শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১০ অক্টোবর, ২০২৫

কবি হেলাল হাফিজ

একটি বেদনার গল্প

মাহমুদ হাসান
প্রিন্ট ভার্সন
একটি বেদনার গল্প

‘দু’চোখ ভেজা জলে, দু’চোখে আগুন জ্বলে।’ আগুন ও জলের সুনিপুণ কারুকাজের একনিষ্ঠ কারিগর তিনি, আগুনজলে ধুয়েছেন দুর্বিণীত যৌবন। আবেগের বেনোজলে নিজেকে ভাসিয়ে গেয়েছেন যৌবনের জয়গান- ‘এখন যৌবন যার মিছিলে যাবার তার শ্রেষ্ঠ সময়/এখন যৌবন যার যুদ্ধে যাবার তার শ্রেষ্ঠ সময়।’ এ যৌবন কেবল প্রতিবাদ-প্রতিরোধের নয়, এ যৌবন শাশ্বত প্রেমের, নতুন সৃষ্টির। এ দুর্বিণীত যৌবনের সলতেতে যিনি আগুন জ্বেলেছেন এবং জল ঢেলেছেন, তিনি প্রেমিক ও প্রতিবাদী, কবি হেলাল হাফিজ। গত বছর (২০২৪) ১৩ ডিসেম্বর মৃত্যুবরণ না করলে এ বছর ৭ অক্টোবর তিনি পা রাখতেন ছিয়াত্তরে। ভক্তরা তারই কবিতা দিয়ে তাকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানাতেন হয়তো এভাবে- ‘তোমার জন্যে সকাল, দুপুর/ তোমার জন্যে সন্ধ্যা,/তোমার জন্যে সকল গোলাপ/ এবং রজনীগন্ধা।’

ছোটবেলা থেকে শান্ত স্বভাবের কম কথা বলা হেলাল হাফিজ হতে চেয়েছিলেন চিকিৎসক, হয়েছেন কবি। তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানে ১৯৬৯-এর গণ অভ্যুত্থানের সময় রচিত ‘নিষিদ্ধ সম্পাদকীয়’ কবিতার কালোত্তীর্ণ দুটি পঙ্ক্তি (‘এখন যৌবন যার...) হেলাল হাফিজকে এনে দেয় তারকা কবির খ্যাতি। এ পঙ্ক্তি দুটি এখনো তরুণ সমাজের কাছে অন্যায়-অনাচারের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ-প্রতিরোধের অনুপ্রেরণা। কিন্তু এমন উদ্দীপক কবিতার স্রষ্টা হলেও কবি হেলাল হাফিজ কেবলই একজন ‘পরিপুষ্ট প্রেমিক’। জল ও আগুনের বৈপরীত্যের মধ্যেও যে সম্মিলন, তার আরেক রূপই তো প্রেম। প্রেম ও স্বপ্নকে সুঁই-সুতো বানিয়ে কবিতার পরতে অমোঘ শিল্পকর্ম সৃষ্টি করেছেন হেলাল হাফিজ। তিনি নিজেকে নিভৃতে লুকিয়ে রাখতে পছন্দ করতেন আলস্যজাত নীরবতায়। তাই তো স্বল্পপ্রজ, নিভৃতচারী হেলাল হাফিজ আমৃত্যু ছিলেন এক ধ্রুপদী অস্পষ্টতা, এক লাজুক প্রাণ। যে প্রাণ নিজেকে ভেজাতে পোড়াতে ভালোবাসতো শরীরী ঝরনার জলে, জলের অনলে। যে প্রাণ দ্বিধাহীন বলেছে- ‘যদি যেতে চাও, যাও/ আমি পথ হবো চরণের তলে,/ না ছুঁয়ে তোমাকে ছোঁব/ ফেরাবো না, পোড়াবোই হিমেল অনলে।’

কবি হেলাল হাফিজের কাব্যগ্রন্থ ‘যে জলে আগুন জ্বলে’ (১৯৮৬) ও ‘বেদনাকে বলেছি কেঁদো না’ (২০১৯)-এর কিছু কবিতা, বিশেষ করে ‘কবিতা একাত্তর’ (২০১২)-এর ‘অচল প্রেমের পদ্য’ অনুশিরোনামে প্রেম-বিরহের হƒদয়গ্রাহী খুদে কবিতাগুলো দারুণভাবে বিমোহিত করে পাঠককে। তার ‘অচল প্রেমের পদ্য’-এর ভিতর পাঠক খুঁজে পান আপাত প্রতিবাদীর আড়ালে একজন পরিপূর্ণ প্রেমিককে। পদ্যগুচ্ছের অন্তরাত্মা যেন কবির নিজের জীবনের মতো ধ্রুপদী প্রেম ও রহস্যময়তায় পরিপূর্ণ।

