শিরোনাম
প্রকাশ: ১৭:২০, মঙ্গলবার, ১৪ অক্টোবর, ২০২৫

বগুড়ার বক্ষব্যাধি হাসপাতাল নিজেই ‘সর্দি কাশিতে আক্রান্ত’

আবদুর রহমান টুলু, বগুড়া
অনলাইন ভার্সন
বগুড়ার বক্ষব্যাধি হাসপাতাল নিজেই ‘সর্দি কাশিতে আক্রান্ত’

বগুড়া সদরের নিশিন্দারা এলাকায় ২০ শয্যা বিশিষ্ট বক্ষব্যাধি হাসপাতাল নিজেই সর্দি কাশিতে আক্রান্ত। জনবল সংকট আর নিরাপত্তাহীনতায় খুঁড়িয়ে খুঁড়িয়ে চলছে হাসপাতালটি। যার আশপাশে রয়েছে শুধুই জঙ্গল। দূর থেকে দেখলে মনে হবে এটি কোনো পুরাতন ভূতের বাড়ি। যেখানে প্রতিনিয়ত ঘোরাফেরা করছে শেয়াল কিংবা অন্যান্য প্রাণী। এছাড়া মূল ফটকে নিরাপত্তাকর্মী না থাকায় বহিরাগতদের মাদক গ্রহণের আখড়া হিসেবে পরিণত হয়েছে হাসপাতাল প্রাঙ্গণ। বহিরাগতরা দিনের বেশিরভাগ সময় এবং সন্ধ্যা থেকে গভীর রাত পর্যন্ত মাদকসেবন করে এখানে। যা হাসপাতালের পরিবেশ নষ্ট করছে। হাসপাতালের দায়িত্বরতরা কিছুতেই থামাতে পারছেন না মাদকসেবীদের। নিষেধ করলেই প্রাণনাশের হুমকি দেওয়া হয়। ফলে জনবল সংকট আর নিরাপত্তাহীনতার মধ্য দিয়ে সেবা দিয়ে যাচ্ছেন চিকিৎসকসহ নার্সরা। নারী চিকিৎসক ও নার্সরাও থাকেন আতঙ্কে।

এদিকে, বক্ষব্যাধি ক্লিনিক ও বক্ষব্যাধি হাসপাতালের অবস্থান দুই মেরুতে। একটি শহরের দক্ষিণে ঠনঠনিয়ায় আরেকটি উত্তরে উপশহরে। ব্যবধান প্রায় ৫ কিলোমিটার। ক্লিনিকটি বহির্বিভাগ (আউটডোর)। আর হাসপাতাল অন্তর্বিভাগ (ইনডোর)। নিয়মানুযায়ী সকল হাসপাতালেই ইনডোর ও আউটডোর একসঙ্গে থাকার কথা। বগুড়ায় এমন ব্যবধানে ইনডোর ও আউটডোর কার্যক্রম চলছে দীর্ঘদিন ধরে। একই সেবার প্রতিষ্ঠান অনেক দূরত্বে দুই জায়গায় হওয়ায় রোগীদের ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে। কর্তৃপক্ষ জানায়, হাসপাতাল ও ক্লিনিক একইসঙ্গে রাখার জন্য স্বাস্থ্যবিভাগে চিঠি চালাচালি হয়েছে। কিন্তু কোনো কাজ হয়নি।

জানা যায়, বগুড়ায় বক্ষব্যাধি হাসপাতালের জন্য ১৯৬০ সালে শহরের উপশহর নিশিন্দারা এলাকায় ৫ একর জমি অধিগ্রহণ করা হয়। স্থাপনা নির্মাণ করা হয় ১৯৬১ সালে। ৫ একর এই জায়গায় ছোট একটি একতলা বিশিষ্ট ভবন এবং ২০টি বেড দিয়ে পরিচালিত হয়ে আসছে হাসপাতালটি। বাকি জায়গা জঙ্গল ও পশু-প্রাণির অভয়ারণ্যে পরিণত হয়েছে। দূর থেকে দেখলে এটি পুরাতন ভূতের বাড়ি মনে হবে। শুধু তাই নয়, বহিরাগতদের মাদকসেবনের আখড়া হিসেবে পরিণত হয়েছে হাসপাতাল প্রাঙ্গণ। এখানে প্রতিদিন বখাটে লোকজন জোর করে ভেতরে প্রবেশ করে মাদকসেবন করে। এতে করে একদিকে যেমন হাসপাতালের পরিবেশ নষ্ট হচ্ছে, অন্যদিকে সুনাম ক্ষুণ্ন হচ্ছে। মাদসেবীদের হাতপাতাল কর্তৃপক্ষ নিষেধ করেলও কিছুতেই মানছে না। উল্টো হুমকি-ধমকি দিয়ে যায়।

