শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৭ জুন, ২০২৫

মধুসূদনের মেঘনাদবধ কাব্য

এক সাহিত্যিক বিপ্লব

আরশি গাইন
প্রিন্ট ভার্সন
এক সাহিত্যিক বিপ্লব

মাইকেল মধুসূদন দত্ত বাংলা সাহিত্যের প্রথম আধুনিক ও বিদ্রোহী কবি। তাঁর লেখা মেঘনাদবধ কাব্য আমাদের সাহিত্যে শুধু এক ব্যতিক্রমী কাব্য নয়, বরং এক গভীর মননচর্চার দৃষ্টান্ত। এই কাব্যে তিনি যে সাহসিকতার সঙ্গে সনাতন ধর্মের প্রচলিত পৌরাণিক বিশ্বাসকে প্রশ্নবিদ্ধ করেছেন, তা অভূতপূর্ব ঘটনা। এ প্রশ্ন তোলার মাধ্যমেই তিনি দাঁড়িয়েছেন প্রচলিত ধর্মবোধের বাইরে এক নতুন চিন্তার ভিত্তিতে।

রামায়ণ-ভিত্তিক কাব্য হলেও মধুসূদন এ কাব্যে রামচন্দ্রকে দেবতা বা নৈতিকতার প্রতীক হিসেবে মেনে নেননি। বরং তিনি মেঘনাদ, যিনি রাবণের পুত্র এবং রামের দৃষ্টিতে ‘অসুর’, তাকেই তুলে ধরেছেন মহৎ, বলিষ্ঠ, আত্মোৎসর্গকারী বীর হিসেবে। মেঘনাদ যেন তাঁর কাব্যের প্রতীক চরিত্র, যিনি প্রতিষ্ঠিত ধর্ম ও নৈতিকতার নামে পরিচালিত রাজনৈতিক আগ্রাসনের বিরুদ্ধে মাথা তুলে দাঁড়িয়েছেন। কবি যেন প্রশ্ন করেন, সত্যিই কি রাম ধর্মের জন্য যুদ্ধ করেছিলেন? নাকি রাজ্যলোভই ছিল তাঁর মূল চালিকাশক্তি?

তিনি বলেন, “কে বলে রাম ধর্মরত? রাম কি দেবতা? রাজ্যলোভে বিজয়ী, তবু সে অপ্রিয় বতা।”

এ লাইনটি তৎকালীন সমাজে তীব্র ঝাঁকুনি দিয়ে বেজে উঠেছিল। কারণ হিন্দু ধর্মে রাম একজন পূজিত অবতার, তাঁকে প্রশ্ন করা মানেই ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানের মূল কাঠামোতে আঘাত হানা। কিন্তু মধুসূদনের দৃষ্টি ছিল মানবিকতা আর ন্যায়বোধে। ধর্মীয় চরিত্র নয়, বরং মানুষকে সামনে নিয়ে আসাই ছিল তাঁর উদ্দেশ্য। এ কারণে মেঘনাদ, যিনি ধর্মের ভাষায় অসুর, তাঁর কাব্যে হয়ে উঠেছেন ন্যায়পক্ষের প্রতিনিধি।

মধুসূদনের এই বিদ্রোহ শুধু ধর্মবোধের বিরুদ্ধেই নয়, কাব্যিক রীতিরও বিরুদ্ধে। তিনি সংস্কৃত প্রভাবিত রোমান্টিক কবিতা ছেড়ে পাশ্চাত্য ধাঁচের অমিত্রাক্ষর ছন্দ ব্যবহার করেন। এতে কাব্য হয়ে ওঠে অধিকতর নাটকীয়, গম্ভীর ও গভীর। তিনি বাংলা ভাষায় প্রথম ইউরোপীয় মহাকাব্যের রীতি অনুসরণ করে কাব্যকে দার্শনিক এবং রাজনৈতিক বিতর্কের স্তরে নিয়ে গেছেন। তাঁর কাছে কাব্য শুধু অলংকার নয়, ছিল প্রশ্ন তোলার মাধ্যম।

