শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৫ আগস্ট, ২০২৫

অনন্য শামসুর রাহমান

সুমন পালিত
প্রিন্ট ভার্সন
অনন্য শামসুর রাহমান

মানুষের প্রতি শামসুর রাহমানের ভালোবাসা মুখোশধারীদের স্বার্থে আঘাত হেনেছে। বিবেক বিক্রেতারা বারবার মেতে উঠেছে অপপ্রচারে। কিন্তু কবিকে কেউ কখনো  মানসিকভাবে পরাস্ত করতে পারেনি। অর্ধশত বছর ধরে তিনি বাংলা কবিতার রাজ্যকে ফুল-ফসলে সমৃদ্ধ করেছেন...

 

আধুনিক বাংলা কবিতার অন্যতম সেরা কবি শামসুর রাহমান। বোদ্ধাজনদের মতে, অন্যতম নয়, তিনিই তার সময়ের সেরা কবি। সমসাময়িক কবিদের মধ্যে বাংলাদেশের আল মাহমুদ এবং পশ্চিম বাংলার শক্তি চট্টোপাধ্যায় কাব্য প্রতিভার দিক থেকে শামসুর রাহমানের সঙ্গে তুলনীয়। মানুষ হিসেবে সুরুচি ও সুবিবেচনার প্রতীক হয়ে উঠেছিলেন তিনি। হীনমন্যতা থেকে সচেতনভাবে নিজেকে দূরে রেখেছেন এ প্রিয় কবি। সংকীর্ণমনাদের ঈর্ষা ও কুৎসা উপেক্ষা করার মতো অনুকরণীয় ঔদার্যের অধিকারী ছিলেন তিনি।

রাজধানী ঢাকার মাহুতটুলীর মাতুলালয়ে ১৯২৯ সালের ২৩ অক্টোবর বাংলা কাব্যজগতের বরপুত্র শামসুর রাহমানের জন্ম। তার পৈতৃক বাড়ি নরসিংদীর রায়পুরা উপজেলার পাড়াতলী গ্রামে। পুরান ঢাকার মাহুতটুলীতেই তার বেড়ে ওঠা। বাবা মুখলেসুর রহমান চৌধুরী ও মা আমিনা বেগমের ১৩ সন্তানের মধ্যে তিনি ছিলেন চতুর্থ। শামসুর রাহমান পড়াশোনা করেছেন পোগোজ স্কুলে। সেখান থেকে ১৯৪৫ সালে মেট্রিক পাস করে ভর্তি হন ঢাকা কলেজে। ১৯৪৭ সালে আইএ পাস করার পর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ইংরেজি বিভাগে স্নাতক সম্মান শ্রেণিতে ভর্তি হন। কিন্তু শেষ করেননি। ১৯৫৩ সালে পাস কোর্সে বিএ পাস করে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ইংরেজি সাহিত্যে এমএ প্রিলিমিনারি পরীক্ষায় দ্বিতীয় বিভাগে দ্বিতীয় স্থান অধিকার করেন। তবে শেষ পর্বের পরীক্ষায় অংশ নেননি তিনি।

১৯৪৯ সালের ১ জানুয়ারি তার প্রথম কবিতা ছাপা হয় সোনার বাংলা নামের একটি পত্রিকায়। বুদ্ধদেব বসুর ‘কবিতা’ পত্রিকায় শামসুর রাহমানের ‘রূপালী স্নান’ ছাপা হওয়ার পর কবি হিসেবে তাঁকে আর কখনো পেছন ফিরে তাকাতে হয়নি।

