শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:২৩, শুক্রবার, ১৫ আগস্ট, ২০২৫

কিবলার দিক নির্ণয়ের নীতি ও পদ্ধতি

মুফতি মাহমুদ হাসান
অনলাইন ভার্সন
কিবলার দিক নির্ণয়ের নীতি ও পদ্ধতি

কিবলা নির্ণয় একটি গুরুত্বপূর্ণ কাজ, বিশেষ করে নামাজের জন্য তা অপরিহার্য বিষয়। যারা সচক্ষে কাবাগৃহ দেখতে পায়, যেমন- মক্কাবাসীরা, তাদের কিবলা হলো সরাসরি কাবাগৃহ। আর যারা সরাসরি কাবাগৃহ দেখতে পায় না তাদের কিবলা হলো কাবার দিক। 

নামাজে কিবলার বিধান হলো, কেউ যদি কাবাঘরের অবস্থান থেকে ডানে-বাঁয়ে ৪৫ ডিগ্রি করে সর্বমোট ৯০ ডিগ্রি অঞ্চলের ভেতরের দিকে মুখ করে নামাজ পড়ে, তাহলেই নামাজ হয়ে যাবে। তাই কোনো মসজিদের মিহরাব কিবলার মূল দিক থেকে সামান্য এদিক-সেদিক হয়ে গেলেও বিচলিত হওয়ার কারণ নেই, কেননা পরীক্ষা-নিরীক্ষা করলে প্রায়ই দেখা যায় যে সেগুলোর কিবলা উপরোল্লিখিত ৯০ ডিগ্রির ভেতরই পড়ে। 

রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘পূর্ব ও পশ্চিমের মাঝখানের অঞ্চলটি হলো কিবলার দিক।’ (তিরমিজি, হাদিস : ৩৪৪)। রাসুলুল্লাহ (সা.) এটি মদিনা শরিফের হিসাবে বলেছিলেন। সে হিসাবে বাংলাদেশ থেকে মক্কা যেহেতু পশ্চিম দিকে, তাই আমাদের কিবলা হবে উত্তর ও দক্ষিণের মাঝে তথা পশ্চিম দিকে কাবা শরিফের ডানে-বাঁয়ে ৪৫ ডিগ্রি অঞ্চল।

দিক নির্ণয়ের মাধ্যম ও পদ্ধতি

আল্লাহ তাআলা দিক নির্ণয়ে সহজতার জন্য প্রাকৃতিক বিভিন্ন উপায় রেখে দিয়েছেন। মানুষ সেসব উপায় অবলম্বনের মাধ্যমে দিক নির্ণয় করে কিবলা নির্ধারণ করতে পারে। 

মহান আল্লাহ বলেন, ‘আর নিদর্শনাবলি ও তারকারাজির মাধ্যমে তারা পথ নির্ণয় করে থাকে।’ (সুরা : নাহল, আয়াত : ১৬। 

আয়াতটির ব্যাখ্যায় তাবেঈ কাতাদা (রহ.) বলেন, ‘আল্লাহ তাআলা নক্ষত্ররাজি সৃষ্টি করেছেন তিনটি উদ্দেশ্যে- আসমানের সৌন্দর্যের জন্য, শয়তানকে বিতাড়নের জন্য এবং দিক নির্ণয়ের জন্য।’ (সহিহ বুখারি : ৪/১০৭)।

সূর্যের মাধ্যমে দিক নির্ণয়

সূর্যের মাধ্যমে যেকোনো দেশে এবং যেকোনো স্থানে দিক নির্ণয় করা যাবে। তবে সে ক্ষেত্রে সূর্যের গতিচক্র তথা উত্তরায়ণ ও দক্ষিণায়ণের মৌসুমকে মিলিয়ে নির্ধারণ করতে হবে। সূর্যের মাধ্যমে সহজে কিবলা নির্ণয়ের পদ্ধতি হলো- ২৮ মে বিকাল ৩:১৮ অথবা ১৬ জুলাই ৩:২৬-এর সময় সূর্যটি ঠিক কাবাঘর বরাবর থাকে। তখন তা দেখে আমাদের মসজিদের কিবলা ও মিহরাবের দিক ঠিক করতে অনেক সহজ হবে। উল্লেখ্য যে কাবা শরিফ ২১.৪২ ডিগ্রি উত্তর অক্ষাংশে এবং ৩৯.৮২ ডিগ্রি পূর্ব দ্রাঘিমাংশে অবস্থিত।

