শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:১৩, শুক্রবার, ১৫ আগস্ট, ২০২৫

নিত্যপণ্যে ক্রেতার হাঁসফাঁস

আয়ের সঙ্গে সংগতি না থাকায় খাদ্যপণ্যের চড়া দামের চাপে ভোক্তা
অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
নিত্যপণ্যে ক্রেতার হাঁসফাঁস

বেশির ভাগ নিত্যপণ্যের দাম বাড়ায় বাজার আবার অস্থির হয়ে উঠেছে। গত এক মাসের ব্যবধানে পেঁয়াজ, ডাল, আটা, মুরগির ডিম, সোনালি মুরগি, মাছ ও বেশ কিছু সবজির দাম সর্বোচ্চ ৫৫ শতাংশ বেড়েছে। আয়ের সঙ্গে সংগতি না থাকায় খাদ্যপণ্যের চড়া দামে দিশাহারা সাধারণ ক্রেতা।

সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, বাজার পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে সরকারের সক্রিয়তা ধারাবাহিক নয়।

ভোক্তারা এতে পণ্যের বাজারে প্রত্যাশিত সুবিধা পাচ্ছে না। তারা বলছে, বাজারে তদারকি না থাকায় ব্যবসায়ীরা কারসাজি করে পণ্যের দাম বাড়িয়ে অস্থিরতা তৈরি করছেন। এখনই লাগাম টেনে ধরতে না পারলে অস্থিরতা আরো বাড়বে।

বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) তথ্য অনুযায়ী, গত জুলাই মাসে খাদ্য মূল্যস্ফীতি বেড়ে হয়েছে ৭.৫৬ শতাংশ, জুন মাসে যা ছিল ৭.৩৯ শতাংশ।

বেশ কিছু খাদ্যপণ্যের দাম বাড়ায় চলতি মাসে খাদ্য মূল্যস্ফীতি আরো বাড়তে পারে। বাণিজ্য উপদেষ্টা সেখ বশির উদ্দিন বলেছেন, স্থানীয় বাজারে সরবরাহ বাড়াতে পেঁয়াজ আমদানির অনুমতি দেওয়া হবে। চাহিদা ও জোগানের ভিত্তিতে এবার পেঁয়াজ আমদানি করা হবে। শুধু ভারত থেকে নয়, ব্যবসায়ীরা যেখান থেকে আমদানি করতে চাইবেন, সেখান থেকেই অনুমতি দেওয়া হবে।

আমাদের মূল উদ্দেশ্য পেঁয়াজের দাম কমানো ও সরবরাহ বাড়ানো। এ জন্য যেখানে দাম কম পাওয়া যাবে, সেখান থেকেই পেঁয়াজ আমদানি করা হবে। দাম কমাতে আমাদের যতটুকু আমদানি করা দরকার, ততটুকুই আমদানি করা হবে। এ ক্ষেত্রে নির্দিষ্ট কোনো দেশ নেই।

রাজধানীর খুচরা বাজার এবং সরকারি বিপণন সংস্থা টিসিবির ১৪ আগস্ট ও ১৪ জুলাইয়ের বাজারদর পর্যালোচনা করে দেখা গেছে, খুচরা বাজারে এক মাসের ব্যবধানে ফার্মের মুরগির ডিমের দাম ডজনপ্রতি ১৫ থেকে ২০ শতাংশ বেড়ে ১৫০ টাকায় উঠেছে।

দেশি পেঁয়াজ কেজিতে ৫০ থেকে ৫৫ শতাংশ বেড়ে ৮৫ থেকে ৯০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। বেড়েছে মসুর ডালের দামও। দেশি মসুর ডালের দাম কেজিতে ১১ থেকে ১৪ শতাংশ বেড়ে এখন ১৫৫ থেকে ১৬০ টাকা। খোলা আটার দাম কেজিতে ১২ শতাংশ বেড়ে ৪৫ টাকা। সোনালি মুরগির দাম এমনিতেই বাড়তি ছিল, নতুন করে ৭ থেকে ১০ শতাংশ বেড়ে এখন ৩২০ থেকে ৩৪০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে।

