শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৭ জুন, ২০২৫

মধুসূদনের মেঘনাদবধ কাব্য

এক সাহিত্যিক বিপ্লব

আরশি গাইন
প্রিন্ট ভার্সন
এক সাহিত্যিক বিপ্লব

মাইকেল মধুসূদন দত্ত বাংলা সাহিত্যের প্রথম আধুনিক ও বিদ্রোহী কবি। তাঁর লেখা মেঘনাদবধ কাব্য আমাদের সাহিত্যে শুধু এক ব্যতিক্রমী কাব্য নয়, বরং এক গভীর মননচর্চার দৃষ্টান্ত। এই কাব্যে তিনি যে সাহসিকতার সঙ্গে সনাতন ধর্মের প্রচলিত পৌরাণিক বিশ্বাসকে প্রশ্নবিদ্ধ করেছেন, তা অভূতপূর্ব ঘটনা। এ প্রশ্ন তোলার মাধ্যমেই তিনি দাঁড়িয়েছেন প্রচলিত ধর্মবোধের বাইরে এক নতুন চিন্তার ভিত্তিতে।

রামায়ণ-ভিত্তিক কাব্য হলেও মধুসূদন এ কাব্যে রামচন্দ্রকে দেবতা বা নৈতিকতার প্রতীক হিসেবে মেনে নেননি। বরং তিনি মেঘনাদ, যিনি রাবণের পুত্র এবং রামের দৃষ্টিতে ‘অসুর’, তাকেই তুলে ধরেছেন মহৎ, বলিষ্ঠ, আত্মোৎসর্গকারী বীর হিসেবে। মেঘনাদ যেন তাঁর কাব্যের প্রতীক চরিত্র, যিনি প্রতিষ্ঠিত ধর্ম ও নৈতিকতার নামে পরিচালিত রাজনৈতিক আগ্রাসনের বিরুদ্ধে মাথা তুলে দাঁড়িয়েছেন। কবি যেন প্রশ্ন করেন, সত্যিই কি রাম ধর্মের জন্য যুদ্ধ করেছিলেন? নাকি রাজ্যলোভই ছিল তাঁর মূল চালিকাশক্তি?

তিনি বলেন, “কে বলে রাম ধর্মরত? রাম কি দেবতা? রাজ্যলোভে বিজয়ী, তবু সে অপ্রিয় বতা।”

এ লাইনটি তৎকালীন সমাজে তীব্র ঝাঁকুনি দিয়ে বেজে উঠেছিল। কারণ হিন্দু ধর্মে রাম একজন পূজিত অবতার, তাঁকে প্রশ্ন করা মানেই ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানের মূল কাঠামোতে আঘাত হানা। কিন্তু মধুসূদনের দৃষ্টি ছিল মানবিকতা আর ন্যায়বোধে। ধর্মীয় চরিত্র নয়, বরং মানুষকে সামনে নিয়ে আসাই ছিল তাঁর উদ্দেশ্য। এ কারণে মেঘনাদ, যিনি ধর্মের ভাষায় অসুর, তাঁর কাব্যে হয়ে উঠেছেন ন্যায়পক্ষের প্রতিনিধি।

মধুসূদনের এই বিদ্রোহ শুধু ধর্মবোধের বিরুদ্ধেই নয়, কাব্যিক রীতিরও বিরুদ্ধে। তিনি সংস্কৃত প্রভাবিত রোমান্টিক কবিতা ছেড়ে পাশ্চাত্য ধাঁচের অমিত্রাক্ষর ছন্দ ব্যবহার করেন। এতে কাব্য হয়ে ওঠে অধিকতর নাটকীয়, গম্ভীর ও গভীর। তিনি বাংলা ভাষায় প্রথম ইউরোপীয় মহাকাব্যের রীতি অনুসরণ করে কাব্যকে দার্শনিক এবং রাজনৈতিক বিতর্কের স্তরে নিয়ে গেছেন। তাঁর কাছে কাব্য শুধু অলংকার নয়, ছিল প্রশ্ন তোলার মাধ্যম।

