শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:২৭, শুক্রবার, ১০ অক্টোবর, ২০২৫ আপডেট: ১০:২৮, শুক্রবার, ১০ অক্টোবর, ২০২৫

মিথ্যা মামলায় ফাঁসছেন বাদী

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
মিথ্যা মামলায় ফাঁসছেন বাদী

জুলাই-আগস্টের অভ্যুত্থানের পরিপ্রেক্ষিতে মামলা হয়েছে ঢাকায় এবং দেশের বিভিন্ন থানায় ও আদালতে। এসব মামলায় ব্যক্তিগত আক্রোশ, মোটা টাকার দাবিসহ কারণে-অকারণে লোকদের আসামি করা হয়েছে। মোটা অঙ্কের টাকা হাতিয়েও নেওয়া হয়েছে। আওয়ামী লীগ এবং তার সহযোগী ও অঙ্গসংগঠনের নেতাকর্মীদের পাশাপাশি নিরীহ লোকদেরও আসামি করা হয়েছে। শীর্ষস্থানীয় ব্যবসায়ীদের কাছে মোটা চাঁদা না পেয়ে তাদেরও আসামি করা হয়েছে। বিষয়টি দেশ-বিদেশে আলোচনা-সমালোচনার সূত্রপাত ঘটিয়েছে।

সরকারের কর্তাব্যক্তিরা বলেছেন, মিথ্যা মামলা যারা করেছেন তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে; ফৌজদারি মামলা করা হবে। পুলিশের কয়েকটি ইউনিট তদন্ত করে মিথ্যা মামলার বাদীদের শনাক্ত করছে। প্রাথমিকভাবে ৬৭ জন বাদীকে তারা শনাক্ত করেছে। তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে পুলিশ সদর দপ্তর স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে চিঠি দিয়েছে বলে সূত্র জানিয়েছে। এ ধরনের মামলা থেকে রেহাই দিতে ফৌজদারি কার্যবিধি সংশোধন করেছে সরকার।

পুলিশের মহাপরিদর্শক (আইজিপি) বাহারুল আলম বলেন, ‘সরকার ফৌজদারি কার্যবিধির ১৭৩ ধারা অনুযায়ী ইতিমধ্যে ১৩৬ জনকে মামলার অভিযোগ থেকে অব্যাহতি দিয়েছে। আরও ২৩৬ জনের আবেদন বিবেচনা করা হচ্ছে। মিথ্যা মামলায় কাউকে হয়রানি করা হলে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। ব্যবস্থা নেওয়া শুরু হয়েছে। যারা প্রকৃত আসামি তাদেরও আমরা চিহ্নিত করছি। তদন্তকারী কর্মকর্তা বা অন্য কেউ মামলাবাণিজ্য করার চেষ্টা করলে তাদের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশও দেওয়া হয়েছে।’

পুলিশ সদস্যদের সংশ্লিষ্টতা প্রসঙ্গে আইজিপি বলেন, ‘সবখানেই ভালো-মন্দ লোক আছে। কেউ ফেরেশতা নয়। পুলিশের লোক জড়িত থাকলে তাদের বিরুদ্ধে শক্ত ব্যবস্থা গ্রহণ করব। সাধারণ লোকের করা মামলাতেই মানুষ অতিষ্ঠ। পুলিশও জড়ালে মানুষ যাবে কোথায়?’

সারা দেশে ১৭৬০টি মামলা :

সংশ্লিষ্টরা জানায়, বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের পরিপ্রেক্ষিতে ঢাকাসহ সারা দেশে মামলা হয়েছে ১ হাজার ৭৬০টি। তার মধ্যে হত্যা মামলা ৭৬৬টি ও অন্যান্য ধারার মামলা ৯৭৪টি। অভিযোগপত্র দেওয়া হয়েছে ৫৫টিতে। ১৮টি হত্যা মামলার অভিযোগপত্রে আসামি করা হয়েছে ১ হাজার ৯৪১ জনকে।

আসামিদের মধ্যে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ শীর্ষ আওয়ামী লীগ নেতারা রয়েছেন। তাছাড়া ৩৭টি মামলায় ২ হাজার ১৮৫ জন আসামির বিরুদ্ধে চার্জশিট দেওয়া হয়েছে। চার্জশিট দেওয়া ১৮টি হত্যা মামলা ঢাকা, চট্টগ্রাম, শেরপুর, ফেনী, চাঁদপুর, নোয়াখালী, পাবনা, কুড়িগ্রাম, বগুড়া ও আরএমপিতে হয়েছে। অন্যান্য ধারার ৩৭টি মামলা বগুড়া, চাঁপাইনবাবগঞ্জ, সিরাজগঞ্জ, নওগাঁ, ময়মনসিংহ, রাজশাহী, নরসিংদী ও বরগুনা জেলায় হয়েছে। শুধু এসআই বা ইন্সপেক্টররাই এসবের তদন্ত করছেন না, সিনিয়র কর্মকর্তারাও করছেন। কিছু সিনিয়র কর্মকর্তা মামলাগুলোর মনিটরিং করছেন।