বাজারে সব ধরনের মাছ চড়া দামে বিক্রি হচ্ছে। মাঝারি সাইজের রুই মাছের দাম এক মাসের ব্যবধানে ১২ থেকে ১৪ শতাংশ বেড়ে প্রতিকেজি ৪০০ থেকে ৪৫০ টাকা হয়েছে। সরবরাহসংকটে বাজারে এখন আলু ও পেঁপে ছাড়া সব ধরনের সবজি বাড়তি দরে বিক্রি হচ্ছে। বেগুনের দাম কেজিতে ২৫ থেকে ৩৩ শতাংশ বেড়ে মানভেদে (লম্বা ও গোল বেগুন) ১০০ থেকে ১৪০ টাকা হয়েছে। রাজধানীর কোনো কোনো বাজারে গোল বেগুন ১৮০ টাকা কেজি।

এখন টমেটোর মৌসুম না হওয়ায় সবজিটির দাম চড়া। গত এক মাসে টমেটোর দাম কেজিতে ১৪ থেকে ২৫ শতাংশ বেড়ে মানভেদে ১৬০ থেকে ২০০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে।   

অর্থনীতিবিদ ও বাজার বিশ্লেষকরা বলছেন, নতুন করে খাদ্যপণ্যের দাম বৃদ্ধি মূল্যস্ফীতিকে উসকে দিচ্ছে। মূল্যস্ফীতি ধনী-গরিব-নির্বিশেষে সবার ওপর চাপ সৃষ্টি করে। আয় বৃদ্ধির তুলনায় মূল্যস্ফীতির হার বেশি হলে গরিব ও মধ্যবিত্ত মানুষ সংসার চালাতে খুব হিমশিম খায়। কয়েক অর্থবছর ধরে চলা এই উচ্চ মূল্যস্ফীতির কারণে মানুষের ক্রয়ক্ষমতা কমেছে। প্রভাব পড়ছে মানুষের জীবনে।

রাজধানীর রামপুরা কাঁচাবাজারে বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে কর্মরত হুমায়ুন কবিরের সঙ্গে কথা হয়। তিনি বলেন, ‘গত কয়েক বছরে ব্যয় বেড়ে দ্বিগুণ হয়েছে। কিন্তু সে তুলনায় আয় তেমন বাড়েনি। এতে বাসা ভাড়া দিতে ও খাদ্যপণ্য কিনতে খুব কষ্ট হচ্ছে। পণ্যের দাম অস্বাভাবিক বাড়ায় এখন পরিবার নিয়ে চলা দায়। ব্যয় কাটছাঁট করেও সামলাতে পারছি না। প্রতি মাসে ধারদেনা করে চলতে হচ্ছে।’

রাজধানীর জোয়ারসাহারা বাজারের মুদি দোকানদার মো. সুজন মিয়া বলেন, ‘গত এক মাসে বাজারে পেঁয়াজ, ডিম, ডাল ও খোলা আটার দাম বেড়েছে। ১৩০ টাকা ডজনের ডিম ১৫০ টাকা হয়েছে। একইভাবে পেঁয়াজের দামও বেড়েছে। হঠাৎ দেশি মসুর ডালের দাম কেজিতে ২০ টাকা পর্যন্ত বেড়েছে। খোলা আটার দাম ৫০ কেজির বস্তায় ১৫০ টাকা পর্যন্ত বেড়েছে।’

ভোক্তা স্বার্থ সংরক্ষণে স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা ভলান্টারি কনজিউমারস ট্রেনিং অ্যান্ড অ্যাওয়ারনেস সোসাইটির (ভোক্তা) নির্বাহী পরিচালক মো. খলিলুর রহমান সজল বলেন, ‘বর্তমানে বাজারে প্রায় প্রত্যেকটি পণ্যের দাম আকাশছোঁয়া। চাল, ডাল, তেল, সবজি থেকে শুরু করে মাছ-মাংস-ডিম কোনো কিছুর দামই স্থিতিশীল নেই। শুধু নিম্নবিত্ত নয়, মধ্যবিত্ত শ্রেণিও আজ নিত্যপ্রয়োজনীয় কেনাকাটায় হিমশিম খাচ্ছে। দ্রব্যমূল্যের এই ঊর্ধ্বগতির পেছনে রয়েছে একাধিক কারণ। কাঁচামালের দাম বৃদ্ধি, আমদানিনির্ভরতা, ডলারসংকট, সরবরাহ চেইনে ব্যাঘাত এবং অদক্ষ বাজার নিয়ন্ত্রণ সব মিলিয়ে এক জটিল পরিস্থিতি তৈরি করেছে। অনেক ক্ষেত্রে অসাধু ব্যবসায়ীর কৃত্রিম সংকট সৃষ্টি ও মজুদদারির কারণে দাম অস্বাভাবিকভাবে বাড়ছে।’

