদের অভিজ্ঞতা বিনিময়
উদ্ভাবন ও কর্মসংস্থান সৃষ্টিতে কমনওয়েলথ স্কলারদের অভিজ্ঞতা বিনিময়

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঢাবির হলগুলোতে ছাত্রদলের কমিটি বহাল থাকবে : রাকিব
ঢাবির হলগুলোতে ছাত্রদলের কমিটি বহাল থাকবে : রাকিব

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সকাল ৯টার মধ্যে ৬০ কিমি বেগে ঝড় ও বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস
সকাল ৯টার মধ্যে ৬০ কিমি বেগে ঝড় ও বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচন বানচালের অপচেষ্টা শেষ পর্যন্ত দুঃস্বপ্নে পরিণত হবে : নবীউল্লাহ নবী
নির্বাচন বানচালের অপচেষ্টা শেষ পর্যন্ত দুঃস্বপ্নে পরিণত হবে : নবীউল্লাহ নবী

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিস্ফোরক মামলার আসামি আওয়ামী লীগ নেতাকে ছেড়ে দেওয়ার অভিযোগ
বিস্ফোরক মামলার আসামি আওয়ামী লীগ নেতাকে ছেড়ে দেওয়ার অভিযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুড়িগ্রামে নকলসহ ধরা ৬ শিক্ষার্থী, কেন্দ্র থেকে বহিষ্কার
কুড়িগ্রামে নকলসহ ধরা ৬ শিক্ষার্থী, কেন্দ্র থেকে বহিষ্কার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর আন্তঃঘাঁটি কাবাডি প্রতিযোগিতা সমাপ্ত
বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর আন্তঃঘাঁটি কাবাডি প্রতিযোগিতা সমাপ্ত

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের সামনে অস্ত্র বের করলে গুলির নির্দেশ সিএমপি কমিশনারের
পুলিশের সামনে অস্ত্র বের করলে গুলির নির্দেশ সিএমপি কমিশনারের

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নাটোরের ঐতিহ্যবাহী নারদ নদ পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতার উদ্বোধন
নাটোরের ঐতিহ্যবাহী নারদ নদ পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতার উদ্বোধন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুড়িগ্রামে দুধকুমার নদের পানি বিপৎসীমার উপরে
কুড়িগ্রামে দুধকুমার নদের পানি বিপৎসীমার উপরে

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খুলশী থানার ওসিকে বদলি
খুলশী থানার ওসিকে বদলি

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মোংলায় উপজেলা ভূমি কমিটি গঠন
মোংলায় উপজেলা ভূমি কমিটি গঠন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামিনে মুক্ত সাবেক মন্ত্রী ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেন
জামিনে মুক্ত সাবেক মন্ত্রী ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভালুকায় ডাল কাটতে গিয়ে দিনমজুরের মৃত্যু
ভালুকায় ডাল কাটতে গিয়ে দিনমজুরের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারত, আওয়ামী লীগ, জামায়াত— দেশের মূল শত্রু: মুক্তিযোদ্ধা দল
ভারত, আওয়ামী লীগ, জামায়াত— দেশের মূল শত্রু: মুক্তিযোদ্ধা দল

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ধ্বংসস্তূপের মধ্যে গড়ে উঠেছিল নতুন বসতি: পম্পেই খননে নতুন তথ্য
ধ্বংসস্তূপের মধ্যে গড়ে উঠেছিল নতুন বসতি: পম্পেই খননে নতুন তথ্য

৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

নতুন বিশেষ ভিসা চালু করছে চীন
নতুন বিশেষ ভিসা চালু করছে চীন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে লটারি মাধ্যমে ৪০ জন 
ওএমএস ডিলার নিয়োগ
গাজীপুরে লটারি মাধ্যমে ৪০ জন  ওএমএস ডিলার নিয়োগ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘আওয়ামী ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে শাপলার অবদান কেউ মুছে ফেলতে পারবে না’
‘আওয়ামী ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে শাপলার অবদান কেউ মুছে ফেলতে পারবে না’