বাদী-পুলিশ যোগসাজশ! অভিযোগ উঠেছে, এখনো নানাভাবে টার্গেট করে হয়রানিমূলক মামলা করা হচ্ছে। মাঠের পুলিশ বাদীদের সঙ্গে যোগসাজশে আসামিদের নানাভাবে চাপ প্রয়োগ করছে ও বাণিজ্য করছে। বিএনপি নেতাকে যুবলীগ নেতা বানিয়ে মামলা করা হচ্ছে, সরকারি-বেসরকারি কর্মকর্তাদের টার্গেট করে মামলা করা হচ্ছে, মামলার ভয় দেখিয়ে বাণিজ্য করা হচ্ছে। দিশেহারা নির্দোষ ব্যক্তিরা টাকা ঢালতে বাধ্য হচ্ছেন। মিথ্যা মামলায় পুলিশ জড়িত থাকলে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার কথা বলেছে পুলিশ সদর দপ্তর।

ব্যবসায়ীরা আসামি :

শীর্ষ প্রতিষ্ঠানের ব্যবসায়ীদের আসামি করা হয়েছে। এজাহারে নাম অন্তর্ভুক্ত করার আগে তাদের কাছে মোটা টাকা দাবি করা হয়। একটি শিল্পপ্রতিষ্ঠানের চেয়ারম্যানসহ কয়েকজন কর্মকর্তাকে আইনজীবী পরিচয় দিয়ে ৩ কোটি টাকা চাঁদা দাবি করা হয়। প্রতারকরা ওই প্রতিষ্ঠানের এক কর্মকর্তাকে একটি বাসায় নিয়ে দেনদরবার করে ব্যর্থ হয়। একপর্যায়ে তারা নির্দিষ্ট অঙ্কের চাঁদা না পেয়ে আদালতের মাধ্যমে তিনটি থানায় মামলা করে। অথচ শিল্পপ্রতিষ্ঠানটির মালিক কখনো রাজনীতির সঙ্গে সম্পৃক্ত ছিলেন না। এভাবে প্রতারকরা হাতিয়ে নিচ্ছে কোটি কোটি টাকা। ব্যবসায়ীরা উদ্বিগ্ন। অনেকে বাসাবাড়িতে থাকতে পারছেন না। যারা বিগত সরকারের লেজুড়বৃত্তি করেনি, তারাও হয়রানির শিকার হচ্ছে।

পুলিশ সদর দপ্তরের এক কর্মকর্তা বলেন, ‘প্রতারকদের সঙ্গে রাজনৈতিক দলের নেতাদেরও সুসম্পর্ক আছে। তারা মিলেমিশে অপকর্ম চালাচ্ছে। যারা এসব করছে, তাদের আইনের আওতায় নিতে পুলিশের সবকটি ইউনিট প্রধান ও জেলার পুলিশ সুপারকে বিশেষ নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। মিথ্যা মামলায় অনেক বাদী ফেঁসে যাচ্ছে নিশ্চিতভাবে এ কথা বলা যায়। মামলায় অনেক ইনোসেন্ট লোকও আসামি হয়েছে। নির্দোষ লোক যাতে সমস্যায় না পড়ে সে ব্যাপারে আমরা সতর্ক আছি।’

৬৭ বাদীর বিরুদ্ধে অভিযোগ :

পুলিশ সূত্র জানায়, গত বছর ৫ আগস্ট আশুলিয়ার বাইপাইলে আল-আমিন নামের এক ব্যক্তি মারা যান বলে আশুলিয়া থানায় মামলা করেন তার স্ত্রী কুলসুম বেগম। পুলিশের একটি সংস্থা নিশ্চিত হয়েছে, আল-আমিন মারা যাননি। একটি রাজনৈতিক দলের প্রভাবশালী ব্যক্তির প্ররোচনায় কুলসুম বেগম মামলা করেছেন। পুলিশ আরও জেনেছে, মামলা থেকে নাম বাদ দিতে বাদী টাকা নিয়েছেন কারও কারও কাছ থেকে। উদ্দেশ্যমূলকভাবে মামলা করা হয়েছে বলেও তদন্তে প্রমাণিত হয়েছে। তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থার সুপারিশ করা হয়েছে। তবে বাদীকে এখনো খুঁজে পাওয়া যায়নি। একই কা- হয়েছে সুনামগঞ্জে। 

গত বছর ৪ আগস্ট সুনামগঞ্জ পৌর শহরে গুলিবিদ্ধ হন জহুর আলী নামের এক ব্যক্তি। ঘটনার এক মাস পর তার বড় ভাই হাফিজ আহমদ বাদী হয়ে একটি মামলা করেন। এ মামলায় আসামি ধরা ও ছাড়া নিয়ে ব্যবসা শুরু হয়েছে বলে অভিযোগ করেন গুলিবিদ্ধ জহুর আলী। 