মেঘনাদবধ কাব্যের প্রতিটি স্তবকে দেখা যায় এই প্রশ্ন। রাবণকে তিনি এক পিতা, একজন রাজা এবং এক বুদ্ধিমান শাসক হিসেবে উপস্থাপন করেন, যিনি নিজের ধর্ম, সংস্কৃতি এবং স্বরাজ রক্ষার জন্য লড়াই করছেন। আর মেঘনাদ তাঁর সন্তান, যিনি সেই সংগ্রামে জীবন উৎসর্গ করেন। এ অবস্থানে এসে কাব্য কেবল পৌরাণিক গাথা নয়, হয়ে ওঠে উপনিবেশিক বাস্তবতার প্রতীক। যেমন ব্রিটিশ সাম্রাজ্যবাদের বিরুদ্ধে পরাধীন ভারতের স্বপ্ন বুনেছিলেন বিপ্লবীরা, তেমনই রাবণ পরিবার যেন হয়ে ওঠে এক শোষিত রাষ্ট্রের আত্মসম্মান।

এখানে মধুসূদনের আত্মজৈবনিক অভিজ্ঞতাও প্রাসঙ্গিক। তিনি নিজে হিন্দু সমাজের গোঁড়ামির কারণে বিদ্রোহী হয়েছিলেন। তাঁর খ্রিস্টধর্ম গ্রহণ, ইউরোপীয় শিক্ষায় দীক্ষিত হওয়া, ধর্মীয় রীতিনীতি থেকে মুখ ফিরিয়ে নেওয়া, সবই এক ধরনের সমাজ-বিদ্রোহ। এই জীবনের প্রতিবিম্বই যেন মেঘনাদবধ কাব্যর মূল সুরে বাজে।

তাই বলা যায়, মাইকেল মধুসূদন দত্তের এই কাব্য বাংলা সাহিত্যে কেবল একটি রূপান্তর নয়, বরং এক মানসিক মুক্তিযুদ্ধ। তিনি দেখিয়েছেন, সাহিত্য কেবল পুরাণের পুনরাবৃত্তি নয়; সাহিত্যের কাজ হচ্ছে সেই পুরাণকে প্রশ্ন করা, তার নিচে চাপা পড়ে থাকা নিস্তব্ধ কণ্ঠস্বরগুলোকে তুলে আনা। মেঘনাদের মৃত্যু ঘটে শরীরে, কিন্তু তাঁর আত্মসম্মান ও সংগ্রামের চেতনা হয়ে ওঠে অমর।

উত্তর ঔপনিবেশিক বিশ্লেষণ : মাইকেল মধুসূদন দত্তের মেঘনাদবধ কাব্য উত্তর ঔপনিবেশিক পাঠের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ পাঠ্য। এই কাব্যে পুরাণের প্রচলিত বয়ানকে উপেক্ষা করে কবি যেভাবে ‘অসুর’ মেঘনাদকে নায়কের মর্যাদা দিয়েছেন এবং ‘অবতার’ রামচন্দ্রকে আক্রমণকারী শক্তি হিসেবে তুলে ধরেছেন, তা এক ধরনের সাংস্কৃতিক প্রতিরোধের ইঙ্গিত দেয়। ঔপনিবেশিক আধিপত্য যেভাবে উপনিবেশিত সমাজে ইউরোপীয় দৃষ্টিভঙ্গি আরোপ করে, তেমনিভাবে রামায়ণের আর্যকেন্দ্রিক বয়ান দক্ষিণের সংস্কৃতিকে অবদমিত করে। মধুসূদনের কাব্যে রাবণ এবং তাঁর পুত্র মেঘনাদ যেন সেই অবদমিত স্বরকে পুনরুদ্ধার করেন। রাম এখানে ঔপনিবেশিক শক্তির প্রতীক, যিনি ‘ধর্ম’ বা ‘নীতির’ নামে ভিন্ন জাতিগোষ্ঠীর ওপর আক্রমণ করেন। অন্যদিকে রাবণ ও মেঘনাদ হয়ে ওঠেন উপনিবেশিত জাতিসত্তার প্রতিনিধি, যাঁরা আত্মমর্যাদা রক্ষার জন্য আত্মোৎসর্গ করেন। এভাবে কাব্যটি ভারতীয় জাতিসত্তার গভীরে লুকিয়ে থাকা প্রাচীন বিরোধ এবং ঔপনিবেশিক বাস্তবতার সমান্তরাল চিত্র নির্মাণ করে।