ধ্রুবতারার মাধ্যমে

রাতের বেলা ধ্রুবতারার মাধ্যমে দিক নির্ণয় সম্ভব। ধ্রুবতারা বাংলাদেশের উত্তর দিগন্ত থেকে ২৩ ডিগ্রি ওপরে উত্তর আকাশে থাকে। আর যত উত্তর মেরুর দিকে যাওয়া হবে, তত ওপরের দিকে দেখা যাবে। তাই বিষুবরেখার বেশি দক্ষিণ দিকে চলে গেলে আর দেখা যাবে না। এ জন্য ধ্রুবতারা দক্ষিণ অক্ষাংশের লোকেরা দেখতে পায় না। 

ধ্রুবতারা চেনার পদ্ধতি হলো, আকাশে সাতটি তারকার সমন্বয়ে দুটি তারকাপুঞ্জ আছে, যেগুলোকে ‘সপ্তর্ষিমণ্ডল’ বলা হয়। একটি হলো বৃহৎ সপ্তর্ষিমণ্ডল, এই বৃহৎ সপ্তর্ষিমণ্ডলের সবার ওপরের তারকাটি থেকে ওপরের দিকে রেখা টানলে যে তারকার সঙ্গে গিয়ে লাগে, সেটিই হচ্ছে ধ্রুবতারা। দ্বিতীয়টি হলো লঘু সপ্তর্ষিমণ্ডল, এই লঘু সপ্তর্ষিমণ্ডলের সবার ওপরের তারকাটিই হচ্ছে ধ্রুবতারা।

ত্রিশঙ্কু তারকার মাধ্যমে

এটিও একটি নক্ষত্রপুঞ্জ, যার সামষ্টিক আকৃতি ক্রুশ চিহ্নের মতো মনে হয়, তাই তাকে এই নাম দেওয়া হয়েছে। আমরা আগেই উল্লেখ করেছি, ধ্রুবতারা দক্ষিণ অক্ষাংশের লোকেরা দেখতে পায় না। তাই আল্লাহ তাআলা দক্ষিণ অক্ষাংশের লোকদের দিকনির্দেশের জন্য ‘ত্রিশঙ্কু নক্ষত্রপুঞ্জ দিয়েছেন।

কালপুরুষ নক্ষত্রের মাধ্যমে

এটিও একটি নক্ষত্রপুঞ্জ, যার সমষ্টিকে একজন বীরপুরুষের আকৃতিতে কল্পনা করা হয়। ইংরেজিতে তাকে ড়ত্রড়হ বলা হয়। এটাকে গ্রামাঞ্চলের অনেকে ‘আদমসুরত’ বলে। এ নক্ষত্রপুঞ্জটি সন্ধ্যায় পূর্বাকাশে, মধ্যরাতে মধ্যাকাশে ও শেষ রাতে পশ্চিম আকাশে চলে যায়।

কম্পাস বা দিক নির্ণয়ক যন্ত্রের মাধ্যমে

কম্পাসের মাধ্যমে উত্তর দিক নির্ণয় হয়, আর যেকোনো দিক নির্ধারণ করা গেলে বাকি দিকগুলোও সহজে বের হয়ে যায়। উত্তরকে ০ ডিগ্রি ধরে, এরপর ডানে ৯০ ডিগ্রিতে পূর্ব, ১৮০ ডিগ্রিতে দক্ষিণ এবং ২৭০ ডিগ্রিতে পশ্চিম। এরপর ৩৬০ ডিগ্রিতে গিয়ে আবার উত্তরে পৌঁছবে।