কবি শামসুর রাহমান রাজনীতি থেকে শত যোজন দূরে থাকলেও গণমানুষের আশাআকাঙ্ক্ষা বরাবরই পরিস্ফুটিত হয়েছে তাঁর কবিতায়। ১৯৫৮ সালে সেনা অভ্যুত্থান ঘটিয়ে পাকিস্তানের ক্ষমতায় আসেন জেনারেল আইয়ুব খান। স্বৈরশাসককে বিদ্রুপ করে সিকান্দার আবু জাফর সম্পাদিত সমকাল পত্রিকায় লেখেন ‘হাতির শুঁড়’ নামের কবিতা। রেডিও পাকিস্তানে রবীন্দ্রসংগীত নিষিদ্ধ করা হলে তার বিরুদ্ধে হাসান হাফিজুর রহমান, আহমেদ হুমায়ুন ও ফজল শাহাবুদ্দীনসহ আরও অনেকের সঙ্গে যৌথ বিবৃতি দেন কবি শামসুর রাহমান। অথচ সেই সময় তিনি সরকার নিয়ন্ত্রিত পত্রিকা দৈনিক পাকিস্তানে কর্মরত ছিলেন। চাকরি হারানোর ভয়কে তিনি পাত্তা দেননি। ঊনসত্তরের গণআন্দোলনের প্রেক্ষাপটে রচিত ‘আসাদের শার্ট’ বাংলা কবিতার অনন্য সম্পদ হিসেবে যুগ যুগ ধরে বিবেচিত হবে। একাত্তরের মহান মুক্তিযুদ্ধকে নিয়ে শামসুর রাহমানের লেখা ‘স্বাধীনতা তুমি’ ও ‘তোমাকে পাওয়ার জন্য হে স্বাধীনতা’ কবিতা দুটি যেন অমরতার প্রতিবিম্ব।

কবি শামসুর রাহমানের প্রকাশিত বইয়ের সংখ্যা শতাধিক। এর মধ্যে কবিতার বই ৬৬টি। কাব্যগ্রন্থের মধ্যে ‘প্রথম গান, দ্বিতীয় মৃত্যুর আগে’, রৌদ্র করোটিতে, বিধ্বস্ত নিলীমা, নিজ বাসভূমে, বন্দী শিবির থেকে, ফিরিয়ে নাও ঘাতক কাঁটা, আদিগন্ত নগ্ন পদধ্বনি, প্রেমের কবিতা নিরালোকে দিব্যরথ, উদ্ভট উটের পিঠে চলেছে স্বদেশ উল্লেখযোগ্য।

ছোটদের জন্যও প্রচুর ছড়া এবং কবিতা লিখেছেন তিনি। ছড়ার বইগুলোর মধ্যে- এলাটিং বেলাটিং, ধান ভানলে কুঁড়ো দেব, স্মৃতির শহর, রংধনুর সাঁকো, নয়নার জন্য, আমের কুঁড়ি জামের কুঁড়ি লাখ লাখ শিশু-কিশোরের মন কেড়েছে।

কবিতা ও ছড়ার মতো শামসুর রাহমানের গদ্যও অনন্য। উপন্যাসও লিখেছেন তিনি। সাংবাদিকতা পেশায় কলাম লেখক হিসেবেও পাঠকদের হৃদয়ে ঠাঁই করে নেন।

কাব্য সাধনার বদৌলতে সার্থক শামসুর রাহমান বাংলা একাডেমি পুরস্কার, একুশে পদক, স্বাধীনতা পুরস্কার ও আনন্দ পুরস্কার পেয়েছেন। ভারতের তিনটি বিশ্ববিদ্যালয় আধুনিক বাংলা ভাষার এ সেরা কবিকে সম্মানসূচক ডিলিট উপাধি প্রদান করে। তার বিভিন্ন কবিতাগ্রন্থ বেশ কয়েকটি ভাষায় অনূদিত হয়েছে।

শামসুর রাহমানের দুটি কবিতার সুবাদে তাঁকে স্বাধীনতার কবি বলে অভিহিত করেন অনেকে। ‘স্বাধীনতা তুমি’ কবিতায় তিনি যে চিত্রকল্প এঁকেছেন তা অতুলনীয়। যেমন-

 

‘স্বাধীনতা তুমি পিতার কোমল জায়নামাজের উদার জমিন।

স্বাধীনতা তুমি

উঠানে ছড়ানো মায়ের শুভ্র শাড়ির কাঁপন।

স্বাধীনতা তুমি

বোনের হাতের নম্র পাতায় মেহেদীর রঙ।

স্বাধীনতা তুমি বন্ধুর হাতে তারার মতন জ্বলজ্বলে এক রাঙা পোস্টার।

স্বাধীনতা তুমি

গৃহিণীর ঘন খোলা কালো চুল,

হাওয়ায় হাওয়ায় বুনো উদ্দাম।’

শামসুর রাহমানের ‘তোমাকে পাওয়ার জন্য হে স্বাধীনতা’ কবিতায় ফুটে উঠেছে প্রতিটি মুক্তিকামী বাঙালির প্রত্যাশা। তাঁর ভাষায়-

তোমাকে পাওয়ার জন্যে, হে স্বাধীনতা,

তোমাকে পাওয়ার জন্যে

আর কতবার ভাসতে হবে রক্তগঙ্গায়?