কবিতা, প্রেম, আলস্য, আত্মপীড়ন, নিভৃতবাস এবং সময়ের অপচয় নিয়েই হেলাল হাফিজ। তরুণেরা তাঁকে ভালোবাসতেন। তরুণীরা বেশি পছন্দ করতেন। তারা হেলালের কবিতায় খুঁজে পেয়েছেন নিজেদের ব্যক্তিগত গল্প। অল্প লিখে নামজাদা হেলাল হাফিজ নিজেকে কেবল ঠকিয়েই গেছেন, আর ঠকতে ঠকতে কবি হয়ে উঠেছেন কবিতার সংসারে এক দরদি বন্ধু। যে বন্ধু কাব্যের রৌদ্রকরোজ্জ্বল উঠোনে দাঁড়িয়ে বলতে পারেন- ‘কেউ ডাকেনি তবু এলাম, বলতে এলাম ভালোবাসি।’ দীর্ঘতর বেদনায় মোড়া এ কবিজীবন যখন শুদ্ধ উচ্চারণে বলেছে- ‘হয়তো তোমাকে হারিয়ে দিয়েছি/ নয় তো গিয়েছি হেরে,/ থাক না ধ্রুপদী অস্পষ্টতা/ কে কাকে গেলাম ছেড়ে।’ তখন কার না মন ছুঁয়ে যায় মুগ্ধতায়। এসব পঙ্্ক্তি ভালো লাগার কী কোনো বয়স আছে! ভালো লাগার বয়স নেই বলে ভালো লাগে শুনতে- ‘আমাকে উস্টা মেরে দিব্যি যাচ্ছো চলে,/ দেখি দেখি/ বাঁ পায়ের চারু নখে চোট লাগেনি তো?/ ইস! করেছো কি? বসো না লক্ষ্মীটি,/ ক্ষমার রুমালে মুছে সজীব ক্ষতেই/ এন্টিসেপটিক দুটো চুমো দিয়ে দেই।’ কিংবা ‘নখের নিচে রেখেছিলাম/ তোমার জন্য প্রেম,/ কাটতে কাটতে সব খোয়ালাম/ বললে না তো,-‘শ্যাম’/’ অথবা- ‘আছি।/ বড্ড জানান দিতে ইচ্ছে করে,/ আছি,/ মনে ও মগজে/ গুন্ গুন্ করে / প্রণয়ের মৌমাছি।’

নেত্রকোনার আটপাড়ার (উপজেলা) বড়তলীর (গ্রাম) তালুকদার বাড়ির পুত হেলালের বাবা খোরশেদ আলী তালুকদার; মা কোকিলা বেগম। তাঁর কবি হয়ে ওঠার পেছনে সবচেয়ে বড় অবদান নারীর। তিনি এক জীবনে খণ্ড খণ্ড ভালোবাসা পেয়েছেন আর সেই ভালোবাসা বেদনা হয়ে তাঁকে দিয়ে কবিতা লিখিয়ে নিয়েছে। আর কবি দিনের পর দিন উপভোগ করে গেছেন ভক্তের ভালোবাসা। দুঃখ ও বেদনাকে সবাই উপভোগ করতে পারে না। কিন্তু কবি হেলাল হাফিজ সেটা ভালো করেই রপ্ত করেছিলেন। তিন বছর বয়সে মাকে হারান। দ্বিতীয় মা পেয়েছেন শিশুকালে। কিন্তু বড় হয়ে বুঝেছেন গর্ভধারিণীই প্রকৃত মা।

হেলাল হাফিজ দেশের কবিতাঙ্গনে পা রেখেছিলেন ষাট দশকের মাঝামাঝি এবং সাংবাদিকতা (সাহিত্য) পেশায় যোগ দেন বাংলাদেশ স্বাধীনতা লাভের পর ১৯৭২ সালে। কাজ করেছেন পূর্বদেশ, দেশ ও যুগান্তর- এই তিন দৈনিকে। হেলাল হাফিজ ছিলেন বড় দুঃখপ্রিয় মানুষ। দুঃখ-বেদনা তাঁকে কবি করে তুলেছে। মাতৃহীনতার বেদনা, একাকিত্বের বেদনা, অপ্রাপ্তির বেদনা আর ভালোবাসাজাত মিহি বেদনার মিশিলে তিনি হেলাল হাফিজ। এই বেদনাময় ভালোবাসা তাঁকে বোহিমিয়ান করেছে আর অভিমানী। তাঁর কবি হয়ে ওঠার কাহিনির বেশির ভাগই তাঁর ভালোবাসা আর নিজস্ব বেদনার গল্প। যেখানে কবিপ্রাণ ‘এতো ভালোবাসা পেয়ে, ভিতরে ভীষণ লাজে বেদনারা লাল হয়ে গেছে।’ ব্যক্তিগত জীবনে কবি ছিলেন নিজের কবিতার মতোই নারীর দারুণ ভক্ত। ডিজিটাল জামানার আগে মেয়েদের কাছ থেকে গাদা গাদা প্রেমপত্র পেয়েছেন। আর শেষ জীবনে ফেসবুক কন্যাদের কাছ থেকে নিয়মিত পেয়েছেন ‘ভার্চুয়াল লাভ’। শৈশবে প্রায়ই কাউকে কিছু না বলে বাড়ি থেকে হঠাৎ হাওয়া হয়ে যেতেন। এ যেন- ‘কোনোদিন, আচমকা, একদিন/ ভালোবাসা এসে যদি হুট করে বলে বসে,/ ‘চলো’, যেদিকে দু’চোখ যায় চলে যাই,/ যাবে?’