কর্তৃপক্ষ বলছে, হাতপাতালের নিরাপত্তার জন্য মেইন ফটকে এজকন নিরাপত্তাকর্মী জরুরি। মাদকসেবীদের ভয়ে আতঙ্কে থাকেন সেবা প্রদানকারীরা।

হাসপাতাল সূত্রে জানা যায়, এই হাসপাতালে শুধু যক্ষ্মা রোগের চিকিৎসা করা হচ্ছে। যেখানে প্রতিনিয়ত ১২ থেকে ১৫ জন রোগী ভর্তি হয়। হাসপাতাল নির্মাণের ৬৪ বছর পার হলেও সেখানে চিকিৎসক সংখ্যা এখনো বাড়েনি। হাসপাতালে ২১টি পদ রয়েছে। এর মধ্যে দু’জন চিকিৎসক থাকার কথা থাকলেও পদায়নকৃত কোনো চিকিৎসক নেই। ডা. আশরেফা আক্তার নামে একজন মেডিকেল অফিসার সেবা দিয়ে যাচ্ছেন। কিন্তু তিনিও ডিপুটেশনে। তার কর্মস্থল কাহালু সদর স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে। এছাড়া তিনজন ওয়ার্ড বয়ের মধ্যে ২টি পদে কোনো লোক নেই। একজন রয়েছে। বাবুর্চি পদে কোনো লোক নেই। হাসপাতালে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা কর্মীও নেই। ফলে জনবল সংকট নিয়ে খুঁড়িয়ে খুঁড়িয়ে সেবা কার্যক্রম চলছে বগুড়ার বক্ষব্যাধি হাসপাতালটিতে।

এছাড়া বক্ষব্যাধি হাসপাতালের আউটডোর (ক্লিনিক) ও ইনডোর (হাসপাতাল) অন্তত ৫ কিলোমিটার দূরে। শহরের ঠনঠনিয়ায় রোগীদের পরীক্ষা-নিরীক্ষার পর রোগী ভর্তি করার অনুমতিপত্র দেওয়া হয়। এই পত্র দিয়ে রোগীকে যেতে হয় ৫ কিলোমিটার দূরে উপশহরের ২০ শয্যার হাসপাতালে। সেখানে চিকিৎসা কার্যক্রমে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করতে ও রিপোর্ট দেখাতে ফের ছুটতে হয় ঠনঠনিয়ায়। রোগী সেরে যাওয়ার পর ছাড়পত্র নিতে হয় ক্লিনিক থেকে। ফলে চিকিৎসা নিতে আসা রোগীরা ব্যাপক ভোগান্তির শিকার হন।

এই হাসপাতালে এমডিআর ভবন প্রায় ১৩ বছর আগে নির্মাণ করা হলেও তা হস্তান্তর করা হয়নি। যা এখনো অব্যবহৃত ও অবহেলিত অবস্থায় পড়ে আছে। বর্তমানে ভবনটির চারপাশে জঙ্গল আর আগাছায় ভরে গেছে। অথচ বিভাগটি সচল থাকলে রোগীরা সেখানে চিকিৎসা নিতে পারতেন।

বগুড়ার বক্ষব্যাধি হাসপাতালের মেডিকেল অফিসার ডা. আশরেফা আক্তার জানান, সবসময় আতঙ্কের মধ্য দিয়ে আমারা রোগীদের সেবা দিয়ে যাচ্ছি। বেশির ভাগ সময় হাসপাতাল প্রাঙ্গণে বহিরাগতরা বিভিন্ন ধরনের মাদকসেবন করে। এতে করে হাসপাতালের পরিবেশ নষ্ট হচ্ছে। প্রশাসনিকভাবে এ বিষয়ে নজর দেওয়া জরুরি। বিশেষ করে রাতে যখন নারী নার্সরা সেবা দেন তখন তারা থাকেন আতঙ্কে। রোগী বা রোগীর আত্মীয়-স্বজন খাবার নিতে বাইরে গেলে নার্সরা থাকেন নিরাপত্তাহীনতায়।