উপনিবেশিত মানুষের কণ্ঠস্বর প্রায়শই মূল পাঠ্যে অনুপস্থিত থাকে। মধুসূদন এই অনুপস্থিত কণ্ঠকেই পুরাণের প্রেক্ষাপটে তুলে ধরেছেন। তিনি সেই কণ্ঠকে মহাকাব্যের স্তরে স্থাপন করে সাহিত্যে নতুন প্রতিরোধী বয়ান নির্মাণ করেন।

তাঁর নিজের জীবনও ছিল এই উত্তর-ঔপনিবেশিক দ্বন্দ্বে ভরা- ইংরেজি শিক্ষায় দীক্ষিত হয়েও তিনি বাংলা ভাষার মধ্য দিয়েই নিজের অবস্থান নির্মাণ করতে চেয়েছেন। তাই তাঁর কাব্য শুধু পুরাণভিত্তিক বিদ্রোহ নয়, বরং তা এক সাংস্কৃতিক ও রাজনৈতিক স্বাধীনচেতা চেতনার বহিঃপ্রকাশ।

এই দৃষ্টিকোণ থেকে মেঘনাদবধ কাব্য শুধু একটি সাহিত্যিক রূপান্তর নয়; এটি ভারতীয় উপনিবেশিত পাঠকের আত্মপ্রতিষ্ঠার এক সাহসী ঘোষণা।

এই বিভাগের আরও খবর
সাহিত্য বিভাগে লেখা পাঠানোর ঠিকানা
সাহিত্য বিভাগে লেখা পাঠানোর ঠিকানা
মৃত্যুর বুকে লিখে রাখি
মৃত্যুর বুকে লিখে রাখি
যতই আড়াল করি ফাঁক তবু থাকে
যতই আড়াল করি ফাঁক তবু থাকে
শাপলা কিংবা বালকসময়
শাপলা কিংবা বালকসময়
ধ্রুপদী ট্রমা
ধ্রুপদী ট্রমা
চোখের নদী
চোখের নদী
দৃশ্যের বাইরে, দৃশ্যের ভেতরে
দৃশ্যের বাইরে, দৃশ্যের ভেতরে
নিমবৃক্ষের ছায়া অথবা নীরাপু’র হেমন্ত
নিমবৃক্ষের ছায়া অথবা নীরাপু’র হেমন্ত
ষাট থেকে শূন্য দশক
ষাট থেকে শূন্য দশক
নিজের মাটি
নিজের মাটি
কুমির
কুমির
ভুল দুয়ারে এক পশলা কবিতা
ভুল দুয়ারে এক পশলা কবিতা
সর্বশেষ খবর
গাইবান্ধায় কিশোরী উদ্ধারসহ অপহরণকারী গ্রেফতার
গাইবান্ধায় কিশোরী উদ্ধারসহ অপহরণকারী গ্রেফতার

১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

নাটোরে জুলাই স্মরণে প্রতীকী ম্যারাথন
নাটোরে জুলাই স্মরণে প্রতীকী ম্যারাথন

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হবিগঞ্জে নারীসহ দুইজনের মরদেহ উদ্ধার
হবিগঞ্জে নারীসহ দুইজনের মরদেহ উদ্ধার

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাজ্যে ভোটদানের বয়স কমিয়ে ১৬ করার পরিকল্পনা
যুক্তরাজ্যে ভোটদানের বয়স কমিয়ে ১৬ করার পরিকল্পনা

৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবসে মানিকগঞ্জে মিনি ম্যারাথন
জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবসে মানিকগঞ্জে মিনি ম্যারাথন

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গর্ভে থাকা অবস্থায়ই বিক্রির চুক্তি, শিশু পাচারের ভয়ংকর চিত্র
গর্ভে থাকা অবস্থায়ই বিক্রির চুক্তি, শিশু পাচারের ভয়ংকর চিত্র

১৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সব ষড়যন্ত্রকে আমরা রুখে দেব : ফারুক
সব ষড়যন্ত্রকে আমরা রুখে দেব : ফারুক

২৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

নাটোরে জুলাই-আগস্ট শহীদদের স্মরণে মৌন মিছিল
নাটোরে জুলাই-আগস্ট শহীদদের স্মরণে মৌন মিছিল