মোবাইলে কিবলা ডিরেকশন অ্যাপ

মোবাইলেও Qibla direction অ্যাপগুলোর মাধ্যমে কিবলার দিক বের করা যায়। হ্যাঁ, এ ক্ষেত্রে লক্ষণীয় যে মোবাইল অ্যাপের মাধ্যমে সঠিক দিক নির্ণয়ের জন্য তাতে ‘ম্যাগনেটোমিটার সেন্সর’ থাকা আবশ্যক। অনেক মোবাইলে তা থাকে না, এটি না থাকলে সঠিক দিকনির্দেশনা দেবে না।

তবে কম্পাস বা মোবাইল দ্বারা দিক নির্ণয়ের ক্ষেত্রে স্মর্তব্য হলো, উত্তর দিক দুই ধরনের : ১. ভৌগোলিক উত্তর, ২. চুম্বকীয় উত্তর। মানচিত্রে যে উত্তর দেখানো হয় এবং আমরা সাধারণত যে দিকটাকে উত্তর বলি তা হচ্ছে ‘ভৌগোলিক উত্তর’। আর কম্পাসে যে উত্তর দেখানো হয় তা ‘চুম্বকীয় উত্তর’। তা ভৌগোলিক উত্তর থেকে সামান্য পশ্চিম দিকে অবস্থিত। কেননা পৃথিবীর চুম্বকীয় অঞ্চল সেদিকে অবস্থিত। হ্যাঁ, নন-ম্যাগনেটিক ‘জাইরো কম্পাস’ এবং কিছু মোবাইল অ্যাপ চেঝ ও নেটওয়ার্ক ডেটা ব্যবহার করে মূল ভৌগোলিক উত্তর হিসাব করে সঠিক কিবলা প্রদর্শন করতে পারে।

মহাকাশ স্টেশন বা ভিন্ন গ্রহ থেকে কিবলা নির্ণয়

মানুষ স্বশরীরে চাঁদে পৌঁছে গেছে এবং অন্যান্য গ্রহেও পৌঁছার প্রচেষ্টা চলছে। তা ছাড়া আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশন, যা মহাকাশ গবেষণার জন্য মহাশূন্যে স্থাপিত হয়েছে, তা পৃথিবী থেকে প্রায় ৪০০ কিলোমিটার উচ্চতায় ভাসছে। এটি প্রতি ৯০ মিনিটে একবার কক্ষপথ প্রদক্ষিণ করে। এতে সেখানে ২৪ ঘণ্টায় প্রায় ১৬ বার সূর্য উদয় ও অস্ত হতে দেখা যায় তথা দিন-রাত ঘটে। ইদানীং অনেক মুসলিমও মহাশূন্যে সফর করছেন। প্রশ্ন হলো, মহাকাশে নামাজ কোন দিকে ফিরে পড়বে?

এ ক্ষেত্রে কথা হলো, কাবা শরিফের কেবল চতুর্দেয়ালই কিবলা নয়; বরং এর বরাবর মাটি থেকে আরশ পর্যন্ত অসীম সরলরেখাটি কিবলা হিসেবে গণ্য। তাই যদি চাঁদের দিগন্তে পৃথিবী দেখা যায়, তবে পৃথিবীই তার কিবলার দিক। তখন পৃথিবীর দিকে মুখ করাই যথেষ্ট। তদ্রূপ মহাকাশ স্টেশন থেকেও পৃথিবীর সেই গোলার্ধের দিকে মুখ করবে, যেখানে কাবা শরিফ অবস্থিত। (ফলকিয়াতে জাদিদা, পৃষ্ঠা-২০৭)। হ্যাঁ, মহাকাশচারীরা পৃথিবী থেকে বেশি দূরে চলে যাওয়ায় কিবলা নির্ণয়ে অক্ষম হলে যেকোনো দিকে ফিরে নামাজ পড়লেও আদায় হয়ে যাবে। 