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মুন্নী সাহা ও তার স্বামীর সম্পদ বিবরণী দাখিলের আদেশ দুদকের
মুন্নী সাহা ও তার স্বামীর সম্পদ বিবরণী দাখিলের আদেশ দুদকের

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঝিলমিল প্রকল্পে ১৫ গাড়ি চালকের নামে বরাদ্দকৃত প্লট বাতিল
ঝিলমিল প্রকল্পে ১৫ গাড়ি চালকের নামে বরাদ্দকৃত প্লট বাতিল

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘জুলাই সনদের সাংবিধানিক স্বীকৃতি না দেয়া পর্যন্ত কোনো নির্বাচন হবে না’
‘জুলাই সনদের সাংবিধানিক স্বীকৃতি না দেয়া পর্যন্ত কোনো নির্বাচন হবে না’

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
সাদাপাথরে বিছিয়ে দেওয়া হলো জব্দকৃত ১২ হাজার ঘনফুট পাথর
সাদাপাথরে বিছিয়ে দেওয়া হলো জব্দকৃত ১২ হাজার ঘনফুট পাথর

১৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সরকারি কর্মচারীদের বেতন সমন্বয়ে কমিশনের প্রথম সভা আজ
সরকারি কর্মচারীদের বেতন সমন্বয়ে কমিশনের প্রথম সভা আজ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাদাপাথর লুটের ঘটনায় ইউপি চেয়ারম্যান আলমগীর গ্রেফতার
সাদাপাথর লুটের ঘটনায় ইউপি চেয়ারম্যান আলমগীর গ্রেফতার

১২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

যুদ্ধ বন্ধে রাজি না হলে রাশিয়া ‘খুবই গুরুতর পরিণতি’ ভোগ করবে: ট্রাম্প
যুদ্ধ বন্ধে রাজি না হলে রাশিয়া ‘খুবই গুরুতর পরিণতি’ ভোগ করবে: ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের প্রশিক্ষণ ভাতা বাড়ল ৫০ শতাংশ
সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের প্রশিক্ষণ ভাতা বাড়ল ৫০ শতাংশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরীর মৃত্যুদণ্ডের রায় লেখা হয় আইন মন্ত্রণালয়ে: হুম্মাম
সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরীর মৃত্যুদণ্ডের রায় লেখা হয় আইন মন্ত্রণালয়ে: হুম্মাম

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টিকটকার প্রিন্স মামুন আবারও গ্রেফতার
টিকটকার প্রিন্স মামুন আবারও গ্রেফতার

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জামিনে মুক্ত সাবেক মন্ত্রী ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেন
জামিনে মুক্ত সাবেক মন্ত্রী ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগামী সপ্তাহেই সংসদ নির্বাচনের রোডম্যাপ ঘোষণা: ইসি সচিব
আগামী সপ্তাহেই সংসদ নির্বাচনের রোডম্যাপ ঘোষণা: ইসি সচিব

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার
কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার

১২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

৭ ‌‘মৃত ভোটারের’ সঙ্গে চা খেলেন রাহুল গান্ধী
৭ ‌‘মৃত ভোটারের’ সঙ্গে চা খেলেন রাহুল গান্ধী

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে মোদির ওপর নাখোশ ট্রাম্প, জানালেন ভারতীয় কূটনীতিক
যে কারণে মোদির ওপর নাখোশ ট্রাম্প, জানালেন ভারতীয় কূটনীতিক

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদাবাজির ঘটনায় কোনো উপদেষ্টা জড়িত কিনা, স্পষ্ট করা দরকার : সালাহউদ্দিন
চাঁদাবাজির ঘটনায় কোনো উপদেষ্টা জড়িত কিনা, স্পষ্ট করা দরকার : সালাহউদ্দিন

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রেস সচিবের দায়িত্ব শেষে সাংবাদিকতায় ফিরে যাব: শফিকুল আলম
প্রেস সচিবের দায়িত্ব শেষে সাংবাদিকতায় ফিরে যাব: শফিকুল আলম

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাগদান সারলেন শচীন টেন্ডুলকারের ছেলে অর্জুন, পাত্রী কে
বাগদান সারলেন শচীন টেন্ডুলকারের ছেলে অর্জুন, পাত্রী কে