নিজের ফেসবুকে তিনি বলেন, ‘পুলিশ আমারে গুলি করছে। পুলিশের বিরুদ্ধে মামলা করব। কিন্তু পরে দেখি বাদী সবাইরে মামলায় ঢুকাইয়া দিছে। এখন ব্যবসা শুরু হইছে। একটি মহল কোটি টাকা আয় করছে। মামলায় যারার নাম নাই তারারে পুলিশ ধরে বেশি। লোকজন বলে, আমরা টাকা নিচ্ছি। এটা মিথ্যা। আমরা কোনো টাকা পাই নাই। আমরা গরিব মানুষ। আমরা পড়ছি মহাবিপদে।’

পুলিশও এ ঘটনার সত্যতা পায়নি। বাদীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে তদন্তকারী কর্মকর্তা সুপারিশ করেছেন।

গত বছর ১৯ জুলাই রাজধানীর উত্তরায় ছাত্র আন্দোলনের সময় মারা যান মোহাম্মদ আসাদুল্লাহ নামের একজন গাড়িচালক। আসাদুল্লাহর মা বাদী হয়ে মামলা করেন। কিন্তু মামলার পেছনে কলকাঠি নেড়েছেন একটি রাজনৈতিক দলের নেতা। পুলিশ নিশ্চিত হয়েছে মামলায় যাদের আসামি করা হয়েছে, তারা ঘটনার সময় ছিলেন না। আসামি ধরা নিয়েও বাণিজ্য হয়েছে।

আসাদুল্লাহর স্ত্রী ফারজানা পুলিশকে বলেছেন, ‘মামলার বিষয়ে আমি কিছুই জানি না। মামলার বিষয়ে আমরা কোনো খবর এখন আর রাখি না। যারা মামলা করিয়েছে, তারাই জানেন মামলা নিয়ে কী হচ্ছে।’

পুলিশ তদন্ত করে নিশ্চিত হয়েছে, এই মামলায় রুস্তম আলী নামে এক হকারকে আওয়ামী লীগ নেতা বানিয়ে আসামি করা হয়েছে। তাকে গ্রেপ্তারও করা হয়। কয়েক মাস জেল খেটে তিনি জামিনে বের হয়ে আসেন। রুস্তম আলী তদন্তকারী কর্মকর্তাদের জানান, তার বাসা বাড্ডায়। উত্তরায় পত্রিকা বিক্রি করেন। তাকে হাজারীবাগ থানা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি বানিয়ে আসামি করা হয়। অথচ জীবনে কখনো তিনি রাজনীতিই করেননি।

গত ১৫ আগস্ট ধানমণ্ডি ৩২ নাম্বারে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে গিয়ে আটক হন রিকশাচালক আজিজুর রহমান। হাতের ফুল কেড়ে নিয়ে তাকে মারধরও করা হয়। অথচ হেনস্তাকারীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা না নিয়ে ওই রিকশাচালককেই জুলাই-আগস্টের ঘটনায় করা একটি হত্যাচেষ্টা মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে কারাগারে পাঠায় পুলিশ। ব্যাপক সমালোচনার মুখে ১৭ আগস্ট আদালত তাকে জামিন দেয়। এ মামলার বাদী আরিফুল ইসলাম কলেজশিক্ষার্থী। ২০২৪ সালের ৪ আগস্ট তিনি সায়েন্স ল্যাবরেটরি এলাকায় পিঠে গুলিবিদ্ধ হন। তিনি কামরাঙ্গীরচরে থাকেন। তদন্তকারী কর্মকর্তাকে তিনি জানিয়েছেন, তিনি নিজে মামলাটি করেননি। তার এলাকার ‘মনি চেয়ারম্যান’ অনুদানের কথা বলে একটি কাগজে তার স্বাক্ষর নেন। পরে জানতে পারেন মামলা হয়েছে এবং তিনি সেই মামলার বাদী।

কিশোরগঞ্জের করিমগঞ্জ উপজেলা যুবদলের যুগ্ম আহ্বায়ক রকি ভূঁইয়ার পরিবারের কয়েকজন সদস্য জুলাই হত্যা মামলার আসামি। পূর্বশত্রুতার জেরে তার পরিবারের সদস্যরা আসামি হয়েছেন। পরিবারের সবাই বিএনপির রাজনীতিতে জড়িত বলে পুলিশকে জানান তিনি।

প্রলোভন দেখিয়ে মিথ্যা মামলা :