আল্লাহ তাআলার বাণী- ‘আল্লাহর জন্যই পূর্ব-পশ্চিম সব দিক, তোমরা যেদিকে মুখ ফিরাও, সেদিকেই আল্লাহ আছেন।’ (সুরা : বাকারাহ, আয়াত : ১১৫)।

লেখক : শিক্ষক ও গবেষক।

বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
ভদ্রতা মানবজীবনের অমূল্য সম্পদ
ভদ্রতা মানবজীবনের অমূল্য সম্পদ
আজকের নামাজের সময়সূচি, ২৪ অক্টোবর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ২৪ অক্টোবর ২০২৫
বিশ্বাসী অন্তরের ১০ আমল
বিশ্বাসী অন্তরের ১০ আমল
শেষ জমানার ফিতনা থেকে বাঁচুন
শেষ জমানার ফিতনা থেকে বাঁচুন
ফজরের নামাজ মসজিদে আদায় করার ফজিলত
ফজরের নামাজ মসজিদে আদায় করার ফজিলত
আজকের নামাজের সময়সূচি, ২৩ অক্টোবর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ২৩ অক্টোবর ২০২৫
নবীজির আদর্শ অনুসরণে সমাজে সহিংসতা থাকবে না
নবীজির আদর্শ অনুসরণে সমাজে সহিংসতা থাকবে না
জমাদিউল আউয়াল মাসের চাঁদ দেখা যায়নি
জমাদিউল আউয়াল মাসের চাঁদ দেখা যায়নি
ইসলামে ইতিবাচক চিন্তার গুরুত্ব
ইসলামে ইতিবাচক চিন্তার গুরুত্ব
দাড়ি রাখা নবী-রাসুলদের আদর্শ
দাড়ি রাখা নবী-রাসুলদের আদর্শ
আজকের নামাজের সময়সূচি: ২১ অক্টোবর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি: ২১ অক্টোবর ২০২৫
কথাবার্তায় সংযম জরুরি
কথাবার্তায় সংযম জরুরি
সর্বশেষ খবর
আকাশজুড়ে ঝলমলে দৃশ্য: আসছে ওরায়নিড উল্কাবৃষ্টি
আকাশজুড়ে ঝলমলে দৃশ্য: আসছে ওরায়নিড উল্কাবৃষ্টি

১ সেকেন্ড আগে | পাঁচফোড়ন

রাজধানীতে দোকানের ভেতর চা বিক্রেতার ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
রাজধানীতে দোকানের ভেতর চা বিক্রেতার ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

মনোরেল বাস্তবায়িত হলে আরামদায়ক যাতায়াতের সুযোগ মিলবে: চসিক মেয়র
মনোরেল বাস্তবায়িত হলে আরামদায়ক যাতায়াতের সুযোগ মিলবে: চসিক মেয়র

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিশুদের মাঝে বেঁচে থাকতে চান নাসির
শিশুদের মাঝে বেঁচে থাকতে চান নাসির

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজনৈতিক শক্তির মধ্যে বিভাজনে সুযোগ পাবে ফ্যাসিস্ট শক্তি : আমান
রাজনৈতিক শক্তির মধ্যে বিভাজনে সুযোগ পাবে ফ্যাসিস্ট শক্তি : আমান

১৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

সাহিত্য উৎসবে কবি-সাহিত্যিকদের মিলনমেলা
সাহিত্য উৎসবে কবি-সাহিত্যিকদের মিলনমেলা

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কলাপাড়ায় কঠিন চীবর দান উৎসবে দেশের শান্তি কামনা
কলাপাড়ায় কঠিন চীবর দান উৎসবে দেশের শান্তি কামনা

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে বাসচাপায় নিহত ১
বাগেরহাটে বাসচাপায় নিহত ১

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রায় এক যুগ ধরে শেকলবন্দি মামুন
প্রায় এক যুগ ধরে শেকলবন্দি মামুন