আর কতবার দেখতে হবে খাণ্ডবদাহন?

মানুষের প্রতি শামসুর রাহমানের ভালোবাসা মুখোশধারীদের স্বার্থে আঘাত হেনেছে। বিবেক বিক্রেতারা বারবার মেতে উঠেছে অপপ্রচারে। কিন্তু কবিকে কেউ কখনো মানসিকভাবে পরাস্ত করতে পারেনি। অর্ধশত বছর ধরে তিনি বাংলা কবিতার রাজ্যকে ফুল-ফসলে সমৃদ্ধ করেছেন। কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ও জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের পর বাংলা কাব্যজগতে যারা মহত্তম ভূমিকা রেখেছেন কবি শামসুর রাহমান তাদের অন্যতম।

বাংলাদেশের স্বাধিকার ও মুক্তি সংগ্রামের প্রতিটি স্তরেই তিনি রেখেছেন অসামান্য ভূমিকা। তিনি ছিলেন গণমানুষের মুক্তি আন্দোলনের একনিষ্ঠ সমর্থক। স্বৈরাচার ও সাম্প্রদায়িকতার প্রতি ছিল শামসুর রাহমানের অপরিসীম ঘৃণা। সাংবাদিকতা পেশার মহিরুহ অবস্থানে থাকতেই তিনি ১৯৮৭ সালে এরশাদের স্বৈরশাসনের প্রতিবাদে পদত্যাগ করেন দৈনিক বাংলার প্রধান সম্পাদক পদ থেকে। মৃত্যুর পূর্ব মুহূর্ত পর্যন্ত সাম্প্রদায়িকতা ও ধর্মান্ধতার বিরুদ্ধে তিনি সরব ভূমিকা পালন করেন। মানুষের প্রতি তার অপরিসীম ভালোবাসাই তাঁকে সাহসী হতে প্রেরণা জুগিয়েছে। এ ভালোবাসাই তাঁকে গণমানুষের সঙ্গে একাত্ম হতে বারবার উদ্বুদ্ধ করেছে।

কবি শামসুর রাহমান তাঁর ছড়া কবিতা দিয়ে ছোটদের মন জয় করেছেন। আমাদের প্রজন্মের এমন কেউ নেই যিনি এ প্রিয় কবির কবিতায় উদ্বুদ্ধ হননি। ভিয়েতনাম ও ইরাক যুদ্ধের বিরুদ্ধে কবিতা লিখে তিনি তার তীব্র ঘৃণার প্রতিফলন ঘটিয়েছেন।

শামসুর রাহমান আস্তিক না নাস্তিক এমন বিতর্কও এক সময় জমে উঠেছিল তার জীবদ্দশায়। এমনকি তিনি আততায়ীর টার্গেটেও পরিণত হয়েছিলেন। কবি তাঁর নিকটজনদের বলতেন, কোনো কবিই নাস্তিক হতে পারেন না। কারণ কবিরা সর্বশক্তিমান স্রষ্টার ভাষায় কথা বলেন। সব ঐশী গ্রন্থও নাজিল হয়েছে কবিতার আঙ্গিকে। মানুষের হৃদয়-রাজ্য স্পর্শ করতে মহান স্রষ্টা নিজেই কাব্যময়তার আশ্রয় নিয়েছেন। কাব্যজগতের সাধক যারা তারা মূলত ঐশী চেতনা নিয়েই মানুষের হৃদয় জয়ের প্রয়াস পান।

২০০৬ সালের ১৭ আগস্ট ভরা ভাদরের বৃষ্টিহীন সন্ধ্যায় প্রিয় শহর ঢাকার পিজি হাসপাতালে শেষনিঃশ্বাস ত্যাগ করেন বাংলা কাব্যজগতের বরপুত্র কবি শামসুর রাহমান। দুই সপ্তাহ ধরে মৃত্যুর সঙ্গে লড়ার পর না ফেরার দেশে চলে যান প্রিয় কবি।