জুলাইয়ের সহিংসতায় নিহতদের পরিবারকে ক্ষতিপূরণ বা আইনি সুবিধা পাইয়ে দেওয়ার প্রলোভন দেখিয়ে অসাধু চক্র মিথ্যা মামলা করেছে বলে মনে করছেন তদন্তকারীরা। পুলিশ সদর দপ্তর ও সিআইডির উচ্চপদস্থ দুই কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, ‘জীবিত ব্যক্তিকে শহীদ দেখিয়ে বেশ কয়েকটি হত্যা মামলা করা হয়েছে। বাদী বা তাদের প্রতিনিধির বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়া শুরু হতে যাচ্ছে। আমরা জেনেছি, অনেক বাদী টাকার বিনিময়ে কিংবা রাজনৈতিক সুবিধা পাওয়ার আশায় মামলা করেছেন। অনেকেই জানেন না তারা কাকে আসামি করেছেন। কিছু মামলার বাদী ক্ষতিপূরণের বিপুল পরিমাণ টাকা হাতিয়ে নিয়েছেন বলেও তথ্য এসেছে। এদের সঙ্গে স্থানীয় প্রভাবশালী ব্যক্তি, রাজনৈতিক নেতাকর্মী ও সুবিধাবাদী ব্যক্তি জড়িত।’

সুযোগ নিচ্ছে পুলিশ :

নিরীহ ব্যক্তিদের আসামি করার ভয় দেখিয়ে বা আসামির তালিকা থেকে নাম বাদ দেওয়ার আশ্বাস দিয়ে পুলিশ সদস্যরা চাঁদাবাজি করছে বলে অভিযোগ উঠেছে। পুলিশ সদর দপ্তর এসব কর্মকাণ্ডে জড়িত পুলিশ কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে শুরু করেছে এবং মিথ্যা অভিযোগকারীদের বিরুদ্ধে চাঁদাবাজির মামলা করার নির্দেশ দিয়েছে। পুলিশ সদর দপ্তরের এক কর্মকর্তা বলেন, ‘একাধিক পুলিশ কর্মকর্তা ও কনস্টেবলের বিরুদ্ধে অভিযোগ এসেছে। আমরা তদন্ত করছি। কাউকে ছাড় দেওয়া হবে না।’

ফৌজদারি কার্যবিধি সংশোধন :

সমালোচনার ঝড় ওঠায় অন্তর্বর্তী সরকার এ ধরনের মামলা থেকে রেহাই দিতে ফৌজদারি কার্যবিধি সংশোধন করেছে। সংশোধনীতে বলা হয়েছে, পুলিশ কমিশনার বা জেলা পুলিশের এসপি বা সমমর্যাদার পুলিশ কর্মকর্তার এখতিয়ারধীন কোনো মামলায় যৌক্তিক মনে করলে তদন্ত কর্মকর্তাকে ম্যাজিস্ট্রেটের কাছে প্রাথমিক প্রতিবেদন দাখিল করার নির্দেশ দিতে পারবেন তারা। ম্যাজিস্ট্রেট তার বিবেচনা বলে নিরপরাধ ও যার বিরুদ্ধে অপরাধের সাক্ষ্য-প্রমাণ নেই, তাকে বিচার-পূর্ববর্তী পর্যায়েই মামলা থেকে রেহাই দিতে পারবেন। 

সূত্র: দেশ রূপান্তর

বিডি প্রতিদিন/নাজিম

এই বিভাগের আরও খবর
মাউশি ভেঙে হচ্ছে পৃথক অধিদপ্তর
মাউশি ভেঙে হচ্ছে পৃথক অধিদপ্তর
পাঠ্যবই মুদ্রণের কাজ এনসিটিবির বদলে অধিদপ্তরকে দিলে সমস্যার সমাধান হবে না
পাঠ্যবই মুদ্রণের কাজ এনসিটিবির বদলে অধিদপ্তরকে দিলে সমস্যার সমাধান হবে না
দিন ও রাতের তাপমাত্রা ক্রমান্বয়ে হাস পেতে পারে: আবহাওয়া দফতর
দিন ও রাতের তাপমাত্রা ক্রমান্বয়ে হাস পেতে পারে: আবহাওয়া দফতর
রোমে পৌঁছেছেন প্রধান উপদেষ্টা
রোমে পৌঁছেছেন প্রধান উপদেষ্টা
ছাড়া পেলেন আন্দোলনে আটক শিক্ষকরা
ছাড়া পেলেন আন্দোলনে আটক শিক্ষকরা
ইইউ বাংলাদেশের অন্যতম বৃহৎ বাণিজ্য অংশীদার: বাণিজ্য উপদেষ্টা
ইইউ বাংলাদেশের অন্যতম বৃহৎ বাণিজ্য অংশীদার: বাণিজ্য উপদেষ্টা
উপদেষ্টারা আখের গুছিয়ে ফেলেছেন কিন্তু শিক্ষকের বেলায় টাকা নেই: সামান্তা
উপদেষ্টারা আখের গুছিয়ে ফেলেছেন কিন্তু শিক্ষকের বেলায় টাকা নেই: সামান্তা
বৈষম্য থেকে আমাদের সবার 'সেফ এক্সিট' দরকার : ফারুক-ই-আজম
বৈষম্য থেকে আমাদের সবার 'সেফ এক্সিট' দরকার : ফারুক-ই-আজম
আন্তঃবাহিনী অ্যাথলেটিক্স প্রতিযোগিতার উদ্বোধন
আন্তঃবাহিনী অ্যাথলেটিক্স প্রতিযোগিতার উদ্বোধন
গুজব, অপতথ্য ও ডিপফেক রুখে দিতে তথ্য কর্মকর্তাদের কাজ করতে হবে : তথ্য সচিব
গুজব, অপতথ্য ও ডিপফেক রুখে দিতে তথ্য কর্মকর্তাদের কাজ করতে হবে : তথ্য সচিব
সোমবার থেকে শিক্ষকদের কর্মবিরতি ঘোষণা
সোমবার থেকে শিক্ষকদের কর্মবিরতি ঘোষণা
'গণ-অভ্যুত্থান নিয়ে কাজ করতে গেলেই একটি মহল বাজেট নিয়ে প্রশ্ন তোলে'
'গণ-অভ্যুত্থান নিয়ে কাজ করতে গেলেই একটি মহল বাজেট নিয়ে প্রশ্ন তোলে'
সর্বশেষ খবর
টমাহক ক্ষেপণাস্ত্র নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রকে রাশিয়ার কড়া হুঁশিয়ারি
টমাহক ক্ষেপণাস্ত্র নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রকে রাশিয়ার কড়া হুঁশিয়ারি