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তরুণদের সুন্দর দেশ গড়ার আকাঙ্ক্ষা থাকতে হবে : উপদেষ্টা শারমীন
তরুণদের সুন্দর দেশ গড়ার আকাঙ্ক্ষা থাকতে হবে : উপদেষ্টা শারমীন

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

সেচপাম্প চালু করতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বাবা-ছেলের মৃত্যু
সেচপাম্প চালু করতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বাবা-ছেলের মৃত্যু

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শনিবার মধ্যরাত থেকে উঠছে নিষেধাজ্ঞা, ইলিশ শিকারে নামবেন জেলেরা
শনিবার মধ্যরাত থেকে উঠছে নিষেধাজ্ঞা, ইলিশ শিকারে নামবেন জেলেরা

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রিজওয়ানের বিশ্ব রেকর্ড ভাঙলেন অস্ট্রিয়ার করণবীর
রিজওয়ানের বিশ্ব রেকর্ড ভাঙলেন অস্ট্রিয়ার করণবীর

৫০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আফগান সীমান্ত বন্ধ, পাকিস্তানে ৪০০ শতাংশ বেড়েছে টমেটোর দাম!
আফগান সীমান্ত বন্ধ, পাকিস্তানে ৪০০ শতাংশ বেড়েছে টমেটোর দাম!

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেরপুরে ‌খান বাহাদুর ফুটবল টুর্নামেন্ট শুরু
শেরপুরে ‌খান বাহাদুর ফুটবল টুর্নামেন্ট শুরু

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কাভার্ডভ্যানের চাকায় পিষ্ট হয়ে শিশুর মৃত্যু
কাভার্ডভ্যানের চাকায় পিষ্ট হয়ে শিশুর মৃত্যু

৫৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রাজধানীতে ছুরিকাঘাতে আহত গার্মেন্টস কর্মীর মৃত্যু
রাজধানীতে ছুরিকাঘাতে আহত গার্মেন্টস কর্মীর মৃত্যু

৫৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

কলাপাড়া নদী রক্ষা ও প্লাস্টিক দূষণ বন্ধে মানববন্ধন
কলাপাড়া নদী রক্ষা ও প্লাস্টিক দূষণ বন্ধে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কিছু উপদেষ্টার আচরণ মানুষকে আশ্বস্ত করছে না: হুমায়ূন কবির
কিছু উপদেষ্টার আচরণ মানুষকে আশ্বস্ত করছে না: হুমায়ূন কবির

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

শিক্ষিকাকে ধর্ষণের অভিযোগে আটক ১
শিক্ষিকাকে ধর্ষণের অভিযোগে আটক ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টেকনাফে পাহাড়ে জিম্মি করে রাখা ৪৪ জনকে উদ্ধার
টেকনাফে পাহাড়ে জিম্মি করে রাখা ৪৪ জনকে উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কাঁকড়ার দাপটে যে দ্বীপে কোণঠাসা মানুষ
কাঁকড়ার দাপটে যে দ্বীপে কোণঠাসা মানুষ

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বাগেরহাটে চোর সন্দেহে গণপিটুনিতে নিহত ১
বাগেরহাটে চোর সন্দেহে গণপিটুনিতে নিহত ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় যুদ্ধবিরতি স্থিতিশীল করা এখন প্রধান লক্ষ্য : মার্কো রুবিও
গাজায় যুদ্ধবিরতি স্থিতিশীল করা এখন প্রধান লক্ষ্য : মার্কো রুবিও

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ষষ্ঠ ও নবম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের ফের রেজিস্ট্রেশনের সুযোগ
ষষ্ঠ ও নবম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের ফের রেজিস্ট্রেশনের সুযোগ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টিতে স্পিন শক্তি বাড়াল ওয়েস্ট ইন্ডিজ
বাংলাদেশের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টিতে স্পিন শক্তি বাড়াল ওয়েস্ট ইন্ডিজ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ম্যানইউ ছেড়ে বার্সেলোনাতেই স্থায়ী হতে চান রাশফোর্ড!
ম্যানইউ ছেড়ে বার্সেলোনাতেই স্থায়ী হতে চান রাশফোর্ড!