স্কুল-কলেজের জীবন কেটেছে মফস্বল শহর নেত্রকোনায় দিনভর মাঠে-ময়দানে আর রাতভর কাব্যকাননে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে বাংলা অনার্সে ভর্তি হওয়ার পর কবির মগজে পাকাপাকি বাসা বাঁধে বোহিমিয়ানতা। সোজা বাংলায় যাকে বলা যেতে পারে ছন্নছাড়া ভবঘুরে স্বভাব। একটা সময় একঘেয়েমি কাটাতে চাকরি ও লেখালেখি ছেড়ে দিবানিশি তাস খেলেছেন। আবার কখনো বা অর্থের বিনিময়ে জিগোলো হয়ে বিত্তশালী নারীদের সঙ্গ দিয়েছেন। যখন ধূমপান, মদ্যপান, জুয়াখেলা ছেড়ে ফেসবুকের নতুন নেশায় মাতোয়ারা হয়ে সাতসকাল থেকে মধ্যরাত অবধি অফুরান সময় কাটিয়েছেন ভার্চুয়াল আলাপচারিতায়। এই বয়সি তরুণের ফেসবুক বন্ধুদের গরিষ্ঠসংখ্যকই ছিলেন রমণীকুল। একসময় মাত্রাতিরিক্ত ফেসবুক আসক্তি তাঁর স্বাস্থ্যকে ক্রমেই ঝুঁকিপূর্ণ করে তোলে। স্ক্রিনের উজ্জ্বল আলোয় চোখে বাসা বাঁধে গ্লুকোমা। কমে আসে দৃষ্টিশক্তি। ডায়াবেটিস বাধাগ্রস্ত করে কিডনির কার্যক্রম। স্নায়ুরোগ ক্রমেই দুর্বল করে ফেলে প্রেম ও দ্রোহের কবিকে।

কবিতায় নিজের ‘নিরাশ্রয় পাঁচটি আঙুল’ নির্দ্বিধায় অলংকার করে নিতে বলেছিলেন হেলাল হাফিজ তাঁর বাল্যপ্রেমিকা হেলেনকে। হেলালের প্রথম প্রেম হেলেনের অজানা থাকেনি তাঁর কবির আঙুল অ্যান্ড্রয়েডের উজ্জ্বল স্ক্রিনে ভেসে ওঠা কত ভার্চুয়াল মুখ স্পর্শ করেছে সকাল-সন্ধ্যা। নেটদুনিয়ার তরুণ বান্ধবীদের সঙ্গে মেসেঞ্জারের ইনবক্সে খুনসুটির মাঝে হাতড়ে বেড়িয়েছেন বন্ধুর ছোটবোন হেলেনকে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের স্মৃতিময় ক্যাম্পাসের সেই সোনালি দিনগুলো। স্মৃতি রোমন্থন করেছেন সবিতাদির স্নেহের আঁচলের নিচে ক্ষণিকের এক টুকরো আশ্রয়। বয়সে বড় জ্ঞাতিবোন রেণু সে-সময় কবির অন্যতম কাব্যলক্ষ্মী। রেণু আপা একা নন, কবিকে আরও প্রভাবিত করেছেন মিস্ট্রেস সবিতা সেন, যিনি ছিলেন রেণু আপার প্রায় সমবয়সি। কবিতায় অনেকের নাম এলেও কিন্তু কখনই রেণু আপাকে আনেননি কবি, খুব সন্তর্পণে এড়িয়ে গেছেন এই অবমিশ্র প্রেম। এড়িয়ে গিয়েছেন আরও একটি নাম, অসম প্রেমের সেই নাম- মধুবালা। অষ্টাদশী মধুবালাকে নিয়ে সংসারের স্বপ্ন বুনেছিলেন। সেই স্বপ্নে কিছুকাল বুঁদ হয়ে ছিলেন দুজনা। হঠাৎ একদিন কবি তাঁর তরুণী প্রেয়সীর অত্যাসন্ন অকাল বৈধব্যের শঙ্কায় স্বেচ্ছায় নিজের স্বপ্ন আকাশে উড়িয়ে দেন বাদল মেঘের সাথে। মধুবালা অতঃপর মেঘবালিকা হয়ে যান। কবি জীবনের বাঁকে বাঁকে খুঁজেছেন স্বপ্নের মলাটে মোড়ানো তারুণ্যময় সোনালি অতীতকে। সেখানে কত স্মৃতি কত আনন্দ-বেদনা। নারীকে তিনি স্নেহ মায়া মমতা ও ভক্তির পূর্ণতায় ভালোবেসেছেন। তারপরও তরুণ ভক্তদের প্রায় বলতেন, নারীকে অন্ধ বিশ্বাস করো না, আবার অবিশ্বাসও করো না।