খলিলুর রহমান বলেন, ‘দীর্ঘদিন ধরে আমরা মূল্যস্ফীতির তীব্র চাপে জীবনযাপন করছি, যা সাধারণ মানুষের ক্রয়ক্ষমতাকে মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত করেছে। গত বছরের জুলাই মাসে খাদ্য মূল্যস্ফীতি ছিল প্রায় ১৪ শতাংশ, যা সাম্প্রতিক সময়ে কিছুটা কমলেও এখনো উদ্বেগজনক পর্যায়ে। এ সময় দেশের অর্থনৈতিক পরিস্থিতি অনেকের জন্য আরো জটিল হয়ে উঠেছে। গত এক বছরে বহু মানুষের আয় কমেছে, অনেকে চাকরি হারিয়ে কর্মহীন হয়ে পড়েছে, আবার কারো আয় স্থির থাকলেও খরচ বহুগুণ বেড়ে গেছে। এতে দৈনন্দিন খাদ্যপণ্যের দাম বৃদ্ধি ভোক্তাদের জন্য অসহনীয় চাপ তৈরি করেছে।’

ভোক্তার নির্বাহী পরিচালক বলেন, দ্রব্যমূল্যের লাগাম টেনে ধরতে হলে বহুমুখী ও সমন্বিত পদক্ষেপ গ্রহণ অপরিহার্য। প্রথমত, বাজার তদারকি জোরদার করতে হবে; প্রশাসনিক পর্যায়ে কার্যকর নজরদারি, নিয়মিত মনিটরিং এবং তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা গ্রহণের মাধ্যমে বাজারে স্বচ্ছতা ও ন্যায্যতা নিশ্চিত করা সম্ভব। দ্বিতীয়ত, অসাধু মজুদদারির বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নিতে হবে; শাস্তির ভয় কার্যকর না হলে কৃত্রিম সংকট ও দাম বৃদ্ধির প্রবণতা রোধ করা যাবে না। তৃতীয়ত, দেশীয় উৎপাদন বাড়ানোর উদ্যোগ নিতে হবে, যাতে আমদানিনির্ভরতা এবং বৈদেশিক মুদ্রার চাপ কমে। বিশেষ করে কৃষি ও খাদ্য উৎপাদনে আধুনিক প্রযুক্তি ও সহায়তা পৌঁছে দিতে হবে। চতুর্থত, সামাজিক সুরক্ষা কর্মসূচি আরো বিস্তৃত করতে হবে, যাতে নিম্ন আয়ের মানুষ স্বল্পমূল্যে খাদ্য সরবরাহ কর্মসূচির আওতায় পর্যাপ্ত সহায়তা পায়। এসব পদক্ষেপ একসঙ্গে কার্যকরভাবে বাস্তবায়ন করা গেলে দ্রব্যমূল্যের চাপ অনেকটাই কমিয়ে আনা সম্ভব হবে।’

বগুড়ায় গত দেড়-দুই মাস আগে যে বেগুন, করলা, পটোল, বরবটি ও কাঁচামরিচের যে দাম ছিল, এখন তা আকাশচুম্বী। দুই মাসের ব্যবধানে এসব পণ্য প্রতি মণে ৮০০-১০০০ টাকা বেড়েছে। তবে কৃষক ও ব্যবসায়ীরা বলছে, অতি বৃষ্টির কারণে ক্ষেতের সবজি নষ্ট হয়ে যাওয়ায় বাজারে সরবরাহ কমে গেছে। এতে দাম বেড়ে সব সবজি মানুষের ক্রয়ক্ষমতার বাইরে।

উত্তরাঞ্চলের সবচেয়ে বড় সবজির হাট মহাস্থান ঘুরে জানা গেছে, পাইকারিতে গতকাল বেগুন বিক্রি হয়েছে ২৬০০-২৮০০ টাকা মণ দরে। অথচ দুই মাস আগে এই বেগুন ছিল ১০০০-১১০০ টাকা। করলা ছিল ১২০০-১৪০০ টাকা মণ, এখন বিক্রি হচ্ছে ৩০০০-৩২০০ টাকা; বরবটি ছিল ৩২ টাকা কেজি, এখন বিক্রি হচ্ছে ৭০ টাকা দরে; শসা আগে ছিল ৫০০-৬০০ টাকা মণ, এখন বিক্রি হচ্ছে ১৭০০-১৮০০ টাকা দরে।