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বসতঘর থেকে ৭ ফুট অজগর উদ্ধার
বসতঘর থেকে ৭ ফুট অজগর উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চলতি মাসেই বিএনপির ২০০ আসনে প্রার্থীকে গ্রিন সিগন্যাল, আরপিও সংশোধনের বিষয়ে আপত্তি
চলতি মাসেই বিএনপির ২০০ আসনে প্রার্থীকে গ্রিন সিগন্যাল, আরপিও সংশোধনের বিষয়ে আপত্তি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অসময়ে দেখা কনকচাঁপা, কদম ও কৃষ্ণচূড়ার
অসময়ে দেখা কনকচাঁপা, কদম ও কৃষ্ণচূড়ার

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

সর্বাধিক পঠিত
৭ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার করল বিএনপি
৭ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার করল বিএনপি

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

উপদেষ্টা পরিষদে বিদায়ের সুর!
উপদেষ্টা পরিষদে বিদায়ের সুর!

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় তুর্কি সেনাদের ঢুকতে দেবেন না নেতানিয়াহু
গাজায় তুর্কি সেনাদের ঢুকতে দেবেন না নেতানিয়াহু

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃহৎ প্রতিবেশীর ছায়ায় প্রাপ্য আন্তর্জাতিক মনোযোগ পাচ্ছে না বাংলাদেশ
বৃহৎ প্রতিবেশীর ছায়ায় প্রাপ্য আন্তর্জাতিক মনোযোগ পাচ্ছে না বাংলাদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের ‘পরমাণু স্থাপনায় হামলার আশঙ্কা’ নিয়ে যা বলল ইরান
ফের ‘পরমাণু স্থাপনায় হামলার আশঙ্কা’ নিয়ে যা বলল ইরান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘চাই না আমার কথায় শাহরুখের সংসারে ঝড় উঠুক’
‘চাই না আমার কথায় শাহরুখের সংসারে ঝড় উঠুক’

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সৌদি আরবকে কটাক্ষ করে মাফ চাইলেন ইসরায়েলি মন্ত্রী
সৌদি আরবকে কটাক্ষ করে মাফ চাইলেন ইসরায়েলি মন্ত্রী

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বড় জয়ে সিরিজ বাংলাদেশের
বড় জয়ে সিরিজ বাংলাদেশের

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমি খুবই হতাশ: স্যামি
আমি খুবই হতাশ: স্যামি

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীপুরে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ
শ্রীপুরে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এক মাস আগেও ডন আমাকে হুমকি দিয়েছে : নীলা চৌধুরী
এক মাস আগেও ডন আমাকে হুমকি দিয়েছে : নীলা চৌধুরী

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেষ জমানার ফিতনা থেকে বাঁচুন
শেষ জমানার ফিতনা থেকে বাঁচুন

১৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

পশ্চিম তীর সংযুক্তিকরণ নিয়ে ইসরায়েলকে সতর্ক করল যুক্তরাষ্ট্র
পশ্চিম তীর সংযুক্তিকরণ নিয়ে ইসরায়েলকে সতর্ক করল যুক্তরাষ্ট্র

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৭১২
সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৭১২

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিদেশি বিনিয়োগে মন্দা কাটছেই না
বিদেশি বিনিয়োগে মন্দা কাটছেই না

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

৩১ রুশ সেনার বিনিময়ে ১ হাজার ইউক্রেনীয় সেনার মরদেহ ফেরত
৩১ রুশ সেনার বিনিময়ে ১ হাজার ইউক্রেনীয় সেনার মরদেহ ফেরত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌম্য ফর্মে ফিরে আবারও দেখালেন আশার আলো
সৌম্য ফর্মে ফিরে আবারও দেখালেন আশার আলো