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এবার নেতানিয়াহুকে গ্রেফতারের ঘোষণা দিল নরওয়ে
এবার নেতানিয়াহুকে গ্রেফতারের ঘোষণা দিল নরওয়ে

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সিনেটে নিয়োগ পেলেন পাঁচ শিক্ষাবিদ
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সিনেটে নিয়োগ পেলেন পাঁচ শিক্ষাবিদ

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ আগস্ট)

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আশুলিয়ায় শ্রমিকদের সড়ক অবরোধ, ১৫ কারখানা ছুটি ঘোষণা
আশুলিয়ায় শ্রমিকদের সড়ক অবরোধ, ১৫ কারখানা ছুটি ঘোষণা

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাদা পাথর লুটের ঘটনায় করা রিটের শুনানি রবিবার
সাদা পাথর লুটের ঘটনায় করা রিটের শুনানি রবিবার

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার যমুনা সেতু অবরোধ করল শিক্ষার্থীরা, উত্তরবঙ্গ-ঢাকা যোগাযোগ বন্ধ
এবার যমুনা সেতু অবরোধ করল শিক্ষার্থীরা, উত্তরবঙ্গ-ঢাকা যোগাযোগ বন্ধ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৮ জেলায় বন্যার সতর্কতা
৮ জেলায় বন্যার সতর্কতা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের পারমাণবিক হুমকির পাল্টা প্রতিক্রিয়ায় ভারতের হুঁশিয়ারি
পাকিস্তানের পারমাণবিক হুমকির পাল্টা প্রতিক্রিয়ায় ভারতের হুঁশিয়ারি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরেকটি ১/১১-এর ক্ষেত্র তৈরি করবেন না : জামায়াতের নায়েবে আমির
আরেকটি ১/১১-এর ক্ষেত্র তৈরি করবেন না : জামায়াতের নায়েবে আমির

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সত্যিই কি ফিলিস্তিনিদের ‘বিশ্বের সবচেয়ে দরিদ্র’ দেশে পাঠাতে চায় ইসরায়েল
সত্যিই কি ফিলিস্তিনিদের ‘বিশ্বের সবচেয়ে দরিদ্র’ দেশে পাঠাতে চায় ইসরায়েল

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নীল নদ থেকে ফোরাত : আরব বিশ্বের জন্য হুমকি নেতানিয়াহুর যে সম্প্রসারণবাদী স্বপ্ন
নীল নদ থেকে ফোরাত : আরব বিশ্বের জন্য হুমকি নেতানিয়াহুর যে সম্প্রসারণবাদী স্বপ্ন

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পর্যটন শহরের বিষফোঁড়া এখন রোহিঙ্গা কিশোর গ্যাং
পর্যটন শহরের বিষফোঁড়া এখন রোহিঙ্গা কিশোর গ্যাং

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র বাহিনী গঠন করছে পাকিস্তান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র বাহিনী গঠন করছে পাকিস্তান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন বিশেষ ভিসা চালু করছে চীন
নতুন বিশেষ ভিসা চালু করছে চীন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাইলস্টোন ট্রাজেডি: শিক্ষিকা মাহফুজাও মারা গেছেন
মাইলস্টোন ট্রাজেডি: শিক্ষিকা মাহফুজাও মারা গেছেন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
কী থাকছে ভোটের রোডম্যাপে
কী থাকছে ভোটের রোডম্যাপে

প্রথম পৃষ্ঠা

সাদাপাথরের কেরামতি
সাদাপাথরের কেরামতি

প্রথম পৃষ্ঠা

এক বছরে দেড় লাখ ফোনকল রেকর্ড
এক বছরে দেড় লাখ ফোনকল রেকর্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি থেকে লড়তে চান তিন নেতা জামায়াত খেলাফতের প্রার্থী চূড়ান্ত
বিএনপি থেকে লড়তে চান তিন নেতা জামায়াত খেলাফতের প্রার্থী চূড়ান্ত

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ঘাম ঝরাচ্ছেন সম্ভাব্য প্রার্থীরা ছুটছেন গ্রাম থেকে গ্রামে
ঘাম ঝরাচ্ছেন সম্ভাব্য প্রার্থীরা ছুটছেন গ্রাম থেকে গ্রামে