মহাস্থান হাটের ব্যবসায়ী কামাল হোসেন জানান, টানা অতি বৃষ্টির কারণে একদিকে কৃষকের ফসলের ক্ষতি হয়েছে, অন্যদিকে কৃষক ঠিকমতো সবজি আবাদ করতে পারেনি। এ জন্য সবজির বাজার চড়া।

এই বিভাগের আরও খবর
প্রথম ১০ দিনেই ১ লাখ ই-রিটার্ন দাখিল
প্রথম ১০ দিনেই ১ লাখ ই-রিটার্ন দাখিল
আগস্টের ১৩ দিনে রেমিট্যান্স প্রবাহ ২৮.৬ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে
আগস্টের ১৩ দিনে রেমিট্যান্স প্রবাহ ২৮.৬ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে
বিদ্যুৎ ও গ্যাস সংকট পোশাক খাতের বড় চ্যালেঞ্জ : বিজিএমইএ সভাপতি
বিদ্যুৎ ও গ্যাস সংকট পোশাক খাতের বড় চ্যালেঞ্জ : বিজিএমইএ সভাপতি
আমদানি সহজ করতে বাংলাদেশ ব্যাংকের মাস্টার সার্কুলার
আমদানি সহজ করতে বাংলাদেশ ব্যাংকের মাস্টার সার্কুলার
বাংলাদেশের তৈরি পোশাক খাত: অগ্রযাত্রার পথ শীর্ষক সংলাপ
বাংলাদেশের তৈরি পোশাক খাত: অগ্রযাত্রার পথ শীর্ষক সংলাপ
পুঁজিবাজারে সূচক বাড়লেও লেনদেন কমেছে
পুঁজিবাজারে সূচক বাড়লেও লেনদেন কমেছে
আইসিসিবিতে ১১তম ইয়ার্ন ফেব্রিক ও অ্যাক্সেসরিজ প্রদর্শনী শুরু
আইসিসিবিতে ১১তম ইয়ার্ন ফেব্রিক ও অ্যাক্সেসরিজ প্রদর্শনী শুরু
১০ দিনেই এক লাখ করদাতার ই-রিটার্ন দাখিল
১০ দিনেই এক লাখ করদাতার ই-রিটার্ন দাখিল
পুঁজিবাজার: সূচকের উত্থানে চলছে লেনদেন
পুঁজিবাজার: সূচকের উত্থানে চলছে লেনদেন
বিনিয়োগ চাহিদায় বিশ্ববাজারে আরো বাড়বে সোনার দাম
বিনিয়োগ চাহিদায় বিশ্ববাজারে আরো বাড়বে সোনার দাম
সাবেক তিন গভর্নর ও ছয় ডেপুটি গভর্নরের ব্যাংক হিসাব তলব
সাবেক তিন গভর্নর ও ছয় ডেপুটি গভর্নরের ব্যাংক হিসাব তলব
আগস্টের ১২ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১০৫ কোটি ডলার
আগস্টের ১২ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১০৫ কোটি ডলার
সর্বশেষ খবর
সুপ্রিম কোর্টসহ সব আদালত প্রাঙ্গণে আগ্নেয়াস্ত্র বহনে নিষেধাজ্ঞা
সুপ্রিম কোর্টসহ সব আদালত প্রাঙ্গণে আগ্নেয়াস্ত্র বহনে নিষেধাজ্ঞা

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

ফেসবুক অ্যাকাউন্টকে যেভাবে পেজে রূপান্তরিত করবেন
ফেসবুক অ্যাকাউন্টকে যেভাবে পেজে রূপান্তরিত করবেন

৩৭ সেকেন্ড আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সিলেটে বাস চাপায় ২ বন্ধুর মৃত্যু : সন্তানের মুখ দেখা হলো না নাজমুলের
সিলেটে বাস চাপায় ২ বন্ধুর মৃত্যু : সন্তানের মুখ দেখা হলো না নাজমুলের

৪ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

‘ধূমকেতু’র ঝড়: রাত ২টা ও সকাল ৭টার শো হাউসফুল
‘ধূমকেতু’র ঝড়: রাত ২টা ও সকাল ৭টার শো হাউসফুল