প্রেম ও বিরহের বয়স নেই, তেমনি কবির কাব্য ভাবনারও। মানুষ বুড়ো হলেও মানুষের মন তো বুড়ো হয় না কখনো। আর কবি তো রক্ত-মাংসেরই মানুষ। তাই তো বৃদ্ধবেলায়ও হেলাল হাফিজের আঙুল ফেসবুক মেসেঞ্জারে ভালোবাসা ছড়িয়েছে। সেই ভালোবাসায় কবি আবিষ্কার করেছেন যৌবনের নিজেকে, নিজের না-পাওয়াকে। হেলাল-হেলেনের ধ্রুপদী প্রেম, পাওয়া-না-পাওয়ার কাব্য, আনন্দ ছাপিয়ে বেদনার প্রগাঢ় অনুভূতি তো জীবনেরই গল্প। এসব গল্পের ক্যানভাসে আঁকা কবিতার ভেতর কেবলই গভীর শূন্যতা। হেলাল হাফিজ ছিলেন আগাগোড়া ধ্রুপদী অস্পষ্টতায় মোড়া এক প্রাণ। তাঁর যাপিতজীবন একটি বেদনার গল্প, যেখানে না পাওয়ার দুঃখ ও নিঃসঙ্গতা হাত ধরাধরি করে থাকে। সারাটা জীবন একাকিত্বের বোঝা বয়ে বেড়িয়েছেন শখের বৈরাগ্যে। কষ্টের মোড়কে লুকিয়ে রেখেছেন ব্যক্তিজীবনের গল্প। যে গল্পের উঠানে হেলেন-সবিতারা সংগোপনে অশ্রু ঝরায় শ্রাবণের মেঘ হয়ে। নিঝুম রাতে যখন বালিশে মুখ গুঁজে ফুঁপিয়ে কাঁদতেন কবি, তখন অ্যান্ড্রয়েডের স্ক্রিন থেকে বেরিয়ে এসে কেউ কী তাঁর চুলে বিলি কেটে বলেছে- এই তো আমি! কবি কী তখন কল্পনায় কারোকে হেলেন-সবিতাদি কিংবা হালের মধুবালা ভেবে বলেছিলেন- তোমাকে দূর থেকে ভালোবাসার আনন্দ অন্যরকম এক বেদনা!

চিরস্থায়ী সংসারবিমুখ হেলাল হাফিজ জীবন সায়াহ্ণে এসে আক্ষেপ করে বলেছিলেন- ‘আমার আর ঘর হলো না, সংসার হলো না, অর্থকড়ি হলো না, প্রতিষ্ঠা হলো না।’ কবি ‘জীবনের প্রায় শেষপ্রান্তে’ দাঁড়িয়ে নিজেকে মূল্যায়ন করেছেন এভাবে- ‘এখন কেবলই আমার মনে হয়, জীবনের সময়গুলো বৃথাই অপচয় করেছি। কত সুন্দর সুন্দর কবিতার পঙ্ক্তি এসেছে মাথায়, আমি টেবিলে বসিনি, লিখিনি। জীবনটা অপচয়ই করেছি বলা যায়। এ জন্য আমি এখন ভীষণভাবে লজ্জিত, অনুতপ্ত ও ক্ষমাপ্রার্থী।’

অনেক দেরিতে হেলাল হাফিজের ভাগ্যে জোটে বাংলা একাডেমি পুরস্কার (২০১৩)। একুশে পদক জীবদ্দশায় মেলেনি। পেয়েছেন মরণোত্তর, চলতি বছর (২০২৫)। পুরস্কারের ঝুড়িতে একুশে পদক বা স্বাধীনতা পদকের মতো রাষ্ট্রীয় পুরস্কার উঠল কি উঠল না এ নিয়ে কোনো আক্ষেপ-অনুযোগ ছিল না তাঁর। একাত্তরের ২৫ মার্চ কালরাতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে যে জীবনের সলতে নিভে যেতে পারতো, ভাগ্যক্রমে সেই জীবনই উদ্যাপন করেছে স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী। স্বাধীনতার উদ্দীপনাময় কবিতার রচয়িতা হেলাল হাফিজ প্রায়ই বলতেন, স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তীর সাক্ষী হতে পারা তাঁর জীবনের শ্রেষ্ঠ আনন্দ।

আত্মীয়স্বজন থেকে স্বেচ্ছা নির্বাসিত জীবনযাপন করেছেন তোপখানা রোডের একটি আবাসিক হোটেলের এক চিলতে কক্ষে। এরপর পরিবাগের সুইট হোম নামের হোস্টেলে। নানা রঙের দিন পেরিয়ে শেষ জীবনের দিনগুলো তাঁর কেটেছে এখানে। নিঃসঙ্গ কবি একাকিত্বের দহন নিয়ে সবার অগোচরে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন এই সুইট হোমে। সেই সঙ্গে শেষ হয়ে যায় একটি বেদনার গল্প।

হেলাল হাফিজের কবিজীবনের বড় সৌন্দর্য ছিল শূন্যতা। শূন্যতার ভেতর তিনি খুঁজেছেন নিজেকে। আমৃত্যু ‘এখন যৌবন যার’, সেই নবীনের সঙ্গ নিয়ে উজ্জীবিত থাকার চেষ্টা করেছেন। একাকিত্ব ঘোচানোর চেষ্টা করেছেন বৈ কি। তবে স্বেচ্ছা-নিঃসঙ্গতা, একা থাকার আনন্দ-বেদনা, নিজের প্রতি নিজের অবহেলা, সব মিলিয়ে সমগ্র হেলাল হাফিজের জীবন রসায়ন ছিল, মানুষ প্রকৃতই একা।

এই বিভাগের আরও খবর
জার্নাল
জার্নাল
পাহাড়
পাহাড়
বুকের ভিতর ময়ূর নাচে
বুকের ভিতর ময়ূর নাচে
শাড়ির আঁচলে বাঁধা জীবন
শাড়ির আঁচলে বাঁধা জীবন
পাশে থাকা
পাশে থাকা
আমাদের কিছুই হলো না
আমাদের কিছুই হলো না
অন্তর্দৃষ্টি
অন্তর্দৃষ্টি
প্রস্থানবিন্দু
প্রস্থানবিন্দু
আকাল
আকাল
এবং দিনাজপুর
এবং দিনাজপুর
আকাশবাদ
আকাশবাদ
ধূসর হলুদবোধ
ধূসর হলুদবোধ
সর্বশেষ খবর
সড়ক দুর্ঘটনায় রাবি অধ্যাপক নিহত
সড়ক দুর্ঘটনায় রাবি অধ্যাপক নিহত

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

গাজায় যুদ্ধবিরতি পর্যবেক্ষণে ২০০ মার্কিন সেনা
গাজায় যুদ্ধবিরতি পর্যবেক্ষণে ২০০ মার্কিন সেনা

১৩ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে মাদকবিরোধী অভিযান, বিভিন্ন মেয়াদে ২৩ জনকে সাজা
মিরপুরে মাদকবিরোধী অভিযান, বিভিন্ন মেয়াদে ২৩ জনকে সাজা

১৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

পূর্বাচলের ৩০০ ফিটে কৃষকের বাজারের উদ্বোধন আজ
পূর্বাচলের ৩০০ ফিটে কৃষকের বাজারের উদ্বোধন আজ

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

মিথ্যা মামলায় ফাঁসছেন বাদী
মিথ্যা মামলায় ফাঁসছেন বাদী

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ইসরায়েলি মন্ত্রিসভায় গাজা যুদ্ধবিরতি চুক্তি অনুমোদন
ইসরায়েলি মন্ত্রিসভায় গাজা যুদ্ধবিরতি চুক্তি অনুমোদন

৫৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রামগঞ্জে মা ও মেয়ের গলাকাটা মরদেহ উদ্ধার
রামগঞ্জে মা ও মেয়ের গলাকাটা মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বের দূষিত শহরের তালিকায় আজ ঢাকার অবস্থান কত?
বিশ্বের দূষিত শহরের তালিকায় আজ ঢাকার অবস্থান কত?

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাঁজাসহ ৩ নারী কারবারি গ্রেফতার
গাঁজাসহ ৩ নারী কারবারি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে আজ
রাজধানীতে বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে আজ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিপাইনে ৭.৪ মাত্রার শক্তিশালী ভূমিকম্প, সুনামি সতর্কতা জারি
ফিলিপাইনে ৭.৪ মাত্রার শক্তিশালী ভূমিকম্প, সুনামি সতর্কতা জারি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে কেরোসিন খেয়ে শিশুর মৃত্যু
নারায়ণগঞ্জে কেরোসিন খেয়ে শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে অনলাইনে ইলিশ বিক্রির নিবন্ধন পেলেন ৭ ব্যবসায়ী
চাঁদপুরে অনলাইনে ইলিশ বিক্রির নিবন্ধন পেলেন ৭ ব্যবসায়ী

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জেড. এইচ. শিকদার প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য হলেন শেকৃবি অধ্যাপক জসিম
জেড. এইচ. শিকদার প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য হলেন শেকৃবি অধ্যাপক জসিম

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফটিকছড়িতে ছেলের হত্যা মামলায় প্রধান আসামি মা
ফটিকছড়িতে ছেলের হত্যা মামলায় প্রধান আসামি মা

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে দুই অনুষদের অনুমোদন
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে দুই অনুষদের অনুমোদন

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিশ্ব মানসিক স্বাস্থ্য দিবস আজ
বিশ্ব মানসিক স্বাস্থ্য দিবস আজ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাবুলে ইসলামাবাদের বিমান হামলা, টিটিপি প্রধানের নিহতের গুঞ্জন
কাবুলে ইসলামাবাদের বিমান হামলা, টিটিপি প্রধানের নিহতের গুঞ্জন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেসব এলাকায় ১৬ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না আজ
যেসব এলাকায় ১৬ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না আজ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘৩১ দফা বাস্তবায়ন হলে দেশে আর ফ্যাসিবাদ জন্ম হবে না’
‘৩১ দফা বাস্তবায়ন হলে দেশে আর ফ্যাসিবাদ জন্ম হবে না’

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১০ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১০ অক্টোবর)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজীপুরে ডাকাতির প্রস্তুতিকালে ২ ডাকাত গ্রেফতার
গাজীপুরে ডাকাতির প্রস্তুতিকালে ২ ডাকাত গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে বাস উল্টে খাদে, নারী-শিশুসহ আহত ১০
নারায়ণগঞ্জে বাস উল্টে খাদে, নারী-শিশুসহ আহত ১০

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আরব আমিরাতকে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশের মেয়েরা
আরব আমিরাতকে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশের মেয়েরা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাহান্নামের বিষাক্ত বৃক্ষ জাক্কুম
জাহান্নামের বিষাক্ত বৃক্ষ জাক্কুম

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

কম্বোডিয়ার সঙ্গে বিরোধ মেটাতে থাই প্রধানমন্ত্রীকে ট্রাম্পের চিঠি
কম্বোডিয়ার সঙ্গে বিরোধ মেটাতে থাই প্রধানমন্ত্রীকে ট্রাম্পের চিঠি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজারবাইজানি বিমান দুর্ঘটনায় রাশিয়ার ভূমিকা স্বীকার করলেন পুতিন
আজারবাইজানি বিমান দুর্ঘটনায় রাশিয়ার ভূমিকা স্বীকার করলেন পুতিন

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশে চাকরির প্রলোভনে গৃহবধূ পাচার, চক্রের দুই সদস্য গ্রেফতার
বিদেশে চাকরির প্রলোভনে গৃহবধূ পাচার, চক্রের দুই সদস্য গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ সাড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল
বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ সাড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বন্দর এলাকায় সভা-সমাবেশে সিএমপির ৩০ দিনের নিষেধাজ্ঞা
বন্দর এলাকায় সভা-সমাবেশে সিএমপির ৩০ দিনের নিষেধাজ্ঞা

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
বাংলাদেশ বনাম হংকং : শক্তির হিসাব নাকি আত্মবিশ্বাসের লড়াই?
বাংলাদেশ বনাম হংকং : শক্তির হিসাব নাকি আত্মবিশ্বাসের লড়াই?

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এবার স্যাটেলাইট প্রযুক্তিতে ইতিহাস সৃষ্টি করল ইরান
এবার স্যাটেলাইট প্রযুক্তিতে ইতিহাস সৃষ্টি করল ইরান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কূটনৈতিক চাল আর সামরিক শক্তির খেলায় পাকিস্তানের কাছে কোণঠাসা ভারত?
কূটনৈতিক চাল আর সামরিক শক্তির খেলায় পাকিস্তানের কাছে কোণঠাসা ভারত?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের সব বিমানবন্দরে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি
দেশের সব বিমানবন্দরে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা থেকে সেনা সরিয়ে নেওয়ার প্রস্তুতি শুরু ইসরায়েলের
গাজা থেকে সেনা সরিয়ে নেওয়ার প্রস্তুতি শুরু ইসরায়েলের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় যুদ্ধবিরতি: কি বলছে বিশ্ব?
গাজায় যুদ্ধবিরতি: কি বলছে বিশ্ব?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সব জিম্মি মুক্তির পর হামাসকে ধ্বংসের হুঁশিয়ারি ইসরায়েলের অর্থমন্ত্রীর
সব জিম্মি মুক্তির পর হামাসকে ধ্বংসের হুঁশিয়ারি ইসরায়েলের অর্থমন্ত্রীর

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেষ মুহূর্তের গোলে হেরে এশিয়ান কাপের স্বপ্নভঙ্গ বাংলাদেশের
শেষ মুহূর্তের গোলে হেরে এশিয়ান কাপের স্বপ্নভঙ্গ বাংলাদেশের

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কেউ উপজেলা-ইউনিয়ন চেয়ারম্যান হতে চায় না, সবাই এমপি হতে চায়: শামা ওবায়েদ
কেউ উপজেলা-ইউনিয়ন চেয়ারম্যান হতে চায় না, সবাই এমপি হতে চায়: শামা ওবায়েদ

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলের বিরুদ্ধে কড়া পদক্ষেপ নিলো স্পেন
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে কড়া পদক্ষেপ নিলো স্পেন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজেরিয়াকে উড়িয়ে কোয়ার্টার ফাইনালে আর্জেন্টিনা
নাইজেরিয়াকে উড়িয়ে কোয়ার্টার ফাইনালে আর্জেন্টিনা

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অনিশ্চয়তা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে?
অনিশ্চয়তা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে?

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মায়ের লাশ আটকে সম্পত্তি ভাগবাঁটোয়ারা, দুই ছেলের হাতাহাতি
মায়ের লাশ আটকে সম্পত্তি ভাগবাঁটোয়ারা, দুই ছেলের হাতাহাতি

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা শান্তি চুক্তির প্রথম ধাপে কি কি ঘটতে পারে?
গাজা শান্তি চুক্তির প্রথম ধাপে কি কি ঘটতে পারে?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জনপ্রশাসনের এপিডি এরফানুল হককে বদলি
জনপ্রশাসনের এপিডি এরফানুল হককে বদলি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েল-হামাসের শান্তিচুক্তি নিয়ে যা বললেন মোদি
ইসরায়েল-হামাসের শান্তিচুক্তি নিয়ে যা বললেন মোদি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার যুক্তরাজ্যের সঙ্গে নতুন প্রতিরক্ষা চুক্তি ভারতের
এবার যুক্তরাজ্যের সঙ্গে নতুন প্রতিরক্ষা চুক্তি ভারতের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের পূজায় ট্রাম্প ‘অসুর’, কিন্তু কেন?
ভারতের পূজায় ট্রাম্প ‘অসুর’, কিন্তু কেন?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আন্দোলন বন্ধের ঘোষণা না দিলে আমাদের হত‍্যার নির্দেশ ছিল শেখ হাসিনার : আসিফ মাহমুদ
আন্দোলন বন্ধের ঘোষণা না দিলে আমাদের হত‍্যার নির্দেশ ছিল শেখ হাসিনার : আসিফ মাহমুদ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক অতিরিক্ত সচিব হারুনের জমি-ফ্ল্যাট জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
সাবেক অতিরিক্ত সচিব হারুনের জমি-ফ্ল্যাট জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১০ম গ্রেড পাবেন প্রাথমিকের ৬৫,৫০২ প্রধান শিক্ষক, মন্ত্রণালয়ে চিঠি
১০ম গ্রেড পাবেন প্রাথমিকের ৬৫,৫০২ প্রধান শিক্ষক, মন্ত্রণালয়ে চিঠি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘুষি মেরে বিমানের মনিটর ভাঙলেন লন্ডন ফেরত যাত্রী
ঘুষি মেরে বিমানের মনিটর ভাঙলেন লন্ডন ফেরত যাত্রী

১৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

মালিবাগে জুয়েলারি দোকান থেকে ‘৫০০ ভরি’ স্বর্ণালংকার চুরি
মালিবাগে জুয়েলারি দোকান থেকে ‘৫০০ ভরি’ স্বর্ণালংকার চুরি

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাবুলে ইসলামাবাদের বিমান হামলা, টিটিপি প্রধানের নিহতের গুঞ্জন
কাবুলে ইসলামাবাদের বিমান হামলা, টিটিপি প্রধানের নিহতের গুঞ্জন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় ট্রাম্পের প্রস্তাবিত যুদ্ধবিরতি পরিকল্পনা নিয়ে যা বলল রাশিয়া
গাজায় ট্রাম্পের প্রস্তাবিত যুদ্ধবিরতি পরিকল্পনা নিয়ে যা বলল রাশিয়া

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক এমপি ওমর ফারুকসহ পাঁচজন গ্রেফতার
সাবেক এমপি ওমর ফারুকসহ পাঁচজন গ্রেফতার

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আফগান মন্ত্রীর প্রথম ভারত সফর, পতাকা সংকটে দিল্লি!
আফগান মন্ত্রীর প্রথম ভারত সফর, পতাকা সংকটে দিল্লি!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এইচএসসি পরীক্ষার ফল প্রকাশ হতে পারে ১৬ অক্টোবর
এইচএসসি পরীক্ষার ফল প্রকাশ হতে পারে ১৬ অক্টোবর

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি পরিকল্পনা ঘোষণার পরও গাজায় হামলা
যুদ্ধবিরতি পরিকল্পনা ঘোষণার পরও গাজায় হামলা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদ স্বাক্ষর হবে ১৫ অক্টোবর
জুলাই সনদ স্বাক্ষর হবে ১৫ অক্টোবর

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সিলেটে স্বপ্নের সেই সেতু বাতিল ক্বিন ব্রিজ ঘিরে পরিকল্পনা
সিলেটে স্বপ্নের সেই সেতু বাতিল ক্বিন ব্রিজ ঘিরে পরিকল্পনা

নগর জীবন

হেভিওয়েট দুই প্রার্থীর সন্তানও বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী
হেভিওয়েট দুই প্রার্থীর সন্তানও বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী

নগর জীবন

কোন গুঞ্জন সত্য তিশার?
কোন গুঞ্জন সত্য তিশার?