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গোপালগঞ্জের নদীপথে যৌথ বাহিনীর কড়া নজরদারি
গোপালগঞ্জের নদীপথে যৌথ বাহিনীর কড়া নজরদারি

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় শহীদদের স্মরণে বিএনপির শোক মিছিল
বগুড়ায় শহীদদের স্মরণে বিএনপির শোক মিছিল

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চার গোষ্ঠী মিলে গঠন করেছে সাবমেরিন ক্যাবল কনসোর্টিয়াম : পিনাকী
চার গোষ্ঠী মিলে গঠন করেছে সাবমেরিন ক্যাবল কনসোর্টিয়াম : পিনাকী

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

হবিগঞ্জে জুলাই স্মরণে ম্যারাথন প্রতিযোগিতা
হবিগঞ্জে জুলাই স্মরণে ম্যারাথন প্রতিযোগিতা

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্বৈরাচার হাসিনাকে দেশছাড়া করা শক্তিকে আগামীতেও ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: রাষ্ট্রদূত মুশফিক
স্বৈরাচার হাসিনাকে দেশছাড়া করা শক্তিকে আগামীতেও ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: রাষ্ট্রদূত মুশফিক

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

শহীদদের আত্মত্যাগে আমরা নতুন বাংলাদেশ পেয়েছি : খায়রুল কবির খোকন
শহীদদের আত্মত্যাগে আমরা নতুন বাংলাদেশ পেয়েছি : খায়রুল কবির খোকন

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দিল্লির ২০ স্কুলে বোমা হামলার হুমকি
দিল্লির ২০ স্কুলে বোমা হামলার হুমকি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই-আগস্ট গণঅভ্যুত্থান দিবসে খাগড়াছড়িতে প্রতীকী ম্যারাথন
জুলাই-আগস্ট গণঅভ্যুত্থান দিবসে খাগড়াছড়িতে প্রতীকী ম্যারাথন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইউক্রেনের নতুন প্রধানমন্ত্রী ইউলিয়া
ইউক্রেনের নতুন প্রধানমন্ত্রী ইউলিয়া

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফরিদপুরে অজ্ঞাত ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার
ফরিদপুরে অজ্ঞাত ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে বসতঘরে মিলল ১ লাখ পিস ইয়াবা, নারী আটক
চট্টগ্রামে বসতঘরে মিলল ১ লাখ পিস ইয়াবা, নারী আটক

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভারতের বিহারে ভয়াবহ বজ্রপাত, ২৪ ঘণ্টায় ১৯ জনের মৃত্যু
ভারতের বিহারে ভয়াবহ বজ্রপাত, ২৪ ঘণ্টায় ১৯ জনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপ খেলা ক্রিকেটার এখন রাগবি দলের অধিনায়ক
বিশ্বকাপ খেলা ক্রিকেটার এখন রাগবি দলের অধিনায়ক

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গরমে শরীর সুস্থ রাখবে যেসব ফল
গরমে শরীর সুস্থ রাখবে যেসব ফল

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বাংলাদেশে আসন্ন নির্বাচনকে স্বাগত জানাল ভারত
বাংলাদেশে আসন্ন নির্বাচনকে স্বাগত জানাল ভারত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেহেরপুর জেলা বিএনপির মৌন মিছিল
মেহেরপুর জেলা বিএনপির মৌন মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে ৬ কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ, অধরা রয়ে গেল চোরাকারবারিরা
সিলেটে ৬ কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ, অধরা রয়ে গেল চোরাকারবারিরা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবসে কুমিল্লায় প্রতীকী ম্যারাথন
জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবসে কুমিল্লায় প্রতীকী ম্যারাথন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভিসায় তথ্য গোপন করলে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে আজীবন নিষেধাজ্ঞা
ভিসায় তথ্য গোপন করলে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে আজীবন নিষেধাজ্ঞা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থান দিবসে মেহেরপুরে প্রতীকী ম্যারাথন
ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থান দিবসে মেহেরপুরে প্রতীকী ম্যারাথন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘সিটিজেন কেইন’-এর ‘রোজবাড’ স্লেজ বিক্রি ১৫ মিলিয়ন ডলারে
‘সিটিজেন কেইন’-এর ‘রোজবাড’ স্লেজ বিক্রি ১৫ মিলিয়ন ডলারে