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও নির্ভরতা স্পেনের রক্ষণভাগে
আবারও নির্ভরতা স্পেনের রক্ষণভাগে

৫০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পাক-আফগান সংঘাত, হস্তক্ষেপ করবে সৌদি?
পাক-আফগান সংঘাত, হস্তক্ষেপ করবে সৌদি?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিনল্যান্ডকে উড়িয়ে বিশ্বকাপের আরও কাছে নেদারল্যান্ডস
ফিনল্যান্ডকে উড়িয়ে বিশ্বকাপের আরও কাছে নেদারল্যান্ডস

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রান তাড়ায় বিশ্বরেকর্ড গড়ে ভারতকে হারাল অস্ট্রেলিয়া
রান তাড়ায় বিশ্বরেকর্ড গড়ে ভারতকে হারাল অস্ট্রেলিয়া

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এবার যুক্তরাজ্যে গাইবেন সাবিনা ইয়াসমিন
এবার যুক্তরাজ্যে গাইবেন সাবিনা ইয়াসমিন

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মাদাগাসকারের ক্ষমতা নিচ্ছে সেনাবাহিনী?
মাদাগাসকারের ক্ষমতা নিচ্ছে সেনাবাহিনী?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান-আফগানিস্তান সংঘাতের নেপথ্যে কি?
পাকিস্তান-আফগানিস্তান সংঘাতের নেপথ্যে কি?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাউশি ভেঙে হচ্ছে পৃথক অধিদপ্তর
মাউশি ভেঙে হচ্ছে পৃথক অধিদপ্তর

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিল্মফেয়ারে ইতিহাস গড়লেন আলিয়া ভাট
ফিল্মফেয়ারে ইতিহাস গড়লেন আলিয়া ভাট

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টেকনাফে শীর্ষ মানব পাচারকারী গ্রেফতার
টেকনাফে শীর্ষ মানব পাচারকারী গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লাহোর টেস্টে চার ফিফটিতে প্রথম দিনেই পাকিস্তানের দাপট
লাহোর টেস্টে চার ফিফটিতে প্রথম দিনেই পাকিস্তানের দাপট

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাঠ্যবই মুদ্রণের কাজ এনসিটিবির বদলে অধিদপ্তরকে দিলে সমস্যার সমাধান হবে না
পাঠ্যবই মুদ্রণের কাজ এনসিটিবির বদলে অধিদপ্তরকে দিলে সমস্যার সমাধান হবে না

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘১৮৫ পোশাক কারখানা বন্ধ, হাজারো শ্রমিক বেকার’
‘১৮৫ পোশাক কারখানা বন্ধ, হাজারো শ্রমিক বেকার’

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢাকা-ময়মনসিংহ রুটে বাস ধর্মঘট প্রত্যাহার
ঢাকা-ময়মনসিংহ রুটে বাস ধর্মঘট প্রত্যাহার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিন ও রাতের তাপমাত্রা ক্রমান্বয়ে হাস পেতে পারে: আবহাওয়া দফতর
দিন ও রাতের তাপমাত্রা ক্রমান্বয়ে হাস পেতে পারে: আবহাওয়া দফতর