৪ মিনিট আগে | শোবিজ

রাজধানীতে ঘরে বসে জিডি করবেন যেভাবে
রাজধানীতে ঘরে বসে জিডি করবেন যেভাবে

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

প্রেক্ষাগৃহে ‘ওয়ার-২’, সিনেমা ঘিরে দর্শকের উন্মাদনা
প্রেক্ষাগৃহে ‘ওয়ার-২’, সিনেমা ঘিরে দর্শকের উন্মাদনা

১৭ মিনিট আগে | শোবিজ

প্রথম অ্যালবাম নিয়ে আসছেন এনজেল নূর
প্রথম অ্যালবাম নিয়ে আসছেন এনজেল নূর

১৮ মিনিট আগে | শোবিজ

সিপিএল : নাইট রাইডার্সের নতুন অধিনায়ক পুরান
সিপিএল : নাইট রাইডার্সের নতুন অধিনায়ক পুরান

৩০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চিকিৎসা নিতে লন্ডনের পথে ড. মোশাররফ
চিকিৎসা নিতে লন্ডনের পথে ড. মোশাররফ

৪৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

ফিট থাকার রহস্য জানালেন শাহরুখ খান
ফিট থাকার রহস্য জানালেন শাহরুখ খান

৪৪ মিনিট আগে | শোবিজ

কক্সবাজারকাণ্ডে উত্তপ্ত এনসিপির সাধারণ সভা
কক্সবাজারকাণ্ডে উত্তপ্ত এনসিপির সাধারণ সভা

৫৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

'মেঘভাঙা বৃষ্টি'-তে যেভাবে কাশ্মীরে প্রাণ গেল অন্তত ৪৬ জনের
'মেঘভাঙা বৃষ্টি'-তে যেভাবে কাশ্মীরে প্রাণ গেল অন্তত ৪৬ জনের

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিপিএলে ফেরার দিনে বিবর্ণ সাকিব, হারলো অ্যান্টিগা
সিপিএলে ফেরার দিনে বিবর্ণ সাকিব, হারলো অ্যান্টিগা

৫৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আর্জেন্টিনায় দূষিত ফেন্টানিলে শতাধিকের উপরে মৃত্যু
আর্জেন্টিনায় দূষিত ফেন্টানিলে শতাধিকের উপরে মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গভীর নলকূপের ঘরে হাত-পা বাঁধা নৈশ প্রহরীর লাশ
গভীর নলকূপের ঘরে হাত-পা বাঁধা নৈশ প্রহরীর লাশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উখিয়ায় ৪ লাখ ৮০ হাজার ইয়াবা জব্দ
উখিয়ায় ৪ লাখ ৮০ হাজার ইয়াবা জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজশাহীতে একই পরিবারের চারজনের লাশ উদ্ধার
রাজশাহীতে একই পরিবারের চারজনের লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিত্যপণ্যে ক্রেতার হাঁসফাঁস
নিত্যপণ্যে ক্রেতার হাঁসফাঁস

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

৪০ মিনিট অ্যাম্বুল্যান্স আটকে রাখল সিন্ডিকেট, প্রাণ গেল নবজাতকের
৪০ মিনিট অ্যাম্বুল্যান্স আটকে রাখল সিন্ডিকেট, প্রাণ গেল নবজাতকের

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তান ও চীনের মতো ভারতের সঙ্গেও ভালো সম্পর্ক চায় বাংলাদেশ
পাকিস্তান ও চীনের মতো ভারতের সঙ্গেও ভালো সম্পর্ক চায় বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খালেদা জিয়া : ইস্পাতদৃঢ় নেতৃত্বের প্রতীক
খালেদা জিয়া : ইস্পাতদৃঢ় নেতৃত্বের প্রতীক

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সোনামসজিদ স্থলবন্দর দিয়ে এলো ১০০ টন পেঁয়াজ
সোনামসজিদ স্থলবন্দর দিয়ে এলো ১০০ টন পেঁয়াজ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উপকূলে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত
উপকূলে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলাস্কায় ট্রাম্প-পুতিন বৈঠক আজ
আলাস্কায় ট্রাম্প-পুতিন বৈঠক আজ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিজেকে প্রমাণের আরেকটি সুযোগ পাচ্ছেন বিজয়
নিজেকে প্রমাণের আরেকটি সুযোগ পাচ্ছেন বিজয়