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

শসার দামে সেঞ্চুরি, বেড়েছে সবজি ও মুরগি দাম
শসার দামে সেঞ্চুরি, বেড়েছে সবজি ও মুরগি দাম

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
অবশেষে বিচ্ছেদ গুঞ্জন নিয়ে মুখ খুললেন ওবামা দম্পতি
অবশেষে বিচ্ছেদ গুঞ্জন নিয়ে মুখ খুললেন ওবামা দম্পতি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট মিলবে আজ, পাবেন যেভাবে
বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট মিলবে আজ, পাবেন যেভাবে

৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে দেখা করলেন শারমিন আহমদ ও সোহেল তাজ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে দেখা করলেন শারমিন আহমদ ও সোহেল তাজ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গ্লোবাল সুপার লিগের ফাইনালে রংপুরের প্রতিপক্ষ গায়ানা
গ্লোবাল সুপার লিগের ফাইনালে রংপুরের প্রতিপক্ষ গায়ানা

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গোপালগঞ্জ ইস্যুতে গুজবে বিভ্রান্ত না হয়ে সহযোগিতার আহ্বান সেনাবাহিনীর
গোপালগঞ্জ ইস্যুতে গুজবে বিভ্রান্ত না হয়ে সহযোগিতার আহ্বান সেনাবাহিনীর

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার পশ্চিমা বিশ্বকে হামলার হুমকি মেদভেদেভের
এবার পশ্চিমা বিশ্বকে হামলার হুমকি মেদভেদেভের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ার জনগণ যুদ্ধকে ভয় পায় না, ইসরায়েলকে হুঁশিয়ারি আল শারার
সিরিয়ার জনগণ যুদ্ধকে ভয় পায় না, ইসরায়েলকে হুঁশিয়ারি আল শারার

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাকিব খানের সঙ্গে ‘সম্পর্ক’ নিয়ে রহস্যময় উত্তর মিষ্টি জান্নাতের
শাকিব খানের সঙ্গে ‘সম্পর্ক’ নিয়ে রহস্যময় উত্তর মিষ্টি জান্নাতের

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাব-রেজিস্ট্রি অফিস ভূমি মন্ত্রণালয় গ্রহণে প্রস্তুত: ভূমি উপদেষ্টা
সাব-রেজিস্ট্রি অফিস ভূমি মন্ত্রণালয় গ্রহণে প্রস্তুত: ভূমি উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগ ও নৌকা ফিরিয়ে আনার জন্য ষড়যন্ত্র হচ্ছে : রাশেদ প্রধান
আওয়ামী লীগ ও নৌকা ফিরিয়ে আনার জন্য ষড়যন্ত্র হচ্ছে : রাশেদ প্রধান

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফ্রান্সে ৪০ বছর কারাভোগের পর ফিলিস্তিনপন্থী যোদ্ধাকে মুক্তির নির্দেশ
ফ্রান্সে ৪০ বছর কারাভোগের পর ফিলিস্তিনপন্থী যোদ্ধাকে মুক্তির নির্দেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া ইউক্রেনকে এক হাজার সেনার মরদেহ হস্তান্তর করেছে
রাশিয়া ইউক্রেনকে এক হাজার সেনার মরদেহ হস্তান্তর করেছে

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জে কারফিউ অব্যাহত থাকবে: স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
গোপালগঞ্জে কারফিউ অব্যাহত থাকবে: স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কনসার্টে সিইও-র সাথে এইচআর প্রধানের ‘পরকীয়া’! ভাইরাল ভিডিও স্ত্রীর হাতে
কনসার্টে সিইও-র সাথে এইচআর প্রধানের ‘পরকীয়া’! ভাইরাল ভিডিও স্ত্রীর হাতে

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৮তম বিশেষ বিসিএস পরীক্ষা আজ, পিএসসির তিন নির্দেশনা
৪৮তম বিশেষ বিসিএস পরীক্ষা আজ, পিএসসির তিন নির্দেশনা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচনে ২২৩ আসনে প্রার্থী ঘোষণা খেলাফত মজলিসের
ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচনে ২২৩ আসনে প্রার্থী ঘোষণা খেলাফত মজলিসের