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনে আওয়ামী লীগের অংশ নেওয়ার সুযোগ নেই : প্রেসসচিব
নির্বাচনে আওয়ামী লীগের অংশ নেওয়ার সুযোগ নেই : প্রেসসচিব

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এ কে আজাদের গ্রেপ্তারের দাবিতে ফরিদপুরে বিএনপির মশাল মিছিল
এ কে আজাদের গ্রেপ্তারের দাবিতে ফরিদপুরে বিএনপির মশাল মিছিল

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রয়লার ১৭০, পাঙাশ ১৮০, গরু ৭৪০, ডিমের হালি ৫০....
ব্রয়লার ১৭০, পাঙাশ ১৮০, গরু ৭৪০, ডিমের হালি ৫০....

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মিয়ানমারের স্ক্যাম সেন্টারে বেলারুশের মডেলের ‘রহস্যজনক মৃত্যু’
মিয়ানমারের স্ক্যাম সেন্টারে বেলারুশের মডেলের ‘রহস্যজনক মৃত্যু’

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দায়িত্ব শেষ করে যত তাড়াতাড়ি যেতে পারি বাঁচব
দায়িত্ব শেষ করে যত তাড়াতাড়ি যেতে পারি বাঁচব

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রশিদ খানকে টপকে রিশাদের বিশ্বরেকর্ড
রশিদ খানকে টপকে রিশাদের বিশ্বরেকর্ড

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পেঁপে খাওয়ার যত উপকার
পেঁপে খাওয়ার যত উপকার

৮ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

২ দিন বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়
২ দিন বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়

৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

১৯ মাস পর সিরিজ জিতে দলের প্রশংসায় মিরাজ
১৯ মাস পর সিরিজ জিতে দলের প্রশংসায় মিরাজ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কক্সবাজারে ঘোড়ার জন্য খাদ্য বিতরণ বাংলাদেশ অ্যানিমেল ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশনের
কক্সবাজারে ঘোড়ার জন্য খাদ্য বিতরণ বাংলাদেশ অ্যানিমেল ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশনের

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গী থেকে নিখোঁজ ইমামকে পরিবারের কাছে হস্তান্তর
টঙ্গী থেকে নিখোঁজ ইমামকে পরিবারের কাছে হস্তান্তর

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০২৮ সাল পর্যন্ত ইন্টার মায়ামিতে থাকছেন মেসি
২০২৮ সাল পর্যন্ত ইন্টার মায়ামিতে থাকছেন মেসি

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজকের বাজারে স্বর্ণের দাম
আজকের বাজারে স্বর্ণের দাম

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
মুখ্য সমন্বয়কের পদ ছাড়লেন নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী
মুখ্য সমন্বয়কের পদ ছাড়লেন নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী কোকোর সহধর্মিণী শর্মিলা, জামায়াতের ড. মোস্তফা
বিএনপির প্রার্থী কোকোর সহধর্মিণী শর্মিলা, জামায়াতের ড. মোস্তফা

নগর জীবন

স্বাস্থ্যে থাকবে শুধু তিনটি অধিদপ্তর
স্বাস্থ্যে থাকবে শুধু তিনটি অধিদপ্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির গোলাম নবী ও হায়দার বিজেপির পার্থ জামায়াতের নজরুল
বিএনপির গোলাম নবী ও হায়দার বিজেপির পার্থ জামায়াতের নজরুল

নগর জীবন

সেই জনপ্রিয় সংলাপ ‘রাষ্ট্রবিজ্ঞান একটি গতিশীল বিজ্ঞান’
সেই জনপ্রিয় সংলাপ ‘রাষ্ট্রবিজ্ঞান একটি গতিশীল বিজ্ঞান’

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বাংলাদেশের সিরিজ জয়
বাংলাদেশের সিরিজ জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

শুধু ’৭১ নয়, ’৪৭ থেকে সব ভুলের ক্ষমা চাই
শুধু ’৭১ নয়, ’৪৭ থেকে সব ভুলের ক্ষমা চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