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকায় বৃষ্টি নিয়ে আবহাওয়া অফিসের বার্তা
ঢাকায় বৃষ্টি নিয়ে আবহাওয়া অফিসের বার্তা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে ‘মেঘ বিস্ফোরণে’ নিহত বেড়ে ৪৬
ভারতে ‘মেঘ বিস্ফোরণে’ নিহত বেড়ে ৪৬

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জে সহিংসতা: তদন্ত কমিশনের মেয়াদ বাড়লো ১৪ দিন
গোপালগঞ্জে সহিংসতা: তদন্ত কমিশনের মেয়াদ বাড়লো ১৪ দিন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তান শাহিনসের কাছে বড় ব্যবধানে হারলো বাংলাদেশ ‘এ’ দল
পাকিস্তান শাহিনসের কাছে বড় ব্যবধানে হারলো বাংলাদেশ ‘এ’ দল

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলি হামলায় গাজায় নিহত ৩২, অপুষ্টিতে আরো ৪ মৃত্যু
ইসরায়েলি হামলায় গাজায় নিহত ৩২, অপুষ্টিতে আরো ৪ মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের প্রশিক্ষণ ভাতা বাড়ল ৫০ শতাংশ
সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের প্রশিক্ষণ ভাতা বাড়ল ৫০ শতাংশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাদাপাথরে বিছিয়ে দেওয়া হলো জব্দকৃত ১২ হাজার ঘনফুট পাথর
সাদাপাথরে বিছিয়ে দেওয়া হলো জব্দকৃত ১২ হাজার ঘনফুট পাথর

২৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সাদাপাথর লুটের ঘটনায় ইউপি চেয়ারম্যান আলমগীর গ্রেফতার
সাদাপাথর লুটের ঘটনায় ইউপি চেয়ারম্যান আলমগীর গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

জামিনে মুক্ত সাবেক মন্ত্রী ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেন
জামিনে মুক্ত সাবেক মন্ত্রী ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরীর মৃত্যুদণ্ডের রায় লেখা হয় আইন মন্ত্রণালয়ে: হুম্মাম
সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরীর মৃত্যুদণ্ডের রায় লেখা হয় আইন মন্ত্রণালয়ে: হুম্মাম

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টিকটকার প্রিন্স মামুন আবারও গ্রেফতার
টিকটকার প্রিন্স মামুন আবারও গ্রেফতার

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার
কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার

২১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

আগামী সপ্তাহেই সংসদ নির্বাচনের রোডম্যাপ ঘোষণা: ইসি সচিব
আগামী সপ্তাহেই সংসদ নির্বাচনের রোডম্যাপ ঘোষণা: ইসি সচিব

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামিনে কারামুক্ত শমী কায়সার
জামিনে কারামুক্ত শমী কায়সার

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যে কারণে মোদির ওপর নাখোশ ট্রাম্প, জানালেন ভারতীয় কূটনীতিক
যে কারণে মোদির ওপর নাখোশ ট্রাম্প, জানালেন ভারতীয় কূটনীতিক

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন বিশেষ ভিসা চালু করছে চীন
নতুন বিশেষ ভিসা চালু করছে চীন

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহানবী (সা.) যেসব কথা বলতে নিষেধ করেছেন
মহানবী (সা.) যেসব কথা বলতে নিষেধ করেছেন

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

চাঁদাবাজির ঘটনায় কোনো উপদেষ্টা জড়িত কিনা, স্পষ্ট করা দরকার : সালাহউদ্দিন
চাঁদাবাজির ঘটনায় কোনো উপদেষ্টা জড়িত কিনা, স্পষ্ট করা দরকার : সালাহউদ্দিন

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এবার নেতানিয়াহুকে গ্রেফতারের ঘোষণা দিল নরওয়ে
এবার নেতানিয়াহুকে গ্রেফতারের ঘোষণা দিল নরওয়ে

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রেস সচিবের দায়িত্ব শেষে সাংবাদিকতায় ফিরে যাব: শফিকুল আলম
প্রেস সচিবের দায়িত্ব শেষে সাংবাদিকতায় ফিরে যাব: শফিকুল আলম