মেঘনাদবধ কাব্যের প্রতিটি স্তবকে দেখা যায় এই প্রশ্ন। রাবণকে তিনি এক পিতা, একজন রাজা এবং এক বুদ্ধিমান শাসক হিসেবে উপস্থাপন করেন, যিনি নিজের ধর্ম, সংস্কৃতি এবং স্বরাজ রক্ষার জন্য লড়াই করছেন। আর মেঘনাদ তাঁর সন্তান, যিনি সেই সংগ্রামে জীবন উৎসর্গ করেন। এ অবস্থানে এসে কাব্য কেবল পৌরাণিক গাথা নয়, হয়ে ওঠে উপনিবেশিক বাস্তবতার প্রতীক। যেমন ব্রিটিশ সাম্রাজ্যবাদের বিরুদ্ধে পরাধীন ভারতের স্বপ্ন বুনেছিলেন বিপ্লবীরা, তেমনই রাবণ পরিবার যেন হয়ে ওঠে এক শোষিত রাষ্ট্রের আত্মসম্মান।

এখানে মধুসূদনের আত্মজৈবনিক অভিজ্ঞতাও প্রাসঙ্গিক। তিনি নিজে হিন্দু সমাজের গোঁড়ামির কারণে বিদ্রোহী হয়েছিলেন। তাঁর খ্রিস্টধর্ম গ্রহণ, ইউরোপীয় শিক্ষায় দীক্ষিত হওয়া, ধর্মীয় রীতিনীতি থেকে মুখ ফিরিয়ে নেওয়া, সবই এক ধরনের সমাজ-বিদ্রোহ। এই জীবনের প্রতিবিম্বই যেন মেঘনাদবধ কাব্যর মূল সুরে বাজে।

তাই বলা যায়, মাইকেল মধুসূদন দত্তের এই কাব্য বাংলা সাহিত্যে কেবল একটি রূপান্তর নয়, বরং এক মানসিক মুক্তিযুদ্ধ। তিনি দেখিয়েছেন, সাহিত্য কেবল পুরাণের পুনরাবৃত্তি নয়; সাহিত্যের কাজ হচ্ছে সেই পুরাণকে প্রশ্ন করা, তার নিচে চাপা পড়ে থাকা নিস্তব্ধ কণ্ঠস্বরগুলোকে তুলে আনা। মেঘনাদের মৃত্যু ঘটে শরীরে, কিন্তু তাঁর আত্মসম্মান ও সংগ্রামের চেতনা হয়ে ওঠে অমর।

উত্তর ঔপনিবেশিক বিশ্লেষণ : মাইকেল মধুসূদন দত্তের মেঘনাদবধ কাব্য উত্তর ঔপনিবেশিক পাঠের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ পাঠ্য। এই কাব্যে পুরাণের প্রচলিত বয়ানকে উপেক্ষা করে কবি যেভাবে ‘অসুর’ মেঘনাদকে নায়কের মর্যাদা দিয়েছেন এবং ‘অবতার’ রামচন্দ্রকে আক্রমণকারী শক্তি হিসেবে তুলে ধরেছেন, তা এক ধরনের সাংস্কৃতিক প্রতিরোধের ইঙ্গিত দেয়। ঔপনিবেশিক আধিপত্য যেভাবে উপনিবেশিত সমাজে ইউরোপীয় দৃষ্টিভঙ্গি আরোপ করে, তেমনিভাবে রামায়ণের আর্যকেন্দ্রিক বয়ান দক্ষিণের সংস্কৃতিকে অবদমিত করে। মধুসূদনের কাব্যে রাবণ এবং তাঁর পুত্র মেঘনাদ যেন সেই অবদমিত স্বরকে পুনরুদ্ধার করেন। রাম এখানে ঔপনিবেশিক শক্তির প্রতীক, যিনি ‘ধর্ম’ বা ‘নীতির’ নামে ভিন্ন জাতিগোষ্ঠীর ওপর আক্রমণ করেন। অন্যদিকে রাবণ ও মেঘনাদ হয়ে ওঠেন উপনিবেশিত জাতিসত্তার প্রতিনিধি, যাঁরা আত্মমর্যাদা রক্ষার জন্য আত্মোৎসর্গ করেন। এভাবে কাব্যটি ভারতীয় জাতিসত্তার গভীরে লুকিয়ে থাকা প্রাচীন বিরোধ এবং ঔপনিবেশিক বাস্তবতার সমান্তরাল চিত্র নির্মাণ করে।