বুনো শূকরের হানায় ফসলের ক্ষতি
বুনো শূকরের হানায় ফসলের ক্ষতি

দেশগ্রাম

ক্যাপিটাল ড্রামায় ত্রিভুজ প্রেমের নাটক
ক্যাপিটাল ড্রামায় ত্রিভুজ প্রেমের নাটক

শোবিজ

সম্রাটকে আদালতে হাজিরের নির্দেশ
সম্রাটকে আদালতে হাজিরের নির্দেশ

নগর জীবন

গৃহবধূর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার স্বামী-শ্বশুর পলাতক
গৃহবধূর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার স্বামী-শ্বশুর পলাতক

দেশগ্রাম

দৃশ্যমান রাঙামাটির ঝুলন্ত সেতু
দৃশ্যমান রাঙামাটির ঝুলন্ত সেতু

নগর জীবন

মিরাজকে আরও সময় দিতে চান বুলবুল
মিরাজকে আরও সময় দিতে চান বুলবুল

মাঠে ময়দানে

প্রধান উপদেষ্টার আকাঙ্ক্ষা সহযোগীরা এগিয়ে নিতে পারেননি
প্রধান উপদেষ্টার আকাঙ্ক্ষা সহযোগীরা এগিয়ে নিতে পারেননি

প্রথম পৃষ্ঠা

একই পরিবারের সাতজন সারের ডিলার
একই পরিবারের সাতজন সারের ডিলার

পেছনের পৃষ্ঠা

একটি দল সনদ স্বাক্ষরের সুযোগ খুঁজছে
একটি দল সনদ স্বাক্ষরের সুযোগ খুঁজছে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিচার কাজ শেষ আসছে রায়
বিচার কাজ শেষ আসছে রায়

প্রথম পৃষ্ঠা

হঠাৎ বিতর্কে উপদেষ্টারা
হঠাৎ বিতর্কে উপদেষ্টারা

প্রথম পৃষ্ঠা

তত্ত্বাবধায়ক বিলুপ্তি করে একনায়কতন্ত্র কায়েম
তত্ত্বাবধায়ক বিলুপ্তি করে একনায়কতন্ত্র কায়েম

প্রথম পৃষ্ঠা

লিটন ফিরলেন, বাদ পড়লেন সাইফউদ্দিন
লিটন ফিরলেন, বাদ পড়লেন সাইফউদ্দিন

মাঠে ময়দানে

১৯ বছরেও আলোর মুখ দেখেনি খালাশপীর কয়লাখনি
১৯ বছরেও আলোর মুখ দেখেনি খালাশপীর কয়লাখনি

পেছনের পৃষ্ঠা

ট্রাম্প-মোদি বৈঠক বাতিল, অনিশ্চিত বাণিজ্য চুক্তি
ট্রাম্প-মোদি বৈঠক বাতিল, অনিশ্চিত বাণিজ্য চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

থমকে গেল স্যুয়ারেজ প্রকল্পের কাজ
থমকে গেল স্যুয়ারেজ প্রকল্পের কাজ

নগর জীবন

১০ নির্মাতার সেরা ১০ ছবি
১০ নির্মাতার সেরা ১০ ছবি

শোবিজ

বাংলাদেশ-থাইল্যান্ড মুখোমুখি
বাংলাদেশ-থাইল্যান্ড মুখোমুখি

মাঠে ময়দানে

রেকর্ড গড়ে বাংলাদেশের সিরিজ জয়
রেকর্ড গড়ে বাংলাদেশের সিরিজ জয়

মাঠে ময়দানে

কাবাডিতে এলো দুই পদক
কাবাডিতে এলো দুই পদক

মাঠে ময়দানে

ফেবারিটদের জয়ের রাত
ফেবারিটদের জয়ের রাত

মাঠে ময়দানে

কুয়েতে কেমন খেলবে বসুন্ধরা কিংস
কুয়েতে কেমন খেলবে বসুন্ধরা কিংস

মাঠে ময়দানে