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লুট হওয়া ৪০ হাজার ঘনফুট পাথর সারুলিয়া থেকে উদ্ধার
লুট হওয়া ৪০ হাজার ঘনফুট পাথর সারুলিয়া থেকে উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৮ জেলায় বন্যার সতর্কতা
৮ জেলায় বন্যার সতর্কতা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের পারমাণবিক হুমকির পাল্টা প্রতিক্রিয়ায় ভারতের হুঁশিয়ারি
পাকিস্তানের পারমাণবিক হুমকির পাল্টা প্রতিক্রিয়ায় ভারতের হুঁশিয়ারি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে ‘মেঘ বিস্ফোরণে’ নিহত বেড়ে ৪৬
ভারতে ‘মেঘ বিস্ফোরণে’ নিহত বেড়ে ৪৬

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশের সামনে অস্ত্র বের করলে গুলির নির্দেশ সিএমপি কমিশনারের
পুলিশের সামনে অস্ত্র বের করলে গুলির নির্দেশ সিএমপি কমিশনারের

১৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আশুলিয়ায় শ্রমিকদের সড়ক অবরোধ, ১৫ কারখানা ছুটি ঘোষণা
আশুলিয়ায় শ্রমিকদের সড়ক অবরোধ, ১৫ কারখানা ছুটি ঘোষণা

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র বাহিনী গঠন করছে পাকিস্তান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র বাহিনী গঠন করছে পাকিস্তান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নীল নদ থেকে ফোরাত : আরব বিশ্বের জন্য হুমকি নেতানিয়াহুর যে সম্প্রসারণবাদী স্বপ্ন
নীল নদ থেকে ফোরাত : আরব বিশ্বের জন্য হুমকি নেতানিয়াহুর যে সম্প্রসারণবাদী স্বপ্ন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাদা পাথর লুটের ঘটনায় করা রিটের শুনানি রবিবার
সাদা পাথর লুটের ঘটনায় করা রিটের শুনানি রবিবার

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার যমুনা সেতু অবরোধ করল শিক্ষার্থীরা, উত্তরবঙ্গ-ঢাকা যোগাযোগ বন্ধ
এবার যমুনা সেতু অবরোধ করল শিক্ষার্থীরা, উত্তরবঙ্গ-ঢাকা যোগাযোগ বন্ধ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে বাণিজ্য ঘাটতির রেকর্ড, ভীষণ চাপে অর্থনীতি
ভারতে বাণিজ্য ঘাটতির রেকর্ড, ভীষণ চাপে অর্থনীতি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি ফিলিস্তিনিদের ‘বিশ্বের সবচেয়ে দরিদ্র’ দেশে পাঠাতে চায় ইসরায়েল
সত্যিই কি ফিলিস্তিনিদের ‘বিশ্বের সবচেয়ে দরিদ্র’ দেশে পাঠাতে চায় ইসরায়েল

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুন্নী সাহা ও তার স্বামীর সম্পদ বিবরণী দাখিলের আদেশ দুদকের
মুন্নী সাহা ও তার স্বামীর সম্পদ বিবরণী দাখিলের আদেশ দুদকের

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাইলস্টোন ট্রাজেডি: শিক্ষিকা মাহফুজাও মারা গেছেন
মাইলস্টোন ট্রাজেডি: শিক্ষিকা মাহফুজাও মারা গেছেন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্প-পুতিন বৈঠক ব্যর্থ হলে ভারতের ওপর আরও শুল্কের হুমকি আমেরিকার
ট্রাম্প-পুতিন বৈঠক ব্যর্থ হলে ভারতের ওপর আরও শুল্কের হুমকি আমেরিকার

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
কী থাকছে ভোটের রোডম্যাপে
কী থাকছে ভোটের রোডম্যাপে

প্রথম পৃষ্ঠা

এক বছরে দেড় লাখ ফোনকল রেকর্ড
এক বছরে দেড় লাখ ফোনকল রেকর্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

সাদাপাথরের কেরামতি
সাদাপাথরের কেরামতি

প্রথম পৃষ্ঠা

‘ত্রিরত্নে’র বিদেশে সম্পদের পাহাড়
‘ত্রিরত্নে’র বিদেশে সম্পদের পাহাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি থেকে লড়তে চান তিন নেতা জামায়াত খেলাফতের প্রার্থী চূড়ান্ত
বিএনপি থেকে লড়তে চান তিন নেতা জামায়াত খেলাফতের প্রার্থী চূড়ান্ত