উপনিবেশিত মানুষের কণ্ঠস্বর প্রায়শই মূল পাঠ্যে অনুপস্থিত থাকে। মধুসূদন এই অনুপস্থিত কণ্ঠকেই পুরাণের প্রেক্ষাপটে তুলে ধরেছেন। তিনি সেই কণ্ঠকে মহাকাব্যের স্তরে স্থাপন করে সাহিত্যে নতুন প্রতিরোধী বয়ান নির্মাণ করেন।

তাঁর নিজের জীবনও ছিল এই উত্তর-ঔপনিবেশিক দ্বন্দ্বে ভরা- ইংরেজি শিক্ষায় দীক্ষিত হয়েও তিনি বাংলা ভাষার মধ্য দিয়েই নিজের অবস্থান নির্মাণ করতে চেয়েছেন। তাই তাঁর কাব্য শুধু পুরাণভিত্তিক বিদ্রোহ নয়, বরং তা এক সাংস্কৃতিক ও রাজনৈতিক স্বাধীনচেতা চেতনার বহিঃপ্রকাশ।

এই দৃষ্টিকোণ থেকে মেঘনাদবধ কাব্য শুধু একটি সাহিত্যিক রূপান্তর নয়; এটি ভারতীয় উপনিবেশিত পাঠকের আত্মপ্রতিষ্ঠার এক সাহসী ঘোষণা।

এই বিভাগের আরও খবর
সাহিত্য বিভাগে লেখা পাঠানোর ঠিকানা
সাহিত্য বিভাগে লেখা পাঠানোর ঠিকানা
মৃত্যুর নামতা
মৃত্যুর নামতা
বাংলাচাষী
বাংলাচাষী
মুগ্ধতার মৃদু সুরস্মৃতি
মুগ্ধতার মৃদু সুরস্মৃতি
মল্লার
মল্লার
অনন্য শামসুর রাহমান
অনন্য শামসুর রাহমান
সাহিত্য বিভাগে লেখা পাঠানোর ঠিকানা
সাহিত্য বিভাগে লেখা পাঠানোর ঠিকানা
সবুজ খামের কবিতা
সবুজ খামের কবিতা
সম্ভাবনা
সম্ভাবনা
মিল অমিল
মিল অমিল
অপেক্ষা
অপেক্ষা
এই বর্ষায়
এই বর্ষায়
সর্বশেষ খবর
লাজ ফার্মায় নকল ওষুধ, ৫ লাখ টাকা জরিমানা
লাজ ফার্মায় নকল ওষুধ, ৫ লাখ টাকা জরিমানা

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হোয়াইট হাউসে বৈঠকে যা বললেন ইউরোপীয় নেতারা
হোয়াইট হাউসে বৈঠকে যা বললেন ইউরোপীয় নেতারা

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বসুন্ধরায় শাটল গাড়ি
বসুন্ধরায় শাটল গাড়ি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

উপকরণ আমদানিতে ধস, উৎপাদন ব্যাহত
উপকরণ আমদানিতে ধস, উৎপাদন ব্যাহত

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বকাপ বাছাই: আর্জেন্টিনার শেষ দুই ম্যাচের প্রাথমিক স্কোয়াডে আছেন যারা
বিশ্বকাপ বাছাই: আর্জেন্টিনার শেষ দুই ম্যাচের প্রাথমিক স্কোয়াডে আছেন যারা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এনসিপির যুগ্ম সদস্যসচিব মাহিন সরকার বহিষ্কার
এনসিপির যুগ্ম সদস্যসচিব মাহিন সরকার বহিষ্কার

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পর্যটকদের জন্য খুলে দেওয়া হবে গলওয়ান উপত্যকা!
পর্যটকদের জন্য খুলে দেওয়া হবে গলওয়ান উপত্যকা!