নগর জীবন

‘ত্রিরত্নে’র বিদেশে সম্পদের পাহাড়
‘ত্রিরত্নে’র বিদেশে সম্পদের পাহাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে বাড়ছে ডেঙ্গু চিকুনগুনিয়া
সারা দেশে বাড়ছে ডেঙ্গু চিকুনগুনিয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

কর্মচারীদের ধাওয়া হাসপাতাল ত্যাগ অনশনকারীদের
কর্মচারীদের ধাওয়া হাসপাতাল ত্যাগ অনশনকারীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

আজ ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘উইশ কার্ড’
আজ ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘উইশ কার্ড’

শোবিজ

খালেদা জিয়ার জন্মদিন আজ
খালেদা জিয়ার জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ফুটবলে মেয়েদের চোখ আরেক ট্রফিতে
ফুটবলে মেয়েদের চোখ আরেক ট্রফিতে

মাঠে ময়দানে

কিংসের শক্তি বেড়েছে কমেছে মোহামেডানের
কিংসের শক্তি বেড়েছে কমেছে মোহামেডানের

মাঠে ময়দানে

বাড়ছেই নদনদীর পানি, ডুবছে নতুন নতুন এলাকা
বাড়ছেই নদনদীর পানি, ডুবছে নতুন নতুন এলাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

অবশেষে ফিরছেন তুষি
অবশেষে ফিরছেন তুষি

শোবিজ

ফেক ফেসবুক আইডিতে বিব্রত তারকারা
ফেক ফেসবুক আইডিতে বিব্রত তারকারা

শোবিজ

রেকর্ড আমদানি সত্ত্বেও খাদ্য নিরাপত্তা ঝুঁকিতে দেশ
রেকর্ড আমদানি সত্ত্বেও খাদ্য নিরাপত্তা ঝুঁকিতে দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপি ক্ষমতায় এলে গণতন্ত্র সুরক্ষিত রাখা হবে
বিএনপি ক্ষমতায় এলে গণতন্ত্র সুরক্ষিত রাখা হবে

নগর জীবন

২৬ বছর পর ক্যামেরার সামনে চিত্রনায়িকা শবনম
২৬ বছর পর ক্যামেরার সামনে চিত্রনায়িকা শবনম

শোবিজ

প্লাস্টিকদূষণ চুক্তির খসড়া প্রত্যাখ্যান বাংলাদেশের
প্লাস্টিকদূষণ চুক্তির খসড়া প্রত্যাখ্যান বাংলাদেশের

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই অপুর স্ত্রী যা বললেন
সেই অপুর স্ত্রী যা বললেন

প্রথম পৃষ্ঠা

কক্সবাজারকাণ্ডে উত্তপ্ত এনসিপির সাধারণ সভা
কক্সবাজারকাণ্ডে উত্তপ্ত এনসিপির সাধারণ সভা

প্রথম পৃষ্ঠা

৪ কোটি টাকা চাঁদা আদায় একজন গ্রেপ্তার
৪ কোটি টাকা চাঁদা আদায় একজন গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

রাষ্ট্রপতির শপথ নিয়ে সাত অ্যামিকাস কিউরি নিয়োগ
রাষ্ট্রপতির শপথ নিয়ে সাত অ্যামিকাস কিউরি নিয়োগ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুৎ-গ্যাসসংকট বড় চ্যালেঞ্জ
বিদ্যুৎ-গ্যাসসংকট বড় চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

উপদেষ্টা জড়িত কি না স্পষ্ট হওয়া দরকার
উপদেষ্টা জড়িত কি না স্পষ্ট হওয়া দরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

বনানীতে যুবককে ছুরিকাঘাতে হত্যা
বনানীতে যুবককে ছুরিকাঘাতে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে জয়ের দুটি বাড়ির খোঁজ
যুক্তরাষ্ট্রে জয়ের দুটি বাড়ির খোঁজ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাদলা দিনে
বাদলা দিনে

ডাংগুলি

মৃত্যুর নামতা
মৃত্যুর নামতা

সাহিত্য