নগর জীবন

ঘাম ঝরাচ্ছেন সম্ভাব্য প্রার্থীরা ছুটছেন গ্রাম থেকে গ্রামে
ঘাম ঝরাচ্ছেন সম্ভাব্য প্রার্থীরা ছুটছেন গ্রাম থেকে গ্রামে

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বাড়ছেই নদনদীর পানি, ডুবছে নতুন নতুন এলাকা
বাড়ছেই নদনদীর পানি, ডুবছে নতুন নতুন এলাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

কর্মচারীদের ধাওয়া হাসপাতাল ত্যাগ অনশনকারীদের
কর্মচারীদের ধাওয়া হাসপাতাল ত্যাগ অনশনকারীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

কিংসের শক্তি বেড়েছে কমেছে মোহামেডানের
কিংসের শক্তি বেড়েছে কমেছে মোহামেডানের

মাঠে ময়দানে

রেকর্ড আমদানি সত্ত্বেও খাদ্য নিরাপত্তা ঝুঁকিতে দেশ
রেকর্ড আমদানি সত্ত্বেও খাদ্য নিরাপত্তা ঝুঁকিতে দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

সারা দেশে বাড়ছে ডেঙ্গু চিকুনগুনিয়া
সারা দেশে বাড়ছে ডেঙ্গু চিকুনগুনিয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

ফুটবলে মেয়েদের চোখ আরেক ট্রফিতে
ফুটবলে মেয়েদের চোখ আরেক ট্রফিতে

মাঠে ময়দানে

আজ ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘উইশ কার্ড’
আজ ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘উইশ কার্ড’

শোবিজ

খালেদা জিয়ার জন্মদিন আজ
খালেদা জিয়ার জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেক ফেসবুক আইডিতে বিব্রত তারকারা
ফেক ফেসবুক আইডিতে বিব্রত তারকারা

শোবিজ

কক্সবাজারকাণ্ডে উত্তপ্ত এনসিপির সাধারণ সভা
কক্সবাজারকাণ্ডে উত্তপ্ত এনসিপির সাধারণ সভা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্লাস্টিকদূষণ চুক্তির খসড়া প্রত্যাখ্যান বাংলাদেশের
প্লাস্টিকদূষণ চুক্তির খসড়া প্রত্যাখ্যান বাংলাদেশের

প্রথম পৃষ্ঠা

২৬ বছর পর ক্যামেরার সামনে চিত্রনায়িকা শবনম
২৬ বছর পর ক্যামেরার সামনে চিত্রনায়িকা শবনম

শোবিজ

অবশেষে ফিরছেন তুষি
অবশেষে ফিরছেন তুষি

শোবিজ

সেই অপুর স্ত্রী যা বললেন
সেই অপুর স্ত্রী যা বললেন

প্রথম পৃষ্ঠা

৪ কোটি টাকা চাঁদা আদায় একজন গ্রেপ্তার
৪ কোটি টাকা চাঁদা আদায় একজন গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

রাষ্ট্রপতির শপথ নিয়ে সাত অ্যামিকাস কিউরি নিয়োগ
রাষ্ট্রপতির শপথ নিয়ে সাত অ্যামিকাস কিউরি নিয়োগ

প্রথম পৃষ্ঠা

হারে শুরু সোহানদের
হারে শুরু সোহানদের

মাঠে ময়দানে

বিএনপি ক্ষমতায় এলে গণতন্ত্র সুরক্ষিত রাখা হবে
বিএনপি ক্ষমতায় এলে গণতন্ত্র সুরক্ষিত রাখা হবে

নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রে জয়ের দুটি বাড়ির খোঁজ
যুক্তরাষ্ট্রে জয়ের দুটি বাড়ির খোঁজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ ১৫ আগস্ট
আজ ১৫ আগস্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

যুবাদের ইংল্যান্ড সফরের সূচি ঘোষণা
যুবাদের ইংল্যান্ড সফরের সূচি ঘোষণা

মাঠে ময়দানে

টটেনহ্যামকে কাঁদিয়ে শিরোপা পিএসজির
টটেনহ্যামকে কাঁদিয়ে শিরোপা পিএসজির

মাঠে ময়দানে

উপদেষ্টা জড়িত কি না স্পষ্ট হওয়া দরকার
উপদেষ্টা জড়িত কি না স্পষ্ট হওয়া দরকার

প্রথম পৃষ্ঠা