বনানী গোরস্থানে মায়ের কবরের পাশে শেষ শয্যা পেতেছেন বাঙালির এ প্রিয় কবি। বলা হয়ে থাকে, কবিরা কখনো মরে না। এ সত্যকে উদ্ভাসিত করে তিনি বেঁচে থাকবেন বাংলা কবিতার রাজ্যে অনন্তকাল। মৃত্যু বরং তার অস্তিত্বকে আরও সরব করে তুলেছে আমাদের মাঝে। পরিশেষে কবির লেখা- ‘নিজ বাসভূমে’ কবিতাগ্রন্থের ‘বিবেচনা’ কবিতাটির অংশবিশেষ উদ্ধৃতি করে কবি শামসুর রাহমানের ১৯তম মৃত্যুবার্ষিকীতে তাঁর প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে চাই-

‘যে দিন মরবো আমি, সেদিন কী বার হবে, বলা মুশকিল

শুক্রবার? বুধবার? শনিবার? নাকি রবিবার?

যে বারই হোক,

সেদিন বর্ষায় যেন না ভেজে শহর, যেন ঘিনঘিনে কাদা

না জমে গলির মোড়ে। সে দিন ভাসলে পথঘাট

পুণ্যবান শবানুগামীরা বড়ো বিরক্ত হবেন।’

আগেই বলেছি, শামসুর রাহমান বলতেন, কবিরা ঈশ্বরের ভাষায় কথা বলেন। কবির প্রত্যাশা তাই অপূর্ণ থাকেনি। ভরা ভাদরে তার শেষযাত্রার দিনে এ রাজধানীর কোথাও এক ফোঁটা বৃষ্টি ঝরেনি। রাজপথ কিংবা গোরস্থানের কর্দমাক্ত পরিবেশ শবানুগামীদের বিরক্ত করেনি।

এই বিভাগের আরও খবর
জার্নাল
জার্নাল
পাহাড়
পাহাড়
বুকের ভিতর ময়ূর নাচে
বুকের ভিতর ময়ূর নাচে
শাড়ির আঁচলে বাঁধা জীবন
শাড়ির আঁচলে বাঁধা জীবন
পাশে থাকা
পাশে থাকা
আমাদের কিছুই হলো না
আমাদের কিছুই হলো না
অন্তর্দৃষ্টি
অন্তর্দৃষ্টি
একটি বেদনার গল্প
একটি বেদনার গল্প
প্রস্থানবিন্দু
প্রস্থানবিন্দু
আকাল
আকাল
এবং দিনাজপুর
এবং দিনাজপুর
আকাশবাদ
আকাশবাদ
সর্বশেষ খবর
রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা
রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র
চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড
চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত
চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ
আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা
সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ
লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা
কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’
‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের
মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের

৫ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার
মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার
গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস
লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪
হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ
ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স
অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা
জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন
টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ
কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাবি কলা অনুষদের ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১৫৬ শিক্ষার্থী ও ১০ শিক্ষক
ঢাবি কলা অনুষদের ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১৫৬ শিক্ষার্থী ও ১০ শিক্ষক

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’
‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

১৬ ঘণ্টা আগে | টক শো

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন
গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর
মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ
শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা
বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’
চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ
রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের
আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক
স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল
দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?
কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ লাইভে এসে বিস্ফোরক মন্তব্য মাদাগাস্কারের পলাতক প্রেসিডেন্টের
হঠাৎ লাইভে এসে বিস্ফোরক মন্তব্য মাদাগাস্কারের পলাতক প্রেসিডেন্টের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাবিতে মধ্যরাতে র‍্যাগিং, ২৪ ঘণ্টার মধ্যে ১৬ শিক্ষার্থীকে সাময়িক বহিষ্কার
জাবিতে মধ্যরাতে র‍্যাগিং, ২৪ ঘণ্টার মধ্যে ১৬ শিক্ষার্থীকে সাময়িক বহিষ্কার

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন

নগর জীবন

পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮
বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮

নগর জীবন

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন
ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন

নগর জীবন

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত
মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত

খবর

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের
শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের

খবর