শোবিজ

ধ্বংসস্তূপে অবশেষে থামছে যুদ্ধ
ধ্বংসস্তূপে অবশেষে থামছে যুদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নতুন রাজনীতির প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নতুন রাজনীতির প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

সম্পাদকীয়

বিএনপির একাধিক অন্যান্য দলের একক প্রার্থীর সরব প্রচার
বিএনপির একাধিক অন্যান্য দলের একক প্রার্থীর সরব প্রচার

নগর জীবন

দৃষ্টিনন্দন হচ্ছে আন্দরকিল্লা শাহী মসজিদ
দৃষ্টিনন্দন হচ্ছে আন্দরকিল্লা শাহী মসজিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিতর্কিত কোম্পানিই সর্বনিম্ন দরদাতা
বিতর্কিত কোম্পানিই সর্বনিম্ন দরদাতা

প্রথম পৃষ্ঠা

চিকিৎসার বাইরে ৯০ শতাংশ রোগী
চিকিৎসার বাইরে ৯০ শতাংশ রোগী

পেছনের পৃষ্ঠা

আধুনিক রাজনীতিতে তরুণ নেতৃত্বের অঙ্গীকার
আধুনিক রাজনীতিতে তরুণ নেতৃত্বের অঙ্গীকার

নগর জীবন

তিন কারণে একমত হয়নি দলগুলো
তিন কারণে একমত হয়নি দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

অনিশ্চয়তা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে?
অনিশ্চয়তা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে?

প্রথম পৃষ্ঠা

৭২ বছর বয়সে সেফ এক্সিট ভাবা দুঃখজনক
৭২ বছর বয়সে সেফ এক্সিট ভাবা দুঃখজনক

প্রথম পৃষ্ঠা

একীভূত হবে পাঁচ ব্যাংক বাতিল হচ্ছে ডিজিটাল আইনের সাজাও
একীভূত হবে পাঁচ ব্যাংক বাতিল হচ্ছে ডিজিটাল আইনের সাজাও

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে নতুন করে দমনপীড়ন
বাংলাদেশে নতুন করে দমনপীড়ন

প্রথম পৃষ্ঠা

খুলনায় ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা
খুলনায় ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা

নগর জীবন

ড. তোফায়েল আহমেদের মৃত্যুতে প্রধান উপদেষ্টার শোক
ড. তোফায়েল আহমেদের মৃত্যুতে প্রধান উপদেষ্টার শোক

নগর জীবন

নিউইয়র্কে ইতিহাস গড়তে চান মামদানী
নিউইয়র্কে ইতিহাস গড়তে চান মামদানী

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার নির্দেশ ছিল আমাদের মেরে ফেলার
হাসিনার নির্দেশ ছিল আমাদের মেরে ফেলার

পেছনের পৃষ্ঠা

সাইবার হামলার শঙ্কায় বিমানবন্দরে বিশেষ সতর্কতা জারি
সাইবার হামলার শঙ্কায় বিমানবন্দরে বিশেষ সতর্কতা জারি

নগর জীবন

শাকসু গঠনতন্ত্র চূড়ান্ত যুক্ত হলো নতুন চার পদ
শাকসু গঠনতন্ত্র চূড়ান্ত যুক্ত হলো নতুন চার পদ

নগর জীবন

শহরের বর্জ্যে বিষাক্ত বারনই নদী
শহরের বর্জ্যে বিষাক্ত বারনই নদী

নগর জীবন

ট্রাম্পকে নোবেল দেওয়ার আহ্বান
ট্রাম্পকে নোবেল দেওয়ার আহ্বান

পূর্ব-পশ্চিম

চক্রান্ত প্রতিহত করে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার করতে হবে
চক্রান্ত প্রতিহত করে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

টাইফয়েড টিকা দেওয়া হবে ৫ কোটি শিশুকে
টাইফয়েড টিকা দেওয়া হবে ৫ কোটি শিশুকে

নগর জীবন

দেওবন্দ যাওয়ার অনুমতি পেলেন তালেবান মন্ত্রী
দেওবন্দ যাওয়ার অনুমতি পেলেন তালেবান মন্ত্রী

পেছনের পৃষ্ঠা

এক অঙ্কের সুদহার চান ব্যবসায়ীরা
এক অঙ্কের সুদহার চান ব্যবসায়ীরা

প্রথম পৃষ্ঠা

আইএফআইসি ব্যাংকের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদ্‌যাপিত
আইএফআইসি ব্যাংকের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদ্‌যাপিত

নগর জীবন

মানাসলু জয়ের গল্প শোনালেন পর্বতারোহী তমাল
মানাসলু জয়ের গল্প শোনালেন পর্বতারোহী তমাল

নগর জীবন