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঝিনাইদহে নারীর বস্তাবন্দী লাশ উদ্ধার, স্বামী পলাতক
ঝিনাইদহে নারীর বস্তাবন্দী লাশ উদ্ধার, স্বামী পলাতক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খুলনাকে উড়িয়ে এনসিএল টি-টোয়েন্টি চ্যাম্পিয়ন রংপুর
খুলনাকে উড়িয়ে এনসিএল টি-টোয়েন্টি চ্যাম্পিয়ন রংপুর

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঘর থেকে তুলে নিয়ে তরুণীকে ধর্ষণ, যুবক গ্রেফতার
ঘর থেকে তুলে নিয়ে তরুণীকে ধর্ষণ, যুবক গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

নড়াইলে ট্রেনের ধাক্কায় যুবক নিহত
নড়াইলে ট্রেনের ধাক্কায় যুবক নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মধ্যরাতে শেষ হচ্ছে হজ নিবন্ধনের সময়
মধ্যরাতে শেষ হচ্ছে হজ নিবন্ধনের সময়

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বাবরের আউট নিয়ে ধারাভাষ্যে রমিজ রাজার তির্যক মন্তব্য
বাবরের আউট নিয়ে ধারাভাষ্যে রমিজ রাজার তির্যক মন্তব্য

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টাইফয়েড টিকা সম্পর্কে গুজব প্রতিরোধে গণমাধ্যমকর্মীদের ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ
টাইফয়েড টিকা সম্পর্কে গুজব প্রতিরোধে গণমাধ্যমকর্মীদের ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্বজনদের বলে দেবে ভয়ে হত্যা, অভিযুক্তের স্বীকারোক্তি
স্বজনদের বলে দেবে ভয়ে হত্যা, অভিযুক্তের স্বীকারোক্তি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুড়িগ্রামে টাইফয়েড টিকাদান ক্যাম্পেইন উদ্বোধন
কুড়িগ্রামে টাইফয়েড টিকাদান ক্যাম্পেইন উদ্বোধন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রোমে পৌঁছেছেন প্রধান উপদেষ্টা
রোমে পৌঁছেছেন প্রধান উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুবককে খুঁটিতে বেঁধে মারধর, হত্যাচেষ্টার অভিযোগ
যুবককে খুঁটিতে বেঁধে মারধর, হত্যাচেষ্টার অভিযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কুমারখালীতে পেঁয়াজ সংরক্ষণে আলোচনা সভা
কুমারখালীতে পেঁয়াজ সংরক্ষণে আলোচনা সভা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ছাড়া পেলেন আন্দোলনে আটক শিক্ষকরা
ছাড়া পেলেন আন্দোলনে আটক শিক্ষকরা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাসের ধাক্কায় স্কুলছাত্রীর মৃত্যু, সড়ক অবরোধ
বাসের ধাক্কায় স্কুলছাত্রীর মৃত্যু, সড়ক অবরোধ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ভারী অস্ত্রসহ পাক সেনাদের ওপর আফগানিস্তানের হামলা, সীমান্তে ব্যাপক সংঘর্ষ
ভারী অস্ত্রসহ পাক সেনাদের ওপর আফগানিস্তানের হামলা, সীমান্তে ব্যাপক সংঘর্ষ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমাকে ক্রসফায়ার করবে বলেই জানতাম: সালাহউদ্দিন আহমেদ
আমাকে ক্রসফায়ার করবে বলেই জানতাম: সালাহউদ্দিন আহমেদ

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইতালির গ্রামে বসবাস করলেই মিলবে ২৭ লাখ টাকা!
ইতালির গ্রামে বসবাস করলেই মিলবে ২৭ লাখ টাকা!

১৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

৫৮ পাকিস্তানি সেনা হত্যার দাবি আফগানিস্তানের
৫৮ পাকিস্তানি সেনা হত্যার দাবি আফগানিস্তানের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইশরাকের সাথে বিয়ে কবে? ফেসবুক পোস্টে জানালেন নুসরাত নিজেই
ইশরাকের সাথে বিয়ে কবে? ফেসবুক পোস্টে জানালেন নুসরাত নিজেই

৯ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

গাজা শান্তি সম্মেলনে ইরানকে আমন্ত্রণ জানিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা শান্তি সম্মেলনে ইরানকে আমন্ত্রণ জানিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তানের ১৯ সীমান্ত পোস্ট দখলের দাবি পাকিস্তানের
আফগানিস্তানের ১৯ সীমান্ত পোস্ট দখলের দাবি পাকিস্তানের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন মন্ত্রণালয়ের তিন সচিবকে বদলি
তিন মন্ত্রণালয়ের তিন সচিবকে বদলি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিন মাসের মধ্যে শামীম ওসমানের ছেলেসহ আটজনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ করার নির্দেশ
তিন মাসের মধ্যে শামীম ওসমানের ছেলেসহ আটজনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ করার নির্দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জনপ্রশাসনের নতুন সিনিয়র সচিব এহছানুল হক
জনপ্রশাসনের নতুন সিনিয়র সচিব এহছানুল হক