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেঘনায় ট্রলার ডুবি, জেলেদের প্রচেষ্টায় উদ্ধার ১০ জন
মেঘনায় ট্রলার ডুবি, জেলেদের প্রচেষ্টায় উদ্ধার ১০ জন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মন্ত্রী সচিব এজেন্সি পুলিশ সিন্ডিকেট
মন্ত্রী সচিব এজেন্সি পুলিশ সিন্ডিকেট

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আরও ছাড় দেবে বিএনপি
আরও ছাড় দেবে বিএনপি

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডায়াবেটিস নিরাময়ে নতুন দিগন্ত
ডায়াবেটিস নিরাময়ে নতুন দিগন্ত

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

আমিরাতে খালেদা জিয়ার ৮১ তম জন্মদিন উপলক্ষে দোয়া মাহফিল
আমিরাতে খালেদা জিয়ার ৮১ তম জন্মদিন উপলক্ষে দোয়া মাহফিল

৪ ঘণ্টা আগে | পরবাস

শান্তি আনতে যুদ্ধবিরতি অপরিহার্য নয়: ট্রাম্প
শান্তি আনতে যুদ্ধবিরতি অপরিহার্য নয়: ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের সাথে বৈঠক, হোয়াইট হাউসে জেলেনস্কি
ট্রাম্পের সাথে বৈঠক, হোয়াইট হাউসে জেলেনস্কি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রাগৈতিহাসিক মহাসাগরের জীবনের রহস্য জানাবে এই তিমির জীবাশ্ম
প্রাগৈতিহাসিক মহাসাগরের জীবনের রহস্য জানাবে এই তিমির জীবাশ্ম

৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

গাজাকে অনাহারে রেখে দক্ষিণ সুদানে ত্রাণ পাঠাচ্ছে ইসরায়েল!
গাজাকে অনাহারে রেখে দক্ষিণ সুদানে ত্রাণ পাঠাচ্ছে ইসরায়েল!

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতিহাসের সবচেয়ে ব্যয়বহুল বিয়ের আয়োজন করছেন রোনালদো-জর্জিনা?
ইতিহাসের সবচেয়ে ব্যয়বহুল বিয়ের আয়োজন করছেন রোনালদো-জর্জিনা?

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাইবান্ধায় স্কুল চলাকালীন সহকারী শিক্ষককে মারধরের অভিযোগ
গাইবান্ধায় স্কুল চলাকালীন সহকারী শিক্ষককে মারধরের অভিযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩ দফা দাবিতে বিক্ষোভ ও মানববন্ধন করেছে ববি শিক্ষার্থীরা
৩ দফা দাবিতে বিক্ষোভ ও মানববন্ধন করেছে ববি শিক্ষার্থীরা

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চট্টগ্রামে পুকুরে ডুবে প্রাণ গেল শিশুর
চট্টগ্রামে পুকুরে ডুবে প্রাণ গেল শিশুর

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হাসিনার বিরুদ্ধে মামলায় ট্রাইব্যুনালে ১২ সাক্ষীর সাক্ষ্যগ্রহণ শেষ
হাসিনার বিরুদ্ধে মামলায় ট্রাইব্যুনালে ১২ সাক্ষীর সাক্ষ্যগ্রহণ শেষ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক দিন বাড়ল ডাকসু নির্বাচনের মনোনয়ন পত্র বিতরণ ও গ্রহণের সময়
এক দিন বাড়ল ডাকসু নির্বাচনের মনোনয়ন পত্র বিতরণ ও গ্রহণের সময়

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কোনাতের জন্য রিয়ালের কাছে ৩৫ মিলিয়ন ইউরো চায় লিভারপুল
কোনাতের জন্য রিয়ালের কাছে ৩৫ মিলিয়ন ইউরো চায় লিভারপুল

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে ওয়াকিটকির বার্তা ফাঁসের ঘটনায় পুলিশ কনস্টেবল গ্রেফতার
চট্টগ্রামে ওয়াকিটকির বার্তা ফাঁসের ঘটনায় পুলিশ কনস্টেবল গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সূর্যবংশীকে এশিয়া কাপে চান ভারতের সাবেক অধিনায়ক
সূর্যবংশীকে এশিয়া কাপে চান ভারতের সাবেক অধিনায়ক

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাজার বহুমুখী করতে নভেম্বরে আন্তর্জাতিক সোর্সিং মেলা করা হবে
বাজার বহুমুখী করতে নভেম্বরে আন্তর্জাতিক সোর্সিং মেলা করা হবে

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সর্বশেষ যুদ্ধবিরতি প্রস্তাবে সম্মত  হামাস
সর্বশেষ যুদ্ধবিরতি প্রস্তাবে সম্মত  হামাস

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৪ সালের শ্রেষ্ঠ বিমানসেনা ও এমওডিসিদের সম্মাননা প্রদান
২০২৪ সালের শ্রেষ্ঠ বিমানসেনা ও এমওডিসিদের সম্মাননা প্রদান

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাকসু নির্বাচনে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড তৈরি হয়নি : ছাত্রদল
ডাকসু নির্বাচনে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড তৈরি হয়নি : ছাত্রদল

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এবার ধানক্ষেত থেকে সাদা পাথর উদ্ধার
এবার ধানক্ষেত থেকে সাদা পাথর উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আলাস্কা থেকে রাশিয়ায় নেওয়া হলো পুতিনের ‘মল’!
যে কারণে আলাস্কা থেকে রাশিয়ায় নেওয়া হলো পুতিনের ‘মল’!

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাকছে না নিবন্ধন পরীক্ষা, যে পদ্ধতিতে হবে শিক্ষক নিয়োগ
থাকছে না নিবন্ধন পরীক্ষা, যে পদ্ধতিতে হবে শিক্ষক নিয়োগ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিলেটের নতুন ডিসি আলোচিত ম্যাজিস্ট্রেট সারোয়ার আলম
সিলেটের নতুন ডিসি আলোচিত ম্যাজিস্ট্রেট সারোয়ার আলম

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক ডিবিপ্রধান হারুনসহ পুলিশের ১৮ কর্মকর্তা বরখাস্ত
সাবেক ডিবিপ্রধান হারুনসহ পুলিশের ১৮ কর্মকর্তা বরখাস্ত

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হবে না’ বলার দুঃসাহস কে দিয়েছেন নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীকে?
‘ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হবে না’ বলার দুঃসাহস কে দিয়েছেন নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীকে?

১৭ ঘণ্টা আগে | টক শো

সৌদি আরবে কৃত্রিম বৃষ্টিপাতের উদ্যোগ, রিয়াদসহ ৬ অঞ্চলে পরীক্ষা শুরু
সৌদি আরবে কৃত্রিম বৃষ্টিপাতের উদ্যোগ, রিয়াদসহ ৬ অঞ্চলে পরীক্ষা শুরু

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক এমপি অপু গ্রেফতার
সাবেক এমপি অপু গ্রেফতার

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধ বন্ধে ইউক্রেনকে যেসব বিষয়ে ছাড় দিতে হবে, জানালেন ট্রাম্প
যুদ্ধ বন্ধে ইউক্রেনকে যেসব বিষয়ে ছাড় দিতে হবে, জানালেন ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন শর্তে পিতৃত্বকালীন ছুটি দেওয়া যেতে পারে : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
তিন শর্তে পিতৃত্বকালীন ছুটি দেওয়া যেতে পারে : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনকে শক্তিশালী নিরাপত্তা নিশ্চয়তায় রাজি পুতিন: ট্রাম্পের দূত
ইউক্রেনকে শক্তিশালী নিরাপত্তা নিশ্চয়তায় রাজি পুতিন: ট্রাম্পের দূত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার নাসা গ্রুপকে সহায়তার সিদ্ধান্ত সরকারের
এবার নাসা গ্রুপকে সহায়তার সিদ্ধান্ত সরকারের

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রত্যাহার হচ্ছে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ১৬৪২৯ মিথ্যা মামলা
প্রত্যাহার হচ্ছে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ১৬৪২৯ মিথ্যা মামলা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাথর লুটে নেপথ্যে যারা
পাথর লুটে নেপথ্যে যারা

১৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

গাজায় যুদ্ধ বন্ধের দাবিতে তেল আবিবে ৫ লাখের বেশি মানুষ সমবেত
গাজায় যুদ্ধ বন্ধের দাবিতে তেল আবিবে ৫ লাখের বেশি মানুষ সমবেত

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা যুদ্ধ বন্ধের দাবিতে বিক্ষোভে উত্তাল ইসরায়েল
গাজা যুদ্ধ বন্ধের দাবিতে বিক্ষোভে উত্তাল ইসরায়েল

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বর্ণের অভিশাপে মৃত্যুপুরী তানজানিয়ার গ্রাম
স্বর্ণের অভিশাপে মৃত্যুপুরী তানজানিয়ার গ্রাম

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কামড় দেওয়া আপেল লোগোর পেছনের রহস্য উন্মোচন
কামড় দেওয়া আপেল লোগোর পেছনের রহস্য উন্মোচন

১৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

যশোরে ভাবিকে ধর্ষণের চেষ্টা, দেবর গ্রেফতার
যশোরে ভাবিকে ধর্ষণের চেষ্টা, দেবর গ্রেফতার

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কারাগারে কৃষকদলের সাধারণ সম্পাদক শহিদুল
কারাগারে কৃষকদলের সাধারণ সম্পাদক শহিদুল

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক আইজিপি জাবেদ পাটোয়ারীসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
সাবেক আইজিপি জাবেদ পাটোয়ারীসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের কড়া সমালোচনা করলেন ট্রাম্পের বাণিজ্য উপদেষ্টা
ভারতের কড়া সমালোচনা করলেন ট্রাম্পের বাণিজ্য উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিএমপি কমিশনারের দেখামাত্র গুলির বার্তা ফাঁস: কনস্টেবল গ্রেপ্তার
সিএমপি কমিশনারের দেখামাত্র গুলির বার্তা ফাঁস: কনস্টেবল গ্রেপ্তার

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চলতি সপ্তাহেই নির্বাচনের চূড়ান্ত রোডম্যাপ প্রকাশ : ইসি সচিব
চলতি সপ্তাহেই নির্বাচনের চূড়ান্ত রোডম্যাপ প্রকাশ : ইসি সচিব

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রশাসন থেকে আওয়ামী ক্যাডারদের অপসারণ করতে হবে : রিজভী
প্রশাসন থেকে আওয়ামী ক্যাডারদের অপসারণ করতে হবে : রিজভী

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হরিণের সঙ্গে ধাক্কা, প্রাক্তন বিশ্ব সুন্দরী সেনিয়া অ্যালেক্সান্ড্রোভার মর্মান্তিক মৃত্যু
হরিণের সঙ্গে ধাক্কা, প্রাক্তন বিশ্ব সুন্দরী সেনিয়া অ্যালেক্সান্ড্রোভার মর্মান্তিক মৃত্যু

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আরও ছাড় দেবে বিএনপি
আরও ছাড় দেবে বিএনপি

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘যদি আমি না বলতাম, তাহলেও সমস্যা তৈরি হতো’
‘যদি আমি না বলতাম, তাহলেও সমস্যা তৈরি হতো’

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আমরা ভারত-পাকিস্তান পরিস্থিতির উপর ‘প্রতিদিন’ নজর রাখছি: মার্কো রুবিও
আমরা ভারত-পাকিস্তান পরিস্থিতির উপর ‘প্রতিদিন’ নজর রাখছি: মার্কো রুবিও

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু নির্বাচনে ভিপি পদে লড়বেন উমামা
ডাকসু নির্বাচনে ভিপি পদে লড়বেন উমামা

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বদলে যাচ্ছে ঢাকা আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলার নাম
বদলে যাচ্ছে ঢাকা আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলার নাম

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
এক বেডের জন্য ৭০ জনের অপেক্ষা
এক বেডের জন্য ৭০ জনের অপেক্ষা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জনপ্রিয় তারকাদের রহস্যজনক মৃত্যু
জনপ্রিয় তারকাদের রহস্যজনক মৃত্যু

শোবিজ

নিগার বাহিনীর প্রস্তুতি নিয়ে প্রশ্ন
নিগার বাহিনীর প্রস্তুতি নিয়ে প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে

মনোনয়নপত্র নিল বিভিন্ন ছাত্র সংগঠন
মনোনয়নপত্র নিল বিভিন্ন ছাত্র সংগঠন

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ ব্যাংককে পূর্ণাঙ্গ স্বায়ত্তশাসনের উদ্যোগ
বাংলাদেশ ব্যাংককে পূর্ণাঙ্গ স্বায়ত্তশাসনের উদ্যোগ

শিল্প বাণিজ্য

বঙ্গোপসাগর অপেক্ষা করছে তার উপহার নিয়ে
বঙ্গোপসাগর অপেক্ষা করছে তার উপহার নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

মধ্যপ্রাচ্যের ২৫ শতাংশ কয়েদি বাংলাদেশি
মধ্যপ্রাচ্যের ২৫ শতাংশ কয়েদি বাংলাদেশি

প্রথম পৃষ্ঠা

শুল্ক থেকেও বড় আতঙ্ক এলডিসি গ্র্যাজুয়েশন
শুল্ক থেকেও বড় আতঙ্ক এলডিসি গ্র্যাজুয়েশন

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির সাত মনোনয়নপ্রত্যাশী জামায়াতের একক
বিএনপির সাত মনোনয়নপ্রত্যাশী জামায়াতের একক

নগর জীবন

বিএনপি থেকে তিন প্রার্থী মাঠে, তৎপর অন্যরাও
বিএনপি থেকে তিন প্রার্থী মাঠে, তৎপর অন্যরাও

নগর জীবন

সৌন্দর্য ছড়াচ্ছে সেঞ্চুরি প্ল্যান্ট
সৌন্দর্য ছড়াচ্ছে সেঞ্চুরি প্ল্যান্ট

পেছনের পৃষ্ঠা

দর্শক মন ছুঁয়েছে ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক উইশ কার্ড
দর্শক মন ছুঁয়েছে ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক উইশ কার্ড

শোবিজ

নৌকাবাইচে মানুষের ঢল
নৌকাবাইচে মানুষের ঢল

পেছনের পৃষ্ঠা

গুলি করে তিন পুলিশ, জুতা দিয়ে মাড়িয়ে চেহারা বিকৃত
গুলি করে তিন পুলিশ, জুতা দিয়ে মাড়িয়ে চেহারা বিকৃত

প্রথম পৃষ্ঠা

শেবাচিম হাসপাতালে কমপ্লিট শাটডাউনের হুঁশিয়ারি
শেবাচিম হাসপাতালে কমপ্লিট শাটডাউনের হুঁশিয়ারি

পেছনের পৃষ্ঠা

১৩১ সহকারী কর কমিশনার বদলি, ৯ কর্মকর্তা বরখাস্ত
১৩১ সহকারী কর কমিশনার বদলি, ৯ কর্মকর্তা বরখাস্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

থাকা না থাকার কথকতা
থাকা না থাকার কথকতা

সম্পাদকীয়

ঢাকার বাইরে এখনো মব জাস্টিস চলছে
ঢাকার বাইরে এখনো মব জাস্টিস চলছে

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী দোসররা নাশকতার চেষ্টায়
আওয়ামী দোসররা নাশকতার চেষ্টায়

প্রথম পৃষ্ঠা

সরগরম জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়
সরগরম জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়

প্রথম পৃষ্ঠা

চুরির শাস্তি দেওয়ায় খুন জামায়াত নেতাকে
চুরির শাস্তি দেওয়ায় খুন জামায়াত নেতাকে

দেশগ্রাম

মিত্ররা ধোঁয়াশায় ফলাফল নিয়ে
মিত্ররা ধোঁয়াশায় ফলাফল নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি প্রস্তুতি জেনেছে আইআরআই
নির্বাচনি প্রস্তুতি জেনেছে আইআরআই

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত সফরে চীনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
ভারত সফরে চীনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

মৌলবাদের উত্থান
মৌলবাদের উত্থান

সম্পাদকীয়

সাবেক চেয়ারম্যানসহ ২১ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
সাবেক চেয়ারম্যানসহ ২১ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির দুই পক্ষে সংঘর্ষ, বোমা নিক্ষেপ পুলিশের গাড়িতে
বিএনপির দুই পক্ষে সংঘর্ষ, বোমা নিক্ষেপ পুলিশের গাড়িতে

পেছনের পৃষ্ঠা

অবসরপ্রাপ্ত সেনা সদস্যদের অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ
অবসরপ্রাপ্ত সেনা সদস্যদের অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ

দেশগ্রাম

ব্যবসায়ে বিসংবাদ
ব্যবসায়ে বিসংবাদ

সম্পাদকীয়