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তান সিরিজের দল ঘোষণা বাংলাদেশের
পাকিস্তান সিরিজের দল ঘোষণা বাংলাদেশের

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাতিরঝিলের বাস ও ওয়াটার ট্যাক্সিতে চালু হচ্ছে র‌্যাপিড পাস
হাতিরঝিলের বাস ও ওয়াটার ট্যাক্সিতে চালু হচ্ছে র‌্যাপিড পাস

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলকে যুক্তরাষ্ট্রের ‘দড়িতে বাঁধা কুকুর’ আখ্যা খামেনির
ইসরায়েলকে যুক্তরাষ্ট্রের ‘দড়িতে বাঁধা কুকুর’ আখ্যা খামেনির

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তারেক রহমানের বিরুদ্ধে অপপ্রচারের দুঃসাহস দেখাবেন না : মীর হেলাল
তারেক রহমানের বিরুদ্ধে অপপ্রচারের দুঃসাহস দেখাবেন না : মীর হেলাল

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক লাখ শিক্ষক নিয়োগ : উত্তীর্ণদের জন্য নতুন নির্দেশনা
এক লাখ শিক্ষক নিয়োগ : উত্তীর্ণদের জন্য নতুন নির্দেশনা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাগরকন্যা সিঙ্গাপুরে বাড়ছে মুসলমানদের সংখ্যা
সাগরকন্যা সিঙ্গাপুরে বাড়ছে মুসলমানদের সংখ্যা

১২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

দুই সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধে যাওয়া ৪ ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা
দুই সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধে যাওয়া ৪ ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলামী ব্যাংকের চেয়ারম্যান ওবায়েদ মাসুদের পদত্যাগ
ইসলামী ব্যাংকের চেয়ারম্যান ওবায়েদ মাসুদের পদত্যাগ

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বদলির চিঠি প্রকাশ্যে ছিঁড়ে ফেলায় এবার তিন কর পরিদর্শক বরখাস্ত
বদলির চিঠি প্রকাশ্যে ছিঁড়ে ফেলায় এবার তিন কর পরিদর্শক বরখাস্ত

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সূত্রাপুরে একই পরিবারের দগ্ধ পাঁচজনের সবাই মারা গেছেন
সূত্রাপুরে একই পরিবারের দগ্ধ পাঁচজনের সবাই মারা গেছেন

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নির্বাচনের আশ্বাস পাওয়ার পর থেকেই বিএনপির জন্য ফাঁদ পাতা হচ্ছে: মির্জা ফখরুল
নির্বাচনের আশ্বাস পাওয়ার পর থেকেই বিএনপির জন্য ফাঁদ পাতা হচ্ছে: মির্জা ফখরুল

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তৃষ্ণার জোড়া গোলে ভুটানকে আবারও হারালো বাংলাদেশ
তৃষ্ণার জোড়া গোলে ভুটানকে আবারও হারালো বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আওয়ামী লীগ আমলের ৯৬ পর্যবেক্ষক সংস্থার নিবন্ধন বাতিল: ইসি
আওয়ামী লীগ আমলের ৯৬ পর্যবেক্ষক সংস্থার নিবন্ধন বাতিল: ইসি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইস্তাম্বুলের মেয়র গ্রেফতার, ব্যাপক বিক্ষোভ
ইস্তাম্বুলের মেয়র গ্রেফতার, ব্যাপক বিক্ষোভ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
থমথমে গোপালগঞ্জে আতঙ্ক
থমথমে গোপালগঞ্জে আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার আশ্রয় নিয়ে মুখ খুললেন মমতা
হাসিনার আশ্রয় নিয়ে মুখ খুললেন মমতা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে আসন্ন নির্বাচনকে স্বাগত জানাল ভারত
বাংলাদেশে আসন্ন নির্বাচনকে স্বাগত জানাল ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে ফের সংশয় উৎকণ্ঠা বিএনপির
নির্বাচন নিয়ে ফের সংশয় উৎকণ্ঠা বিএনপির

প্রথম পৃষ্ঠা

গাজীর বান্ধবী নীলা ছিলেন রূপগঞ্জের ‘ছায়ামন্ত্রী’
গাজীর বান্ধবী নীলা ছিলেন রূপগঞ্জের ‘ছায়ামন্ত্রী’