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাঞ্চনের শারীরিক অবস্থা কেমন, জানালেন রোজিনা
কাঞ্চনের শারীরিক অবস্থা কেমন, জানালেন রোজিনা

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পাকিস্তান-আফগান বাহিনীর মধ্যে ব্যাপক সংঘর্ষ
পাকিস্তান-আফগান বাহিনীর মধ্যে ব্যাপক সংঘর্ষ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উপদেষ্টারা আখের গুছিয়ে ফেলেছেন কিন্তু শিক্ষকের বেলায় টাকা নেই: সামান্তা
উপদেষ্টারা আখের গুছিয়ে ফেলেছেন কিন্তু শিক্ষকের বেলায় টাকা নেই: সামান্তা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যাটারদের দায়িত্বহীনতায় হেরেছে বাংলাদেশ: মিরাজ
ব্যাটারদের দায়িত্বহীনতায় হেরেছে বাংলাদেশ: মিরাজ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘থ্যাংক ইউ ট্রাম্প’ স্লোগানে মুখরিত তেলআবিব সমাবেশ
‘থ্যাংক ইউ ট্রাম্প’ স্লোগানে মুখরিত তেলআবিব সমাবেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারাদেশে টাইফয়েড টিকা দেওয়া শুরু আজ
সারাদেশে টাইফয়েড টিকা দেওয়া শুরু আজ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লেবাননে ব্যাপক বিমান হামলা ইসরায়েলের, ৩০০ যানবাহন ধ্বংস
লেবাননে ব্যাপক বিমান হামলা ইসরায়েলের, ৩০০ যানবাহন ধ্বংস

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশকে নাচিয়ে মুরালি-আফ্রিদির পরেই রশিদ খান
বাংলাদেশকে নাচিয়ে মুরালি-আফ্রিদির পরেই রশিদ খান

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজা যুদ্ধবিরতি আলোচনায় মিসরে গিয়ে কাতারের তিন কূটনীতিক নিহত
গাজা যুদ্ধবিরতি আলোচনায় মিসরে গিয়ে কাতারের তিন কূটনীতিক নিহত

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ঘণ্টার পথ পাড়ি দিতে লাগছে পুরো এক দিন: ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে নরকযাত্রা
পাঁচ ঘণ্টার পথ পাড়ি দিতে লাগছে পুরো এক দিন: ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে নরকযাত্রা

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা সফর করলেন মার্কিন শীর্ষ সামরিক কমান্ডার
গাজা সফর করলেন মার্কিন শীর্ষ সামরিক কমান্ডার

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের মতো জবাব দেওয়া হবে, আফগানিস্তানকে হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের
ভারতের মতো জবাব দেওয়া হবে, আফগানিস্তানকে হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওমানকে হারিয়ে বিশ্বকাপের স্বপ্ন টিকিয়ে রাখলো আরব আমিরাত
ওমানকে হারিয়ে বিশ্বকাপের স্বপ্ন টিকিয়ে রাখলো আরব আমিরাত

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোমবার থেকে শিক্ষকদের কর্মবিরতি ঘোষণা
সোমবার থেকে শিক্ষকদের কর্মবিরতি ঘোষণা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মরণযাত্রায় অবৈধভাবে ইউরোপে প্রবেশের শীর্ষে বাংলাদেশ
মরণযাত্রায় অবৈধভাবে ইউরোপে প্রবেশের শীর্ষে বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের ২৫ সীমান্তপোস্ট দখলের দাবি তালেবানের
পাকিস্তানের ২৫ সীমান্তপোস্ট দখলের দাবি তালেবানের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাইব্যুনালে হাসিনার মামলা সম্প্রচারকালে ফেসবুক পেজে সাইবার হামলা : তাজুল ইসলাম
ট্রাইব্যুনালে হাসিনার মামলা সম্প্রচারকালে ফেসবুক পেজে সাইবার হামলা : তাজুল ইসলাম

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অষ্টম মেয়াদে ক্ষমতায় ফেরার লড়াইয়ে বিশ্বের প্রবীণতম রাষ্ট্রপ্রধান
অষ্টম মেয়াদে ক্ষমতায় ফেরার লড়াইয়ে বিশ্বের প্রবীণতম রাষ্ট্রপ্রধান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'গণ-অভ্যুত্থান নিয়ে কাজ করতে গেলেই একটি মহল বাজেট নিয়ে প্রশ্ন তোলে'
'গণ-অভ্যুত্থান নিয়ে কাজ করতে গেলেই একটি মহল বাজেট নিয়ে প্রশ্ন তোলে'

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতিতে স্বজনদের খোঁজে গাজায় ফিরছে ফিলিস্তিনিরা
যুদ্ধবিরতিতে স্বজনদের খোঁজে গাজায় ফিরছে ফিলিস্তিনিরা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রোগীর স্যালাইনে নয়ছয়
রোগীর স্যালাইনে নয়ছয়

পেছনের পৃষ্ঠা

সর্বনাশা পুতুলনাচের রাজনীতি!
সর্বনাশা পুতুলনাচের রাজনীতি!