বক্ষব্যাধি হাসপাতালের ফার্মাসিস্ট মোয়াজ্জেম হোসেন জানান, হাতপাতালে একদিকে জনবল সংকট অন্যদিকে নিরাপত্তা নেই। দিন-রাত বহিরাগতরা জোর করে ভেতরে প্রবেশ করে মাদক সেবন করে। আমরা কিছু বলত পারি না। কিছু বললেই হুমকি-ধমকি দেয়। হাসপাতালে সেবা প্রদানকারীদের মধ্যে বেশির ভাগই নারী। তারা ঝুঁকি নিয়ে রোগীদের সেবা প্রদান করে যাচ্ছেন। ২১টি পদের মধ্যে মাত্র ১১ জন থাকলেও বাকি ১০টি পদ শূন্য। এই হাসপাতালের মেইন ফটকে কোনো নিরাপত্তাকর্মী নেই। তিনি বলেন, ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে বিষয়গুলো জানানো হয়েছে।

বিডি প্রতিদিন/এমআই

এই বিভাগের আরও খবর
রাঙামাটি শাহ বহুমুখী উচ্চ বিদ্যালয়ে নব নির্মিত শহীদ মিনার উদ্বোধন
রাঙামাটি শাহ বহুমুখী উচ্চ বিদ্যালয়ে নব নির্মিত শহীদ মিনার উদ্বোধন
গোবিন্দগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ
গোবিন্দগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ
শরীয়তপুরে জাতীয় কন্যা শিশু দিবস পালিত
শরীয়তপুরে জাতীয় কন্যা শিশু দিবস পালিত
শরীয়তপুরকে ঢাকা বিভাগে রাখার দাবিতে পদ্মা সেতুর টোল প্লাজা অবরোধ
শরীয়তপুরকে ঢাকা বিভাগে রাখার দাবিতে পদ্মা সেতুর টোল প্লাজা অবরোধ
কক্সবাজারে ৫০ হাজার ইয়াবা জব্দ
কক্সবাজারে ৫০ হাজার ইয়াবা জব্দ
কলাপাড়ায় শিক্ষকদের মানববন্ধন ও সমাবেশ
কলাপাড়ায় শিক্ষকদের মানববন্ধন ও সমাবেশ
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
রাঙামাটি কাপ্তাই হ্রদে ডুবে প্রাণ গেল অন্তঃসত্ত্বা নারীর
রাঙামাটি কাপ্তাই হ্রদে ডুবে প্রাণ গেল অন্তঃসত্ত্বা নারীর
বগুড়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল জামায়াত নেতার
বগুড়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল জামায়াত নেতার
চাপাইনবাবগঞ্জে দু’গ্রুপের সংঘর্ষে আহত ১০
চাপাইনবাবগঞ্জে দু’গ্রুপের সংঘর্ষে আহত ১০
নবীনগরে বিলে কাজ করার সময় পানিতে ভেসে নিখোঁজ ১
নবীনগরে বিলে কাজ করার সময় পানিতে ভেসে নিখোঁজ ১
ট্রাকচাপায় নিহত শিবচরের দুই ছাত্রদল নেতার বাড়িতে শোকের মাতম
ট্রাকচাপায় নিহত শিবচরের দুই ছাত্রদল নেতার বাড়িতে শোকের মাতম
সর্বশেষ খবর
গাজার সব সীমান্ত খুলে দেওয়ার আহ্বান জাতিসংঘ ও রেড ক্রসের
গাজার সব সীমান্ত খুলে দেওয়ার আহ্বান জাতিসংঘ ও রেড ক্রসের

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাঙামাটি শাহ বহুমুখী উচ্চ বিদ্যালয়ে নব নির্মিত শহীদ মিনার উদ্বোধন
রাঙামাটি শাহ বহুমুখী উচ্চ বিদ্যালয়ে নব নির্মিত শহীদ মিনার উদ্বোধন

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চমেক হাসপাতালে পেইন মেডিসিন আউটডোর সেবা চালু
চমেক হাসপাতালে পেইন মেডিসিন আউটডোর সেবা চালু

৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মস্তিষ্কের স্বাস্থ্য নিয়ে জরুরি পদক্ষেপের আহ্বান বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার
মস্তিষ্কের স্বাস্থ্য নিয়ে জরুরি পদক্ষেপের আহ্বান বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার

৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৫ দিন আবহাওয়া কেমন থাকবে, জানাল অধিদপ্তর
আগামী ৫ দিন আবহাওয়া কেমন থাকবে, জানাল অধিদপ্তর

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

হজযাত্রীদের জন্য সৌদি আরবের নতুন স্বাস্থ্য নির্দেশিকা
হজযাত্রীদের জন্য সৌদি আরবের নতুন স্বাস্থ্য নির্দেশিকা

২১ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

রাকিবের গোলে হংকংয়ে ড্র
রাকিবের গোলে হংকংয়ে ড্র

৩৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হজ নিবন্ধনের সময় বাড়ল
হজ নিবন্ধনের সময় বাড়ল

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

৪৫ ফিলিস্তিনির মরদেহ পাঠাল ইসরায়েল
৪৫ ফিলিস্তিনির মরদেহ পাঠাল ইসরায়েল

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারখানার গেট বন্ধ করে দেওয়ায় আটকে পড়ে অনেকে, অভিযোগ স্বজনদের
কারখানার গেট বন্ধ করে দেওয়ায় আটকে পড়ে অনেকে, অভিযোগ স্বজনদের

৩৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

ইতালিতে বিস্ফোরণে ৩ পুলিশ নিহত
ইতালিতে বিস্ফোরণে ৩ পুলিশ নিহত

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শরীয়তপুরে জাতীয় কন্যা শিশু দিবস পালিত
শরীয়তপুরে জাতীয় কন্যা শিশু দিবস পালিত

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাকিবের গোলে সমতায় ফিরল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে সমতায় ফিরল বাংলাদেশ

৪৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গাজার রাফা ক্রসিং বন্ধ ও সীমিত ত্রাণ পাঠানোর পরিকল্পনা ইসরায়েলের
গাজার রাফা ক্রসিং বন্ধ ও সীমিত ত্রাণ পাঠানোর পরিকল্পনা ইসরায়েলের

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বক্তব্যের মাঝে মেলোনির সৌন্দর্যের প্রশংসায় পঞ্চমুখ ট্রাম্প, ভিডিও ভাইরাল
বক্তব্যের মাঝে মেলোনির সৌন্দর্যের প্রশংসায় পঞ্চমুখ ট্রাম্প, ভিডিও ভাইরাল

৪৮ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

শুটিং চলাকালেই হৃদ্‌রোগে আক্রান্ত, না ফেরার দেশে অভিনেতা
শুটিং চলাকালেই হৃদ্‌রোগে আক্রান্ত, না ফেরার দেশে অভিনেতা

৫৫ মিনিট আগে | শোবিজ

আগামী নির্বাচন দেশের রাজনৈতিক-অর্থনৈতিক ভবিষ্যৎ নির্ধারণ করবে : মির্জা ফখরুল
আগামী নির্বাচন দেশের রাজনৈতিক-অর্থনৈতিক ভবিষ্যৎ নির্ধারণ করবে : মির্জা ফখরুল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শরীয়তপুরকে ঢাকা বিভাগে রাখার দাবিতে পদ্মা সেতুর টোল প্লাজা অবরোধ
শরীয়তপুরকে ঢাকা বিভাগে রাখার দাবিতে পদ্মা সেতুর টোল প্লাজা অবরোধ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লা বিভাগের দাবিতে শিক্ষার্থীদের মিছিল
কুমিল্লা বিভাগের দাবিতে শিক্ষার্থীদের মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কক্সবাজারে সুপারির বাম্পার ফলন
কক্সবাজারে সুপারির বাম্পার ফলন

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

গাজার ৮০ শতাংশেরও বেশি ভবন ধ্বংস বা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে: জাতিসংঘের প্রতিবেদন
গাজার ৮০ শতাংশেরও বেশি ভবন ধ্বংস বা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে: জাতিসংঘের প্রতিবেদন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ গোলে পিছিয়ে থেকে বিরতিতে বাংলাদেশ
১ গোলে পিছিয়ে থেকে বিরতিতে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাউশির মহাপরিচালক অধ্যাপক আজাদ ওএসডি
মাউশির মহাপরিচালক অধ্যাপক আজাদ ওএসডি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কক্সবাজারে ৫০ হাজার ইয়াবা জব্দ
কক্সবাজারে ৫০ হাজার ইয়াবা জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলাপাড়ায় শিক্ষকদের মানববন্ধন ও সমাবেশ
কলাপাড়ায় শিক্ষকদের মানববন্ধন ও সমাবেশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরে গুদামে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের ঘটনায় প্রধান উপদেষ্টার শোক
মিরপুরে গুদামে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের ঘটনায় প্রধান উপদেষ্টার শোক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রোহিঙ্গা সংকট ও স্কুল ফিডিং কর্মসূচি নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ডব্লিউএফপি প্রধানের বৈঠক
রোহিঙ্গা সংকট ও স্কুল ফিডিং কর্মসূচি নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ডব্লিউএফপি প্রধানের বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
এবার ভরিতে ৪৬১৮ টাকা বেড়েছে স্বর্ণের দাম
এবার ভরিতে ৪৬১৮ টাকা বেড়েছে স্বর্ণের দাম