প্রথম পৃষ্ঠা

প্লাস্টিকের খেলনায় বড় ঝুঁকি শিশুদের
প্লাস্টিকের খেলনায় বড় ঝুঁকি শিশুদের

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে ঐতিহাসিক নীলকুঠি
ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে ঐতিহাসিক নীলকুঠি

নগর জীবন

ইউরোপের শ্রমবাজারে পিছিয়ে বাংলাদেশ
ইউরোপের শ্রমবাজারে পিছিয়ে বাংলাদেশ

নগর জীবন

চেয়েছিলাম ডেমোক্র্যাসি, হয়ে যাচ্ছে মবোক্র্যাসি
চেয়েছিলাম ডেমোক্র্যাসি, হয়ে যাচ্ছে মবোক্র্যাসি

প্রথম পৃষ্ঠা

সিনিয়র শিল্পীদের মূল্যায়ন আদৌ কি হচ্ছে?
সিনিয়র শিল্পীদের মূল্যায়ন আদৌ কি হচ্ছে?

শোবিজ

বিএনপি ফাঁদে পা দেবে না
বিএনপি ফাঁদে পা দেবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

২২৩ আসনে প্রার্থী ঘোষণা
২২৩ আসনে প্রার্থী ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

সুযোগ হারানো ঠিক হবে না
সুযোগ হারানো ঠিক হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়ক রহমানের প্রয়াণ দিবস আজ - আমাদের উত্তম কুমার
নায়ক রহমানের প্রয়াণ দিবস আজ - আমাদের উত্তম কুমার

শোবিজ

বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের তারেক রহমানের উত্থান
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের তারেক রহমানের উত্থান

প্রথম পৃষ্ঠা

গোপালগঞ্জ-কাণ্ড এবং ইলেকশন ইস্যু
গোপালগঞ্জ-কাণ্ড এবং ইলেকশন ইস্যু

সম্পাদকীয়

অবশেষে ধরা জুতা জামা খুলে নেওয়া সেই ছিনতাইকারীরা
অবশেষে ধরা জুতা জামা খুলে নেওয়া সেই ছিনতাইকারীরা

নগর জীবন

ফেদেরারের প্রিয় কোর্টে এক দিন
ফেদেরারের প্রিয় কোর্টে এক দিন

মাঠে ময়দানে

আত্মরক্ষায় বলপ্রয়োগে বাধ্য হয় সেনাবাহিনী
আত্মরক্ষায় বলপ্রয়োগে বাধ্য হয় সেনাবাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

সম্মিলিত উদ্যোগই গড়বে মানবিক সমাজ
সম্মিলিত উদ্যোগই গড়বে মানবিক সমাজ

নগর জীবন

নাটক ও চলচ্চিত্র প্রযোজনায় বিগ সিটি কমিউনিকেশনস
নাটক ও চলচ্চিত্র প্রযোজনায় বিগ সিটি কমিউনিকেশনস

শোবিজ

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে তাজউদ্দীন পরিবারের সৌজন্য সাক্ষাৎ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে তাজউদ্দীন পরিবারের সৌজন্য সাক্ষাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

এতটা হবে সে তথ্য ছিল না
এতটা হবে সে তথ্য ছিল না

প্রথম পৃষ্ঠা

ধানমন্ডিতে চালককে পিটিয়ে নিয়ে গেল অটোরিকশা
ধানমন্ডিতে চালককে পিটিয়ে নিয়ে গেল অটোরিকশা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রাপ্তি নগণ্য বললেও ভুল হবে
প্রাপ্তি নগণ্য বললেও ভুল হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘরে ঢুকে দুজনকে হত্যা
ঘরে ঢুকে দুজনকে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

হঠাৎ আলোচনায় কোচ শেন লি
হঠাৎ আলোচনায় কোচ শেন লি

মাঠে ময়দানে

তারিক সিদ্দিকের ৬২ কোটি টাকার অবৈধ সম্পদ
তারিক সিদ্দিকের ৬২ কোটি টাকার অবৈধ সম্পদ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামী ব্যাংকের চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহর পদত্যাগ
ইসলামী ব্যাংকের চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহর পদত্যাগ

নগর জীবন