সম্পাদকীয়

ঘর থেকে তুলে নিয়ে দলবদ্ধ ধর্ষণ, প্রধান আসামি গ্রেপ্তার
ঘর থেকে তুলে নিয়ে দলবদ্ধ ধর্ষণ, প্রধান আসামি গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

কীভাবে বাঁচবে মা ইলিশ
কীভাবে বাঁচবে মা ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির ছয়, জামায়াত ও ইসলামী আন্দোলনের একক প্রার্থী
বিএনপির ছয়, জামায়াত ও ইসলামী আন্দোলনের একক প্রার্থী

নগর জীবন

সিটিং সার্ভিসে চিটিংবাজি
সিটিং সার্ভিসে চিটিংবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

বান্দরবানে মাইন বিস্ফোরণে বিজিবি সদস্য আহত
বান্দরবানে মাইন বিস্ফোরণে বিজিবি সদস্য আহত

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ সেনা কর্মকর্তাকে অবশ্যই ট্রাইব্যুনালে আনতে হবে
১৫ সেনা কর্মকর্তাকে অবশ্যই ট্রাইব্যুনালে আনতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

সেনাবাহিনীর মর্যাদা সুরক্ষার জন্য ন্যায়বিচার জরুরি
সেনাবাহিনীর মর্যাদা সুরক্ষার জন্য ন্যায়বিচার জরুরি

নগর জীবন

লুটপাটই যখন স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের নিয়ম
লুটপাটই যখন স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের নিয়ম

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজধানীতে যুবককে গুলি করে বাইক ছিনতাই
রাজধানীতে যুবককে গুলি করে বাইক ছিনতাই

পেছনের পৃষ্ঠা

থমকে ছিল সিলেট
থমকে ছিল সিলেট

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজধানীতে অধিকাংশই ব্যবহার অনুপযোগী
রাজধানীতে অধিকাংশই ব্যবহার অনুপযোগী

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টাকে জামায়াতসহ সাত দলের স্মারকলিপি
প্রধান উপদেষ্টাকে জামায়াতসহ সাত দলের স্মারকলিপি

পেছনের পৃষ্ঠা

ফুট ট্রেইলে ঘুরে ফিরছে বাঘ
ফুট ট্রেইলে ঘুরে ফিরছে বাঘ

পেছনের পৃষ্ঠা

কৃত্রিম সংকটে বেড়েছে সারের দাম
কৃত্রিম সংকটে বেড়েছে সারের দাম

পেছনের পৃষ্ঠা

আটক যুবকের বাড়িতে আগুন
আটক যুবকের বাড়িতে আগুন

পেছনের পৃষ্ঠা

দফায় দফায় লাঠিচার্জ
দফায় দফায় লাঠিচার্জ

পেছনের পৃষ্ঠা

অবশেষে জনপ্রশাসনে নতুন সচিব
অবশেষে জনপ্রশাসনে নতুন সচিব

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট চাইলে মুখের ওপর ইনকাম জানতে চাইবেন
ভোট চাইলে মুখের ওপর ইনকাম জানতে চাইবেন

নগর জীবন

সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটি বাস্তবায়নে সাবেক শিক্ষার্থীদের ১০ দফা
সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটি বাস্তবায়নে সাবেক শিক্ষার্থীদের ১০ দফা

পেছনের পৃষ্ঠা

এখনো সেফ এক্সিট নিয়ে আলোচনা
এখনো সেফ এক্সিট নিয়ে আলোচনা

পেছনের পৃষ্ঠা

ইজারায় অনিয়ম, সরকারের ক্ষতি ৩০৯ কোটি টাকা
ইজারায় অনিয়ম, সরকারের ক্ষতি ৩০৯ কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

অপহৃত যুবক উদ্ধার, গ্রেপ্তার ৫
অপহৃত যুবক উদ্ধার, গ্রেপ্তার ৫

নগর জীবন

অবরোধ বিক্ষোভে তীব্র যানজট, ভোগান্তি
অবরোধ বিক্ষোভে তীব্র যানজট, ভোগান্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

আইডি হ্যাক করে প্রতারণা বাড়ছে
আইডি হ্যাক করে প্রতারণা বাড়ছে

নগর জীবন

চলন্ত বিমানের চাকায় শিয়াল
চলন্ত বিমানের চাকায় শিয়াল

পেছনের পৃষ্ঠা

নিবন্ধনপ্রত্যাশী ১০ দলের কার্যক্রম অধিকতর তদন্তে ইসির কমিটি
নিবন্ধনপ্রত্যাশী ১০ দলের কার্যক্রম অধিকতর তদন্তে ইসির কমিটি

পেছনের পৃষ্ঠা

ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা