শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:১৩, শুক্রবার, ১৫ আগস্ট, ২০২৫

নিত্যপণ্যে ক্রেতার হাঁসফাঁস

আয়ের সঙ্গে সংগতি না থাকায় খাদ্যপণ্যের চড়া দামের চাপে ভোক্তা
অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
নিত্যপণ্যে ক্রেতার হাঁসফাঁস

বেশির ভাগ নিত্যপণ্যের দাম বাড়ায় বাজার আবার অস্থির হয়ে উঠেছে। গত এক মাসের ব্যবধানে পেঁয়াজ, ডাল, আটা, মুরগির ডিম, সোনালি মুরগি, মাছ ও বেশ কিছু সবজির দাম সর্বোচ্চ ৫৫ শতাংশ বেড়েছে। আয়ের সঙ্গে সংগতি না থাকায় খাদ্যপণ্যের চড়া দামে দিশাহারা সাধারণ ক্রেতা।

সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, বাজার পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে সরকারের সক্রিয়তা ধারাবাহিক নয়।

ভোক্তারা এতে পণ্যের বাজারে প্রত্যাশিত সুবিধা পাচ্ছে না। তারা বলছে, বাজারে তদারকি না থাকায় ব্যবসায়ীরা কারসাজি করে পণ্যের দাম বাড়িয়ে অস্থিরতা তৈরি করছেন। এখনই লাগাম টেনে ধরতে না পারলে অস্থিরতা আরো বাড়বে।

বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) তথ্য অনুযায়ী, গত জুলাই মাসে খাদ্য মূল্যস্ফীতি বেড়ে হয়েছে ৭.৫৬ শতাংশ, জুন মাসে যা ছিল ৭.৩৯ শতাংশ।

বেশ কিছু খাদ্যপণ্যের দাম বাড়ায় চলতি মাসে খাদ্য মূল্যস্ফীতি আরো বাড়তে পারে। বাণিজ্য উপদেষ্টা সেখ বশির উদ্দিন বলেছেন, স্থানীয় বাজারে সরবরাহ বাড়াতে পেঁয়াজ আমদানির অনুমতি দেওয়া হবে। চাহিদা ও জোগানের ভিত্তিতে এবার পেঁয়াজ আমদানি করা হবে। শুধু ভারত থেকে নয়, ব্যবসায়ীরা যেখান থেকে আমদানি করতে চাইবেন, সেখান থেকেই অনুমতি দেওয়া হবে।

আমাদের মূল উদ্দেশ্য পেঁয়াজের দাম কমানো ও সরবরাহ বাড়ানো। এ জন্য যেখানে দাম কম পাওয়া যাবে, সেখান থেকেই পেঁয়াজ আমদানি করা হবে। দাম কমাতে আমাদের যতটুকু আমদানি করা দরকার, ততটুকুই আমদানি করা হবে। এ ক্ষেত্রে নির্দিষ্ট কোনো দেশ নেই।

রাজধানীর খুচরা বাজার এবং সরকারি বিপণন সংস্থা টিসিবির ১৪ আগস্ট ও ১৪ জুলাইয়ের বাজারদর পর্যালোচনা করে দেখা গেছে, খুচরা বাজারে এক মাসের ব্যবধানে ফার্মের মুরগির ডিমের দাম ডজনপ্রতি ১৫ থেকে ২০ শতাংশ বেড়ে ১৫০ টাকায় উঠেছে।

দেশি পেঁয়াজ কেজিতে ৫০ থেকে ৫৫ শতাংশ বেড়ে ৮৫ থেকে ৯০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। বেড়েছে মসুর ডালের দামও। দেশি মসুর ডালের দাম কেজিতে ১১ থেকে ১৪ শতাংশ বেড়ে এখন ১৫৫ থেকে ১৬০ টাকা। খোলা আটার দাম কেজিতে ১২ শতাংশ বেড়ে ৪৫ টাকা। সোনালি মুরগির দাম এমনিতেই বাড়তি ছিল, নতুন করে ৭ থেকে ১০ শতাংশ বেড়ে এখন ৩২০ থেকে ৩৪০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে।

বাজারে সব ধরনের মাছ চড়া দামে বিক্রি হচ্ছে। মাঝারি সাইজের রুই মাছের দাম এক মাসের ব্যবধানে ১২ থেকে ১৪ শতাংশ বেড়ে প্রতিকেজি ৪০০ থেকে ৪৫০ টাকা হয়েছে। সরবরাহসংকটে বাজারে এখন আলু ও পেঁপে ছাড়া সব ধরনের সবজি বাড়তি দরে বিক্রি হচ্ছে। বেগুনের দাম কেজিতে ২৫ থেকে ৩৩ শতাংশ বেড়ে মানভেদে (লম্বা ও গোল বেগুন) ১০০ থেকে ১৪০ টাকা হয়েছে। রাজধানীর কোনো কোনো বাজারে গোল বেগুন ১৮০ টাকা কেজি।

এখন টমেটোর মৌসুম না হওয়ায় সবজিটির দাম চড়া। গত এক মাসে টমেটোর দাম কেজিতে ১৪ থেকে ২৫ শতাংশ বেড়ে মানভেদে ১৬০ থেকে ২০০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে।   

অর্থনীতিবিদ ও বাজার বিশ্লেষকরা বলছেন, নতুন করে খাদ্যপণ্যের দাম বৃদ্ধি মূল্যস্ফীতিকে উসকে দিচ্ছে। মূল্যস্ফীতি ধনী-গরিব-নির্বিশেষে সবার ওপর চাপ সৃষ্টি করে। আয় বৃদ্ধির তুলনায় মূল্যস্ফীতির হার বেশি হলে গরিব ও মধ্যবিত্ত মানুষ সংসার চালাতে খুব হিমশিম খায়। কয়েক অর্থবছর ধরে চলা এই উচ্চ মূল্যস্ফীতির কারণে মানুষের ক্রয়ক্ষমতা কমেছে। প্রভাব পড়ছে মানুষের জীবনে।

রাজধানীর রামপুরা কাঁচাবাজারে বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে কর্মরত হুমায়ুন কবিরের সঙ্গে কথা হয়। তিনি বলেন, ‘গত কয়েক বছরে ব্যয় বেড়ে দ্বিগুণ হয়েছে। কিন্তু সে তুলনায় আয় তেমন বাড়েনি। এতে বাসা ভাড়া দিতে ও খাদ্যপণ্য কিনতে খুব কষ্ট হচ্ছে। পণ্যের দাম অস্বাভাবিক বাড়ায় এখন পরিবার নিয়ে চলা দায়। ব্যয় কাটছাঁট করেও সামলাতে পারছি না। প্রতি মাসে ধারদেনা করে চলতে হচ্ছে।’

রাজধানীর জোয়ারসাহারা বাজারের মুদি দোকানদার মো. সুজন মিয়া বলেন, ‘গত এক মাসে বাজারে পেঁয়াজ, ডিম, ডাল ও খোলা আটার দাম বেড়েছে। ১৩০ টাকা ডজনের ডিম ১৫০ টাকা হয়েছে। একইভাবে পেঁয়াজের দামও বেড়েছে। হঠাৎ দেশি মসুর ডালের দাম কেজিতে ২০ টাকা পর্যন্ত বেড়েছে। খোলা আটার দাম ৫০ কেজির বস্তায় ১৫০ টাকা পর্যন্ত বেড়েছে।’

ভোক্তা স্বার্থ সংরক্ষণে স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা ভলান্টারি কনজিউমারস ট্রেনিং অ্যান্ড অ্যাওয়ারনেস সোসাইটির (ভোক্তা) নির্বাহী পরিচালক মো. খলিলুর রহমান সজল বলেন, ‘বর্তমানে বাজারে প্রায় প্রত্যেকটি পণ্যের দাম আকাশছোঁয়া। চাল, ডাল, তেল, সবজি থেকে শুরু করে মাছ-মাংস-ডিম কোনো কিছুর দামই স্থিতিশীল নেই। শুধু নিম্নবিত্ত নয়, মধ্যবিত্ত শ্রেণিও আজ নিত্যপ্রয়োজনীয় কেনাকাটায় হিমশিম খাচ্ছে। দ্রব্যমূল্যের এই ঊর্ধ্বগতির পেছনে রয়েছে একাধিক কারণ। কাঁচামালের দাম বৃদ্ধি, আমদানিনির্ভরতা, ডলারসংকট, সরবরাহ চেইনে ব্যাঘাত এবং অদক্ষ বাজার নিয়ন্ত্রণ সব মিলিয়ে এক জটিল পরিস্থিতি তৈরি করেছে। অনেক ক্ষেত্রে অসাধু ব্যবসায়ীর কৃত্রিম সংকট সৃষ্টি ও মজুদদারির কারণে দাম অস্বাভাবিকভাবে বাড়ছে।’

খলিলুর রহমান বলেন, ‘দীর্ঘদিন ধরে আমরা মূল্যস্ফীতির তীব্র চাপে জীবনযাপন করছি, যা সাধারণ মানুষের ক্রয়ক্ষমতাকে মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত করেছে। গত বছরের জুলাই মাসে খাদ্য মূল্যস্ফীতি ছিল প্রায় ১৪ শতাংশ, যা সাম্প্রতিক সময়ে কিছুটা কমলেও এখনো উদ্বেগজনক পর্যায়ে। এ সময় দেশের অর্থনৈতিক পরিস্থিতি অনেকের জন্য আরো জটিল হয়ে উঠেছে। গত এক বছরে বহু মানুষের আয় কমেছে, অনেকে চাকরি হারিয়ে কর্মহীন হয়ে পড়েছে, আবার কারো আয় স্থির থাকলেও খরচ বহুগুণ বেড়ে গেছে। এতে দৈনন্দিন খাদ্যপণ্যের দাম বৃদ্ধি ভোক্তাদের জন্য অসহনীয় চাপ তৈরি করেছে।’

ভোক্তার নির্বাহী পরিচালক বলেন, দ্রব্যমূল্যের লাগাম টেনে ধরতে হলে বহুমুখী ও সমন্বিত পদক্ষেপ গ্রহণ অপরিহার্য। প্রথমত, বাজার তদারকি জোরদার করতে হবে; প্রশাসনিক পর্যায়ে কার্যকর নজরদারি, নিয়মিত মনিটরিং এবং তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা গ্রহণের মাধ্যমে বাজারে স্বচ্ছতা ও ন্যায্যতা নিশ্চিত করা সম্ভব। দ্বিতীয়ত, অসাধু মজুদদারির বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নিতে হবে; শাস্তির ভয় কার্যকর না হলে কৃত্রিম সংকট ও দাম বৃদ্ধির প্রবণতা রোধ করা যাবে না। তৃতীয়ত, দেশীয় উৎপাদন বাড়ানোর উদ্যোগ নিতে হবে, যাতে আমদানিনির্ভরতা এবং বৈদেশিক মুদ্রার চাপ কমে। বিশেষ করে কৃষি ও খাদ্য উৎপাদনে আধুনিক প্রযুক্তি ও সহায়তা পৌঁছে দিতে হবে। চতুর্থত, সামাজিক সুরক্ষা কর্মসূচি আরো বিস্তৃত করতে হবে, যাতে নিম্ন আয়ের মানুষ স্বল্পমূল্যে খাদ্য সরবরাহ কর্মসূচির আওতায় পর্যাপ্ত সহায়তা পায়। এসব পদক্ষেপ একসঙ্গে কার্যকরভাবে বাস্তবায়ন করা গেলে দ্রব্যমূল্যের চাপ অনেকটাই কমিয়ে আনা সম্ভব হবে।’

বগুড়ায় গত দেড়-দুই মাস আগে যে বেগুন, করলা, পটোল, বরবটি ও কাঁচামরিচের যে দাম ছিল, এখন তা আকাশচুম্বী। দুই মাসের ব্যবধানে এসব পণ্য প্রতি মণে ৮০০-১০০০ টাকা বেড়েছে। তবে কৃষক ও ব্যবসায়ীরা বলছে, অতি বৃষ্টির কারণে ক্ষেতের সবজি নষ্ট হয়ে যাওয়ায় বাজারে সরবরাহ কমে গেছে। এতে দাম বেড়ে সব সবজি মানুষের ক্রয়ক্ষমতার বাইরে।

উত্তরাঞ্চলের সবচেয়ে বড় সবজির হাট মহাস্থান ঘুরে জানা গেছে, পাইকারিতে গতকাল বেগুন বিক্রি হয়েছে ২৬০০-২৮০০ টাকা মণ দরে। অথচ দুই মাস আগে এই বেগুন ছিল ১০০০-১১০০ টাকা। করলা ছিল ১২০০-১৪০০ টাকা মণ, এখন বিক্রি হচ্ছে ৩০০০-৩২০০ টাকা; বরবটি ছিল ৩২ টাকা কেজি, এখন বিক্রি হচ্ছে ৭০ টাকা দরে; শসা আগে ছিল ৫০০-৬০০ টাকা মণ, এখন বিক্রি হচ্ছে ১৭০০-১৮০০ টাকা দরে।

মহাস্থান হাটের ব্যবসায়ী কামাল হোসেন জানান, টানা অতি বৃষ্টির কারণে একদিকে কৃষকের ফসলের ক্ষতি হয়েছে, অন্যদিকে কৃষক ঠিকমতো সবজি আবাদ করতে পারেনি। এ জন্য সবজির বাজার চড়া।

এই বিভাগের আরও খবর
আগস্টে বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ডে ব্যয় বছর ব্যবধানে ১৯ শতাংশ বেড়েছে
আগস্টে বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ডে ব্যয় বছর ব্যবধানে ১৯ শতাংশ বেড়েছে
অক্টোবরের প্রথম ১৯ দিনে রেমিট্যান্স প্রবাহ ১১.১ শতাংশ প্রবৃদ্ধি
অক্টোবরের প্রথম ১৯ দিনে রেমিট্যান্স প্রবাহ ১১.১ শতাংশ প্রবৃদ্ধি
শাহজালালে অগ্নিকাণ্ড : রফতানিকারকদের ৬ দাবি
শাহজালালে অগ্নিকাণ্ড : রফতানিকারকদের ৬ দাবি
সূচকের পতনে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের পতনে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
ঋণ অবলোপন বিধিতে বাংলাদেশ ব্যাংকের নতুন নির্দেশনা
ঋণ অবলোপন বিধিতে বাংলাদেশ ব্যাংকের নতুন নির্দেশনা
দাম বেড়ে স্বর্ণের ভরি ২ লাখ ১৭ হাজার
দাম বেড়ে স্বর্ণের ভরি ২ লাখ ১৭ হাজার
১৮ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৯ হাজার কোটি টাকা
১৮ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৯ হাজার কোটি টাকা
শাহজালাল বিমানবন্দরের কার্গো ভিলেজে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ডিসিসিআই’র উদ্বেগ
শাহজালাল বিমানবন্দরের কার্গো ভিলেজে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ডিসিসিআই’র উদ্বেগ
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
চাঁদাবাজি-হামলার প্রতিবাদে রাজধানীতে আজ অর্ধদিবস গাড়ি বিক্রয়কেন্দ্র বন্ধ
চাঁদাবাজি-হামলার প্রতিবাদে রাজধানীতে আজ অর্ধদিবস গাড়ি বিক্রয়কেন্দ্র বন্ধ
পুঁজিবাজার : সূচকের পতনে চলছে লেনদেন
পুঁজিবাজার : সূচকের পতনে চলছে লেনদেন
হজ কার্যক্রমে সুবিধা দিতে আজ খোলা থাকবে ব্যাংক
হজ কার্যক্রমে সুবিধা দিতে আজ খোলা থাকবে ব্যাংক
সর্বশেষ খবর
গাজায় একদিনে ১৫৩ টন বোমা ফেলেছে ইসরায়েল: নেতানিয়াহু
গাজায় একদিনে ১৫৩ টন বোমা ফেলেছে ইসরায়েল: নেতানিয়াহু

এই মাত্র | পূর্ব-পশ্চিম

বুড়িমারী স্থলবন্দরে ৩ দিন আমদানি-রপ্তানি বন্ধ
বুড়িমারী স্থলবন্দরে ৩ দিন আমদানি-রপ্তানি বন্ধ

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ওপর আবারও শুল্কারোপের হুমকি ট্রাম্পের
ভারতের ওপর আবারও শুল্কারোপের হুমকি ট্রাম্পের

৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অতিরিক্ত দুই জজের বাংলোতে দুঃসাহসিক চুরি, আটক ৪
অতিরিক্ত দুই জজের বাংলোতে দুঃসাহসিক চুরি, আটক ৪

৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রাম বন্দরে সিঅ্যান্ডএফ এজেন্টদের কর্মবিরতি প্রত্যাহার
চট্টগ্রাম বন্দরে সিঅ্যান্ডএফ এজেন্টদের কর্মবিরতি প্রত্যাহার

১০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘আমাদের একটু বেশি ধারাবাহিকতা তৈরি করতে হবে’
‘আমাদের একটু বেশি ধারাবাহিকতা তৈরি করতে হবে’

১১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চুলের রুক্ষতা দূর করার উপায়
চুলের রুক্ষতা দূর করার উপায়

১৫ মিনিট আগে | জীবন ধারা

স্ত্রীসহ সাংবাদিক সুভাষ সিংহের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
স্ত্রীসহ সাংবাদিক সুভাষ সিংহের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

অবৈধ বালু উত্তোলনে নৌকাসহ আটক ১
অবৈধ বালু উত্তোলনে নৌকাসহ আটক ১

১৯ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

দূর মহাকাশে জন্ম নিল নতুন তারা
দূর মহাকাশে জন্ম নিল নতুন তারা

২৪ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

যান্ত্রিক ত্রুটিতে বড়পুকুরিয়া তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রের সব ইউনিট বন্ধ
যান্ত্রিক ত্রুটিতে বড়পুকুরিয়া তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রের সব ইউনিট বন্ধ

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আগস্টে বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ডে ব্যয় বছর ব্যবধানে ১৯ শতাংশ বেড়েছে
আগস্টে বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ডে ব্যয় বছর ব্যবধানে ১৯ শতাংশ বেড়েছে

৩১ মিনিট আগে | অর্থনীতি

নাটোরে আগুনে বসতবাড়ি পুড়ে ছাই
নাটোরে আগুনে বসতবাড়ি পুড়ে ছাই

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে পরিসংখ্যান দিবস পালিত
খাগড়াছড়িতে পরিসংখ্যান দিবস পালিত

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রতিরক্ষা জোরদারে ৮৮৫০ তরুণ-তরুণীকে প্রশিক্ষণ দেবে সরকার
প্রতিরক্ষা জোরদারে ৮৮৫০ তরুণ-তরুণীকে প্রশিক্ষণ দেবে সরকার

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

ফের ‍খুলে দেওয়া হচ্ছে পাকিস্তান-আফগানিস্তান সীমান্ত
ফের ‍খুলে দেওয়া হচ্ছে পাকিস্তান-আফগানিস্তান সীমান্ত

৪৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোংলা সরকারি কলেজ ছাত্রদলের সভাপতি সাব্বির, সম্পাদক শামীম
মোংলা সরকারি কলেজ ছাত্রদলের সভাপতি সাব্বির, সম্পাদক শামীম

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরের উইকেটকে অজুহাত হিসেবে দাঁড় করাতে চান পিয়েরে
মিরপুরের উইকেটকে অজুহাত হিসেবে দাঁড় করাতে চান পিয়েরে

৫৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জন্ম নিয়েই বাপের সঙ্গে পাল্লা দিও না: গোলাম পরওয়ার
জন্ম নিয়েই বাপের সঙ্গে পাল্লা দিও না: গোলাম পরওয়ার

৫৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

শেবাচিমে আধুনিক সিসিইউ উদ্বোধন
শেবাচিমে আধুনিক সিসিইউ উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিয়ের পর প্রথম প্রকাশ্যে সেলেনা-বেনি ব্ল্যাঙ্কো
বিয়ের পর প্রথম প্রকাশ্যে সেলেনা-বেনি ব্ল্যাঙ্কো

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

স্বাধীন দেশে আমরা ছিলাম পরাধীন: ফয়জুল করীম
স্বাধীন দেশে আমরা ছিলাম পরাধীন: ফয়জুল করীম

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রবির এলিট সদস্যরা এপক্সের পণ্যে ছাড় পাবে
রবির এলিট সদস্যরা এপক্সের পণ্যে ছাড় পাবে

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

এ কে আজাদকে গ্রেফতারের দাবিতে ফরিদপুরে বিক্ষোভ মিছিল
এ কে আজাদকে গ্রেফতারের দাবিতে ফরিদপুরে বিক্ষোভ মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত
ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুম-ডুয়োলিঙ্গো-স্ন্যাপচ্যাটসহ এক হাজারের বেশি অ্যাপের সেবা বিঘ্নিত
জুম-ডুয়োলিঙ্গো-স্ন্যাপচ্যাটসহ এক হাজারের বেশি অ্যাপের সেবা বিঘ্নিত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্যারিবীয়দের হোয়াইটওয়াশ করবে বাংলাদেশ, বিশ্বাস মুশতাকের
ক্যারিবীয়দের হোয়াইটওয়াশ করবে বাংলাদেশ, বিশ্বাস মুশতাকের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তৃতীয় এশিয়ান ইয়ুথ গেমসে যাচ্ছেন সামির
তৃতীয় এশিয়ান ইয়ুথ গেমসে যাচ্ছেন সামির

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আফগানিস্তান কেন ডুরান্ড লাইন মানে  না?
আফগানিস্তান কেন ডুরান্ড লাইন মানে না?

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সীমান্ত অতিক্রম, উত্তর কোরীয় সৈন্যকে আটক সিউলের
সীমান্ত অতিক্রম, উত্তর কোরীয় সৈন্যকে আটক সিউলের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার আরও ১-২ বছর থাকবে : ইকবাল করিম ভূঁইয়া
বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার আরও ১-২ বছর থাকবে : ইকবাল করিম ভূঁইয়া

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্রদল নেতা জুবায়েদ হত্যার ঘটনায় তার ছাত্রী আটক
ছাত্রদল নেতা জুবায়েদ হত্যার ঘটনায় তার ছাত্রী আটক

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এনসিপিকে কেন শাপলা দেওয়া যাবে না, ব্যাখ্যা দিলেন নীলা ইসরাফিল
এনসিপিকে কেন শাপলা দেওয়া যাবে না, ব্যাখ্যা দিলেন নীলা ইসরাফিল

২২ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

বলিউডে কার আয় কত? অভিনেত্রীদের পারিশ্রমিক তালিকা প্রকাশ
বলিউডে কার আয় কত? অভিনেত্রীদের পারিশ্রমিক তালিকা প্রকাশ

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আর্জেন্টিনাকে কাঁদিয়ে অনূর্ধ্ব–২০ বিশ্বকাপ শিরোপা জিতলো মরক্কো
আর্জেন্টিনাকে কাঁদিয়ে অনূর্ধ্ব–২০ বিশ্বকাপ শিরোপা জিতলো মরক্কো

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পর্নোগ্রাফির সঙ্গে জড়িত বাংলাদেশি যুগল গ্রেফতার
পর্নোগ্রাফির সঙ্গে জড়িত বাংলাদেশি যুগল গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সম্মানি বাড়িয়ে পুনঃনির্ধারণ
সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সম্মানি বাড়িয়ে পুনঃনির্ধারণ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেলপথে নতুন উদ্যোগ সৌদির, চার ঘণ্টায় যাবে ১৫০০ কিমি
রেলপথে নতুন উদ্যোগ সৌদির, চার ঘণ্টায় যাবে ১৫০০ কিমি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় ব্যাপক বিমান হামলার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল
গাজায় ব্যাপক বিমান হামলার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির মধ্যে এবার গাজায় ইসরায়েলের দুই সেনা নিহত
যুদ্ধবিরতির মধ্যে এবার গাজায় ইসরায়েলের দুই সেনা নিহত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে সেনাবাহিনীকে সর্বোচ্চ প্রস্তুতি নিতে বললেন ইরানের সেনাপ্রধান
যে কারণে সেনাবাহিনীকে সর্বোচ্চ প্রস্তুতি নিতে বললেন ইরানের সেনাপ্রধান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোমাঞ্চকর জয়ে ভারতকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ইংল্যান্ড
রোমাঞ্চকর জয়ে ভারতকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ইংল্যান্ড

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নবাবদের বংশধররা আজও ব্রিটিশদের পেনশন পাচ্ছেন, কিন্তু কত?
নবাবদের বংশধররা আজও ব্রিটিশদের পেনশন পাচ্ছেন, কিন্তু কত?

৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সেনাবাহিনীকে দোষারোপ করে উচ্ছ্বাস জাতির স্নায়ুতন্ত্রে আঘাতের শামিল
সেনাবাহিনীকে দোষারোপ করে উচ্ছ্বাস জাতির স্নায়ুতন্ত্রে আঘাতের শামিল

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বপ্ন দেখতেই থাকুন, পরমাণু স্থাপনা ধ্বংসের দাবি নিয়ে ট্রাম্পকে খোঁচা খামেনির
স্বপ্ন দেখতেই থাকুন, পরমাণু স্থাপনা ধ্বংসের দাবি নিয়ে ট্রাম্পকে খোঁচা খামেনির

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোসাদ গুপ্তচরকে ফাঁসি দিল ইরান
মোসাদ গুপ্তচরকে ফাঁসি দিল ইরান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কানাডা থেকে রেকর্ডসংখ্যক ভারতীয় ফেরত পাঠানো হচ্ছে, নেপথ্যে যা...
কানাডা থেকে রেকর্ডসংখ্যক ভারতীয় ফেরত পাঠানো হচ্ছে, নেপথ্যে যা...

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাওয়ার ব্যাংক থেকে ইন্ডিগোর বিমানে আগুন!
পাওয়ার ব্যাংক থেকে ইন্ডিগোর বিমানে আগুন!

১৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

পাকিস্তান-আফগানিস্তান যুদ্ধবিরতি টিকবে কতো দিন?
পাকিস্তান-আফগানিস্তান যুদ্ধবিরতি টিকবে কতো দিন?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হত্যাযজ্ঞে যুক্ত ১৭ ইসরায়েলি বিজ্ঞানীর তথ্য ফাঁস
হত্যাযজ্ঞে যুক্ত ১৭ ইসরায়েলি বিজ্ঞানীর তথ্য ফাঁস

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামাস জয়ী নাকি পরাজিত?
হামাস জয়ী নাকি পরাজিত?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবি ছাত্রদল নেতা খুন : এখনো মামলা হয়নি, থানায় অপেক্ষায় স্বজনরা
জবি ছাত্রদল নেতা খুন : এখনো মামলা হয়নি, থানায় অপেক্ষায় স্বজনরা

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইমিগ্রেশন কোর্টে হাজিরা দিতে গিয়ে গ্রেফতার বাংলাদেশি নারী
ইমিগ্রেশন কোর্টে হাজিরা দিতে গিয়ে গ্রেফতার বাংলাদেশি নারী

৫ ঘণ্টা আগে | পরবাস

বঙ্গোপসাগরে নিম্নচাপের পূর্বাভাস
বঙ্গোপসাগরে নিম্নচাপের পূর্বাভাস

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুবায়েদ হত্যার বিচার দাবিতে বংশাল থানার সামনে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
জুবায়েদ হত্যার বিচার দাবিতে বংশাল থানার সামনে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঋণ অবলোপন বিধিতে বাংলাদেশ ব্যাংকের নতুন নির্দেশনা
ঋণ অবলোপন বিধিতে বাংলাদেশ ব্যাংকের নতুন নির্দেশনা

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সালমান শাহর মৃত্যুর ঘটনায় হত্যা মামলা দায়েরের নির্দেশ
সালমান শাহর মৃত্যুর ঘটনায় হত্যা মামলা দায়েরের নির্দেশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সীমান্তে ‘ভূতের আওয়াজ’ বাজিয়ে ভয় দেখাচ্ছে থাইল্যান্ড, জাতিসংঘে কম্বোডিয়ার অভিযোগ
সীমান্তে ‘ভূতের আওয়াজ’ বাজিয়ে ভয় দেখাচ্ছে থাইল্যান্ড, জাতিসংঘে কম্বোডিয়ার অভিযোগ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে নিগারদের বাঁচা-মরার লড়াই আজ
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে নিগারদের বাঁচা-মরার লড়াই আজ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেবরের ছেলের সাথে ‘ব্রেকআপ’, কবজি কাটলেন দুই সন্তানের মা
দেবরের ছেলের সাথে ‘ব্রেকআপ’, কবজি কাটলেন দুই সন্তানের মা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
সম্পদের পাহাড় যুক্তরাষ্ট্রে
সম্পদের পাহাড় যুক্তরাষ্ট্রে

প্রথম পৃষ্ঠা

কোন ভিত্তিতে জাতীয় নির্বাচন
কোন ভিত্তিতে জাতীয় নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

আমি, পাপিয়া এবং সেই রাজনীতি
আমি, পাপিয়া এবং সেই রাজনীতি

সম্পাদকীয়

স্থানীয় মেম্বার বললেন টাকা লাগবে না, শুটিং করুন
স্থানীয় মেম্বার বললেন টাকা লাগবে না, শুটিং করুন

শোবিজ

ব্যবসায়ীদের মাথায় হাত
ব্যবসায়ীদের মাথায় হাত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

প্যারিস রোডে ভ্রাম্যমাণ বইয়ের দোকান
প্যারিস রোডে ভ্রাম্যমাণ বইয়ের দোকান

প্রাণের ক্যাম্পাস

ইলিয়াস কাঞ্চনের আলোচিত তিন নায়িকা
ইলিয়াস কাঞ্চনের আলোচিত তিন নায়িকা

শোবিজ

কে এই বীরা বেদী
কে এই বীরা বেদী

শোবিজ

অনৈতিক নিয়োগে ক্ষতি ৩০ হাজার কোটি টাকা
অনৈতিক নিয়োগে ক্ষতি ৩০ হাজার কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

পাখির অভয়ারণ্য কানাইপুকুর গ্রাম
পাখির অভয়ারণ্য কানাইপুকুর গ্রাম

নগর জীবন

বিএনপিতে ছয়, অন্য দলের একক প্রার্থীর প্রচার
বিএনপিতে ছয়, অন্য দলের একক প্রার্থীর প্রচার

নগর জীবন

তলানিতে পাসপোর্টের মান
তলানিতে পাসপোর্টের মান

পেছনের পৃষ্ঠা

কুমিল্লায় সংঘর্ষ অস্ত্রের মহড়া
কুমিল্লায় সংঘর্ষ অস্ত্রের মহড়া

পেছনের পৃষ্ঠা

আজ শুভ দীপাবলি
আজ শুভ দীপাবলি

পেছনের পৃষ্ঠা

সমনেই আটকে আছে বিচার
সমনেই আটকে আছে বিচার

পেছনের পৃষ্ঠা

খাবারের সন্ধানে এসে প্রাণ হারাচ্ছে অতিথি পাখি
খাবারের সন্ধানে এসে প্রাণ হারাচ্ছে অতিথি পাখি

পেছনের পৃষ্ঠা

নাসুমে বাড়ল স্পিন শক্তি
নাসুমে বাড়ল স্পিন শক্তি

মাঠে ময়দানে

গণমাধ্যমকর্মীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
গণমাধ্যমকর্মীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

নিগারদের সামনে আজ শ্রীলঙ্কা
নিগারদের সামনে আজ শ্রীলঙ্কা

মাঠে ময়দানে

সাবিলার নবযাত্রা
সাবিলার নবযাত্রা

শোবিজ

গোল্ডেন বুট নিশ্চিত করেছেন লিওনেল মেসি
গোল্ডেন বুট নিশ্চিত করেছেন লিওনেল মেসি

মাঠে ময়দানে

দেশের সবচেয়ে উঁচু শহীদ মিনার
দেশের সবচেয়ে উঁচু শহীদ মিনার

প্রাণের ক্যাম্পাস

পিআর আন্দোলন জামায়াতের প্রতারণা মন্তব্য নাহিদের
পিআর আন্দোলন জামায়াতের প্রতারণা মন্তব্য নাহিদের

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব করবে ‘ইকো জেনেসিস’
বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব করবে ‘ইকো জেনেসিস’

প্রাণের ক্যাম্পাস

বিএনপির পাঁচ মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী মাঠে
বিএনপির পাঁচ মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী মাঠে

নগর জীবন

আইয়ুব বাচ্চুকে নিয়ে নয়া উদ্যোগ
আইয়ুব বাচ্চুকে নিয়ে নয়া উদ্যোগ

শোবিজ

সাস্টের আন্তর্জাতিক সম্মেলনে গেস্ট অব অনার প্রফেসর ড. মোহাম্মদ আবদুর রব
সাস্টের আন্তর্জাতিক সম্মেলনে গেস্ট অব অনার প্রফেসর ড. মোহাম্মদ আবদুর রব

প্রাণের ক্যাম্পাস

মিরপুরের কালো উইকেট
মিরপুরের কালো উইকেট

মাঠে ময়দানে

দক্ষিণ কোরিয়ায় আইএইউপির ৬০তম বার্ষিক সভা
দক্ষিণ কোরিয়ায় আইএইউপির ৬০তম বার্ষিক সভা

প্রাণের ক্যাম্পাস