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বনেতাদের উপস্থিতিতে মিসরে গাজা শান্তিচুক্তি সই
বিশ্বনেতাদের উপস্থিতিতে মিসরে গাজা শান্তিচুক্তি সই

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় অস্ত্র হাতে হামাসের টহল
গাজায় অস্ত্র হাতে হামাসের টহল

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিক্ষোভের মুখে দেশ ছেড়ে পালালেন মাদাগাস্কারের প্রেসিডেন্ট, দাবি রিপোর্টে
বিক্ষোভের মুখে দেশ ছেড়ে পালালেন মাদাগাস্কারের প্রেসিডেন্ট, দাবি রিপোর্টে

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রিয়াদে এক মঞ্চে বলিউডের তিন খান
রিয়াদে এক মঞ্চে বলিউডের তিন খান

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’
‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে ডিপ ফ্রিজ থেকে নারীর লাশ উদ্ধার, স্বামী পলাতক
রাজধানীতে ডিপ ফ্রিজ থেকে নারীর লাশ উদ্ধার, স্বামী পলাতক

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘ফিলিস্তিন রাষ্ট্র  প্রতিষ্ঠা না হলে মধ্যপ্রাচ্য ধ্বংস হয়ে যাবে’
‘ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা না হলে মধ্যপ্রাচ্য ধ্বংস হয়ে যাবে’

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তবুও অনিশ্চিত পথে গাজা?
তবুও অনিশ্চিত পথে গাজা?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

৬ ঘণ্টা আগে | টক শো

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা যুদ্ধবিরতি চুক্তি স্বাক্ষর, কিন্তু রয়ে গেছে অনেক প্রশ্ন
গাজা যুদ্ধবিরতি চুক্তি স্বাক্ষর, কিন্তু রয়ে গেছে অনেক প্রশ্ন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল্লাহর কাছে যারা সবচেয়ে সম্মানিত
আল্লাহর কাছে যারা সবচেয়ে সম্মানিত

১৯ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন
গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পালিয়েছেন প্রেসিডেন্ট, মাদাগাস্কারে মানুষের উল্লাস
পালিয়েছেন প্রেসিডেন্ট, মাদাগাস্কারে মানুষের উল্লাস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ
শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন পরিচয়ে আসছেন তাসনিয়া ফারিণ
নতুন পরিচয়ে আসছেন তাসনিয়া ফারিণ

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর
মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লড়াই করেও হারল টাইগ্রেসরা
লড়াই করেও হারল টাইগ্রেসরা

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের গাজা পরিকল্পনা অস্পষ্ট: রাশিয়া
ট্রাম্পের গাজা পরিকল্পনা অস্পষ্ট: রাশিয়া

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ
রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের
আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বক্স অফিসে কান্তারা ঝড়, পিছে পড়ল বাহুবলী-সালার!
বক্স অফিসে কান্তারা ঝড়, পিছে পড়ল বাহুবলী-সালার!

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা
বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাটা বাংলাদেশের প্রথম নারী এমডি ফারিয়া ইয়াসমিন
বাটা বাংলাদেশের প্রথম নারী এমডি ফারিয়া ইয়াসমিন

১৮ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

বিদ্যালয়ের কক্ষে প্রধান শিক্ষকের সংসার, মাঠ যেন গো-চারণভূমি
বিদ্যালয়ের কক্ষে প্রধান শিক্ষকের সংসার, মাঠ যেন গো-চারণভূমি

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
কিছুই থাকে না বিএনপির
কিছুই থাকে না বিএনপির

প্রথম পৃষ্ঠা

রাখাইন নয়, রোহিঙ্গাদের ভিন্ন জায়গা দিতে চায় মিয়ানমার
রাখাইন নয়, রোহিঙ্গাদের ভিন্ন জায়গা দিতে চায় মিয়ানমার

পেছনের পৃষ্ঠা

কতটা প্রস্তুত হামজারা?
কতটা প্রস্তুত হামজারা?

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

টিকা মানেই টাকা
টিকা মানেই টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভুটানের জলবিদ্যুতে লাভবান হবে বাংলাদেশ
ভুটানের জলবিদ্যুতে লাভবান হবে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

অস্থির শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান
অস্থির শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান

পেছনের পৃষ্ঠা

মধ্যরাতে র‌্যাগিং ১৬ শিক্ষার্থী বহিষ্কার
মধ্যরাতে র‌্যাগিং ১৬ শিক্ষার্থী বহিষ্কার

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির পাঁচ মনোনয়নপ্রত্যাশী জামায়াত প্রার্থীর জোর প্রচার
বিএনপির পাঁচ মনোনয়নপ্রত্যাশী জামায়াত প্রার্থীর জোর প্রচার

নগর জীবন

জুতোয় ঢোকার অধিকার
জুতোয় ঢোকার অধিকার

সম্পাদকীয়

নির্বাচনে শক্তিশালী দল হবে এনসিপি
নির্বাচনে শক্তিশালী দল হবে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াত বিষয়ে হেফাজত আমিরের বক্তব্য ব্যক্তিগত
জামায়াত বিষয়ে হেফাজত আমিরের বক্তব্য ব্যক্তিগত

পেছনের পৃষ্ঠা

সচিবালয় গেটে অবস্থান জুলাই যোদ্ধাদের
সচিবালয় গেটে অবস্থান জুলাই যোদ্ধাদের

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন
মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন

নগর জীবন

বিমসটেক অঞ্চলে ক্রসবর্ডার লেনদেনের উদ্যোগ
বিমসটেক অঞ্চলে ক্রসবর্ডার লেনদেনের উদ্যোগ

শিল্প বাণিজ্য

বিএনপিকে ক্ষমতায় চান ব্যবসায়ীরা
বিএনপিকে ক্ষমতায় চান ব্যবসায়ীরা

প্রথম পৃষ্ঠা

এনসিপির মধ্যে কিংস পার্টির আচরণ
এনসিপির মধ্যে কিংস পার্টির আচরণ

নগর জীবন

আরেক দফা পরিবর্তন আসছে অঙ্গীকারনামায়
আরেক দফা পরিবর্তন আসছে অঙ্গীকারনামায়

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকা সেনানিবাসের ভবনকে সাময়িক কারাগার ঘোষণা
ঢাকা সেনানিবাসের ভবনকে সাময়িক কারাগার ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

রাবিতে শেষ মুহূর্তে জমজমাট প্রচার
রাবিতে শেষ মুহূর্তে জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার ইসির কাছে শাপলা প্রতীকের জন্য আবদার বাংলাদেশ কংগ্রেসের
এবার ইসির কাছে শাপলা প্রতীকের জন্য আবদার বাংলাদেশ কংগ্রেসের

পেছনের পৃষ্ঠা

সয়াবিন তেলের দাম লিটারে বাড়ল ৬ টাকা
সয়াবিন তেলের দাম লিটারে বাড়ল ৬ টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রতিদিন ৩ কোটি লিটার পানি অপচয়
প্রতিদিন ৩ কোটি লিটার পানি অপচয়

নগর জীবন

রাষ্ট্র পরিচালনার দায়িত্ব পেলে সেবক হতে চাই
রাষ্ট্র পরিচালনার দায়িত্ব পেলে সেবক হতে চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্তর্জাতিক ঘোষণা কক্সবাজার বিমানবন্দরকে
আন্তর্জাতিক ঘোষণা কক্সবাজার বিমানবন্দরকে

প্রথম পৃষ্ঠা

রাস্তায় প্রকাশ্যে যুবককে গলা কেটে হত্যা
রাস্তায় প্রকাশ্যে যুবককে গলা কেটে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

আবার সোনার দামে রেকর্ড
আবার সোনার দামে রেকর্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

দিনদুপুরে যুবককে গলা কেটে হত্যা
দিনদুপুরে যুবককে গলা কেটে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

মির্জা আব্বাসসহ বিএনপির ১৬৭ নেতা কর্মীকে অব্যাহতি
মির্জা আব্বাসসহ বিএনপির ১৬৭ নেতা কর্মীকে অব্যাহতি

পেছনের পৃষ্ঠা

নভেম্বরে গণভোট চায় জামায়াত
নভেম্বরে গণভোট চায় জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা